Where Next?

Where Next? Meet The World রিয্কুন তইয়্যেবা শপ - Rizqun Tayeeba Shop

কুঁড়েঘর ম্যাংগো রিসোর্ট।  নোনাহার, পোরশা, নওগাঁ।কুঁড়েঘর এর ভাড়া এবং অন্যান্য খরচ কেমন ?আমাদের সিঙ্গেল রুম যেখানে ২ জন অন...
05/05/2024

কুঁড়েঘর ম্যাংগো রিসোর্ট।

নোনাহার, পোরশা, নওগাঁ।

কুঁড়েঘর এর ভাড়া এবং অন্যান্য খরচ কেমন ?

আমাদের সিঙ্গেল রুম যেখানে ২ জন অনায়াসে থাকা সম্ভব -
১ জন একা থাকলে ২০০/- রাত, ২ জন থাকলে ৩০০/-
গণরম (এক রুমে ২ টা খাট, কিং সাইজ,) এ ৬ জন থাকা যাবে - ৬০০/-

এটাচড বাথরুম সহ ফ্যামিলি রুম এ ৩ জন থাকা যাবে - ৬০০/- রাত

খাবার খরচ কমেন্টবক্সে।

রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরের গ্রাম চরখানপুর। সাত শতাধিক পরিবার অধ্যুষিত গ্রামে কোনো রাস্তাঘাট ও যানবাহন নেই...
27/04/2024

রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরের গ্রাম চরখানপুর। সাত শতাধিক পরিবার অধ্যুষিত গ্রামে কোনো রাস্তাঘাট ও যানবাহন নেই,গ্রামটি থেকে বের হওয়ার একমাত্র বাহন নৌকা। গ্রামে কোনো বাজার নেই, তবে গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি উচ্চবিদ্যালয়, চারটি মসজিদ ও একটি মাদ্রাসা রয়েছে।পদ্মা নদীকে উপজীব্য করে জীবিকা নির্বাহ করেন গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ। তবে পদ্মা নদীই তাদের বড় দুঃখ। নদীভাঙনের ফলে বারবার বিলীন হয়ে যাচ্ছে তাদের আবাসস্থল, সহায়সম্পদ। তাই কিছুদিন পরপরই তাদের পরিবর্তন করতে হচ্ছে বাসস্থান। একসময় এ গ্রামে তিন হাজারের বেশি পরিবার থাকলেও এখন কমে গেছে জনবসতি। চরখানপুর গ্রামটি চরখিদিরপুর মৌজায় অবস্থিত। কিন্তু খিদিরপুর এলাকার এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। পদ্মায় খিদিরপুর বিলীন হয়ে গেছে।

সীমান্তবর্তী গ্রাম চরখানপুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার কাতলামারি গ্রাম লাগোয়া। চরখানপুর ও কাতলামারী গ্রামের মাঝখানে খালি পড়ে আছে প্রায় ৪০-৫০ একর পতিত জমি। ভাঙনের কারণে পদ্মা নদীর সাড়ে ৪০০ মিটার এলাকার গতিপথ পরিবর্তন হয়ে এখন নদী প্রবাহিত হচ্ছে ভারতের কাতলামারি সীমান্ত দিয়ে। খানপুর গ্রামের পদ্মা নদী দিয়ে পশ্চিম দিকে বাংলাদেশের শ্রীরামপুর গ্রাম। এখন ওই গ্রামে যেতে হলে ভারতের পদ্মা নদী দিয়ে যেতে হয়।

ইসলামের ইতিহাসের নিদর্শনসমৃদ্ধ এক জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামটি সাম্প্রতিকালের। জেলাবাসীর দাবির মুখে ২০০১ সা...
26/04/2024

ইসলামের ইতিহাসের নিদর্শনসমৃদ্ধ এক জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামটি সাম্প্রতিকালের। জেলাবাসীর দাবির মুখে ২০০১ সালের ১লা আগস্ট সরকারিভাবে নবাবগঞ্জ জেলার নাম পরিবর্তন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ রাখা হয়। পূর্বে এই এলাকা ‘নবাবগঞ্জ নামে পরিচিত ছিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামকরণ সম্পর্কে জানা যায়, প্রাক-ব্রিটিশ আমলে এ অঞ্চল ছিল মুর্শিদাবাদের নবাবদের বিহারভূমি এবং এর অবস্থান ছিল বর্তমান সদর উপজেলার দাউদপুর মৌজায়। নবাবরা তাঁদের পাত্র-মিত্র ও পরিষদ নিয়ে এখানে শিকার করতে আসতেন বলে এ স্থানের নাম হয় নবাবগঞ্জ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামের ইতিবৃত্ত নবাব আমলে মহেশপুর গ্রামে চম্পাবতী মতান্তরে ‘চম্পারানী বা চম্পাবাঈ’ নামে এক সুন্দরী বাঈজী বাস করতেন। তার নৃত্যের খ্যাতি আশেপাশে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে এবং তিনি নবাবের প্রিয়পাত্রী হয়ে ওঠেন। তার নামানুসারে এই জায়গার নাম ‘চাঁপাই”। এ অঞ্চলে রাজা লখিন্দরের বাসভূমি ছিল। লখিন্দরের রাজধানীর নাম ছিল চম্পক। চম্পক নাম থেকেই চাঁপাই।

রাজশাহী থেকে একদিনের মধ্যে মাত্র ৫০০ টাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ ঘুরে আসতে পারবেন।
শর্ত: কমপক্ষে পাঁচজনের গ্রুপ যেতে হবে।

* কিভাবে যাবেন?
১. রাজশাহী থেকে সকাল ৬:১৫ তে লোকাল ট্রেনে রহনপুর যেতে হবে,ভাড়া ২০ টাকা।
২. ট্রেন থেকে নেমে নাস্তা করে অটো ঠিক করবেন সারাদিনের জন্য, ভাড়া ৮০০-৯০০ টাকা নিতে পারে।
৩. অটোতে সারাদিন ঘুরবেন:

* ছোট সোনা মসজিদ ( মসজিদের ভেতরে ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধি)
* শাহ নেয়ামতউল্লাহ মসজিদ
* তোহখানা কমপ্লেক্স
* দারাসবাড়ি মসজিদ
* দারাসবাড়ি মাদ্রাসা
* ছোট সোনা মসজিদ বর্ডার ( এখানে নেমে দুপুরের খাবার খেতে পারবেন)
* চামচিকা মসজিদ
* মহানন্দা নদী ও মহানন্দা সেতু
* রামদাস বিল ( বর্ষাকালে গেলে নৌকা ভাড়া নিয়ে ঘুরতে পারবেন)
* বাবু ডাইং

৪.এরপর সন্ধ্যার মধ্যে রহনপুর রেলস্টেশনে আসবেন। কলেজমোড়ে প্রসাদপুর মাদ্রাসার পাশে কালাইরুটি খেতে ভুলবেন না।
৫. সন্ধ্যা ৭ টার লোকাল ট্রেনে রাজশাহী ফেরত আসবেন।

মহাস্থানগড়ের বিস্তীর্ণ ধবংসাবশেষ প্রাচীর পুন্ড্রবর্ধনভূক্তির রাজধানী পুন্ড্রনগরের সুদীর্ঘ প্রায় আড়াই হাজার বছরের গৌরবোজ্...
25/04/2024

মহাস্থানগড়ের বিস্তীর্ণ ধবংসাবশেষ প্রাচীর পুন্ড্রবর্ধনভূক্তির রাজধানী পুন্ড্রনগরের সুদীর্ঘ প্রায় আড়াই হাজার বছরের গৌরবোজ্জল ইতিহাসের এক নীরব স্বাক্ষী। এ ধবংসাবশেষ বগুড়া জেলা শহরের ১৩ কিঃমিঃ উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত। সমগ্র বাংলার সর্বপ্রধান ও সর্বপ্রাচীন এ দূর্গনগরী পর্যায়ক্রমে মাটি ও ইটের বেষ্টনী প্রাচীর দ্বারা সুরক্ষিত যা উত্তর দক্ষিনে ১৫২৫ মিঃদীর্ঘ এবং পূর্ব পশ্চিমে ১৩৭০মিঃ প্রশস্থ ও চতুপার্শ্বস্থ সমতল ভূমি হতে৫মিঃ উচু। বেস্টনী প্রাচীর ছাড়াও পূর্ব দিকে নদী ও অপর তিনদিকে গভীর পরিখা নগরীর অতিরিক্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে। প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন হতে জানা যায় যে, কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত এ স্থান পরাক্রমশালী মৌর্য , গুপ্ত এবং পাল শাসকবর্গের প্রাদেশিক রাজধানী ও পরবর্তীকালে হিন্দু সমান্তরাজাগণের রাজধানী ছিল। দূর্গের বাইরে উত্তর ,পশ্চিম , দক্ষিণ ও দক্ষিণপশ্চিম ৭/৮ কিলোমিটারের মধ্যে এখনও বিভিন্ন ধরণের বহু প্রাচীন নিদের্শনরয়েছে যা উপ-শহরের সাক্ষ্য বহন করে। উল্লেখ্য, বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হুয়েন সাঙ ভারতবর্ষ ভ্রমণকালে (৬৩৯-৬৪৫) পুন্ড্রনগর পরিদর্শন করেন।প্রখ্যাত বৃটিশ প্রত্নতত্ববিদ স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম ১৮৭৯ খৃষ্টাব্দে মহাস্থান গড়ের ধ্বংসাবশেষকে ফুয়েন সাঙ বর্ণিত পুন্ডু নগর হিসেবে সঠিকভাবে সনাক্ত করেন।

১৯২৮-১৯২৯সালে মহাস্থানগড়ে সর্ব প্রথম প্রত্নতাত্তিক উৎখনন কার্য শুরু করা হয়। এসময় নগরীরর মধ্যে বইরাগির ভিটা মুনির ঘোন ও বাইরে গোবিন্দ ভিটা নামক ৩টিস্থানে খনন করা হয়। দীর্ঘদিন পর ১৯৬০-১৯৬১ সালে এবং পরবর্তীতে ১৯৮৮ সাল হতে নিয়মিতভাবে দূর্গের বিভিন্ন অংশ উৎখনন করা হয়। ১৯৯৩ হতে বাংলাদেশ ওফ্রান্স সরকার যৌথভাবে মহাস্থানগড় খনন শুরু করায় এখানকার প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণার ক্ষেত্রে এক নতুন মাত্র পায়। প্রথম পর্যায়ে ১৯৯৯ পর্যন্ত পূর্বদূর্গ প্রাচীরের মধ্যবর্তী এলাকায় খনন করা হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০০০ সালথেকে মাজারের পশ্চিম পাশে খনন কাজ করা হচ্ছে।

দীর্ঘসময় ব্যাপি ব্যাপক অনুসন্ধান ও খননের ফলে দুর্গ নগরীর অভ্যন্তরে খৃস্টাব্দ চতুর্থ শতক থেকে শুরু করে মুসলিম যুগ পর্যন্ত প্রায় নিরবিচ্ছিন্নভাবে বসতি নিদর্শন উম্মোচিত হয়েছে। ১৮টি স্তরে প্রাক মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও মুসলিমযুগের কাঁচা পাকা ঘর বাড়ী, রাস্তা, নর্দমা, নালা কুপ, মন্দির, মসজিদ, তোরণ, বুরুজ ইত্যাদি উম্মোচিত হয়েছে। এসব স্থাপত্যিক কাঠামো ছাড়াও আবিস্কৃতহয়েছে। তদানীন্তন নগরজীবনের বিভিন্ন অস্থাবর সাংস্কৃতিক দ্রব্রাদি যেমন মৌর্য যুগের টাপিযুক্ত শিলা খন্ড, ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রা ও ছাঁচে ঢালাতাম্র মুদ্রা, ব্লাক এন্ড বেচ চেয়ার, বুলেটেড ওয়ার, উত্তরাঞ্চলীয় কালো মসৃণমৃৎপাত্র, শুংগ বৈশিষ্ট্য মন্ডি পোড়ামাটির ফলক, প্রস্ত্তর ও পোড়ামাটির মূর্তি স্বল্প মূল্যবান প্রস্ত্তর গুটিকা গোলক, জালের কাঠি এবং মাটির ওধাবত দ্রব্যাদি, প্রচুর সাধারণ মৃৎপাত্র এবং আরবি উৎকীর্ণ লিপিযুক্ত একটিপ্রস্ত্তর ফলক বিশেষ উল্লেখযোগ্য।

★মাজার শরীফ

মহাস্থান বাস স্ট্যান্ড থেকে কিছু পশ্চিমে হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (র:) এর মাজার শরীফ অবস্থিত। কথিত আছে মাছের পিঠে আরোহন করে তিনি বরেন্দ্র ভূমিতে আসেন। তাই তাকে মাহী সওয়ার বলা হয়। কথিত আছে হযরত মীর বোরহান নামক একজন মুসলমান এখানে বাস করতেন। পুত্র মানত করে গরু কোরবানী দেয়ার অপরাধে রাজা পরশুরাম তার বলির আদেশ দেন এবং তাকে সাহায্য করতেই মাহী সওয়ারেরর আগমন ঘটে।

★কালীদহ সাগর

গড়ের পশ্চিম অংশে রয়েছে ঐতিহাসিক কালীদহ সাগর এবং পদ্মাদেবীর বাসভবন।

★শীলাদেবীর ঘাট

গড়ের পূর্বপাশে রয়েছে করতোয়া নদী এর তীরে ‘শীলাদেবীর ঘাট’। শীলাদেবী ছিলেন পরশুরামের বোন। এখানে প্রতি বছর হিন্দুদের স্নান হয় এবং একদিনের একটি মেলা বসে।

★জিউৎকুন্ড

এই ঘাটের পশ্চিমে জিউৎকুন্ড নামে একটি বড় কুপ আছে। কথিত আছে এই কুপের পানি পান করে পরশুরামের আহত সৈন্যরা সুস্থ হয়ে যেত।

★মিউজিয়াম

মহাস্থান গড় খননের ফলে মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন যুগের বিভিন্ন দ্রব্যাদিসহ অনেক দেবদেবীর মূর্তি পাওয়া গেছে যা গড়ের উত্তরে অবস্থিত জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।

★বেহুলার বাসর ঘর

মহাস্থানগড় বাস স্ট্যান্ড থেকে প্রায় ২কি.মি দক্ষিণ পশ্চিমে একটি বৌদ্ধ স্তম্ভ রয়েছে যা সম্রাট অশোক নির্মাণ করেছিলেন বলে মনে করা হয়। স্তম্ভের উচ্চতা প্রায় ৪৫ ফুট। স্তম্ভের পূর্বার্ধে রয়েছে ২৪ কোন বিশিষ্ট চৌবাচ্চা সদৃশ একটি বাথরুম ।এটি বেহুলার বাসর ঘর নামেই বেশি পরিচিত।

তথ্যসূত্র: www.bogra.gov.bd

25/01/2023

Address

Rajshahi
Rajshahi Division
6205

Telephone

+8801744717209

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Where Next? posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Where Next?:

Share