Apollo Visa Service Limited

Apollo Visa Service Limited We provide best abroad Visa Service solution to the students and Worker their overall circumstances.

প্রবাসে এবং দেশে অবস্থিত সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা!
16/06/2024

প্রবাসে এবং দেশে অবস্থিত সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা!

অনেকেই বলে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকাকে নাকি মনে হতো চাঁদের দেশ। সেখানে কোনো চাঁদের বুড়ি আপন মনে চরকা কাটছে আর সেখানকার মানুষ...
18/05/2024

অনেকেই বলে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকাকে নাকি মনে হতো চাঁদের দেশ। সেখানে কোনো চাঁদের বুড়ি আপন মনে চরকা কাটছে আর সেখানকার মানুষ লাল-নীল ফিতা উড়িয়ে রঙিন, ঝলমলে জীবনের ঝরনাধারায় নিজেদের বিলিয়ে দিচ্ছে। আহা! সেই দেশটা দেখতে কেমন? সেখানে যদি একবারের জন্য হলেও যাওয়া যেত? কিন্তু তা-ও কী কখনো সম্ভব?

আমেরিকা! বিশ্বের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক স্বপ্নের দেশের নাম। বিশ্বের শক্তিশালী অর্থনীতি আর চাকচিক্যময় জীবনের জন্য অনেকের আকাঙ্ক্ষিত এক গন্তব্যও দেশটি। প্রত্যেক বছর বিশ্বের নানা প্রান্তের লাখ লাখ মানুষ দেশটিতে পাড়ি জমান। অনেকে বৈধ উপায়ে আবার কেউ কেউ ভিন্ন পথে সাগর-নদী-জঙ্গল পেরিয়ে দেশটিতে যাওয়ার চেষ্টা করেন। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সংকট, দারিদ্র্যতা, নিপীড়ন-নির্যাতন, দুঃস্বপ্ন থেকে পালিয়ে বাঁচতে কিংবা স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে আমেরিকায় যান। কিন্তু অনেকেই বৈধ উপায়ে যাওয়ার কৌশল জানেন না। আমেরিকায় বৈধ উপায়ে যাওয়ার খুঁটিনাটি নিয়ে তাদের জন্যই আজকের এই পোস্ট।

যেভাবে ভিসার আবেদন করবেনঃ

সাধারণত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বিদেশিদের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা দূতাবাস এবং কনস্যুলেটের মাধ্যমে ভিসা ইস্যু করে থাকে। কেউ যদি ভিসা ওয়েভার প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী ৩৯টি দেশের নাগরিক হন, তাহলে তার ব্যবসায়িক মিটিং বা ছুটি কাটাতে যাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার প্রয়োজন হয় না।

তবে কী কারণে আপনি যুক্তরাষ্ট্রে যেতে চান এবং ভিসা কেন প্রয়োজন সেটির ওপর নির্ভর করছে ভিসা পাবেন কিনা। যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস অথবা কনস্যুলেটগুলো থেকে যেসব ভিসা দেওয়া হয়, তা জেনে নেওয়া যাক।

• স্থায়ী বসবাসের জন্য অভিবাসী ভিসাঃ
• পর্যটন বা ব্যবসার জন্য ভিজিটর ভিসা
• মার্কিন নাগরিক পুরুষ বা নারীকে বিয়ে করার জন্য বাগদত্তা ভিসা
• শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসা
• কানাডা এবং মেক্সিকোর নাগরিকদের জন্য ব্যবসায়িক বা পেশাজীবী ভিসা
• মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হয়ে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য ট্রানজিট ভিসা

♦ যেভাবে ঢুকতে পারবেন যুক্তরাষ্ট্রেঃ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে সেখানে পৌঁছানোর পর আপনাকে অবশ্যই বৈধ ভ্রমণ নথি দেখাতে হবে। তবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ভ্রমণের তারিখ থেকে পরবর্তী ছয় মাসের জন্য পাসপোর্টের মেয়াদ থাকতে হবে কিনা তা নির্ভর করে আপনি যে দেশ থেকে যাচ্ছেন এবং সেদেশে আপনার নাগরিকত্বের ওপর।

দেশটিতে প্রবেশের আগে বিদেশি নাগরিকদের অবশ্যই কোভিড-১৯ এর পূর্ণ ডোজের টিকা নেওয়া থাকতে হবে।

♦ অন-অ্যারাইভাল ভিসাধারীরা ছাড়া অন্যরা যেভাবে যেতে পারবেনঃ

• সব দেশ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশকারীদের সেখানে যাওয়ার জন্য একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। আর এই ভ্রমণকারীদের নাগরিকত্ব যে দেশেরই হোক না কেন পাসপোর্ট থাকা অপরিহার্য।

• স্থায়ী বাসিন্দা এবং বিদেশি নাগরিকদেরও মার্কিন ভিসার প্রয়োজন হবে। স্বপ্নের এই দেশে যাত্রা শুরুর আগে আপনাকে অবশ্যই ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

• নির্দিষ্ট কিছু দেশের নাগরিকরা ‘গ্লোবাল অ্যান্ট্রি’ প্রোগ্রামের সদস্যপদ পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন।

♦ যেভাবে অভিবাসী ভিসার জন্য আবেদন করবেনঃ

প্রত্যেক বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ১০ লাখ মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ড পান। এই কার্ডের মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন স্থায়ী বাসিন্দা হিসাবে মনোনীত করা হয় তাদের। আর এই ১০ লাখ মানুষের মধ্যে অনেকেই অভিবাসী ভিসার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান।

♦ অভিবাসী ভিসার ধরনঃ

যারা অভিবাসী ভিসা ব্যবহার করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান, তাদের বেশিরভাগই নিচের যেকোনও একটি ভিসা পান:

• পরিবার-ভিত্তিক ভিসা। অর্থাৎ যাদের পরিবারের সদস্য মার্কিন নাগরিক বা স্থায়ী বাসিন্দা তারা এই ভিসা পাবেন

• কাজ বা চাকরি ভিসা। এজন্য সাধারণত একজন মার্কিন নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার লেটারের প্রয়োজন হয়।

♦ অভিবাসী ভিসা পাওয়ার জন্য যা জরুরিঃ

১. বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কারও স্পন্সর নেওয়ার প্রয়োজন হবে অথবা অভিবাসী হিসেবে পিটিশন জমা দিতে হবে।

২. পিটিশন অনুমোদন না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। পিটিশনের অনুমোদন মিললে অভিবাসী ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আর এই আবেদন করতে হবে বিদেশে মার্কিন কনস্যুলেটের মাধ্যমে।

৩. এরপর মেডিক্যাল টেস্ট সম্পন্ন করতে হবে।

৪. এবার সব কাগজপত্র নিয়ে সাক্ষাৎকারের জন্য যেতে হবে।

৫. আবেদনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

অভিবাসী ভিসা পাওয়ার আরেকটি উপায় হলো ডাইভারসিটি ভিসা (ডিভি) লটারি প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে যেসব দেশের অভিবাসীর হার যুক্তরাষ্ট্রে কম, সেসব দেশকে অগ্রাধিকার হিসেবে ধরে ডিভি লটারিতে অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। তবে বাংলাদেশ থেকে আপাতত ডিভি লটারি প্রোগামে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সুযোগ নেই।

♦ অভিবাসী ভিসা পাওয়ার পর কী করবেনঃ

একবার অভিবাসী ভিসা পেয়ে গেলে আপনাকে এজন্য ইউএসসিআইএস নামে অভিবাসী ফি জমা দিতে হবে। এরপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবেশদ্বারে কর্মকর্তাদেরকে দেওয়ার জন্য একটি সিল করা নথির প্যাকেট পাবেন। যা সেখানে পৌঁছানোর পর মার্কিন কর্মকর্তাদের হাতে তুলে দিতে হবে।

এবারে আপনার সেই স্বপ্ন হাতের মুঠোয় চলে আসবে। আপনি স্থায়ী বাসিন্দা হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করবেন এবং ই-মেইলে পৌঁছে যাবে বহুল আকাঙ্ক্ষিত সেই ‘গ্রিন কার্ড’ নামের সোনার হরিণ।

♦ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকারীদের অভিবাসী ভিসার আবেদন নিষ্প্রয়োজনঃ

আপনি যদি ইতোমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করে থাকেন, তাহলে আপনাকে অভিবাসী ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না। বরং আপনার সাম্প্রতিক স্ট্যাটাসের ভিত্তিতে গ্রিন কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে।

এজন্য আপনাকে নিজ দেশেও ফিরতে হবে না। তবে অভিবাসী ভিসার আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে আপনাকেও।

• অবশ্যই আপনাকে কারও স্পন্সর নেওয়ার প্রয়োজন হবে অথবা অভিবাসী পিটিশন জমা দিতে হবে।

• পিটিশন এবং অভিবাসী ক্যাটেগরির ভিসার অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তারপর যুক্তরাষ্ট্রে থেকেই গ্রিন কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে।

• যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানের পরও আপনাকে মেডিকেল টেস্ট সম্পন্ন করতে হবে। এরপর সাক্ষাৎকারে যেতে হবে এবং আবেদনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

♦ শরণার্থী এবং আশ্রয়ঃ

• শরণার্থী
শরণার্থী বলা হয় এমন লোকজনকে যারা দেশে নির্যাতন-নিপীড়ন (বা নিপীড়নের ভয়ে) এবং যুদ্ধসহ বিভিন্ন কারণে তাদের বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র নিরাপত্তার খোঁজ করেন।

আপনি যদি মনে করেন শরণার্থী হিসাবে সুরক্ষা প্রয়োজন, তাহলে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ইউএনএইচসিআর বা অন্য আন্তর্জাতিক অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এসব সংস্থার কাছে পৌঁছাতে ব্যর্থ হলে নিকটস্থ মার্কিন দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ করলে প্রয়োজনীয় সহায়তা পাবেন।

• আশ্রয়
শরণার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকার লোকজনকে আশ্রয় দিয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয়ের আবেদনের জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে।

♦ যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় পাওয়ার পর আপনি যা করতে পারবেনঃ

১. স্বামী/স্ত্রী এবং সন্তানদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আনার অনুমতি পান।
২. স্থায়ী বাসিন্দার মর্যাদা লাভ।

পরিশেষেঃ
অনেকেই আমেরিকা ভিসা নিয়ে অনেক প্রশ্ন করেছিলেন আপনাদের কথা ভেবেই আজকের এই পোস্ট টা করা। আশা করি আজকে নতুন কিছু জানতে পেরেছেন যা আপনার আগামী দিনের জন্য কাজে লাগবে (যদি আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা থেকে থাকে)। আরো কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করবেন। সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ!

মে দিবসের শুভেচ্ছা!
01/05/2024

মে দিবসের শুভেচ্ছা!

ঈদের ছুটি তো শেষ!এবার ক্যারিয়ার নিয়ে কার কি ভাবনা শেয়ার করুন! #ইউরোপ  #অস্ট্রেলিয়া  #কানাডা  #সৌদি_আরব এবং  িরাতে বড় আকা...
16/04/2024

ঈদের ছুটি তো শেষ!
এবার ক্যারিয়ার নিয়ে কার কি ভাবনা শেয়ার করুন!
#ইউরোপ #অস্ট্রেলিয়া #কানাডা #সৌদি_আরব এবং িরাতে বড় আকারে অভিবাসী কর্মী নিয়োগের আপডেট আসছে খুব শীগ্রই...!

কোন দেশে যেতে চান আপনি?

অ্যাপোলো ভিসা সার্ভিস লিমিটেড পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের শুভেচ্ছা!🌙ঈদ মোবারক🌙
10/04/2024

অ্যাপোলো ভিসা সার্ভিস লিমিটেড পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের শুভেচ্ছা!
🌙ঈদ মোবারক🌙

02/04/2024

ক্যারিয়ার গড়তে আপনি কোন দেশে যেতে ইচ্ছুক?

আপনাদের মন্তব্যের উপর ভিত্তি করে নতুন পোস্ট দেয়া হবে!

ইউরোপের দেশ মেসিডোনিয়া কাজের বেতন কত? প্রশ্নটা বরাবর আমাদের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আপনি জানতে পারেননি...
23/03/2024

ইউরোপের দেশ মেসিডোনিয়া কাজের বেতন কত? প্রশ্নটা বরাবর আমাদের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আপনি জানতে পারেননি যে মেসিডোনিয়া কাজের বেতন কত। সেহেতু আজকের পোস্টের আলোচনায় আমরা রাখছি মেসিডোনিয়া কাজের বেতন কত, মেসিডোনিয়া দেশটি কেমন, মেসিডোনিয়া কাজের ভিসার আবেদন ও দেশটি অর্থ. ইত্যাদি বিস্তারিত।

মেসিডোনিয়া দেশটি কেমনঃ

মেসিডোনিয়া আকারে একটি ছোট্ট দেশ হলেও মেসিডোনিয়ার ইতিহাস ও সংস্কৃতি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। তেমনি মেসিডোনিয়া একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত দেশ। মেসিডোনিয়া দেশটি বলকান উপদ্বীপে অবস্থিত এবং মেসিডোনিয়ার উত্তরে সার্বিয়া, উত্তর-পশ্চিমে কসোভো, পশ্চিমে আলবেনিয়া, পূর্বে বুলগেরিয়া ও দক্ষিণে গ্রিসের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে। আমাদের দেশের অনেকে আছেন যারা মেসিডোনিয়ায় বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত আছেন। যদি কাজের জন্য মেসিডোনিয়া যেতে চান তাহলে মেসিডোনিয়া আপনার জন্য একটি ভালো দেশ হতে পারে। আসুন আমরা এবার জেনে নি মেসিডোনিয়া কাজের বেতন কত এ সম্পর্কে…

মেসিডোনিয়া কাজের বেতন কতঃ

মেসিডোনিয়ায় মূলত কাজের বেতন নির্ভর করে থাকে। তাছাড়া আরো কিছু বিষয়ের উপর বেতন নির্ভর করে থাকে তার যার মধ্যে রয়েছে কর্মচারীর যোগ্যতার উপর, কাজের অভিজ্ঞতা, কি কাজ, এবং উক্ত কোম্পানির আকার। একটি তথ্য অনুযায়ী জানা যায় যে, মেসিডোনিয়ায় বেতন সাধারণত ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় কম হয়ে থাকে।

যদি বাংলাদেশি টাকায় হিসাব করা যায় তাহলে এই দেশটিতে মাসিক গড় বেতন হিসেবে ৫৫ হাজার টাকা থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো আয় করতে পারবেন এটি মনে করা হয়। তবে আমরা আপনাকে আগেই বলেছি যে কাজের উপর নির্ভর করে অর্থ প্রদান করা হয়।

মেসিডোনিয়া যেতে কি ভিসা লাগবেঃ

হ্যাঁ, বাংলাদেশি নাগরিকদের মেসিডোনিয়া ভ্রমণের জন্য কিংবা যারা মূলত কাজের উদ্দেশ্যে মেসিডোনিয়ায় যেতে চান তদের অবশ্যই ভিসা প্রয়োজন।

মেসিডোনিয়ায় প্রবেশের জন্য আপনার কি কোভিড পরীক্ষা প্রয়োজনঃ

হ্যাঁ, কোভিড সমস্যা সমাধানে আপনাকে পূর্বে আপনার কোভিড পরিক্ষা করাতে হবে ও এর ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে।

মেসিডোনিয়ার কাজের ভিসা আবেদনঃ

মেসিডোনিয়ায় কাজের ভিসা আবেদন করার জন্য, আপনাকে নিম্নলিখিত ডকুমেন্টস/নথিপএ/কাগজপত্র প্রয়োজন হবে যা আপনাকে জমা দিতে হবে:

=> ভিসা আবেদনপত্র (অনলাইনে বা মেসিডোনিয়ার দূতাবাস বা কনস্যুলেটে পূরণ করতে হবে)।
=> সদ্য তোলা পাসপোর্ট যা ভ্রমণের তারিখ থেকে কমপক্ষে 6 মাসের জন্য বৈধ (পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস অবশ্যই থাকতে হবে)
=> পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি (সদ্য তোলা হতে হবে, যা সাধারণত এই আবেদন করার মাসে তোলা হলেও হবে)।
=> শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ ( আপনি কতটুকু পড়াশোনা করেছেন)
কর্ম অভিজ্ঞতার প্রমাণ। (আপনি কোন কাজে অভিজ্ঞ)
=> একটি কাজের প্রস্তাবপত্র (যে কোম্পানি আপনাকে কাজে সুযোগ করে দিয়েছে)
=> আর্থিক সহায়তার প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
স্বাস্থ্য বীমা।

ভিসা আবেদনপত্র পূরণ করার সময়, আপনাকে অবশ্যই নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে সঠিকভাবে:

=> আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা পাসপোর্ট এর অনুযায়ী আপনার নাম, জন্ম তারিখ, এবং জাতীয়তা।
=> আপনার পাসপোর্টের বিবরণ।
=> আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কর্ম অভিজ্ঞতার বিবরণ।
=> আপনার কাজের প্রস্তাবপত্রের বিবরণ। (যে কোম্পানি আপনাকে নিয়োগ প্রদান করেছে সে উক্ত কোম্পানির সম্পর্কে)
=> আপনার আর্থিক সহায়তার প্রমাণ। (আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট কমপক্ষে ছয় মাসের হতে হবে)
=> আপনার স্বাস্থ্য বীমার বিবরণ উল্লেখ করতে হবে।
=> ভিসা আবেদনপত্রের সাথে, আপনাকে নিম্নলিখিত কাগজপত্র/ডকুমেন্টস/নথিপএ কপিও জমা দিতে হতে পারে :
=> আপনার শিক্ষাগত প্রশংসাপত্র এবং ডিগ্রিগুলির কপি।
=> আপনার কর্ম অভিজ্ঞতার সনদপত্রগুলির কপি।
=> আপনার কাজের প্রস্তাবপত্রের কপি।
=> আপনার আর্থিক সহায়তার প্রমাণের কপি।(আপনার ব্যাংকের লেনদেন কমপক্ষে ছয় মাসের)।
=> আপনার স্বাস্থ্য বীমার কপি।

মেসিডোনিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, আপনাকে নিম্নলিখিত ভিসা ফি প্রদান করতে হবে,তবে ভিসার আবেদন ফ্রি সময় সাপেক্ষে পরিবর্তিত হতেও পারে :
=> অস্থায়ী ভিসা: 50 ইউরো
=> দীর্ঘমেয়াদী ভিসা: 100 ইউরো

মেসিডোনিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, নিম্নলিখিত ভিসার প্রক্রিয়াকরণ হতে সময় প্রয়োজন হয়। যা এই সময় হতে পারে:

=> অস্থায়ী ভিসা: 3-5 দিন
=> দীর্ঘমেয়াদী ভিসা: 10-15 দিন

মেসিডোনিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার সময়, আপনাকে যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে তা হলো:

=> আপনার ভিসা আবেদনপত্র সঠিকভাবে এবং সম্পূর্ণভাবে পূরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
=> প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপএ জমা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
=> ভিসা ফি প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।
=> আপনার আবেদন প্রক্রিয়া করার জন্য প্রয়োজনীয় সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন।

মেসিডোনিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার সময়, আপনার কাজের প্রস্তাবপত্রটি একটি নির্ভরযোগ্য কোম্পানি থেকে আসতে হবে। আপনার কাজের প্রস্তাবপত্রটিতে আপনার চাকরির অবস্থান, বেতন, এবং সুযোগ-সুবিধাগুলির বিবরণ উল্লেখ থাকতে হবে।যাতে আপনি মেসিডোনিয়ায় গিয়ে সমস্যায় না পড়েন।

মেসিডোনিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার সময়, আপনার আর্থিক সহায়তার প্রমাণ (আপনার কমপক্ষে ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও উক্ত ব্যাংকে কর্মকর্তা দ্বারা স্বাক্ষরিত হতে হবে) প্রদান করাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনার প্রমাণ প্রদর্শন করতে হবে যে কারণে আপনি মেসিডোনিয়ায় আপনার থাকা কালীন সময়ের জন্য আপনি যাতে অর্থ প্রদান করতে পারেন।

মেসিডোনিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার সময়, আপনার স্বাস্থ্য বীমা প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার বীমাটি মেসিডোনিয়ায় আপনার থাকাকালীন সময়ের জন্য যথেষ্ট আচ্ছাদন প্রদান করবে।

মেসিডোনিয়ায় কাজের ভিসা পাওয়ার পর, আপনাকে মেসিডোনিয়ার ইমিগ্রেশন অফিসে একটি দীর্ঘমেয়াদী ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। দীর্ঘমেয়াদী ভিসা আপনাকে মেসিডোনিয়ায় মধ্যে বসবাস এবং কাজ করার অনুমতি দেবে।

শেষ কথাঃ
আশা করি আমরা আপনাকে, মেসিডোনিয়া কাজের বেতন কত সম্পর্কে আপনাকে আমরা জানাতে পেরেছি। এই সম্পর্কে আপনি যদি কোন মন্তব্য থাকে তাহলে আপনি কমেন্ট বক্সে এসে কমেন্ট করে জানান। আমরা আপনাকে দ্রুতই এর উত্তর প্রদান করব।

মন্টিনিগ্রো বছরের নির্দিষ্ট সময়ে মন্টিনিগ্রোতে কাজ করার জন্য মৌসুমী কাজের ভিসা প্রয়োজন। তবে বিভিন্ন ধরণের মৌসুমী কাজের...
13/03/2024

মন্টিনিগ্রো বছরের নির্দিষ্ট সময়ে মন্টিনিগ্রোতে কাজ করার জন্য মৌসুমী কাজের ভিসা প্রয়োজন। তবে বিভিন্ন ধরণের মৌসুমী কাজের ভিসা পাওয়া যায়, তবে সবগুলোর জন্যই ভিসার আবেদন এবং একটি ইন্টারভিউ প্রয়োজন।

অতএব, যদি আপনার গ্রীষ্মের মাসগুলিতে মন্টিনিগ্রোতে কাজ করার আগ্রহ থাকে তবে আপনাকে কয়েকটি জিনিস জানতে হবে। আপনাকে প্রথমে একটি মৌসুমী কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। দ্বিতীয়ত, আপনাকে আপনার যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হবে। তৃতীয়ত, আপনি একটি বৈধ আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট প্রদান করবেন। চতুর্থত, আপনার থাকা এবং ভ্রমণের খরচের জন্য আপনার যথেষ্ট অর্থ থাকতে হবে। অবশেষে, আপনাকে আপনার কর্মসংস্থান চুক্তির ডকুমেন্টেশন প্রদান করতে হবে।

মন্টিনিগ্রো ভ্রমণকারী বিদেশীদের অধিকাংশই পর্যটক। যাইহোক, অনেক মৌসুমী শ্রমিক গ্রীষ্মের মাসগুলিতে কাজ করতে মন্টিনিগ্রোতে আসেন। অবশেষে, এই পোস্টে, আপনি জানবেন কিভাবে এবং কখন মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

মন্টিনিগ্রোর অবস্থানঃ

মন্টিনিগ্রো বলকান উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব অংশের একটি দেশ। যাইহোক, এর উত্তর-পশ্চিমে আলবেনিয়া, উত্তর-পূর্বে সার্বিয়া, পূর্বে ক্রোয়েশিয়া এবং দক্ষিণে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা অবস্থিত। দেশটির সাধারণত মোট আয়তন 29,866 কিমি² এবং জনসংখ্যা 620,000। রাজধানী পডগোরিকা। মন্টিনিগ্রো 2006 সালে সার্বিয়া থেকে তার স্বাধীনতা সুরক্ষিত করে।

একটি মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসাঃ

একটি মৌসুমী কাজের ভিসা হল একটি স্বল্পমেয়াদী ভিসা যা বিদেশী কর্মীদের মন্টিনিগ্রোতে আসতে দেয়। এটি লোকেদের একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজ করতে সক্ষম করবে, সাধারণত তিন মাস।

অন্য কথায়, এই ভিসা হল এক ধরনের ভিসা যা এলিয়েনদের একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মন্টিনিগ্রোতে কাজ করতে দেয়।

প্রাথমিকভাবে, এই ভিসাটি এলিয়েনদের জন্য বাধ্যতামূলক ছিল যারা মন্টিনিগ্রোর সাথে ভিসা-মুক্ত চুক্তি আছে এমন দেশের নাগরিক। এছাড়াও, এটি এলিয়েনদের মন্টিনিগ্রোতে ছয় মাস পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেয় এবং তারা করার যোগ্য যে কোনও চাকরিতে কাজ করতে পারে। কিন্তু আবেদনকারীদের অবশ্যই কিছু পূর্বশর্ত পূরণ করতে হবে, যেমন একটি বর্তমান পাসপোর্ট থাকা এবং নিজেদের সমর্থন করার ক্ষমতার ডকুমেন্টেশন।

কার মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা দরকারঃ

1 জুলাই, 2014 থেকে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন তার সদস্য হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। অতএব, মন্টিনিগ্রো আছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন. এটি বোঝায় যে দেশের সকল নাগরিক যারা ইইউ-এর সদস্য রাষ্ট্র থেকে পাসপোর্ট ধারণ করে তারা যোগ্য। তারা মন্টিনিগ্রোতে মৌসুমী কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। ইতিমধ্যে, আলবেনিয়া, বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনা, ক্রোয়েশিয়া, ম্যাসেডোনিয়া, সার্বিয়া এবং সুইজারল্যান্ডের নাগরিকরাও যোগ্যতা অর্জন করে, যতক্ষণ না তাদের কাছে বৈধ পাসপোর্ট থাকে।

এছাড়াও, আবেদনকারীদের অবশ্যই তাদের পরিচয় এবং ইইউ-এর সদস্য রাষ্ট্রে বসবাসের প্রমাণ দিতে হবে।

মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয়তা
ধরুন আপনি একজন বহিরাগত যিনি কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মন্টিনিগ্রো ভ্রমণ করতে চান। যাইহোক, প্রথমে আপনাকে একটি মৌসুমী কাজের ভিসা পেতে হবে। এই ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া জটিল হতে পারে, তবে কিছু মৌলিক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে যা আপনাকে অবশ্যই পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আপনাকে একটি মন্টেনিগ্রিন কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির প্রস্তাবের প্রয়োজন হবে। এরপরে, আপনার যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণ থাকতে হবে। অবশেষে, আপনাকে অবশ্যই দেখাতে হবে যে আপনি মন্টিনিগ্রোতে আর্থিকভাবে নিজেকে সমর্থন করতে পারেন।

মন্টিনিগ্রো পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় নথিঃ

=> আপনি মন্টিনিগ্রো ছেড়ে যাওয়ার ইচ্ছা করার অন্তত ছয় মাস পর একটি আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট বৈধ হবে।
=> একটি ভিসা আবেদন
=> দুটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
=> আপনার পাসপোর্টের একটি অনুলিপি
=> আর্থিক স্থিতিশীলতার প্রমাণ (একটি ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, একটি আয়কর রিটার্ন, বা আপনার নিয়োগকর্তার কাছ থেকে একটি প্রত্যয়িত চিঠি যা নিশ্চিত করে যে আপনি মন্টিনিগ্রোতে আপনার থাকার সময়কালে কাজ থেকে অনুপস্থিত থাকবেন না)

ধরনের মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসাঃ

মন্টিনিগ্রো একটি আকর্ষণীয়, একটি সমৃদ্ধ সংস্কৃতি সহ ছোট দেশ।
এদিকে, লোকেরা উষ্ণ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ, এবং দৃশ্যাবলী সুন্দর। যাইহোক, মন্টিনিগ্রো একটি ছোট দেশ। এটিতে বিভিন্ন ধরণের মৌসুমী কাজের ভিসা রয়েছে যা বিদেশীদের দেশে কাজ করার অনুমতি দিতে পারে। যাইহোক, এই ভিসার মধ্যে রয়েছে ট্যুরিস্ট ভিসা, ব্যবসায়িক ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট।

সাধারণত, হাতে থাকা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে আরও কয়েকটি ভিসা পাওয়া যেতে পারে।

মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আমি কতক্ষণ দেশে থাকতে পারিঃ

ধরুন আপনি ইউরোপিয়ান ইকোনমিক এরিয়া (EEA) এর অন্তর্গত একটি দেশের নাগরিক। এছাড়াও, আপনি যদি মন্টিনিগ্রোতে কাজ করতে চান তবে আপনার একটি মৌসুমী কাজের ভিসা প্রয়োজন। এই ভিসা আপনাকে মন্টিনিগ্রোতে ছয় মাস পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেয় এবং শুধুমাত্র গ্রীষ্মকালে বৈধ। আপনি একটি মৌসুমী কাজের ভিসার জন্য অনলাইনে বা নিকটস্থ কনস্যুলেটে আবেদন করতে পারেন।

মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসার জন্য কীভাবে আবেদন করবেন
আপনি যদি মন্টিনিগ্রোতে একটি মৌসুমী চাকরি খুঁজছেন, আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এখানে, আমরা আপনাকে একটি সিজনাল ওয়ার্ক ভিসার অনুরোধ করার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে হেঁটে যাবো এবং আপনার কাজের সন্ধান শুরু করতে আপনাকে সহায়তা করব। তবে, প্রথমে, আপনাকে অবশ্যই সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি হাতে পেতে হবে।

এরপর, অনুগ্রহ করে অনলাইন আবেদন ফর্মটি পূরণ করুন এবং উপযুক্ত সরকারি সংস্থার কাছে জমা দিনঃ

অবশেষে, এজেন্সির প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করুন এবং আপনার সাক্ষাত্কারের জন্য প্রস্তুত হন।

এটি একটি পেতে খরচ কি মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসাঃ

মন্টিনিগ্রোতে কাজ মৌসুমী, দেশটি পর্যটন মৌসুমে অনেক শ্রমিক নিবন্ধন করে। এছাড়াও, অফ-সিজনে কম সংখ্যা। অতএব, মন্টিনিগ্রোতে কাজ করার জন্য আপনার একটি মৌসুমী কাজের ভিসা লাগবে। এই ভিসা পাওয়ার খরচ আপনার জাতীয়তার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে তবে সাধারণত $60 এবং $100 এর মধ্যে।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs)

একজন বিদেশী মন্টিনিগ্রোতে কর্মসংস্থান খুঁজে পেতে পারেনঃ

মন্টিনিগ্রোতে কাজের ভিসা পাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, তবে সবচেয়ে সাধারণ উপায় হল ব্যবসায়িক ভিসা পাওয়া। তবে শিক্ষক হিসেবে কাজ করতে চাইলে অবশ্যই টিচিং ভিসা পেতে হবে। অন্যান্য ধরনের ভিসার মধ্যে রয়েছে একটি ট্যুরিস্ট ভিসা বা একটি কর্মসংস্থান ভিসা। আপনাকে কেন মন্টিনিগ্রোতে থাকতে হবে তা দেখানোর জন্য আপনাকে একটি আবেদন জমা দিতে হবে এবং ডকুমেন্টেশন প্রদান করতে হবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ভিসার জন্য নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

মন্টিনিগ্রোতে কাজ করার জন্য আমার কি ভিসা লাগবেঃ

মন্টিনিগ্রোর সংবিধানে উল্লেখ করা হয়েছে যে মন্টিনিগ্রোর সাথে দ্বন্দ্বে থাকা কোনো দেশের নাগরিক না হলে সকল নাগরিকের কাজ করার এবং চাকরি খোঁজার অধিকার রয়েছে। অতএব, মন্টিনিগ্রোতে কাজ করার জন্য বিদেশীদের অবশ্যই ভিসা থাকতে হবে, তবে এটি সর্বদা প্রয়োজনীয় নয়। আপনি যদি একটি বিদেশী কোম্পানির একজন কর্মচারী হন, তাহলে আপনার নিয়োগকর্তার উচিত আপনার জন্য ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করা।

মন্টিনিগ্রো একটি অস্থায়ী পারমিট কিঃ

নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে মন্টিনিগ্রোতে প্রবেশ করতে হবে এমন ব্যক্তিদের জন্য অস্থায়ী অনুমতি প্রয়োজন। এছাড়াও, কার উপযুক্ত ডকুমেন্টেশন আছে? পারমিটটি ত্রিশ দিনের জন্য বৈধ, এবং আপনাকে অবশ্যই এটি আপনার পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডে প্রদর্শন করতে হবে।

এদিকে, পারমিট বাড়ানো যাবে না, এবং একবার পরিদর্শনের উদ্দেশ্য সম্পন্ন হলে, ব্যক্তিকে অবিলম্বে মন্টিনিগ্রো ছেড়ে যেতে হবে।

মন্টিনিগ্রোতে চাকরি পাওয়া কি সহজঃ

মন্টিনিগ্রো বসবাসের জন্য একটি চমত্কার দেশ। এদিকে, লোকেরা বন্ধুত্বপূর্ণ এবং স্বাগত জানায়, দৃশ্যাবলী সুন্দর এবং খাবারটি সুস্বাদু। তাই আশ্চর্যের কিছু নেই যে আজকাল অনেক লোক মন্টিনিগ্রোতে চলে যাচ্ছে। কিন্তু এ দেশে চাকরি পাওয়া কি এতই সহজ? চাকরি খোঁজা বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনি মন্টিনিগ্রিন ভাষায় কথা না বলেন। যাইহোক, মন্টিনিগ্রোতে এগিয়ে যাওয়ার কয়েকটি উপায় রয়েছে।

মন্টিনিগ্রো কি বসবাসের উপযুক্তঃ

মন্টিনিগ্রো একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস সহ একটি আকর্ষণীয় দেশ। সৌভাগ্যবশত, লোকেরা বন্ধুত্বপূর্ণ এবং স্বাগত জানায় এবং দৃশ্যাবলী অত্যাশ্চর্য। এছাড়াও, এটি প্রচুর বহিরঙ্গন ক্রিয়াকলাপ এবং সাংস্কৃতিক সুযোগ সহ একটি বিলাসবহুল জীবনধারা সরবরাহ করে। যদিও মন্টিনিগ্রোতে বাস করা ব্যয়বহুল হতে পারে, তবে জীবনের মানের জন্য এটি মূল্যবান।

মন্টিনিগ্রোতে কী কী চাকরি পাওয়া যায়ঃ

মন্টিনিগ্রোতে উপলব্ধ চাকরির মধ্যে সরকারি, বেসরকারি এবং কৃষি খাতে পদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যাইহোক, পাবলিক সেক্টরে সরকারি সংস্থা, সামরিক বাহিনী এবং বিচার বিভাগে চাকরি আছে। বেসরকারী খাতে ব্যবসা এবং অর্থ, প্রকৌশল এবং টেলিযোগাযোগ চাকরি অন্তর্ভুক্ত। যাইহোক, কৃষি খাতে কৃষি এবং বনায়নের চাকরি অন্তর্ভুক্ত।

মন্টিনিগ্রোতে বাস করা কি ব্যয়বহুলঃ

মন্টিনিগ্রোতে জীবনযাত্রার খরচ তুলনামূলকভাবে কম, গড় মাসিক ভাড়া মাত্র $120। যাইহোক, অন্যান্য দেশের তুলনায় খাদ্য এবং উপযোগিতা বেশি ব্যয়বহুল। বিদ্যুৎ বিশেষভাবে ব্যয়বহুল, গড়ে প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টায় $0.70 খরচ হয়।

আমি কি আমার মন্টিনিগ্রো সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা রিনিউ করতে পারিঃ

যদি আপনার ভিসা এখনও বর্তমান থাকে এবং আপনি বৈধ ভ্রমণ ডকুমেন্টেশন উপস্থাপন করতে পারেন, তাহলে আপনি আপনার ভিসা পুনর্নবীকরণ করতে সক্ষম হতে পারেন। তবে, আপনি শুরু করার জন্য কিছু শর্ত পূরণ করবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনাকে নিকটস্থ ইমিগ্রেশন অফিসে যেতে হবে এবং তহবিল উপলব্ধ থাকার প্রমাণ দিতে হবে। এছাড়াও, যথেষ্ট স্বাস্থ্য বীমা প্রমাণ. আপনার পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে, আপনাকে আপনার নিয়োগকর্তা বা অন্য স্পনসরের কাছ থেকে আমন্ত্রণের একটি চিঠি প্রদান করতে হতে পারে।

উপসংহারঃ

আপনি যদি অফ-সিজনে মন্টিনিগ্রো ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তবে আপনাকে অবশ্যই একটি মৌসুমী কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

আপনার ভিসা সুরক্ষিত করার জন্য আপনাকে কয়েকটি পদক্ষেপ নিতে হবে এবং একবার আপনি এই পদক্ষেপগুলি সম্পন্ন করলে, আপনি আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেন।

অবশেষে, কনস্যুলেটে যাওয়ার সময় সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত রয়েছে তা নিশ্চিত করুন। এছাড়াও, সচেতন থাকুন যে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য ডকুমেন্টেশনের প্রয়োজন হতে পারে যা সবসময় সহজলভ্য নয়।

"এ্যাপোলো ভিসা সার্ভিস লিমিটেড" পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে "পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা!
11/03/2024

"এ্যাপোলো ভিসা সার্ভিস লিমিটেড" পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে "পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা!

বাংলাদেশে অবস্থানরত বিশাল সংখ্যক  মানুষ মূলত এ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। কেননা অনেকেরই স্বপ্ন থাকে বিদেশে পাড়ি জমিয়ে আলাদ...
02/03/2024

বাংলাদেশে অবস্থানরত বিশাল সংখ্যক মানুষ মূলত এ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। কেননা অনেকেরই স্বপ্ন থাকে বিদেশে পাড়ি জমিয়ে আলাদা কোন চাকরি করার। আর তাছাড়াও বর্তমানে সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়া সম্ভব। তাই স্বাভাবিকভাবে– অনেকেই আগ্রহী, বিদেশে চাকরি পাওয়ার উপায় সম্পর্কে সমস্ত বৃত্তান্ত জানতে।

বিদেশে চাকরি পেতে হলে কি কি করতে হয়, বিদেশে গিয়ে চাকরি পেতে কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন পরে, বিদেশে চাকরি পাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ হয়, বিনা খরচের বিদেশে চাকরি পাওয়ার কোন উপায় রয়েছে কিনা এবং সেখানে চাকরি করলে তার বেতন হিসেবে কেমন পারিশ্রমিক পাওয়া যায় ইত্যাদি ইত্যাদি।

আজ আমরা আপনাদেরকে জানাবো— বিদেশে চাকরি পাওয়ার উপায় | বিনা খরচে বিদেশে চাকরি পাওয়ার টেকনিক। তাহলে আসুন শুরু করি

বিদেশে চাকরি পাওয়ার উপায়ঃ

নিজ দেশ এবং বাইরের দেশ–এর মধ্যে বেশ কিছু না কিছু পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। আর তাই আপনি যদি বিদেশে চাকরি করার পরিকল্পনা করেন তাহলে সেই দেশের সাথে মানিয়ে নেওয়ার মতো সক্ষমতা আপনার থাকতে হবে। মূলত বিদেশে চাকরি পাওয়ার উপায় সমূহ আমরা ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরব।

আমাদের বাংলাদেশে যেমন একটি চাকরি পাওয়ার জন্য স্টেপ বাই স্টেপ কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়, ঠিক একইভাবে বাইরের দেশেও যদি আপনি চাকরি করতে চান তাহলেও আপনাকে তাদের নিয়ম অনুযায়ী স্টেপ বাই স্টেপ কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে।

তবে হ্যাঁ, আপনার যদি অনলাইন ভিত্তিক কাজের অভিজ্ঞতা থেকে থাকে। আপনি যদি রিমোট জব করতে চান তাহলে বাংলাদেশের অবস্থান করেও বিদেশে চাকরি করতে পারেন। তবে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বাইরের দেশে গিয়ে সে দেশে চাকরি করার জন্য কি কি বিষয় চানা জরুরি, কোন কোন দিক খেয়াল রাখা জরুরী এবং কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন পাশাপাশি কেমন প্রশিক্ষণের প্রয়োজন ইত্যাদি সমস্ত বৃত্তান্ত সম্পর্কে সংক্ষেপে জানবো।

বিদেশে চাকরি পাওয়ার কৌশল ও আইডিয়া

=> নিজেকে বাইরের দেশের জন্য উপযুক্ত করে তোলা

=> যে কোম্পানি বা যে পদের জন্য আপনি যোগ্য তাতে আবেদন করা

=> প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করা ও তার সত্যতা যাচাই করা

=> বাইরের দেশের আবহাওয়া সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখা

=> ভিন্ন ইন্টারভিউ সিস্টেমের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেওয়া

=> ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট পারমিশন গ্রহণ করা

=> ভিন্ন টাইমজনের সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া

=> অর্থনীতি, সংস্কৃতি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখা

=> বিদেশিদের ভাষা বোঝার সক্ষমতা তৈরি করা

=> বাইরের দেশের আপডেটকৃত তথ্যাবলী জানা

=> চাকরির আবেদনের জন্য নিয়মিত বিদেশী চাকরির সার্কুলার প্রকাশিত ওয়েবসাইট অনুসরণ করা

=> নিজের মধ্যে ক্রিয়েটিভিটি তৈরি করা এবং তা প্রতিষ্ঠানের সামনে ইন্টারভিউ ও পরীক্ষার সাহায্যে তুলে ধরার চেষ্টা করা

=> পাশাপাশি ইংরেজিতে দক্ষ হওয়া এবং বিদেশীদের নিয়ম কানুন ও চাকরির রুলস সম্পর্কে পূর্ব ধারণা অর্জন করা।

বিদেশে চাকরি অর্জনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তাসমূহঃ

আপনি বিদেশে চাকরি করতে চাইলে অবশ্যই তাদের চাকরির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানতে হবে। আর মজার ব্যাপার হলো, আপনি যদি একজন বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন এবং কয়েকটি কাজ করে রাখেন তাহলে বিদেশে চাকরি পাওয়ার জন্য আপনাকে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না, বরং তারাই আপনাকে খুঁজে বের করবে। আর সেগুলো হচ্ছে:

=> পাসপোর্ট তৈরি করে রাখা
=> জীবন বৃত্তান্ত ও বায়োডাটা

বিদেশি চাকরি আপনার জন্য যে কোন মুহূর্তে প্রস্তুত হয়ে যেতে পারে। আর তাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে চাকরি পাওয়ার পূর্বেই পাসপোর্ট তৈরি করে রাখা। আর সেই সাথে বিদেশে চাকরি হয়ে গেলে আপনাকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী বেশ কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

আর এটা নিশ্চয়ই জানেন যে প্রয়োজনীয় সেই ডকুমেন্টগুলো কখনোই সরাসরি গ্রহণযোগ্য হবে না। এজন্য ভিসা সিভি এবং জীবন বৃত্তান্তের সকল কাগজপত্র ওয়ার্ক পারমিট করে রাখতে হবে। সুতরাং আপনাকে সরকারিভাবে নিবন্ধন করতে হবে সে সকল কাগজপত্র।

বাইরের দেশে চাকরি পাওয়ার প্রক্রিয়াঃ

বাইরের দেশে চাকরি পেতে চাইলে প্রথমত আপনাকে সে দেশের চাকরির বাজার সম্পর্কে রিসার্চ করতে হবে। এরপর ধারাবাহিকভাবে যা যা করতে হবে সেগুলো হলো:–

প্রথমতঃ
সে দেশের কোম্পানি বা সেক্টরে চাকরির জন্য যে সার্কুলার প্রকাশিত হয়েছে তা সংগ্রহ করতে হবে।

দ্বিতীয়তঃ
আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নিতে হবে (এর জন্য মনোযোগ দিয়ে পড়ুন উক্ত চাকরির সার্কুলার)

তৃতীয়তঃ
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

তৃতীয়ত: চাকরির ক্ষেত্রে যদি দক্ষতা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন পড়ে তাহলে আপনাকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে।

মনে রাখবেন, বিদেশে চাকরি করার ক্ষেত্রে আপনাকে নিজ দেশের নয় সে দেশের নিয়ম-কানুন মেইনটেইন করার অভ্যাস করতে হবে। আপনি বাইরের দেশে চাকরি পেতে পারবেন অনলাইন এবং অফলাইন দুই মাধ্যমে।

আমাদের দেশে যেমন অনলাইন মাধ্যমে চাকরির আবেদন প্রক্রিয়া উল্লেখ থাকলে ঘরে বসে আবেদন করতে পারেন এবং ডাক যোগাযোগ অথবা সরাসরি সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে আবেদনের কথা উল্লেখ থাকলে এর জন্য উল্লেখিত ঠিকানায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যেতে হয়। ঠিক একইভাবে বিদেশে চাকরির ক্ষেত্রেও তাই।

আর এজন্যই বিদেশে চাকরি করতে চাইলে সেই চাকরিপ্রার্থীর পূর্বেই পাসপোর্ট তৈরি করে রাখাটা অধিক বেশি জরুরী সেই সাথে জীবন বৃত্তান্ত ও বায়োডাটা সত্যায়িত করাটাও অত্যন্ত প্রয়োজন।

সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ও চাকরি পাওয়ার টেকনিকঃ

বিদেশের চাকরি অর্জনের স্বপ্ন দেখছেন, মনে মনে ইচ্ছা পুষে রেখেছেন সরকারিভাবে বিদেশে যাবেন এবং সেখানে গিয়ে বেশ ভালো মানের চাকরি করে নিজের ক্যারিয়ার সেট আপ করবেন। কিন্তু এখন প্রশ্ন হল সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় কি?

আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা আপনাদেরকে জানাবো সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে। তবে হ্যাঁ তার আগে একটা কথা না বললেই নয়। আপনি কিন্তু নিজ দেশ থেকে বাইরের দেশে অর্থাৎ বিদেশে সরকারিভাবে তিনটি উপায়ে যেতে পারেন। মূলত উপায় বললে ভুল বলা হবে, বলতে পারেন সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য তিন তিনটি খাত রয়েছে। আর সেগুলো হলো-

=> শ্রমিক
=> চাকরি প্রার্থী এবং
=> শিক্ষার্থী

আপনি যদি শ্রমিক হিসেবে বাইরের দেশে কর্মে নিযুক্ত হতে চান তাহলে ভিসা তৈরির ক্ষেত্রে আপনাকে এই বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে। আর চাকরিপ্রার্থী হিসেবে নিযুক্ত হইতে চাইলে চাকরির কথা উল্লেখ থাকতে হবে এবং পাশাপাশি আপনি শিক্ষার্থী হিসেবেও বিদেশে পড়াশোনার জন্য যেতে পারবেন সরকারি উপায়ে।

কেননা প্রত্যেক বছর বিভিন্ন শিল্পকারখানা ও প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়মিতভাবে বাংলাদেশ সরকার সরকারিভাবে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকেন বাইরের দেশে। একইভাবে চাকরিপ্রার্থী হিসেবেও বেশ সংখ্যক মানুষ সার্কুলারে আবেদন করার মাধ্যমে বাইরের দেশে যেতে পারেন।

পাশাপাশি স্কলারশিপ পেয়ে শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমান। আর এই তিনটি খাতের মাধ্যমে সরকারি ভাবে যাওয়া যায়। তবে এ পর্যায়ে শুধুমাত্র আমরা চাকরিপ্রার্থী হিসেবে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন গুলো প্রদান করব।

তাহলে আসুন জেনে নেই– সরকারিভাবে আপনি বিদেশে যেতে চাইলে কি কি ডকুমেন্ট সংগ্রহ করতে হবে।

=> ভিসা
=> চাকরির চুক্তিপত্র
=> একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট
=> পাসপোর্ট
=> দূতাবাসের ঠিকানা এবং ফোন নাম্বার
=> মেডিকেল রিপোর্ট
=> টিকিট
=> জনশক্তি বুড়োর ছাড়পত্র
=> টাকা প্রদানের রশিদ
=> টাকা প্রদানের চুক্তিপত্র

আর হ্যাঁ, মনে রাখবেন সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য নিবন্ধন করার সময় নিবন্ধন কার্ডের বয়স অবশ্যই ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। তবে দেশ অনুযায়ী এই সময় সীমা টা কখনো ভিন্ন হতে পারে।

অপরদিকে বিদেশে চাকরি পাওয়ার জন্য টেকনিক হিসেবে যেগুলো মাথায় রাখতে পারেন তা হলো—

=> নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরির সার্কুলার খুঁজে বের করা
কোন ধরনের চাকরি খুঁজছেন সে সম্পর্কে ধারণা অর্জন করা।

=> আপনি যে চাকরি করতে চাচ্ছেন সেই চাকরি বাড়ির কোন দেশে অধিক বেশি গ্রহণযোগ্য অর্থাৎ বাইরের কোন দেশটিতে ডিমান্ডেবল তা রিসার্চ করা।

=> সব সময় নিজের পছন্দকে প্রাধান্য দেওয়া তাই পছন্দের কর্মক্ষেত্র বাছাই করা।

=> জবের জন্য সঠিক ইনস্ট্রাকশন মেনে চলে এপ্লাই করা
ব্যক্তিগতভাবে বিদেশে যাওয়ার সামর্থ্য না থাকলে সরকারিভাবে যাবার সুযোগ তৈরি করে নেওয়া।

=> আত্মবিশ্বাসের সাথে ধীরে ধীরে এগিয়ে চলা এবং নিজেকে অনেক বেশি অ্যাডভান্স করা।

বিদেশে চাকরি পাওয়ার কৌশল হিসেবে আপনাকে একজন অত্যন্ত প্রিয় মানুষ হয়ে উঠতে হবে এবং সেই দেশের চাকরির মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে এবং মার্কেটপ্লেস এর চাহিদা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। আর হ্যাঁ বিদেশ যাওয়ার পূর্বে প্রশিক্ষণ হিসেবে সে দেশের সাথে খাপ খায় নেওয়ার জন্য সকল প্রকার প্রচেষ্টা করতে হবে আপনাকে। কেননা আপনি বাইরের দেশকে মানিয়ে নিতে সক্ষম হবেন যদি পূর্ব থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। নইলে আলাদা পরিবেশ আলাদা জীবন ব্যবস্থা আপনার জন্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

বিদেশে চাকরির বেতনঃ

বিদেশে চাকরি করার মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়। তবে হ্যাঁ ইনকামের পরিসীমাটা মূলত ওই ব্যক্তির দক্ষতা যোগ্যতা এবং কাজের উপর নির্ভর করে। যেমন ধরুন আপনি যদি ইন্টারন্যাশনাল অপারেশনস এ ম্যানেজার পদে চাকরি করেন তাহলে মোটামুটি মাসিক বেতন হিসেবে পেতে পারেন ১,৯২,৪৫৮ টাকা। তবে হ্যাঁ মাথা রাখবেন দেশভেদে টাকার পরিসীমাটা কম অথবা বেশি হতে পারে।

অল্প খরচে বিদেশে চাকরি পাওয়া সম্ভব কিনা?

অনেকেই এমনটাও ভেবে থাকেন। তাদেরকে বলব আপনি যদি বাড়তি খরচ না করতে চান তাহলে আপনার জন্য শুধুমাত্র একটি মাধ্যম খোলা রয়েছে, সেটা হচ্ছে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়া এবং সেখানে চাকরিরত হওয়া। এটা আমাদের সকলেরই জানা বিদেশে মূলত মানুষ সরকারি ভিসা করার মাধ্যমে যায় এবং দালালের মাধ্যমেও পাড়ি জমায় বিদেশ।

তাই দালানের মাধ্যমে বিদেশ যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে খরচ করতে হবে মোটা এমাউন্টের টাকা। কিন্তু আপনি যদি শুধুমাত্র আপনার যোগ্যতার উপর ভিত্তি করে বিদেশে চাকরি পেতে চান এবং নিজ দেশ থেকে বাইরের দেশে যেতে চান তাহলে দালালের শরণাপন্ন না হয়ে সরকারি রুলস অনুযায়ী বিদেশ যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন।

পরিশেষেঃ
বিদেশে চাকরি পাওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে বাইরের দেশের সেই পদের সেই দেশের জন্য নিজেকে উপযুক্ত করতে হবে পরবর্তীতে বৈধ উপায়ে সরকারিভাবে নিবন্ধন ও পাসপোর্ট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পাড়ি জমাতে হবে দেশের বাইরে। আশা করা যায় আপনি ভবিষ্যতে বিদেশ জীবনে ভালো থাকবেন এবং বিদেশের চাকরি করে লাখপতি বা কোটিপতি হবেন।

শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ!

Address

Ga-99/5. Rahima Tower. Middle Badda. Dhaka 1212
Dhaka

Telephone

+8801641149408

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Apollo Visa Service Limited posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Apollo Visa Service Limited:

Videos

Share