Global Tourism

Global Tourism Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Global Tourism, Travel Company, Chinsurah, Hooghly, Chinsurah.
(2)

ঝাড়খণ্ড১৯৫০ থেকে ৬০ দশকে নস্টালজিক বাঙালির প্রধান বেড়ানোর ঠিকানা ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গা ।  বাবুদের পশ্চিমের হাওয়া ...
24/02/2024

ঝাড়খণ্ড

১৯৫০ থেকে ৬০ দশকে নস্টালজিক বাঙালির প্রধান বেড়ানোর ঠিকানা ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গা । বাবুদের পশ্চিমের হাওয়া বদল ।
এদিক ওদিক অসংখ্য টিলা পাহাড়, শাল - মহুয়ার জঙ্গল, নদী, নাম না জানা হরেক রকমের পাখি আর অজস্র ঝর্ণা - এই নিয়েই ঝাড়খন্ড । তবে বেশি সাইটসিন নয় । সারাদিন শুধু হেঁটে ঘোরা আর প্রকৃতিকে অনুভব করা , এটাই ঝাড়খণ্ডের বৈশিষ্ট । শুধু 3-4 দিন ব্যাস্ত জীবন থেকে নিশ্বাস নেওয়া ।

ঝাড়খণ্ডের বেরোনোর জায়গা....
3 দিনের সফর
ট্রিপ 1. গিরিডি - মধুপুর - শিমুলতলা
ট্রিপ 2. নেতারহাট - রাঁচি
ট্রিপ 3. ঘাটশিলা - গালুডি
ট্রিপ 4. ম্যাকলস্কিগঞ্জ
ট্রিপ 5. কিরিবুরু - মেঘাবুরু

4 দিনের সফর
ট্রিপ 1. গিরিডি-মধুপুর-শিমুলতলা-দেওঘর
ট্রিপ 2. নেতারহাট - পাত্রাতুভ্যালি - রাঁচি
ট্রিপ 3. ম্যাকলস্কিগঞ্জ-পালামৌ-নেতারহাট
ট্রিপ 4. হাজারীবাগ - রাঁচি

কাটাতে পারেন ঝাড়খণ্ডের যে কোন স্থানে -
GLOBAL TOURISM - এর সঙ্গে......................
শিমুলতলা - দেওঘোর - মধুপুর - গীরীডি

2 রাত 3 দিন ( ট্রেন ভাড়া ও খাওয়া বাদে )
2 জন হলে ....5800/- মাথাপিছু
4 জন হলে.....3800/- মাথাপিছু
8 জন হলে....2800/- মাথাপিছু

3 রাত 4 দিন ( ট্রেন ভাড়া ও খাওয়া বাদে )
2 জন হলে ....7000/- মাথাপিছু
4 জন হলে.....4500/- মাথাপিছু
8 জন হলে....3500/- মাথাপিছু.......................
....................
নেতারহাট - রাঁচি - পাত্রতু/বেথলা

2 রাত 3 দিন ( ট্রেন ভাড়া ও খাওয়া বাদে )
2 জন হলে ....8500/- মাথাপিছু
4 জন হলে.....5300/- মাথাপিছু
8 জন হলে....4200/- মাথাপিছু

3 রাত 4 দিন ( ট্রেন ভাড়া ও খাওয়া বাদে )
2 জন হলে ....11700/- মাথাপিছু
4 জন হলে.....7400/- মাথাপিছু
8 জন হলে....5600/- মাথাপিছু.......................

আপনি কোন টুর টা করতে চাইছেন । এগুলো ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন দিক । Customized trip. যে কোন দিন যেতে পারেন যে কোনো দিকে ।

বেনারসে থাকার এক অনবদ্য ঠিকানা...দস্যমেধ ঘাটের সামনেবাবা বিশ্বনাথ মন্দিরের 1 নম্বর গেট থেকে 50 মিটার দূরত্ব...
11/02/2024

বেনারসে থাকার এক অনবদ্য ঠিকানা...
দস্যমেধ ঘাটের সামনে
বাবা বিশ্বনাথ মন্দিরের 1 নম্বর গেট থেকে 50 মিটার দূরত্ব...

2023 এর শেষ সকাল.....
31/12/2023

2023 এর শেষ সকাল.....

 #শিমুলতলা.....         বিহার.....না, কোনো হোটেল নয়, বাঙ্গলিবাবুর পুরনো আস্তানা । আপনিও থাকতে পারেন কয়েকজন মিলে যে কোন...
04/12/2023

#শিমুলতলা.....
বিহার.....

না, কোনো হোটেল নয়, বাঙ্গলিবাবুর পুরনো আস্তানা । আপনিও থাকতে পারেন কয়েকজন মিলে যে কোনো দিন । কাটাতে পারেন কয়েকটা দিন । সারাদিন হৈ চৈ, আড্ডা, আর শিমুলতলার নির্জনতাকে উপভোগ করা । বিলাসবহুল নয় , তবে 150 বছরের পুরনো একটি বনেদি বাড়ি । বাথরুম এটাচড, ওয়েস্টার্ন টয়লেট, ইদারার জল মোটামুটি সব ব্যাবস্থাই আছে । গরম জলের জন্য বাথরুমে emertion heater দেওয়া আছে । ঘরে করিবর্গার ছাদ, ঘর ঘর করে ঘুরছে ফ্যান আর অবাধ খোলা আকাশ । বাড়ীর মাঝে বিরাট বড় উঠোন, প্রায় যাত্রাপালা করা যাবে । তবে মুক্ত বাতাস ফ্রী .....অবস্থান শিমুলতলা জমুই থানার একদম পাশে । স্টেশন থেকে 5 মিনিট টোটোতে। বাড়ীর নাম গোবিন্দ চাঁদ ধর ভিলা ।

4 টে ঘর আছে । 2 টো ঘরে 3 টে করে খাট আছে, 9 -10 জন একসঙ্গে একটা ঘরে থাকতে পারে। আর 2 টো ঘরে 1 টা করে খাট আছে । বর্তমানে আরো 7 টি ঘর তৈরি হচ্ছে । একসঙ্গে 40 -45 জন থাকার ব্যাবস্থা আছে । বাথরুম ঘরের ভিতরে । ভাড়া....ছোটো ঘরের 1250, আর বড়ো ঘরের 2350 । খাবার প্রয়োজন হলে আগে থেকে বলতে হয় । 600 করে খরচ হয় সারা দিনের জন্য ।

🟢 2-3 দিনের জন্যে থেকে আসতে পারেন যে কোন সময়, যে কোনো দিন ।

প্রয়োজনে ফোন করতে পারেন ..8981628600

 #নেতারহাটনেতারহাটকে বলা হয় ছোটনাগপুর মালভূমির রানী l প্রায় চার হাজার ফুট উঁচু l জলবায়ু বেশ আরামদায়ক l নেতারহাট একটি ছোট...
08/11/2023

#নেতারহাট

নেতারহাটকে বলা হয় ছোটনাগপুর মালভূমির রানী l প্রায় চার হাজার ফুট উঁচু l জলবায়ু বেশ আরামদায়ক l নেতারহাট একটি ছোট্ট সুন্দর জঙ্গল লাগোয়া ঝাড়খণ্ডের পাহাড়ী শহর । খুব কাছেই নাশপাতির বাগান আর আদিবাসী মানুষের বসবাসের ঠিকানা । জঙ্গলের শেষ সীমান্তে, যেখানে পাহাড়ও শেষ,নীচে খাদ, সেখানেই ঝাড়খণ্ড সরকারের টুরিস্ট লজ । বর্তমানে গাছের সংখ্যা বেশ কিছু কমে গেলেও শাল,মহুয়া আর সেগুনের ঘন জঙ্গলে ভরা নেতারহাট আজও বুদ্ধদেব গুহর গল্পের বর্ণনাকে অবিকল বহন করে । সূর্যোদয় আর সূর্যাস্তের দৃশ্য নেতারহাটের অন্যতম আকর্ষণ l তবে সূর্যাস্ত দেখতে হলে দশ কিলোমিটার দূরে যেতে হবে l
জঙ্গল- নদী - পাহাড় - অল্প কিছু দোকানপাট - জঙ্গলী মুরগি - আদিবাসী বসতি - অনাবিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য - অফুরন্ত মুক্ত বাতাস আর অসংখ্য নাম না যানা পাখির কোলাহল ------ এটাই নেতারহাট ।
সত্যজিৎ রায় মহাশয়, তার বিখ্যাত সিনেমা,"অরণ্যের দিন রাত্রি" - র শুটিংয়ের জন্য বেছে নিয়েছিলেন নেতারহাটের বিভিন্ন জায়গা । এছাড়াও বিভিন্ন প্রখ্যাত বাঙালী ঔপন্যাসিকের রচনায় এই নেতারহাট ও তার পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন অঞ্চলের কথা বারেবারে উঠে এসেছে। পালামৌ,মুহুয়াদঁড়, কেঁচকি,বেতলা ---- আরো কত কি ।

আর হ্যাঁ......আপনি যদি খাঁটি দুধের স্বাদ নিতে চান তাহলে অবশ্যই নেতারহাট যাবেন l শেষ কবে এমন খাঁটি দুধ খেয়েছেন মনে করতে পারবেন না l
আর একটি বিষয় না বলে উপায় নেই, রাতের বেলা কারেন্ট থাকার সম্ভাবনা কিন্তু বেশ কম, সঙ্গে মোমবাতি অবশ্যই রাখতে হবে ।
রাঁচি থেকে নেতারহাটের দূরত্ব প্রায় 160km ।
নেটারহাটে থাকার বেসরকারি বেশকয়েকটি
জায়গা আছে । এছাড়া ঝাড়খণ্ড টুরিসমের ব্যবস্থাপনাতেও থাকতে পারেন ।
( দর্শনীয় স্থান : লোধ ফলস, হুন্ডরু ফলস, দশম ফলস, পাত্রাতু ভ্যালি, পাইন ফরেস্ট, নাশপাতি গার্ডেন ইত্যাদি )
রাঁচি - নেতারহাট - বেথলা - পত্রাতু --------
3 দিনের জন্য এক অন্য বেড়ানোর অনুভুতি ।
যেতে পারেন যে কোনো দিন , তবে ঠান্ডার সময় ঘোরার আদর্শ সময় ।

Any da any time..Choice your datejourney start........................................................Accommodation with...
03/08/2023

Any da any time..
Choice your date
journey start.....
...................................................

Accommodation with Breakfast
All sightseeing
Airport/Railway station pickup & drop
.....................................................

ঝাড়খণ্ডপর্যটন ইতিহাসের পাতা থেকেআগামি বর্ষার সেরা ঠিকানা...১৯৭০ থেকে ৮০ দশকে নস্টালজিক বাঙালির প্রধান বেড়ানোর ঠিকানা ছ...
29/07/2023

ঝাড়খণ্ড
পর্যটন ইতিহাসের পাতা থেকে
আগামি বর্ষার সেরা ঠিকানা...

১৯৭০ থেকে ৮০ দশকে নস্টালজিক বাঙালির প্রধান বেড়ানোর ঠিকানা ছিল ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গা । যদিও সেই সময় ঝাড়খন্ড বলে কিছু ছিল না, তবুও আপামর বাঙালি বাবুদের প্রধান পর্যটন স্থান ছিল পশ্চিমের ভ্রমণ । শীতের শুরুতেই বাবুরা চললেন তিন মাসের বিশ্রামে, সঙ্গে চাকর-বাকর রাঁধুনি পেয়াদা নিয়ে পশ্চিমের হাওয়া বদলে । শীত শেষ হলে আবার ফিরে যেতেন নিজের আস্তানায় । বিশ্রামের জন্যে অনেক বাঙালি বাবুই, বাগান বাড়ি তৈরি করলেন বর্তমান ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন স্থানে । বাড়িতে লম্বা দালান, পুকুর, ইদারা আর বিরাট বড় বড় বাগান । স্বাস্থ্যকর জল, স্বাস্থ্যকর আবহাওয়া, পাখির কোলাহল আর অফুরন্ত মুক্ত বাতাস - সম্ভবত এটাই ছিল পর্যটনের ঠিকানা । পরিবার পরিজন নিয়ে একসঙ্গে হাসি-ঠাট্টা, গান-বাজনা, বই লেখা, বই পড়া আর অনাবিল আনন্দের সময় কাটানো । সেটাই ছিল পর্যটনের উদ্দেশ্য। সেই সব আজ স্মৃতি । কিছুই প্রায় আর নেই ।
সেইসব বাড়ির বেশিরভাগটাই দখলে চলে গেছে স্থানীয়ভাবে । গাছপালাও অনেক কমে গেছে দালালরাজের চক্করে । পাখিরাও জায়গা পায়না নিজেদের থাকার ।

কালের নিয়মে পরিবর্তন হলো পর্যটনের ঠিকানা । যুক্ত হল, সিমলা-কুলু-মানালি, কাশ্মীর,রাজস্থান আরো কত কি । ঝটিকা সফর । ৬ রাত ৭ দিন, ৭ রাত ৮ দিন অথবা ৮ রাত ৯ দিন । আজকের পছন্দের তালিকায় প্রবেশ করলো ডিলাক্স হোটেল, মোগলাই খানা, air condition গাড়ি আরো কত কি ।
তবে প্রকৃতির বেশ কিছু ঠিকানা আজও স্মৃতি হয়ে আছে ঝাড়খণ্ডের বেশ কয়েকটি স্থানে । পাহাড়, জঙ্গল, নদী, নাম না জানা হরেক রকমের পাখি আর অজস্র ঝর্ণা - এই নিয়েই ঝাড়খন্ড ।

3 দিনের সফর
ট্রিপ 1. গিরিডি - মধুপুর - শিমুলতলা
ট্রিপ 2. নেতারহাট - রাঁচি
ট্রিপ 3. ঘাটশিলা - গালুডি
ট্রিপ 4. ম্যাকলস্কিগঞ্জ
ট্রিপ 5. কিরিবুরু - মেঘাবুরু

4 দিনের সফর
ট্রিপ 1. গিরিডি-মধুপুর-শিমুলতলা-দেওঘর
ট্রিপ 2. নেতারহাট - পাত্রাতুভ্যালি - রাঁচি
ট্রিপ 3. ম্যাকলস্কিগঞ্জ-পালামৌ-নেতারহাট
ট্রিপ 4. হাজারীবাগ - রাঁচি

কাটাতে পারেন ঝাড়খণ্ডের যে কোন স্থানে -
GLOBAL TOURISM - এর সঙ্গে

বুকিং এর জন্য যোগাযোগঃ ...........
1 N,S Road, 1St floor (opp HSBC Bank), Kolkata - 700001
☎️ : । 8981628600
[email protected]

GLOBAL TOURISM is offering Cross Border Bangladesh Tours for families and corporates in rainy season. WhatsApp 898162860...
22/04/2023

GLOBAL TOURISM is offering Cross Border Bangladesh Tours for families and corporates in rainy season. WhatsApp 8981628600/9330100657
1 No, N.S Road, Kolkata - 700001

13/02/2022
 ।। ম্যাকলস্কিগঞ্জ ।।ম্যাকলস্কিগঞ্জ কিন্তু কোন জনবহুল পর্যটন কেন্দ্রের মত অতটা জনপ্রিয় নয় l তাই যারা দীঘা, পুরী বা দার্জ...
09/01/2022



।। ম্যাকলস্কিগঞ্জ ।।

ম্যাকলস্কিগঞ্জ কিন্তু কোন জনবহুল পর্যটন কেন্দ্রের মত অতটা জনপ্রিয় নয় l তাই যারা দীঘা, পুরী বা দার্জিলিংয়ের মত পর্যটকের ভীড়ে ঠাসা জায়গাগুলোতে বেড়াতে যান তাঁদের ম্যাকলস্কিগঞ্জ ভালো লাগবে না l ম্যাকলস্কিগঞ্জ হল সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় দু হাজার ফুট উঁচুতে এক শান্ত ও নিরিবিলি জায়গা l এখানে না আছে বড় বড় রাস্তাঘাট l না আছে আলো ঝলমলে বাড়িঘর ও দোকানপাট l আছে বিভিন্ন নামি দামী স্কুলের বেশ কয়েকটি হস্টেল ।
ভ্রমণ গাইড বুকে এই স্থানকে সেকেন্ড ইংল্যান্ডের সঙ্গে তুলনা করা হয় । এখানের একমাত্র স্টেশনটি খুবই ছোটখাটো ও সাদামাটা l আমাদের মফস্বল শহরের স্টেশনগুলোও এই ম্যাকলস্কিগঞ্জ স্টেশনের থেকে বড় l সারাদিনের ট্রেনও হাতে গোনা । স্টেশনের বাইরেটা ফাঁকা l অটো বা ট্যাক্সির বালাই নেই l আর থাকার হোটেল ! দূরবীন দিয়ে খুজতে হবে । কিছু অ্যাংলো ইন্ডিয়ান মালিকের কয়েকটা গেস্ট হাউস আছে । ম্যাকলস্কিগঞ্জে খাবার হোটেলও ভালো নেই l স্টেশনের সামনেই টিনের চাল আর টিন ও বেড়ার জোড়াতাপ্পি দেওয়া দেওয়ালের একটা হোটেল l সেখানে রাতে ষাট ওয়াটের একটা বাল্বের টিমটিমে আলো জ্বলে l কাঠের একটা পুরানো টেবিল ও বেঞ্চি-ই হল হোটেলের আসবাব ।
তবে দুএকটি গেস্টহাউস থাকার জন্য সত্যিই অসাধারণ । সকালের আলোয় ম্যাকলস্কিগঞ্জ কিন্তু দারুণ সুন্দর l আধুনিক বাড়ি ঘর তেমন নেই l দেশ স্বাধীন হবার আগে ইংরেজদের খুব প্রিয় জায়গা ছিল এই ম্যাকলস্কিগঞ্জ l এখানকার আবহাওয়া ও ভূ প্রকৃতি নাকি ইংল্যান্ডের মত l তাই দলে দলে ইংরেজরা এখানে এসে বাড়ি ঘর করে বাস করতে শুরু করে l এখানকার মেয়েদের বিয়ে করে এখানেই স্থায়ীভাবে বসবাস করতে থাকে l দেশ স্বাধীন হবার পর শ্বেতাঙ্গ ইংরেজরা এদেশ ছেড়ে চলে গেল ঠিকই l কিন্তু এদের বংশধররা এখানেই রয়ে গেল l এরাই ম্যাকলস্কিগঞ্জের অ্যাংলো ইন্ডিয়ান জন গোষ্ঠী বলে পরিচিত l
ইংরেজরা ম্যাকলস্কিগঞ্জকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে এদেশ ছেড়ে চলে যাবার পর ম্যাকলস্কিগঞ্জের প্রতি এদেশের মানুষের আগ্রহও যেন হারিয়ে গেল l তাই ম্যাকলস্কিগঞ্জের সময়ও যেন সেখানেই থমকে গেল l এখানে এলে আপনার মনে হবে আপনি যেন প্রাচীন কোন জায়গায় এসে পড়েছেন l পুরো ম্যাকলস্কিগঞ্জটাই ঢেউ খেলানো উঁচু নিচু মালভূমি অঞ্চল l দূরে দূরে পাহাড়ের শ্রেণী দেখা যায় l স্টেশন থেকে দুই কিলোমিটার দূরেই একটা ছোট ফলস্ আছে l আর আছে সর্ব ধর্ম সমন্বয় স্থল l যেখানে আপনি দেখবেন মন্দির, মসজিদ ও গির্জা একই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে l

2 রাত 3 দিনের জন্য এ এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা..........

সফর - দুই রাত তিন দিন
যোগাযোগের জন্য : 8981628600/9330100657
Email : [email protected]

বেলপাহাড়ি ।।দলমা পাহাড়ের নিচে জঙ্গলমহলের আঁতুড়ঘর।ঝাড়গ্রাম থেকে দুরত্ব ৩৫ কিলোমিটার । বাংলার একমাত্র জায়গা - যেখানে আ...
12/09/2021

বেলপাহাড়ি ।।

দলমা পাহাড়ের নিচে জঙ্গলমহলের আঁতুড়ঘর।ঝাড়গ্রাম থেকে দুরত্ব ৩৫ কিলোমিটার । বাংলার একমাত্র জায়গা - যেখানে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সংসারের সবথেকে কাছে পৌঁছানো যায়,জানা যায়,দেখা যায় । পুরুলিয়া,দিঘা যদিও প্রচারের দিকে অনেক এগিয়ে, তবে বেলপাহাড়ি, বাঁশপাহাড়ি,কাঁকড়াঝোড়,সুতান-এর জংলি গন্ধ বাংলার কোথাও খোঁজ পাওয়া মুশকিল। শাল, মহুয়া, পিয়াল, সোনাঝুরি, শিরিষ, ইউক্যালিপটাস সবাই আছে বেলপাহাড়ির জঙ্গলে।
মকর সংক্রান্তিতে এলাকা জুড়ে চলে টুসু উৎসব।
গ্রামের সরল মানুষজন সারাদিন ব্যস্ত জঙ্গলের কাঠ কুড়াতে আর পিঁপড়ের ডিম সংগ্রহে । জীবনযাপনের প্রধান আনন্দ শনিবারের হাট - মোড়গ লড়াই,তেলেভাজা,গাছের তলায় চেয়ারে বসে দাড়ি কাটা, আর ভরপেট হাঁড়িয়া ও সঙ্গে ধামসা মাদলের তালে তালে নাচ গান। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়ির বাইরের ছোট্ট চালের নিচে, বাঁশের খুটিতে ঝুলন্ত ধামসা,মাদল।
পাহাড়,ঝর্ণা,লেক,দলমার হাতি,শিয়াল,রাতের অন্ধকার, ঝিঝিপোকার ডাক, আর ঘন গভীর জঙ্গল ।
থাকার জন্য কয়েকটি আস্তানা আছে, প্রায় সবই স্থানীয়দের নিজেদের তৈরী । মাটির ঘর অথবা ছোট বাড়ি। বড় হোটেল - এখনও গজিয়ে ওঠেনি এই মুলুকে। আতিথেয়তা-ও নিপাট সাদামাটা ।
আর খাবারের জন্য-
মুড়ি+ঘুগনি,হাঁসের ডিম,বন মোড়গের মাংস,খেজুরের রস,মহুয়ার রস,হাঁড়িয়া।
জঙ্গলমহল -‐ সত্যিই বাংলার এক অন্য ঠিকানা ।।

সফর - দুই রাত তিন দিন

যোগাযোগের জন্য : 8981628600/9330100657
Email : [email protected]

মধুপুরসেটা ছিল ৭০-৮০ দশক। দার্জিলিং, গ্যাংটক, দীঘা সেই সময়-ও ছিল, কিন্তু বাঙ্গালীর বেড়ানোর ঠিকানা বলতে ছিল মধুপুর, গির...
08/08/2021

মধুপুর

সেটা ছিল ৭০-৮০ দশক। দার্জিলিং, গ্যাংটক, দীঘা সেই সময়-ও ছিল, কিন্তু বাঙ্গালীর বেড়ানোর ঠিকানা বলতে ছিল মধুপুর, গিরিডি, বানতারা, পালামৌ, শিমুলতলা । সত্য জীৎ রায়, বিভুতি ভূষণ বন্দোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ- প্রায় অধিকাংশ সাহিত্যিকদের গল্পের ঠিকানা --------
বাঙালির সেই বহু পুরনো ঠিকানা, এখনও ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অনেক বাঙ্গালী স্মৃতি। অনেকেই চলে গেছে কলিকাতার উদ্দেশ্যে।কিছু বনেদি বংশের পুরোনো আস্তানা এখনো দাঁড়িয়ে আছে মধুপুরের আনাচে কানাচে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রয়েছে শুধু গৃহরক্ষী। অনায়াসে সেই ইতিহাস জানা যায় তাদের মুখে।
আর দেখার জায়গা !
-------------- পাত্রল কালী মন্দির( ৩০০ বছরের পুরনো),কপিল মঠ, রামকৃষ্ণ মিশন, বুড়াই পাহাড়, বুড়েশ্বর মন্দির
---------------প্রফেসার শঙ্কুর বিখ্যাত উস্রি জলপ্রপাত,খান্ডলি ড্যাম
---------------বৈদ্যনাথ ধাম, ত্রিকুট পাহাড়, তপোবন, বালানন্দস্বামী আশ্রম, সৎসঙ্গ আশ্রম।
---------------পরেশনাথ পাহাড়।
---------------গিরিডি, সিমুলতলা।
এছাড়াও রয়েছে অনেক অচেনা স্থান।

--------------আর অফুরন্ত মুক্ত বাতাস, প্রাচীন ইদারার জল ও বাঙালিআনা ।।।।।।।

থাকার আস্তানা বেশ কয়েকটি আছে।
তবে পুরাতন কয়েকটি বাড়ি, বর্তমানে বসবাসের উপযোগী করে তোলা হয়েছে- যেগুলো বেশ উপভোগ্য।

ইচ্ছে হলে ২০০ বছরের পুরনো জমিদার বাড়িতেও রাত কাটান যেতে পারে।
অনায়াসে কাটাতে পারেন ৩ - ৪ দিন।

যোগাযোগ : ৮৯৮১৬২৮৬০০

Address

Chinsurah, Hooghly
Chinsurah
712101

Telephone

8981628600

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Global Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Global Tourism:

Share

Category


Other Travel Companies in Chinsurah

Show All