Bon Voyage Travellers

Bon Voyage Travellers Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Bon Voyage Travellers, Travel Service, 299 West Rampura, Ulon Road, Polashbag Mor, Dhaka.
(9)

02/10/2023
নতুন বছরের আনন্দ উল্লাসে চলো যাই সুন্দরবন! শীতে ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে। শহুরে ক্লান্ত ও ব্যস্ততম জীবনের অবসান ঘটাতে পৃথ...
11/01/2023

নতুন বছরের আনন্দ উল্লাসে চলো যাই সুন্দরবন! শীতে ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে। শহুরে ক্লান্ত ও ব্যস্ততম জীবনের অবসান ঘটাতে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে ঘুরে আসতে পারেন। প্রকৃতি ও বন্য প্রাণীর দেশে এডভেঞ্চার ভ্রমণে আপনাকে স্বাগত।
✔️ রোমাঞ্চকর ভ্রমণের যাত্রা শুরুঃ ২৭শে জানুয়ারি২০২৩ (শুক্রবার) থেকে ২৯ শে জানুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত।
✔️ ভ্রমণের সময়ঃ ৩দিন ও ২রাত।
✔️ ভ্রমণ শুরুঃ খুলনা জেলখানা ঘাট থেকে শুরু হয়ে সুন্দরবন ভ্রমণ ও খুলনা জেলখানা ঘাটে শেষ।
✔️ ভ্রমণ জাহাজঃ এম ভি সিলভার ক্রুজ।
✔️ জাহাজের ধরন ক্ষমতাঃ ৪৬ জন।
▶️ কাপল রুম এটাস্ট বাথরুম সহ= ১৬,৫০০/- প্রতিজন।
▶️ থ্রি ও ফোর বেড রুম = ১৬,০০০/- প্রতিজন
▶️টুইন ডিলাক্স রুম,(নন এটাস্ট বাথরুম)=১৪,৫০০/- প্রতিজন।
▶️ প্যাকেজে যা থাকছেঃ
✔️ জাহাজে ভ্রমণ ও রুমে রাত্রিযাপন।
✔️ সুন্দরবনের প্রতিটি ভ্রমণ স্পট ভ্রমণ।
✔️ প্রতিদিন তিন বেলা দেশী বিদেশী খাবার।
✔️ প্রতিদিন দুইবেলা হালকা নাস্তা।
✔️ সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চা/কফি।
✔️ বার বি কিউ পার্টি।
✔️ অভিজ্ঞ গাইড সার্ভিস।
✔️ সিকিউরিটির জন্য সশস্ত্র ফরেষ্ট গার্ড।
▶️ ভ্রমণ স্থানঃ
✔️ কটকা (▪️ জামতলা সমুদ্র সৈকত ▪️ টাইগার পয়েন্ট ▪️ কটকা সমুদ্র সৈকত ▪️ টাইগার টিলা)
✔️ হাড়বাড়িয়া (ইক্যো টুরিজম কেন্দ্র)
✔️ হিরণ পয়েন্ট / কচিখালি।
✔️ দুবলার চর / ডিমের চর।
✔️ করমজল (▪️ কুমির ও হরিণ প্রজনন কেন্দ্র)
▶️ ১ম দিন: নির্ধারিত দিনে খুলনার বাস কাউন্টার/ট্র্রেন স্টেশন থেকে আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজে যেতে যেতে দেখব রুপশা ব্রিজ, মংলা পোর্ট ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
দুপুর ১ টা থেকে ২টার মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। এসময় জাহাজে দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হবে। বন-বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩/৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এখানে হরিণ, বন্য শুকোর, বানর, পাখি সহ নানা প্রজাতীর বন্য প্রাণীর দেখা মিলবে।
এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে আমাদের মূল আকর্ষন কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে আনুমানিক রাত ১০ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান এবং রাতের খাবার পরিবেশন।
▶️ ২য় দিন: খুব ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ছোট ছোট খালে নৌকা ভ্রমণ। তারপর ওয়াচ টাওয়ার হয়ে গভীর জঙ্গল পেড়িয়ে জামতলা সী-বিচ এর উদ্দেশ্যে রওনা। যেতে যেতে দেখা যাবে হরিণ বানর সহ নানা বন্য প্রাণী এবং সুন্দর একটি সমুদ্র সৈকত। ফিরে এসে ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো এখানে খুব কাছ থেকে প্রচুর হরিণ দেখা যাবে, এর পর আমরা যাব গভীর বন পেড়িয়ে বাঘের ডায়নিং খ্যাত টাইগার টিলায়।
সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো, আমাদের পরবর্তী গন্তব্য হবে হিরণ পয়েন্ট/ কচিখালি। হিরণ পয়েন্টের/ কচিখালির দিকে যেতে যেতে দেখা মিলবে অসম্ভব সুন্দর জংগল যা বন্য প্রাণীতে ভরপুর। আমাদের জাহাজ বঙ্গপোসাগরে নোঙ্গর করে হিরণ পয়েন্ট / কচিখালি পর্যবেক্ষন করব আমরা।
হিরণ পয়েন্টে/ কচিখালিতে নানা প্রজাতির পাখি, হরিণ, শুকোর সহ নানা বন্যপ্রাণী ও ছবির মত সুন্দর প্রকৃতির দেখা মিলবে। বিকালে আমাদের যাত্রা হবে দুবলার চরের/ ডিমের চরের দিকে।
বিকেলে দুবলার চরে / ডিমের চরে সমুদ্রের ঢেউ ও সূর্যাস্থ উপভোগ করে রাতে সমুদ্র ও বনের কুল ঘেষে জাহাজে বার-বি-কিউ ডিনার করব। ডিনার শেষে আমাদের যাত্রা শুরু হবে করম জলের উদ্দেশ্যে।
▶️ ৩য় দিন: করম জলে পৌছে, সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। এখানে প্রচুর বানর, কুমির, হরিণের দেখা মিলবে। করম জলে ঘুরাঘুরি করে দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। যেতে যেতে মংলা বন্দর, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র সহ উপকুলীয় অঞ্চলের নানা বিষয় চোখে পরবে। বিকালে/সন্ধায় খুলনা পৌছে আনুমানিক ৫/৬ বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া যাবে।
▶️ সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয় :
✔️ উজ্জল রঙ্গের কাপড় যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে তা পরিহার করা।
✔️ কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
✔️ পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে।
✔️ এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
✔️ জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না।
✔️ পানির অপচয় না করা।
✔️ জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
✔️ গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
✔️ পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না।
✔️ স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
✔️ গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
✔️ যে কোন ধরনের ড্রোন, আগ্নেয় অস্র সুন্দরবনে বহণ শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
▶️ আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।
▶️ সাথে কি কি নিবেন:
✔️ প্রয়োজনীয় ঔষধ।
✔️ টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
✔️ ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
✔️ ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
✔️ সাবান,শ্যাম্পু
✔️ শীতের কাপড়, মাফলার।
✔️ ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।
✋বি দ্রঃ ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই। এবং বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।
▶️ বুকিং এর শর্তাবলীঃ
✔️ বুকিং নিশ্চিত করার জন্য প্যাকেজ মূল্যের ৫০% অগ্রীম প্রদান করতে হবে, বাকি টাকার প্যাকেজ শুরুর ৩ দিন পূর্বে পরিশোধ করতে হবে।
▶️ বুকিং বাতিল করতে চাইলে নিন্মোক্ত হারে টাকা কর্তন করা হবেঃ
✔️ ট্যুর শুরুর ৩০ দিন পূর্বে ২০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ১৫ দিন পূর্বে ৫০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ৭ দিন পূর্বে ৭০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ৪ দিন পূর্বে ৮০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
▶️ যে কোন ধরনের জাতীয়, প্রাকৃতিক দূর্যোগ, সরকারী নিষেধাজ্ঞার কারণে ট্যুর এর তারিখ পরিবর্তন হবে বা বুকিং এর টাকা সম্পূর্ণ ফেরত দেওয়া হবে ৷
▶️ আবহাওয়া জনিত কারণে ট্যুর স্পট বা প্লান পরিবর্তন হতে পারে।
▶️ ইঞ্জিনের ত্রুটি বা কোন যান্ত্রিক গোলাযোগ এর কারণে সমস্যা হলে ভেসেল পরিবর্তন হতে পারে।
▶️ গ্রুপ বুকিং এর ক্ষেত্রে যে ক,জনের চুক্তি হয়েছে তার থেকে কম আসলে যুক্তির সম্পূর্ণ টাকাই দিতে হবে।
✋আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ যে কোন ধরনের সমস্যাকে পারিপার্শিক অবস্থা বিবেচনা করে তা সমাধান করতে।
ট্যুর বুকিং এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
Bon Voyage Travellers
✔️ Office : 299 West Rampura, Ulon Road, Polashbag Mor 1219 Dhaka,
▶️ Call Now: +8801581491509 (Whatsapp)
+8801712060609 (Whatsapp)
▶️ Email : [email protected]
▶️ Group Link : Visit Sundarbans-সুন্দরবন ভ্রমণ

প্রকৃতি যখন আপনার ফেবারে থাকবে তখন এমন মজার অনুভুত একমাত্র সুন্দরবন আপনাকে দিতে পারে। সুন্দরবন ভ্রমণে আসা গেষ্টদের হাত থ...
05/12/2022

প্রকৃতি যখন আপনার ফেবারে থাকবে তখন এমন মজার অনুভুত একমাত্র সুন্দরবন আপনাকে দিতে পারে।

সুন্দরবন ভ্রমণে আসা গেষ্টদের হাত থেকে কেওড়া পাতা খাচ্ছে বনের হরিণ।

স্থানঃ কটকা, সুন্দরবন।

ধন্যবাদ সম্মানিত গেষ্টদের আমাদের উপর আস্থা রাখার জন্য। আশারারিখ আপনাদের প্রত্যাশা পুরন করতে পেরেছি।আমাদের পরবর্তী ট্যুর:...
05/12/2022

ধন্যবাদ সম্মানিত গেষ্টদের আমাদের উপর আস্থা রাখার জন্য।
আশারারিখ আপনাদের প্রত্যাশা পুরন করতে পেরেছি।

আমাদের পরবর্তী ট্যুর:১৬ ই ডিসেম্বর।

জাহাজ:
১) এম. এল উৎসব (এসি জাহাজ) (১৪৫০০ থেকে শুরু)
২) এম এল ম্যানগ্রোভ (নন এসি জাহাজ) (৯০০০/- থেকে শুরু)
৩) এম ভি ভ্যাসপার (নন এসি জাহাজ) (৯০০০/- থেকে শুরু)

১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের উল্লাসে চলো যাই সুন্দরবন!মহান বিজয় দিবসের আনন্দে ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে। শহুরে ক্লান্ত ও ব্যস্ততম জ...
04/12/2022

১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের উল্লাসে চলো যাই সুন্দরবন!
মহান বিজয় দিবসের আনন্দে ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে। শহুরে ক্লান্ত ও ব্যস্ততম জীবনের অবসান ঘটাতে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে ঘুরে আসতে পারেন। প্রকৃতি ও বন্য প্রাণীর দেশে এডভেঞ্চার ভ্রমণে আপনাকে স্বাগত।
✔️ রোমাঞ্চকর ভ্রমণের যাত্রা শুরুঃ ১৬ই ডিসেম্বর (শুক্রবার) থেকে ১৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত।
✔️ ভ্রমণের সময়ঃ ৩দিন ও ২রাত।
✔️ ভ্রমণ শুরুঃ খুলনা জেলখানা ঘাট থেকে শুরু হয়ে সুন্দরবন ভ্রমণ ও খুলনা জেলখানা ঘাটে শেষ।
✔️ ভ্রমণ জাহাজঃ এম ভি দি ভেসপার।
✔️ জাহাজের ধরন ক্ষমতাঃ ৬৪ জন।
▶️ কাপল রুম এটাচ বাথরুম সহ= ১১৫০০/- প্রতিজন।
▶️ টুইন ডিলাক্স রুম, কাপল, থ্রি বেড (নন এটাস্ট বাথরুম) = ১০,০০০/- প্রতিজন
▶️ ৪ /২ বেড বাংকার =৯০০০/- প্রতিজন।
▶️ প্যাকেজে যা থাকছেঃ
✔️ জাহাজে ভ্রমণ ও রুমে রাত্রিযাপন।
✔️ সুন্দরবনের প্রতিটি ভ্রমণ স্পট ভ্রমণ।
✔️ প্রতিদিন তিন বেলা দেশী বিদেশী খাবার।
✔️ প্রতিদিন দুইবেলা হালকা নাস্তা।
✔️ সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চা/কফি।
✔️ বার বি কিউ পার্টি।
✔️ অভিজ্ঞ গাইড সার্ভিস।
✔️ সিকিউরিটির জন্য সশস্ত্র ফরেষ্ট গার্ড।
▶️ ভ্রমণ স্থানঃ
✔️ কটকা (▪️ জামতলা সমুদ্র সৈকত ▪️ টাইগার পয়েন্ট ▪️ কটকা সমুদ্র সৈকত ▪️ টাইগার টিলা)
✔️ হাড়বাড়িয়া (ইক্যো টুরিজম কেন্দ্র)
✔️ হিরণ পয়েন্ট (▪️ অফিস পাড় ▪️ শাপলা পুকুর ▪️ হ্যালিপ্যাড)
✔️ দুবলার চর (▪️ শুটকি পল্লী ▪️ সমুদ্র সৈকত)
✔️ করমজল (▪️ কুমির ও হরিণ প্রজনন কেন্দ্র)
▶️ ১ম দিন: নির্ধারিত দিনে খুলনার বাস কাউন্টার/ট্র্রেন স্টেশন থেকে আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজে যেতে যেতে দেখব রুপশা ব্রিজ, মংলা পোর্ট ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
দুপুর ১ টা থেকে ২টার মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। এসময় জাহাজে দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হবে। বন-বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩/৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এখানে হরিণ, বন্য শুকোর, বানর, পাখি সহ নানা প্রজাতীর বন্য প্রাণীর দেখা মিলবে।
এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে আমাদের মূল আকর্ষন কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে আনুমানিক রাত ১০ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান এবং রাতের খাবার পরিবেশন।
▶️ ২য় দিন: খুব ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ছোট ছোট খালে নৌকা ভ্রমণ। তারপর ওয়াচ টাওয়ার হয়ে গভীর জঙ্গল পেড়িয়ে জামতলা সী-বিচ এর উদ্দেশ্যে রওনা। যেতে যেতে দেখা যাবে হরিণ বানর সহ নানা বন্য প্রাণী এবং সুন্দর একটি সমুদ্র সৈকত। ফিরে এসে ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো এখানে খুব কাছ থেকে প্রচুর হরিণ দেখা যাবে, এর পর আমরা যাব গভীর বন পেড়িয়ে বাঘের ডায়নিং খ্যাত টাইগার টিলায়।
সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো, আমাদের পরবর্তী গন্তব্য হবে হিরণ পয়েন্ট। হিরণ পয়েন্টের দিকে যেতে যেতে দেখা মিলবে অসম্ভব সুন্দর তিন কোনা আইল্যান্ড যা বন্য প্রাণীতে ভরপুর। আমাদের জাহাজ বঙ্গপোসাগরের নোঙ্গর করে হিরণ পয়েন্ট পর্যবেক্ষন করব আমরা।
হিরণ পয়েন্টে নানা প্রজাতির পাখি, হরিণ, শুকোর সহ নানা বন্যপ্রাণী ও ছবির মত সুন্দর প্রকৃতির দেখা মিলবে। দুপুরের খাবার খেয়ে আমাদের যাত্রা হবে দুবলার চরের দিকে।
বিকেলে দুবলার চরে শুটকি পল্লী ও সমুদ্রের ঢেউ ও সূর্যাস্থ উপভোগ করে রাতে সমুদ্র ও বনের কুল ঘেষে জাহাজে বার-বি-কিউ ডিনার করব। ডিনার শেষে আমাদের যাত্রা শুরু হবে করম জলের উদ্দেশ্যে।
▶️ ৩য় দিন: করম জলে পৌছে, সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। এখানে প্রচুর বানর, কুমির, হরিণের দেখা মিলবে। করম জলে ঘুরাঘুরি করে দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। যেতে যেতে মংলা বন্দর, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র সহ উপকুলীয় অঞ্চলের নানা বিষয় চোখে পরবে। বিকালে/সন্ধায় খুলনা পৌছে আনুমানিক ৫/৬ বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া যাবে।
▶️ সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয় :
✔️ উজ্জল রঙ্গের কাপড় যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে তা পরিহার করা।
✔️ কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
✔️ পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে।
✔️ এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
✔️ জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না।
✔️ পানির অপচয় না করা।
✔️ জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
✔️ গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
✔️ পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না।
✔️ স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
✔️ গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
✔️ যে কোন ধরনের ড্রোন, আগ্নেয় অস্র সুন্দরবনে বহণ শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
▶️ আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।
▶️ সাথে কি কি নিবেন:
✔️ প্রয়োজনীয় ঔষধ।
✔️ টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
✔️ ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
✔️ ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
✔️ সাবান,শ্যাম্পু
✔️ শীতের কাপড়, মাফলার।
✔️ ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।
✋বি দ্রঃ ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই। এবং বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।
▶️ বুকিং এর শর্তাবলীঃ
✔️ বুকিং নিশ্চিত করার জন্য প্যাকেজ মূল্যের ৫০% অগ্রীম প্রদান করতে হবে, বাকি টাকার প্যাকেজ শুরুর ৩ দিন পূর্বে পরিশোধ করতে হবে।
▶️ বুকিং বাতিল করতে চাইলে নিন্মোক্ত হারে টাকা কর্তন করা হবেঃ
✔️ ট্যুর শুরুর ৩০ দিন পূর্বে ২০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ১৫ দিন পূর্বে ৫০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ৭ দিন পূর্বে ৭০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ৪ দিন পূর্বে ৮০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
▶️ যে কোন ধরনের জাতীয়, প্রাকৃতিক দূর্যোগ, সরকারী নিষেধাজ্ঞার কারণে ট্যুর এর তারিখ পরিবর্তন হবে বা বুকিং এর টাকা সম্পূর্ণ ফেরত দেওয়া হবে ৷
▶️ আবহাওয়া জনিত কারণে ট্যুর স্পট বা প্লান পরিবর্তন হতে পারে।
▶️ ইঞ্জিনের ত্রুটি বা কোন যান্ত্রিক গোলাযোগ এর কারণে সমস্যা হলে ভেসেল পরিবর্তন হতে পারে।
▶️ গ্রুপ বুকিং এর ক্ষেত্রে যে ক,জনের চুক্তি হয়েছে তার থেকে কম আসলে যুক্তির সম্পূর্ণ টাকাই দিতে হবে।
✋আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ যে কোন ধরনের সমস্যাকে পারিপার্শিক অবস্থা বিবেচনা করে তা সমাধান করতে।
ট্যুর বুকিং এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
Bon Voyage Travellers
✔️ Office : 299 West Rampura, Ulon Road, Polashbag Mor 1219 Dhaka,
▶️ Call Now: +8801581491509 (Whatsapp)
+8801712060609 (Whatsapp)
▶️ Email : [email protected]
▶️ Group Link : Visit Sundarbans-সুন্দরবন ভ্রমণ

১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের উল্লাসে ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে ।সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্...
26/11/2022

১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের উল্লাসে ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে ।

সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর
মহান বিজয় দিবসের আনন্দে ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে। শহুরে ক্লান্ত ও ব্যস্ততম জীবনের অবসান ঘটাতে পৃথীবির সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে ঘুরে আসতে পারেন। প্রকৃতি ও বন্য প্রাণীর দেশে এডভেঞ্চার ভ্রমণে আপনাকে স্বাগত।
✔️ রোমাঞ্চকর ভ্রমণের যাত্রা শুরুঃ ১৬ই ডিসেম্বর (শুক্রবার) থেকে ১৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত।
✔️ ভ্রমণের সময়ঃ ৩দিন ও ২রাত।
✔️ ভ্রমণ শুরুঃ খুলনা জেলখানা ঘাট থেকে শুরু হয়ে সুন্দরবন ভ্রমণ ও খুলনা জেলখানা ঘাটে শেষ।
✔️ ভ্রমণ জাহাজঃ এম এল ম্যানগ্রোভ।
✔️ জাহাজের ধরন ক্ষমতাঃ ৪০ জন।

▶️ প্যাকেজ মূল্য ৯০০০/- থেকে শুরু।

▶️ প্যাকেজে যা থাকছেঃ
✔️ জাহাজে ভ্রমণ ও রুমে রাত্রিযাপন।
✔️ সুন্দরবনের প্রতিটি ভ্রমণ স্পট ভ্রমণ।
✔️ প্রতিদিন তিন বেলা দেশী বিদেশী খাবার।
✔️ প্রতিদিন দুইবেলা হালকা নাস্তা।
✔️ সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চা/কফি।
✔️ বার বি কিউ পার্টি।
✔️ অভিজ্ঞ গাইড সার্ভিস।
✔️ সিকিউরিটির জন্য সশস্ত্র ফরেষ্ট গার্ড।

▶️ আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
✔️ হারবাড়িয়া।
✔️ কটকা জামতলা সী বিচ।
✔️ কটকা অফিস।
✔️ কচিখালি।
✔️ ডিমের চর।
✔️ করমজল।

★১ম দিন :
আমাদের যাত্রা শুরু হবে খুলনা জেল খানা ঘাট থেকে সকাল ৭টা হতে। খুলনা থেকে আমাদের যাত্রা শুরু হবে। জাহাজে উঠেই ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন।

জাহাজে সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে যেতে যেতে দেখব রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ ও মংলা পোর্ট।

দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩:৩০- ৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। েএখানে প্রচুর হরিণ, বানর, শুকোর সহ নানা প্রজাতির বন্য প্রাণী ও পাখির দেখা পাওয়া যাবে।

এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।

★★২য় দিন :
ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল রাইড। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচ টাওয়ার। ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে পারি, সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো।

লাঞ্চ করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো পূর্বে ডিমের চর ( যদি আবওহা অনুকূল থাকে ডিমের চরে যাবো) ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।

★★৩য় দিন :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক রাত ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।

▶️ প্যাকেজে যা থাকবে নাঃ
✔️ ব্যক্তিগত কোন ঔষধ,
✔️ সফট বা হার্ড ড্রিংকস,
✔️ ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরার এন্ট্রি ফি

▶️ সাথে কি কি নিবেন:
✔️ প্রয়োজনীয় ঔষধ।
✔️ টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
✔️ ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
✔️ ক্যামেরা, মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
✔️ সাবান,শ্যাম্পু
✔️ রেইন কোর্ট বা ছাতা
✔️ ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

▶️ সুন্দরবনে কোন অপারেটর কাজ করে না একমাত্র টেলিটক ছাড়া।

▶️ বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
✔️ সরাসরি অফিসে এসে জমা দেও্য়া যাবে।
✔️ বিকাশ / নগদ করা যাবে।
✔️ ব্যাংক ডিপোজিট করে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ফোন করুন:
Bon Voyage Travellers
CALL:- +8801581491509, +8801712060609
Email: [email protected]
Address: 299 West Rampura, Ullon Road,polashbagh moor, Dhaka, Bangladesh
Fb Group: Visit Sundarbans-সুন্দরবন ভ্রমণ

25/11/2022

১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের উল্লাসে চলো যাই সুন্দরবন!
মহান বিজয় দিবসের আনন্দে ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে। শহুরে ক্লান্ত ও ব্যস্ততম জীবনের অবসান ঘটাতে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে ঘুরে আসতে পারেন। প্রকৃতি ও বন্য প্রাণীর দেশে এডভেঞ্চার ভ্রমণে আপনাকে স্বাগত।

✔️ রোমাঞ্চকর ভ্রমণের যাত্রা শুরুঃ ১৬ই ডিসেম্বর (শুক্রবার) থেকে ১৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত।
✔️ ভ্রমণের সময়ঃ ৩দিন ও ২রাত।
✔️ ভ্রমণ শুরুঃ খুলনা জেলখানা ঘাট থেকে শুরু হয়ে সুন্দরবন ভ্রমণ ও খুলনা জেলখানা ঘাটে শেষ।
✔️ ভ্রমণ জাহাজঃ এম এল উৎসব। (সম্পূর্ন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শিপ)
✔️ জাহাজের ধরন ক্ষমতাঃ ৫০ জন।

▶️ কাপল রুম এটাচ বাথরুম সহ= ১৬০০০/- প্রতিজন।
▶️ টুইন ডিলাক্স রুম/সিংগেল রুম (নন এটাস্ট বাথরুম) = ১৪,৫০০/- প্রতিজন

▶️ প্যাকেজে যা থাকছেঃ
✔️ বিলাশবহুল এসি জাহাজে ভ্রমণ ও এসি রুমে রাত্রিযাপন।
✔️ সুন্দরবনের প্রতিটি ভ্রমণ স্পট ভ্রমণ।
✔️ প্রতিদিন তিন বেলা দেশী বিদেশী খাবার।
✔️ প্রতিদিন দুইবেলা হালকা নাস্তা।
✔️ সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত চা/কফি।
✔️ বার বি কিউ পার্টি।
✔️ অভিজ্ঞ গাইড সার্ভিস।
✔️ সিকিউরিটির জন্য সশস্ত্র ফরেষ্ট গার্ড।

▶️ ভ্রমণ স্থানঃ
✔️ কটকা (▪️ জামতলা সমুদ্র সৈকত ▪️ টাইগার পয়েন্ট ▪️ কটকা সমুদ্র সৈকত ▪️ টাইগার টিলা)
✔️ হাড়বাড়িয়া (ইক্যো টুরিজম কেন্দ্র)
✔️ হিরণ পয়েন্ট (▪️ অফিস পাড় ▪️ শাপলা পুকুর ▪️ হ্যালিপ্যাড)
✔️ দুবলার চর (▪️ শুটকি পল্লী ▪️ সমুদ্র সৈকত)
✔️ করমজল (▪️ কুমির ও হরিণ প্রজনন কেন্দ্র)

▶️ ১ম দিন: নির্ধারিত দিনে খুলনার বাস কাউন্টার/ট্র্রেন স্টেশন থেকে আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজে যেতে যেতে দেখব রুপশা ব্রিজ, মংলা পোর্ট ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

দুপুর ১ টা থেকে ২টার মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। এসময় জাহাজে দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হবে। বন-বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩/৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এখানে হরিণ, বন্য শুকোর, বানর, পাখি সহ নানা প্রজাতীর বন্য প্রাণীর দেখা মিলবে।

এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে আমাদের মূল আকর্ষন কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে আনুমানিক রাত ১০ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান এবং রাতের খাবার পরিবেশন।

▶️ ২য় দিন: খুব ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ছোট ছোট খালে নৌকা ভ্রমণ। তারপর ওয়াচ টাওয়ার হয়ে গভীর জঙ্গল পেড়িয়ে জামতলা সী-বিচ এর উদ্দেশ্যে রওনা। যেতে যেতে দেখা যাবে হরিণ বানর সহ নানা বন্য প্রাণী এবং সুন্দর একটি সমুদ্র সৈকত। ফিরে এসে ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো এখানে খুব কাছ থেকে প্রচুর হরিণ দেখা যাবে, এর পর আমরা যাব গভীর বন পেড়িয়ে বাঘের ডায়নিং খ্যাত টাইগার টিলায়।

সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো, আমাদের পরবর্তী গন্তব্য হবে হিরণ পয়েন্ট। হিরণ পয়েন্টের দিকে যেতে যেতে দেখা মিলবে অসম্ভব সুন্দর তিন কোনা আইল্যান্ড যা বন্য প্রাণীতে ভরপুর। আমাদের জাহাজ বঙ্গপোসাগরের নোঙ্গর করে হিরণ পয়েন্ট পর্যবেক্ষন করব আমরা।
হিরণ পয়েন্টে নানা প্রজাতির পাখি, হরিণ, শুকোর সহ নানা বন্যপ্রাণী ও ছবির মত সুন্দর প্রকৃতির দেখা মিলবে। দুপুরের খাবার খেয়ে আমাদের যাত্রা হবে দুবলার চরের দিকে।

বিকেলে দুবলার চরে শুটকি পল্লী ও সমুদ্রের ঢেউ ও সূর্যাস্থ উপভোগ করে রাতে সমুদ্র ও বনের কুল ঘেষে জাহাজে বার-বি-কিউ ডিনার করব। ডিনার শেষে আমাদের যাত্রা শুরু হবে করম জলের উদ্দেশ্যে।

▶️ ৩য় দিন: করম জলে পৌছে, সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। এখানে প্রচুর বানর, কুমির, হরিণের দেখা মিলবে। করম জলে ঘুরাঘুরি করে দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। যেতে যেতে মংলা বন্দর, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র সহ উপকুলীয় অঞ্চলের নানা বিষয় চোখে পরবে। বিকালে/সন্ধায় খুলনা পৌছে আনুমানিক ৫/৬ বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া যাবে।


▶️ সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয় :
✔️ উজ্জল রঙ্গের কাপড় যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে তা পরিহার করা।
✔️ কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
✔️ পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে।
✔️ এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
✔️ জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না।
✔️ পানির অপচয় না করা।
✔️ জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
✔️ গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
✔️ পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না।
✔️ স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
✔️ গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
✔️ যে কোন ধরনের ড্রোন, আগ্নেয় অস্র সুন্দরবনে বহণ শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

▶️ আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

▶️ সাথে কি কি নিবেন:
✔️ প্রয়োজনীয় ঔষধ।
✔️ টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
✔️ ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
✔️ ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
✔️ সাবান,শ্যাম্পু
✔️ শীতের কাপড়, মাফলার।
✔️ ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

✋বি দ্রঃ ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই। এবং বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।

▶️ বুকিং এর শর্তাবলীঃ
✔️ বুকিং নিশ্চিত করার জন্য প্যাকেজ মূল্যের ৫০% অগ্রীম প্রদান করতে হবে, বাকি টাকার প্যাকেজ শুরুর ৩ দিন পূর্বে পরিশোধ করতে হবে।
▶️ বুকিং বাতিল করতে চাইলে নিন্মোক্ত হারে টাকা কর্তন করা হবেঃ
✔️ ট্যুর শুরুর ৩০ দিন পূর্বে ২০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ১৫ দিন পূর্বে ৫০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ৭ দিন পূর্বে ৭০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের
✔️ ট্যুর শুরুর ৪ দিন পূর্বে ৮০% টাকা মোট প্যাকেজ মূল্যের

▶️ যে কোন ধরনের জাতীয়, প্রাকৃতিক দূর্যোগ, সরকারী নিষেধাজ্ঞার কারণে ট্যুর এর তারিখ পরিবর্তন হবে বা বুকিং এর টাকা সম্পূর্ণ ফেরত দেওয়া হবে ৷
▶️ আবহাওয়া জনিত কারণে ট্যুর স্পট বা প্লান পরিবর্তন হতে পারে।
▶️ ইঞ্জিনের ত্রুটি বা কোন যান্ত্রিক গোলাযোগ এর কারণে সমস্যা হলে ভেসেল পরিবর্তন হতে পারে।
▶️ গ্রুপ বুকিং এর ক্ষেত্রে যে ক,জনের চুক্তি হয়েছে তার থেকে কম আসলে যুক্তির সম্পূর্ণ টাকাই দিতে হবে।

✋আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ যে কোন ধরনের সমস্যাকে পারিপার্শিক অবস্থা বিবেচনা করে তা সমাধান করতে।

ট্যুর বুকিং এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ

Bon Voyage Travellers
✔️ Office : 299 West Rampura, Ulon Road, Polashbag Mor 1219 Dhaka,
▶️ Call Now: +8801581491509 (Whatsapp)
+8801712060609 (Whatsapp)
▶️ Email : [email protected]
▶️ Group Link : Visit Sundarbans-সুন্দরবন ভ্রমণ

13/11/2022

কেন সুন্দরবন ভ্রমণ করব?
==================
যদি এক কথায় বলি সুন্দরবন ভ্রমণ মানেই এক ঢিলে অনেকগুলো পাখি মারা। এই একটি ভ্রমণেই
" বিলাশবহুল জাহাজে নদী ভ্রমণ"
"বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন ভ্রমণ"
"মায়া হরিন, কুমির, বানর, পাখি সহ প্রাণীজগৎ দেখা"
"সমুদ্র সৈকত ও শুটকি পল্লী ভ্রমণ"
"ভরপুর খাওয়াদাওয়া আর এডভেঞ্চার"
দেশের কোন ট্যুরিস্ট স্পটে আপনি একসাথে এতগুলো ভ্রমণের মজা নিতে পারবেন না।
ভ্রমণের চিন্তা মাথায় আসলে প্রথম চিন্তা আসে খরচের বেপার, কোথায় থাকব? কি খাব? এক স্পষ্ট থেকে অন্য স্পটে কিভাবে যাব ইত্যাদি ইত্যাদি! কিন্তু সুন্দরবন ভ্রমণে আপনার এধরণের কোন চিন্তাই নেই, ট্রাভেল এজেন্সির হাতে টাকা দিয়ে ৩রাত ২দিনের জন্য নিশ্চিন্তে ভ্রমণ করতে পারেন। আপনার ভ্রমণ আনন্দদায়ক করতে এজেন্সিগুলো সকল দায়িত্ব নিয়ে থাকেন।
#কোথায়_থাকব?
প্যাকেজের মধ্যে বিলাসবহুল এসি/নন এসি জাহাজের ক্যাবিনে থাকার ব্যবস্থা। জাহাজের ক্যাবিনে রাত্রিযাপন। জাহাজের ভিতর বিভিন্ন খেলাধুলার ব্যবস্থা। মিউজিং ও লাইটিং সিস্টেম সহ সকল ব্যবস্থাই বিদ্যমান।
#কি_খাব?
ভ্রমণের সময় সবচেয়ে বড় চিন্তা থাকে খাবার নিয়ে। কি খাব কোথায় খাব? দাম কেমন হবে? এগুলো ভাবতেই আপনার ভ্রমনের আনন্দ মলিন হয়ে যায়। খাবারের উচ্চ মূল্যের কারনে অনেক সময় শখের খাবার টা আর খাওয়া হয় না!
সুন্দরবন ভ্রমনে খাবার নিয়ে আপনার চিন্তা করতে হবে না কেননা এই ভ্রমনের অন্যতম আকর্ষণ হল খাবার! সকাল, মধ্যাহ্ন, দুপুর, বিকেল ও রাত্রে উন্নত মানের খাবারের ব্যবস্থা থাকবে। খাবারের মধ্যে প্রতিদিনই হরেক রকমের সামুদ্রিক মাছ সাথে মাংস, সবজি সহ সার্বক্ষণিক চা কফি তো থাকছেই। ট্যুরের শেষের দিন থাকবে বারবিকিউ পার্টি। সবমিলিয়ে সুন্দরবন ভ্রমণে খাবার ও খাবারের মান নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। সময় মত খাবার পরিবেশন করা হবে আপনার সামনে।
#কোথায়_ভ্রমণ_করব? #কিভাবে_যাব?
সুন্দরবন ভ্রমনে কোথায় কোন ট্যুর স্পটে যাবেন! কিভাবে যাবেন তা নিয়েও আপনার চিন্তা নেই। প্যাকেজের মধ্যেই সকল প্রকার ট্রান্সপোর্ট যুক্ত থাকবে। একজন অভিজ্ঞ গাইড আপনাকে বনের ভিতর ভ্রমণ করাবে। জাহাজ থেকে ছোট ট্রলারে উঠে বনের ভিতর ছোট ছোট খালে ক্যানেল রাইড করানো হবে। গভীর বনে পায়ে হেটে ট্রাকিং করানো হবে। এসময় আপনারা খুব কাছে থেকে হরিন, বানর, শুকোর, পাখি, কুমির সহ বন্যপ্রাণী দেখতে পাবেন। কপাল ভাল থাকলে বাঘ মামার দেখাও মিলতে পারে।
ভ্রমণ স্পষ্ট গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ
১। হাড়বাড়িয়া।
২। কটকা।
৩। জামতলা সমুদ্র সৈকত।
৪। টাইগার টিলা।
৫। কচিখালি।
৬। ডিমের চর।
৭। হিরোন পয়েন্ট।
৮। দুবলার চর।
আপনার সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার জন্য থাকবে অস্ত্রধারী ফরেষ্ট গার্ড। এছাড়া অভিজ্ঞ গাইড আপনাকে শতভাগ এডভেঞ্চার দিবে।
প্যাকেজের বাহিরে আপনার কোন খরজ বা হিডেন চার্জ নেই।
সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে সুন্দরবন ভ্রমণ সম্পুর্ন প্রাকৃতিক এখানে কৃত্রিমত্তার কোন স্থান নেই। সুন্দরবন প্রকৃতির অপরুপ লীলাভূমি।
শহর থেকে দূরে নেটওয়ার্কের বাহিরের এক জীবন যা আপনাকে আপনার শহুরে একঘেয়ে জীবনের হতাশা থেকে মুক্তি দিবে।
ধন্যবাদান্তে
বন ভয়েজ ট্রাভেলার্স
Visit Sundarbans-সুন্দরবন ভ্রমণ

ভ্রমণ থাকে মাত্র ৩দিন ২রাতের কিন্ত এই অল্পদিনে পর্যটকদের সাথে ভাতৃত্বের বন্ধন হয়ে যায়। প্রতিবার ট্যুর শেষ করে যখন তাদের ...
13/11/2022

ভ্রমণ থাকে মাত্র ৩দিন ২রাতের কিন্ত এই অল্পদিনে পর্যটকদের সাথে ভাতৃত্বের বন্ধন হয়ে যায়। প্রতিবার ট্যুর শেষ করে যখন তাদের বিদায় জানাই তখন কিছুটা কষ্টও লাগে বটে।
তবুও আল্লাহর কাছে হাজারো শুক্রিয়া আনন্দের খোজে সুন্দরবনের আসা মানুষদের কিছুটু আনন্দ দেওয়ার সুযোগ তিনি করে দিয়েছেন।

কেন সুন্দরবনে গিয়ে আমরা বাঘ দেখতে পাইনা? আসলে সুন্দরবন ভ্রমণের গিয়ে বাঘ দেখার ইচ্ছা তো সবারি কিন্তু এমন ভাগ্য আর কজনের হ...
12/11/2022

কেন সুন্দরবনে গিয়ে আমরা বাঘ দেখতে পাইনা?

আসলে সুন্দরবন ভ্রমণের গিয়ে বাঘ দেখার ইচ্ছা তো সবারি কিন্তু এমন ভাগ্য আর কজনের হয়?
বাঘ গভীর জংগলের প্রাণী। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে সে বের হয় না। গভীর জংগলে গাঢাকা দিয়ে পটু বাঘ মামাকে দেখা এত সহজ কাজ না।

মামা তার ইচ্ছায় দেখাদেয় আর দেখা দিলে কাম তামাম! আমরা বরাবরই ট্যুরে গেলে বাঘ যেন না দেখাযায় এই প্রার্থনাই বেশি করি! কেননা মামা সুযোগ সন্ধানী! বিশাল দেহের অধিকারী মামা সাইল্যান্ড মুডে চলাফেরা করে আপনি টেরি পাবেন না যে মামা আপনার পিছনে আছে! মামা সামনে আসলে দৌড়ে পালাবেন ভাবছেন তাহলে জেনে রাখুন বাঘ সেকেন্ডের মধ্যে এক লাফে ১৮/২০ ফুট পর্যন্ত যেতেপারে। এখন ভাবেন আপনি ১ সেকেন্ডে কতদূরে যেতে পারবেন? 🤣🤣 সবচেয়ে বড় কথা হল বাঘ মামাকে দেখতে হবে না মামার গর্জন শুনলেই গলা শুকিয়ে যাবে। বাঘের গর্জন ৩ কিঃ মিঃ এর বেশি দূর থেকে শোনা যায়!

যাইহোক এবার আসি আসল কথায়! কেন আমরা বাঘ খুব কম দেখতে পাই?

একটি বাঘ প্রায় ১.৫ কিলো দূর থেকে বনে ভিতরে মানুষ বা প্রানী ঢুকলে তা টের পায়। বাঘের ঘ্রাণ ও শ্রবণশক্তি খুবই প্রখর হয়ে থাকে।

সাধারণত আমরা যখন বনে যাই বা গভীরে ট্রাকিং করি তখন কথাবার্তা শব্দকরে চলা সহ নানা কাজ করে থাকি। যা বাঘ খুব ভালোভাবেই টের পেয়ে যায় আর সে স্থান ত্যাগ করে আরো গভীরে চলে যায়। তাই বারবার ভ্রমণ গাইডগন পর্যটকদের অনুরোধ করেন যতটা সম্ভব নিরবতা পারল করতে। কেননা শুধু বাঘ না অন্যান্য প্রাণীরাও মানুষের উপস্থিতি টের পেলে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে। যার কারনে সুন্দরবন ভ্রমণে গেলে মাটিতে বাঘের পায়ের ছাপ দেখাগেলেও বাঘ দেখাযায় না।

এখন ভাবেন যেই বাঘ ১.৫ কিলো দূর থেকে আপনার উপস্থিতি টের পায় তাকে কিভাবে আপনি দেখবেন? তারপরেও বিগত সালগুলোর চাইতে বর্তমানে পর্যটকেরা সুন্দরবন গিয়ে বাঘের দেখা পেয়েছেন। তারা ভাগ্যবান বটে!

বাঘ না দেখার অন্যতম কারন হচ্ছে বনে বাঘের সংখ্যা কমে যাওয়া। চোরা শিকারি, প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও চোরাই গাছ খাদকদের জন্য বনের গভীরতা কমে গেছে। যে কারণে বাঘ ভারতের অংশে চলে যাচ্ছে।

ধৈর্য, নিরবতা, সঠিক গাইড লাইন ও ভাগ্য সহায় থাকলে ভ্রমণ কালে বাঘ দেখা সম্ভব।

ছবিঃ জামতলা (সুন্দরবন)

চলো যাই               সুন্দরবনভ্রমণঃ  খুলনা -সুন্দরবন -খুলনাভ্রমণের তারিখঃ ১,২,৩,৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং (বৃহস্পতি,শুক্র, শ...
30/07/2022

চলো যাই
সুন্দরবন

ভ্রমণঃ খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা
ভ্রমণের তারিখঃ ১,২,৩,৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং (বৃহস্পতি,শুক্র, শনি ও রবি)
ভ্রমনের সময়ঃ ৩ দিন-৩ রাত

সিজনের প্রথমে চলো যাই সুন্দরী, কেওড়া ও গোলপাতার দেশে। যেহেতু এটি সিজেনের প্রথম ট্যুর, এই সময় বনে পর্যটকদের আনাগোনা না থাকায় খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যায়।
যারা একটু এডভেঞ্চার পছন্দ করেন এসময় তাদের জন্য সুন্দরবন ভ্রমন হতে পারে আদর্শ জায়গা। কেননা স্বাশমূল ও কর্দমাক্ত ভূমি পেড়িয়ে বনের গভীরে ট্যাকিং রোমাঞ্চকর এক অভিজ্ঞতা দিবে আপনাদের।
সিজনের প্রথম ভ্রমণ মাথায় রেখে আমরা আমাদের ট্যুর প্লান আরো রোমাঞ্চকর করে তুলেছি। নদী ও সমুদ্র ভ্রমণ, বন্যপ্রকৃতি, বন্যপ্রাণী, গভীর বনে হার্ড ট্যাকিং, ক্যানেল রাইডিং সহ নানা আয়োজন থাকছে আপনাদের জন্য।
স্বাভাবিক ভাবে ৩রাত ২দিনের ট্যুর প্লান থাকলেও ভ্রমণ আনন্দ বাড়াতে সময় বাড়িয়ে ৩রাত-৩দিনের ভ্রমণ প্যাকেজ সাজানো হয়েছে। এতে ভ্রমণ স্পটগুলোতে আরো বেশি সময় দেওয়া যাবে এবং ভ্রমণ হবে আরো আনন্দদায়ক। ভ্রমণের সময় বাড়লও মোটেও এর প্যাকেজ মূল্য বাড়েনি বরং আকর্শনীয় মূল্য ছাড় দেওয়া হয়েছে এই প্যাকেজে।

যেসকল স্থানে ভ্রমণ করব আমরাঃ
১। হারবাড়িয়া। ২। হিরন পয়েন্ট।
৩। দুবলার চর। ৪। কটকা
৫। কচিখালি/ডিমের চর। ৬। করমজল।

ভ্রমন প্লান

★১ম রাত (বৃহস্পতিবার):
নির্ধারিত দিনে খুলনার জেলখানা ঘাট থেকে আমাদের সুন্দরবন ভ্রমণ শুরু হবে। আপনারা জেলখানা ঘাটে পৌছালে আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে করে ভ্রমণ জাহাজে নিয়ে আসবে।
তারপর ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার পরিবেশন করা হবে। এর মধ্যে আমরা জাহাজে করে সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে রওনা দিব।

★★২য় দিন-রাত (শুক্রবার) :
খুব ভোরবেলায় আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। সেখান থেকে বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও সসস্ত্র ফরেষ্ট গার্ড নিয়ে হাড়বাড়িয়া ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্রের উদ্দেশ্যে রওনা হব।
খুব ভোরে হাড়বাড়িয়া পৌছে সকালেন নাস্তা করেই আমরা ট্রলারে করে হাড়বাড়িয়া ট্যুরিজম কেন্দ্রে নামব। এসময় হাড়বাড়িয়ায় ঝুলন্ত ব্রিজ, লাল শাপলায় পরিপূর্ণ মিঠা পানির পুকুর ও কাঠের ট্রেইল ধরে গভীর বনে ট্রাকিং করব আমরা।
এরপর গভীর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে বঙ্গোপো সাগরের কুল ঘেষে জাহাজ নিয়ে হিরণ পয়েন্টের উদ্দেশ্যে রওনা হব। হিরণ পয়েন্ট যাওয়ার সময় দেখা মিলবে কেওড়া, গড়ান, গোলপাতায় ঘেরা সবুজ বন এবং বন্যপ্রাণীতে ভরপুর অসম্ভব সুন্দর ত্রিকোনা আইল্যান্ড।
দুপুরের খাবার খেয়ে আমরা সমুদ্রে জাহাজ নোঙ্গর করে ট্রলারে করে আনুমানিক ৩টায় হিরন পয়েন্ট ভ্রমণ করব। হিরন পয়েন্ট বঙ্গোপো সাগরের কুল ঘেষে অবস্থিত হওয়ায় স্পটটি দেখতে ছবির মত সুন্দর। এখানে হরিণ, বানর, শুকোর, সাপ সহ নানা বন্যপ্রাণী দেখতে পাওয়া যাবে এবং হিরণ পয়েন্ট যেমন সুন্দর তেমনি বাঘের জন্য ভয়ংকরও বটে।
হিরণ পয়েন্ট ভ্রমণ শেষে আমরা দুবলার চরের উদ্দেশ্যে যাএা করবো আনুমানিক ৫ টার দিকে দেশের সবচেয়ে বড় শুটকি পল্লী দুবলার চরে নামবো।
নামে দুবলার চর হলেও এটি একটি সমুদ্র সৈকত। কেননা বঙ্গোপো সাগরের বুক চিরে গড়ে উঠেছে এই চরে সাগরের বড় বড় ঢেউ আছড়ে পরে । দুবলায় ঘোরাঘুরি শেষে পছন্দের শুটকি মাছ ক্রয় করবো, বিকালে সূর্য অস্ত দেখে আমরা ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব।
জাহাজে রাতের খাবার পরিবেশন করা হবে। সমুদ্রের মাঝে জাহাজে সামুদ্রিক পরিবেশ উপভোগ করতে করতে আমরা সুন্দরবনের সবচেয়ে আকর্শণীয় ভ্রমণ স্পট কটাকার উদ্দেশ্যে রওনা হব। জাহাজেই রাত্রি যাপন করব।

★★ ৩য় দিন ও রাত (শনিবার):
কটকায় পৌছেই খুব ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশের ছোট খালগুলোতে ক্যানেল রাইড করব। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে।
এরপর জাহাজে ফিরে এসে সকালের নাস্তা করে কটকায় নেমে কেওড়া বনের ভিতর যাব এখানে খুব কাছ থেকে ঝাকে ঝাকে হরিণ ও বানরের দেখা পাব। এর পর আমাদের যাত্রা শুরু হবে ভয়ংকর টাইগার টিলার দিকে, স্বাসমূল, কাদা ও গড়ান বন পেড়িয়ে ট্যাকিং করতে করতে টাইগার টিলায় যাব আমরা। ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে বাঘ ও দেখা যেতে পারে এখানে। ট্রাকিং শেষে কটাকা অফিসপাড়ে কিছুক্ষন ঘুরাঘুরি ও রেষ্ট করে জাহাজে ফিরব।
দুপুরের খাবার খেয়ে। জাহাজে করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো, কচিখালিতে অসংখ্য বন্য শুকোর, হরিন,বানর, গোলপাতা বন, ফরেষ্ট অফিস, বন ও নদীর পাড়ে ঘুরব আমরা। কচিখালি বাঘের বিচরন ক্ষেত্র হিবেবে পরিচিত। নদীর পাড়ে বালুতে মাঝে মাঝেই বাঘের পায়ের ছাড় পাওয়া যায়। এর পর পূর্বে ডিমের চর ( যদি আবওহা অনুকূল থাকে ডিমের চরে যাবো) ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব।
রাতের আমরা জাহাজে বন্যপরিবেশের মাঝে বার-বি-কিউ ডিনার করব। খাওয়াদাওয়া শেষ করে জাহাজে রাত্রি যাপন। রাতেই আমাদের জাহাজ গভীর বন জঙ্গল আর সরু নদী পেড়িয়ে রওনা হবে করমজলের দিকে।

★★৪র্থ দিন (রবিবার) :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। করমজল হল একটি বন্য প্রাণী প্রজনন কেন্দ্র। এখানে প্রচুর কুমির ও কুমিরের বাচ্চা দেখা যাবে সাথে প্রচুর বানর ও হরিন দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর কাঠের ট্রেইল ধরে আমরা যাব ওয়াচ টাওয়ারের দিকে ওয়াচ টাওয়ার থেকে পুরো বনের ভিউ পাওয়া যাবে।
করম জল ভ্রমণ শেষে দুপুরে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হব। করমজল থেকে নৌ পথে যেতে যেতে দেখা যাবে মংলা সমুদ্র বন্দর, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, খুলনা শীপ ইয়ার্ড, রুপশা ব্রীজ। আনুমানিক বিকেল ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা ফিরব আমরা। এখানেই আমাদের ভ্রমণের সমাপ্তি ঘটবে।
ভ্রমণের সমাপ্তি ঘটলেও ভ্রমণের যে স্মৃতি মনে গেথে থাকবে তার থাকবে সারাজীবন।
বিঃ দ্রঃ জোয়ার ভাটা ও প্রাকৃতিক পরিবেশের কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।


যে সকল খাবার প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত থাকবে

১ম দিন:
🔹রাতে : সাদা ভাত, সবজি,মুরগী কারী, ডাল,সালদ।
২য় দিন:
🔹সকালে: পরটা, সবজী, হালুয়া, ডাল, ডিম ভাজি, চা/কফি
🔹বেলা ১১ টা- কমলা/পেয়ারা, চা/কফি।
🔹দুপুরে: সাদাভাত, লাউ চিংড়ি,দেশী মাছ ,মুরগী কারী,ডাল, সালাদ।
🔹বিকেল:পুরি/পাকোড়া/চা/কফি।
🔹রাত্রে: এগ ফ্রাইড রাইস, চিকেন ফ্রাই, চিংড়ি মাছ, চাইনিজ ভেজিটেবল, সালাদ,সফট ড্রিংস।

৩য়_দিন:
🔹ভোর বেলা: বিস্কিট/কেক।
🔹সকাল ৯ টা: ভুনা খিচুরি, বেগুন ভাজী, ডিমের কারি, আচার, সালাদ, চা/কফি।
🔹বেলা ১১টা: বিস্কিট/ পেয়ারা , চা/কফি।
🔹দুপুরে: সাদা ভাত,মিস্কড সবজী, রুই মাছ, গরু ভুনা/ খাশী ভুনা,ডাল, সালাদ।
🔹বিকেল: নুডুলস, চা/কফি।
🔹রাত্রে: পোরাটা,মুরগির বারবিকিউ, কোরাল মাছের বারবিকিউ, ডাল ভুনা, রাসিয়ান সালাদ, কোল্ড ড্রিংস।

৪র্থ_দিন:
🔹সকালে: পরটা, সবজী,ডাল,ডিম ভাজি, চা/কফি
🔹বেলা ১১টা- বিস্কিট, চা/কফি।
🔹দুপুরে- সাদা ভাত,মিস্কড সবজী,দেশী মাছ, মুরগী কারী,ডাল সালাদ।
🔹বিকেল: ৬ টা হালকা নাস্তা, চা/কফি।

★ খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ৫ বেলা ডবল মেনুর খাবার এবং পর্যাপ্ত চা/কফির ব্যাবস্থা।
বি দ্র: সিজেনের কারনে খাবারে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।

ভ্রমণ পলিসি

★শিশু পলিসি :
০-২ বছরের বাচ্চাদের জন্য চার্জ প্রযোজ্য নয়, ৩-৬ বছরের বাচ্চার জন্য ৩৫০০/- প্রযোজ্য।
★ বিদেশীদের জন্যে অতিরিক্ত ৫২০০/- টাকা ফরেষ্ট এন্ট্রি ফি দিতে হবে।
★নিরাপত্তা: নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে দুই জন সসস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে রেডিওর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন।

প্যাকেজে যা থাকবে নাঃ
★ ব্যক্তিগত কোন ঔষধ।
★ সফট বা হার্ড ড্রিংস্।
★ ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরার এন্ট্রি ফি।
📶 সুন্দরবনে একমাত্র টেলিটক এর নেটওয়ার্ক কাজ করে।

বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
★ বুকিং মানি ৫,০০০ টাকা (জনপ্রতি)
★ সরাসরি অফিসে এসে জমা দেওয়া যাবে।
★বিকাশের করা যাবে।
★ ব্যাংক ডিপোজিট করা যাবে।

কর্পোরেট ও প্যাকেজ বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ
+8801712060609

Address

299 West Rampura, Ulon Road, Polashbag Mor
Dhaka
1219

Telephone

+8801581491509

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bon Voyage Travellers posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bon Voyage Travellers:

Videos

Share

বন ভয়েজ ট্রাভেলার্স

বন ভয়েজ ট্রাভেলার্স ২০১৬ সাল থেকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনে এডভেঞ্চার ট্যুরের আয়োজন করে আসছে। আমরাই সুন্দরবণে সবচেয়ে কম খরচে সর্বচ্চ আনন্দদায়ক ভ্রমণের আয়োজন করে থাকি।

আমাদের ভ্রমণে একই সাথে ক্যানেল ক্রুজিং, এডভেঞ্চার ট্রেকিং ও বার্ড ওয়াচিং সহ জীব-জন্তু একসাথে উপভোগ করতে পারবেন। সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য তৈরি করা এসি/নএসি বিলাসবহুল লঞ্চে ভ্রমণ সহ ঢাকা থেকে যাতায়াতের সুব্যবস্থা।

আমাদের সাথে উপভোগ করুন বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আমাদের অভিজ্ঞ ক্রু'দের আতিথীয়তা।

Nearby travel agencies