Made in Dhaka

Made in Dhaka The page "Made In Bangladesh" is likely to be a platform that showcases and celebrates products, services, and cultural aspects of Bangladesh.

The page may feature content related to local businesses, entrepreneurs, artists, and other individuals or groups who are contributing to the growth and development of Bangladesh. The page could share posts that highlight the unique cultural heritage of Bangladesh, such as traditional crafts, music, and cuisine. It may also showcase the country's natural beauty and tourism destinations to promote

the country to both local and international audiences. In addition to highlighting Bangladesh's strengths and achievements, the page could also address challenges faced by the country and its people, such as poverty, inequality, and climate change. It may share information on social initiatives and campaigns aimed at addressing these issues, as well as stories of people who are working towards positive change. Overall, "Made In Bangladesh" is likely to be a page that promotes the country's strengths, while also shedding light on areas where improvement is needed. The page could serve as a source of inspiration and pride for Bangladeshis, as well as a means of sharing the country's culture and accomplishments with the world.

“সরকারী চাকরি করে বেতন ৫ হাজার৫০ হাজার টাকা মাসে খরচ দেখি তার।বাকী টাকা কেমনে আসে সেকথা আর বলিনাকেয়ামতের নমুনা জানি, কিন...
03/10/2023

“সরকারী চাকরি করে বেতন ৫ হাজার
৫০ হাজার টাকা মাসে খরচ দেখি তার।
বাকী টাকা কেমনে আসে সেকথা আর বলিনা
কেয়ামতের নমুনা জানি, কিন্তু মানিনা।”― রাধাপদ রায়

কবিতাই তাঁর জীবন ও জীবিকার অবলম্বন। তিনি এখন ক্ষতবিক্ষত শরীরে হাসপাতালের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন।

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার চারণকবি রাধাপদ রায়ের (বয়স ৮০) দিন কাটে নিজ গ্রামসহ আশপাশের এলাকার মানুষকে স্বরচিত কবিতা শুনিয়ে। তিনি স্বভাবকবি, কবিতা লেখেন, গান রচনা করেন আর তা ফেরি করে শোনান গ্রামগঞ্জের মানুষকে। সমাজের নানা অসংগতি, অনাচার তাঁর কবিতায় তুলে ধরেন তিনি, কখনো কখনো গল্পের আসর জমান। এতে লোকজন খুশি হয়ে তাঁকে কিছু অর্থ দেন। তা দিয়েই অন্নের সংস্থান হয় তাঁর।

এমন নির্বিবাদী, বয়স্ক এ মানুষটির ওপর বর্বরোচিত হামলা চালিয়েছে স্থানীয় দুই দুর্বৃত্ত। মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় একমাস আগে একটি শালিশ বৈঠকে আসামিদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির জের ধরে গত শনিবার পথরোধ করে রাধাপদ রায়ের ওপর বর্বরোচিত আক্রমণ চালায় মো. রফিকুল ইসলাম ও কদুর আলী নামে দুই হিংস্র জানোয়ার।

রাধাপদ রায় ডেইলি স্টারকে বলেছেন, ‘কদু ও রফিক গান-বাজনা পছন্দ করে না।’ ঘটনার প্রত্যক্ষর্দীরাও বলেছে, ‘আসামিরা গান-বাজনার সংস্কৃতির বিরোধিতা করে।’

রাধাপদ রায়ের ছেলে জুগল রায় বলেন, ‘পরিকল্পিতভাবে আমার বাবার ওপর হামলা চালায় রফিকুল ইসলাম ও কদুর আলী। পরে বাবাকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসি। আমার বৃদ্ধ বাবাকে তারা যেভাবে মারছে, তা বলে শেষ করতে পারবো না।’

চারণকবি রাধাপদ রায়ের ওপর বর্বরোচিত হামলায় আমরা সংক্ষু্দ্ধ। হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। অন্যায় করে অপরাধীরা পার পায় বলেই দুষ্কৃতিকারীদের দুঃসাহস দিন দিন বেড়েই চলেছে। দেশের মানুষ বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পাক। সরকার, প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা নিক। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, আমরা একটা মানুষের রাষ্ট্রে বাস করি, অমানুষের না।

#রাধাপদ_রায়

পাপন বিসিবি’র দায়িত্ব নেন ২০১২ সালে। সেই ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইন্ডিয়া ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়েছে ৮ বার...
02/10/2023

পাপন বিসিবি’র দায়িত্ব নেন ২০১২ সালে। সেই ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইন্ডিয়া ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়েছে ৮ বার। পাকিস্তানের ৭ বার। শ্রীলঙ্কার ৫ বার।
আমরা বলতে পারি... প্রেসিডেন্ট ওবামা চলে গেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প এসে আমেরিকা শাসন করে বিদায় নিয়েছে বাইডেন প্রেসিডেন্ট হয়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
নোকিয়া ওল্ড মডেল বদলে স্মার্ট ফোন এসেছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
বিশ টাকার পেঁয়াজ ডাবল সেঞ্চুরি করে দামের রেকর্ড গড়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
৩০/৪০ টাকার চাল ৭০ টাকা হয়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
পরী মনি জেলে গিয়ে ছাড়াও পেয়ে গেছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
৮৫ টাকার সয়াবিন তেল ১৭০ টাকা হয়েছে, তাও পাপন রয়ে গেছে।
জয় পাপোন্দা ✌️

সেদিন বেড়াতে গিয়ে মেয়ের জন্য একটা লাইট বসানো বেলুন কিনেছিলাম। ফেরার সময় বেলুনটা আমার কাছে রাখতে দিয়ে মেয়ে তার বাবার কোলে...
17/09/2023

সেদিন বেড়াতে গিয়ে মেয়ের জন্য একটা লাইট বসানো বেলুন কিনেছিলাম। ফেরার সময় বেলুনটা আমার কাছে রাখতে দিয়ে মেয়ে তার বাবার কোলে বসে ফিরেছিল। বাসায় ফেরার একটু পরেই আমার হাত থেকেই বেলুনটা ফুটো হয়ে গেল। মেয়ে তখন অন্য ঘরে খেলছিল। বেলুন সে সখ করে কিনেছিল,একটাবারও খেলতে পারে নি। অপরাধবোধে আমার মনটা একদম খারাপ হয়ে গিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম মেয়ে বোধহয় এবার গগনবিদারী কান্না জুড়ে দেবে।আমি তাকে ডেকে বললাম,সরি মা, তোমার বেলুনটা ফুটো হয়ে গেছে। আমাকে অবাক করে দিয়ে,সে মিষ্টি করে হাসি দিয়ে বলল,ইটস্ ওকে,মাম্মাম,তুমি কান্না করো না।
তখন অদ্ভুত একটা উপলব্ধি হয়েছিল আমার। ঐদিন বেলুনটা আমার হাত থেকে নষ্ট না হয়ে মেয়ের হাতে হতো,আমি অবশ্যই তাকে দোষ দিতাম। খুব কড়া করে বকা না দিলেও politely হলেও বলতাম এটা তার ভুল। এই একই ঘটনার জন্য আমি শাস্তি না পেলেও সে কিন্তু পেতো।
আমাদের সন্তানরা পৃথিবীতে এসে আমাদের হাজার দোষ ত্রুটি সত্ত্বেও আমাদের সাদরে গ্রহণ করে নেয়। কখনও বলে না,তুমি কেন অন্যদের মত সফল নও,সুন্দর নও,ভালো নও। অথচ আমরা বাবা মায়েরা কত অবলীলায় ওদের এসব বলে দেই!!
একটা মানুষ যখন হেরে যায়,সে তখন সবচেয়ে বেশি আশ্রয় খোঁজে বাবা মায়ের কাছে। সারা পৃথিবী যখন তার দোষ খুঁজতে থাকে,তাকে ব্যর্থ মনে করে করে। তখন মানুষটা আশা করে তার বাবা মা অন্তত তাকে বুঝুক,কেন আমি পারি নি সেটা না বলে আমি যে চেষ্টা করেছিলাম সেটা একটু বলুক। দুঃখের ব্যাপার হলো,সন্তানের শরীর খারাপ নিয়ে আমরা যত ভাবি,তাদের মন খারাপ নিয়ে ততটা ভাবি না।
আমার নিজের একাডেমিক লাইফের গ্রাফচার্ট এত বেশি সুন্দর না। প্রচুর Fluctuations আছে। সারাজীবন তো আমি টপার ছিলাম না। রেজাল্ট বোর্ডের টপে নিজের নামটা দেখার অনুভূতি যেমন আমার আছে,তেমন লজ্জায় পাশের বন্ধুকেও নিজের মার্কটা বলতে না পারার অনুভূতিও আমার আছে। এতটা পথ পারি দিয়ে এখন আমি জানি জীবনে সব পরীক্ষায় সবকিছুতে টপার হতে চাওয়া, এক ধরণের অসুস্থতা। হেরে যাওয়াটা জীবনেরই অংশ। চাইলেই যেকোন জায়গা থেকেই আবার নতুন করে শুরু করা যায়।
শুধুমাত্র সন্তান সফল হলে মায়েরা রত্নগর্ভা হয় না বরং সন্তান ভালবাসলে মায়েরা রত্নগর্ভা হন। নিজে মা হওয়ার আমি বুঝতে পারি,শুধুমাত্র বাবা মায়েরা যে সন্তানদের ভালোবাসেন এমন না। সন্তানেরাও বাবা মাকে অনেক ভালোবাসে। তাদের সেই ভালোবাসা বরং আরো বেশি নিরপেক্ষ। বাবা মায়ের সফলতা বা ব্যর্থতার সাথে তা উঠা নামা করে না।
লেখা: তামান্না সিদ্দিকী

05/09/2023

কাতারের সুন্দর মনোরম একটা পার্ক।

 #কাতারে_বাংলা_খাবারে_তেলেসমাতি। কাতার অত্যন্ত আধুনিক ব্যয়বহুল আর ধনী এক দেশ। এরাবিয়ান ছাড়া এখানে দক্ষিণ এশিয়া থেকে সবাই...
31/08/2023

#কাতারে_বাংলা_খাবারে_তেলেসমাতি।
কাতার অত্যন্ত আধুনিক ব্যয়বহুল আর ধনী এক দেশ। এরাবিয়ান ছাড়া এখানে দক্ষিণ এশিয়া থেকে সবাই আসে টাকা উপার্জনের জন্য। এখানের জনসংখ্যার দ্বিগুণ হয়ে যাবে প্রবাসী শ্রমিক। অলিতে-গলিতে হাটলে ইন্ডিয়ান আর বাংলাদেশীর দেখা পাওয়া যাবে।
এত মানুষের খাবার চাহিদা মেটানোর জন্য এখানে অসংখ্য বাংলা এবং ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট গড়ে উঠেছে। বাংলা একটা রেস্টুরেন্টের খাবার নিয়ে আজকে কথা বলবো। এই দেশে কোন খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়না, বেশির ভাগ আমদানি করা হয় ইন্ডিয়া, মিশর, তুরস্ক ও ইরান থেকে। তাই এখানে খাবারের দাম প্রচুর। আমদানি নির্ভর হওয়াতে এখানে মাছ, সবজি প্রচুর দাম। তাই হয়তো খাবার হোটেলে খাবার আকাশচুম্বী দাম।
আল জাদেদ এলাকায় বাংলা হোটেলে দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য গেলাম। এখানের খাওয়ার সিস্টেম হলো প্যাকেজ। আইটেমগুলো হলো, ভাত, সামান্য সবজি বা ভাজি, সালাদ এবং ডাল। আপনি চাইলে এক্সট্রা ভাত, ডাল নিতে পারেন অতিরিক্ত টাকা দিতে হবেনা। এবার আসা যাক আপনি এই আইটেমগুলো যদি মাছ দিয়ে খান তবে দাম পরবে ৮ থেকে ১০ রিয়াল, ইলিশ মাছ দিয়ে খেলে ১৫ থেকে ১৮ রিয়াল পর্যন্ত লাগতে পারে। মুরগী বা গরু দিয়ে খেলে ১০ থেকে ১২ রিয়াল। বিরিয়ানি গরু মুরগি ১০ থেকে ১২ রিয়াল।
আমি কয়েক দিন ধরে চিকেন আর বিফ খেয়েছি অনেক। আজকে তাই কাচকি মাছ অর্ডার করলাম।
প্রথমে ভাতের প্লেট নিয়ে আসলো, চালগুলো অতি দামী চাল, পিউর ইন্ডিয়ান বাসমতি চাল। যা বাংলাদেশের #সুলতান_ডাইন বা #কাচ্ছি_ভাইতে বিরিয়ানির জন্য ব্যবহার করা হয়। লম্বাটে এই চালের ভাতে সুগন্ধি অসাধারণ লাগে। ভাতের সাথে সামান্য সবজি দিলো। বাটিতে ডাল দেয়া হলো। সালাদ দেয়া হলো শসা, গাজর লেবুর চাক। এর পর সামনে চলে আসলো কাচকি মাছের তরকারি। দেশে আমি তো অবাক, আলু ভাজির মত করে কাটা, সাথে টমেটো পেয়াজ, কাচকি মাছ খুজে পেতে আমাকে যুদ্ধ করতে হলো। এখানে সর্বোচ্চ ১০ /১২ টি কাচকির মিশেল, বাকি পুরোটা আলু টমেটো আর পেয়াজ। পুরাই বাটপারির মত অবস্থা। চুপচাপ খেয়ে নিলাম, খাবারে পরিবর্তন আনার জন্য আজ কাচকি খেয়েছি। তারা যে ডাল সার্ভ করেছে এটা আমার দেখা সবচেয়ে বাজে। একেবারে পাতলা পানির মত। পেটে খিদে থাকায় সব খেয়ে নিলাম, স্বাদ এভারেজ মানের। এর চেয়ে ভালো ছিল রুই মাছ বা সেরি মাছ দিয়ে খাওয়া। যা হোক বিল আসলো ৮ রিয়াল। কাচকি মাছ দিয়ে ভাত খাওয়ার খরচ ৮ রিয়াল, আমার কাছে অনেক বেশি মনে হলো।

বি: দ্র: স্বাদ বোঝার জন্য ১ রিয়াল অতিরিক্ত দিয়ে ১ কাপ চা ও খেয়েছিলাম।

গ্রামীণ ব্যাংক সুদ খায় আর বাকী সব ব্যাংক দই মিষ্টি এবং রসমালাই খায় তাইনা😇😇😇। ড. ইউনূস বাজে লোক, আর বাকী ব্যাংকের এমডি, চ...
31/08/2023

গ্রামীণ ব্যাংক সুদ খায় আর বাকী সব ব্যাংক দই মিষ্টি এবং রসমালাই খায় তাইনা😇😇😇।

ড. ইউনূস বাজে লোক, আর বাকী ব্যাংকের এমডি, চেয়ারম্যান সবাই পির ওলি আউলিয়া 😋😋।

এস আলম গ্রুপ ৮ টা ব্যাংকের মূল "ধন" খালি করে ধ্বংস করে ফেলছে, ইসলামি ব্যাংক এখন আর ঋণ দিতে পারেনা কেল্লাফতে , ব্যাংকগুলোর অবস্থা বারোটা বাজায়ে ফেলছে, আর বিশেষ বিবেচনায় দরবেশ চাচ্চু ২২ হাজার কোটি টাকা নিয়া গেছে কারো কোন খবর আছে..?

জিহ্বাটাকে কেবল চাটাচাটির জন্যই আল্লাহ দেয়নাই,
মাঝেমধ্যে দুই চারটা হক কথাও বলাতে হবে।

 #শ্রীলঙ্কান_ফিউশন_ফুড। #কাতারের  #দোহায় মোড়ে মোরে ঘুরলে হরহামেশা আপনি ইন্ডিয়ান আর বাংলা রেস্টুরেন্ট পেয়ে যাবেন। কিন্তু ...
30/08/2023

#শ্রীলঙ্কান_ফিউশন_ফুড।
#কাতারের #দোহায় মোড়ে মোরে ঘুরলে হরহামেশা আপনি ইন্ডিয়ান আর বাংলা রেস্টুরেন্ট পেয়ে যাবেন। কিন্তু শ্রীলঙ্কান রেস্টুরেন্ট খুব একটা পাওয়া যায়না। এখানে শ্রীলঙ্কানদের আনাঘোনা থাকলেও তাদের দোকান আর রেস্টুরেন্টের তেমন আধিপত্য নেই।
৫ দিন #দোহার াদেদ এলাকায় আছি বাংলা এবং ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টের খাবার চেখে দেখলেও শ্রীলঙ্কান কোন খাবার এখনো ট্রাই করিনি। তাই আগের রাতে প্লান করে রেখেছি আজকে শ্রীলঙ্কান খাবার খাব সারাদিন।
াহরান স্ট্রিটের পাশে এই রেস্টুরেন্টের অবস্থান। ছো রেস্টুরেন্ট হওয়া সত্ত্বেও এর সামনে বিরাট পার্কিংয়ের ব্যবস্থা আছে। যা দোহার প্রতিটি রাস্তায় থাকে। রেস্টুরেন্টে ঢুকলেই শ্রীলঙ্কানদের অদ্ভুত ভাষা শুনতে পেলাম। তারা বেশির ভাগ ইন্ডিয়ান তামিল ভাষায় কথা বলে। অনেকে আবার সিংহলিজ ভাষায় কথা বলে। তাদের সাথে কথা বলার মাধ্যম হল হিন্দি ভাষা। তারা আবার হিন্দি ভাষায় অতটা পারদর্শী নয়। যা হিন্দি বলে তাতে তামিল এবং সিংহলিজ ভাষার মিশেল থাকায় বোধগম্য হতে কিছুটা সময় লাগে। তার পরেও চালিয়ে নেয়া যায়। আমি ভাবতাম তারা ইংরেজি ভাষা জানে কিন্তু আমার ধারণা ভুল, তারা ইংরেজি ভাষা বলতেও পারেনা এমনকি বুঝেও না।
রেস্টুরেন্টে ঢুকে ভাঙ্গা ভাঙ্গা হিন্দিতে মেনু জানতে চাইলাম। একজন আমাকে খাবারের সামনে নিয়ে গেল। দেখতে পেলাম খাবারের পশরা।
সকালে তাদের খাবার হল #আলু_পরটা, #স্ট্রীম_রাইস, #স্ট্রীম_নুডুলস, #ডাল, #সবজি, #বিফ, #চিকেন।

#শ্রীলঙ্কান খাবার এবং #ইন্ডিয়ান খাবারের মধ্যে বিরাট পার্থক্য আছে। খাবারের উপাদান এবং মশলা ব্যবহারগত পার্থক্য। শ্রীলঙ্কা #মশলা উৎপাদনে সামনের সাড়িতে থাকা সত্ত্বেও তারা খাবারে সীমিত মশলা ব্যবহার করে। অন্যদিকে #ইন্ডিয়ান খাবারে অধিক হারে মশলা ব্যবহার করা হয়।

ইন্ডিয়ান আলু পরোটা আটা বা ময়দার সাথে আলু মাখিয়ে বানানো হয়। কিন্তু শ্রীলঙ্কান আলু পরোটার রেসিপি ভিন্ন রকমের। এতে আলু ভর্তার মত করে সামান্য মশলা মেশানো হয়। মশলা মেশানো আলু ০.৫ সে:মি: পুরু করে পিৎজার মত আটা ময়দার খামিতে ভরে দেয়া হয়। এটা ফ্রাই পেনে সামান্য তেলে ভেজে তোলা হয়ে থাকে। যা দেখতে একেবারে পিৎজার পিছের মত। এই আলু পরোটা আপনি শুধু খেতে পারেন বা ডাল সবজির সাথে খেতে পারেন।
শ্রীলঙ্কান আরো একটা ফুড হলো #স্ট্রীম রাইস। এটা আমাদের ভাতের মত না বা ইন্ডিয়ান ভাতের মত না। এটা ভাত কে নরম করে ধলা পাকিয়ে ফেলা হয়। বাংলাদেশের ঝাউয়ের মত, সাথে লবন দেয়া হয় কোন মশলা ব্যবহার করা হয়না। এই #স্ট্রীম_রাইস ডাল, সবজি, বিফ, চিকেন দিয়ে খাওয়া হয়। আর আছে #স্ট্রীম_নুডুলস, এটা লুডুলস কে সিদ্ধ করে রাখা হয়, ডাল, সবজি, চিকেন, বিফ দিয়ে খাওয়া হয়।
এত সব খাবারের মধ্যে আমি অন্যদিকে না চেয়ে আলু পরোটা খেয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম, সাথে নিলাম ডাল। এখানের ডালে এক্সট্রা মশলা ব্যবহার করা হয়নি। অতি সাধারনভাবে রান্না করা হয়েছে, শুকনা মরিচকে ছোট ছোট টুকরো করে দেয়ার ফলে কিছুটা ঝাল ঝাল মনে হল। স্বাদ এভারেজ মানের, আহামরি কিছু মনে হলো না। আলু পরোটা কামড় দিয়ে ভিতরে আলু ভর্তার স্বাদ পেলাম, কিছুটা আলু ভর্তার চেয়ে বেশি স্বাদের। প্রথমে ভেবেছিলাম ডাল ছাড়া খেতে পারবো, কয়েক কামড় দিয়ে দেখলাম "ডাল ছাড়া খাওয়া যাবেনা"। শ্রীলঙ্কান খাবারের স্বাদ ইন্ডিয়ানদের মত বা বাংলাদেশের মত স্পাইসি নয়, তবে যথেষ্ট ভালো। ভালো হলেও নিয়মিত তাদের মত এই খাবার খাওয়া হয়তো আমার পক্ষে সম্ভব নয়। এইগুলা তাদের ট্রেডিশনাল খাবার, যারা আসছে তারা খুব তৃপ্তি ভরে খাচ্ছে। অনেককে দেখছি স্ট্রীম রাইস নিয়ে ডালের ঝোল দিয়ে কয়েক প্লেট খাবার সাবার করে দিচ্ছে। তাদের ট্রেডিশনাল খাবার হওয়াতে তারা এই খাবারে অভ্যস্ত। সব দেশের খাবারের প্রতি আমার রয়েছে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা, তাই ভিন্ন খাবার চেখে দেখছি।
এবার আসি দামের কথায়, দাম নিয়ে কথা বলতে গেলে শ্রীলঙ্কান খাবারকে আমি ইন্ডিয়ান খাবারের চেয়ে পিছিয়ে রাখবো। খাবারের মান এবং স্বাদ অনুযায়ী শ্রীলঙ্কান খাবার একটু বেশি দামী।
আমু ২ পিছ আলু পরোটা নিলাম যার প্রতিটি ১.৫ রিয়াল নিয়েছে। সাথে ডাল নিয়েছি যার দাম ২ রিয়াল নিয়েছে। খাবারের পরিমান, স্বাদ এবং মান অনুযায়ী অনেক বেশি দাম মনে হলো আমার কাছে। ২ টা আলু পরোটা, এবং ১ প্লেট ডালের দাম ৩ রিয়াল হলে আমার কাছে পারফেক্ট মনে হতো। এর চেয়ে ভালো ইন্ডিয়ান দোসা সেট, যাতে ২ টা দোসা এবং ৩ ধরনের চাটনি থাকে, খেয়ে তৃপ্তি পাওয়া যায়। আমার নাস্তা খরচ আজকে ৬ রিয়াল যা বাংলা টাকায় ১৮০ টাকার মত।
তবে #শ্রীলঙ্কান রেস্টুরেন্টের #চা ছিল অসাধারণ!! তারা ইন্ডিয়ানদের মত অতিরিক্ত চিনি ব্যবহার করেনা। তাদের চা-য়ে লিকার, চিনি এবং দুধের অসাধারণ একটা মিশেল আছে, চুমুকে বলে দেয়া যায় It’s a perfect tea. আমি চা খাইনা সচরাচর কিন্তু স্বাদ কেমন তা জানার জন্য ট্রাই করছি। তারা চায়ের দাম রাখে ১ রিয়াল, ইন্ডিয়ানরা ও ১ রিয়াল নেয়। কিন্তু শ্রীলঙ্কান রেস্টুরেন্টের চা খাওয়া মানে হলো পুরোপুরি পয়সা উসুল।

food

 #আমার_চোখে_কাতার_দোহা।কাতার অত্যন্ত গোছানো এক দেশ। এখানে যেমন ট্রাফিক জ্যাম নেই, তেমনি শহরের মোড়ে পরেনি কোন ট্রাফিক পুল...
29/08/2023

#আমার_চোখে_কাতার_দোহা।
কাতার অত্যন্ত গোছানো এক দেশ। এখানে যেমন ট্রাফিক জ্যাম নেই, তেমনি শহরের মোড়ে পরেনি কোন ট্রাফিক পুলিশ। কি এক আজব কথা, আমি একজনের সাথে প্রায় ৪০ কিলোমিটার জার্নি করেছি কিন্তু কোথাও কোন ট্রাফিক পুলিশ দেখিনি। এখানের বেশির ভাগ মেইন রোডগুলো ৮ থেকে ১০ লেনের। প্রতিটি লেনে আলাদা করে স্পিড লিমিট দেয়া আছে। গাড়িগুলো সা সা করে ছুটে চলে। তার মানে কি এখানে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নেই? অবশ্যই আছে, এখানে অটোমেটিক ট্রাফিক লাইট সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। এখানে ট্রাফিক সিগন্যাল ভাঙ্গার মত সাহস কোন বাপের বেটার নেই। সাধারণ একটা রেড লাইট সিগন্যাল অমান্য করার জন্য আপনাকে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হতে পারে। এখানে উন্নত মানের ক্যামেরা ও রিয়েল টাইম ট্রাফিক ট্রাকিং সিস্টেম ব্যবহার করার ফলে চুরির কোন সিস্টেম নেই। যেকারনে এখানে কেউ রুলস ভায়োলেট করার সাহস দেখায়না। এটাই খানের কারিশমা, এখানে আমাদের বাংলাদেশের লক্ষ মানুষ ড্রাইভিং করছে। অথচ আপনি তাদের বাংলাদেশের রাস্তায় ছেড়ে দিলে তারা কোন ট্রাফিক আইন মানবেনা। এখানে আইনের প্রয়োগ আছে, আর বাংলাদেশে আইন থাকলেও আইনের যথাযথ প্রয়োগ নেই।

আমি কাতারের #দোহায় আছি, এখানের অলিতে-গলিতে বহু বাংলাদেশি এবং ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট আছে। বলা হয়ে থাকে কাতারের মোট জনসংখ্যার সমান হয়ে যাবে ইন্ডিয়ান এবং বাংলাদেশি মিলে। এখানে অসংখ্য বাংলাদেশি ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট এবং দোকান রয়েছে। আমি এখানের রেস্টুরেন্টে খাচ্ছি সকাল বিকাল আর রাতে। খাবারের মান এভারেজ মানের, তবে আমাদের #বাংলাদেশে থেকে যথেষ্ট ভালো। বাংলাদেশের রেস্টুরেন্টগুলোতে তুলনামূলক খাবারের দাম অনেক বেশি। তারা খাবারের কোন অপশন রাখেনা। ১০ রিয়াল মানে আপনাকে ১০ রিয়ালেই খেতে হবে। আপনি যদি কম খেতে চান তার অপশন নাই। আপনি খাবার কম খেলেও খাবারের বিল কম দিতে পারবেননা। আর আপনি চাইলেও অর্ধেক মাছ মাংস নিয়ে খাবার খেতে পারবেননা। এটা খুবই বাজে একটা অবস্থা। তারা একচেটিয়া একটা মনোভাব নিয়ে ব্যবসা করছে। সকালে নাস্তা করলে রুটি বাজি, পরোটা সব পাওয়া যায়। রুটি বাজি ৫ রিয়াল, পরোটা বাজি ৫ রিয়াল। চাইলে আপনি অর্ধেক গরুর মাংস বা মুরগি নিতে পারবেননা। ভাতের সাথে মাছ বা গরু মুরগি দিয়ে খেলে ১০ রিয়াল থেকে ১৫ রিয়াল খরচ হয়। চাইলেও আপনি অর্ধেক গরু মুরগি দিয়ে খাবার চালাতে পারবেননা। এখানে ভাতের সাথে সামান্য ভর্তা, সবজি আর ডাল কমপ্লিমেন্টারি হিসেবে দেয়া হয়। চাইলে আপনি অতিরিক্ত ভাত নিতে পারেন।
কয়েক দিন বাংলা রেস্টুরেন্টে খেয়ে দেখলাম ভালো করে খেতে চাইলে দিনে আমাকে প্রায় ২০ রিয়াল খরচ করতে হবে। যা অনেক বেশি আমার মত মানুষের জন্য, তাই খরচ কমানোর জন্য বিকল্প পথ খুজছি। দুইদিন ধরে #ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে খাবার খাচ্ছি। এখানে অপশন আছে অনেক, আপনি চাইলেই ১ টা পরোটা নিয়ে চা দিয়ে খেয়ে নিতে পারেন, চা আর পরোটার বিল হবে ২ রিয়াল। এছাড়া এখানে দোসা, চাপাতি,পরোটা, গরু,মুরগি, বিরিয়ানি,সম্বার,বাজি,ডাল,চানা যা ইচ্ছা আপনি ইচ্ছেমত যতটা নিয়ে খেতে পারেন। অতিরিক্ত বিলের প্যারা নাই। মোট কথা এখানে আপনি কম টাকায় যতটা প্রয়োজন খেয়ে আসতে পারেন। আজ সকালে এখানে আমি সকালের নাস্তা করেছি দোসা সাথে সবজি এবং দুই ধরনের চাটনির সাথে। বিল হয়েছে মাত্র ৩ রিয়াল। যা অন্য বাংলা রেস্টুরেন্টে খেতে চাইলে গুনতে হতো কমছে কম ৫ রিয়াল। আজ দুপুরে কোন #শ্রীলঙ্কান রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খাব। এছাড়া বাংলাদেশের, আমার স্বজাতি ভাইদের আরো অনেক অসংগতি চোখে পরেছে যা দৃষ্টিকটু। এইগুলা শেয়ার করলে নিজের দেশের সম্মান হানি হবে।
এইসব দেখে মনে হচ্ছে...... #ঢেকি_স্বর্গে_গেলেওধান_ভানে।

কাতারের বর্তমান আবহাওয়া অত্যন্ত গরম, বাহিরে রোদে বের হলে মনে হয় গা পুড়ে যাবে, ৫০ থেকে ৫৫ ডিগ্রি থাকে দিনের বেলা। রাতে ৩৮/৪০।
এখানের প্রতি ইঞ্চি জায়গা কনক্রিট দিয়ে ঢালাই করা, কোথাও আমি মাটি দেখতে পাইনি। গাছপালা এখানে নেই বললেই চলে। প্রতিটি বাড়ি প্রায় একই রকম দেখতে। বাড়ির রঙ সব একই রকম, সাদা,গাড়ো সাদা বা গ্রে কালার।
Made in Dhaka

০৩(তিন) মাস মেয়াদী ইংরেজি ভাষা শিক্ষণ কোর্সে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি চলছে। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ...
05/08/2023

০৩(তিন) মাস মেয়াদী ইংরেজি ভাষা শিক্ষণ কোর্সে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি চলছে। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর আওতাধীন শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পরিচালিত ইংরেজি ভাষা শিক্ষা কোর্সের সেপ্টেম্বর/২০২৩খ্রি: - নভেম্বর/২০২৩খ্রি: সেশনে ২৫তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে আগ্রহী প্রার্থীগণের নিকট হতে কেন্দ্রের নির্ধারিত ফরমে নিম্নবর্ণিত তথ্যাদি/শর্ত প্রতিপালন স্বাপেক্ষে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে।

ভর্তির শর্তাবলিঃ
১) ভর্তির যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান পাশ
২) বয়স ন্যূনতম: ১৮-৩৫ বছর
৩) শারীরিক যোগ্যতা: শারীরিক ফিট থাকতে হবে।
৪) আসন: ৩০ টি
৫) কোর্স ফি: ১০০০/- (এক হাজার টাকা)
৬) ক্লাসের সময়: সকাল ৯.০০ টা - ০৩.০০ টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার)
৭) কোর্সের মেয়াদ: ৩ মাস
৮) ফর্ম বিতরন ও জমা: ২৫/০৭/২০২৩ খ্রি: হতে ২৪/০৮/২০২৩ খ্রি:
৯) ভর্তি: ২৭/০৮/২০২৩ খ্রি: হতে ৩১/০৮/২০২৩ খ্রি:
১০) ক্লাস শুরু: ০৩/০৯/২০২৩ খ্রি:

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
ক) রঙ্গিন সত্যায়িত ছবি পাসপোর্ট সাইজ- ২ কপি
খ) NID / জন্ম সনদের সত্যায়িত ফটোকপি
ঘ) শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত কপি।
যোগাযোগঃ কানিজ ফাতেমা (ইংরেজি প্রশিক্ষক), ০১৯৩৭৯১৯০৫৪

জাপানিজ ভাষা প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি (১১তম ব্যাচ)।ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যাদি/শর্ত:কোর্সের নাম: জাপানিজ ভাষা - N5 এ...
05/08/2023

জাপানিজ ভাষা প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি (১১তম ব্যাচ)।
ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যাদি/শর্ত:কোর্সের নাম: জাপানিজ ভাষা - N5 এবং N4 প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম এইচ.এস.সি/সমমান পাশ।
কোর্সের মেয়াদ: ০৬ মাস।
প্রশিক্ষণের সময়কাল: রবিবার হতে বৃহস্পতিবার (সকাল ৯ টা হতে বিকাল ৩টা পর্যন্ত প্রতিদিন)।
আসন সংখ্যা: ৩০টি (পুরুষ/মহিলা) ।
বয়স: ২০- ২৮ বছর (৩১/০৮/২০২৩খ্রি: তারিখে)।
ভর্তি ফি: ১,০০০/- (এক হাজার টাকা মাত্র)।
শারীরিক যোগ্যতা:
ক) উচ্চতাঃ পুরুষ - ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং মহিলা - ৫ ফুট হতে হবে।
খ) চোখের পাওয়ার, কালার ব্লাইন্ডনেস, স্কীন ও দাঁত এবং শারীরিকভাবে সুস্থতা থাকতে হবে।
গ) ওজনঃ পুরুষ - ৫৫ হতে ৬৫ কেজি, মহিলা - ৪৫ হতে ৫৫ কেজি।
ঘ) পুরুষদের ১৫ মিনিটে ৩ কি:মি: , মহিলাদের- ১০মিনিটে ১.৫ কি: মি: দৌড়ে সক্ষমতা থাকতে হবে।
ঙ) পুরুষদের ৩৫ বার পুশআপ ও সিটআপ, মহিলাদের ১৫ বার পুশআপ ও সিটআপের সক্ষমতা থাকতে হবে।

ভর্তি ফরম বিতরণ ও জমা: ২০/০৭/২০২৩খ্রি: হতে ২০/০৮/২০২৩খ্রি: (সময়ঃ সকাল ৯ ঘটিকা হতে ৪ ঘটিকা পর্যন্ত, প্রশিক্ষণ কক্ষ নং ১০১)।
প্রার্থী বাছাই: ২১/০৮/২০২৩খ্রি: (শারীরিক যোগ্যতা ও মৌখিক পরীক্ষা, সকাল ১০টা )
ফলাফল প্রকাশ: ২২/০৮/২০২৩খ্রি
ভর্তির তারিখ ও স্থান: ২৩/০৮/২০২৩খ্রি: (সকাল ৯টা , কক্ষ নং ৩০৮)
অপেক্ষমান ভর্তি: ২৪/০৮/২০২৩খ্রি: (সকাল ৯টা, কক্ষ নং ৩০৮)
ক্লাস শুরু: ০৩/০৯/২০২৩খ্রি:

ফরমের সঙ্গে যা জমা দিতে হবে:
১. ০৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের এবং ০২ কপি ষ্ট্যাম্প সাইজের ছবি।
২. এইচএসসি সনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. NID/ জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: প্রশিক্ষণ শেষে সরকারী সনদ প্রদান করা হবে। সম্পূর্ণ বিনা খরচে সরকারী ভাবে জাপানে কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।
যোগাযোগ: প্রশিক্ষক, মো: ফখরুল আলম, ০১৯৯৯৯০৯২৩১

বাংলাদেশে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শতাধিক বাড়ির সামনে এমনভাবে রিক্সাওয়ালাদের জন্য জল এবং টোস্ট বিস্কুট রাখা হয়। বাড়ির মালি...
18/07/2023

বাংলাদেশে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শতাধিক বাড়ির সামনে এমনভাবে রিক্সাওয়ালাদের জন্য জল এবং টোস্ট বিস্কুট রাখা হয়। বাড়ির মালিকগনের এই মহৎকর্ম সত্যিই প্রশংসনীয় !

16/07/2023

প্রশ্নঃ পুরুষেরা হাতে আংটি পরতে পারবে কিনা?
আলোচকঃ ইসলামিক স্কলার মিজানুর রহমান আযহারী।

#বাংলাওয়াজ #মিজানুররহমান আযহারী #বাংলাদেশ #ইসলামিক #প্রশ্নোত্তর #পুরুষ #আংটি #ভাইরালওয়াজ #ওয়াজ #সমাজ

15/07/2023

নারায়ণগঞ্জের এমপি শামীম ওসমানকে আমেরিকা প্রবাসীরা কটুক্তি করেন।
আমেরিকার একটি রাস্তায় নারায়ণগঞ্জের প্রভাবশালী এমপি শামীম ওসমানকে দেখে প্রবাসী আমেরিকানরা নানা ধরনের কটুক্তি করেন। তারা তাকে ভোট চোর বলে গালি দিতে থাকে। কিছুক্ষণ পর স্বামী মতমান সাহেব গাড়ি থেকে নেমে সেই যুবকের সাথে কথা বলে। একপর্যায়ে তাকে ধমকেশরী নানান ধরনের কথা বলতে থাকেন। কিছুক্ষণ পর সেখানে শামীম ওসমানের পরিচিত অনেক মানুষ জড়ো হন, একটা পর্যায়ে প্রবাসী ছেলেটি ওই লোকদের দ্বারা লাঞ্চিত হতে শুরু করে। তবে ছেলেটির পক্ষেও কয়েকজন লোক দাঁড়ায়।
একটা পর্যায়ে শামীম ওসমান সেই ছেলেটির সাথে কথা বলে ওই স্থান ত্যাগ করে অন্যত্র চলে যান। এভাবে একজন রানিং এমপি কে প্রায় প্রবাসীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
#শামীমওসমান #ভাইরালভিডিও #জনতারকথা #বাংলাদেশেররাজনীতি #ভোটচোর #এমপি #বাংলাদেশ #সংসদ #ভাইরাল #নারায়ণগঞ্জ #হাসিনা #নির্বাচন

সম্প্রতি ‘প্রিয়তমা’র মুক্তি উপলক্ষে মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমিয়েছেন দেশের শীর্ষ নায়ক শাকিব খান। তার কয়েক দিন আগেই সেখানে গে...
15/07/2023

সম্প্রতি ‘প্রিয়তমা’র মুক্তি উপলক্ষে মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমিয়েছেন দেশের শীর্ষ নায়ক শাকিব খান। তার কয়েক দিন আগেই সেখানে গেছেন নায়িকা পূজা চেরী। গত বছর মুক্তিপ্রাপ্ত ‘গলুই’ সিনেমা করতে গিয়েই আলোচনায় আসে এ জুটি। ছড়িয়ে পড়ে প্রেমের কথা। এমনকি কেউ কেউ বলেন, গত সেপ্টেম্বরে বিয়েবন্ধনেও আবদ্ধ হয়েছেন শাকিব-পূজা! এরপর গুঞ্জন ওঠে, বিয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হচ্ছেন তারা। সেই জল্পনা আরও উসকে দেয় পূজার যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা পাওয়ার বিষয়টি।

আতিকুর রহমান খান পূর্নিয়া নামে একজন গণমাধ্যমকর্মী তখন বলেছিলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র জগতের অনেকেই তাদের বিয়ের বিষয়টি জানেন। শাকিব-পূজা চেরী দুজনেরই যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা। দুজনেরই যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা হয়ে আছে।’

এরপর অবশ্য একসঙ্গে দেশটিতে যাওয়া হয়নি শাকিব-পূজার। এবার সেটাই হলো, দুজনই যুক্তরাষ্ট্রে। শোনা যাচ্ছে, পূজা সেখানে থাকবেন আরও বেশ কিছুদিন। তবে কি যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হতেই এবার একসঙ্গে দেশটিতে পাড়ি জমালেন শাকিব-পূজা, নেটিজেনদের মধ্যে এখন সেই জল্পনা।

সোর্সঃকালবেলা

#ভাইরালভিডিও #শাকিবখান #পূজাচেরি #বিনোদন #সিনেমা #বাংলাসিনেমা #চিত্রজগত #ভাইরাল #বাচ্ছা #অপুবিশ্বাস #বুবলির #বিয়ে #আমেরিকা #নিশো #আফরান #বাংলানাটক

সুন্দর পৃথিবীকে পরিবেশবান্ধব বাসযোগ্য রাখতে গাছের কোনো বিকল্প নেই। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার জন্য দেশের মোট ভূ-ভাগের প্রা...
14/07/2023

সুন্দর পৃথিবীকে পরিবেশবান্ধব বাসযোগ্য রাখতে গাছের কোনো বিকল্প নেই। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার জন্য দেশের মোট ভূ-ভাগের প্রায় ২৫ ভাগ বনভূমি দরকার। গাছ মানুষের বন্ধু ও পরিবেশের অন্যতম প্রধান উপকরণ। কিন্তু সব গাছ মানুষের জন্য উপকারী কিংবা পরিবেশবান্ধব নয়। মানুষের উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি করে এমনই পরিবেশের জন্য একটি ক্ষতিকর গাছ ইউক্যালিপটাস। আমাদের জলবায়ুর জন্য ইউক্যালিপটাস গাছ মোটেই উপযোগী নয় উপরন্তু মাটি থেকে অতিমাত্রায় পানি শোষণ করে মারাত্মকভাবে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটায়।

ইউক্যালিপটাস মূলত একটি কাঠের গাছ যা প্রকৃতিগতভাবে অস্ট্রেলিয়ায় পাওয়া যায়। বৈজ্ঞানিক ভাষায় একে ডাকা হয় ইউক্যালিপটাস ওবলিকোয়া হিসেবে। যদিও ইউক্যালিপটাস গাছ আবহাওয়াগত অভিযোজন ক্ষমতার কারণে প্রায় সব মহাদেশেই দেখতে পাওয়া যায়। সারা বিশ্বে ইউক্যালিপটাসের প্রায় ৭০০ প্রজাতি আছে তবে পাপুয়া নিউ গিনি ও ইন্দোনেশিয়া, ভারত পর্যন্ত এর প্রাকৃতিকভাবে বিস্তার রয়েছে। আফ্রিকা, আমেরিকা, এশিয়া এবং ইউরোপের ৫০টারও বেশি দেশ তাদের দেশের বাণিজ্য ও শোভাবর্ধনের জন্য ইউক্যালিপটাস গাছ রোপণ করেছে।

আসবাবপত্র প্রস্তুতকারীরা ইউক্যালিপটাসের গাঢ় লাল ও গাঢ় হলুদাভ-বাদামি রংয়ের কাঠগুলোকে খুবই মূল্যবান মনে করে। সম্প্রতি, অস্ট্রেলিয়া থেকে ৪৫ লাখ টন ইউক্যালিপটাস কাঠের ফালি রপ্তানি করা হয়েছে, যার থেকে বছরে প্রায় ২৫ কোটি মার্কিন ডলার আয় হয়। ইউক্যালিপটাস গাছ থেকে কিনো, তেল ও ট্যানিন পাওয়া যায়। ইউক্যালিপটাস গাছের তেলের অনেক ব্যবহার রয়েছে, বিশেষত অ্যান্টিসেপটিক ও পরিষ্কারক হিসেবে, মশা নিধনেও এই তেলের ভূমিকা রয়েছে। কাঠ হিসেবে এর রয়েছে ব্যবহার, বেশ সুদর্শন এর পাতা, মসৃণ কাণ্ড। এদের ফুল সৌন্দর্য বৃদ্ধি ছাড়াও বেশ স্বাদিষ্ট মধু প্রস্তুতে কাজে লাগে। বেশ কিছু ইউক্যালিপ্টাস এর প্রজাতিতে গাম নিঃসরণের কারণে এদেরকে গাম ট্রি হিসেবে অভিহিত করা হয়। ইউক্যালিপটাস গাছে অধিক পরিমাণে তেল থাকায় এটা বেশ দাহ্য এবং এর আবাসভূমি অস্ট্রেলিয়াতে একে অগ্নি সৃষ্টিকারী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই আবাসিক এলাকায় বা ঘরবাড়ির কাছে এটাকে কম লাগানো হয়। তবে বড় বড় সড়কের ধারে সারিবদ্ধ ভাবে লাগানো থাকে আর বসন্তে এর চমক লাগানো ফুল দেখে প্রায় চেনাই যায় না যে সারাবছর অনাড়ম্বর থাকা এই বৃক্ষটিকে।

ইউক্যালিপটাস গাছ আশপাশের প্রায় ১০ ফুট এলাকার ও ভূগর্ভের প্রায় ৫০ ফুট নিচের পানি শোষণ করে আকাশে উঠিয়ে দেয়। এই গাছ রাতদিন ২৪ ঘণ্টাই পানি শোষণ করে বাতাসে ছাড়ে। এর ফলে মাটিতে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। এই গাছের কাঠের গুণাগুণ তেমন ভালো নয়। এ গাছ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। এই গাছের আশপাশে অন্য প্রজাতির গাছ জন্মাতে পারে না। এ গাছ মাটিকে শুষ্ক করে ফলে মাটির ঊর্বরতা কমে যায়। আর ইউক্যালিপটাস গাছ কেটে ফেললে মাটির ঊর্বরতা ফিরে আসতে দীর্ঘ সময় লাগে। ইউক্যালিপটাস গাছ বর্জন করা উচিত।

ইউক্যালিপটাস গাছের ফুল ও ফল ঝরে পড়লে সেখান থেকেও পরিবেশ বিপর্যয় দেখা দেয় বলে কিছু কিছু পর্যবেক্ষণে উঠে এসছে। যেসব এলাকায় ইউক্যালিপটাস গাছ বেশি সেসব এলাকার মানুষের শ্বাসকষ্টজনিত রোগ বেশি বলে জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ গাছের ফুল এবং এর পাপড়িগুলো বাতাসে ছড়িয়ে পড়লে নাকি মানুষের শ্বাসনালীতে গিয়ে ঢুকে এবং দীর্ঘদিন এ প্রক্রিয়া চলতে থাকলে নাকি শ্বাসকষ্ট এবং হার্টের অসুখও হতে দেখা গেছে।

দ্রুতবর্ধনশীলতা এবং অভিযোজন ক্ষমতার কারণে এটি অনেক দেশেই কাঠের গাছ হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যদিও উল্লেখ্য যে, এই ইউক্যালিপটাসের কোনো প্রজাতিই তুষারপাত সহ্য করতে পারে না। এটা উষ্ণমণ্ডলীয় এবং উষ্ণ উভয় প্রকারের জলবায়ুর প্রদেশে বেঁচে থাকতে সক্ষম। ভারত, বাংলাদেশে ইউক্যালিপটাস গাছকে নীলগিরি বা নীলগিরি গাছ নামে ডাকা হয়। বাংলাদেশেও বিস্তার লাভ করতে শুরু করেছে। সারাদেশেই এখন ইউক্যালিপটাস গাছটি রোপণ করা হচ্ছে। তা অনেকদূর এগিয়েও গেছে। তবে মাটির গুণাগুণের কারণে এটি বর্তমানে দেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল এবং দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে বেশি রোপণ করতে দেখা যাচ্ছে। রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর সিরাজগঞ্জ, পাবনা, কুষ্টিয়া এসব অঞ্চলে ব্যাপক আকারে এ গাছ লাগানো হচ্ছে। বাংলাদেশের জলবায়ু, মাটি ও কৃষি জমিতো বটেই দ্রুত বর্ধনশীল এই গাছটি পরিবেশের জন্যও মারাত্মক ক্ষতিকর। সাধারণ মানুষের উপর একসময় ইউক্যালিপটাস চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা ছাড়াই।

পরিবেশ বিজ্ঞানীদের মতে, ইউক্যালিপটাসের পাতায় এক ধরনের অ্যান্টিসেপটিক থাকায় এর নিচে ছোট গাছ বাড়তে পারে না, মারা যায় পোকা-মাকড়। বাংলাদেশে যেখানে একসঙ্গে সব ধরনের ছোট-বড় গাছ, ফসল এবং জলাশয় রয়েছে সেই পরিবেশে ইউক্যালিপটাস গাছ মোটেই উপযোগী নয়। উদ্ভিদ ও পরিবেশ বিজ্ঞানীরা ইউক্যালিপটাস গাছকে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। কাজেই এ গাছের বিস্তার রোধ করা প্রয়োজন। নতুনভাবে যাতে আর এ গাছ সৃজন বা রোপণ না হয় তার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। লাগানো গাছগুলোকে প্রতিস্থাপন করে দেশিজাতের পরিবেশবান্ধব গাছ লাগানোর ব্যবস্থা করা দরকার। সেজন্য ইউক্যালিপটাস গাছের চারা উৎপাদনের নার্সারি বন্ধ করতে হবে।

ফসল ও জীব-বৈচিত্র্য বিনষ্টের পাশাপশি ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে ইউক্যালিপটাস গাছ রোপণ না করার জন্য জনসচেতনতার তাগিদ দিচ্ছেন পরিবেশবিদরা। তাছাড়া নার্সারিতে যাতে এ গাছের চারা উৎপাদন না করে তারও ব্যবস্থা করতে হবে। সর্বোপরি ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন বন্ধ করতে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। অস্ট্রেলিয়ায় দাবানল খুবই পরিচিত আর এগুলো ইউক্যালিপটাস বনের জন্য হুমকিস্বরূপ এবং বাংলাদেশে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।
#গাছ #গাছেরচারা #ইউক্যালিপ্টাস #ক্ষতিকর #গ্রামের #সুন্দরী #সুন্দর #ভিডিওটা #ভাইরাল #ভাইরালভিডিও #সচেতন #জনতারকথা #সরকার #রাজনীতিবিদ #বাংলাদেশে #আমাদের #বাংলাদেশেররাজনীতি

ইউক্যালিপ্টাস গাছ আমাদের দেশীয় কোন গাছ নয়। এই গাছ বিদেশ থেকে আমাদের দেশে আনা হয়েছে। দ্রুত বর্ঢনশীল এই গাছ আমাদের ....

13/07/2023

টংগীর যে রাস্তা পিষে মারছে ছাত্রছাত্রীদের।

🔳 কারো সাথে ধাক্কা লাগলে সরি (Sorry)টা আপনি আগে বলে দিয়েছেন, মানে আপনি জিতে গেছেন। 🔳 কোথাও কোনো ভুল করেছেন? কোনো অহংকার ...
11/07/2023

🔳 কারো সাথে ধাক্কা লাগলে সরি (Sorry)টা আপনি আগে বলে দিয়েছেন, মানে আপনি জিতে গেছেন।

🔳 কোথাও কোনো ভুল করেছেন? কোনো অহংকার না রেখে দ্রুত ক্ষমা চেয়ে নিতে পেরেছেন, মানে আপনি জিতে গেছেন।

🔳 'আমি এখন ব্যস্ত আছি' বলে ফোনটা রেখে না দিয়ে বরং যদি বলতে পারেন 'ফ্রি হয়ে আমি কল ব্যাক করছি' তার মানে আপনি ভদ্রতা দেখিয়েছেন। একই কাজ একটু ভিন্নভাবে করলেই সেটা সুন্দর হয়ে যায়, পরিস্থিতিও বদলে যায়।

🔳 'দেখা করার সময় নেই' বলে কাউকে বিদায় না দিয়ে বরং যদি বলতে পারতেন, 'একদিন সময় করে আপনার সাথে দেখা করব' তবে ব্যাপারটা শুনতে কত ভালোই না লাগত! কাজ কিন্তু একই অর্থাৎ এই মুহূর্তে দেখা করতে পারছেন না। কিন্তু বলার ভিন্নতার কারণে ব্যাপারটা কত সুন্দর হয়ে গেল।

🔳 ধরেন কেউ আপনার কাছে এমন কিছু একটা সাহায্য চাইল যেটা দেয়ার সামর্থ্য আপনার নেই। কী বলবেন তাকে? 'আমি সাহায্য করতে পারব না' - ডাইরেক্ট বলে দিবেন? এভাবে বললে তিনি কষ্ট পাবেন। ব্যাপারটা এভাবেও বলা যায় -'আপনাকে এই ব্যাপারে সাহায্য করতে পারলে আমার ভালো লাগত।' তার মানে তিনি বুঝে নিবেন আপনি সাহায্য করতে পারছেন না এবং তার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছেন। একই বিষয় শুধু বলার ভিন্নতার কারণে কত সুন্দর হয়ে উঠে।

🔳 ধার নেয়া জিনিস সময়মত ফেরত দেয়াটা ব্যক্তিত্ব। যদি ফেরত সময়মত দেয়া না যায়, তবে অন্তত ঐদিন ফোন দিয়ে সরি বলাটা ভদ্রতা। তিনি আপনাকে একবার ধার দিয়ে যেন এই সিদ্ধান্ত না নেন, তিনি আর কখনোই আপনাকে কিছু ধার দিবেন না। এমনকি জরুরি প্রয়োজনেও না।

আমাদের সম্পর্ক হোক বিনয়, ভদ্রতা ও ভালোবাসা প্রতিষ্ঠায়।

ল্যাপটপ বা পিসি কিবোর্ডের উপরের সারির এফ ১ থেকে শুরু করে এফ ১২ চিহ্ন সম্বলিত বাটনগুলোর কাজ কী, তা নিয়ে অনেকেরই পরিষ্কার ...
11/07/2023

ল্যাপটপ বা পিসি কিবোর্ডের উপরের সারির এফ ১ থেকে শুরু করে এফ ১২ চিহ্ন সম্বলিত বাটনগুলোর কাজ কী, তা নিয়ে অনেকেরই পরিষ্কার ধারণা নেই।

খুব বেশি হলে হয়তো আপনি সাউন্ড ও ব্রাইটনেস বাড়ানো-কমানোর কাজে এরকম কয়েকটি বাটন ব্যবহার করে থাকতে পারেন। তবে এর বাইরেও এগুলোর আরও অনেক কাজ আছে। এগুলোকে বলা হয় ফাংশন কি। আপনি কোন ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করছেন, এগুলোর কাজ তার ওপর নির্ভর করে। তবে বেশিরভাগ কিবোর্ডের ক্ষেত্রে এই বাটনগুলোর কাজ একই।

এখানে এফ ১ থেকে এফ ১২ পর্যন্ত প্রতিটি বাটনের রহস্য উন্মোচন করা হলো।

এফ ১

উইন্ডোজ বাটন + এফ ১ বাটন চাপলে উইন্ডোজ হেল্প মেন্যু খুলবে।

মাইক্রোসফট এক্সেল বা ওয়ার্ডে কন্ট্রোল + এফ ১ বাটন চেপে ওপরের রিবন মেনু ডিসপ্লে বা শো করানো যাবে।

এফ ১ চেপে মোটামুটি সব প্রোগ্রামের 'হেল্প মেনু' খোলা যায়।

এফ ২

অল্টার + কন্ট্রোল + এফ ২ চাপলে মাইক্রোসফট অফিসের ডকুমেন্ট লাইব্রেরি খুলবে।

কন্ট্রোল + এফ ২ দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।

শুধু এফ ২ চেপে মাইক্রোসফট এক্সেলের একটিভ সেল এডিট করা যায়।

কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম এডিট করা যায়। ফাইল বা ফোল্ডারের ওপর ক্লিক করে এফ ২ চাপলেই রিনেমের অপশন আসে।

এফ ৩

উইন্ডোজে সার্চ ফিচার চালু হবে।

শিফট + এফ ৩ চেপে ওয়ার্ড ফাইলের সব অক্ষর ছোট হাতের থেকে বড় হাতের করা যাবে। উল্টোটাও করা যাবে। আগে লেখা সিলেক্ট করে নিতে হবে। এটি ইংরেজির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

এই বাটন চাপলে ফায়ারফক্স ও ক্রোম ব্রাউজারের 'ফাইন্ড' ফিচার চালু হবে।

এফ ৪

অল্টার + এফ ৪ উইন্ডোজের চলমান প্রোগ্রাম বন্ধ করবে।

এক্সপ্লোরারে চাপলে এটি কার্সরের অ্যাড্রেস বারে নিয়ে যাবে।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সর্বশেষ অ্যাকশনটি রিপিট করবে। অর্থাৎ, আপনি যদি কিছু লিখে এই বাটনটি চাপেন, তাহলে একই লেখা পুনরায় লেখা হবে।

এফ ৫

পাওয়ারপয়েন্টের স্লাইডশো শুরু করা যায়।

ব্রাউজারের ট্যাব রিফ্রেশ করা যায়।

কন্ট্রোল + এফ ৫ ওয়েব পেজ পুরোপুরি রিফ্রেশ (হার্ড রিফ্রেশ) করবে। ক্যাশের কারণে লোডিং ঠিকমতো না হলেও তা ঠিক হয়ে যাবে।

মাইক্রোসফট অফিসে 'ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস' চালু হবে।

এফ ৬

একাধিক ওয়ার্ড ফাইল ওপেন থাকলে কন্ট্রোল + শিফট + এফ৬ চেপে একটা থেকে আরেকটায় যাওয়া যায়।

এফ ৭

এফ ৭ দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখার বানান ভুল যাচাই করা যাবে।

ওয়ার্ড ফাইলের নির্দিষ্ট শব্দ সিলেক্ট করে শিফট + এফ ৭ চেপে অভিধান থেকে ওই অর্থ জানা যাবে।

এফ ৮

মাইক্রোসফট এক্সেলে মাউস ধরে টেনে সেল সিলেক্ট না করে এই বাটনের সাহায্যেও সহজে এ কাজটি করা যায়। এফ ৮ চাপ দিয়ে মাউস নির্দিষ্ট কোনো ঘরে ক্লিক করলেই ওই সেল পর্যন্ত সবগুলো সেল সিলেক্ট হয়ে যাবে।

বুটিং এর সময় এফ ৮ চাপলে উইন্ডোজের সেফ মোড চালু হয়।

এফ ৯

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট রিফ্রেশ করে।

আউটলুকে ইমেল সেন্ড ও রিসিভ করে।

এফ ১০

কন্ট্রোল + এফ ১০ ওয়ার্ড ফাইল ম্যাক্সিমাইজ ও মিনিমাইজ করে।

শিফট + এফ ১০ দিয়ে রাইট মাউসের বাটনের কাজ করা যায়।

এফ ১১

ব্রাউজারের ফুল স্ক্রিন মোড চালু ও বন্ধ করা যায়।

শিফট + এফ ১১ দিয়ে এক্সেলে নতুন স্পেডশিট খোলা যায়।

এফ ১২

শিফট + এফ ১২ দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ডকুমেন্ট সেভ করা যায়।

কন্ট্রোল + এফ ১২ দিয়ে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট খোলা যায়।

কন্ট্রোল + শিফট + এফ ১২ দিয়ে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা যায়।

তামিমের অবসর ঘোষণার পর, মাশরাফির মাধ্যমে আজ তামিমকে গণভবনে ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনার সঙ্গে তামিম, মাশরাফি, পাপন...
07/07/2023

তামিমের অবসর ঘোষণার পর, মাশরাফির মাধ্যমে আজ তামিমকে গণভবনে ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনার সঙ্গে তামিম, মাশরাফি, পাপনের বৈঠক চলছে। তামিম অবসর ভেঙ্গে ফিরে এলে এটা কি সঠিক সিদ্ধান্ত হবে? কি মনে করেন আপনি?

প্রায় ৬ মাস আগে আমার সামনের ফ্ল্যাটের নতুন প্রতিবেশী ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড চাইলো। দিয়েও দিলাম, কারণ আমার তো আর অতিরিক্ত খরচ...
07/07/2023

প্রায় ৬ মাস আগে আমার সামনের ফ্ল্যাটের নতুন প্রতিবেশী ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড চাইলো। দিয়েও দিলাম, কারণ আমার তো আর অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে না; এছাড়া নতুন প্রতিবেশীর সাথে একটু খাতিরও হলো।

গতকাল বাসায় ফিরছিলাম। উনাকে দরজার সামনে দেখে কুশল বিনিময় ও হাল্কা আলাপের মাঝে জানালেন যে সম্প্রতি উনি নেটফ্লিক্স এ সাবস্ক্রাইব করেছেন এবং নতুন নতুন ম্যুভি দেখে সময়টা ভালোই কাটছে। মজা করে বললাম -" ভাই সারাদিন এতো ব্যস্ত থাকি যে টিভি দেখার সময়ই পাই না। আপনার নেটফ্লিক্সের পাসওয়ার্ডটা দিলে আমিও মাঝে মাঝে দুই-একটা সিরিয়াল দেখতাম।"

উনার ঘরের দরজা খোলা ছিল। ভিতর থেকে উনার গিন্নি প্রায় বেশ জোরে বলে উঠলেন-"পাসওয়ার্ড দিতে পারবো না। আমরা পয়সা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করেছি, পাসওয়ার্ড কেনো দিবো?"

কয়েক মুহূর্তের নিরবতা ভদ্রলোক ভাংলেন অপ্রস্তুত হাসি আর টুকটাক আলাপ শুরু করে। আমিও পালটা হাসি দিয়ে- "আরে কোন সমস্যা না" বলে নিজের বাসায় ঢুকে গেলাম।

কিছুক্ষন পর ভদ্রলোক আর তার গিন্নি হন্তদন্ত হয়ে বেল বাজালেন- দরজা খুলতেই জানালেন যে ওয়াইফাই কাজ করছে না, পাসওয়ার্ডও নিচ্ছে না, আর নেটফ্লিক্সও চালাতে পারছেন না।

এবার মুচকি হাসি দিয়ে বললাম- জি, পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে দিয়েছি। ইন্টারনেট বিলটা যেহেতু আমিই দিচ্ছি তাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করবোনা ঠিক করেছি। মুখ শুকনা করে তারা ফিরে গেলেন। এর পর আর তাদের সাথে আন্তরিকতার দেখানোর প্রয়োজন অনুভব করিনি।"

লেখাটি একটা ইংরেজি লেখার অনুবাদ। তবে এর থেকে কিছু শিক্ষা অবশ্যই নেওয়া যায়-

বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, স্নেহ, মমতা, আন্তরিকতা, সন্মান এই সব কিছুই হওয়া উচিৎ পারস্পরিক।

নিরবতার বদলে নিরবতা, শুন্যতার বদলে শুন্যতা, মায়ার বদলে মায়া, অনুভূতির বদলে অনুভূতি, আনুগত্যর বদলে আনুগত্য, সন্মানের বদলে সন্মান- এভাবে চলতে পারলে অনেক সমস্যার সমাধান খুব সহজেই সম্ভব। এতে জীবনটা অনেক অনেক শান্তিময় হবে।

(সংগৃহীত)

Address

House-18, Road-04, Sector-09, Uttara, Dhaka-1230
Uttarati
1711

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Made in Dhaka posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Made in Dhaka:

Videos

Share



You may also like