31/05/2020
বাইরের লকডাউন শেষ, এবার নিজের লকডাউন শুরু...
১. কাঊকে গায়ের কাছে ঘেঁসতে দেবেন না।
২. আগামী অন্ততঃ ৬ মাস আরো দ্বিগুণ সাবধান হোন।
৩. মাস্কের সাথে ফেস্ শিল্ড ব্যাবহার করুন। বাইরে বেরোলে, খুব কার্যকরী।
৪. পকেটে সবসময় স্যানিটাইজার- প্রতি আধঘন্টা বা এক ঘন্টায় হাত ঘসুন।
৫. মোবাইলটি একটি পলিথিনে রাখুন- মোবাইল প্রধান Fomite হতে পারে- fomite এর মানে কী? কোন বস্তু বা ধাতব পদার্থ যা জীবানু বহন করে।
৬. হেডফোন- না!কারণ এতে জীবাণু লেগে থাকতে পারে।
৭. স্পিকার মোডে কল রিসিভ- হ্যাঁ! মোবাইল কানের কাছে নিয়ে কল রিসিভ থেকে বিরত থাকুন।
৮. পাবলিক ট্রান্সপোর্টে ভিড় এড়ান,এটা সবচেয়ে রিস্কি জায়গা।
৯. বাড়ির বাইরে খাওয়া এড়ান, শুকনো high calorie snack যেমন বাদাম, শুকনো ফল অল্প রাখুন সাথে, নিজের জল তো বটেই।
১০. বেরিয়ে বা কাজে খাবার বা জল শেয়ারিং বন্ধ করুন।
১১. অপ্রয়োজনীয় লোকসমাগম এড়িয়ে চলুন।
১২. বাইরে থেকে বা বাজারে পাওয়া টাকা নোট আলাদা পলিথিনে আনুন - এনে পারলে দুদিন একটা ট্রেতে রেখে দিন খোলা হাওয়াতে।
১৩. যেখানে সেখানে হেলান দেওয়া , বসা, কনুইএ ভর দেওয়া - ভুলে যান।
১৪. একটা ক্যাপ মাথায় থাকলে ভালো, মহিলাদের ক্ষেত্রে ওড়না।
১৫. কাপড়ের ব্যাগ নিয়ে বেরোন- যা প্রায় ধোয়া যাবে- লেদার বা মোটা ক্যানভাসের ব্যাগের ফ্যাশন বাদ দিন।
১৬. ঘড়ি- না!
১৭. আংটি- না।
১৮. জুয়েলারী- না!
১৯. পাবলিক ওয়াশরুম- বুঝে শুনে!
২০. মাস্ক রোজ চেন্জ হবে- অথবা প্রতিদিন ধুইতে হবে।
২১. গ্লাভস্ প্রয়োজন নেই, যদি বারবার হাত ধুতে পারেন- বরং গ্লাভ্স্ এ জীবানু লেগে থাকার রিস্ক বেশী।
২২. ব্যাংকে যাতায়াত কম করুন, অনলাইন ব্যাংকিং ব্যবহার করুন।
২৩. বাচ্চাদের ব্যাংকর নিবেন না এবং বয়স্কদের পাঠাবেন না।
২৪. ব্যাংকের কলম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
২৫. সঠিকভাবে মাস্ক পরুন নিজে নিরাপদ থাকুন অন্যকে নিরাপদ রাখুন।
ক. থুতনির নিচে মাস্ক ঝুলিয়ে রাখবেন না।
খ. মাস্ক দিয়ে নাক মুখ ঢেকে থুতনি উন্মুক্ত রাখবেন না।
গ. মুখ ও থুতনি ঢেকে নাক উন্মুক্ত রাখবেন না।
ঘ. ঢিলাঢালা ভাবে মাস্ক পরবেন না।
#সংগৃহীত