Chutir Desh-ছুটির দেশ

Chutir Desh-ছুটির দেশ Founded not so long ago Chutirdesh has come a long way conducting holidays and Business tours and m

https://youtu.be/qduROLx5Om8" Har Har Mahadev " Kedarnath Yatra 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
03/05/2023

https://youtu.be/qduROLx5Om8

" Har Har Mahadev " Kedarnath Yatra 🙏🏻🙏🏻🙏🏻

Kedar Badri Yatra October'20221N Haridwar || 2N Guptakashi/Sonprayag || 1N Kedarnath||1N Chopta Tunganath|| 1N B...

10/02/2023

কলকাতা থেকে ১০০ কিলোমিটারএর মধ্যে ১ দিনের বা দুদিনের জন্য ঘুরতে যেতে চান ?
তাহলে আপনাকে দেখতেই হবে এই ভিডিও
আজকের পর্বে থাকছে "Mangalgunge Nilkuthi"
কলকাতা এয়ারপর্ট থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরে এই নীলকুঠি উত্তর ২৪ পরগনা জিলাই অবস্থিত, বনগাঁও থেকে ২৫ কি মি ধুরে এই ঐতিহাসিক পিকনিক স্পট ইচ্ছামতীর তীরে অবস্থিত বিভূতিভূষণ অভয় অরণ্যের ঠিক উল্টো তীরে।

কলকাতা থেকে ১০০ কিলোমিটারএর মধ্যে ১ দিনের বা দুদিনের জন্য ঘুরতে যেতে চান ?তাহলে আপনাকে দেখতেই হবে এই ভিডিও আজকের পর্বে থ...
06/02/2023

কলকাতা থেকে ১০০ কিলোমিটারএর মধ্যে ১ দিনের বা দুদিনের জন্য ঘুরতে যেতে চান ?
তাহলে আপনাকে দেখতেই হবে এই ভিডিও
আজকের পর্বে থাকছে "Mangalgunge Nilkuthi"
কলকাতা এয়ারপর্ট থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরে এই নীলকুঠি উত্তর ২৪ পরগনা জিলাই অবস্থিত, বনগাঁও থেকে ২৫ কি মি ধুরে এই ঐতিহাসিক পিকনিক স্পট ইচ্ছামতীর তীরে অবস্থিত বিভূতিভূষণ অভয় অরণ্যের ঠিক উল্টো তীরে।



www.chutirdesh.com

I N D I A
15/08/2022

I N D I A

"Chandratal"Kalka/IXC to NarkandaNarkanda to Chotkul via Sarhan & SanglaChitkul to Kalpa Kalpa to Tabo via NakoTabo to K...
05/06/2022

"Chandratal"
Kalka/IXC to Narkanda
Narkanda to Chotkul via Sarhan & Sangla
Chitkul to Kalpa
Kalpa to Tabo via Nako
Tabo to Kaza (2N Stay)
Kaza to Manali Via Chandratal
Manali to Kalka/IXC

16/04/2022
বরফ কঠিন গুরুদ্রংমারআজ ১৬ মার্চ রাতের দার্জিলিং মেলে চাপলাম আমরা ৫জন কষা মাংস আর রুমালি রুটি দিয়ে রাতের খাবার সেরে রেলে...
08/04/2022

বরফ কঠিন গুরুদ্রংমার

আজ ১৬ মার্চ রাতের দার্জিলিং মেলে চাপলাম আমরা ৫জন কষা মাংস আর রুমালি রুটি দিয়ে রাতের খাবার সেরে রেলের কঠিন নিয়ম মেনে আলো নিভিয়ে শুয়ে পড়লাম। কিছুক্ষন আগে বাইচুং এর ফোন এসেছিল ও পৌঁছে গেছে এন জে পি আজ রাতেই , বাইচুং খুব ভালো ছেলে ও আমাদের এই সফরের ড্রাইভার কাম কো-টুরিস্ট কারণ অন্য ড্রাইভারদের মত ও শুধু স্পটে পৌঁছে দেয় যে তানা ও নিজে শেষ পয়েন্ট পর্যন্ত যায় এবং আমাদের সাথে এনজয় করে আমার খুবই কাছের মানুষ ও। পুরনো সিকিম ঘোরার দৃশ্য গুলো চোখের সামনে ভাসছে এই সব ইতি উতী ভাবতে ভাবতে কখন যে চোখের পাতা এক হয়ে গেলো মনে নেই। ৩০মিনিট মত ডিলে চলছে ট্রেন কিশানগঞ্জ ঢোকার আগেই ঘুম ভেঙ্গে গেলো, সবাইকে উঠিয়ে দিয়ে ফ্রেশ হলাম একটু হালকা লাল চায়ে চুমুক লাগাচ্ছি আবার বাইচুং এর ফোন ও বললো যে ও একদম ফুট ব্রীজের নিচে দাড়িয়ে আছে, যাই হোক ৮:৪৫ এর দিকে আমরা পৌঁছে গেলাম, বাইচুং পশ্চিম সিকিমের ছেলে ওর বাড়ি কেছপেরি তাই ওর নিচে এলে খুব গরম লাগে ও যত তাড়াতারি সম্ভব ও একটু উপরে উঠে যেতে চায়।সেই মতোই কোথাও না দাড়িয়ে শিলিগুড়ি বেঙ্গল সাফারি মহানন্দা জঙ্গল পার করে আমরা সেবক পৌঁছে গেলাম,আর একটু উঠে তিস্তা নদীর ধারে ওর পরিচিত সুনীল দার দোকানে দুপুরের খাবার খেতে বসলাম, যদিও আমি কিছু খেলাম না সেরকম কারণ পেটের একটু অসুবিধা হচ্ছিলো,আর এই রাস্তার টয়লেট গুলো একদমই অপরিষ্কার।
সেবক কলিঝরা তিস্তা বাজার মেল্লি রংপ সিংথাম রানিপোল এর জনপদ পার করে এগিয়ে চললাম গ্যাংটকএর পথে। রাস্তায় চোখে পড়লো ত্রিবেণীতে তিস্তার উপর চলছে রিভার রাফটিং বেশ ভিড় জমিয়েছে পর্যটকরা আর দ্রুত গতিতে চলছে রেল লাইন পাতার কাজ কথা মত ২০২৫ এর মধ্য আমরা সোজা গিয়ে রংপোতে নামবো।
২:৩০র দিকে আমরা পৌঁছে গেলাম আমাদের হোটেল এ, রাস্তায় বাইচুং এর মন মত ভিউ ও দেখল আমাদের , ওর পছন্দ এই জন্যেই বললাম কারণ সাধারণ ভিউ পয়েন্টের ভিড় আর ঠেলা ঠেলি পার্কিংয়ের চেয়ে ভালো ভিউ নাকি অফবিট রাস্তা থেকে দেখা যায়, আর সত্যি আমার এত দিনের পাহাড় ঘোরার অভিজ্ঞতা থেকে এটা একদম খাঁটি কথা। হাল্কা মেঘলা আছে তাই কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা মেলা ভার, কিন্তু আমরা একটু স্নান করে চেঞ্জ করে তৈরি হয়ে গেলাম তাসি ভিউ পয়েন্ট, বাকথাম ওয়াটার ফলস আর গঞ্জুং মনাস্ট্রি দেখার জন্যে ঠিক হলো পায়ে হেঁটেই ঘুরবো এই ৪কিলোমিটার পথ। কাল লাচেন যাওয়ার আছে লম্বা রাস্তা কিছু দরকারি জিনিস নিয়ে নিলাম উপরের জনও, রাত বেরছে শহরে আলোয় জলমলে গ্যাংটক দেখা যাচ্ছে আমাদের হোটেলের বারান্দা থেকে ঠান্ডা সেরকম নেই ওই ১৮-২০ হবে । কাল কিন্তু পাক্কা ৯টা তে বেরোব সকালে আর রাত্রি নয় চল ঘুমায় সবাই।

পরের পর্বে অনেক সুন্দর একটা গ্রামের গল্পঃ নিয়ে ফিরবো তাড়াতাড়ি।

Greeting from Chutirdesh.......Founded not so long ago Chutirdesh has come a long way conducting holidays and Business t...
10/03/2022

Greeting from Chutirdesh.......
Founded not so long ago Chutirdesh has come a long way conducting holidays and Business tours and making end to end arrangements. We are a group of Colleagues who are passionate about travel. We just not want our customers only to enjoy the trip but also try to make it memorable for them.
Regarding more information please call
Debmalya Mukherjee : 90384 14117
Subhadip Ghosh : 9062926879

Email: [email protected]

পাঁপড়াকচা আর পাঁপড় ভাজাহটাৎ একটা ফোন এলো ভ্রমণ পাগলীর "দাদা একটা কোথাও ঘুরে আসি চলো" বলালম পয়সা নেই খুব খারাপ সময় চল...
15/02/2022

পাঁপড়াকচা আর পাঁপড় ভাজা

হটাৎ একটা ফোন এলো ভ্রমণ পাগলীর "দাদা একটা কোথাও ঘুরে আসি চলো" বলালম পয়সা নেই খুব খারাপ সময় চলছে, একটু মিইয়ে যাওয়া মুড়ির মত একটা আওয়াজ এলো আচ্ছা। চা চুমুক দিতে দিতে ভাবছি যে জাক বাবাএই লম্বা সপ্তাহান্তে একটু শহর পরিক্রমা করে কাটিয়ে দেব ব্যাস এবার আমার গিন্নির ফোন টা বেজে উঠলো বুজলাম না এ ছাড়বার নয়।কাটা কাটা কথোপকথন এ বুজলাম যে যদি আমার পয়সার খুব অসুবিধা থেকে তাহলে ও এখন সব খরচ করে নেবে। হুম্ম বুঝেই গেলাম আমার গিন্নির কিন্তু কিন্তু থাকলেও এই টুর টা করতেই হবে, ফোন টা চেয়ে নিয়ে বললাম কাল রাতে চলে এসো পরশু ভোর ৫ টায় রহনা দেব।
আগের দিন ব্যাগ গুছিয়ে তরকা রুটি খেয়ে রাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়লাম সকালে বেরোতে হবে প্রায় ৩০০কিলোমিটার রাস্তা, ওহ্ কোথায় যাচ্ছি সেটা তো বলা হয়নি আমরা যাচ্ছি পুরুলিয়া তবে একদম একটা অচেনা গ্রামের পথে আমাদের যাত্রা।
সুপ্রভাত করে আমরা ৫জন শুরু করলাম আমাদের যাত্রা তবে ৫টা না ওটা হলো সকাল ৭টা, চকচকে করে মোছা আমাদের বাহণকে আর একটু ফিনিশিং টাচ দিয়ে আমরা ব্যাগ ট্যাগ ভালো করে ডিকি ভোরে এগিয়ে চললাম আমাদের প্রথম বিরতি জয়পুর জঙ্গল। তবে মোটেও সুখকর হলো না আমাদের সকাল বেশ কালো করে বৃষ্টি নামলো তখন আমরা ডানকুনি পার করছি ৫০ - ৫৫ কিলোমিটার মত গিয়ে অগত্যা গাড়ি দাঁড় করালাম পেটের ইদুর টাকে ঠান্ডা করার জন্যে। আর এত বৃষ্টির জন্যে জোরে গাড়ি চালানো যাচ্ছিলনা তাই গরম ঘুগনি মুড়ি ডিম ভাজা দিয়ে পেট ভরালাম, আর চা বিরতির জন্যে সন্দীপ এর ফোন এসে গেলো চাঁপাডাঙ্গা পার করে ওর ব্যাংকের সামনের চা দোকানে চা খাওয়া হবে।
আরো ১৮ কিমি পার করে সন্দীপের সাথে দেখা হলো ও সতর্ক করলো এখান থেকে আরামবাগের রাস্তা খুবই খারাপ। গরম তেলে লুচি ভাজার মত আমার গাড়ি চলল হেলে দুলে। আরামবাগ পার করে বেশ ভালো রাস্তা, এক্সসেলেটারে লোড দিলাম কোথাও না দাঁড়িয়ে আমরা ফটোগ্রাফ বিরতি নিলাম জয়পুর জঙ্গলের মধ্যে, সবুজ পাতায় জল পড়ে বেশ মায়াবী লাগছে জয়পুর, ঘন জঙ্গল উপরে কালো মেঘের ছায়া আর হালকা বৃষ্টির চাদর মনে করিয়ে দিচ্ছিল গায়ের চাদরের কথা। আর কিছুক্ষণ পড়ে আমরা পোড়ামাটির জেলা বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পার করে দু - ধারে সবুজ শাল পিয়ালের জঙ্গল আর লাল মাটির উঁচু নিচু ভূমিরূপের মাঝ বরাবর ঝক ঝকে কালো রেখা ধরে এগিয়ে চললাম বলরামপুর ( বরাভূম) অভিমুখে বেলা বেড়ে কখন যে Good afternoon হয়ে গেছে লক্ষ্য করিনি। পেটের ইদুরটা খুব লাফাচ্ছে, টুকটাক খাবার চলছে তাই বেশি খিদে পাচ্ছে না, তবে গুগল বললো আর ৫০কিলোমিটার বাকি আছে আমাদের গন্তব্য মানে আমরা প্রায় ২৪০ কিমি পার করে এসেছি।
মানবাজার সিন্দ্রি মেদিনিতার বড়বাজার বাঁশগড় বড়াভূম রেল স্টেশন পার করে আমরা চললাম আমাদের Homestay গর্গাবুরু ইকো Stay এর উদ্দেশ্যে। এখন ৩:৩০ বেজে গেছে এদিকে মেঘ জমতে শুরু করেছে homestay এর দিদি বার বার ফোন করে জানতে চাইছিলেন আমাদের অবস্থান যায় হোক এবার ফাইনালি উনি বললেন যে বাঁশিতাঁর দিয়ে যেনো আমরা আসি কারণ ওই রাস্তাটা একটু ভালো। বাঁশিতাঁর থেকে ডানদিকের জঙ্গলের পথে ঢুকে গেলাম,বেশ ঘন জঙ্গল আর কালো মেঘে ঢাকা আছে প্রকৃতির রূপালী সৌন্দর্য , ছোট ছোট নালা আর ভাঙ্গা চোরা পিচ আর কংক্রিট পথ পার করে কোনো ছোট্ট আধিবাসী গ্রাম পাবো ভাবিনি, আর সেই অবাক করা মুহূর্ত গুলো সামনে এলো আবার, পরম আতিথেয়তায় ভরা চোখগুলো তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে বাচ্চা গুলো এক দৌড়ে মায়ের পা জড়িয়ে উকি দিচ্ছে আমাদের দিকে, কালো মুখের ভিতর থেকে ফুটে ওঠা রূপ আর একগাল হাসি নিয়ে তাকিয়ে আছে কিছু মেয়ে বৌ রা, পরনের জির্ণ শাড়ির একটু ঘোমটা টেনে বাচ্চাটাকে কোলে তুলে আলতো ভাবে আমাদের দেখে নিল একজন, পাড়ার বয়স্ক কিছু মানুষ বিকেলের আড্ডা জমাতে বসছে খাটিয়া পেতে।
আমরা আমাদের গর্গবুরু ইকো স্টে পৌঁছালাম তখন ৩:৪৫ পড়ন্ত বিকেলের কোনো চিহ্ন নেই পাহাড় জঙ্গল জুড়ে কালো মেঘের আনাগোনা। কিছুটা লাগেজ নামিয়ে আমরা সবাই আগে খেতে বসবো ঠিক করলাম ,আরো একদল পর্যটক তখন বেরিয়ে যাচ্ছে রুম ছেড়ে। আমাদের রুম দেখিয়ে দিদি আমাদের ওয়েলকাম কিট ও ওয়েলকাম ড্রিংকস দিয়ে গেলেন রুমে। একদম পুরনো ঘরানার মাটির বাড়ি মাটির মেঝে পুরনো দিনের সবুজ রং করা কাঠের জানালা দরজা, অর্ধ বৃত্তাকার টালির ছাউনি দেওয়া ঘরের ভিতর চাঁদোয়ার নিচে মাটির তৈরি খাটের উপর সুন্দর মোটা বিছানা পাতা বেশ একটা সঠিক পুরনো গ্রামের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। গামছা কাপড়ের ব্যাগ এর ভিতর সুন্দর বাঁশের তৈরি টুথ ব্রুস আর কিছু সাবান সম্পু, বাঁশের ঝুড়ির ভিতর রাখা আছে টাওয়েল একদমই গ্রাম্য বাড়ির রূপ ফুটে উঠেছে। অনেক্ষন খালি পেটে থেকে সামনে সাজানো রাজভোগ খেতে বসলাম খড়ের চাউনি দেওয়া ডাইনিং এ, খাবার সাজানোর ফাঁকে আমি আর শীর্ষেন্দু হেঁটে এলাম পাদ্রী লেকের সামনে থেকে l সবুজে ঘেরা গর্গবুরুর পাদদেশে সবুজ জলের একটা প্রাকৃতিক জলাধার উপরে কালো মেঘের চাদর, এই আধো আলো আঁধারির মধ্যে লেকের জলে দেখা যাচ্ছে কেউ মাছ ধরছে ছোট্ট টিউবের নৌকা করে। হালকা হওয়ায় ছোট ছোট ঢেউ এর মাথায় ফুটে উঠেছে দুটো পাহাড়ের মাথায় প্রতিচ্ছবি। প্রকৃতি তার আপন স্নেহে লুকিয়ে রেখেছে তার অনন্য রূপ। দুর থেকে গিন্নির গলা পেলাম খেতে এসো , কিছুক্ষনের জন্যে টাটা করে আমি ফিরে এলাম লাঞ্চ করতে।
বাসমতি চালের ভাতের উপর ঘি সাথে ডাল সবজি মাছের ঝাল আলু ভাজা চাটনি পাঁপড় ভাজা আর মিষ্টি দহি সাজানো আছে টেবিলে স্বাদে একদম রাজভোগ, টেনে দিলাম বেশ অনেকটা খিদের পেটে।
আঁধার নামার পর কি হলো সেটা জানতে ইচ্ছা করছে কি???
হা আমরা রাত ১০টার সময় পাঁপড়াকচা গেছিলাম ,,,,,,,,,,,,
খুব তাড়াতাড়ি ফিরছি ,,,,,,,

ধন্যবাদ বৈরাগী মন
For Booking
Contact with us
CHUTIRDES Chutir Desh
www.chutirdesh.com

Debmalya 90384 14117
Subhadip 9062926879

31/12/2021
২০১৬ থেকে কিছুই লেখা হয়নি তাই ঠান্ডা যখন এসেই গেলো ভাবলাম এবার বসেই যাই একটু গল্পঃ করি না হলে বলা যায়না কবে আবার ভুলেই...
19/12/2021

২০১৬ থেকে কিছুই লেখা হয়নি তাই ঠান্ডা যখন এসেই গেলো ভাবলাম এবার বসেই যাই একটু গল্পঃ করি না হলে বলা যায়না কবে আবার ভুলেই গেলুম ব্যাস। আমার আর আমার গিন্নির দ্বিতীয় ট্রেক ছিল কিন্তু বাকিরা ঘোরা ঘুরি করলেও ট্রেক করেনি সেভাবে। সময়ের সথে একটু চিন্তার কারণ ছিল একটা শারীরিক অসুবিধা যাইহোক সেসব নিয়ে কোনো অসুবিধা হয়নি আমরা রাতের NJP এসি super-fast এ চেপে বসলাম উদ্দেশ্য সেই একই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা, বছরটা ছিল ২০১২ কৌসানিতে ত্রিশূল এর সূর্যোদয় দেখতে গিয়ে এক বাঙালি পরিবারের সাথে পরিচয় হয় তিনি বলেছিলেন যে ফালুট থেকে নাকি কাঞ্চনজঙ্ঘা হাতের মুঠোয় দেখা যায় , না ওনার কথাটা ভুলিনি। সকালে লাল চোখে চায়ের কাপে চুমুক মারতে মারতে চোখ বাইরের দিকে পড়লো " আরে ঠিক দেখছি তো" নিজেকে প্রশ্নটা করলাম আর ক্যামেরাটা বার করেই চলে গেলাম ট্রেনের দরজায় একদমই ঠিক দেখছি বেশ পরিস্কার স্লিপিং বুদ্ধা , তখনও njp ঢুকতে দেরি ছিল।
আমাদের জন্য স্ক্রপিও তৈরি ছিল তাই দেরি না করে হালকা একটু চা আর প্রাতঃরাশ করে বেরিয়ে পড়লাম মানেভঞ্জনের উদ্দেশ্যে, তবে কথা হলো ড্রাইভার দাদা যাওয়ার সময় মিরিক হয়ে যাবে আর ওখানেই লাঞ্চ হবে। রাস্তায় উল্লেখ্যযোগ্য কিছুই ঘটে নি বিকেলে ৩ টের দিকে মানে পৌঁছালাম।
একটা ট্রেকার হাট টাইপের ৭বেড রুম কিন্তু বেশ মোটা মোটা লেপ ও পরিস্কার কভার আহা রাতের ঘুমটা জমাটি হবে পারদ ও নেমেছে বেশ অনেকটা , কিন্তু স্নান করবো কি করে কেলো গরম জল? গিন্নির পূর্ব অভিজ্ঞতা কাজে লাগলো দেখলাম ৪ বালতি জল বলে এসেছে ২০টাকা বালতি। হোটেলটির বারান্দায় এসে দাড়ালাম মেঘে ঢাকা পাহাড়ের কোলে একটা ছোট্ট মাঠ কিছু বাচ্চা ফুটবল খেলছে, একটা স্কুল ও চোখে পড়লো আর একটা পোষ্ট অফিস।স্নান করতে ঢুকে বাথরুম এর জানালার বাইরে চোখ গেলো, যা চলে এই বাইরে মেঘ ভরা ছিল এখন পাইন গাছের মাথায় উপর মেঘের ফাঁক দিয়ে একটু খানি একটা বরফ চূড়া দেখা দিচ্ছে সম্ভবত এটা পন্দিম। কন কনে ঠান্ডায় স্নান করে একটু মানে মার্কেটে ঘুরতে বেরোলাম দেখলাম ৭:৩০ থেকেই চল ভাই বাড়ি চল ভাব সব দোকানদারদের। ছোট্ট একটা গ্রাম আর এই গ্রাম্য হিসাব নিকাশ সেরে নিচ্ছে, ২-৩ ট গাড়ি কাল ভোরে কে কে নিচে যাবে কেউ দার্জিলিং যাবে মার্কেটিং করতে এই কর্মব্যাস্ততার পরিকল্পনা। দুরে নিচে মনে গ্রামের শেষ সীমানায় নেপালের মানে গ্রামের টিম টিম আলো দেখা যাচ্ছে। আমি শুভ ফিরে এলাম দেখি খাবার তৈরি খেয়ে এবার ঘুমানোর পালা।
পরের পর্বে ফিরবো চিত্রে মেঘমার গল্পঃ নিয়ে শুভরাত্রি
Chutir Desh

www.chutirdesh.com

Encompassed by the resplendent Eastern Himalayas and offering picture perfect views of Mt Khangchendzonga, Dzongu is unf...
05/12/2021

Encompassed by the resplendent Eastern Himalayas and offering picture perfect views of Mt Khangchendzonga, Dzongu is unforgettable. Rainbows created in the spray of majestic waterfalls leave you awestruck while suspended bamboo bridges hanging across cliffs over the raging torrents of river Teesta, give you the thrill of a lifetime. Colourful prayer flags unfurled on bamboo poles are a constant companion as you drive, hike, trek, walk and jump your way through the picturesque villages of Dzongu.

The curvy roads of Dzongu are covered with canopies of green bamboo shoots and its landscape adorned with cardamom, rice and potato fields housing modest traditional huts. The environs are untampered by humankind, the people warm and welcoming, and the air absolutely fresh. Tourists travelling to North Sikkim often skip Dzongu for the much famous Lachen and Lachung, which serve as the entry points to the breathtakingly beautiful Gurudongmar Lake and the gorgeous Yumthang Valley. This is why Dzongu still remains an undisturbed land—nothing short of a paradise.

Explore Dzongu
Contact: 9062926879
90384 14117
Email: [email protected]
www.chutirdesh.com

Anandabazar Patrika Travelxp The Voice of Sikkim

চিন্তিত মুখে একটু আলোর রেখা নিয়ে পরিচিত সিরিয়াস দেবু দা ভিজতে ভিজতে আমাদের কাছে এসে কোনো প্রশ্ন করার আগেই একটাই কথা বল...
10/11/2021

চিন্তিত মুখে একটু আলোর রেখা নিয়ে পরিচিত সিরিয়াস দেবু দা ভিজতে ভিজতে আমাদের কাছে এসে কোনো প্রশ্ন করার আগেই একটাই কথা বললো " দেখো শুভদীপ এখানে অনেক মানুষ প্রতিদিন এই একই রাস্তায় যাতায়াত করেন জীবন ও জীবিকার জন্য আমরা তো নিমিত্ত মাত্র দু দিনের জন্যে ঘুরতে এসেছি ,ওরা রোজ যেটা করে আমরাও পারবো। আর হা return to Mangan not possible একটাই কথা বলো কোনো ড্রাইভার যাবে না আর হোটেল পাবো কিভাবে এটা পাহাড় এখানে সবাই এখন ঘুমাচ্ছে।" ব্যাস দেবুদার কথাটা আমার শরীরে ওষুধের মতো কাজ করলো, ততক্ষনে জনা পাঁচেক লোক এসে হাজির আমাদের নিতে এরপর একটাই কথা চল আর দেরি না বলে সবাইকে লাগেজ ওঠাতে বলে আমি ড্রাইভারের সঙ্গে গেলাম গাড়ি সাইড করতে।শুনতে পাচ্ছি টালবাহানা চলছে তখনও, ওই ৫জনের কাছে হাজারো প্রশ্ন করে যাচ্ছে সবাই কতো দুর? রাস্তা আছে কিনা ? হাঁটতে হবে কিনা? ছাতা কতগুলো আছে?এই ঝুলন্ত ব্রিজটা ভেঙে যাবে নাতো?
অবশেষে যাত্রা শুরু হলো আমাদের একদম সামনে debmalya দা আর শেষে Ayangan আর আমি কথা বলতে বলতে এগোচ্ছি। সবার গতি একদম ধীর মনে হচ্ছিল কেউ পা গুনছে যে কত বড় ব্রিজ, তার মধ্যে আমার মেয়ে অনেকটা এগিয়ে গেছে মার সঙ্গে আর দোলা দোলার মত করে ব্রিজটা দোলাচ্ছে, এদিকে অনেক আরো ভয় পাচ্ছে এই দোলায়। আমার কানে তিস্তার দুরন্ত শব্দের মধ্যেই মেয়ের গলাটা শুনতে পেয়ে বুজলাম যে দুষ্টুমি শুরু করেছে এই কালো রাতে যেনো কোনো ব্যাপারই না, একটা ঝাড় দিলাম কিন্তু আমি অনেক টা পিছনে হয়তো আমার আওয়াজ পৌঁছালো না ওর কানে ,আবার চেঁচিয়ে ওকে বোঝালাম যে মাঝ বরাবর চল না হলে সবার অসুবিধা হচ্ছে ,যাক ওর মায়ের কানে গেছে কথাটা ও সামলে নিল। সবার সঙ্গে কথা বলতে বলতে কিছুটা আশ্বস্ত করতে করতে এপারে এসে পৌঁছে দেখি দুটো গাড়ি রাখা আছে আমাদের জন্যে , একটা তো মনে হয় স্বাধীনতার আগের আর একটা নতুন জিপসি। ওরা বললো এখনও ১০কিলোমিটার বুজলাম মজা করছে , বৃষ্টির বেগ বেশ বেড়েছে বলাযায় আকাশ ভেঙে পড়েছে। তিস্তার আওয়াজ আর গাড়ির ছাদের আওয়াজে কিছুই প্রায় শোনা যাচ্ছে না। আমার বসার জায়গা হলো সামনের সিটে ,হেড লাইট ছাড়াও সাইড থেকে একজন আলো দেখাচ্ছে। ওরা সবাই বেশ ভালই নেশা করে আছে বোঝা যাচ্ছে তবে এক বিন্দু এদিক ওদিক হচ্ছে না গাড়ির স্টিয়ারিং আমি একটু মজা করে বললাম আমি চালাব একটু ? ড্রাইভার বললো "অ্যাপ লগ তো ভুত হ্যায় ইতনা রাতপে কই নেহি আইয়া আজ ত্বক, চলায়্যে গাড়ি" কথা টা শেষ হলো আর বা দিকে একটা বিশাল খায়এর পাশে গাড়ির স্টার্ট বন্ধ হয়ে গেলো, গাড়ির ডিকি খুলতে বেশ অসুবিধা হচ্ছিলো থোকা থোকা করে কোনো ক্রমে খুললো - তারপর আর কোনো কথা বলিনি গাড়ির ইঞ্জিনের ওখানে কি সব করতে গাড়ি টা স্টার্ট হলো আবার, ঠিক তেলের উপর লুচি ছাড়লে যেরম হয় সেভাবেই এগিয়ে চললো গাড়ি।
সত্যি একটা কথা বলতেই হয় সরকার কতটা উদাসীন হলে এরম infrastructure পাওয়া যায় সেটা এখানে এসেই বুঝতে পেরেছি ১৫ বছর আগে এখানে রাস্তা হয়েছিল ব্যাস তারপর আর কিছুই হয়নি স্ট্রিট লাইট ও লাগানো আছে সেটাও নাকি ওই লাগানো হয়েছিল কিছু কিছু জ্বলছে । তবে ওই দুর্গম রাস্তা পার করে এরম একটা ছোট্ট গ্রামের রাস্তায় আলো জ্বলবে ভাবতেই অবাক লাগছিল। Homestay পৌঁছাতে এগিয়ে এলেন Homestay মালিক আমাদের রুম দেখিয়ে বললেন খেয়ে নিতে কারণ ওনারা কেউ এত রাত জাগেন না। যায় হোক Ayangan দেখলাম চা করে আনলো আমাদের জন্য , ওর সঙ্গে পরিচয় করাই হয়নি ও হলো এ বাড়ির বড় ছেলে চন্ডিগড়এ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং করছে ব্যাস এবার জলের মত পরিস্কার হয়ে গেলো এত রাতে যে আমরা চা খাবো এটা ও কি করে বুজলো,হোস্টেলে থাকলে ত একটু রাত জাগতে হয় সেটা এই বুড়ো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারও জানত বেশ জমে গেলো ওর সঙ্গে আমার।রাতে আর সেরম কিছুই হয় নি আমরা ঘুমিয়ে পড়েছিলাম সবাই খেয়ে নিয়ে।
পাহাড়ে গেলে আমার ভোর বেলা ঘুম ভেঙে যায় শুধুই মনে হয় এই বোধহয় সূর্যোদয় হবে আর সোনালী বরফ শৃঙ্গ দেখব কিন্তু সে সৌভাগ্য আজ হলো না। পান্ডিম কে দেখতে পেলেও সেটা বেশিক্ষণ দেখা গেলো না তাও লজ্জাবতী র মত মেঘের চাদর মুখে টেনে নিচ্ছিল বার বার। আর কাঞ্চন দা ? বাবা কি অভিমান কি অভিমান দেখা দিলো না। সকাল থেকে ক্যামেরা হাতে শুধু বৃষ্টি তুলে গেলাম, দুর থেকে ছোট ছোট ঝর্না দেখতে পাচ্ছিলাম , উপর দিকের কুসং গ্রাম দেখা দিচ্ছিল মেঘের আঁচলের ফাঁক দিয়ে। বৌদি চলে গেলো খিচুড়ি রান্না করতে রান্না ঘরে আর আমরা জুড়ে দিলাম আড্ডা।
খোলা বারান্দায় বসে প্রকৃতির হাতের আদরে মনে হচ্ছিল এখানেই থেকে যাই। মালিকের সঙ্গে গল্পঃ হলো অনেক ক্ষন বেশ গড়ানো চেহারা ওনার ট্রেকএর গল্পঃ হলো ৫৫০০মিটার পর্যন্ত উনি ট্রেক করেছেন আমারও ৫৫০০ মিটারের ঝুলিটা একটু বড় করে নিলাম। অনেকেই জানেন এই লেপচা সম্প্রদায় এর গল্পঃ এরা হলো এই কাঞ্চনজঙ্ঘার রিজার্ভ ফরেস্টের নিজের ছেলে, এদের ভগবান হলো প্রকৃতি, আধুনিক সমাজের সব কিছু জানলেও এরা নিজের পাহাড় প্রকৃতির কোলে বছরের পর বছর ধরে জীবন এগিয়ে নিয়ে চলেছে। এদের প্রথম অপছন্দের তালিকায় আছে আমাদের সরকার আর রাজনীতি, সরকারি ব্যাবস্থা। এই মিষ্টি মানুষ গুলো নিজেদের আতিথেয়তা কে পরম ধর্ম মেনে নিয়ে বেঁচে আছে কঠিন প্রতিকূলতার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। উত্তরের খাড়াই বরফ পাহাড় নিচে তিস্তা, লাচেন চু আর দুর্গম কাঞ্চনজঙ্ঘার রিজার্ভ ফরেস্টের মাঝে নিজেদের জয় ধ্বজা উঁচু করে রেখেছে। কৃষিকাজ এদের প্রধান জীবিকা হলেও আজ এরা সবাই শিক্ষিত- নারী শিক্ষায় খারাপ নয় এরা। বিবাহ প্রথা বর্জিত এই Dzongu যেনো এক ছোট্ট স্বর্গ রাজ্য। না গেলে হয়তো অনেক কিছুই অজানা রয়ে যেত সিকিম সম্পর্কে। অনেক সাইটসিন আছে এখানে, সেগুলো না হয় পরে একদিন দেখেই আসবেন, আজ চলুন আর একটু প্রকৃতি দেখতে ছাদে যাই, ছাদের থেকে দেখা যাচ্ছে লিংদেম ঝর্না, মেঘের ভেলায় ভেসে যাচ্ছে সারি সারি জল কনা। তিস্তার উপর থেকে উড়ে আসছে সাদা মেঘের রাশি। আগের রাতের ভয়ঙ্কর বৃষ্টি ভুলে আজ সবাই মোজে গেছি বৃষ্টি স্নাত জঙ্গল দেখতে।
এখন থেকে ফেরার পথে আরো এক মজা হয়ে ছিল আমাদের একটা খোলা গাড়ির পিছনে আমরা উঠে ছিলাম তিন জন দেবু দা সায়ন্তন দা আর আমি এই রাস্তাটা যা দেখেছিলাম সেদিন অন্ধকারে সেটা ভুল ছিল এটা ছিল স্বর্গ যাওয়ার পথ , অসাধারণ সুন্দর এই রাস্তায় তিস্তা বাম হাতে রেখে আমরা ফিরছিলাম এক রাশ দুঃখ বুকে চেপে কখন কে গায়ের উপর জল এসে পড়ছে উপর থেকে বুঝতেই পারি নি তখন,পাথরের গা বেয়ে নেমে আসা জলের রেখা গুলো যে নদী সেটা কোনো ছবি নয়, ঠিক বোঝানোর মত ভাষা নেই আমাদের সঙ্গে বয়ে যাওয়া মেঘ বালিকাদের দুষ্টুমি কাহিনী। জানি না মনখারাপের ওষুধ কি হয়! কিন্তু আবার ডান হাতে তিস্তা কে রেখে এই জংলী পথে ঝর্না ভিজে আবার আসতে চাই মন খারাপের ওষুধ খুঁজতে।

অনেক গল্পঃ না বলা থেকে গেলো জানি বলবো আবার কোনো দিন আজ বিদায় অজানা অচেনা Dzongu থেকে ভালো থেকে Dzongu ।।।।।।।।

প্রথম পর্বের লিংক:
https://www.facebook.com/871070603262931/posts/1540223113014340/

Enquiry
Debmalya Mukherjee: 90384 14117
Subhadip : 9062926879
[email protected]

Anandabazar Patrika

আবার অনেকদিন পর লিখতে বসলাম এদিক ওদিক করে আর লেখাটাই হয়ে ওঠে না। আকাশের জমে থাকা মেঘের ফাঁকে দেখা দেওয়া কাঞ্চনজঙ্ঘার ম...
09/11/2021

আবার অনেকদিন পর লিখতে বসলাম এদিক ওদিক করে আর লেখাটাই হয়ে ওঠে না। আকাশের জমে থাকা মেঘের ফাঁকে দেখা দেওয়া কাঞ্চনজঙ্ঘার মতন আজকের দিনটা বলতে পারেন মেঘে ঢাকা কলম।
আরে এই লোকটা হটাৎ কাঞ্চনজঙ্ঘার কথা বললো কেনো ? দার্জিলিং নাকি পেলিং একটা কিছু হবে।
হুমম হুমমম পেলিং তো যাবোই সিকিম যখন গেছি, কিন্তু একটু অন্য রকম সিকিম খুঁজতে এবারে আমাদের ভ্রমণ ছিল টিনভং, হা হা জানি জানি আমিও ইউটিউবে দেখেছি।
একদমই তাই ইউটিউবে বা সোসিয়াল মিডিয়ার বেশ জনপ্রিয় হয়েছে জঙ্গু।
কিন্তু জঙ্গুর ভয়ানক রূপ অনেকেই দেখেননি তবে সেরকম ভয়ঙ্কর না হলেও লোক মুখে খুবই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছিল আমাদের যাত্রা।অসম্ভব বৃষ্টি, ধ্বস বেশ নাকানি চোবানি হল আমাদের। পেলিং থেকে বেরিয়ে রবাংলা হয়ে আমাদের দর্জি কাজী মার্গ ধরে ডিকচু পৌঁছানো তারপর তো মঙ্গণ টিনভঙ্গ। সে যাই হোক বেশ সময় আমরা নষ্টও করেছিলাম রাস্তায় যেটা সাধারণত টুরিস্ট রা করেই থাকে। আকাশ ভাঙ্গা বৃষ্টি মাথায় নিয়ে দুপুরের খাবর খেয়ে আমরা রহনা দিলাম তখন বাজে বিকেল ৪:০০ তার পর শুরু হলো খারাপ রাস্তা তার উপর ড্রাইভার সাহেবের পেট খারাপ প্রায় তিন ঘণ্টা চলে গেলো জ্যাম আর ধ্বস নিয়ে। আমরা যখন দিকচু পৌঁছালাম তখন রাত ১০টা সবার পেটেই ইদুর ডন দিচ্ছে। মঙ্গন হয়ে চেকপোস্টে পারমিট নিতে গিয়ে হলো যত গোল, ড্রাইভার কে খুব ভয় দেখালো ওখানের একজন পুলিশ, সিকিম গভর্মেন্ট র নজর দেওয়া উচিত বলে আমার মনে হয়, কোনো পুলিশ যদি এভাবে ভয় দেখায় তাহলে খুব মুশকিল। চেক পোস্ট ক্রস করার পর অংয়ান (পরিচয় পড়ে দেবো)এলো আমাদের গাড়িতে, ও রাস্তা দেখিয়ে নিয়ে যাবেl ও জানালো ব্রিজ আছে কিন্তু অনেক বৃষ্টি হওয়ার জন্য ব্রীজের অবস্থা ভাল না, তাই অগত্যা এপারে গাড়ি রেখে ঝুলন্ত সেতু পার করে ওপরে অন্য গাড়ি থাকবে তাতে করে আমাদের পৌঁছাতে হবে। গল্পঃ তো সুন্দর কিন্তু এই রাতে ওই দুর্গম পথ পার হতে রীতিমত খারপ অবস্থা হলো আমাদের গাড়ির, কারণ পাথুরে রাস্তায় চাকা স্লিপ করছে রাস্তার উপর দিয়ে মনে হচ্ছে নদী বয়ে যাচ্ছে, তার মধ্যে গাড়ি হালকা করার জন্য নামছি আমি ও অন্য সহ যাত্রীরা।মেঘলা আকাশ হলেও পূর্ণিমার অভা একটু ছিল তাতেই ঠাওর করতে পারছিলাম যে স্বর্গে এসে পৌঁছেছি।
অনেক হ্যাচর প্যাচর করে উপরে উঠালাম আমরা দুজনে ট্রেক করতে কেউ আসিনি আমরা এবার তাই পায়ে সেরম ভালো জুতো ছিলনা আমাদের তাই একটু কষ্ট করে সার্থক তার ভারী শরীর টা টেনে উপরে তুলছিলো। যাইহোক অবশেষে একটা জায়গায় এসে দেখলাম অনেক টুরিস্ট গাড়ি আছে মানে আমরা পৌঁছেছি, আমাদের আগের গাড়িটা ঘুরিয়ে সাইড করছে, একটা ছোট্ট চালা করা আছে ব্যাগ রাখার জন্যে আর একটু মাথা বাঁচানোর জন্য এরই ভিতর আমরা ২-৩ জন দাড়ালাম। গ্রুপের অনেকের মত নেই আগে যাওয়ার, আমিও একটু যেন অপ্রস্তুতে পড়লাম বুঝতে পারছি না একজন গ্রুপ লিডারের কি করা উচিৎ। দেবমাল্যা দা কে ডাক দিলাম একটু পরামর্শের জন্য...........

একটু অপেক্ষা করার অনুরোধ রাখলাম

07/11/2021
Only 2 Seats Left Train ticket also available
27/09/2021

Only 2 Seats Left
Train ticket also available

"স্মৃতিগুলো কিছুতেই পিছু হটে না"না দেখা ঝাড়গ্রামের কিছু গল্পঃ বলবো আগামী ভিডিওতে, সবার দেখা ঝাড়গ্রামের ঝাঁপির কথায় কি...
11/09/2021

"স্মৃতিগুলো কিছুতেই পিছু হটে না"
না দেখা ঝাড়গ্রামের কিছু গল্পঃ বলবো আগামী ভিডিওতে, সবার দেখা ঝাড়গ্রামের ঝাঁপির কথায় কিছু মিল খুঁজে পাবেন নিশ্চই।
আজ যাত্রাপথের কিছু ছবি দিলাম

For Travel/Campaign/Adventure
Book your weekend
Contact : 90384 14117
9062926879
[email protected]
www.chutirdesh.com

𝐏𝐥𝐚𝐧𝐧𝐢𝐧𝐠 𝐚 𝐕𝐚𝐜𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐭𝐨 𝐭𝐡𝐞 𝐌𝐨𝐮𝐧𝐭𝐚𝐢𝐧𝐬?Book Fixed Departure Tours & Customized 𝐒𝐩𝐢𝐭𝐢 𝐕𝐚𝐥𝐥𝐞𝐲 Vacation Packages with 𝐄𝐱𝐜𝐢𝐭𝐢𝐧...
29/08/2021

𝐏𝐥𝐚𝐧𝐧𝐢𝐧𝐠 𝐚 𝐕𝐚𝐜𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐭𝐨 𝐭𝐡𝐞 𝐌𝐨𝐮𝐧𝐭𝐚𝐢𝐧𝐬?
Book Fixed Departure Tours & Customized 𝐒𝐩𝐢𝐭𝐢 𝐕𝐚𝐥𝐥𝐞𝐲 Vacation Packages with 𝐄𝐱𝐜𝐢𝐭𝐢𝐧𝐠 𝐃𝐞𝐚𝐥𝐬 & 𝐎𝐟𝐟𝐞𝐫𝐬! We Offer the Widest Range of Itineraries to Enjoy this Heavenly Place
Chandigarh to Chandigarh
🔹 All Accommodation with MAP food plan
🔹 Adventure Sightseeing for Mountain Lovers
🔹 Shimla - Narkanda - Sarahan -Sangla - Chitkul - Nako - Tabo - Spiti - Chandratal (Trek) - Manali
🔹 Embrace the Chilly Wind and Wildness of Nature at Spiti valley
🔹 Value for Money & No Hidden Charges

Fixed Departure from Howrah 13/10/2021

Only 2 seats left

09/08/2021
24/07/2021

এবার পূজোয় দেশের বাড়ি

মা বলেছেন তাড়াতাড়ি

না হয় বাবা একটি দিন

সবুর করে কাশের বনে

গ্রামের পূজোর ঢাকের তালে

যাবে নাকি আমার সাথে

মায়ের বরণ মাটির টানে।

PUJA PARIKRAMA OVERVIEW

This Durgapuja celebrate the rural essence of Durga Puja with Chutir Desh. Come and spend a day with us to immerse into the festive enthusiasim of Gram Bangla Durga puja. Enroll yourself to the Chutir Desh initative "Grame Durga" to get entralled into the festive mood of gram bangla Puja.

DAY OF SERVICE
5th October, 2019 (Saptami)

Type of Bus: AC Coach

Food: Packet Breakfast, Lunch.

Website link
https://www.chutirdesh.com/contact

Puja Vacation 2021
24/07/2021

Puja Vacation 2021

24/07/2021

Explore and spoil yourself with your offbeat tour packages...
Website link for details
www.chutirdesh.com

  2N Shimla2N Manali🌼 Shimla to Kalka/Chandigarh with Sightseeing🌼 Accomodation with MAP plan Contact with us 9062926879...
19/06/2021


2N Shimla
2N Manali
🌼 Shimla to Kalka/Chandigarh with Sightseeing
🌼 Accomodation with MAP plan

Contact with us
9062926879
90384 14117

[email protected]

DURGA POOJA 20211// KEDAR BADRI YATRAℹ️ Haridwar      Guptakashi      Kedarnath      Guptakashi      Badrinath2// HIMACH...
30/05/2021

DURGA POOJA 2021
1// KEDAR BADRI YATRA
ℹ️ Haridwar
Guptakashi
Kedarnath
Guptakashi
Badrinath
2// HIMACHAL
ℹ️ Shimla 2
Manali 2
Dharamsala

Himachal Diary Part IIINAKO                       https://www.youtube.com/watch?v=FG-4yyFp1eY
22/05/2021

Himachal Diary Part III
NAKO


https://www.youtube.com/watch?v=FG-4yyFp1eY

Nako is the largest village at an elevation of 3652 M in the Hangrang valley with the back drop of Mt. Reo-Purgyaly is the highest mountain in Himachal Prade...

Address

Baguiati
Kolkata
700059

Telephone

+919062926879

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Chutir Desh-ছুটির দেশ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Chutir Desh-ছুটির দেশ:

Videos

Share

Category


Other Travel Companies in Kolkata

Show All