RUPSA Travel

RUPSA Travel RUPSA Travel provides Visa Processing With immigration consultancy services to live another country RUPSA Travel is a sister concern of the RUPSA Foundation.

It started Journey in 2016 with a domestic tour operation. Now RUPSA Travel provides immigration consultancy services to a large number of people who aspire to live in another country. We provide genuine information and the best possible route of application to our clients for immigration consultations. Our fundamental goal is to help our clients accomplish their immigration-related objectives. Ou

r experienced immigration consultants and lawyers provide excellent immigration and visa processing services to aspiring immigrants who wish to migrate to international destinations. Some of the core services that we offer to our clients are:
• Form filling
• Career counselling
• Language test guidance
• Personalized counseling
• Documentation assistance
• Processing of the application
• Pre-assessment of the application
• Resume and cover letter formulation
• Keeping the client updated with the latest changes and trends. If you are thinking to apply for immigration for your dream destination, feel free to discuss your eligibility status with our qualified & experienced immigration consultants. You may call our expert consultants on Whatsapp at +880 1731 741 741. However, to know your eligibility checked and subsequently, to receive a call from the experts, kindly fill out the contact Form. We make sure our clients receive services as promised and achieve their desired dreams.

যে সব দেশে ভ্রমনে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ধারীদের ভিসা লাগিয়ে যেতে হবেবাংলাদেশি নাগরিকদের 161টি দেশের আগে ভিসা পেতে হবে। বাং...
15/08/2023

যে সব দেশে ভ্রমনে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ধারীদের ভিসা লাগিয়ে যেতে হবে
বাংলাদেশি নাগরিকদের 161টি দেশের আগে ভিসা পেতে হবে। বাংলাদেশের পাসপোর্ট ভিসা প্রয়োজনীয় দেশগুলির মধ্যে রয়েছে ভারত, চীন, কম্বোডিয়া এবং ওমান। ভিসা তালিকা পাসপোর্ট সূচক আগস্ট 2023 অনুসারে বাংলাদেশের পাসপোর্ট 155 তম স্থানে রয়েছে।
একটি স্ট্যাম্প ভিসা হল এক ধরনের ভিসা যা দেশে ভ্রমণের আগে একটি দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে প্রাপ্ত করা আবশ্যক। এটি আপনার পাসপোর্টে রাখা একটি ফিজিক্যাল স্ট্যাম্প যা আপনাকে বৈধভাবে দেশে প্রবেশ করতে দেয়। এর মানে হল যে বাংলাদেশী নাগরিকদের অবশ্যই ভ্রমণের আগে স্ট্যাম্প ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে এবং আপনি বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পরে এটি পেতে পারবেন না।

স্ট্যাম্প ভিসা গন্তব্য বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের জন্য অনেক সুবিধা প্রদান করে। এখানে কিছু মূল সুবিধা রয়েছে:
আরও গন্তব্যে অ্যাক্সেস: বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য স্ট্যাম্প ভিসার প্রাথমিক সুবিধাগুলির মধ্যে একটি হল আরও দেশে সম্প্রসারিত অ্যাক্সেস। বেশিরভাগ দেশে প্রবেশের জন্য ভিসা প্রয়োজন, এবং স্ট্যাম্প ভিসা প্রাপ্তি একটি দীর্ঘ এবং জটিল প্রক্রিয়া হতে পারে। যাইহোক, কিছু দেশের জন্য দূতাবাস/স্ট্যাম্প ভিসা উপলব্ধ হতে পারে, যা বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের জন্য আরও অ্যাক্সেসযোগ্য এবং সুবিধাজনক বিকল্প অফার করতে পারে।
দীর্ঘস্থায়ী থাকার বিকল্প: স্ট্যাম্প ভিসার সাধারণত স্ট্যাম্প ভিসার চেয়ে দীর্ঘ মেয়াদ থাকে। দেশ এবং ভিসার প্রকারের উপর নির্ভর করে, একটি স্ট্যাম্প ভিসা কয়েক মাস বা এমনকি বছরের জন্য বৈধ হতে পারে, যার অর্থ বাংলাদেশী ভ্রমণকারীরা একটি বর্ধিত সময়ের মধ্যে একাধিক ভ্রমণের জন্য ভিসা ব্যবহার করতে পারে।
ভিসার প্রয়োজনীয়তাগুলির মধ্যে সামঞ্জস্যতা: স্ট্যাম্প ভিসার সাধারণত সমস্ত দেশে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রয়োজনীয়তা থাকে। এর মানে হল যে বাংলাদেশি নাগরিকরা একবার স্ট্যাম্প ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন এবং ভিসা বৈধ থাকা পর্যন্ত এটি একাধিক দেশের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
সহজে প্রবেশ এবং প্রস্থান: স্ট্যাম্প ভিসা সাধারণত সহজে পাওয়া গেলেও, তারা স্ট্যাম্প ভিসার মতো প্রবেশের একই স্তরের নিশ্চয়তা প্রদান করে না। একটি স্ট্যাম্প ভিসার মাধ্যমে, বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীরা আরও আত্মবিশ্বাসী হতে পারেন যে তারা ভিসার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা পর্যন্ত কোনো সমস্যা বা বিলম্ব ছাড়াই দেশে প্রবেশ করতে পারবেন।

একজন বাংলাদেশী পাসপোর্ট ধারক হিসাবে, আপনি 2023 সালের আগস্ট মাসে স্ট্যাম্প ভিসা দেশগুলির বিস্তৃত পরিসরে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। এই গন্তব্যগুলির মধ্যে এশিয়া, ইউরোপ, ওশেনিয়া, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এশিয়া : এশিয়ার কয়েকটি শীর্ষ স্ট্যাম্প ভিসা দেশগুলির মধ্যে রয়েছে ভারত, চীন, কম্বোডিয়া, ওমান এবং ফিলিপাইন।
ইউরোপ : ইউরোপের কয়েকটি শীর্ষ স্ট্যাম্প ভিসা দেশগুলির মধ্যে রয়েছে রাশিয়া, বুলগেরিয়া, ফিনল্যান্ড, গ্রিস এবং পোল্যান্ড।
ওশেনিয়া : ওশেনিয়ার কয়েকটি শীর্ষ স্ট্যাম্প ভিসা দেশগুলির মধ্যে রয়েছে গুয়াম, নাউরু, নিউজিল্যান্ড, পালাউ এবং উত্তর মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ।
আফ্রিকা: আফ্রিকার কয়েকটি শীর্ষ স্ট্যাম্প ভিসা দেশগুলির মধ্যে রয়েছে মরিশাস, মাদাগাস্কার, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, জাম্বিয়া এবং আলজেরিয়া।
উত্তর আমেরিকা: উত্তর আমেরিকার কয়েকটি শীর্ষ স্ট্যাম্প ভিসা দেশগুলির মধ্যে রয়েছে কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বারমুডা, তুর্কস এবং কাইকোস দ্বীপপুঞ্জ এবং মেক্সিকো।
দক্ষিণ আমেরিকা: দক্ষিণ আমেরিকার কয়েকটি শীর্ষ স্ট্যাম্প ভিসা দেশগুলির মধ্যে রয়েছে কলম্বিয়া, বলিভিয়া, চিলি, গায়ানা এবং ভেনিজুয়েলা।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের কাজ জাপান করবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বি...
19/07/2023

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের কাজ জাপান করবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে জাপান। তাদেরই এ কাজ দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তাদের কাজ দেওয়ার জন্য কী ধরনের শর্ত দেওয়া হবে, সেটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে।’

18/07/2023

ি যদি একজন বিদেশ গামী প্রার্থী হয়ে থাকেন তাহলে এই ভিডিওটি আপনার জন্য এই ভিডিওতে আমরা আলোচনা করবো বি....

18/07/2023

RUPSA Travel is a sister concern of the RUPSA Foundation. It started Journey in 2016 with a domestic tour operation. Now RUPSA Travel provides immigration consultancy services to a large number of people who aspire to live in another country. We provide genuine information and the best possible route of application to our clients for immigration consultations. Our fundamental goal is to help our clients accomplish their immigration-related objectives.

14/07/2023

19.3K likes, 72 comments. “ # #🇧🇩✈️✈️ # Bangladesh #🥺”

 #ট্রেনের_সিট_প্রকারভেদবাংলাদেশ সব ট্রেনেই কয়েক ধরণের সিট বা কোচ ক্লাস/শ্রেণী থাকে। টিকেট কেনার সময় বিশেষ করে অনলাইনে টি...
27/06/2023

#ট্রেনের_সিট_প্রকারভেদ

বাংলাদেশ সব ট্রেনেই কয়েক ধরণের সিট বা কোচ ক্লাস/শ্রেণী থাকে। টিকেট কেনার সময় বিশেষ করে অনলাইনে টিকেট কেনার সময় সেখানে সিট ক্লাস/শ্রেণী পছন্দ করতে গিয়ে অনেকেই বুঝতে পারেন না, কোন সিট কেমন ধরণের হয় বা ঐ সিটের বিশেষ কি সুবিধা আছে।

আবার অনেকেই হয়তো জানেন না সিট ক্লাস কোডের পূর্ণ রূপ কি বা সেই সিট কেমন বা কি সুবিধা/অসুবিধা আছে। তাদের জন্যে এই আর্টিকেল। এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন ট্রেনে যে ধরণের সিট বা কোচ ক্লাস/শ্রেণি টাইপ থাকে তা নিচে তুলে ধরা হলো।

পুরো নাম শোভন (Shovan)। নন এসি শোভন ক্লাসের চেয়ার সিট। দেশের সকল মেইল ট্রেন ও কিছু আন্তঃনগর ট্রেনে শোভন সিট থাকে। ট্রেনের সবচেয়ে কম খরচের সিট এবং আরামদায়ক নয় এই সিট।

পুরো নাম শোভন চেয়ার (Shovan Chair)। নন এসি এই সেকেন্ড ক্লাস শোভন চেয়ার সিট প্রায় সব আন্তঃনগর ট্রেনে থাকে। শোভন চেয়ারের ভাড়া শোভন এর চেয়ে বেশী। সিট মোটামুটি আরামদায়ক। শোভন চেয়ার, শোভন এর চেয়ে ভালো সিটের হয়ে থাকে।

পুরো নাম স্নিগ্ধা (Snigdha)। এসি চেয়ার (AC Chair) হিসেবেও পরিচিত। এসি কোচের চেয়ার সিট। দেশের সব আন্তঃনগর ট্রেনে না থাকলেও বেশিরভাগ জনপ্রিয় গন্তব্যের ট্রেনে স্নিগ্ধা কোচ থাকে। সীট শোভন চেয়ারের চেয়ে আরামদায়ক। পুরো কোচ এসি থাকায় ভ্রমণও আরামদায়ক হয়।

পুরো নাম ফার্স্ট ক্লাস চেয়ার (First Class Chair)। নন এসি চেয়ার। শোভন চেয়ার (F_CHAIR) এর চেয়ে আরামদায়ক সিট। সব আন্তঃনগর ট্রেনে এই টাইপ থাকেনা।

পুরো নাম ফার্স্ট ক্লাস বার্থ (First Class Berth)। নন এসি কেবিন সিট। রাতের ট্রেনে এই ক্লাস পাওয়া যায়। এখানে ঘুমানোর সুযোগ রয়েছে। দিনের বেলায় এই কোচ ক্লাস (F_SEAT) ফার্স্ট ক্লাস সিট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

পুরো নাম ফার্স্ট ক্লাস সিট (First Class Seat)। দিনের ট্রেনে নন এসি কেবিন গুলো এই সিট হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এখানে ঘুমানোর সুযোগ নেই, বসে যেতে হবে। মূলত (F_BERTH) কেবিন গুলোই দিনের বেলা (F_SEAT) সিট হিসেবে ব্যবহার হয়।

পুরো নাম এসি বার্থ (AC Berth)। এয়ার কন্ডিশনড কেবিন। শুধু রাতের ট্রেনে এই ক্লাস পাওয়া যায়। ২ অথবা ৪ সিটের কেবিন হয়ে থাকে। বাংলাদেশের দূরপাল্লার আন্তঃনগর রাতের ট্রেনে এই কেবিন থাকে। বাংলাদেশের ট্রেন গুলোর মধ্যে সবচেয়ে আরামদায়ক ও বেশী খরচের সিট।

পুরো নাম এসি সিট (AC Seat)। এয়ার কন্ডিশনড সিট। মূলত এসি বার্থ (AC_B) কেবিন গুলো দিনের বেলার যাত্রার সময় এসি সিট হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

কোন যাত্রায় কেমন সিট সিলেক্ট করবেনঃ

১। দূরপাল্লার ট্রেন ভ্রমণের জন্যে শোভন এর টিকেট না কেনাই ভালো। সিট গুলো আরামদায়ক না হওয়ায় দূরের যাত্রাপথ আপনার জন্যে কষ্টকর হয়ে যাবে। তার উপর শোভন কোচে স্ট্যান্ডিং মানুষ বেশী থাকে এবং পরিবেশ তেমন ভাল হয়না।

২। যদি কম খরচ ও একটু আরামদায়ক সিটে ট্রেন ভ্রমণ করতে চান তাহলে শোভন চেয়ার (নন এসি) সিট সবচেয়ে ভালো হবে। খরচ ও কম হবে এবং সিটে বসে আরাম ও পাবেন।

৩। এসি কোচের কথা চিন্তা করলে স্নিগ্ধা সবচেয়ে ভালো।

৪। রাতের বেলায় কেবিন গুলো দিনের বেলায় সিট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু কেবিনে বসে যাওয়াটা একটু কষ্টকর। সেই হিসেবে দিনের বেলা নন এসি ফার্স্ট ক্লাস সিট (F_SEAT) বা এসি সিট (AC_S) এ না গিয়ে শোভন চেয়ার বা স্নিগ্ধাতে ভ্রমণ আরামদায়ক হবে।

৫। যদি পরিবার নিয়ে ভ্রমণ করেন এবং প্রাইভেসি চান তাহলে দিন বা রাত কেবিন পুরোটা বুক করলে ভালো হবে।

ছবিতেঃ ভারতের ভিস্তা ডোম কোচ

এম্বাসির খবরাখবর এক নজরে। ২৫/০৬/২০২৩ ইং✔️বাংলাদেশ থেকে কসোভোর এপয়েন্টমেন্ট দিচ্ছে না আপাতত।✔️দিল্লিস্থ রোমানিয়ান এম্বাসি...
26/06/2023

এম্বাসির খবরাখবর এক নজরে। ২৫/০৬/২০২৩ ইং

✔️বাংলাদেশ থেকে কসোভোর এপয়েন্টমেন্ট দিচ্ছে না আপাতত।

✔️দিল্লিস্থ রোমানিয়ান এম্বাসি ২০২২ সালের জুন, জুলাই আগস্ট পর্যন্ত পেন্ডিং ফাইলের এপয়েন্টমেন্ট দিচ্ছে।

✔️মাল্টার এম্বাসি এপয়েন্টমেন্ট এর জটলা কমাতে ভি এফ এস এর হাতে দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে সমস্ত মাল্টার এম্বাসির পক্ষ থেকে, আগে এম্বাসির এপয়েন্টমেন্ট কতিপয় জায়গায় ভিএফ এসের হাতে থাকলেও এখন তারা সেটা ভি এফ এসের হাতে দিয়ে দিচ্ছে। এপয়েন্টমেন্ট ফি ২৫০ ইউরো অনলি।

✔️হাঙ্গেরি ফাইল ঢাকা তে জমা হচ্ছে কিন্তু এপয়েন্টমেন্ট জটিলতা আছে।

✔️চেক, স্লোভাকিয়ার কাজ দিল্লি থেকে হচ্ছে কিন্তু সুপার লিগালাইজ করতে ডেট পাওয়া যাচ্ছে লেটে।

✔️পোলান্ডের ভিসা রেশি দিল্লি থেকে বেড়েছে আগে থেকে একটু। প্রবাস ফেরত এবং দক্ষ কাজ জানা লোকদের ভিসা হচ্ছে বেশি। ভিসা ডেলিভারি ফাস্ট হয়েছে আগে থেকে।

✔️কুয়েতের রোমানিয়ান এম্বাসির কাজ আগামি ৪৫ দিন সৌদি আরব থেকে ভিসা সাবমিশন ও স্টাম্পিং হবে। আপাতত কোন ফাইল জমা কুয়েতে দেয়া যাবে না।

✔️ক্রোয়েশিয়ার ভিসা দিল্লি থেকে হতে আপাতত ৬০ দিন সময় লাগছে জমার পরে।

✔️সার্বিয়া ভিসা স্টাম্পিং হচ্ছে দিল্লি থেকে, সময় নিচ্ছে ৪৫ দিন মিনিমাম।

26/06/2023

িদেশ যাওয়ার পুর্ব প্রস্তুতি পার্ট ১ পাসপোর্ট কিভাবে করবেন নামের বানান কোনদিকে খেয়াল রাখবেন এ নিয়ে ....

যারা বেনাপোল বর্ডার ব্যবহার করে ভারতে প্রবেশ করবেন, তাদের জন্য সুখবর। আজকে থেকে অনলাইনে বেনাপোল বর্ডারের পোর্ট ফি দেয়া য...
14/06/2023

যারা বেনাপোল বর্ডার ব্যবহার করে ভারতে প্রবেশ করবেন, তাদের জন্য সুখবর।
আজকে থেকে অনলাইনে বেনাপোল বর্ডারের পোর্ট ফি দেয়া যাবে Bkash, Rocket, Nogod, visa card, Amex card ইত্যাদি ইউজ করে
নিচের ওয়েবসাইটে গিয়ে নিজের পোর্ট ফি দিতে পারবেন ঘরে বসেই। অবশেষে আরেকধাপ ভোগান্তির অবসান।

আপনি কি শীঘ্রই আকাশ পথে ✈ ভ্রমণ করবেন?👉 কিছু প্রস্তুতি নিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশ করলে আপনার যাত্রা হবে সহজ , সুন্দর ও নিরা...
05/06/2023

আপনি কি শীঘ্রই আকাশ পথে ✈ ভ্রমণ করবেন?

👉 কিছু প্রস্তুতি নিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশ করলে আপনার যাত্রা হবে সহজ , সুন্দর ও নিরাপদ। বাংলা এভিয়েশনের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা সংক্রান্ত টিপস, যা আপনাকে প্রস্তুতি নিতে সহায়তা করবে।

💻 ল্যাপটপ, ক্যামেরা, সহ ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাটারি ফুল চার্জ দিয়ে সঙ্গে রাখুন। নিরাপত্তা তল্লাশির সময় আপনাকে চালু করে দেখাতে হতে পারে, চালু না হলে সেগুলো বহণের সুযোগ নাও পেতে পারেন।

📸 ক্যামেরা💻ল্যাপটপ 📱 মোবাইল ফোন আপনার হাত ব্যাগে নিয়ে নিজের সঙ্গে বহন করুন। চেক ইন লাগেজে এ ধরণের পণ্য না রাখা উত্তম।

🛸 ড্রোন নিয়ে ভ্রমণের ক্ষেত্রে আপনি যে দেশে যাচ্ছেন, সেদেশের ড্রোন নীতিমালা জেনে নিন। নীতিমালার বাইরে ড্রোন নিয়ে গেলে আপনার ড্রোন সেদেশের বিমানবন্দরে জব্দ হতে পারে।

💻 স্ক্যানার মেশিনে তল্লাশির সময় আালাদা ট্রেতে ল্যাপটপ এবং বড় বৈদ্যুতিক আইটেম রাখুন।

পোস্ট BanglaAviation

Big Breaking News:আগামী মাস থেকে ভারত ভ্রমণে স্থলপথে ট্রাভেল ট্যাক্স ১০০০ টাকা এবং বিমানে যেতে লাগবে ৪০০০ টাকা ৷সোর্স: প...
02/06/2023

Big Breaking News:

আগামী মাস থেকে ভারত ভ্রমণে স্থলপথে ট্রাভেল ট্যাক্স ১০০০ টাকা এবং বিমানে যেতে লাগবে ৪০০০ টাকা ৷

সোর্স: প্রথম আলো, বাজেট ২০২৩-২৪

যাত্রী (অপর্যটক) ব্যাগেজ বিধিমালা ২০২৩ একজন বিদেশ ফেরত যাত্রী কি কি পণ্য ব্যাগেজ সুবিধায় আনতে পারবেন তার সংক্ষিপ্ত আলোচন...
02/06/2023

যাত্রী (অপর্যটক) ব্যাগেজ বিধিমালা ২০২৩

একজন বিদেশ ফেরত যাত্রী কি কি পণ্য ব্যাগেজ সুবিধায় আনতে পারবেন তার সংক্ষিপ্ত আলোচনা:

(ক) বিদেশ থেকে আগত যাত্রী ১০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার (১ আইটেম ১২টির অধিক নয়) বা ২০০ গ্রাম রৌপ্য অলংকার শুল্ককর পরিশোধ ব্যতিরেকে আনতে পারবেন।

(খ) বিদেশ থেকে আগত যাত্রী ১টি স্বর্ণবার ১৩৭ গ্রাম স্বর্ণবার বা ২০০ গ্রাম রৌপ্যবার শুল্ককর পরিশোধ করে আনতে পারবেন। বেশি আনলে আটক হবে।

(গ) টেলিভিশন আনতে পারবেন নিম্ন হারে শুল্ককর পরিশোধ করে :

১) ৩৬" পর্যন্ত ফ্রি;
২) ৩৭" থেকে ৪২" পর্যন্ত ১০,০০০ টাকা ;
৩) ৪৩" থেকে ৪৬" পর্যন্ত ২০,০০০ টাকা ;
৪) ৪৭" থেকে ৫২" পর্যন্ত ৩০,০০০ টাকা ;
৫) ৫৩" থেকে ৬৫" পর্যন্ত ৭০,০০০ টাকা ;
৬) ৬৬" থেকে উপরে ৯০,০০০০ টাকা ;

ঘ) মোবাইল ফোন ২ টি ফ্রি;

ঙ) ভারত ভ্রমণ শেষ আগত যাত্রী ৪০০ মা:ডলার পণ্যের ব্যাগেজ পণ্য আনতে পারবেন। তবে এক পঞ্জিকা বৎসরে ৩ বারের অধিক বার আনা যাবে না।

ভারত ভ্রমণে ট্রেন যাতায়াত  ভ্রমণপিপাসুদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।তবে ভারতের ট্রেন টিকেট নিজে কিংবা এজেন্টের মাধ্যমে বুকিং করার...
01/06/2023

ভারত ভ্রমণে ট্রেন যাতায়াত ভ্রমণপিপাসুদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।
তবে ভারতের ট্রেন টিকেট নিজে কিংবা এজেন্টের মাধ্যমে বুকিং করার সময় প্রথম দিকে একটা সমস্যায় সবাই পড়েন। তা হল ভারতের ট্রেনের ক্লাসগুলোর কোনটার কি নাম তা না জানা আর তাদের পার্থক্য বুঝতে না পারা। এই সমস্যা সমাধানেই আমার আজকের পোস্ট।

ভারতের টিকেটের মোট ৯ টা ক্লাস আছে।

১। Unreserved General Class বা UR - এই ক্লাসটা মূলত যারা আগে থেকে টিকেট কাটেননি তাদের জন্য। স্টেশনে যেকোনো সময়েই এই টিকেট পাবেন, ট্রেন ছাড়ার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত। এ ধরণের টিকেটে সিট নাম্বার দেয়া থাকে না। ট্রেনের জেনারেল বগিতে গিয়ে যেকোনো সীটে (খালি থাকা সাপেক্ষে) বসে পড়া যায়। তবে লম্বা লাইন থাকে।

২। Second Seating বা 2S - এর টিকেট আগে থেকে কাটা যায়। দামও বেশ কম পড়ে। শর্ট ডিস্টেন্সের জন্য বেশ ভালো এবং সাশ্রয়ী। তবে খুবই ভীড় হয় এই ক্লাসে, সেটার জন্য প্রস্তত থাকবেন।

৩। Sleeper Class বা SL - নামেই বুঝতে পারছেন এটা মূলত শোয়ার জায়গা সহ সীট। তিনটা স্তরের শোয়ার বার্থ থাকে এতে, আপার-মিডল-লোয়ার। এটি মূলত নন-এসি হয়। কম দামে দুরবর্তী বা রাতের জার্নি করার জন্য এই ক্লাস খুবই জনপ্রিয়।

৪। Three Tier Air Conditioned Class বা 3A - এটা ঠিক উপরের স্লিপার ক্লাসের মত। তবে পার্থক্য হলো এটি শীতাতপ-নিয়ন্ত্রিত বগি। তবে টিকেটের দাম সাধারণত নন-এসি স্লিপারের চেয়ে বেশী হয়।

৫। Two Tier Air Conditioned Class বা 2AC - এই ক্লাসের বগিগুলোতে দুইটা বার্থ থাকে। প্রাইভেসির জন্য প্রত্যেকটা কম্পার্টমেন্টের পাশে পর্দাও দেয়া থাকে এ বগিতে।

৬। First Class Air Conditioned বা 1AC - আলাদা দরজা লক করা যায়। ভারতে এই ক্লাসের টিকেট বেডিং, টাওয়েল, রুম ফ্রেশনার দেয়া হয়। ভাড়া 2AC এর প্রায় দ্বিগুণ, যা বেশীরভাগ সময়েই প্লেন ভাড়ার সমান বা বেশী।

৭। Executive Air Conditioned Chair Car বা EC/1A - এই সীটগুলো শুধুমাত্র শতাব্দী এক্সপ্রেস (এবং কিছু দুরন্ত এক্সপ্রেস) সুপারফাস্ট ট্রেনগুলোতে পাওয়া যায়। এর মান এয়ারলাইন্সের বিজনেস ক্লাস সীটের মত। ভালো খাবারও প্রভাইড করা হয় ট্রেন থেকে। তবে এটি স্লিপার নয় বরং দুপাশে ২-২ সীটপ্ল্যান সহ চেয়ার কোচ।

৮। Air Conditioned Chair Car বা CC - 1A আর CC কার্যত একইরকম। দুটিই এসি চেয়ারকোচ। তবে CC ক্লাসে একপাশে ৩টি এবং অপরপাশে ২টি চেয়ার থাকে। অর্থাৎ কিছুটা বেশী ক্রাউডেড। দিনের যাত্রার জন্য বেশ ভালো সীট বলা চলে। ভাড়াও 1A থেকে বেশ কম।

৯। Second Class on Jan Shatabdi বা 2S - জন শতাব্দী নামের বাজেট ট্রেনগুলোতেই কেবল এই সীটগুলো থাকে। অন্য ট্রেনের 2S থেকে এর পার্থক্য হলো এই সীটগুলো বেঞ্চ-সীটার নয় বরং চেয়ার দেয়া থাকে। এসি এবং নন-এসি দুইধরণের বগিই হয়ে থাকে ।

ধন্যবাদসবাইকে।

পাসপোর্ট করার নিয়মপাসপোর্ট করার উপায় : কোথায় করবেন, কি লাগবেবিদেশ ভ্রমণে প্রথমে যে জিনিসটা প্রয়োজন তা হল “পাসপোর্ট”। এই...
31/05/2023

পাসপোর্ট করার নিয়ম
পাসপোর্ট করার উপায় : কোথায় করবেন, কি লাগবে
বিদেশ ভ্রমণে প্রথমে যে জিনিসটা প্রয়োজন তা হল “পাসপোর্ট”। এই পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়া অনেকের কাছে বেশ জটিল মনে হলেও আসলে এত জটিল কিছু নয়। দেশে ই-পাসপোর্ট চালুর কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত চালু হয়নি। তাই প্রচলিত এমআরপি MRP (Machine Readable Passport) পাসপোর্টই সবার জন্য প্রযোজ্য। আর আজকের এই আর্টিকেল তাদের জন্য যারা প্রথম পাসপোর্ট করতে চাচ্ছেন।

পাসপোর্ট করার ধাপসমূহঃ পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে কয়েকটি ধাপ আছে যা ক্রমান্বয়ে নিচে দেওয়া হল-


১) পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়া
২) প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট রেডি করা
৩) পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম পূরণ
৪) পাসপোর্ট ফর্ম ও সংশ্লিষ্ট কাগজ সত্যায়িত করা
৫) আবেদন ফর্ম পাসপোর্ট অফিসে জমা দেওয়া
৬) পাসপোর্ট টোকেন সংগ্রহ ও পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করা
৭) পুলিশ ভেরিফিকেশন
৮) পাসপোর্ট সংগ্রহ করা

১. পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়া
পাসপোর্টের প্রথম কাজ শুরু হয় পাসপোর্টের ফি জমা দেওয়ার মাধ্যমে। পাসপোর্টের ফি দুই ভাবে জমা দেওয়া যায়। আপনি যদি পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আবেদন করতে চান তাহলে ফি জমা দিতে হবে ব্যাংকে। যদি আপনি সরাসরি অনলাইনে আবেদন করেন তাহলে অনলাইনে আবেদন পক্রিয়া শেষে সেখান থেকেই পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার অপশন আছে। পাসপোর্ট ফি বা খরচ কত তা নির্ভর করে কতদিনের ভিতর আপনি পাসপোর্ট পেতে চান তার উপর। MRP পাসপোর্ট পাওয়ার জন্যে দুই ধরণের সুযোগ আছে। একটা হচ্ছে সাধারণ পাসপোর্ট যা পেতে আপনাকে কমপক্ষে ২১ দিন অপেক্ষা করতে হবে (সর্বমোট ৩৪৫০ টাকা ফি) এবং আরেকটি হচ্ছে জরুরী পাসপোর্ট যা আপনি ৭ দিন পর পাবেন (সর্বমোট ৬,৯০০ টাকা ফি)। আপনি কোন ধরণের পাসপোর্ট পেতে চান সেই মত আপনাকে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে হবে।

১.১ ব্যাংকে ফি জমা দেওয়া
অফলাইনের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট অফিসের দ্বারা নির্ধারিত ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিতে হবে। ব্যাংকে গিয়ে পাসপোর্টের টাকা জমা দিবেন এটা বললেই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট স্লিপ দিবে। স্লিপে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে স্লিপ সহ টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। টাকা জমা হবার পর একটি রশিদ পাবেন যার দুইটি পার্ট থাকে। এক পার্ট কাস্টমার কপি যা নিজের কাছে থাকবে আর আরেক পার্ট পাসপোর্ট অফিসের কপি যা পাসপোর্ট আবেদন ফর্মের উপর আঠা দিয়ে লাগাতে হবে। এখানে কিছু বিষয় খেয়াল রাখবেন –


যে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট করাবেন সে এলাকার ব্যাংকের শাখায় টাকা জমা দেওয়া ভালো।
স্লিপে যেভাবে নাম লিখবেন পাসপোর্টেও সেই একই নাম হবে তা না হলে পেমেন্ট ভেরিফিকেশনে ঝামেলা হবে।
টাকা জমা দেওয়ার ৬ মাসের মধ্যে অবশ্যই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হবে তা না হলে ৬ মাস পার হলে আবার নতুন করে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে।
মানি রিসিটের ট্রানজেকশন নাম্বারটি কোথাও টুকে রাখুন এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
রিসিটে কিছু নির্দেশনা দেওয়া থাকে যা পরবর্তীতে পাসপোর্টের ফর্মের জন্য কাজে লাগবে তাই রিসিটের নির্দেশনা গুলো ভালো ভাবে পড়বেন।
আর যে যে ব্যাংকে পাসপোর্ট করার টাকা জমা দিতে পারবেন তা হল-

সোনালি ব্যাংক
প্রিমিয়ার ব্যাংক
ব্যাংক এশিয়া
ট্রাস্ট ওয়ান ব্যাংক
ঢাকা ব্যাংক
ওয়ান এশিয়া
তবে সোনালি ব্যাংকের ক্ষেত্রে, শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কিছু শাখাতেই পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন। পাসপোর্ট অফিস থেকেই এই ব্যাপারে জানতে পারবেন। আর অন্যান্য ব্যাংকের যেকোনো শাখায় টাকা জমা দিতে পারবেন।

১.২ অনলাইনে আবেদন শেষে ফি জমা দেওয়া
অনলাইনে পাসপোর্টের ফি জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে, www.passport.gov.bd এর সাইটে সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরণ করে শেষের দিকে বিভিন্ন ব্যাংকের গেটওয়ের মাধ্যমে (যেমন ব্যাংকের কার্ড, বিকাশ বা রকেটের মাধ্যমে) পেমেন্ট করতে পারবেন। আর খুব সামান্য কিছু চার্জ ব্যাংক তাদের ফি হিসেবে ( ৩-৫ টাকা) কেটে রাখে। এই ক্ষেত্রে টাকা পে করার পর একটি চালান ফর্ম পাবেন। এই ফর্মটি এক পেজে দুইটা প্রিন্ট করে একটা নিজের জন্য ও অন্যটা পাসপোর্ট ফর্মের জন্য ব্যবহার করবেন।

অনলাইন পাসপোর্ট পূরণ
২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট রেডি করা
পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে দরকারী বিষয় হল প্রয়োজনীয় কাগজ রেডি করা। অনেক সময় পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার পর দেখা যায় সব ডকুমেন্ট ঠিকভাবে রেডি করা নেই সেই ক্ষেত্রে বাড়তি অনেক ঝামেলা হয় আর পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতেও দেরি হয়ে যায়। তাই পাসপোর্টের ফি জমা দেওয়ার আগেই সব ডকুমেন্ট ঠিকমতো আছে কিনা তা চেক করে দেখা উচিত। যে সব ডকুমেন্ট লাগবে পাসপোর্ট করার জন্য-

পাসপোর্ট ফর্ম ২ কপি (তবে সরকারী চাকরিজীবী ও তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং ১৫ বছরের কম বয়সী সন্তানদের ক্ষেত্রে একটি ফর্ম)
সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি
ন্যাশনাল আইডি কার্ড (NID) বা স্মার্ট কার্ডের ফটোকপির সত্যায়িত কপি। তবে যাদের NID কার্ড নেই বা ১৮ বছরের নিচে বয়স তাদের জন্য জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপির সত্যায়িত ফটোকপি। তবে বর্তমানে ১৮ বছর হলে অবশ্যই NID কার্ড লাগবে।
পেশাগত সার্টিফিকেটের ফটোকপির সত্যায়িত কপি।।
সরকারী চাকরিজীবী ও তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং সন্তানদের ক্ষেত্রে চাকরিজীবী ব্যাক্তির কর্মস্থল থেকে ইস্যু করা NOC (No Objection Certificate) বা জিও GO ( Govt. Order) জমা দিতে হবে।
৩. পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম পূরণ
দুই ভাবে পাসপোর্টের আবেদন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন। পাসপোর্ট ফর্ম ডাউনলোড বা সংগ্রহ করে নিজে নিজে হাতে পূরণ করে। অথবা অনলাইনে তথ্য পূরণ করে।

৩.১ অফলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ

এই ক্ষেত্রে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে পাসপোর্টের ফর্ম চাইলে অফিস থেকে তা বিনামুল্যে দিয়ে দিবে, আবার www.passport.gov.bd এই লিঙ্কের Download Form অপশনে গিয়ে DIP Form 1 ফর্ম ওপেন করে PDF ফরম্যাটে ফর্ম ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিন।

পাসপোর্ট ফর্ম
হাতে লিখে ফর্ম ফিল আপ করার সময় খুব সাবধানে করবেন তাই কয়েক কপি ফটোকপি করে রাখলে ভালো তাতে লেখার সময় কাটাকাটি হলেও সমস্যা নেই। আর সব জায়গায় নিজের সাইন একই রকম দিবেন। এরপর সবার শেষে পেমেন্ট ইনফরমেশন এর জন্যে যে ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়া হয়েছে তার ব্রাঞ্চ (ব্রাঞ্চ না পেলে সেন্ট্রাল ব্রাঞ্চ দিতে হবে) ও জমা রিসিট নাম্বার দিতে হবে।

৩.২ অনলাইনে ফর্ম পূরণ

www.passport.gov.bd এই সাইটে গিয়ে এগ্রিমেন্ট বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Continue To Online Enrollment এ ক্লিক করলে ফর্ম পূরণের পেজ চলে আসবে। এই ক্ষেত্রে সব তথ্য বারবার চেক করবেন আর নির্ভুল যেন হয় সেই ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন। অনলাইনে পূরণের ক্ষেত্রে ফি অনলাইনেই জমা দিতে পারবেন অথবা যদি অনলাইনে ফি জমা না দিতে চান তাহলে অফলাইন অপশন সিলেক্ট করে পূরণকৃত ফর্ম ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।

ইউটিউবে এই বিষয়ে অনেক ভিডিও পাবেন আর সবচেয়ে ভালো হয় অনলাইনে পাসপোর্ট করছে এমন অভিজ্ঞ কাউকে সাথে নিয়ে ফিল আপ করলে। তবে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই সাথে কেউ না থাকলেও নিজে নিজেও এই কাজ সহজেই করতে পারবেন তবে সাবধানে করতে হবে।

নোটঃ

সরাসরি পাসপোর্টের ফর্ম পাবেন আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে। তবে পাসপোর্ট অফিসে অনেক সময় ফর্ম শেষ হয়ে যায় সেই ক্ষেত্রে পাশের ফটোকপির দোকানেও ফর্মের ফটোকপি পাবেন যা দিয়ে ফর্ম পূরণ করতে পারবেন।
অনলাইনে ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারেন DIP Form 1 এই লিংক থেকে।
যেভাবেই পাসপোর্ট পূরণ করেন অবশ্যই ভাল মত তথ্য যাচাই, বানান ঠিকমতো দেওয়া, সঠিক তথ্য দেওয়া এই ব্যাপার গুলো খেয়াল রাখবেন। কোন কিছু ভুল হলে আপনাকে এই জন্যে ঝামেলা পোহাতে হবে।
৪. পাসপোর্ট ফর্ম ও সংশ্লিষ্ট কাগজ সত্যায়িত করা
ফর্ম ফিল আপ শেষ হলে পুরো ফর্মটি দুই সেট প্রিন্ট করে নিবেন। এক কপি পাসপোর্ট অফিসের জন্য ও আরেক সেট SB OFFICE এ পাঠানো হবে।

ফর্ম প্রিন্ট হলে ফর্মের ছবির জায়গায় পাসপোর্ট সাইজের একটি সদ্য তোলা ছবি লাগাতে হবে। আর দুই কপি ফর্মের যেকোনো একটাতে ব্যাংকের রশিদের পাসপোর্ট অফিসের কপিটা কেটে ডান পাশে লাগাতে হবে।

পাসপোর্টের ফর্ম পূরণ করে, ছবি ও মানি রিসিট লাগিয়ে ফর্মের সাথে জন্ম নিবন্ধন বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড, পেশাগত সার্টিফিকেট ও নাগরিক সনদের (এই সনদের ব্যাপারে কোথাও নির্দিষ্ট করে বলা নেই তবে অনেক সময়ই এই সনদ দেখতে চায়) ফটোকপির সত্যায়িত কপি পিন দিয়ে লাগিয়ে নিতে হবে।

৫. পাসপোর্ট অফিসে ফর্ম জমা দেওয়া
এই ক্ষেত্রে ফর্ম হাতে পূরণ করলে নিজের বর্তমান ঠিকানা সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে হলে রিজিওনাল অফিস আর সিটি কর্পোরেশনের বাইরে হলে আঞ্ছলিক অফিসে জমা দিতে হবে। আর অনলাইনে জমা দিলে ফর্মেই লেখা থাকবে কোন অফিসে জমা দিতে হবে।

সরাসরি ফর্ম জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে, ফর্ম প্রথমে জমা নিয়ে কম্পিউটার সফট ওয়্যারে ফর্মের তথ্য গুলো নিবে তারপর ফর্মে সিল মেরে আবার ফর্ম আপনাকে ফেরত দেওয়া হবে। তারপর ছবি তোলা ও বায়োমেট্রিকের জন্য আঙ্গুলের ছাপ নেওয়ার জন্য ফর্ম নিয়ে অন্য একটি রুমে যেতে হবে। এখানে বেশ কয়েকটি ধাপ আছে। সব প্রক্রিয়া শেষ হতে মোটামুটি বেশ সময় লাগে। এছাড়া জমা দেওয়ার সিরিয়াল যদি দীর্ঘ হয় তাহলে সময় আরও বেশি লাগবে। তাই জমা দিতে গেলে সকাল সকাল চলে যাওয়া ভালো।

৬. পাসপোর্ট টোকেন সংগ্রহ ও স্ট্যাটাস চেক করা
ফর্ম জমা দেওয়া শেষ হলে কম্পিউটারে প্রিন্ট করা একটি টোকেন দেওয়া হবে যেখানে আপনার তথ্য, পাসপোর্ট ডেলিভারির সময়সহ অন্যান্য কিছু তথ্য থাকবে। এই টোকেনের তথ্য গুলো খুব ভালো ভাবে চেক করবেন কারন এই তথ্য অনুসারেই পাসপোর্ট প্রিন্ট করা হবে।

কোনও ভুল ধরা পড়লে তখনই সাথে সাথে জানাবেন তাহলে সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর টোকেনটি যত্ন সহকারে রেখে দিবেন কারণ এই টোকেন দেখিয়েই পরবর্তীতে পাসপোর্ট নিতে হবে।

আর পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করার জন্য www.passport.gov.bd এই সাইটের Application Status অপশনে গিয়ে এনরোলমেন্ট আইডি ও জন্ম তারিখ দিয়ে অনলাইনে পাসপোর্টের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। পাসপোর্ট টোকেনে Enrollment ID (EID) দেওয়া থাকে।

আর মেসেজ অপশনের ক্ষেত্রে, MRP

সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার, দুবাই থেকে ক্রোয়েশিয়া আসবেন যেভাবেঃআসসালামু আলাইকুম।। আশা করছি ইউরোপ আসতে ইচ্ছুক সকল ভাইয়েরা খুব...
30/05/2023

সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার, দুবাই থেকে ক্রোয়েশিয়া আসবেন যেভাবেঃ

আসসালামু আলাইকুম।। আশা করছি ইউরোপ আসতে ইচ্ছুক সকল ভাইয়েরা খুব ভাল আছেন। অনেক বিষয় নিয়ে পোস্ট করলেও অনেকে মেইন জিনিস গুলো বুঝতে চায় না বা পারে বা শুরুটা কিভাবে করবে। বিগত দিন গুলোতে অনেকে মেসেজ করেছেন এসব দেশ থেকে কিভাবে ক্রোয়েশিয়ার আসা যায়। অবশ্য ই কোন এজেন্সির সাহায্যে আসবেন কিন্তু বেপার হল প্রসেস টা কিভাবে করবেন এটা নিয়ে একটু সমস্যা তৈরি হয়।


ফাস্ট স্টেপঃ
আপনি যে দেশে আছেন অই দেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংগ্রহ করা। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সংগ্রহ করার পর যেহেতু ক্রোয়েশিয়ান এম্বাসি থেকে সত্তায়িত করে দিতে হবে সেটার জন্য আপনাকে যে দেশে আছেন আপনি অই দেশে অবস্থিত ক্রোয়েশিয়ান এম্বাসি থেকে সত্তায়িত করার কাজটা করতে হবে। ধরেন আপ্নি কাতারে আছেন, বা কুয়েতে আছেন,
সে দেশে ক্রোয়েশিয়ান এম্বাসি আছে, আপনি নিজে যেয়ে সত্তায়িত করে আনতে পারবেন নির্ধারিত ফি দিয়ে। এটার জন্য সময় লাগবে ১-৭ দিন।

আপনি যদি দুবাই, সৌদি আরব থেকে থাকেন তাহলে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স কালেক্ট করার পর আপনাকে সেটা মিশরে ক্রোয়েশিয়ান দুতাবাস থেকে সত্তায়িত করে আনতে হবে।
আপনি নিজে না যেয়েও কাউকে অথরাইজ করে সেটা করতে পারবেন। এটার জন্য সময় নিবে ২/৩ সপ্তাহ।

যারা এসব দেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে ঝামেলা মনে করেন তারা বাংলাদেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রেডি করতে পারেন। বাংলাদেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স যদি পারমিট এপ্লাই এর কাজের ইউজ করতে চান তাহলে দিল্লি থেকে ক্রোয়েশিয়ার এম্বাসি থেকে সত্তায়িত করে আনতে হবে। সেটার জন্য আপনাকে প্রথমে বাংলাদেশ হাই কমিশন নিউ দিল্লি থেকে সত্তায়িত এবং পরে ক্রোয়েশিয়ান এম্বাসি থেকে সত্তায়িত করতে হবে। দুই এম্বাসি মিলিয়ে সত্তায়ন খরচ ২/৩ হাজার রুপি যাবে।

মেইন ঝামেলার কাজ শেষ হল। এবার কোন এজেন্ট/এজেন্সির মাধ্যমে পারমিট এপ্লাইয়ের পালা।

পারমিট এপ্লাই করতে যা লাগবেঃ
সেকেন্ড স্টেপ®

√পাসপোর্ট এর কপি (ডাটাপেইজ)
√ছবি ( ৩৫/৪৫)
√ইকামার কপি (ইংরেজি না থাকলে ট্রান্সলেশন কপি সাথে দিতে হবে যেমন সৌদি আরবের টার)
√পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট (ক্রোয়েশিয়ান এম্বাসি থেকে সত্তায়িত করা এবং পরে সেটা ক্রোয়েশিয়ান ট্রান্সলেশন, নোটারী কপি)

পারমিট বের হবে কত দিনেঃ

√নরমালি জমার ৩০/৪৫ দিনের মধ্যে পারমিট বের হয়ে যায়।

পারমিটের মেয়াদ কত দিন থাকে?

√১২ মাস মেয়াদ থাকে।

কোন টাইপের ভিসা দেয়?
ডিসেম্বর থেকে ডি টাইপের এন্ট্রি ভিসা দিচ্ছে ক্রোয়েশিয়ান এম্বাসি, যা ৩০ দিন মেয়াদি, কিন্তু যাবার পর আপনি রেসিডেন্স পারমিট এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। যা ১ বছর মেয়াদি হয়ে থাকে। প্রতি বছর রেনিউ করতে হবে।


যোগাযোগ WhatsApp +880 1731 741 741

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী১। আবেদনকারীর কমপক্ষে ৩ মাস মেয়াদ সম্পন্ন পাসপোর্ট থাকতে হবে...
30/05/2023

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী
১। আবেদনকারীর কমপক্ষে ৩ মাস মেয়াদ সম্পন্ন পাসপোর্ট থাকতে হবে।

২। আবেদনকারীর পাসপোর্টে উল্লেখিত স্থায়ী কিংবা বর্তমান ঠিকানার যে কোন একটি অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মেট্রোপলিটন / জেলা পুলিশের আওতাধীন এলাকায় অবস্থিত হতে হবে এবং আবেদনকারীকে/ যার জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট চাওয়া হয়েছে তাকে অবশ্যই ঐ ঠিকানার বাসিন্দা হতে হবে ।

৩। মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের (এম আর পি) এর ক্ষেত্রে যদি পাসপোর্টে ঠিকানা উল্লেখ না থাকে তবে ঠিকানার প্রমাণ স্বরূপ জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র/স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর সনদপত্রের ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে দাখিল করতে হবে ।

৪। বিদেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী কোন ব্যক্তির পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য তিনি যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশন কর্তৃক পাসপোর্টের তথ্য পাতার সত্যায়িত কপি তার পক্ষে করা আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে ।

৫। বিদেশগামী কিংবা প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিক এবং বাংলাদেশে বসবাস করে স্বদেশে/বিদেশে প্রত্যাবর্তনকারী বিদেশী নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এই অনলাইন সিস্টেমের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়।

৬। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে চাকুরী কিংবা অন্য কোন কাজে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট জেলা কিংবা সিটি এসবি শাখায় যোগাযোগ করুন।
Important Link

Bangladesh Police
BD Police Helpline
Tips

আপনার আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানতে PCC S (PCC S #########) এর পর আপনার আবেদনের রেফারেন্স নম্বর লিখে যেকোন মোবাইল থেকে ক্ষুদে বার্তা পাঠান 26969 নম্বরে। ফিরতি এসএমএস এ আপনার আবেদনের সর্বশেষ স্ট্যাটাস পেয়ে যাবেন।
Social/ News /Article

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
১। অনলাইনে যথাযথভাবে পূরণকৃত আবেদন পত্র ।

২। ১ম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত পাসপোর্টের তথ্য পাতার স্ক্যানকপি
অথবা
বিদেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশী নাগরিকগনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক সত্যায়িত পাসপোর্টের তথ্য পাতার স্ক্যানকপি
অথবা
বিদেশী নাগরিকদের ক্ষেত্রে নিজ দেশের জাস্টিস অব পিস (Justice of Peace) কর্তৃক সত্যায়িত পাসপোর্টের তথ্য পাতার স্ক্যানকপি।

৩। বাংলাদেশ ব্যাংক/ সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখা থেকে (১-৭৩০১-০০০১-২৬৮১) কোডে করা ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা মূল্যমানের ট্রেজারী চালান অথবা অনলাইনে ক্রেডিট/ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে নির্ধারিত সার্ভিসচার্জ সহ ফি প্রদান।
আবেদনের নিয়মাবলী
ধাপ : ১
অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করে যে কেউ নিজের জন্য অথবা অন্যের পক্ষে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর জন্য আবেদন করতে পারবে। নিবন্ধন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।

ধাপ : ২
নিবন্ধিত ব্যবহারকারী অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সাইটে লগ-ইন করার পর Apply মেনুতে ক্লিক করে আবেদনপত্রটি যথাযথভাবে পূরণ করুন।।

ধাপ : ৩
আবেদন ফরমের প্রথম ধাপে ব্যক্তিগত বিস্তারিত তথ্য, দ্বিতীয় ধাপে বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা পূরণ করুন। আপনার বর্তমান ঠিকানা যে জেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকায় অবস্থিত সেই ঠিকানায় পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হবে।

ধাপ : ৪
আবেদন ফরমের তৃতীয় ধাপে প্রয়োজনীয় ডকুমেণ্টসমূহের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।

ধাপ : ৫
আবেদন ফরমের চতুর্থ ধাপে আপনার এন্ট্রিকৃত সকল তথ্য দেখানো হবে। আবেদনে কোন ভুল থাকলে তা পূর্ববর্তী ধাপসমূহে ফেরত গিয়ে পরিবর্তন করা যাবে। তবে চতুর্থ ধাপে আবেদনটি সাবমিট করার পর আর কোন পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না।

ধাপ : ৬
চালানের মাধ্যেমে ফি পরিশোধের উপায় এবং পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসরণ করুন।

Address

Room No 5/6 5th Floor Eastern Plaza
Dhaka
1230

Opening Hours

Monday 10:00 - 18:00
Tuesday 10:00 - 18:00
Friday 10:00 - 18:00

Telephone

+8801731741741

Website

https://linktr.ee/rupsatravel

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RUPSA Travel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to RUPSA Travel:

Share

Category



You may also like