11/05/2024
শহরে গতিবেগ কমিয়ে দিয়ে স্পিডের মামলা বাড়াবে। চল্লিশ পার হলেই কেস খাবেন।
হাস্যকর হলো চল্লিশ আর ত্রিশ কিলোতে তেল খরচ বাড়বে-গাড়ি কখনো টপ গিয়ারে চলবে না। গিয়ার বক্স দ্রুত বসে যাবে। এই দেশে সবকিছু মুর্খদের হাতে।
সিটি কর্পোরেশন থেকে গ্রামে থ্রিহুইলার ও বাইক একই গতিতে চলবে। ব্যাটারীচালিত টেসলা আর তেল চালিত বাইকের স্পিড ত্রিশ কিলো। টেসলা চলবে তার সর্বোচ্চ গতিতে আর বাইক চলবে তার ক্ষমতার অর্ধেকে। ট্রাক চলবে ব্যাটারীর একই গতিতে। তিনহাজার সিসির যানবাহন আর ডিসি মটরের যানবাহনের একই গতি।
পঁয়তাল্লিশ থেকে পঞ্চাশ কিলো গতিতে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে যেতে বিরতি সহ কমপক্ষে দশ থেকে বারো ঘন্টা লাগবে ট্রাকগুলোর।
গিয়ার বক্স আমদানি বাড়বে। গিয়ার অয়েল আমদানি বাড়বে।
দুষিত গ্যাস বেশি বের হবে। পুরো শহর আরো গতিহীন হয়ে পড়বে।
একটা চ্যালেঞ্জ দেই।
ভিআইপিদের গাড়ির গতি চল্লিশে আর তাদের সামনের পাহারা মোটর বাইক গুলো ত্রিশে চালাক।
পাহারা থাকবে পেছনে আর গাড়ী থাকবে সামনে!
এক দেশে দুই আইন কেন চলবে?
ভিআইপিরা কি আইনের ওপরে?
তুঘলক সাহৃব লজ্জা পাচ্ছে।
পালা সুবোধ! পালিয়ে যা।
না পারলে...পিক খা।
Copy From Dr. Abdun Noor Tushar