Gharebaire

Gharebaire Ghare Baire a tour concern . " Always deliver more than expected".
(11)

11/02/2024


6N/7D
BIG OFFER

CONTACT WITH Gharebaire

082503 47767
CALL : 8250347767 ॥ 8637069762

FOLLOW THEM ON: Facebook and Instagram

Search on google - GHARE BAIRE KRISHNAGAR

কোলাহল আর নীরবতার ব্যবধানের অংক কষতে যেতেই হবে  #কালিম্পং । এখন পুরো কালিম্পং জুড়ে টিম Gharebaire এর ব্যবস্থাপানা। হোয়া...
10/02/2024

কোলাহল আর নীরবতার ব্যবধানের অংক কষতে যেতেই হবে #কালিম্পং ।
এখন পুরো কালিম্পং জুড়ে টিম Gharebaire এর ব্যবস্থাপানা।
হোয়াটসআপ : 082503 47767
মুঠোফোন : 8250347767 ॥ 8637069762

কালিম্পং থেকে দেখার মতো বেশ কিছু অফবিট জায়গা আছে যেগুলো আপনি ঘুরে দেখতে পারেন। যারা শহরের ভিড় থেকে দূরে সরে যেতে চান তাদের কাছে এই অফবিট লোকেশনগুলো ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

কালিম্পং, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তরবঙ্গের একটি জনপ্রিয় পার্বত্য শহর। শহরটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মনোরম আবহাওয়ার জন্য বিখ্যাত।

কালিম্পং-এর অফবিট দর্শনীয় স্থানগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ, সঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সট্রা পাওনা।

কালিম্পং-এর কাছে অফবিট জায়গা সবার জন্য নতুন কিছু অফার করে। এই স্থানগুলি রোমাঞ্চের সন্ধানকারীদের জন্য এবং যারা
প্রকৃতিকে কাছে থেকে উপভোগ করতে চান তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এখান থেকে সিল্ক রুট ভ্রমণও করা যায়।
এবং এর সাথে
#দার্জিলিং_ও_অফবিট_দার্জিলিং
যুক্ত করতে পারেন ।

োলাখাম:

কোলাখাম হল কালিম্পং জেলায় অবস্থিত একটি ছোট গ্রাম। গ্রামটি প্রকৃতি এবং অ্যাডভেঞ্চার প্রেমীদের জন্য একটি আদর্শ গন্তব্য।
কোলাখাম পাখির ফটোগ্রাফারদের জন্যও একটি জনপ্রিয় স্থান, কারণ এই জায়গাটিতে অনেক প্রজাতির পাখি রয়েছে।
কোলাখাম এমন একটি জায়গা যা পর্যটকদের ব্যস্ত শহরের জীবন থেকে কিছুটা মানসিক শান্তি পেতে সাহায্য করে।

িকিসুম:

রিকিসুম হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কালিম্পং জেলার একটি ছোট গ্রাম।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর কালিম্পং থেকে লাভার পথে একটি ছোট্ট গ্রাম রিকিসুম। সবুজ বন আর পাহাড়ে ঘেরা গ্রামটি।
রিক্কিসুমের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হল রিক্কিসুম ভিউ পয়েন্ট। দৃষ্টিকোণ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং এর চূড়াগুলি খুব ভালভাবে দেখা যায়।

াবং:

পাবং হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলায় অবস্থিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পূর্ণ একটি ছোট গ্রাম।
প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে আগ্রহী পর্যটকদের জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। দর্শনার্থীরা কাছাকাছি বন এবং পাহাড়ে ট্রেকিং, হাইকিং এবং পাখির ফটোগ্রাফি উপভোগ করতে পারেন।
সামগ্রিকভাবে, পাবাং হল কালিম্পং জেলার একটি লুকানো রত্ন এবং যারা ভিড় থেকে দূরে একটি শান্তিপূর্ণ এবং অফবিট গন্তব্য খুঁজছেন তাদের জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা।

ায়রংগাঁও:

আরেকটি খুব সুন্দর জায়গা হল মায়রংগাঁও , কালিম্পং এর খুব কাছে এবং আলঘরা থেকে 8 কিমি দূরে।
ময়রং গাঁও প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য এবং যারা শহর থেকে দূরে একটি শান্তিপূর্ণ উপত্যকা খুঁজছেন। গ্রামটি পাহাড়, সবুজ বনে ঘেরা।

িবো:

চিবো হল কালিম্পং শহরের কাছে একটি ছোট, অফবিট গ্রাম। স্থানটি কালিম্পং থেকে মাত্র 10 কিলোমিটার দূরে।
এই গ্রামটি একটু সমতল ভূমিতে অবস্থিত এবং খুব ভাল চাষ করা হয়।
সামগ্রিকভাবে, চিবো হল কালিম্পং জেলার একটি ছোট, লুকানো গ্রাম যা এখনও অনেকের কাছে অজানা।

ান্ডি :

ঝান্ডি গোরুবাথান ব্লকের একটি সুপরিচিত পর্যটন স্পট যেখানে স্মরণীয় সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের দৃশ্য, কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বত এবং নাথুলা রেঞ্জের পাশাপাশি ডুয়ার্সের বিস্তৃত 180 ডিগ্রী দৃশ্য রয়েছে। এটি গোরুবাথান থেকে প্রায় 16 কিমি দূরে। সারা বছরই এখানে ঠান্ডা ও কুয়াশা থাকে। এখানকার সমৃদ্ধ বন্যপ্রাণীও এটিকে পর্যটকদের জন্য সবচেয়ে মনোরম গন্তব্যে পরিণত করে। পর্যটকদের জন্য এখানে হোম-স্টে এবং ব্যক্তিগত ইকো হাটে , আমাদের এসোসিযেট প্রোপার্টি তে থাকতে পারেন ।

াফেরগাঁও:

কাফের গাঁও বা কাফের গ্রাম কালিম্পং-এ অবস্থিত। এটি লোলেগাঁও থেকে প্রায় 5 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। লোলেগাঁওয়ের কাফের গাঁও প্রায়শই লোলেগাঁও নামে উচ্চারিত হয়, এটি 5000 জনসংখ্যার একটি সুন্দর লেপচা গ্রাম যা 1,675 মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।এখান থেকেও কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা মেলে ।

ারখোল:

লোলেগাঁও থেকে মাত্র 15 কিলোমিটার দূরে এবং কালিম্পং থেকে 30 কিলোমিটার দূরে পূর্ব হিমালয়ের সবচেয়ে নতুন গন্তব্যগুলির মধ্যে একটি হল চারখোল৷ সুউচ্চ পাইন, সাইপ্রেস, ওক এবং রডোডেনড্রনের গভীর, আর্দ্র জঙ্গলের মধ্যে 5200 ফুটের মধ্যে অবস্থিত, চারকোলের এই ঘুমন্ত উপত্যকাটি পাখি পর্যবেক্ষকদেরও আনন্দের বিষয়। চরখোলে, আপনি রাতের বেলা তারা খচিত আকাশের নীচে একটি বনফায়ার তৈরি করতে পারেন, সূর্যের উষ্ণ আভায় পাখি এবং রঙিন উদ্ভিদের সাথে সর্বত্র বা গ্রামের রিসোর্টের জগিং ট্র্যাকে দ্রুত হাঁটতে পারেন। তবে, আপনি সবচেয়ে ভাল কাজটি করতে পারেন তা হল আপনার চায়ের কাপ নিয়ে এই পাহাড়ি উপত্যকার নরম ঘাসের উপর বসে মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘায় রঙের দাঙ্গা দেখা।


িশপ:

ঋষ্যপ পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলায় অবস্থিত একটি ছোট গ্রাম।
প্রকৃতি প্রেমীদের কাছে রিশপ একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। গ্রামটি ঘন জঙ্গল আর অনেক পাহাড়ে ঘেরা। এখানে ট্রেকিং, হাইকিং এবং প্রকৃতিতে হাঁটার সুযোগ রয়েছে।
টিফিন দারা এখানকার সর্বোচ্চ স্থান। সেখানে যাওয়ার একমাত্র উপায় হল ট্রেকিং। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বতের 180 ডিগ্রি ভিউ দেখা যায়।

্ছেগাঁও :

ইচ্ছেগাঁও হল পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলায় অবস্থিত একটি ছোট, মনোরম গ্রাম।
এটি একটি পাহাড়ি গ্রাম্য প্রকৃতি লাভার এবং অ্যাডভেঞ্চার প্রেমীদের জন্য অন্যতম জায়গা। গ্রামের প্রধান আকর্ষণ হল নিকটতম ভিউ পয়েন্টে সুন্দর সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের দৃশ্য ও কাঞ্চনজঙ্ঘা ভিউ ।


ামধুরা

রামধুরা হল কালিম্পং জেলার একটি ছোট, লুকানো গ্রাম, কালিম্পং থেকে মাত্র 15 কিলোমিটার দূরে।
যারা প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং এই অঞ্চলের গ্রামীণ জীবন উপভোগ করতে চান তাদের কাছে রামধুরা একটি জনপ্রিয় গন্তব্য।
রামধুরার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হল সুন্দর সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের দৃশ্য। ভ্রুমন পিপাষুরা কাছাকাছি বনে ট্রেকিং, হাইকিং এবং পাখির ফটোগ্রাফি উপভোগ করতে পারেন।

িলারি_গাঁও:


সিলারি গাঁও হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কালিম্পং জেলায় অবস্থিত একটি ছোট এবং শান্তিপূর্ণ গ্রাম।
গ্রামটি কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বতমালার শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্য দেখায় এবং এটি ভ্রমণকারীদের জন্য একটি শান্ত, শান্তিপূর্ণ এবং জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল।
সামগ্রিকভাবে, সিলারি গাঁও একটি লুকানো রত্ন এবং প্রকৃতির কোলে একটি শান্তিপূর্ণ এবং অফবিট গন্তব্য যা অবশ্যই একটি দর্শনীয় স্থান।

িখোলা

ঋষিখোলা হল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কালিম্পং জেলায় অবস্থিত একটি ছোট গ্রাম।
ঋষিকোলার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হল ঋষি রিভার ক্যাম্প। নদীর ধারে রয়েছে আমাদের ক্যাম্প ও হোমস্টে। নদীর ধারে এখানে থাকার অভিজ্ঞতা ভোলার নয়।

ারা:

কালিম্পং থেকে মাত্র ২৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নকদারা একটি শান্তিপূর্ণ ও নির্মল গন্তব্য।
নকদারার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ নকদার ঝিল। এখানে বোটিংও সুবিধা আছে ।
সামগ্রিকভাবে, নকদারা কালিম্পং জেলার একটি লুকানো গ্রাম। যারা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি গ্রামীণ জীবন উপভোগ করতে চান তাদের জন্য এটি একটি আদর্শ স্থান।

্দ্রাবং_বা_তন্দরবং :

তন্দারবোং পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলার একটি সুন্দর অফবিট গ্রাম। এটি কালিম্পং মাইন সিটি থেকে মাত্র 15 কিলোমিটার দূরে।
প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয় গন্তব্য হয়ে উঠছে তন্দরবোং। আমাদের হোমস্টে ভালো থাকার ব্যবস্থা আছে এবং এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব ভালো ভিউ আছে।

িদ্যাং:

কালিম্পং শহর থেকে মাত্র 17 কিলোমিটার দূরে রেলি নদীর তীরে একটি ছোট গ্রাম হল বিদ্যাং উপত্যকা।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীর ধারে ঘরে বাইরের হোমস্টে যেখানে আপনি থাকতে পারেন।
এখানে প্রকৃতি এবং নদীর ধারে থাকার অভিজ্ঞতা অবিস্মরণীয়।

মনে রাখুন
#আপনার_স্বচ্ছন্দই_আমাদের_দায়বদ্ধতা ।

হোমস্টে হোটেল গাড়ি সবই আমাদের ব্যবস্থার মধ্যেই । শুধু একটা ফোন বা হোয়াটসআপ করুন ।

CONTACT WITH "GHARE BAIRE"
WHATS APP:
82503 47767
CALL 📲:
8250347767 ॥ 8637069762

FOLLOW THEM ON: Facebook and Instagram

Search on google - GHARE BAIRE KRISHNAGAR

পাহাড়ি ফরেস্টে ঘেরা রোমাঞ্চক ডুয়ার্স.. #বক্সা,  #জয়ন্তী  #চিলাপাতা  #জলদাপাড়া  #সিসামারা  #মূর্তি  #লাটাগুড়ি  #ঝালং  #ব...
31/01/2024

পাহাড়ি ফরেস্টে ঘেরা রোমাঞ্চক ডুয়ার্স..

#বক্সা, #জয়ন্তী #চিলাপাতা #জলদাপাড়া #সিসামারা #মূর্তি #লাটাগুড়ি #ঝালং #বিন্দু #সুন্তালে #ডলগা #চীসাং

Team Gharebaire Booking:
☎️ 8250347767 ॥ 8641920248
*Message Ghare Baire on
082503 47767 https://wa.me/message/LXJPVHI5GZ4CO1

ব্যস্ততার ঘেরাটোপ থেকে একটু হাফ ছাড়তে বাঙালি মন উচাটন। প্রথম থেকেই ভ্রমণবিলাসিদের বেশি পছন্দের জায়গা ছিল উত্তরবঙ্গের পাহাড়। ফলে পাহাড়ে ভিড় বেড়েই থাকে সাধারণত, বিশেষ করে অফবিট জায়গাগুলোতে। এর হোমস্টেগুলোও হয়ে উঠে টইটম্বুর। পাহাড়ি মানুষগুলো তাঁদের স্বাভাবিকতায় অতিথিদের যত্ন করেছেন সব সময়ের জন্যই।
আর তাদের জন্যই আজ লিখবো ডুয়ার্স নিয়ে। ডুয়ার্স পাহাড়ি সৌন্দর্যের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। ছোট পাহাড়-জঙ্গল-নদী আর বন্যপ্রাণ নিয়ে ডুয়ার্স বসে আছে অতিথির অপেক্ষায়। ডুয়ার্সের মূলত দু'টো অংশ।
#ইস্টার্ন_ডুয়ার্স আর #ওয়েস্টার্ন_ডুয়ার্স।
ইস্টার্ন ডুয়ার্সের মধ্যে আছে বক্সা টাইগার রিজার্ভ, জয়ন্তী, চিলাপাতা, মেন্দাবাড়ি, কুচবিহার, সিকিয়াঝোরা, জলদাপাড়া।

ওয়েস্টার্ন ডুয়ার্সের মধ্যে পড়ছে লাটাগুড়ি, গরুমারা, মূর্তি, বিন্দু, ঝালং, পারেন, চিসং, সুন্তালেখোলা, সামসিং ইত্যাদি।

ডুয়ার্সের ট্যুরপ্ল্যান সাধারণত যাঁরা যাবেন তাঁদের সময় আর পছন্দের উপর নির্ভরশীল। ইস্টার্ন ডুয়ার্সেরই একটা স্ট্যান্ডার্ড ট্যুরপ্ল্যান এখানে দিলাম। প্রয়োজন মতো কাটাছেঁড়া করা যেতে পারে।

#ইস্টার্ন_ডুয়ার্সঃ মানুষের মনে ডুয়ার্স বলতে ধারণা আছে শুধু গরুমারা, কারণ অনেক কটা, মূলতঃ NJP থেকে কাছে, অনেক রিসোর্ট আছে। কিন্তু অনেক সুন্দর আর রহস্যময় জঙ্গল আমার মনে হয় বক্সা - জয়ন্তী - চিলাপাতা। এখানে জঙ্গলের রহস্যময়তা, নির্জনতা আর গা শিরশির করা পরিবেশ একইরকম আছে, লাটাগুড়ির মতো মানুষের অত্যাচারে সেগুলো নষ্ট হয়নি।

সাধারণভাবে একটা ৪ রাত্রি ৫ দিনের প্ল্যান করেছি কয়েকটা অপশন রেখে রেখে। সময় ও সুবিধামতো নিজেরা কাস্টোমাইজ করে নেবেন ।

াত্রি_৫_দিন :

#দিন_১ঃ

সব থেকে ভালো হয় ভোরের ট্রেন এ নিউ আলিপুরদুয়ার পৌঁছাতে পারলে, গাড়ি আগের থেকেই বলা থাকবে, স্টেশনে একটু ফ্রেশ হয়ে নিয়ে বাইরে এসে গাড়ি নিয়ে সোজা রওনা বক্সা টাইগার রিজার্ভের দিকে, রাস্তায় পড়বে দমণপুর ( বক্সা এর জঙ্গল যেখান থেকে শুরু), এখানে একটু দাড়িয়ে ধাবার ধোঁয়া ওঠা চা হাতে নিয়ে একটু মাঝেরডাবরি চা-বাগান, পাশে বয়ে চলা নোনাই নদীটা ভোরের মিষ্টি আলোয় দেখে নিলে মন্দ হবে না। এরপর সোজা রাজাভাতখাওয়া ( বক্সা টাইগার রিজার্ভ এর কোর এরিয়া শুরুর আগের গ্রাম) ।

এই ভাতখাওয়া নদীর একটা ইতিহাস আছে , যখন কুচবিহার এর রাজার সাথে ভুটান এর রাজার যুদ্ধ হয়, পরিসমাপ্তিতে তারা এই নদীর পাশে বনভোজন করে মৌ স্বাক্ষর করেন, সেই কারণেই নাকি জায়গাটার নাম রাজাভাতখাওয়া। এখানে ফরেস্ট অফিস থেকে পারমিট করিয়ে চেকপোস্ট পার করে ১৭ কিমি ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে চলে আসুন বক্সা হিলসের গ্রাম সান্তালাবাড়িতে। হোমস্টেতে চেক ইন করে একটু রেস্ট নিয়ে পায়ে হেঁটে ঘুরে নিতে পারেন গ্রামটিকে। এখানে পাহাড়ি নদী 'মাসানিখোলা'র প্রেমে আপনি পরবেনই। একেবারেই ভার্জিন। এলাকার মানুষের সাহায্য ছাড়া খোঁজ পাওয়াই মুসকিল, অথচ কি তার সৌন্দর্য! হেঁটে পৌঁছে যেতে পারেন সান্তালাবাড়ি বাজারে। পাহাড়ি ছোট বাজার, হাতেগোনা কিছু দোকান। প্রতি বুধবার এখানে হাট বসে। দীর্ঘ ট্রেন জার্নির ক্লান্তি দূর করতে আজ এইটুকুই থাক। সন্ধ্যায় হোমস্টেতে বসাতে পারেন বনফায়ার সহযোগে গানের আসর। কেউ হাততালি দিক বা না দিক, তক্ষকের ডাক আপনাকে উৎসাহিত করবেই।

#দিন_২ঃ

কষ্ট করে একটু সকালে উঠে নিচের গ্রামটির দিকে হেঁটে এলে মন্দ লাগবে না, সকালের পরিবেশে বক্সার সাজ টা খুব সুন্দর, হাঁটতে হাঁটতে জঙ্গল ট্রেল এ ময়ূর, হরিণ দেখতে পেলে তো কথাই নেই , ফিরে এসে ব্রেকফাস্ট করতে করতে দেখবেন গাড়ি চলে আসবে , আজকের গন্তব্য - বক্সা ফোর্ট - লেপচাখা ট্রেক, বক্সার রানি বলা হয় এই জায়গাটাকে , বাস্তবেই তাই মেঘ পিওনের গ্রাম। ওখান থেকে জিরো পয়েন্ট। আর গাড়ি যাবে না, ট্রেক রুট প্রায় ৩ কিমি , খুব কষ্টকর না হলেও পরিশ্রম আছে , হেঁটে সোজা একের পর এক ভিউ , ঝর্না , কাঠের ক্যানোপি পেরিয়ে বক্সা ফোর্ট দেখে সোজা লেপ চা খা। লেপচা খা একটি ভূটানিদের গ্রাম। একটা মনাস্ট্রী আছে, পাশে বাগিচার মত লম্বা বাগান, শেষ পয়েন্টে দাড়ালে একদিকে গোটা বক্সা - জয়ন্তী দেখতে পাওয়া যায় , উল্টো দিকে ভুটান পাহাড় , সবুজ মাঠে বসে আড্ডা সাথে মোমো কফি খেতে মন্দ লাগবে না , বিকেল গড়ালে নামা শুরু , আবার ব্যাক টু হোম স্টে , ফিরে স্ন্যাকস নিয়ে রাতে দেশি মুরগি সহযোগে ডিনার করে ঘুম ।

অথবা,
যারা ট্রেক টা করতে পারবেন না তারা এই দিন কুচবিহার / ভুটান - ফুন্টসেলিং টা করে নিন।

#দিন_৩ঃ

সকালে বেড টি আর ব্রেকফাস্ট করে, ব্যাগ গুছিয়ে বক্সাকে টা টা জানিয়ে রওনা দিন জয়ন্তীর উদ্দ্যেশে, রাস্তায় বালা নদীর চরে খানিকটা সময় কাটিয়ে সোজা জয়ন্তী রিভার বেড , রিভার বেড এর উপর বেশ কয়েকটা হোটেল , সরকারি বাংলো( বুকিং পাওয়া দুষ্কর) , আর হোম স্টে আছে । #ঘরে_বাইরের অ্যাসোসিয়েট হোমস্টেতে চেক ইন করে রেস্ট নিন ।

দুপুর বেলা স্নানটা ইচ্ছেমতো জয়ন্তী নদীতেও করতে পারেন।

লাঞ্চ করে আজ গাড়ি নিয়ে নদী পেরিয়ে চলে যান জয়ন্তী সাফারি তে , ১) চুনিয়াঝোরা ওয়াচ টাওয়ার, মূলতঃ সল্ট পিট তাই বন্য প্রাণের আনাগোনা থাকেই , ২) ভুটিয়া বস্তি, একটা লেকের পাশে ওয়াচ টাওয়ার। সন্ধ্যেবেলা জল খেতে আসা বন্যপ্রাণী দেখতে পাওয়ার চান্স প্রবল , এই দুটো ওয়াচ টাওয়ার দেখে ফিরতেই সন্ধ্যে হয়ে যাবে ।

ফিরে ফ্রেশ হয়ে সোজা রিভার বেড এর উপর পড়ে থাকা শুকনো কাঠের লগে বসে আড্ডা সাথে স্ন্যাকস, পাশে খরস্রোতা জয়ন্তী কুল কুল শব্দে বয়ে চলবে, একদম পরিষ্কার আকাশ- প্রত্যেকটা তারা যেন গোনা যাবে, নদীর ওপারে গহীন অরণ্য সব মিলিয়ে একটা অদ্ভুত রোমাঞ্চ অনুভব করা যায় । রাতে হোমস্টেতে ডিনার সেরে ঘুম। ফিরে এসে লাঞ্চ করে বেরিয়ে পড়ুন মহাকাল। নদী পেরিয়ে উপরে বেশ কয়েকবার কাঠের বাঁশের ব্রিজ পেরিয়ে পৌঁছাবেন মহাকাল মন্দিরে, সত্যি বলতে গেলে মন্দির তো বাহানা , রাস্তা আর ভিউটা অসাধারণ সুন্দর।
** ছোটো মহাকাল পেরিয়ে বড়ো মহাকাল যেতে হয় , সেটা কিন্তু ভুটানের সীমান্তে পড়ে , যারা পারবেন বড়ো মহাকাল যাবেন ( ২ ঘণ্টার ট্রেক ), কথা দিচ্ছি শেষ শ্বাস পর্যন্ত মনে থাকবে এই রুদ্ধশ্বাস ট্রেক ।
এছাড়াও পুখরি যেতে পারেন গাড়ি নিয়ে।

#দিন_৪ঃ

ভোর ভোর জয়ন্তী থেকে চেক আউট করে আমরা চলে আসবো সোজা চিলাপাতা অথবা মেন্দাবাড়ী, পুরো যাকে বলে আনএক্সপ্লোরড ভার্জিন জঙ্গল। রাস্তায় বেশ কয়েকটা নদী পড়বে, দেখতে দেখতে আসাটাই ভাল হবে। আসার পথে রাজাভাতখাওয়া মিউজিয়াম, বাটারফ্লাই পার্ক দেখে নিতে পারেন। #ঘরে_বাইরের জঙ্গল ক্যাম্প-এ চেক ইন করে ব্রেকফাস্ট সেরে নেওয়া, তারপর গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়তে হবে খয়েরবাড়ি রেসকিউ ক্যাম্প। এই জার্নির পথটা বড্ড সুন্দর, একপাশে চা বাগান , অন্যপাশে জঙ্গল। দেখতে দেখতে পৌঁছে যাবো ওখানে। পাশের জঙ্গল ট্রেল গুলোও দেখা যেতে পারে, সব দেখে ফিরতে দুপুর হবে।
ফিরে এসে লাঞ্চ করে জিপ সাফারি নেওয়া ভালো। বারান্দা থেকে রাতের জঙ্গল অনুভব করার মজা আছে, আজ শেষ রাতে একটু উল্লাস হলে ক্ষতি নেই। এরপর ব্যাগ প্যাক করে নেবার পালা, কাল বেরোতে হবে তো!

#দিন_৫ঃ
ভোর ভোর বেড টি নিয়ে চেক আউট করে বেরিয়ে যাবো , যাবার আগে যতটা পারবো বক্সা কে সাথে নিয়ে যাবার পরিকল্পনা মাফিক আজ যাওয়া যাক #শিকিয়াঝরা ( আমাজন অফ ডুয়ার্স ) , কুচবিহার যাবার রাস্তায় পড়বে। একটা ঘন জঙ্গলের বুক চিরে একটা ছোটো নদী চলে গেছে , একটা বোট সাফারি হয় এখানে ( টিকিট -৫০ টাকা ), সাফারি করার সময় নদীতে হাতির স্নান দেখে অবাক হবার কিছু নেই , সাফারি শেষ করে হাতে সময় থাকলে কুচবিহার রাজ বাড়ি দেখে ট্রেন , নাহলে সাফারি করে নিউ আলিপুরদুয়ার থেকে ট্রেন ধরে ফের বাড়ি ফেরার পালা।
যাঁরা জলদাপাড়া একই সাথে দেখে নিতে চান, তাঁরা একদিন বাড়িয়ে নিতে পারেন।

#ঘরে_বাইরে এর রয়েছে : ( ইস্টার্ন ডুয়ার্স )
১. রাজাভাতখাওয়া ( বক্সা টাইগার রিজার্ভ)
২. সন্তলাবাড়ি , বক্সা হিলস (বক্সা টাইগার রিজার্ভ )
৩. লেপচা খা, (ট্রেকিং রুট) (বক্সা পাহাড়)
৪. জয়ন্তী ( বক্সা টাইগার রিজার্ভ )
৫. চিলাপাতা ( জলদাপাড়া নেশনাল পার্ক )
৬. সালকুমার ( জলদাপাড়া নেশনাল পার্ক)
৭.মেন্ডাবাড়ি ( জলদাপাড়া নেশনাল পার্ক )
৮. কোদালবস্তি ( জলদাপাড়া নেশনাল পার্ক )
৯. সিসামারা ( জলদাপাড়া নেশনাল পার্ক )

এর পর আসি তিন চার দিনের প্লান নিয়ে
#ওয়েস্টার্ন_ডুয়ার্স:

#দিন_১:
njp থেকে গাড়ি করে চলে আসুন লাটাগুরির জঙ্গলে অথবা আপনার গন্তব্য হতেই পারে মূর্তি নদীর তীরের আমাদের কোন অ্যাসোসিয়েট পোপোর্টিতে। এই দিনই বিকালে সেরে ফেলুন জঙ্গলের সাফারি গাড়ি কিংবা হাতিতে ।

#দিন_২:
এই দিন সকাল সকাল ব্রেক ফাস্ট করে বেড়িয়ে পড়ুন সেভেন পয়েন্ট । সান্তালিখোলা , বিন্দু, ঝালং , পারেন, রকি আইল্যান্ড , ডলগাও ইত্যাদি।
সন্ধায় ফিরে রিসোর্টেই ব্যবস্থা হতেই পারে ট্রাইবাল ডান্স এর।

এর পরের দিন গুলি মনে করলে গরুবাথাণ হয়ে ঝন্ডি লাভা করে নিতেই পারেন ।

সর্বত্রই আমরা থাকা ,খাওয়া , সাইটসীনের ব্যবস্থা,
পিক আপ এর পুরো ব্যবস্থা #ঘরে_বাইরের তত্ত্বাবধানে হবে ।
আপনাদের স্বাচ্ছন্দই আমাদের একমাত্র প্রচেষ্টা ।


" GHARE BAIRE

:
82503 47767
:
82503 47767 ॥ 9434451744 ॥ 8641920248


https://www.facebook.com/gharebaire2020/

INSTAGRAM

30/01/2024
||অবসরে দার্জিলিঙের পাহাড়ি অফবিটে ||GHARE BAIRE  Booking:  08250347767 ☎ 8250347767 ॥ 8637069762  #তাকদা,  #তিনচুলে,  #র...
30/01/2024

||অবসরে দার্জিলিঙের পাহাড়ি অফবিটে ||
GHARE BAIRE Booking: 08250347767
☎ 8250347767 ॥ 8637069762

#তাকদা, #তিনচুলে, #রামপুরিয়া #চটকপুর, #লামাহাট্টা, #পেশক, #সিতং, #অহলদারা, #মাহালদিরাম_টি_এস্টেট_এরিয়া, #নামথিং, #সোনাদা, #লেপচাজগৎ, #পোখরিবং, #তাবাকোশি, #ছোট_মাঙ্গয়া, #লাটপঞ্চর #বড়মাঙ্গয়া , #বিজনবাড়ি, #তুরুক , #বঙ্কুলুং, #মিরিক, #নয়াবস্তি, #রিম্বিক আরো নতুন নতুন পাহাড়ি অফবিট।



#কিভাবে_প্ল্যান_সাজাতে_পারেন:

৩ রাত/ ৪দিন বা ৪ রাত/ ৫ দিন কিংবা ৫রাত/৬দিনের ট্রিপকে আপনারা বিভিন্নভাবে সাজিয়ে নিতে পারেন। আবার চাইলে কালিংপং এর কিছু অফবিটের সঙ্গে জুড়ে নিতে পারেন দার্জিলিংয়ের কিছু অফভিট ডেস্টিনেশন।

*চলুন, এবার গ্রামগুলো সম্পর্কে একটু জানার চেষ্টা করি:*

#সিতং:-সিতং দার্জিলিংয়ের পাহাড়ি গ্রামগুলির মধ্যে সিতং কমলালেবুর বাগান হিসাবেই খ্যাত। এই গ্রামটির জনপ্রিয়তা বহুদিন আগে থেকেই তাই এর খুব কাছেই মংপুতে রবীন্দ্রনাথ তার একটি বাসভবন গড়েছিলেন। কমলালেবুর বাগানে মোরা এই গ্রামটি এখন ভ্রমণপিপাসুদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তাই সিতং-র উঠেছে অনেক ছোট বড় হোমস্টে। তাই এখন আর এই গ্রামটি নিছক কমলালেবুর গ্রাম নয় অফ বিদ ভ্রমণের একটি জনপ্রিয় স্থানেও পরিবর্তিত হয়েছে। এর আশেপাশে রয়েছে অহল ধারা, লাটপাঞ্চার নামথিং পখরি, যোগী ঘাট, মংপু ইত্যাদি।

#তাকদা_তিনচুলে - তাকদা দার্জিলিং এর মূল শহর থেকে কমবেশি ৩০ কিমি দূরে অবস্থিত। চা বাগানে ঘেরা এই গ্রামটি অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী তাই বেশ কিছুদিন ধরেই পর্যটকদের আনাগোনা বেশ বেড়েছে। তাকদা- তিনচুলেতে কেবল চা বাগানে নয় দেখবার মত আছে অনেক সুন্দর জায়গা এর মধ্যে একটু অন্যতম হল গুম্বা দ্বারা ভিউ পয়েন্ট যেখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা কে খুব সুন্দরভাবে প্রায় ১৮০° দেখা যায় এছাড়া #লামাহট্য ইকোপার্ক মানুষের মন তো কাটবেই কারণ এখানকার পাইনবাগান এবং অনেকটা উপরে উঠে একটি জলাধার মানুষের মনকে বিশেষ আকর্ষিত করে সঙ্গে এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার মজাটাই আলাদা এছাড়াও এখানে দেখবার মতো রয়েছে লাভারস্ ভিউ পয়েন্ট, রঙলি টি গার্ডেন, অর্কিড গার্ডেন, আছে একটি রক্ গার্ডেন, বিভিন্ন মনিস্ট্রি ইত্যাদি। চাইলে এখান থেকে ত্রিবেনী ,কার্শিয়াং ইত্যাদিও খুব সহজেই ঘুরে নেওয়া যায়।

#রামপুরিয়া- দার্জিলিং এর আরেকটি নতুন অফবিট হিসেবে রামপুরিয়া আশা করি আগামী কিছুদিনের মধ্যেই খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।দারজীলিং থেক মাত্র ২০ কিমি দূরে এই স্থানটি সেঞ্চাল অভয়ারণ্যের মাঝে অবস্থিত, সুমদ্রপৃষ্ঠ থেকে যার উচ্চতা প্রায় ৫৭০০ ফিট । স্থানটি সেঞ্চাল অভয়ারণ্যের মাঝে হওয়ায় এখানে চারিদিক অভ্যারন্নের ঘন সবুজ অরণ্য দ্বারা পরিবেষ্টিত। বিশেষ করে এই গ্রামটি পাখি প্রেমীদের জন্য খুবই পছন্দের হয়ে উঠবে। কারণ এখানে প্রায় ৩০০ এরও বেশি প্রজাতির পাখির আনাগোনা রয়েছে। এখানে একটি ছোট্ট ঝরনা রয়েছে। এখানে প্রকৃতি শহরের ধুলোবালি দূষিত বায়ু সবকিছুকে অনেক দূরে সরিয়ে রেখেছে এখানে কোন কোলাহল নেই আছে কেবলমাত্র প্রাকৃতিক সৌন্দর্য শহরের কোলাহল থেকে দূরে পাহাড়ি জঙ্গলের স্বাদ নিতে আর পাখির কুঞ্জন গুঞ্জনে হারিয়ে যেতে এখানে আসতেই হবে।

#তাবাকোশীতে- চারদিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা ও সবুজ চা-বাগান দিয়ে মোড়া পাহাড়ের ঢালে অবস্থিতএক শান্ত শিষ্ট নিরিবিলি গ্রাম এই তাবাকোশী ।মিরিক থেকে মাত্র ৭ কিমি দূরে অবস্থিত এই গ্রামটি। তাবাকোশী গ্রামটির উচ্চতা প্রায় ৩৮০০ ফিট । এটিদার্জিলিং এর বিখ্যাত গোপালধারা চা-বাগানের একটি অংশ।

তাবাকোশী গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে রংভং নদি যার রং বর্ষাকালে তামাটে রুপ ধারন করে সেখান থেকে এসেছে তাম্বা ও নেপালি ভাষায় কোশী মানে নদি , এইভাবেই এখানকার নাম হয়েছে তাবাকোশী বা তাম্বাকোশী।

চা বাগানে পাখিদের গুঞ্জন শুনতে শুনতে কখন যে এক অচিন জগতে হারিয়ে যাবেন বুঝতেই পারবেন না এখানে এসে একটা দিন কাটিয়ে যেতে বেশ ভালোই লাগে।

#বিজনবাড়ি - এটি একটি নতুন স্থান হিসাবে পরিচিতি পেতে চলেছে দার্জিলিং শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রামটি। মূলত #রঙ্গিত নদীকে ঘিরে গড়ে উঠেছে এখানকার জনবসতি গ্রামটির চারপাশে রয়েছে চা বাগান। এই গ্রামটিতে তেমন কিছু স্থাপত্য বা মনোশ্রী মনোস্ট্রি না থাকলেও রয়েছে এর অপরূপ সৌন্দর্য কোন একটি হোমস্টেতে বসে চায়ের সঙ্গে এই গ্রামের দৃশ্য দেখতে কার না ভালো লাগে আর এর আশেপাশেই রয়েছে আরও কিছু অফবিট ডেস্টিনেশন এখানে আসলে যেগুলো দেখতেই হবে যেমন #রিম্বিক #শ্রীখলা #ধত্রে ইত্যাদি চাইলে এই রূট দিয়ে একটু বেশি সময় নিয়ে সান্দাকফু ঘুরে নিতে পারেন। আবার রিমবিক থেকে পনেরো কিলোমিটার হাটা পথে জঙ্গলের ভেতর দিয়ে একটি অ্যাডভেঞ্চার ট্রেক ও সান্দাকফু পর্যন্ত করা যেতে পারে।

এছাড়াও দার্জিলিং অফবিটে রয়েছে আরো বেশ কিছু প্রকৃতির সাজানো গ্রাম এগুলির মধ্যে অন্যতম হলো #লেপচাজগৎ এই গ্রামটি পাইনের জঙ্গলে মোড়া এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা, মেঘনা থাকলে খুব সুন্দর ভাবে দেখা যায়। দার্জিলিং শহরের খুব কাছেই এই গ্রামটির অবস্থান ঘুম স্টেশন থেকে ডানদিকে একটি রাস্তা চলে গেছে, যা এই গ্রামের দিকে নিয়ে যায় আর বাঁদিকে বেকে গেছে দার্জিলিং শহর। এরপর রয়েছে #নয়াবস্তি -এটিও দার্জিলিং শহরের বেশ কাছেই তবে এখনো পর্যন্ত এই অফবিট ডেস্টিনেশনটি সুপ্ত রয়েছে এখন এখানে মানুষের আনাগোনা খুব একটা বেশি হয়ে ওঠেনি আগামী দিনে এই গ্রামটি ও পর্যটকদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।

তাই শহরের কোলাহল ছেড়ে বুক ভরে অক্সিজেন নিতে আর মনকে তরতাজা করতে অবশ্যই একবার ঘুরে আসুন দার্জিলিংয়ের এই গ্রামগুলিতে।

সমস্ত জায়গার বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুন এই নম্বরে 👇🏻
" GHARE BAIRE "

: 8250347767
Message Ghare Baire on . https://wa.me/message/LXJPVHI5GZ4CO1

:
8250347767 ॥ 8637069762

FOLLOW US:
https://www.facebook.com/gharebaire2020/


 #সিল্ক_রুট মধ্যবিত্তের পকেট ফ্রেন্ডলি বরফের ডেস্টিনেশন :: দারুণ অফারে..একঘেয়েমি জনজীবন ছেড়ে প্রকৃতির কনসার্টে সামিল হতে...
24/01/2024

#সিল্ক_রুট মধ্যবিত্তের পকেট ফ্রেন্ডলি বরফের ডেস্টিনেশন :: দারুণ অফারে..একঘেয়েমি জনজীবন ছেড়ে প্রকৃতির কনসার্টে সামিল হতে বেছে নিতেই পারেন #সিল্ক_রুটটি ।সাথে #টিম_ঘরে_বাইরে ।
: 8250347767
☎8250347767 ॥ 8637069762॥

10,000 কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এই রুট যা একসময় সিকিমকে ভুটান এবং চীনকে বাণিজ্যের জন্য সংযুক্ত করেছিল ।

কবে ঘুরবেন?
বরফ জন্যেই ডিসেম্বর , জানুয়ারি , ফেব্রুয়ারী , মার্চ #হোয়াইট_সিল্ক_রুট নামে পরিচিত ।

#সিল্ক_রুটের_মানচিত্র

ইচ্ছে গাও -> সিলারি গাও-> পেডং ->ঋষিখোলা -> রোলেপ -> মানখিম -> লিংতাম -> পদমচেন -> জুলুক -> থাম্বি ভিউ পয়েন্ট -> লুংথুং ধূপীদারা -> নাথং উপত্যকা -> পুরাতন বাবা মন্দির -> নতুন বাবা মন্দির -> নাথুলা পাস ->ছাংগু লেক -> গ্যাংটক সিটি

আমাদের #ঘরে_বাইরে আপনাদের সুবিধার জন্য একটি প্লান তৈরী করেই রেখেছে..

#স্বপ্নের_সিল্করুট :
আমাদের সিলারিগাও, ঋশিখোলা, লিংতাম, পদমচেন আর জুলুকের হোমস্টেগুলো আপনার মন কারবেই ।
মোটা জ্যাকেট সহ শীতের পোশাক ব্যাগে ভরুন আর বেরিয়ে পড়ুন প্রকৃতির অকৃপন সৌন্দর্যের মুগ্ধতা নিতে। এক ফোনে প্লানের ব্যবস্থা তো করবে
টিম ঘরে বাইরে ।

যদি ৪ রাত/ ৫ দিনের প্ল্যান করেন তবে এভাবে আপনার ট্রিপটি সাজাতে পারেন 👇🏻

#প্রথমদিনঃ শিলিগুড়ি/ বাগডোগরা/ এন.জে.পি স্টেশনে নেমেই আমাদের গাড়িতে চলে আসুন সিলারি গাঁও। রাস্তাতেই দেখে নিন করোনেশন ব্রিজ, সেবক কালিমন্দির, পেডং মোনাস্ট্রি। হোমস্টেতে চেক ইন করে সেড়ে ফেলুন লাঞ্চ। তারপর একটু রেস্ট নিয়ে পায়ে হেঁটে দল বেঁধে দেখে আসুন রামিতে ভিউ পয়েন্ট। জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে ২০ মিনিটের হাঁটা পথ হঠাৎ শেষ হয়ে যাবে পৃথিবীর শেষ প্রান্তে এসে। সন্ধ্যায় বনফায়ারের সাথে মুরগীর রোস্ট আর চা গেয়ে উঠুন কোনও ছক ভাঙা গান।

#দ্বিতীয়দিনঃ এদিন কিছু অফিসিয়াল কাজ আছে, তাই ৯ টার মধ্যে বেরিয়ে পড়ুন। ঘন্টা দেড়েকের যাত্রার পর গাড়ি থামবে রংলি বাজারে। সেখানে সিলরুটের পারমিট করতে হবে। এরপর গাড়ি উঠতে থাকবে উপরে... আরও উপরে। লিংতাম চেকপোস্টের কাছেই আমাদের হোমস্টে। সেখানে পৌঁছে লাঞ্চ সেরে নিজের মতো করে দেখে নিন ঝর্ণা, নদী আর ব্রিজ। রাতটা কাটবে ওখানেই। আজ তাড়াতাড়ি শুয়ে পরার পালা, কারণ উঠতে হবে অনেক সকালে।

#তৃতীয়দিনঃ এদিন রেডি হয়ে ব্রেকফাস্ট প্যাক করে নিয়ে বেরিয়ে পড়তে হবে। নিমাচেন, পদমচেন, লক্ষ্মীচক, জুলুক ছাড়িয়ে গাড়ি পৌঁছবে নাথাং ভ্যালিতে। সেখানে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়ে গাড়ি উঠবে আরও উপরে, ওল্ড বাবা মন্দির পেরিয়ে ১৪ হাজার ফুট উচ্চতার কুপুপ( এলিফ্যান্ট) লেকে। কুপুপ ওল্ড সিল্করুট সার্কিটের শেষতম স্থান। প্রাচীন ভারতে এই লেকের পাশ দিয়েই যে রাস্তা তিব্বতে গেছিল সেপথ দিয়েই চলতো বানিজ্য।
এবার নামবার পালা। কিছুটা নেমে এসে জুলুকেই কাটবে রাত। জুলুকের এর আতিথ্যে হিমশীতল রাত কাটবে উষ্ণতায়।

#চতুর্থদিনঃ এদিন সকালে জুলুককে বিদায় জানিয়ে রওনা দেওয়া হবে রেশিখোলার উদ্দেশ্যে। আজকের সাইটসিইং-এর মধ্যে থাকবে কিউখোলা ফলস্, আরিতার লেক, আরিতার মোনাস্ট্রি, সিদ্ধি বিনায়ক মন্দির। ঋশিখোলার 'বনলতা' আপনার মন কাড়বেই। নদী আর পাহাড়কে নিয়ে মন হবে উদাসীন। উপরে একটু হেঁটে গেলেই ময়ূরের সাম্রাজ্য। নদীতে স্নান, মাছধরা বা শুধু ফটোসেশানেই দ্রুত কাটতে থাকবে মুহূর্তগুলো। রাতে নদীর কুলকুল শব্দ আর বনফায়ার-আর পানীয় যুগলবন্দীতে আসর জমতে থাকবে। আবার নতুন উদ্দমে কাজ করার শক্তি সঞ্চয় করে পাহাড়কে বলে আসবো " আবার আসিব ফিরে..."

#পঞ্চমদিনঃ এদিন ঘরে ফেরার পালা। ব্রেকফাস্ট করে গাড়িতে উঠলেই গাড়ি চলতে থাকবে কালিম্পং হয়ে শিলিগুড়ির দিকে।

এটা ছাড়াও দ্বিতীয় দিনে লিংতামে না থেকে সরাসরি জুলুকে থেকে পরদিন বড় বাবা মন্দির, ছোট বাবা মন্দির, ছাংগু লেক দেখে সরাসরি স্বপ্নের পাহাড়ি শহর গ্যাংটকে পৌছাতে পারেন.. সর্বত্রই #ঘরে_বাইরের ব্যবস্থাপনায় ।

কয় দিনের প্লান? কত জন যাবেন? কয়টি ঘর লাগবে? গাড়ি কয়টি ? হবে শুধু জানান আমাদের ফোনে অথবা হোয়াটস আপে। ব্যাস আপনার সাধ্যের মধ্যেই প্লান রেডি হয়ে যাবে।

সঙ্গে কি কি নিতে হবেঃ
🔹ভোটার আই কার্ড( অরিজিনাল এবং কমপক্ষে দুটো ফটো কপি)।
🔹কালার পাসপোর্ট মাপের দু-তিনটে ফটো।


#স্লিক_রুটের_ডেস্টিনেশন গুলোর অল্প কিছু বিবরণ আপনাদের জন্যই দেয়া হল..

প্রথম স্টপ - #ইচ্ছে_গাঁও

ইচ্ছে গাঁও , সাধারণত এচি গাওঁ নামে পরিচিত, এটি একটি সুন্দর গ্রাম যা পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলায় রয়েছে । গ্রামটিতে 30 পরিবার মত খুব কমই লোকই বাস করে। 5,800 ফুট উচ্চতায় অবস্থিত, এই গ্রামটি থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা সহ হিমালয় পর্বতশৃঙ্গগুলির অপরূপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পারবেন। এই জায়গাকে সহজেই ফটোগ্রাফারদের স্বর্গ হিসাবে আখ্যায়িত করা হয় কারণ এটি তার নিজস্ব প্রাকৃতিক দৃশ্যে এবং তুষার-কম্বলিত হিমালয় পর্বতগুলির দৃশ্যের এক অভূতপূর্ব মেলবন্ধন গড়ে তোলে।

কোথায়?

কালিম্পং শহরের কেন্দ্র থেকে 17 কিলোমিটার দূরে

#সিলারি_গাঁও

প্রতিটি স্টপ অপরের চেয়ে দুর্দান্ত, আপনার পরবর্তী স্টপ, সিলারি গাঁও আপনাকে অবশ্যই অবাক করে দেবে। এটি পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলায় অবস্থিত একটি মনোরম গ্রাম। 6000 ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই গ্রামটিতে সারা বছর জুড়ে একটি মনোরম জলবায়ু সরবরাহিত হয়। পাইন গাছের ঘন বনাঞ্চলের মধ্যের অক্লান্ত তাজা বাতাস আপনার শরীরকে তরতাজা করবেই এবং আপনার আত্মাকে প্রশান্ত করবে। এই জায়গাটি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে এবং "নতুন দার্জিলিং" উপাধিও দেয়া হয়েছে।

থাকবেন আমাদের এর নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ।

কোথায়?

কালিম্পং শহরের কেন্দ্র থেকে 21 কিমি

#পেডং

পেডং দামশং দুর্গ হিসাবে পরিচিত এবং এটি কালিম্পং জেলায় 4000 ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। দুর্গটি প্রধান পর্যটকদের আকর্ষণ হিসাবে কাজ করে। পেডং বহুসংস্কৃতির ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত।

কোথায়?

কালিম্পং শহরের কেন্দ্র থেকে 21 কিমি

#ঋষিখোলা

রেশমি রুটের অন্যতম লুকানো রত্ন ঋষিখোলা। এই ছোট এবং মনোরম গ্রামটি সিল্ক রুটে, সিকিম এবং পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে অবস্থিত একটি নদীর তীরে সুন্দরভাবে স্থাপন করা হয়েছে। প্রকৃতির অপ্রত্যাশিত কুমারীত্ব এবং নিরবচ্ছিন্ন প্রশান্তি এখানে অনুভব করুন। যেহেতু অনেক পর্যটকের এই স্পট সম্পর্কে অজানা, তাই আপনি এখানে আপনার প্রিয়জনের সাথে ব্যক্তিগত সময় উপভোগ করতে পারেন।
থাকবেন আমাদের এর নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ।

কোথায় ?

ঋষি খোলার খুব কাছেই

#রোলেপ

পুরাতন সিল্ক রুটের পথে এবং পশ্চিম সিকিমে অবস্থিত, রোলেপ হ'ল শক্তিশালী হিমালয়ান রেঞ্জের পাশে টানা একটি ভার্জিন হ্যামলেট। রোলেপ হল পাখি পর্যবেক্ষক, অ্যাডভেঞ্চারকারি এবং শান্তি সন্ধানীদের জন্য একটি স্বর্গ। পার্বত্য অঞ্চল, পর্বতশৃঙ্গ, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং তীব্র নির্মলতা সহ রোলপ বহু ভ্রমণকারীদের মন মোহিত করেছে।
রংপু নদীর তীরে অবস্থিত এই গ্রামে। আপনার আত্মা নীল আকাশে সাদা ভাসমান মেঘ, চিরসবুজ সবুজের আলপাইন বন এবং চমকপ্রদ পর্বতশৃঙ্গগুলি প্রত্যক্ষ করে অবশ্যই প্রাণ সঞ্চারিত হবে।

শোকেখোলা নদীর উপর চল্লিশ ফুট উঁচু বৌদ্ধ জলপ্রপাতগুলি বেশ অবাক লাগে। মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে চোচেন ন্যাচারাল লেকটি দেখার মতো একটি হ্রদ। বুদ্ধ গুহ, ডেকিলিং মঠের মতো তীর্থস্থানগুলি সর্বশক্তিমানের আশীর্বাদ সন্ধানকারীদের জন্য আকর্ষণীয় স্থান। রাঙ্গকি নামের হ্যাঙ্গিং ব্রিজটিও রোলেপের পর্যটকদের আকর্ষণের আওতায় পড়ে।

কোথায়?

কালিম্পং শহরের কেন্দ্র থেকে 37 কিমি

#মানখিম

আবারও প্রকৃতির প্রেমে পরতে পারেন মানখিম গ্রামে ঘুরে। এটি সিল্ক রুটের অন্যতম সুন্দর স্পট। এই ছোট্ট জায়গাতে লঞ্চখারি লেকের জলে প্যাডেল বোটিংয়ের সময় মজাদার কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য অন্য রকমের মাত্রা আনে।


কোথায়?

কালিম্পং শহরের কেন্দ্র থেকে 37 কিমি।

#লিংতাম

ছোট কাঠের ঘর, ঘন বন এবং মখমল সবুজ মাঠ দ্বারা সজ্জিত লিংতাম গ্রামের মতো আকর্ষণ প্রত্যক্ষ করার জন্য প্রস্তুত হন। গ্রাম থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে বখতুর খোলা নদীতে ডুব দিয়ে সূর্যোদয়ের অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। সিল্ক রুট সিকিমের এটি সত্যিই একটি দুর্দান্ত জায়গা।

থাকবেন আমাদের এর নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ।

কোথায়?

জুলুক শহর কেন্দ্র থেকে 23 কিমি

#পদমচেন

এই উচ্চ উচ্চতার গ্রামটি পর্বতপ্রেমীদের জন্য এক মাত্রা রাখে। সবুজ রঙের প্রকৃতি এবং তুষার স্তরগুলির আচ্ছাদিত শক্তিশালী হিমালয় পর্বতের বিস্ময়কর দৃষ্টিভঙ্গি পদমচেনকে ফটোগ্রাফি উত্সাহীদের কাছে একটি আদর্শ স্থান হিসাবে গড়ে তুলেছে।
থাকবেন আমাদের এর নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ।

কোথায়?

জুলুক শহর কেন্দ্র থেকে 8 কিমি

#থাম্বি_ভিউপয়েন্ট

এই পয়েন্টটি কাঞ্চনজঙ্ঘা শিখর সহ মহিম হিমালয়ের কিছু অস্বাভাবিক ভিউ সরবরাহ করে ,,এছাড়া জিগ-জাগ রাস্তা প্রকৃতির সেরা সম্পদের মধ্য দিয়ে একটি দুঃসাহসিক রোড ট্রিপ দেবে।

কোথায়?

জুলুক শহর কেন্দ্র থেকে 14 কিমি

#গ্যাংটক

সিকিমের রাজধানী গ্যাংটক হ'ল রঙিন পাহাড়ি শহর এবং সিল্ক রুটে হিমালয়ের মন্ত্রমুগ্ধ সৌন্দর্য্য এর অন্য মাত্রা দিয়েছে। সাংস্কৃতিক স্পন্দন এবং আধ্যাত্মিকতার জগতে ডুবে আছে প্রকৃতির প্রচুর উপহার। নামগিয়াল ইনস্টিটিউট, গণেশটক, এনচি হিস্ট্রি, হনুমান টক ইত্যাদির মতো মনুষ্য নির্মিত আকর্ষণগুলি ঘুরে দেখবেন না,

সিকিমের সিল্ক রুট দিয়ে গ্যাংটক যাওয়ার পথে লুংথুং ধূপীদারা, নাথাং উপত্যকা, বাবা মন্দির, ছাংগু লেক এবং নাথুলা পাসগুলি অবশ্যই কয়েকটি দর্শনীয় স্থান। এ জাতীয় সুন্দর দর্শনীয় স্থানগুলি মিস করবেন না কারণ এগুলি হ'ল প্রকৃতির সৃজনশীলতার জীবন্ত উদাহরণ।

থাকবেন আমাদের এর ব্যবস্থাপনায়।

CONTACT WITH "GHARE BAIRE"
WHATS APP:
82503 47767
CALL 📲:
82503 47767 ॥ 8637069762

FOLLOW THEM ON: Facebook and Instagram

Search on google - GHARE BAIRE KRISHNAGAR

01/01/2024

সকলকে জানাই ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা।।
টিম ঘরে বাইরে

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
30/10/2023

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ

07/10/2023

Memorable Tour Program of PELLING and RAVANGLA with team Gharebaire

CONTACT WITH "GHARE BAIRE"
082503 47767
CALL 📲: 82503 47767 ॥ 8637069762

FOLLOW THEM ON: Facebook and Instagram

Search on google - GHARE BAIRE KRISHNAGAR

16/09/2023

এই সময়টায় #স্প্রিতি ঘুরবার আদর্শ
পুরো কাস্টমাইজ প্লান পকেট ফ্রেন্ডলি বাজেটে
যোগাযোগ করুন : Gharebaire
WHATS APP: 082503 47767
CALL 📲: 82503 47767 ॥ 8637069762

FOLLOW THEM ON: Facebook and Instagram

Search on google - GHARE BAIRE KRISHNAGAR

স্বপ্নের  #লেহ_লাদাখ ভ্রুমন পিপাষুদের একটা মাইলস্টোন। আপনার কাস্টমাইজ প্যাকেজের দায়িত্ব টিম Gharebaire  ( ঘরে বাইরে )এর...
13/09/2023

স্বপ্নের #লেহ_লাদাখ ভ্রুমন পিপাষুদের একটা মাইলস্টোন। আপনার কাস্টমাইজ প্যাকেজের দায়িত্ব টিম Gharebaire ( ঘরে বাইরে )এর।
082503 47767
CALL 📲: 82503 47767 ॥ 8637069762

দুই রকম ভাবেই প্লান করতে পারেন
🔻মানালি থেকে ।
🔺 শ্রীনগর ( কাশ্মীর )থেকে ।

#লেহ_লাদাখ
মানালি থেকে মানালি

▪দিন: 1- চণ্ডীগড়- মানালি
চন্দিগড় পৌঁছান, রেলওয়ে স্টেশন থেকে আমাদের গাড়িতে মানালি যান, মানালি 1,929 মিটার উচ্চতায় অবস্থিত একটি চিত্র-নিখুঁত পাহাড়ি শহর । পাইন-ঢাকা পাহারি রাস্তার মাঝখান দিয়ে পৌঁছে যান পাহাড়ি ভ্যালি , যেখানেই আমাদের রিসোর্ট। ভ্রমণের পথে, মিনি বৈষ্ণো দেবী মন্দির, কুল্লু রিভার রাফটিং, এবং শাল শিল্প শপিং কমপ্লেক্স পরিদর্শন করুন সন্ধ্যায় মানালি পৌঁছান মানালি হোটেলে থাকুন।

▪দিন: 02- মানালি - সারচু
হোটেল থেকে প্রাতঃরাশ চেকআউট করার পরে এবং সারচুর দিকে এগিয়ে যাওয়ার পালা , রোহটাং পাস (13050 ফুট) অতিক্রম করেই লাহৌল উপত্যকায় প্রবেশ করুন এবং কেলং-এর পথে সিসু গ্রামের রাজা গাইপান মন্দির দেখে নিয়ে বড়লাচা পাস (16020 ফুট) অতিক্রম করে জিসপার উদ্দেশ্যে রওনা হন উচ্চ উচ্চতায় একটি সুন্দর ড্রাইভ যা সারাজীবনের জন্য স্মৃতি হয়ে থাকবে । হোটেলে রাত্রি যাপন এবং রাতের ডিনার উপভোগ করুন।

▪দিন: 03- সারচু - লেহ
প্রাতঃরাশের পর ভোরে নাকিলা এবং লাচাংলা পাস হয়ে লেহের উদ্দেশ্যে রওনা হন পাং-এ লাঞ্চ সারুন । স্ক্যাংচু থাং (42 কিলোমিটার প্রসারিত বৃহত্তম এবং সর্বোচ্চ মালভূমি) এর মধ্য দিয়ে লেহ যাওয়ার পর, তাংলাং লা পাস 17,585 ফুট, বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মোটর গাড়ির চলা চলে সক্ষম রাস্তা, উপশীতে পৌঁছান যেখানে সিন্ধু নদী বরাবর ড্রাইভ করুন । দর্শনীয় স্থান পরিদর্শনের জন্য যান। এর পর লেহ প্রাসাদ এবং শহরের জনবহুল বাজার এবং আউটডোর রেস্তোরাঁয় একটু উঁকি দিন । স্পিটুক, থিকসে এবং হেমিসের মতো কয়েকটি মঠের দর্শন আরো উদ্যমীর জন্য লেহ-এ রাত্রিবাস এবং সেখানেই রাতের খাবারের ব্যবস্থা করা হবে।

▪দিন 04: লেহ- স্থানীয় দর্শনীয় স্থান
প্রাতঃরাশের পর দর্শনীয় স্থান পরিদর্শনের জন্য লেহ প্রাসাদ এবং শহরের উত্তেজনাপূর্ণ বাজার এবং বহিরঙ্গন রেস্তোঁরাগুলিতে ছোট পায়ে হেঁটে আসুন । স্পিটুক, থিকসি এবং হেমিসের মতো কয়েকটি মঠের দর্শন সারুন। লেহ-এ রাত্রিযাপন এবং রাতের খাবারের ব্যবস্থা করা হবে।

▪দিন: 05- লেহ - খারদুং লা হয়ে নুব্রা উপত্যকা
সকালের নাস্তার পর নুব্রা ভ্যালিতে যান, এটি লাদাখ উপত্যকার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত একটি ত্রি-সশস্ত্র উপত্যকা। আপনি বিশ্বের সর্বোচ্চ মোটরগাড়ি চলাচলে সক্ষম পাস দিয়ে যাবেন, খারদুংলা। এই উপত্যকার গড় উচ্চতা প্রায় 10,000 ফুট অর্থাৎ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 3048 মিটার উপরে। এরপর ড্রাইভ করুন শ্যাওক নদী এবং এর নদী মরুভূমি এবং মরূদ্যান বরাবর। নুব্রা তার বালির টিলাগুলির জন্য খ্যাতি অর্জন করেছে, এটিকে ঘিরে থাকা ঠান্ডা মরুভূমি, আর ব্যাক্ট্রিয়ান উট এবং এর শ্বাসরুদ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে রাতভর হোটেলে থাকা এবং ডিনার সারুন ।

▪ দিন: 06- নুব্রা –প্যাংগং লেক
প্রাতঃরাশের পর লেহ-এর স্থানীয় দর্শনীয় স্থানগুলি এবং প্যাংগং লেকের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার পরে 17,350 ফুট (বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ মোটরযোগ্য রাস্তা) চাংলা পাস হয়ে সন্ধ্যায় প্যাংগং পৌঁছে যান এবং এই রঙ পরিবর্তনশীল হ্রদ এবং এর পাড়ে সূর্যাস্ত উপভোগ করুন হ্রদের পাশেই হোটেলে রাত্রিযাপন এবং রাতের খাবার।

▪দিন: 07- প্যাংগং লেক - লেহ
ভোরবেলা প্যাংগং হ্রদে সূর্যোদয়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করুন। প্রাতঃরাশের পরে লেহ ফেরার পথে, হেমিস, থিকসি মনাস্ট্রি এবং শে প্যালেস দেখে নিন। লেহ হোটেলে রাত্রি যাপন এবং ডিনার করুন।

▪দিন: 08- লেহ - জিসপা/সারচু
হোটেল থেকে সকালের নাস্তা চেক আউট করার পরে এবং জিসপা যাওয়ার পথে দারচা, দীপক তাল, বড়লাচা লা, সারচু, পাং এবং তংলাং লা পরিদর্শন করুন। হোটেল জিসপায় রাত্রি যাপন এবং রাতের খাবার উপভোগ করুন ।

▪দিন: 09- জিসপা/সারচু থেকে মানালি
প্রাতঃরাশের পরে হোটেল থেকে চেক আউট করুন এবং হিল স্টেশনে পৌঁছে মানালিতে ড্রাইভ করুন, হোটেলে চেক-ইন করুন। আপনি শহরটি ঘুরে দেখতে এবং মল রোডে কেনাকাটা করতে বা সুদূর প্রবাহিত বিয়াস নদীর তীরে বিশ্রাম নিতে পারেন। তারপরে, হোটেলে ফিরে রাত্রিযাপন এবং হোটেলে রাতের খাবার উপভোগ করুন ।

▪দিন: 10- মানালি-চণ্ডীগড় (ড্রপ)
প্রাতঃরাশের পরে হোটেল থেকে চেক আউট করুন এবং চণ্ডীগড় জংশনের দিকে এগিয়ে যান এবং ফ্লাইট/ট্রেন ধরতে এবং মধুর স্মৃতি নিয়ে বাড়ি ফিরে যান!!!!!!!!!!!

#লেহ_লাদাখ
শ্রীনগর ( কাশ্মীর ) থেকে শ্রীনগর ( কাশ্মীর )

বিশদ ভ্রমণপথ

▪দিন 01: জম্মু-শ্রীনগর (265কিমি/8ঘন্টা)
জম্মুতে পৌঁছান, আমাদের কোম্পানির গাড়িতে আপনাদের পিকআপ করে এবং শ্রীনগরের হোটেলে নিয়ে যাবে , অবসর সময়ে বিশ্রাম নিন। সন্ধ্যায় নেহেরু পার্কে শিকারা রাইড করুন । হোটেলে রাত্রি যাপন এবং রাতের খাবার নিন ।

▪দিন 02: শ্রীনগর - সোনমার্গ - কার্গিল (204km/5h48min)
সকালের নাস্তার পর হোটেল থেকে চেক আউট করুন। শ্রীনগর থেকে, 3 ঘন্টার যাত্রা, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 2800 মিটার উপরে যান । সুন্দর পাহাড় এবং হিমবাহের সাথে সিন্ধু নদীর মাথায় এটিকে গোল্ডেন মেডো বলা হয়। নিচনাই, বিষেনসার হ্রদ, গঙ্গাবল এবং নারা নাগ হয়ে হারমুখ রেঞ্জে দেখুন যা কিনা ট্রেকের জন্য । এছাড়াও অমরনাথ গুহার তীর্থযাত্রী পথ, যা এখান থেকে একদিনেই করা যায়। সন্ধ্যায় কার্গিল পৌঁছে হোটেলে থাকা এবং রাতের খাবার নিন।

▪দিন 03: কার্গিল - লেহ (218 কিমি/4 ঘন্টা 56 মিনিট)
প্রাতঃরাশের পর লেহের দিকে এগিয়ে যান, পথে লামায়ুরু মঠে যান, এটি তিব্বতি বৌদ্ধ মঠ এবং এটি লাদাখের বৃহত্তম এবং প্রাচীনতম গোম্পাগুলির মধ্যে একটি, যেখানে প্রায় 150 জন স্থায়ী ভিক্ষুর বাসিন্দা রয়েছে। মুলবেখ লামায়ুরুর আগে অবস্থিত, যেখানে হাইওয়ের ঠিক পাশে আপনি একটি 9 মিটার লম্বা পাথরে খোদাই করা বুদ্ধ মূর্তি দেখতে পাবেন। লেহ পৌঁছান, হোটেলে যান। হোটেলে রাত্রিযাপন এবং রাতের খাবার নিন।

▪দিন 04: লেহ- স্থানীয় দর্শনীয় স্থান
প্রাতঃরাশের পর দর্শনীয় স্থান পরিদর্শনের জন্য হালকা কার্যকলাপ এবং লেহ প্রাসাদ এবং শহরের জনবহুল বাজার এবং বহিরঙ্গন রেস্তোঁরাগুলিতে একটু উঁকি দিয়ে নিন । স্পিটুক, থিকসি এবং হেমিসের মতো কয়েকটি মঠের দর্শন করুন লেহ-এ রাত্রিযাপন এবং রাতের খাবারের ব্যবস্থা করা হবে।

▪দিন 05: লেহ - খারদুং লা হয়ে নুব্রা উপত্যকা (160 কিমি/4 ঘন্টা 43 মিনিট)
হোটেল থেকে প্রাতঃরাশ চেক আউট করার পরে এবং নুব্রা ভ্যালিতে যান, এটি লাদাখ উপত্যকার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত একটি ত্রি-সশস্ত্র উপত্যকা। আপনি বিশ্বের সর্বোচ্চ মোটরগাড়ি চলা চলের সক্ষম পাস, খারদুং লা দিয়ে যাবেন। উপত্যকার গড় উচ্চতা প্রায় 10,000 ফুট অর্থাৎ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 3048 মিটার উপরে। অতঃপর ড্রাইভ করুন শ্যাওক নদী এবং এর নদী মরুভূমি এবং মরূদ্যান বরাবর। নুব্রা তার বালির টিলাগুলির জন্য খ্যাতি অর্জন করেছে, এটিকে ঘিরে থাকা ঠান্ডা মরুভূমি, এছাড়াও ব্যাক্ট্রিয়ান উট এবং এর শ্বাসরুদ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে রাতভর হোটেলে থাকা এবং ডিনার করে নিন ।

▪দিন 06: নুব্রা-প্যাংগং হ্রদ (222 কিমি/5 ঘন্টা 24 মিনিট)
প্রাতঃরাশের পরে হোটেল থেকে চেক আউট করুন এবং চ্যাংলা পাস 17,350 ফুট (বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ মোটর সক্ষম রাস্তা) হয়ে 14,500 ফুট প্যাংগং লেকের দিকে এগিয়ে যান। প্যাংগং-এর মুক্ত পরিবেশে বিচরন করুন এবং রঙ পরিবর্তনকারী হ্রদ এবং হ্রদের তীরে সূর্যাস্ত উপভোগ করুন। হোটেলে রাত্রি যাপন এবং রাতের খাবার নিন ।

▪দিন 07: প্যাংগং লেক - লেহ (222 কিমি)
ভোরবেলা প্যাংগং হ্রদে সূর্যোদয়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করুন। প্রাতঃরাশ এর পরে লেহ ফিরে আসুন , পথে হেমিস, থিকসে মনাস্ট্রি এবং শে প্যালেস দেখে নিন। লেহ হোটেলে রাত্রিযাপন এবং হোটেলে রাতের খাবার।

▪দিন 08: লেহ - কার্গিল (218 কিমি/4 ঘন্টা 56 মিনিট)
প্রাতঃরাশের পর ড্রাইভ লেহ- কার্গিল হয়ে আমরা ফোতু লা (14,000 ফুট), এটি একটি উচ্চ পর্বত যার গিরিপথ ধরে গাড়ি চালিয়ে সিন্ধু উপত্যকা থেকে বেরিয়ে সুরু উপত্যকায় প্রবেশ করুন । পথে, আমরা লামায়ুরু মঠ পরিদর্শন করি, যা 'রেড হ্যাট' সম্প্রদায়ের মধ্যে অন্যতম প্রাচীন মঠ হিসেবে পরিচিত। কার্গিল হোটেলে রাত্রি যাপন এবং ডিনার।

▪ দিন 09: কার্গিল -শ্রীনগর (204 কিমি/5 ঘন্টা 48 মিনিট)
হোটেল থেকে সকালের নাস্তা চেকআউট করার পর এবং শ্রীনগরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে দ্রাস (বিশ্বের দ্বিতীয় শীতলতম অধ্যুষিত স্থান হিসাবে বিখ্যাত) এবং জোজি-লা পাস (11,500-ft. / 3,505 m) পেরিয়ে সোনমার্গ পৌঁছানোর জন্য এগিয়ে চলুন। এটি একটি সুন্দর কাশ্মীরি গ্রামাঞ্চলের মধ্য দিয়ে শ্রীনগরে পৌচ্ছে হোটেলে রাত্রিযাপন এবং রাতের খাবার উপভোগ করুন ।

▪ দিন 10: শ্রীনগর - জম্মু ড্রপ (265 কিমি/8 ঘন্টা 8 মিনিট)
প্রাতঃরাশের পরে হোটেল থেকে চেক আউট করুন এবং অগ্রসর যাত্রার জন্য জম্মু বিমানবন্দরে জম্মু স্টেশনে ফিরে যান।

অনেকে আছেন যারা মানালি থেকে শুরু করে শ্রীনগরে শেষ করেন। তবে তা জোজিলা পাশ খোলা থাকার উপর নির্ভর করে ।

এই প্লানের সবটায় কাস্টমাইজ করা সম্ভব যার ব্যবস্থা আমরা টিম 'ঘরে বাইরে' করে থাকি ।

আমাদের মটো .......
আপনাদের পছন্দ ও স্বাচ্ছন্দ
আমাদের দায়বদ্ধতা ।

🟥CONTACT WITH "GHARE BAIRE"
WHATS APP: ‎​082503 47767
CALL 📲: 82503 47767 ॥ 8637069762 ॥ 9434451744
FOLLOW THEM ON: Facebook and Instagram

Search on google - GHARE BAIRE KRISHNAGAR

Address

High Street
Krishnagar City
741101

Telephone

+918250347767

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gharebaire posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gharebaire:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies


Other Travel Agencies in Krishnagar City

Show All