Hello Travellers

Hello Travellers Your Trusted Tour Guide
(1)

27/08/2024
আলহামদুলিল্লাহ, আজকে আমাদের সাফল্যের অন্যতম সারথি হলেন Shuaib Ahmad । অভিনন্দন শুয়েব ভাই।এই সময়ে তার ভিসা প্রাপ্তিতে হ্য...
11/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ, আজকে আমাদের সাফল্যের অন্যতম সারথি হলেন Shuaib Ahmad । অভিনন্দন শুয়েব ভাই।
এই সময়ে তার ভিসা প্রাপ্তিতে হ্যালো স্টুডেন্ট Hello Students এবং হ্যালো ট্রাভেলার্স Hello Travelers এর পক্ষ থেকে অভিনন্দন।
আপনিও আপনার ভিসা নিশ্চিত করতে চলে আসুন হ্যালো স্টুডেন্ট সিলেটে।

হ্যালো স্টুডেন্টস
টিলাগড় পয়েন্ট, সিলেট।
মোবাইল : 01618-443626
🕙আমাদের কার্যদিবস এবং সময়সূচি:
শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার, সকাল ১১:০০ টা থেকে রাত ৮:০০ টা পর্যন্ত।

Hello Students Everyone Products Hello Travellers Beauty Highlighting Highlights Myanmar আলী আহমদ চৌধুরী Travellers Of Bangladesh (TOB) Travel Geeks BD (ট্রাভেল গিকস বিডি)

পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: বিস্তারিত তথ্য এবং টিপসপর্তুগাল বর্তমানে দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীদের জন্য কাজের সুযোগ প্রদান করছ...
01/08/2024

পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: বিস্তারিত তথ্য এবং টিপস

পর্তুগাল বর্তমানে দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীদের জন্য কাজের সুযোগ প্রদান করছে। বাংলাদেশ থেকে কর্মীরা কিভাবে পর্তুগালের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারে, সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

#ভিসা প্রকারভেদ
1. শর্ট-স্টে ভিসা (Short-stay visa): ৯০ দিনের কম সময়ের জন্য।
2. লং-স্টে ভিসা (Long-stay visa): ৯০ দিনের বেশি সময়ের জন্য।

# আবেদনের প্রক্রিয়া
1. নিয়োগপত্র (Job Offer): প্রথমেই আপনাকে পর্তুগালের একটি প্রতিষ্ঠান থেকে কাজের অফার পেতে হবে।
2. নিয়োগ অনুমোদন (Work Contract Approval): নিয়োগকর্তাকে আপনার কাজের চুক্তি SEF (Serviço de Estrangeiros e Fronteiras) এর মাধ্যমে অনুমোদন করতে হবে।
3. ভিসা আবেদন (Visa Application): কাজের চুক্তি অনুমোদনের পর, পর্তুগালের দূতাবাসে আপনার ভিসা আবেদন জমা দিন।

# প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
1. বৈধ পাসপোর্ট
2. ফটো (পাসপোর্ট সাইজ)
3. কাজের চুক্তি
4. ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট
5. স্বাস্থ্য বীমা
6. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

#টিপস এবং ট্রিকস
1. যোগাযোগ: পর্তুগালে আপনার পরিচিত কারো সাথে যোগাযোগ রাখুন। তারা আপনাকে কাজের সুযোগ সম্পর্কে অবহিত করতে পারে।

2. অনলাইন প্ল্যাটফর্ম: লিঙ্কডইন, জব সার্চ ওয়েবসাইট এবং রিক্রুটমেন্ট এজেন্সিগুলির সাহায্যে কাজের জন্য আবেদন করুন।

3. ভাষার দক্ষতা: পর্তুগিজ ভাষা শেখার চেষ্টা করুন। এটি আপনাকে কাজের জন্য ইন্টারভিউ দিতে সহায়তা করবে।

4. সঠিক ডকুমেন্টেশন: সব ডকুমেন্ট সঠিকভাবে এবং পূর্ণাঙ্গভাবে প্রস্তুত করুন। ডকুমেন্টের কোন ভুল বা অভাব থাকলে, ভিসা আবেদন বাতিল হতে পারে।

5. ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স: আপনার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স রাখা গুরুত্বপূর্ণ, যা আপনার আর্থিক স্থিতি প্রদর্শন করবে।

6. নেটওয়ার্কিং: আপনার ক্ষেত্রের পেশাদারদের সাথে নেটওয়ার্কিং করুন এবং পরামর্শ গ্রহণ করুন।

# সাধারণ ত্রুটি এবং এড়ানোর উপায়
1. অপর্যাপ্ত তথ্য: সব তথ্য পূর্ণাঙ্গভাবে দিন, কোন তথ্য বাদ দিলে সমস্যা হতে পারে।
2. ভুল তথ্য: কোন তথ্য মিথ্যা হলে, ভিসা আবেদন বাতিল হতে পারে।
3. ডকুমেন্ট আপডেট: ডকুমেন্ট আপডেট এবং বৈধ কিনা যাচাই করুন।

Everyone Products Hello Students

হ্যালো ট্রাভেলার্স এবং এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান হ্যালো স্টুডেন্টস এর শাখা এখন কানাডা, নায়াগ্রা ফলস এর সামনে ছবিটি তুলেছেন আমাদ...
28/07/2024

হ্যালো ট্রাভেলার্স এবং এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান হ্যালো স্টুডেন্টস এর শাখা এখন কানাডা, নায়াগ্রা ফলস এর সামনে ছবিটি তুলেছেন আমাদের এক বড় ভাই।

Everyone Products Hello Students Hello Travellers

22/07/2024
ইউরোপ আমেরিকার ভিসা নিজে নিজেই পাবেন যেভাবে২০২২ সালের র‍্যাংকিং-এ বিশ্বের ১০টি সবচে নিরাপদ শহরের তালিকাটি নিয়ে একটু আগে ...
16/07/2024

ইউরোপ আমেরিকার ভিসা নিজে নিজেই পাবেন যেভাবে

২০২২ সালের র‍্যাংকিং-এ বিশ্বের ১০টি সবচে নিরাপদ শহরের তালিকাটি নিয়ে একটু আগে ছোট্ট একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেখানে কয়েকটা কমেন্ট দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেলো। একজন কমেন্ট করেছেন সুযোগ পাচ্ছেন না বলে ইওরোপ বা বৃটেনে যেতে পারছেন না; এমনকি তিনি নাকি ১২ লাখ টাকা খরচ করেও যাবার রাস্তা পাচ্ছেন না। অনেককেই দেখলাম, সেখানে ইওরোপ যাবার পথ খুঁজছেন। বলি কি, অন্যকে ১০-বার লাখ টাকা না দিয়ে নিজে নিজে চেস্টা করলে আরও অনেক কম খরচে আপনি চাইলেই বৃটেন বা ইওরোপিয়ান দেশের ভিজিট ভিসা পেতে পারেন।



প্রথমে বৃটেনের ভিসার কথা বলি। বৃটিশ ভিসা বা ’ইউকে এন্ট্রি ক্লিয়ারেন্স’ পাওয়া সবচে সহজ। সাধারণত ভিসার জন্য বৃটিশ হাইকমিশনার (বা কনসুলেট অফিস) কোনও ইন-পারসন ইন্টারভিও নেয় না। তারা শুধুমাত্র কিছু ডকিউমেন্টস দেখেই ভিজিট ভিসা দিয়ে দেয়। আর ডকিউমেন্টসও মোটেও অযৌক্তিক নয় - খুবই সাধারণ। সামান্য একটু মাথা খাটিয়ে তা ’তৈরী’ করে ফেলাও সম্ভব। আপনাকে দেখাতে হবে যে, আপনি একজন ‘স্বাবলম্বী’ মানুষ। অর্থাৎ মাস শেষে আপনি যথেষ্ঠ ভালো একটা এমাউন্ট আয় করতে জানেন। সেটা কিভাবে দেখাবেন? খুবই সহজ। ব্যাংকে একটি একাউন্ট করে ফেলুন। সবচে ভালো হয়, কোন একটি ব্যাবসায়ীর বিজনেস একাউন্ট থেকে আপনার একাউন্টে প্রতি মাসের ৫ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে বড় একটা এমাউন্ট ডিপোজিট করতে পারলে। এমাউন্টটা বেতন হিসাবে আপনার একাউন্টে নিয়মিত ঢুকবে।
ধরুন প্রতি মাসের ৭ তারিখে আপনার একাউন্টে একটি চেকে ৩ হাজার ডলার (বাংলা টাকায় ৩ লাখ টাকা) ডিপোজিট হয়। আপনি আপনার ডেবিট কার্ড দিয়ে বা চেক দিয়ে সেখান থেকে টাকা তুলে সংসারের জন্য খরচ করেন, বাসা ভাড়া দেন; গাড়ীর তেল কিনেন, ড্রাইভারের বেতন দেন ইত্যাদি। কিন্তু মনে রাখতে হবে আপনি ঐ ৩ হাজার ডলারের সবটুকু টাকাই তুলে ফেলবেন না। ম্যাক্সিমাম দেড় থেকে ২ লাখ টাকা খরচ করবেন প্রতি মাসে। এবং মাস শেষে আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স ১ থেকে দেড় লাখ টাকা করে আনুপাতিক হারে বাড়তে থাকবে। এভাবে মাত্র ৬ মাস চালিয়ে যান। আপনার টাকা আপনার কাছেই থাকছে।
এভাবে মাত্র ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট তৈরী হয়ে গেলে - বৃটিশ ভিসা আপনার জন্য নিশ্চিত। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলে দিচ্ছি - আপনার ইউকে এন্ট্রি ক্লিয়ারেন্স পেতে কেউ আটকাতে পারবে না। এবং সহজে ইওরোপের ভিসাও পেয়ে যাবেন একই ফমুর্লায়।

ব্যাংক স্টেটমেন্ট ছাড়া বাদবাকী যেসব ডকিউমেন্টস লাগে - সেগুলোও খুবই সহজ। আসা যাওয়ার সম্ভাব্য স্ক্যাজুয়াল দিয়ে বিমানের ফ্লাইটের আইটেনেনারী, একটি হোটেল বুকিং (১ সপ্তাহের বুকিং দেখাবেন)। এই তো - আর কি? ভিসা আবার দিবে না কিভাবে? সংগে আপনি কোন একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কোনও ’টেকনিক্যাল’ কাজের কর্মরত দেখিয়ে একটি কোম্পানীর লেটার হেডে একটি ফরোয়ার্ডিং তৈরী করে জমা দিবেন - যেখানে উল্লেখ থাকবে আপনার নাম, পদবী, চাকুরীতে যোগদানের তারিখ এবং আপনার বেতন। সংগে ভিসা অফিসারকে ভিসা দিতে অনুরোধ করে এক লাইন লিখে দিলেই কেল্লা ফতে। আরও ভালো হয়, যদি ২০-পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ করে নিজেকে ঢাকা চেম্বারের সদস্য হয়ে; অতপর ঢাকা চেম্বার থেকেও একটি ফরোয়ার্ডিং নিতে পারেন। আসলে ভিসা পাওয়া মোটেও কোন কঠিন কাজ নয়। একই বুদ্ধিতে বিজনেস ইনভাইটেশন লেটার আনিয়ে জাপান, অস্ট্রেলিয়া এমনকি আমেরিকার ভিসা পাওয়া খুব কঠিন কিছু নয়। যদিও আমেরিকার ভিসার জন্য কোন ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা কোন পেপারসই দেখাতে হয় না। আপনি দু’চার বার ইওরোপ বা বৃটেন-জাপান ঘুরে এসে আমেরিকার জন্য ট্রাই করে দেখতেই পারেন।

এবার তাইলে নিজে নিজেই ট্রাই করুন। কালই সর্বপ্রথম ক্রমান্বেয়ে ভারত, নেপাল, ভুটান, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, চায়না ইতাদী দেশগুলো ভ্রমণ করা শুরু করে দিন।

Hello Students

beauty of canada
15/07/2024

beauty of canada

অস্ট্রেলিয়ার সাবক্লাস ৬০০ ভিজিট ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:1. ImmiAccount তৈরি কর...
14/07/2024

অস্ট্রেলিয়ার সাবক্লাস ৬০০ ভিজিট ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:

1. ImmiAccount তৈরি করুন:
- [ImmiAccount](https://online.immi.gov.au/lusc/login) ওয়েবসাইটে যান।
- আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে একটি ImmiAccount তৈরি করুন।

2. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস স্ক্যান করুন:
- পাসপোর্ট (বায়োডাটা পৃষ্ঠা)
- প্রমাণ করুন যে আপনার পর্যাপ্ত আর্থিক সমর্থন আছে
- আপনার চাকরির প্রমাণ (যদি থাকে)
- যাত্রার পরিকল্পনা
- ছবি (পাসপোর্ট সাইজ)
- স্বাস্থ্য বীমা (যদি প্রযোজ্য হয়)

3. অনলাইন ফর্ম পূরণ করুন:
- আপনার ImmiAccount এ লগইন করুন এবং নতুন আবেদন শুরু করুন।
- প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করুন এবং স্ক্যান করা ডকুমেন্টস আপলোড করুন।

4. আবেদন ফি প্রদান করুন:
- আবেদন ফি জমা দিন। এটা সাধারণত ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে দেওয়া যায়।

5. আবেদন জমা দিন:
- ফর্ম পূরণ এবং ফি প্রদানের পর, আপনার আবেদনটি সাবমিট করুন।
- আবেদন জমা দেওয়ার পর একটি রিসিট পাবেন, যা ভবিষ্যতে অনুসন্ধানের জন্য সংরক্ষণ করুন।

6. ভিসা প্রসেসিং:
- ভিসা প্রসেসিং-এর জন্য অপেক্ষা করুন। প্রসেসিং-এর সময়কাল বিভিন্ন হতে পারে।
- কোনো অতিরিক্ত তথ্য বা ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকলে, সময়মত উপস্থিত থাকুন।

7. ভিসা সিদ্ধান্ত:
- আপনার আবেদনটি গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান হলে ইমেইলের মাধ্যমে জানানো হবে।
- ভিসা পেলে, আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনা চূড়ান্ত করুন।

কিছু টিপস:
- আবেদনের সময় সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিন।
- আপনার প্রমাণপত্রগুলো সুস্পষ্ট এবং পাঠযোগ্য হওয়া উচিত।

আশা করছি এই নির্দেশিকা আপনার জন্য সহায়ক হবে।

সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।
13/07/2024

সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।

নবাব আলী আমজদ সাহেবের বাড়ি, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার।
12/07/2024

নবাব আলী আমজদ সাহেবের বাড়ি, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার।

      Hello Students
08/07/2024

Hello Students

অস্ট্রেলিয়ার ৪৮২ সাবক্লাস ভিসা, যা টেম্পোরারি স্কিলড শর্টেজ (TSS) ভিসা নামেও পরিচিত, অস্ট্রেলিয়ান নিয়োগকর্তাদের নির্দিষ্ট দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিদেশী কর্মীদের সাময়িকভাবে অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করার অনুমতি দেয়। এই ভিসাটি তিনটি স্ট্রিমে বিভক্ত: শোর্ট-টার্ম স্ট্রিম, মিডিয়াম-টার্ম স্ট্রিম, এবং লেবার এগ্রিমেন্ট স্ট্রিম।

শর্তাবলী এবং যোগ্যতা:
১. শর্ট-টার্ম স্ট্রিম:
- মেয়াদ: সর্বাধিক দুই বছর (বা চার বছর যদি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি প্রযোজ্য হয়)।
- যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট শর্ট-টার্ম স্কিলড অকুপেশন তালিকায় থাকা একটি পেশায় কাজ করতে হবে।
- ভাষা: কমপক্ষে ইংরেজি ভাষায় কার্যকরী দক্ষতা থাকতে হবে।

২. মিডিয়াম-টার্ম স্ট্রিম:
- মেয়াদ: চার বছর পর্যন্ত।
- যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট মিডিয়াম এবং লং-টার্ম স্ট্র্যাটেজিক স্কিলড তালিকায় থাকা একটি পেশায় কাজ করতে হবে।
- ভাষা: উচ্চতর ইংরেজি ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে।

৩. লেবার এগ্রিমেন্ট স্ট্রিম:
- মেয়াদ: নির্দিষ্ট লেবার এগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী।
- যোগ্যতা: অস্ট্রেলিয়ান সরকার এবং নিয়োগকর্তার মধ্যে করা একটি লেবার এগ্রিমেন্টের অধীনে কাজ করতে হবে।

প্রয়োজনীয়তা:
- স্পন্সরশিপ: আবেদনকারীকে একটি অনুমোদিত অস্ট্রেলিয়ান নিয়োগকর্তা দ্বারা স্পন্সর হতে হবে।
- দক্ষতা: প্রার্থীর আবেদনকৃত পেশার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
- স্বাস্থ্য এবং চরিত্র পরীক্ষা: আবেদনকারীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং ভাল চরিত্রের অধিকারী হতে হবে।
- অর্থায়ন: আবেদনকারীকে প্রমাণ করতে হবে যে তারা নিজেদের এবং তাদের পরিবারের আর্থিক দায়িত্ব নিতে সক্ষম।

সুবিধা:
- কাজ করার অনুমতি: আবেদনকারীরা তাদের মনোনীত পেশায় পূর্ণকালীন কাজ করতে পারবেন।
- অস্ট্রেলিয়ায় থাকা: আবেদনকারীরা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অস্ট্রেলিয়ায় থাকতে পারবেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভিসা নবায়ন করতে পারবেন।
- পারিবারিক সুবিধা: আবেদনকারীর পরিবারও ভিসার অধীনে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস এবং কাজ করার সুযোগ পাবে।

আবেদন প্রক্রিয়া:
1. স্পন্সরশিপ আবেদন: নিয়োগকর্তাকে প্রথমে একটি অনুমোদিত স্পন্সরশিপের জন্য আবেদন করতে হবে।
2. নমিনেশন আবেদন: নিয়োগকর্তা নির্দিষ্ট পদের জন্য প্রার্থীকে মনোনীত করবে।
3. ভিসা আবেদন: প্রার্থী এরপর ভিসার জন্য আবেদন করবেন, যেখানে তাদের সমস্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এবং তথ্য প্রদান করতে হবে।

নবায়ন এবং স্থায়ী বাসস্থান:
- নবায়ন: নির্ধারিত সময়সীমার পরে ভিসাটি নবায়ন করা যেতে পারে, তবে কিছু নির্দিষ্ট শর্ত এবং নিয়মাবলী পূরণ করতে হবে।
- স্থায়ী বাসস্থান: মিডিয়াম-টার্ম স্ট্রিম এবং লেবার এগ্রিমেন্ট স্ট্রিমের অধীনে কাজ করে স্থায়ী বাসস্থানের জন্য আবেদন করা যেতে পারে।

এই তথ্যগুলি অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে এবং সেখানে আরও বিস্তারিত ও আপডেটেড তথ্য পাওয়া যাবে।

Collected

Everyone Products

ফিনল্যান্ডে বিনামূল্যে বেড়ানোর সুযোগ বাংলাদেশিদেরবিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ডে বিনা খরচে তিন দিন বেড়ানোর সুযোগ পাচ...
08/07/2024

ফিনল্যান্ডে বিনামূল্যে বেড়ানোর সুযোগ বাংলাদেশিদের

বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ডে বিনা খরচে তিন দিন বেড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ভ্রমণপিপাসুরা। মনে রাখার মতো গ্রীষ্ম উপভোগের সুযোগটি চাইলে বাংলাদেশিরাও লুফে নিতে পারেন। তিন দিনের যাবতীয় খরচ বহন করবে দেশটির জাতীয় পর্যটন বোর্ড ‘ভিজিট ফিনল্যান্ড’।
ভিজিট ফিনল্যান্ড এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, প্রকৃতির সঙ্গে কীভাবে সংযুক্ত থাকা যায় সেই অভিজ্ঞতা দিতে অন্যান্য দেশের ভ্রমণপ্রেমীদের স্বাগত জানিয়ে নিজেদের ঘরবাড়ি ও জীবনযাপন ভাগাভাগি করবেন ফিনল্যান্ডের বাসিন্দারা। ফিনিশ প্রকৃতির মাঝে সত্যিকারের শান্তি খুঁজে পাবেন তারা। এ কারণেই এমন উদ্যোগ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘আই উইশ আই ওয়াজ ইন ফিনল্যান্ড’ পেজে চালু হয়েছে ‘রেন্ট অ্যা ফিন’ শীর্ষক উদ্যোগ। এর লক্ষ্য দেশটির বাসিন্দাদের ঘরে গ্রীষ্মকালে তিন দিন বেড়ানোর জন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকদের একত্র করা। এই সুযোগ লুফে নিতে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন আপনিও। তার আগে বানাতে হবে একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য ভিডিও। নিজের সম্পর্কে বর্ণনা, প্রকৃতির সঙ্গে নিজের সংযোগের বিষয়ে টুকটাক কথা ও ফিনল্যান্ড ভ্রমণের অভিজ্ঞতা কেন নিতে চান তা জানিয়ে সাজাতে হবে ভিডিওটি।

Hello Students

পোল্যান্ডে কাজের ভিসার পুরো প্রক্রিয়া বাংলাদেশ থেকেবাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডে কাজের ভিসার আবেদন করার জন্য নীচের ধাপগুলি অ...
03/07/2024

পোল্যান্ডে কাজের ভিসার পুরো প্রক্রিয়া বাংলাদেশ থেকে

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডে কাজের ভিসার আবেদন করার জন্য নীচের ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

১. নিয়োগকর্তার থেকে অফার লেটার:
প্রথমে আপনাকে পোল্যান্ডের একটি প্রতিষ্ঠানের থেকে একটি নিয়োগের অফার লেটার পেতে হবে।

২. কাজের অনুমোদন (Work Permit):
আপনার নিয়োগকর্তা পোল্যান্ডের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আপনার জন্য একটি কাজের অনুমোদনপত্র (Work Permit) সংগ্রহ করবে।

৩. নথি সংগ্রহ:
নিচের নথিগুলি সংগ্রহ করতে হবে:

1. পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণ করা ভিসা আবেদন ফর্ম
2. পাসপোর্ট (যা ভিসার মেয়াদের পরে কমপক্ষে তিন মাসের জন্য বৈধ)
3. পাসপোর্ট সাইজের ছবি (সাম্প্রতিক)
4. কাজের অফার লেটার এবং কাজের অনুমোদনপত্র
5. আপনার শিক্ষা ও পেশাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র
6. ভিসা ফি জমা দেওয়ার রসিদ
7. ভ্রমণ বিমা
8. ব্যাংক স্টেটমেন্ট যা আপনার আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ দেয়
৪. ভিসা আবেদন জমা:
নথিগুলি সংগ্রহ করার পরে, পোল্যান্ড দূতাবাস বা কনস্যুলেটে ভিসা আবেদন জমা দিতে হবে। ভিসা অফিসার আপনার আবেদন পর্যালোচনা করবেন এবং প্রয়োজন হলে ইন্টারভিউয়ের জন্য আপনাকে ডাকা হতে পারে।

৫. বায়োমেট্রিক ডেটা প্রদান:
ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে, আপনাকে আপনার বায়োমেট্রিক ডেটা (আঙুলের ছাপ এবং ছবি) প্রদান করতে হবে।

৬. ভিসা অনুমোদন:
আপনার আবেদন গৃহীত হলে, পোল্যান্ড দূতাবাস আপনাকে কাজের ভিসা প্রদান করবে।

৭. পোল্যান্ডে যাত্রা:
ভিসা পাওয়ার পরে, আপনি পোল্যান্ডে যেতে পারবেন এবং সেখানে আপনার নিয়োগকর্তার সাথে যোগ দিতে পারবেন।

এই প্রক্রিয়াটি সাধারণত কিছু সময় নেয়, তাই আপনাকে যথাসময়ে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতি এবং প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে এই প্রক্রিয়াটি কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mamun Morshed, Neovascular Akik, Santosh Das, Md. Sohag, ...
03/07/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mamun Morshed, Neovascular Akik, Santosh Das, Md. Sohag, Pallab Roy, Psyt Mohammed Yousuf, Jakir Hossain, Mehedi Hasan Jony, Mostafa Kamal, Pavel Iqbal, Koushik Shohel, Nipu Mondol, চন্দ্রাহত রুদ্রাক্ষর, Saral Chandra Roy Saral, S Swapna, Alam Monjurul, Sayeeda Begum, MD Zakir, Jamal Uddin, Buddhadeb Das, Hasina Rahaman, Kanis Jui, Madhumita Raksh*t, SA Dia, Shathi Akter, Tishi Tonima, Delowar Molla, Mizanur Rahman Khan, एडलिन एडलिन, Md Arzu Rahman, Borhan Uddin, Hosneara Akter, Farzana Aliza, JannaTul FerdOusi, Shahin Alam, Suvo Ahammed, Evana Akter Evana, Awaisha Noor, Sabina Akter, Zannat Urmi

29/06/2024

অস্ট্রেলিয়ায় ভিজিট ভিসার আবেদন করতে যা যা লাগবে
অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা আপনাকে ১২ মাসের জন্য দেশটিতে যাওয়ার অনুমতি দেয়। এই ভিসাটি পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে দেখা করতে, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা ক্রুজে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

অস্ট্রেলিয়া ট্যুরিস্ট ভিসার সুবিধা: কোনো স্পনসর প্রয়োজন নেই। ভিজিট ভিসা একাধিকবার নেওয়া যায়। আপনি আপনার নিকটস্থ ভিসা অফিসে আবেদন করতে পারেন।

অস্ট্রেলিয়া ভিসা প্রসেসিং এর জন্য যা যা দরকার-

১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
২। ব্যাংক ব্যালেন্স নূন্যতম ৫লক্ষ টাকা (জনপ্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটম্যান্ট ও সলভেন্সী সার্টিফিকেট ।
৩। ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজীতে অনুবাদসহ নোটারী কপি, কোম্পানী প্যাড ও ভিজিটিং কার্ড ইংরেজিতে।
৪। চাকরিজীবীদের জন্য অফিস থেকে এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড ও অফিসের আইডি কার্ডের কপি, স্যালারি অ্যাকাউন্ট স্টেটম্যান্ট এবং সলভেন্সী অথবা পে স্লিপ।
৫। ছবি ১ কপি 35x45mm সাইজ রঙ্গিন, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, ম্যাট প্রিন্ট।
৬। ন্যাশনাল আইডি কার্ড- এনআইডি (যদি থাকে)।
৭। টি আই এন (টিন) সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
৮। এসেট ডকুমেন্টস (বাড়ি, ফ্লাট, গাড়ি, ফিক্সড ডিপোজিট-এফডিআর ইত্যাদি, যদি থাকে)।
৯। স্পাউস থাকলে তার পাসপোর্ট / ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি এবং ম্যারিজ সার্টিফিকেট।
১০। সন্তান থাকলে তাদের পাসপোর্ট/ জন্ম সনদ/ ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি। অধ্যয়নরত হলে স্কুল/কলেজ/ভার্সিটি আইডি কার্ড কপি।
ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি: অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি নির্ভর করে আবেদনকারীর নাগরিকত্বের উপর। বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি ১৮০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার।

ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় সময়: অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৪-৬ সপ্তাহ সময় নেয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে আবেদন প্রক্রিয়া আরও বেশি সময় নিতে পারে।

Hello Travellers Travelling Aid 🇧🇩 ট্রাভেলিং এইড Visit London Australia.com Sylhet online shopping -সিলেট অনলাইন শপিং Prime Sylhet Uposhohor, Sylhet - উপশহর, সিলেট Sylhet Shahi Eidgha. সিলেট শাহী ঈদগাহ। Dhaka International University - DIU University of Dhaka

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Noor E Alam Bhuiyan, Habib Hassan, Kh G Masud Rana, Akhta...
29/06/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Noor E Alam Bhuiyan, Habib Hassan, Kh G Masud Rana, Akhtar Hossain, Anwar Mridha, Fatema Badhon, Didarul Islam Sujan, Hasan Zaman, Tanvir Ahmed, Masud Rahman, Popi Chakma Paramita, Hamid Azad, Sheikh Kaisar Rashid, Samsul Alam Laskar, Badrul Islam Prince, Md Emran Laskar, Sharif Khan, Shamim Ahmed, Abdus Samad, Js Jakir Shipon, Lovely Akter Labony, Mik Parves, Simu Islam, Md Tarikul Islam Kazol, Rasel Mahmud Kaiser, Rahul SarkAr, S.m. Rana, Zahidul Islam Khushe, Hrishikesh Das HT, Bindu Farukh, Md Zakaria Hossain, Ãyãshã Subornã, Abdur Rahman, Ferdousi Kakoli, Reza Yoga Bd, Rafiqul Islam, Habib Shikder, Talukdar M Abubakar Siddik, Muhammad Ali, Sumon Sarker, Imtiaz Ahamed, Md Khayrul Islam, Afsana G Akter, Motiar Rahman Motiar Rahman, Papri Basu, স্বপ্নময় অয়ন, Asm Mahmudul Hasan, Mohammad Rashed Ahmed, Khandoker Khalil, Mijanur Rahman

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Nayok Rubel, Jahirul Jahidul Jahid, Rahm...
27/06/2024

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Nayok Rubel, Jahirul Jahidul Jahid, Rahman Howladar Rahman Howladar

নরওয়েতে বিভিন্ন ধরণের ভিসা রয়েছে:পর্যটক ভিসা: সংক্ষিপ্ত সফরের জন্য।ব্যবসা ভিসা: ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে।ছাত্র ভিসা:  অধ্য...
22/06/2024

নরওয়েতে বিভিন্ন ধরণের ভিসা রয়েছে:

পর্যটক ভিসা: সংক্ষিপ্ত সফরের জন্য।
ব্যবসা ভিসা: ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে।
ছাত্র ভিসা: অধ্যয়নের জন্য।
পারিবারিক পুনর্মিলন ভিসা: পরিবারের সাথে থাকার জন্য।
কাজ ভিসা: সাধারণ কাজের জন্য।
দক্ষ কর্মী ভিসা: দক্ষ কর্মসংস্থানের জন্য।
ডিজিটাল নোম্যাড ভিসা: দূরবর্তী পদে কাজ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের জন্য এই ভিসা প্রদান করা হয়। এটির জন্য বিশেষ মানদণ্ড ও নথি প্রয়োজন হতে পারে।

Everyone Products

অস্ট্রেলিয়ার ৪৮২ সাবক্লাস ভিসা, যা টেম্পোরারি স্কিলড শর্টেজ (TSS) ভিসা নামেও পরিচিত, অস্ট্রেলিয়ান নিয়োগকর্তাদের নির্দি...
19/06/2024

অস্ট্রেলিয়ার ৪৮২ সাবক্লাস ভিসা, যা টেম্পোরারি স্কিলড শর্টেজ (TSS) ভিসা নামেও পরিচিত, অস্ট্রেলিয়ান নিয়োগকর্তাদের নির্দিষ্ট দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিদেশী কর্মীদের সাময়িকভাবে অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করার অনুমতি দেয়। এই ভিসাটি তিনটি স্ট্রিমে বিভক্ত: শোর্ট-টার্ম স্ট্রিম, মিডিয়াম-টার্ম স্ট্রিম, এবং লেবার এগ্রিমেন্ট স্ট্রিম।

শর্তাবলী এবং যোগ্যতা:
১. শর্ট-টার্ম স্ট্রিম:
- মেয়াদ: সর্বাধিক দুই বছর (বা চার বছর যদি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি প্রযোজ্য হয়)।
- যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট শর্ট-টার্ম স্কিলড অকুপেশন তালিকায় থাকা একটি পেশায় কাজ করতে হবে।
- ভাষা: কমপক্ষে ইংরেজি ভাষায় কার্যকরী দক্ষতা থাকতে হবে।

২. মিডিয়াম-টার্ম স্ট্রিম:
- মেয়াদ: চার বছর পর্যন্ত।
- যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট মিডিয়াম এবং লং-টার্ম স্ট্র্যাটেজিক স্কিলড তালিকায় থাকা একটি পেশায় কাজ করতে হবে।
- ভাষা: উচ্চতর ইংরেজি ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে।

৩. লেবার এগ্রিমেন্ট স্ট্রিম:
- মেয়াদ: নির্দিষ্ট লেবার এগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী।
- যোগ্যতা: অস্ট্রেলিয়ান সরকার এবং নিয়োগকর্তার মধ্যে করা একটি লেবার এগ্রিমেন্টের অধীনে কাজ করতে হবে।

প্রয়োজনীয়তা:
- স্পন্সরশিপ: আবেদনকারীকে একটি অনুমোদিত অস্ট্রেলিয়ান নিয়োগকর্তা দ্বারা স্পন্সর হতে হবে।
- দক্ষতা: প্রার্থীর আবেদনকৃত পেশার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
- স্বাস্থ্য এবং চরিত্র পরীক্ষা: আবেদনকারীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং ভাল চরিত্রের অধিকারী হতে হবে।
- অর্থায়ন: আবেদনকারীকে প্রমাণ করতে হবে যে তারা নিজেদের এবং তাদের পরিবারের আর্থিক দায়িত্ব নিতে সক্ষম।

সুবিধা:
- কাজ করার অনুমতি: আবেদনকারীরা তাদের মনোনীত পেশায় পূর্ণকালীন কাজ করতে পারবেন।
- অস্ট্রেলিয়ায় থাকা: আবেদনকারীরা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অস্ট্রেলিয়ায় থাকতে পারবেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভিসা নবায়ন করতে পারবেন।
- পারিবারিক সুবিধা: আবেদনকারীর পরিবারও ভিসার অধীনে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস এবং কাজ করার সুযোগ পাবে।

আবেদন প্রক্রিয়া:
1. স্পন্সরশিপ আবেদন: নিয়োগকর্তাকে প্রথমে একটি অনুমোদিত স্পন্সরশিপের জন্য আবেদন করতে হবে।
2. নমিনেশন আবেদন: নিয়োগকর্তা নির্দিষ্ট পদের জন্য প্রার্থীকে মনোনীত করবে।
3. ভিসা আবেদন: প্রার্থী এরপর ভিসার জন্য আবেদন করবেন, যেখানে তাদের সমস্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এবং তথ্য প্রদান করতে হবে।

নবায়ন এবং স্থায়ী বাসস্থান:
- নবায়ন: নির্ধারিত সময়সীমার পরে ভিসাটি নবায়ন করা যেতে পারে, তবে কিছু নির্দিষ্ট শর্ত এবং নিয়মাবলী পূরণ করতে হবে।
- স্থায়ী বাসস্থান: মিডিয়াম-টার্ম স্ট্রিম এবং লেবার এগ্রিমেন্ট স্ট্রিমের অধীনে কাজ করে স্থায়ী বাসস্থানের জন্য আবেদন করা যেতে পারে।

এই তথ্যগুলি অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে এবং সেখানে আরও বিস্তারিত ও আপডেটেড তথ্য পাওয়া যাবে।

Collected

Everyone Products

জার্মানের একটি গ্রাম।
15/06/2024

জার্মানের একটি গ্রাম।

15/06/2024

আসসালামু আলাইকুম
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামীকাল ১৬ জুন রবিবার থেকে ২১ জুন শুক্রবার পর্যন্ত Hello Travellers ও Hello Students বন্ধ থাকিবে।
২২ জুন শনিবার থেকে যথারীতি খোলা থাকবে ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদ সবাইকে।

Everyone Products

বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রিয়ান ভিসার জন্য আবেদন: একটি বিস্তারিত নির্দেশিকাঅস্ট্রিয়া, তার মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমৃদ্ধ সাংস্...
10/06/2024

বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রিয়ান ভিসার জন্য আবেদন: একটি বিস্তারিত নির্দেশিকা
অস্ট্রিয়া, তার মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং প্রাণবন্ত শহরগুলির জন্য পরিচিত, সারা বিশ্বের ভ্রমণকারীদের জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। আপনি যদি একজন বাংলাদেশি নাগরিক হন এবং অস্ট্রিয়া ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন, তাহলে আপনাকে একটি ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এই নিবন্ধটি বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য অস্ট্রিয়ান ভিসার আবেদন প্রক্রিয়ার একটি বিস্তারিত নির্দেশিকা প্রদান করে।
অস্ট্রিয়ান ভিসার ধরন
আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য অনুযায়ী, আপনি কয়েকটি ধরনের অস্ট্রিয়ান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন:
1. সেনজেন স্বল্পমেয়াদী ভিসা (টাইপ সি): পর্যটন, ব্যবসা বা পারিবারিক ভ্রমণের জন্য, যা ১৮০ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯০ দিনের থাকার অনুমতি দেয়।
2. জাতীয় দীর্ঘমেয়াদী ভিসা (টাইপ ডি): ৯০ দিনের বেশি থাকার জন্য, যার মধ্যে পড়াশোনা, চাকরি বা পরিবার পুনর্মিলনের উদ্দেশ্যে থাকা অন্তর্ভুক্ত।
3. ট্রানজিট ভিসা: অন্য গন্তব্যে যাওয়ার পথে অস্ট্রিয়া দিয়ে যাতায়াতের জন্য।
ধাপে ধাপে আবেদন প্রক্রিয়া
১. আপনার ভিসার ধরন নির্ধারণ করুন
প্রথমে, আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য অনুযায়ী ভিসার ধরন নির্ধারণ করুন। এটি নির্ধারণ করবে আপনি কোন কোন নথি এবং প্রক্রিয়া অনুসরণ করবেন।
২. প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ করুন
সেনজেন স্বল্পমেয়াদী ভিসার জন্য, সাধারণত আপনার প্রয়োজন হবে:
- সম্পূর্ণ পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম: সঠিকভাবে ফর্ম পূরণ করুন এবং স্বাক্ষর করুন।
- পাসপোর্ট: আপনার পরিকল্পিত থাকার সময় থেকে অন্তত তিন মাস পর পর্যন্ত বৈধ এবং অন্তত দুটি ফাঁকা পাতা সহ।
- ছবি: দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি যা ভিসার ছবি প্রয়োজনীয়তার সাথে মেলে।
- ভ্রমণ পরিকল্পনা: ফ্লাইট সংরক্ষণের প্রমাণ, ফেরত ফ্লাইট সহ।
- আবাসনের প্রমাণ: হোটেল বুকিং বা অস্ট্রিয়াতে আপনার আতিথেয়তা প্রদানকারীর আমন্ত্রণ পত্র।
- ভ্রমণ বীমা: শেনজেন অঞ্চলে বৈধ, ৩০,০০০ ইউরো পর্যন্ত মেডিকেল জরুরী খরচ কভারেজ।
- আর্থিক প্রমাণ: গত তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, চাকরির প্রমাণ বা স্পন্সরশিপ লেটার।
- কভার লেটার: আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করে।
জাতীয় দীর্ঘমেয়াদী ভিসার জন্য, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে গ্রহণ পত্র, চাকরির চুক্তি বা পারিবারিক সম্পর্কের প্রমাণের মতো অতিরিক্ত নথি প্রয়োজন হতে পারে।
৩. একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করুন
ঢাকায় অবস্থিত অস্ট্রিয়ান দূতাবাসে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করুন। আপনি দূতাবাসের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করতে পারেন বা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।
৪. আপনার আবেদন জমা দিন
আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্টের দিনে, সমস্ত নথি সহ অস্ট্রিয়ান দূতাবাসে যান। আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা এবং অস্ট্রিয়া ভ্রমণের কারণ সম্পর্কে আপনাকে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হতে পারে।
৫. ভিসা ফি প্রদান করুন
ভিসা আবেদন ফি প্রদান করুন, যা ফেরতযোগ্য নয়। ফি ভিসার ধরন এবং আপনার বয়সের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয় (যেমন, প্রাপ্তবয়স্ক, শিশু এবং নির্দিষ্ট শ্রেণীর আবেদনকারীদের বিভিন্ন ফি থাকতে পারে)।
৬. প্রক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করুন
ভিসা প্রক্রিয়ার সময় পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সেনজেন ভিসার জন্য সাধারণত এটি প্রায় ১৫ ক্যালেন্ডার দিন সময় নেয়। জাতীয় ভিসার ক্ষেত্রে, আপনার আবেদন এর নির্দিষ্ট পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে আরও সময় লাগতে পারে।
৭. আপনার ভিসা সংগ্রহ করুন

#অস্ট্রেয়ান

অস্ট্রেলিয়ায় ভিজিট ভিসার আবেদন করতে যা যা লাগবেঅস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা আপনাকে ১২ মাসের জন্য দেশটিতে যাওয়ার অনুমতি দেয...
07/06/2024

অস্ট্রেলিয়ায় ভিজিট ভিসার আবেদন করতে যা যা লাগবে
অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা আপনাকে ১২ মাসের জন্য দেশটিতে যাওয়ার অনুমতি দেয়। এই ভিসাটি পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে দেখা করতে, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা ক্রুজে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

অস্ট্রেলিয়া ট্যুরিস্ট ভিসার সুবিধা: কোনো স্পনসর প্রয়োজন নেই। ভিজিট ভিসা একাধিকবার নেওয়া যায়। আপনি আপনার নিকটস্থ ভিসা অফিসে আবেদন করতে পারেন।

অস্ট্রেলিয়া ভিসা প্রসেসিং এর জন্য যা যা দরকার-
১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
২। ব্যাংক ব্যালেন্স নূন্যতম ৫লক্ষ টাকা (জনপ্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটম্যান্ট ও সলভেন্সী সার্টিফিকেট ।
৩। ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজীতে অনুবাদসহ নোটারী কপি, কোম্পানী প্যাড ও ভিজিটিং কার্ড ইংরেজিতে।
৪। চাকরিজীবীদের জন্য অফিস থেকে এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড ও অফিসের আইডি কার্ডের কপি, স্যালারি অ্যাকাউন্ট স্টেটম্যান্ট এবং সলভেন্সী অথবা পে স্লিপ।
৫। ছবি ১ কপি 35x45mm সাইজ রঙ্গিন, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, ম্যাট প্রিন্ট।
৬। ন্যাশনাল আইডি কার্ড- এনআইডি (যদি থাকে)।
৭। টি আই এন (টিন) সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
৮। এসেট ডকুমেন্টস (বাড়ি, ফ্লাট, গাড়ি, ফিক্সড ডিপোজিট-এফডিআর ইত্যাদি, যদি থাকে)।
৯। স্পাউস থাকলে তার পাসপোর্ট / ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি এবং ম্যারিজ সার্টিফিকেট।
১০। সন্তান থাকলে তাদের পাসপোর্ট/ জন্ম সনদ/ ন্যাশনাল আইডি কার্ডের কপি। অধ্যয়নরত হলে স্কুল/কলেজ/ভার্সিটি আইডি কার্ড কপি।

ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি: অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি নির্ভর করে আবেদনকারীর নাগরিকত্বের উপর। বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি ১৮০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় সময়: অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৪-৬ সপ্তাহ সময় নেয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে আবেদন প্রক্রিয়া আরও বেশি সময় নিতে পারে।

**ইউরোপ যাওয়া আহামরি কোনো বিষয় না**আপনার যদি উদ্দেশ্য হয় ইউরোপ তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য।ইউরোপের ভিসার জন্য আপনাকে কি কি...
07/06/2024

**ইউরোপ যাওয়া আহামরি কোনো বিষয় না**

আপনার যদি উদ্দেশ্য হয় ইউরোপ তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য।

ইউরোপের ভিসার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে তা বলে দিচ্ছি
১/ নিজেকে মানষিক ভাবে প্রস্তুত করতে হবে
২/ কে কি বলছে বা বলবে তা পরিহার করতে হবে।

নিম্নে আবেদনের প্রক্রিয়ার একটা সেম্পল দেওয়া হইলো

সেনজেন টুরিস্ট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়াঃ

সেনজেন টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস,

সেনজেন টুরিস্ট ভিসা পেতে যে সকল ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়, তার সম্পূর্ণ তালিকা ও বিস্তারিত তথ্য নিচে দেয়া হলো। এই নির্দেশিকাটি আপনাকে সহজে এবং সঠিকভাবে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সহায়তা করবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসের তালিকা:

১. পাসপোর্ট
- মেয়াদ: আবেদন করার সময় পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে।
- খালি পাতা: পাসপোর্টে কমপক্ষে দুটি খালি পাতা থাকতে হবে।
- পূর্বের ভিসা কপি: পূর্বের শেঞ্জেন বা অন্য দেশের ভিসা থাকলে তার কপি সংযুক্ত করতে হবে।

২.সেনজেন ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম
- ডাউনলোড: পর্তুগিজ MFA ওয়েবসাইট থেকে ফর্মটি ডাউনলোড করতে হবে। অথবা যে দেশের জন্য জমা দিবেন ঐদেশের ওয়েবসাইটে পাবেন।
- পূরণ ও সাইন: ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং স্বাক্ষর করতে হবে। যদি আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের কম হয়, তবে গার্ডিয়ানের সাইন প্রয়োজন।

৩. ছবি
- সাইজ: ভালো কোয়ালিটির ছবি, ৩৫x৪৫ মিমি সাইজ।
- ব্যাকগ্রাউন্ড: সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে তোলা।

৪. ট্রাভেল হেলথ ইন্সুরেন্স
- কভারেজ: কমপক্ষে ৩০,০০০ ইউরো সমপরিমাণ মেডিকেল এবং ইমারজেন্সি সিচুয়েশন কাভার করবে।
- ভ্যালিডিটি: শেঞ্জেনভুক্ত সব দেশে কাভার হবে এবং ভ্রমণের জন্য নির্ধারিত সময়ের চেয়েও বেশি সময়ের জন্য ভ্যালিড থাকবে।

৫. পেমেন্ট
- ফি: আশি ইউরো (প্রায় ১০,৪০০ টাকা)।
- পেমেন্ট মেথড: ভিসা আবেদন কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী পেমেন্ট করতে হবে।

৬. রিটার্ন এয়ার টিকেট
- বুকিং প্রমাণ: রিটার্ন এয়ার টিকেটের কপি সংযুক্ত করতে হবে।

৭. সেনজেন টুরিস্ট ভিসা কাভার লেটার
- ব্যক্তিগত তথ্য: আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করতে হবে।
- ভ্রমণের কারণ: সেনজেন ভ্রমণের কারণ উল্লেখ করতে হবে।
- ভ্রমণের সময়সূচি: কোন তারিখে ভ্রমণ করবেন এবং কত তারিখে ফিরে আসবেন তা উল্লেখ করতে হবে।
- অন্য দেশ ভ্রমণ: পর্তুগাল ছাড়াও শেঞ্জেনের অন্য কোন দেশ ভ্রমণ করবেন কিনা তা উল্লেখ করতে হবে।
- পর্যটন পরিকল্পনা: কোন কোন দেশ ভ্রমণ করবেন তার তথ্য প্রদান করতে হবে।

৮. ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- সাধারণত ৩-৬ মাসের: সাম্প্রতিক ৩-৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।

৯. হোটেল রিজার্ভেশন বা টুরিস্ট অ্যাপার্টমেন্ট বুকিং কপি
- বুকিং প্রমাণ: থাকার ব্যবস্থা প্রমাণ করার জন্য হোটেল বা অ্যাপার্টমেন্ট বুকিংয়ের কপি সংযুক্ত করতে হবে।

১০. প্রোফেশন সম্পর্কিত তথ্য
- পেশাগত প্রমাণ: আপনার বর্তমান পেশা সম্পর্কিত সকল তথ্য প্রদান করতে হবে। যেমনঃ চাকরির সার্টিফিকেট, ব্যবসা হলে ব্যবসার লাইসেন্স।

সবগুলো ডকুমেন্ট অবশ্যই ইংরেজিতে সাবমিট করতে হবে। যে ডকুমেন্টগুলো বাংলায় রয়েছে সেগুলো ট্রান্সলেট করে ইংরেজিতে করতে হবে।

সেনজেন ভিসার সুবিধা:

একটি মাত্র শেঞ্জেন ভিসা দিয়ে ইউরোপের ২৯টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করতে পারবেন। এটি আপনাকে ইউরোপীয় দেশগুলোতে অবাধে ঘুরতে এবং উপভোগ করতে সহায়তা করবে।

সেনজেন টুরিস্ট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে এই ডকুমেন্টগুলি সঠিকভাবে প্রস্তুত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি ধাপ সতর্কতার সাথে অনুসরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য ও ডকুমেন্ট সঠিকভাবে জমা দিন। এতে আপনার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সহজ এবং সফল হবে।





Everyone Products

সুইডেন এম্বাসি ঢাকায় সহজে সেনজেন ভিসার বিশাল সুযোগ,সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভ...
05/06/2024

সুইডেন এম্বাসি ঢাকায় সহজে সেনজেন ভিসার বিশাল সুযোগ,
সুইডেন এম্বাসি ঢাকা নতুন করে একটি অসাধারণ সুযোগ দিচ্ছে যেখানে ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়াই খুব কম সময়ে সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সুইডেন, সেনজেন কান্ট্রির সদস্য হিসেবে, আরও ৮টি সেনজেন দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। এই দেশগুলো হলো: ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, বেলজিয়াম, স্লোভেনিয়া, পোল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস। এই ৮টি দেশের যে কোনো একটিতে ভ্রমণের জন্য আপনাকে সুইডেন এম্বাসির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া সহজীকরণ:
এই নতুন সুবিধা ইন্টারভিউ এবং অ্যাপয়েন্টমেন্টের ঝামেলা ছাড়াই দ্রুত ভিসা পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। যেকোনো সময় আপনি আবেদন করতে পারবেন এবং এতে সময়ের সাশ্রয় হবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়। এই ডকুমেন্টসগুলো হলো:
- পূর্ণাঙ্গভাবে পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
- বর্তমান পাসপোর্ট এবং পূর্বের সব পাসপোর্ট।
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কিত বিবরণ এবং স্পন্সর লেটার (যদি থাকে)।
- ভ্রমণ স্বাস্থ্য বীমা যা সেনজেন এলাকায় বৈধ।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ৬ মাসের)।
- কর্মসংস্থান প্রমাণপত্র বা শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র।

ভ্রমণ ইতিহাস:
সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে সাধারণত পূর্বে কিছু দেশের ভ্রমণ ইতিহাস থাকতে হয়। এতে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তবে প্রথমবারের আবেদনকারীরাও আবেদন করতে পারেন, কেবল যথাযথ ডকুমেন্টস প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

সময়সীমা:
সাধারণত, সেনজেন ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময় ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত হতে পারে। তবে সুইডেন এম্বাসি ঢাকা থেকে নতুন সুবিধার আওতায় এই সময় আরও কম হতে পারে।
Everyone Products

ফ্রান্স যেতে চান? দেখে নিন কিভাবে কি করবেন সব তথ্য এক সাথে।শ্চিম ইউরোপের সমৃদ্ধ দেশ ফ্রান্স। আইফেল টাওয়ার আর মোনালিসার ...
04/06/2024

ফ্রান্স যেতে চান? দেখে নিন কিভাবে কি করবেন সব তথ্য এক সাথে।
শ্চিম ইউরোপের সমৃদ্ধ দেশ ফ্রান্স। আইফেল টাওয়ার আর মোনালিসার দেশে কেবল বেড়ানো নয় পড়াশোনা এবং চাকরির জন্যও যাচ্ছেন অনেকে। তবে ফ্রান্সের প্রধান ভাষা ইংরেজী না হওয়ার কারণে পড়াশোনা বা চাকরির জন্য যেতে চাইলে ফ্রান্স ভাষাটা শিখে নেয়া ভাল। স্বল্প মেয়াদী হোক আর দীর্ঘ মেয়াদী হোক ভিসার জন্য যোগাযোগ করতে হবে গুলশানের ফ্রান্স দূতাবাসে যেতে হবে।
যিনি ফ্রান্স যেতে ইচ্ছুক তাকেই ব্যক্তিগতভাবে আবেদন করতে হবে। কোন ট্রাভেল এজেন্ট বা অন্য কেউ আবেদন করতে পারেন না।মূল গন্তব্য দেশের দূতাবাসে আবেদন করতে হবে। আর গন্তব্য স্থির না থাকলে প্রথম গন্তব্য যে দেশ সে দেশের দূতাবাসে আবেদন করতে হবে। কাজেই মূল গন্তব্য বা প্রথম গন্তব্য ফ্রান্স হলেই কেবল এ ধরনের ভিসার জন্য ফ্রান্স দূতাবাসে আবেদন করা যাবে।
তিন সপ্তাহ থেকে তিন মাস সময় নিয়ে ভিসার আবেদন করার পরামর্শ দেয়া হয়।
ভিসা পাওয়ার জন্য অন্তত ১০ কর্মদিবস অপেক্ষা করতে হবে। এ সময়ে অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলোর সাথে যোগাযোগ করা হয়।
ভিসা আবেদন এবং ভিসা ফি জমা দেয়া ভিসা প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দেয় না।
ভিসা ইস্যু হওয়ার পর ভ্রমণের উদ্দেশ্য বা পরিকল্পনায়া পরিবর্তন আনা যায় না।
সকল কাগজপত্রের ফটোকপি এবং মূলকপি প্রদর্শন করতে হবে।
কাগজপত্রগুলো ইংরেজী বা ফরাসী ভাষায় অনুদিত হতে হবে।
সব ধরনের আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফিঃ
ফ্রান্স দূতাবাসের ওয়েবসাইট থেকে ভিসা আবেদন ফরম ডাউনলোড করে বড় হাতের অক্ষরে পূরণ করে তারিখসহ সাক্ষর করতে হবে।
পরিকল্পিত সফর শেষেও পাসপোর্টের মেয়াদ অন্তত তিন মাস থাকতে হবে।
সাদা পটভূমিতে তোলা ৩৫×৪৫ মিমি সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি দিতে হবে, রঙিন চশমা বা মাথায় টুপি পরে ছবি তোলা যাবে না।
পাসপোর্টের যে পৃষ্ঠাগুলোয় তথ্য দেয়া হয় সেগুলোর স্পষ্ট ফটোকপি।
আবেদন প্রক্রিয়াকরণ মাশুল হিসেবে ৬০ ইউরো সমপরিমাণ অর্থ, যেটি অফেরতযোগ্য।
তবে বিজনেস ভিসার জন্য আরও কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হয়:
ভ্রমণের উদ্দেশ্যে প্রমাণের জন্য শ্যানগেন দেশগুলোর কোথায় যাওয়া হচ্ছে তা উল্লেখ করে সেমিনার বা ওয়ার্কশপের অমন্ত্রণপত্র দেখাতে হয়,
আমন্ত্রণকারী ভ্রমণ ব্যয় বহন করলে তার প্রমাণপত্রও দিতে হয়,
ব্যবসার বেজিষ্ট্রেশন এবং ট্রেড লাইসেন্সের কপি,
হোটেল বুকিং এর কাগজ পত্রের কপি।
ভ্রমণ ভিসার জন্য যেসব কাগজপত্র দিতে হয়:
স্পন্সর থাকলে-
স্পন্সরের পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডের মূলকপি এবং ফটোকপি,
বেকার নয় এটা প্রমাণের জন্য বিগত তিন মাসের বেতনের প্রমাণপত্র
স্পন্সর না থাকলে-
হোটেল বুকিং এর প্রমাণপত্র,
ছুটির মেয়াদ উল্লেখ করে চাকুরিদাতা প্রতিষ্ঠানের দেয়া সনদ,
বিগত ছয় মাসে ব্যাংক একাউন্টের বিবরণী,
অনেক ক্ষেত্রে পারিবারিক সম্পর্কের প্রমাণপত্রও চাওয়া হয়।
এয়ারপোর্ট ট্রানজিট ভিসাঃ
বিমান ভ্রমণের সময় শ্যানগেন দেশগুলোয় যাত্রাবিরতি করলে এ ধরনের ভিসা নিতে হয়। তবে এ ভিসার আওতায় বিমানবন্দরের ট্রানজিট এলাকার বাইরে যাওয়া যায় না। ট্রানজিট এলাকার বাইরে গিয়ে হোটেলে থাকতে চাইলে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র,
গন্তব্য দেশের ভিসা,
বিমান টিকেট,
এক্ষেত্রে ভ্রমণ স্বাস্থ্যবীমা প্রয়োজন হয় না।
বিশেষ ক্ষেত্রে
চিকিৎসা: চিকিৎসার জন্য ফ্রান্সে যেতে চাইলে প্রথম একজন বাংলাদেশী চিকিৎসকের দেয়া সনদ নিতে হবে। এরপর ফ্রান্সে যে চিকিৎসক বা হাসপাতালে দেখানো হবে সেখান থেকে প্রমাণপত্র সংগ্রহ করতে হবে, যেখানে চিকিৎসার আনুমানিক খরচ এবং সময়ের উল্লেখ থাকবে। রোগী বা রোগী আত্নীয়ের সামর্থ্যোর প্রমাণপত্র এবং অগ্রীম চিকিৎসাক ব্যয় অগ্রীম প্রদান করা হয়েছে এই মর্মে প্রমাণপত্র।
শিশুদের ক্ষেত্রে: বাবা-মায়ের পাসপোর্টে শিশুরা ভ্রমণ করতে চাইলে আলাদা একটি ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে, সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দেয়া ছুটির অনুমতিপত্র দিতে হবে। ১৮ বছরের কম বয়সীরা অভিভাবকের সাথে বা আলাদা যেভাবেই ভ্রমণ করুক না কেন, অভিভাবকের সম্মতিপত্র প্রয়োজন হয় ভিসা নেবার জন্য।
বিদেশী নাগরিকদের জন্য: বিদেশী নাগরিকগণও ঢাকাস্থ ফ্রান্স দূতাবাস থেকে ভিসা নিতে পারেন। তাদের নিয়মকানুনও একই তবে বাংলাদেশে থাকার ভিসার মেয়াদ ভ্রমণ সময় শেষ হওয়ার পর অন্তত তিন মাস মেয়াদ থাকতে হবে।
ছাত্র বা স্টুডেন্ট ভিসাঃ
আবেদনের শর্ত
ফ্রান্সের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে এবং ভর্তির প্রমাণস্বরূপ কাগজপত্র হাতে আসতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য, কাগজপত্র ও ফি:
বৈধ পাসপোর্ট
দূতাবাসের ওয়েবসাইটে দীর্ঘমেয়াদী ভিসা আবেদনের ফরম পাওয়া যায় সেটি ডাউনলোড করে দুই কপি আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। আবেদন ফরম দূতাবাস অফিসেও পাওয়া যায়।
দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি,
বিমান টিকেট,
ভিসা আবেদন প্রক্রিয়াকরণ ফি বাবদ ৯৯ ইউরো সমপরিমাণ অর্থ জমা দিতে হয়, যা অফেরতযোগ্য।
জন্ম সনদ,
জীবনবৃত্তান্ত,
সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের কপি,
ফ্রান্সের বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির চিঠি,
ফরাসী বিশ্ববিদ্যালয় বা বাংলাদেশের কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের তরফ থেকে দেয়া স্বাস্থ্য বীমার সনদ প্রয়োজন হবে। বাংলাদেশের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি তালিকা ওয়েবসাইটে ফ্রান্স দূতাবাসের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
টিউশন ফি জমা দেয়া হয়ে থাকলে তার রশিদ,
ফরাসী বা ইংরেজী ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ (যদি থাকে) হিসেবে অলিয়ঁস ফ্রঁসেজ থেকে নেয়া ফরাসী ভাষার কোর্সের সনদ, কিংবা টোফেল/আইএলটিএস সনদের কপি জমা দিতে হবে।
বাবা-মা বা যিনি খরচ বহন করবেন তার ব্যাংক একাউন্ট নম্বর।
বৃত্তি নিয়ে পড়তে যেতে চাইলে তার প্রমাণপত্র।
অন্যান্য তথ্য:
সকল কগজপত্রের মূলকপি ও ফটোকপি জমা দিতে হবে, আর সব কাগজপত্র অবশ্যই বাংলা থেকে ইংরেজীতে অনুবাদ করে দিতে হবে।
প্রক্রিয়াঃ
কাগজপত্রসহ পুরো ফাইলটি প্রস্তুত করতে হবে।
দূতাবাসের কালচারাল অ্যাটাশের সাথে ই-মেইলে ([email protected]) যোগাযোগ করে এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। নির্ধারিত দিনে ফাইল নিয়ে উপস্থিত হতে হবে।
ভিসা বিভাগের জন্য আরেকটি ঐচ্ছিক এ্যাপয়েন্টমেন্ট দেয়া হবে।
পর্যালোচনা শেষে ভিসা দেয়া না দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হবে এবং মূল কাগজপত্রগুলো ফেরত দেয়া হবে।
প্রয়োজনীয় সময়ঃ পুরো প্রক্রিয়াটিতে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তাই যথাশীঘ্র সম্ভব আবেদন করার পরামর্শ দেয়া হয়।
প্রস্তুতিঃ ফ্রান্সে যাওয়ার আগে ফ্রান্সের ভাষা এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে জেনে নেওয়ার পরামর্শ দেয়া হয় দূতাবাস থেকে। এজন্য অলিয়ঁস ফ্রঁসেজের ধানমন্ডি, বারিধারা বা উত্তরা শাখায় যোগাযোগ করা যেতে পারে। এখানে ফরাসী চলচ্চিত্র প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন ধরনের প্রদর্শনী ও কনসার্ট আয়োজন করা হয়।

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hello Travellers posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hello Travellers:

Videos

Share

Category


Other Travel Services in Sylhet

Show All