FAIR International

FAIR International process student/ visit/ work permit/ immigration visa of USA, UK, Australia, Canada, NZ ,GERMANY, FRANCE, SWITZERLAND, ,POLAND, MALTA,
Cell--01711106724

You are exremely requested to visit my office. Your expected job, visa & others are now available. M.A.SALAM SAJIB
MANAGING DIRECTOR
FAIR INTERNATIONAL
HOUSE # 175(OLD) 99(NEW)
( OPPOSITE OF DHANMONDI LAW COLLEGE)
KALABAGAN 2ND LANE
DHANMONDI, DHAKA-1205,
BANGLADESH
PHONE--------88 02 8157433, 88 02 8142626
CELL+88-01711106724,+8801552315513
email-- [email protected]
[email protected]
SKYPE : sajib01500
www.fairinternationaledu.com

------------দুদিন আগে পরে আমার আপনার এবং আমাদের সকলের সেই অনিবার্য গন্তব্যে। ------"আমরা বেঁচে থাকার জন্যে যতই ম‍্যাচ খে...
31/10/2024

------------দুদিন আগে পরে আমার আপনার এবং আমাদের সকলের সেই অনিবার্য গন্তব্যে। ------

"আমরা বেঁচে থাকার জন্যে যতই ম‍্যাচ খেলে থাকি না কেন, কখন যে কার উইকেটের পতন ঘটে যাবে ; তখন সব খেলাধুলা ছেড়ে ছুড়ে চলে যেতে হবে এত্তো এত্তো দূরে - সেখান থেকে কেউ কোনদিন ফিরে আসতে পারে না।

দুদিন আগে পরে আমার আপনার এবং আমাদের সকলের সেই অনিবার্য গন্তব্যে। সারা জীবনের অর্জিত ধন, সম্পদ, ক্ষমতা, রাজনীতি, নেতা, মহানেতা, অধিপতি, রাজা, মহারাজা ---------- -------- সকলেই আমরা বাধ্যতামূলক একই পথের পথিক।"

31/10/2024

"----------জীবনে আর কাউকে পরোয়া করুন আর না করুন সৃষ্টিকর্তাকে পরোয়া করুন,"

'---------------সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!'-----------টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভ...
30/10/2024

'---------------সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!'-----------

টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন? তিনি বলছিলেন, 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, 'তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?' উত্তরে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, 'মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে!'
বেপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন । এভাবে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে।
কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, 'ভুল বলে কিছু নেই সবি নতুন শিক্ষা।'
বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, 'কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি।'
'How to change a life' বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে 'How to change a wife' হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর তা বেস্ট সেলার !
কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না !
মাঝে মাঝে ভুল লিখো তাহলে যে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট করবে।
বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, 'উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের একটি সমন্বিত পক্রিয়া।'
বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, 'নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।'
কলিন পাওয়েলের মতে, 'যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।'
অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, 'আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলে আমি আজ সফল।'
হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, 'ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।'
এক প্রেমিকের ভাষ্য, 'ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।'
কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!
যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না!
পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! মুছা না গেলে চিত্র হয় না!
কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে ! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না

28/10/2024

আল্লাহ যে' কত মহান? আল্লাহর শাস্তির হাত থেকে ক্ষমার হাত বহুগুন বড়।
আমার পাপ থেকেও অনেক অনেক বড় আমাদের আল্লাহর রহমত।

28/10/2024

"আল্লাহ তাআলা মানুষকে তার মৃত্যুর কথা জানিয়ে দিয়েছেন, কিন্তু কখন, কার কোন জায়গায় মৃত্যু হবে, তা গোপন করেছেন!"

------------Truly Inspiring.----------এই ৯ বছরের ছোট্ট বাচ্চা প্রতিজ্ঞা করেছিল তার জন্ম দিনের উপহারের পরিবর্তে টাকা নেবে...
28/10/2024

------------Truly Inspiring.----------

এই ৯ বছরের ছোট্ট বাচ্চা প্রতিজ্ঞা করেছিল তার জন্ম দিনের উপহারের পরিবর্তে টাকা নেবে এবং সেই টাকা গরীব দুঃখিদের দান করবে। কিন্তু সে তার গোল পূরণ করতে পারছিল না। একবছর পর তার এই প্রতিজ্ঞার এবং ইচ্ছার কথা বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশ করে এবং পরবর্তীতে সে তার জন্ম দিনে পাওয়া প্রায় দুই মিলিয়ন ডলার ৬০০০০ ইথিওপিয়ান শিশুদের ভাগ্য পরিবর্তনে দান করে।
Truly Inspiring.

27/10/2024

"যারা ঝগড়া বা বাকবিতন্ডার পরে আগে মাফ চেয়ে নেয়, সেই ভুল ছিলো এমনটা নয়, বরঞ্চ সে চারপাশের মানুষকে মূল্যায়ন করে।"

27/10/2024

"-আল্লাহ কখন কাকে কিভাবে দিবেন তিনিই ভালো জানেন ! ধৈর্য হচ্ছে , এমন এক শক্তি যার প্রতিদান আল্লাহ নিজে তার ধৈর্যশীল বান্দাকে দিবেন

27/10/2024

---------হে আল্লাহ , যদি আমার ঠোঁট না জানে কি শব্দে প্রার্থনা করতে হবে , দয়া করে আমার আত্মার কথা শুনুন।------

চুপ থাকুন, সহ্য করুন, মেনে নিন, ধৈর্য্য ধরুন। নিজেকে শান্তনা দিন। যে আজ পদাঘাত করছে, সে ই একদিন বুকে টেনে নিতে চাইবে।যে ...
22/10/2024

চুপ থাকুন, সহ্য করুন, মেনে নিন, ধৈর্য্য ধরুন।
নিজেকে শান্তনা দিন।

যে আজ পদাঘাত করছে, সে ই একদিন বুকে টেনে নিতে চাইবে।

যে আড়ালে নিন্দা করছে, সে-ই একদিন নমনীয়তা প্রকাশ করবে।

যে ক্ষতি করছে, সে একদিন নিজের জন্য আপনার কাছে সাহায্য চাইবে৷

যে অবহেলা বা এড়িয়ে চলছে, সে-ও একদিন আপনার গুরুত্ব বুঝবে।
যে প্রতারণা করেছে, সে-ও প্রতারিত হবে।

যে ক্ষমতা আছে বলে অন্যের প্রতি অবিচার করে বা করবে সেও সেই ক্ষমতা র নিচে একদিন চাপা পরবে।

প্রতিশোধ নেওয়া যায়, এটা আপনার অধিকার। কিন্তু, সুযোগ পেয়েও যখন আপনি উত্তর না দিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে আসেন, তখন নিয়তি সেটা লিখে ফেলে৷ এই বিচার কখনোই খণ্ডন করা যায় না। নিয়তি-ই তাকে বাধ্য করবে আপনার সামনে মাথা নত করতে৷ আল্লাহ সব কিছুই দেখেন।

আল্লাহ আমাদের কে বুঝার তউফিক দান করুন। আমিন।

cp.

“আমাদের এই ট্রিপ সত্যিই বড্ড অল্প সময়ের !আমরা কেউই জানিনা আমাদের ক্ষনস্থায়ি এই জীবনের যাত্রার গল্পটার দৈর্ঘ্য কতটা !!!...
21/10/2024

“আমাদের এই ট্রিপ সত্যিই বড্ড অল্প সময়ের !
আমরা কেউই জানিনা আমাদের ক্ষনস্থায়ি এই জীবনের যাত্রার গল্পটার দৈর্ঘ্য কতটা !!!!!
তারপরও কত ধোঁকা, হানাহানি আর ফেকে ভরে গ্যাছে এই জটিল সমাজের আনাচ কানাচ!
আমরা শুধু মাত্র নিতেই অভ্যাস্ত , আর কথায় ক্ষত বিক্ষত করে যাই নির্দ্বিধায় বড় অবলিলায়”

ঘৃণায় সময় নষ্ট না করে তাই,  এই যাত্রাপথটুকু  ভালোবাসা দিয়েই উপভোগ করে যাই।-------------------"৮৮ বছর বয়সের  চার্লি চ্যাপ...
19/10/2024

ঘৃণায় সময় নষ্ট না করে তাই, এই যাত্রাপথটুকু ভালোবাসা দিয়েই উপভোগ করে যাই।-------------------

"৮৮ বছর বয়সের চার্লি চ্যাপলিন- আমাদের জন্য চারটি গুরুত্বপূর্ণ কথা রেখে গেছেন।

১) জগতে কোনো কিছুই চিরস্থায়ী না। এমনকি আমাদের সমস্যাও না।
২) আমি বৃষ্টিতে হাঁটি যেন কেউ আমার অশ্রু দেখতে না পায়।
৩) যেদিন হাসলাম না সে দিনটি নষ্ট করলাম। দেহের যন্ত্রণা থেকে তাই মুখের ঠোঁটকে সবসময় আলাদা রাখি।
৪) জগতে সবচেয়ে ভালো ছয় জন ডাক্তার হলোঃ সূর্য, বিশ্রাম, শরীর চর্চা,পরিমিত খাবার, আত্ম মর্যাদা এবং বিশ্বস্ত বন্ধু।
এই ছয় ডাক্তারের সাথে সুসম্পর্ক যার, সুন্দর শরীর আর দেহ মন তার।
তুমি যদি চাঁদের সৌন্দর্য্য দেখো, তবে স্রষ্টার সৌন্দর্য্য কিছুটা হলেও অনুভব করতে পারবে।
যদি তুমি সূর্য দেখো, তবে মহাপরাক্রমশালী বিধাতার ক্ষমতার নিদর্শন একটু হলেও বুঝতে পারবে।
আর তুমি যদি আয়নায় নিজের চেহারার প্রতিফলন দেখো, তবে ঈশ্বরের সবচেয়ে সুন্দর সৃষ্টি তুমি দেখতে পাবে।
আমরা সবাই যার যার গন্তব্যের পথে অভিযাত্রী। স্রষ্টা এই যাত্রাপথের মহাপরিকল্পনাকারী। কারো যাত্রা শুরু হচ্ছে, কারো যাত্রা শেষ হয়ে যাচ্ছে। মহাকালের হিসাবে এই যাত্রাপথ খুবই ক্ষণস্থায়ী।
আজ আছি কাল নাই।
ঘৃণায় সময় নষ্ট না করে তাই, এই যাত্রাপথটুকু ভালোবাসা দিয়েই উপভোগ করে যাই।"

"------------ঘুরে দাঁড়াতে একটা বিশ্বস্ত অনুপ্রেরণা দরকার হয়।আত্ম বিশ্বাস এবং উৎসাহ কাজে লাগিয়ে মানুষ অনেক অজানাকে জয় করত...
18/10/2024

"------------ঘুরে দাঁড়াতে একটা বিশ্বস্ত অনুপ্রেরণা দরকার হয়।আত্ম বিশ্বাস এবং উৎসাহ কাজে লাগিয়ে মানুষ অনেক অজানাকে জয় করতে পারে।"

"রিওনা কেলি, তিনি ২০১৫ সালে বড়ো ধরনের স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে তার দুই পা সম্পূর্ণভাবে প‍্যারালাইসিস হয়ে যায়, সকলের ধারণা ছিল তিনি হয়ত বেশিদিন বাঁচতে পারবে না। রিওনা তখন হাসপাতালের বিছানায়, ডাক্তারেরা বলেছিলেন তার সুস্থ হতে কয়েক বছর লেগে যাবে এমন খবরে রিওনার স্বামী স্ট্রোকের পাঁচদিন পরেই ১৪ বছরের বিবাহিত জীবনের সমাপ্তি টেনে রিওনাকে ডিভোর্স দিয়ে চলে যায়।
রিওনার জীবনে তখন শুধুই অন্ধকার, চারটি সন্তানের কথা চিন্তা করে নিজের মনের শক্তি ধরে রেখে বেঁচে থাকার আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছিল।
কয়েক মাসের চিকিৎসার পর প্রথম যেদিন হুইল চেয়ারে করে যাচ্ছিল, সেদিন রিওনার মনে হয়েছিল এই জীবন রেখে কি লাভ! ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে আকস্মিক রিওনার সাথে রাগবি খেলোয়াড় কিথ ম‍্যাসনের সাথে পরিচয় হয়, ঘটনাক্রমে তিনিই পরবর্তীতে রিওনাকে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল। হুইল চেয়ার ছেড়ে রিওনাকে একা একা হাঁটতে শিখায়, হুইল চেয়ার দৌড়ে নিয়মিত অনুশীলন ; এভাবে ১১ মাস সার্বক্ষণিক রিওনার পাশে ছিলেন তিনি এবং সেখান থেকেই তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা গড়ে উঠেছিল।
পরবর্তীতে রিওনা এবং কিথের বিয়ে হয়, রিওনার চার সন্তানসহ কিথের পাঁচ বছরের একটি মেয়ে নিয়ে তাদের এখন সুখের সংসার। ইতিমধ্যে রিওনা দুটি ম‍্যারাথন হুইল চেয়ার দৌড়ে চ‍্যাম্পিয়ান হয়েছে এবং তিনি নিয়মিত টিভি প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন। রিওনা বলেন- স্ট্রোকের পর আমার মনে হয়েছিল জীবনটা বোধহয় শেষ হয়ে গেল কিন্তু এখন আমি পেছন ফিরে দেখি আমার জীবন - তো এবার শুরু হয়েছে।"

------------আমরা সকলেই তো একই পথের পথিক, একই স্তরের মানুষ। স্বল্প সময়ের জীবনের জন্যে কেন আমরা অপরকে পরাজিত করতে যুদ্ধ কর...
17/10/2024

------------আমরা সকলেই তো একই পথের পথিক, একই স্তরের মানুষ।
স্বল্প সময়ের জীবনের জন্যে কেন আমরা অপরকে পরাজিত করতে যুদ্ধ করি? কেন এতসব মিথ্যার আয়োজন?

জীবন চক্রঃ
২০ বছর - রাত দিনের কোন পার্থক্য নেই, কিছুদিন ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিলেও কোন সমস্যা নেই।
৩০ বছর - বিদেশ আর দেশের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই, যে কোন পরিবেশেই খাপ খাইয়ে নেওয়া সম্ভব।
৪০ বছর - শিক্ষিত আর অশিক্ষিতের মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই, উপরন্তু উপার্জনের ক্ষেত্রে অশিক্ষিতরাই এগিয়ে থাকে।
৫০ বছর - সুন্দর আর অসুন্দরের মধ্যে তেমন দূরত্ব থাকে না, যতই সুন্দর হয়ে থাকুন না কেন ; চামড়া কুচকে যেতে শুরু হয়ে গেছে।
৬০ বছর - উচু নিচু বা উপরের কর্মকর্তা আর নিচের কর্মকর্তাদের মধ্যে পার্থক্য থাকে না ; সকলকেই অবসরে যাওয়ার প্রান্তিকে দাড়াতে হয়।
৭০ বছর - টাকা থাকুক আর না থাকুক, তেমন কোন পার্থক্য থাকে না, টাকা খরচ করার আনন্দ তখন অনেক দূর পাড়ি দেবে।
৮০ বছর - বড়ো বাড়ি আর ছোট বাড়ির মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে না, তখন নিঃসঙ্গ আর একাকী জীবনের মধ্যে সীমাবদ্ধ প্রাণী।
৮০ পরবর্তী বছর - নারী আর পুরুষের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকে না সকলেই তখন বৃদ্ধ মানুষ। ঘুমানো আর জেগে থাকার মধ্যে তফাত থাকবে না কারণ তখন জেগে থাকা ছাড়া কোন উপায় নেই।
এই তো আমাদের জীবন! এই স্বল্প সময়ের জীবনের জন্যে কেন আমরা অপরকে পরাজিত করতে যুদ্ধ করি? কেন আমরা স্বার্থের দ্বন্দ্বে লিপ্ত হই? অপরকে ঠকাতে যারপরনাই চেষ্টা করি? কেন এতসব মিথ্যার আয়োজন? আমরা সকলেই তো একই পথের পথিক, একই স্তরের মানুষ।

-----------বিচারকের রায় শোনার পর আদালতে উপস্থিত সকলের চোখে পানি। ছেলেটিও একেবারে বাকরুদ্ধ।------------'' পনেরো বছরের এক...
17/10/2024

-----------বিচারকের রায় শোনার পর আদালতে উপস্থিত সকলের চোখে পানি। ছেলেটিও একেবারে বাকরুদ্ধ।------------

'' পনেরো বছরের একটি বালক দোকান থেকে চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়লো। বিচারক অপরাধের কাহিনী শুনে বালকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন - "তুমি কি সত‍্যিই কিছু চুরি করেছিলে ? রুটি- চিজের কোনো প‍্যাকেট ?"
মাথা নিচু করে ছেলেটি উত্তর দিলো - "হ‍্যাঁ"।
বিচারক - কেনো চুরি করলে ?
বালক - আমার প্রয়োজন ছিলো।
বিচারক - কিনে নিতে পারতে।
বালক - টাকা ছিলো না।
বিচারক - পরিবার থেকে নিলেই হতো।
বালক - আমার বাড়িতে শুধু মা আছেন। মা অসুস্থ, কর্মহীন। মায়ের জন‍্যই রুটি চিজ চুরি করেছিলাম।
বিচারক - তুমি কোনো কাজ করো না ?
বালক - গাড়ি ধোওয়ার কাজ করতাম। মাকে সেবা করার জন‍্য একদিন ছুটি নিয়েছিলাম। তাই আমার কাজ চলে গেলো।
বিচারক - কারও কাছে সাহায্য চাওনি ?
বালক - সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়েছি। একটা কাজের জন‍্য প্রায় পঞ্চাশ জনের কাছে গিয়েছি। সবশেষে এই চূড়ান্ত পথটাই নিতে হলো।
ছেলেটির সাথে কথাবার্তার শেষে বিচারক রায় ঘোষণা করতে গিয়ে বললেন - "চুরি, বিশেষ করে রুটি চুরি একটি অত‍্যন্ত লজ্জাজনক অপরাধ। আর এই অপরাধের জন‍্য আমরা সবাই দায়ী। এই আদালতে উপস্থিত প্রত‍্যেকে, আপনাদের মধ‍্যে আমিও আছি, এই অপরাধের সাথে যুক্ত। তাই এখানে উপস্থিত প্রত‍্যেক ব‍্যক্তিকে দশ ডলার করে জরিমানা করা হলো। দশ ডলার এখানে জমা না দিয়ে কেউ এখান থেকে যেতে পারবে না।"
এই বলে বিচারক তার পকেট থেকে দশ ডলার বের করলেন এবং কলম তুলে নিয়ে লিখতে শুরু করলেন - এ ছাড়াও যে দোকান ক্ষুধার্ত ছেলেটিকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে সেই দোকানকেও আমি এক হাজার ডলার জরিমানা দিতে আদেশ করছি। জরিমানার টাকা যদি চব্বিশ ঘণ্টার মধ‍্যে জমা দেওয়া না হয়, আদালত দোকানটিকে সিল করে দিতে নির্দেশ দেবে। জরিমানার সমস্ত টাকা এই ছেলেটির হাতে তুলে দিয়ে আদালত তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে।
বিচারকের রায় শোনার পর আদালতে উপস্থিত সকলের চোখে পানি। ছেলেটিও একেবারে বাকরুদ্ধ। বিচারককে সে বারবার দেখছিলো। চোখের পানি লুকিয়ে বিচারক আদালত ত‍্যাগ করলেন।

আমাদের সমাজ, প্রশাসনিক ব‍্যবস্থা, আদালত এমন সিদ্ধান্ত নিতে কি প্রস্তুত ? রুটি চুরি করতে গিয়ে যদি কোনো ব‍্যক্তি ধরা পড়ে, সেই দেশের জনগণের লজ্জিত হওয়া উচিত-------
!!

---------একজনও আপনার কাঁধে হাত রেখে বলতে আসবেনা,তুমি ছুটে চলো,আমি আছি তোমার পাশে......-----------------কঠিন সিদ্ধান্ত নে...
16/10/2024

---------একজনও আপনার কাঁধে হাত রেখে বলতে আসবেনা,তুমি ছুটে চলো,আমি আছি তোমার পাশে......
-----------------কঠিন সিদ্ধান্ত নেবার বেলায় নিজের কাঁধে নিজেই ভর করুন।নিজের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করুন"
"এই পৃথিবীতে ৭২০ কোটি মানুষের বাস।সেখান থেকে একজনও আপনার কাঁধে হাত রেখে বলতে আসবেনা,তুমি ছুটে চলো,আমি আছি তোমার পাশে।বরং আপনি চলতে শুরু করলে,আপনাকে থামিয়ে দেবার জন্য,পরাজিত করার জন্য অসংখ্য লোক আসবে।আপনাকে জয়ী করতে কেউই আসবেনা।তাই কঠিন সিদ্ধান্ত নেবার বেলায় নিজের কাঁধে নিজেই ভর করুন।নিজের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করুন।নিজের কাজে নিজেই মনোযোগী হয়ে উঠুন-"

------জীবন বড় অদ্ভুত! কাকে,কখন, কোথায়, কিভাবে নিয়ে যায় তা কেউ বলতে পারে না, ধৈর্যশক্তি এমন এক জিনিস,যদি ধরতে পারা যায় তব...
15/10/2024

------জীবন বড় অদ্ভুত! কাকে,কখন, কোথায়, কিভাবে নিয়ে যায় তা কেউ বলতে পারে না, ধৈর্যশক্তি এমন এক জিনিস,যদি ধরতে পারা যায় তবে বেঁচে থাকতেই এ-র ফল দুনিয়াতে ভোগ করা যায়।-----------

"পাশের বাসার আন্টি আমাদের রুমে এসে আমাকে বললো,
--মা, কিছু টাকা হবে তোমার কাছে?

আমি খানিক বিব্রত হয়ে বললাম,
--আন্টি আমার কাছে চাল কেনার টাকা আছে।অতিরিক্ত টাকা নেই।

--তোমাকে চাল আমি দিচ্ছি।তার বিনিময়ে তুমি চালের টাকাটা আমাকে দাও।
ভদ্রমহিলা উদ্বিগ্ন দৃষ্টি নিয়ে আমাকে কথাগুলো বলে রুম থেকে বেরিয়ে যায়।
মুন্নী, তমা,স্বর্ণা আমরা তিনজন এ-ই বাসাতে থেকেই পড়াশোনা করছি।তিনজনের বাসা ভার্সিটি থেকে অনেক দূর।তাই এখানে বাসা ভাড়া নিয়ে আমরা থাকছি।আমরা নিজেদের রান্না নিজেরাই করি।

এ-ই ভদ্রমহিলা আমাদের পাশের বাসাতেই থাকে।উনার ছয় মেয়ে।আমার জানামতে উনার বর খুব সামান্য বেতনের কাজ করে।

কিছুক্ষণপর ভদ্রমহিলা প্রায় তিন কেজি চাল এনে আমার হাতে দিয়ে বললেন,
--মাগো, টাকাটা তাড়াতাড়ি দাও।আমার মেয়ে খুব অসুস্থ, ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে।

জানিনা তিন কেজি চালের দাম দিয়ে উনি কিভাবে মেয়েকে ডাক্তার দেখাবেন কিংবা ঔষধ কিনবেন।আমার কাছেও অতিরিক্ত টাকা ছিলোনা।

পরেরদিন ভদ্রমহিলার মেয়ের খোঁজ নেওয়ার জন্য উনার বাসায় যাই।গিয়ে দেখি মেয়ে শুয়ে আছে আর ভদ্রমহিলা তার পাশে বসে আছেন।আমাকে দেখে খুব খুশি হয়ে বললেন,
--মাগো,তোমার উপকারের কথা কখনো ভুলবো না।ঐ টাকাটা না পেলে কি যে হতো!
আমি উনাকে বুঝালাম, টাকাটা আমি এমনি দেইনি।বিনিময়ে আপনি চাল দিয়েছেন, সুতরাং এতটা কৃতজ্ঞ হওয়ার কিচ্ছু নেই।

উনি আমাকে মেয়ের পাশে বসিয়ে হুট করে বেরিয়ে গেলেন।আমি বাচ্চাটার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম,
--কেমন আছো?
--ভালো আছি।
তারপর বাচ্চাটা শোয়া থেকে উঠে বসে বললো,
--জানেন আপু,গতকাল আপনাকে যে চাল দিয়ে মা টাকা এনেছে ওটা আমাদের ঘরের শেষ চাল ছিলো।মা রান্না করতে চাল পাতিলে নিয়েছিলেন।তারপর সেই চাল ই পলিথিনে ঢেলে আপনাকে দিয়ে আসে।
আমাদের ঘরে আজ নিয়ে দুইদিন ভাত রান্না হয়নি।আমি যে এ-ই কথা আপনাকে বলেছি,মাকে বলবেন না।কথাটা বলে বাচ্চাটা আবার শুয়ে পড়ে।

আমি আর ওর পাশে বসে থাকতে পারলাম না।খুব কষ্ট হচ্ছিলো।চোখ মুছতে মুছতে ঘর থেকে বের হয়ে আসলাম।

এ-ই ঘটনাটা প্রায় বিশ বছর আগের।বিশ বছর পর আজ কোনো একটা কাজে আমি সেই বাসার সামনে দিয়ে যাচ্ছিলাম।বাসার গেটের সামনে সেই ভদ্রমহিলাকে দেখে থেমে যাই।উনি এখনো এ-ই বাসাতে থাকেন, এটা দেখে অবাক হয়েছি।
আমি রাস্তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে ভদ্রমহিলাকে দেখছি।কোনো পরিবর্তন নেই।সেই একইরকম মাথাভরতি কালো চুল,চেহারা।কাছে গিয়ে সালাম দিয়ে খোঁজখবর নিলাম।কথা বলার একপর্যায়ে উনি আমার মাথায় হাত রেখে বললো,-------

--সেই দিনের কথা আমার সারাজীবন মনে থাকবে, মা।তুমি হয়তো জানো না।
আমার বাচ্চারা জীবনে প্রথম ঐ সময়ে দুইদিন না খেয়ে ছিলো।আর সেটা আমাকে সহ্য করতে হয়েছে।
অথচ দেখো,আজ আমার কোনো কিছুর অভাব নেই।এ-ই যে বাসাটা, এটা এখন আমাদের নিজের।
আমার সেই মেয়েটা আজ একজন ডাক্তার।
জানো মা,
ধৈর্যশক্তি এমন এক জিনিস,যদি ধরতে পারা যায় তবে বেঁচে থাকতেই এ-র ফল দুনিয়াতে ভোগ করা যায়।

ভদ্রমহিলার হাসিখুশি জীবন দেখে ভীষণ আনন্দ নিয়ে বাসাটা অতিক্রম করি।
হাঁটতে হাঁটতে ভাবছি,জীবন বড় অদ্ভুত! কাকে,কখন, কোথায়, কিভাবে নিয়ে যায় তা কেউ বলতে পারে না।আর এর জন্য জীবনকে সুযোগ এবং সময় দুটোই দিতে হয়।সত্যি দিতে হয়।

--------------------ভালোবাসা কাকে বলে????""কিশোর ছেলে একদিন শিক্ষককে প্রশ্ন করল, ভালোবাসা কাকে বলে???? শিক্ষক এমন বুদ্ধি...
14/10/2024

--------------------ভালোবাসা কাকে বলে????

""কিশোর ছেলে একদিন শিক্ষককে প্রশ্ন করল, ভালোবাসা কাকে বলে????
শিক্ষক এমন বুদ্ধিমান প্রশ্নের উত্তর দিতে বেশ চিন্তায় পড়ে গেলেন, অতঃপর ক্লাস বিরতির সময় শিক্ষার্থীদের বললেন-

"তোমরা এই মাঠের চারপাশ ঘুরেফিরে তোমাদের সবচেয়ে পছন্দের জিনিস নিয়ে আসবে। ছোট্ট বাচ্চারা দৌড়ে মাঠে গিয়ে কিছুক্ষণ পর কেউ হাতে একটি ফুল, কেউ আবার পাখির ছানা, কেউ কেউ পেয়ারা, লেবু ------------ ইত্যাদি নিয়ে একে একে ফিরে আসল। কিন্তু শিক্ষক লক্ষ্য করলেন একটি ছোট্ট মেয়ে খালি হাতে চুপচাপ মাথা নিচু করে দাড়িয়ে রয়েছে, কি ব‍্যাপার তোমার হাতে কিছু নেই কেন?

শিক্ষকের এমন প্রশ্নে ছোট্ট মেয়েটি বলল-
স‍্যার একটি ফুলগাছের ফুল আমার খুব প্রিয় ছিল কিন্তু আমি যখন ডাল ভেঙ্গে ফুলটি আনতে গেছি তখন দেখি ফুলের উপর একটি প্রজাপ্রতি বসে আছে তাই আমি প্রজাপতি তাড়িয়ে দিয়ে ফুলটি আনতে পারি নাই, এছাড়া পাখির ছানাও আমার খুব পছন্দের ছিল কিন্তু মা পাখির বুক খালি করে ছানাটাকে আনতে পারি নাই স‍্যার।

আমি সাথে করে নিয়ে এসেছি ফুলের মিষ্টি সৌরভ, সেই প্রজাপ্রতির স্বাধীনতা এবং মা পাখির কৃতজ্ঞতা, এগুলো আমি আপনাকে কিভাবে দেখাব স‍্যার?

শিক্ষক ছোট্ট মেয়েটিকে কাছে ডেকে প্রাণভরে দোয়া এবং ধন্যবাদ জানিয়ে বললেন-
আমি তোমার প্রতি খুব খুশি এবং এটাই হচ্ছে প্রকৃত ভালোবাসা,

"আমাদের সত্যিকারের ভালোবাসার কোন জিনিসের ক্ষতি কিংবা কষ্ট কিছুতেই হতে দিতে পারি না এবং ভালোবাসা এমন একটি জিনিস যা প্রকাশ করা যায় না শুধুমাত্র অনুভব করতে হয়।"

Address

Dhaka
1205

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when FAIR International posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to FAIR International:

Videos

Share


Other Passport & Visa Services in Dhaka

Show All