Frame of Bangladesh

Frame of Bangladesh Welcome to Frame of Bangladesh

05/07/2024

Teknaf

01/07/2024

দুরন্ত শৈশবের বর্ষাকাল

গোধূলি লগ্নের শেষ প্রান্তে...আলীকদম, বান্দরবান।
02/10/2023

গোধূলি লগ্নের শেষ প্রান্তে...

আলীকদম, বান্দরবান।

01/10/2023

মহেড়া জমিদার বাড়ি - Mohera Jamidar Bari -Tangail

30/09/2023

Beautiful Bandharban

30/09/2023

Welcome to Frame of Bangladesh

25/03/2021
মধু!!! মধু সেবনের ১২টি আশ্চর্য উপকারিতা। রূপচর্চায় মধুর ব্যবহারমধু শুধুমাত্র একটি উপকারী খাদ্য নয়, পন্য ও ঔষধ বটে। জন্ম...
02/02/2021

মধু!!! মধু সেবনের ১২টি আশ্চর্য উপকারিতা।

রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার

মধু শুধুমাত্র একটি উপকারী খাদ্য নয়, পন্য ও ঔষধ বটে। জন্মের পর বাচ্চাদেরকে নানা দাদীরা মুখে মধু দেয় নাই এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন বা নেই বললেই চলে। আদিমকাল বা প্রাচীনকাল থেকে মানুষ প্রাকৃতিক খাদ্য হিসেবে, মিষ্টি হিসেবে, এবং চিকিত্‍সার উপাদান হিসাবে মধুর ব্যবহার করে আসছে। আমাদের শরীরের সুস্থতায় মধুর উপকারিতা অতুলনীয়।

এবার আসুন জেনে নাওয়া যাক মধু কি?
সাধারণভাবে বলতে গেলে মধু হচ্ছে একটি তরল মিষ্টি জাতীয় আঠালো পদার্থ, যা সাধারণত মৌমাছিরা ফুল থেকে পুষ্পরস হিসেবে সংগ্রহ করে তাদের মৌচাকে জমা করে রাখে। পরবর্তীতে জমাকৃত এই পুষ্পরস প্রাকৃতিক নিয়মেই মৌমাছি বিশেষ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মধুতে রূপান্তর হয়ে যায় এবং কোষ বদ্ধ অবস্থায় মৌমাছিরা মৌচাকে সংরক্ষণ করে। বিশদ ভাবে ব্যাখ্যা করতে গেলে বলতে হবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্য মতে মধু হচ্ছে এমন একটি অগাজানোশীল মিষ্টি জাতীয় পদার্থ যা সাধারানত মৌমাছিরা ফুলের নেকটার অথবা জীবন্ত গাছপালার নির্গত রস থেকে সংগ্রহ করে মধুতে রূপান্তর করে এবং আরও সুনির্দিষ্ট কিছু উপাদান যোগ করে মৌচাকে সংরক্ষণ করে। এটাই মধু।

খাদ্য হিসাবে মধু: প্রাচীনকাল থেকেই মধু ঔষধ এবং খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করে চাইনিজরা প্রতিদিন সকালে তারা দুধ ও মধু মিশিয়ে সেটা রুটি দিয়ে খেতো। নিয়মিত মধু খাওয়া চাইনিজদের একটি অভ্যাসে পরিণত হয়েছিলো। সুধু চাইনিজরা না, আমাদের দেশেও কেউ কেউ হালকা গরম জলে মধু দিয়ে অথবা চায়ের সাথে মধু দিয়ে খায়। পরিসংখ্যান এর দিকে দেখলে দেখা যাবে যে, বিশ্বের প্রায় বেশিরভাগ দেশেই, বিশেষ করে এশিয়ান দেশ গুলোতে মধু খাওয়ার প্রচলণ অনেক বেশি। আপনি যদি সকাল বেলা এক চামচ মধু খান তাহলে দিনের শুরুটাকে মধুর মত মিষ্টি করে দিবে। শুধু তাই নয়, মধুর আছে অবিশ্বাস্য কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা।

মধুতে যেসব উপাদান বিদ্যমান: সুনতে খুব অবাক লাগলেও এটা সত্য যে, মধুতে প্রায় ৪৫টিও বেশি খাদ্য উপাদান থাকে। সাধারণত পুষ্টি উপাদান হিসাবে ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ৫-১২ শতাংশ মন্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ থাকে। সুধু তাই নয় আরো থাকে ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ, ২২ শতাংশ অ্যামাইনো এসিড এবং ১১ ভাগ এনকাইম। এতে সাধারণত কোন চর্বি ও প্রোটিন নেই। প্রতি ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ গ্রাম ক্যালরি।

যেসব ফুল থেকে মধু: সাধারণভাবে বিভিন্ন ফুল থেকে মধু হয় তার মধ্যে কিছু হল - সরিষা ফুল, লিচু, সুন্দর বন, কালজিরা থেকে মধু আহরিত হয়। এ ছাড়াও রয়েছে ধনিয়া ফুল, গুজি তিল ও তৃষি থেকেও মধু উত্‍পাদিত হয়ে থাকে। প্রায় সব উপাদান বা ফুল থেকে যে মধু আসে তার সবগুলার গুনাগুন প্রায় একই।

সবচেয়ে সেরা মধু: আমরা বিভিন্ন উপায়ে মধু সংগ্রহ করে থাকি তবে নিউজিল্যাণ্ডের মানুকা হানি বাজারে প্রাপ্য সকল মধুর চেয়ে বেশী ঔষধি গুণ সম্পন্ন গণ্য করা হয়। সাধারানত মানুকা নামীয় এক প্রকার ঝোপ জাতীয় উদ্ভিদের ফুল থেকে উত্‍পন্ন মধু "মানুকা হানি" নামেও পরিচিত।

খাটি মধুর কিছু বৈশিষ্ট্য: মধুর অনেক কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। তবে খাঁটি মধুর কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য আসে তা হল-
(১) খাঁটি মধুতে কখনো কোন কটু গন্ধ থাকে না। (২) সব থেকে মজার কথা হল মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক কোনো বিষাক্ত উপাদান প্রাকৃতিক গাছে থাকলেও তার কোন প্রভাব মধুতে থাকে না। (৩) মধু সংরক্ষণে কোনো প্রকার পৃজারভেটিভ জাতীয় উপাদান ব্যবহৃত হয় না। কারণ মধু নিজেই পৃজারভেটিভ গুণাগুণ সম্পন্ন পুষ্টিতে ভরপুর একটি খাদ্য। (৪) খাঁটি মধু উত্‍পাদন, নিষ্কাশন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাত ও বোতলজাতকরণের সময় অন্য কোনো প্রকার পদার্থের সংমিশ্রণ প্রয়োজন হয় না। (৫) আপনি খাঁটি মধু পরীক্ষা করতে চাইলে একটা কাজ করতে পারেন। আপনি খাটি মধু জলের গ্লাসে ড্রপ আকারে ছেড়ে দিন খাঁটি মধু হবে ড্রপ অবস্থায়ই গ্লাসের নিচে চলে যাবে।

মধুর যত উপকারিতা: আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) থেকে বর্ণিত, মধু মৃত্যু ব্যাতিত যেকোনো রোগ দূর করতে সক্ষম। আসুন এবার জেনে নেওয়া যাক মধুর উপকারিতা-
(১) মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়- সাধারানত প্রাকৃতিক মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে প্রতিদিন হালকা গরম জলের সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান।
(২) ওজন কমায় মধু- আপনি যদি প্রতিদিন সকালে মধু খান তাহলে আপনার বাড়তি ওজন কমবে। বিশেষ করে যদি পারেন সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খান এতে করে বেশ খানিকটা ওজন কমে যায় কিছুদিনের মধ্যেই। এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন নিয়মিত মধু খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদান গুলো বের করে দেয় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়।
(৩) মধু খেলে বুদ্ধি বাড়ে- মধু যে শুধু আপনার কায়িক শক্তি বাড়ায়, তা নয়। আপনি নিয়মিত প্রতিদিন রাতে শোয়ার আগে এক চামচ মধু খাবেন, কারন ঘুমানোর আগে এক চামচ মধু মস্তিষ্কের কাজ সঠিক ভাবে চালাতে খুব সাহায্য করে ফলে আপনার মস্তিষ্কের শক্তি তথা বুদ্ধির জোর বেড়ে যাবে। যে কোনো কাজে কর্মে আপনার মগজ আগের চেয়ে বেশি কাজ করবে। যাদের সাধারণত মাথা খাটিয়ে কাজ করতে হয়, তাদের জন্য মধু এনে দেবে নতুন উদ্যম ও সৃষ্টিশীলতা।
(৪) হৃৎপিন্ডের সমস্যার ঝুঁকি হ্রাস করতে মধু- মধুর সাথে দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর বিভিন্ন সমস্যা দূর করে এবং রক্তনালী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। মধু ও দারচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি অনেকাংশে কমে যায় এবং যারা ইতিমধ্যেই একবার হার্ট অ্যাটাক করেছেন তাদের দ্বিতীয়বার অ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়।
(৫) ব্যথা নিরাময়ে- আপনার শরীরের কি জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা? প্রচুর বাতের ওষুধ খেয়েও আজও কোনো ফল পাননি? তাহলে আজ থেকে মধু খাওয়া শুরু করুন। আপনার শরীরে যে অবাঞ্ছিত রসের কারণে বাতব্যামোর জন্ম, সে রস অপসারিত করতে মধু বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিছু দিন পর আপনার বাত ব্যাথা সেরে যাবে।
(৬) হজমে সাহায্য করে মধু- যাদের নিয়মিত হজমের সমস্যায় ভুগেন তারা প্রতিদিন সকালে নিয়মিত মধু খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। মধু আপনার পেটের অম্লীয়ভাব কমিয়ে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে। হজমের সমস্যা অনেকাংশে দূর করার জন্য মধু খেতে চাইলে প্রতিবার ভারী খাবারের আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। বিশেষ করে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খান।
(৭) শক্তি বাড়াতে মধু- মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি। এই প্রাকৃতিক চিনি আপনার শরীরে শক্তি যোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে যাদের মিষ্টি খাবারের নেশা অনেক আছে তারা অন্য মিষ্টি খাবারের বদলি হিসাবে মধু খেয়ে নিন। কিছু মানুষ আছে যারা সারাক্ষন দূর্বলতায় ভোগেন এবং দেখা যায় এই সমস্যা দূর করার জন্য তারা কিছুক্ষন পর পর চা কফি খায়। এই সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে নিয়মিত এক চামচ মধু খেয়ে নিন এবং সারা দিন সবল থাকুন।
(৮) যৌন দুর্বলতায়- সাধারণত পুরুষদের মধ্যে যাদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে তারা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে একটা সময় বেশ উপকার পাবেন। প্রখ্যাত কিছু মধু বিজ্ঞানীদের মতে দৈনিক লিঙ্গে মধু মাখলে লিঙ্গ শক্ত ও মোটা হয় এবং সহবাসে দীর্ঘসময় পাওয়া যায়। নিয়মিত মধু সেবন করলে ধাতু দুর্বল (ধ্বজভঙ্গ) রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
(৯) রক্ত পরিষ্কারক- এক গ্লাস হালকা গরম জলের সাথে এক বা দুই চামচ মধু এবং এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রিত জল খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে অনেক সাহায্য করে। তাছাড়া রক্তনালী গুলোও পরিষ্কার করে থাকে।
(১০) হাঁপানি রোধে- আপনি যদি পারেন আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সাথে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। আপনি দিনে অন্তত তিন বার এই মিশ্রিত জল খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করবে।
(১১) গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি- আপনার হজম সমস্যার সমাধানেও কাজ করে মধু। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি পেতে একজন ব্যক্তি প্রতিদিন নিয়মিত তিন বেলা দুই চামচ করে মধু খেতে পারে। এতে করে গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
(১২) মধু আয়ু বৃদ্ধি করে- গবেষণায় আরও দেখা গেছে, নিয়মিত যারা মধু ও সুষম খাবারে অভ্যস্ত তুলনামূলক ভাবে সেসব ব্যাক্তিরা বেশি কর্মক্ষম ও নিরোগ হয়ে বেঁচে থাকে।

রুপচর্চায় মধুর ৬ উপকারিতা জেনে নিন:
আপনি যদি বলেন, মখুর কাজ কি? এটা খায় না মাথায় দেয়! তবে আমরা বলব, এটা দুটোই করে। শুধুমাত্র আপনার খাবার প্লেটেই নয়, আপনি চাইলে এটি রুপচর্চায় ব্যাবহার করতে পারেন। মধু আপনার ত্বক ও চুলের যত্নে রোজকার রুপচর্চায় জায়গা করে নিতে পারে।
(১) মধু যখন ময়েশ্চারাইজ়িং মাস্ক : ত্বক যখন অতিরিক্ত মাত্রায় ড্রাই হয়ে যায় তখন আপনি মুখে মধু লাগাতে পারেন। শুধু ১ চামচ মধু নিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট মধুটা মুখে রেখে হালকা গরম জলে মুখ ধুয়ে নিন।
(২) ক্লিনজ়ার হিসাবে মধু : মধু আপনার শরীরে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া হিসেবে কাজ করে। মধু ত্বকের গভীরে গিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে থাকে। সুধু তাই নয়, মধু ত্বকের সুস্বাস্থ্য গড়ে তোলে।
(৩) ব্রনের ট্রিটমেন্ট উপাদান মধু : মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান আপনার ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। আপনার মুখে যদি ব্রন থাকে তাহলে ব্রণের উপর মধু ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপর হালকা গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
(৪) সান ট্যান : মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। যা আপনার ত্বকে ট্যান পড়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে দূর করে। এই ট্যান পড়া দূর করতে মধু ও অ্যালোভেরা জেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। ত্বকে মিশ্রণটি লাগিয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, যতক্ষণ না তা শুকিয়ে যাচ্ছে। তারপর হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
(৫) চুলের কোমলতা মধু : চুলকে ময়েশ্চারাইজ় করতে আপনি শ্যাম্পুর সঙ্গে মধু মিক্স করে নিন। তারপর চুলে লাগিয়ে কিছু সময় রাখুন তারপর মিশ্রণটি দিয়ে চুল পরিষ্কার করে নিন।চুল ধুয়ে ফেলার পর দেখবেন, আপনার চুল আগের থেকে কেমন কোমল ও ঝলমলে হয়ে গেছে।
(৬) হেয়ার কন্ডিশনার : মধু আপনার হেয়ার কন্ডিশনার হিসেবে খুব ভালো কাজ দেয়। যদি পারেন মধু ও নারকেল তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। রুক্ষ, শুষ্ক চুলের জন্য এই মিশ্রণটি ভালো কাজ দেয়। মিশ্রণটি ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে তারপর হালকা গরম জল দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

কুরিয়ারে সারাদেশে ডেলিভারি দিয়ে থাকি..
অর্ডার করতে কল অথবা মেসেজ করুন..

Address

Madhupur
Tangail

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Frame of Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Frame of Bangladesh:

Videos

Share