21/06/2019
এখন আম,লিচু,কাঁঠাল,জাম খাবার মৌসুম।
তাই অনুরোধ আম,লিচু,কাঁঠাল,জাম খাবার পর তার বীজ / আঠি / বিচি / দানা / seeds গুলোকে ফেলে দেবেন না!সেগুলো ভালো করে পানিতে ধুয়ে,শুকিয়ে একটা কাগজে মুড়ে রেখে দিন।
যদি কখনও কোথাও গাড়িতে করে দূরে ঘুরতে যান তবে সেই বীজগুলো অবশ্যই রাস্তার ধারের অনুর্বর ফাঁকা জমিতে একে একে ছড়িয়ে দিন।
আসছে বর্ষার মৌসুমে সেই বীজ থেকে নতুন চারাগাছ জন্ম নেবে। যদি এদের মধ্যে একটা গাছ ও বেঁচে থাকে তবে সেটাই হবে এই পৃথিবীকে আপনার দেওয়া সবথেকে বড় উপহার।
ফলের গাছ শুধু পরিবেশকে অক্সিজেন দিয়ে সতেজই রাখে না,ফল খাবার লোভে অনেক পাখি আসে গাছে গাছে।যার ফলে পরিবেশের হারিয়ে যাওয়া ভারসাম্য রক্ষা হয়।মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি সহ আরো অনেক অঞ্চলে বনদপ্তর এই ব্যবস্থায় বৃক্ষ রোপন করে চলেছে।
ভারত সহ পৃথিবীর অনেক দেশই এই ভাবে গাছ লাগিয়ে পরিবেশ বাঁচানোর কাজে এগিয়ে এসেছে।
তাই আসুন আমরাও সাধ্য মত চেষ্টা করি এই প্রকৃতিকে ভালো রাখার,আসুন গাছ লাগাই,পুকুর গুলোকে পরিস্কার রাখি,বনবিভাগ- সরকারের উপর সব দায় না চাপিয়ে নিজেরা সচেতন হই, প্রকৃতিকে ভালবাসি!!
এইবছর আমরা নিশ্চয়ই অতিরিক্ত তাপদাহ অনুভব করেছি।আর এই তাপমাত্রা কমানোর একটাই উপায় বৃক্ষরোপণ!জ্বি হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন গাছ লাগানো ছাড়া এই তাপমাত্রা কমানো কোনোভাবেই সম্ভব না!!
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় জীবনে অন্তত একটি গাছ লাগান!!❤
Copied.......................