UAFA Tours & Travels

UAFA Tours & Travels আপনার বিদেশ ভ্রমণের সকল সহযোগিতার নিশ্চিত সুরক্ষার হাত।

24/10/2024

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)
ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ
আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং
ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।
সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন
এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।
দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।
ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।
আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।
তথ্যসূত্র: visaguide.world
--------------------------
বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে
আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে
এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা
আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া
ওশিয়ানিয়া - টুভালু
তথ্যসূত্র: visaguide.world
------------------------------
ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?


একটি বৈধ পাসপোর্ট
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!

বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম
ইউরোপ: আলবেনিয়া
আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম
তথ্যসূত্র: visaguide.world

-----------------------------
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট)

UAFA Tours & Travels

23/10/2024

স্টুডেন্টরা কিভাবে পাসপোর্ট করবেন :
( আমার পাসপোর্ট করার অভিজ্ঞতা - তথ্যসহ লিখাটা একটু বড় যারা প্রথম পাসপোর্ট করবে আশা করি তাদের অনেক উপকারে আসবে)

সবকিছু নিজে থেকে করেছি। পাসপোর্ট অফিসে কোন দালালের সহায়তা নেইনি ফলে এখানে কোন টাকা লাগেনি এবং পুলিশ ভেরিফিকেশনেও কোন টাকা লাগেনি। এনরোলমেন্ট হতে পাসপোর্ট আঞ্চলিক অফিসে আসা পর্যন্ত ১৭ দিন লেগেছে।

🔴 03 December > Application Submitted

🔴 04 December > Payment / A-Challan

🔴 05 December > Enrolment in Process
এই ধাপটি খুব স্মুথলি সম্পন্ন হয়েছে এবং কোন সমস্যা হয়নি। কাগজপত্র চেকিং সিরিয়ালে আমি ২ নাম্বারে দাঁড়িয়ে ছিলাম।

যেসব কাগজপত্র লেগেছে
----‐-----------------------------
১. অনলাইন আবেদন পত্র
২. প্রিন্টেড সামারি কপি
৩. আবেদনকারীর (আমার) এনআইডি
৪. টাকা দেওয়ার চালান কপি
এগুলি স্টেপলার করে জমা দিয়েছিলাম এবং সাথে মূল এনআইডি কার্ড (লেমিনেটেড - তবে এনআইডি নাম্বারটা স্মার্ট কার্ডের মত দশ সংখ্যার) দিয়েছিলাম। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মূল এনআইডি'র সাথে আবেদন পত্রের তথ্য গুলি মিলিয়ে দেখছিলেন। এর পর দুইটি ডকুমেন্ট চেয়ে নেন।

চেয়ে নেওয়া কাগজপত্র
----------------------------------
৬. পেশা স্টুডেন্ট হওয়ায় স্টুডেন্ট আইডি চেয়েছিল আমি প্রত্যয়ন পত্র দিয়েছিলাম। কোন সমস্যা হয়নি।
৭. এসএসসি অথবা এইচএসসি সার্টিফিকেট চেয়েছিল আমি এসএসসি'র টা দিয়েছি।

কাগজপত্র চেক করা শেষ হলে তিনি একটা সিল দেন যাতে লেখা ছিল "আবেদন পত্র গৃহীত হইল"।

*উল্লেখ করা প্রয়োজন আমার কাগজপত্রের কোথাও কোন রকম ভুল ছিল না।

বায়ো এনরোলমেন্ট
----‐----------------
এনরোলমেন্ট রুমের সামনে লম্বা লাইন ছিল কারণ অনেকের আগের দিন কাগজপত্র চেক করেছিল এবং সিল দেওয়া ছিল কিন্তু বায়ো এনরোলমেন্ট হয়েছিল না।

পাঁচ দিনেও এই ধাপ সম্পন্ন হয়ে পরের ধাপে যাচ্ছিল না। অর্থাৎ "Enrolment in Process" অনলাইন স্ট্যাটাস পরিবর্তন হচ্ছিল না। এ কারণে পাসপোর্ট অফিসের এডিকে কল করি এবং হোয়াটসঅ্যাপ ও এসএমএসে অ্যাপ্লিকেশন আইডি বা স্লিপ নাম্বারটি পাঠিয়ে দেই। এর ৪৫ মিনিট পর পরের ধাপে যায়।

🔴 10 December > Pending Backend Verification
১০ মিনিটেই এই ধাপ টি সম্পন্ন হয় এবং পরের ধাপে যায়।

🔴 10 December > Pending SB Police Clearance
এই ধাপেও পাঁচ দিন হলেও কোন পুলিশ কল পাইনি। পাসপোর্ট এর দ্রুত প্রয়োজন হওয়ায় নিজে থেকেই (14 December তারিখে) ডিএসবি অফিসে যোগাযোগ করি। ভেবেছিলাম অফিসে গেলে সেখান থেকে ভেরিফিকেশন করে দিবে। কিন্তু তারা আমার কাগজ বের করে নির্দিষ্ট অফিসারের নামে আমার আবেদন পত্র ইস্যু হয়েছে এবং তার মাধ্যমেই ভেরিফিকেশন হবে বলে জানাই। দুই-একদিনের ভিতরে অফিস থেকে ওই নির্দিষ্ট অফিসার কে কাগজ দেওয়া হবে বলেও জানাই এবং তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলে। ভেরিফিকেশনের কল পাওয়ার পর আবারও গিয়ে দেখা করা কষ্টসাধ্য বিধায় ওই অফিসারের নাম্বার সংগ্রহ করে তাকে কল দিয়ে দেখা করি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে আসি।

পুলিশ ভেরিফিকেশনে যেসব কাগজপত্র লেগেছে
--------------------------------------------------
১. আবেদনকারীর (আমার) এনআইডি
২. বাবা-মার এনআইডি
৩. নাগরিকতার সনদপত্র
৪. পেশার প্রমাণপত্র
(আমি কলেজের প্রত্যায়ন পত্র দিয়েছিলাম)
৫. বাসার বিদ্যুৎ বিলের কাগজ
(বাবার নামে হলেও সমস্যা নেই)

*পুলিশ কর্মকর্তা দেখা করার সময় জানতে চেয়েছিল কি উদ্দেশ্যে পাসপোর্ট নিতে চাচ্ছি।

একদিন পর (16 December) ওই পুলিশ কর্মকর্তা (কাগজপত্র দিয়ে এসেছিলাম তার রেফারেন্স দিয়ে) আবারো ফোন দিয়ে আমার ঠিকানা এবং পেশা সম্পর্কে জানতে চায়।

* সাপ্তাহিক এবং সরকারি ছুটির দিনেও পুলিশের কার্যক্রম চলে।

অবশেষে ১৮ ডিসেম্বর প্রায় ৮ দিন পর পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিপোর্ট জমা হয় এবং পরের ধাপে যায়।

🔴 18 December > Pending Final Approval
এই ধাপ হতে পরবর্তী ধাপ গুলো দ্রুত সম্পন্ন হয়।
🔴 19 December > Approved
🔴 19 December > Pending in Print Queue
🔴 20 December > Passport Shipped
🔴 21 December > Passport Ready for Issuance
এনরোলমেন্ট হতে এই ধাপে আসা পর্যন্ত অর্থাৎ পাসপোর্ট আঞ্চলিক অফিসে আসা পর্যন্ত ১৭ দিন লেগেছে।

🔴 24 December > Passport Issued
মাঝে দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় দুইদিন পর ১৯তম দিনে পাসপোর্ট সংগ্রহ করি।

কিছু পরামর্শ
-------------------
১. কাগজপত্রে ভুল ত্রুটি থাকলে পাসপোর্ট করতে দেওয়ার আগে সংশোধন করাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে নয়তো পাসপোর্ট করতে পারলেও ভবিষ্যতে বিভিন্ন সময় এটা নিয়ে ঝামেলায় পড়তে হতে পারে।
২ . পাসপোর্ট অফিসে কাগজপত্র জমা এবং বায়ো এনরোলমেন্ট এর জন্য সকালে যাওয়া সবচাইতে ভালো।
৩. পেমেন্ট সব সময় অফলাইনে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আবেদনপত্রের সাথে অনলাইন পেমেন্ট করলে পরবর্তীতে কখনো আবেদনপত্র বাতিল করতে হলে পুরো পেমেন্টটা বাতিল হয়ে যাবে। আর তাছাড়া অফলাইনের পেমেন্টও অনলাইনে দেওয়া যায়।
৪. পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় যেকোনো সমস্যা সৃষ্টি হলে পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে তা ওখানেই সমাধান করার চেষ্টা করবেন।
৫. অনলাইন আবেদন পত্র করার পর কোন ভুল ত্রুটি চিহ্নিত হলে বায়ো এনরোলমেন্ট করার সময় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখিয়ে সঠিকটা বললে তা ঠিক করে দিবে অথবা বায়ো এনরোলমেন্ট সম্পন্ন করার পর ডেলিভারি স্লিপে কোন ভুল ত্রুটি পাওয়া গেল সঙ্গে সঙ্গে কর্মকর্তাকে তা বললে ঠিক করে দিবে।
৬. এনরোলমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার পর আপনার আবেদনপত্রের স্ট্যাটাস অনলাইনে নিয়মিত চেক করুন। যদি কোন ধাপে দীর্ঘদিন আটকে থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিসের এডিকে হোয়াটসঅ্যাপে অথবা মোবাইলে মেসেজ দিন, ফোন করুন অথবা সম্ভব হলে সরাসরি গিয়ে যোগাযোগ করুন। তাহলে খুব দ্রুত কাজ হবে। তবে মনে রাখবেন সরাসরি পাসপোর্ট অফিসে গেলে ডেলিভারি স্লিপ সাথে নিতে হবে।
এডির মোবাইল নাম্বার বা ইমেইল অনলাইনে পাবেন। সবচেয়ে ভালো হয় এনরোমেন্টের দিন অফিস থেকে সংগ্রহ করে নিয়ে আসলে।

৭. বর্তমানে সফটওয়্যার সমস্যার কারণে বাংলা ফন্ট ভেঙে যাচ্ছে। এতে কোন সমস্যা হবে না। এভাবেই আবেদনপত্র জমা দিবেন।
৮. পুলিশ ভেরিফিকেশন এর সময় অনলাইনে কোন টাকা লেনদেন করবেন না। আসল পুলিশ কর্মকর্তা কখনও অনলাইনে টাকা চাইবে না। যদি টাকা নিতে চায় তবে তা অবশ্যই আপনার সঙ্গে সামনা সামনি দেখা করে নিবে।
এক্ষেত্রে অনেকে ট্রুকলার অ্যাপ ব্যবহার করে থাকে যা আমি ব্যক্তিগতভাবে ভালো মনে করি না। কারণ এই অ্যাপ ইন্সটল করলে আপনার কন্টাক্ট থেকে সকল তথ্য অ্যাপসে কপি করে নিয়ে নেই। যেমন, মোবাইল নাম্বার ও নাম। আর তাছাড়া এই এপে যেকোন ব্যক্তি যে কোন নাম্বার দিয়ে যেকোনো নাম সেট করে দেওয়া সম্ভব হতে পারে। তবে অনেকে হয়তো উপকার পেয়েছে। ভেবেচিন্তে ইন্সটল করে নিবেন।

*** এই গ্রুপ থেকে আমি নিজে উপকার পেয়েছি সে দায়বদ্ধতা থেকে তথ্যগুলি দেয়া। তথ্যসহ লেখাটা অনেক বড়। আশা করি অনেকের উপকারে আসবে। সবার জন্য শুভকামনা থাকলো।।

22/10/2024

সার্বিয়ার 🇷🇸🇪🇺
১.আপনার পারমিট পেতে সর্বনিম্ন ২ থেকে ৪ মাস লাগবে,,,,, ওয়ার্ক পারমিট আসার ১০/১৫ দিনের মধ্যে কন্টাক্ট পেপার আসবে
২.পারমিট অনলাইন করতে ২০-৪০+ দিনের মতো লাগতে পারে
৩.অনলাইন করার পরে 2/3 মাসের ভিতরে এপ্রোভ না হয় রিজেক্ট চলে আসবে
৪.এপ্রুভ হলে ১০ দিনের ভিতরে ইন্ডিয়ার সার্বিয়াম দিল্লি এম্বাসিতে আপনার পাসপোর্ট ভিসা স্টিকারের জন্য পাঠানো হবে
৫.স্টিকার হয়ে গেলে তা হাতে পেতে সময় লাগবে ৩/৭ দিন,,,,, বাংলাদেশের পাসপোর্ট আসবে ৭/১৫ দিন লাগবে
৬.তারপর বাংলাদেশ থেকে তার ম্যানপাওয়ার করাতে হবে সময় লাগতে পারে ৭/১২ দিন
৭.ম্যানপাওয়ার হয়ে গেলে টিকেট কাটবে, তারপর স্বপ্নের দেশ ইউরোপের সার্বিয়া
সব মিলিয়ে সময় ৭-৯ মাস কম বেশি লাগতে পারে!
★সার্বিয়ার জন্য ভারতে যেতে হবে না

Address

House 21, Road 12, Sector 12, Uttara
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when UAFA Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category