Hridoy Mahmud

Hridoy Mahmud Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Hridoy Mahmud, Tangail.

Am Hridoy Mahmud, Have Work Experience At Higher Level, I love learning, Teaching, Travelling, Blogging, Entertainment Vedio Creating, Motivational Speaking, And Content Creator.

23/09/2024

একুশ তলার সজ্জিত বেলকনি থাকতেও দুঃখ সবসময় আছড়ে পড়ে ভিখারির থালায়।

যে ছেলেটা কিছুদিন আগেও তামিমের একজন কট্টর 'ফ্যানবয়' ছিলেন, তামিমের সঙ্গে দেখা করার কিংবা একটা ছবি তুলার তীব্র আকাঙ্খা রা...
19/08/2024

যে ছেলেটা কিছুদিন আগেও তামিমের একজন কট্টর 'ফ্যানবয়' ছিলেন, তামিমের সঙ্গে দেখা করার কিংবা একটা ছবি তুলার তীব্র আকাঙ্খা রাখতেন ; সেই ছেলেটাই আজ অবাধে তামিমের সঙ্গে আলোচনা করছেন, ঘুরে ঘুরে বিসিবি দেখছেন, তাও আবার তামিমের 'উর্ধ্বতন কর্মকতা' কিংবা 'বস' হিসেবে..! ❤️
আল্লাহ মুহুর্তেই সব বদলে দেয়ার ক্ষমতা রাখেন! 🙏🏻

একি বিপদ ডেকে আনলাম আমরা!উনার প্রাপ্ত অ্যাওয়ার্ডগুলো মুখস্থ করতেই তো জীবন ত্যানাত্যানা হয়ে যাবে মনে হচ্ছে। চাকরি পাওযা ত...
10/08/2024

একি বিপদ ডেকে আনলাম আমরা!
উনার প্রাপ্ত অ্যাওয়ার্ডগুলো মুখস্থ করতেই তো জীবন ত্যানাত্যানা হয়ে যাবে মনে হচ্ছে। চাকরি পাওযা তো আরও কঠিন হয়ে গেলো দেখছি। 😂🤣😄😁

চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য জেনে রাখা ভালো!!
ডঃ মুহাম্মদ #ইউনূস এর জীবনবৃত্তান্ত:

জন্মঃ ২৮ জুন, ১৯৪০

অধ্যাপক ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক। তিনি ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার সহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন।

#পরিবার-Family

মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী দুলা মিয়া সওদাগর, এবং মাতার নাম সুফিয়া খাতুন। মুহাম্মদ ইউনূসের সহধর্মিনী ডঃ আফরোজী ইউনুস। ব্যক্তিগত জীবনে মুহাম্মদ ইউনূস দুই কন্যার পিতা। মুহাম্মদ ইউনূসের ভাই মুহাম্মদ ইব্রাহিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং ছোট ভাই মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর একজন জনপ্রিয় টিভি ব্যক্তিত্ব।

#শিক্ষা জীবন

তাঁর প্রথম বিদ্যালয় মহাজন ফকিরের স্কুল। চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় মুহাম্মদ ইউনূস মেধা তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করেন এবং চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে যুক্ত করেন। কলেজে তিনি নাটকে অভিনয় করে প্রথম পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা এবং আজাদী পত্রিকায় কলাম লেখার কাজে যুক্ত ছিলেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় তিনি বয়েজ স্কাউটসে যোগ দেন এবং বয়েজ স্কাউটসের পক্ষ থেকে মাত্র ১৫ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ এশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন।

#কর্ম জীবন

১৯৫৭ সালে মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সম্মান শ্রেণীতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই বিএ এবং এমএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্যুরো অব ইকোনমিক্স -এ যোগ দেন গবেষণা সহকারী হিসাবে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং পূর্ণ বৃত্তি নিয়ে ভেন্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৯৬৯ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি লাভ করেন। ইউনূস বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পক্ষে বিদেশে জনমত গড়ে তোলা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদানের জন্য সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এ পদে কর্মরত ছিলেন।
ইউনুস দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত দুর্ভিক্ষের সময়। তিনি বুঝতে পারেন স্বল্প পরিমাণে ঋণ দরিদ্র মানুষের জীবন মান উন্নয়নে অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। সেই সময়ে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন। ১৯৭৪ সালে মুহাম্মদ ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে।

গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা

মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন গরিব বাংলাদেশীদের মধ্যে ঋণ দেবার জন্য। তখন থেকে গ্রামীণ ব্যাংক ৫.৩ মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করে। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক “সংহতি দল” পদ্ধতি ব্যবহার করে। একটি অনানুষ্ঠানিক ছোট দল একত্রে ঋণের জন্য আবেদন করে এবং এর সদস্যবৃন্দ একে অন্যের জামিনদার হিসেবে থাকে এবং একে অন্যের উন্নয়নে সাহায্য করে। ব্যাংকের পরিধি বাড়ার সাথে সাথে গরিবকে রক্ষা করার জন্য ব্যাংক অন্যান্য পদ্ধতিও প্রয়োগ করে। ক্ষুদ্রঋণের সাথে যোগ হয় গৃহঋণ, মৎস খামাড় এবং সেচ ঋণ প্রকল্প সহ অন্যান্য ব্যাংকিং ব্যবস্থা। গরিবের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য উন্নত বিশ্ব এমন কি যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য শিল্পোন্নত দেশসমূহকে গ্রামীণের এই মডেল ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ হয়।

প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ

Banker to the Poor:Micro-lending and The battle against World Proverty. (১৯৯৮)
Three Farmers of Jobra; Department of Economics, Chittagong University; (১৯৭৪)

#সম্মাননা

ডঃ ইউনুস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪৮টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। শান্তিতে নোবেলজয়ী গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডাল গ্রহণ করেছেন। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে এই সম্মাননা দেয়া হলো ইউনূসকে, যিনি এই পদক পাওয়া প্রথম বাংলাদেশি ও মুসলিম।
বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্পদশালী দুই শতাধিক ব্যক্তির সম্মেলনে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আজীবন সম্মাননা পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। ২০১৩, ৫ মে বুধবার জাতিসংঘ ভবনে এ সম্মাননা জানানো হয়। জাতিসংঘে বিশ্বের সম্পদশালী ব্যক্তিদের এ সমাবেশের আয়োজন করে বিশ্ববিখ্যাত ফোর্বস ম্যাগাজিন। একজন সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে ইউনূসকে এ ‘আজীবন সম্মাননা পুরস্কার’ প্রদান করা হয়।

অ্যাওয়ার্ড

প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড। (১৯৭৮)
রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার। (১৯৮৪)
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৫)
স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮৭)
আগা খান অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৯)
কেয়ার পুরস্কার। (১৯৯৩)
নোবেল পুরস্কার (শান্তি)। (২০০৬)
মানবহিতৈষণা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র। (১৯৯৩)
মুহাম্মদ সাহেবুদ্দিন বিজ্ঞান (সামাজিক অর্থনীতি) পুরস্কার,শ্রীলঙ্কা (১৯৯৩)
রিয়াল এডমিরাল এম এ খান স্মৃতি পদক,বাংলাদেশ (১৯৯৩)
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার,যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪)
পিফার শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪)
ডঃ মুহাম্মাদ ইব্রাহিম স্মৃতি স্বর্ণ পদক, বাংলাদেশ (১৯৯৪)
ম্যাক্স সছমিধেইনি ফাউন্ডেশন ফ্রিডম পুরস্কার,সুইজারল্যান্ড (১৯৯৫)
ঢাকা মেট্রোপলিটন রোটারারি ক্লাব ফাউন্ডেশন পুরস্কার, বাংলাদেশ (১৯৯৫)
আন্তর্জাতিক সাইমন বলিভার পুরস্কার (১৯৯৬)
ভ্যানডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় বিশিষ্ট আলামনাই পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৬)
আন্তর্জাতিক একটিভিটিস্ট পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭)
প্লানেটরি কনশিয়াশনেস বিজনেস ইনোভেশন পুরস্কার, জার্মানি (১৯৯৭)
হেল্প ফর সেলফ হেল্প পুরস্কার,নরওয়ে (১৯৯৭)
শান্তি মানব পুরস্কার (ম্যান ফর পিস এওয়ার্ড), ইতালি (১৯৯৭)
বিশ্ব ফোরাম পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭)
ওয়ান ওয়ার্ল্ড ব্রডকাস্টিং ট্রাস্ট মিডিয়া পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (১৯৯৮)বিশ্ব
দ্যা প্রিন্স অফ আউস্তুরিয়া এ্যাওয়ার্ড ফর কনকর্ড, স্পেন (১৯৯৮)
সিডনি শান্তি পুরস্কার, অস্ট্রেলিয়া (১৯৯৮)
অযাকি (গাকুডো) পুরস্কার, জাপান (১৯৯৮)
ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮)
জাস্টটি অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার,ফ্রান্স (১৯৯৮) ( Les Justes D’or )
রোটারারি এ্যাওয়ার্ড ফর ওয়ার্ল্ড আন্ডারস্ট্যান্ডিং, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৯)
গোল্ডেন পেগাসাস এ্যাওয়ার্ড, ইটালি (১৯৯৯)
রোমা এ্যাওয়ার্ড ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান, ইটালি (১৯৯৯)
রাথিন্দ্রা পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮)
অমেগা এ্যাওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্সি ফরব লাইফ টাইম এচিভমেন্ট, সুইজারল্যান্ড (২০০০)
এ্যাওয়ার্ড অফ দ্যা মেডেল অফ দ্যা প্রেসিডেন্সি,ইটালি (২০০০)
কিং হুসেইন হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড, জর্ডান (২০০০)
আই ডি ই বি গোল্ড মেডেল এ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ (২০০০)
আরতুসি পুরস্কার, ইটালি (২০০১)
গ্র্যান্ড প্রাইজ অফ দ্যা ফুকুওকা এশিয়ান কালচার পুরস্কার, জাপান (২০০১)
হো চি মীণ পুরস্কার, ভিয়েতনাম (২০০১)
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পুরস্কার ‘কাজা ডি গ্রানাডা’, স্পেন (২০০১)
নাভারা ইন্টারন্যাশনাল এইড এ্যাওয়ার্ড, স্পেন (২০০১)
মহাত্মা গান্ধী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০২)
বিশ্ব টেকনোলজি নেটওয়ার্ক পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (২০০৩)
ভলভো পরিবেশ পুরস্কার, সুইডেন (২০০৩)
জাতীয় মেধা পুরস্কার, কলম্বিয়া (২০০৩)
দ্যা মেডেল অফ দ্যা পেইন্টার অসওয়াল্ড গুয়ায়াসামিন পুরস্কার, ফ্রান্স (২০০৩)
তেলিছিনকো পুরস্কার, স্পেন (২০০৪)
সিটি অফ অরভিতো পুরস্কার, ইটালি (২০০৪)
দ্যা ইকোনমিস্ট ইনোভেশন পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
লিডারশীপ ইন সোশ্যাল অন্টাপ্রিনেয়ার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
প্রিমিও গ্যালিলীয় ২০০০ স্পেশাল প্রাইজ ফর পিস ২০০৪, ইটালি (২০০৪)
নিক্কেই এশিয়া পুরস্কার, জাপান (২০০৪)
গোল্ডেন ক্রস অফ দ্যা সিভিল অর্ডার অফ দ্যা সোশ্যাল সলিডারিটি,স্পেন (২০০৫)
ফ্রিডম এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৫)
বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি গোল্ড মেডেল, বাংলাদেশ (২০০৫)
প্রাইজ ২ পন্টে, ইটালি (২০০৫)
ফাউন্ডেশন অফ জাস্টিস, স্পেন (২০০৫)
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি নেউসতাদ এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬)
গ্লোব সিটিজেন অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড,যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬)
ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট স্বাধীনতা পুরস্কার, নেদারল্যান্ড (২০০৬)
ইতু বিশ্ব তথ্য সংগঠন পুরস্কার, সুইজারল্যান্ড (২০০৬)
সিউল শান্তি পুরস্কার, কোরিয়া (২০০৬)
কনভিভেঞ্চিয়া (উত্তম সহকারিতা) সেউতা পুরস্কার, স্পেন (২০০৬)
দুর্যোগ উপশম পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৬)
সেরা বাঙালী, ইন্ডিয়া (২০০৬)
গ্লোবাল ট্রেইলব্লেজার পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
এ বি আই সি সি এ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশীপ ইন গ্লোবাল ট্রেড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
সামাজিক উদ্যোক্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
বিশ্ব উদ্যোগী নেতৃত্ব পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
রেড ক্রস স্বর্ণ পদক, স্পেন (২০০৭)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম শত বার্ষিকী স্মারক, ইন্ডিয়া (২০০৭)
ই এফ আর বাণিজ্য সপ্তাহ পুরস্কার,নেদারল্যান্ড (২০০৭)
নিকলস চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
ভিশন এ্যাওয়ার্ড, জার্মানি (২০০৭)
বাফি গ্লোবাল এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
রুবিন মিউজিয়াম মানডালা এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
সাকাল বর্ষ ব্যক্তিত্ব পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৭)
১ম আহপাডা গ্লোবাল পুরস্কার, ফিলিপাইন (২০০৭)
মেডেল অফ ওনার, ব্রাজিল (২০০৭)
জাতিসংঘ সাউথ- সাউথ সহযোগিতা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
প্রোজেক্ট উদ্যোগী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
আন্তর্জাতিক নারী স্বাস্থ্য মিশন পুরস্কার, নিউইয়র্ক (২০০৮)
কিতাকইয়ুশু পরিবেশ পুরস্কার, জাপান (২০০৮)
চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
প্রেসিডেন্স পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
মানব নিরাপত্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
বাৎসরিক উন্নয়ন পুরস্কার, অস্টিয়া (২০০৮)
মানবসেবা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
শিশু বন্ধু পুরস্কার,স্পেন (২০০৮)
এ জি আই আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮)
করিনি আন্তর্জাতিক গ্রন্থ পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮)
টু উয়িংস প্রাইজ,জার্মানি (২০০৮)
বিশ্ব মানবতাবাদী পুরস্কার, ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮)
ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড ,ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮)
এস্টরিল গ্লোবাল ইস্যু’স ডিসটিনগুইশড বুক প্রাইজ, পর্তুগাল (২০০৯)
এইসেনহওয়ের মেডেল ফর লিডারশীপ অ্যান্ড সার্ভিস, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
গোল্ডেন বিয়াটেক এ্যাওয়ার্ড, স্লোভাকিয়া (২০০৯)
গোল্ড মেডেল অফ ওনার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
পি আই সি এম ই টি এ্যাওয়ার্ড, পোর্টল্যান্ড (২০০৯)
বৈরুত লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড (২০০৯)
সোলারওয়ার্ল্ড আইন্সটাইন এ্যাওয়ার্ড (২০১০)
©সংগৃহীত।

28/07/2024

অন্যর বিপদে দিনরাত দৌড়ে যাওয়া আমিও একদিন বিপদে পড়ে দেখেছি। কেউ পাশে থাকেনা, খোজ রাখেনা!

18/07/2024

বাংলাদেশ এখন সকাল ৭:৫৯ এই পোস্টটি আপনি দেখতে পাচ্ছেন তারমানে আপনি এখনো নিউজফিডে আপডেট খুঁজচ্ছেন মনে শান্তি পাওয়া নিউজ এর জন্য৷ আপনি শিউর হতে চাচ্ছেন আন্দোলন করা ভাই বোনেরা নিরাপদে আছে কিনা! অথচ আপনি এদের কাউকে চিনেন না৷ এই না চেনা না জানা মানুষের জন্যে আপনার মনে যে দরদ, ভালোবাসা এটা থেকে বোঝা যায় আপনি আপাদমস্তক একজন ভালো মানুষ৷ আল্লাহ আপনার মঙ্গল ও মনের ইচ্ছা পূরণ করুক।❤️

টিউশনে বসে আলমারি খুলবার শব্দ শুনলেই বুকের ভিতরে একটা সুখানুভূতি তৈরি হয়। আমি তিনটা টিউশন পড়াই, দুজন ইন্টারের আর একজন এস...
11/07/2024

টিউশনে বসে আলমারি খুলবার শব্দ শুনলেই বুকের ভিতরে একটা সুখানুভূতি তৈরি হয়। আমি তিনটা টিউশন পড়াই, দুজন ইন্টারের আর একজন এসএসসি দিবে। তিনটা টিউশন থেকে সতেরো হাজার টাকার মতো আসে। বিকাল পাঁচটার টিউশনে এসেছি কেবল, এই মেয়েটা তেমন পড়াশোনায় ভালো না, ফাঁকিবাজ, যার কারনে একটু বেশি পড়াতে হয়। আমি পড়িয়ে বের হয়ে গেলে আর বাসায় বই ছুঁয়ে দেখবে না।

আমি তখন পড়াচ্ছি আমার ছাত্রীর মা এসে বলল, তোমাকে এমন বিধ্বস্ত লাগছে কেন? আমি বললাম, আন্টি, বাবা অসুস্থ, হাসপাতালে ভর্তি আছেন তাই দৌড়াদৌড়িতে এমন। আন্টি বললেন কবে থেকে কিছু বললেও না তো, আমি বললাম এই তিনদিন থেকে, হুট করেই অসুস্থ হয়েছেন তাই বলা হয়নি।

টিউশন থেকে বের হবো তখন আমার ছাত্রী দিশাকে বললাম তোমার মাকে একটু ডেকে দেও। দিশা আন্টিকে ডেকে দিলো, যদিও তখনো মাস শেষ হয়নি তবে এইমাসের টাকাটা এখন পেলে বাবার চিকিৎসাটা স্বাভাবিক করা যাবে, নয়তো অনেক বিপদ হয়ে যাবে। টিউশন থেকে টাকা পাই মাসের পাঁচ তারিখ, তখন অনেক দেরি হয়ে যাবে। আন্টি এসে বলল, বাবা কিছু বলবে? আমি বললাম আন্টি যদি এই মাসের টাকাটা একটু আগে দিতেন আমার জন্যে ভালো হতো। আন্টি বলল, কালকে আইসো, এখনতো তোমার অংকেল বাসায় নেই। আমি আচ্ছা বলে দিশাদের বাসা থেকে বের হলাম।

পরবর্তী টিউশন সাতটায়, দিশাদের বাসা থেকে হেঁটে গেলে বিশ মিনিট লাগে। রিক্সায় গেলে ত্রিশ টাকা, ত্রিশ টাকা রিক্সা ভাড়া দিয়ে যাওয়ার মতো ক্ষমতা আমার নেই, তাহলে দেখা যাবে যে কয়টাকা পাই যাওয়া আসবার পথেই চলে গেলো।

এখানে যে ছেলেটাকে টিউশন পড়াই ছেলেটা এবার ইন্টার দিবে ওর নাম দিপু। দিপুকে পড়িয়ে বের হবো তখন আন্টির কাছে বললাম, যদি এই মাসের টাকাটা একটু আগে দিতেন। আন্টি বলল, আরে বাবা আমিতো ঠিক করে রেখেছি এই মাসের টাকাটা পরের মাসের সাথে দিবো, আমরা একটু দেশের বাড়ি যাবোতে যার কারনে একটু ঝামেলা বুঝোতো। দিপুর কাছে শুনলাম তাঁর ছোটো খালার বিয়ে, দিপুর মা বোনের বিয়ে উপলক্ষে এক লাখ পয়ত্রিশ হাজার টাকা গহনা কিনেছেন। এই টিউশন থেকে আমি সাত হাজার টাকা পেতাম, এই সময়টায় টাকাটা পেলে উপকার হতো।

বাবা সেদিন কথায় কথায় বলল তাঁর মাল্টা খেতে ইচ্ছে করছে, অসুখের সময় মানুষের কতোরকমের কি খেতে ইচ্ছে করে। মাল্টার দোকানে যেয়ে দাম দেখে বাবার জন্যে একটা মাল্টা কিনে নিয়ে আসতে পেরেছি, কারন এমনিতেও মাসের শেষ আমার পকেটে শূন্যতা ছাড়া কিছুই নেই।

এখন একমাত্র ভরসা হিসেবে দিশাদের বাসার টাকাটা। আমি সকালে যে টিউশন পড়াই, সেই মেয়েটা গত তিনদিন ধরে অসুস্থ আছে। এই মুহুর্তে টাকা চাওয়াটা আমার কাছে যুক্তিসঙ্গত মনে হয়না।

টিউশন শেষে হাসপাতালে যেতে যেতে রাত এগারোটা লেগে যায়। মা বাবার পাশে বসে আছে, ক্লান্তির একজোড়া চোখ। বাব তখন ঘুমাচ্ছে, বাবাকে আর ডাক দিলাম না। হাসপাতাল থেকে যে খাবার দিয়েছে বাবা খেতে পারেনি বমি দিয়ে ফেলে দিয়েছি, রুটি কলা খেয়ে কাটিয়ে দিয়েছে দুজনেই।

মায়ের কাছে জিজ্ঞেস করলাম এখন কি বাহির থেকে খাবার নিয়ে আসবো? মা বললেন না এখন থাক।

হাসপাতাল থেকে হলে ফিরতে ফিরতে রাত একটা বেজে যায়। হলের বেডে শরীর এলিয়ে দিতেই সারাদিনের ক্লান্তি শরীর জড়িয়ে নেয়, প্রতিদিন বিছানায় যখন রাতে শরীর এলিয়ে দেই ইচ্ছে হয় সবকিছু ছেড়েছুড়ে যদি কয়েকটা দিন শান্তিতে ঘুমাতে পারতাম। রাত বাড়তে থাকে, মাথার ভিতরে চিন্তা বাড়ে, ভোরে এলার্ম দিয়ে রাখি একবার হাসপাতালে যেতে হবে। তারপর ভার্সিটির ক্লাস আছে নয়টা পনেরোতো, ঘুমানোর চেষ্টা করছি কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসছে না। বাড়ি থেকে বাবা যে টাকা নিয়ে আসছিলো সে টাকার পুরোটাই টেস্টে খরচ হয়ে গেছে, ডাক্তার বলছে অপারেশন লাগতে পারে। কালকে একটা টেস্টের রিপোর্ট দিবে, সেই রিপোর্ট দেখে বাকিটা বুঝা যাবে।

রাতে কখন যে ঘুমিয়ে পরি টের পাইনি, ঘুম ভাঙলো এলার্মে। হল থেকে বের হয়ে হাসপাতালের কাছের হোটেল থেকে খাবার নিলাম। বাবা সেও খাবার খেতে পারলেন না, হোটেলের খাবার থেকে গন্ধ পান। বাবা বললেন যদি একটু শিং মাছের ঝোল দিয়ে ভাত খেতে পারতাম। শিং মাছ কই পাবো এসব গ্রামে হলে পাওয়া যেতো, আর এখানে পাওয়া গেলেই দাম শুনে চুপচাপ চলে আসা ছাড়া কিছু করবার নেই।

মাকে বললাম দুপুরে আমি খাবার নিয়ে আসবো, হাসপাতালের খাবার খেতে হবে না।

আমি তখন ভার্সিটির ক্লাসে দিশার মা হোয়াটসঅ্যাপে কল দিলেন। ক্লাস শেষে বের হয়ে কল ব্যাক করলাম। আন্টি বললেন তোমার বাবা কোনো হাসপাতালে ভর্তি? আমি হাসাপাতালেন ঠিকানা বললাম। আন্টি বললেন, দুপুরে আমরা দেখতে আসবো।

আন্টি আর দিশা বাবাকে দেখতে এসেছেন। আন্টি সাথে করে দুপুরে রান্না করে নিয়ে এসেছেন। আন্টি খাবারের বাটিগুলো বের করতে করতে বললেন তেমন কিছু নিয়ে আসিনি, শুধু শিং মাছ আর করলাৃ ভাজি নিয়ে এসেছি। তোমার আংকেল নীলফামারী গেছিলেন সেখান থেকে নিয়ে এসেছেন, একেবারে দেশি শিং মাছ। রোগী মানুষ মাংস খেতে পারে কি পারে না তাই মাছ রান্না করে নিয়ে এসেছি। আমি বললাম, না সমস্যা নেই।

এই শহরে দুবেলা ভাত পাঠানোর মতো আমাদের কেউ ছিলো না, এইতো আমাদের কাছে অনেককিছু, যার সাথে রক্তের কোনো সম্পর্ক নেই সে কিনা আমাদের কথা ভেবেছেন। কখনো কখনো সম্পর্কে রক্তের চেয়ে আত্মার টান বেশি হয়ে যায়।

আন্টি যাবার সময় হাসপাতালের বারান্দায় আমাকে ডেকে নিয়ে একট খামে টিউশনের টাকাটা দিয়ে গেলেন। আন্টিদের হাসপাতালের নিচে দিয়ে আবার উপরে আসলাম। এসে দেখি বাবা শিং মাছ দিয়ে প্লেটে ভাত নিয়ে খাচ্ছেন, বাবা খাবার খেতে খেতে বললো রান্নাটা খুব ভালো হয়েছে। বাবার খাবার খাওয়ার দৃশ্য দেখে আমার চোখে পানি এসে গেলো, কেন আসলো জানি না, কখনো কখনো অতিরিক্ত সুখে চোখে পানি এসে যায়।

আমি খাম খুলে দেখলাম খামের ভিতরে বারো হাজার টাকা। দিশাকে পড়িয়ে এই টিউশন থেকে আমি সাত হাজার টাকা পাই। খামের ভিতরে এতো টাকা দেখে চকচক করে উঠে চোখ। তখন আমার ফোনে রিং হয়, আন্টির কল। আন্টি বলল, বাবা খাম খুলে দেখেছো? আমি বললাম হ্যাঁ আন্টি। আন্টি বললেন, বাকিটা তোমার বাবার চিকিৎসার খরচের জন্যে দিলাম, অল্প কিছুই দিতে পারছি যদি তোমার কাজে আসে ভালো লাগবে। আমি কিছু বলতে পারলাম না, গলায় যেনো কথা আটকে আসলো।

বাবার অপারেশন লাগলো না, ডাক্তার কিছু ওষুধ দিলেন। বাবার ওষুধ কিনতে নয় হাজার টাকা খরচ হয়ে যায়। ভাগ্যিস আন্টি টাকাটা দিয়েছিলেন নয়তো কি যে হতো। দুদিন পরেই বাবা অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠেন, বাবা আর মাকে বাসে উঠিয়ে দিলাম। বাবা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন৷

আমি হাঁটছি, প্রতিদিন যেনো নতুন করে চিনছি কংক্রিটের এই শহরকে। কতো অভিযোগ এই শহরের প্রতি মানুষের, তবু দিনশেষে এই শহরে যাদুর কাঠির মতো অবিশ্বাস্য কিছু ঘটে যায়, যে সুখে চোখে পানি টলমল করে। এখানে কতো রকমের মানুষের বসবাস।

08/07/2024

বাহ্ কি সুন্দর,,, মারহাবা, সাব্বাস কাকা_😂

08/07/2024

কোটাও নাই, পিএসসির প্রশ্ন কেনার ক্ষমতাও নাই, বিদেশ যাওয়ার টাকাও নাই। তাহলে আমি কিতা করাম?😅

পেনাল্টি দিয়ে জিত্তে পারলো না! 🙂
07/07/2024

পেনাল্টি দিয়ে জিত্তে পারলো না! 🙂

05/07/2024

ঠকে যাচ্ছেন, তাই না? জীবনের প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই নিজেকে হারিয়ে ফেলেছেন, তাই না? সমস্যা নেই, ঠকে যান, আরো ঠকেন, দেখবেন একদিন ঠকতে ঠকতেই, জিতে যাবেন! ইনশা'আল্লাহ ❤️

05/07/2024

উপেক্ষা করতে শেখো এবং নিজের কাজ নিয়ে আর‌ও ব্যস্ত হয়ে ওঠো। এতেই সব শান্তি।

03/07/2024

অন্যের ভালো চাইতে শিখুন সৃষ্টিকর্তা আপনার জীবনে ভালো কিছু এনে দিবে!

28/06/2024

আমরা কতরকম প্ল্যান করি। এটা করব, ওটা করব। তারপর হঠাৎ একদিন আমাদের জীবন এলোমেলো হয়ে যায়। হঠাৎই দেখি যা প্ল্যান করেছিলাম তার কিছুই পূরণ করতে পারছিনা। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু হয়ে যায় যে জীবনটাই বদলে যায়। মানুষ মনে করে সবকিছু তাঁর হাতেই আছে। অথচ হঠাৎ একদিন দেখে কিছুই তার হাতে‌ নেই। সবকিছু ওই একজনের হাতেই। সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ ছাড়া আমরা কে কোথায় থাকতাম? আমরা এত ক্ষুদ্র! এত কম আমাদের ক্ষমতা!

এই যাত্রার পিছনের গল্পটা দুঃখে ভারাক্রান্ত।'🖤😔
14/06/2024

এই যাত্রার পিছনের গল্পটা দুঃখে ভারাক্রান্ত।'🖤😔

টাকা একটা জিনিসরে ভাই৷ টাকার লাইগা কেউ কোকের বিজ্ঞাপন করে আর কেউ এক্সের লগে নাটক করে :)
13/06/2024

টাকা একটা জিনিসরে ভাই৷ টাকার লাইগা কেউ কোকের বিজ্ঞাপন করে আর কেউ এক্সের লগে নাটক করে :)

06/06/2024

এই দেশে জন্ম নিয়ে সন্তুষ্ট আছেন? নাকি আপসোশ?
বিস্তারিত নিচে দেখুন ____________
🇧🇩 প্রাথমিকে নিয়োগ হবে-
নারী কোটা: ৬০%
পোষ্য কোটা: ২০%
মুক্তিযোদ্ধা কোটা: ৩০%
-----------------------------------------
মোট কোটা: ১১০% ।
হয়ত ১১০ পার্সেন্টকে সমন্বয় করে ±৯০% কোটা কার্যকর হতে পারে । আরও অনেক কোটা জাগ্রত হতে পারে ।

🇧🇩 রেলে নিয়োগ হবে-
পোষ্য কোটা: ৪০%
মুক্তিযোদ্ধা কোটা: ৩০% (এখন আছে ১৫%)
প্রতিবন্ধী ও এতিম কোটা ১০%
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা: ২.৫%
আনসার ও ভিডিপি কোটা: ৫%
জেলা ৫ শতাংশ ও নারী কোটা: ৭.৫% (সমন্বিত)
------------------------------------------------------------------
মোটা কোটা: ৯৫%
হয়ত ৯৫ পার্সেন্টকে সমন্বয় করে ±৯০% কোটা কার্যকর হতে পারে ।

🇧🇩 এনটিআরসিএ নিয়োগ হবে-
নারী কোটা: ৩০%
মুক্তিযোদ্ধা কোটা: ৩০%
মোট ৬০% কোটা ইতিমধ্যে হয়ে যাবে । আরও কোনো কোটা যোগ হবে না এটা ভাবলে পাপ হবে ।

🇧🇩 বিসিএসে নিয়োগ হবে-
সেই আগের ৫৬% কোটা আবার জাগ্রত হবে ।

দ্রষ্টব্য: কোটা'র বাহিরে আরও রয়েছে বিশেষ হাইওয়ে কৌশল । যেমন: প্রশ্নফাঁস, প্রক্সি ও ডিভাইস আর ভাইভাতে অনেকের মামার লাল টেলিফোন ।

ফলাফল: মেধা (সাধারণ পরিবারের চাকরি হবে না এমন) বলতে আর কিছু অবশিষ্ট না থেকে শুধু শ্রমিক তৈরির কারখানা হবে এ দেশে । মুক্তিযোদ্ধারা যদি এত ক্লাসের দেশ এখন দেখত তবে তারা এটাই বলত, আমরা আসলে কেন নিজের আত্মা বিসর্জন দিলাম ?

মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ সুবিধা দিক আমরা এটা ভালো মনে করি কিন্তু চাকরিতে কোটা কেন দিতে হবে একেবারে নাতিনাতনি পর্যন্ত ? আর ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে কি হবে ?

লিখেছেন - জুলহাস উদ্দিন

POWER প্রাইমারি & নিবন্ধন

দুটো মানচিত্র! 🖤
01/06/2024

দুটো মানচিত্র! 🖤

কৃষি ও পরিবেশ উন্নয়নের জন্য নীরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উম্মে কুলসুম পপি! উদ্যোক্তা হিসেবে প্র...
01/06/2024

কৃষি ও পরিবেশ উন্নয়নের জন্য নীরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উম্মে কুলসুম পপি! উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন প্রিমিয়াম ফ্রুটস লিমিটেড।
নিজের নিজস্ব ফেসবুক পেজ ও ইউটিউবে কৃষি, পরিবেশ সংরক্ষণ, পশু পালন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ ও জ্ঞানমূলক আলোচনা করে ইতোমধ্যেই জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন পপি। কৃষি নিয়ে তার মানসম্মত কন্টেন্ট যে কারো নজর কাড়তে বাধ্য। এছাড়াও নিজস্ব প্রতিষ্ঠান প্রিমিয়াম ফ্রুটস এর মাধ্যমে মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিচ্ছেন বিশুদ্ধ ফলমূল সহ অন্যান্য কৃষি পণ্য। কন্টেন্ট ক্রিয়েশন যখন বাংলাদেশে দিনে দিনে সমালোচনার জন্ম দিচ্ছে সেখানে পপির কৃষি নিয়ে অভিনব কন্টেন্ট বানিয়ে চলেছেন।
কৃষি প্রধান বাংলাদেশে কৃষি নিয়ে যে অনেক কিছু করার সুযোগ আছে বাংলাদেশের মানুষের কাছে যেন সেই সম্ভাবনার আশা জাগিয়ে চলেছেন পপি।

28/05/2024

নিয়মিত যারা আপনার খোঁজ খবর রাখেন ফ্রী হয়ে আপনি তাদের খোঁজ খবর রাখার চেষ্টা করুন। যদি দেখেন আপনি খোঁজ খবর রাখার পরেও তারা এড়িয়ে চলছে তবে দ্রুত তাদের থেকে প্রস্থান করুন..!!❤️

বেশ ভালো লাগা কয়েকজন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। এদের ফলো করতে পারেন আপনিও। প্রথম জন নাদির। জনপ্রিয় ইউটিউবার। তিনি মূলত পৃথিবীর দ...
27/05/2024

বেশ ভালো লাগা কয়েকজন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। এদের ফলো করতে পারেন আপনিও।

প্রথম জন নাদির। জনপ্রিয় ইউটিউবার। তিনি মূলত পৃথিবীর দুর্গম পথ পাড়ি দিতে পছন্দ করেন। ইউটিউবে তাঁর শত শত ভিডিয়ো ক্লিপ রয়েছে। প্রত্যেকটি ভিডিয়োতেই নতুন কোনো স্থান ও দেশ সম্পর্কে জানতে পারবেন। পৃথিবীর বৈচিত্র্যময়ে ভৌগোলিক প্রতিচিত্র উঠে আসে তাঁর বর্ণনায়। ইউটিউবে তিনি 'Nadir On the Go' এবং ফেসবুকে 'Nadir On the Go -Bangla' নামে আছেন। নাদির সম্প্রতি তাঁর মাকে হারিয়েছেন।

দ্বিতীয় জন উম্মে কুলসুম পপি।
তিনি ফেসবুকে 'Umma Kulsum Popy' নামে কৃষি বিষয়ক তথ্য উপস্থাপন করেন। বিভিন্ন শস্য, শাক-সবজি, ফলজ ও ঔষধি বৃক্ষ বিষয়ে জানা-অজানা বিজ্ঞানসম্মত তথ্য উপস্থাপন করেন। যা যেকোনো মানুষের জানার পরিধি বাড়াতে সহযোগিতা করবে। তাঁর রয়েছে অসংখ্য উপকারী ভিডিয়ো তথ্যচিত্র।

তৃতীয় জন ডা. তাসনীম জারা। করোনাকাল থেকে তাঁকে ফেসবুকে দেখি। বিভিন্ন স্বাস্থ্যবিষয়ক ও সচেতনতামূলক তথ্য উপস্থাপন করেন। করোনাকালে মূলত ফেসবুকে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেন বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসাবিষয়ক পরামর্শের জন্য। ফেসবুকে তিনি আছেন Dr. Tasnim Jara নামে।

চতুর্থ জন খাদিজাতুল কোবরা সোনিয়া। ইংরেজি ও জার্মান ভাষা শিক্ষা বিষয়ে এবং বিভিন্ন বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ পেতে যারা অনলাইনে দিকনির্দেশনা ও পরামর্শ দেন তাঁদের মধ্যে আমার কাছে সবচেয়ে স্মার্ট তরুণ নোবিপ্রবির প্রাক্তন শিক্ষার্থী Khadizatul kobra Sonya. কথা বলার ধরণ ও স্মার্টনেসেও তিনি অনন্য।

উপরের এই চারজনের কাউকে বাণিজ্যিক স্রোতে ভাসতে দেখিনি। ভিউ বাড়াতে সস্তা স্রোতে ভেসে নিজের ক্লাস নষ্ট করতে দেখিনি। শখের বসে ফেসবুকে এসে হয়ে উঠেছেন পছন্দের তারকা। এদেরই ফলো করা উচিত। মূর্খ টিকটকারদের আগ্রাসন থেকে বেরিয়ে এসে এদের সাথে থাকুন।

Focus on making money before finding love.  Love doesn't pay bills.  💰😌
22/05/2024

Focus on making money before finding love. Love doesn't pay bills. 💰😌

16/05/2024

আমি পরিপূর্ণ নই। আমি সামান্য সাধারণ একজন। তা সত্ত্বেও যারা আমাকে গুরুত্ব দেয়, মূল্য দেয়, পাশে থাকে; তাদের আমি মন থেকে ভালোবাসি।🤍

19/02/2024

পুরুষ মাত্রই প্রতিষ্ঠিত হতে হবে! রিক্ত শূন্য নারীকে ভালোবাসার লোকের অভাব হয়না, কিন্তু ভেঙ্গে পড়া পুরুষের দিকে কেউ ফিরেও তাকাই না!

19/01/2024

অল্প বয়স থেকেই যারা পরিবারের জন্য নিজেকে সেক্রিফাইজ করে থাকে তাদের শেষটা সুন্দর হোক!

আলহামদুলিল্লাহ্ ❤️আবারও বিশ্ব সেরা হলেন আমাদের সবার প্রিয় সালেহ আহমেদ তাকরিম।দুবাই আন্তর্জাতিক  কোরআন প্রতিযোগিতায় ২০২৪ ...
15/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ্ ❤️
আবারও বিশ্ব সেরা হলেন
আমাদের সবার প্রিয় সালেহ আহমেদ তাকরিম।

দুবাই আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় ২০২৪ ইং বিশ্বের ৭০ টি দেশকে পিছনে ফেলে আবারও বিশ্বসেরা হলেন বাংলাদেশের গর্ব।❣️❣️

Address

Tangail

Telephone

+8801688868149

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hridoy Mahmud posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hridoy Mahmud:

Videos

Share