Suman Travels
- Home
- Bangladesh
- Mymensingh
- Suman Travels
It is a travel information page. All can get photos, videos & travel information here.
(1)
28/09/2023
What a nice view!
24/09/2023
বাপ বেটিতে...
23/09/2023
বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ডের ২য় ওয়ানডে খেলা চলছে।
22/09/2023
আপনি যদি ভ্রমণ পিয়াসী হন, আপনার যদি ঘুরে বেড়ানোর পর্যাপ্ত সময় বা অর্থ না থাকে তাহলে অন্তত কাছাকাছি কোন সবুজ প্রকৃতি থেকে ঘুরে আসুন, আপনার মন ভালো থাকবে। ঘুরে বেড়ানো মানেই কোন বিলাস বহুল জায়গায় যেতে হবে এমন নয়। মোট কথা বেড়ানোটাকে এনজয় করুন।
19/09/2023
Celebrating my 1st year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
03/09/2023
গ্রামীণ পাকা রাস্তাগুলো সত্যিই অসাধারণ!!!
13/06/2023
আমার ভ্রমণ পিপাসা!
পার্ট-১
আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন থেকে আমার ভ্রমণের প্রতি ছিল প্রবল আগ্রহ। কিন্তু হুটহাট কোথাও ঘুরতে চলে যাব তেমন সুযোগ বা স্বামর্থ কোনটাই ছিল না। মাঝে মাঝে মায়ের সাথে গল্প করতাম- আমি এখানে যাব, সেখান যাব। মা বলতেন, তুই যে এত যায়গায় ঘুরবি, টাকা পাবি কোথায়? আমি বলতাম, গাড়িতে গাড়িতে বাদাম বিক্রি করব, তাহলে ভাড়াও লাগবে না, খরচের টাকাও ইনকাম হয়ে যাবে। শোনে মা হাসতেন।
আমি ছোট বেলা থেকেই একটু স্বপ্ন বিলাসী ছিলাম। মনে মনে প্রচুর স্বপ্ন দেখাতাম। তবে সেগুলো খুব কমই শেয়ার করতাম। কাজেই আমার লেখা পড়ে ঘনিষ্ঠজনরাও অনেকে অবাক হবেন জানি। আমার ভ্রমণ পিপাসাটা সৃষ্টি হয়েছিল মূলত দুইভাবে। এক. বিভিন্ন ভ্রমণ কাহিনী পড়ে, দুই. বিটিভির বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখে। বিটিভিতে মাঝে মাঝে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর যায়গার বিবরণ দিত, অনুষ্ঠানটির নাম মনে নেই। আর ইত্যাদিতেও বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান দেখাত। এগুলো দেখে দেখে আমার প্রচন্ড আগ্রহ সৃষ্টি হত, যদি আমি এসব ঘুরে ঘুরে দেখতে পেতাম! আমার ভ্রমণ পিপাসা সৃষ্টির আরেক কারণ হচ্ছে ইতিহাস পাঠ। ইতিহাসের ছাত্র হিসেবে বিভিন্ন ঐতিহাসিক জায়গা ভ্রমণের প্রবল আগ্রহ কাজ করত। কিন্তু ভ্রমণের তো আসলে তেমন সুযোগ হয়ে ওঠেনি কখনো। ছাত্রকালে ছিল আর্থিক সংকট; যখন ইনকাম করতে শুরু করলাম তখন সময়ের সংকট। ফলে তেমন কোন জায়গা ভ্রমণ করা হয় নি। কিন্তু আমি কখনো হতাশ হতাম না। মন খারাপও করতাম না। অপেক্ষায় ছিলাম, এখনো অপেক্ষায় আছি হয়ত স্বপ্ন পূরণ হবে, নয়তো নয়।
যদিও কয়েকমাস আগে ইন্ডিয়া থেকে ঘুরে এসেছি, কিছু ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণ করেছি; আমি সাদা মাঠা ভাবেও ভ্রমণের স্বাদ নিতে চেষ্টা করেছি। স্কুল লাইফ বা কলেজ লাইফে আমি যখন বাইসাইকেল চালাতাম তখন প্রায়ই অপরিচিত রাস্তায় ঘুরতে যেতাম। হয়ত আমি দরকারে কোন একজায়গায় গিয়েছি, ফেরার পথে অন্য রাস্তায় এসেছি নতুন কিছু দেখব বলে। হয়ত আমার দরকার নেই তবুও কোন একটা রাস্তা ধরে কয়েকটা গ্রাম ঘুর আসলাম। হয়ত সেখানে আকর্ষণীয় বা দর্শনীয় কোন স্থান ছিল না, তবুও নতুন কিছু তো দেখেছি!
চলবে-
03/12/2022
16/10/2022
15/10/2022
natural beauty
08/10/2022
কলকাতা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল
01/10/2022
কংশ নদী, আমার ভালো লাগার একটি নদী। এই নদী তীরেই আমাদের গ্রাম, আমাদের বাড়ি। এখানেই আমার জন্ম। এখানেই বেড়ে উঠা। তাই এই নদীর সাথে আমার আজন্ম সম্পর্ক। এসম্পর্ক ছিন্ন করার নয়। ছোট বেলা থেকেই এ নদীর সাথে আমাদের গভীর সম্পর্ক। কারণ একসময় জীবন জীবীকার সবটাই ছিল এই নদী কেন্দ্রীক। আমাদের গ্রাম ছিল কৃষি নির্ভর। আর এই নদী ছিল কৃষকদের জন্য আশির্বাদ স্বরূপ। আমাদের গ্রামের প্রধান ফসল ধান, পাট, গম, আলু ও অন্যান্য শশ্যদানা। সবই ভালো উৎপাদন হয় এই নদীর আশির্বাদেই। বর্ষায় সমস্ত জমি প্লাবিত হয় বন্যার পানিতে যা মাটিকে করে উর্বর। আর ফসলের উৎপাদন বাড়ে বহুগুনে। শুকনো মৌসুমে কৃষি জমিতে সেচের একমাত্র উৎস এই নদী। যদিও বিদ্যুতের সুবিধা আসার পর অনেকেই গভীর নলকূপ স্থাপন করেছে, তারপরেও সেচের জন্য এখনো এই নদীর উপরই নির্ভর করতে হয়। কয়েক বছর আগে অবশ্য নদী ভরাটের কারণে শুকনো মৌসুমে পানি সংকট দেখা দিত কিন্তু গত ২/৩ বছরে নদীটি খনন করার কারণে এখন শুকনো মৌসুমেও পর্যাপ্ত পানি থাকে। সেজন্য বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ দিতেই হয়। কারণ নদীটি খনন করায় এনদীর দু তীরের কৃষকের যে কত উপকার হয়েছে তা বলে শেষ করা যাবে না।
আমাদের গ্রামের কৃষকদের জন্য আরেকটি বড় আশির্বাদ হচ্ছে নদীর বাকে গড়ে ওঠা চর, যেখানে প্রচুর মিষ্টি আলু উৎপাদিত হয়। এই মিষ্টি আলুর বেশ সুনাম রয়েছে আশেপাশের কয়কটি জেলায়। কারণ প্রতিবছর কয়েক হাজার মন মিষ্টি আলু বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়। কাজেই মিষ্টি আলু প্রেমিরা আমাদের গ্রামের আলুর কদর বুঝে। এই সুনামকে কাজে লাগিয়ে অন্য এলাকার মানুষও আলু বিক্রি করার চেষ্টা করে। বলে "এই আলু রঘুরামপুর চরের আলু"। কারণ রঘুরামপুর চরের আলু বললে ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়ে।
একসময় এই নদীর পানি পান করতে হত অধিকাংশ মানুষকে। কারণ তখন গভীর নলকূপের অভাব ছিল প্রচুর। তখন মানুষ এই নদীর পানিই কাপড়ে ছেকে ফুটিয়ে কিংবা ফিটকিরি দিয়ে বিশুদ্ধ করে পান করত। তাছাড়া শুকনো মৌসুমে যা গুটিকয়েক টিউবওয়েল ছিল সেগুলোতেও পানি ওঠত না। তখন শুকনো নদীর তলদেশে গর্ত করে রাখা হত। আর সেই গর্তে জমা হত স্বচ্ছ্ব পরিষ্কার পানি। সেই পানি সংগ্রহ করে আমরা পান করতাম।
ছোট বেলা থেকেই আমরা এই নদীতে গোসল করতাম। একবার আমি নদীতে ডুবতে বসেছিলাম। তখন আমি সাঁতার জানতাম না। যা হোক সাথে লোক থাকায় বেঁচে গিয়েছিলাম। পরে অবশ্য আমি সাঁতার শিখে নিয়েছি। পরে তো গোসল করতে আসলে সাঁতরে নদী পার হওটা আমার নিত্য নৈমত্তিক ব্যপারে পরিণত হয়েছে। নদীতে গোসল করতে এসে কয়েক ঘন্টা কাটিয়ে দিতাম, ডুবা ডুবি করে, সাঁতার কেটে। বাড়ি ফিরলে পরে মায়ের বকা খেতে হয়েছে কত দিন। কত শাসন কত বারণ শুনতে হয়েছে। কে শোনে কার কথা। নদীতে গিয়ে কত রকম খেলা খেলতাম আমরা। একটা খেলার নাম ছিল- মলই খেলা। কিভাবে যেন একজনকে আমরা নির্ধারণ করতাম, তার কাজ ছিল বাকিদের কোন একজনকে সাঁতরে বা ডুব দিয়ে ছুয়ে দেওয়া। যাকে ছুয়ে দিত পরে তার উপর পরত সেই দায়িত্ব। এমনি ভাবে চলত সাঁতরে বা ডুব দিয়ে পালিয়ে বেড়ানো। তাছাড়া শুকনো নদীর তলদেশে বালি দিয়ে কত রকমের ইমারত বানাতাম আমরা। কে কত উঁচু আর সুন্দর ইমারত বানাতে পারে তার প্রতিযোগিতা চলত। কখনো দুষ্টমি করে একে অপরেরটা ভেঙে দিতাম। এ নিয়ে কখনো কখনো খুনসুটি হত।
কখনো কখনো কলা পাতা দিয়ে ঘর বানাতাম নদী তীরে। সেখানে বসে খেলা করতাম আমরা। এটের মাটি দিয়ে বানাতাম নানারকম খেলনা। আমি ছোট বেলা থেকেই খুব খেলা প্রিয় ছিলাম। গ্রামে প্রচলিত সব খেলাই আমি খেলেছি।
কংশ নদীর মাছের বেশ সুনাম রয়েছে। এই নদীতে যেমন প্রচুর মাছ পাওয়া যেত তেমনি বেশ সুস্বাদু এই নদীর মাছ। তুলনামূলক দামও বেশি থাকে এই নদীর মাছের। স্বাদের জন্যই এই নদীর মাছের চাহিদা অনেক বেশি।
যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এই নদীর ভূমিকা ছিল অনেক। একসময় যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যমই ছিল এই কংশ নদ। শুধু আমাদের গ্রামের নয় আশে পাশের কয়েকটি জেলার অনেকগুলো উপজেলার মানুষ এই নদী পথেই যাতায়াত করত এবং পণ্য আনা নেওয়া করত। শেরপুর জেলার নালিতা বাড়ি উপজেলা থেকে শুরু করে ময়মনসিংহের ফুলপুর, হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া সহ নেত্রকোণা, সুনামগঞ্জ হয়ে সিলেট পর্যন্ত বিস্তৃত এই কংশ নদের সংযোগ। তাই এই নদের অর্থনৈতিক গুরুত্বও ছিল একসময় খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
কারণ এই কংশ নদকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে অনেক নদী বন্দর ও বাজার ঘাট। যা মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সর্বোপরি এই নদের অবদান অনেক।
এই নদের সাথে জড়িয়ে থাকা আমার স্মৃতি আসলে ভুলার নয়। আজও আমাকে সেসব স্মৃতি সমান ভাবে নাড়া দেয়। এখনো আমি অবসরে এই নদের তীরে বসেই সময় কাটাই আর অতীত স্মৃতিগুলো মনে ভেসে ওঠে। এখনো এই নদের তীরে বসেই অবসর সময় কাটাতে কাটাতে নিজের স্মৃতিগুলো শেয়ার করলাম সবার সাথে। এখনো আমার ইচ্ছে করে যখন তখন ঝাপ দিয়ে নদীতে সাঁতার কাটি, ঘন্টার পর ঘন্টা পানিতে ডুবাইতে থাকি। কিন্তু তা আর হয়ে ওঠে না। কারণ এখন নদীর পানি আর আগের মত স্বচ্ছ্ব নেই। নানা কারণে এখন পানি অনেকটা ময়লাযুক্ত। তাতে নামতে আর সাহস করে ওঠতে পারি না। আমাদের অসচেতনতাই আমাদের ভালো লাগার প্রাণের নদীকে করেছে দূষিত। আমাদের করেছে বঞ্চিত। এই দায় তো আমাদেরই।
30/09/2022
আমি একজন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ। কিন্তু ইদানিং আমার কোন ভ্রমণ প্লেনই সফল হচ্ছে না। কোন না কোন সমস্যায় পড়ে যাচ্ছি। অক্টোবরে ২টি দেশ ভ্রমণ করার প্লেন আছে ইনশাআল্লাহ্। জানি না শেষ পর্যন্ত সফল হব কিনা!
25/09/2022
সবাই মিলে একটু কফি আড্ডা...
20/09/2022
বাংলার চির চেনা সবুজ প্রকৃতি
19/09/2022
বিকেলের এই মিষ্টি আলোয় গ্রামীণ রাস্তায় হাঁটতে বেশ প্রশান্তি লাগে!
16/09/2022
Address
Dhobaura
Mymensingh
2416
Telephone
Website
Alerts
Be the first to know and let us send you an email when Suman Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Contact The Business
Send a message to Suman Travels:
Shortcuts
Category
Other Tourist Information Centers in Mymensingh
-
Akua
-
Rambabu Road
-
Netrakona
-
Netrokona
-
Thanar Ghate
-
Gulkibari
-
Epi Center
-
Haluaghat Union Parishad
-
Mymensingh