lattu.live

lattu.live দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া,
ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শিষের ওপরে একটি শিশিরবিন্দু।
-কবিগুরু

রোদ পোহানো......ঘোড়ার........বাচ্চা ❤️
14/01/2024

রোদ পোহানো......

ঘোড়ার........

বাচ্চা ❤️

14/01/2024

সূর্য্যমুখী

সূর্য্য

মুখী

কেন? 🤔

30/12/2023

নৃত্য উতসব, চট্টগ্রাম শিল্পকলা একাডেমী চট্টগ্রাম ফ্যান গ্রুপ (Shilpokola Academy Chattogram Fan )

মেরিটাইম মিউজিয়াম, চট্টগ্রামে একদিন।Maritime musium, chittagong
21/12/2023

মেরিটাইম মিউজিয়াম, চট্টগ্রামে একদিন।
Maritime musium, chittagong

খেজুর রস ছাড়া শীতকাল অর্থহীন!আর যদি হয় সেটা হয় চায়ের মধ্যেতার তুলনা শুধু যার মুখে স্বাদ লেগে থাকে সে-ই জানে ❤️
19/12/2023

খেজুর রস ছাড়া শীতকাল অর্থহীন!
আর যদি হয় সেটা হয় চায়ের মধ্যে
তার তুলনা শুধু যার মুখে স্বাদ লেগে থাকে সে-ই জানে ❤️

12/12/2023

Everyone

11/12/2023

সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পাহাড়িকা ট্রেনে প্রায় ১০ ঘন্টার যাত্রা। বাইরে অপূর্ব পাহাড়ি দৃশ্য, মেঘলা আবহাওয়া, চা বাগান ইত্যাদি।

জনৈকা ফিঙে পাখি
08/12/2023

জনৈকা ফিঙে পাখি

সিলেটে জঙলা ফুল
06/12/2023

সিলেটে জঙলা ফুল

জাতিতাত্ত্বিক যাদুঘর, আগ্রাবাদ।
04/12/2023

জাতিতাত্ত্বিক যাদুঘর, আগ্রাবাদ।

04/12/2023

নবনির্মিত মুসলিম ইন্সটিটিউট, চট্টগ্রাম। নন্দনকানন, রাইফেল ক্লাব সংলগ্ন শহীদ মিনারের পাশে।

নান্দনিক বিল্ডিংটা চট্টগ্রামের কোথায় any guess?
03/12/2023

নান্দনিক বিল্ডিংটা চট্টগ্রামের কোথায় any guess?

শারজাহ-তে ঘুরাঘুরি কিছু মুহূর্ত
02/12/2023

শারজাহ-তে ঘুরাঘুরি কিছু মুহূর্ত

ছবির মত সুন্দর পর্যটন সিটি ডুবাই'র কিছু ছবি
01/12/2023

ছবির মত সুন্দর পর্যটন সিটি ডুবাই'র কিছু ছবি

01/12/2023

On the way to from .
ডুবাই থেকে শারজাহ যাওয়ার পথে,
মরুর বুকে রাতের আরব আমিরাত

মুসাফিরখানা জামে মসজিদ নন্দনকানন, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আগে ও রাইফেল ক্লাব সন্নিকটে অবস্থিত একটি এসি মসজিদ। মসজিদের নীচ...
01/12/2023

মুসাফিরখানা জামে মসজিদ নন্দনকানন, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আগে ও রাইফেল ক্লাব সন্নিকটে অবস্থিত একটি এসি মসজিদ। মসজিদের নীচে ইলেক্ট্রিক মার্কেট অবস্থিত।
উইকিপিডিয়া তথ্যমতে, এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ভ্রমনকারীকে মুসাফির বলা হয়। মুসাফির অবস্থায় নামাজ পড়ার নিয়মকে মুসাফিরের নামাজ বলে। যদি কোন ব্যক্তি মোটামুটি ৪৮ মাইল (৭৭.২৩২ কিলোমিটার) রাস্তা অতিক্রম করে কোন স্থানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে নিজ এলাকার লোকালয় থেকে বের হয়, তাকে ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় মুসাফির বলা হয়।

মুসাফিরখানা জামে মসজিদ সম্পর্কে সাঈদ নামক জনৈক দর্শনার্থীর মতামত হচ্ছে, "মসজিদকে তো রিভিউ দেওয়ার কিছু নাই। তবে একটা কথা। একদম প্রিমিয়াম লেভেলের অসংখ্য জুতা চোর আছে!"

30/11/2023

শারজাহ, আরব আমিরাত।

29/11/2023

দুবাইতে ঘুরাঘরির দিন। আরব আমিরাতের দুবাইকে বলা হিয় পৃথিবীর নিউ মার্কেট। শপিং এর জন্য নানা প্রান্ত থেকে পৃথিবীর ধনীরা এখানে আসে শপিং এবং কেনাকাটার জন্য। লাগজারী লোকেশান হিসেবে দুবাই অনেক সেলেব্রেটির পছন্দের অবকাশ কেন্দ্র।

29/11/2023

দুবাই ট্রেন থেকে

28/11/2023

Dubai Highest peak

উইকিপিডিয়া তথ্য অনুযায়ী,  #সাঁওতাল হলো  #দক্ষিণ এশিয়ার একটি অস্ট্রোএশিয়াটিক ভাষী জাতিগোষ্ঠী । সাঁওতালরা জনসংখ্যার দিক ...
24/11/2023

উইকিপিডিয়া তথ্য অনুযায়ী, #সাঁওতাল হলো #দক্ষিণ এশিয়ার একটি অস্ট্রোএশিয়াটিক ভাষী জাতিগোষ্ঠী । সাঁওতালরা জনসংখ্যার দিক থেকে ভারতের ঝাড়খন্ড ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বৃহত্তম উপজাতি এবং তাদের উপস্থিতি আসাম, ত্রিপুরা, বিহার ও ওড়িশা রাজ্যেও রয়েছে। তারা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগ ও রংপুর বিভাগের বৃহত্তম জাতিগত সংখ্যালঘু। নেপালে তাদের বিশাল জনসংখ্যা রয়েছে। সাঁওতালরা সাঁওতালি ভাষায় কথা বলে, এটি অস্ট্রো-এশীয় পরিবারের তৃতীয় বৃহত্তম ভাষা।

বাংলাপিডিয়া অনুযায়ী,

সাঁওতাল বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ আদিবাসী জনগোষ্ঠী। তাদের বাসস্থান মূলত রাজশাহী, দিনাজপুর, রংপুর ও বগুড়া জেলায়। প্রধান নিবাস রাঢ়বঙ্গ, বিহার ও উড়িষ্যার অরণ্য অঞ্চল এবং ছোটনাগপুর; পরে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত সাঁওতাল পরগনায়। তবে ১৮৮১ সালের আদমশুমারিতে দেখা যায় যে পাবনা, যশোর, খুলনা, এমনকি চট্টগ্রাম জেলায়ও অল্প সংখ্যায় সাঁওতালদের বসতি ছিল। ১৯৪১ সালের জরিপ অনুযায়ী বর্তমান বাংলাদেশ এলাকায় সাঁওতালদের সংখ্যা প্রায় আট লক্ষ। দেশ বিভাগের পর লোকগণনার সময় সাঁওতালদের স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে গণ্য না করার ফলে বহুদিন তাদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণ করা যায় নি। আশির দশকে খ্রিস্টান মিশনারিদের গৃহীত হিসাব অনুযায়ী উত্তরবঙ্গে সাঁওতাল জনসংখ্যা লক্ষাধিক। ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী সাঁওতাল জনসংখ্যা দুই লক্ষের বেশি। ২০০১ সালের জরিপে এদের মোট সংখ্যা জানা যায় নি।

সাঁওতালরা অস্ট্রিক ভাষাভাষী আদি-অস্ট্রেলীয় (প্রোটো-অস্ট্রালয়েড) জনগোষ্ঠীর বংশধর। সাঁওতালরা ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম আদি বাসিন্দা, এরা কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থা এবং কৃষিসংস্কৃতির জনক ও ধারক হিসেবে স্বীকৃত।

সাঁওতাল নারী
সাঁওতালদের প্রধান উপাস্য যদিও সূর্য (তাদের ভাষায় সিং বোঙ্গা) তবু পর্বত দেবতাও (মারাং বুরু) তাদের জন্য যথেষ্ট মর্যাদাব্যঞ্জক হয়ে গ্রামদেবতায় পরিণত হয়েছে। সাঁওতালদের বিশ্বাস আত্মা অমর এবং সেই অনৈসর্গিক আত্মাই (বোঙ্গা) সব ঐহিক ভালমন্দ নির্ধারণ করে থাকে। তাই দৈনন্দিন পূজা-অর্চনায় বোঙ্গা গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। তাদের গৃহদেবতা হিসেবে তাই ‘আবে বোঙ্গা’র যথেষ্ট প্রতাপ। এছাড়া লৌকিক হিন্দু দেবদেবীর প্রভাবও তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদিতে দেখা যায়। সাঁওতাল নর-নারী আসলে ধর্মবিশ্বাসের দিক থেকে সর্বপ্রাণবাদী ও প্রকৃতি উপাসক, আবার তারা ‘ঠাকুরজিউ’-কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মান্য করে। তাদের ধর্মাচরণে মূর্তিপূজার প্রচলন নেই।

সাঁওতালরা খুবই উৎসবপ্রিয় জাতি। বাঙালিদের মতো এদেরও বারো মাসে তেরো পার্বণ। তাদের বছর শুরু হয় ফাল্গুন মাসে। প্রায় প্রতিমাসে বা ঋতুতে রয়েছে পরব বা উৎসব যা নৃত্যগীতবাদ্য সহযোগে মহাসমারোহে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। নববর্ষের মাস ফাল্গুনে যেমন অনুষ্ঠিত হয় স্যালসেই উৎসব, তেমনি চৈত্রে বোঙ্গাবোঙ্গি, বৈশাখে হোম, আশ্বিনে দিবি, পৌষ শেষে সোহরাই উৎসব পালিত হয়। সোহরাই উৎসব সাঁওতালদের একপ্রকার জাতীয় উৎসব যা পৌষ সংক্রান্তির দিন অত্যন্ত জাঁকজমকের সঙ্গে উদ্যাপিত হয়। ফসলের দেবতার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশও এ অনুষ্ঠানের অঙ্গ। নাচ-গান-বাদ্য আর ফুলের মনোরম শোভায় এবং সেইসঙ্গে আহার্যে-পানীয়ে উৎসবটি হয়ে ওঠে জমজমাট। সম্ভবত এর বড় আকর্ষণ সাঁওতাল তরুণীদের দলবদ্ধ নৃত্য। সাঁওতালদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানের নাম বাহা অর্থাৎ ফুলফোটার উৎসব। বসন্তের শুরুতে এ উৎসবের উদ্দেশ্য নানা রঙের ফুলফোটার সৌন্দর্যকে অভ্যর্থনা ও অভিনন্দন জানানো। এখানেও থাকে নাচ-গান ও বাদ্যের সমারোহ।

বসন্ত উৎসবের অন্যতম দিক হলো তরুণ-তরুণীদের জন্য চিত্তবিনিময়ের সুযোগ তৈরি করা। এ ধরনের চিত্তবিনিময় বা সঙ্গী-সঙ্গিনী নির্বাচনের কেন্দ্রস্থল হলো ‘আখড়া’। সাঁওতাল সমাজে তরুণ-তরুণীর বিবাহ-পূর্ব স্বাধীন মেলামেশায় কোনো বাধা নেই। সমাজে বিবাহ বিচ্ছেদের বিধান রয়েছে। বিয়েতে কনেকে পণ দেওয়ার রীতি এখনও লোপ পায় নি, তবে তা অতিসামান্য। বিধবা কিংবা তালাকপ্রাপ্তদের পুনর্বিবাহের অধিকার স্বীকৃত।

সাঁওতাল সমাজে পুরুষের আধিপত্য অপেক্ষাকৃত বেশি। তবু পারিবারিক জীবনে নারীর ভূমিকা কম নয়। জীবিকা অর্জনে বা কর্মজীবনে নারীর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সাঁওতালদের ঘর ছোট, কিন্তু গৃহাঙ্গন অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন। মাটির দেয়ালে নানারকম কারুকার্য চিত্রণ সাঁওতাল নারীর সৌন্দর্যস্পৃহা ও শিল্পমনের পরিচয় তুলে ধরে। ঘরের আসবাবপত্র খুবই সাদামাটা যা তাদের সরল জীবনরীতির পরিচায়ক। সাঁওতাল সমাজ এখনও ঐতিহ্যবাহী পঞ্চায়েতি ব্যবস্থায় পরিচালিত এবং গ্রামপ্রধান সমাজে বিশেষ মর্যাদা ভোগ করে থাকে। সাঁওতালদের মধ্যে এখনও ১২টি গোত্রবিভাগ রয়েছে। সাধারণ নিয়মে একই গোত্রের ছেলেমেয়ের মধ্যে বিয়ে নিষিদ্ধ। কিন্তু এসব অনুশাসন এখন ততটা সচল নয়।

সাঁওতাল সমাজ প্রধানত কৃষিজীবী। কিন্তু আর্থ-সামাজিক কারণে দারিদ্র্য তাদের নিত্যসঙ্গী। তাই বাধ্য হয়ে অতি অল্প বিনিময়মূল্যে এরা চা বাগানে বা অন্যত্র শ্রম বিক্রয় করে। এছাড়া এরা মাটি কাটে, মোট বয় বা অনুরূপ দিনমজুরির কাজে নিজেদেরকে নিয়োজিত রাখে। এরা কঠোর পরিশ্রমে অভ্যস্ত। সাঁওতাল নারী-পুরুষ ওরাওঁদের মতো দেহে উল্কিচিহ্ন ধারণ করে।

সাঁওতালি ভাষা অস্ট্রিক ভাষার পরিবারভুক্ত। কোল ও মুন্ডারি ভাষার সঙ্গে সাঁওতালি ভাষার সাদৃশ্য রয়েছে। সাঁওতালদের সংস্কৃতিচর্চায় লিখিত সাহিত্যের বিকাশ না ঘটলেও লোকগীতি ও লোককাহিনীর সমৃদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে। সাঁওতালদের যেমন ভাষা আছে কিন্তু লেখ্য বর্ণমালা নেই, তেমনি তাদের ধর্ম আছে কিন্তু কোন আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থ নেই। খ্রিস্টান মিশনারিদের দ্বারা তাদের মধ্যে খ্রিস্টধর্ম প্রচারিত হচ্ছে। প্রতিরোধ সংগ্রাম সত্ত্বেও জোতদার-মহাজনদের শাসন-শোষণ থেকে সাঁওতাল সমাজ মুক্ত হতে পারে নি। ১৯৪৬ থেকে ১৯৫০ সাল অবধি বাংলাদেশে তেভাগা আন্দোলনে সাঁওতালদের ব্যাপক অংশগ্রহণের কথা এক্ষেত্রে স্মরণযোগ্য।

সাঁওতাল সমাজে মৃতদেহ আগুনে ভস্মীভূত করার প্রথা প্রচলিত ছিল। গ্রামের কোন সদস্য মারা গেলে গ্রামপ্রধানকে সেখানে উপস্থিত হয়ে মৃতকে যথোচিত মর্যাদায় সৎকারের ব্যবস্থা করতে হয়। পরে সুবিধাজনক কোন এক সময় শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানের রীতিও তাদের সমাজে রয়েছে। [আহমদ রফিক]

22/11/2023

city light.
#চট্টগ্রাম

বৃটিশরা সব কিছু দীর্ঘমেয়াদী আর যত্নের সাথে রলখণাবেক্ষণে মনোযোগী।  কি অপরূপ দৃশ্য! কি অপরূপ ছবির মতা সাজানো- গোছানো! দেশে...
20/11/2023

বৃটিশরা সব কিছু দীর্ঘমেয়াদী আর যত্নের সাথে রলখণাবেক্ষণে মনোযোগী। কি অপরূপ দৃশ্য! কি অপরূপ ছবির মতা সাজানো- গোছানো! দেশের ভেতর যেন এক খন্ড ইয়োরোপ!
বলতে পারবেন মনোলোভা ছবির লোকেশান কোথায়? ❤️

চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি। ২য় বিশ্বযুদ্ধে চট্টগ্রাম, আসাম, বার্মা ও চট্টগ্রামের আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বৃটিশ সৈন্যদের ক...
19/11/2023

চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি। ২য় বিশ্বযুদ্ধে চট্টগ্রাম, আসাম, বার্মা ও চট্টগ্রামের আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বৃটিশ সৈন্যদের কবর স্থানান্তর করে একেয়াথে কবরস্থ করা হয় এই সিমেট্রিতে। ১৯৫৪ সালে বৃটিশ আর্মীর অধীন পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ওয়ার সিমেট্রিগুলো কমনওয়েলথ পরিচালনার দায়িত্ব নেয়। বর্তমানে এখানে ৭৩১ টি সমাধি আছে। চট্টগ্রাম ছাড়াও বাংলাদেশের কুমিল্লা ময়নামতিতে আরেকটি ওয়ার সিমেট্রি আছে।

12/11/2023

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when lattu.live posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category