VISA BANK

Home
Bangladesh
Dhaka
VISA BANK

VISA BANK Visa Processing, Ticketing, Hotel Booking, Man-power.
(16)

14/07/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

10/07/2024

নরওয়ে এর ভিজিট ভিসা ও ফ্যামিলি ভিসার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন
আমাদের মোবাইল নাম্বার - 01980703292
+977 970-6184712

09/07/2024

ক্রোয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হয়। এখানে সেই ধাপগুলি উল্লেখ করা হলো:

1. চাকরির প্রস্তাব পাওয়া: প্রথমেই আপনাকে ক্রোয়েশিয়াতে একটি চাকরির প্রস্তাব পেতে হবে। ক্রোয়েশিয়ার নিয়োগকর্তা আপনাকে চাকরির জন্য বেছে নেবে এবং একটি চাকরির চুক্তি দেবে।

2. ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন: চাকরির প্রস্তাব পাওয়ার পর, নিয়োগকর্তা আপনার জন্য ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করবে। নিয়োগকর্তাকে স্থানীয় এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসে আবেদন করতে হবে।

3. ভিসা আবেদন: ওয়ার্ক পারমিটের অনুমোদন পাওয়ার পর, আপনাকে ক্রোয়েশিয়ার দূতাবাস বা কনস্যুলেটে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দিতে হবে।

4. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন: ভিসা আবেদন করার সময় আপনাকে নিম্নলিখিত ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে:
- পূরণ করা ভিসা আবেদন ফর্ম
- পাসপোর্টের কপি
- পাসপোর্ট সাইজ ছবি
- ওয়ার্ক পারমিটের কপি
- নিয়োগকর্তার চিঠি
- শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ
- স্বাস্থ্য বীমা
- আর্থিক স্থিতির প্রমাণ

5. ভিসা ফি প্রদান: আবেদন করার সময় নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি প্রদান করতে হবে।

6. সাক্ষাৎকার: দূতাবাস বা কনস্যুলেট আপনাকে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকতে পারে।

7. প্রক্রিয়াকরণ সময়: ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হলে, আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করা হবে এবং প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আবেদনটি অনুমোদিত হলে, আপনি ক্রোয়েশিয়াতে কাজ করার জন্য ভিসা পাবেন। প্রতিটি ক্ষেত্রে নিয়মগুলি একটু আলাদা হতে পারে, তাই সঠিক তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।

07/07/2024

দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায়! 🇦🇪 🇪🇺

ইউরোপে ভ্রমণ বা বসবাস আমাদের কাছে স্বপ্নের মতো। আমাদের জীবনের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য এবং নিরাপদ জীবনের জন্য প্রায়ই ইউরোপের দেশগুলোর দিকে ছুটতে থাকি। কেননা, সেই দেশ গুলোতে জীবিকার মান অনেক উন্নত। আর আপনি যদি সেই দেশ গুলোতে গিয়ে কাজ করতে পারেন। তাহলে আপনি উন্নত জীবন উপভোগ করার পাশাপাশি ভালো বেতনের সুবিধা নিতে পারবেন।

ইউরোপে ছুটার পেছনে আমাদের অনেক প্রতিবন্ধকতা থেকে থাকে। যেমন আমাদের অনেকের টাকার অভাব থাকে, অনেকের কাছে যথেষ্ট পরিমাণে অর্থ থাকা সত্ত্বে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে না জানার কারণে ইউরোপে যেতে পারে না।

ইউরোপে যাওয়ার জন্য অন্যতম মাধ্যম দেশ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতকে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারতসহ এশিয়ার দেশসমূহের লোকজন সংযুক্ত আরব আমিরাত অর্থাৎ দুবাইকে বেছে নেন। কেননা দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার প্রসেসিং সিস্টেম সহজতর হওয়ায় ভিসা পাওয়া সম্ভব হয়। আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করবো যারা দুবাই থেকে ইউরোপে ট্যুরিস্ট ভিসায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য পরামর্শ।

আপনি যদি চিন্তা-ভাবনা করে থাকেন যে দুবাই থেকে ইউরোপে প্রবেশ করবেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমত দুবাইয়ে প্রবেশ করা লাগবে। সেখানে আপনি ভিজিট ভিসা অথবা সরাসরি এমপ্লয়মেন্ট ভিসা নিয়ে খুব সহজে যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে কোনো রকমের সমস্যা হয় না। বর্তমানে দুবাই ভিজিট ভিসা পাওয়া অনেকটা সহজ একটি ব্যাপার। সে ক্ষেত্রে কিছু টাকা খরচ করলেই আপনি দুবাইয়ের ভিজিট ভিসা পেয়ে যাবেন। কোন রকমের ঝামেলা হবে না।

যদি ভিজিট ভিজিট ভিসায় দুবাইতে এসে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই যেকোনো একটি রেসিডেন্সিয়াল ভিসার জন্য কাজে নিয়োজিত হতে হবে। এই ক্ষেত্রে আপনি আপনার ফ্রেন্ড অথবা পরিচিত কারো মাধ্যমে এই সুযোগটা করে নিতে পারবেন। যদি সরাসরি এমপ্লয়মেন্ট ভিসা নিয়ে আসেন তাহলে এই ভিসাতেই হবে রেসিডেন্সি ভিসা যা দুই বছর মেয়াদ। আপনার ভিসার প্রফেশন অবশ্যই ম্যানাজার ক্যাটাগরির হতে হবে। আপানি যে ভিসা নিবেন তাতে যেন আপনার মাসিক বেতন হিসাবে যেন ৫ হাজার দিরহাম এর বেশি বেতন উল্লেখ করা থাকে তা মনে রাখবেন। আর প্রতিমাসে যে আপনার বেতন ব্যাংকে ট্রান্সফার করা যায় সে বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। তবে কাজ পাওয়াটা দুবাইয়ে একটু কঠিন ব্যাপার কিন্তু চেষ্টা করলে সম্ভব। যখন আপনি দুবাইয়ে কাজে নিয়োজিত হয়ে যাবেন এবং আপনার দুই বছর মেয়াদী একটি ভিসা পেয়ে যাবেন তখন কিন্তু আপনি এক বছর থাকার পরেই ইউরোপে যাওয়ার জন্য আপনি প্রস্তুত হতে পারবেন। এর আগে দুবাইয়ের যেকোন একটি ব্যাংকে আপনাকে একাউন্ট খুলতে হবে।

ভিসা প্রস্তুত ও ব্যাংক একাউন্ট হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে ট্রাভেল হিস্ট্রি করা লাগবে। প্রথমে আপনাকে ছোট দেশগুলোতে ভ্রমণ করা লাগবে। দুবাই থেকে সহজে ছোট ছোট দেশগুলোর ভিসা পাওয়া সহজ। যেমন ওমান, কুয়েত, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, জর্জিয়া, আজারবাইজান, মিশরসহ অন্যান্য ছোট ছোট দেশ গুলোতে আপনাকে ভ্রমণ করে ট্রাভেল হিস্ট্রি তৈরি করতে হবে।

এইভাবে আপনি ইউরোপের ভিসা পাবার জন্য এই কাজগুলো করে নিবেন। তাহলে ভিসা পাওয়া সহজ একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। কারণ ইউরোপে যাওয়ার জন্য এই বিষয়গুলো দেখা হয়। এর পাশাপাশি আপনার ব্যাংক একাউন্ট স্ট্রং করতে হবে। প্রতি মাসে স্যালারি একাউন্টে ডব্লিউপিএস করতে হবে। এইভাবে এক বছর অতিক্রম হওয়ার পর ও যখন রেসিডেন্সি ট্রাভেল হিস্ট্রি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট সবকিছু ঠিকঠাক থাকবে তারপর আপনি নিজে অথবা ভাল কোন ট্রাভেল এজেন্সির সহযোগিতায় ইউরোপের ভিসার জন্য ফাইল প্রসেসিং করতে হবে।

ইউরোপের ভিসার জন্য যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন হবে লাগবে সেগুলো হলো:

ছয় মাস মেয়াদি আপনার পাসপোর্ট কপি এবং এম্বেসিতে মেইন পাসপোর্ট সাথে নিতে হবে, দুবাই রেসিডেন্সি ভিসার কপি, এমিরেটস আইডি কার্ডের কপি তিন অথবা ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, এনআইডি কার্ডের ফটোকপি (যদি থাকে), দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, হোটেল বুকিং এর প্রমাণপত্র
বিমান টিকিট, পূর্বে ট্রাভেল করেছেন তার প্রমাণ অর্থাৎ যেসব দেশে আপনি ভ্রমন করেছেন সেগুলোর ফটোকপি, যে কোম্পানিতে আপনি ভিসা নিয়েছেন, সেখান থেকে একটা এনওসি লেটার, কী উদ্দেশ্যে ইউরোপ যাচ্ছেন তার একটি বিবরন দিয়ে কভার লেটার।

এই রিকোয়ারমেন্ট গুলো সাধারণত আপনার যখন হয়ে যাবে তখন এজেন্সীর মাধ্যমেই তারা ভিসা কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। সমস্ত ডকুমেন্টস নিয়ে তারাই কাজকর্ম করবে। তবে এক্ষেত্রে কিন্তু আপনি চাইলে নিজেও এজেন্সি অথবা দূতাবাসের মাধ্যমে এগুলোর জন্য কাজ করতে পারবেন। যদি আপনি নিজেই পারেন তাহলে সরাসরি নিজে গিয়ে করা ভালো হবে। এক্ষেত্রে দালালের মাধ্যম এড়িয়ে চলবেন এবং অবশ্যই বৈধ পথে চলার চেষ্টা করবেন। তাহলেই আশা করা যায় সফল হতে পারবেন।

06/07/2024

নিউজল্যান্ড ডেইরি ফার্ম ওয়ার্ক ভিসা!

নিউজিল্যান্ড ইমিগ্রেশন বা New Zealand job market & industries এর তথ্য মতে দেশটিতে কর্মী সংকট কিছুটা বেড়ে যাওয়ার কারণে তারা কাজের জন্য প্রায় ৪০,০০০ হাজার অভিবাসি হায়ার করবে সারা বিশ্ব থেকে। অর্থাত বাংলাদেশ, মধ্যপ্রাচ্য তথা বিশ্বের যে কোনো দেশ থেকে আপনারা নিউজিল্যান্ডের এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই আপনার সিভি এবং কাভার লেটারটি ভালোভাবে তৈরী করে নিতে হবে।

বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
970-6184712

06/07/2024

২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিক গেমস
ফ্রান্স ২৬ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত অলিম্পিক গেমস এবং ২৮ আগস্ট থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্যারালিম্পিক গেমস আয়োজন করবে।

আপনার আগমনকে সর্বোত্তম অবস্থায় প্রস্তুত করার জন্য, ফরাসি ভূখণ্ডে ভ্রমণের অনুমোদন ভিসা পাওয়ার ওপর নির্ভর করতে পারে। ফ্রান্স-ভিসা সহকারী আপনাকে জানাবে যে আপনার ভিসার প্রয়োজন কিনা এবং প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে আপনাকে নির্দেশনা দেবে। প্রত্যাশিত ভিড়ের কারণে, আমরা আপনাকে আপনার আবেদন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করার পরামর্শ দিচ্ছি, আপনার যাত্রা শুরুর পরিকল্পিত তারিখের (৬ মাস পর্যন্ত) সাথে সম্পর্কিত আপনার আবেদন প্রক্রিয়া করতে এবং একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে সময় অনুমান করে।

ফ্রান্সে ভ্রমণের পরিকল্পনা করলে, এখনই আপনার ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করা উচিত। এতে আপনার ভিসা প্রাপ্তির সম্ভাবনা বাড়বে এবং কোনো অপ্রত্যাশিত বিলম্ব এড়ানো যাবে। গেমসের সময় প্যারিসে প্রচুর ভিড় এবং উত্সাহ থাকবে, তাই আগে থেকে সবকিছু প্রস্তুত রাখা জরুরি।

05/07/2024

ভিসা ও বিমান টিকিট সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য ও পরামর্শ এর জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপে। ২৪ ঘন্টা আপনাদের সেবায় নিয়োজিত।
+9779706184712

05/07/2024

অস্ট্রেলিয়া কৃষিকাজে ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার সুযোগ, নো ভিসা নো ফি।

ভিসার ধরন : কোম্পানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, ভিজিটর ভিসা, ওয়ার্কিং স্কিল ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ফ্যামিলি এন্ড স্পাউস ভিসা।

কাজের ধরন: নির্মাণ শ্রমিক ইলেকট্রিশিয়ান এবং প্লাম্বার, হোটেল এন্ড রেস্তোরাঁ ম্যানেজার, প্রফেশনাল ড্রাইভার, কৃষিকাজ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এবং ইলেকট্রিশিয়ান ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক গবেষক নার্স।
প্রসেসিং সময়: সর্বোচ্চ ৫-৬ মাস।

যোগাযোগ করুনঃ +8801924421200

27/06/2024

৪/৫ টা দেশ ভ্রমণ থাকতে হবে । ভালো চাকরি + ব্যাংক স্টেটমেন্ট থাকলে চেষ্টা করতে পারেন।

27/06/2024

ফিনল্যান্ডের নাগরিক হওয়ার জন্য আবেদন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা দেওয়া হলো:

১. যোগ্যতা নির্ধারণ:
ফিনল্যান্ডের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত শর্তগুলো পূরণ করতে হবে:
- ফিনল্যান্ডে দীর্ঘমেয়াদী বসবাস (কমপক্ষে ৫ বছর বা বিশেষ ক্ষেত্রে ৪ বছর)।
- বৈধ আবাসিক পারমিট থাকা।
- ফিনল্যান্ডের ভাষা (ফিনিশ বা সুইডিশ) বা ফিনিশ সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে দক্ষতা।
- নির্দিষ্ট আর্থিক অবস্থার প্রমাণ।

২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- বৈধ পাসপোর্ট।
- বর্তমান রেসিডেন্স পারমিট।
- ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র (যেমন, ভাষা পরীক্ষার সার্টিফিকেট)।
- অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কিত ডকুমেন্টস (যেমন, আয় এবং ব্যয়ের প্রমাণপত্র)।
- অপরাধমূলক রেকর্ড না থাকার প্রমাণ।

৩. আবেদন প্রক্রিয়া:
- অনলাইন আবেদন: ফিনল্যান্ডের মাইগ্রেশন অফিস (Migri) এর ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে।
- আবেদন ফি: নির্ধারিত আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে। অনলাইনে আবেদন করার জন্য ফি সাধারণত কম থাকে।
- ডকুমেন্ট জমা: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আবেদন ফর্মের সাথে জমা দিতে হবে।
- ইন্টারভিউ: প্রয়োজন হলে, মাইগ্রেশন অফিস থেকে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হতে পারে।

৪. প্রক্রিয়াকরণ সময়:
- নাগরিকত্বের আবেদন প্রক্রিয়াকরণ সময় সাধারণত ৬ থেকে ১২ মাস হতে পারে।

৫. ফলাফল:
- আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে মাইগ্রেশন অফিস থেকে আপনার আবেদন সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত জানানো হবে। আবেদন গ্রহণ হলে আপনাকে ফিনল্যান্ডের নাগরিকত্ব প্রদান করা হবে।

উপসংহার:
ফিনল্যান্ডের নাগরিকত্ব পাওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা জটিল এবং সময়সাপেক্ষ হতে পারে। তবে, সঠিকভাবে সকল ধাপ অনুসরণ করলে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সঠিকভাবে জমা দিলে আপনার নাগরিকত্ব পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
যেকোনো তথ্যর জন্য যোগাযোগ করুনঃ+8801924421200 (Whatsapp)

🇫🇮

17/06/2024

আমাদের সকল এজেন্ট, সাব এজেন্সি ও গ্রাহক দের কে জানাচ্ছি ঈদের শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক। ঈদ মোবারক। ঈদ মোবারক

12/06/2024

E-visa ভালো না sticker visa ভালো।

ট্রাভেল হিস্ট্রি কিভাবে স্ট্রং করা যায় অথবা কিভাবে ক্রিয়েট করা যায় এ বিষয় নিয়ে একটা পোস্ট করেছিলাম। ওইখানে অনেকে আমাকে প্রশ্ন করেছে, ভাইয়া ট্রাভেল হিস্ট্রি ক্রিয়েট করতে E-visa ভালো না sticker visa ভালো ।

তো আজকে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব E-visa ভালো না sticker visa ভালো।

প্রথমে প্রশ্ন হলো sticker visa নিবেন নাকি E-visa নিবেন‌।
sticker visa হলো আপনার পাসপোর্ট এ একটি স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হয় বা পেস্ট করে দেওয়া হয় যেটি আপনার পাসপোর্ট এ সব সময় থাকে ।

যেমন : থাইল্যান্ডের ভিসা, সেনজেন ভিসা, কানাডা ভিসা ইত্যাদি এগুলো আপনার পাসপোর্ট এ পেস্ট করে দেওয়া হয় আপনার পাসপোর্ট এ লেগে লাগে।

আর ই-ভিসা হচ্ছে , যেমন - দুবাই, উজবেকিস্তান, ভিয়েতনাম মালয়েশিয়া ইত্যাদি এই দেশ এর ভিসা গুলো আপনার মেইলে দিয়ে থাকে একটা A4 সাইজের পেইজে।

আমরা অনেকেই মনে করি স্টিকার ভিসার ভ্যালু বেশি আর ই-ভিসার কোন ভ্যালু নেই। এটা আমাদের সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।

আমরা অনেকে মনে করি যে স্টিকার ভিসা থাকলে আমাদের যে ভিসা আছে এটা যে কেউ দেখছে , ইমিগ্রেশন দেখছে, ভিসা অফিসার দেখবে আর ই-ভিসা থাকলে তো আর কেউ দেখবে না তাইতো এটা আমাদের একদম ভ্রান্ত ধারণা।

আপনি ই-ভিসা নিয়ে যখন একটা দেশে যাবেন অথবা একটা ইমিগ্রেশন ক্রস করবেন , ইন হবেন এক্সিট হবেন দুটো স্ট্যাম্প থাকবে আপনার পাসপোর্টে এবং ওই দেশের ইমিগ্রেশনের নাম দেওয়া থাকবে ওই স্ট্যাম্পের মধ্যে, আপনি যদি সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া বা ক্যাম্বোডিয়া এইসব জায়গাতে যান তখন আপনার পাসপোর্ট অবশ্যই যে খালি পেজ আছে সেখানে অবশ্যই স্ট্যাম্প মেরে দিবে। ওইটা আপনার প্রমাণ যে আপনি কখন কবে ওই দেশে গিয়েছেন এবং কখন কবে বের হয়েছে।

এটা মনে করার কিছু নেই যে স্টিকার ভিসা পাসপোর্টে লেগে গেছে মানে আপনার পাসপোর্ট এর ভ্যালু বেড়ে গেছে এটা কিন্তু না স্টিকার ভিসা আর ই-ভিসা ভ্যালু সেইম।

একটা সময় এমন হবে যে কোন স্টিকার ভিসা থাকবেই না পাসপোর্টে কোন ভিসা দেওয়া হবে না, সব দেশে ই ভিসা হয়ে যাবে, এমনকি ইমিগ্রেশন ছিল বা স্ট্যাম্প ও থাকবে না, কিন্তু আপনি যে কোন দেশে ঘুরতে গিয়েছেন তা ঠিকই ইমিগ্রেশন অফিসারের কাছে একটা ডাটা থাকবে।

আমরা আরেকটা বিষয় সবাই ভুল ধারণা করি যে ভালো দেশগুলো স্টিকার ভিসা দেয় আর নরমাল দেশগুলো ছোট দেশ গুলো ই-ভিসা দেয় তো এটা আমরা এটা আমাদের ভুল ধারণা।

যেমন আগে অস্ট্রেলিয়া স্টিকার ভিসা দিত কিন্তু এখন অস্ট্রেলিয়া স্টিকার ভিসা দেয় না , ই- ভিসা দেয়। এখন যে অস্ট্রেলিয়া ই-ভিসা দিছে তো অস্ট্রেলিয়ার দাম কমে গেছে, অস্ট্রেলিয়া কি নরমাল দেশ এখানে যেতে হলে ও অনেক ক্রাইটেরিয়া ফলো করতে হয়, ভালো ট্রাভেল হিস্ট্রি থাকা লাগে।

এজন্যই বলি যে স্টিকার ভিসা আর হচ্ছে ই-ভিসা দুটোর ভ্যালু কম বেশি না । আপনি স্টিকার ভিসা অথবা ই-ভিসা যেটা নিয়েই যে কোন দেশে ঘুরতে যান না কেন আপনার ট্রাভেল হিট্রি ক্রিয়েট হবেই।

এটা মনে রাখবেন প্রত্যেকটা দেশের পাসপোর্ট এর ডাটা ইমিগ্রেশন এর কাছে থাকে,আপনার পাসপোর্ট দিয়ে আপনি কোন কোন দেশ ভ্রমণ করেছেন তার ডাটা ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট এর কাছে থাকে, তার আপনার পাসপোর্ট সাবমিট করার সাথে সাথে চেক করতে পারে এই পাসপোর্ট দিয়ে আপনি কোন কোন দেশ এন্ট্রি - এক্সিট করেছেন।
আর আপনি যখন কোন দেশে আবেদন করবেন তখন আপনার কাভার লেটারে উল্লেখ করে দিবেন,প্রয়োজনে ই ভিসা কপি টাও সাথে এড করে দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে কোন ধরনের অসুবিধা হবেনা।

07/06/2024

কানাডা ভিজিট ভিসা এর জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস 🇨🇦-

ভিজিট ভিসায় এখন অনেকেই কানাডায় আসছেন অথবা আসার জন্য প্ল্যান করেন। এবং এই ভিসার জন্য কী কী ডকুমেন্টস প্রয়োজন হতে পারে, সেটার একটা সম্ভাব্য লিস্ট আমি দেওয়ার চেষ্টা করছি। এই ডকুমেন্টস আপনি রেডি রাখলে, আপনার ভিসা এপ্লিকেশন এর টাইম এবং জটিলতা, আশা করি দুইটাই কমবে।

শুরুতেই বলে রাখি আমি কোনো প্রফেশনাল নই এবং সবার জন্য ডকুমেন্ট লিস্ট এক নাও হতে পারে, কারণ এটা এক এক জনের পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। সুতরাং আপনার এর থেকে বেশি অথবা কম ডকুমেন্টসও সাবমিট করতে হতে পারে। আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে লিখছি মাত্র এবং আপনার এপ্লিকেশন করার সময় নিজে রুলস ও রেগুলেশন্স দেখে এপলাই করার অনুরোধ করা হলো।

ডকুমেন্ট চেকলিস্ট-

১। পাসপোর্ট
২। Letter of Invitation (অর্থাৎ কেউ আপনাকে কানাডার ভিতর থেকে আমন্ত্রণ করলে সেই আমন্ত্রণ পত্র)
৩। ব্যাংক স্টেটমেন্টস (সাধারণত এখানে সর্বনিম্ন ৬ মাসের স্টেটমেন্ট দেয়ার জন্য রেকমেন্ড করা হয়)
৪। ইটিনেরারি (অর্থাৎ আপনার purpose of visit, duration of stay ইত্যাদি সংক্রান্ত ডকুমেন্টস)
৫। ট্রাভেল হিস্ট্রি (বিগত সময়ে আপনি কোনো কোনো দেশে ট্রাভেল করেছেন সেটার হিস্ট্রি)
৬। NID
৭। Employer Information (অর্থাৎ অ্যাপলিক্যান্ট কোন কোম্পানির সাথে যুক্ত থাকলে অথবা চাকরি করলে সেই অফিস থেকে একটা অফিসিয়াল লেটার)
৮।বিবাহিত হলে Marriage Certificate

আপনারা যখন অনলাইনে এপলাই করতে যাবেন, তখন ওই পোর্টালই আপনার পরিস্থিতি বিবেচনা করে বলে দিবে আপনার কী কী ডকুনেন্টস সাবমিট করতে হবে (এবং সাথে কিছু ফর্ম ফিলাপও করতে হতে পারে)। এবং আগে ভাগে ডকুমেন্ট লিস্ট এর একটা আইডিয়া থাকলে, অনেকেরই আশা করি ডকুমেন্টস রেডি করতে সহজ হবে। কানাডার যাত্রা আশা করি সবার জন্য শুভ হোক। 🇧🇩🇨🇦

06/06/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

05/06/2024

অস্ট্রেলিয়ায় ভিসার আবেদন করতে যা যা লাগবে।

অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা আপনাকে ১২ মাসের জন্য দেশটিতে যাওয়ার অনুমতি দেয়। এই ভিসাটি পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে দেখা করতে, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা ক্রুজে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

অস্ট্রেলিয়া ট্যুরিস্ট ভিসার সুবিধা: কোনো স্পনসর প্রয়োজন নেই। ভিজিট ভিসা একাধিকবার নেওয়া যায়। আপনি আপনার নিকটস্থ ভিসা অফিসে আবেদন করতে পারেন।

অস্ট্রেলিয়া ভিসা প্রসেসিং এর জন্য যা যা দরকার-

১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
২। ব্যাংক ব্যালেন্স নূন্যতম ৫লক্ষ টাকা (জনপ্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটম্যান্ট ও সলভেন্সী সার্টিফিকেট ।
৩। ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজীতে অনুবাদসহ নোটারী কপি, কোম্পানী প্যাড ও ভিজিটিং কার্ড ইংরেজিতে।
৪। চাকরিজীবীদের জন্য অফিস থেকে এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড ও অফিসের আইডি কার্ডের কপি, স্যালারি অ্যাকাউন্ট স্টেটম্যান্ট এবং সলভেন্সী অথবা পে স্লিপ।
৫। ছবি ১ কপি 35x45mm সাইজ রঙ্গিন, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, ম্যাট প্রিন্ট।
৬। ন্যাশনাল আইডি কার্ড- এনআইডি (যদি থাকে)।
৭। টি আই এন (টিন) সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
৮। এসেট ডকুমেন্টস (বাড়ি, ফ্লাট, গাড়ি, ফিক্সড ডিপোজিট-এফডিআর ইত্যাদি, যদি থাকে)।
৯। স্পাউস থাকলে তার পাসপোর্ট / ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি এবং ম্যারিজ সার্টিফিকেট।
১০। সন্তান থাকলে তাদের পাসপোর্ট/ জন্ম সনদ/ ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি। অধ্যয়নরত হলে স্কুল/কলেজ/ভার্সিটি আইডি কার্ড কপি।
ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি: অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি নির্ভর করে আবেদনকারীর নাগরিকত্বের উপর। বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি ১৮০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার।

ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় সময়: অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৪-৬ সপ্তাহ সময় নেয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে আবেদন প্রক্রিয়া আরও বেশি সময় নিতে পারে।

02/06/2024

উচ্চ যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য কর্মসংস্থান খোঁজা বা ব্যবসা শুরু করার জন্য সুইডেনের রেসিডেন্স পারমিট সম্পর্কে বিস্তারিত

উচ্চ যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য কর্মসংস্থান খোঁজা বা নিজস্ব ব্যবসা শুরু করার জন্য রেসিডেন্স পারমিট একটি বিশেষ ধরনের ভিসা যা প্রার্থীদের তাদের নিজস্ব ক্ষেত্রে কাজ খোঁজা বা একটি নতুন ব্যবসা শুরু করার সুযোগ দেয়। এই পারমিটটি সাধারণত নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য এবং প্রয়োজনীয়তা অন্তর্ভুক্ত করে:

প্রয়োজনীয়তা:
1. উচ্চ শিক্ষা: প্রার্থীদের একটি স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক বা সমমানের উচ্চ শিক্ষা থাকতে হবে।
2. অর্থনৈতিক সমর্থন: প্রার্থীদের কাছে প্রমাণ থাকতে হবে যে তারা নিজেদের আর্থিকভাবে সমর্থন করতে পারে, যেমন সঞ্চয় বা আয়ের উৎস।
3. স্বাস্থ্য বীমা: প্রার্থীদের স্বাস্থ্যের জন্য যথাযথ বীমা থাকতে হবে।
4. বাসস্থান: প্রার্থীদের একটি বাসস্থানের প্রমাণ থাকতে হবে যেখানে তারা বসবাস করবে।

বৈশিষ্ট্য:
1. কর্মসংস্থান খোঁজার সুযোগ: এই পারমিটটি প্রার্থীদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কর্মসংস্থান খোঁজার অনুমতি দেয়।
2. ব্যবসা শুরু করার সুযোগ: প্রার্থীরা তাদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে পারেন এবং সেটির পরিচালনা করতে পারেন।
3. আবেদনের প্রক্রিয়া: সাধারণত অনলাইনে আবেদন করা যায় এবং প্রয়োজনীয় দলিলাদি জমা দিতে হয়।
4. সময়ের মেয়াদ: এই পারমিটটি সাধারণত ৬ মাস থেকে ১ বছরের জন্য প্রদান করা হয়, তবে এটি নবায়নযোগ্য হতে পারে।

এই পারমিটটি উচ্চ যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ প্রদান করে যা তাদের কর্মজীবন বা ব্যবসার ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা অনুসন্ধান করতে সহায়তা করে।

30/05/2024

জিসিসি গ্র্যান্ড ট্যুর ভিসা দিয়ে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনায়াসে ঘুরে বেড়াতে পারবেন পর্যটকরা। সূত্র: যুগান্তর

30/05/2024

আলবেনিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা 🇦🇱
৩০-৪৫ দিনের মধ্যে 100% ভিসা, ভারতে যাওয়ার দরকার নেই, ই-ভিসা।

কাজের ধরন: ওয়েটার, পিৎজা শেফ, জেনারেল হেল্পার, কুক হেলপার, রান্নাঘর/রেস্তোরাঁ ক্লিনার, রুম মেইডস, ড্রাইভার, ওয়াল পেইন্টার, ছুতার, স্টিল ফিক্সার, ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার।

চুক্তি: 1 বছর (নবায়নযোগ্য) শিক্ষানবিস সময়কাল: 1 মাস আবাসন: কোম্পানি দ্বারা সরবরাহ করা খাবার: কোম্পানির দ্বারা প্রদান করা ভিসা ফি, মেডিকেল পরীক্ষা, স্থায়ী আইডি ফি:

সেলারি =৫০০ ইউরো

কোম্পানির দ্বারা প্রদান করা বীমা: কোম্পানি দ্বারা সরবরাহ করা স্থানীয় পরিবহন: দ্বারা প্রদান করা কোম্পানির বার্ষিক ছুটি: 30 দিনের কাজের সময়: 8/দিন, সপ্তাহে 6 দিন প্রক্রিয়া পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এবং পাসপোর্ট

অগ্রহীরা দ্রত যোগাযোগ করুন: +971505296032

Address

House #04, Road #1/A, Sector #09, Uttara-1230
Dhaka

Website

http://www.visabank.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when VISA BANK posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love. Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars! #StarsEverywhere

স্টার দিতে পারেন মন চাইলে

নরওয়ে এর ভিজিট ভিসা ও ফ্যামিলি ভিসার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন আমাদের মোবাইল নাম্বার - 01980703292 +977 970-6184712

বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক শহর দুবাই এ আপনাকে স্বাগতম। #dubailife #visitdubai

দুবাই ঘুড়ে আসুন ৫ বছিরের মাল্টিপল ভিসা নিয়ে।মাত্র ২৪ ঘন্টায় ভিসা ডেলিভারি। বিস্তারিত ইনবক্সে Dubai Calling #visitdubai #dubai #dubai🇦🇪 #godubai #dubailife #dubai

বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন। #work #workpermit #australia

ঈদ মোবারক সকল কে। #travelling #eid2024

#DubaiLife #dubai #dubainights

পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ কাশ্মীর। যদি সামর্থ্য থাকে একবার হলেও কাশ্মীর যান। আশা করি ভালো লাগবে। #কাশ্মীর #tourism #indianvisa #tourist #Kashmir

দুবাই এর ভিজিট ও ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন #dubai #JobInDubai #dubailife #tourist

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love. Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars. #StarsEverywhere