ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা Historical Kishoreganj Zila

ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা  Historical Kishoreganj Zila ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা Historical Kishoreganj Zila

31/07/2022

দ্বিতীয় বিশ্বযু‌দ্ধের সৈ‌নিক ‌কি‌শোরগ‌ঞ্জের আব্দুল মান্নান। বয়স ১১৫, এখনো ভাতা দি‌চ্ছেন ব্রিটিশ সরকার।

21/06/2022

কলকাতা না গিয়ে কেমন আছেন কিশোরগঞ্জের একমাত্র গাংগাটিয়ার জমিদার মানব বাবু |

কিশোরগঞ্জের গাংগাটিয়ায় এখনো মানব বাবুর হাত ধরে ঐতিহ্যের সাথে টিকে আছে গাংগাটিয়া জমিদার বাড়ি। মানব বাবু হচ্ছেন এই জমিদার বাড়ির একমাত্র বংশধর। কিশোরগঞ্জ এলাকায় তিনি মানব বাবু নামেই পরিচিত। তার পুরো নাম মানবেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী চৌধুরী। এই জমিদার বাড়ির প্রথম জমিদার ছিলেন ভোলানাথ চক্রবর্তী। এখন আর জমিদারী প্রথা না থাকলেও মানব বাবু তাদের জমিদারী সময়ের সবকিছু আগলে রাখার চেষ্টা করেছেন। প্রতিদিন প্রচুর মানুষের সমাগম ঘটে এই জমিদার বাড়ি দেখার জন্য। আপনারাও চাইলে একদিনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন এই জমিদার বাড়ি থেকে।
#গাংগাটিয়া_জমিদার_বাড়ি_কিশোরগঞ্জ

বিনম্র শ্রদ্ধা
17/04/2022

বিনম্র শ্রদ্ধা

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশঃ ভৈরব সেতুর পুনঃ উদ্বোধন
27/10/2021

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশঃ ভৈরব সেতুর পুনঃ উদ্বোধন

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশঃ ভৈরব সেতুর পুনঃ উদ্বোধন । -সৌজন্যেঃ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ।

কিশোরগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক স্থান
26/10/2021

কিশোরগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক স্থান

কিশোরগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক স্থান - শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান - জঙ্গলবাড়ি দূর্গকিশোরগঞ্জ জেলাকে ঘিরে আয়োজিত - "বাংলাদ.....

উজান ভাটির মিলিত সংস্কৃতির জনপদ কিশোরগঞ্জ মানেই বিস্তৃত হাওড়ের জলরাশির অপার সৌর্ন্দয। কবি চন্দ্রাবতির স্মৃতিজড়িত জেলায...
07/05/2021

উজান ভাটির মিলিত সংস্কৃতির জনপদ কিশোরগঞ্জ মানেই বিস্তৃত হাওড়ের জলরাশির অপার সৌর্ন্দয। কবি চন্দ্রাবতির স্মৃতিজড়িত জেলায় আছে ইতিহাসের ইসা খাঁ ও বারো ভূইয়ারা। আর শোলাকিয়ার ঈদের বৃহত্তম জামায়াতের পাশাপাশি কিশোরগঞ্জেই মিলবে সুস্বাদু পনির আর মিঠা পানির মাছ।

উজান ভাটির মিলিত সংস্কৃতির জনপদ কিশোরগঞ্জ মানেই বিস্তৃত হাওড়ের জলরাশির অপার সৌর্ন্দয। কবি চন্দ্রাবতির স্মৃতিজ....

ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা গুগল ম্যাপস
01/05/2021

ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা গুগল ম্যাপস

Google Maps-এ স্থানীয় ব্যবসাগুলি খুঁজুন, ম্যাপ দেখুন এবং গাড়ি চালানোর দিক নির্দেশগুলি পান৷

কিশোরগঞ্জ জেলা হাওর বাওরের জন্যে বেশ পরিচিত। নরসুন্দা নদী বিধৌত এই জেলা হাওর-বাওর ও সমতলভূমির বৈচিত্র্যময় ভূ-প্রকৃতির এক...
30/04/2021

কিশোরগঞ্জ জেলা হাওর বাওরের জন্যে বেশ পরিচিত। নরসুন্দা নদী বিধৌত এই জেলা হাওর-বাওর ও সমতলভূমির বৈচিত্র্যময় ভূ-প্রকৃতির একটি জনপদ। জেলার পূর্বে হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মনবাড়ীয়া এবং পশ্চিমে গাজীপুর ও ময়মনসিংহ জেলা, উত্তরে ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা ও সুনামগঞ্জ, দক্ষিণে নরসিংদী জেলা অবস্থিত।

কিশোরগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ। কিশোরগঞ্জে দেখার কি আছে, যাবার উপায়, কোথায় থাকবেন, কি খাবেন সেই সব কিছুর তথ্য নিয়ে কিশোরগঞ্জ ভ্রমণের পূর্ণাঙ্গ ট্রাভেল গাইড।

কিশোরগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ। কিশোরগঞ্জে দেখার কি আছে, যাবার উপায়, কোথায় থাকবেন, কি খাবেন সেই সব কিছুর তথ্য...

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন কিশোরগঞ্জ জেলা তথ্য বাতায়নhttp://www.kishoreganj.gov.bd/
25/04/2021

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন কিশোরগঞ্জ জেলা তথ্য বাতায়ন
http://www.kishoreganj.gov.bd/

পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে:  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,  এটুআই,  বিসিসি,  ডিওআইসিটি ও  বেসিস।

কিশোরগঞ্জ জেলার-এর ছবি
25/04/2021

কিশোরগঞ্জ জেলার-এর ছবি

ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা (ঢাকা বিভাগ)  আয়তন:  ২৭৩১.২১ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৪°০২´ থেকে ২৪°৩৯´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৩৫´ থে...
23/04/2021

ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা (ঢাকা বিভাগ) আয়তন: ২৭৩১.২১ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৪°০২´ থেকে ২৪°৩৯´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৩৫´ থেকে ৯১°১৫´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলা, দক্ষিণ নরসিংদী ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা, পূর্বে সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে ময়মনসিংহ ও গাজীপুর জেলা।

জনসংখ্যা ২৫৯৪৯৫৪; পুরুষ ১৩২০১১৭, মহিলা ১২৭৪৮৩৭। মুসলিম ২৪৩২৬৬৪, হিন্দু ১৬০৪৯২, বৌদ্ধ ২৫৬, খ্রিস্টান ১১ এবং অন্যান্য ১৫৩১।

জলাশয় রধান নদী: পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ ও মেঘনা, কালনী, ঘোড়াউতরা, ধনু নদী।

প্রশাসন ১৮৬০ সালে কিশোরগঞ্জ বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার একটি মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৯৮৪ সালে এটি জেলায় রূপান্তরিত হয়। কিশোরগঞ্জ পৌরসভা গঠিত হয় ১৮৬৯ সালে।

কিশোরগঞ্জ জেলা (ঢাকা বিভাগ)  আয়তন:  ২৭৩১.২১ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৪°০২´ থেকে ২৪°৩৯´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৩৫´ থেকে ৯১°.....

কিশোরগঞ্জ জেলাকিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল এবং ঢাকা বিভাগের সর্বশেষ জেলা। উপজ...
02/04/2021

কিশোরগঞ্জ জেলা

কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল এবং ঢাকা বিভাগের সর্বশেষ জেলা। উপজেলার সংখ্যানুসারে কিশোরগঞ্জ বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।কিশোরগঞ্জ জেলার ব্র‍্যান্ড নাম হলো “উজান-ভাটির মিলিত ধারা, নদী-হাওর মাছে ভরা”। কিশোরগঞ্জ ঢাকা বিভাগের দ্বিতীয় বৃহৎ জেলা।

ভৌগোলিক সীমানা

কিশোরগঞ্জের ভৌগোলিক আয়তন প্রায় ২,৬৮৯ বর্গ কিলোমিটার। এই আয়তনে ১৩টি উপজেলা রয়েছে। এই জেলার উত্তরে নেত্রকোণা জেলা ও উত্তর-পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলা, দক্ষিণে নরসিংদী জেলা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, পূর্বে সুনামগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলা ও গাজীপুর জেলা।

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

কিশোরগঞ্জে উপজেলার সংখ্যা ১৩টি। যথা:

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা

অষ্টগ্রাম উপজেলা
ইটনা উপজেলা
করিমগঞ্জ উপজেলা
কটিয়াদি উপজেলা
কুলিয়ারচর উপজেলা
তাড়াইল উপজেলা
নিকলী উপজেলা
পাকুন্দিয়া উপজেলা
বাজিতপুর উপজেলা
ভৈরব উপজেলা
মিঠামইন উপজেলা
হোসেনপুর উপজেলা

ইউনিয়নের সংখ্যা :১০৮টি

ইতিহাস

কিশোরগঞ্জের ইতিহাস সুপ্রাচীন। এখানে প্রাচীনকাল থেকেই একটি সুগঠিত গোষ্ঠী আছে এবং এখনোও তা বিরাজ করছে। ষষ্ঠ শতকে বত্রিশ এর বাসিন্দা কৃষ্ণদাস প্রামাণিকের ছেলে নন্দকিশোর ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে একটি গঞ্জ প্রতিষ্ঠা করেন; এ গঞ্জ থেকেই কালক্রমে নন্দকিশোরের গঞ্জ বা 'কিশোরগঞ্জ'-এর উৎপত্তি হয়। একাদশ ও দ্বাদশ শতকে পাল, বর্মণ ও সেন শাসকরা এ অঞ্চলে রাজত্ব করে। তাদের পর ছোট ছোট স্বাধীন গোত্র কোচ, হাজং, গারো এবং রাজবংশীরা এখানে বসবাস করে। ১৪৯১ সালে ময়মনসিংহের অধিকাংশ অঞ্চল ফিরোজ শাহ-এর অধীনে থাকলেও কিশোরগঞ্জ সেই মুসলিম শাসনের বাইরে রয়ে যায়। পরবর্তীতে মুঘল সম্রাট আকবরের সময়কালে বেশিরভাগ অঞ্চল মুঘল সাম্রাজ্যের অধীনে থাকলেও জঙ্গলবাড়ি ও এগারসিন্দুর কোচ ও অহম শাসকদের অধীনে রয়ে যায়। ১৫৩৮ সালে এগারসিন্দুরের অহম শাসক মুঘলদের কাছে ও ১৫৮০ সালে জঙ্গলবাড়ির কোচ শাসক ঈসা খাঁর কাছে পরাজিত হয়। ১৫৮০ সালে বার ভূঁইয়াদের প্রধান ঈসা খাঁ এগারসিন্দুরে আকবরের সেনাপতি মান সিংহকে পরাজিত করেন। ঈসা খাঁর মৃত্যুর পর জঙ্গলবাড়ি ও এগারসিন্দুর তার পুত্র মুসা খাঁর অধীনে আসে কিন্তু ১৫৯৯ সালে তিনি মুঘলদের কাছে পরাজিত হন।

অর্থনীতি

কিশোরগঞ্জের অর্থনীতির চালিকা শক্তি অনেকটা হাওরের উপর নির্ভর। যেমন: হাওরে প্রচুর মাছ পাওয়া যায় যা দেশের চাহিদার লভ্যাংশ পূরণ করতে সক্ষম। তাছাড়া কিশোরগঞ্জে পাট, ধান এবং অন্যান্য অনেক সবজি হয়ে থাকে যা দেশের বাইরেও রপ্তানি হয়। এখানে প্রচুর মৎস্য এবং পোল্ট্রি খামার রয়েছে। বেশ কিছু ছোট বড় কলকারখানা রয়েছে যা জেলার অর্থনীতিতে অবদান রেখে চলেছে। এছাড়া ভৈরব এর জুতা শিল্প দেশের অন্যতম উল্লেখযোগ্য। এই জেলার অনেক জনগন বিদেশ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠাচ্ছে,যা এই জেলার অর্থনীতিতে অবদান রেখে চলেছে।

চিত্তাকর্ষক স্থান

জঙ্গলবাড়ি দূর্গ

জঙ্গলবাড়ি দুর্গ ছিল বার ভূঁইয়াদের প্রধান ঈসা খাঁর দ্বিতীয় রাজধানী। এটি কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে করিমগঞ্জ উপজেলার কাদিরজঙ্গল ইউনিয়নের জঙ্গলবাড়ি গ্রামে অবস্থিত। দুর্গের ভিতরে ঈসা খাঁ কয়েকটি স্থাপনা গড়ে তোলেন। ১৮৯৭ সালে ভুমিকম্পে দুর্গের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

এগারসিন্দুর দূর্গ

এগারসিন্দুর দুর্গ পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর গ্রামে অবস্থিত। গ্রামটি ব্রহ্মপুত্র নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত। ইতিহাসবেত্তা আবুল ফজল রচিত আকবরনামা গ্রন্থে এই গ্রামের নাম উল্লেখ রয়েছে। এটি ছিল অহম শাসকদের রাজধানী। ১৫৩৮ সালে মুঘলরা অহমদের পরাজিত করে এ অঞ্চল দখল করে। এখানেই ১৫৮০ সালে বার ভূঁইয়াদের প্রধান ঈসা খাঁ মুঘল সম্রাট আকবরের সেনাপতি মান সিংহকে পরাজিত করে।

শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার পূর্ব প্রান্তে প্রায় ৬.৬১ একর জমিতে অবস্থিত বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান। প্রতিবছর এ ময়দানে ঈদ-উল-ফিতর ও ঈদ-উল-আযহার নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। কালের স্রোতে শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানটি পরিণত হয়ে উঠেছে একটি ঐতিহাসিক স্থানে। ইসলামের ঐশী বাণী প্রচারের জন্য সুদূর ইয়েমেন থেকে আগত শোলাকিয়া 'সাহেব বাড়ির' পূর্বপুরুষ সুফি সৈয়দ আহমেদ তার নিজস্ব তালুকে ১৮২৮ সালে নরসুন্দা নদীর তীরে ঈদের জামাতের আয়োজন করেন।[৩][৪][৫] ওই জামাতে ইমামতি করেন সুফি সৈয়দ আহমেদ নিজেই। অনেকের মতে, মোনাজাতে তিনি মুসল্লিদের প্রাচুর্যতা প্রকাশে 'সোয়া লাখ' কথাটি ব্যবহার করেন। আরেক মতে, সেদিনের জামাতে ১ লাখ ২৫ হাজার (অর্থাৎ সোয়া লাখ) লোক জমায়েত হয়। ফলে এর নাম হয় 'সোয়া লাখি' । পরবর্তীতে উচ্চারণের বিবর্তনে শোলাকিয়া নামটি চালু হয়ে যায়।[৪] আবার কেউ কেউ বলেন, মোগল আমলে এখানে অবস্থিত পরগনার রাজস্বের পরিমাণ ছিল সোয়া লাখ টাকা। উচ্চারণের বিবর্তনে সোয়া লাখ থেকে সোয়ালাখিয়া, সেখান থেকে শোলাকিয়া। পরবর্তিতে ১৯৫০ সালে স্থানীয় দেওয়ান মান্নান দাদ খাঁ এই ময়দানকে অতিরিক্ত ৪.৩৫ একর জমি দান করেন।

শহীদী মসজিদ

কিশোরগঞ্জ জেলা শহরে অবস্থিত আধুনিক স্থাপত্যের এক ঐতিহাসিক নিদর্শন “শহীদী মসজিদ”। এ মসজিদটি এ অঞ্চলের ইতিহাসের এক বিরল নিদর্শন। মসজিদটির নাম ‘শহীদী মসজিদ” এ নামকরণ নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে কৌতূহলের অন্ত নেই। মূল শহরের প্রাণকেন্দ্রে মসজিদটির অবস্থান। শহীদী মসজিদের ইতিহাস খুব পুরনো না হলেও এটি অত্যন্ত আকর্ষণীয়। মসজিদটিকে আধুনিকরূপে নির্মাণের ক্ষেত্রে যিনি অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন তিনি হলেন হযরত মাওলানা আতাহার আলী (রহঃ)।মাওলানা আতাহার আলী পুরান থানার এ মসজিদে আসেন ১৯৩৮ সালে। মসজিদের নির্মাণ সমাপ্তির পর তিনি ১৩৬৪ বাংলা সনের ৮ই কার্তিক মসজিদের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে এক অভূতপূর্ব বিশাল সুউচ্চ পাঁচতলা মিনারের ভিত্তি স্থাপন করেন।এরপরই মসজিদটি ঐতিহাসিক মসজিদে রূপান্তরিত হয় এবং নামকরণ করা হয় “শহীদী মসজিদ” নামে।

চন্দ্রাবতী মন্দির

চন্দ্রাবতীর শিবমন্দির ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত প্রথম বাঙালি মহিলা কবি স্মৃতিবিজরিত শিবমন্দির। এটি কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে মাইজখাপন ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামে ফুলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত।

দিল্লীর আখড়া

দিল্লীর আখড়া মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের শাসনামলে নির্মিত। এটি মিঠামইন উপজেলায় অবস্থিত।

মানব বাবুর বাড়ি

মানব বাবুর বাড়ি হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের গাঙ্গাটিয়া গ্রামে অবস্থিত। ১৯০৪ সালে জমিদারির পত্তন হলে ব্রিটিশ জেপি ওয়াইজের কাছ থেকে জমিদারি কিনে নেন গাঙ্গাটিয়ার ভূপতিনাথ চক্রবর্তী। সেখানেই তিনি এই বাড়িটি নির্মাণ করেন।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু

সড়কপথে ভৈরব ও আশুগঞ্জের মধ্যে অবাধ যোগাযোগের জন্য মেঘনা নদীর উপর নির্মিত নান্দ্যনিক এক সেতুর নাম সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু (Sayed Nazrul Islam Bridge)। ১৯৯৯ সালে সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ২০০২ সালে শেষ হয়। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে অবস্থিত ১.২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৯.৬০ মিটার প্রস্থ বিশিষ্ট এই সেতুটিতে ৭টি ১১০ মিটার স্প্যান এবং ২টি ৭৯.৫ মিটার স্প্যান রয়েছে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর পূর্ব নাম ছিল বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু, যা ২০১০ সালে পরিবর্তন করা হয়। যদিও স্থানীয়দের কাছে সেতুটি ভৈরব ব্রিজ নামে অধিক পরিচিত। সেতুতে দাঁড়িয়ে মেঘনা নদীর সৌন্দর্য অবলোকনের পাশাপাশি বিভিন্ন নৌযান ও জেলেদের কর্মব্যস্ততা প্রত্যক্ষ করা যায়।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু বা ভৈরব ব্রীজের ঠিক পাশেই রয়েছে ১৯৩৭ সালে নির্মিত রাজা ৬ষ্ঠ জর্জ রেল সেতু, যার অন্য নাম হাবিলদার আব্দুল হালিম রেলসেতু। বর্তমানে জর্জ রেল সেতুর পাশে আরো একটি নতুন রেল সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর নিচে মেঘনা নদীর তীরে প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থীদের আগমণ ঘটে। নদী তীরকে তাই নানান প্রাকৃতিক উপকরণে সাজানো হয়েছে। ফলে প্রাকৃতিক পরিবেশে মুক্ত হাওয়ায় সময় কাটানোর জন্য সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু বিপুল জনপ্রিয় এক স্থানে পরিণত হয়েছে। এছাড়া সন্ধ্যার পর যখন সেতুর সমস্ত বাতিগুলো জ্বলে উঠে তখন নদীর তীর থেকে সেতুটিকে দেখতে সবচেয়ে সুন্দর লাগে।

তালজাঙ্গা জমিদার বাড়ি

তালজাঙ্গা জমিদার বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল উপজেলার এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। তালজাঙ্গা জমিদার বাড়িটি প্রায় একশত বৎসর আগে জমিদার বাড়ি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। জমিদার বাড়িটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন জমিদার রাজ চন্দ্র রায়। যিনি ছিলেন শিক্ষিত জমিদার, তখনকার সময়ের এম.এ.বি.এল ডিগ্রীপ্রাপ্ত উকিল ছিলেন। তিনি ১৯১৪ সালে জমিদারি প্রতিষ্ঠা করার পর প্রায় ৩৩ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত জমিদারি করেন। তার জমিদারি শেষ হয় তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। তারপর এই জমিদার বাড়ির জমিদার হন তার ছেলে মহিম চন্দ্র রায়। মহিম চন্দ্র রায়ও বাবার মত ছিলেন শিক্ষিত এবং এম.এ.বি.এল ডিগ্রীপ্রাপ্ত একজন উকিল। তিনি কলকাতা থেকে ডিগ্রী নেওয়ার পর ময়মনসিংহ জজ কোর্টে আইন ব্যবসা শুরু করেন এবং সেখানকার সভাপতিও ছিলেন।

নিকলীর বেড়িবাঁধ

দ্বিগন্ত বিস্তৃত জলরাশির বুকে নৌকায় ঘুরে বেড়ানোর আনন্দ পেতে চাইলে চলে যান নিকলী হাওরে (Nikli Haor)। নিকলী হাওর কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী উপজেলায় অবস্থিত। কিশোরগঞ্জ সদর থেকে নিকলি উপজেলার দূরত্ব প্রায় ২৫ কিলোমিটার। পানিতে দ্বীপের মত ভেসে থাকা ছোট ছোট গ্রাম, স্বচ্ছ জলের খেলা, মাছ ধরতে জেলেদের ব্যস্ততা, রাতারগুলের মত ছোট জলাবন ও খাওয়ার জন্যে হাওরের তরতাজা নানা মাছ। এই সব কিছুর অভিজ্ঞতা পেতে চাইলে নিকলীর অপরূপ হাওর ভ্রমণ আপনার জীবনে মনে রাখার মত একটি ভ্রমণ হিসেবে গেঁথে থাকবে। আর ঢাকা থেকে একদিনেই ঘুরে আসা সম্ভব নিকলী হাওর থেকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার এটিকে টুরিস্টস্পট হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

নদ-নদী
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র
মেঘনা
কালনী
ধনু
নরসুন্দা
বাউরি
ঘোড়াউত্রা

যোগাযোগ ব্যবস্থা

কিশোরগঞ্জের যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নতমানের। রাজধানী ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জের দূরত্ব ১৩৫কিলোমিটার। সড়ক অথবা রেলপথের মাধ্যমে ভ্রমণ করা যায়।স্থানীয় প্রশাসন আরএইচডি, এলজিইডি ও পৌরসভা সকল রাস্তা তদারকি করে থাকে।

বাস যোগাযোগ ছাড়াও কিশোরগঞ্জের সাথে ঢাকার ট্রেন যোগাযোগও অত্যন্ত ভাল। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন সকাল ৭:১৫ টায় এগারসিন্দুর প্রভাতি এক্সপ্রেস নামে একটি আন্ত:নগর ট্রেন বুধবার সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাড়া নিয়মিত চলাচল করে। ট্রেনটি সকাল ১১:১৫ মিনিটে কিশোরগঞ্জ স্টেশনে পোঁছার পর পুণরায় ১২:৫০ মিনিটে এগারসিন্দুর গোধূলী নামে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এবং ঢাকায় পোঁছার পর সন্ধ্যা ৬:৪০ মিনিটে এগারসিন্দুর গোধূলী নামে ঢাকার কমলাপুর থেকে কিশোরগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ ট্রেনটি রাত ১০.৪৫ কিশোরগঞ্জ পোঁছার পর পরদিন সকাল ৬:৩০ মিনিটে এগারসিন্দুর প্রভাতি এক্সপ্রেস নামে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এছাড়াও কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস নামে একটি আন্তঃনগর ট্রেন শুক্রবার ব্যতীত সকাল ১০.৪৫ এ ঢাকা থেকে ছেড়ে ৩.০০ এ কিশোরগঞ্জ পৌছায় এবং বিকাল ৪.০০ মিনিটে কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। তাছাড়া বিজয় এক্সপ্রেস চট্টগ্রামের উদ্দেশ্য রাত ১০.৪৭ মিনিটে কিশোরগঞ্জ ছেড়ে যায় ( মঙ্গলবার বন্ধ)।

সংবাদপত্র
দৈনিক
দৈনিক আজকের দেশ
দৈনিক আমার বাংলাদেশ
গৃহকোণ
ভাটির দর্পণ
প্রাত্যহিক চিত্র
সাপ্তাহিক
আর্যগৌরব (১৯০৪)
কিশোরগঞ্জ বার্তাবাহ (১৯২৪)
আখতার (উর্দু, ১৯২৬)
কিশোরগঞ্জ বার্তা (১৯৪৬)
প্রতিভা (১৯৫২)
নতুন পত্র (১৯৬২)
পাক্ষিক
নরসুন্দা (১৯৮১)
গ্রামবাংলা (১৯৮৫)
সৃষ্টি (১৯৮৬)
সকাল (১৯৮৮)
সূচনা (১৯৯০)
কিশোরগঞ্জ পরিক্রমা (১৯৯১)
মনিহার (১৯৯১)
কিশোরগঞ্জ প্রবাহ (১৯৯৩)
বিবরণী (কুলিয়ারচর, ১৯৯৩)
মাসিক
জীবনপত্র (২০১৮)
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
আব্দুল হামিদ - বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ও রাজনীতিবিদ।[৭]
দ্বিজ বংশী দাস - মনসামঙ্গলের কবি।
চন্দ্রাবতী, প্রথম বাঙালি মহিলা কবি।
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, লেখক, চিত্রশিল্পী।
কেদারনাথ মজুমদার, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ।
সুকুমার রায়, কবি, গল্প লেখক ও নাট্যকার।
ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
মোহনকিশোর নমোদাস, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
মনির উদ্দীন ইউসুফ, বিখ্যাত ফার্সীগ্রন্থ শাহনামা অনুবাদক।
শহীদ ডাঃ এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী, চিকিৎসক এবং বুদ্ধিজীবী।
চুনী গোস্বামী, ১৯৬২ এশিয়ান গেমস এ স্বর্ণজয়ী বাঙালি ফুটবল খেলোয়াড়।
নীরদচন্দ্র চৌধুরী, লেখক।
হামি উদ্দিন আহমেদ (খানসাহেব), পূর্বপাকিস্তানের প্রথম কৃষিমন্ত্রী।
নীহাররঞ্জন রায়, ইতিহাসবেত্তা।
দেবব্রত বিশ্বাস, রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী।
জয়নুল আবেদীন, বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী।
সত্যজিত রায়, একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী ভারতীয় চলচ্চিত্রকার।
আবুল ফতেহ, কূটনৈতিক ও রাজনীতিবিদ।
সৈয়দ নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১৯৭১ সালে অস্থায়ী সরকার গঠন করেন।
জহুরুল ইসলাম (উদ্যোক্তা), শিল্প উদ্যোক্তা। ইসলাম গ্রুপ এর প্রতিষ্ঠাতা।
জিল্লুর রহমান, বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ।
রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, বাংলাদেশী জাতীয় সংসদের সদস্য।
আইভি রহমান, একজন সংসদ সদস্য ও প্রাক্তন রাজনীতিবিদ।
আবুল কাসেম ফজলুল হক, বাংলাদেশের প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক ও রাষ্ট্রচিন্তাবিদ।
আনন্দমোহন বসু,অবিভক্ত ভারতের ছাত্র আন্দোলনের জনক। তিনি ছিলেন ভারতীয় যুব কংগ্রেসের সভাপতি।
ওসমান গণি , বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ ও বিজ্ঞানী।
ওসমান ফারুক , রাজনীতিবিদ।
মুজিবুল হক চুন্নু , বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ।
শামীম আরা নিপা
রিজিয়া পারভীন
মোঃ মোজাম্মেল হোসেন
রেবতী মোহন বর্মণ, সাম্যবাদী ধারার লেখক ও ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনকারী বিপ্লবী।
আবু তাহের মোহাম্মদ হায়দার, বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের মুক্তিযোদ্ধা ।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, সাবেক বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রী।
নূর মোহাম্মদ (আইজিপি) - সাবেক আইজিপি ও কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য
ইলিয়াস কাঞ্চন, ঢাকাই চলচ্চিত্রের দর্শকনন্দিত নায়ক।
শাহ আব্দুল হান্নান, ইসলামী দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, লেখক, অর্থনীতিববিদ ও সমাজ সেবক। তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ছিলেন। এছাড়াও তিনি দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন।
অধ্যাপক ডাঃ হাবিবুর রহমান, কিশোরগঞ্জ জেলার প্রথম অধ্যাপক ডাঃ ছিলেন।
ডঃ ওসমান ফারুক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন।
গুরুদয়াল দাস, যার নামে গুরুদয়াল কলেজ।
সিতারা বেগম, বীরপ্রতীক মুক্তিদ্ধা ক্যাপ্টেন।
মবিন খান, সাবেক সেনাপ্রধান।
লীলা মজুমদার (ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯০৮-এপ্রিল ৫ , ২০০৭ ) একজন বিখ্যাত বাঙালি লেখিকা।
নীরদচন্দ্র চৌধুরী (জন্ম:২৩ নভেম্বর, ১৮৯৭ - মৃত্যু:১ আগস্ট, ১৯৯৯)একজন খ্যাতনামা দীর্ঘজীবী বাঙালি মননশীল লেখক ও বিশিষ্ট চিন্তাবিদ।
এ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সাবেক সংসদ সদস্য।
আতাউর রহমান খান (শিক্ষাবিদ) সাবেক সংসদ সদস্য ও প্রাক্তন রাজনীতিবিদ।
আতাউস সামাদ একুশে পদক প্রাপ্ত সাংবাদিক।
মির্জা আব্বাস

কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল এবং ঢাকা বিভাগের সর্বশেষ জেলা। উপজেলা....

Address

ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা Historical Kishoreganj Zila
Kishoreganj
2310

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ঐতিহাসিক কিশোরগঞ্জ জেলা Historical Kishoreganj Zila posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share