Tourism

Tourism Tourism Together.
(1)

10/09/2024
১) মেডিকেল ভিসা কি চালু হয়েছে?উত্তর- হ্যা২) মেডিকেল ভিসার জন্য কি হাই কমিসনে মেইল দিতে হবে?উত্তর- না৩) মেডিকেল ভিসা কি স...
06/09/2024

১) মেডিকেল ভিসা কি চালু হয়েছে?
উত্তর- হ্যা
২) মেডিকেল ভিসার জন্য কি হাই কমিসনে মেইল দিতে হবে?
উত্তর- না
৩) মেডিকেল ভিসা কি সব এপ্লিকেসন সেন্টারের জন্য চালু হয়েছে?
উত্তর- না। আপাতাত নির্দিষ্ট কিছু সেন্টারে আবেদন গ্রহন করছে। ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্ক কেন্দ্রটি জমা নিচ্ছে।
৪) যদি আর্জেন্ট ভিসা প্রয়োজন হয়, তাহলে কি করতে হবে?
উত্তর- এপ্লাই করার পর, ওয়েবসাইটে প্রদত্ব ইমেইলে ভিসা কেন দ্রুত প্রয়োজন সেটা লিখে পাঠান। তারা যদি মনে করে আপনার ভিসা দ্রুত দেওয়া প্রয়োজন, সেক্ষেত্রে তারা সেটা জানিয়ে দিবে।
৫) মেডিকেল ভিসায় ইন্ডিয়ার ডাক্তার/হাসপাতালের এপয়েন্টমেন্ট নেওয়া কি বাধ্যতামূলক?
উত্তর-হ্যা
৬) আমি কি নিজে নিজে ইন্ডিয়ার ডাক্তার/হাসপাতালের এপয়েন্টমেন্ট নিতে পারবো?
উত্তর- হ্যা পারবেন। শুধুমাত্র পেমেন্ট করার ক্ষেত্রে ডলার এন্ডোর্স করা নিজের বা অন্য যে কারো একটি ব্যাংক কার্ড হলেই হচ্ছে।
৭) একজন রোগীর সাথে সর্বোচ্চ কতজন Attendant হিসেবে মেডিকেল ভিসা পাবে।
উত্তর- ২ জন। মানে হচ্ছে, রোগীসহ মোট ৩ জন। কোন কোন ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩ জন পর্যন্ত Attendant এলাই করে।
৮) কেউ কি আপনার ভিসা পাইয়ে দিতে পারবে?
উত্তর- না।
৯) প্রথমবার মেডিকেল ভিসার ক্ষেত্রে কার সুপারিশপত্র প্রয়োজন?
উত্তর- বাংলাদেশি কোন ডাক্তার কর্তৃক দেশের বাইরে চিকিৎসা প্রয়োজন, এই মর্মে সুপারিসপত্র নিতে হবে। তবে পুরনো রোগীর ক্ষেত্রে ইন্ডিয়ার কোন ডাক্তারের সুপারিশপত্র লাগবে।

এছাড়াও যদি আপনার অন্য কোন তথ্য জানার প্রয়োজন হয় তাহলে ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের নম্বরে (09614333666)
সরাসরি যোগাযোগ করুন।

29/08/2024

Jamuna

পাসপোর্ট এর বিভিন্ন স্ট্যাটাস এর মিনিং
27/08/2024

পাসপোর্ট এর বিভিন্ন স্ট্যাটাস এর মিনিং

22/04/2024

22 April 2024 (Today)
Time-10:30 Pm
Location-Marquies Street,kolkata,India
Device-Samsung S22 Ultra

প্রতি বছর বন্ধু emdad hossain shiplu এর তোলা এই ছবিটা বিভিন্ন ট্রাভেল গ্রুপ তাদের নিজস্ব প্রচারনায় ব্যাবহার করেন।এটি এক ...
04/01/2024

প্রতি বছর বন্ধু emdad hossain shiplu এর তোলা এই ছবিটা বিভিন্ন ট্রাভেল গ্রুপ তাদের নিজস্ব প্রচারনায় ব্যাবহার করেন।
এটি এক প্রকার ভাইরাল একটা ছবি।
উনারা অনেকেই হয়তো না জেনেই এটা করেন।
তবে কারো জিনিস ব্যাবহার করে সুবিধা পেলে অন্তত ক্রেডিট মেনশন করা উচিৎ যা আমরা অনেকেই করিনা। যাইহোক আপনাদের ভ্রমণ শুভ হোক।

27/07/2022

বাইরোড নেপালের ভিসা ও ভারতের ট্রানজিট ভিসার জন্য করনীয়
√ প্রথমে আপনাকে একমাত্র ঢাকার গুলশানে অবস্থিত নেপাল এ্যামবাসি থেকে নেপালের ভিসা নিতে হবে।যদি বাইরোড নেপাল যেতে চান।বিমান গেলে কাঠমুন্ডু এয়ারপোর্ট থেকে ভিসা দিবে ফ্রি শুধু একটা পাসপোর্ট সাইজ ছবি লাগবে। নেপালের ভিসা পাওয়ার পর ভারতের ট্রানজিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
√ ইন্ডিয়ান ট্রানজিট ভিসা নিতে হবে নেপাল বাই রোডে যাবার জন্য। ট্রানজিট ভিসা ফি মাত্র ৮০০ টাকা। নেপালে যাবার জন্য ট্রানজিট ভিসার বর্ডার পোর্ট থাকতে হবে চ্যাংড়াবান্ধা / রানিগঞ্জ অথবা ফুলবাড়ি/রানিগঞ্জ। ট্রানজিট ভিসার মেয়াদ থাকে মাত্র ১৫-৩০ দিন।তবে বেশির ভাগ মানুষ কে ১৫ দিনের ভিসা দেয়। এই ১৫ দিনের মধ্যে নেপাল ভ্রমণ করে আসতে হবে। ১৫ দিনের ট্রানজিট ভিসা নিয়ে আপনি নেপাল যাবার আগে ৩ দিন মানে ৭২ ঘন্টা ইন্ডিয়া তে অবস্থান করতে পারবেন। এই ৭২ ঘন্টা অতিক্রম হবার আগে যে কোন মূল্যে আপনাকে নেপাল প্রবেশ করতে হবে। আবার নেপাল ভ্রমণ শেষে নেপাল বর্ডার ক্রস করে দেশে ফেরত আসার আগে আরো ৭২ ঘন্টা মানে ২ রাত ১ দিন চাইলে ইন্ডিয়া অবস্থান করে আসতে পারবেন। তবে মনে রাখতে হবে নেপাল থেকে বার হবার পরে ইন্ডিয়া তে কোন মতে ৭২ ঘন্টার বেশি থাকা যাবে না। তা হলে বড় ধরনে সমস্যা পরে যাবেন।

√ ট্রানজিট ভিসা নিতে হলে ঢাকা টু চ্যাংড়াবান্ধা/ফুলবাড়ি টু ঢাকা যাওয়া আসার বাসের অগ্রীম টিকেট ইন্ডিয়ান ভিসা এপলিকেশন সেন্টারে ভিসার যাবতীয় সব কাগজ পত্রের সাথে জমা দিতে হবে।

√ বাসের অরিজিনাল টিকেট পাসপোর্ট এর পিছনের পাতার সাথে পিন মেরে দিতে হবে। এবং সাথে আলাদা ভাবে বাসের এই টিকেট গুলোর ফটোকপি ও দিতে হবে।

√ নেপাল কোন হোটেলে থাকবেন ঐ হোটেল বুকিং এর স্লিপ বা প্রিন্ট কপি জমা দিতে হবে৷

√ ভ্রমণ তারিখ এবং বাসের টিকেট একই তারিখের হতে হবে।

√ আর বাকি সব কাগজ পত্র ট্যুরিস্ট ভিসার করার সময় যা যা দেন তাই দিবেন।

√ আমি কয়েক বার নেপাল ভ্রমণ করেছি যেকোন তথ্যের জন্য নক দিবেন সহযোগিতা করার চেষ্টা করবো।
Emdadul Kabir এর Sunamganj Travel এর পোস্ট থেকে কপিকৃত

20/07/2022

যারা পুরাতন থেকে নতুন বা একেবারেই নতুন ই-পাসপোর্ট করতে চান এটা তাদের জন্য ঃ

১-ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন ফটোকপি (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মেইন কপি)
২-স্থানীয় কাউন্সিলর /কমিশনার দ্বারা নাগরিক সনদ (যে এলাকায় থাকেন) মেইন কপি।
৩- স্মার্ট NID মেইন কপি।
৪-হোল্ডিং ট্যাক্স বা খাজনা পরিশোধ এর কাগজ (এটা জন্মসনদ করার সময় লাগবে পাসপোর্ট করার সময় না তবে পাসপোর্ট এ স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করলেও এটা লাগে)।
৫- বিদুৎ বিল পরিশোধ এর মুলকাগজ।
৬-স্পাউস এর স্মার্ট NID
৭-নিকাহ নামা বা বিয়ের মুল কাগজপত্র।
৮-
>বেসরকারি চাকুরিজীবী হলে অফিস আইডি কারড।
>শিক্ষার্থী হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর আই ডি কার্ড।
>সরকারি চাকুরীজীবি হলে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের NOC
>ব্যাবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স এর হালনাগাদ কপি।
৯-চাকুরিজীবী হলে অফিসের প্যাড এ প্রত্যয়ন পত্র যে চাকুরী সুত্রে আমি অত্র এলাকায় বসবাস করছি।
১০-১ কপি রঙিন ছবি।
১১-পিতা মাতার স্মার্ট NID কার্ড ফটোকপি (এটা অনলাইনে ফর্ম ফিলাপ করার সময় আর নতুন পাসপোর্ট এ পুলিশ ভ্যারিফিকেশন এর সময় লাগবে)।
১২-সন্তান ও স্পাউস এর ডিজিটাল জন্মসনদ (যদি তাদের ও পাসপোর্ট একই সাথে করার ইচ্ছা থাকে)।
১২-এডভান্স পুলিশ ভ্যারিফিকেশন (এটা আগে করে রাখলে পাসপোর্ট দ্রুত পাওয়া যায় আর না করলে দেরি হয়)।পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে এটা লাগেনা।
১৩--NID সার্ভার ভ্যারিফাইড কপি (এটা পাসপোর্ট অফিসেও বের করে দেয় আগে থেকে করে নিয়ে গেলে বেটার)
Mahmudur Rahaman
[email protected]

15/07/2022

চট্টগ্রাম শহরের ভিতর দর্শনীয় স্থান সমূহঃ(টিকেট ছাড়া)
১. পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
২. গোল্ডেন বীচ পতেঙ্গা
৩. কাঠগড় সি-বীচ
৪. ১৫ নং নেভাল এভেন্যু
৫. চট্টগ্রাম বোট ক্লাব (শুধুমাত্র রেস্টুরেন্ট এর জন্য)
৬. বিমান বন্দর
৭. ফইল্লাতলী সাগরের পাড় ও ম্যানগ্রোভ বন (রানী রাসমনি বীচ)
৮. চৌচালা-বীচ (সীভিউ পার্ক)
৯. শুকতারা রিসোর্ট
১০. পোর্টের টোল সড়ক
১১. রেলওয়ে জাদুঘর
১২. ঝাউতলা আবহাওয়া ওফিস ও ব্র্যাক এর পাহাড়
১৩. বাটালী পাহাড় (বিজয় স্তম্ভ)
১৪. জিলাপী পাহাড়
১৫. সিআরবি পাহাড়
১৬. ডি সি হিল
১৭. কর্ণফুলী নতুন ব্রীজ
১৮. ফিরিঙ্গিবাজার ব্রীজ ঘাট/ফিসারী ঘাট (নৌ-ভ্রমন পিয়াসুদের জন্য)
১৯. জাতীয় সংঘ পার্ক (পাচলাইশ)
২০. বিপ্লব উদ্যান (২নং গেইট)
২১. সানসেট পয়েন্ট ভাটিয়ারী ও ভাটিয়ারী লেক
২২. ক্যাফে ২৪ ভাটিয়ারী
২৩. ঠান্ডাছড়ি পার্ক ও পিকনিক স্পট
২৪. ওয়ার সিমেট্রি
২৫. অভয় মিত্রঁ ঘাট (প্রকাশ নেভাল ২)


চট্টগ্রাম শহরের ভিতর দর্শনীয় স্থান সমূহঃ(টিকেট/পারমিশন প্রয়োজন)
১. ফয়েজ লেক
২. চিড়িয়া খানা
৩. মিনি বাংলাদেশ
৪. কাজীর দেওরী শিশু পার্ক
৫. আগ্রাবাদ কর্ণফুলী শিশু পার্ক
৬. বাটারফ্লাই পার্ক
৭. ভাটিয়ারী গলফ ও কান্ট্রি ক্লাব (আর্মি পারমিশন প্রয়োজন)
৮. জাতিতাত্তিক জাদুঘর আগ্রাবাদ
৯. জিয়া সৃতি জাদুঘর, সার্কিট হাউস।

শহরের কাছাকাছি একদিনের ভ্রমন এ যাওয়া সম্ভব এমন দর্শনীয় স্থান সমূহঃ
১. কাপ্তাই
২. রাঙ্গামাটি
৩. বান্দরবন
৪. সীতাকুণ্ড
৫. মুহুরি প্রজেক্ট ফেনী
৬. মহামায়া রবার ডেম প্রকল্প মিরসরাই
৭. সহস্র ধারা ঝর্না বড় দারোগাহাট, সিতাকুন্ড
৮. পারকি সমুদ্র সৈকত, আনোয়ারা
৯. বাশখালী বামের ছরা ইকোপার্ক
১০. চকোরিয়া ডুলাহাজরা সাফারী পার্ক

সংগৃহীত

Indian visa all Question & answer
16/05/2022

Indian visa all Question & answer

এডিট এর কারসাজিতে টুরে গিয়ে অনেকেরই এই ফিলিংস হয়
18/04/2022

এডিট এর কারসাজিতে টুরে গিয়ে অনেকেরই এই ফিলিংস হয়

দীর্ঘ ২ বছর পর বাই রোডে চালু হয়েছে ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা। 🧳দেখে নিন ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন ...
08/04/2022

দীর্ঘ ২ বছর পর বাই রোডে চালু হয়েছে ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা।
🧳

দেখে নিন ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন ⤵️
১। ২x২ ল্যাব প্রিন্ট ছবি।
২। অনলাইন এপ্লিকেশন ফর্ম।
৩। এন আই ডি / স্মার্ট কার্ড / জন্ম নিবন্ধন কপি।
৪। বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী আপডেট ইউটিলিটি (বিদ্যুৎ/গ্যাস/পানি) বিলের কপি। (প্রিপেইড কার্ড হলে ও ফটোকপি/বিকল্প বিলের কপি)।
৫। লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট (মিনিমাম ব্যালেন্স ২০,০০০৳) /১৫০ ডলার এনডোর্সমেন্ট।
৬। পেশাগত প্রমাণপত্র (NOC/ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি)।
৭। লাস্ট ভিসা কপি (যদি থাকে)।
৮। পাসপোর্ট কপি।
৯। নতুন এবং পুরাতন পাসপোর্ট (একসাথে পিনাপ করে দিবেন)।
১০। ভিসা ফি ৮২৪৳ ।
*** কাগজগুলো উপরের সিরিয়াল অনুযায়ী সাজিয়ে দিবেন।
দেখে নিন আপনি কোথায় যেতে চাইলে কোন পোর্ট দিয়ে ভিসা করবেন??
🚡
#সিক্কিম/দার্জিলিং/শিলিগুড়ি/ডুয়ার্স/সান্দাকফু/গোচেলা ট্রেক ইত্যাদি যেতে চাইলেঃ
চ্যাংড়াবান্ধা অথবা ফুলবাড়ি দিতে হবে। ফুলবাড়ি দিলে আপনি খুব সহজেই শিলিগুড়ি পৌঁছে যাবেন। তবে এই পোর্টে সুযোগ সুবিধা কম থাকায় বেশির ভাগ ট্যুরিস্ট চ্যাংড়াবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করে। চ্যাংড়াবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করলে আপনাকে ২ ঘণ্টার মত জার্নি করে শিলিগুড়ি যেতে হবে।

#মেঘালয়/নাগাল্যান্ড/অরুণাচল প্রদেশ যেতে চাইলেঃ
আপনাকে ডাউকি পোর্ট দিয়ে ভিসা করতে হবে। যা আমাদের সিলেটের তামাবিল দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।

#ত্রিপুরা যেতে চাইলেঃ
আপনাকে আগরতলা পোর্ট দিয়ে ভিসা করতে হবে।

আগের নিয়মে উপরের যে কোন পোর্ট নিলে এডিশোনাল পোর্ট হিসেবে (বেনাপোল+গেদে+ট্রেন+এয়ার) পাওয়া যায় বিধায় আলাদা করে শুধু বেনাপোল পোর্ট নেওয়া লস।

বিঃদ্রঃ এছাড়া আপনি ভিসা করার পর মাত্র ৩০০ টাকা দিয়ে আরও ২টি পোর্ট সংযুক্ত করতে পারবেন ৭ দিন সময় এর মধ্যে।

কম খরচে আরামদায়ক ভ্রমনের লক্ষ্যে দার্জিলিং, সিকিম যাওয়ার দ্বার উন্মোচিত হতে চলেছে। ভাড়া শুরু মাত্র ২৭০৫ টাকা থেকে ট্রাভে...
21/03/2022

কম খরচে আরামদায়ক ভ্রমনের লক্ষ্যে দার্জিলিং, সিকিম যাওয়ার দ্বার উন্মোচিত হতে চলেছে।

ভাড়া শুরু মাত্র ২৭০৫ টাকা থেকে ট্রাভেল ট্যাক্স সহ।

24/01/2022
12/10/2021

Md Shahidul Islam এর অভিজ্ঞতার গল্প! আশা করি উপকার হবে।
৫ দিন ৬ রাতে মাত্র ৭,৫০০ টাকায় ঘুরে আসুন ভারতের বরফের রাজ্য #সিকিম থেকে।
(গ্যাংটক, লাচুং, ইয়ামথাম ভ্যালি, জিরো পয়েন্ট, সাংঙ্গু লেক)

১ম দিনঃ রাত ৮.৩০ মিনিটে ঢাকার কল্যানপুর থেকে ৬৫০ টাকায় SR পরিবহনে পরের দিন ভোর ভোর চলে আসুন লালমনিরহাটের বুড়িমারি বর্ডারে।

ব্যাংকে বা অনলাইনে ৫০০ টাকা ট্রাভেল ট্যাক্স পরিশোধ করুন রওয়ানা হওয়ার পূর্বেই এবং রশিদ সঙ্গে রাখুন।

সকালের নাস্তা শেষে ৯ টায় ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাড়িয়ে যান।
১ ঘন্টার মধ্যে বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার বর্ডারের কাপঝাঁপ শেষ করে, বর্ডার থেকে সংঙ্গে থাকা টাকাগুলোকে রুপিতে কনভার্ট করে নিন।

চেংড়াবান্ধা (ভারতের বর্ডার) থেকে একটা অটো নিয়ে জন প্রতি ২০ রুপি দিয়ে চলে আসুন চেংড়াবান্ধা বাইপাস।

বাইপাস থেকে ৭০ রুপি দিয়ে সরকারি বাসে চেপে রিলাক্সে দুপুরের মধ্যে চলে আসুন শিলিগুড়ি।

১০০ টাকায় ভরপুর খাওয়া শেষে শিলিগুড়ি টু গ্যাংটক শেয়ার জিপে উঠে পরুন ২৫০ রুপির বিনিময়ে।

চলতি পথে রংপো থেকে ১ কপি ২*২ ছবি, ১টা ভিসার ফটোকপি, ১ টা পাসপোর্টের ফটোকপি জমা দিয়ে ৫ মিনিটে সিকিম ঢোকার 'ইনার পারমিশন পেপার সাথে নিয়ে নিন'।
এ ব্যাপারে শেয়ার জীপ ড্রাইভার আপনাকে সাহাজ্য করবে, নো টেনশন।

সন্ধা নাগাদ আপনাকে নামিয়ে দেবে গ্যাংটকের দেওর আলি জীপ স্টান্ডে সেখান থেকে ২৫/৩০ রুপি দিয়ে শেয়ার জীপে চলে আসুন গ্যাংটকের মল রোডে।

২ পা হেটে মলরোড থেকে একটু উপরে উঠে ৪/২ জনের জন্য ১০০০ রুপি দিয়ে ভাল মানের একটা হোটেল নিয়ে নিন।

রাতে মলরোডে একটা চক্কট দিয়ে ১০০ বা ১২০ রুপিতে ভুরিভোজ করে হোটেলে এসে একটা ফ্রেস ঘুম।

২য় দিনঃ সকাল সকাল সবার আগে মল রোডে গিয়ে একটা এজেন্সির সাথে কথা বলে নেন লাচুং যাওয়ার জন্য।
জন প্রতি ২০০০ রুপি ২ দিন ১ রাতের প্যাকেজ।
যাওয়া আসা, রাতে হোটেল, সাইট সিং, ইয়ামথাম ভ্যেলি, জিরো পয়েন্ট অনেক কিছু থাকবে এর মধ্যে।

লাচুং যাওয়ার পারমিশনের জন্য এজেন্সিকে, ১ কপি ছবি, ১ কপি ইনার পারমিশন পেপারের ফটোকপি, ১ কপি ভিসার ফটোকপি এবং পাসপোর্টের একটা ফটোকপি দিতে হবে।

এজেন্সি আপনার পারমিশন সহ লাচুং যাওয়ার সকল ব্যবস্থা করে দিবে।

(একই প্রসেসে সাংঙ্গু লেক যেতে পারবেন।)

এজেন্সির সাথে কথা বলে বেরিয়ে পরুন গ্যাংটক সিটি টুর দেয়ার জন্য।
৪ জনে ১২০০/১৪০০ রুপি দিয়ে সারা দিনের জন্য একটা ট্যাক্সি ভাড়া করে নেন।
ঘুরে ঘুরে দেখে নিন গ্যাংটকের নৈসর্গিক সৌন্দর্য মন্ডিত অপরুপ দৃশ্য।

সন্ধায় মলরোডে হাটাহাটি শেষে রাতে একটা ফ্রেশ ঘুম।

৩য় দিনঃ সকাল সকাল এজেন্সির নির্দেশনা মত বাঝড়া টেক্সি স্টান্ডে চলে আসুন।
সকালের নাস্তা শেষে শেয়ার জীপে পাহাড়ি রাস্তা বেয়ে সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে চলে আসুন বরফে ঢাকা লাচুং।

বিকালে মেঘ, পাহার আর বরফের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে কখন আধার ঘনিয়ে আসবে টের পাবেন না।
রাতে তাপমাত্রা মাইনাসে নেমে আসে তাই গরম পোশাখ নিয়ে কিপ্টামি করা যাবে না।

রুম গরমের জন্য একটা রুম হিটার ভাড়া নিতে পারেন ইচ্ছা করলে।

৪র্থ দিনঃ সকালের নাস্তা শেষে জুতা ভাড়া নিয়ে জীপে চড়ে বেড়িয়ে পরুন ইয়ামথাম ভ্যেলি ও জিরো পয়েন্টের উদ্দেশ্য।

বরফের সাদার মায়ায় হারিয়ে যান!
বরফে লাফালাফি ঝাঁপাঝাঁপি শেষে দুফুরে লাচুং হোটেলে ফিরে খাবার খেয়ে আবার গ্যাংটকের উদ্যেশ্যে যাত্রা করুন।

সন্ধায় গ্যাংটকে ফিরে হোটেলে উঠে ফ্রেস হয়ে মল রোড কিন্বা লালবাজার থেকে কেনাকাটা সেরে নেন।

৫ম দিনঃ সকালে হোটেল থেকে চেক আউট করে যে ভাবে গ্যাংটকে এসছিলেন সেই ভাবে শিলিগুড়ি হয়ে চেংড়াবান্ধা বর্ডার হয়ে বুড়িমারি দিয়ে ঢাকা।

আর যদি সাংঙ্গু লেক যেতে চান তবে আগেই এজেন্সির কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে রাখবেন তারা ব্যাবস্থা করে রাখবে এবং ৫ম দিন সাঙ্গু লেক ভ্রমন শেষে ৬ষ্ঠ দিন বাংলাদেশে ব্যাক করবেন।

এক্ষেত্রে ১ দিনের জন্য আবার ১০০০/১৫০০ রুপির বাজেট বেড়ে যাবে।

☞ মনে রাখতে হবে-
★ ভিসা আবেদনের সময় বাই রোড বুড়িমারি-চ্যাংড়াবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট উল্লেখ করতে হবে।
১/গরম পোশাক নিয়ে নো কিপ্টামি।
২/ সিকিমে যেতে হলে রংপো থেকে ইনার পারমিশন পেপার নিয়ে ঢোকতে হবে আবার বের হওয়ার সময়ে পারমিশন নিয়ে বের হতে হবে। নয়তো বিপদ অবসম্ভাবি!

৩/ দরদাম করলে কম দামে ভাল হোটেল পাওয়া যায়।

৪/ পর্যাপ্ত ঠান্ডার, পেট খারাপের ও প্রযোজনীয় ঔষধ সাথে রাখবেন।
৫/ খাবারের ব্যাপারে অতিরিক্ত সাবধানি হবেন, কারন গ্রুপের কারো এক জনের অসুস্থতা মানে সবার টুর বরবাদ।

গ্রুপের রুলস অনুযায়ী পোস্টে কোন ভিডিও লিংক এড করা যাবে না পোস্টে।
তাই ইচ্ছে করলে আমার প্রফাইলে গিয়ে ইউটিউব লিংক থেকে ভিডিওটা দেখে নিতে পারেন।
_____________________________
জন প্রতি খরচ (গ্রুপে ৪/৮ জন হলে সব থেকে ভাল হয়)

দিন-১ঃ ঢাকা-বুড়িমাড়ি বাস ৬৫০/-টাকা
ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০/- টাকা

ইন্ডিয়ান বর্ডার খরচ ১০০/- রুপি
চেংড়াবান্ধা-বাইপাস রোড(অটো) - ৩০/-
বাইপাস-শিলিগুড়ি (বাই বাস) ৭০/-
শিলিগুড়ি-গাংটক(দেওরআলী)(শেয়ার জিপ) ২৫০/-
দেওরআলী-গাংটক মলরোড(শেয়ার টেক্সি) ৩০/-
হোটেল ২৫০/- (৪ জন শেয়ার মোট ১০০০ রুপি)
খাবার ২৫০/- (সকাল ৫০, দুফুর+রাত ২০০)

দিন ২- গ্যাংটক সিটি টুর ৩৫০/-( ৪ জনে ১৪০০)
হোটেল ২৫০/-
খাবার ২৫০/-

দিন ৩ঃ সকালের নাস্তা ৫০/-
হোটেল-বাঝড়া ট্যাক্সি স্টান্ড-৩০/-
গ্যাংটক-লাচুং প্যাকেজ(শেয়ার জিপ) ২০০০/- (ইনক্লুড লাচুং যাওয়া আসা, হোটেল, সাইট সিয়িং,)
জুতা ভাড়া ৫০/-(বরফে হাটার জন্য)

দিন-৪ঃ রাতের খাবার ১০০/-
হোটেল ২৫০/-

দিন-৫ঃ হোটেল-দেওরআলী স্টান্ড- ৩০/-
গাংটক (দেওরআলী)-শিলিগুড়ি (শেয়ার জিপ) ২৫০/-
শিলিগুড়ি-চেংড়াবান্ধা বাইপাস(বাস) ৭০/-
বাইপাস-বর্ডার ৩০/- (অটো)
বর্ডার (BSF) ১০০/-
বুড়িমারি-ঢাকা ৬৫০/-(টাকা)

মোট খরচ-
১ম দিনঃ বাংলা টাকা ১১৫০+ রুপি ৯৪০*১.১৬=১৩৩৬ = ২,২৮৬/-

২য় দিনঃ ৮৫০ রুপি*১.১৬= ৯৮৬/-

৩য় দিনঃ ২১৩০ রুপি*১.১৬= ২,৪৭০/-

৪র্থ দিনঃ ৩৫০ রুপি*১.১৬= ৪০৬/-

৫ম দিনঃ ৪৮০ রুপি*১.১৬=৫৬৫+ বাংলা টাকা ৬৫০=১২০৬/-

অন্যান্য ১৫০/-

মোটঃ ৭,৫০০/-
ধন্যবাদ।
ইচ্ছে করলে ভিডিও দেখে নিতে পারেন।
ভিডিও লিংক কমেন্ট বক্সে -

অভিজ্ঞতাঃ ২০২০ ফেব্রুয়ারি ২৬।
Md Shahidul Islam

12/07/2021

পরিস্থিতি খুব কঠিন। এই পরিস্থিতিতে অকারণে panic না করে কয়েকটি কথা মনে রাখুন।

1. Covid রোগীর গায়ে হাত দিলেই Covid ছড়ায় না...
এটি এক প্রকার Droplet infection. একমাত্র তার হাঁচি, কাশি বা কথা বলার সময়েই লালার সূক্ষ্ম কণিকার মাধ্যমে ভাইরাস তার শরীর থেকে বেরোতে পারে। এবং তাও আপনার গায়ে লাগলে, পিঠে লাগলে আপনি আক্রান্ত হবেন না। ভাইরাস একমাত্র আপনার শ্বাসনালীর মাধ্যমে ফুসফুসে গেলেই সংক্রমণ সম্ভব।
তাই কোনো Covid রোগী মাথা ঘুরে পরে গেলে তাকে তুলতে গেলে আপনারও Covid হয়ে যাবে না। বিপদে পাশে থাকুন। তবেই আপনারও বিপদে মানুষকে পাশে পাবেন। শুধু মনে রাখবেন নাকে বা মুখে হাত দেবেন না। ভয় করলে Covid রোগীর সংস্পর্শে আসার পর হাত Alcohol Sanitizer দিয়ে Sanitise করে ফেলুন বা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। খুব ভয় করলে পরনের পোশাক কেচে ফেলুন এবং স্নান করে নিন।

2. Covid হলেই মানুষ মরে না, এটি কোনো মারন ব্যাধি নয়। এর Death Rate দুই শতাংশেরও কম। কিন্তু Covid রোগী isolation-এ থেকে প্রচণ্ড ভাবে মানসিক ভাবেও অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তার immunity বা অনাক্রমনতা কমে যায়। তাই রোগীকে সহজপাচ্য পুষ্টিকর খাবার দিন..

3. বাড়িতে Covid Patient না থাকলে বাড়ির মধ্যে Mask পরে থাকবেন না। ঘর থেকে না বেরোলে মনের বিকার ঘটা এবং immunity কমে যাওয়া স্বাভাবিক। তাই বিকেলবেলা রাস্তায় না, বাগান থাকলে সেখানে বা না থাকলে ছাদে একটু হেঁটে ও শরীর চর্চা করে আসুন। এতে ঘরে বসে বসে ওবেসিটির সম্ভাবনাও কমবে। (মনে রাখবেন শুধুমাত্র immunity boosting খাবার খেয়ে আদৌ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে না, প্রকৃতির সংস্পর্শে না এলে কখনোই বাড়বে না।) শরীরচর্চা করা বা নির্জন ছাদে হাঁটার সময় মাস্ক পড়বেন না। সাবধানতা অবলম্বনের এক দারুণ অস্ত্র Mask. কিন্তু এর Overuse করবেন না তথা বিনা কারণে (যেমন গাড়ি চালানোর সময় Helmet এর ভিতরে) পড়বেন না। এতে এমনিতেই আপনার শরীরে Oxygen এর ঘাটতি দেখা দেবে।

4. Oximeter থাকলে বিনা কারণে ঘন ঘন Saturation check করবেন না। এতে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বেন। একমাত্র জ্বর কিংবা অসুস্থ হলে check করবেন। 95 অবধি saturation খুব স্বাভাবিক। তাছাড়াও এই পরিস্থিতিতে Mask ব্যবহারের ফলে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কম দেখানোও একদমই অস্বাভাবিক না। Panic করবেন না।

5. রোগ না হয়ে থাকলে আগে থেকে ভয় পেয়ে ওষুধ কিনে বা অক্সিজেন সিলিন্ডার কিনে মজুত করে রাখবেন না। এও এক প্রকার কালোবাজারি। এতে যাদের প্রয়োজন তারা পাচ্ছেন না। দাম বেড়ে যাচ্ছে। after all সমগ্র মানবজাতির ক্ষতি করবেন না একা হাতে।

6. কোভিড সংক্রান্ত কোনো রকম সমস্যা হলেই নিকটবর্তী হাসপাতালে যান। সেখানে তৎক্ষণাৎ বেড না পেলেও আপনাকে Oxygen দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে এবং Rapid Test করানো হবে।

7. কাপড়ের মাস্ক পরা, না পরা সমান। N95 এবং Sanitizer এখন essential commodities. তাই এদের দাম এখন বেঁধে দেওয়া। N95 এবং Sanitizer ব্যবহার করুন। Office-এ বা বাইরে থাকলে কিছুক্ষণ অন্তর হাত Sanitise করুন। একটু হাত ঘষে ফেলার মতো একটি ক্ষুদ্র অভ্যেস যদি আপনার জীবন বাঁচিয়ে দিতে পারে তাহলে তা করবেন না কেনো?
এ বিষয়ে Face Shield - ও একটি দারুণ সুরক্ষা প্রদানকরী বস্তু। ব্যবহার করতে পারেন।

8. Covid Virus এর কিন্তু ডানা নেই, উড়ে উড়ে ছড়ায় না এই রোগ। তাই প্রতিবেশীর বাড়িতে Covid হলে একদমই panic করবেন না। বরং তাকে সাহায্য করুন। ওষুধ, খাদ্যসামগ্রী ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস ঘরের দরজায় পৌঁছে দিন। এতে আপনার Covid হবে না। ভয় করলে Mask, Face Shield, হাতে rubber gloves use করতে পারেন।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সাবধানতা অবলম্বন করুন। কিন্তু তাই বলে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর থেকে সরে আসবেন না। মনে রাখবেন তাদের বিপদের আপনি দাঁড়ালে একদিন আপনার বিপদেও তারা দাঁড়াবে।
আর এটুকুতেই ভয় পাওয়ার আগে মনে রাখবেন ডাক্তার এবং নার্সরা হাজার হাজার কোভিড রোগীকে নিয়ে কাজ করছেন। তারা কিন্তু সবাই সংক্রমিত হয়ে যাচ্ছেন না। তাই আপনার প্রতিবেশী, বন্ধু, আত্মীয় বা পরিচিত কেউ আক্রান্ত হলে যতোটুকু সম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।

আবারও বলছি, সময়টা খুব কঠিন। মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে। এখন আপনি হেলাফেলা করলে আপনার জীবন বা আপনার পরিবারের মানুষদের জীবনও কিন্তু হেলাফেলা হয়ে যেতে পারে।
তাই নিজের যত্ন নিন।
মানুষের পাশে থাকুন।
সাবধানে থাকুন।

[সংগৃহীত]

Address

Gazipur
1700

Telephone

008801912521866

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tourism:

Videos

Share

Category