Travel Bangladesh 64

Travel Bangladesh 64 We are tour guide who guide to travel in the 64 Districts of Bangladesh

21/05/2024

মেট্টোরেলে ভ্রমন করতে হলে জেনে রাখুন।
RAPID PASS এবং MRT PASS কোনটি নিবেন তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই রয়ে সংশয় ?

আজকে এই দুই কার্ডের বিস্তারিত পার্থক্য তুলে ধরবো আপনাদের জন্যঃ
প্রথমত MRT Pass কী?
MRT Pass এর মানে হলো Near-Field Communication (NFC) অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ভিত্তিক একটি সংযোগবিহীন স্মার্ট আইসি কার্ড। এই কার্ড দিয়ে ঝামেলাবিহীন ভাবে অতিসহজে মেট্রোরেলের (ভবিষ্যতে বাস, লঞ্চ, মেট্রোরেল কর্তৃক পরিচালিত শপিংমল ইত্যাদির বিল) ভাড়া পরিশোধ করা যায়।



দ্বিতীয়ত হলো RAPID Pass কী?
RAPID PASS হলো জাপানের Sony কোম্পানীর তৈরী একটি Near-Field Communication (NFC) সর্বাধুনিক স্মার্ট কার্ড। বাংলাদেশের গণপরিবহনের সমন্বিত ই-টিকেটিং (One Card for all Transport) ব্যবস্থা প্রবর্তণ ও ভাড়া আদায়ের লক্ষ্যে এটিকে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্মার্ট কার্ড বা Rapid Pass প্রচলন করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন গণপরিবহন যেমন- ঢাকা মেট্রোরেল, বাস র‍্যাপিড ট্রানজিট, বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন সার্ভিস, BIWTC’র নৌ-যান সার্ভিস, সরকারি এবং বেসরকারি বিভিন্ন বাস সার্ভিসে স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরবিচ্ছিন্নভাবে যাতায়াতে ঝামেলাহীন পেমেন্টে RAPID PASS সিস্টেম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডিটিসিএ এই দারুণ কার্যক্রম গ্রহণ করছে।
এখন প্রশ্ন হতে পারে যে MRT Pass কীভাবে নিতে হয়?
নিম্নোক্ত তথ্যাবলী নিয়ে MRT Pass সকাল ৭.৩০ মিনিটস থেকে রাত ০৭.৩০ মিনিটস পর্যন্ত মেট্রোরেলের যেকোন স্টেশনের Excess Fare Office (অথবা Customer Service Centre) থেকে ইনস্ট্যান্ট নিবন্ধন করে ক্রয় করা যাবে। কার্ড ইস্যুতে যেসব তথ্য আপনার লাগবে:

১. কিছু তথ্য সহ একটা রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে।
(রেজিস্ট্রেশন ফর্ম স্টেশন উক্ত থেকে ফ্রিতে পাওয়া যাবে অথবা আপনি ঘরে বসে মেট্রোরেলের ওয়েবসাইট হতে MRT Pass Registration Form টি নিজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।)
২. বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয় পত্র বা তার স্বচ্ছ ফটোকপি। অবশ্য এটির ইনফো হলেই হবে, কপির খুব প্রয়োজন নাই।

৩. আপনি নগদ মাত্র ৫০০ টাকা। (যার মধ্যে ২০০ টাকা কার্ড বাবদ ডিপোজিট এবং অন্য ৩০০ টাকা কার্ডে রিচার্জ করে দেয়া থাকবে।)

তবে মনে রাখবেন , ঠিক তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করলে আপনার কার্ড রিফান্ড, কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্থ কার্ড পুনঃপ্রদান, হারানো কার্ড আপনাকে পুনঃপ্রদান, আপনার হারানো কার্ড ফেরত এবং হারানো কার্ডের মধ্যে রিচার্জ করা টাকাও ফেরত পাওয়া যায়। (স্টেশনে আপনার একটি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করতে সর্বোচ্চ ২ থেকে ৩ মিনিটস সময় প্রয়োজন হয়।)

এবার জানবো RAPID Pass কীভাবে নিতে হয়!
র‍্যাপিড পাস ক্রয় : ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিন্মবর্ণিত শাখা/উপ-শাখা থেকে র‍্যাপিড পাস ক্রয় করা যাবে :-
১) সোনারগাঁও জনপদ শাখা, উত্তরা

২) উত্তরা শাখা, উত্তরা

৩) রবীন্দ্র সরণি শাখা

৪) পল্লবী শাখা, মিরপুর

৫) মিরপুর শাখা, মিরপুর

৬) মিরপুর সার্কেল-১০ শাখা

৭) ইব্রাহিমপুর শাখা, ক্যান্টনমেন্ট

৮) শেওড়াপাড়া শাখা, মিরপুর

৯) কর্পোরেট শাখা, মতিঝিল

১০) ইন্দিরা রোড শাখা, ফার্মগেট

১১) খালপাড় উপ-শাখা, উত্তরা

১২) তালতলা উপ-শাখা, আগারগাঁও

১৩) সচিবালয় ফাস্ট ট্র্যাক, বাংলাদেশ সচিবালয়

১৪) ফার্মগেট উপ-শাখা, ফার্মগেট

১৫) কাওরান বাজার শাখা, কাওরান বাজার

১৬) গ্রীন রোড শাখা, পান্থপথ

১৭) এলিফ্যান্ট রোড শাখা

১৮) সেগুনবাগিচা উপ শাখা, সেগুনবাগিচা

১৯) বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শাখা, গুলিস্তান

২০) মতিঝিল বৈদেশিক বাণিজ্য শাখা, গুলিস্তান

২১) শান্তিনগর শাখা, শান্তিনগর

২২) নিউ মার্কেট শাখা, নিউ মার্কেট

২৩) সাতমসজিদ রোড শাখা, ধানমন্ডি

২৪) ধানমন্ডি শাখা, মিরপুর রোড

২৫) নিউ ইস্কাটন শাখা, ইস্কাটন, মগবাজার

২৬) শ্যামলী শাখা, শ্যামলী

২৭) খিলগাঁও শাখা, তালতলা, খিলগাঁও

২৮) আর.কে.মিশন রোড উপ-শাকা, মতিঝিল

২৯) রামপুরা শাখা, রামপুরা

৩০) বিজয়নগর শাখা, বিজয়নগর

৩১) বসুন্ধরা শাখা, বসুন্ধরা

৩২) তেজগাঁও শাখা, নাবিস্কো, তেজগাঁও

৩৩) মগবাজার শাখা, মগবাজার

৩৪) মুগদা উপ শাখা, মুগদা

এছাড়াও দিয়াবাড়ি ও আগারগাও মেট্রো রেল স্টেশন এর DBBL এর বুথ থেকে র‍্যাপিড পাস ক্রয় করা যাবে।

এই Rapid Pass কার্ডের প্রাথমিক মূল্য মাত্র ৪০০ টাকা। তন্মধ্যে মাত্র ২০০ টাকা প্রাথমিক রিচার্জ এবং বাকি ২০০ টাকা উক্ত কার্ডের মূল্য ।

এখন জানতে ইচ্ছে হতে পারে যে, কোন কার্ডে সুবিধা কী?
উভয় কার্ডেই প্রায় একই ধরনের সুবিধা তুলে ধরা হয়েছে।



MRT অথবা Rapid Pass কার্ডে কীভাবে রিচার্জ করতে হবে?
মেট্রোরেল স্টেশনের টিকেট বিক্রয় মেশিন (Ticket Office Machine, Ticket Vending Machine) থেকে উভয় কার্ডি রিচার্জ করা যাবে। এবং Rapid Pass উক্ত নির্দিষ্ট ব্যাংক থেকেও রিচার্জ করা যাবে ( এবং স্টেশনেও যাবে)। তবে ভবিষ্যতে মোবাইল ব্যাংকিং থেকেও রিচার্জের ব্যবস্থা করা হতে পারে।



RAPID Pass এবং MRT pass এর বাহ্যিক পার্থক্য কী?
উভয় কার্ডের ব্যবহারে বাহ্যিক দিক থেকে আর কোনো পার্থক্য লক্ষ করতে পারছি না শুধুমাত্র প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ ব্যতীত।



একজন ব্যক্তি সর্বমোট কতটি কার্ড ইস্যু করতে পারবে?
একজন ব্যক্তি চাইলে একাধিক কার্ড ইস্যু করতে পারবেন। তবে সাজেস্ট করা হছে একই পরিচয়পত্রের বিপরীতে একটিমাত্র কার্ড নেয়ার জন্য।

আপনার একটি কার্ড দিয়ে একসাথে কতজন যাতায়াত করতে পারবে?
একটি কার্ড ব্যবহার করে একই টাইমে যেকোনো মাত্র একজন ব্যক্তি যাতায়াত করতে পারবেন।

এইসব কার্ড কীভাবে ব্যবহার করতে হবে?
স্টেশনের পেইড জোন বা ভিতরে প্রবেশের জন্য AFC গেইটের (Passenger Gate) আপনার নির্ধারিত স্থানে MRT Pass / Rapid Pass কার্ডটি শো করুন বা টাচ করুন। (কার্ডগুলো আধুনিক NFC পদ্ধতি ব্যবহৃত হওয়ায় উক্ত AFC গেইটের নির্ধারিত স্থানের ১০ সে.মি এর মধ্যে কার্ডটি আনলেই মেশিনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা রিড করতে সক্ষম হয়। তাই এই কার্ডটি নির্ধারিত স্থানে ঘষাঘষি করা বা জোরে টাচ করারও প্রয়োজন নাই)। ভ্রমণ শেষে বাহির হওয়ার সময়ও একই পদ্ধতি অনুসরণ করবেন।
( সংগৃহীত ও পরিমার্জিত)

এক নজরে দেশের ৬৪ জেলার দর্শনীয় স্থান ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এই ছোট দেশটি ৮টি বিভাগ ও ৬৪টি জেলা নিয়ে গঠিত। কোন জেলায...
21/05/2024

এক নজরে দেশের ৬৪ জেলার দর্শনীয় স্থান

ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এই ছোট দেশটি ৮টি বিভাগ ও ৬৪টি জেলা নিয়ে গঠিত। কোন জেলায় কী কী ট্যুরিস্ট স্পট আছে।
একনজরে দেশের ৬৪ জেলার উল্লেখযোগ্য ট্যুরিস্ট স্পটগুলো নিয়ে।

ঢাকা বিভাগ (১৩টি জেলা নিয়ে গঠিত)

ঢাকা
১/ লালবাগ কেল্লা (লালবাগ, পুরনো ঢাকা)
২/ আহসান মঞ্জিল (ইসলামপুর, পুরনো ঢাকা)
৩/ বড় কাটরা ও ছোট কাটরা (চকবাজারে, পুরনো ঢাকা)
৪/ কার্জন হল (ঢাকা ইউনিভার্সিটি)
৫/ ঢাকেশ্বরী মন্দির (পলাশী ব্যারাক)
৬/ তারা মসজিদ (আরমানিটোলা, পুরোনো ঢাকা)
৭/ রায়ের বাজার বদ্ধভূমি স্মৃতিসৌধ (রায়ের বাজার)
৮/ ফ্যান্টাসি কিংডম (আশুলিয়া)
৯/ নন্দন পার্ক (নবীনগর, সাভার)
১০/ হাতিরঝিল (রামপুরা, তেঁজগাও, গুলশান এলাকার মাঝে)
১১/ সংসদ ভবন (শেরে বাংলা নগর)
১২/ নভো থিয়েটার (বিজয় স্মরণীর মোড়, তেঁজগাও)
১৩/ মিরপুর বেড়িবাঁধ (মিরপুর)
১৪/ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি (সাভার)
১৫/ স্মৃতিসৌধ (সাভার)
১৬/ শহীদ মিনার (ঢাকা ইউনিভার্সিটি)
১৭/ মৈনট ঘাট (দোহার)
১৮/ গোলাপ গ্রাম (সাদুল্লাহপুর)
মুন্সিগঞ্জ
১/ মাওয়া ফেরিঘাট (মাওয়া)
২/ শ্যাম শিদ্ধির মঠ (শ্যামসিদ্ধি, শ্রীনগর)
৩/ মাওয়া রিসোর্ট (কান্দিপাড়া, লৌহজং)
৪/ আড়িয়াল বিল (শ্রীনগর )
৫/ ভাগ্যকুল জমিদার বাড়ি (বান্দুরা)
৬/ ইদ্রাকপুর দুর্গ (মুন্সিগঞ্জ জেলা সদর)
৭/ পদ্মা রিসোর্ট (লৌহজং)
৮/ সোনারং জোড়া মঠ (সোনারং, টঙ্গীবাড়ি)
৯/ বাবা আদম শহীদ মসজিদ (কাজী কসবা, রামপাল)
১০/ অতীশ দীপঙ্করের জন্মস্থান (বজ্রযোগিনী)
১১/ নগর কসবা (মীরকাদিম)
১২/ মীরকাদিম ব্রীজ (মীরকাদিম খাল)
১৩/ নাটেশ্বর বৌদ্ধ বিহার (নাটেশ্বর)
১৪/ স্যার জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ি (রাড়িখাল)
১৫/ বল্লালবাড়ি (রামপাল)

ফরিদপুর
১/ পল্লী কবি জসীম উদ্দিনের বাড়ি এবং নতুন জাদুঘর (কবির বাড়ি বা অম্বিকাপুর)
২/ আলীপুর মসজিদ (আলীপুর)
৩/ মথুরাপুর দেঊল (মধুখালী)
৪/ সাতৈর জামে মসজিদ (বোয়ালমারী)
৫/ আটরশি (জাকের মঞ্জিল, সদরপুর)
৬/ কানাইপুর জমিদার বাড়ি (কানাইপুর)
৭/ পাতরাইল মসজিদ (ভাঙ্গা)
৮/ দোলমঞ্চ (পুঠিয়া বাজার)
৯/ শিব মন্দির (কাচারিপাড়া)
১০/ গেরদা ফলক (গেরদা)

টাঙ্গাইল
১/ মহেরা জমিদার বাড়ি (নাটিয়াপাড়া)
২/ পীরগাছা রাবার বাগান (মধুপুর)
৩/ যমুনা রিসোর্ট ও বঙ্গবন্ধু সেতু (যমুনা সেতু)
৪/ কাদিম হামজানি মসজিদ (কালিহাতি)
৫/ পরীর দালান (শিমলাপাড়া, হেমনগর)
৬/ বাসুলিয়া বিল (বাসাইল)
৭/ পাকুটিয়ার জমিদার বাড়ি (পাকুটিয়া)
৮/ গুপ্ত বৃন্দাবন (ঘাটাইল)
৯/ গয়হাটার মঠ (গয়হাটা, নাগরপুর)
১০/ সাগরদীঘি (ঘাটাইল)
১১/ নবাব মঞ্জিল (ধনবাড়ি)
১২/ করটিয়া জমিদার বাড়ি (করটিয়া)
১৩/ আতিয়া জামে মসজিদ (দেলদুয়ার)
১৪/ মধুপুর জাতীয় উদ্যান (মধুপুর)
১৫/ এলেঙ্গা রিসোর্ট (কালিহাতি)
১৬/ আদম কাশ্মিরীর মাজার (পাথরাইল)
১৭/ নাগরপুর চৌধুরী বাড়ি (নাগরপুর)

গাজীপুর
১/ সাবাহ গার্ডেন রিসোর্ট (বাঘের বাজার)
২/ সোহাগ পল্লী (কালামপুর)
৩/ নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট (রাজবাড়ি, শ্রীপুর)
৪/ অঙ্গনা রিসোর্ট (সূর্যনারায়ণপুর, কাপাসিয়া)
৫/ বেলাই বিল (কানাইয়া বাজার)
৬/ রাঙামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট রিসোর্ট ও বনভোজন কেন্দ্র (চন্দ্রা)
৭/ ছুটি রিসোর্ট (সুকুন্দি গ্রাম, গাজীপুর ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান)
৮/ গাজীপুর ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান (জয়দেবপুর)
৯/ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক (মাওনা, শ্রীপুর)
১০/ নুহাশ পল্লী (পিরুজ আলী)
১১/ জল জঙ্গলের কাব্য রিসোর্ট (পুবাইল, টংগী)
১২/ স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্ট (সালনা)
১৩/ আনসার একাডেমী (সফিপুর)
১৪/ মনপুড়া পার্ক (কাশিমপুর)
১৫/ রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট (রাজেন্দ্রপুর)

গোপালগঞ্জ
১/ আড়পাড়া মন্সীবাড়ি (টেকেরহাট)
২/ কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের পৈত্রিকবাড়ি (কোটালীপাড়া)
৩/ বঙ্গবন্ধুর সমাধি (টুঙ্গীপাড়া)
৪/ শাপলার বিল (কোটালীপাড়া)
৫/ গিরীশ চন্দ্র সেনের বাড়ি (ভাটিয়াপাড়া)
৬/ উলপুর জমিদার বাড়ি (উলপুর)
৭/ চন্দ্রঘাট (গোপালগঞ্জ সদর)
৮/ সখীচরন রায়ের বাড়ি (ভাটিয়াপাড়া)
৯/ উজানীর রাজবাড়ি (মুকসুদপুর)
১০/ বিল রুট ক্যানেল (আড়পাড়া)
১১/ ওড়াকান্দি ঠাকুর বাড়ি (ওড়াকান্দি)

কিশোরগঞ্জ
১/ সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি (কটিয়াদী)
২/ জঙ্গলবাড়ি দুর্গ (করিমগঞ্জ)
৩/ এগারোসিন্দুর দুর্গ (পাকুন্দিয়া)
৪/ কবি চন্দ্রাবতী মন্দির (কিশোরগঞ্জ সদর)
৫/ গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়ি (হোসেনপুর)
৬/ কুতুবশাহ মসজিদ (অষ্টগ্রাম)
৭/ নিকলী হাওর (নিকলী)
৮/ মিঠামইন হাওর (মিঠামইন)
৯/ অষ্টগ্রাম হাওর (অষ্টগ্রাম)
১০/ ওয়াচ টাওয়ার (কিশোরগঞ্জ সদর)
১১/ ভৈরব সেতু (ভৈরব)
১২/ শোলাকিয়া ইদগাহ মাঠ (কিশোরগঞ্জ সদর)
১৩/ পাগলা মসজিদ (হারুয়া)
১৪/ দিল্লীর আখড়া (মিঠামইন)

মাদারীপুর
১/ শকুনীলেক (মাদারীপুর সদর)
২/ চরমুগুরিয়ার বানর (চরমুগুরিয়া)
৩/ পর্বতের বাগান (মাদারীপুর সদর)
৪/ প্রণব মঠ (বাজিতপুর)
৫/ আউলিয়াপুর নীলকুঠি (মাদারীপুর সদর)
৬/ সেনাপতির দীঘি (কালকিনি)
৭/ ঝাউদি গিরি (মাদারীপুর সদর)
৮/ রাজা রামমোহন রায়ের বাড়ি ও রাজা রাম মন্দির (রাজৈর)
৯/ মিঠাপুর জমিদার বাড়ি (মাদারীপুর সদর)
১০/ খালিয়া শান্তিকেন্দ্র (রাজৈর)

মানিকগঞ্জ
১/ বালিয়াটি জমিদার বাড়ি (সাটুরিয়া)
২/ তেওতা জমিদার বাড়ি (শিবালয়)
৩/ স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট (হরিরামপুর)
৪/ ক্ষণিকা পিকনিক স্পট (মানিকগঞ্জ সদর)
৫/ নাহার গার্ডেন পিকনিক স্পট (সাটুরিয়া)
৬/ আরিচা ঘাট (শিবালয়)

নারায়ণগঞ্জ
১/ মায়াদ্বীপ (বারদী, সোনারগাঁও)
২/ সায়রা গার্ডেন রিসোর্ট (মদনপুর)
৩/ সুবর্ণ গ্রাম এমিউসমেন্ট পার্ক ও রিসোর্ট (ভূলতা)
৪/ বারদী লোকনাথ আশ্রম (বারদী, সোনারগাঁও)
৫/ সোনারগাঁও জাদুঘর (সোনারগাঁও)
৬/ মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি (রূপগঞ্জ)
৭/ পানাম নগর (সোনারগাঁও)
৮/ জিন্দা পার্ক (রূপগঞ্জ)
৯/ তাজমহল (সোনারগাঁও)
১০/ চৌদ্দার চর (আড়াইহাজার)
১১/ বন্দর শাহী মসজিদ (কদম রসুল)
১২/ সোনাকান্দা দুর্গ ও হাজীগঞ্জ দুর্গ (হাজীগঞ্জ)
১৩/ সাতগ্রাম জমিদার বাড়ি (পুরিন্দা)
১৪/ বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ি (মদনপুর)
১৫/ পন্ড গার্ডেন পার্ক (রূপগঞ্জ)
১৬/ বিবি মরিয়ম মসজিদ ও সমাধি (হাজীগঞ্জ)

নরসিংদী
১/ লক্ষ্মণ সাহার জমিদার বাড়ি (ডাংগা)
২/ দেওয়ান শরীফ মসজিদ (পলাশ)
৩/ সোনাইমুড়ি টেক (সোনাইমুড়ি)
৪/ উয়ারী বটেশ্বর (বেলাবো)
৫/ গিরিশ চন্দ্র সেনের বাড়ি (ডাংগা)
৬/ শাহ ইরানি মাজার (বেলাবো)
৭/ আশ্রাবপুর মসজিদ (শিবপুর)
৮/ ড্রিম হলিডে পার্ক (পাঁচদোনা)
৯/ লটকন বাগান (বেলাবো)
১০/ বালাপুর জমিদার বাড়ি (বালাপুর)
১১/ বেলাবো বাজার জামে মসজিদ (বেলাবো)
১২/ মনুমিয়া জমিদার বাড়ি (ঘোড়াশাল)

রাজবাড়ী
১/ কল্যাণ দীঘি (নবাবপুর)
২/ নলিয়া জোড় বাংলা মন্দির (বালিয়াকান্দি)
৩/ মীর মোশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্র (বালিয়াকান্দি)
৪/ নীলকুঠি (বালিয়াকান্দি)
৫/ শাহ পালোয়ানের মাজার (বালিয়াকান্দি)
৬/ সমাধিনগর মঠ (বালিয়াকান্দি)

শরীয়তপুর
১/ সুরেশ্বর দরবার শরীফ (নড়িয়া)
২/ বুড়ির হাটের মসজিদ (ভোদরগঞ্জ)
৩/ মানসিংহের বাড়ি (নড়িয়া)
৪/ হাটুরিয়া জমিদার বাড়ি (গোসাইরহাট)
৫/ শিবলিঙ্গ (নড়িয়া)
৬/ ধানুকার মনসা বাড়ি (শরীয়তপুর সদর)
৭/ রাম সাধুর আশ্রম (নড়িয়া)
৮/ রুদ্রকর মঠ (শরীয়তপুর সদর)
৯/ ফতেজজংপুর দুর্গ (নড়িয়া)
১০/ আনন্দবাজার বেড়িবাঁধ (ভেদরগঞ্জ)

সিলেট বিভাগ (৪টি জেলা নিয়ে গঠিত)
সিলেট
১/ খাদিমনগর ন্যাশনাল পার্ক (খাদিমনগর)
২/ ডিবির হাওর (জৈন্তাপুর)
৩/ লাক্কাতুরা চা বাগান (চৌকিঢেঁকী)
৪/ কুলুমছড়া (গোয়াইনঘাট)
৫/ হযরত শাহ পরাণ (রাঃ) মাজার (খাদিমনগর)
৬/ হযরত শাহজালাল (রাঃ) মাজার (সিলেট সদর)
৭/ মালনীছড়া চা বাগান (সিলেট সদর)
৮/ জাফলং (গোয়ানঘাট)
৯/ সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা (জাফলং)
১০/ রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট (গোয়াইনঘাট)
১১/ লোভাছড়া (কানাইঘাট)
১২/ উৎমাছড়া (কোম্পানীগঞ্জ)
১৩/ লালাখাল (জৈন্তাপুর)
১৪/ ভোলাগঞ্জ
১৫/ পান্থুমাই ঝর্ণা (গোয়াইনঘাট)
১৬/ লক্ষণছড়া (গোয়াইনঘাট)
১৭/ বিছানাকান্দি (গোয়াইনঘাট)
১৮/ মণিপুরী রাজবাড়ি (মির্জাজাঙ্গাল)
১৯/ তামাবিল (গোয়াইনঘাট)
২০/ হাকালুকি হাওর

হবিগঞ্জ
১/ বিথাঙ্গল বড় আখড়া (বানিয়াচং)
২/ সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান (চুনারঘাট)
৩/ রেমা ক্যালেঙ্গা (চুনারঘাট)
৪/ বানিয়াচং গ্রাম
৫/ গ্রীনল্যান্ড পার্ক (চুনারঘাট)
৬/ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভ
৬/ মাধবপুর লেক (মাধবপুর)

মৌলভীবাজার
১/ মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক ও ঝর্ণা (মাধবকুণ্ড)
২/ বাইক্কা বিল (শ্রীমঙ্গল)
৩/ হাকালুকি হাওর
৪/ হাইল হাওর
৫/ চা জাদুঘর (শ্রীমঙ্গল)
৬/ মনিপুরী পল্লী (কমলগঞ্জ)
৭/ পরিকুণ্ড জলপ্রপাত (মাধবকুণ্ড)
৮/ লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান (কমলগঞ্জ)
৯/ হাম হাম জলপ্রপাত (কমলগঞ্জ)
১০/ দুসাই রিসোর্ট (গিয়াসনগর)
১১/ গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট (শ্রীমঙ্গল)
১২/ পাথারিয়া পাহাড় (বড়লেখা)
১৩/ আদমপুর বন (কমলগঞ্জ)
১৪/ বাংলাদেশ চা গবেষণা ইন্সটিটিউট (শ্রীমঙ্গল)

সুনামগঞ্জ
১/ টাঙ্গুয়ার হাওর (ধর্মপাশা ও তাহিরপুর এলাকাজুড়ে)
২/ নীলাদ্রি লেক (টেকেরঘাট)
৩/ লালঘাট ঝর্ণাধারা (তাহিরপুর)
৪/ শিমুল বাগান (তাহিরপুর)
৫/ নারায়ণতলা
৬/ হাছন রাজা মিউজিয়াম (তেঘরিয়া)
৭/ বারিক্কা টিলা (তাহিরপুর)
৮/ কেয়ারি, লাইমস্টোন লেক (টেকেরঘাট)
৯/ লাউয়ের গড় (তাহিরপুর)
১০/ পাগলা মসজিদ (সুনামগঞ্জ সদর)
১১/ পাইলগাও জমিদার বাড়ি (পাইলগাও)
১২/ গৌরারং জমিদার বাড়ি (সুনামগঞ্জ সদর)

খুলনা বিভাগ (১০টি জেলা নিয়ে গঠিত)
খুলনা
১/ রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি (ফুলতলা)
২/ রূপসা নদী ও রূপসা ব্রীজ
৩/ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৪/ ভৈরব নদী (ফুলবাড়ি)
৫/ জাহানাবাদ পার্ক (জাহানাবাদ ক্যান্টনমেন্ট)
৬/ এগারো শিব মন্দির (রাজঘাট)
৭/ খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর
৮/ সুন্দরবন
৯/ জাতিসংঘ পার্ক
১০/ বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের মাজার
১১/ কটকা সমুদ্র সৈকত
১২/ করমজল পর্যটন কেন্দ্র
১৩/ বনবিলাস চিড়িয়াখানা
১৪/ ধর্ম সভা আর্য মন্দির
১৫/ গল্পামারি বধ্যভূমি শহীদস্মৃতি সৌধ

যশোর
১/ মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি (কেশবপুর)
২/ হাজী মুহম্মদ মুহসীনের ইমামবারা (যশোর সদর)
৩/ রাজবাড়ি (যশোর সদর)
৪/ ভরত ভায়না (কেশবপুর)
৫/ চাঁচড়া শিব মন্দির (যশোর সদর)
৬/ ফুলের রাজধানী গদখালী (গদখালী)
৭/ বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদের সমাধি
৮/ হাম্মাম খানা (মীর্জানগর)
৯/ বিনোদিয়া ফ্যামিলি পার্ক (যশোর সেনানিবাস)
১০/ হনুমান গ্রাম (কেশবপুর)
১১/ পুড়াখালি বাওড় (অভয়নগর)
১২/ ভাটপাড়ার জগন্নাথধাম (অভয়নগর)
১৩/ যশোর কালেক্টরেট ভবন

সাতক্ষীরা
১/ তেঁতুলিয়া জামে মসজিদ (তালা)
২/ মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত (শ্যামনগর)
৩/ জমিদার বাড়ি ও যশোরেশ্বরী মন্দির (শ্যামনগর)
৪/ নলতা রওজা শরীফ (কালিগঞ্জ)
৫/ নীলকুঠি (দেবহাটা)
৬/ লাপসা (সাতক্ষীরা সদর)
৭/ বৌদ্ধ মঠ (কলারোয়া)
৮/ মোজাফফর গার্ডেন, বনলতা বাগান (কালিগঞ্জ)
৯/ সাত্তার মোড়লের স্বপ্নবাড়ি (কালিগঞ্জ)
১০/ কপোতাক্ষ নদ

মেহেরপুর
১/ মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ ও কমপ্লেক্স (আম্রকানন)
২/ মেহেরপুর শহীদ স্মৃতিসৌধ (মুজিবনগর)
৩/ আমদহ গ্রামের স্থাপত্য (মেহেরপুর সদর)
৪/ ভাটপাটা নীলকুঠি (মেহেরপুর সদর)
৫/ আমঝুপি নীলকুঠি (মেহেরপুর সদর)
৬/ বল্লভপুর চার্চ (মুজিবনগর)
৭/ ভবানন্দপুর মন্দির (মেহেরপুর সদর)
৮/ সিদ্ধেশ্বরী কালিমন্দির (মেহেরপুর সদর)

নড়াইল
১/ সুলতান কমপ্লেক্স (নড়াইল সদর)
২/ বাধাঘাট (নড়াইল সদর)
৩/ নিরিবিলি পিকনিক স্পট (লোহাগড়া)
৪/ অরুনিমা কান্ট্রিসাইড এন্ড গলফ রিসোর্ট (কালিয়া)
৫/ চিত্রা রিসোর্ট (সীমাখালী)
৬/ বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স (মোহাম্মদনগর)
৭/ নীহাররঞ্জন গুপ্তের বাড়ি (লোহাগড়া)
৮/ জোড় বাংলা মন্দির (লোহাগড়া)
৯/ স্বপ্নবিথি পিকনিক স্পট (লোহাগড়া)

চুয়াডাঙ্গা
১/ পুলিশ পার্ক (চুয়াডাঙ্গা সদর)
২/ দত্তনগর কৃষি খামার (মহেশপুর)
৩/ শিশু স্বর্গ (চুয়াডাঙ্গা সদর)
৪/ নাটুদহের আট কবর (জগন্নাথপুর)
৫/ কেরু সুগার মিলস এন্ড ডিস্টিলারি (দামুড়হুদা)
৬/ চুয়াডাঙ্গা বড় মসজিদ
৭/ কাশীপুর জমিদার বাড়ি (জীবননগর)
৮/ দুয়া বাওড় (রায়পুর)
৯/ ঠাকুরপুর জামে মসজিদ (ঠাকুরপুর)
১০/ আলমডাঙ্গা বধ্যভূমি (আলমডাঙ্গা)
১১/ ডিসি ইকো পার্ক (দামুরহুদা)
১২/ তিয়রবিলা বাদশাহী মসজিদ (তিয়রবিলা)

কুষ্টিয়া
১/ রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি (শিলাইদহ)
২/ ফকির লালন সাঁইজির মাজার (কুষ্টিয়া সদর)
৩/ মীর মোশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা (লাহিনীপাড়া)
৪/ শাহী মসজিদ (ঝাউদিয়া)
৫/ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৬/ হার্ডিঞ্জ ব্রিজ (ভেড়ামারা)
৭/ লালন শাহ সেতু (ভেড়ামারা)
৮/ মোহিনী মিল (কুষ্টিয়া সদর)
৯/ রেইনউইক বাঁধ (কুষ্টিয়া সদর)
১০/ টেগর লজ (মিলপাড়া)
১১/ পরিমল থিয়েটার (কুষ্টিয়া সদর)

মাগুরা
১/ রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ দুর্গ (মুহম্মদপুর)
২/ কবি কাজী কাদের নেওয়াজ এর বাড়ি (শ্রীপুর)
৩/ বিড়াট রাজার বাড়ি (শ্রীপুর)
৪/ পীর তোয়াজউদ্দিনের মাজার (শ্রীপুর)
৫/ চন্ডীদাস ও রজকিনীর ঐতিহাসিক ঘাট (শালিখা)
৬/ সিদ্ধেশ্বরী মঠ (মাগুরা সদর)
৭/ শ্রীপুর জমিদার বাড়ি (শ্রীপুর)
৮/ কৃষ্ণমন্দির (মুহম্মদপুর)
৯/ ভাতের ভিটা ঢিবি (মাগুরা সদর)

বাগেরহাট
১/ খান জাহান আলীর মাজার (বাগেরহাট সদর)
২/ ষাট গম্বুজ মসজিদ
৩/ খাঞ্জেলী দিঘি
৪/ সিংগাইর মসজিদ
৫/ নয় গম্বুজ মসজিদ
৬/ সাবেকডাঙ্গা পূরাকীর্তি
৭/ জিন্দাপীর মসজিদ
৮/ অযোধ্যা মঠ
৯/ বাগেরহাট জাদুঘর
১০/ দশ গম্বুজ মসজিদ
১১/ করমজল (সুন্দরবন)
১২/ মংলা বন্দর
১৩/ রনবিজয়পুর মসজিদ
১৪/ চুনাখোলা মসজিদ

ঝিনাইদহ
১/ মিয়ার দালান (ঝিনাইদহ সদর)
২/ বারোবাজার
৩/ জোহান ড্রীম ভ্যালী পার্ক এন্ড রিসোর্ট
৪/ কেপি বসুর বাড়ি
৫/ মিয়ার দালান (সদর)
৬/ ঢোল সমুদ্র দিঘি
৭/ গলাকাটা মসজিদ (তাহেরপুর)
৮/ শৈলকূপা জমিদার বাড়ি (আবাইপুর)
৯/ জোড় বাংলা মসজিদ (বারোবাজার)
১০/ খালিশপুর নীলকুঠি ভবন (কপোতাক্ষ নদ)
১১/ গাজী কালু ও চম্পাবতীর মাজার (বারোবাজার)
১২/ নলডাঙ্গা রাজবাড়ি রিসোর্ট (কালীগঞ্জ)
১৩/ লালন শাহের ভিটা (হরিণাকুণ্ডু)

বরিশাল বিভাগ (৬টি জেলা নিয়ে গঠিত)
বরিশাল
১/ গুটিয়া মসজিদ (বানারীপাড়া)
২/ দুর্গাসাগর দিঘি (বাবুগঞ্জ)
৩/ উলানিয়া জমিদার বাড়ি
৪/ ৩০ গোডাউন
৫/ লাখুটিয়া জমিদার বাড়ি
৬/ কলসকাঠী জমিদার বাড়ি
৭/ শাপলা গ্রাম (সাতলা)
৮/ অক্সফোর্ড মিশন গির্জা (বগুড়া রোড)
৯/ মিয়াবাড়ি জামে মসজিদ (বরিশাল সদর)
১০/ কসবা মসজিদ (গৌরনদী)
১১/ শংকর মঠ (নতুন বাজার)
১২/ বিবির পুকুর পাড় (সদর)
১৩/ কীর্তনখোলা নদী (বরিশাল সদর)

ঝালকাঠি
১/ শিব বাড়ি মন্দির ও ঠাকুর বাড়ি (সদর)
২/ কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়ি (সদর)
৩/ বেশনাই মল্লিকের দিঘি
৪/ গাবখান সেতু
৫/ সিটি পার্ক
৬/ মিয়াবাড়ি মসজিদ
৭/ শেরে বাংলার নানাবাড়ি
৮/ সাতুরিয়া জমিদার বাড়ি
৯/ গালুয়া পাকা মসজিদ
১০/ ধানসিঁড়ি ইকোপার্ক
১১/ পেয়ারা বাগান ও ভাসমান বাজার (ভিমরুলি)
১২/ সুজাবাদ কেল্লা (সুজাবাদ)

পটুয়াখালী
১/ কানাই বলাই দিঘী
২/ লেবুর চর
৩/ কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
৪/ কুয়াকাটা বৌদ্ধ মন্দির
৫/ সোনারচর
৬/ কুয়াকাটা রাখাইনপল্লী
৭/ মজিদবাড়িয়া মসজিদ
৮/ সীমা বৌদ্ধ বিহার
৯/ পায়রা সমুদ্রবন্দর
১০/ পানি জাদুঘর
১১/ কালাইয়া প্রাচীন মন্দির
১২/ ক্রাব আইল্যান্ড
১৩/ ফাতরার বন
১৫/ শুঁটকি পল্লী
১৬/ কুয়াকাটার কুয়া
১৭/ দয়াময়ী দেবী মন্দির

পিরোজপুর
১/ সারেংকাঠী পিকনিক স্পট
২/ রিভারভিউ ইকোপার্ক
৩/ রায়েরকাঠী জমিদার বাড়ি
৪/ ভাসমান পেয়ারা বাজার (কুড়িয়ানা)
৫/ মমিন মসজিদ (মঠবাড়িয়া)
৬/ পারেড হাট জমিদার বাড়ি
৭/ স্বরুপকাঠীর পেয়ারা বাগান
৮/ আটঘর আমড়া বাগান
৯/ ডিসি পার্ক
১০/ কবি আহসান হাবিব এর বাড়ি

ভোলা
১/ মানিক মিয়া বাড়ি
২/ কুতুবা মিয়া বাড়ি
৩/ দেউলা তালুকদার বাড়ি
৪/ জমিদার কালা রায়ের বাড়ি
৫/ মনপুরা দ্বীপ
৬/ চর কুকরী মুকরী
৭/ ওয়াচ টাওয়ার
৮/ তারুয়া সমুদ্র সৈকত
৯/ ঢাল চর
১০/ বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল জাদুঘর (আলীনগর)
১১/ দুদুমিয়ার বাজার
মনপুরা দ্বীপ, ভোলা;

বরগুনা
১/ হরিণঘাটা বনাঞ্চল
২/ বিবিচিনি মসজিদ
৩/ লালদিয়ার বন ও সমুদ্র সৈকত
৪/ কুমিরমারার বন
৫/ রাখাইনপল্লী
৬/ তালতলীর বৌদ্ধ মন্দির

চট্টগ্রাম বিভাগ (১১টি জেলা নিয়ে গঠিত)
চট্টগ্রাম
১/ আগুনিয়া চা বাগান (উত্তর রাঙ্গুনিয়া)
২/ চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
৩/ সন্দ্বীপ সমুদ্র সৈকত
৪/ কমনওয়েলথ ওয়ার সেমেট্রি
৫/ খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত (বাঁশখালী)
৬/ খিরাম সংরক্ষিত বনাঞ্চল (ফটিকছড়ি)
৭/ চন্দ্রনাথ মন্দির (সীতাকুণ্ড)
৮/ চেরাগী পাহাড়
৯/ চাঁদপুর-বেলগাঁও চা বাগান (বাঁশখালী)
১০/ জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর
১১/ বাটালী হিল
১২/ পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
১৩/ পারকি সমুদ্র সৈকত
১৪/ ফয়েজ লেক
১৫/ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৬/ বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি
১৭/ সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক (সীতাকুণ্ড)
১৮/ বাঁশখালী ইকোপার্ক
১৯/ বৌদ্ধ তীর্থস্থান চক্রশালা (পটিয়া)
২০/ ভাটিয়ারি গল্ফ ক্লাব
২১/ ভূজপুর সংরক্ষিত বনাঞ্চল (ফটিকছড়ি)
২২/ মহামুনি বৌদ্ধ বিহার (রাউজান)
২৩/ মহামায়া লেক (মীরসরাই)
২৪/ রাঙ্গুনিয়া কোদালা চা বাগান
২৫/ লোহাগাড়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য
২৬/ কমলদহ ঝর্ণা
২৭/ গুলীয়াখালী সমুদ্র সৈকত (সীতাকুণ্ড)
২৮/ বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত (সীতাকুণ্ড)
২৯/ সুপ্তধারা, সহস্রধারা, সহস্রধারা-২ ঝর্ণা (সীতাকুণ্ড)
৩০/ খৈয়াছড়া ঝর্ণা (মীরসরাই)
৩১/ মেধস মুনির আশ্রম
৩২/ মিনি বাংলাদেশ (কালুরঘাট)
৩৩/ খেজুরতলা বীচ
৩৪/ কুমারীকুণ্ড (সীতাকুণ্ড)
৩৫/ বাওয়াছড়া লেক (মীরসরাই)
৩৬/ সোনাইছড়ি ট্রেইল (মীরসরাই)
৩৭/ চালন্দা গিরিপথ (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়)
৩৮/ হাজারিখিল অভয়ারণ্য (ফটিকছড়ি)
৩৯/ বায়েজীদ বোস্তামীর মাজার
৪০/ ছাগলকান্দা ঝর্ণা
৪১/ নাপিত্তাছড়া ট্রেইল (মীরসরাই)

রাঙ্গামাটি
১/ কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র
২/ কাপ্তাই হ্রদ
৩/ ঝুলন্ত সেতু
৪/ শুভলং ঝর্ণা
৫/ হাজাছড়া ঝর্ণা
৬/ পেদা টিং টিং
৭/ টুকটুক ইকো ভিলেজ
৮/ রাইংখ্যং পুকুর
৯/ রাজবন বিহার
১০/ ঐতিহ্যবাহী চাকমা রাজার (রাজবাড়ি)
১১/ চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার,
১২/ সাজেক ভ্যালী
১৩/ ন-কাবা ছড়া ঝর্ণা
১৪/ কাট্টলী বিল
১৫/ তিনটিলা বনবিহার
১৬/ রঙরাং পাহাড়
১৭/ জুরাছড়ি
১৮/ দুমলং পর্বত
১৯/ লংগদু
২০/ কমলক ঝর্ণা (সাজেক)
২১/ মুপ্পোছড়া ঝর্ণা
২২/ ধুপপানি ঝর্ণা (বিলাইছড়ি)
২৩/ রাইখং লেক (বিলাইছড়ি)
২৪/ চাকমা রাজার রাজবাড়ি
২৫/ ওয়াগ্গা চা এস্টেট
২৬/ উপজাতীয় যাদুঘর

বান্দরবান
১/ বুদ্ধ ধাতু জাদি মন্দির
২/ উজানীপাড়ার বিহার
৩/ বম ও ম্রো উপজাতীয়দের গ্রাম
৪/ প্রান্তিক হ্রদ, জীবননগর এবং কিয়াচলং হ্রদ
৫/ মেঘলা
৬/ সাঙ্গু নদী
৭/ তাজিংডং এবং কেওক্রাডং
৮/ বগা লেক
৯/ সাইরু হিল রিসোর্ট
১০/ লামা
১১/ প্রান্তিক লেক
১২/ মারায়ন ডং (আলীকদম)
১৩/ কংদুক বা যোগী হাফং
১৪/ বাকলাই ঝর্ণা
১৫/ আন্ধারমানিক (থানচি)
১৬/ তুক অ/লামোনই/ডামতুয়া ঝর্ণা (আলীকদম)
১৭/ ডিম পাহাড় (থানচি-আলীকদম)
১৮/ ত্লাবং ঝর্ণা/ডাবল ফলস
১৯/ জৎলং/মোদক মুয়াল
২০/ সাকাহাফং পর্বত
২১/ চিংড়ী ঝর্ণা
২২/ সাতভাইখুম
২৩/ আমিয়াখুম
২৪/ মিলনছড়ি
২৫/ চিম্বুক পর্বত
২৬/ শৈল প্রপাত
২৭/ নাফাখুম জলপ্রপাত (থানচি)
২৮/ আলীর সুড়ঙ্গ (আলীকদম)
২৯/ রূপমুহুরী ঝর্ণা (আলীকদম)
৩০/ জাদিপাই ঝর্ণা (জাদিপাই পাড়া)
৩১/ স্বর্ণমন্দির
৩২/ লুং ফের ভা সাইতার ঝর্ণা
৩৩/ পাইন্দু সাইতার/তিনাপ সাইতার (রোয়াংছড়ি)
৩৪/ নীলাচল
৩৫/ নীলগিরি
৩৬/ ঋজুক ঝর্না (থানচি)
৩৭/ তিন্দু
৩৮/ নাইক্ষ্যংছড়ি লেক ও ঝুলন্ত ব্রীজ

খাগড়াছড়ি
১/ হাতি মাথা/হাতিমুড়া (পেরাছড়া)
২/ শান্তিপুর অরণ্য কুটির (পানছড়ি)
৩/ রিসাং ঝর্ণা (মাটিরাঙ্গা)
৪/ তৈদুছড়া ঝর্ণা (দীঘিনালা)
৫/ দেবতার পুকুর
৬/ আলুটিলা গুহা (মাটিরাঙ্গা)
৭/ নিউজিল্যান্ড পাড়া
৮/ মহালছড়ি লেক
৯/ রামগড় লেক ও চাবাগান
১০/ মায়াবিনী লেক
১১/ রামু বৌদ্ধমন্দির
১২/ মানিকছড়ি মং রাজবাড়ি
১৩/ হর্টিকালচার ব্রীজ
১৪/ রাবার ড্যাম (পানছড়ি)
১৫/ অপু ঝর্ণা
১৬/ শতায়ুবর্ষী বটগাছ
১৭/ বিডিআর স্মৃতিসৌধ

কক্সবাজার
১/ রামু বৌদ্ধ বিহার (রামু)
২/ শামলাপুর সমুদ্র সৈকত (বাহারছড়া)
৩/ মারমেইড ইকো রিসোর্ট (পেঁচারদিয়া)
৪/ শাহপরীর দ্বীপ (টেকনাফ)
৫/ সোনাদিয়া দ্বীপ
৬/ কুতুবদিয়া দ্বীপ
৭/ ইনানী বীচ
৮/ ডুলাহাজরা সাফারি পার্ক
৯/ হিমছড়ি
১০/ ছেড়া দ্বীপ
১১/ সেন্ট মার্টিন
১২/ আদিনাথ মন্দির (মহেশখালী)
১৩/ লাবনী পয়েন্ট
১৪/ কলাতলী পয়েন্ট
১৫/ সুগন্ধা পয়েন্ট
১৬/ বার্মিজ মার্কেট
১৭/ দরিয়ানগর
১৮/ মেরিন ড্রাইভ রোড

ফেনী
১/ শমসের গাজীর বাঁশের কেল্লা রিসোর্ট (ছাগলনাইয়া)
২/ বিজয় সিংহ দীঘি
৩/ মুহুরী প্ৰজেক্ট বা ‪মুহুরী সেচ প্রকল্প
৪/ ‪শিলুয়ার শীলপাথর
৫/ রাজাঝীর দীঘি
৬/ বিজয়সিংহ দীঘি
৭/ জগন্নাথ কালীমন্দির
৮/ চাঁদগাজী মসজিদ
৯/ দরবেশ পাগলা মিঞাঁর মাজার
১০/ শিলামূর্তির ধ্বংসাবশেষ (ছাগলনাইয়া)
১১/ ফুলগাজীর দোলমন্দির
১২/ জমিদার বাড়ীর সাত মন্দির (ছাগলনাইয়া)
১৩/ চৌধুরী বাড়ী মসজিদ‬‬

নোয়াখালী
১/ নিঝুম দ্বীপ
২/ বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্মৃতি জাদুঘর
৩/ গান্ধী আশ্রম
৪/ বজরা শাহী মসজিদ
৫/ মুসাপুর সী বীচ
৬/ মাইজদী বড় দীঘি
৭/ কমলা রানীর দীঘি
৮/ মনপুরা দ্বীপ
৯/ হাতিয়া
১০/ ভূঞার দিঘী (সেনবাগ)
১১/ লুর্দের রানীর গীর্জা (সোনাপুর)
১২/ ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল (চর জব্বর)
১৩/ শ্রী শ্রী রাম ঠাকুরের আশ্রম (চৌমুহনী)

লক্ষ্মীপুর
১/ দালালবাজার জমিদার বাড়ি
২/ কামানখোলা জমিদার বাড়ি
৩/ তিতা খাঁ জামে মসজিদ
৪/ জ্বীনের মসজিদ
৫/ খোয়া সাগর দীঘি
৬/ মটকা মসজিদ
৭/ মজু চৌধুরী ঘাট
৮/ মতির হাট ও মেঘনার ভাসমান চর
৯/ লক্ষ্মীধরাপাড়া দিঘী (রামগঞ্জ)
১০/ রামগতির প্যারাবন
১১/ ভাষা সৈনিক কমরেড মোহাম্মদ তোয়াহার স্মৃতিসৌধ
১২/ শ্রীপুর দাস বাড়ী
১৩/ সাইফিয়া দরবার শরীফ
১৪/ তেলিয়ার চর ও চর গজারিয়া
১৫/ বয়ার চরের প্রাকৃতিক দৃর্শ্য
১৬/ চররুহিতা
১৭/ ডাকাতিয়া নদী

কুমিল্লা
১/ বায়তুল আজগর জামে মসজিদ
২/ নূর মানিকচর জামে মসজিদ
৩/ কবি তীর্থ দৌলতপুর
৪/ ধর্মসাগর দীঘি
৫/ ময়নামতি জাদুঘর
৬/ শালবন বৌদ্ধ বিহার (কোটবাড়ি)
৭/ ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি
৮/ বার্ড
৯/ শাহ সুজা মসজিদ
১০/ উটখাড়া মাজার
১১/ বায়তুল আজগর জামে মসজিদ
১২/ কুমিল্লার জাহাপুর জমিদার বাড়ি
১৩/ গোমতী নদী
১৪/ বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন
১৫/ রূপ সাগর দীঘি
১৬/ লালমাই পাগাড়
১৭/ রানীর কুঠির
১৮/ রূপবান মুড়া
১৯/ ইটাখোলা মুড়া
২০/ কোটিলা মুড়া
২১/ বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া
১/ ভৈরব রেলওয়ে সেতু
২/ আরাফাইল মসজিদ (সরাইল)
৩/ উলচাপাড়া মসজিদ (সদর)
৪/ ভাদুঘর শাহী মসজিদ (সদর)
৫/ কালভৈরব মন্দির (সদর)
৬/ তিতাস নদীর ব্রীজ
৭/ বাসুদেব মূর্তি (সরাইল)
৮/ ঐতিহাসিক হাতিরপুল (সরাইল)
৯/ খরমপুর মাজার (আখাউড়া)
১০/ কৈলাঘর দূর্গ (কসবা)
১১/ কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ (কসবা)
১২/ বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের কবর (আখাউড়া)
১৩/ সৌধ হিরন্ময়
১৪/ বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির
১৫/ গঙ্গাসাগর দিঘী
১৬/ কেল্লা শহীদ মাজার
১৭/ মঈনপুর মসজিদ (কসবা)
১৮/ বাঁশী হাতে শিবমূর্তি (নবীনগর)
১৯/ আনন্দময়ী কালীমূর্তি (সরাইল)
২০/ আর্কাইভ মিউজিয়াম
২১/ ফারুকী পার্কের স্মৃতিস্তম্ভ
২২/ ধরন্তী হাওড়
২৩/ হরিপুর জমিদার বাড়ি

চাঁদপুর
১/ শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির (কচুয়া)
২/ মনসা মুড়া (কচুয়া)
৩/ সাহারপারের দিঘী (কচুয়া)
৪/ উজানীতে বেহুলার পাটা (কচুয়া)
৫/ তুলাতলী মঠ (কচুয়া)
৬/ সাহেবগঞ্জ নীল কুঠি (ফরিদগঞ্জ)
৭/ লোহাগড় মঠ (ফরিদগঞ্জ)
৮/ রূপসা জমিদার বাড়ী (ফরিদগঞ্জ)
৯/ হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ (হাজীগঞ্জ)
১০/ বলাখাল জমিদার বাড়ী (হাজীগঞ্জ)
১১/ নাসিরকোর্ট শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধী স্থল (হাজীগঞ্জ)
১২/ মতলব উত্তর নাগরাজাদের বাড়ি, মঠ ও দিঘী (কাশিমপুর)
১৩/ শাহরাস্তি মঠ (শাহরাস্তি)
১৪/ তিন গম্বুজ মসজিদ ও প্রাচীন কবর (ভিঙ্গুলিয়া)
১৫/ পদ্মা-মেঘনার মিলনস্থল
১৬/ কড়ইতলী জমিদার বাড়ি (ফরিদগঞ্জ)
১৭/ অঙ্গীকার

রাজশাহী বিভাগ (৮টি জেলা নিয়ে গঠিত)
রাজশাহী
১/ বরেন্দ্র জাদুঘর
২/ পুটিয়া রাজবাড়ী
৩/ নিশিন্দা রাজ্য
৪/ গজমতখালী ব্রীজ
৫/ তুলসি ক্ষেত্র
৬/ হাওয়াখানা
৭/ গোয়ালকান্দি জমিদার বাড়ি
৮/ পুটিয়া মন্দির
৯/ সরমংলা ইকোপার্ক
১০/ সাফিনা পার্ক
১১/ হজরত শাহ মখদুম রুপোশ (রহঃ) এর মাজার
১২/ গজমতখালী ব্রীজ
১৩/ শহীদ কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা
১৪/ বাঘা মসজিদ
১৫/ টি-গ্রোয়েন ও পদ্মার তীর
১৬/ বড়কুঠি
১৭/ স্মৃতি অম্লান
১৮/ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ
১৯/ পদ্মার চর

চাঁপাইনবাবগঞ্জ
১/ বাবু ডাইং (চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর)
২/ মহানন্দা নদী (চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর)
৩/ ২য় মহানন্দা সেতু (শেখ হাসিনা সেতু)
৪/ ঐতিহাসিক আলী শাহপুর মসজিদ (নাচোল)
৫/ ষাঁড়বুরুজ, গোমস্তাপুর (রহনপুর)
৬/ ছোট সোনা মসজিদ (শিবগঞ্জ)
৭/ দারাসবাড়ি মসজিদ (শিবগঞ্জ)
৮/ দারাস বাড়ি মাদ্রাসা ও চল্লিশঘর (শিবগঞ্জ)
৯/ খঞ্জনদীঘির মসজিদ (শিবগঞ্জ)
১০/ চামচিকা মসজিদ (শিবগঞ্জ)
১১/ তাহখানা কমপ্লেক্স (শিবগঞ্জ)
১২/ তিন গম্বুজ মসজিদ (শিবগঞ্জ)
১৩/ শাহ্ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) ও তাঁর মাজার (শিবগঞ্জ)
১৪/ কোতোয়ালী দরওয়াজা (শিবগঞ্জ)
১৫/ ধনাইচকের মসজিদ (শিবগঞ্জ)
১৬/ আমবাগান

জয়পুরহাট
১/ বার শিবালয় মন্দির
২/ পাথরঘাটা মাজার
৩/ ভীমের পান্টি
৪/ নন্দাইল দিঘী
৫/ দুয়ারী ঘাট
৬/ শিশু উদ্যান
৭/ আছরাঙ্গা দিঘী
৮/ হিন্দা-কসবা শাহী মসজিদ
৯/ লকমা রাজবাড়ি
১০/ নিমাই পীরের মাজার
১১/ পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি
১২/ গোপীনাথপুর মন্দির

নওগাঁ
১/ পতিসর রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি
২/ ডানা পার্ক
৩/ দিব্যক জয়স্তম্ভ
৪/ জগদ্দল বিহার
৫/ বলিহার রাজবাড়ি
৬/ কুসুম্বা মসজিদ
৭/ পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার
৮/ করোনেশন থিয়েটার
৯/ অনিমেষ লাহিড়ীর বাড়ি
১০/ সাঁওতালপাড়া
১১/ জবাই বিল
১২/ ভীমের পান্টি
১৩/ আলতাদিঘী
১৪/ হলুদ বিহার
১৫/ দুবলহাটি রাজবাড়ি
১৬/ নওগাঁ জেলা পরিষদ পার্ক
১৭/ মাহি সন্তোষ
১৮/ ঠাকুর মান্দা মন্দির

নাটোর
১/ নাটোর রানী ভবানী রাজবাড়ী
২/ দয়ারামপুর রাজবাড়ি
৩/ বনপাড়া লুর্দের রানী মা মারিয়া ধর্মপল্লী
৪/ বোর্ণী মারীয়াবাদ ধর্মপল্লী
৫/ শহীদ সাগর
৬/ চলনবিল
৭/ হালতি বিল
৮/ দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি
৯/ পদ্মার চর
১০/ উত্তরা গণভবন
১১/ চলন বিল জাদুঘর
১২/ বুধপাড়া কালীমন্দির
১৩/ ধরাইল জমিদার বাড়ি

পাবনা
১/ লালন শাহ্ সেতু (ঈশ্বরদী)
২/ হার্ডিঞ্জ ব্রীজ (ঈশ্বরদী)
৩/ পাবনা মানসিক হাসপাতাল
৪/ জোড় বাংলা মন্দির
৫/ আজিম চৌধুরীর জমিদার বাড়ী (দুলাই)
৬/ শাহী মসজিদ (ভাড়ারা)
৭/ শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম (হেমায়েতপুর)
৮/ নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস
৯/ বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র (ঈশ্বরদী)
১০/ পাবনা সুগার মিলস (ঈশ্বরদী)
১১/ তাড়াশ রাজবাড়ি
১২/ পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি
১৩/ নগরবাড়ী/নটাখোলা ঘাট (বেড়া)
১৪/ জগন্নাথ মন্দির
১৫/ পাকশী
১৬/ কাঞ্চন পার্ক (সুজানগর)
১৭/ খয়রান ব্রীজ (সুজানগর)
১৮/ প্রশান্তি ভুবন বিনোদন পার্ক (জালালপুর)
১৯/ দুবলিয়া মেলা (দুর্গা পুজার সময়)
২০/ বড়াল ব্রীজ
২১/ দীঘিরপিঠা (ফরিদপুর্‌)
২২/ রাজা রায় বাহাদুরের বাড়ি (ফরিদপুর্‌)
২৩/ বেরুয়ান জামে মসজিদ (আটঘরিয়া)
২৪/ তাঁতীবন্দ জমিদার বাড়ি
২৫/ দুলাই ও শিতলাই জমিদার বাড়ি

বগুড়া
১/ বাবা আদমের মাজার ও আদমদিঘীর প্রখ্যাত দিঘী
২/ মহাস্থানগড়
৩/ ঐতিহাসিক যোগীর ভবনের মন্দির
৪/ পাঁচপীর মাজার কাহালু
৫/ বেহুলা লক্ষিণদ্বর (গোকুল মেধ)
৬/ বাবুর পুকুরের গণকবর (শাজাহানপুর)
৭/ সান্তাহার সাইলো
৮/ দেওতা খানকা হ্ মাজার শরিফ (নন্দীগ্রাম)
৯/ সাউদিয়া সিটি পার্ক
১০/ সারিয়াকান্দির পানি বন্দর
১১/ পোড়াদহ মেলা
১২/ মনকালীর কুণ্ডধাপ
১৩/ বিহারধাপ (শিবগঞ্জ)
১৪/ পরশুরামের প্রাসাদ
১৫/ খেরুয়া মসজিদ
১৬/ ভীমের জাঙ্গাল
১৭/ ভাসু বিহার
১৮/ গবিন্দ ভিটা ও নওয়াব প্যালেস
১৯/ জয়পীরের মাজার (দুপচাপিয়া)

সিরাজগঞ্জ
১/ বাঘাবাড়ি নদী বন্দর
২/ হার্ড পয়েন্ট
৩/ ছয় আনি পাড়া দুই গম্বুজ মসজিদ
৪/ নবরত্ন মন্দির
৫/ জয়সাগর দিঘী
৬/ শাহজাদপুর মসজিদ
৭/ ইলিয়ট ব্রীজ
৮/ মখদুম শাহের মাজার
৯/ যমুনা বহুমূখী সেতু
১০/ বঙ্গবন্ধু স্কয়ার
১১/ সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাধ
১২/ ইকো পার্ক
১৩/ মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাষানীর বাড়ী
১৪/ শিব মন্দির (তারাশ)
১৫/ রবী ঠাকুরের কুঠীবাড়ি
১৬/ নায়িকা সূচিত্রা সেনের জন্মস্থান (সেন ভাঙ্গাবাড়ী গ্রাম)
১৭/ আটঘরিয়া জমিদার বাড়ী
১৮/ সান্যাল জমিদার বাড়ীর শিব দুর্গা মন্দির
১৯/ মকিমপুর জমিদার বাড়ীর মন্দির

রংপুর বিভাগ (৮ টি জেলা নিয়ে গঠিত)
রংপুর
১/ কারমাইকেল কলেজ
২/ তাজহাট রাজবাড়ী
৩/ ভিন্নজগৎ
৪/ রংপুর চিড়িয়াখানা
৫/ পায়রাবন্দ
৬/ কেরামতিয়া মসজিদ
৭/ স্মারকস্তম্ভ ‘অর্জন’
৮/ ঝাড়বিশলা
৯/ দেবী চৌধুরানীর রাজবাড়ি
১০/ নয় গম্বুজ মসজিদ
১১/ প্রয়াস সেনা বিনোদন পার্ক
১২/ টাউন হল
১৩/ ইটাকুমারীর জমিদার শিবচন্দ্র রায় এর রাজবাড়ী
১৪/ মাহিগঞ্জের কাজিটারী মসজিদ
১৫/ কবি হেয়াত মামুদের সমাধী

দিনাজপুর
১/ দিনাজপুর রাজবাড়ি
২/ চেহেলগাজি মসজিদ ও মাজার
৩/ কান্তজিউর মন্দির
৪/ ঘোড়াঘাট দুর্গ
৫/ সীতাকোট বিহার
৬/ সুরা মসজিদ
৭/ নয়াবাদ মসজিদ
৮/ রামসাগর
৯/ স্বপ্নপুরী
১০/ কালেক্টরেট ভবন
১১/ সার্কিট হাউস ও জুলুমসাগর
১২/ দিনাজপুর ভবন
১৩/ সিংড়া ফরেস্ট
১৪/ হিলি স্থলবন্দর
১৫/ বিরল স্থলবন্দর
১৬/ বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি
১৭/ হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৮/ লিচুবাগান

গাইবান্ধা
১/ বর্ধনকুঠি
২/ নলডাঙ্গার জমিদারবাড়ি
৩/ বামনডাঙ্গার জমিদারবাড়ি
৪/ ভরতখালীর কাষ্ঠ কালী
৫/ রাজা বিরাট
৬/ ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
৭/ পৌরপার্ক
৮/ বালাসী ঘাট
৯/ ড্রীমল্যান্ড পার্ক
১০/ প্রাচীন মাস্তা মসজিদ
১১/ এসকেএস ইন
১২/ শাহ সুলতান গাজী মসজিদ

কুড়িগ্রাম
১/ চান্দামারী মসজিদ
২/ শাহী মসজিদ
৩/ চন্ডীমন্দির
৪/ দোলমঞ্চ মন্দির
৫/ ভেতরবন্দ জমিদারবাড়ি
৬/ পাঙ্গা জমিদারবাড়ি ধ্বংসাবশেষ
৭/ সিন্দুরমতি দীঘি
৮/ চিলমারী বন্দর
৯/ ঘড়িয়ালডাঙ্গা জমিদার বাড়ি
১০/ নাওডাঙ্গা জমিদার বাড়ি
১১/ মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক
১২/ বঙ্গ সোনাহাট ব্রিজ
১৩/ মুন্সিবাড়ি
১৪/ ধরলা ব্রিজ
১৫/ কোটেশ্বর শিব মন্দির
১৬/ বেহুলার চর

লালমনিরহাট
১/ তিন বিঘা করিডোর ও দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল
২/ তিস্তা ব্যারাজ ও অবসর রেস্ট হাউস
৩/ বুড়িমারী স্থলবন্দর
৪/ শেখ ফজলল করিমের বাড়ি ও কবর
৫/ তুষভান্ডার জমিদারবাড়ি
৬/ কাকিনা জমিদারবাড়ি
৭/ নিদাড়িয়া মসজিদ
৮/ হারানো মসজিদ
৯/ সিন্দুরমতি দীঘি
১০/ কালীবাড়ি মন্দির ও মসজিদ
১১/ বিমানঘাঁটি
১২/ তিস্তা রেলসেতু
১৩/ হালা বটের তল
১৪/ লালমনিরহাট জেলা জাদুঘর
১৫/ দালাইলামা ছড়া সমন্বিত খামার প্রকল্প

নীলফামারী
১/ ধর্মপালের রাজবাড়ি
২/ ময়নামতি দুর্গ
৩/ ভীমের মায়ের চুলা
৪/ হরিশচন্দ্রের পাঠ
৫/ সৈয়দপুরের চিনি মসজিদ
৬/ তিস্তা ব্যারাজ প্রকল্প
৭/ নীলফামারী জাদুঘর
৮/ কুন্দুপুকুর মাজার
৯/ দুন্দিবাড়ী স্লুইসগেট
১০/ বাসার গেট
১১/ স্মৃতি অম্লান
১২/ দহগ্রাম-আংগরপোত

পর্যটন ডেস্ক : ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এই ছোট দেশটি ৮টি বিভাগ ও ৬৪টি জেলা নিয়ে গঠিত। কোন জেলায় কী কী ট্যুরিস্ট .....

21/05/2024

হোটেলে যখন একা,
মেনে চলুন কিছু বিষয়

21/05/2024

ঢাকার প্রাচীন স্থাপত্য কীর্তির তালিকা

21/05/2024

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ
★ ভুতের গলিঃ
এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।
★ এলিফ্যানট রোডঃ
পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল" এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো।
সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো। যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"
★ ধানমন্ডিঃ
এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।
★ গেন্ডারিয়া
ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।
★ মহাখালিঃ
মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।
★ ইন্দিরা রোডঃ
এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।
★ পিলখানাঃ
ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা। বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ।
★ কাকরাইলঃ
ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল। নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"।
★ রমনা পার্কঃ
অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির"। মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক।
পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।
★ গোপীবাগঃ
গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন। পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।
★ টিকাটুলিঃ
হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।
★ তোপখানাঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।
★ পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা।
★ বায়তুল মোকারম নামঃ
১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-
নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার। তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আবাসিক বাড়িঘর চলে যায়।
আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে।
এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর",
এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো। ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয়।
★ পরীবাগঃ
পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল। সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ।
★ ফার্মগেটঃ
কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।
★ শ্যামলীঃ
১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন। এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।
★ সূত্রাপুরঃ
কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর। এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।
(সংগৃহীত) সূত্রঃ রফিকুজ্জামান রাফী

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ
★ ভুতের গলিঃ
এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।
★ এলিফ্যানট রোডঃ
পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল" এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো।
সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো। যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"
★ ধানমন্ডিঃ
এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।
★ গেন্ডারিয়া
ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।
★ মহাখালিঃ
মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।
★ ইন্দিরা রোডঃ
এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।
★ পিলখানাঃ
ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা। বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ।
★ কাকরাইলঃ
ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল। নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"।
★ রমনা পার্কঃ
অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির"। মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক।
পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।
★ গোপীবাগঃ
গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন। পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।
★ টিকাটুলিঃ
হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।
★ তোপখানাঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।
★ পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা।
★ বায়তুল মোকারম নামঃ
১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-
নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার। তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আবাসিক বাড়িঘর চলে যায়।
আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে।
এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর",
এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো। ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয়।
★ পরীবাগঃ
পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল। সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ।
★ পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল,
নাম-পাগলা।
মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন।
অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত। সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"।
★ ফার্মগেটঃ
কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।
★ শ্যামলীঃ
১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন। এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।
★ সূত্রাপুরঃ
কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর। এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।
(সংগৃহীত)
আমাদের স্কুল কলেজের ইতিহাস বইয়ে হরম্পা মহেঞ্জদারো শহরের ইতিহাস থাকলেও ঢাকা শহরের ইতিহাস নেই অথছ হরম্পার থেকে ঢাকার ইতিহাস জানা বেশি জরুরি ছিলো আমাদের জন্য।
সমস্ত তথ্য সংগ্রহকৃত.....
বাদ যাওয়া এলাকা গুলো নিয়ে কাজ চলছে যথা সময়ে জানানো হবে।

Address

Mirpur
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Bangladesh 64 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel Bangladesh 64:

Videos

Share

Category

To give guideline on tour

We are here to give you guideline about tour by our blog: http://bdtourguide.com/