NEXUS BD

NEXUS BD Nexus bd
Group Tour Organizer, Visa Processing, Hotel booking, Air Ticket, Travel Insurance, Tour Plan,
Malaysia SDN.BHD.

Company Register Service With Bank Account

ঢাকা–সাজেকভ্যালী–ঢাকা   ✅ প্যাকেজ মূল্যঃ ৫,৫০০ টাকা (জনপ্রতি), পিক আওয়ার।✅ প্যাকেজ মেয়াদঃ ৪ রাত ৩ দিন ✅ কোডঃ (R-315){সর্...
18/06/2023

ঢাকা–সাজেকভ্যালী–ঢাকা
✅ প্যাকেজ মূল্যঃ ৫,৫০০ টাকা (জনপ্রতি), পিক আওয়ার।
✅ প্যাকেজ মেয়াদঃ ৪ রাত ৩ দিন
✅ কোডঃ (R-315)
{সর্বনিম্ন ১২ (বারো) জনের গ্রুপ}
ট্যুর প্ল্যানঃ
ঢাকা আরামবাগ থেকে রাতে খাগাড়াছড়ির উদ্দেশ্যে গাড়ি ছাড়বে। ইনশাআল্লাহ্ ভোরে পৌঁছে যাবেন খাগড়াছড়ি। সেখানে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে চাঁদের গাড়ীযোগে সাজেকভ্যালীর উদ্দেশ্যে রওয়ানা।
১ম দিনঃ
★ হোটেল পৌঁছে চেক ইনঃ দুপুর ১২ ঘটিকায় (সাজেকভ্যালী) এরপর ফ্রি টাইম।
★ দুপুরের খাবার- ২:০০ মিনিটে- সাদা ভাত, ব্যাম্বো চিকেন, বেগুন ভর্তা, সবজি, ডাল, সালাদ।
★ রাতের খাবার-৯:০০ মিনিটে- সাদা ভাত, মুরগী ভূনা, সবজি,ডাল, সালাদ।
২য় দিনঃ
★ সকালের নাস্তাঃ পরটা, ডিম, সবজি, ডাল, চা / ভূনা খিচুরী।
★ হোটেল চেক-আউট সকাল ১১:০০ টায়। লাকেজ ব্যাগ লবিতে রেখে ফ্রি টাইম।
★ দুপুরের খাবার ১:০০ টায় - সাদা ভাত, মুরগি ভুনা, আলু ভর্তা, মিক্স ভেজিটেবল, ডাল, সালাদ।
★ দুপুরের খাবরের পরে সাজেকভ্যালী থেকে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে চাঁদের গাড়ীতে করে রওনা।
★ খাগড়াছড়িতে পৌঁছে হোটেল চেক-ইন।
★ রাতের খাবার-৯:০০ মিনিটে- সাদা ভাত, মুরগি ভূনা, সবজি,ডাল, সালাদ।
৩য় দিনঃ
★ সকালের নাস্তা- পরটা, ডিম, সবজি/ডাল, চা/ ভূনা খিচুরী।
★ সকালে হোটেল চেক-আউট করে লাকেজ ব্যাগ হোটেল লবিতে রেখে চাঁদের গাড়ীযোগে আলু টিলা, রিসাং ঝর্ণা পরিদর্শন।
★ ফিরে এসে দুপুরের খাবার খাগড়াছড়িতে- সাদা ভাত, মুরগি ভুনা, আলু ভর্তা, মিক্স ভেজিটেবল, ডাল, সালাদ।
যাত্রা শেষঃ
খাগড়াছড়ী বাস কাউন্টার থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে বাস ছাড়বে রাতে।
প্যাকেজের অন্তর্ভূক্তঃ
✅ ঢাকা - খাগড়াছড়ি - ঢাকা নন এ.সি বাস সার্ভিস।
✅ খাগড়াছড়ি - সাজেক চাঁদের গাড়ী রিজার্ভ (যাওয়া+আসা)।
✅ সাজেকভ্যালী হোটেল ১ রাত, খাগড়াছড়ি হোটেল ১ রাত থাকা (২ বেডের শেয়ারিং রুম)।
✅ খাবার ৭ বেলা।
প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
✅ কোন ব্যক্তিগত খরচ।
✅ কোন ঔষধ।
✅ কোন স্পটে প্রবেশ ফি।
✅ কোন প্রকার দুর্ঘটনা জনিত বীমা।
✅ প্যাকেজে উল্লেখ করা হয়নি এমন কোন খরচ।
চাইল্ড পলিসিঃ
১ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত বাচ্চার বাসের সিট, খাবার এবং হোটেল রুম বাবা-মার সাথে শেয়ার করলে কোন প্রকার চার্জ প্রযোজ্য নয়।
কাপল পলিসিঃ
২জন/ কাপল রুম এর জন্য পিক আওয়ারে ৫০০ টাকা এবং সুপার পিক আওয়ারে ১,০০০ টাকা প্রতি রাতের জন্য অতিরিক্ত পরিশোধ করতে হবে।
প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যা যা নিতে হবে
★ টর্সলাইট
★ সানগ্ল্যাস
★ ক্যাপ
★ সাবান
★ শেম্পু
★ গামছা বা তোয়ালে
★ লোশন বা তেল
★ প্রয়োজনীয় ঔষধ
★ স্লিপার
★ ক্যাডস ইত্যাদি।
বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয়ঃ
১।একটি ভ্রমন পিপাসু মন থাকতে হবে।
২। ভ্রমনকালীন যে কোন সমস্যা নিজেরা আলোচনা করে সমাধান করতে হবে।
৩। ভ্রমন সুন্দরমত পরিচালনা করার জন্য সবাই আমাদেরকে সর্বাত্মক সহায়তা করবেন আশা রাখি।
৪। আমরা শালীনতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চ আনন্দ উপভোগ করব।
৫। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যে কোন সময় সিদ্ধান্ত বদলাতে পারে, যেটা আমরা সকলে মিলেই ঠিক করব।
৬। বাংলার অভিযাত্রী ইকো টুরিজম এ বিশ্বাসী, টুরে যেয়ে প্রকৃতির কোন রকম ক্ষতি আমরা করবনা। কোন অপচনশীল বর্জ্য যেমন প্লাস্টিক প্যাকেট, বোতল যেখানে সেখানে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলব ও ক্ষেত্রবিশেষে সাথে করে নিয়ে আসব। স্থানীয় জনবসতির সাথে বন্ধুত্বপূণ আচরন করব এবং যথোপযুক্ত সস্মান প্রদর্শন করব।
৭।কোন প্রকার মাদক দ্রব্য বহন বা সেবন করা যাবে না।
বি.দ্রঃ উপরে উল্লেখিত মূল্যে প্যাকেজ সেবা নিতে চাইলে পিক আওয়ারে ১৫ দিন এবং সুপার পিক আওয়ারে ৩০ দিন পূর্বে বুকিং করুন। নির্ধারিত সময়ের পর বুকিং দিতে চাইলে জনপ্রতি অতিরিক্ত ৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে।
সাজেকভ্যালী (Sajek- Vally)

18/06/2023

Hotel Booking
01926301106

ঢাকা –  সুন্দরবন – ঢাকা    ✅ প্যাকেজ মূল্যঃ ১১,০০০ টাকা (জনপ্রতি), সুপার পিক আওয়ার।✅ প্যাকেজ মেয়াদঃ ৪ রাত ৩ দিন ✅ কোডঃ R...
18/06/2023

ঢাকা – সুন্দরবন – ঢাকা
✅ প্যাকেজ মূল্যঃ ১১,০০০ টাকা (জনপ্রতি), সুপার পিক আওয়ার।
✅ প্যাকেজ মেয়াদঃ ৪ রাত ৩ দিন
✅ কোডঃ R-307
(সর্বনিম্ন ০৪ (চার) জনের গ্রুপ)।
যাত্রা শুরুঃ
★ ঢাকা (Dhaka) থেকে রাতে খুলনার উদ্দেশ্যে গাড়ি ছাড়বে। ইনশাআল্লাহ ভোঁরে পৌঁছে যাবেন খুলনা শহরের রূপসা লঞ্চ ঘাটে।
১ম দিনঃ
★ সকালে রূপসা লঞ্চ ঘাট থেকে ভ্যাসেলে উঠে রুম চেক-ইন। ফ্রেশ হয়ে নাস্তায় অংশগ্রহণ।
★ সকালের নাস্তা- জুস, রুটি, বাটার, জেলি, ডিম, কলা, মধু, চা/কফি ।
★ নাস্তা শেষে হারবারিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা।
★ বেলা ১১ টার স্ন্যাক্স- সিঙ্গারা/পাকুরা/ড্রাই কেক, চা/কফি।
★ দুপুরের খাবার- সাদা ভাত, ভর্তা, মিক্স ভেজিটেবল, ভেটকি মাছ, সামুদ্রিক মাছ, মুরগির কারী, ডাল ভূনা, সালাদ।
★ বিকেলে হারবারিয়া বন এলাকা ভ্রমণ ।
★ সন্ধ্যার স্ন্যাক্স- সিঙ্গারা/পুরি, চা/কফি।
★ রাতের খাবার- এগ ফ্রাইড রাইস, চিকেন ফ্রাই, গলদা চিংড়ি, চাইনিজ ভেজিটেবল, সপ্ট ড্রিংক।
২য় দিনঃ
★ সকালের স্ন্যাক্স ৫:৩০ মিনিটে- বিস্কুট, চা/কফি।
★ খুব ভোরে বন্যপ্রাণী দেখতে বনের ভিতরে যাওয়া।
★ সকালের নাস্তা- ভূনা খিচুরী, বেগুন ভাজি, ডিমের মালাই কারী, আঁচার, সালাদ, চা/কফি।
★ কচিখালি ,ক্যানেল ক্রুজিং ( স্ন্যাক্স - আপেল, কলা) । জামতলা বিচ ঘুরে ফিরে আসবো ভ্যাসেলে।
★ দুপুরের খাবার- সাদা ভাত, মিক্স ভেজিটেবল, ফাইস্যা মাছ, সামুদ্রিক মাছ, মুরগীর কারী, ডাল, সালাদ।
★ বিকালে সাইডসিং।
★ সন্ধ্যায় স্ন্যাক্স- নুডলস্, চা/কফি।
★ ধানমারি রাত্রীযাপন ও বার-বি-কিউ পার্টি- পরটা, মুরগীর বার-বি-কিউ, ফিশ বার-বি-কিউ, হাঁসের রেজালা, কোল্ড ড্রিংক।
৩য় দিনঃ
★ সকালের নাস্তা- পরটা, মিক্স ভেজিজটেবল, চিকেন ডাল/লটপটি, চা/কফি।
★ এরপর সাইডসিং।
★ বেলা ১১ টার স্ন্যাক্স- ড্রাই কেক, চা/কফি।
★ করমজল ও ডিমের চর ভ্রমণ।
★ দুপুরের খাবার- পোলাও/বিরিয়ানি, ফিশ ফ্রাই, বাগদা চিংড়ি, চিকেন রোস্ট, সালাদ, কোল্ড ড্রিংক।
★ বিকেলের স্ন্যাক্স- ভেজিটেবল পাকুরা, চা/কফি।
★ সন্ধ্যার মধ্যে খুলনা পৌঁছানো ও রাতের বাস এ ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা।
প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত
✅ ঢাকা - খুলনা - ঢাকা এ.সি বাস সার্ভিস।
✅ ২ রাত ৩ দিন ভ্যাসেলে থাকা।
✅ ৮ বেলা খাবার।
✅ ৭ বেলা স্ন্যাক্স।
✅ টলারে করে ক্যানেল ক্রুইজিং।
✅ সুন্দরবনে প্রবেশের পাস।
✅ গাইড।
✅ বন বিভাগ থেকে দুইজন সিকিউরিটি।
✅ বনের ভেতরে প্রবেশের ও ভ্রমণের জন্য ছোট নৌকা।
✅ সার্বক্ষনিক মিনারেল ওয়াটার।
✅ বার-বি-কিউ পার্টি (১বেলা)।
✅ গ্রুপ হলে বিভিন্ন খেলার আয়োজন করা।
প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
✅ কোন ব্যক্তিগত খরচ।
✅ কোন ঔষধ।
✅ কোন প্রকার দুর্ঘটনা জনিত বীমা।
✅ প্যাকেজে উল্লেখ করা হয়নি এমন কোন খরচ।
প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যা যা নিতে হবে
★ জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি (৩ কপি)
★ ছবি ২ কপি
★ টর্সলাইট
★ সানগ্ল্যাস
★ ক্যাপ
★ সাবান
★ শেম্পু
★ গামছা বা তোয়ালে
★ লোশন বা তেল
★ প্রয়োজনীয় ঔষধ
★ স্লিপার
★ ক্যাডস ইত্যাদি।
চাইল্ড পলিসিঃ
১। ৩ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের ফ্রী, ৩ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের ৫০% করে খরচ বহন করতে হবে, সেই ক্ষেত্রে অভিবাকদের সাথে আসন শেয়ার করবে।
কাপল পলিসিঃ
২জন/ কাপল রুম এর জন্য পিক আওয়ারে ৫০০ টাকা এবং সুপার পিক আওয়ারে ১,০০০ টাকা প্রতি রাতের জন্য অতিরিক্ত পরিশোধ করতে হবে।
বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয়ঃ
১। একটি ভ্রমন পিপাসু মন থাকতে হবে।
২। ভ্রমনকালীন যে কোন সমস্যা নিজেরা আলোচনা করে সমাধান করতে হবে।
৩। ভ্রমন সুন্দরমত পরিচালনা করার জন্য সবাই আমাদেরকে সর্বাত্মক সহায়তা করবেন আশা রাখি।
৪। আমরা শালীনতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চ আনন্দ উপভোগ করব।
৫। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যে কোন সময় সিদ্ধান্ত বদলাতে পারে, যেটা আমরা সকলে মিলেই ঠিক করব।
৬। বাংলার অভিযাত্রী ইকো টুরিজম এ বিশ্বাসী, টুরে যেয়ে প্রকৃতির কোন রকম ক্ষতি আমরা করবনা। কোন অপচনশীল বর্জ্য যেমন প্লাস্টিক প্যাকেট, বোতল যেখানে সেখানে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলব ও ক্ষেত্রবিশেষে সাথে করে নিয়ে আসব। স্থানীয় জনবসতির সাথে বন্ধুত্বপূণ আচরন করব এবং যথোপযুক্ত সস্মান প্রদর্শন করব।
৭। কোন প্রকার মাদক দ্রব্য বহন বা সেবন করা যাবে না।
আমরা সবাই প্রকৃতি মায়ের সন্তান, এর হেফাজতের দায়িত্ব আমাদের সবার।
বি.দ্রঃ উপরে উল্লেখিত মূল্যে প্যাকেজ সেবা নিতে চাইলে পিক আওয়ারে ১৫ দিন এবং সুপার পিক আওয়ারে ৩০ দিন পূর্বে বুকিং করুন। নির্ধারিত সময়ের পর বুকিং দিতে চাইলে জনপ্রতি অতিরিক্ত ৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে।
আমরা সবাই প্রকৃতি মায়ের সন্তান, এর হেফাজতের দায়িত্ব আমাদের সবার।
সুন্দরবন(Sundarban)

সিলেট টুর প্যাকেজ   ✅ প্যাকেজ মূল্যঃ ২,১০০/- টাকা (জনপ্রতি), পিক আওয়ার।✅ প্যাকেজ মেয়াদঃ ২ রাত ১ দিন।✅ কোডঃ (R-270)[সর্বন...
18/06/2023

সিলেট টুর প্যাকেজ
✅ প্যাকেজ মূল্যঃ ২,১০০/- টাকা (জনপ্রতি), পিক আওয়ার।
✅ প্যাকেজ মেয়াদঃ ২ রাত ১ দিন।
✅ কোডঃ (R-270)
[সর্বনিম্ন ১২ জনের গ্রুপ]
===========================================================
ট্যুর প্ল্যানঃ
ঢাকা আরামবাগ থেকে রাতে সিলেটের উদ্দেশ্যে গাড়ী ছাড়বে (নন এসি বাস/হায়েস)। ইনশাআল্লাহ্ ভোরে পৌঁছে যাবো সিলেট।
★ সকালের নাস্তা- পরটা, ডিম মামলেট, ডাল ভাজি, চাদ/ ভূনা খিচুরী।
★ নাস্তা শেষে হাইস গাড়ীতে করে বিছানাকান্দি এর উদ্দেশ্যে রওনা।
★ দুপুরের খাবার- সাদা ভাত, মুরগি ভুনা, ভর্তা, সবজি, ডাল, সালাদ।
★ দুপুরের খাবার শেষে , চা বাগান পরিদর্শন করে শাহ্জালাল, শাহপরান মাজার ভ্রমণ।
যাত্রা শেষঃ
সিলেট বাস কাউন্টার থেকে রাতে ঢাকার উদ্দেশ্যে বাস যোগে রওনা।
প্যাকেজের অন্তর্ভূক্তঃ
✅ ঢাকা - সিলেট - ঢাকা নন এসি বাস/হায়েস সার্ভিস।
✅ সাইটসিং (বিছানাকান্দি, চা-বাগান, শাহ্জালাল, শাহ্পরান এর মাজার)।
✅ বিছানাকান্দি সাইডসিং এর জন্য ট্রলার সার্ভিস।
✅ খাবার ২ বেলা।
প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
✅ কোন ব্যক্তিগত খরচ।
✅ কোন ঔষধ।
✅ কোন প্রকার দুর্ঘটনা জনিত বীমা।
✅ প্যাকেজে উল্লেখ করা হয়নি এমন কোন খরচ।
চাইল্ড পলিসিঃ
১ থেকে ৫ বছরের পূর্ব পর্যন্ত শিশু বাসের সিট এবং হোটেল রুম বাবা-মার সাথে শেয়ার করলে কোন প্রকার চার্জ প্রযোজ্য নয়।
কাপল পলিসিঃ
২জন/ কাপল রুম এর জন্য পিক আওয়ারে ৫০০ টাকা এবং সুপার পিক আওয়ারে ১,০০০ টাকা প্রতি রাতের জন্য অতিরিক্ত পরিশোধ করতে হবে।
প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যা যা নিতে হবে:
১। টর্সলাইট, সানগ্ল্যাস, ক্যাপ, সাবান, শেম্পু, গামছা বা তোয়ালে, লোশন বা তেল, প্রয়োজনীয় ঔষধ, স্লিপার, ক্যাডস ইত্যাদি।
বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয়ঃ
১।একটি ভ্রমন পিপাসু মন থাকতে হবে।
২।ভ্রমনকালীন যে কোন সমস্যা নিজেরা আলোচনা করে সমাধান করতে হবে।
৩।ভ্রমন সুন্দরমত পরিচালনা করার জন্য সবাই আমাদেরকে সর্বাত্মক সহায়তা করবেন আশা রাখি।
৪।আমরা শালীনতার মধ্য থেকে সর্বোচ্চ আনন্দ উপভোগ করব।
৫।অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যে কোন সময় সিদ্ধান্ত বদলাতে পারে, যেটা আমরা সকলে মিলেই ঠিক করব।
৬।বাংলার অভিযাত্রী ইকো টুরিজম এ বিশ্বাসী, টুরে যেয়ে প্রকৃতির কোন রকম ক্ষতি আমরা করবনা। কোন অপচনশীল বর্জ্য যেমন প্লাস্টিক প্যাকেট, বোতল যেখানে সেখানে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলব ও ক্ষেত্রবিশেষে সাথে করে নিয়ে আসব। স্থানীয় জনবসতির সাথে বন্ধুত্বপূণ আচরন করব এবং যথোপযুক্ত সস্মান প্রদর্শন করব।
৭।কোন প্রকার মাদক দ্রব্য বহন বা সেবন করা যাবে না।
বি.দ্রঃ উপরে উল্লেখিত মূল্যে প্যাকেজ সেবা নিতে চাইলে পিক আওয়ারে ১৫ দিন এবং সুপার পিক আওয়ারে ৩০ দিন পূর্বে বুকিং করুন। নির্ধারিত সময়ের পর বুকিং দিতে চাইলে জনপ্রতি অতিরিক্ত ৫০০ টাকা প্রদান করতে হবে।

Ratargool Sylhet, Bangladesh
18/06/2023

Ratargool Sylhet, Bangladesh

Sylhet Tourলালাখাল ভ্রমণ ...Lalakhal, Sylhet, Bangladesh
18/06/2023

Sylhet Tour
লালাখাল ভ্রমণ ...
Lalakhal, Sylhet, Bangladesh

উপমহাদেশের বিখ্যাত সুফীসাধক হযরত শাহজালাল (রহ.)বাংলাদেশ আসাম তথা বৃহত্তর বঙ্গকে ইসলামের আলোকে আলোকিত করার ক্ষেত্রে যাঁর ...
18/06/2023

উপমহাদেশের বিখ্যাত সুফীসাধক হযরত শাহজালাল (রহ.)
বাংলাদেশ আসাম তথা বৃহত্তর বঙ্গকে ইসলামের আলোকে আলোকিত করার ক্ষেত্রে যাঁর নাম সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং এদেশের সূফি, দরবেশ, আউলিয়াগণের মাঝে যাঁর প্রভাব ও মর্যাদা সবচেয়ে বেশি তিনি হলেন হযরত মাওলানা শাহ্জালাল (রহ.)। এতদাঞ্চলে ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণী নির্বিশেষে জনসাধারণের মাঝে তাঁর প্রতি ভালবাসা ও নামের মাহাত্ম ব্যাপক ও অতুলনীয়।

হযরত শাহ্ পরাণ (রহ.) শাহ্ পরা্ন (রহ.) এর পুর্ব পুরুষগণ মুলত বোখারীর শহরের অধিবাসী ছিলেন। তাঁর উধ্বতন ৪র্থ পুরুষ শাহ জামা...
18/06/2023

হযরত শাহ্ পরাণ (রহ.)
শাহ্ পরা্ন (রহ.) এর পুর্ব পুরুষগণ মুলত বোখারীর শহরের অধিবাসী ছিলেন। তাঁর উধ্বতন ৪র্থ পুরুষ শাহ জামাল উদ্দীন(রহঃ), বোখারী হতে ধর্ম প্রচারে জন্য প্রথমে সমরকন্দ ও পরে তুর্কিস্থানে এসে বসবাস করেন। বংশ সূত্রে শাহ পরাণের পিতা মোহাম্মদ (রহঃ)ও একজন খ্যাতনামা ধার্মিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তাঁর মাতা হযরত শাহ্‌জালাল ইয়েমনী (রহ.) আত্মিয় সম্পর্কে বোন ছিলেন। সে হিসেবে তিনি (শাহ পরা্ন (রহ.) ) হচ্ছেন হযরত শাহ্‌জালাল ইয়েমনী (রহ.) এর ভাগিনেয়। শাহ পরাণের বয়স যখন ১১ বত্সর তখন তিনি তাঁর পিতাকে হারান। পরবর্তিকালে তাঁর আত্মিয় প্রখ্যাত দরবেশ সৈয়দ আহমদ কবির (রহ.) এর কাছে তিনি ধর্ম শিক্ষায় দীক্ষিত হন। সেখান থেকে তিনি আধ্যাত্মিক দীক্ষা লাভে নেশাপুরের বিখ্যাত দরবেশ পাগলা আমীন (রহ.) এর স্মরণাপন্ন হয়ে আধ্যাত্মিক শিক্ষায় দীক্ষিত হন। হযরত শাহ্‌জালাল ইয়েমনী (রহ.) যখন বাংলাদেশে উদ্দেশ্যে যাত্রার উদ্যোগ নেন। এ সময় তিনি (শাহ পরা্ন (রহ.)) খবর পেয়ে মামার সহচার্য লাভের আশায় হিন্দু স্থানে এসে মামার সঙ্গী হন। সিলেট বিজয়ের পর হযরত শাহ্‌জালাল ইয়েমনী (রহ.) এর আদেশে তিনি ইসলাম প্রচারের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন।

ভোলাগঞ্জসিলেট জেলার সীমান্তবর্তী কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত প্রকৃতি মায়ায় মোড়ানো ভোলাগঞ্জ (Bholaganj) দেশের সর্ববৃ...
18/06/2023

ভোলাগঞ্জ
সিলেট জেলার সীমান্তবর্তী কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত প্রকৃতি মায়ায় মোড়ানো ভোলাগঞ্জ (Bholaganj) দেশের সর্ববৃহৎ পাথর কোয়ারির অঞ্চল। ভোলাগঞ্জ সীমান্তে প্রাকৃতিক দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে আছে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের উঁচু উঁচু পাহাড়। সেই পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণাধারা একদিকে ধলাই নদের পানির যোগানদাতা অন্যদিকে এই পানি প্রবাহই ভোলাগঞ্জের রূপের উৎস। সবুজ পাহাড়, মেঘের হাতছানি আর বর্ষার পাহাড়ি ঢলের সাথে নেমে আসা সাদা পাথর ধলাই নদের বুকে মিলে মিশে ভোলাগঞ্জের সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণ।

ফয়েজ লেকফয়েজ হ্রদ বা ফয়েজ লেক চট্টগ্রামের পাহাড়তলী এলাকায় অবস্থিত একটি কৃত্রিম হ্রদ। এটি ১৯২৪ সালে আসাম বেঙ্গল রেলও...
18/06/2023

ফয়েজ লেক
ফয়েজ হ্রদ বা ফয়েজ লেক চট্টগ্রামের পাহাড়তলী এলাকায় অবস্থিত একটি কৃত্রিম হ্রদ। এটি ১৯২৪ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে খনন করা হয় এবং সেসময় পাহাড়তলী লেক হিসেবে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে ইংরেজ রেল প্রকৌশলী ফয়-এর (Foy) নামে ফয়েজ লেক নামকরণ করা হয়।

পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত চট্টগ্রাম শহরের জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত পতেঙ্গা। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে এর ...
18/06/2023

পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত
চট্টগ্রাম শহরের জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত পতেঙ্গা। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে এর প্রচুর ক্ষতি হয়। বর্তমানে বাঁধ দিয়ে রক্ষাণাবেক্ষণ করায় সৈকতের সৌন্দর্য অনেকটা বেড়েছে। জোয়ারের সময় ঢেউয়ের আঁচড় যেন নয়নাভিরাম দৃশ্যের অবতারণা করে।
আর সে বাঁধের উপর সবুজ ঘাস দেখলে মনে হবে যেন সবুজের কার্পেট বসানো আছে। সৈকতের চারপাশে প্রকৃতির নৈসর্গিক মনোরম দৃশ্যের হাতছানি সঙ্গে সমুদ্রপাড়ের কর্মব্যস্ততা ও বিশাল সমুদ্রের সঙ্গে কর্ণফুলী নদীর মিলনমেলা।

লালবাগ কেল্লালালবাগ কেল্লা (Lalbagh Fort) রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পুরান ঢাকার লালবাগ এলাকা...
18/06/2023

লালবাগ কেল্লা
লালবাগ কেল্লা (Lalbagh Fort) রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পুরান ঢাকার লালবাগ এলাকায় অবস্থিত। সম্রাট আওরঙ্গজেব লালবাগ কেল্লা নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করলেও তাঁর পুত্র যুবরাজ শাহজাদা আজম ১৬৭৮ খ্রিষ্টাব্দে লালবাগ দূর্গের নির্মাণ কাজ আরম্ভ করেন। শুরুতে লালবাগ কেল্লার নাম দেয়া হয়েছিল আওরঙ্গবাদ দূর্গ বা আওরঙ্গবাদ কেল্লা। পরবর্তীতে ১৬৮৪ খিষ্টাব্দে সুবেদার শায়েস্তা খানের কন্যা ইরান দুখত পরীবিবি মারা যাওয়ার পর তিনি দূর্গটি তৈরির কাজ বন্ধ করে দেন। ১৮৪৪ সালে আওরঙ্গবাদ এলাকাটির নাম পরিবর্তন করে লালবাগ রাখা হয়। এলাকার নামের সাথে সাথে কেল্লাটির নামও পরিবর্তিত হয়ে লালবাগ কেল্লা হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।

আহসান মঞ্জিলআহসান মঞ্জিল (Ahsan Manzil) পুরান ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। আহসান মঞ্জিলের সাথে জড়িয়ে র...
18/06/2023

আহসান মঞ্জিল
আহসান মঞ্জিল (Ahsan Manzil) পুরান ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। আহসান মঞ্জিলের সাথে জড়িয়ে রয়েছে ঢাকার শত বছরের পুরনো ইতিহাস। ঢাকার পুরনো স্থাপনাগুলোর মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য হিসেবে বিবেচনা করা হয় আহসান মঞ্জিলকে। নবাব পরিবারের বহুল স্মৃতি বিজড়িত এই প্রাসাদটি বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে।
আহসান মঞ্জিলের ইতিহাস
“আহসান মঞ্জিল” বাংলার গৌরবময় ইতিহাস ও নবাবি ঐতিহ্যের সংমিশ্রণে টিকে থাকা এক সমৃদ্ধশালা। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জমিদার শেখ ইনায়েত উল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। ১৮৩০ সালে নওয়াব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এটি কিনে নেন। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আবদুল গনি সেখানে প্রাসাদ নির্মাণ শুরু করেন। দীর্ঘ ১৩ বছর লেগেছিলো প্রাসাদটি নির্মাণ করতে। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’।

রোজ গার্ডেন প্যালেসরোজ গার্ডেন প্যালেস (Rose Garden Palace) রাজধানী ঢাকার টিকাটুলিতে অবস্থিত। ১৯ শতকে হৃষিকেস দাস নামের ...
18/06/2023

রোজ গার্ডেন প্যালেস
রোজ গার্ডেন প্যালেস (Rose Garden Palace) রাজধানী ঢাকার টিকাটুলিতে অবস্থিত। ১৯ শতকে হৃষিকেস দাস নামের এক হিন্দু জমিদার বিনোদনের জন্য রোজ গার্ডেন প্যালেসটি নির্মাণ করেন। তৎকালীন সময় বিত্তবান হিন্দুদের সামাজিক অনুষঙ্গ হিসাবে বলধা গার্ডেনে জলসার আয়োজন করা হত। হৃষিকেস দাস ছিলেন নিন্মবর্ণের ফলে এক জলসায় তিনি অপমানের স্বীকার হন। এরপর হৃষিকেস দাস বিনোদনের জন্য রোজ গার্ডেন প্যালেস তৈরী করেন এবং এখানেই জলসার আয়োজন করতেন। ঐ সময়ে এই বাগানবাড়ির নয়নাভিরাম সাজঘর ছিল মূল আকর্ষণ। বেহিসাবী জীবনযাপনের জন্য একসময় হৃষিকেস দাস দেউলিয়া হয়ে সম্পত্তি বিক্রি করতে বাধ্য হন।
১৯৩৬ সালে হৃষিকেস দাসের কাছ থেকে খান বাহাদুর কাজী আব্দুর রশিদ এই বাগানবাড়িটি কিনে নেন। তিনি এই বাড়ির নাম পরিবর্তন করে রশিদ মঞ্জিল রাখেন। পরবর্তীতে কাজী আব্দুর রশিদের বড় ছেলে কাজী মোহাম্মদ বশির (হুমায়ুন) আজ পর্যন্ত এই বাড়ির ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন। শুরুতে এই বাগানবাড়ি শুধুমাত্র বিনোদনের উদ্দেশ্যে তৈরি হলেও পরবর্তীতে এর মালিকরা এতে বসবাসও শুরু করেন।
রোজ গার্ডেন প্যালেসের এক ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। ১৯৪৯ সালে এই রোজ গার্ডেনেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গঠিত হয়। বাড়িটির নীচতলায় একটি হলরুম, আটটি কক্ষ ও করিনথিয়ান কলাম রয়েছে। উপর তলায় আরো একটি হল সহ আরও পাঁচটি কক্ষ রয়েছে। একসময় প্রাসাদ প্রাঙ্গণে একটি ঝর্ণা ছিল, বর্তমানে ঝর্ণাটি চালু না থাকলেও এর চিহ্ন দেখতে পাওয়া যায়। প্রাসাদের সামনে বাগানে রয়েছে মার্বেলের তৈরি কয়েকটি সুদৃশ্য মূর্তি। তবে যেই গোলাপের বাগানের জন্য এই প্রাসাদটির নামকরণ রোজ গার্ডেন প্যালেস করা হয়েছিল সেই গোলাপ বাগান বর্তমানে নিশ্চিহ্ন।
সময়সূচী: রোজ গার্ডেনে প্রবেশের জন্য কোন ফি প্রদান করতে হয় না। প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত রোজ গার্ডেন খোলা থাকে। তবে মূল ভবনের ভেতরে প্রবেশের জন্য পূর্ব অনুমতির প্রয়োজন।
আশেপাশের দর্শনীয় স্থান: রোজ গার্ডেনের কাছেই রয়েছে বলধা গার্ডেন ও খ্রিষ্টান কবরস্থান।

গ্রীন ভিউ রিসোর্টকিভাবে যাবেনঢাকা থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা হয়ে ময়মনসিংহ সড়ক ধরে মাওনার আগে গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি নেমে যাবেন। ...
18/06/2023

গ্রীন ভিউ রিসোর্ট
কিভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা হয়ে ময়মনসিংহ সড়ক ধরে মাওনার আগে গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি নেমে যাবেন। সেখান থেকে হাতের ডানের সড়ক ধরে তিন কিলোমিটার গেলেই গ্রীন ভিউ গলফ রিসোর্ট।
কি কি পাবেন
এখানে আছে ছয় ধরণের ভিলা ও সুইট রুম। রুমগুলো বেশ খোলামেলা। প্রচুর আলো-বাতাস চলাচলের পাশাপাশি আধুনিক সকল ব্যবস্থা রাখা হয়েছে প্রতিটি রুমে। মন চাইলেই খেলতে পারবেন গলফ, টেবিলটেনিস, ব্যাডমিন্টন। আছে আলাদা আলাদা সাইকেল ও হাঁটার ট্র্যাক। রিসোর্টের আন্তর্জাতিক মানের রেস্টুরেন্টে স্বাদ নিতে পারবেন দেশি বিদেশী নানা খাবারের। আছে কনফারেন্স রুম, গ্র্যান্ড হল ও মালঞ্চ। যেখানে বিভিন্ন সামাজিক ও কর্পোরেট অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারবেন।

মুসা খান মসজিদঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের কাছে বাংলার বারো ভুঁইয়াদের স্মৃতি বিজড়িত তিন গম্বুজ বিশিষ্ট প্রাচীন এ...
18/06/2023

মুসা খান মসজিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের কাছে বাংলার বারো ভুঁইয়াদের স্মৃতি বিজড়িত তিন গম্বুজ বিশিষ্ট প্রাচীন এক মসজিদের নাম মুসা খান মসজিদ (Musa Khan Masjid)। সপ্তদশ শতকের শেষের দিকে নির্মিত মসজিদটির নাম ঈশা খা’র পুত্র মুসা খানের নামনুসারে রাখা হলেও মুসা খানের পুত্র মাসুম খান কতৃক মসজিদটি নির্মিত হয়। মুসা খান মসজিদের কাছে চিরনিদ্রায় শায়িত আছে মুসা খান।

সাউথ টাউন জামে মসজিদসাউথ টাউন জামে মসজিদরাজধানী ঢাকার কেরানীগঞ্জের সাউথ টাউন আবাসিক প্রকল্পে সাউথ টাউন জামে মসজিদ (South...
18/06/2023

সাউথ টাউন জামে মসজিদ
সাউথ টাউন জামে মসজিদ
রাজধানী ঢাকার কেরানীগঞ্জের সাউথ টাউন আবাসিক প্রকল্পে সাউথ টাউন জামে মসজিদ (South Town Jame Masjid) অবস্থিত। নজরকারা স্থাপত্যশৈলী ও বৈচিত্র্যময় নির্মাণ মসজিদকে দিয়েছে বাড়তি স্বতন্ত্রতা। মসজিদ মূলত প্রাথর্নার স্থান হলেও নির্মাণশৈলীর নান্দ্যনিকতায় সৌন্দর্য প্রেমী মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে সাউথ টাউন জামে মসজিদ। তাই সহজেই দেশজুড়ে মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে এই মসজিদের বার্তা। ফলে প্রতিদিন অনেক দর্শনার্থী মসজিদটি দেখতে ও নামাজ আদায় করতে আসেন।
প্রায় দুই বছর সময় ধরে নির্মিত সাউথ টাউন মসজিদে প্রবেশের জন্য পূর্ব দিকে ৩টি প্রধান ফটক ও দুই পাশে একটি করে মোট ৫টি প্রবেশ পথ রয়েছে। আর মসজিদের অভ্যন্তরে আলোবাতাস প্রবেশের জন্য আছে অসংখ্য জানালা। আধ বিঘা জমির উপর প্রতিষ্ঠিত মসজিদটিতে একত্রে প্রায় ৬০০ মুসল্লি নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা আছে৷

18/06/2023

রাজা হরিশচন্দ্রের ঢিবি
রাজধানী ঢাকার সাভার উপজেলার মজিদপুরে রয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা রাজা হরিশচন্দ্রের ঢিবি (Raja Harishchandra Dhibi)। রাজা হরিশচন্দ্রের ঢিবি স্থানীয় মানুষের কাছে রাজা হরিশচন্দ্রের বাড়ি/রাজা হরিশচন্দ্রের ভিটা/রাজা হরিশচন্দ্রের প্রাসাদ ইত্যাদি ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত। মজিদপুরের রয়েছে ঐতিহাসিক গুরুত্ব, সপ্তম-অষ্টম শতকে এখানে প্রাচীন বংশাবতী নদীর তীরে পাল বংশীয় রাজা হরিশ্চন্দ্রের শাসনাধীন সর্বেশ্বর রাজ্যের রাজধানী ছিল। ধারণা করা হয় রাজা হরিশ্চন্দ্রের রাজধানী সম্ভার থেকেই পর্যায়ক্রমে সাভার নামের উৎপত্তি হয়।
নব্বইয়ের দশকে এক খননের ফলে এই প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের সন্ধান পাওয়া যায়। রাজা হরিশচন্দ্রের ঢিবি থেকে প্রাপ্ত নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে হরিকেল রৌপ্যমুদ্রা, স্বর্ণমুদ্রা এবং ব্রোঞ্জের তৈরি বুদ্ধমূর্তি। যা বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।

জিঞ্জিরা প্রাসাদপুরান ঢাকার কেরাণীগঞ্জ উপজেলার বুড়িগঙ্গা নদীর অন্য পাড়ে অবস্থিত মোগল আমলে নির্মিত এক ঐতিহাসিক স্থাপনার ন...
18/06/2023

জিঞ্জিরা প্রাসাদ
পুরান ঢাকার কেরাণীগঞ্জ উপজেলার বুড়িগঙ্গা নদীর অন্য পাড়ে অবস্থিত মোগল আমলে নির্মিত এক ঐতিহাসিক স্থাপনার নাম জিঞ্জিরা প্রাসাদ (Jinjira Prashad)। জাজিরার অপভ্রংশ জিনজিরা শব্দের অর্থ হল দ্বীপ। ১৬২০ খ্রিস্টাব্দে সুবেদার দ্বিতীয় ইব্রাহিম খাঁ প্রমোদকেন্দ্র হিসাবে জিনজিরা প্রাসাদ নির্মাণ করেন। চারপাশে পানি বেষ্টিত ভূখণ্ড বা জিনজিরার কারণে প্রাসাদটির নামকরণ জিনজিরা বা দ্বীপের প্রাসাদ।
দেশীয় গাছগাছালির ছায়া ঘেরা অপূর্ব কারুকার্যখচিত জিঞ্জিরা প্রাসাদে যাওয়া আসার জন্য কাঠের পুল ব্যবহার করা হত। কথিত আছে, পলাশীর যুদ্ধে পরাজয়ের পর সিরাজদ্দৌলার পরিবারকে জিনজিরা প্রাসাদে প্রেরণ করা হয়েছিল। স্থানীয়দের মধ্যে প্রচলিত আছে, লালবাগ কেল্লার সাথে জিঞ্জিরা প্রাসাদে যোগাযোগের জন্য বুড়িগঙ্গার তলদেশ দিয়ে একটি সুড়ঙ্গ তৈরি করা হয়েছিল, আর এ সুড়ঙ্গপথ মোগল সেনা কর্মকর্তারা ব্যবহার করতেন।
বর্তমানে বড় কাটরার আদলে নির্মিত জিঞ্জিরা প্রাসাদের প্রবেশ তোরণ ও দুইটি প্রাসাদ টিকে আছে। এক কালের নির্জন গ্রাম বা হাবেলী বর্তমানে ঘিঞ্জি বসতিতে পরিণত হয়েছে। জিঞ্জিরা প্রাসাদের চারপাশে গড়ে উঠেছে অট্টালিকা ও দোকানপাট।
কিভাবে যাবেন
রাজধানী ঢাকায় আসার জন্য বাংলাদেশের সকল জেলা থেকে স্থানভেদে বাস, ট্রেন, বিমান, লঞ্চ ইত্যাদি পরিবহণ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকার গুলিস্তান হতে সদরঘাট এসে বুড়িগঙ্গা নদী পার হয়ে সোয়ারীঘাট সংলগ্ন বড় কাটরায় পৌঁছে স্থানীয় যে কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই জিঞ্জিরা প্রাসাদের সন্ধান পেয়ে যাবেন।

তিন নেতার মাজাররাজধানী ঢাকার দোয়েল চত্বরের কাছে অবস্থিত তিন নেতার মাজার (Teen Netar Mazar) বাংলাদেশের স্থাপত্য শিল্পের অ...
18/06/2023

তিন নেতার মাজার
রাজধানী ঢাকার দোয়েল চত্বরের কাছে অবস্থিত তিন নেতার মাজার (Teen Netar Mazar) বাংলাদেশের স্থাপত্য শিল্পের অন্যতম নিদর্শন। বাংলাদেশের জাতীয় তিন নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, খাজা নাজিমুদ্দিন এবং এ কে ফজলুল হক-এর সমাধির উপর ১৯৬৩ সালে স্থপতি মাসুদ আহমদ ও এস এ জহিরুদ্দিনের নকশায় তিন নেতার মাজার স্থাপনাটি নির্মাণ করা হয়েছে। তিন নেতার মাজারের কাছেই রয়েছে হাইকোর্ট এবং শিশু একাডেমি।
স্বাধীনতার পূর্ব সময়ে এই তিন মহান নেতাই তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নিযুক্ত ছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিন নেতার রাজনৈতিক চর্চার বিশেষ অবদান রয়েছে। বাংলার বাঘ খ্যাত শের-এ-বাংলা এ.কে. ফজলুল হক ছিলেন অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী। ফজলুল হক ১৯৫৪ সালে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া যুক্তফ্রন্ট গঠনে তাঁর ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য।

জল্লাদখানা বধ্যভূমি১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হয়েছিল বাঙ্গাল...
18/06/2023

জল্লাদখানা বধ্যভূমি
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হয়েছিল বাঙ্গালীরা। সেই সময় প্রায় দেড় মাস অবরুদ্ধ থাকা মিরপুরের অনেক গুলো জায়গাই পাকিস্থানিদের বর্বর অত্যাচারের করুন পরিণতি হিসেবে বধ্যভূমি হয়ে উঠেছিল। ১৯৯৯ সালে ১৫ই নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের উদ্যোগে মিরপুরের বিভিন্ন জায়গা খনন করা হলে মিরপুর ১০ এ জল্লাদ খানা বধ্যভূমি আবিষ্কৃত হয়। পরবর্তীতে ২০০৮ সালে তৎকালীন সরকারের স্থপতি ও কবি রবিউল হুসাইনের সার্বিক পরিকল্পনায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের প্রচেষ্টায় তৈরি করা হয় জল্লাদখানা বধ্যভূমি স্মৃতি পাঠ। ঢাকার মিরপুর ১০ এ অবস্থিত এই বধ্যভূমি মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙ্গালীদের উপর পাকিস্থানের পৈশাচিক অত্যাচারের কালের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম এই জল্লাদখানা বধ্যভূমিতে নির্যাতিত অসংখ্য বাঙ্গালীদের গণকবর দেওয়া হয়েছিল।
স্বাধীনতার সময় পাম্প হাউজ হিসেবে পরিচিত মিরপুর ১০ এর এই এলাকাটিকে বধ্য ভূমি হিসেবে বেছে নিয়েছিল পাকিস্থানি বাহিনী ও দোসররা। বর্বর পাকিস্থানিরা স্বাধীনতা প্রিয় বাঙ্গালীদের তাদের ট্রেনিং প্রাপ্ত জল্লাদ দিয়ে পাম্প হাউজের কূপের সামনে শিরশ্ছেদ করে পানি ভর্তি অন্ধকার কূপে ফেলে দিত। ধারণা করা হয় এই বধ্যভূমির বড় বড় সেফটি ট্যাঙ্ক ও আসে পাশের অন্যান্য জায়গায় প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার বাঙ্গালির লাশ গুম করা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে এই স্থান প্রথম দফায় খননের পর প্রায় তিন ট্রাক হাড়গোড় জাতীয় জাদুঘরে নেওয়া হয়েছিল। বধ্যভূমি খনন কালে ৭০ টি মাথার খুলি, ৫২৯২ টি অস্থি খন্ড, মেয়েদের শাড়ী, ফ্রক, ওড়না, অলংকার ও জুতা সহ শহীদদের ব্যবহৃত নানা জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়েছিল। বধ্যভূমি জাদুঘরে পাকিস্থানের বর্বরতার বেশ কিছু চিহ্ন ও শহীদ বাঙ্গালীদের অনেক তথ্য লিপিবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। জাদুঘরের পূর্ব পাশে শিল্পী রফিকুন নবী ও মনিরুজ্জামান এর যৌথ উদ্যোগে টেরাকোটা ইট ও লোহার সমন্বয়ে “জীবন অবিনশ্বর” ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে। বধ্যভূমির পাশেই সর্ব সাধারণের দেখার জন্য রাখা হয়েছে অভিশপ্ত কূপ যার ভিতরে অসংখ্য মানুষের লাশ গুম করা হতো।

রমনা পার্করমনা পার্ক (Ramna Park) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের প্রানকেন্দ্র রমনা এলাকায় অবস্থিত সুনিবিড় ছায়া ঘেরা পরিব...
18/06/2023

রমনা পার্ক
রমনা পার্ক (Ramna Park) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের প্রানকেন্দ্র রমনা এলাকায় অবস্থিত সুনিবিড় ছায়া ঘেরা পরিবেশের একটি মনোরম উদ্যান। প্রতিষ্ঠার সময় অর্থাৎ ১৬১০ সালে রমনা পার্কটি পুরানো হাইকোর্ট ভবন থেকে বর্তমান সড়ক ভবন পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। রমনা পার্কের বর্তমান আয়তন ৬৮.৫০ একর। প্রতি বছর ছায়ানটের উদ্যোগে ঐতিহ্যবাহী রমনা পার্কের বটমূলে পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
সবুজে ঢাকা মোঘল আমল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনার সাক্ষী রমনা পার্কে প্রায় ২১১ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। যার মধ্যে আছে অসংখ্য লতাগুল্ম, দুর্লভ প্রজাতির ছোট বড় বৃক্ষ এবং পাদাউক, কেয়া, কৃষ্ণচূড়া সহ নানান মৌসুমী ফুলের সমাহার। রমনা পার্কে অবস্থিত লেকের দৈর্ঘ্য ৮১২ মিটার এবং প্রস্থ ৯ থেকে ৯৪ মিটার।

গুরুদুয়ারা নানকশাহীঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কলা ভবনের কাছে অবস্থিত শিখ ধর্মের একটি উপাসনালয়ের নাম গুরুদুয়ারা না...
18/06/2023

গুরুদুয়ারা নানকশাহী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কলা ভবনের কাছে অবস্থিত শিখ ধর্মের একটি উপাসনালয়ের নাম গুরুদুয়ারা নানকশাহী (Gurdwara Nanak Shahi)। প্রচলিত আছে, বাংলাদেশের বৃহত্তম এই গুরুদুয়ারার স্থানটিতে ষোড়শ শতকে শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানক কিছু সময় অবস্থান করেছিলেন। তখন তিনি একেশ্বরবাদ এবং ভ্রাতৃত্ববোধ এবং শিখ ধর্মের বিভিন্ন অনুষ্ঠানিকতা পালন সম্পর্কে নির্দেশনা প্রদান করেছিলেন। গুরুদুয়ারা নানকশাহীর নির্মাণ কাল নিয়ে মতভেদ থাকলেও ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দে গুরুদুয়ারার নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
১৯১৫ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত শ্রীচন্দ্র জ্যোতি নামে এক শিখসাধু নানকশাহীর পুরোহিত হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৭ সালের পর থেকে প্রায় ২৫ বছর এই উপাসনালয়টি পরিত্যক্ত ছিল। পরবর্তীতে ১৯৭২ ও ১৯৮৮ সালে গুরুদুয়ারা নানকশাহীর ব্যাপক সংস্কার করা করে বারান্দা সহ বেশকিছু স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। এরপর ২০১১ সালে গুরুদুয়ারার মূল ভবনের নিকটে একটি দ্বিতল ভবন তৈরী করে অফিস কক্ষ, শিখ রিসার্চ সেন্টার ও বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য অতিথি কক্ষ হিসাবে ব্যবহার শুরু হয়। অতীতে গুরুদুয়ারা নানকশাহীর অধীনে অনেক সম্পত্তি থাকলেও কিন্তু বর্তমান উপাসনালয়টি সীমিত পরিসরে গড়ে উঠেছে, যা বার বার সংস্কারের এক প্রতিরূপ।

বায়তুল মোকাররম মসজিদঢাকার প্রাণকেন্দ্র গুলিস্তানের খুব কাছে পল্টন এলাকায় বায়তুল মোকাররম মসজিদ (Baitul Mukarram National ...
18/06/2023

বায়তুল মোকাররম মসজিদ
ঢাকার প্রাণকেন্দ্র গুলিস্তানের খুব কাছে পল্টন এলাকায় বায়তুল মোকাররম মসজিদ (Baitul Mukarram National Mosque)-এর অবস্থান। ১৯৬০ সালের ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকারম নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন বাওয়ানি জুট মিলসের তৎকালীন মালিক বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তাঁর ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানি। সিন্ধুর বিশিষ্ট স্থপতি এ এইচ থারানির নকশায় নির্মিত বায়তুল মোকাররম মসজিদের জন্য পল্টনে ৮.৩০ একর জমি বরাদ্দ রাখা হয়। ১৯৬২ সালে মসজিদের নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
মসজিদের নকশায় বৈচিত্র প্রদানের উদ্দেশ্যে গম্বুজ পরিহার করে কাবা ঘরের আদলে চারকোনা কাঠামো তৈরী করা হয়েছে। ৮ তলা বিশিষ্ট বায়তুল মোকাররম মসজিদের নিচ তলায় বিভিন্ন বিপণিবিতান ও গুদামঘর রয়েছে। মসজিদের ২য় তলা থেকে ষষ্ঠ তলা নামায আদায়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। ২য় তলা থেকে খতিব নামাজ পড়িয়ে থাকেন। ৩য় তলার উত্তর পাশে নারীদের নামায আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে। বায়তুল মোকাররম মসজিদে একসাথে প্রায় ৩০ হাজার মুসল্লি নামায আদায় করতে পারেন। মসজিদে প্রবেশে জন্য উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্ব দিকে পৃথক পৃথক প্রবেশ পথ রয়েছে।
১৯৭৫ সালের ২৮ মার্চ হতে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের উপর বায়তুল মোকাররম মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ন্যস্ত রয়েছে। সৌদি সরকারের অর্থায়নে ২০০৮ সালে মসজিদ সম্প্রসারনের কাজ করা হয়। প্রতি শুক্রবার জুম্মার নামাজ আদায়ের জন্য দূরদূরান্ত হতে অসংখ্য মানুষ বায়তুল মোকাররম মসজিদে আসেন।

18/06/2023

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর (Liberation War Museum) ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বস্তুর এক দুর্লভ সংগ্রহশালা। ১৯৯৬ সালের ২২ শে মার্চ বেসরকারি উদ্যোগে ঢাকার সেগুনবাগিচার একটি ভাড়া বাসায় প্রথম মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর উদ্বোধন করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই অসংখ্য মানুষের সমর্থন ও সহায়তায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বর্তমানে পনেরো হাজারেরও অধিক সংগ্রহ রয়েছে। ২০১৭ সালের ১৬ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আগারগাঁওয়ে নির্মিত নতুন ভবনে স্থানান্তর করা হয়।
প্রায় আড়াই বিঘা জমির উপর আধুনিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নতুন ভবনের গ্যালারিগুলো মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ ও ইতিহাসে রুপে সাজানো হয়েছে। প্রায় ২১ হাজার বর্গফুট আয়তনের চারটি গ্যালারীতে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী নানা স্মারকের মধ্যে রয়েছে দেহাবশেষ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের ব্যবহৃত সামগ্রী, আলোকচিত্র, অস্ত্র, দলিল, চিঠিপত্র। এছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জাতীয় চার নেতার ব্রোঞ্জের তৈরি ম্যুরাল স্থান পেয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে।

চন্দ্রিমা উদ্যান"চন্দ্রিমা উদ্যান"। এই নামকরণের প্রেক্ষাপট নিয়ে কিছু মতামতও পাওয়া যায়। কারো কারো মতে, এখানে চন্দ্রিমা...
18/06/2023

চন্দ্রিমা উদ্যান
"চন্দ্রিমা উদ্যান"। এই নামকরণের প্রেক্ষাপট নিয়ে কিছু মতামতও পাওয়া যায়। কারো কারো মতে, এখানে চন্দ্রিমা নামে একজনের বাড়ি ছিল, সেখান থেকেই এই নামের উৎপত্তি। আবার কারো কারো মতে, দক্ষিণপাশে অর্ধচন্দ্রাকৃতির ক্রিসেন্ট লেকের সাথে মিল রেখে রাষ্ট্রপতি এরশাদ এর নাম চন্দ্রিমা উদ্যান রেখেছিলেন। দীর্ঘদিন একে গবাদিপশুর খামার, খাস জমি এবং চাষাবাদ জমি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ১৯৮১ সালে এই স্থানে মরহুম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে সমাধিস্থ করা হয় এবং এলাকাটিকে পরিষ্কার করে দর্শণার্থীদের জন্য মনোরম স্থান হিসেবে গড়ে তোলা হয়। পরবর্তী সময়ে মরহুম জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর চন্দ্রিমা উদ্যানের নাম পরিবর্তন করে একে জিয়া উদ্যান নামকরণ করেন। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ সরকার জিয়া উদ্যানের নাম পরিবর্তন করে আবার চন্দ্রিমা উদ্যান করেছিল। পরে বিএনপি ক্ষমতায় এসে সেটার নাম পরিবর্তন করে জিয়া উদ্যান নাম করে। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার আবার নাম পরিবর্তন করে চন্দ্রিমা উদ্যান রেখেছে। এখন এই স্থানটি কারো কাছে চন্দ্রিমা উদ্যান নামে পরিচিত।

টাকা জাদুঘরবাংলাদেশ এবং সারাবিশ্বের অতীত ও বর্তমান মুদ্রার ইতিহাস সংরক্ষণ, মুদ্রার ঐতিহ্য ও বিকাশের ক্রমধারা সবার কাছে উ...
18/06/2023

টাকা জাদুঘর
বাংলাদেশ এবং সারাবিশ্বের অতীত ও বর্তমান মুদ্রার ইতিহাস সংরক্ষণ, মুদ্রার ঐতিহ্য ও বিকাশের ক্রমধারা সবার কাছে উপস্থাপনের লক্ষে ২০১৩ সালের ৫ই অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের প্রথম টাকা জাদুঘর (Taka Museum) প্রতিষ্ঠা করেন। রাজধানী ঢাকার মিরপুর দুই নাম্বার সেক্টরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমির ২য় তলায় টাকা জাদুঘরের অবস্থান। টাকা জাদুঘরের দেয়ালে সাজানো আছে রঙ-বেরঙের নকশায় সজ্জিত বৈচিত্র্যময় টাকার সংগ্রহ। প্রাচীন আমল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত এই অঞ্চলে প্রচলিত প্রায় সকল ধরণের মুদ্রা দেখতে পারবেন এই জাদুঘরে। এছাড়া ডিজিটাল কিয়স্ক, ডিজিটাল সাইনেজ, এলইডি টিভি, থ্রিডি টিভি, ফোটো কিয়স্ক, প্রোজেক্টর এবং স্যুভেনির শপ স্থান পেয়েছে এই জাদুঘরে।
দুইটি গ্যালারিতে বিভক্ত জাদুঘরের প্রথম অংশে উপমহাদেশের বিভিন্ন সময়ের প্রচলিত মুদ্রা দেখতে পাবেন। দ্বিতীয় গ্যালারীতে আছে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সংগ্রহ। গুপ্তযুগ ও গুপ্তযুগ পরবর্তী মুদ্রা, হরিকেল রাজ্যে প্রচলিত রৌপ্য মুদ্রা এবং প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা কড়িসহ বিভিন্ন যুগের মুদ্রার পাশাপাশি প্রথম গ্যালারির শেষ প্রান্তে ডিওরমার মাধ্যমে বাংলার মুদ্রা বিনিময় ও সঞ্চয়ের পদ্ধতি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
দ্বিতীয় গ্যালারিতে বিশ্বের প্রায় ১২০ টি দেশের প্রায় ৩ হাজার পুরাতন মুদ্রা সংগ্রহ করা হয়েছে। আর এই প্রক্রিয়া এখনো চলমান। মুদ্রার পাশাপাশি টাকা জাদুঘরে প্রাচীন মুদ্রা নির্মিত অলঙ্কার, মুদ্রা সংরক্ষণের কাঠের বাক্স, লোহার তৈরি ব্যাংক, লোহার সিন্ধুক ইত্যাদি প্রদর্শনের জন্য রাখা আছে। চাইলে এই জাদুঘরে ৫০ টাকার বিনিময়ে এক লাখ টাকার বিনিময় অযোগ্য স্মারক নোটে নিজের ছবি ছাপাতে পারবেন। টাকা জাদুঘরে প্রবেশের জন্য কোন অর্থ ব্যয় করতে হয় না।
টাকা জাদুঘর পরিদর্শনের সময়সূচী
টাকা জাদুঘর প্রতিদিন বেলা ১১ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। শুধুমাত্র শুক্রবার জাদুঘর খোলা থাকে বিকেল ৪ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত। প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার এবং অন্যান্য সরকারি ছুটির দিন টাকা জাদুঘর বন্ধ থাকে।
কিভাবে যাবেন
রাজধানী ঢাকার যেকোন স্থান থেকে মিরপুর ২ নম্বর সেক্টরে এসে রিকশা বা পায়ে হেঁটে শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমির দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত টাকা জাদুঘর পৌঁছাতে পারবেন।

জাতীয় জাদুঘরজাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের যুগ যুগ ধরে বেড়ে উঠার সমস্ত স্মৃতি চিহ্ন ধারাবাহিকতার সাথে আগলে রেখে চলেছে। ১৯১৩ সাল...
18/06/2023

জাতীয় জাদুঘর
জাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের যুগ যুগ ধরে বেড়ে উঠার সমস্ত স্মৃতি চিহ্ন ধারাবাহিকতার সাথে আগলে রেখে চলেছে। ১৯১৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের একটি কক্ষে ঢাকা জাদুঘর নামে পথ চলা শুরু করে আজকের এই জাতীয় জাদুঘর। তৎকালীন বাংলার গভর্নর লর্ড কার মাইকেল ঢাকা যাদুঘরের উদ্বোধন করেন। ১৯৮৩ সালে ঢাকা জাদুঘরের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরটি ঢাকার শাহবাগ এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। প্রায় ২০,০০০ বর্গমিটারের চারতলা এই ভবনের ৪৬টি গ্যালারিতে রয়েছে প্রায় ৮৩ হাজারের বেশি নিদর্শন। দক্ষিণ এশীয় দেশের মধ্যে এটি সর্ববৃহৎ জাদুঘর।
কি দেখবেন
বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও সভ্যতার প্রতিটি ধাপের সঙ্গে পরিচিত হবার জন্যে জাতীয় জাদুঘর বিশেষ ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম আমাদের দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিচিত হবার জন্যে জাতীয় জাদুঘরে যাওয়া উচিত। বাংলাদেশ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষাভ্রমণের এক উপযুক্ত স্থান হতে পারে বাংলাদেশ জাদুঘর। প্রবেশ তোরণের ভেতর দিয়ে এগুলেই মূল জাদুঘর ভবন দেখতে পাওয়া যায়। মূল ভবনের প্রবেশ দরজার দুপাশে দুটি সুসজ্জিত কামান রয়েছে। আর ভবনের ভেতরে রয়েছে নান্দনিক নভেরা ভাস্কর্য। মূল ভবনের নিচতলায় রয়েছে কয়েকটি খাবারের দোকান, শুভেচ্ছা স্মারক বিপণি এবং ব্যাগ রাখার স্থান। সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে প্রতিটি তলাতেই পাবেন গ্যালারি নির্দেশক। নির্দেশকের মাধ্যমে জানতে পারবেন এই জাদুঘরে কোথায় কি রয়েছে।
জাদুঘরের প্রথম তলাটি সাজানো হয়েছে বাংলাদেশের সবকিছু দিয়ে। পুরো বাংলাদেশটিই তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের মানচিত্র দিয়ে শুরু হওয়া এই তলাতে আরো দেখতে পাবেন বাংলাদেশের গাছপালা, প্রাণী, সুন্দরবন, উপজাতীদের জীবনধারা, খনিজ শিলা, ভাস্কর্য, মুদ্রা এবং প্রাচীন যুগের নানাবিধ ভাস্কর্যের। ভবনটির দ্বিতীয় তলায় দেখতে পাবেন বাংলাদেশের সভ্যতা ও ইতিহাসের ক্রমবিবর্তন। বিভিন্ন সময়ের অস্ত্র, বাদ্যযন্ত্র, চীনামাটির হস্তশিল্প, কুটিরশিল্প, পাণ্ডুলিপি, সমকালীন শিল্পকলা এবং বাংলাদেশের নানাবিধ ঐতিহ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে এই তলা। ভবনের তৃতীয় তলায় রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন স্বনামধন্য ব্যক্তির প্রতিকৃতি, চিত্রকর্ম ও বিশ্বসভ্যতার নানা নিদর্শন।
পরিদর্শনের সময়সূচী
শুধুমাত্র প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ও সরকারির ছুটির দিন জাতীয় জাদুঘর বন্ধ থাকে। এছাড়া সপ্তাহের বাকি ছয় দিনই জাদুঘর খোলা থাকে। তবে কাল ও মাস ভেদে এখানে পরিদর্শনের সময়সূচি কিছুটা পরিবর্তিত হয়। এছাড়া বিশেষ দিন গুলো যেমন বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, একুশে ফেব্রুয়ারী, পহেলা বৈশাখ এইসব দিন গুলোতে জাদুঘর দর্শনার্থীদের জন্যে উন্মুক্ত থাকে।
এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে জাতীয় জাদুঘর সকাল ১০ টা ৩০ মিনিট থেকে বিকাল ৫ টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এবং শুক্রবার বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

Address

Raghunatpur, Fatullah, Near Of Narayanganj Passport Office
Narayanganj
1400

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NEXUS BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to NEXUS BD:

Share

Category


Other Tour Agencies in Narayanganj

Show All