আজকে রবিবাসরীয় সাইকেল-ভ্রমণে। আমরা যখন পলাশীর নিকটবর্তী রামনগর ঘাটে—
আজ আমাদের রবিবাসরীয় সাইকেল-ভ্রমণে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর থেকে পলাশী যাওয়ার পথে চার বন্ধু এই সবে জলঙ্গির সেতু পেরিয়ে বাহাদুরপুরের দিকে এগোচ্ছি—
গতপরশু, ২০ জুন বন্ধু শুভব্রত মৈত্রের সঙ্গে বাইকযোগে বৈকালিক সংক্ষিপ্ত ভ্রমণে আমরা যখন নদীয়া জেলার যাত্রাপুর গ্রামের মানিকপাড়ার মধ্যে দিয়ে মহিষন্যাংড়া গ্রামের দিকে এগোচ্ছিলাম তখন নিচের এই ভিডিওটি গ্রহণ করি—
গতকাল, ২০ জুন বিকেলে বন্ধু শুভব্রত মৈত্র ও আমি যখন এক সংক্ষিপ্ত ভ্রমণে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর থেকে হাঁসখালি রাস্তায় অবস্থিত যাত্রাপুর গ্রামের মানিকপাড়ার মধ্যে দিয়ে এগোচ্ছিলাম তখন নিচের এই ভিডিওটি গ্রহণ করি—
আজ বিকেলে বন্ধু শুভব্রত মৈত্র ও আমি এক সংক্ষিপ্ত ভ্রমণে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর থেকে হাঁসখালি রাস্তায় অবস্থিত যাত্রাপুর গ্রামের মানিকপাড়ার মধ্যে দিয়ে মহিষন্যাংড়া গ্রামে উপনীত হই। অবশেষে উক্ত গ্রাম থেকে গোয়ালদা গ্রাম অতিক্রম করে গৃহপ্রত্যাগমন করি। এখন আমি আমাদের ভ্রমণের প্রাক্-অন্তিমপর্বটি আপনাদের দেখাচ্ছি—
আজ আমাদের বৈকালিক ভ্রমণের শেষপর্বে নদীয়া জেলার মহিষন্যাংড়া গ্রাম থেকে গৃহে ফেরার পথে ভিডিওকৃত কয়েক মুহূর্তের দৃশ্যঝলক।
গত রবিবার মায়াপুরের ইস্কননিবাসী ফেসবুকবন্ধু রাজীবচন্দ্র দাসের আমন্ত্রণে মায়াপুরে ইসকন মন্দিরে গিয়েছিলাম। সেখানে এক নাম গানের আসরে—
নদীয়ার বিষ্ণুনগর থেকে জলঙ্গি। পাড় ধরে সরডাঙ্গার দিকে যাওয়ার পথে।
গত শনিবার, ১৫ জুন, আমরা ন'জন নানাবয়সী সাইক্লিস্ট বন্ধু কৃষ্ণনগর থেকে সাইকেলযোগে মাজদিয়া সন্নিকটস্থ টুঙ্গী গ্রামের হাজরতলায় 'শ্ব'-এর আমন্ত্রণে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে গিয়েছিলাম।
উক্ত অনুষ্ঠান শুরুর আগে আমি আমার সাইকেল টিমের সদস্যদের নিয়ে অদূরেই অবস্থিত ধরমপুরে টুঙ্গী বিলের ধারে গিয়েছিলাম। এই টুঙ্গী বিলপারে আমার ও বাঁকাদার দ্বিতীয়বার আসা। প্রথমবার এসেছিলাম বিগত ১২ মে তারিখে।
এই বিলের ধারে এক নির্জন প্রদেশে মুকুন্দ বিশ্বাসের ঘর-গৃহস্থালী। মুকুন্দ বিশ্বাস এতদঞ্চলের একমাত্র নৌকানির্মাতা। আগেরবার (১২ মে) আমরা যখন এই বিলপারে এসেছিলাম তখন তার সঙ্গে আমাদের অনেক হৃদ্য কথাবার্তা হওয়ার সঙ্গে আমরা চা-বিস্কুটযোগে আপ্যায়িত হয়েছিলাম। এমনকি দুপুরে তার বাড়িতে আহারের নিমন্ত্রণও পেয়েছিলাম।
আমাদের এবারের টুঙ্
গত শনিবার, ১৫ জুন, আমরা ন'জন নানাবয়সী সাইক্লিস্ট বন্ধু কৃষ্ণনগর থেকে সাইকেলযোগে মাজদিয়া সন্নিকটস্থ টুঙ্গী গ্রামের হাজরতলায় 'শ্ব'-এর আমন্ত্রণে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে গিয়েছিলাম।
উক্ত অনুষ্ঠান শুরুর আগে আমি আমার সাইকেল টিমের সদস্যদের নিয়ে অদূরেই অবস্থিত ধরমপুরে টুঙ্গী বিলের ধারে গিয়েছিলাম। নিচে আপনাদের উক্ত টুঙ্গী বিলের ভিডিওকৃত দৃশ্য দেখাচ্ছি—
গত ১৪ জুন আমাদের ৯ জনের সাইকেল দল ভারত-বাংলাদেশ (মাজদিয়া-সন্নিকটস্থ টুঙ্গী) বর্ডার দেখে ফেরার পথে।
গত শনিবার, ১৫ জুন, আমরা ন'জন নানাবয়সী সাইক্লিস্ট বন্ধু কৃষ্ণনগর থেকে সাইকেলযোগে মাজদিয়া সন্নিকটস্থ টুঙ্গী গ্রামের হাজরতলায় 'শ্ব'-এর আমন্ত্রণে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে গিয়েছিলাম।
উক্ত অনুষ্ঠান শুরুর আগে আমি আমার সাইকেল টিমের সদস্যদের টুঙ্গীর অদূরে টুঙ্গী বর্ডার (ভারত-বাংলাদেশ) দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলাম। নিচে এই সংক্রান্ত একটি ভিডিও আপনাদের দেখাচ্ছি—
বন্ধুরা, বিগত ৭ জুন থেকে শুরু-হওয়া আমাদের ত্রিদিবসীয় সাইকেল-ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন সকালে আমরা নদীয়া জেলার খেদাইতলা গ্রাম হয়ে টেংরা গ্রামে প্রবেশ করেছিলাম। উক্ত গ্রামটির শেষ মাথায় আছে একটি খাল। এই খালটিকেও গ্রামের নাম অনুসারে টেংরা খাল নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে। আমরা উক্ত খালের পাড় ধরে অনেকটা পথ অতিক্রম করেছিলাম। সত্যিই সেখানকার সৌন্দর্য ভাষাতীত, যা বোঝানোর জন্য এখানে কোন অক্ষম চেষ্টা থেকে আমি বিরত থাকছি। নিচের ভিডিওটি দেখলে তার কিছুটা মালুম পাবেন। বাকিটা স্বচক্ষে গিয়ে দেখে আসতে হবে।
আমরা বেড়াতে যাই কেন? উত্তর খুবই সোজা, প্রকৃতি দেখতে। প্রকৃতি দেখতে যাই কেন? এর উত্তরও খুব একটা কঠিন নয়, আনন্দ পেতে। কিন্তু শুধু দেখাতেই কি আনন্দ? তা নিশ্চয়ই নয়। সবাইকে দেখানোর মধ্যেও যে একটা আনন্দ আছে সেটি অনস্বীকার্য। এই কারণেই আমাদের দেখা আনন্দদায়ক দৃশ্যগুলি সবাইকে দেখাতে পোস্ট দিই ফেসবুকে। এতেই কেবল সীমাবদ্ধ নয়, অপর কেউ কোন কিছুতে যদি আমার দৃষ্টি আকর্ষিত করে তাতেও আনন্দ।
আনন্দ আছে সব কিছুতেই। এমনকি পরস্পর বিপরীত ব্যাপারেও। খেতে আনন্দ এটা সবাই জানে, কিন্তু অপরকে খাওয়ানোতে কি আনন্দ নেই? আছে তো বটেই। তা না-হলে লোকে সবাইকে নিমন্ত্রণ করে ডেকে এনে খাওয়ায় কেন?
আনন্দ জীবনে থৈ থৈ করছে। যেমন ধরুন, গীতিকবিতা লিখতে আনন্দ, তাতে সুর-দান করতে আনন্দ, গান গাইতে আনন্দ, যে গান শুনবে তার আনন্দ, যারা তার সঙ্গে যন্ত্রাণুসঙ্গ দেবে তাদের প্রত্যেকের আনন্দ। আনন্দ ক
আজ বেলা ৩:৪৫-এ নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর থেকে বের হয়ে এখন এই মুহূর্তে (৪:৩২-এ) আমি ও আমার বন্ধু সুফল লোহার এখন যেখানে আছি—
গত ৭ জুন থেকে শুরু-হওয়া আমাদের ত্রিদিবসীয় সাইকেল-ভ্রমণের শেষদিনে ঘরে ফেরার পথে আমরা যখন নদীয়া জেলার রানাঘাট-সন্নিহিত নোকারি গ্রামের সুবিখ্যাত মা জহুরা কালীমন্দিরে পৌঁছাই তখন বাজে বেলা ১০:৫১ মিনিট। সেখানে প্রথম সাক্ষাৎ ঘটল আমার ফেসবুক-বন্ধু সুমন মল্লিকের সঙ্গে। সুমনের সঙ্গে আমার ফোননম্বর আদান-প্রদান হয়েছে। সুমন কথা দিয়েছে এদিকে এলে সে আমার সঙ্গে সাইকেলে ঘুরবে—
গত ৭ জুন থেকে শুরু-হওয়া আমাদের ত্রিদিবসীয় সাইকেল-ভ্রমণের শেষদিনে ঘরে ফেরার পথে আমরা যখন নদীয়া জেলার রানাঘাট সন্নিহিত কুপার্স ক্যাম্পে এক ঝাঁক তরুণ ফেসবুক-বন্ধুর সঙ্গে আছি—