Indian Visa Application Center-IVAC Info: Dhaka Unofficial

Indian Visa Application Center-IVAC Info: Dhaka Unofficial Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Indian Visa Application Center-IVAC Info: Dhaka Unofficial, Travel Agency, Dhaka/121, Dhaka.
(5)

ইন্ডিয়ান ই-ভিসা লিস্টে যুক্ত হলো বাংলাদেশ! আবেদন করতে পারবেন শুধুমাত্র মেডিকেল ও মেডিকেল অ্যাটেনডেন্ট ক্যাটাগরি ভিসায়।...
03/07/2024

ইন্ডিয়ান ই-ভিসা লিস্টে যুক্ত হলো বাংলাদেশ!
আবেদন করতে পারবেন শুধুমাত্র মেডিকেল ও মেডিকেল অ্যাটেনডেন্ট ক্যাটাগরি ভিসায়।
যেতে পারবেন শুধু মাত্র বাই এয়ারে✈️

কোনও ল্যান্ড পোর্ট ব্যবহার করতে পারবেন না।
যে হসপিটালে ট্রিটমেন্ট নেবেন তাদের ভিসা ইনভাইটেশন লেটার লাগবে।

আজকে আপনাদের কলকাতায় কমদামে শপিংকরার আইডিয়া দিব, আশা করি আপনাদের কেনাকাটা একটু হলেও সহজ হবে।কলকাতায় কোথায় কেনাকাটা করবেন...
30/04/2024

আজকে আপনাদের কলকাতায় কমদামে শপিংকরার আইডিয়া দিব, আশা করি আপনাদের কেনাকাটা একটু হলেও সহজ হবে।

কলকাতায় কোথায় কেনাকাটা করবেন:
কেনাকাটা করতে কম বেশি সবাই পছন্দ করে। আর সেটা যদি হয় কলকাতা তাহলে তো কোথায়ই নেই।
এখানে কম দামে ভালো জিনিস পাওয়া যায়। তাইত বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর লোকজন ছুটে যায় কলকাতায়। রোজার ঈদের আগে এর সংখ্যা বাড়ে বহুগুন।
সব কিছু সস্তায় পাব এটা ভেবে আমিও যাই কলকাতা। কিন্তু যেয়ে দেখি ব্যাপারটা আসলে সেরকম নয়।
লোকমুখে যে গল্প শুনেছি তার সাথে বাস্তবতার মিল নেই অনেক ক্ষেত্রেই।
একটু খটকা লাগল? চলুন বিষয়টা একটু ক্লিয়ার করি।

কলকাতার লোকজন একটু হিসাবি। এরা টাকা পয়সা খরচ করা থেকে জমাতে পছন্দ করে। পক্ষান্তরে বাংলাদেশের লোকজন পুরাই উল্টা।
আমরা কামে অকামে প্রচুর টাকা খরচ করি। আমাদের কাছে প্রচুর টাকা আছে, আমরা টাকা খরচ করতে জানি, আর এখানে খরচ করার জন্যই এসেছি এটা কলকাতার লোকজন বুঝে গেছে। তাই অনেক সময়ই উল্টা পাল্টা দাম চায়।
আমরা না জেনে, না বুঝে অনেক সময়ই তাদের খপ্পরে পরে যাই, আর বেশি টাকা দিয়ে আসি।
তাই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে সঠিক ট্রিপ্স গুলো জেনে রাখা জরুরী।
আসুন জেনে নেই আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে তেমন কিছু দরকারি টিপস।

কলকাতা নিউ মার্কেটঃ
কলকাতা নিউ মার্কেট সম্বন্ধে নতুন করে বলার আর কিছু নেই। যারা শপিং ভালবাসে কলকাতায় এলে তারা সবাই এই এখানে একবার হলেও আসে। এমনকি বিদেশ থেকে আশা লোকজন ও এই ঐতিহ্যবাহী এলাকায় একবার হলেও আসে।
এখানে আপনে মোটামোটি যা চাইবেন তার সবই পাবেন। ছেলে মেয়েদের শৌখিন ও সুন্দর জামা থেকে শুরু করে জুতা, রুমাল, সুঁচ, শাড়ি ইত্যাদি সব কিছুই পাবেন এখানে। তবে এখানে টাউট লোকের অভাব নাই।
আপনে যদি সঠিক দাম না জানেন, আর বাংলাদেশ থেকে এসেছেন ওরা বুজতে পারে তাহলে খবর আছে। অনেক বেশি আর উল্টাপাল্টা দাম হাঁকাবে। তাই একটু সাবধানে থাকবেন।

ট্রেজার আইল্যান্ডঃ
কম বাজেটে হালকা সাজে তাক লাগানো শাড়ী, হাতের কাজ করা জিনিস পাবেন এখানে। বাচ্চাদের পার্টি ড্রেস, ছেলেদের ভাল মানের পাঞ্জাবী এখানে কম দামে পাওয়া যায়।
এখানে এমন কিছু দোকান আছে যাদের পাঞ্জাবি আমাদের দেশের নামিদামি মার্কেটের দোকানে বিক্রি হয়, কয়েকগুন বেশি দামে।
আমি ১৮০০ রুপি দিয়ে যে পাঞ্জাবি নিয়েছিলাম ঢাকায় ওটা কম করে হলেও ৮০০০ – ১০,০০০ টাকা হবে।

মিলন /নিউ মিলনঃ
নিউ মার্কেটের কাছে ট্রেজার আইল্যান্ড এর বিপরীত পাশে এই দুই দোকানে আপনে ইন্ডিয়ান বিভিন্ন নামি দামি ব্রান্ডের মেয়েদের ভালমানের অরজিনাল থ্রী পিস্ জামা পাবেন।
এখানে একদমে সব কিছু বিক্রি হয়। তবে আপনে বললে তারা ৫-১০% ছাড় দিবে।
এরা মোটামোটি কমই দাম রাখে। আর এখানে আসলে সফ্ট ড্রিঙ্কস ফ্রি। নিউ মার্কেটে প্রতারিত না হতে চাইলে এখানে একবার ঘুরে যেতে পারেন।

(ভারতীয় অভ্যন্তরীণ রেল/বিমান টিকিট/হোটেল বুকিং সর্বনিম্ন মূল্যে আমাদের থেকে ঘরে বসেই সংগ্রহ করতে পারবেন । CMC/Apollo/Fortis/Manipal/Narayana/Sankara Netralaya সহ ভারতীয় যে কোন হসপিটালের Appointment ও টিকিটের জন্য আমাদের পেজে যোগাযোগ করুন)

শ্রী লেদারঃ
শ্রী লেদার এ সস্তায় ভালমানের ব্যাগ, জুতা পাওয়া যায়। ইন্ডিয়ায় আসলে একবার হলেও এখানে ঘুরে যাবেন। বাচ্চা, ছেলে, মেয়েদের চামড়ার জুতা, স্যান্ডেল, হাত ব্যাগ, কাঁধ ব্যাগ, মানি ব্যাগ, লাগেজ, বেল্ট, মোজা, জ্যাকেট, ইত্যাদি সব কিছুই অনেক সস্তায় এখানে পাবেন। বিশাল বড় শোরুম। একবার ঢুকলেই মাথা নষ্ট। প্রচুর কালেকশন্। আমাদের বাটা, এপেক্স এখানে জিরো। আর দাম আমাদের দেশের থেকে কয়েকগুন কম। এক বাটা জুতার দাম দিয়ে কয়েক জোড়া কিনতে পারবেন।

বিগবাজারঃ
বিগবাজার একধরণে সুপার শপ। আমাদের দেশের স্বপ্ন, আগোরার মতো। তবে এখানে রান্নাবান্নার জিনিসপত্র ছাড়াও দরকারি প্রায় সব কিছুই পাওয়া যায়।
আর আকারে আসলেই অনেকেই বিগ। এক জায়গায় আপনে জামাকাপড়, ব্যাগ, প্যান্ট, খাবার আইটেম, কসমেটিকস ইত্যাদি সব কিছুই পাবেন। আর এখানে সব সময়ই বিভিন্ন অফার চলতে থাকে। ইন্ডিয়া আসলে একবার হলেও এখানে ঘুরে যাবেন। কলকাতা নিউ মার্কেটের কাছেই এর একটি আউটলেট রয়েছে।

গড়িয়াহাটঃ
মেয়েদের যেকোনো ধরণের সিল্ক, জামদানি, কাতান, সুতি ইত্যাদি নানা ধরণের শাড়ি সহ ভাল দামে ব্র্যান্ডেড ও সাধারণ জামাকাপড় পাবেন এখানে।
নিউ মার্কেট এর পরে যদি এমন কোনো জায়গা থাকে যেখানে খুব ভালো দামে ব্র্যান্ডেড ও সাধারণ জামাকাপড় কিনতে পাওয়া যায়, তাহলে এই গড়িয়াহাট মার্কেটই হল তার যোগ্য। দোকান বা ফুটপাথ যেকোনো জায়গায় কেনাকাটা করে মজা।

মেট্রো প্লাজাঃ
হো চি মিন সরণীর ওপর এই শপিং মলে ব্র্যান্ডেড পোশাক যেমন পাওয়া যায়, তেমনই পাবেন নন-ব্র্যান্ডেড । এছাড়া জুতো, ব্যাগ, নানা অ্যাক্সেসরিজ ও পাবেন।

শ্রীরাম আর্কেডঃ
কলকাতার প্রথম সারির শপিং মল এর মধ্যে এটি একটি। আধুনিক ডিজাইনের পোশাক যেটি চাইবেন, তাই এখানে পাবেন। ফিশ-নেট স্টকিংস ও নানা কাজের জামাও যেমন পাবেন তেমনি সাংঘাতিক সুন্দর ও তাক লাগানো লেহেঙ্গা ও শরারা পেয়ে যাবেন।

বড় বাজারঃ
পাইকারি দরে জিনিস কিনতে গেলে বড় বাজার সেরা। শহরের সবচেয়ে পুরোনো বাজার এটি। বাজার শুরু ঙয় অষ্টাদশ শতকে। প্রায় ৫০০ বিঘা জমির উপর বাজার গড়ে উঠেছিল। একেবারে সংলগ্ন আরেকটি ৪০০ বিঘা বাজার ছিল আবাসিক এলাকায়।
শেঠ, বসাক, সোনার বণিক, মল্লিক এবং তাদের সমমর্যাদার ব্যবসায়ীরা এখানে ব্যবসা শুরু করেন। তুলনামূলক কম স্বচ্ছলতার বণিকরাও ছিলেন এখানে।
সেই চল এখনও আছে। শাড়ি, জামা, ইলেক্ট্রনিক জিনিসপত্র, প্রসাধনী, ঘরের জিনিসপত্র, গয়না সবই এখানে পাবেন পাইকারি দরে। কলকাতা তো বটেই বাংলা এমনকি সংলগ্ন রাজ্যের ব্যবসায়ীরাও এখান থেকে পাইকারি দরে জিনি কিনে নিয়ে যান। বহু ছোটো-বড়, নামী-অনামী সংস্থার নিজেদের কাঁচামাল এখান থেকে কেনে।
সকাল ১০টা থেকে সন্ধে সাড়ে ৭টা পর্যন্ত এখানে ক্রেতা বিক্রেতার ভিড়ে তিল ধারণের জায়গা থাকে না। উৎসবের মরশুমে ভিড় আরও বাড়ে।

কলেজ স্ট্রিটঃ
সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা। যে কোনও বই চান কলেজস্ট্রিটে চলে যান। শুধু বইয়ের নাম, লেখকের নাম আর প্রকাশনা সংস্থার নামটি বলে দিন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলেই সেই বই আপনার হাতে চলে আসবে।
দেশি হোক বা বিদেশি, সব প্রকাশনা সংস্থার বইই পেয়ে যাবেন এখান। আর সবচেয়ে বড় কথা বইয়ের দাম এতই সস্তা যে বিদেশি পর্যটকরা শুনে অবাক হয়ে যান। এটি বিশ্বের বৃহত্তম বইয়ের বাজার। শুধু নতুন বই নয়, এখানে পেয়ে যাবেন পুরোনো বইও। মানে সেকেন্ড হ্যান্ড বই।
আর জেনে রাখা ভালো, এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেকেন্ড হ্যান্ড বইয়ের বাজার।

চাঁদনিচকঃ
নিউ মার্কেট থেকে খানিকটা হেঁটে গেলেই চাঁদনি চক মার্কেট। সস্তায় দারুণ সব জিনিস পাবেন এখানে। অনেকে বলেন নিউ মার্কেটের থেকেও চাঁদনির বাজারের জিনিসের দাম কম। আর এই বাজারের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল নানা ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি।
অনেকে মজা করে বলেন, বিশ্বের কোথাো নাকি এত যন্ত্রপাতি পাওয়া যায় না। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ফ্যান, লাইট, এসি, ফ্রিজ সহ যাবতীয় ইলেক্ট্রনিক জিনিস এবং তার যন্ত্রপাতি এখানে পেয়ে যাবেন নামমাত্র দামে।
এই বাজারও খোলে সকাল ১০টায়। বন্ধ হয় রাত ৮টায়। কিছু কিছু পণ্য বাংলাদেশের তুলনায় অবিশ্বাস্য দামে পাবেন ।
যেমন একটা হচ্ছে IPS/ইনভার্টার বাংলাদেশী দামের তুলনায় অর্ধেক মূল্যে পেয়েছিলাম ।

পরিশেষে একটি অনুরোধ রইলো।

আপনার পাসপোর্ট একান্তই আপনার নাহ এটি একটি দেশ ও জাতির সন্মান বহন করে।

আপনি যখন বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য দেশে যান, তখন আপনার মাধ্যমেই বাংলাদেশকে চিনে অন্য দেশের মানুষজন।

নিজেকে, নিজের দেশকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করুন। তাতে আপনার মর্যাদা বাড়বে, দেশের মর্যাদা বাড়বে।

মনে রাখবেন!

আপনার সন্তান আপনার শ্রেষ্ঠ সম্পদ সন্তানকে সময়দিন, পাশাপাশি মাদকের
কুফল সম্পর্কে এখনই সচেতন করুন।

লেখাটি ভালো লাগলে বা আপনার উপকারে আসলে দয়া করে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ

Thank you stay safe, stay with us…

ADMIN—-PINU SARKER

ভারতে ভ্রমনের সময় পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে করনীয় কি ?! জানুন।প্রথমেই লোকাল থানায় একটি জিডি করতে হবে,পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে এই ...
19/02/2024

ভারতে ভ্রমনের সময় পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে করনীয় কি ?! জানুন।
প্রথমেই লোকাল থানায় একটি জিডি করতে হবে,
পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে এই মর্মে একটি দরখাস্ত লিখতে হবে ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করার জন্য
তারপর আপনি বাংলাদেশ দূতাবাস হতে প্রাপ্ত ট্রাভেল পারমিট ও ট্রাভেল ইন্সুরেন্স নিয়ে ইন্ডিয়ার অবস্থিত Foreign Regional Registration Office (FRRO) তে গিয়ে এক্সিট পারমিট নিতে হবে।
FRRO যেদিন শুধু একজিট এর তারিখ নির্ধারণ করবে ঐ দিন ই দেশে ফিরতে হবে।
এক্সিট পারমিটের জন্য আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আবেদন করতে হলে আপনার -
হারানো পাসপোর্টের ফটোকপি
হারানো পাসপোর্টের ভিসা ও এরাইভাল হওয়ার কপি
কয়েক কপি ছবি
জিডি কপি
C Form/সি ফর্ম লাগবে।
যদি আপনি C Form ছাড়া আবেদন করতে যান তাহলে আপনাকে ফেরত আসতে হবে।
তাই মনে রাখবেন আপনাকে অবশ্যই C Form ফর্ম নিতে হবে আপনি যে হোটেলে থাকেন সে হোটেল থেকে।
আর যাদের C Form ফর্ম নাই তারা যে বাড়িতে আছেন তার আধার কার্ড ও বিলের কপি নিবেন।
সব কাগজ দিয়ে অনলাইনে Foreign Regional Registration Office (FRRO) তে আবেদন করে ফেলুন।
আবেদন সম্পন্ন করে FRRO অফিসের এর ভিতরে গিয়ে আপনার সমস্যা গুলো খুলে বলুন।
আশা করি একদিন বা দুইদিনের মধ্যেই আপনি এক্সিট পারমিট নিয়ে দেশে চলে আসতে পারবেন।
পরিশেষে একটি অনুরোধ রইলো
আপনার পাসপোর্ট একান্তই আপনার নাহ এটি একটি দেশ ও জাতির সন্মান বহন করে।
আপনি যখন বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য দেশে যান, তখন আপনার মাধ্যমেই বাংলাদেশকে চিনে অন্য দেশের মানুষজন।
নিজেকে, নিজের দেশকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করুন। তাতে আপনার মর্যাদা বাড়বে, দেশের মর্যাদা বাড়বে।
মনে রাখবেন
আপনার সন্তান আপনার শ্রেষ্ঠ সম্পদ ,আপনার সন্তানকে সময় দিন পাশাপাশি সন্তানকে মাদকের কুফল সম্পর্কে এখনই সচেতন করুন। ধন্যবাদ
Pinu Sarker (Admin)
Thank you stay safe,stay with us...

15/02/2024

শুক্রবার ও শনিবার ছুটির দিন।

24/10/2023

আজ ২৪ অক্টোবর মঙ্গলবার বিজয়া দশমী উপলক্ষ্য দেশের সকল ভিসা সেন্টার বন্ধ থাকিবে।

01/10/2023

আগামীকাল ০২ অক্টোবর সোমবার মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন উপলক্ষ্য দেশের সকল ভিসা সেন্টার বন্ধ থাকবে।

28/09/2023

পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্য আজ ২৮/০৯/২৩ বৃহস্পতিবার দেশের সকল ভিসা সেন্টার গুলো বন্ধ আছে।

05/09/2023

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার
জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্য দেশের সকল ভিসা সেন্টার গুলো বন্ধ থাকবে।

  ইন্ডিয়ান ভিসায় নতুন পোর্ট অ্যাড করার জন্য কোন অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়া লাগে না।ডকুমেন্টস:-১. অরিজিনাল পাসপোর্ট।২. ২"*২" ...
03/09/2023


ইন্ডিয়ান ভিসায় নতুন পোর্ট অ্যাড করার জন্য কোন অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়া লাগে না।

ডকুমেন্টস:-

১. অরিজিনাল পাসপোর্ট।
২. ২"*২" সাইজের ছবি।
৩. পাসপোর্ট ফটোকপি।
৪. ইন্ডিয়ান ভিসার ফটোকপি ( ভিসার মেয়াদ তিন মাস থাকতে হবে)
৫. পোর্ট অ্যাড করার আবেদন ফর্ম।
৬. পোর্ট অ্যাড ফী, 300 টাকা।
৭. যে IVAC থেকে মূল ভিসা পেয়েছেন সেখানেই পোর্ট অ্যাড করতে হবে।

✅ বর্তমানে পোর্ট অ্যাড করার জন্য জমা দিলে ২০ দিন পরে ডেলিভারি ডেট দেয়।

03/09/2023

আখাউড়া- আগরতলা রেলপথ উদ্বোধন ৯ সেপ্টেম্বর।

11/06/2023

বায়োমেট্রিক ছাড়া আবেদন গ্রহণযোগ্য না,
তাই যাদের বায়োমেট্রিক সম্পন্ন হয়নি দ্রুত বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করে আসবেন।

17/04/2023

ভিসা কালেক্ট করার মেসেজ আসলে বা ৩ স্টেপ DONE হলেই পাসপোর্ট কালেক্ট করা যায় , সেক্ষে সাইটে আপডেট হওয়া লাগেনা ।

একবার বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন করার পর পরের বার ভিসা আবেদন পত্রের নিচে যদি"BIOMETRIC NOT REQUIRED"কথা না আসে তবে আবারো বায়...
28/11/2022

একবার বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন করার পর পরের বার ভিসা আবেদন পত্রের নিচে যদি
"BIOMETRIC NOT REQUIRED"
কথা না আসে তবে আবারো বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন করাতে হবে।

11/11/2022

যেহেতু আবেদন জমা দেয়ার পর পাসপোর্ট ডেলিভারি পেতে লম্বা সময় নিচ্ছে, হুট করে ট্রাভেল প্ল্যানিং না করাই ভালো,
আর চট্রগ্রামে বাহিরের ফাইল নিচ্ছে না।

07/11/2022

আগামীকাল ৮ নভেম্বর মঙ্গলবার IVAC বন্ধ থাকবে।

06/11/2022

আগামী ৮ নভেম্বর মঙ্গলবার IVAC বন্ধ থাকবে।

04/11/2022

সন্মানিত সদস্য গণ
ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে জানতে আপনার প্রশ্ন করুন…

ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসার আবেদন ফর্মটি যেভাবে সাজাবেন...ভিসা আবেদন ফর্ম।জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন কার্ডের কপি।বিদ্যুৎ ...
01/11/2022

ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসার আবেদন ফর্মটি যেভাবে সাজাবেন...
ভিসা আবেদন ফর্ম।

জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন কার্ডের কপি।

বিদ্যুৎ বিল/গ্যাস বিল/পানির বিল/ টেলিফোন বিলের ফটোকপি।

ব্যাংক স্টেটমেন্ট/ ডলার এন্ড্রোসমেন্ট সার্টিফিকেট এর ফটোকপি।...

ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি ( পেশা ব্যবসায়ী হলে )।

জমির খতিয়ান এর ফটোকপি ( পেশা কৃষি হলে )।

সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্টানের অনাপত্তি পত্র/ NOC ( পেশা চাকরিজীবন হলে) ।

স্কুল আইডি কার্ড / বেতন জমার রশিদ ( পেশা STUDENT হলে ) ।

সর্বশেষ ভারতীয় ভিসা কপি ( যদি থাকে ) ।

সকল পুরাতন পাসপোর্ট সাথে নিয়ে যেতে হবে।

পুরাতন পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে...

জিডি কপি,
লস্ট সার্কুলেশন কপি,
এফিডেভিট কপি করে নিয়ে যেতে হবে।

Noted With Thanks
আপনার মূল পাসপোর্ট, ভিসার আবেদন দাখিল করার তারিখের আগে থেকে সর্বনিন্ম ৬ মাস মেয়াদী হতে হবে।

পাসপোর্টে অন্তত: দু’টি সাদা পাতা থাকতে হবে। পাসপোর্টের অনুলিপি (দ্বিতীয় পৃষ্ঠা এবং তৃতীয় পৃষ্ঠা এবং বৈধতার মেয়াদ বাড়ানোর এসডোর্সমেন্ট, (যদি থাকে) সংযুক্ত করতে হবে।

রঙ্গিন পোশাকে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে ২X২ সাইজের ছবি তুলবেন, ছবি ল্যাব প্রিন্টেড হলে ভালো হয়।

ছবি তোলার সময় সাদা পোশাক, সাদা ‍টুপি এবং চোখে চশমা পরা যাবে না।
ব্যাংক স্ট্যাট্মেন্ট গত ৬ মাস থেকে আবেদনের আগের দিন পর্যন্ত নিবেন।

ব্যাংকে এন্ডিং ব্যালেন্স মিনিমাম ২০ হাজার থাকতে হবে।

আর যদি ডলার এন্ড্রোসমেন্ট করেন তাহলে মিনিমাম ১৫০ ডলার এন্ড্রোস করতে হবে। তবে বেশি করা ভালো।

ফর্ম ফিলাপ করে টাকা জমা দেওয়ার আগে অবশই পেপারস গুলো পাসপোর্ট এর তথ্যের সাথে মিল রেখে

আপনি নিজে ভাল করে চেক করে নিবেন, যেন কোথাও কোন ভুল না থাকে।

আপনার আবেদনপত্র অবশ্যই ৭ দিনের মধ্যে জমা দিতে হবে।

অন্যথায় আপনার আবেদন পত্রটি ৭ দিন পর আইভেক এর সার্ভার থেকে স্বয়ংক্রিয় ভাবে মুছে যাবে,

তারপর প্রিন্ট করে ফী ৮৪০ টাকা জমা দিয়ে ভিসা সেন্টারে চলে যান। টাকা জমা দেওয়া হয়ে গেলে মোবাইলে একটি কনফ্রামেশন ম্যাসেজ পাবেন।

আপনি আপনার যে কোন বিকাশ, মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট এবং কিছু ব্যাংকের ডেবিট, ক্রেডিট, ভিসা, মাস্টার কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন।

সকাল সকাল ভিসা সেন্টারে চলে যাবেন কারন কোন ডকুমেন্টস মিসিং থাকলে সময় থাকতেই কালেক্ট করে জমা দিতে পারবেন।

ফ্যামিলি ভিসার ক্ষেত্রে (বাবা/মা, ভাই/বোন অবিবাহিত, স্বামী/স্ত্রী, ছেলে/মেয়ে যারা যারা ভিসা আবেদন করবেন

বায়োমেট্রিক ডাটা কেপচার এর জন্য ১২ বছরের নিচে সবাইকে ভিসা সেন্টারে আসতে হবে।

পাসপোর্ট কালেক্ট করার সময় পরিবারের যেকোনো একজন সবার পাসপোর্ট কালেক্ট করতে পারবেন।

আবেদন পত্র জমা দেয়ার সময় সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত।

যদিও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঢাকা যমুনা ফিউচার পার্কের ভিসা সেন্টারে ভিড় কমতে থাকে।

আবেদন জমা দেওয়ার পর একটা রিসিট দিবে সেখানে আপনার পাসপোর্ট কালেকশনের ডেট লেখা থাকবে,

পাসপোর্ট কালেক্ট করতে পারবেন দুপুর ৩ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত।
নরমালি কিছুদিন আগেও ৫-৭ কর্ম দিবসের মধ্যেই পাসপোর্ট কালেক্ট করা যেতো।

তবে বর্তমানে এম্বাসিতে আবেদন পত্র বেশি বেশি জমা হওয়াতে এখন ১০-২০ দিন বা তার বেশিও সময় লাগছে...

শুক্রবার ও শনিবার ভিসা সেন্টার বন্ধ থাকে,

ভিসা সেন্টারে পাসপোর্ট জমা দেয়ার পর আপনার ভিসা হয়েছে কিনা সেটা পাসপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত বুঝা যাবে না।

তবে আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারির জন্য রেডি আছে কিনা বা কোন পর্যায়ে আছে সেটির ট্র্যাকিং দেখতে পারবেন নিচে👇দেয়া লিংকে ব্রাউজ করে https://passtrack.net/regular_visa_application.php

লিগালি ১০ হাজার টাকা নিয়ে যেতে এবং আনতে পারবেন।

পরিশেষে একটি অনুরোধ রইলো
আপনার পাসপোর্ট একান্তই আপনার নাহ এটি একটি দেশ ও জাতির সন্মান বহন কর।

আপনি যখন বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য দেশে যান, তখন আপনার মাধ্যমেই বাংলাদেশকে চিনে অন্য দেশের মানুষজন।

নিজেকে, নিজের দেশকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করুন। তাতে আপনার মর্যাদা বাড়বে, দেশের মর্যাদা বাড়বে।

মনে রাখবেন
আপনার সন্তান আপনার শ্রেষ্ঠ সম্পদ,আপনার সন্তানকে মাদকের কুফল সম্পর্কে এখনই সচেতন করুন। ধন্যবাদ
Pinu Sarker (Admin)
Thank you stay safe,stay with us...

27/10/2022

বাই রোডে ভুটান যেতে চালু হলো
ইন্ডিয়ান ট্রানজিট ভিসা।

ভারতীয় ভিসাতে পোর্ট পরিবর্তন বা সংযোজন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন...পোর্ট সংযোজন প্রক্রিয়া খুবই সহজ ও ঝামেলামুক্ত আগের মত ...
15/10/2022

ভারতীয় ভিসাতে পোর্ট পরিবর্তন বা সংযোজন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন...

পোর্ট সংযোজন প্রক্রিয়া খুবই সহজ ও ঝামেলামুক্ত আগের মত ভারতীয় হাইকমিশনের ই-মেইল কনফারমেশন লাগবে না।

ভিসা আবেদনের মতই আইভ্যাকে গিয়ে পোর্ট সংযোজন এর আবেদন জমা দিতে পারবেন।
পোর্ট সংযোজন এর আবেদন জমা দিতে নিচের দুটি রিকোয়ারমেন্ট ফুলফিল করতে হবে।

নতুন নিয়মে বর্তমান ভিসার মেয়াদ কমপক্ষে ১৪ দিন থাকতে হবে
পাসপোর্টে কমপক্ষে দুটি খালি পাতা থাকতে হবে

উপরের দুটি বিষয় ঠিক থাকলে আপনি আবেদন করতে পারবেন।

ভারতীয় ভিসার পোর্ট সংযোজন করতে কি কি লাগবে...

পোর্ট সংযোজন আবেদন ফরম
মূল পাসপোর্ট
১ কপি ছবি (২x২ সাইজের)
পাসপোর্ট এর ১ কপি ফটোকপি
বর্তমান ইন্ডিয়ান ভিসার ১ কপি ফটোকপি
পোর্ট সংযোজন আবেদন ফরম পূরণ করুন
এরপর সতর্কতার সাথে পাসপোর্ট অনুযায়ী ফরমটির সকল ঘর পূরণ করুন।
৬ নম্বর ঘরে (Additional Ports Requested (Maximum of 2 Ports)
আপনি এখন যে পোর্ট যুক্ত করতে চান তার নাম লিখুন, এখানে আপনি আপাতত যেকোনো ১ টি পোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
পোর্টের নাম গুলো বড় হাতের অক্ষরে এভাবে লিখুন BY ROAD HARIDASPUR/AGARTALA ( আপনার যেটা দরকার)।
তারপর নিচে স্বাক্ষর করুন ও তারিখ লিখুন।
আবেদন জমা দেয়া।
আবেদনটি জমা দিতে অফিস সময়ের মধ্যে আপনি আপনার নিকটস্থ আইভ্যাকে চলে যান।
সেখানে গিয়ে টোকেন নিয়ে নির্দিষ্ট কাউন্টারে আবেদন ফি দিয়ে আবেদনটি জমা দিন।
পোর্ট সংযোজন ফি ৩০০ টাকা মাত্র! আপনি একটা বা দুইটা পোর্ট যাই চান না কেন আবেদন ফি একই।
এখন ভিসা এক্সিকিউটিভ অফিসার আপনাকে একটি রশিদ দিবে যাতে পাসপোর্ট ফেরত দেয়ার সম্ভাব্য তারিখ দেয়া থাকবে।
আবেদন ট্র্যাক করা ও পাসপোর্ট ফেরত নেয়া
পোর্ট পরিবর্তন আবেদন সম্পন্ন হতে সাধারণত ৭-১০ দিনের মত সময় লাগে।
কারো কারো ক্ষেত্রে এর চেয়েও কম/বেশিও লাগতে পারে।
তবে আপনার আবেদনের বর্তমান অবস্থা অনলাইনে ট্র্যাক করতে পারেন।
আবেদন প্রসেসিং সম্পন্ন হলে আপনার ফোনে এসএমএস আসবে ও অনলানেও দেখতে পারবেন।
তারিখটি এভাবে দেয়া থাকে ‘DELIVERY ON OR AFTER: 04/APR/22 এর মানে আবেদন প্রসেসিং সম্পন্ন হলে উল্লিখিত তারিখ বা এর পর যেকোনদিন নির্ধারিত সময়ে পাসপোর্ট ডেলিভারি নিতে পারবেন।
যদি অনলাইনে রশিদে উল্লিখিত তারিখের আগেই পাসপোর্ট রেডি দেখায় তাতেও আগে দিবে না। ধন্যবাদ
Noted With Thanks
যাদের ভারতে যাওয়ার জন্য ভ্রমণ ভিসায় শুধু বাই এয়ার অনুমোদন ছিল, তারা সেই ভিসা কনভার্ট করে বাই রোডে ভারতে যেতে পারবেন।
আগের মত ভারতীয় হাইকমিশনের ই-মেইল কনফারমেশন লাগবে না।
পরিশেষে একটি অনুরোধ রইল।
আপনার পাসপোর্ট একান্তই আপনার নাহ এটি একটি দেশ ও জাতির সন্মান বহন করে।
আপনি যখন বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য দেশে যান, তখন আপনার মাধ্যমেই বাংলাদেশকে চিনে অন্য দেশের মানুষজন।
নিজেকে, নিজের দেশকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করুন। তাতে আপনার মর্যাদা বাড়বে, দেশের মর্যাদা বাড়বে। ধন্যবাদ
Pinu Sarker (ADMIN)
Indian Visa Application Center-IVAC Info: Dhaka Unofficial
Public group 49.9K members.
Founder & CEO
Easytrip international
THANK YOU STAY SAFE & STAY WITH US

Address

Dhaka/121
Dhaka
1205

Telephone

+8801712033818

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Indian Visa Application Center-IVAC Info: Dhaka Unofficial posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Indian Visa Application Center-IVAC Info: Dhaka Unofficial:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies