Travelizo

Travelizo Exploring the world, sharing travel tips, photos, and stories. Join the adventure!

ছবির গ্রামটি প্রকৃতির এক মনোমুগ্ধকর রত্ন। সবুজ পাহাড়, গর্জনধ্বনিতে মাতিয়ে তোলা ঝর্ণা, আর শান্ত গ্রামের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ...
08/09/2024

ছবির গ্রামটি প্রকৃতির এক মনোমুগ্ধকর রত্ন। সবুজ পাহাড়, গর্জনধ্বনিতে মাতিয়ে তোলা ঝর্ণা, আর শান্ত গ্রামের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ যেন এক স্বপ্নীল পৃথিবীর অংশ। প্রতিটি মুহূর্তে এখানে মিশে থাকে প্রকৃতির সুর, যা মনে এনে দেয় প্রশান্তি। 🌿✨

📍 Foroglio, Switzerland

ক্যাপাডোসিয়া (Cappadocia) তুরস্কের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত একটি অনন্য এবং মুগ্ধকর অঞ্চল, যেখানে প্রকৃতির বিস্ময় এবং মানুষের ন...
28/07/2024

ক্যাপাডোসিয়া (Cappadocia) তুরস্কের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত একটি অনন্য এবং মুগ্ধকর অঞ্চল, যেখানে প্রকৃতির বিস্ময় এবং মানুষের নির্মাণশৈলীর অপূর্ব সংমিশ্রণ দেখা যায়। এখানে গড়ে ওঠা ব্যতিক্রমী ভূখণ্ড, রহস্যময় গুহা এবং ঐতিহাসিক ধ্বংসাবশেষ আপনার ভ্রমণকে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতায় পরিণত করবে।

ক্যাপাডোসিয়ার সবচেয়ে বিখ্যাত বৈশিষ্ট্য হলো এর ‘পরী চিমনি’ (Fairy Chimneys) গঠন। এসব প্রাকৃতিক খোদাইয়ের পরী চিমনিগুলি প্রকৃতির অপূর্ব সৃষ্টি, যা হাজার হাজার বছর ধরে পাথরের ক্ষয় দ্বারা গঠিত হয়েছে। উঁচু উঁচু খাড়া পাথরের স্তম্ভগুলিতে গড়ে ওঠা গুহাগুলিও ভ্রমণকারীদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।

ক্যাপাডোসিয়ার আরেকটি বিশেষত্ব হলো এর গুহা বাসস্থান। এখানকার প্রাচীন বাসিন্দারা নরম পাথরের খাঁজ কেটে তৈরি করেছেন বাসস্থান, গির্জা এবং গোডাউন। গোরেমে ওপেন এয়ার মিউজিয়ামে এ রকম অনেক প্রাচীন গির্জা এবং বাসস্থানের নিদর্শন রয়েছে। এসব গির্জার দেয়ালে চিত্রিত বাইবেলের দৃশ্যাবলী এবং মূর্তি আপনাকে ইতিহাসের গভীরে নিয়ে যাবে।

ক্যাপাডোসিয়ার সবচেয়ে আকর্ষণীয় অভিজ্ঞতার মধ্যে একটি হলো বেলুন রাইড। সুবেহ সোনালি আভায় মোড়ানো ক্যাপাডোসিয়ার উপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় আপনি দেখতে পাবেন অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী। আকাশ থেকে দেখা এই দৃশ্য সত্যিই মন্ত্রমুগ্ধকর।

ক্যাপাডোসিয়াতে ভ্রমণের সময় স্থানীয় খাবার চেখে দেখা একটি অবশ্যকর্তব্য। তুর্কি রান্নার বিশেষ স্বাদ এবং বিভিন্ন রকমের মিষ্টি আপনাকে মুগ্ধ করবে। এছাড়াও, স্থানীয় সংস্কৃতি এবং কারুশিল্প আপনার ভ্রমণকে আরও সমৃদ্ধ করবে।

ক্যাপাডোসিয়া তুরস্কের একটি অপূর্ব ভ্রমণস্থান যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক নিদর্শন এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের অপূর্ব সমন্বয় রয়েছে। এই স্থানটি আপনার মনে চিরকাল অম্লান থাকবে, যা একবার দেখলে আপনি কখনোই ভুলতে চাইবেন না।

দিল্লির নিদ্রামগ্ন কোণে অবস্থিত ‘হুমায়ুন’স টম্ব’ মুঘল স্থাপত্যের এক অনবদ্য নিদর্শন। হুমায়ুন’স টম্ব ভারতের প্রথম বাগান-মা...
28/07/2024

দিল্লির নিদ্রামগ্ন কোণে অবস্থিত ‘হুমায়ুন’স টম্ব’ মুঘল স্থাপত্যের এক অনবদ্য নিদর্শন। হুমায়ুন’স টম্ব ভারতের প্রথম বাগান-মাজার, যা হুমায়ুনের স্ত্রী হামিদা বানু বেগমের আদেশে ১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়। এই স্থাপনাটি পরবর্তীতে তাজমহলের মতো মহিমান্বিত মুঘল স্থাপত্যের পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচিত হয়।

হুমায়ুন’স টম্বের অন্যতম আকর্ষণ এর বিশাল আকৃতির বাগান। চারবাগ নামক এই বাগানটি পারস্যের ঐতিহ্যবাহী বাগানের নকশা অনুসরণ করে তৈরি করা হয়েছে। বাগানটি চতুর্ভুজ আকারে বিভক্ত এবং প্রতিটি অংশে প্রবাহিত ছোট ছোট পানির পথ রয়েছে, যা মুঘলদের উদ্যান পরিকল্পনার এক অনন্য উদাহরণ।

টম্বের স্থাপত্যশৈলীটি অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর। এর মূল গম্বুজটি সাদা মার্বেল পাথরের তৈরি এবং টম্বটির বাকি অংশ লাল বেলেপাথরে গঠিত। কেন্দ্রীয় গম্বুজটির চারপাশে ছোট ছোট গম্বুজ এবং মিনারগুলো টম্বের সৌন্দর্য বহুগুণে বাড়িয়ে তোলে। মুঘল স্থাপত্যের মিশ্রণে হিন্দু ও পারসিক স্থাপত্যশৈলীর ছোঁয়াও দেখা যায়।

হুমায়ুন’স টম্বের ভেতরের কক্ষগুলোও অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক। এখানে রয়েছে হুমায়ুনের মূল সমাধি, যা সাদামাটা অথচ সুন্দরভাবে নির্মিত। এছাড়া টম্বের চত্বরে হুমায়ুনের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরও সমাধি রয়েছে, যা এই স্থাপনাটিকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে।

ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃত এই টম্বটি শুধু মুঘল স্থাপত্যের নিদর্শন নয়, বরং ভারতীয় উপমহাদেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যেরও একটি অমূল্য সম্পদ। প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক এই স্থাপনাটি দেখতে আসেন এবং এর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন।

হুমায়ুন’স টম্ব শুধু একটি সমাধি নয়, এটি মুঘল স্থাপত্যশৈলীর উজ্জ্বল উদাহরণ, যা আমাদের অতীতের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের স্মারক।

Time to hit the road and make memories!
27/07/2024

Time to hit the road and make memories!

রাজস্থানের ঐতিহাসিক শহর জয়পুরে অবস্থিত হাওয়া মহল, তার অনন্য স্থাপত্যশৈলী ও ইতিহাসের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। ১৭৯৯ সালে ম...
27/07/2024

রাজস্থানের ঐতিহাসিক শহর জয়পুরে অবস্থিত হাওয়া মহল, তার অনন্য স্থাপত্যশৈলী ও ইতিহাসের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। ১৭৯৯ সালে মহারাজা সাওয়াই প্রতাপ সিং এই মহলটি নির্মাণ করেন।

হাওয়া মহলের স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক। পাঁচ তলা এই ভবনের সম্মুখভাগে ৯৫৩টি ছোট ছোট জানালা (জরোখা) রয়েছে, যা বাতাস চলাচলের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এটি 'পর্দা প্রথা' মেনে চলা রাজপরিবারের নারীদের রাস্তার দৃশ্য উপভোগ করার সুযোগ দিতো, যাতে তারা বাহিরের দৃশ্য দেখতে পারেন কিন্তু বাইরে থেকে কেউ তাদের দেখতে না পারে। হাওয়া মহলের আকৃতি রাজকীয় মুকুটের মতো, যা শ্রীকৃষ্ণের মুকুটের অনুকরণে নির্মিত।

লাল ও গোলাপি বেলেপাথরের তৈরি এই মহলটি ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত। ভবনের প্রতিটি তলায় সূক্ষ্ম খোদাই করা অলঙ্করণ ও বারান্দা রয়েছে।

হাওয়া মহল মূলত গ্রীষ্মের রাজপ্রাসাদ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এখান থেকে রাজপরিবারের নারীরা বিভিন্ন উৎসব ও মিছিল উপভোগ করতেন। এছাড়াও, মহলটি রাজা সাওয়াই প্রতাপ সিংয়ের আমলে জয়পুরের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছিল।

আজকের দিনে হাওয়া মহল জয়পুরের প্রধান পর্যটন আকর্ষণগুলির মধ্যে একটি। এখানে প্রতিদিন দেশি-বিদেশি বহু পর্যটক ভিড় করেন। মহলের ভিতরে একটি ছোট জাদুঘর রয়েছে, যেখানে রাজস্থানী ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন নিদর্শন প্রদর্শিত হয়।

হাওয়া মহল তার স্থাপত্য ও ইতিহাসের জন্য একটি অনন্য স্থান। এটি শুধু জয়পুর নয়, বরং পুরো ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অমূল্য সম্পদ। এটি প্রতিটি পর্যটকের জন্য অবশ্যই দর্শনীয় স্থান।

গিজার পিরামিড, মিশরের কায়রো শহরের নিকটে অবস্থিত, প্রাচীন বিশ্বের সপ্তাশ্চর্যের একটি অন্যতম এবং এখনও পর্যন্ত টিকে থাকা এ...
26/07/2024

গিজার পিরামিড, মিশরের কায়রো শহরের নিকটে অবস্থিত, প্রাচীন বিশ্বের সপ্তাশ্চর্যের একটি অন্যতম এবং এখনও পর্যন্ত টিকে থাকা একমাত্র আশ্চর্য। এই পিরামিডগুলোকে প্রায় ৪৫০০ বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছিল এবং প্রাচীন মিশরের ফারাওদের সমাধিস্থল হিসেবে ব্যবহৃত হত।

গিজার পিরামিড কমপ্লেক্স তিনটি প্রধান পিরামিড নিয়ে গঠিত: খুফুর পিরামিড (যা গ্রেট পিরামিড নামেও পরিচিত), খাফরের পিরামিড, এবং মেনকাউরের পিরামিড। এই পিরামিডগুলির মধ্যে সবচেয়ে বড় হল খুফুর পিরামিড, যা প্রায় ১৪৬ মিটার (৪৮১ ফুট) উঁচু ছিল যখন এটি প্রথম নির্মিত হয়েছিল, কিন্তু বর্তমানে এটি প্রায় ১৩৮ মিটার (৪৫১ ফুট) উঁচু।

এই পিরামিডগুলো নির্মাণের পেছনে মিশরীয়দের দক্ষতা, পরিকল্পনা এবং শ্রমিকশক্তি ব্যবহার করার চমৎকার উদাহরণ পাওয়া যায়। পিরামিডগুলো মূলত চুনাপাথরের বিশাল ব্লক দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, যা গিজার পাথুরে পর্বত থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল।

গিজার পিরামিড কমপ্লেক্সে আরও একটি বিখ্যাত স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে, যা স্পিংক্স নামে পরিচিত। এটি একটি বিশাল পাথুরে মূর্তি, যার শরীর সিংহের এবং মাথা একজন মানুষের। স্পিংক্স মিশরের মিথোলজিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি খাফরের পিরামিডের কাছে অবস্থিত।

গিজার পিরামিডের অনন্যতা এবং গুরুত্ব পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকদের আকর্ষণ করে। এটি ইতিহাস, আর্কিটেকচার এবং মিশরীয় সংস্কৃতির একটি অমূল্য নিদর্শন হিসেবে বিবেচিত হয়।

লাদাখের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যে অবস্থিত ‘শান্তি স্তূপা বৌদ্ধ মন্দির’ এক অনন্য পর্যটন কেন্দ্র—যা মন ও মস্তিষ্কের শান্ত...
25/07/2024

লাদাখের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যে অবস্থিত ‘শান্তি স্তূপা বৌদ্ধ মন্দির’ এক অনন্য পর্যটন কেন্দ্র—যা মন ও মস্তিষ্কের শান্তির সন্ধান দেয়। এই শ্বেত-গোলাকার স্তূপাটি চাংস্পা পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এবং এখান থেকে চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্যের অতুলনীয় দৃশ্য উপভোগ করা যায়।

• ইতিহাস ও তাৎপর্য :
১৯৯১ সালে জাপানি বৌদ্ধ ভিক্ষু গিয়োম্যো নাকামুরা শান্তি স্তূপা বৌদ্ধ মন্দিরটি নির্মাণ করেন। এটি শান্তি প্যাগোডা মিশনের অংশ হিসেবে নির্মিত হয় এবং জাপানি ও লাদাখি বৌদ্ধদের যৌথ উদ্যোগে এটি নির্মিত হয়। ১৪তম দালাই লামা এই স্তূপাটি উৎসর্গ করেন—যা এর আধ্যাত্মিক গুরুত্বকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

• স্থাপত্যের সৌন্দর্য :
শান্তি স্তূপার স্থাপত্য এক অপূর্ব শিল্পকর্ম। দুই স্তরের স্তূপাটি খোদাই ও রিলিফ দিয়ে সজ্জিত, যেখানে বুদ্ধের জীবনের বিভিন্ন ঘটনা চিত্রিত হয়েছে। প্রথম স্তরে ধর্মচক্র এবং হরিণের কেন্দ্রীয় রিলিফ রয়েছে—যা সারনাথে বুদ্ধের প্রথম ধর্মদেশনা নির্দেশ করে। দ্বিতীয় স্তরে বুদ্ধের বিভিন্ন মূর্তি রয়েছে—যা তাঁর জন্ম, বোধি লাভ এবং মহাপরিনির্বাণের প্রতীক।

• আধ্যাত্মিক আশ্রয় :
শান্তি স্তূপা পরিদর্শন এক আধ্যাত্মিক ও মানসিক পুনর্জীবনের যাত্রা। নিরিবিলি পরিবেশ, সুনির্দিষ্ট মন্ত্রোচ্চারণ এবং প্রার্থনা পতাকার ফড়িং ধ্বনি এক গভীর শান্তির আবহ তৈরি করে। অনেক দর্শনার্থী এখানে ধ্যান করতে আসেন—যা দৈনন্দিন জীবনের কোলাহল থেকে মুক্তির সেরা উপায়।

• মনোমুগ্ধকর দৃশ্য :
শান্তি স্তূপার অন্যতম আকর্ষণীয় দিক হল এখান থেকে দৃশ্য। স্তূপা থেকে লেহ শহর এবং তুষারাবৃত হিমালয় পর্বতশ্রেণী ও সিন্ধু নদীর মনোরম দৃশ্য দেখা যায়। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময়ের দৃশ্য বিশেষভাবে মুগ্ধকর, যখন সূর্যের সোনালী আলো প্রাকৃতিক দৃশ্যকে এক উজ্জ্বল আভা দেয়।

• কিভাবে পৌঁছাবেন :
শান্তি স্তূপা বৌদ্ধ মন্দিরে পৌঁছাতে একটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু খাড়া চড়াই পাড়ি দিতে হয়। এটি লেহ শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং সড়কপথে যাওয়া যায়। যারা একটু অ্যাডভেঞ্চার উপভোগ করেন তাদের জন্য একটি সিঁড়ি পথও রয়েছে। যা আপনাকে দারুণ এক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন করবে।

• ভ্রমণকারীদের জন্য পরামর্শ :
সময় : মধ্যাহ্নের তীব্র সূর্য এড়াতে সকালে বা বিকেলে যান এবং সবচেয়ে সুন্দর আলো উপভোগ করুন।
পোশাক : আরামদায়ক পোশাক ও মজবুত জুতো পরুন। কারণ চড়াই খাড়া হতে পারে।
সম্মান : মনে রাখবেন, শান্তি স্তূপা একটি উপাসনালয়। নীরবতা বজায় রাখুন এবং স্থানটির পবিত্রতা সম্মান করুন।
ফটোগ্রাফি : ফটোগ্রাফি অনুমোদিত। তবে আধ্যাত্মিক পরিবেশের প্রতি সম্মান রেখে ধ্যানরত ব্যক্তিদের বিরক্ত না করে ছবি তুলুন।

শান্তি স্তূপা বৌদ্ধ মন্দির শুধুমাত্র একটি পর্যটন কেন্দ্র নয়; এটি শান্তি, আধ্যাত্মিকতা এবং লাদাখে বৌদ্ধধর্মের অবিচল উত্তরাধিকারের প্রতীক। আপনি যদি আধ্যাত্মিক অনুসন্ধানকারী হন বা লাদাখের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান, শান্তি স্তূপা বৌদ্ধ মন্দিরের ভ্রমণ আপনার হৃদয় ও আত্মায় স্থায়ী ছাপ রেখে যাবে।

তাজমহল, ভারতবর্ষের আগ্রায় অবস্থিত মুঘল সম্রাট শাহজাহানের আদেশে নির্মিত এক অনন্য স্থাপত্যকর্ম। এটি তার প্রিয় স্ত্রী মমত...
25/07/2024

তাজমহল, ভারতবর্ষের আগ্রায় অবস্থিত মুঘল সম্রাট শাহজাহানের আদেশে নির্মিত এক অনন্য স্থাপত্যকর্ম। এটি তার প্রিয় স্ত্রী মমতাজ মহলের স্মৃতিতে নির্মিত একটি সমাধি। তাজমহলকে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের মধ্যে গণ্য করা হয় এবং এটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত।

তাজমহলের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৩২ সালে এবং তা সম্পূর্ণ হতে সময় লেগেছিল প্রায় ২২ বছর। প্রধান স্থপতি ছিলেন উস্তাদ আহমদ লাহৌরি। তাজমহলের নির্মাণে ব্যবহৃত সাদা মার্বেল পাথর আনা হয়েছিল রাজস্থানের মকরানা থেকে, আর কারুকাজের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল বিভিন্ন রঙের পাথর, যা আনা হয়েছিল পারস্য, রাশিয়া, আফগানিস্তান এবং চিন থেকে।

তাজমহলের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে একটি বিশাল মসজিদ এবং তার পাশে দুটি প্রতিসম গম্বুজযুক্ত সমাধি। মমতাজ মহলের সমাধিটি তাজমহলের কেন্দ্রে স্থাপিত, এবং শাহজাহানের সমাধিটি তার পাশে। সমাধিগুলির উপর রয়েছে সূক্ষ্ম কারুকাজ, যেখানে কোরানের আয়াত খোদাই করা হয়েছে।

তাজমহলের চারপাশে বিস্তৃত উদ্যান এবং জলাধার রয়েছে, যা এর সৌন্দর্যকে আরও বৃদ্ধি করেছে। তাজমহলের মূল ফটকটি একটি বিশাল বাগান দিয়ে ঘেরা, যেখানে সরু জলাধারের মাঝে প্রতিসমভাবে বসানো হয়েছে তাজমহলকে।

তাজমহল শুধু একটি স্থাপত্য নিদর্শন নয়, এটি প্রেমের এক অমর প্রতীক। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক এই অপরূপ স্থাপত্যকর্ম দেখতে আগ্রায় আসেন। ১৯৮৩ সালে, ইউনেস্কো তাজমহলকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করে।..

ছবি : সুদীপ্ত মণ্ডল ..

ইকোপার্ক, কলকাতা : প্রকৃতির কোলে আধুনিকতার ছোঁয়া। ৪৮০ একর জমিতে বিস্তৃত এই সবুজাভ স্বর্গে রয়েছে বিভিন্ন থিম পার্ক, মনো...
16/07/2024

ইকোপার্ক, কলকাতা : প্রকৃতির কোলে আধুনিকতার ছোঁয়া। ৪৮০ একর জমিতে বিস্তৃত এই সবুজাভ স্বর্গে রয়েছে বিভিন্ন থিম পার্ক, মনোমুগ্ধকর লেক এবং অসংখ্য ফুলের বাগান। এখানে আপনি বাটারফ্লাই গার্ডেন, বাম্বু গার্ডেন, এবং ক্যাকটাস ওয়ার্ল্ডের মতো থিম পার্ক ঘুরে দেখতে পারবেন, যা প্রকৃতির বিচিত্র রূপ তুলে ধরে।

ইকোপার্কের কেন্দ্রে অবস্থিত লেকে আপনি নৌকাবিহারের আনন্দ নিতে পারবেন। অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য রয়েছে সাইক্লিং, কায়াকিং, এবং জিপলাইনিংয়ের মতো কার্যকলাপ। এছাড়াও পার্কে রয়েছে ভাস্কর্য পার্ক ও শিল্পকর্ম, যা পার্কের সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে তোলে এবং সেখানকার সংস্কৃতির সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেয়।

ইকোপার্কের বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট এবং ক্যাফেতে আপনি বাঙালি এবং আন্তর্জাতিক নানা ধরনের খাবারের স্বাদ নিতে পারবেন। প্রকৃতির মাঝে বসে আরাম করার জন্য এবং একটি পিকনিক আয়োজনের জন্য এই পার্কটির জুড়ি মেলা ভার। প্রকৃতির সৌন্দর্য আর আধুনিকতার মিশেলে তৈরি করা এই ইকোপার্ক কলকাতায় ভ্রমণের সময় একবার ঘুরে দেখতেই হবে। ..

ছবি : capture.abss..

15/07/2024

Welcome to Travelizo!

For those who love to travel, discover new places, or want to know various tips and information related to travel, this page is just for you. Here, you'll find amazing travel destinations, travel stories, photos and videos, and much more. Stay connected with us and share your travel experiences.

We are eager to build a community of travel enthusiasts. So, like our page, share it with your friends, and tell us about your next destination in the comments.

Embrace the joy of traveling!

Address

Panthapath
Dhaka
1215

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travelizo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies