Al-Arafah Hajj kafela

Al-Arafah Hajj kafela ☑️পেশা নয় সেবা ই আমাদের মুল লক্ষ্য ☑️
আপনার হজ্ব হোক আলেমদের সাথে ,সহিহভাবে। ।
ইনশাআল্লাহ

আরাফাহ হজ কাফেলার ৪০ দিন প্যাকেজের হাজিদেরকে নিয়ে রিয়াজুল জান্নাহ প্রবেশ - আলহামদুলিল্লাহ❤️
12/03/2024

আরাফাহ হজ কাফেলার ৪০ দিন প্যাকেজের হাজিদেরকে নিয়ে রিয়াজুল জান্নাহ প্রবেশ - আলহামদুলিল্লাহ❤️

খন্দকের যুদ্ধে এই স্থানে হযরত সালমান ফারসি রা. আনহুর অবস্থান ছিলো। তাই এ মসজিদকে সালমান ফারসি মসজিদ বলে।
11/03/2024

খন্দকের যুদ্ধে এই স্থানে হযরত সালমান ফারসি রা. আনহুর অবস্থান ছিলো।
তাই এ মসজিদকে সালমান ফারসি মসজিদ বলে।

আপনার পবিত্র ওমরার সফরে যদি হয় পবিত্র মাহে রমজানে, হাজার বছরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রজনী শবে কদর এবং ঈদুল ফিতরে। ভেবেছেন কত বরকত...
11/03/2024

আপনার পবিত্র ওমরার সফরে যদি হয় পবিত্র মাহে রমজানে, হাজার বছরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রজনী শবে কদর এবং ঈদুল ফিতরে।
ভেবেছেন কত বরকতময় হবে সফরটি , জীবনের শ্রেষ্ঠ সফর বলতেও কোন বাধা নেই।

আলহামদুলিল্লাহ আমরা আপনার জন্য আয়োজন করেছি এমন একটি বরকতময় সফরের। যেখানে আপনার প্রতিটা মুহূর্ত বরকতময়।
এই সুন্দর,বরকতময় প্যাকেজটি আমরা ডিজাইন করেছি খুব চমৎকার ভাবে , আপনার সুবিধামত আপনি সেবা নিতে পারবেন, খরচ ও আলহামদুলিল্লাহ অনেক কম।

২০ দিনের চমতকার এই প্যাকেজে আর অল্প কয়েকটি সিট অবশিষ্ট রয়েছে।
রজমানের টিকেট সিন্ডিকেটের বাজারে আমরা ২০ দিনের প্যাকেজ দিচ্ছি ১৪ দিন প্যাকেজের মূল্যে। আপনার সাথে থাকছে একজন অভিজ্ঞ আলেম মুয়াল্লিম। যার তত্ত্বাবধানে আপনার উমরাহ হবে নির্ঝঞ্চাট।
ইনশাআল্লাহ

🧳 যাত্রার তারিখ : ২৫ মার্চ
🧳 ফেরার তারিখ : ১৪ এপ্রিল

✡️ প্যাকেজ মূল্য
👉 ১,৩০,০০০/- (হোটেল ও খাবার ছাড়া)
👉 ১,৭৫০,০০০/- (১০০০-১১০০ মিটার দূরত্বে হোটেল)
👉 ২,০০,০০০/- (৫০০ মিটার দূরত্বে হোটেল)

🛖 প্যাকেজে যা যা থাকছে

🎁 আসা-যাওয়া বিমান টিকিট।
🎁 তিন মাসের উমরাহ ভিসা।
🎁 স্ট্যান্ডার্ড মানের হোটেল (প্রতি রুমে ৪/৫ জন)।
🎁 ২ বেলা মানসম্বত বাঙালি খাবার।
🎁 সম্পূর্ণ ট্রান্সপোর্ট সেবা।
🎁 অভিজ্ঞ মুয়াল্লিম গাইডের তত্ত্বাবধান।
🎁 মক্কা এবং মদিনা জিয়ারাহ্।
🎁 উমরাহর সকল আহকাম নিজস্ব তত্ত্বাবধানে বিশুদ্ধভাবে সম্পন্ন করার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

🕋 মক্কা জিয়ারার স্পটসমূহ

🌅 নবীজির বাড়ী
🌅 জাবালে সাওর
🌅 হেরা গুহা (ওহী নাজিলের পাহাড়)
🌅 আরাফার ময়দান
🌅 মিনা
🌅 মুজদালিফা
🌅 ইসমাইল আ. এর কুরবানির স্থান
🌅 জান্নাতুল মোআল্লা
🌅 মসজিদে আয়েশা রা.

🕌 মদিনা মুনাওয়ারা জিয়ারার
স্পটগুলো

🌅 রিয়াজুল জান্নাহ
🌅 জান্নাতুল বাকী
🌅 খন্দকের ময়দান
🌅 জাবালে উহুদ
🌅 সাত মসজিদ
🌅 মাকবারায়ে শোহাদায়ে উহুদ
🌅 মসজিদে কিবলাতাইন
🌅 মসজিদে কুবা।
🌅 মসজিদে বেলাল রাযি.
🌅 মসজিদে আবু বকর রাযি.
🌅 মসজিদে গমামাহ

তায়েফ বদরসহ আশপাশের আরো অনেক দর্শণীয় স্হান রয়েছে এগুলো যাত্রীদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে নিজ নিজ খরচে ঘুরিয়ে দেখানো হবে। মুয়াল্লিম সার্বিকভাবে আপনাদের তত্বাবধান করবেন।

অতএব পাসপোর্ট ও পেমেন্ট প্রদান করে দ্রুত আপনার সফর নিশ্চিত করুন।

🪨 যোগাযোগ
#আমাদের_ঠিকানা :

★১৫৮/১ নয়াপল্টন ঢাকা ১০০০
ফকিরাপুল পানির টাংকির বিপরীত পার্শে

★হিরাজিল ১ নাম্বার গলি ,,সিদ্ধিরগঞ্জ ,,নারায়ানগঞ্জ

★বেহাকৈর কবরস্থান সংলগ্ন তালিমুদ্দীন মহিলা মাদরাসা
কাঁচপুর ,নারায়ানগঞ্জ

01850538075 Whatsapp

04/03/2024

১৮০০০০/- টাকার প্যাকেজের উমরাহ যখন ৮০০০০/- টাকায়, ৭০০০০০/- টাকার হজ্জ যখন ৫০০০০০/- টাকায় করবেন তখন তো প্রেস ক্লাবের সামনে আসতে হবেই....

আলহামদুলিল্লাহ মদিনায় আমাদের ৪০ দিনের (চিল্লা প্যাকেজের )হাজিদের রুম। আলহামদুলিল্লাহ আজকে আমাদের ৪০ দিনের প্রথম গ্রুপ মদ...
04/03/2024

আলহামদুলিল্লাহ মদিনায় আমাদের ৪০ দিনের (চিল্লা প্যাকেজের )হাজিদের রুম।

আলহামদুলিল্লাহ আজকে আমাদের ৪০ দিনের প্রথম গ্রুপ মদিনায় প্রবেশ করেছে।

এবার যারা ৪০ দিনের প্যাকেজ বুক করতে পারেননি। আগামী রমজানে ৪০ দিনের প্যাকেজ বুক করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

এমন এক ঘর বাইতুল্লাহ। যতবারই চোখ তা দেখুক ,যত বারই হাত তা স্পর্শ করুক ততই যেন  তৃষ্ণা বেড়ে যায় আল্লাহ এ ঘরের কাছে ডেকে আ...
26/02/2024

এমন এক ঘর বাইতুল্লাহ।
যতবারই চোখ তা দেখুক ,যত বারই হাত তা স্পর্শ করুক ততই যেন তৃষ্ণা বেড়ে যায়

আল্লাহ এ ঘরের কাছে ডেকে আনুক সকল তৃষ্ণার্ত হৃদয়কে

25/02/2024

মক্কার ভোরের আকাশ।
কত চমৎকার ,কতইনা সুন্দর

দূর থেকে ওয়াচ টাওয়ার।
23/02/2024

দূর থেকে ওয়াচ টাওয়ার।

আল্লাহর মেহমানদের নিয়ে আমাদের আজকের কাফেলা যাত্রা করবে। বাংলাদেশী সময় রাত ৯ টায় আমরা রহমানের অতিথিদের নিয়ে উড়াল দিবো এয়া...
21/02/2024

আল্লাহর মেহমানদের নিয়ে আমাদের আজকের কাফেলা যাত্রা করবে।
বাংলাদেশী সময় রাত ৯ টায় আমরা রহমানের অতিথিদের নিয়ে উড়াল দিবো এয়ার এরাবিয়া তে ইনশাআল্লাহ।
দোয়া রাখবেন

টাকা ছাড়া রহমানের অতিথি হবার উপায়/আমল বিদায়ের সময় মুফতি আনাস ইউনুস সাহেব  আমাদেরকে একটা হাদিয়া দিয়ে গেছেন।  উনার উস্ত...
12/02/2024

টাকা ছাড়া রহমানের অতিথি হবার উপায়/আমল

বিদায়ের সময় মুফতি আনাস ইউনুস সাহেব আমাদেরকে একটা হাদিয়া দিয়ে গেছেন।

উনার উস্তাদ শাইখুল ইসলাম মুফতি তাকি উসমানী সাহেব উনাকে একটা আমল শিখিয়েছেন। মুফতি তাকি উসমানী সাহেবকে এই আমল শিখিয়েছেন তার আব্বা মুফতি শফি রহমাতুল্লাহি আলাইহি। আর মুফতি আনাস ইউনুস সাহেব হাদিয়া হিসেবে আমাদেরকে আমলটি শিখিয়ে দিয়ে গেছেন।

আমলটি হল মুফতে বা বিনা খরচে হজ ওমরাহ করার আমল। হুজুর বললেন মুফতি শফি রহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেছেন : হজ ও উমরা করার নিয়তে একটা মাটির ব্যাংকে বা ডাব্বায় পাঁচ টাকা দশ টাকা করে অল্প অল্প করে জমাবে। এই টাকা জমানোটা একটা উসিলা বা বাহানা। এর মাধ্যমে আল্লাহর রহমত আকৃষ্ট হবে।

আর প্রত্যেক আযানের পরে আযানের দোয়া 'আল্লাহুম্মা রাব্বা হাজী দা'ওয়া....' পড়ার পরে দুরুদ শরীফ পড়ে ধ্যানের সাথে একবার বলবে 'লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক। লাব্বাইকা লা শারিকালাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নি'মাতা লাকাওয়াল মুলক। লা শারীকা লাক।" অর্থাৎ একবার তালবিয়া পাঠ করবে।

হুজুর বলেন এই আমল শুরু করার পর থেকে এখন এমন অবস্থায় আছি যে প্রত্যেক বছর কয়েকবার করে হজ উমরায় যাওয়া হচ্ছে। এবং তাও বিনা খরচে।

হুজুর বলেন তবে যাদের উপর হজ ফরজ হয়ে গেছে তাদের জন্য জরুরি হলো দ্রুত হজ্ব করে নেয়া।

(ভুল হলে সংশোধন করে দিয়েন)

২০ এ ফেব্রুয়ারী ওমরা করুন পবিত্র বরকতময় একটি রজনী কাটুক রবের ঘরের মেহমান হয়ে। ✅আপ ডাউন এয়ার টিকেট✅৩ স্টার মানের হোটেল ✅ত...
11/02/2024

২০ এ ফেব্রুয়ারী ওমরা করুন
পবিত্র বরকতময় একটি রজনী কাটুক রবের ঘরের মেহমান হয়ে।

✅আপ ডাউন এয়ার টিকেট
✅৩ স্টার মানের হোটেল
✅তিন বেলা উন্নত খাবার
✅সকল ট্রান্সপোর্ট সেবা
✅ভিসা প্রসেসিং ফি
✅মক্কা-মদীনায় হারামাইনের ২৫০/৩০০ মিটারের মধ্যে থাকার সুব্যবস্থা
✅ঐতিহাসিক স্থান সমুহের যিয়ারাহ
✅আলেম মুয়াল্লিমের সার্বক্ষণিক তদারকি, যাতে উমরাহ সফরের প্রতিটি আমল পূর্ণাঙ্গ সুন্নাহ মোতাবেক হয়।

✅জিয়ারাসমুহ
আরাফাহ
মুজদালিফা
মিনা
জামরা
জাবালে রহমত
হেরা গুহা
জাবালে নুর
জান্নাতুল বাকি
বেলাল মসজিদ
মসজিদে কুবা
মসজিদে কিবলাতাইন
মাকবারায়ে রা.
জাবালে ওহুদ
খন্দক
ওদিয়ে আবুবকর সিদ্দিক রা,
মসজিদে বেলাল
খেজুর বাগান

♦️যা আমাদের জিয়ারার অন্তর্ভুক্ত নয়।
তায়েফ,
জেদ্দা সাগর
হাওয়া আ.মাকবারা
বদর
ওদিয়ে জিন
বনু কায়নুকা
বিরে রাওহা
বিরে শিফা

🔺এসকল স্থানে যেতে চাইলে হাজিরা নিজ খরচে যাবে।
আমরা সার্বিক সহযোগিতা করবো ইনশাআল্লাহ🔺

আগামী ২০ এ ফেব্রুয়ারী আমরা একেবারে সাশ্রয়ী খরচে বাইতুল্লাহর সফরে যাচ্ছি ইনশাআল্লাহ। কাজেই নিশ্চিন্ত, ভাবনাহীন এবং সুন্নাহসম্মতভাবে উমরাহ সম্পন্ন করতে আজই যোগাযোগ করতে পারেন।

মসজিদে কিবলাতাইন কিবলাতাঈন মসজিদ মানে দুই কেবলার মসজিদ। মসজিদটি মদিনা শরিফের পশ্চিম প্রান্তে খালিদ বিন ওয়ালিদ সড়কে অবস্থ...
10/02/2024

মসজিদে কিবলাতাইন

কিবলাতাঈন মসজিদ মানে দুই কেবলার মসজিদ। মসজিদটি মদিনা শরিফের পশ্চিম প্রান্তে খালিদ বিন ওয়ালিদ সড়কে অবস্থিত। বনু সালামা অঞ্চলে হওয়ার সুবাদে এই মসজিদের প্রথম নাম ছিলো- মসজিদে বনু সালামা।

মসজিদে কিবলাতাইন ইতিহাসের এক ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী। এই মসজিদে নামাজ আদায়ের সময় কেবলা বদলের আদেশ দেওয়া হয়।

আসরের নামাজ পড়তে দাঁড়িয়ে অহি পাওয়ার পর নবী করিম (সা.) মসজিদে আকসার দিক থেকে মুখ ঘুরিয়ে নামাজের মাঝখানে মক্কামুখি হয়ে নামাজের বাকিটুকু সম্পন্ন করেন। এজন্য এই মসজিদের নাম কিবলাতাঈন (দুই কেবলার মসজিদ)।

বর্তমানে মসজিদের ভেতরের মূল অংশ অক্ষত রেখে চারদিকে দালান করে মসজিদটি বাড়ানো হয়েছে। স্মৃতিস্বরূপ বায়তুল মোকাদ্দাসের দিকেরকার কেবলার জায়গাটি দু’তলা বরাবর রেখে দেওয়া হয়েছে।।

পৃথিবী সৃষ্টির শুরু থেকে হজরত ঈসা (আ.) পর্যন্ত নবী-রাসূলদের কেবলা ছিলো বায়তুল মোকাদ্দাস। কিন্তু নবী করিম (সা.) ও সাহাবাদের একাংশ বায়তুল মোকাদ্দাস এবং কাবার দিকে ফিরে নামাজ আদায়ের বিরল সৌভাগ্য অর্জন করেন।
ইসলামের সূচনালগ্ন থেকে মদিনায় হিজরতের প্রায় ১৬ মাস পর্যন্ত বায়তুল মোকাদ্দাসের দিকে মুখ করে নামাজ আদায় করেন। তবে মুসলমানদের স্বতন্ত্র জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠিত ও বিকশিত করার লক্ষে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) কাবার দিকে ফিরে নামাজ আদায়ের প্রয়োজনীয়তা তীব্রভাবে উপলব্ধি করছিলেন।
অন্যদিকে মুসলমানদের কেবলা বায়তুল মোকাদ্দাসের দিকে হওয়ার কারণে ইহুদিরাও এই বলে অপপ্রচার করে বেড়াত যে, আমাদের ও মুসলমানদের কেবলা যেহেতু এক ও অভিন্ন, অতএব ধর্মের ক্ষেত্রেও মুসলমানদের উচিত আমাদেরই অনুসরণ করা।

এসব কারণে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হৃদয়ের সুপ্ত বাসনা ছিলো, কাবা যদি মুসলমানদের কেবলা হতো! এ বাসনা তীব্রতর হলে নবী করিম (সা.) ব্যাকুলচিত্তে আকাশের দিকে বারবার তাকাতেন, অহির মাধ্যমে এর অনুমোদনের প্রত্যাশায়। ইতিহাসের সাক্ষী দুই কেবলার মসজিদ,
দ্বিতীয় সনের শাবান মাসে মতান্তরে রজব মাসের মাঝামাঝি সময়ে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বেশ কয়েকজন সাহাবি নিয়ে হজরত বিশর ইবনে বারা (রা.)-এর দাওয়াতে যোগ দিতে বনু সালামায় পৌঁছে জোহরের নামাজ, মতান্তরে আসরের নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে তাশরিফ নেন।

নামাজে ইমাম ছিলেন হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) আর মুক্তাদি ছিলেন সাহাবায়ে কেরাম (রা.)। দ্বিতীয় ও তৃতীয় রাকাতের মাঝামাঝি সময়ে নবী করিম (সা.)-এর আন্তরিক ইচ্ছার বাস্তবায়নে হজরত জিবরাইল (আ.) অহি নিয়ে অবতীর্ণ হন। অহিতে বলা হয়, ‘হে মুহাম্মদ! আপনি নিজের মুখ মসজিদে হারামের দিকে ফেরান এবং (মুসলমানগণ) তোমরা যেখানেই থাকো, সে দিকেই নিজেদের মুখ ফেরাবে। আল্লাহর নির্দেশ হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবায়ে কেরাম (রা.) চার রাকাতবিশিষ্ট নামাজের দুই রাকাত কাবা শরিফের দিকে ফিরে আদায় করেছিলেন, বিধায় এ মসজিদ ইসলামের ইতিহাসে মসজিদে কিবলাতাইন বা দুই কিবলাবিশিষ্ট মসজিদ নামে সুপরিচিত ও সমাদৃত।

দ্বিতীয় হিজরি মোতাবিক ৬২৩ খ্রিস্টাব্দে বনি সালামা অঞ্চলের মসজিদটি হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবারা (রা.) নির্মাণ করেন। পরে খলিফা ওমর ইবনে আবদুল আজিজ (রহ.) ১০০ হিজরিতে মসজিদে কিবলাতাইন পুনর্নির্মাণ করেন।

বাইতুল্লাহ রবের কালো ঘরের সামনে যেদিন প্রথম গিয়েছিলাম ,সময়টা ছিল সন্ধ্যার কিছুটা পরে।  আমি বারবার নিজেকে ধরছিলাম ,এক হাত...
07/02/2024

বাইতুল্লাহ
রবের কালো ঘরের সামনে যেদিন প্রথম গিয়েছিলাম ,সময়টা ছিল সন্ধ্যার কিছুটা পরে। আমি বারবার নিজেকে ধরছিলাম ,এক হাত দিয়ে আরেক হাতকে স্পর্শ করছিলাম ,যে সত্যি এটা আমিতো ,এটা কোন স্বপ্ন নয়তো। কেন যেন আমার কাছে স্বপ্নের মত মনে হয়েছে।

কাবার চারপাশে যখন ঘুরছিলাম তখন পাগলের মত মনে হচ্ছিল , আমার মনে হচ্ছিল আর কিছু চাইনা আমি , শুধু এ রবের ঘর কে কেন্দ্র করে সারা জীবন ঘুরে যেতে চাই।

জম জম পান করতে যেয়ে অঝোরে পানি এসেছে , কতশত মাইল দূর থেকে এক ফোটা জমজমের জন্য হাজিদের পৃরতি তাকিয়ে থাকতাম আজ আমাকে আমার রব জমজম কুপের কিনারে দাঁড় করিয়েছেন।

ফজরের আগে বাইতুল্লাহর চারপাশে কিছু পাখিরা উঁড়ে , মুগ্ধ হয়ে তাদের ছুটে চলা দেখতাম , কত ভাগ্যবান এরা।

বাইতুল্লাহ আর নববীর খাদেমদের দেখে মনস্থির করেই ফেলেছি , দুনায়াবি সব জৌলুশ ছেড়ে এদের মত খাদেম হবো। কিন্তু সে প্রশস্থ ভাগ্য নিয়ে জন্মেছে খুব কম মানুষই হয়তো।

হৃদয়ের আবেগ ,অনুভুতি সব অকেজো , লেখার মত বা বলার মত কোন ভাষা বা সমৃদ্ধ কোন শব্দ ভান্ডার নেই যা দিয়ে হৃদয়ের অনুভূতি গুলো লিখে যাবো।

জীবনের সর্বোচ্ছ আশা প্রতিবার,বারবার সাদা কাপড়ে নিজেকে আবৃত করে কাবার চত্বরে ছুটতে চাই।
মদিনার অলিতে গলিতে হেটে হেটে হৃদয় প্রশান্তি চাই।

06/02/2024

যারা আমাদের চল্লিশ দিনের ওমরাহর সফরে যেতে চাচ্ছেন
তারা আজকের মধ্যে কনফার্ম করবেন।
এরপর এ সুযোগ আর না ও থাকতে পারে

আলহামদুলিল্লাহ।বিশেষ বিবেচনায় হজ্জ নিবন্ধনের সময় আবারো বৃদ্ধি করা হল।
02/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ।
বিশেষ বিবেচনায় হজ্জ নিবন্ধনের সময় আবারো বৃদ্ধি করা হল।

আল্লাহ চক্রাকারীদের বিপক্ষে উত্তম ফায়সালাকারী।হজ কে আমাদের দেশের মানুষের জন্য আল্লাহ সহজ করুক।
01/02/2024

আল্লাহ চক্রাকারীদের বিপক্ষে উত্তম ফায়সালাকারী।

হজ কে আমাদের দেশের মানুষের জন্য আল্লাহ সহজ করুক।

ইনশাআল্লাহ২০ ফেব্রুয়ারীজাজিরাএয়ারলাইনসে , কবুতর চত্বর সংলগ্ন হোটেলেওমরা বুকিং চলছে।
01/02/2024

ইনশাআল্লাহ
২০ ফেব্রুয়ারী
জাজিরাএয়ারলাইনসে , কবুতর চত্বর সংলগ্ন হোটেলে
ওমরা বুকিং চলছে।

31/01/2024

আপনি কি রহমতের দশ দিন মক্কা ও মদীনা শরীফে উমরাহর সফর করতে চান? অথবা মাগফেরাত বা নাজাতের দশ দিন?
আসন্ন রমজান উপলক্ষে আল আরাফাহ ট্রাভেলস এমনই অসাধারণ এক অফার নিয়ে হাজির হয়েছে, যেখানে আপনি চাইলেই রমজানের তিন দশকের কোন এক দশকসহ মোট পনের দিন মক্কা ও মদীনা শরীফ সফর, ঐতিহাসিক স্থানসমূহ যিয়ারাহ এবং উমরাহ পালন করতে পারবেন।
আল আরাফাহ ট্রাভেলসের প্রধান নির্বাহী এবং হজ উমরাহর খেদমতে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ মুয়াল্লিম মাওলানা আবু বকর সাহেব নিজে ইনশাআল্লাহ এই সফরে হাজী সাহেবদের খেদমতে থাকবেন। কাজেই সফরের প্রতিটি আমল সুন্নাহ সম্মত হওয়ার ব্যাপারে এবং পুরো সফর অত্যন্ত আরামদায়ক হওয়ার ব্যাপারে আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন।
এক্ষেত্রে আসন্ন রমজানে আমরা তিনটি প্যাকেজ রেখেছি। রহমত প্যাকেজ, মাগফেরাত প্যাকেজ এবং নাজাত প্যাকেজ। প্রতিটি প্যাকেজে সফরের সময়সীমা ১৫ দিন; যেখানে একটি জুমা মক্কায় এবং একটি জুমা আমরা মদীনা শরীফে আদায় করব। প্রতি প্যাকেজেই তিনবেলা বাঙালী খাবার, মক্কা-মদীনার ঐতিহাসিক স্থানসমূহের যিয়ারাহ,
আপডাউন বিমান টিকেট এবং গাইড হিসেবে অভিজ্ঞ আলেমগণ থাকবেন। মক্কায় আমরা থাকব ৫০০ মিটারের মধ্যে থ্রি স্টার মানের মাআসির লুলু হোটেলে আর মদিনায় ২০০ মিটারের মধ্যে বিখ্যাত মারকাজিয়া হোটেলে।
রহমত প্যাকেজে আমাদের সফর রমজানের তিনদিন আগে শুরু হয়ে ১২ রমজানে শেষ হবে। যার প্যাকেজ মূল্য ১৫০০০০ টাকা। মাগফেরাত প্যাকেজ ৮ রমজানে শুরু হয়ে ২৩ রমজানে শেষ হবে, যার প্যাকেজ মূল্য ১৭০০০০ টাকা এবং নাজাত প্যাকেজ ১৮ রমজানে শুরু হয়ে ঈদের তিনদিন পর শেষ হবে যার প্যাকেজ মূল্য ১৯০০০০ টাকা।
রমজানে যেহেতু সারা বিশ্ব থেকেই হাজী সাহেবান উমরাহ এবং ইতিকাফের উদ্দেশ্যে হারামাইন সফর করেন, তাই এই সময়ে বিমান টিকেট থেকে শুরু করে হোটেল ভাড়াসহ সবকিছুই অনেক বেড়ে যায়। এরপরেও আমরা প্রতিটি প্যাকেজে যেসব বিষয় অন্তর্ভূক্ত করে যেই মূল্য নির্ধারণ করেছি, এটাকে পরিস্থিতি বিবেচনায় একেবারে সুলভ খরচ বলা যায়, যেটা আপনি একটু যাচাই করলেই বুঝতে পারবেন।

অতএব আপনি যদি রমজানের বরকতময় কোন একটি দশক পবিত্র মক্কা ও মদীনা শরীফে কাটাতে চান, উমরাহ করতে চান, তাহলে অত্যন্ত সুলভ খরচে আপনার এই খেদমতটুকু করতে আল আরাফাহ ট্রাভেলস প্রস্তুত রয়েছে। প্যাকেজ বুকিং দিতে এবং এবিষয়ে যে কোন কিছু জানতে আপনি স্ক্রিনের নম্বরে বা পেইজের ইনবক্সে যোগযোগ করতে পারেন।

31/01/2024

✅কেমন হয় যদি দশ বারোদিনের খরচে ৪০ দিন থাকা যায় পুণ্যভূমি তে তাও আবার পুরো রমজান এবং ঈদুল ফিতির সহকারে?✅

মক্কা-মদীনায় গিয়ে দশ-বারোদিনের ‍উমরাহর সফরে আমাদের কারোরই আসলে মন ভরে না। এর বদলে কেমন হয় যদি দশ বারোদিনের খরচে সেখানে ৪০ দিন থাকা যায়, তাও আবার পুরো রমজান এবং ঈদুল ফিতির সহকারে?
জি, আজকে আমরা আল আরাফাহ হজ কাফেলা থেকে এমনই অসাধারণ এক প্যাকেজ নিয়ে হাজির হয়েছি, যেখানে আপনি আসন্ন রমজানে একেবারে স্বল্প খরচে মক্কা ও মদীনা শরীফে অবস্থান করতে পারবেন; রহমত, মাগফেরাত এবং নাজাতের দিনগুলোতে প্রাণভরে ইবাদত করতে পারবেন। আজকাল যেখানে দশ বারোদিনের উমরাহর সফরে দেড় লাখের কাছাকাছি টাকা লাগে, সেখানে আপনি পুরো রমজান এবং ঈদসহ মোট ৪০ দিন মক্কা-মদীনায় অবস্থান করতে পারবেন মাত্র এক লাখ ৫০ হাজার টাকায়।
এই সফরে আপনাদের খেদমতে থাকবেন আল আরাফাহ হজ কাফেলার অভিজ্ঞ মুয়াল্লিম মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক দামাত বারাকাতুহুম। কাজেই উমরাহর প্রতিটি আমল সুন্নাহসম্মত হওয়ার ব্যাপারে এবং পুরো সফর অত্যন্ত আরামদায়ক হওয়ার ব্যাপারে আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন।

আমাদের এই প্যাকেজে থাকছে
১। ৩ মাসের ওমরাহ্‌ ভিসা।
২। সকল ট্যাক্স এবং ইন্সূরেন্স।
৩। রিটার্ন এয়ার টিকেট (ট্রান্জিট)।
৪। মক্কায় হারাম শরীফ থেকে ১৫-২০ মিনিট হাটার দূরত্বে হোটেল।
৫। মদিনায় হারাম শরীফ থেকে ১৫-২০ মিনিট হাটার দূরত্বে হোটেল।
৬। সকল প্রকার ট্রান্সপোর্ট।
৭। ঐতিহাসিক স্থানসমূহের যিয়ারাহ।
৮। এবং অভিজ্ঞ আলেমগণ পুরো সফরে গাইড হিসেবে থাকবেন।

এই প্যাকেজে এমন কিছু বিশেষ সুবিধা আছে, যা সাধারণ উমরাহর সফরে কখনো পাওয়া যাবে না।
১. আপনি পুরো রমজান হারামাইনে অবস্থান করে রোজা পালন করতে পারবেন।
২. দলবদ্ধভাবে আমলের পরিবেশ পাবেন।
৩। পুরো রমজান বাইতুল্লাহ এবং মসজিদে নববীর সুবিশাল জামাতে তারাবী পড়ার সুযোগ।
৪। শেষ দশক হারামাইনে ইতিকাফের সৌভাগ্য এবং কিয়ামুল্লাইল পড়ার সুযোগ।
৫। হারামাইনে ঈদুল ফিতর পালন করার সুযোগ।
এই প্যাকেজে খাবারের খরচ অন্তুর্ভূক্ত করা হয়নি। কারণ রমজানে হারামাইনে ইফতার এবং কিয়ামুল লাইলে যে খাবার দেয়া হয়, তাতেই অনেকের চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
আমাদের এই সফর ইনশাআল্লাহ রমজানের তিনদিন আগে শুরু হয়ে ঈদের এক সপ্তাহ পর শেষ হবে। হারামাইন শরীফে বসে ইবাদত বন্দেগীতে একটা রমজান কাটানো আমাদের সারাজীবনের স্বপ্ন; আল আরাফার হজ কাফেলার স্বল্পমূল্যের এই প্যাকেজ আমাদের সেই স্বপ্ন পূরণের সুবর্ণ সুযোগ হতে পারে।
প্যাকেজ বুকিং দিতে এবং এবিষয়ে যে কোন কিছু জানতে আপনি স্ক্রিনের নম্বরে বা পেইজের ইনবক্সে যোগযোগ করতে পারেন।

Send a message to learn more

মক্কা-মদীনায় গিয়ে দশ-বারোদিনের ‍উমরাহর সফরে আমাদের কারোরই আসলে মন ভরে না। এর বদলে কেমন হয় যদি দশ বারোদিনের খরচে সেখানে ৪...
30/01/2024

মক্কা-মদীনায় গিয়ে দশ-বারোদিনের ‍উমরাহর সফরে আমাদের কারোরই আসলে মন ভরে না। এর বদলে কেমন হয় যদি দশ বারোদিনের খরচে সেখানে ৪০ দিন থাকা যায়, তাও আবার পুরো রমজান এবং ঈদুল ফিতির সহকারে?
জি, আজকে আমরা আল আরাফাহ হজ কাফেলা থেকে এমনই অসাধারণ এক প্যাকেজ নিয়ে হাজির হয়েছি, যেখানে আপনি আসন্ন রমজানে একেবারে স্বল্প খরচে মক্কা ও মদীনা শরীফে অবস্থান করতে পারবেন; রহমত, মাগফেরাত এবং নাজাতের দিনগুলোতে প্রাণভরে ইবাদত করতে পারবেন। আজকাল যেখানে দশ বারোদিনের উমরাহর সফরে দেড় লাখের কাছাকাছি টাকা লাগে, সেখানে আপনি পুরো রমজান এবং ঈদসহ মোট ৪০ দিন মক্কা-মদীনায় অবস্থান করতে পারবেন মাত্র এক লাখ ৫০ হাজার টাকায়।
এই সফরে আপনাদের খেদমতে থাকবেন আল আরাফাহ হজ কাফেলার অভিজ্ঞ মুয়াল্লিম মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক দামাত বারাকাতুহুম। কাজেই উমরাহর প্রতিটি আমল সুন্নাহসম্মত হওয়ার ব্যাপারে এবং পুরো সফর অত্যন্ত আরামদায়ক হওয়ার ব্যাপারে আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন।

আমাদের এই প্যাকেজে থাকছে
১। ৩ মাসের ওমরাহ্‌ ভিসা।
২। সকল ট্যাক্স এবং ইন্সূরেন্স।
৩। রিটার্ন এয়ার টিকেট (ট্রান্জিট)।
৪। মক্কায় হারাম শরীফ থেকে ১৫-২০ মিনিট হাটার দূরত্বে হোটেল।
৫। মদিনায় হারাম শরীফ থেকে ১৫-২০ মিনিট হাটার দূরত্বে হোটেল।
৬। সকল প্রকার ট্রান্সপোর্ট।
৭। ঐতিহাসিক স্থানসমূহের যিয়ারাহ।
৮। এবং অভিজ্ঞ আলেমগণ পুরো সফরে গাইড হিসেবে থাকবেন।

এগুলো আছেই, কিন্তু এই প্যাকেজে এমন কিছু বিশেষ সুবিধা আছে, যা সাধারণ উমরাহর সফরে কখনো পাওয়া যাবে না।
১. আপনি পুরো রমজান হারামাইনে অবস্থান করে রোজা পালন করতে পারবেন।
২. দলবদ্ধভাবে আমলের পরিবেশ পাবেন।
৩। পুরো রমজান বাইতুল্লাহ এবং মসজিদে নববীর সুবিশাল জামাতে তারাবী পড়ার সুযোগ।
৪। শেষ দশক হারামাইনে ইতিকাফের সৌভাগ্য এবং কিয়ামুল্লাইল পড়ার সুযোগ।
৫। হারামাইনে ঈদুল ফিতর পালন করার সুযোগ।
এই প্যাকেজে খাবারের খরচ অন্তুর্ভূক্ত করা হয়নি। কারণ রমজানে হারামাইনে ইফতার এবং কিয়ামুল লাইলে যে খাবার দেয়া হয়, তাতেই অনেকের চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। এরপরও কারো খাবার লাগলে সেটা স্বল্পখরচে সমন্বয় করে নেয়া যাবে।
আমাদের এই সফর ইনশাআল্লাহ রমজানের তিনদিন আগে শুরু হয়ে ঈদের এক সপ্তাহ পর শেষ হবে। হারামাইন শরীফে বসে ইবাদত বন্দেগীতে একটা রমজান কাটানো আমাদের সারাজীবনের স্বপ্ন; আল আরাফার হজ কাফেলার স্বল্পমূল্যের এই প্যাকেজ আমাদের সেই স্বপ্ন পূরণের সুবর্ণ সুযোগ হতে পারে। প্যাকেজ বুকিং দিতে এবং এবিষয়ে যে কোন কিছু জানতে আপনি স্ক্রিনের নম্বরে বা পেইজের ইনবক্সে যোগযোগ করতে পারেন।

রামাদান উমরাহ্ প্যাকেজে এখনি বুকিং করুন।🕋 রহমত প্যাকেজ-:-১ম ১০ রমজান।★ ১৫ দিনের প্যাকেজ।★ রমজানের ২/৩ দিন আগে যাওয়া এবং ...
30/01/2024

রামাদান উমরাহ্ প্যাকেজে এখনি বুকিং করুন।
🕋 রহমত প্যাকেজ-:-১ম ১০ রমজান।
★ ১৫ দিনের প্যাকেজ।
★ রমজানের ২/৩ দিন আগে যাওয়া এবং ১২ রমজানে আসা।
★ মক্কায় ১ জুমআ, মদিনায় ১ জুমআ।
★ মক্কা হোটেল: মাআসির লুলু ৩ তারকা।
মদিনা হোটেল: মারকাজিয়ায় করম সিলভার।
★ ৩ বেলা বাঙ্গালী সুস্বাদু খাবার।
★ অভিজ্ঞ আলেম গাইড।
★ মক্কা মদিনা ঐতিহাসিক স্থান জিয়ারাহ।
বি প্যাকেজ মূল্য-১৫০০০০/-

🕋 মাগফিরাত -:-মধ্য ১০ রমজান।
★ ১৫ দিনের প্যাকেজ।
★ রমজানের ৮/৯ রমজান যাওয়া এবং ২২ রমজানে আসা।
★ মক্কায় ১ জুমআ, মদিনায় ১ জুমআ।
★ মক্কা: মাআসির লুলু ৩ তারকা। মদিনা: মারকাজিয়ায় করম সিলভার।
★ ৩ বেলা বাঙ্গালী সুস্বাদু খাবার।
★ অভিজ্ঞ আলেম গাইড।
★ মক্কা মদিনা ঐতিহাসিক স্থান জিয়ারাহ।
বি প্যাকেজ মূল্য-১৭০০০০/-

🕋 নাজাত-ইতিকাফ -:-শেষ ১০ রমজান।

★ ১৫ দিনের প্যাকেজ।
★ ১৮/১৯ রমজানে যাওয়া এবং ঈদের ২ দিন পর আসা।
★ মক্কায় ১ জুমআ, মদিনায় ১ জুমআ।
★ মক্কা: মাআসির লুলু ৩ তারকা। মদিনা: মারকাজিয়ায় করম সিলভার।
★ ৩ বেলা বাঙ্গালী সুস্বাদু খাবার।
★ অভিজ্ঞ আলেম গাইড।
★ মক্কা মদিনা ঐতিহাসিক স্থান জিয়ারাহ।
বি প্যাকেজ মূল্য-১৯০০০০/-

📗 এছাড়াও প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত থাকবে :
✈️ এয়ার টিকেট
📄 উমরাহ্ ভিসা ও হেলথ ইনস্যুরেন্স
🏷️ মক্কা ও মদীনার হোটেল (প্রতিরুমে ৪/৫ জন)
(১ রুমে ২/৩ জন থাকতে চাইলে প্যাকেজ অনুযায়ী জনপ্রতি অতিরিক্ত টাকা যোগ করতে হবে )
🚌 সম্পুর্ন ট্রান্সপোর্ট সেবা
🕋মক্কায়ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন - জিয়ারা
🌄মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন - জিয়ারা ।
🛂 সম্পুর্ন গাইড সার্ভিস।
🕋 মক্কা হোটেলঃ
৫৫০ মিটার দূরত্বের মাআসির লুলু
🌄 মদিনা হোটেলঃ
২০০ মিটার দূরত্বে করম সিলভার।

অসংখ্যবার  রহমানের অতিথি হবার তীব্র বাসনায়,                  রহমানের অতিথিদের খেদমতে নিয়োজিত।
28/01/2024

অসংখ্যবার রহমানের অতিথি হবার তীব্র বাসনায়,
রহমানের অতিথিদের খেদমতে নিয়োজিত।

 #ওমরাহ_করার_নিয়মওমরাহ শব্দের অর্থ জিয়ারত করা, পরিদর্শন করা ও সাক্ষাৎ করা। পবিত্র কাবাগৃহের জিয়ারতই মূলত ওমরাহ। ইসলামের ...
23/01/2024

#ওমরাহ_করার_নিয়ম

ওমরাহ শব্দের অর্থ জিয়ারত করা, পরিদর্শন করা ও সাক্ষাৎ করা। পবিত্র কাবাগৃহের জিয়ারতই মূলত ওমরাহ। ইসলামের ভাষায় পবিত্র হজের সময় ছাড়া অন্য যেকোনো সময় পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফসহ নির্দিষ্ট কিছু কাজ করাকে ওমরাহ বলা হয়।

ওমরাহ পালনে প্রধানত চারটি কাজ:
দুইটি কাজ ফরজ— (ক.) ইহরাম পরিধান করা। (খ.) পবিত্র কাবাগৃহ তাওয়াফ করা। আর দুইটি কাজ ওয়াজিব— (ক.) সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী (সবুজ বাতি) স্থানে সাতবার সাঈ করা। (খ.) মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা।

এক. ইহরাম পরিধান করা

ইহরাম পরিধানের আগে বেশ কিছু করণীয় আছে। এগুলো হলো—ইহরাম পরিধানের আগে সব ধরনের শারীরিক পরিচ্ছন্নতা অর্জন করতে হবে। যেমন—হাত-পায়ের নখ কাটা, গোঁফ, চুল ও নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করা ইত্যাদি। ইহরাম পরিধানের আগে গোসল করা সুন্নত।

এরপর পুরুষদের সেলাইবিহীন পোশাক ও নারীদের যেকোনো উপযুক্ত পোশাক পরিধানের মাধ্যমে ইহরাম পরিধান করতে হবে। মিকাত (ইহরামের জন্য নির্দিষ্ট স্থান) বা তার আগে ওমরাহর নিয়ত করতে হবে। এরপর তালবিয়া পড়তে হবে। কেউ যদি ইহরাম করতে চায়, সে ফরজ গোসলের মতো গোসল করবে। তারপর মাথা বা দাঁড়িতে সুগন্ধি লাগাবে। গোসল ও সুগন্ধি ব্যবহারের পর ইহরামের কাপড় পরিধান করবে।

এরপর ফরজ নামাজের ওয়াক্ত হলে ফরজ নামাজ আদায় করবে। ফরজ নামাজের ওয়াক্ত না হলে অজুর সুন্নত হিসেবে দুই রাকাত নামাজ আদায় করবে। নামাজের পর কিবলামুখী হয়ে ইহরাম পরিধান করবে। ইচ্ছা করলে বাহনে (গাড়িতে) উঠে যাত্রার প্রাক্কালে ইহরাম করতে পারেন। তবে মিকাত থেকে মক্কার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার আগে ইহরাম করতে হবে। ইহরামের নিয়তে এই দোয়া পড়া যায়।

আরবি :

اللهم إني أريد العمرة فيسرها لي و تقبلها مني

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি উরিদুল উমরাতা ফা-ইয়াসসিরহা লি ওয়া তাকাব্বালহা মিন্নি।

অর্থ : হে আল্লাহ, আমি ওমরাহর ইচ্ছা করছি; আপনি আমার জন্য তা সহজ করে দিন এবং আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করুন।
এরপর বলবে, ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা ওমরতান/ওমরাহ (অর্থ হে আল্লাহ, ওমরাহকারী হিসেবে আপনার দরবারে হাজির)।

এরপর নবী (সা.) যেভাবে তালবিয়া পড়েছেন সেভাবে তালবিয়া পড়বে। সেই তালবিয়া হচ্ছে, ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক। লাব্বাইকা লা-শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক। লা শারিকা লাক।’

পুরুষরা উচ্চ স্বরে তালবিয়া পড়বে। ওমরাহর ক্ষেত্রে ইহরামের শুরু থেকে তাওয়াফ শুরু করার আগ পর্যন্ত তালবিয়া পড়ার বিধান আছে। তাওয়াফ শুরু করলে তালবিয়া পড়া ছেড়ে দেবে।

ইহরাম পরিধানের পর কিছু কাজ নিষিদ্ধ। যেমন—সেলাইযুক্ত কাপড় বা জুতা ব্যবহার নিষিদ্ধ। অনুরূপ মস্তক ও মুখমণ্ডল ঢাকা। চুল কাটা বা ছিঁড়ে ফেলা। নখকাটা। ঘ্রাণযুক্ত তৈল বা আতর লাগানো। স্ত্রীর সঙ্গে সংগম করা। যৌন উত্তেজনামূলক কোনো আচরণ বা কোনো কথা বলা। শিকার করা। ঝগড়া-বিবাদ বা যুদ্ধ করা। চুল-দাড়িতে চিরুনি বা আঙুল চালনা করা, যাতে ছিঁড়ার আশঙ্কা থাকে। শরীরে সাবান লাগানো। উকুন, ছারপোকা, মশা ও মাছিসহ কোনো জীবজন্তু হত্যা করা বা মারা। যেকোনো ধরনের গুনাহের কাজ করা।

দুই. কাবাঘরের তাওয়াফ করা

পবিত্র কাবাগৃহ সাতবার প্রদক্ষিণ করাকে তাওয়াফ বলা হয়। ওমরাহর উদ্দেশ্যে মসজিদে হারামে ডান পা দিয়ে প্রবেশ করে এ দোয়া পড়া—উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসুলিল্লাহ। আউজু বিল্লাহিল আজিম ওয়া বি-ওয়াজহিহিল কারিম, ওয়া সুলতানিহিল কাদিম; মিনাশ শায়তানির রাজিম। আল্লাহুম্মাফ তাহলি আবওয়াবা রাহমাতিকা।’

এরপর তাওয়াফ শুরু করার জন্য হাজরে আসওয়াদের দিকে এগিয়ে যাবে। ডান হাত দিয়ে হাজরে আসওয়াদ স্পর্শ করবে ও চুমু খাবে। যদি হাজরে আসওয়াদে চুমু খেতে না পারে, হাত দিয়ে স্পর্শ করবে ও হাতে চুমু খাবে। যদি হাত দিয়ে স্পর্শ করতে না পারে তাহলে হাজরে আসওয়াদের দিকে মুখ করে হাত দিয়ে ইশারা করবে এবং তাকবির বলবে। কিন্তু হাতে চুমু খাবে না।
এরপর ডানদিক ধরে চলতে থাকবে। বায়তুল্লাহকে বামদিকে রাখবে। যখন রুকনে ইয়ামেনিতে (হাজরে আসওয়াদের পর তৃতীয় কর্নার) পৌঁছবে তখন সে কর্নার চুমু ও তাকবির ছাড়া শুধু স্পর্শ করবে। যদি স্পর্শ করা সম্ভব না হয় তাহলে তাওয়াফ চালিয়ে যাবে; ভিড় করবে না।

তাওয়াফের সময় কাবা শরিফ ও হাজরে আসওয়াদকে বাম দিকে রেখে রোকনে শামি ও রোকনে ইরাকি অতিক্রম করে রোকনে ইয়ামেনিতে আসবে। এ স্থানে তালবিয়া, তাকবির তাসবিহ ইত্যাদি পড়বে। অতঃপর (সম্ভব হলে) রোকনে ইয়ামেনি স্পর্শ করবে। সম্ভব না হলে দূর থেকে ইশারা করে হাজরে আসওয়াদের দিকে অগ্রসর হবে এবং কোরআনে শেখানো এ দোয়া পড়বে—উচ্চারণ : ‘রাব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াক্বিনা আজাবান নার।’

যখনই হাজরে আসওয়াদের পাশ দিয়ে অতিক্রম করবে, তখন হাজরে আসওয়াদ অভিমুখী হয়ে তাকবির বলবে। তাওয়াফের অন্য অংশে যা কিছু খুশি জিকির, দোয়া ও কোরআন তিলাওয়াত করবে। তাওয়াফের মধ্যে পুরুষকে দুটি জিনিস করতে হয়।

১. তাওয়াফের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ইজতেবা করা। ইজতেবা মানে ডান কাঁধ খালি রেখে চাদরের মাঝের অংশ বগলের নিচ দিয়ে এনে চাদরের পার্শ্ব বাম কাঁধের ওপর ফেলে দেওয়া। তাওয়াফ শেষ করার পর চাদর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেবে। কারণ ইজতেবা শুধু তাওয়াফের মধ্যে করতে হয়।

২. তাওয়াফের প্রথম তিন চক্করে রমল করা। রমল মানে ছোট ছোট পদক্ষেপে দ্রুত হাঁটা। আর বাকি চার চক্করে রমল নেই বিধায় স্বাভাবিক গতিতে হাঁটবে। সাত চক্কর তাওয়াফ শেষ করার পর ডান কাঁধ ঢেকে নিয়ে মাকামে ইবরাহিমে আসবে এবং পড়বে : ‘ওয়াত্তাখিজু মিম মাকামি ইবরাহিমা মুসল্লা।’

অতঃপর মাকামে ইবরাহিমের পেছনে দুই রাকাত নামাজ আদায় করবে। প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পর সুরা কাফিরুন পড়বে। দ্বিতীয় রাকাতে সুরা ফাতিহার পর সুরা ইখলাস পড়বে।

দুই রাকাত সালাত আদায় করার পর জমজমের পানি পান করবে। মাতাফের (তাওয়াফ করার স্থান) চতুর্দিকে জমজমের গরম ও ঠাণ্ডা পানির ঝার/ড্রাম আছে। জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করবে এবং পান করার সময় বলবে—‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা ইলমান নাফি’আ, ওয়ারিজক্বাও ওয়াসি’আ, ওয়াশিফাআম মিন কুল্লি দা’ঈ।’ (হে আল্লাহ, আমাকে উপকারী জ্ঞান দান করুন! পর্যাপ্ত রিজিক দান করুন! সব রোগের শিফা দান করুন)।

তিন. সাফা-মারওয়ায় সাঈ করা

জমজমের পানি পান করে ধীরে ধীরে সাফা পাহাড়ে আরোহণ করবে। সাফা ও মারওয়া পাহাড় দুটি কাবা শরিফের পাশেই অবস্থিত। এরপর মাসআ (সাঈ করার স্থান) আসবে। যখন সাফা পাহাড়ের নিকটবর্তী হবে তখন পড়বে—‘ইন্নাস সাফা ওয়াল মারওয়াতা মিন শাআইরিল্লাহ।’

এই আয়াত শুধু সাঈর শুরুতে সাফার নিকটবর্তী হলে পড়বে। সাফা-মারওয়াতে প্রতিবার আয়াতটি পড়বে না। এরপর বলবে—

উচ্চারণ : নাবদাউ বিমা বাদাআল্লাহু বিহি। অর্থ : আল্লাহ যা দিয়ে শুরু করেছেন আমরাও তা দিয়ে শুরু করছি।

অতঃপর সাফা পাহাড়ে উঠবে, যাতে কাবা শরিফ দেখতে পায়। কাবার দিকে ফিরে আলহামদু লিল্লাহি আল্লাহু আকবার বলবে। কাবা নজরে এলে কাবাকে সামনে রেখে দুই হাত তুলে দোয়া করবে। নবী (সা.)-এর দোয়ার মধ্যে ছিল—

উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহ। লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহ, আনজাজা ওয়াদাহ, ওয়া নাসারা আবদাহ, ওয়া হাজামাল আহজাবা ওয়াহদা।

এই জিকিরটি তিনবার উচ্চারণ করবে এবং এর মধ্যে দোয়া করবে। একবার এই জিকির বলবে। এরপর দোয়া করবে। দ্বিতীয়বার জিকিরটি বলবে এবং এরপর দোয়া করবে। তৃতীয়বার জিকিরটি বলে মারওয়া পাহাড়ের উদ্দেশে রওনা হয়ে যাবে। তৃতীয়বার আর দোয়া করবে না। যখন সবুজ কালার চিহ্নিত স্থানে পৌঁছবে তখন যত জোরে সম্ভব দৌড়াবে। কিন্তু কাউকে কষ্ট দেবে না। দ্বিতীয় সবুজ রং চিহ্নিত স্থান থেকে স্বাভাবিক গতিতে হাঁটবে। এভাবে মারওয়াতে পৌঁছবে। সবুজ চিহ্নিত স্থানে এ দোয়া পড়বে—উচ্চারণ : ‘রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আংতাল আ-আজজুল আকরাম।’

সবুজ চিহ্নিত স্থান অতিক্রম করে নারী-পুরুষ সবাই স্বাভাবিক গতিতে হাঁটবে। মারওয়ার ওপর উঠে কিবলামুখী হয়ে হাত তুলে দোয়া করবে। সাফা পাহাড়ের ওপর যা যা পড়েছে ও বলেছে এখানেও তা তা পড়বে ও বলবে। এরপর মারওয়া থেকে নেমে সাফার উদ্দেশে হেঁটে যাবে। স্বাভাবিকভাবে হাঁটার স্থানে হেঁটে পার হবে; আর দৌড়ানোর স্থানে দৌড়ে পার হবে। সাফাতে পৌঁছার পর আগে যা যা করেছে তা তা করবে। মারওয়ার ওপরও আগের মতো তা তা করবে। এভাবে সাত চক্কর শেষ করবে। সাফা থেকে মারওয়া গেলে এক চক্কর। মারওয়া থেকে সাফাতে এলে এক চক্কর। সাঈর মধ্যে যা খুশি জিকির, দোয়া, কোরআন তিলাওয়াত করতে পারবে। সাঈ শেষ হলে এ দোয়া পড়বে—উচ্চারণ : ‘রাব্বানা তাক্বাব্বাল মিন্না ইন্নাকা আনতাস ছামিউল আলিম।’

চার. মাথা মুণ্ডন বা চুল ছোট করা

সাত চক্কর সাঈ শেষ করার পর পুরুষ হলে মাথা মুণ্ডন করবে অথবা মাথার চুল ছোট করবে। মুণ্ডন করলে মাথার সর্বাংশের চুল মুণ্ডন করতে হবে। অনুরূপভাবে চুল ছোট করলে মাথার সর্বাংশের চুল ছোট করতে হবে। মাথা মুণ্ডন করা চুল ছোট করার চেয়ে উত্তম। নারীরা আঙুলের এক কর পরিমাণ মাথার চুল কাটবে।

এই আমলগুলোর মাধ্যমে ওমরাহ সমাপ্ত হবে। সুতরাং ওমরাহ মূলত ইহরাম, তাওয়াফ, সাঈ, মাথা মুণ্ডন বা মাথার চুল ছোট করা।

আল্লাহ তাআলা আমাদের আমল করার তাওফিক দান করুন।

Address

Hirajil 3 No Rood, Frends Tower 6 Flor, Lift-5 (D5) Siddirgonj, Narayangonj
Narayanganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al-Arafah Hajj kafela posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Al-Arafah Hajj kafela:

Videos

Share

Category