Travel Bagicha

Travel Bagicha We deliver unique and customised travel experiences across unexplored destinations in India.
(1)

আবার ডাকছে ডুয়ার্স। কে বলে, শুধু শরতে বা শীতেই ডুয়ার্স অনন্য? তা হলে এক বার এই গ্রীষ্মে বা বর্ষায় এখানে আসবেন না কি? আমা...
17/04/2024

আবার ডাকছে ডুয়ার্স। কে বলে, শুধু শরতে বা শীতেই ডুয়ার্স অনন্য? তা হলে এক বার এই গ্রীষ্মে বা বর্ষায় এখানে আসবেন না কি? আমাদের ডেরার খুব কাছ থেকে বয়ে চলেছে জলঢাকা। ও পারে গরুমারা আর মূর্তির জঙ্গল। গ্রীষ্মের সকাল ও বিকেলটা যে কি মনোরম তা এখানে না এলে অনুভব করতে পারবেন না।

কোথায়? এক্কেবারে অফবিট ডুয়ার্স যাকে বলে। নাগরাকাটা। দু’-চার পা হেঁটে এগিয়ে চলুন জলঢাকার তীরে। দেখবেন, আকাশটা একেবারে উপুড় হয়ে পড়ে আছে জলঢাকার কোলে। জলে পা ডুবিয়ে পাথরের উপর বসে থাকতে থাকতে কখন যে কেটে যাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা, তা বোঝাই যাব না।
দূরের নাথু লা রেঞ্জের দিক থেকে বয়ে আসা হাওয়া, গরুমারা জঙ্গল ছুঁয়ে কুলুকুলু ভেসে আসা হাওয়ায় বিকেল ও সন্ধেটাও হয়ে উঠবে মনোরম। অসামান্য খাওয়াদাওয়ার পরে গরমের দুপুরে বিশ্রামেও কোনও ব্যাঘাত ঘটবে না, কারণ আমাদের প্রতিটি ঘরই শীতাতপনিয়ন্ত্রিত।

আর যদি একপশলা বৃষ্টি হয়ে যায়, তা হলে চোখের সামনে গোটা প্রেক্ষাপটই বদলে যাবে নিমেষে! কালো মেঘে ঢেকে যাবে চরাচর। আমাদের ডেরার পাশে যে চা বাগান, সেখানেও কেমন কালচে সবুজ রং ধরবে! বর্ষার সঙ্গেই গ্রীষ্মের ডুয়ার্সও ডাকছে আপনাকে। এক বার সাড়া দেবেন না কি?

ছবি: তাপস সিংহ

হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

Email: [email protected]

তাকদায় এলেই কবীর সুমনের সেই বিখ্যাত গানের লাইন মনে পড়ে, ‘‘ও গানওলা, আর একটা গান গাও/ আমার কোথাও যাওয়ার নেই, কিচ্ছু করার ...
15/04/2024

তাকদায় এলেই কবীর সুমনের সেই বিখ্যাত গানের লাইন মনে পড়ে, ‘‘ও গানওলা, আর একটা গান গাও/ আমার কোথাও যাওয়ার নেই, কিচ্ছু করার নেই।’’

কেন নির্দিষ্ট করে এই গানটির কথাই মনে পড়ে, বলা মুশকিল। তবে, দার্জিলিং জেলার এই গহন কোণ তাকদায় পা দেওয়া ইস্তক এই গানের কলি গুনগুন করতে থাকে। যদিও হিমালয়ের কোলে, প্রায় পাঁচ হাজার একশো ফুট উচ্চতার তাকদায় বৈচিত্রের অভাব নেই। চা-বাগান, ওক-পাইন-রডোডেনড্রনের জঙ্গল, নিভৃত গ্রাম, আকাশচেরা পাখির ডাক— অপার সৌন্দর্যে ঘেরা তাকদায় আছে অনেক কিছুই। এ ছাড়াও আছে অর্কিড সেন্টার, মনেস্ট্রি, স্থানীয় বাজার, অলস পদচারণায় ঘুরে দেখার জন্য রয়েছে অনেক কিছুই।

আর আছে আমাদের মনকাড়া ডেরা। বারান্দা হোক বা ঘর, ছাদ হোক বা নীচের বাগান, পাহাড়, জঙ্গল, মেঘের সঙ্গেই পাখি আর ঝিঁঝির ডাক আপনার নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠবে। সঙ্গে চমৎকার আতিথেয়তা আর খাওয়াদাওয়া। বেড়ানোর অন্য রকমের অভিজ্ঞতা পেতে চলে আসুন তাকদায়, ট্রাভেল বাগিচার ব্যবস্থাপনায়।

ছবি: তাপস সিংহ

হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

Email: [email protected]

14/04/2024
আস্ত একটা নির্জন গ্রাম যেন চোখের সামনে ভেসে ওঠে। মাত্র বত্রিশ ঘরের বসত। দার্জিলিং জেলার তাকদার গহনে লুকিয়ে থাকা এই গ্রা...
10/04/2024

আস্ত একটা নির্জন গ্রাম যেন চোখের সামনে ভেসে ওঠে। মাত্র বত্রিশ ঘরের বসত। দার্জিলিং জেলার তাকদার গহনে লুকিয়ে থাকা এই গ্রামের নাম মানেবাজার। এটা যেন ছেলেবেলার লুকোচুরি খেলার গ্রাম!

এক দিকে গহন জঙ্গল, আর এক দিকে সার বাঁধা বাড়ির সারি। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই ফুলের জলসা। প্রত্যেকে প্রত্যেককে চেনেন। সর্বদাই পারস্পরিক কুশল বিনিময় চলে। একে অন্যের বিপদে এগিয়ে যাওয়াটা এখানে অত্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাপার। গ্রামে রাধাকৃষ্ণের একটি ছোট্ট মন্দিরও আছে। ‌

গ্রামীণ বুনোট এখানে খুব ঘন। গ্রামজীবন একই রকম, একই ধারায় বয়ে যায়...তাকদার বুকে এ এক লুকনো তাকদা। বসন্ত সদ্য গিয়েছে, চৈত্রের ঝরাপাতা জঙ্গলের পথকে প্রায় মখমলের মতো নরম করে দিয়েছে। সেই অপার্থিব সৌন্দর্যের ঘেরাটোপে জঙ্গলের মধ্য দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে এগোতে থাকুন অপরূপ এক চা বাগান রংলি রংলিয়তের বুকের মাঝে। বাকি কথা পরে।

কে বলেছে, ভ্রমণ শুধু হাতে ধরা সাইটসিনের তালিকায় লুকিয়ে?

ছবি: তাপস সিংহ

হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

Email: [email protected]

আপনি রয়েছেন দার্জিলিং জেলায়, অথচ দার্জিলিং শহরের ভিড়ে ঠাসা রাস্তা আপনার চোখে পড়ছে না! প্রচুর গাড়ির যানজট তো দূরের কথা, আ...
05/04/2024

আপনি রয়েছেন দার্জিলিং জেলায়, অথচ দার্জিলিং শহরের ভিড়ে ঠাসা রাস্তা আপনার চোখে পড়ছে না! প্রচুর গাড়ির যানজট তো দূরের কথা, আপনি যে রাস্তায় হেঁটে বেড়াচ্ছেন সেখানে গাড়ির সংখ্যা হাতে গোনা! সঙ্গী বলতে অসংখ্য পাখির ডাক, অর্কিড, জঙ্গল, পাহাড় আর মন ভাল করে দেওয়া মানুষজন। এটাই তাকদা। ব্রিটিশ ঐতিহ্য আর রেওয়াজ আজও বয়ে বেড়ায় তাকদা।

বিংশ শতকের একেবারে গোড়ার দিকে ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্তাদের জন্য বেশ কিছু বাংলো তৈরি করা হয়েছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়েও ব্রিটিশ সামরিক বাহিনী সেগুলি ব্যবহার করে। সামরিক দিক থেকে পরে কালিম্পংয়ের গুরুত্ব বাড়ে। তা অবশ্য ভিন্ন প্রসঙ্গ। তাকদার ওই সব বাংলোর মধ্যে বেশ কয়েকটিকে তাদের ঐতিহ্য অমলিন রেখেই পর্যটক আবাসে পরিণত করা হয়।

যাঁরা নির্জনতায় হারিয়ে যেতে চান, নিরালা পথের বাঁকে নিজের সঙ্গে কথা বলার ‘স্পেস’ তৈরি করতে চান, পাহাড়িয়া এই গ্রামের সহজ-সরল জীবনযাত্রাকে কাছ থেকে দেখতে চান অথবা প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে অবগাহন করতে চান, তাঁরা চলে আসুন তাকদায়। জঙ্গলের ঘেরাটোপে আমাদের ডেরায় থেকে আতিথেয়তার উষ্ণতা নিন। তাকদার আরও গল্প শোনাবো আমরা।

ছবি: তাপস সিংহ

ট্রাভেল বাগিচার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর: 8100357091

Email: [email protected]

বড়ন্তি এক মনোরম গন্তব্য। তার শান্ত স্নিগ্ধ বহিরঙ্গের আড়ালে লুকিয়ে আছে অপরূপ সৌন্দর্য। সুবিশাল বড়ন্তি লেকের পাশের রাস...
22/03/2024

বড়ন্তি এক মনোরম গন্তব্য। তার শান্ত স্নিগ্ধ বহিরঙ্গের আড়ালে লুকিয়ে আছে অপরূপ সৌন্দর্য। সুবিশাল বড়ন্তি লেকের পাশের রাস্তা ধরে হেঁটে যান যত দূর খুশি। কাছে-দূরের বড়ন্তি, পুরলী, গরাঙ্গি, বিহারীনাথ পাহাড় আর চোখজুড়ানো সবুজের রাজ্যে ইচ্ছেমতো সময় কাটান। আমাদের রিসর্টের আরামদায়ক ব্যবস্থা ও জিভে জল আনা নানা কিসিমের রান্না আপনার দুর্মূল্য অবসরকে পরিপূর্ণ করবে।

ছবি: তাপস সিংহ

ট্রাভেল বাগিচা-র হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

Email: [email protected]

পলাশের কাল এল। পলাশ দেখতে শুধুই নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় ভিড় করবেন কেন! চলে আসুন বড়ন্তিতে। অদূরে বড়ন্তি লেক। চারিধারে ঘির...
21/03/2024

পলাশের কাল এল। পলাশ দেখতে শুধুই নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় ভিড় করবেন কেন! চলে আসুন বড়ন্তিতে। অদূরে বড়ন্তি লেক। চারিধারে ঘিরে রয়েছে বড়ন্তি বা মুরাডি পাহাড়, সঙ্গ দিচ্ছে পুরলী ও বিহারীনাথ। জঙ্গলে এলোমেলো আল্পনা দিচ্ছে পলাশের দল।

আর যখন অবসান হবে পলাশের কালের? তখনও বড়ন্তি অনবদ্য। নিরালায় বসে প্রকৃতিকে প্রাণ খুলে অনুভব করতে হলে বড়ন্তির জুড়ি মেলা ভার! বছরের যে কোনও সময়, যে কোনও মরসুমে বড়ন্তি অনন্য তার সৌন্দর্য নিয়ে। সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত করবে আমাদের আস্তানা।

ট্রাভেল বাগিচার হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

Email: [email protected]

বসন্ত এল। এল পলাশের দল। অযোধ্যা পাহাড় সেজে উঠছে একটু একটু করে। বসন্ত এলে শাল-পিয়াল-পলাশেরা উতলা হয়। গোটা জঙ্গলে চারিয়ে য...
11/03/2024

বসন্ত এল। এল পলাশের দল। অযোধ্যা পাহাড় সেজে উঠছে একটু একটু করে। বসন্ত এলে শাল-পিয়াল-পলাশেরা উতলা হয়। গোটা জঙ্গলে চারিয়ে যায় মনকেমন। একা একা হাঁটতে ভাল লাগে। ভাল লাগে আনমনা হতে। মাঝে মাঝে মেঘলা বাতাস শরীর ছুঁয়ে যায়।

অযোধ্যায় আমাদের ডেরা থেকে বেরিয়ে বাঁ দিকে-ডান দিকে, যে দিকেই হাঁটতে শুরু করুন, জঙ্গলের হাতছানি আপনি এড়াতে পারবেন না।

জয় গোস্বামী লিখেছেন, ‘‘এই তুমি, এইমাত্র এলে! / এর আগে যা রয়েছে তা কেবল মাটি জল মাটি / এর পরে যা থাকবে: ধানগাছ, দিগন্তরেখা, দুপুরে আকাশ

এই আকাশের নীচে, এই জল মাটিতে কাদায়, খালি পায়ে / আমরা কয়েক পা এসো হাঁটি...’’

আসুন, অযোধ্যা পাহাড় অপেক্ষা করছে।

ছবি: তাপস সিংহ

ট্রাভেল বাগিচা-র হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর: 8100357091

Email: [email protected]

বিপুল এক সবুজের ক্যানভাসে নিজেকে যে কোথায় রাখব বুঝেই উঠতে পারি না! এই যে পুরুলিয়ায় গোটা অযোধ্যা পাহাড় জুড়ে লাল ছোপ ...
04/03/2024

বিপুল এক সবুজের ক্যানভাসে নিজেকে যে কোথায় রাখব বুঝেই উঠতে পারি না! এই যে পুরুলিয়ায় গোটা অযোধ্যা পাহাড় জুড়ে লাল ছোপ লাগা শুরু হল, রং পাল্টে যেতে যেতে কেমন লাজে রাঙা হয়ে উঠছে সে, এটা দেখাটাই একটা অভিজ্ঞতা।

পলাশেরা জানে কী ভাবে সেজে উঠতে হয়। কী ভাবে অরণ্যের পদাবলী রচিত হয়, প্রতিটি পলাশই তা জানে। সে জন্যই তাকে সামনে থেকে দেখতে হবে। আসতে হবে অযোধ্যায়, আমাদের ডেরায়। আরামদায়ক এই অবসরকে মনোরম বললে নিতান্তই কম বলা হবে।

ছবি: তাপস সিংহ

ট্রাভেল বাগিচা-র হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর: 8100357091

Email: [email protected]

শুধু বসন্তকাল বা পলাশের সময় এলেই যে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে আসতে হবে, তা কিন্তু নয়। সারা বছরই এখানে আসা যায়। অযোধ্...
01/03/2024

শুধু বসন্তকাল বা পলাশের সময় এলেই যে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে আসতে হবে, তা কিন্তু নয়। সারা বছরই এখানে আসা যায়। অযোধ্যার রুখু সৌন্দর্যের আবেদন চিরকালীন।

অরণ্যের উপাখ্যান শুনতে হলে, তার দিনরাত্রির উদযাপন অনুভব করতে হলে, নানা ঋতুতে তার রূপ-রস আস্বাদন করতে হলে চলে আসুন আমাদের আস্তানায়। নানা ধরনের, নানা স্বাদের আধুনিক ও সুরুচিসম্পন্ন কটেজ আপনার অপেক্ষায়। এ সবের সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত করবে দুরন্ত রান্নাবান্না।

ছবি: তাপস সিংহ

ট্রাভেল বাগিচা-র সঙ্গে যোগাযোগ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

ঝামরে বৃষ্টি নামল এক সন্ধ্যায়। অযোধ্যা পাহাড় এ ফোঁড়-ও ফোঁড় করে উথালপাথাল হাওয়া বইতে লাগল। অযোধ্যায় আমাদের ডেরার প্...
28/02/2024

ঝামরে বৃষ্টি নামল এক সন্ধ্যায়। অযোধ্যা পাহাড় এ ফোঁড়-ও ফোঁড় করে উথালপাথাল হাওয়া বইতে লাগল। অযোধ্যায় আমাদের ডেরার প্রশস্ত মাঠে নেমে পড়ে দু'হাত বাড়িয়ে বৃষ্টিকে আহ্বান করতে ইচ্ছে হল।

কিন্তু পরের দিন সকালে রাঢ়ভূমি যেন নতুন ঝকঝকে চেহারায় সামনে ধরা দিল। আমাদের ডেরার চারপাশে সবুজ বৃত্ত। চারিদিকের পাহাড় সারি যেন সীমানা পাঁচিল। শাল-শিরিষ-সেগুন-পলাশের ঝাঁককে সৃষ্টিকর্তা যেন ইতিউতি অবিন্যস্ত আকারে ক্যানভাসে ছড়িয়ে দিয়েছেন!

এই পাগলাটে সবুজের রাজত্বে আমাদের ডেরার সামান্য ঝলক আজ দেওয়া গেল। পলাশের অপেক্ষায় আমরা। আর আপনারা?

ছবি: তাপস সিংহ

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

তার পায়ের আওয়াজ শোনা যাচ্ছে কান পাতলে। তার অবয়বের আভাস পাওয়া যাচ্ছে চোখ মেললে। আসছে...সে আসছে! রাতচরা পাখির মতো উড়ে...
26/02/2024

তার পায়ের আওয়াজ শোনা যাচ্ছে কান পাতলে। তার অবয়বের আভাস পাওয়া যাচ্ছে চোখ মেললে। আসছে...সে আসছে! রাতচরা পাখির মতো উড়ে বেড়াচ্ছে অযোধ্যা পাহাড়।

গোটা আঙিনাই এখন পলাশের প্রতীক্ষায়। জঙ্গল অপেক্ষায় আছে গর্বে রাঙা হবে বলে। পলাশের প্রজ্জ্বলনের জন্য জঙ্গলে গুঁড়ি মেরে আছে আগুন। এই ফাল্গুনে আকাশের রং কেমন আলাদা হয়ে যায়। চৈত্রেও সাড়া দেবে পলাশের দল।

আর দেরি নয়। কয়েক দিনের মধ্যেই তো বেরিয়ে পড়তে হবে পুরুলিয়ার উদ্দেশে। শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ভাষায় নিভৃতে বলতে হবে, "...এখানে কবিতা পেলে গাছে-গাছে কবিতা টাঙাবো।"

ছবি: তাপস সিংহ

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

নীরাজনার বসবাসের শহরটাতেও পাশাপাশি বাক্সবাড়ি। চাইলেই বা মুঠোভরা সবুজ তাকে উপহার দেবে কে? তাই পাহাড়ের রাজত্বে, পাইনের অ...
12/02/2024

নীরাজনার বসবাসের শহরটাতেও পাশাপাশি বাক্সবাড়ি। চাইলেই বা মুঠোভরা সবুজ তাকে উপহার দেবে কে? তাই পাহাড়ের রাজত্বে, পাইনের অরণ্যের সঙ্গে মেঘের বন্ধুত্ব দেখে বড় আনন্দ পায় ন'বছরের বালিকা। শীতের কনকনানি উপেক্ষা করে বাগানে, পাকদণ্ডীতে ছুটে বেড়ায় সে।

কুয়াশার জাল, পরিযায়ী পাখির ঝাঁক, পাহাড়িয়া গ্রামে স্কোয়াশের মাচা, সব কিছুই নীরাজনার চোখে নতুন। তার সবুজ চোখে যা কিছু ধরা পড়ছে, সেটাই সে তার বাবা-মাকে দেখাতে চায়। অর্থনীতির অধ্যাপক, গবেষক সীমন্তিনী ও সাংবাদিক সম্রাট মুখোপাধ্যায়ের চোখেমুখেও যেন নীরাজনার সেই সবুজ আভা ছড়িয়ে পড়ছে। পাল্টে যাচ্ছে ক্যানভাস। মিরিক ছেড়ে তাঁরা পৌঁছন কার্সিয়াং।

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

এর আগের পোস্টে যে বালিকার একটি ভিডিয়ো দেখেছেন আপনারা তাঁর ভাল নাম নীরাজনা মুখোপাধ্যায়। ডাক নাম একটি আছে বটে, কিন্তু প্...
09/02/2024

এর আগের পোস্টে যে বালিকার একটি ভিডিয়ো দেখেছেন আপনারা তাঁর ভাল নাম নীরাজনা মুখোপাধ্যায়। ডাক নাম একটি আছে বটে, কিন্তু প্রকাশ্যে সে নামে তাঁকে ডাকলে তিনি হয়তো প্রবল আপত্তি জানাতে পারেন! আপাতত তাই নীরাজনার এই পাহাড় ভ্রমণের কয়েকটি ছবি আপনাদের দেখাই।

বছরভর নিদারুণ কর্মব্যস্ততার মধ্যে সীমন্তিনী ও সম্রাট মুখোপাধ্যায় ঠিক করেছিলেন, যে ভাবেই হোক সপরিবার একটি অর্থবহ ছুটি তাঁদের অত্যন্ত প্রয়োজন। কিন্তু সেই ভ্রমণপর্ব হতে হবে সংশ্লিষ্ট জায়গা উপভোগ করা ও নতুন কিছু দেখার মিশেল। তাতে অযথা তাড়াহুড়ো থাকবে না।

প্রথমেই আমরা তাঁদের নিয়ে যাই মিরিকের কাছে সৌরেনিতে, একটি ছোট্ট অথচ আন্তরিক ফার্ম হাউজে। সেখানে কোনও দেখনদারি নেই, বরং রয়েছে আন্তরিকতা আর আতিথেয়তা। রয়েছে একটি নিস্তরঙ্গ পাহাড়িয়া গ্রামজীবন চাক্ষুষ করার সুযোগ। পাহাড়ের মানুষের সঙ্গে মেলামেশার সুযোগ। আজ এটুকুই। নীরাজনার চোখে ও তার সঙ্গে আরও নতুন জায়গা দেখতে চোখ রাখুন এই পেজে।

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

05/02/2024

বাবা-মায়ের সঙ্গে উত্তরবঙ্গের পাহাড়ে বেড়াতে গিয়েছিল ৯ বছরের বালিকা নীরাজনা মুখোপাধ্যায়। ছোট্টবেলা থেকেই সে অন্য রকমের। তার দেখা ও শোনার আগ্রহ প্রবল। সে ছবি আঁকে চমৎকার। আর পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়ার আগে থেকেই তার উৎসাহ আর আনন্দ দেখে কে! তার বাবা ও মা-ও ব্যতিক্রমী। তাঁরা অন্য ধরনের কাজ করেন। তাঁদের এই বেড়ানোর আগাগোড়া ব্যবস্থাপনায় ছিল ট্রাভেল বাগিচা। বেশ কয়েকটি জায়গায় তাঁরা ঘুরেছেন। তাঁদের এই ভ্রমণপর্বের কয়েকটি চমৎকার মুহূর্ত আমরা তুলে ধরব আপনাদের কাছে। নজর রাখুন এই পেজে।

Email: [email protected]

দিন শেষ হয়ে এল। অবকাশ-পর্ব শেষ। বিদায় সমাগত। শেষের দিকে চার বান্ধবী এলেন গজলডোবায়। পাহাড় থেকে নেমে সমতলে এসে গজলডোবার প্...
02/02/2024

দিন শেষ হয়ে এল। অবকাশ-পর্ব শেষ। বিদায় সমাগত। শেষের দিকে চার বান্ধবী এলেন গজলডোবায়। পাহাড় থেকে নেমে সমতলে এসে গজলডোবার প্রাকৃতিক সৈন্দর্য তাঁদের মুদ্ধ করল। কাছেই বৈকুণ্ঠপুরের জঙ্গল, পরিযায়ী পাখির দল, জলাশয়— এককথায় বুনো সৌন্দর্য মন কেড়ে নিল কম বয়সের চার বন্ধুর। সুপ্রশস্ত কটেজ, সযতনে লালিত বাগান, আতিথেয়তা, সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ হয়ে, আরও সতেজ হয়ে তাঁরা ফিরলেন কলকাতায়। তাঁরা প্রাণভরে ভ্রমণের আনন্দ নিতে পেরেছেন, এটা জেনে ট্রাভেল বাগিচা ও তার বৃহত্তর পরিবার খুশি এবং কৃতজ্ঞ।

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

জঙ্গল আর পাহাড়ের কোলে উপত্যকা জুড়ে এক চা বাগান। চার বান্ধবী পৌঁছলেন সেখানে। দার্জিলিং শহর কাছেই, অথচ সে শহরের কোনও কোলাহ...
25/01/2024

জঙ্গল আর পাহাড়ের কোলে উপত্যকা জুড়ে এক চা বাগান। চার বান্ধবী পৌঁছলেন সেখানে। দার্জিলিং শহর কাছেই, অথচ সে শহরের কোনও কোলাহল, ভিড় বা যানজট স্পর্শ করছে না এই বাগানকে। যে বাংলোয় তাঁরা উঠলেন সেটি ১৮৬৪ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে তৈরি। পরম যত্নে তাকে একই চেহারায় রাখা হয়েছে। সেই বাংলোর সুইট, খাওয়ার জায়গা, লন, বাগান আর চারপাশের পাহাড় ঘেরা জঙ্গল দেখে কোথায় যেন হারিয়ে গেলেন তাঁরা। এই প্রবল ঠান্ডায় রোদে পিঠ রেখে ব্রেকফাস্টের টেবিলে আড্ডা, চা বাগানের ফ্যাক্টরিতে গিয়ে চায়ের প্রসেসিং দেখার ফাঁকেই ফার্স্ট ফ্লাশ বা সেকেন্ড ফ্লাশের পেয়ালায় চুমুক দিতে দিতে সেই আড্ডার রেশ টানা— মুগ্ধতা জড়িয়ে রাখল সুজাতা, মুনমুন, অলকানন্দা আর অঞ্জনাকে। ফাঁকে ফাঁকে চলল ছবি তোলা।

ঘুম, সোনাদা, টুং ছাড়িয়ে এ-ও এক আশ্চর্য জগৎ!

ছবি: অলকানন্দা রায় চৌধুরী, অঞ্জনা সরকার, সুজাতা মুখোপাধ্যায়, মুনমুন ভট্টাচার্য ও অমিত বর্মণ

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

কার্সিয়াংয়ের মায়াবী হাতছানি এড়ানো বড় কঠিন। বন্ধুদের চার জনের দলটি অবশ্য সে চেষ্টাও করেনি। তাঁরা মেতে উঠলেন ছুটির মজ...
21/01/2024

কার্সিয়াংয়ের মায়াবী হাতছানি এড়ানো বড় কঠিন। বন্ধুদের চার জনের দলটি অবশ্য সে চেষ্টাও করেনি। তাঁরা মেতে উঠলেন ছুটির মজায়। ডাউহিলের রাস্তায় যেতে যেতে তাঁরা পেলেন অন্য রকম কার্সিয়াংয়ের সন্ধান। গাড়ি দাঁড় করিয়ে যেখানে খুশি নেমে ছবি তোলা... আনন্দে মাতোয়ারা হওয়া... সুজাতা, মুনমুন, অলকানন্দা ও অঞ্জনা হারিয়ে যেতে থাকলেন কার্সিয়াংয়ের গহনে।

ছবি: অলকানন্দা রায় চৌধুরী, অঞ্জনা সরকার, সুজাতা মুখোপাধ্যায় ও মুনমুন ভট্টাচার্য

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

খাদের ধারের রেলিংটা একই রকম থাকে। সেই একই কৈশোর-যৌবন-প্রৌঢ়ত্ব লুকিয়ে থাকে সেখানে। শুধু খুঁজে নিতে হয়। ফেলে আসা দুষ্টু-মি...
15/01/2024

খাদের ধারের রেলিংটা একই রকম থাকে। সেই একই কৈশোর-যৌবন-প্রৌঢ়ত্ব লুকিয়ে থাকে সেখানে। শুধু খুঁজে নিতে হয়। ফেলে আসা দুষ্টু-মিষ্টি দিনের স্মৃতি রোমন্থনে আর দীর্ঘ বন্ধুতার উষ্ণতাকে আরও এক বার ঝালিয়ে নিতে ওঁরা চার জন বেরিয়ে পড়েছিলেন। চেয়েছিলেন পাইনের আড়াল...কাঞ্চনজঙ্ঘার ঝকঝকে উপস্থিতি...শীতের উষ্ণতা আর নিখাদ আড্ডার অবকাশ।

বাগডোগরায় নেমে প্রথমেই ওঁরা চার জন, সুজাতা, অলকা, মুনমুন ও অঞ্জনা চলে গেলেন কার্সিয়াং। তাঁরা ছিলেন পাইন বনের ধারে অসাধারণ এক ডেরায়, যেখান চোখের সামনে ধরা দেয় কাঞ্চনজঙ্ঘা। সামনের উপত্যকা থেকে উঠে আসে মায়াবী মেঘ। তার নিবিড় রোম্যান্টিকতা নিয়ে বাহুবন্ধনে ধরা দেয় কার্সিয়াং। কেমন কাটাচ্ছিলেন তাঁরা? সঙ্গের ছবিগুলিই তার প্রমাণ।

ছবি: অলকানন্দা রায় চৌধুরী, অঞ্জনা সরকার, সুজাতা মুখোপাধ্যায়, মুনমুন ভট্টাচার্য ও অমিত বর্মণ

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

চার বান্ধবী। কেউ থাকেন দেশে, কেউ বা বিদেশে। চার জনেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁরা ঠিক করলেন, পাহাড়ে যাবেন। কয়ে...
10/01/2024

চার বান্ধবী। কেউ থাকেন দেশে, কেউ বা বিদেশে। চার জনেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁরা ঠিক করলেন, পাহাড়ে যাবেন। কয়েকটা দিন নিখাদ আড্ডায় আনন্দে কাটাবেন, নিজেদের মতো করে। ইচ্ছেমতো ঘুরবেন, নির্নিমেষ চেয়ে থাকবেন কাঞ্চনজঙ্ঘার দিকে।

তাঁদের মহার্ঘ ছুটি যাতে স্মরণীয় হয়, তার জন্য তাঁরা এই গোটা দায়িত্বভার দিলেন ট্রাভেল বাগিচা-কে। তারপর?

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091
ইমেল: [email protected]

08/01/2024

কার্সিয়াংয়ে আমাদের ডেরার টি হাউজে সে দিন প্রস্তুতি চলছে একটি অনুষ্ঠানের। তারই এক ঝলক। ভিডিয়ো করেছেন ট্রাভেল বাগিচা-র অতিথি তাপসী বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুমন চট্টোপাধ্যায়।

28/12/2023

20/12/2023

পৌষের গোড়ায় গঙ্গার উপর দিয়ে বহমান হিমেল হাওয়া যেন তীক্ষ্ণ ছোবল মারে। কিন্তু বড়ই মনোরম সে ছোবল ! ঝকঝকে আকাশ, চোখের সামনে ...
18/12/2023

পৌষের গোড়ায় গঙ্গার উপর দিয়ে বহমান হিমেল হাওয়া যেন তীক্ষ্ণ ছোবল মারে। কিন্তু বড়ই মনোরম সে ছোবল ! ঝকঝকে আকাশ, চোখের সামনে দিনভর নিস্তরঙ্গ, অথচ গভীর গোপন গঙ্গা, প্রেমিকার চিঠি বয়ে নিয়ে যাওয়া বজরার মতো নৌকোদের চলাচল, পাখিদের আবেশময় ওড়াউড়ি...সব মিলিয়ে উলুবেড়িয়ার কাছে এই ডেরা বড়ই মনোরম এবং আন্তরিক।

এই যেমন পার্থসারথি বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর বন্ধুরা। সপ্তাহান্তিক ছুটি কাটাতে চার বন্ধু মিলে গাড়ি চালিয়ে চলে এলেন এখানে। অফুরন্ত মজায় যেন মজে রইলেন তাঁরা। আমাদের ডেরায় পৌঁছনোর পর থেকে উষ্ণ আতিথেয়তা ও চমৎকার রান্না তাঁদের ছুটির মজা দ্বিগুণ করে তুলল। পেশাদারি জীবনের ব্যস্ততাকে কিছু সময়ের জন্য ভুলে, অনন্ত গঙ্গার রোম্যান্টিকতার আশ্লেষে ডুবে গেলেন ওঁরা চার জন— পার্থসারথি, অনুভব, সৌরভ ও সন্দীপন।

এই ডেরার ঘর-বারান্দা-ছাদ, সব জায়গা থেকেই দৃশ্যমান গঙ্গা। মনোরম এই ডেরায় থেকে শীতের রোদ গায়ে মেখে আপনারাও উপভোগ করতে পারেন শীতের ছুটি। করতে পারেন নৌকাবিহার। দুপুরে পাতে পড়বে গঙ্গার টাটকা মাছ, সঙ্গে মাংস। সন্ধ্যায় গরম কাবাবের সঙ্গেই চুমুক দিতে পারেন পছন্দের পানীয়ে। ডিনারেও অপেক্ষা করবে চমৎকার মেনু। ব্রেকফাস্টও কিন্তু পাল্লা দেবে সমানে সমানে! অত্যন্ত সঙ্গোপন এই ডেরায় বসে গভীর রাত পর্যন্ত উপভোগ করুন গঙ্গার অপার সৌন্দর্য। কল্পনা করুন, জলপথে ভেসে যাচ্ছে চাঁদ সদাগরের সপ্তডিঙা। দেখতে পাবেন, উথালপাথাল হাওয়ার সঙ্গে কেমন করে গপ্পে মজে আছে পারের এলোমেলো গাছগাছালি !

ট্রাভেল বাগিচার আতিথেয়তা এই যুবকদের ভীষণ আনন্দ দিয়েছে বলে তাঁরা জানিয়েছেন। এ জন্য ট্রভেল বাগিচা ও তার বৃহত্তর পরিবার তাঁদের সবার কাছে কৃতজ্ঞ। আপনাদের ভরসা আমাদের মতো নবীন সংস্থাকে উৎসাহ যোগায়।

যোগাযোগ/হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

Email: [email protected]

পুরুলিয়া ভ্রমণের কথা বলতে আমরা সাধারণ ভাবে অযোধ্যা পাহাড়ের কথাই ভাবি। কিন্তু অযোধ্যা ছাড়াও পুরুলিয়া তার অন্দরে যে কত মণি...
13/12/2023

পুরুলিয়া ভ্রমণের কথা বলতে আমরা সাধারণ ভাবে অযোধ্যা পাহাড়ের কথাই ভাবি। কিন্তু অযোধ্যা ছাড়াও পুরুলিয়া তার অন্দরে যে কত মণিমুক্তো লুকিয়ে রেখেছে তা এখানে পা না দিলে বোঝা যাবে না! এই যেমন ফুটিয়ারি। পুরুলিয়া জেলার প্রত্যন্তে এক অসাধারণ ভ্রমণক্ষেত্র। এক দিকে বিশাল বাঁধ, বাঁধের ধারে ফুটে থাকা শিউলি ফুলের দল, বাঁধের ও পারে দাঁড়িয়ে রয়েছে অপূর্ব তিলাবনি পাহাড়। এ পাশে বেলাবহাল গ্রাম, আদিগন্ত পলাশ আর শাল-পিয়ালের জঙ্গল। আর শীতের ডাকে এসে গিয়েছে পরিযায়ী পাখির দল! ঝাঁক বেঁধে বা একাকী, ফুটিয়ারির আকাশে আল্পনা এঁকে উড়ে বেড়াচ্ছে তারা!

এই শীতের আমেজ মেখে ফুটিয়ারির আনাচকানাচ পদচারাণায় মেতে রইল এই দলটি। সাংবাদিকতা-সহ নানা ক্ষেত্রে তাঁরা প্রত্যেকেই স্বনামধন্য। কিন্তু প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় সপরিবার কাটাতে এসে তাঁরা যেন হয়ে উঠলেন ছেলেমানুষ! ফুটিয়ারির আলো-হাওয়া-গন্ধ-আতিথেয়তা তাঁদের করে তুলেছিল আরও সজীব ও প্রাণবন্ত। ছোটরাও মেতে উঠল আনন্দে আর দুষ্টুমিতে। পুরো চায়ের ঠেক বসিয়ে চলল লম্বা আড্ডা। খাওয়ার টেবিল, পাহাড়ের কোল, রাস্তা, বনভূমি— বাদ রইল না কিছুই। কাজ ও ছুটির ককটেল দেখে যেন মজা পেল ফুটিয়ারিও!

ছবি: সৌরজিৎ, পোলো, অভিষেক, অমিতাভ, স্বাতী, তাপস

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

যাত্রাপথের আনন্দগান শুনতে শুনতে এই দলটি পৌঁছবে পুরুলিয়ার ফুটিয়ারি। বছরভর পেশাদারি জীবনের চাপ সয়ে তারই ফাঁকে কাজের মিশেলে...
11/12/2023

যাত্রাপথের আনন্দগান শুনতে শুনতে এই দলটি পৌঁছবে পুরুলিয়ার ফুটিয়ারি। বছরভর পেশাদারি জীবনের চাপ সয়ে তারই ফাঁকে কাজের মিশেলে একটু ছুটির আনন্দ খুঁজে নেওয়া। সৃষ্টিশীলতাকে নিরন্তর সজীব রাখার জন্য মাঝেমধ্যে এটুকু অবসর প্রয়োজন হয় বইকি। সাংবাদিকদের এক দল সড়কপথে, আর একটি দল রেলপথে পৌঁছলেন ফুটিয়ারি। যাওয়ার পথে ও নানা সময়ে নানা ভঙ্গিমায় ছবিও তুললেন তাঁরা।

ফুটিয়ারির রাতপথে হারিয়ে যেতে যেতে মায়াবী চাঁদের ছবি তোলা...নিস্তব্ধতার ভাষা বোঝার চেষ্টা করা...রাত্রির নীরবতা ফালাফালা করে দিয়ে পেঁচাদের ডাক...আলো-আঁধারির আকাশে আল্পনা দেয় পলাশের বন, সঙ্গী শাল-পিয়ালেরা...আরও হারাতে থাকে দলটা। বসন্তের মাতাল সমীরণের সময় এটা নয়, বরং ঠান্ডার ছোবল ফুটিয়ারিতে। তবু, না-জ্যোৎস্না রাতে গান ধরেন তাঁরা...তৈরি হতে থাকে বনপলাশের পদাবলী!

সবটুকু ভাল লাগা আর আবেগ দিয়ে ফুটিয়ারির সঙ্গে বন্ধুতার সম্পর্ক পাতিয়েছেন ওঁরা সকলে। দূরের ভ্রমণ যে আসলে কাছে টানতে শেখায়!

ছবি: স্বাতী, সৌরজিৎ, অমিতাভ, পোলো, অভিষেক, তাপস

যোগাযোগ/ হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

অঘ্রাণেই যেন পৌষের ছোঁয়া! বিকেল গড়াতে শুরু করলেই গায়ে চড়ে বসছে শীতপোশাক। পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত এলাকা এই ফুটিয়ারি। পা...
08/12/2023

অঘ্রাণেই যেন পৌষের ছোঁয়া! বিকেল গড়াতে শুরু করলেই গায়ে চড়ে বসছে শীতপোশাক। পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত এলাকা এই ফুটিয়ারি। পাশের ফুটিয়ারি ড্যাম ছুঁয়ে আসা বাতাস শীতার্ত করে তুলছে সকলকে। সকালের কুয়াশায় সিল্যুয়েট হয়ে যাওয়া তিলাবনির হাতছানি কি এড়ানো যাবে?

দলটি বেশ ভারী। বছরভর ঘটনা আর দুর্ঘটনার বিচার-বিশ্লেষণে ব্যস্ত থাকতে হয় তাঁদের। ফুটিয়ারি এসে, এই আপাত-ছুটির মাঝেও নানা মিটিং ও পরিকল্পনায় ব্যস্ত থেকেছেন নামজাদা এই সাংবাদিকরা।

কিন্তু তারই মাঝে অন্য রকম হয়ে গেলেন তাঁরা। একে অন্যের সঙ্গে খুনসুটি, পিছনে লাগা, হইহই, ড্যামের জলে ব্যাঙ লাফ... আর সেই তাঁরাই সন্ধ্যায় ডুবে গেলেন শক্তি-সুনীল-শঙ্খে। অবগাহন করলেন সুরে! এত ভাল গান গাইতে পারেন এক এক জন! কর্মস্থলে ঘুণাক্ষরেও বোঝা যায় না তো!

আরও গভীর রাতে রিসর্টের গেট পেরিয়ে দলটি পা বাড়ায় রাস্তায়। হারিয়ে যেতে থাকে অরণ্যভেদী অন্ধকার পেরিয়ে। তার পর?

ছবি: তাপস সিংহ

যোগাযোগ/হোয়াটসঅ্যাপ: 8100357091

ইমেল: [email protected]

Address

Kolkata
700010

Telephone

+918100357091

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Bagicha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel Bagicha:

Videos

Share

Category


Other Travel Companies in Kolkata

Show All

You may also like