Al Bayt International

Al Bayt International Travel agency

ঈদ মুবারাক 🌙 তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম! সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা। ঈদ হোক আনন্দময় ও বরকতময়।আল বাইত ইন্টারন্...
16/06/2024

ঈদ মুবারাক 🌙

তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম!

সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা। ঈদ হোক আনন্দময় ও বরকতময়।

আল বাইত ইন্টারন্যাশনাল
৩২২ শাহ আলম টাওয়ার ৯তম তালা, এস এস কে রোড, ফেনী।
০১৮৯৪৬৭০৭৭১

বাংলাদেশিদের জন্য তুরস্কের ই-ভিসা চালু # # তুরস্ক ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশিদের ই-ভিসা: বিস্তারিত তথ্য**২০২৩ সাল থেকে তুরস্ক...
16/04/2024

বাংলাদেশিদের জন্য তুরস্কের ই-ভিসা চালু
# # তুরস্ক ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশিদের ই-ভিসা: বিস্তারিত তথ্য

**২০২৩ সাল থেকে তুরস্ক বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে ই-ভিসা সার্ভিস চালু করেছে।** এটি বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশের পর্যটকদের জন্য তুরস্কে প্রবেশ করা সহজ করে তুলেছে। **বাংলাদেশের নাগরিকরাও এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে তুরস্কের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।**

**ই-ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশিরা তুরস্কে কী কী করতে পারবেন:**

* **অবকাশ যাপন:** ই-ভিসা ব্যবহার করে পর্যটন ভিসার মাধ্যমে ৩০ দিন তুরস্কে অবস্থান করা যাবে।
* **ব্যবসা:** ব্যবসায়িক ভিসার মাধ্যমে ৯০ দিন তুরস্কে অবস্থান করা যাবে।

**ই-ভিসার বৈধতা:**

* তুর্কি ই-ভিসা দেশটিতে প্রবেশের তারিখ থেকে শুরু করে **১৮০ দিনের জন্য বহাল থাকে।**
* কেউ **অতিরিক্ত সময় অবস্থান করতে চাইলে** একটি পৃথক তুর্কি ভিসার প্রয়োজন হবে।

**ই-ভিসার সুবিধা:**

* **দূতাবাস বা কনস্যুলেটে ব্যক্তিগতভাবে যেতে হবে না।**
* **অনলাইনে দ্রুত এবং সহজে আবেদন করা যাবে।**

**ই-ভিসার জন্য যোগ্যতা:**

* **বাংলাদেশ, ভারত, ইরাক, আফগানিস্তান, নেপাল, ভুটান** ইত্যাদি দেশ শুধু **সিঙ্গেল এন্ট্রি ই-ভিসার জন্য যোগ্য** বলে বিবেচিত হবে।
* **শেনজেন দেশ, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা আয়ারল্যান্ডের যেকোনো একটি থেকে বৈধ ভিসা বা পর্যটন ভিসা থাকতে হবে।**
* **অথবা শেনজেন দেশ, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা আয়ারল্যান্ডের যেকোনো একটি থেকে বসবাসের অনুমতি থাকতে হবে।**

**ই-ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:**

* **কমপক্ষে ছয় মাসের বৈধতাসহ একটি বৈধ পাসপোর্ট।**
* **তাদের ইনবক্সে ই-ভিসা পাওয়ার জন্য একটি বৈধ ই-মেইল ঠিকানা।**
* **ই-ভিসা ফি প্রদানের জন্য একটি ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড।**
* **একটি ফিরতি টিকিট।**
* **হোটেল বুকিং।**
* **ভ্রমণের জন্য আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ।**

**আবেদন প্রক্রিয়া:**

* **[https://www.evisa.gov.tr/](https://www.evisa.gov.tr/)** ওয়েবসাইটে যান।
* **"Apply Now"** ক্লিক করুন।
* **প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন।**
* **কাগজপত্র আপলোড করুন।**
* **ই-ভিসা ফি প্রদান করুন।**
* **আবেদন জমা দিন।**

**সাধারণত আবেদন অনুমোদন করতে 24 ঘন্টা সময় লাগে।**

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা। ঈদ মুবারক ❤️আল বাইত ইন্টারন্যাশনাল ৩২২, শাহ আলম টাওয়ার, শহীদ শহীদুল্লাহ্ কাইসার রোড।...
10/04/2024

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।
ঈদ মুবারক ❤️

আল বাইত ইন্টারন্যাশনাল
৩২২, শাহ আলম টাওয়ার, শহীদ শহীদুল্লাহ্ কাইসার রোড। ফেনী
+৮৮০১৮৯৪-৬৭০৭৭১

AL BAYT INTERNATIONAL★WE ARE HIRING★√Job Position:1. Sales Executive √Submit Your CV:⇨ albaytintl@gmail.com ☞ 322 Shah A...
21/01/2024

AL BAYT INTERNATIONAL

★WE ARE HIRING★

√Job Position:
1. Sales Executive

√Submit Your CV:
[email protected]
☞ 322 Shah Alam Towee 10th floor (lift 9th), SSK Road, Feni
✆ 01894670771

বিমান চলার সময় ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করেকখনও ভেবেছেন কি ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে থাকা চলন্ত বিমানে কীভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা য...
19/01/2024

বিমান চলার সময় ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করে

কখনও ভেবেছেন কি ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে থাকা চলন্ত বিমানে কীভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাচ্ছে? বা বিমানে থাকা ওয়াই-ফাই কীভাবে আপনাকে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত রাখে?

বিমানে চলার সময় যাত্রীদেরকে মোবাইল ফোন বা ডিভাইসগুলি এয়ারপ্লেন মোডে রাখতে হয়, নয়ত একেবারে বন্ধ করে দিতে হয়। এটা অনেকের কাছেই বিরক্তিকর।

অনেকের জরুরি কাজে ভূমিতে থাকা অফিসের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখতে হয়। আবার লম্বা বিমান যাত্রায় ইন্টারনেটে অভ্যস্তদের কাছে ইন্টারনেট ছাড়া সময় কাটানো বিরক্তিকর লাগতে পারে। যদি উড়ন্ত বিমানে সব সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়, তা নিঃসন্দেহে দারুণ বিষয়। কিন্তু বিমানে কি ওয়াই-ফাই সুবিধা পাওয়া যায়?

সুখবর হচ্ছে, প্রতিদিন নতুন নতুন এয়ারলাইনস তাদের বিমানে ওয়াই-ফাই সুবিধা চালু করছে যার মাধ্যমে আকাশে থাকা অবস্থায়ও ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়।

কিন্তু মাটি থেকে ৩৬,০০০ ফুট উঁচুতে আকাশে কীভাবে ইন্টারনেট পাওয়া যাচ্ছে? আর ওয়াই-ফাই বলতে এখানে আসলে কী বোঝানো হচ্ছে? এই প্রশ্নের সহজ উত্তরে বলতে হয়: এতদিন আসলে আমরা বিমানে এই ওয়াই-ফাই এর সুবিধা পুরাপুরি কাজে লাগাতে পারিনি। ভবিষ্যতে বিমান ভ্রমণে আপনার কাজে লাগতে পারে এমন কিছু তথ্য জানা যাক।

# বিমানে কি ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়?

এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করছে কোন এয়ারলাইনসে যাচ্ছেন, যাত্রার রুট অর্থাৎ কোথা থেকে যাচ্ছেন এবং আপনাকে বহনকারী বিমানটি কোন মডেলের।

সবকিছু বিবেচনা করে বলা যায় হ্যাঁ, এখন অনেক এয়ারলাইনসের বিমানে ইন্টারনেট চালাতে পারবেন আপনি, ইন ফ্লাইট ওয়াই-ফাই এর সাহায্যে। যাত্রীদের চাহিদার কথা চিন্তা করে এখন অনেক এয়ারলাইনসই এই সুবিধা দিচ্ছে। ধীরে ধীরে ওয়াই-ফাই সেবা প্রদানকারী এয়ারলাইনসের সংখ্যা আরো বাড়ছে।

আপনাকে এজন্য এয়ারলাইনসে বুকিং করতে হবে। কিছু অপারেটর সিংগেল ইউজ পাস বা একবার ব্যবহারের জন্য ওয়াই-ফাই এর পাস দেয়। আবার কিছু কোম্পানির কাছ থেকে প্যাকেজও নিতে পারবেন।

তবে বেশি ব্যান্ডউইথের জন্য বেশি টাকা গুনতে হবে। তবে যদি বিমানে অবস্থানের সময়ে অফিস বা ব্যবসার কাজের মধ্যে থাকতে চান, এতটুকু খরচ করতেই পারেন। নতুবা আপনাকে বই পড়ে, ঘুমিয়ে, নয়ত জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে সময় কাটাতে হবে।

# বিমানে ওয়াই-ফাই কীভাবে কাজ করে?

বিমানে ওয়াই-ফাই চালানোর জন্য দুই ধরনের অপারেটিং সিস্টেম আছে। একটা হচ্ছে গ্রাউন্ড বেইজড, অর্থাৎ ভূমি থেকে নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম বা Air-to-Ground (ATG) Wi-Fi, আর অন্যটি স্যাটেলাইট নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম বা Satellite Wi-Fi।

মাটি থেকে আকাশে যে ওয়াই-ফাই কাজ করে তার ধরন অনেকটা মোবাইল ফোন সংযোগের মত। এখানে বিমানের মূল কাঠামোর নিচে থাকা একটা অ্যান্টেনা মোবাইল টাওয়ারের সঙ্গে সার্বক্ষণিক সংযোগ রক্ষা করে চলে। বিমান যখন চলে, তখন এই অ্যান্টেনা একটার পর একটা নিকটবর্তী মোবাইল টাওয়ারের ট্রান্সমিটারের সাথে সংযুক্ত হতে থাকে।

মোবাইল ট্রান্সমিটারের সাথে সক্রিয় যোগাযোগ থাকার কারণে পুরো বিমানই ওয়াই-ফাই হটস্পট হয়ে ওঠে। তখন যাত্রীরা স্বাভাবিক ভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের সব কাজ করতে পারে—যেমন ইমেইল পাঠানো, ফোন কল করা এবং সিনেমা স্ট্রিম করা। তবে বিমান যখন বিশাল জলরাশির ওপর দিয়ে যায় তখন এই ব্যবস্থা কাজ করে না। যেমনটা হয় ট্রান্সআটলান্টিক পথে যাওয়ার সময়। তখন তখন বিমানে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য স্যাটেলাইটের ওপর নির্ভর করতে হয়।

পৃথিবীর কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান অসংখ্য স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ আছে। এসব স্যাটেলাইটের সাহায্য নিয়েই স্যাটেলাইট ওয়াই-ফাই কাজ করে। এই ক্ষেত্রে বিমানের ওপরে থাকা নির্দিষ্ট অ্যান্টেনা দিয়ে স্যাটেলাইটের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে বিমান। বিমান আকাশে ওড়ার সময় সবচেয়ে কাছে যে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট খুঁজে পায়, সেটার সঙ্গে বিমানের ওপরে থাকার অ্যান্টেনার যোগাযোগ ঘটে।

স্যাটেলাইট ওয়াই-ফাই দুই ধরনের ব্যান্ডউইথ নিয়ে কাজ করে। ন্যারোব্যান্ড এবং ব্রডব্যান্ড। দুই ধরনের ব্যান্ডউইথেই যাত্রীরা পূর্ণ ইন্টারনেট সেবা পায়, তবে মুভি স্ট্রিম করার জন্য ন্যারোব্যান্ড কম উপযোগী।

# কীভাবে বিমানে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন?

বিমানে ওয়াই-ফাই সুবিধা থাকলে সচরাচর এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ টিকেট কেনার সময়, বিমান ওঠার সময় ও বিমান চলাকালে যাত্রীদের এই সুবিধার কথা জানিয়ে দেয়।

এই সুবিধা ব্যবহার করার জন্য মোবাইল বা ডিভাইসে এয়ারপ্লেন মোড চালু করতে হবে। এরপর ওয়াই-ফাই সেটিংসে গিয়ে In-Flight Wi-Fi খুঁজতে হবে।

তবে বিমানযাত্রায় সব সময় ওয়াই-ফাই সংযোগ যথেষ্ট শক্তিশালী নাও থাকতে পারে। তখন ইন্টারনেটে ঢোকা বা স্ট্রিম করা কঠিন হতে পারে। এছাড়া কিছু বিমানে ওয়াই-ফাই এর জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টেনা নাও থাকতে পারে।

ভবিষ্যতে বিমানের ওয়াই-ফাই সংযোগ সুবিধা আরও উন্নত হতে যাচ্ছে। এর প্রভাবে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় ধরনের ফ্লাইটে আরো বেশি সংখ্যক এয়ারলাইন্স ওয়াই-ফাই চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করছে।

# বিমানগুলির কি নিজস্ব ওয়াই-ফাই আছে?

কিছু এয়ারলাইনস নিজস্ব ব্র্যান্ডের ওয়াই-ফাই এর কথা বললেও, আসলে বিষয়টা ঠিক তা নয়। কারণ বিমান চলাকালে ওয়াই-ফাই এর জন্য মোবাইল টাওয়ার বা স্যাটেলাইটের ওপর নির্ভর করতে হয়। যে উৎসটি কাছে থাকে বিমান সেখান থেকে ইন্টারনেট সুবিধা নেয়। বিমান এখানে কেবল হটস্পট হিসাবেই কাজ করে থাকে।

# বিমানের ওয়াই-ফাই কি বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়?

এটা নির্ভর করে এয়ারলাইনসের ওপর। কিছু এয়ারলাইনস, যেমন জেটব্লু কর্পোরেশন, ফ্রি ওয়াই-ফাই সেবা দেয়, তারা এটিকে বলে ফ্লাই-ফাই (Fly-Fi)। অন্যদিকে কিছু এয়ারলাইনস নির্দিষ্ট ফি এর বিনিময়ে ওয়াই-ফাই সেবা দিয়ে থাকে।

অল্প কিছু এয়ারলাইনস তাদের অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই সেবা দেয়। অন্যদিকে কিছু এয়ারলাইনস কেবল টেক্সট করার জন্য ফ্লাইটে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার সুযোগ দেয়।

কিছু এয়ারলাইনস প্রতিবার ফ্লাইটে ওয়াই-ফাই ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট অংকের টাকা চার্জ করে। আবার কেউ কেউ ফ্রি ওয়াই-ফাই এর পরীক্ষামূলক সেবা দেয়। তাদের উদ্দেশ্য ভবিষ্যতে যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা সম্পূর্ণ ফ্রি করে দেওয়া।

আপনি যদি বিমানযাত্রার সময় উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে থাকেন, তবে এর ঝুঁকি এবং কীভাবে তা ব্যবহার করতে হয়, এসব বিষয়ে সঠিক ভাবে জেনে নিন। বিমানে থাকার সময়ে সহজে ইন্টারনেট ব্যবহার করা গেলেও কিছু সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ করার নির্দেশনাও শুনতে হতে পারে।

আশা করা যাচ্ছে, এক সময় বিমানযাত্রায় ওয়াই-ফাই একটা সাধারণ বিষয় হয়ে উঠবে। তবে বিমানে ওয়াই-ফাই ব্যবহারের নিয়ম, সংযোগ ও ফি এর ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসতে পারে।

#ওয়াইফাই #বিমান #প্রযুক্তি

পূর্বে বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের ভিয়েতনামভ্রমণের জন্য Visa approval letter required ছিল। কিন্তু গত ১৫ ই আগস্ট ২০২৩ ...
26/12/2023

পূর্বে বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের ভিয়েতনাম
ভ্রমণের জন্য Visa approval letter required ছিল। কিন্তু গত ১৫ ই আগস্ট ২০২৩ থেকে বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের Vietnam e-visa eligible করা হয়েছে।
এখন বর্তমানে ভিয়েতনাম ভ্রমণ করার জন্য ট্রাভেল এজেন্সি থেকে visa approval letter প্রয়োজন নেই।

আপনি e-visa অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

🇭🇰 ভিয়েতনাম ই-ভিসা Application Link 🇻🇳
https://evisa.xuatnhapcanh.gov.vn/?fbclid=IwAR1LHuCIVGkYcDdpQz5P_gq1WPcaBMdSinm3cCZJb6AvU8ztUqtQxg2BAhc

আবেদন ফিঃ
Single Entry 35 USD (3 Months)
Multiple Entry 60 USD (3 Months)

এছাড়া থার্ড পার্টির অনেক ওয়েবসাইট আছে। থার্ড পার্টি ওয়েব সাইট আমি Recommend করি না। এতে যেমন সুবিধা আছে তেমনি অসুবিধাও আছে। সেক্ষেত্রে আবেদন ফি সাইটের উপর ভিত্তি করে কম বেশি হতে পারে।

📌 উপরের দেওয়া লিংকটি ভিয়েতনামের সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং অথেনটিক। যেসব ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে ভিসা এপ্লিকেশন সাবমিট করতে।

Required Documents:
1. Passport (Scan copy)
2. Recent Photo (Scan copy)

পেমেন্ট রিসিভ করার ৩ কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার ইমেইলে e-visa পেয়ে যাবেন। চাইলে আপনি ওয়েব সাইট থেকে ই-ভিসা যে কোন সময় ডাউনলোড করতে পারবেন।

📌 e-visa ক্ষেত্রে Airport immigration entry and exit seal পাবেন।
📌 কেউ যদি Visa sticker/Visa level নিতে চান তার জন্য Approval আবশ্যক। সে ক্ষেত্রে on arrival কাউন্টার থেকে এক্সট্রা ২৫ ডলার ফি দিয়ে visa sticker নিতে পারবেন।

আপনি চাইলে আমাদের সহযোগিতা নিতে পারেন।

কালো গেলাপ আর সবুজ গম্বুজের দেশে যেতে কার বা মন না চায়। কাবার ছায়ায় আর রওজা পাকের পরশ পেতে মুমিনের অন্তর জীবনভর থাকে প্র...
03/12/2023

কালো গেলাপ আর সবুজ গম্বুজের দেশে যেতে কার বা মন না চায়। কাবার ছায়ায় আর রওজা পাকের পরশ পেতে মুমিনের অন্তর জীবনভর থাকে প্রতীক্ষায়। কতই না সৌভাগ্যবান তারা যারা আল্লাহর মেহমান হয়ে তার ঘরে যায়। এ বছর প্রায় ১ লাখ ২২ হাজার ২২১ বাংলাদেশির পবিত্র হজে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। মরহুম আলহাজ শেখ গোলাম মুহীউদ্দীন (রহ.) রচিত ‘কিতাবুল হজ’ অবলম্বনে হজ পালনের সহজ পদ্ধতি তুলে ধরেছেন-মাওলানা তোফায়েল গাজালি

তালবিয়া

‘লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি’মাতা, লাকা ওয়াল্ মুলক, লা-শারিকা লাক।’ অর্থ : আমি হাজির, হে আল্লাহ্! আমি হাজির, আমি হাজির, কোনো শরিক নেই তোমার, আমি হাজির, নিশ্চয়ই সব প্রশংসা ও নিয়ামত তোমারই, আর সব সাম্রাজ্যও তোমার, কোনো শরিক নেই তোমার।

যা সঙ্গে নেবেন

দুই সেট ইহরামের কাপড় সঙ্গে নিন। নরমাল স্যান্ডেল নিন (ইহরাম অবস্থায় পরার জন্য)। কাঁধে ঝুলিয়ে রাখার ব্যাগ। লুঙ্গি, পায়জামা, পাঞ্জাবি প্রয়োজন মতো। গেঞ্জি, টুপি, রুমাল ও জুতা প্রয়োজন মতো। গামছা বা তোয়ালে ও ফোল্ডিং ছাতা। টুথপেস্ট, ব্রাস, মিসওয়াক, নোট বই ও কলম। মহিলাদের আবশ্যকীয় জিনিসপত্র। জরুরি প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র। লাগেজ বা সুটকেস।

ইহরাম

যারা প্রথমে মক্কায় যাওয়ার উদ্দেশে রওনা করছেন-তারা বিমানে ওঠার আগেই ইহরাম বেঁধে নিন। কারণ বিমান মিকাত (ইহরাম বাঁধার নির্ধারিত স্থান) কখন অতিক্রম করবে হয়তো আপনি বুঝতেও পারবেন না। তবে যারা প্রথমে মদিনায় যাওয়ার ইচ্ছা করেন, তারা ইহরাম ছাড়া রওনা হবেন এবং জেদ্দা পৌঁছে সরাসরি মদিনা চলে যাবেন। মদিনা থেকে মক্কায় আসার পথে ইহরাম বেঁধে আসবেন। মক্কায় এসে ওমরাহ পালন শেষে ৮ জিলহজ হারাম শরিফ থেকে আবার যে ইহরাম করবেন-সেটি হবে আপনার হজের ইহরাম।

পুরুষের ইহরাম

১. ইহরাম বাঁধার আগে গোঁফ, চুল, নখ ইত্যাদি কেটে খুব ভালোভাবে গোসল করে আতর-সুগন্ধি ব্যবহার করে তৈরি হয়ে থাকা উচিত। ২. ইহরামের আগে গোসল করা সুন্নাত। ওজু করলেও চলবে। ৩. সেলাই করা কাপড় খুলে একটা সাদা চাদর নাভির ওপর থেকে লুঙ্গির মতো পরে নিন। আর একখানা চাদর গায়ে জড়িয়ে নিন। যেন দুই কাঁধ ও পিঠ ঢাকা থাকে। ৪. নিয়তের সঙ্গে সঙ্গে তিনবার তালবিয়া (লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক...) উচ্চস্বরে পড়ুন। যদি কেউ পড়তে না পারেন তবে অন্য কেউ তাকে পড়িয়ে দিন। তারপর দরুদ শরিফ পড়ুন এবং মোনাজাত করুন। ৫. দুই ফিতার স্যান্ডেল ব্যবহার করুন যেন পায়ের ওপরের মাঝখানের উঁচু হাড় এবং গোড়ালি খোলা থাকে।

নারীর ইহরাম

১. নারীদের জন্য ইহরামের কোনো নির্দিষ্ট পোশাক নেই। সেলাইযুক্ত যেসব কাপড় সাধারণত পরিধান করেন সেগুলো পরবেন। যেমন : শাড়ি, সালোয়ার, কামিজ, ম্যাক্সি, বোরকা ইত্যাদি। যে কোনো ধরনের আরামদায়ক জুতাও ব্যবহার করতে পারবেন। ২. ইহরাম বাঁধার আগে গোসল করে নিন। গোসল করতে অসুবিধা থাকলে ওজু করুন। ভালোভাবে চুল আছড়ে নিন।

৩. এ গোসল শুধু পরিচ্ছন্নতার জন্য। এ কারণে ঋতুবতী মহিলা এবং শিশুদের জন্যও তা সুন্নাত। এর পরিবর্তে তায়াম্মুম করা শরিয়তসম্মত নয়। ৪. যদি মাকরুহ ওয়াক্ত না হয়, তবে ইহরামের নিয়তে সাধারণ নফল নামাজের মতো দুরাকাত নফল নামাজ পড়ুন। আর যদি মাকরুহ ওয়াক্ত হয় তবে ওই দুরাকাত নফল নামাজ ছাড়াই ইহরামের নিয়ত করুন। ৫. নিয়তের সঙ্গে সঙ্গে তিনবার তালবিয়া (লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক...) নিচুস্বরে পড়ুন। যদি পড়তে না পারেন তবে অন্য কেউ তাকে পড়িয়ে দিন। তারপর দরুদ শরিফ পড়ুন এবং মোনাজাত করুন।

ইহরাম অবস্থায় যা করবেন না

১. সেলাইযুক্ত কাপড় যেমন পাঞ্জাবি, পায়জামা, টুপি, গেঞ্জি, মোজা ইত্যাদি ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। কিন্তু মহিলারা সেলাইযুক্ত স্বাভাবিক কাপড় পরিধান করবেন। ২. পুরুষের জন্য মাথা ও মুখমণ্ডল আবৃত করা নিষিদ্ধ, জাগ্রত বা ঘুমন্ত উভয় অবস্থায় খোলা রাখতে হবে। ৩. যে কোনো ধরনের সুগন্ধি, আতর, সুগন্ধি তেল বা সুগন্ধি সাবান ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।

৪. ক্ষৌরকার্য করা নিষিদ্ধ। ৫. বন্য পশুপাখি শিকার করা বা কাউকে শিকারে কোনোরূপ সাহায্য-সহযোগিতা করা নিষিদ্ধ। ৬. এমন জুতা পরিধান করা নিষিদ্ধ যার ফলে পায়ের ওপরের মাঝখানে উঁচু হাড় ঢাকা পড়ে যায় কিন্তু মহিলাদের জন্য নিষিদ্ধ নয়। ৭. স্বামী-স্ত্রী দৈহিক সম্পর্ক, এমনকি ওই সম্পর্কে কোনোরূপ আলাপ-আলোচনা ইত্যাদি নিষিদ্ধ। ৮. ঝগড়া-বিবাদ করা, অশ্লীল কথাবার্তা বলা এমনিতেও নিষিদ্ধ, ইহরামের অবস্থায় আরও কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

তাওয়াফ

হজের উদ্দেশে কাবা শরিফের চতুর্দিকে ঘোরাকে তাওয়াফ বলা হয়। তাওয়াফের ওয়াজিবগুলো : ১. তাহারাত অর্থাৎ গোসল ফরজ থাকলে তা করে নেওয়া এবং ওজু না থাকলে ওজু করে নেওয়া (২) শরীর ঢাকা (৩) কোনো কিছুতে আরোহণ না করে তাওয়াফ করা (বৃদ্ধ, অসুস্থ ও রুগ্ণ অক্ষম ব্যক্তির জন্য অবশ্য আরোহণ করে তাওয়াফ করা জায়েজ) (৪) ডান দিক থেকে তাওয়াফ করা (৫) হাতিমসহ (বাইতুল্লাহর উত্তর দিকে বাইতুল্লাহসংলগ্ন অর্ধচক্রাকৃতি দেওয়াল ঘেরা জায়গা) তাওয়াফ করা (৬) সবকটি চক্কর পূর্ণ করা (৭) তাওয়াফের শেষে দুই রাকাত নামাজ পড়া। তাওয়াফের সুন্নাতগুলো :

(১) হাজরে আসওয়াদ থেকে তাওয়াফ শুরু করা (২) ইজতিবা করা (অর্থাৎ ইহরামের চাদর ডান বগলের নিচ দিয়ে এনে বাম কাঁধে জড়ানো) (৩) হাজরে আসওয়াদে চুমু প্রদান করা বা হাতে ইশারা করে তাতে চুমু দেওয়া (৪) প্রথম তিন চক্করে রমল করা (অর্থাৎ বীরদর্পে হাত দুলিয়ে দ্রুত পায়ে চলা) (৫) বাকি চক্করগুলোতে রমল না করা (৬) সায়ী ও তাওয়াফের মাঝে ইস্তিলাম (হাজরে আসওয়াদে চুমু প্রদান বা হাত কিংবা ছড়ি দিয়ে ইশারা করে তাতে চুমু প্রদান করা (৭) হাজরে আসওয়াদের সামনে দাঁড়িয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে দুই হাত কাঁধ পর্যন্ত উঠানো (৮) তাওয়াফের শুরুতে হাজরে আসওয়াদের দিকে মুখ করা (৯) চক্করগুলো বিরতি না দিয়ে পরপর করা।

সায়ী

সাফা-মারওয়া পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে দৌড়ানোকে ‘সায়ী’ বলে। বর্তমানে এ স্থানটুকুর কিছু অংশ সবুজ পিলার দ্বারা চিহ্নিত আছে। সেখানে এসে দ্রুত দৌড়াতে হয়। সায়ী করা ওয়াজিব এবং তাওয়াফ শেষ করার সঙ্গে সঙ্গেই এটা করা সুন্নাত। সায়ীর ওয়াজিবগুলো : (১) হেঁটে হেঁটে সায়ী করা (২) সাত চক্কর পূর্ণ করা (৩) সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী স্থান পরিপূর্ণভাবে অতিক্রম করা। সায়ীর সুন্নাতগুলো : (১) হাজরে আসওয়াদে চুমু দিয়ে সায়ীর জন্য বের হওয়া (২) তাওয়াফ শেষ করার সঙ্গে সঙ্গে সায়ী করা (৩) সাফা ও মারওয়ায় আরোহণ করা (৪) সাফা ও মারওয়ায় আরোহণ করে কেবলামুখী হওয়া (৫) সায়ীর চক্করগুলো একটির পর একটি আদায় করা (৬) সবুজ স্তম্ভ দুটির মধ্যবর্তী স্থানটি একটু দৌড়ে অতিক্রম করা।

উমরাহ

নিয়ত : ‘হে আল্লাহ! আমি উমরাহ পালন করার নিয়ত করছি, আমার জন্য তা সহজ করে দিন ও কবুল করুন।

উমরাহর ফরজ দুটি : ১. ইহরাম বাঁধা। ২. তাওয়াফ করা। উমরাহর ওয়াজিব দুটি : ১. সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী স্থানে সাতবার সায়ী করা। ২. মাথার চুল মুণ্ডন করা।

হজ তিন প্রকার

হজে তামাত্তু : হজের মাসগুলোয় উমরাহর ইহরাম বেঁধে প্রথমে উমরাহ পালন করে ইহরাম খুলে ফেলা, অতঃপর হজের জন্য আবার ইহরাম বেঁধে হজ সমাপন করাকে ‘তামাত্তু হজ’ বলে। তামাত্তু হজে দমে শোকর বা হজের শোকরিয়া স্বরূপ কুরবানি করা ওয়াজিব।

হজে কিরান : হজের মাসগুলোয় উমরাহ ও হজ একসঙ্গে উভয়টির ইহরাম বেঁধে প্রথমে উমরাহ পালন করে ইহরাম না খুলে ওই একই ইহরামে হজ সমাপন করাকে ‘হজে কিরান’ বলে। কিরান হজে দমে শোকর বা হজের শোকরিয়া স্বরূপ কুরবানি করা ওয়াজিব।

হজে ইফরাদ : হজের মাসগুলোয় শুধু হজের ইহরাম বেঁধে হজ সমাপন করাকে ‘হজে ইফরাদ’ বলে। এতে কোনো উমরাহ পালন করা হয় না। ইফরাদ হজে দমে শোকর বা হজের শোকরিয়া স্বরূপ কুরবানি করা মুস্তাহাব।

হজের ফরজ

১. ইহরাম বাঁধা। ২. আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা অর্থাৎ ৯ জিলহজের সূর্যাস্ত পর্যন্ত যে কোনো সময় এক মুহূর্তের জন্য হলেও আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা। ৩. তাওয়াফে জিয়ারাহ করা অর্থাৎ ১০ জিলহজের ভোর থেকে ১২ জিলহজের সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে বাইতুল্লাহ শরিফের তাওয়াফ করা।

হজের ওয়াজিব

(১) নির্দিষ্ট জায়গা থেকে ইহরাম বাঁধা (২) সায়ী অর্থাৎ সাফা ও মারওয়ার মধ্যে দৌড়ানো। (৩) সাফা থেকে সায়ী শুরু করা। (৪) তাওয়াফের পর সায়ী করা (৫) সূর্যাস্ত পর্যন্ত উকুফে আরাফা করা। (৬) মুজদালিফায় উকুফ বা অবস্থান করা। (৭) মাগরিব এবং এশার নামাজ মুজদালিফায় এসে একত্রে এশার সময় পড়া। (৮) দশ তারিখ শুধু জামরাতুল আকাবায় এবং ১১ ও ১২ তারিখে তিন জামরায় রামি-পাথর নিক্ষেপ করা।

(৯) জামরাতুল আকাবার ‘রামি’ বা পাথর নিক্ষেপ দশ তারিখে হলক অর্থাৎ মস্তক মুণ্ডনের আগে করা (১০) কুরবানির পর মাথা কামানো কিংবা চুল ছাঁটা (১১) কিরান এবং তামাত্তু হজ পালনকারীর জন্য কুরবানি করা (১২) তাওয়াফ হাতিমের বাইরে দিয়ে করা (১৩) তাওয়াফ ডান দিক থেকে করা (১৪) কঠিন অসুবিধা না থাকলে হেঁটে তাওয়াফ করা (১৫) ওজুর সঙ্গে তাওয়াফ করা (১৬) তাওয়াফের পর দুরাকাত নামাজ পড়া (১৭) তাওয়াফের সময় সতর ঢাকা থাকা (১৮) পাথর নিক্ষেপ করা ও কুরবানি করা, মাথা মুণ্ডানো এবং তাওয়াফ করার মধ্যে তারতিব বা ক্রম বজায় রাখা (১৯) মিকাতের বাইরে অবস্থানকারীদের বিদায়ী তাওয়াফ করা (২০) ইহরামের নিষিদ্ধ কাজগুলো না করা।

সৌদি আরব ১ বছরের মাল্টিপল ভিসাRequired Documents👇====================✅ পাসপোর্ট কপি✅ ছবি (4/6 ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা)⏳ Proce...
11/11/2023

সৌদি আরব ১ বছরের মাল্টিপল ভিসা

Required Documents👇

====================

✅ পাসপোর্ট কপি
✅ ছবি (4/6 ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা)

⏳ Processing Time: 3 Working Days.

====================

মাল্টিপল বিজনেস ভিজিট ভিসা আপনি কেন নিবেন??

০১। এই ভিসায় আপনি ব্যবসায়ীক যেকোন কাজ সেখানে করতে পারবেন।
০২। এই ভিসায় আপনি ওমরা পালন করতে পারবেন যতবার খুশি ততবার।
০৩। এই ভিসায় আপনি সৌদি আরবের যে কোন জায়গায় অনায়েসে ভ্রমন করতে পারবেন।
০৪। মাল্টিপল হওয়াতে ১ বছরে আপনি যতবার ইচ্ছা ততবার সৌদি আরব প্রবেশ করতে পাবেন।
০৫। এই ভিসায় আপনি টানা ৩ মাস সৌদি আরব অবস্থান করতে পারবেন।
এছাড়াও রয়েছে নানাদিক সুবিধা।

যোগাযোগ: মদিনা বিল্ডিং ৬ষ্ঠ তালা, ডাক্তার পারা মোড় ( ফেনী মডেল থানার বিপরীতে), ট্রাংক রোড, ফেনী।
মোবাইল: ০১৮৯৪৬৭০৭৭১

সৌদি আরবের জিয়ার (ফ্যামিলি) ভিসা প্রসেসিং মাত্র ২,৫০০৳ভিসা প্রসেসিং এর জন্য যা যা দরকার:১. একামা কপি২. পাসপোর্ট ৩. ভোটার...
11/11/2023

সৌদি আরবের জিয়ার (ফ্যামিলি) ভিসা প্রসেসিং
মাত্র ২,৫০০৳

ভিসা প্রসেসিং এর জন্য যা যা দরকার:
১. একামা কপি
২. পাসপোর্ট
৩. ভোটার আইডি / জন্ম সনদ
৪. নিকাহ-নামা / কাবিন-নামা
৫. ২ কপি ছবি
৬. ভিসা নাম্বার

যোগাযোগ: মদিনা বিল্ডিং ৬ষ্ঠ তালা, ডাক্তার পারা মোড় ( ফেনী মডেল থানার বিপরীতে), ট্রাংক রোড, ফেনী।
মোবাইল: ০১৮৯৪৬৭০৭৭১

চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানের নাম কীভাবে এলো?☞ হালিশহরঃ আরবি 'হাওয়ালে শহর' থেকে উদ্ভুত। অর্থ- 'শহরতলি'। এটি ছিল আরব বণ...
01/09/2023

চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানের নাম কীভাবে এলো?

☞ হালিশহরঃ আরবি 'হাওয়ালে শহর' থেকে উদ্ভুত। অর্থ- 'শহরতলি'। এটি ছিল আরব বণিকদের সাময়িক বসবাসের জন্য নির্ধারিত স্থান।

☞ সুলকবহরঃ আরব বণিকদের নৌবাণিজ্যের যুগে প্রাচীন কর্ণফুলী নদীর যে স্থানটিতে বাণিজ্যতরী অবস্থান করত সেটি 'সুলকুল বহর' নামে খ্যাত ছিল। আরবি 'সুলকুল বহর' শব্দের অর্থ- 'বাণিজ্যতরীর বিরতি স্থান- পোতাশ্রয়'। পরবর্তীতে এলাকাটি বর্তমানের 'সুলকবহর' নামে বিবর্তিত হয়েছে।

☞ ষোলশহরঃ সুলকবহরের কাছের এই জায়গাটি 'চাহেলে শহর' নামে পরিচিত ছিল। আরবি চাহেলে শহর নামের অর্থ 'নদীর তীরবর্তী শহর' যা কালক্রমে ষোলশহর নাম ধারণ করে।

☞ আন্দরকিল্লাঃ আরকানি আমলে এখানে প্রাচীন দুর্গ ছিল। নাম ছিল- 'চাটিগাঁ দুর্গ'। ১৬৬৬ সালে মোগল বাহিনী আরকানি বাহিনীকে পরাজিত করে এই দুর্গ দখল করলে প্রধান সেনাপতি উমেদ খাঁ এই দুর্গের নাম দেন 'আন্দরকিল্লা'।

☞ লালদিঘিঃ বর্তমান চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ সদর দপ্তরে ইংরেজ আমলের শুরুর দিকে একটি পাকা ভবন ছিল যেটির দেওয়ালে লাল রঙ দেয়া হয়েছিল যা 'লালকুঠি' নামে পরিচিত ছিল। লালকুঠির সন্নিকটের দিঘিটি 'লালদিঘি' নামে বিখ্যাত হয়ে উঠে।

☞ হাজারি লেনঃ আন্দরকিল্লার মধ্যস্থিত এই গলিতে বারজন মোগল 'হাজারি' বা সেনাপতির অন্যতম ভগবান সিং হাজারির বাড়ি ছিল। তা থেকে এই নামের উৎপত্তি।

☞ মেহেদিবাগঃ চট্টগ্রাম শহরের এই এলাকাটিতে এককালে মেহেদি গাছের আধিক্য ছিল।

☞ চকবাজারঃ পূর্ব নাম- 'সদরবাজার'। আরকানিদের হটিয়ে চট্টগ্রাম মোগল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হলে এই বাজার স্থাপনের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম শহরের গোড়াপত্তন হয়। চট্টগ্রামের ১৮তম মোগল শাসক নবাব অলি বেগ খাঁ সদরবাজারের নাম 'চকবাজার' নামে পরিবর্তন করেন। চকবাজারেই 'অলি খাঁর মসজিদ' নামে পুরাতন একটি মসজিদ এখনো রয়েছে।

☞ কাপাসগোলাঃ কার্পাস শব্দের বিকৃত রূপ 'কাপাস'। প্রাচীনকালে পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্ত কার্পাস তুলা এখানে বিক্রির জন্য গোলাজাত বা জমা হতো বলে এই এলাকাটি 'কাপাসগোলা' নামে খ্যাত হয়।

☞ কাঠগড়ঃ এই স্থানে আরকানিদের কাঠের নির্মিত দুর্গ ছিল। কাঠের দুর্গের অপর নাম ছিল 'কাঠগড়'।

☞ লাভ লেইনঃ ব্রিটিশ আমলে এটি ছিল ইংরেজ কর্মচারীদের আবাসিক এলাকা। এই এলাকায় ইংরেজ নারী-পুরুষের প্রকাশ্য প্রেমের কারনে এই নামের উৎপত্তি।

☞ আলকরণঃ আলকরণ অর্থ- গণ্ডারের শিং। আরব বাণিজ্যের যুগে এই এলাকায় গণ্ডারের শিং এর আড়ৎ ছিল। তৎকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে গণ্ডারের শিং মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে রপ্তানি হতো।

☞ অভয় মিত্রের ঘাটঃ ফিরিঙ্গি বাজার নিবাসী ধনাঢ্য রায় বাহাদুর অভয়চরণ মিত্রের নামানুসারে এই ঘাট।

☞ দেবপাহাড়ঃ ব্রিটিশ সরকার শরচ্চন্দ্র দাস নামের এক ব্যক্তির কাজে খুশি হয়ে তাঁকে পুরষ্কারস্বরূপ 'জয়নামা বা জাঁহানুমা' পাহাড়টি প্রদান করেন। শরচ্চন্দ্র ঐ পাহাড়শীর্ষে একটি দেবমন্দির নির্মাণ করে নতুন নাম দেন 'দেবপাহাড়'।

☞ চন্দনপুরাঃ পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎপাদিত আগরকাঠ প্রাচীনকাল হতে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে জাহাজযোগে ইউরোপে রপ্তানি হতো। আগরকাঠ সেকালে চট্টগ্রামবাসীর কাছে 'চন্দনকাঠ' নামে খ্যাত ছিল। বর্তমান চন্দনপুরা ছিল এসব চন্দনকাঠের গোলাঘর বা মজুতস্থান।

☞ পার্সিভাল হিলঃ চন্দনপুরার বিপরীতের এক উচ্চ পাহাড়ে 'ব্রেডন পার্সিভাল' নামের এক পর্তুগিজ বাসিন্দা সপরিবারে বসবাস করার জন্য বাড়ি তৈরি করেন। এই পার্সিভাল পরিবারের একাধিক সদস্য পরবর্তীতে চট্টগ্রাম জজ কোর্টের আইনজীবী ছিলেন। আরেক সদস্য ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের শিক্ষক। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় চট্টগ্রামের পার্সিভাল পরিবারের শেষ পুরুষ চট্টগ্রাম ত্যাগ করে লন্ডনবাসী হন।

☞ পাথরঘাটাঃ কথিত আছে- পীর বদর শাহ আরব দেশ থেকে সমুদ্রপথে একটি পাথরের উপর সওয়ার হয়ে চট্টগ্রামে আসেন। এবং সেই পাথরখানি কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী একটি স্থানে থেমে যাওয়ার পর তিনি তীরে উঠে আসেন। তখন থেকে এই জায়গার নাম 'পাথরঘাটা' নামে খ্যাত হয়৷

☞ এনায়েত বাজারঃ এনায়েত খাঁ নামের একজন মোগল সেনাপতির নামানুসারে এই নামকরণ হয়েছিল। এনায়েত বাজার ছিল তৎকালীন মোগল সেনাবাহিনীর মুসলমান সেনাদলের আবাসস্থল।

☞ টাইগার পাসঃ দু'পাশে উঁচু পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে এই রাস্তাটি সোজা চলে গেছে সমুদ্রে। ১৯ শতকের শেষার্ধেও এসব পাহাড় ছিল জনবসতিহীন, গভীর জঙ্গলাবৃত এবং বাঘের আখড়া। ১৮৬২ সালে চট্টগ্রামে কর্মরত ব্রিটিশ সিভিলিয়ান মিস্টার ক্লে'র আত্মজীবনী থেকে জানা যায়- এখানে নিয়মিত বাঘের আক্রমনে লোকে প্রাণ হারাতো, এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে এই রাস্তা ধরে বাঘ চলাচল করতো বিধায় এটি "টাইগার পাস" নামে খ্যাত হয়। সেই ঐতিহাসিক স্মৃতির স্মারক হিসেবে বর্তমানে টাইগার পাস এলাকায় টাইগার বা বাঘের মূর্তি স্থাপিত আছে।

☞ বাঘ ভ্যালিঃ চট্টেশ্বরী রোডের ওয়ার সিমেট্রির সন্নিকটস্থ এই পাহাড়ি এলাকাটি একসময় ছিল জনমানবহীন ও জঙ্গল আবৃত- সেখানে দিনে দুপুরে বাঘ বিচরণ করতো। এই এলাকায় বাঘ ধরার জন্য ফাঁদ পাতার ব্যবস্থা ছিল, জীবন্ত বাঘ ধরতে পারলে মিলতো পুরষ্কার। এভাবেই এলাকাটি বাঘভ্যালি বা বাঘের উপত্যকা হিসেবে খ্যাত হয়।

☞ খুলশীঃ আরবি ও ফারসি ভাষার প্রচলিত "খোলাসা" শব্দ থেকে খুলশী নাম উদ্ভুত। খোলাসা অর্থ খোলামেলা, জনবিরল স্থান।

☞ কাজির দেউড়িঃ কাজি মির আবদুল গণির নামানুসারে এই এলাকা খ্যাত হয়েছে। ১৮ শতকের গোড়ার দিকে তিনি দিল্লী গমন করে তৎকালীন মোগল সম্রাটের কাছ থেকে চট্টগ্রামের কাজী (বিচারক) এর দায়িত্ব লাভ করেন এবং স্টেডিয়ামের পূর্বদিকে নিজের দেউড়ি (বহির্বাড়ি) ও মসজিদ স্থাপন করেন।

☞ আসাদগঞ্জঃ পটিয়া থানার বড় উঠান গ্রামনিবাসী ১৮ শতকের প্রখ্যাত জমিদার আসাদ আলী খাঁ'র নামানুসারে এই এলাকার নামকরণ হয়েছে।

☞ বকশীর হাটঃ ইংরেজ আমলের শুরুর দিকে বাঁশখালীর নিবাসী বকশী হামিদ নামের এক সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি এই বকশীর হাট স্থাপন করেন। বাঁশখালীর ইলসা গ্রামে বকশী হামিদের নামে দিঘি, মসজিদ ইত্যাদি নিদর্শন আজো বিদ্যমান।

☞ খাতুনগঞ্জঃ উনবিংশ শতকে চট্টগ্রামের একজন অভিজাত, গুণী ও খ্যাতিমান ব্যক্তি ছিলেন খান বাহাদুর হামিদউল্লাহ খাঁ। তিনি ফারসি ভাষায় "তারিখে হামিদী" শিরোনামে প্রথম চট্টগ্রামের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেছিলেন। হামিদউল্লাহ খাঁ'র ২য় পত্নীর নাম ছিল- খাতুন বিবি। কালক্রমে তাঁর স্ত্রী খাতুন বিবির নামে এই খাতুনগঞ্জ গড়ে উঠে।

☞ রহমতগঞ্জঃ ১৬৯৮ সালে নবাব রহমতুল্লা চট্টগ্রামের শাসনকর্তা নিয়োগ হলে এই স্থান তাঁর নামে পরিচিত হয়ে উঠে। বর্তমান জে.এম.সেন হলের উত্তর পার্শ্বে নবাব রহমতুল্লাহর কবর বিদ্যমান রয়েছে।

☞ ফিরিঙ্গি বাজারঃ ১৬ শতকের শুরুর দিকে চট্টগ্রামে পর্তুগিজ বণিকরা আগমন করে। তারা এদেশে "ফিরিঙ্গি" নামে খ্যাত ছিল। অত্র এলাকাটি ছিল ফিরিঙ্গি বণিকদের আড়ত।

☞ রেয়াজুদ্দিন বাজারঃ এই এলাকাটি একসময় ছিল জমিদার দেওয়ান বৈদ্যনাথের বাগানবাড়ি। এখানে সেগুনবাগিচা ছিল। পরবর্তীতে এই এলাকাটি কিনে নেন চট্টগ্রামের প্রথম মুসলমান বিএ, বিএল শেখ রেয়াজুদ্দিন সিদ্দিকির পিতা শেখ মোঃ ওয়াশীল। শেখ রেয়াজুদ্দিন এই এলাকার প্রভূত উন্নয়ন ঘটালে এটি তাঁর নামে পরিচিত হয়ে উঠে।

☞ চেরাগী পাহাড়ঃ কথিত আছে- আরব দেশ থেকে ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে হযরত বদর শাহ নামক এক সুফি সাধক মাটি নির্মিত একটি চেরাগ বা চাটি হাতে নিয়ে সমুদ্রে পাথরের উপর আরোহন করে চট্টগ্রাম এসে পৌঁছান। তখন চট্টগ্রাম ছিল গভীর অরণ্যাবৃত এবং জ্বীনপরীর আবাসস্থল। বদর শাহ একটি অনুচ্চ পাহড়ে উঠতে গেলে জ্বীনপরীরা বাধা প্রদান করে এবং থাকার অনুমতি দেয়না। তখন বদর শাহ রাতের অন্ধকারে হাতের চেরাগটি পাহাড়ে রেখে জ্বালাবার স্থানটুকু দিতে অনুরোধ করলে জ্বিনেরা রাজি হয়। কিন্তু চেরাগ জ্বালাবার পর চেরাগের তেজ সহ্য করতে না পেরে জ্বিনেরা স্থান ত্যাগ করে এবং বদর শাহ সেখানে ইবাদাতের স্থান তৈয়ার করেন। উল্লেখ্য "চেরাগী পাহাড়" টি "চাটির পাহাড়" নামেও পরিচিত, চাটি অর্থ মৃৎপ্রদীপ। অনেকে ধারণা করেন- এই "চাটি" শব্দ থেকেই চাটিগাঁ> চাটগাঁ> চট্টগ্রাম নামের উৎপত্তি। বর্তমানে এই চেরাগী পাহাড়ে চেরাগ সদৃশ একটি সুন্দর স্থাপনা নির্মিত আছে।

____________________________
তথ্যসূত্রঃ
* বন্দর শহর চট্টগ্রামঃ আবদুল হক চৌধুরী
* চট্টগ্রামের ইতিহাসঃ পূর্ণচন্দ্র চৌধুরী
* চট্টগ্রামের ইতিহাসঃ ওহীদুল আলম
* বৃহত্তর চট্টলঃ মোহাম্মদ নুরুল হক

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া  ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন। #এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩।নেপাল ৪। শ্রীলঙ্কা ৫। প...
31/07/2023

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন।

#এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি
১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩।নেপাল ৪। শ্রীলঙ্কা ৫। পূর্ব তিমুর।
#আফ্রিকার মধ্যে রয়েছে-১৬ টি
৭। বেনিন ৮। কেপ ভার্দ ৯। কমোরো দ্বীপপুঞ্জ ১০। জিবুতি ১১। গাম্বিয়া ১২। গিনি বিসাউ ১৩। কেনিয়া ১৪। লেসোথো ১৫। মাদাগাস্কার ১৬। মৌরিতানিয়া ১৭। মোজাম্বিক ১৮। রুয়ান্ডা ১৯। সিসিলি ২০। সোমালিয়া ২১। টোগো ২২। উগান্ডা।
#আমেরিকার মধ্যে রয়েছে-১ টি
২৩। বলিভিয়া
#ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-৭ টি
২৪। কুক আইল্যান্ডস ২৫। ফিজি ২৬। মাইক্রোনেশিয়া ২৭। নিউই ২৮। সামাউ ২৯। ত্রিভালু ৩০। ভানুয়াতু।
#ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-১২ টি
৩১। বাহামা ৩২। বার্বাডোজ ৩৩। ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস ৩৪। ডোমিনিকা ৩৫। গ্রেনাডা ৩৬। হাইতি ৩৭। জামাইকা ৩৮। মন্টসেরাত ৩৯। সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস ৪০। সেন্ট ভিনসেন্ট
৪১। ত্রিনিদাদ ৪২। টোব্যাগো।

ইন্ডিয়ান_টুরিস্ট_ভিসা_করতে_কি_কি_ডকুমেন্টস প্রয়োজন :১। ২*২ ল্যাব প্রিন্ট ছবি২। এপ্লিকেশন ফর্ম৩। এন আই ডি / স্মার্ট কার্ড...
22/07/2023

ইন্ডিয়ান_টুরিস্ট_ভিসা_করতে_কি_কি_ডকুমেন্টস প্রয়োজন :

১। ২*২ ল্যাব প্রিন্ট ছবি
২। এপ্লিকেশন ফর্ম
৩। এন আই ডি / স্মার্ট কার্ড / জন্ম নিবন্ধন কপি
৪। বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী আপডেট ইউটিলিটি বিলের কপি।
৫। লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট (মিনিমাম ব্যালেন্স ২০০০০৳) / ডলার এনডোর্সমেন্ট।
৬। পেশাগত প্রমাণপত্র (NOC/ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি)
৭। লাস্ট ভিসা কপি (যদি থাকে)।
৮। পাসপোর্ট কপি
৯। নতুন এবং পুরাতন পাসপোর্ট (একসাথে পিনাপ করে দিবেন)
১০। ৮৪০৳ ফি (UPAY)

কাগজ গুলো উপরের সিরিয়াল অনুযায়ী সাজিয়ে দিবেন।

দেখে নিন আপনি কোথায় যেতে চাইলে কোন পোর্ট দিয়ে ভিসা করবেন??

সিক্কিম/দার্জিলিং/শিলিগুড়ি/ডুয়ার্স/সান্দাকফু/গোচেলা ট্রেক ইত্যাদি যেতে চাইলেঃ
চ্যাংড়াবান্ধা অথবা ফুলবাড়ি দিতে হবে। ফুলবাড়ি দিলে আপনি খুব সহজেই শিলিগুড়ি পৌঁছে যাবেন। তবে এই পোর্টে সুযোগ সুবিধা কম থাকায় বেশির ভাগ ট্যুরিস্ট চ্যাংড়াবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করে। চ্যাংড়াবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করলে আপনাকে ২ ঘণ্টার মত জার্নি করে শিলিগুড়ি যেতে হবে।

মেঘালয়/নাগাল্যান্ড/অরুণাচল প্রদেশ যেতে চাইলেঃ
আপনাকে ডাউকি পোর্ট দিয়ে ভিসা করতে হবে। যা আমাদের সিলেটের তামাবিল দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।

ত্রিপুরা যেতে চাইলেঃ
আপনাকে আগরতলা পোর্ট দিয়ে ভিসা করতে হবে।
আগের নিয়মে উপরের যে কোন পোর্ট নিলে এডিশোনাল পোর্ট হিসেবে (বেনাপোল+গেদে+ট্রেন+এয়ার) পাওয়া যায় বিধায় আলাদা করে শুধু বেনাপোল পোর্ট নেওয়া লস।

বিঃদ্রঃ এছাড়া আপনি ভিসা করার পর মাত্র ৩০০ টাকা দিয়ে আরও ২টি পোর্ট সংযুক্ত করতে পারবেন ৭ দিন সময় এর মধ্যে।

Address

322, Shah Alam Tower 9th Floor , S. S. K Road
Feni
3900

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801894670771

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al Bayt International posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Al Bayt International:

Share

Category