Manha Travels

Manha Travels A Complete Travel Solution for your Journey. A Complete Travel Solution for Your Journey.

27/09/2023

Please contact for Visa and Ticket. Our contact details are 01716-315553 or 01913390144

17/08/2023

"আসসালামু আলাইকুম"

সম্মানিত উমরাহ যাত্রীবৃন্দ, মানহা ট্রাভেলস এর পক্ষ থেকে সবাইকে স্বাগতম। যারা সহীহ শুদ্ধতার সাথে শরীয়ত সম্মতভাবে এবং উন্নত ব্যাবস্থাপনায় উমরাহ পালন করতে আগ্রহী,তাদের জন্য মানহা ট্রাভেলস নিয়ে এলো আকর্ষণীয় উমরাহ প্যাকেজ।

আমাদের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা : মোহাম্মদ আব্দুল হালিম - ০১৭১৬-৩১৫৫৫৩ অথবা ০১৯১৩-৩৯০১৪৪

08/08/2023
08/08/2023

Dear Guest,
Greetings of the day!!!

Please be informed that from now you can apply for your visa of the mentioned countries.
For any kind of visa assistance and tickets you can contact us. We are happy to provide you the best services.

Our Contact details:
What’sApp number 01716315553
Email: [email protected]

18/01/2023

For ticket and visa please feel free to contact us 01716315553

22/12/2022

ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় শহরে পৌঁছে পর দিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম শহর থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ‘হা লং বে’ বা হা লং উপসাগরের পথে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিরিখে যে অঞ্চলটির খ্যাতি জগৎজোড়া, যার অপরিসীম সৌন্দর্যের টানে প্রতি বছরই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকরা ছুটে আসেন।

১৯৯৪ সালে ইউনেস্কো হা লং উপসাগরকে ‘ওয়র্ল্ড হেরিটেজ সাইট’ হিসেবে ঘোষণা করে। শহর থেকে প্রায় তিন ঘণ্টার পথ। যেতে যেতে গাইড জানান, এই উপসাগরে প্রায় দু’হাজারের মতো এক শিলাবিশিষ্ট স্তম্ভ ছড়িয়ে আছে, যেগুলির অধিকাংশই জনবসতিহীন। সামান্য যে ক’টিতে জনবসতি আছে, তাদের বেশির ভাগই মৎস্যজীবী।

বাস থেকে নামতেই সামনে পড়ল মুক্তোর অলঙ্কার বিপণি। যেমন বড়, তেমনই ঝাঁ চকচকে। স্থানীয় মহিলারা উপসাগর থেকে সংগ্রহ করে আনা জীবন্ত ঝিনুক থেকে মুক্তো বার করে কী ভাবে অলঙ্কার তৈরি করেন, তা দেখানো হল। পর্যটকরাও এখান থেকে মুক্তোর গয়না কিনতে পারেন। বিপণি দেখে সোজা চলে আসি ফেরিঘাটে। সেখানে পর্যটকদের প্রমোদভ্রমণে নিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষমান সারি সারি লঞ্চ।

গাইডের নির্দেশমতো উঠে পড়ি একটায়। ভিতরে ঢুকতেই ‘ওয়েলকাম ড্রিঙ্কস’ দিয়ে অভ্যর্থনা জানান এক তরুণী। সুন্দর আরামদায়ক বসার ব্যবস্থা। পর্যটকরা যাতে হা লং বে’র সৌন্দর্য উপভোগ করার পাশাপাশি খাওয়াদাওয়াও সারতে পারেন, সে জন্য প্রত্যেকের সামনেই সুদৃশ্য ডাইনিং টেবল পাতা। খানিক বাদেই এল ভাত, স্যালাড, তরকারি, দু’রকম সামুদ্রিক মাছ, চিকেন কষা, চাটনি, পাঁপড় ও ফল।
আমরাও ততক্ষণে উপসাগরের রূপে মুগ্ধ। উপসাগরের বুকে ভাসতে ভাসতে দেখি উপসাগর জুড়ে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে রয়েছে বড় বড় পাথরের চাঁই। এগুলির কয়েকটি বৃক্ষহীন হলেও, বেশির ভাগ পাথরস্তম্ভের গায়েই সবুজের ছড়াছড়ি। আপনমনে পাখিদের আনাগোনা দেখতে দেখতে স্তম্ভগুলির পাশ দিয়ে এগোতে থাকি। চোখের সামনে তখন দেশবিদেশের পর্যটক-বোঝাই লঞ্চ ভেসে চলেছে উপসাগর জুড়ে।

খানিক দূরে রং-বেরঙের ছোট ছোট রবারের নৌকা নিয়ে একদল পর্যটক মেতে উঠেছেন ‘কায়াকিং’-এ। আমরা কায়াকিং-এ আগ্রহী না হওয়ায় লঞ্চ চলল এগিয়ে। খানিকক্ষণ চলার পরে এসে থামল একটা বড় দ্বীপের সামনে। এখানেই রয়েছে একটি বিখ্যাত চুনাপাথরের গুহা। সেটি এত বড় যে, একসঙ্গে এক হাজার পর্যটকও দাঁড়াতে পারেন অনায়াসে।

শুনলাম, ১৯০১ সালে ভিয়েতনাম যখন ফরাসিদের অধিকারে, সে সময়ে তারাই লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকা এই গুহাটি আবিষ্কার করে নাম দেয় ‘সারপ্রাইজ় কেভ’। সাং সট কেভ নামেও এটি পরিচিত। যদিও হা লং উপসাগরের এক প্রান্তে অবস্থিত এই গুহাটিকে সাজিয়েগুছিয়ে দর্শনের উপযোগী করে পর্যটকদের দেখার জন্য খুলে দেওয়া হয় ১৯৯৩ সালে। টিকিট কেটে ভিতরে ঢুকি আমরাও। প্রায় তিরিশ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট এই গুহাটির চারপাশে অপরূপ ভাস্কর্যের ছড়াছড়ি। দেখে মনে হয় যেন রামকিঙ্কর বেজের মতো কোনও শিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় ফুটে উঠেছে শিল্পকর্মগুলি। ঝাড়বাতির মতো আকৃতি নিয়ে কোনওটি নেমে এসেছে উপর থেকে, কোনওটি বা নীচ থেকে বেড়ে উঠেছে উপরের দিকে অপরূপ কারুকার্যে শোভিত হয়ে।

বেশ কিছুক্ষণ গুহাটির ভিতরে সময় কাটিয়ে বেরিয়ে আসি বাইরে। যে দিকে তাকাই, সে দিকেই চোখে পড়ে উপসাগরে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকা অনুচ্চ পাথরের সারি। বিশ্বের একপ্রান্তে ছড়িয়ে থাকা অপরূপ সৌন্দর্য ভাণ্ডারের দিকে অপলকে চেয়ে থাকি। চমক ভাঙে গাইডের ডাকে। জানায়, এ বার ফিরতে হবে।

একরাশ তৃপ্তি নিয়ে উঠে আসি লঞ্চে। অস্তগামী সূর্যের শেষ আলোটুকু ছড়িয়ে পড়েছে হা-লং বে’র জলে, পাথরচূড়ার মাথায় মাথায়। আকাশটাও যেন জীবনানন্দ দাশের কথায় ‘ছড়ায়ে আছে নীল হয়ে আকাশে আকাশে।’

লঞ্চ ছাড়ে। জল থেকে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকা পাথরগুলির পাশ দিয়ে এগোতে এগোতে হঠাৎ শুনি ডেকের এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে আমার এক সহযাত্রী-বন্ধু আপনমনে গাইছেন— ‘মধুর, তোমার শেষ যে না পাই…’

22/12/2022

শপিং ফেষ্টিভাল, বিলাশবহুল হোটেল নিয়ে দুবাই শহর। এখারকার প্রাচুর্যের শহরের রন্দে রন্দে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ঐতিহ্য আর আধুনিকতার ছোয়া। এ সিটি উইথ লাক্সারি। তবে বিলাসিতার সাথে আছে এ্যলিগ্যান্স আর ট্র্যাডিশনের ছাপ। মরুভূমির মধ্যে এত প্রান প্রাচুর্যে ভরা হতে পারে তা না দেখলে বুঝতে পারবেন না।

মনোরম সৌন্দর্যে দুবাই যেন আরব্য রজনীর পাতা থেকে উঠে আসা কোন এক রূপকথা। যার পরতে পরতে লুকিয়ে রয়েছে মায়াবি সম্মোহনি। চোখ ধাধানো শপিং মল, বিলাসবহুল বাড়ী, গাড়ী, রেস্তোরা, ফ্যাশন হাউজ, বুর্জ আল খলিফা ছাড়াও দেখার আছে অনেক কিছু। ঘুরে আসতে পারেন দুবাই শপিং ফেষ্টিভাল, গেøাবাল ভিলেজ, ডেজার্ট সাফারি। দুবাই যেন সবার জন্য একটি ড্রিম ডেষ্টিনেশন। একরাশ উত্তেজনা নিয়ে বেরিয়ে পড়–ন।
দুবাই সিটি ট্যুর:

দুবাই ঘুরে দেখুন এখানকার ওপেন টপ বাসে, রোলার কোষ্টার রাইড, দুবাই মিউজিয়াম, তৈরী জিনিস আর হাতে বোনা হস্তশিল্প আপনাকে মুগ্ধ করবে।

দুবাইকে বলা হয় সিটি অব গোল্ড। গোল্ড স্যুকের দোকানগুলোতে থরে থরে সাজিয়ে রেখেছে সোনার গহনা। সব এক্সক্লুসিভ গয়না পাবেন এখানে। প্রায় ৩০০ জুয়েলারি সপ আছে এখানে। দুবাই গেলে একবার স্পাইস স্যুকে যেতে ভুলবেন না। সব ধরনের মশলা পাবেন এখানে।

মল অব এ্যমিরেইটসে পাবেন আধুনিকতা ও প্রাচুর্যের ছাপ। এই শপিং মলটির মধ্যে রয়েছে কৃত্রিম স্কি রিসোর্ট। স্কি দুবাইয়ে রয়েছে ইনভোর পার্ক।

এছাড়া ওয়াফি মল হচ্ছে নামিদামী ব্রান্ডগুলোর জন্য বিখ্যাত। স্যুক অব মদিনাতে জ্যুমেইরা বিখ্যাত হিট পারফরমার্দের জন্য। আরব দেশের শিল্পীদের মিলনমেলা। শিল্পীদের নাচ গান উপভোগ করতে পারেন এখানে। একটু এগুলেই সবচেয়ে সুন্দর দি জুমাইরা মসজিদ চোখে পড়বে।

জুমাইরা পাম আইল্যান্ড বেশ রোমান্টিক। এখানে আছে বেশ কিছু রোমান্টিক আইল্যান্ড। হানিমুনের জন্য পারফেক্ট ডেষ্টিনেশন।এখানে আছে আটলান্টিস রিসোর্টের মতো বিলাশবহুল বিচ হোটেল, ভিলা, ওয়াটার পার্ক, শপিং মল আর স্পা।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও ব্যস্ত বিমানবন্দরের উদ্বোধন হয়ে গেল তুরস্কে। দেশটির জনবহুল শহর ইস্তাম্বুলের নামে এ বিমানবন্দরের নাম ...
06/12/2022

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও ব্যস্ত বিমানবন্দরের উদ্বোধন হয়ে গেল তুরস্কে। দেশটির জনবহুল শহর ইস্তাম্বুলের নামে এ বিমানবন্দরের নাম হবে ‘ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর’। তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এই বিমানবন্দর উদ্বোধন করেন৷ এদিন দেশটির ৯৫তম স্বাধীনতা দিবস। কয়েক মাসের মধ্যেই ইস্তাম্বুলের প্রধান বিমানবন্দর আতাতুর্কের পরিবর্তে এই বিমানবন্দর দিয়েই যাত্রীরা বিশ্বের বিভিন্ন গন্তব্যে যাবে।

তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরকেই ট্রানজিট বিমানবন্দর হিসেবে অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন৷ এই বিমানবন্দরে যাত্রীর সংখ্যাও বাড়ছে দিন দিন৷ ইস্তাম্বুলের এই বিশাল নতুন বিমানবন্দর তৈরি করতে প্রথম ধাপে খরচ হয়েছে ৫১০ কোটি ডলারের বেশি৷ ৭ হাজার ৬০০ হেক্টর আয়তনের এই বিমানবন্দরই এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর৷

আপাতত দুটি রানওয়ে ও একটি টার্মিনাল চালু হয়েছে। এ সুযোগ–সুবিধা দিয়ে বছরে ৯ কোটি যাত্রী যাতায়াত করতে পারবে। এর সঙ্গে একটি প্রধান এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার, একটি কার্গো হাউসও চালু হয়েছে। চালু হওয়া দুই রানওয়ের একটি ৪ দশমিক ১ কিলোমিটার এবং অপরটি ৩ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার লম্বা। এ বিমানবন্দরে আপাতত ৩৪৭টি বিমান অবস্থান করতে পারবে।

২০২৩ সাল নাগাদ এ বিমানবন্দরের কাজ সম্পূর্ণভাবে শেষ হবে। তত দিনে এই বিমানবন্দরে যুক্ত হবে আরও ৬টি রানওয়ে। ৫০০টি বিমান তখন একসঙ্গে এ বিমানবন্দরে অবস্থান করতে পারবে এবং বছরে ২০ কোটি যাত্রী এই বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারবে। একই সঙ্গে তখন এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় করমুক্ত শপিং কমপ্লেক্সেও পরিণত হবে, যার আয়তন হবে ৫৩ হাজার বর্গমিটার। এ বিমানবন্দর পুরোদমে চালু হয়ে গেলে কামাল আতাতুর্ক বিমানবন্দরে বাণিজ্যিক বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।

ইস্তাম্বুলের এই বিমানবন্দরকে তুরস্কের পক্ষ থেকে গ্রিন বা সবুজ বিমানবন্দর বলা হচ্ছে। এই বিমানবন্দরে বৃষ্টির পানি ব্যবহারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যদিও এ বিমানবন্দর বানাতে গিয়ে পরিবেশের ক্ষতি করতে হয়েছে। কারণ অনেক গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। আপাতত দুটি রানওয়ে ও একটি টার্মিনাল চালু হয়েছে। চালু হওয়া দুই রানওয়ের একটি ৪ দশমিক ১ কিলোমিটার এবং অপরটি ৩ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার লম্বা।

এই বিমানবন্দরের নকশা পুরস্কারও জিতেছে। ২০১৬ সালে বার্লিনে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড আর্কিটেকচারাল ফেস্টিভ্যালে ‘ফিউচার প্রজেক্টস ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার জিতেছে ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর। ইস্তাম্বুল বিমানবন্দরে আপাতত ৩৪৭টি বিমান অবস্থান করতে পারবে। ২০২৩ সাল নাগাদ এ বিমানবন্দরের কাজ সম্পূর্ণভাবে শেষ হবে।

তত দিনে এই বিমানবন্দরে যুক্ত হবে আরও ৬টি রানওয়ে। ৫০০টি বিমান তখন একসঙ্গে এ বিমানবন্দরে অবস্থান করতে পারবে এবং বছরে ২০ কোটি যাত্রী এই বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারবে। একই সঙ্গে তখন এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় করমুক্ত শপিং কমপ্লেক্সেও পরিণত হবে, যার আয়তন হবে ৫৩ হাজার বর্গমিটার।

আঙ্কারার উদ্দেশে প্রথম ফ্লাইট উড়ে গেছে এ বিমানবন্দর থেকেই। ইন্টারন্যাশনাল রুটে প্রথম ফ্লাইট যায় ইস্তাম্বুল থেকে সাইপ্রাস পর্যন্ত৷ এ বছর মূলত আজারবাইজান এবং সাইপ্রাসে বিমান চলবে এ বিমানবন্দর থেকে। আগামী জানুয়ারিতে পুরোদমে চালু হবে এ বিমানবন্দর। তখন নতুন এ বিমানবন্দর থেকে ৩৫০টি গন্তব্যে বিমান যাতায়াত করতে পারবে৷

ইস্তাম্বুলে এ বিশাল বিমানবন্দর তৈরি করাটা যেমন তুরস্কের কাছে খুব গর্বের বিষয়৷ তেমনি বিমানবন্দরকে ঘিরে বেশ কিছু বিতর্কও রয়েছে৷ কারণ শ্রমিকেরা এখানে কাজ করতে গিয়ে নানা সমস্যায় পড়েছেন বলে অভিযোগ৷ খারাপ মানের খাবারের পাশাপাশি আরও অনেক অত্যাচারও শ্রমিকদের সহ্য করতে হয়েছে বলে অভিযোগ৷ ২৭ শ্রমিকের মৃত্যুও হয়েছে এই বিমানবন্দর তৈরি করতে৷ যদিও তুরস্কের সরকার এই অভিযোগকে উড়িয়ে দিয়েছে৷

তথ্যসূত্র: ইকোনমিক টাইমস ও সিএনএন

আকাশপথের ভ্রমণে যদি পাঁচ তারকা বিলাসবহুল হোটেলের মতোন সেবা পাওয়া যায় তাহলে তো মন্দ হয় না। তবে এর জন্য বেছে নিতে হবে সঠিক...
06/12/2022

আকাশপথের ভ্রমণে যদি পাঁচ তারকা বিলাসবহুল হোটেলের মতোন সেবা পাওয়া যায় তাহলে তো মন্দ হয় না। তবে এর জন্য বেছে নিতে হবে সঠিক বিমান। পর পর ছয় বার ইউরোপের সেরা বিমানসংস্থা, বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রিমিয়াম ইকোনমির জন্য পুরস্কৃত বিমানের থেকে ভালো আর কি হতে পারে। এটি আর কোনোটিই নয়, তুরস্ক-এর বিমান তুর্কিস এয়ারলাইনস। এটি তুরস্কের জাতীয় পতাকা বহনকারী বিমান যা সর্বকালের সেরা বিমানসংস্থা।

১৯৩৩ সালের ২০মে তুর্কি এয়ারলাইনস এর যাত্রা শুরু হয়। আস্তে আস্তে এটি বৃহৎ আকারে বিস্তার লাভ করে। বর্তমানে প্রায় ১২০ টির মতো দেশে ভ্রমণ করে ৩০০ টির বেশি গন্তব্যে পৌঁছে দেয়। হেড কোয়ার্টার অবস্থিত তুরস্কের ইস্তামবুলে।

তুর্কি এয়ারলাইনস তার সেবা এবং লাউঞ্জের জন্য বেশি পরিচিত লাভ করে। অল্প কিংবা দীর্ঘ সময় ভ্রমণকে আরামদায়ক ও আকর্ষণীয় করে দেয় এই বিমানসংস্থা। এর প্রিমিয়াম সার্ভিসের জন্য মূলত এরা বাকি বিমান গুলো থেকে আলাদা। বিমানের কেবিনগুলো খুবই সুন্দর করে বানানো। বিলাসবহুল হোটেলের থেকে কোনো অংশে কম না বলাই শ্রেয়। খাবার মান যেমন ভালো খেতেও মজাদার এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে সরবরাহ করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিশেষ ভাবে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ।

দীর্ঘ সময় ভ্রমণ হলে রয়েছে শোয়ার বা ঘুমের ব্যবস্হা,চেয়ার ম্যাসাজ। ক্লান্তি ভাবে দূর করার জন্য রয়েছে গান শোনা, টিভি দেখা, বই পড়ার ব্যবস্হাও। মোবাইল, ল্যাপটপ সহ অন্যান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্র চার্জ দেওয়ার ব্যবস্হা।

অনেক সময়ে দেখা যায় ভ্রমণের সময়ে স্পোর্টস কিট, মিউজিকাল জিনিস সহ অনেক কিছু নেওয়া লাগে। এর জন্য রয়েছে এখানে বিশেষ বড় লাগেজের জায়গা। কোনো পোষা প্রাণী নিতে চাইলে তার জন্যও রয়েছে বিশাল সুব্যবস্হা। শিশু কিংবা বয়স্কদের জন্য সবসময় সেরা এই বিমান সংস্থা।

শুধু যে ভ্রমণের সময়টুকুই সেবা সরবরাহ করে থাকে তা নয়। বিমানবন্দরে আসার পর নিজে দায়িত্বে বিমানে তুলে দেয় আবার দরকার হলে নামার পরও বিমানবন্দরে বাইরে দিয়ে আসার জন্য রয়েছে গাড়ির ব্যবস্হা। সর্বোপরি যাত্রীকে নিরাপদ ভ্রমণের জন্য সব রকম সেবাই পাওয়া যায় তুর্কি এয়ারলাইনস থেকে। এরই জন্য হাজারো এয়ারলাইনস এর মধ্যে তুর্কি এয়ারলাইনসই সেরা।

For visa and tickets please contact with us. Mob: 01716315553Email: manhatravelsbd@gmail.com
14/08/2022

For visa and tickets please contact with us.
Mob: 01716315553
Email: [email protected]

ঢাকা থেকে সরাসরি ভুটানে পুনরায় ফ্লাইট ঘোষণা !!!!ঢাকা থেকে সরাসরি ভুটানে পুনরায় ফ্লাইট চালুকরা হচ্ছে। বাংলাদেশি ভ্রমণপিয়া...
22/05/2022

ঢাকা থেকে সরাসরি ভুটানে পুনরায় ফ্লাইট ঘোষণা !!!!

ঢাকা থেকে সরাসরি ভুটানে পুনরায় ফ্লাইট চালুকরা হচ্ছে। বাংলাদেশি ভ্রমণপিয়াসীদের জন্য অত্যন্ত সুখবর এটি।
তাদের জন্য ঢাকা থেকে সরাসরি ভুটানে পুনরায় ফ্লাইট চালু হতে যাচ্ছে। আগামী ১ জুলাই থেকে ঢাকা থেকে ভুটানের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর পারোর উদ্দেশে চলাচল করবে ড্রুকের ফ্লাইট। ভুটানের রাজতন্ত্রের জাতীয় বিমান সংস্থা ড্রুক এয়ার।
প্রাথমিক অবস্থায় সপ্তাহে দুইটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে সংস্থাটি। এর আগে করোনার কারণে দীর্ঘ সময় এই রুটে ড্রুকের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ ছিল।

ড্রুক এয়ার জানায়, ১ জুলাই থেকে ঢাকা-পারো রুটে প্রতি রোববার ও বুধবার ফ্লাইট চলবে। এই দুইদিন দুপুর ১টায় ঢাকা থেকে রওনা হয়ে ফ্লাইট স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে ভুটানে পৌঁছাবে।


পারো থেকে এই দুইদিন সকাল ১১টায় ফ্লাইট ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবে। তবে এখনও এই রুটের ভাড়া ঘোষণা করেনি ড্রুক এয়ার।

Dear Travel Partner,Greetings of the day!!!Please be informed that from now you can apply for your visa of the mentioned...
17/04/2022

Dear Travel Partner,
Greetings of the day!!!

Please be informed that from now you can apply for your visa of the mentioned countries. No Quarantine required.

For any kind of visa assistance and tickets you can contact us. We are happy to provide you the best services.

থাইল্যান্ডের দ্বীপ ফুকেটের জনপ্রিয় ১২টি ট্যুর স্পট !!বর্তমানে করোনা আতঙ্কে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর। ভ্রমণপ্রিয় মানুষগুলোও গ...
11/04/2022

থাইল্যান্ডের দ্বীপ ফুকেটের জনপ্রিয় ১২টি ট্যুর স্পট !!
বর্তমানে করোনা আতঙ্কে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর। ভ্রমণপ্রিয় মানুষগুলোও গৃহবন্দি রয়েছেন। এমন অবস্থায় সবারই দম বন্ধ অবস্থা। তাই অনেকেই ভাবছেন করোনাকাল শেষ হলে বা এই ভাইরাসের আতঙ্ককে জয় করতে পারলেই আবার বেড়িয়ে পড়বেন ভ্রমণে। ঘুরে দেখবেন নিজের পছন্দের জায়গাগুলো। অনেকেই চাইবেন দেশের বাইরে কয়েকটাদিন কাটিয়ে আসতে। আর সাধ্যের মধ্যে বিদেশ ভ্রমণের সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা হতে পারে থাইল্যান্ডের দ্বীপ ফুকেট। ভ্রমণপিপাসু সবাই কমবেশি জানেন কিংবা গিয়েছেন অদ্ভূত সুন্দর এই জায়গাটিতে। ফুকেটের ট্যুর স্পটগুলো বেশ জনপ্রিয়।
থাইল্যান্ডের সরকারি হিসেবে প্রতিদিন এখানে দেশ-বিদেশের পর্যটকের সংখ্যা পঁচিশ হাজারেরও বেশি। দ্বীপটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪৮ কিলোমিটার আর প্রস্থ ২১ কিলোমিটার। এর আশপাশ জুড়ে রয়েছে আরো ৩২টি ছোট ছোট দ্বীপ। আর এদের কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা সমুদ্র সৈকতগুলো বৈশিষ্টের কারণে একেকটি থেকে আলাদা। একবার গেলেই বুঝতে পারবেন যেকোনো পর্যটককে সন্তুষ্ট করার জন্য যথেষ্ট স্বপ্নের এ লীলাভূমি।

ফুকেটের জনপ্রিয় ১২টি ট্যুর স্পট:

ফুকেট শহর (Phuket city):
ফুকেট দ্বীপের সবচেয়ে জমজমাট স্থান হলো ফুকেট সিটি। কেনাকাটার জন্য উপযুক্ত জায়গা এটি। শহরের চিকন রাস্তাজুড়েই পাবেন পছন্দসই রেস্টুরেন্ট, বুটিক শপ আর অসাধারণ সব গিফটের দোকান। প্রচুর লোকাল মার্কেট রয়েছে এখানে; বিশেষ করে ছুটির দিন স্পেশাল কিছু লোকাল দোকান বসে। এমনকি হাজার বছরের ঐতিহ্য তারা ধরে রেখেছে বিভিন্ন ঐতিহাসিক নকশাখচিত বস্তুসামগ্রীর মাধ্যমে। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক থেকে অহরহ এবং কম খরচে ফ্লাইটের ব্যবস্থা আছে ফুকেট ও এর আশপাশের দ্বীপগুলোতে। এখানকার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, আপনি যখনই যান না কেন পর্যাপ্ত পরিমাণ হোটেলের ব্যবস্থা সেখানে আছে। অতএব, বাড়িতে বসে ইন্টারনেটেই নিজের পছন্দ ও সুবিধা অনুযায়ী হোটেল বুকিং দিতে পারবেন। আর যারা এখনো যাননি তারা একবার সময় করে ঘুরে আসতে পারেন স্বপ্নের এই শহরে।

ফুকেট ত্রিকাই মিউজিয়াম (Phuket Trickeye museum):
সব বয়সীরাই এই যাদুঘরটি পছন্দ করবে। এখানে রয়েছে প্রচুর ত্রিমাত্রিক বা থ্রিডি সম্পন্ন ছবির গ্যালারি যা দেখলে কোনো বর্ণনার প্রয়োজন হয় না। ছবিগুলো নিঃসন্দেহে যেকারো সৃজনশীলতা এবং কল্পনাকে অনুপ্রাণিত করবে। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই মিউজিয়াম।

ফুকেট অ্যাকুরিয়াম (Phuket Aquarium):
সমুদ্রের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন এখানে। সামুদ্রিক মাছ ছাড়াও যে কত ধরনের জলজ প্রাণীদের বসবাস তা এখানে আসলে কিছুটা দেখার সুযোগ মেলে। যেমন- ক্যাটল ফিশ, ইল্স, কাকড়া, গলদা চিংড়ি, হাঙর ইত্যাদি। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

বাংলা রোড (Bangla Road):
ফুকেটের জনপ্রিয় ব্যস্ততম জায়গাগুলোর মধ্যে এটি একটি। সূর্যাস্তের পর থেকে এখানে শুরু হয় বিভিন্ন ব্যস্ততা, ক্লাব আর পার্টি। খাবারো বেশ ভালো। সেজন্য সন্ধ্যা নামলেই এখানে যাওয়ার প্ল্যান করবেন। এখানে অবশ্য বাচ্চাদের নিয়ে না যাওয়াটাই উত্তম।

দ্য কিডস ক্লাব ফুকেট (The Kids Club Phuket):
এটি বাচ্চাদের জন্য অত্যন্ত নিরাপদ জায়গা; যেখানে আপনি আপনার শিশুকে খেলতে দিয়ে নিজের মতো পেছনে বসে কফি খেতে পারবেন। এছাড়াও শিশু এবং বড়দের জন্য খুব সুন্দর পরিবেশ এবং খুবই ভালো খাবারের ব্যবস্থা আছে এখানে। এমনকি বেবিসিটিং এর ব্যবস্থাও আছে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো আপনার শিশুদের এখানে রেখে আপনি কয়েক ঘণ্টার শপিং সেরে আসতে পারেন।

কোকচাং সাফারি এলিফ্যান্ট ট্রেকিং (Kok Chang Safari Elephant Trekking):
কাতা বিচের খুব কাছেই এর অবস্থান। হাতি থাইল্যান্ডের ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। হাতির হিংস্রতার কথা চিন্তা করে অনেকে এখানে আসতে চান না। তবে এখানকার হাতিদের খুব যত্নে রাখা হয় এবং প্রশিক্ষণ দেয়া হয় যেন তারা পর্যটকদের আনন্দ দিতে পারে। বাচ্চারা অবশ্য ট্রেকিংটি বেশি পছন্দ করবে।

ফুকেট ফান্টাসি (Phuket FantaSea):
পুরো পরিবার নিয়ে এখানে মজার কিছু সময় কাটাতে পারবেন। বিশেষ করে যারা বিনোদন পার্ক এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পছন্দ করেন এটি তাদের জন্য উপযুক্ত জায়গা। এছাড়াও রয়েছে সাংস্কৃতিক থিম পার্ক, থিয়েটার পারফর্মেন্স, অদ্ভুত প্রানীদের সার্কাস, ইত্যাদি। তবে মনে করে সাদা বাঘ দেখতে ভুলবেন না। আর সম্ভব হলে পুরো জায়গাটা ঘুরে আসবেন। তবে সাথে কোনো ধরনের রেকর্ডিং ইকুইপমেন্ট নেবেন না। এসব নিয়ে ভেতরে প্রবেশ নিষেধ।

ওয়াটার পার্ক (Water park):
ফুকেটে ২টি দারুন ওয়াটার পার্ক আছে- একটি কাতা বীচে পাবেন; নাম- সার্ফ হাউজ (Surf House), আরেকটি স্প্ল্যাশ জাংগাল ওয়াটার পার্ক (Splash Jungle Water park) কাতা বীচে রয়েছে সার্ফ হাউজ। এখানে হাই প্রেশারের পানির ঢেউ উপভোগ করতে পারবেন। ভয়ের কিছু নেই, আপনি চাইলেও ডুবে যাবেন না। পরিবারের ছোট বড় সবাই এটি উপভোগ করতে পারেন। আর স্প্ল্যাশ জাংগাল ওয়াটার পার্ক রয়েছে মাই খাও বীচে। বিভিন্ন ধরনের ওয়াটার রাইড পাবেন এখানে। অবশ্য এখানে নিজস্ব খাবার কিংবা পানীয় নিয়ে প্রবেশ নিষেধ।

বিগ বুদ্ধ ফুকেট (Big Buddha):
সকালে উঠেই চলে যেতে পারেন অসম্ভব সুন্দর দর্শনীয় স্থান বিগ বুদ্ধ ফুকেটে। সুবিশাল এই মূর্তিটি ৪৫ মিটার/ ১৪৮ ফুট উচুঁ। সাদা মার্বেল পাথরে আবৃত এই বিগ বুদ্ধটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪০০ মিটার ওপরে অবস্থান করছে। ফুকেট সফরে গেলে এই দর্শনীয় স্থান কিছুতেই না দেখে ফিরবেন না।

ফ্লাইং হনুমান (Flying Hanuman):
যাদের উচ্চতা নিয়ে সমস্যা নেই অর্থাৎ হাইট ফোবিয়া নেই তারা এখানে অবশ্যই যাবেন। এখানকার গাইড আপনাকে উৎসাহিত করবে যেন আপনি কোনোভাবে ভয় না পান। একবার মজা পেয়ে গেলে বারবারই এর স্বাদ নিতে চাইবে।

ফাং এনগা বে (Phang Nga Bay):
কয়েকটি সারিবন্ধ ছোট দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত অত্যন্ত সুন্দর এই জায়গাটি। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। এখানে আছে বেশ কয়েকটি গুহা। যার ভেতর হিম শীতল আবহাওয়া, আছে স্কুবি ডু রক; যা দেখতে কার্টুনের কুকুরটির মতো, রয়েছে আইসক্রিম গুহাও। সবমিলে ভালো কিছু সময় কাটাতে পারবেন পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে।

জেমস বন্ড আইল্যান্ড (James Bond Island):
এটি অতন্ত্য জনপ্রিয় একটি জায়গা। বেশিরভাগ পর্যটকই এখানে একবার ঘুরে দেখে যান। ফাং এনগা বে’র পাশেই এটি অবস্থিত। মূলত হলিউড অভিনেতা জেমস বন্ডের “দ্য ম্যান উইথ দ্য গোল্ডেন গান” সিনেমার কিছু শুটিং এখানে করায় এর নামকরণ করা হয়েছে। নৌকা নিয়েও ঘুরে আসতে পারবেন এর চারপাশে। এখানে আসলে উপভোগ করতে পারবেন সেইলিং এবং কায়াকিং।

ফুকেট ভ্রমণের আগে কিছু তথ্য জেনে নেয়া প্রয়োজন। যেমন-
• অবশ্যই স্ট্রিট ফুড চেখে দেখবেন
• চেষ্টা করবেন বাইক ভাড়া করে জায়গাটি ঘুরে দেখতে। এতে সময়ও বাঁচবে, খরচও কমে আসবে।
• যেকোনো ক্ষেত্রে দর কষাকষি করবেন। কেননা ট্যুরিস্টদের কাছে এমনিতেই দাম বাড়িয়ে চায়।
• ভুলেও ট্যাক্সি কিংবা টুক টুক ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করবেন না “How much”। আগে থেকেই বিশ্বাসযোগ্য গাইডে কিংবা হোটেলের লোকজনের কাছ থেকে শুনে আসতে পারেন পার কিলোর খরচ কত। কিংবা মিটারে গেলেও ড্রাইভার আগে থেকে মিটার অন করে রেখেছে কিনা তা দেখে নেবেন।
• এক দশকে থাইল্যান্ডে সবকিছু যে পরিমান সস্তা ছিল, পর্যটকের সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সব কিছুর দাম। এজন্য ভুলেও মনে করবেন না অল্প টাকায় থাইল্যান্ড ঘুরতে পারবেন। যদি পারেনও হাতে বাড়তি কিছু টাকা রেখে দেয়া ভালো।
• শুধু বীচের স্পোর্টস কিংবা ক্লাবগুলোতে না গিয়ে আশপাশের যেমন আং থং ন্যাশনাল মেরিন পার্কে বেশ কম খরচে সবকিছুই উপভোগ করতে পারেন।
• ভিড় এড়াতে চাইলে থাইল্যান্ডের অফ সিজনে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
• ইংরেজি জানা না থাকলে চলতে ফিরতে টুকটাক শব্দগুলো জেনে যান অথবা লিখে নিয়ে যান।

HEALTH DECLARATION FORM FOR ARRIVING PASSENGERS TO BANGLADESH
10/04/2022

HEALTH DECLARATION FORM FOR ARRIVING PASSENGERS TO BANGLADESH

৭ এপ্রিল থেকে চট্টগ্রাম-কাঠমান্ডু-চট্টগ্রাম রুটে হিমালয়া এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ----নেপালের বেসরকারি বিমান সংস্থা হিমালয়া এ...
04/04/2022

৭ এপ্রিল থেকে চট্টগ্রাম-কাঠমান্ডু-চট্টগ্রাম রুটে হিমালয়া এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ----

নেপালের বেসরকারি বিমান সংস্থা হিমালয়া এয়ারলাইনস আগামী ৭ এপ্রিল থেকে চট্টগ্রাম-কাঠমান্ডু-চট্টগ্রাম রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করবে।

হিমালয়া এয়ারলাইন্সের বিক্রয় এজেন্ট এসএয়ার এয়ার বিডি লিমিটেডের পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, এয়ারলাইনসটি প্রাথমিকভাবে এই রুটে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে।

এই রুটে এটিই হবে প্রথম সরাসরি ফ্লাইট।

বর্তমানে নেপালের এয়ারলাইনসটি ঢাকা-কাঠমান্ডু-ঢাকা রুটে সপ্তাহে সাতটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

মো. মনিরুজ্জামান দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, প্রাথমিকভাবে তারা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে চট্টগ্রাম-কাঠমান্ডু-চট্টগ্রাম রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছেন।

Singapore Visa (Tourist, Medical, and Business) is Reopen. For any assistance, please contact us.Our Contact number is –...
02/04/2022

Singapore Visa (Tourist, Medical, and Business) is Reopen. For any assistance, please contact us.
Our Contact number is – 01716 315 553 or 01913 390 144

Address

Rupayan Millennium Square , Cha-70, 70/A Pragati Sarani , Level/1, Room/232, Uttar Badda, Gulshan
Dhaka
1212

Telephone

+8801716315553

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Manha Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Manha Travels:

Share

Category