Heritage Hike Bangladesh

Heritage Hike Bangladesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Heritage Hike Bangladesh, Tourist Information Center, House-11, Road/8, Dhanmondi, Dhaka.
(1)

১৯৬২  সালে সদরঘাট, ঢাকা, বাংলাদেশ,ফটোগ্রাফার: রজার উড।
19/09/2024

১৯৬২ সালে সদরঘাট, ঢাকা, বাংলাদেশ,
ফটোগ্রাফার: রজার উড।

সময়টা তখন ঊনবিংশ শতক। বাংলায় চলছে ব্রিটিশ রাজের শাসন। দার্জিলিং অংশ নিয়ে সিকিমের চোগয়াল রাজা আর নেপালের গোর্খাদের মা...
24/06/2024

সময়টা তখন ঊনবিংশ শতক। বাংলায় চলছে ব্রিটিশ রাজের শাসন।
দার্জিলিং অংশ নিয়ে সিকিমের চোগয়াল রাজা আর নেপালের গোর্খাদের মাঝে বেশ ভালো বিরোধ ছিল। সেই ধারাবাহিকতায় গোর্খারা দার্জিলিং দখল করে নেয়। তখন সিকিমের রাজা ব্রিটিশদের সাহায্য চান ও তাদের সহযোগিতায় দার্জিলিং সহ সিকিমের অনেক এলাকা ফিরে পান। দার্জিলিং এর আবহাওয়া পছন্দ হওয়ায় ব্রিটিশরা এই এলাকা উপহার হিসেবে সিকিমের থেকে নিয়ে নেয়, এর পরে পত্তন হয় দার্জিলিং শহরের।
বলতে পারবেন ছবিতে কোন পাহাড় রেঞ্জ দেখা যাচ্ছে?
19th Century, British India, Bengal.

An early view of Darjeeling from the Town Hall/Clock Tower, Darjeeling.

Das Studio.
Restored from a water-damaged print.
- (P. Thornton)

ছবিটা ১৪৪ বছর আগের, তৎকালীন ভারতের ব্রিটিশ রাজের সময়ের ঢাকার। ফটোগ্রাফার বা আরো তথ্য খুজে পাওয়া যায়নি। সময়:- ১৮৮০জায...
08/06/2024

ছবিটা ১৪৪ বছর আগের, তৎকালীন ভারতের ব্রিটিশ রাজের সময়ের ঢাকার। ফটোগ্রাফার বা আরো তথ্য খুজে পাওয়া যায়নি।
সময়:- ১৮৮০
জায়গা:- তৎকালীন ব্রিটিশ ইন্ডিয়া (ঢাকা, বাংলাদেশ)
1880's British India, Dacca (Bangladesh, Dhaka).
Large House at Dacca.
Photographer Unknown.
Restored Image.

1880's British India, Dacca (Bangladesh, Dhaka).Rare photograph of the Bhulbhuliya Tower Maze, Dilkhusha.Restored Image....
07/06/2024

1880's British India, Dacca (Bangladesh, Dhaka).

Rare photograph of the Bhulbhuliya Tower Maze, Dilkhusha.

Restored Image. (From Philip Thornton's post)

১৮০৪ সালে আঁকা ছবিতে বর্তমান কুমিল্লা যা তৎকালে ত্রিপুরা রাজ্যের কালেক্টরের বাসভবন। ছবিটি এঁকেছেন জেমস হান্টার।প্রেক্ষাপ...
16/03/2024

১৮০৪ সালে আঁকা ছবিতে বর্তমান কুমিল্লা যা তৎকালে ত্রিপুরা রাজ্যের কালেক্টরের বাসভবন। ছবিটি এঁকেছেন জেমস হান্টার।

প্রেক্ষাপটঃ জন বুলার নামে একজন ইংরেজ তরুণ ভারতবর্ষে আসেন। তিনি ১৭৭৭ সালে তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে বাংলা রাইটার হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তীকালে প্রমোশন পেতে পেতে ত্রিপুরার কালেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ঐ সময় তিনি ত্রিপুরার অন্তর্গত কুমিল্লায় অবস্থান করেন।

জেমস হান্টারের তুলির ছোঁয়ায় ফুটে উঠেছে সে সময়কার কালেক্টরের বাসভবনের ছবি। বাসভবনের পাশেই ছিল একটা বড় দিঘি। তার পাড়ে অপেক্ষায় আছে একটা পালকি। পালকির বেহারারা সেটার পাশেই বিশ্রাম নিচ্ছেন।

কার্টেসিঃ ‍Saikat Bhowmik

১৯৭২ সালে বুড়িগঙ্গা নদীতে বিখ্যাত স্টিমার অষ্ট্রিচ!📸 রজার ভায়োলেট
12/02/2024

১৯৭২ সালে বুড়িগঙ্গা নদীতে বিখ্যাত স্টিমার অষ্ট্রিচ!
📸 রজার ভায়োলেট

কক্সবাজার পর্যটন কর্পোরেশনের মোটেল, সত্যি কি সুন্দর ছিলো! মোটেলের নাম ছিলো "প্যাগোডা " আজ কেবল স্মৃতি। সময় কাল ১৯৫২সালসা...
11/02/2024

কক্সবাজার পর্যটন কর্পোরেশনের মোটেল, সত্যি কি সুন্দর ছিলো! মোটেলের নাম ছিলো "প্যাগোডা " আজ কেবল স্মৃতি।

সময় কাল ১৯৫২সাল
সামনের গাড়িটির নাম, "Jeep panther"

অবশেষে এক হলো মীর জুমলা গেট-কামান:শাকিল হাসান:ঢাকার উত্তরাংশে প্রবেশ পথের ফটক আর আসাম জয়ের বিজয় স্মারক কামান। দুটিই পরিচ...
07/01/2024

অবশেষে এক হলো মীর জুমলা গেট-কামান:

শাকিল হাসান:

ঢাকার উত্তরাংশে প্রবেশ পথের ফটক আর আসাম জয়ের বিজয় স্মারক কামান। দুটিই পরিচিত বাংলার সুবেদার মীর জুমলার নামে। সাড়ে তিন শত বছর আগের এই দুটি নিদর্শন অবশেষে এক সঙ্গে অবস্থান নিলো। ঘোষণা করলো রাজধানী ঢাকার গৌরবজ্জ্বল ইতিহাসের। এর ফলে নতুন প্রজন্ম ও পর্যটকরা সেই সময়ের ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা পাবেন।

কামানটির দৈর্ঘ্য ১১ ফুট। ওজন সাত টন। মুখের ব্যাস ছয় ইঞ্চি। নাম বিবি মরিয়ম। সৈয়দ মোহাম্মদ তাইফুর তার ‘গ্লিম্পস অব ঢাকা’ বইয়ে লিখেছেন, কামানটি নিয়ে ঢাকাবাসীর উচ্ছ্বাসের কথা। শিশুরা প্রায়ই হামাগুড়ি দিয়ে এটির ভেতর ঢুকে যেত বলে ব্রিটিশ আমলে চকবাজারে থেকে সদরঘাটে স্থানান্তরিত হওয়া কামানটির মুখ বন্ধ করে দেয়া হয়। পাকিস্তান আমলে কামানটিকে সদরঘাট থেকে এনে রাখা হয় গুলিস্তান সিনেমা হলের সামনে। ১৯৮৩ সালে কামানটির জায়গা হয় ওসমানী উদ্যানের ভেতরে। ঠিক চল্লিশ বছর পর আবারও জায়গা পরিবর্তন করলো ‘বিবি মরিয়ম’। এবার কামানটির স্থান হলো মীর জুমলার গেটের সামনে।

বিস্তারিত:
https://jamuna.tv/news/507615

Dilkusha Palace in 1858 Picture by Francis Beato
07/01/2024

Dilkusha Palace in 1858

Picture by Francis Beato

সময়টা ১৯০০ সাল।তখনও বাংলায় চলে ব্রিটিশ রাজের শাসন। কোলকাতা থেকে রানী ভিক্টোরিয়ার নামে তার প্রতিনিধি হিসেবে শাসন করছে ...
04/01/2024

সময়টা ১৯০০ সাল।

তখনও বাংলায় চলে ব্রিটিশ রাজের শাসন। কোলকাতা থেকে রানী ভিক্টোরিয়ার নামে তার প্রতিনিধি হিসেবে শাসন করছে ভাইসরয়।

তেমনই একটা সময়ের ময়মনসিংহের একটা গ্রামের পরিবারের ছবি, যেটা আমরা ১২৪ বছর পরে দেখছি।

ছবি- সংগ্রহীত।

🔺  উমিচাঁদের ভূত পলাশীর যুদ্ধে উমিচাঁদের ভূমিকা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। তিনি নবাবকে ইংরেজদের সম্পর্কে  ভুল বুঝিয়ে ইংরেজ...
03/01/2024

🔺 উমিচাঁদের ভূত

পলাশীর যুদ্ধে উমিচাঁদের ভূমিকা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। তিনি নবাবকে ইংরেজদের সম্পর্কে ভুল বুঝিয়ে ইংরেজদেরকে সহায়তা করেছিলেন যাতে তারা সহজেই তাকে উৎখাত করতে পারে । নবাবকে উৎখাতের ক্ষেত্রে ইংরেজদের সহায়তা করার বিনিময়ে উমিচাঁদ ইংরেজদের কাছে বিরাট অংকের টাকা দাবি করেছিলেন। ইংরেজরা এত বিশাল অংকের টাকা উমিচাঁদকে দেওয়ার পক্ষে ছিলেন না। তাই প্রতারণা করে দুটি চুক্তিপত্রে তার সই নিয়ে নেয়। এর ফলে সিরাজের পতনের পরে নবাবের সঞ্চিত সম্পদ থেকে তিনি তেমন কিছুই আর পাননি। এই আঘাত থেকে জীবনের শেষ অবস্থায় তিনি প্রায় উন্মাদ হয়ে যান এবং শোক ও দুঃখে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। সেই সময় কলকাতায় এক গল্প চালু ছিল, যেহেতু রবার্ট ক্লাইভ উমিচাঁদকে তার পাওয়া বুঝিয়ে দেয়নি তাই উমিচাঁদ ভূত হয়ে রবার্ট ক্লাইভের কাছে পাওনা নেওয়ার জন্যে মাঝে মাঝে চলে আসতেন। ১৭৭৩ সালে জানুয়ারি মাসে ওয়েস্টমিনস্টার ম্যাগাজিনে একটা কার্টুন ও ছাপা হয়েছিল এর উপর । ঐ কার্টুনের মধ্যে দেখা গিয়েছে মেঘের ভিতর থেকে হটাৎ করে উমিচাঁদ রবার্ট ক্লাইভের সামনে এসে উপস্থিত। সবাইকে বোঝানো হয়েছে এটি আসলে উমিচাঁদের ভূত। এবং তাকে দেখার সাথে সাথে রবার্ট ক্লাইভ ভীতগ্রস্থ হয়ে পড়ে পরে এবং সেই সময় তাকে দুজন ইংরেজ কর্মকর্তা ভয় না পাওয়ার জন্য আশ্বস্ত করেন। এই চিত্রকর্মটির নাম 'দ্য ঘোস্ট অব উমিচাঁদ '। এই কার্টুনটিতে রবার্ট ক্লাইভের সাথে উমিচাঁদের মধ্যেকার সংগঠিত প্রতারণা মূলক বিষয়টিকে অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

Collected from -
Rabab Ahmed
Stay Curious SIS
Siddiqui's International School

ঢাকার মূল ১৯৫৯ সালের মানচিত্র। মানচিত্রটি ১৯৫৯ সালের ভ্রমণ গাইডবুক থেকে নেওয়া হয়েছিল এবং এর পরিমাপ প্রায় ৪.৫ x ৭ ইঞ্চ...
30/12/2023

ঢাকার মূল ১৯৫৯ সালের মানচিত্র।

মানচিত্রটি ১৯৫৯ সালের ভ্রমণ গাইডবুক থেকে নেওয়া হয়েছিল এবং এর পরিমাপ প্রায় ৪.৫ x ৭ ইঞ্চি।

১৮৯২ সাল।প্রথম ছবি দেখে মনে হচ্ছে না পাহাড়ের টিলায় একটা ঘর বানানো? আসলে কিন্তু তা নয়।বছরের পর বছর পড়ে থাকায় ধীরে ধী...
05/11/2023

১৮৯২ সাল।
প্রথম ছবি দেখে মনে হচ্ছে না পাহাড়ের টিলায় একটা ঘর বানানো? আসলে কিন্তু তা নয়।
বছরের পর বছর পড়ে থাকায় ধীরে ধীরে প্রকৃতি পুরোটাই গ্রাস করে ফেলছিল।

কিন্তু পরবর্তীতে খুঁজে পাওয়া গেল পিরামিড! চিচেন ইয়েতজা এর পিরামিড অফ দা ফেদার্ড সারপেন্ট খুঁজে পাওয়া যায় এই টিলা রূপী জঙ্গলে।
The pyramid of the feathered serpent at Chichén Itzá back in 1892 and today. Many ancient structures were “devoured” by vegetation almost to the point where we couldn’t distinguish them from natural formations. 🫶🏻

দিলকুশানবাব স্যার সলিমুল্লাহ’র ভগ্নিপতি নবাব আজিম মিয়া মতিঝিলের সাধারন বীমা ভবনের স্থানে একটি মনোহারী কুঠি নির্মাণ করেন।...
13/07/2023

দিলকুশা
নবাব স্যার সলিমুল্লাহ’র ভগ্নিপতি নবাব আজিম মিয়া মতিঝিলের সাধারন বীমা ভবনের স্থানে একটি মনোহারী কুঠি নির্মাণ করেন। নবাব সাহেব এই কুঠির নাম দিয়েছিলেন দিলকুশা। কুঠিবাড়ির ভেতরে ছিল সুদৃশ্য পুকুর। সেই পুকুরে দর্শনার্থীদের জন্য ছিল কুমির। প্রতিদিন ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দিলকুশা ভবন দর্শনে আসত পর্যটকরা। সাতচল্লিশের দেশবিভাগের সময় সর্বপ্রথম অবহেলার স্বীকার হয় ঢাকার অন্যতম সেরা এই ভবন। দিলকুশা ভবন ধ্বংস করে দিয়ে পুকুর ভরাট করে ফেলা হয়। কুঠিবাড়ির একটি প্রাচীন মসজিদ আর নবাব পরিবারের কয়েকটি কবর ছাড়া আজ আর কোথাও দিলকুশার চিহ্নমাত্র নেই। শুধু বাণিজ্যিক এলাকার তকমা নিয়ে সুউচ্চ দালানের চাপায় পড়ে আছে ঐতিহাসিক দিলকুশা ভবন!
দিলখুশা আনন্দ ভবন, ১৮৮০
আর্কিটেক্চারাল ভিউ অব ঢাকা গ্রন্থের ১৩ তম সংষ্করণ থেকে এই ছবিটি নেয়া হয়েছে। ছবিটি ১৮৮০ সালে তোলা।
লেখা ও ছবি সংগৃহীত

::: রক্ষাকর্তার যখন রক্ষার প্রয়োজন : বিবি মরিয়ম ও ঢাকা প্রতিরোধ :::বুড়িগঙ্গা ধরে আক্রমণ ও নোঙ্গর করে এলাকায় লুটতরাজ ...
06/01/2023

::: রক্ষাকর্তার যখন রক্ষার প্রয়োজন : বিবি মরিয়ম ও ঢাকা প্রতিরোধ :::
বুড়িগঙ্গা ধরে আক্রমণ ও নোঙ্গর করে এলাকায় লুটতরাজ করাটা মগ জলদস্যুদের নিয়মে পরিণত হয়ে যায় তখন। ততদিনে ঢাকা ধীরে ধীরে ক্রমবর্ধমান এক শহর। ব্যবসা-বাণিজ্য ও এখানকার অধিবাসীদের রক্ষা করা রীতিমত দায়িত্ব থেকে মানসম্মান রক্ষার প্রশ্নে দাড়িয়ে যায় মুঘল সম্রাটের জন্যে।
১৬৬০ এর সময়, ব্যাবসা-বাণিজ্য সমৃদ্ধি বাড়ার সাথে সাথে এই প্রাচুর্যে নজর পড়ে মগ(আরাকানী)দের। দস্যুদ্বারা আক্রান্ত হয়ে ওঠা বিপর্যস্ত জন জীবনকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় মীর জুমলাকে বাংলার সুবেদার (১৬৬০-৬৩) করে পাঠান। প্রতিবারের মত মীর জুমলা সম্রাটের এই সমস্যাও সমাধানের পথ খুঁজে বের করেন।
প্রয়োজনীয় জরিপ শেষে মীর জুমলা ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় নিরাপত্তামূলক ঘাটি, দুর্গ ও তোরণ নির্মাণ করেন, যাতে শহরের ভিতরের নৌপথের পাশাপাশি বুড়িগঙ্গার তীরেকেও সুরক্ষিত করা যায়।
তার নির্দেশে দুইটি বিশাল কামান তৈরির করা হয়। এ ধরনের বিশাল কামান যেহেতু নদী পথে দিল্লী থেকে নিয়ে আসা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ও সময় সাপেক্ষ তাই তৎকালীন স্থানীয় প্রযুক্তি ও কারিগর দিয়ে নির্মিত হয় কামান দুটি। একটির নাম দেয়া হয় কালে জমজম/ কালে খান ও অপরটির নাম দেয়া হয় বিবি মরিয়ম।
নির্মাণ শেষে বুড়িগঙ্গার দুই পাড়ে কামান দুটোকে বসানোর নির্দেশ দেন, একটা বসানো হয় সোয়ারীঘাটে বড় কাটরার সমানে, আরেকটিকে বসানো হয় জিঞ্জিরায় বুড়িগঙ্গার পাড়ে।
১১ ফিট লম্বা ও ১.৭ ফিট চওড়া ও ৬ ইঞ্চ চওড়া বিবি মরিয়ম কামানের মুখ (ref- সৈয়দ মুহাম্মদ তাইফুর) ঢাকা ঢোকার পথে বসানো হয় যাতে জলদস্যুর বহন নদীপথেই ডুবিয়ে দেয়া যায়।
কথিত আছে যে মীর জুমলা তার আসাম অভিযানে এই দুইটি কামান কে সাথে নিয়ে যান।
ধীরে ধীরে সময়ের সাথে সাথে কামান গুলোর ব্যাবহার ও দরকার কমতে থাকে। মুঘল সাম্রাজ্য ও বাংলার নবাবদের পতনের পরে ব্রিটিশ রাজের সময় কালে জমজম বুড়িগঙ্গা নদীতে হারিয়ে যায়।
অপরদিকে বিবি মরিয়ম আজও দাড়িয়ে আছে ওসমানী উদ্যানে। "ঢাকার কামান" বা "সদরঘাটের কামান" নামে পরিচিত বিবি মরিয়মকে আঠারোশ শতাব্দীর শুরুতে এক ব্রিটিশ সংগ্রাহক উদ্ধার করে চকবাজারে স্থাপন করেন। সৈয়দ মুহাম্মদ তাইফুর এর “Glimpses of Old Dhaka” বই অনুযায়ী, বৃটিশ কতৃপক্ষ কামানের মুখ সিল করে দেয়। পরবর্তী সময়ে বিস্ময় নিয়ে অবলোকন করা ঢাকাবাসী শ্রদ্ধা স্বরূপ এই কামানে মালা ঝুলিয়ে রাখতো।
১৯১৭ সালে তৎকালীন ঢাকা মিউজিয়ামের তত্ত্বাবধায়নে সদরঘাটের সরিয়ে নেয়া হয় এটিকে। দেশ ভাগের পরে একে আবার সরিয়ে গুলিস্তানে আনা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে এলাকাটির অধিক মানুষের ভিড়ের দিকে লক্ষ্য রেখে ১৯৮০ সালে বর্তমান জায়গায় সরিয়ে আনা হয় বিবি মরিয়মকে। (Ref - প্রফেসর মুনতাসির মামুন)
নীচে ছবিতে কামানের আগের অবস্থা ও বর্তমান অবস্থা দেখা যাচ্ছে। ঢাকার রক্ষায় ব্যাবহারিত এই দারুন ঐতিহাসিক কামান কে আমরা ফেলে রেখেছি দারুন অযত্নে অবহেলায়। কেউ এই কামানের আশেপাশে গেলে লোহার খন্ড ছাড়া আর কিছুই ভাববে না, কারণ এর সুদীর্ঘ ইতিহাস কোথাও খোদাই বা বোর্ডে লেখা নেই।
এভাবেই আমরা ধীরে ধীরে ঐতিহাসিক ভান্ডার হারাচ্ছি, জাতি হিসেবে দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছি।
(লেখাটি ডেলি স্টার এ প্রকাশিত Hasan Meer এর লেখা থেকে পরিমার্জিত ও অনূদিত
লেখার লিংক https://www.thedailystar.net/city/news/bibi-mariam-saviour-the-city-ignored-1833820 )

The Ahsan Manzil in the aftermath of the devastating tornado, Dhaka, 1888.Photo: Johnston & Hoffmann, Calcutta
13/05/2022

The Ahsan Manzil in the aftermath of the devastating tornado, Dhaka, 1888.
Photo: Johnston & Hoffmann, Calcutta

মাহিগঞ্জ পাবলিক লাইব্রেরী। উনিশ শতকে রংপুরের আদি শহর ছিল মাহিগঞ্জ। মানুষের মধ্যে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাজহাট...
14/04/2022

মাহিগঞ্জ পাবলিক লাইব্রেরী। উনিশ শতকে রংপুরের আদি শহর ছিল মাহিগঞ্জ। মানুষের মধ্যে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাজহাট জমিদার গোপাল লাল রায় ১৯১০ সালে মাহিগঞ্জ পাবলিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেন। অনেক মূল্যবান ও দুর্লভ বই ছিল এ লাইব্রেরিতে। পাঠকের পদচারণায় মুখরিত থাকত এটি। একে ঘিরেই তখন সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা হত। লাইব্রেরির মাঠে সপ্তাহজুড়ে চলত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, নাটক, যাত্রাপালা। অনুষ্ঠানে জমিদার গোপাল লাল রায় অতিথি থাকতেন।

সূর্য সিংহাসন; The Sun Throne.তবে এটা দ্রুব সত্য, পারস্যের সম্রাট নাদির শাহ দিল্লী লুট করার সময় ময়ূর সিংহাসন সাথেই নিয়ে ...
07/04/2022

সূর্য সিংহাসন; The Sun Throne.
তবে এটা দ্রুব সত্য, পারস্যের সম্রাট নাদির শাহ দিল্লী লুট করার সময় ময়ূর সিংহাসন সাথেই নিয়ে যান, যেটা বর্তমানে হারিয়ে গিয়েছে। সূর্য সিংহাসন, যা পরবর্তীতে ফতেহ আলী শাহের স্ত্রীর সম্মানে ময়ূর সিংহাসন নাম দেয়া হয়, ১৭৯৮ সালে তৈরি করা হয়।

“There has long been confusion about the origins of the Peacock (or Naderi) Throne that now sits in the National Jewels Museum, in Tehran. The real story is this: In 1798 Fath Ali Shah ordered a new throne to be built. His artists made quite a job of it, encrusting the vast throne that looks more like a bed with 26,733 gems.vSet into its top was a carved sun, studded with precious stones, so the throne became known as the Sun Throne. Later Fath Ali married Tavous Tajodoleh, nicknamed Tavous Khanoum or Lady Peacock, and the throne became known as the Peacock Throne in her honour. Fath Ali certainly had a taste for gems, but one of his predecessors, Nader Shah, liked the finer things too. So much so, in fact, that he invaded India in order to recover the Kuh-e Nur diamond. During the expedition he also bagged the Moghuls’ famous Peacock Throne. But during the haul back to Persia, this piece of b***y fell into the hands of rebellious soldiers, who hacked it up to spread the wealth among themselves. In the intervening years the stories of the Peacock Thrones have become muddled, so you might still hear people say (erroneously) that this Peacock Throne originally came from India”
© Lonely Planet

শতাব্দী প্রাচীন প্রাসাদ । এটি নরসিংদীর পলাশ উপজেলাধীন ডাংগা বাজারে অবস্থিত। জমিদার লক্ষন সাহা আনুমানিক ১৯৩০ সালে এটি নির...
06/04/2022

শতাব্দী প্রাচীন প্রাসাদ । এটি নরসিংদীর পলাশ উপজেলাধীন ডাংগা বাজারে অবস্থিত। জমিদার লক্ষন সাহা আনুমানিক ১৯৩০ সালে এটি নির্মাণ করেন। এটি লক্ষন সাহা জমিদার বাড়ি বা উকিল বাড়ি নামে পরিচিত। মুঘল ও উপনিবেশিক স্থাপত্য মিশেলের দারুন নিদর্শন এই প্রাসাদ বর্তমানে পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে।

Digitally recreatedLalbagh fort gate from inner side & the waterwheelsলালবাগ কেল্লার তোরণের ভিতরের ভিউ আর বাইরে থাকা জলচ...
07/03/2022

Digitally recreated
Lalbagh fort gate from inner side & the waterwheels
লালবাগ কেল্লার তোরণের ভিতরের ভিউ আর বাইরে থাকা জলচক্র। শেষ ছবিতে উনিশ শতকে জলচক্রের ভগ্নাংশ। বর্তমানে এটি বিলুপ্তি।
Digital Art by ©Razin

Tipi Sultan Sher-e-Mysore Sher-e-Mashriq on the Tiger throne of the Sultanate-i-Khudadad (God-given Government) of Mysor...
06/03/2022

Tipi Sultan Sher-e-Mysore Sher-e-Mashriq on the Tiger throne of the Sultanate-i-Khudadad (God-given Government) of Mysore. 🐯🗡️

ছবিঃ ১৯৫৩ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারীঢাকা মেডিকেল কলেজ এর মেইন গেট এর সামনের রাজপথে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার হাতে ছাত্র, ছাত্রী ও ...
21/02/2022

ছবিঃ ১৯৫৩ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী
ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর মেইন গেট এর সামনের রাজপথে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার হাতে ছাত্র, ছাত্রী ও জনতা
"ওরা আমার মুখের ভাষা কাইরা নিতে চায়
ওরা কথায় কথায় শিকল পরায় আমার হাতে-পায়ে

কইতো যাহা আমার দাদায়, কইছে তাহা আমার বাবায়
এখন কও দেহি ভাই মোর মুখে কি অন্য কথা শোভা পায়
কও দেহি ভাই
ওরা আমার মুখের ভাষা কাইরা নিতে চায়..."

- আব্দুল লতিফ

সেন্ট মার্টিন্স, ১৯৮৫
10/01/2022

সেন্ট মার্টিন্স, ১৯৮৫

100 year old picture show how amazing the traditional Rwandan hairstyle was.Amasunzu is an elaborate hairstyle tradition...
14/12/2021

100 year old picture show how amazing the traditional Rwandan hairstyle was.

Amasunzu is an elaborate hairstyle traditionally worn by Rwandan men and unmarried women,. he hairstyle indicated social status, and men who did not wear Amasunzu were looked on with suspicion until the 20th century. The style was also worn by unmarried women after the age of 18–20 years, indicating that they are of marriageable age.

"বিজয়ের হাওয়া বইতে শুরু করেছেI যশোরের ঝিকারগাছার ইন্ডিয়ান মিত্রবাহিনীর ফোর্স ঢাকায় ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেI এই সুযোগে রণা...
09/12/2021

"বিজয়ের হাওয়া বইতে শুরু করেছেI যশোরের ঝিকারগাছার ইন্ডিয়ান মিত্রবাহিনীর ফোর্স ঢাকায় ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেI এই সুযোগে রণাঙ্গনে নিজের সাহসী কাজের স্মৃতি হিসেবে মিত্র বাহিনীর স্টিলের হ্যালমেট পরে ছবি চুলছেন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের ফটোসাংবাদিক 'ডেভিড কেনারলিI ছবি : ব্যাটম্যান '৯ ডিসেম্বর ১৯৭১"

Address

House-11, Road/8, Dhanmondi
Dhaka
1205

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Heritage Hike Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Heritage Hike Bangladesh

The tourism sector of our country as seen a drastic decline of foreign tourist. Creating a safe environment for them to visit Bangladesh is our man goal. We will make the local people aware about the conservation of heritage sites. There is an opportunity of sustainable development of this sector. Also our secondary target is the local population those have a craving for heritage tour inside the country.

Nearby travel agencies


Other Tourist Information Centers in Dhaka

Show All