YES Tours & Travels

YES Tours & Travels You are here in YES Tours & Travels.
(18)

Our Offerings::
🏨 🛏️ Hotel & Resort Bookings
🏠 ⛵HouseBoat Bookings
✈️ 🎫 Flight Tickets
🚢 🎟️ Ship Tickets
🚌 📝 Bus Reservation
🏖️ 🌞 Holiday Package
💼⛱️ Corporate Tours
🧥💼 Event Management

ঝুম বর্ষার শীতল ফোটা, হাওরের বুকে জেগে থাকা জলাবন, যাদুকাটার মুগ্ধ করা ক্রিস্টাল ক্লিয়ার শীতল পানি এবং বারিক্কাটিলা থেকে...
12/08/2024

ঝুম বর্ষার শীতল ফোটা, হাওরের বুকে জেগে থাকা জলাবন, যাদুকাটার মুগ্ধ করা ক্রিস্টাল ক্লিয়ার শীতল পানি এবং বারিক্কাটিলা থেকে মেঘ জমে থাকা ভিউ—সব কিছুই যেন টাঙুয়ার হাওরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে এক পরিপূর্ণতা এনে দেয়।

এই অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করুন আমাদের আতিথিয়তায়।

*ট্যুরের বিবরণ*
- সময় : ২ দিন ১ রাত
- *সার্ভিস*: সুনামগঞ্জ টু সুনামগঞ্জ অথবা তাহেরপুর টু তাহেরপুর (আপনার সুবিধা অনুযায়ী)

*আমাদের বোটে রয়েছে*
- *প্রিমিয়াম ৬টি রুম*: প্রতিটি রুমে হাইকমোড এটাচড ওয়াশরুম।
- *প্রিমিয়াম ওপেন লাউঞ্জ*
- *প্রশস্ত রুম*
- *সুপ্রশস্ত গ্লাস উইন্ডো*
- *রুফটপ প্রিমিয়াম ডাইনিং*
- *ইন্ডোর গেমসের সুবিধা*
- *ছাদ বাগান*
- *দক্ষ রাঁধুনি*
- *পর্যাপ্ত পরিমাণ লাইফ জ্যাকেট*
- *২৪ ঘন্টা বিদ্যুৎ সুবিধা* সহ অন্যান্য আধুনিক সুবিধা

*ট্রিপ ম্যাপ:*
- টাঙ্গুয়ার হাওর
- খরচার হাওর
- ওয়াচ টাওয়ার
- নীলাদ্রি লেক
- বারিক্কা টিলা
- শিমুল বাগান
- যাদুকাটা নদী

*খাবারের তালিকা:*

*প্রথম দিন:*

- *ওয়েলকাম ড্রিংকস*: হাউজবোটে আগমনের সাথে সাথেই

- *ব্রেকফাস্ট*:
- ধোঁয়া ওঠা গরম গরম চিকেন খিচুড়ি
- আম/জলপাইয়ের টক মিষ্টি আচার
- সরিষার তেলের পেঁয়াজ মাখানো
- সালাদ ও মিনারেল ওয়াটার

- *লাঞ্চ*:
- হাওরাঞ্চলের তাজা মাছ ফ্রাই/কারি
- চিকেন কারি
- সবজি/মুরিঘন্ট
- মাছ ভর্তা, ভর্তা ও ডাল
- ভাত ও মিনারেল ওয়াটার

- *ডিনার*:
- হাওরাঞ্চলের দেশি হাঁস
- ভর্তা ও ভাজি
- ভাত ও সবজি
- ডাল ও মিনারেল ওয়াটার

*দ্বিতীয় দিন:*

- *ব্রেকফাস্ট*:
- গরম গরম ভূনা খিচুড়ি
- ডিমভাজি/ডিমভূনা
- আম/জলপাইয়ের টক মিষ্টি আচার
- সরিষার তেলের পেঁয়াজ কুচি
- সালাদ ও মিনারেল ওয়াটার

- *লাঞ্চ*:
- চিকেন রোস্ট
- হাওরাঞ্চলের তাজা মাছ ফ্রাই/কারি
- সবজি/মুরিঘন্ট
- শুটকি ভর্তা, আলু ভর্তা ও ডাল
- ভাত ও মিনারেল ওয়াটার

*বিকেলের নাস্তা*: দুইদিনই বিকেলে নাস্তার ব্যবস্থা

*২৪ ঘন্টা চা/কফি*: সারাক্ষণ চা/কফির ব্যবস্থা

মজাদার খাবারের সাথে চায়ের আড্ডাটা জমবে বেশ।

যেকোনো প্রশ্ন বা রিজার্ভেশন করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন! 😊🚢

*যোগাযোগ:*
বুকিং সংক্রান্ত প্রয়োজনে ইনবক্স করুন অথবা যোগাযোগ করুন: 01793-395556

সুতরাং, গল্প জমুক মেঘবৃষ্টির সাথে।
ঝুম বর্ষা উপভোগের জন্য চলে আসুন টাঙুয়ার হাওরে।

#জীবনসেখানেবহমান #হাউসবোট

'ভেলা'The Exclusive House Boatনান্দনিক ছোঁয়ায় প্রস্তুত ভেলা।For Any information or Booking: 01793395556
31/07/2024

'ভেলা'
The Exclusive House Boat

নান্দনিক ছোঁয়ায় প্রস্তুত ভেলা।

For Any information or Booking:
01793395556

এগুলো জেনে রাখুন। অনলাইনে ট্রেনের টিকেট ক্রয় করতে ভুল হবেনা।AC_B (এসি বার্থ): এটি রেলওয়ের শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কামরা। ‘তাপ...
10/07/2024

এগুলো জেনে রাখুন। অনলাইনে ট্রেনের টিকেট ক্রয় করতে ভুল হবেনা।

AC_B (এসি বার্থ): এটি রেলওয়ের শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কামরা। ‘তাপানুকূল স্লিপার’ বা ‘এসি কেবিন’ হিসেবেও পরিচিত। এসব কেবিনে দ্বিতল বিছানা থাকে। রাতের ডাবল কেবিনে চারজন যাত্রী শুয়ে যেতে পারেন আর সিঙ্গেল কেবিনে দুজন।

AC_S (এসি সিট): আন্তনগর ট্রেনে রাতে যা ‘এসি বার্থ’, দিনে তা-ই হয়ে যায় ‘এসি সিট’। শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এসব কেবিনের দ্বিতল বিছানা দিনের বেলায় হয়ে যায় বসার আসন। এ সময় ডাবল কেবিনে ছয়জন যাত্রী বসার ব্যবস্থা হয় আর সিঙ্গেল কেবিনে তিনজন।

SNIGDHA (স্নিগ্ধা): ট্রেনের এসি কোচের চেয়ার সিট। দেশের সব আন্তনগর ট্রেনে না থাকলেও বেশির ভাগ জনপ্রিয় গন্তব্যের ট্রেনে স্নিগ্ধা কোচ থাকে। আরামদায়ক বসার আসনের ব্যবস্থা থাকায় এই কোচে ভ্রমণও হয় আরামদায়ক।

AC_CHAIR (এসি চেয়ার): ‘তাপানুকূল এসি চেয়ার’ হিসেবেও পরিচিত। ট্রেনের কোচ বা বগির এই আসনগুলো কোনো কোনো ট্রেনে স্নিগ্ধা হিসেবেও পরিচিত।

F_BIRTH (প্রথম শ্রেণি বার্থ): প্রথম শ্রেণি বার্থ নন–এসি কেবিন হিসেবেও পরিচিত। এসব কেবিনে দ্বিতল বিছানা থাকে। রাতের ডাবল কেবিনে চারজন যাত্রী শুয়ে যেতে পারেন আর সিঙ্গেল কেবিনে দুজন।

F_SEAT (প্রথম শ্রেণি সিট): সাধারণত শোয়ার বার্থ বা বিছানাওয়ালা কেবিনগুলো দিনের বেলায় প্রথম শ্রেণি সিট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ সময় ডাবল কেবিনে ছয়জন যাত্রী বসার ব্যবস্থা হয় আর সিঙ্গেল কেবিনে তিনজন।

F_CHAIR (প্রথম শ্রেণি চেয়ার): নন–এসি চেয়ার কোচের আসন। চেয়ারগুলো বেশ বড় ও আরামদায়ক। পা ছড়িয়ে বাসার মতো পর্যাপ্ত জায়গা থাকে।

S_CHAIR (শোভন চেয়ার): দেশের প্রায় সব আন্তনগর ট্রেনে শোভন চেয়ার আছে। দ্বিতীয় শ্রেণির এই কামরা নন–এসি। স্নিগ্ধার কাছাকাছি মানের চেয়ার। তাই ভ্রমণ মোটামুটি আরামদায়ক। ভাড়াও প্রথম শ্রেণির চেয়ারের চেয়ে কম। (আমি যাতায়াত করি এটাতেই)।

SHOVON (শোভন): ট্রেনের শোভন কোচে রেক্সিনে মোড়ানো মুখোমুখি আসন। অনেকটা বেঞ্চের মতো হলেও পেছনে হেলান দেওয়ার ব্যবস্থা থাকে। এইআসনে দুজনে বসতে হয়। মেইল ও কিছু আন্তনগর ট্রেনে শোভন আসন আছে। কম খরচের এসব আসন দীর্ঘ ভ্রমণের জন্য আরামদায়ক নয়।

SHULOV (সুলভ): কাঠের বেঞ্চের মতো আসনে বসার ব্যবস্থা। এটি মেইল বা কমিউটার ট্রেনের দ্বিতীয় শ্রেণির আসন।

ছবি: সংগৃহিত।

26/03/2024
কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন ও চট্টগ্রাম-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল অব্যাহত থাকবে।
07/02/2024

কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন ও চট্টগ্রাম-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল অব্যাহত থাকবে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Pas...
23/01/2024

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)

ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ

আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং
ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।
সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন


এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।
দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।
ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।
আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।
তথ্যসূত্র: visaguide.world

--------------------------

বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে


আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে


এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা
আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া
ওশিয়ানিয়া - টুভালু
তথ্যসূত্র: visaguide.world
------------------------------
ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?


একটি বৈধ পাসপোর্ট
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!

বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম
ইউরোপ: আলবেনিয়া
আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম
তথ্যসূত্র: visaguide.world

-----------------------------
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
ম্যারেজ সার্টিফিকেট

©

কক্সবাজারের পথে নতুন ট্রেনের নাম পর্যটক এক্সপ্রেসঢাকা কক্সবাজার ঢাকা রুটে নতুন আরও একজোড়া ননস্টপ আন্তঃনগর  ট্রেন পরিচাল...
02/01/2024

কক্সবাজারের পথে নতুন ট্রেনের নাম পর্যটক এক্সপ্রেস

ঢাকা কক্সবাজার ঢাকা রুটে নতুন আরও একজোড়া ননস্টপ আন্তঃনগর ট্রেন পরিচালনা শুরু হবে

ট্রেনের নাম : পর্যটক এক্সপ্রেস
ট্রেনের নম্বর হবে ৮১৫ এবং ৮১৬
--------------------------------------
ট্রেনটি ৩২টি বগির ওপর ১৬টি কোচ নিয়ে চলবে। ট্রেনের আসন সংখ্যা হবে ৭৮০টি। রবিবার থাকবে ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ।’
--------------------------------------
প্রস্তাবিত সময়সূচি অনুযায়ী, ৮১৫ ট্রেনটি
> কক্সবাজার থেকে ছাড়বে রাত ৮টায়।
> চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১০টা ৫০ মিনিটে এবং ছাড়বে ১১টা ১৫ মিনিটে।
> বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবে রাত ৩টা ৫০ মিনিটে ও ছাড়বে ৩টা ৫৩ মিনিটে এবং
> ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে রাত সাড়ে ৪ টায়।
-----------------------------------------
অন্যদিকে ৮১৬ নম্বর ট্রেনটি
> ঢাকা ছাড়বে ভোর সোয়া ৬টায়।
> বিমানবন্দর স্টেশন পৌঁছাবে ভোর ৬টা ৩৮ মিনিটে ও ছাড়বে ৬টা ৪৩ মিনিটে,
> চট্টগ্রাম স্টেশনে পৌঁছাবে সকাল ১১টা ২০ মিনিটে ও ছাড়বে ১১টা ৪০ মিনিটে এবং
> কক্সবাজার স্টেশনে পৌঁছাবে দুপুর ৩টায়।

20/12/2023

বছর শেষের লম্বা ছুটি।
যাচ্ছেন কি সেন্ট মার্টিন?
আমরা আছি সকল রুটে, চট্টগ্রাম-সেন্ট মার্টিন এম ভি বে ওয়ান অথবা কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন কর্ণফুলি এক্সপ্রেস, চলে আসুন একটি আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য!

টিকেট বুকিংঃ
01793395556(whatsapp)

সরাসরি ঢাকা থেকে কোলকাতা ভ্রমন করুন নৌ পথে 🥰 জাহাজ টিকেট বুকিং করুন। সুন্দরবন এর মধ্য দিয়ে পানি পথে দীর্ঘ এই যাত্রা আপনা...
29/11/2023

সরাসরি ঢাকা থেকে কোলকাতা ভ্রমন করুন নৌ পথে 🥰 জাহাজ টিকেট বুকিং করুন। সুন্দরবন এর মধ্য দিয়ে পানি পথে দীর্ঘ এই যাত্রা আপনার স্মরণীয় মুহুর্ত সৃষ্টি করবে।
আজ ২৯ নভেম্বর ২০২৩ সকাল ৯ টায় শুভ উদ্বোধন হয়েছে ঢাকা - কোলকাতা নৌ রুটে এম ভি রাজারহাট সি। নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় এর মাননীয় সিনিয়র সচিব জনাব মোস্তফা কামাল উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে জাহাজ টির শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
নৌযান টির শুভ উদ্বোধন ও প্রথম যাত্রা শুরু হয়েছে, মেরী এন্ডারসন ভি আই পি জেটি, পাগলা, নারায়ণগঞ্জ থেকে। উদ্বোধন শেষ এ নৌযান টি কোলকাতা এর উদ্দেশ্যে ছেড়ে গিয়েছে। আবার কোলকাতা থেকে ছেড়ে আসবে ৪ ডিসেম্বর। নৌযান টির পরবর্তী ট্রিপ ১৪ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে, কোলকাতা থেকে ১৮ ডিসেম্বর। উল্লেখ্য জাহাজ টির রাউন্ড ট্রিপ এর টিকেট কিনলেই নৌ পোর্টে অন এরাইভাল ভিসা পাবেন।
🛳️ ছাড়ার স্থান: কার্নিভাল ক্রুজ ফেরীঘাট, হাসনাবাদ ( পোস্তগোলা ব্রীজের নীচ থেকে)
🟢 ২য় ট্রিপ কলকাতায় জাহাজ পৌছানোর সময়: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ সকাল ১০.০০ ঘটিকা। (সম্ভাব্য)

⚓পৌছানোর স্থান: পুলিশ জেটি ঘাট, হাওড়া, কলকাতা।

⬅️ ২য় ট্রিপ কলকাতা থেকে ছেড়ে আসবে: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ সকাল ১০.০০ ঘটিকা ।
✅ ২য় ট্রিপ ঢাকা পৌছানোর সময়: ২০ ডিসেম্বর ২০২৩ সকাল ১০.০০ ঘটিকা। (সম্ভাব্য)
♒ চলাচল এর রুট: ঢাকা (হাসনাবাদ কার্নিভাল ফেরীঘাট)- চাঁদপুর - বরিশাল - ঝালকাঠী - মোরেলগঞ্জ - মংলা (সুন্দরবন)- আংটিহারা - হেমনগর (ভারত)- বালি (সুন্দরবন)- ভগবতপুর - নামখানা - ডায়মন্ড হারবার - কোলকাতা পুলিশ জেটি।
🧑‍✈️ যাত্রী নিরাপত্তা ব্যবস্থা: পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, লাইফ বয়া, আধুনিক অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা, উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন নেভিগেশন ব্যবস্থা ও দক্ষ আনসার বাহিনী।
🍝ভ্রমনকালীন সময় খাবার ব্যবস্থা: জাহাজ এ ভ্রমন কালীন সময়ে দৈনিক ৫০০/- প্যাকেজ এ একজন যাত্রী ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ ও ডিনার করতে পারবেন।
মেন্যু: সকাল - পরোটা, সবজি, ডাল, হালুয়া, ব্রেড, জেলী, সিদ্ধ ডিম, পানি।
দুপুর ও রাত: সাদা ভাত, মাছ, মাংস, মিক্স সবজি, ডাল, ভর্তা, সালাদ, ডেজার্ট, পানি।
এছাড়া জাহাজ এ ২ টি রেস্টুরেন্ট ও ফাস্টফুড জোন এ আলাদা ভাবে অন পে তে খাবার থাকবে।
🇮🇳 ভ্রমনকারীর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: ভারতীয় ভিসা সম্বলিত পাসপোর্ট (ভিসার মেয়াদ কমপক্ষে ১৫ দিন, পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ০৬ মাস), জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি।

🛄🛄 ব্যাগেজ ও মালামাল পলেসি: কাস্টমস কর্তৃপক্ষ অনুমোদন সাপেক্ষে প্রতি টিকেটের সাথে সর্বোচ্চ ৪০ কেজি মালামাল বহন করিতে পারবেন। অতিরিক্ত প্রতি কেজির জন্য ১০০ টাকা হারে প্রদান করিতে হবে। (মালামালের সকল বৈধতার ও কাস্টমস চার্জ, ট্যাক্স/ভ্যাট যাত্রীকে বহন করিতে হবে)
👨‍⚕ চিকিৎসা: সার্বক্ষনিক একজন এমবিবিএস ডাক্তার ভ্রমনকালীন সময়ে জাহাজে অবস্থান করবেন।
🎯🎲বিনোদন: দাবা, ক্যারম, লুডু ও লাইভ মিউজিক, জিমনেশিয়াম।
🎫 ওয়ান ওয়ে ভাড়ার তালিকা ঃ ৪০% মূল্য ছাড়ে (সিমীত সময়ের জন্য)
ডিসকাউন্টের পর ভাড়ার তালিকা:
🎫 সিঙ্গেল স্লিপার ঃ ৬,০০০/- (১ জন)
🎫 ডাবল স্লিপার ঃ ১০,০০০/- (২ জন)
🎫 সিঙ্গেল কেবিন ঃ ১২,০০০/- (১ জন)
🎫 ডাবল কেবিন ঃ ২০,৪০০/- (২ জন)
🎫 ফ্যামিলি কেবিন ঃ ২৫,২০০/- (২ জন)
🎫 ভিআইপি কেবিন ঃ ৩০,০০০/- (২ জন)
🎫 প্রিমিয়াম ভিআইপি কেবিন ঃ ৫০,৪০০/- (২ জন)
🧑‍🍼 ফ্যামিলির কেবিনের সাথে ১০ বছরের কম বয়সের ২ জন সন্তানের টিকিট ফ্রি।
১. জাহাজ এর সকল শ্রেনীর টিকেট এর সাথে ১০০০ টাকা ট্রাভেল ট্যাক্স ইনক্লুড। অর্থাৎ আলাদা করে ট্রাভেল ট্যাক্স দেয়া লাগবে না।
২. যারা রাউন্ড টিকেট ক্রয় করবেন, জাহাজ কলকাতা তে অবস্থানকালীন সময়ে তারা রাতে জাহাজ এ অবস্থান করতে পারবে সম্পূর্ন ফ্রি তে (আলাদা কোন রাত্রি যাপন চার্জ দিতে হবে না)।
৩. ১ম ভয়েজ সম্পন্ন হওয়ার পর থেকে প্রতি মাসে ২-৩ টি ট্রিপ থাকবে এবং ক্রমান্বয়ে ট্রিপ আরো বৃদ্ধি করা হবে। সম্ভাব্য ২য় ট্রিপ - ১৪ ডিসেম্বর। আপাতত যাত্রীর পাসপোর্ট এ যে কোন পোর্ট এ ভারতীয় ভিসা থাকলেই একজন যাত্রী এই নৌ পথে ভ্রমন করতে পারবেন।
ঢাকা - কোলকাতা রুটে রিটার্ন জাহাজ টিকেট কাটলেই পাচ্ছেন অন এরাইভাল ভারতীয় ভিসা 🥰
অন এরাইভাল ভিসা প্রাপ্তি তে আপনার যা করনীয়:
১। মিনিমাম ৬ মাস মেয়াদী বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট।
২। অনলাইন এ ভারতীয় ভিসার আবেদন ও পেমেন্ট স্লিপ।
৩। ভারতীয় ভিসা আবেদন সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় সকল কাগজ পত্র।
৪। জাহাজ টিকেট রাউন্ড ট্রিপ।
সব কাগজ পত্র ঠিক থাকলে এবং এই পাসপোর্ট এ পূর্বের কোন ব্যাড রেকর্ড না থাকলে অন এরাইভাল ভিসা পাবেন ইনশাআল্লাহ।
যা যা জাহাজ কর্তৃপক্ষ কে দিতে হবেঃ
* পাসপোর্ট এর কপি।
* ভিসা আবেদন এর এপয়েন্টমেন্ট স্লীপ।
* ভিসা ফি জমা স্লীপ।
** টিকেট কপি।
বুকিং ও তথ্য সংক্রান্ত যোগাযোগ করুন: 01793395556(Whats App)

সেন্ট মার্টিন ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন???আমাদের কাছে পাবেন লাক্সারি বিচ ভিউ রিসোর্ট, শীপ টিকেট এবং বাস টিকেট সহ সকল সার্ভিস।❣️...
22/11/2023

সেন্ট মার্টিন ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন???
আমাদের কাছে পাবেন লাক্সারি বিচ ভিউ রিসোর্ট, শীপ টিকেট এবং বাস টিকেট সহ সকল সার্ভিস।

❣️❣️টেকনাফ- সেন্টমার্টিন -টেকনাফ
১। এমভি বার আউলিয়া
টেকনাফ-সেন্টমার্টিন-টেকনাফ
--সান ডেক- ১৪০০/-
--মেইন ডেক- ১৪০০-
--প্যানারোমা- ১৬০০/-
--রিভেরিয়া- ১৬০০/-
--মোযারাত লাউঞ্জ- ১৮০০/-

২। আটলান্টিক
--ইকোনমি ডেক- ১৪০০/-
--ওপেন ডেক- ১৫০০/-
--রয়াল লাউন্জ (এসি)-১৭০০/-
--লাক্সারী লাউন্জ (এসি)-১৯০০/-
-- সুপার লাক্সারী -২১০০/-

৩। কেয়ারি সিন্দবাদ
টেকনাফ-সেন্টমার্টিন-টেকনাফ
--মেইন ডেক- ১০০০/-
--ওপেন ডেক- ১৩০০/-
--ব্রিজ ডেক- ১৪০০/-

৪। কেয়ারি ক্রুজ এন্ড ডাইন
টেকনাফ-সেন্টমার্টিন-টেকনাফ
--পার্ল লাউঞ্জ- ১৬০০/-
--কোরাল লাউঞ্জ- ১৪০০/-
--এক্সক্লুসিভ লাউঞ্জ- ১২০০/-

আমাদের অফিস:
চট্টগ্রাম অফিসঃ
YES Tours & Travels
১১৯/১২০ হাজী মুসা কমপ্লেক্স
মির্জাপুর, মুরাদপুর,চট্টগ্রাম।
01511339900

কক্সবাজা অফিসঃ
হোটেল হোয়াইট বীচ, সুগন্ধা পয়েন্ট,কক্সবাজার
01620203261

ঢাকা অফিসঃ
মোতালেব প্লাজা,এলিফ্যান্ড রোড়, ঢাকা।
01793395556

Hotline: 01793395556

LAW DEPARTMENT'SCOASTAL EXPEDITION4th BATCH Department of LawBANGABANDU SHEIKH MUJIBUR RAHMAN SCINCE & TECHNOLOGY UNIVER...
16/10/2023

LAW DEPARTMENT'S
COASTAL EXPEDITION

4th BATCH
Department of Law
BANGABANDU SHEIKH MUJIBUR RAHMAN
SCINCE & TECHNOLOGY UNIVERSITY

RANGAMATI
SAINTMARTIN
COX'S BAZAR

13-17 October 2023

⛱️⛱️নতুন সাজে,কক্সবাজার বীচ!⛱️⛱️                                  বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২৩ উপলক্ষে কক্সবাজার নতুন সাজে সজ্...
26/09/2023

⛱️⛱️নতুন সাজে,কক্সবাজার বীচ!⛱️⛱️

বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২৩ উপলক্ষে কক্সবাজার নতুন সাজে সজ্জিত। সাত দিনব্যাপী পর্যটন মেলা ও বীচ কার্নিভালের আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসন।
চলবে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত।

ExcursionDepartment of ZoologySession 2020-21University of ChittagongDate: 10-11 June 2023Vanue: Cox's bazar & Patuartek...
09/06/2023

Excursion
Department of Zoology
Session 2020-21
University of Chittagong
Date: 10-11 June 2023
Vanue: Cox's bazar & Patuartek Beach

"হোটেল হোয়াইট বীচ" কক্সবাজার         অবিশ্বাস্য অফার!!  জুন মাস জুড়ে থাকছে...★এসি কাপল রুমঃ(২ জন)৩দিন ২রাত খাবার সহ ৫০০০...
05/06/2023

"হোটেল হোয়াইট বীচ" কক্সবাজার
অবিশ্বাস্য অফার!!
জুন মাস জুড়ে থাকছে...

★এসি কাপল রুমঃ(২ জন)
৩দিন ২রাত খাবার সহ ৫০০০.০০ টাকা।
★এসি থ্রিপল রুমঃ(৩জন)
৩ দিন ২রাত খাবার সহ ৬৬৬৬.০০ টাকা
★এসি কানেক্টিং রুমঃ(৪ জন)
৩দিন ২রাত খাবার সহ ৭৭৭৭.০০ টাকা
★এসি কানেক্টিং রুমঃ (পাঁচ জন)
৩দিন ২রাত খাবার সহ ৯৯৯৯.০০ টাকা

বিস্তারিত জানতে আজই কল করুন...
01620-203261 (হোয়াটসঅ্যাপ)

কক্সবাজারে আপনারা আরো যে সুবিধাগুলো পাচ্ছেন আমাদের কাছেঃ
★রেন্ট-এ কার
★ জিপ গাড়ি
★বাস টিকেট
★বিমান টিকেট
★হোটেল বুকিং
★মোটর বাইক বুকিং
★শীপ টিকেট
★ রেডিয়েন্ট ফিস ওয়াল্ড টিকেট
★ সুইমিংপুল বুকিং

For Booking:
01793395556

Happy Labor Day from Yes Tours and Travels! We appreciate all of the hard work that goes into making our business a succ...
01/05/2023

Happy Labor Day from Yes Tours and Travels!

We appreciate all of the hard work that goes into making our business a success. Here's to all of the workers who keep our industry moving forward!

১ম বারের মতন জাঁকজমক ভাবে সম্পন্ন হলো চট্টগ্রামের অনলাইন ট্রাভেল এডমিন গ্রুপ (COTAG) এর আয়োজিত ফ্রেন্ডলি ফুটবল টুর্নামেন...
16/04/2023

১ম বারের মতন জাঁকজমক ভাবে সম্পন্ন হলো চট্টগ্রামের অনলাইন ট্রাভেল এডমিন গ্রুপ (COTAG) এর আয়োজিত ফ্রেন্ডলি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩

COTAG- Chittagong Online Travel
Admin Group কর্তৃক আয়োজিত।
💥Presented by :Chittagong Tourist Gang
💥Powered by :Awesome Tourism

কোটাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট
নগরীর কাপ্তাই রাস্তার মাথা বাহির সিগনাল সংলগ্ন সিচো এরিনাতে অদ্য ১৫ই এপ্রিল শুক্রবার রাত ১টায় এই টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এই টুর্নামেন্টে চট্টগ্রামে সবগুলো ট্রাভেল গ্রুপের এডমিনদের সমন্বয়ে এই টুর্নামেন্টে মোট চারটি দল অংশগ্রহণ করে এবং এই দলগুলোর নাম করন করা হয় বাংলাদশের সবচাইতে জনপ্রিয় এবং সুন্দর চারটি ঝর্ণার নামে।দলগুলো হলো >

🌱সাইংপ্রা ঝর্ণা
🌱লিলুক ঝর্ণা
🌱জাদিপাই ঝর্ণা
🌱বাক্তলাই ঝর্ণা

টুর্নামেন্টের প্রথম দুই ম্যাচে জয় নিশ্চিত করে বাক্তলাই ঝর্ণা সরাসরি ফাইনালে জায়গা করে করে নেয় এর পরবর্তীতে সাইংপ্রা ঝর্ণা এবং লিলুক ঝর্ণার তুমুল ফাইটিং ম্যাচে ট্রাইবেকারের শেষ গোল দিয়ে লিলুক ঝর্ণা পৌছে যায় ফাইনালে। এরপর লিলুক এবং বাক্তলাই ঝর্ণার ফাইনাল ম্যাচে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে বাক্তলাই ঝর্ণা ট্রাইবেকারে ৩-০ গোলে জয় লাভ করে চ্যাম্পিয়ন হয় এই টুর্নামেন্টে।

💥Sponsored by
★Eat & Treat Restaurant
★Palki House Boat
★Nongor House Boat
★Gotrip
★Eyes On Bangladesh

💥Photography partner
★Royal Veil

আয়োজন শেষে কোটাগের মেম্বাররা আশাব্যক্ত করেন এই ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে এবং কোটাগের মাধ্যমে চট্টগ্রামের পর্যটন এগিয়ে যাবে।

আমাদের সকল মূল্যবান গ্রাহক ও অনুসারীদের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা!আমরা এই শুভ উপলক্ষটি উদযাপন করার সময়, আসুন আমরা বিগত বছ...
14/04/2023

আমাদের সকল মূল্যবান গ্রাহক ও অনুসারীদের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা!
আমরা এই শুভ উপলক্ষটি উদযাপন করার সময়, আসুন আমরা বিগত বছরকে স্বরণ করার জন্য কিছু সময় নিই এবং সামনে থাকা নতুন সুযোগ এবং অ্যাডভেঞ্চারের জন্য অপেক্ষা করি।

ইয়েস ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসে, আমরা আপনাকে সেরা ভ্রমণ অভিজ্ঞতা প্রদান করতে এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতি তৈরি করতে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আপনি বাংলাদেশের সৌন্দর্য অন্বেষণ করার জন্য ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন বা বিশ্বের অন্যান্য অংশে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন না কেন, আমরা আপনাকে প্রতিটি পদক্ষেপে সহায়তা করতে এখানে আছি।

এই আনন্দের উপলক্ষ্যে, আমরা আমাদের পরিষেবাগুলিতে আপনার অব্যাহত সমর্থন এবং আস্থার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমরা আগামী বছর এবং তার পরেও আপনাদের সেবা দেওয়ার জন্য উন্মুখ।

আপনার ভ্রমণের ছবিগুলিতে আমাদের ট্যাগ করতে ভুলবেন না এবং আমাদের সামাজিক মিডিয়া পেজগুলিতে যুক্ত হতে আমাদের অফিসিয়াল হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন!
আবারও, ইয়েস ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের পক্ষ থেকে সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা!

আসন্ন ঈদ উল ফিতরের পূর্ব থেকে(১৭ এপ্রিল) চট্টগ্রাম - হাতিয়া (নলচিরা ঘাট) - তজুমুদ্দিন ঘাট (ভোলা) নৌ রুটে নিয়মিত চলাচল কর...
10/04/2023

আসন্ন ঈদ উল ফিতরের পূর্ব থেকে(১৭ এপ্রিল) চট্টগ্রাম - হাতিয়া (নলচিরা ঘাট) - তজুমুদ্দিন ঘাট (ভোলা) নৌ রুটে নিয়মিত চলাচল করবে এম ভি বার আউলিয়া (শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত) জাহাজ।
জাহাজ টি নিয়মিত প্রতিদিন চলাচল করবে ইনশাআল্লাহ। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত জাহাজ টিতে প্যানোরমা ও রিভেরিয়া ২ ধরনের বিজনেস ক্লাস সিট, মোজারাত লাউঞ্জ (সোফা আসন), মেইন ডেক ও সানডেক (বাইরে ভিউ সহ সিট), ২ জন এর ডিলাক্স কেবিন, ২ জন এর ভি আই পি ও ভি ভি আইপি কেবিন এবং ৪ জন এর ফ্যামিলি বাংকার কেবিন রয়েছে।
জাহাজ টির টিকেট অনলাইনে বুকিং করতে পারবেন Yes Tours থেকে।
*** এছাড়া এম ভি কর্নফুলী এক্সপ্রেস (শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত) জাহাজ টিও পুরো বর্ষা মৌসুমে উক্ত নৌ পথে নিয়মিত চলাচল করবে ইনশাআল্লাহ।

টিকেটের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
01620203261

সরাসরি অফিসে এসেও টিকেট সংগ্রহ করতে পারেন
অফিসঃ
ইয়েস ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
হাজী মুসা কমপ্লেক্স, ৪র্থ তলা, মির্জারপুল, মুরাদপুর,চট্টগ্রাম।

ঈদ ট্যুর প্লান ইনশাআল্লাহ। ২৪ এপ্রিল, সিকিম ট্যুর ৫রাত্র ৬দিন ২২০০০/- ২৪ এপ্রিল, সাজেক ট্রিপ ১রাত্র ২দিন ৩২০০/- ২৫ এপ্রি...
10/04/2023

ঈদ ট্যুর প্লান ইনশাআল্লাহ।

২৪ এপ্রিল, সিকিম ট্যুর ৫রাত্র ৬দিন ২২০০০/-
২৪ এপ্রিল, সাজেক ট্রিপ ১রাত্র ২দিন ৩২০০/-
২৫ এপ্রিল, রাঙ্গামাটি ট্রিপ, ১ দিন ৭৫০/-
২৬ এপ্রিল, বান্দারবান ট্রিপ,১দিন ৮০০/-

বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
01793395556
01511339900

সরাসরি অফিসে এসেও বুকিং দিতে পারেন।
অফিসঃ
ইয়েস ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
হাজী মুসা কমপ্লেক্স, ৪র্থ তলা, মির্জারপুল, মুরাদপুর,চট্টগ্রাম।

Looking for an exciting Eid trip? We've got you covered! Check out our amazing tour packages:📍 Sikkim Tour: 5 nights, 6 ...
09/04/2023

Looking for an exciting Eid trip?
We've got you covered! Check out our amazing tour packages:

📍 Sikkim Tour: 5 nights, 6 days for only ৳22000/-
📍 Sajek Trip: 1 night, 2 days for only ৳3200/-
📍 Rangamati Trip: 1 day tour for only ৳750/-
📍 Bandarban Trip: 1 day tour for only ৳800/-

Book your trip now by contacting us at:
📞 01793395556
📞 01511339900

You can also visit our office for direct booking at:
Yes Tours and Travels
Haji Musa Complex, 4th floor, Mirzarpool, Muradpur, Chittagong.

Looking for a perfect getaway this April 25th holiday? Explore the breathtaking beauty of Rangamati with Yes Tours and T...
09/04/2023

Looking for a perfect getaway this April 25th holiday?

Explore the breathtaking beauty of Rangamati with Yes Tours and Travels.

Our package includes a visit to the iconic Jhulonto bridge, a tour of the beautiful Polwel Park, a shopping spree at the Adibashi Bazar, and a relaxing boat ride on Rangamati Lake.

To book your trip, call us at 01793395556 or 01511339900.

You can also visit our office located at Haji Musa Complex, 4th floor, Mirzarpul, Muradpur, Chittagong, for a hassle-free booking experience.

ইদের ছুটিতে রাঙ্গামাটি ভ্রমন২৫ শে এপ্রিলযে সব স্পটে ঘুরবঃ★ঝুলন্তব্রীজ★পলওয়েল পার্ক★আদিবাসী বাজার★রাঙ্গামাটি লেকে নৌ ভ্রম...
08/04/2023

ইদের ছুটিতে রাঙ্গামাটি ভ্রমন
২৫ শে এপ্রিল

যে সব স্পটে ঘুরবঃ
★ঝুলন্তব্রীজ
★পলওয়েল পার্ক
★আদিবাসী বাজার
★রাঙ্গামাটি লেকে নৌ ভ্রমণ

বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
01793395556
01511339900

সরাসরি অফিসে এসে বুকিং করতে পারেন।
অফিসঃ
ইয়েস ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
হাজী মুসা কমপ্লেক্স, ৪র্থ তলা, মির্জারপুল, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম।

সেন্টমার্টিন শিপ আপডেট (ঈদের পর)ঈদ উপলক্ষ্যে সেন্টমার্টিন গামী জাহাজ চলাচলের কথা থাকলেও পারমিশন  না পাওয়ায় এই বছর (২০২২-...
06/04/2023

সেন্টমার্টিন শিপ আপডেট (ঈদের পর)

ঈদ উপলক্ষ্যে সেন্টমার্টিন গামী জাহাজ চলাচলের কথা থাকলেও পারমিশন না পাওয়ায় এই বছর (২০২২-২০২৩ সিজন) আর জাহাজ চলবে ন

আগামী ঈদের দিন থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-পথে চলাচল করবে: "এম.ভি.কর্ণফুলী এক্সপ্রেস", "এম.ভি বার আউলিয়া"অগ্রিম বুকিং দি...
29/03/2023

আগামী ঈদের দিন থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-পথে চলাচল করবে: "এম.ভি.কর্ণফুলী এক্সপ্রেস", "এম.ভি বার আউলিয়া"
অগ্রিম বুকিং দিয়ে আপনার ভ্রমণ নিশ্চিত করুন!

☞Hotline No : 01620203261 (WhatsApp)

============= সময় সূচী ============
কক্সসবাজার থেকে ছাড়ার সময় সকাল ৯:৩০ টায়
সেন্টমার্টিন থেকে ছাড়ার সময় বিকেল ৩:০০ টায়

জাহাজে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকছে ট্যুরিস্ট পুলিশ!

আমাদের টিকেট মূল্য :[যাওয়া + আসা]
--------------------------------
১। ইকোনমি ক্লাস টিকেট মূল্য : ১,৫০০ টাকা
২। বিজনেস ক্লাস টিকেট মূল্য : ১,৬০০ টাকা
৩। ওপেন ডেক টিকেট মূল্য: ১,৭০০ টাকা
৪। ভি আই পি লাউঞ্জ টিকেট মূল্য: ১,৯০০ টাকা

ইদের ছুটিতে সিকিম ভ্রমন১ম ট্যুরঃযাত্রার তারিখ ২৩শে এপ্রিলফেরার তারিখ ২৯শে এপ্রিল২য় ট্যুরঃযাত্রার তারিখ ২৪শে এপ্রিলফেরার ...
28/03/2023

ইদের ছুটিতে সিকিম ভ্রমন
১ম ট্যুরঃ
যাত্রার তারিখ ২৩শে এপ্রিল
ফেরার তারিখ ২৯শে এপ্রিল

২য় ট্যুরঃ
যাত্রার তারিখ ২৪শে এপ্রিল
ফেরার তারিখ ৩০শে এপ্রিল

৬ রাত ৫ দিন
ঢাকা থেকে ২০৯০০/-
চট্টগ্রাম থেকে ২২০০০/-

ভ্রমনের স্থানসমূহঃ
★এমজি মার্গ
★ সেভেন সিস্টার ফলস
★ ভীম নালা ফলস
★ তাসি ভিউ পয়েন্ট
★ লাচুং(নর্থ সিকিম)
★ তিস্তা ভিউ পয়েন্ট, চুংথাং
★ ইয়াংথাম ভ্যালি
★ জিরো পয়েন্ট(পার্মিশন সাপেক্ষে নিজ খরচে)
★ ছাংগু লেক (ইস্ট সিকিম)

সরাসরি অফিসে বুকিংয়ের জন্যঃ

YES Tours & Travels
ঢাকা অফিসঃ
১৪৫, সালেহ সদন(তৃতীয় তলা)বা/এ, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০।
চট্টগ্রাম অফিসঃ
হাজী মূসা কমপ্লেক্স(৪র্থ তলা), মির্জারপুর, মুরাদপুর,চট্টগ্রাম।

মোবাইলঃ
01793395556
01511339900

আগামীকাল ১৮ ই মার্চ থেকে টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে নিয়মিত চলাচল করবে বিলাসবহুল জাহাজ এল সি টি কাজল বর্তমান টিকেট মূ...
17/03/2023

আগামীকাল ১৮ ই মার্চ থেকে টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে নিয়মিত চলাচল করবে বিলাসবহুল জাহাজ এল সি টি কাজল

বর্তমান টিকেট মূল্যঃ
টেকনাফ-সেন্টমার্টিন- টেকনাফ (যাওয়া-আসা)

১-মেইন ডেক - ১০০০/-
২-ওপেন ডেক- ১১০০/-
৩-বিজনেস ক্লাস ১২০০/-
৪. ভিআইপি লাউঞ্জ--১৩০০/-

* ৫ বছরের নিচে ছোট বাচ্চা ফ্রি। ৫ বছরের উপরে হলে শিপ টিকেট নিতে হবে।

আমাদের বৈশিষ্ট্য সমূহঃ
০১. সম্পূর্ণ নিরাপদ ও নিশ্চিত
০২. শিপের বাইরে দাঁড়িয়ে সমুদ্র উপভোগের সুযোগ

বুকিং নাম্বারঃ ☎️ +880 1620-203261

Bangladesh থেকে India যাওয়ার A to Z সঠিক গাইডলাইন। যশোর, বেনাপোল বর্ডার দিয়ে যারা যেতে চান তাদের জন্য উপকারে আসবে।যারা ই...
15/03/2023

Bangladesh থেকে India যাওয়ার A to Z সঠিক গাইডলাইন। যশোর, বেনাপোল বর্ডার দিয়ে যারা যেতে চান তাদের জন্য উপকারে আসবে।

যারা ইন্ডিয়া ঘুরতে বা চিকিৎসার জন্য যেতে চান তারা সাধারনত কলকাতা থেকে ট্রেনে করেই বেশি সংখ্যক লোক বিভিন্ন গন্তব্যে যাতায়াত করে থাকে আর সেটা কলকাতার হাওড়া স্টেশন থেকেই বাংলাদেশের ৮০% লোক যাতায়াত করে ভারতের বিভিন্ন গন্তব্যের দিকে যেমন হাওড়া টু চেন্নাই, হাওড়া টু দিল্লি, হাওড়া টু কালকা, হাওড়া টু গোয়া, হাওড়া টু মুম্বাই ইত্যাদি।

আসুন জেনে নেই কিভাবে ভারতে যাবেন এছাড়াও ট্রেনের বিস্তারিত আপডেট তথ্য।

এই পোস্টটি (বিডিইন্ডি ট্রাভেরা) পেজের প্রথম পোস্ট ছিল যা (৯ জানু, ২০১৭) তে পাব্লিশ করা হয়েছিল যা ব্যাপক ভাইরাল হয়েছিল এবং অনেকে উপকৃত হয়েছিল। পোস্টটিতে পূনরায় আপডেট তথ্য যোগ করে আবারো দেওয়া হলো.....

@@ যারা খুলনা থেকে ট্রেনে করে বেনাপোল যাবেন তারা সকাল ৬ টা ৩০ মিনিটের মধ্যে খুলনা রেল স্টেশন পৌঁছাবেন এবং কাউন্টার থেকে ৪৫ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে উঠে পড়ুন। ঠিক ৬ টা ৪৫ মিনিটে ট্রেন ছাড়বে এবং সকাল ৯ টা ১৫ মিনিটে গিয়ে বেনাপোল স্টেশন পৌঁছাবে (এটি আগে ভোর ৬ টায় ছাড়তো)। বেনাপোল স্টেশন নেমে ইজিবাইকে বেনাপোল বর্ডার চলে যাবে এবং প্রতিজন ভাড়া নিবে ২০ টাকা, সময় লাগবে ১৫/২০ মিনিট। এরপর লাইনে দাঁড়িয়ে ভ্রমণ ট্যাক্স ও বেনাপোল উন্নয়ন ফি বাবদ ৫৪৫ টাকা জমা দিন সোনালি ব্যাংক কাউন্টারে। তারপর পাসপোর্ট ও ভ্রমণ ট্যাক্স কপি দেখিয়ে ভিতরে প্রবেশ করুন আর ব্যাগ ও লাগেজ স্ক্যান করে সামনে এগিয়ে যান....

@@ যারা খুলনা বিভাগে বসবাস করেন যেমন বাগেরহাট, যশোর, নড়াইল, খুলনা, ঝিনাইদহ, মেহেরপুর ও অন্যান্য অঞ্চলের মানুষ বেনাপোল বর্ডার দিয়ে যাতায়াত করে বা করতে পছন্দ করে, তাদের কে প্রথমে যা করতে হবে তবে বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ ই বেনাপোল বর্ডার দিয়ে যাতায়াত করে কারণ সহজ ও সময় কম লাগে তাছাড়া কলকাতা কাছে।

# খুলনা থেকে কিভাবে ও কখন যাবেন?.....................................................
কখন যাবেন এটা নির্ভর করবে আপনার বা আপনাদের উপর। কারণ আপনি যদি আগে থেকে চেন্নাই/ভেলর/দিল্লি ট্রেনের টিকিট কোন পরিচিত এজেন্ট এর মাধ্যমে কাটিয়ে রাখেন তাহলে ওই এজেন্ট এর কাছ থেকে অগ্রীম টিকিট নিয়ে নিবেন এবং যাত্রার অন্তত ১ দিন আগে ট্রেনের সময় সূচি ঠিক আছে কিনা জেনে নিবেন।

ধরে নিলাম, আপনি এপ্রিল মাসের ৮ তারিখ রাত ১১:৫৫ মিনিটে হাওড়া স্টেশন থেকে চেন্নাই ( মাদ্রাজ ) এর উদ্দেশ্য নিয়ে ট্রেনে যাত্রা শুরু করবেন, ট্রেনের নাম Chennai mail (চেন্নাই মেইল) যা রাত ১১:৫৫ মিনিটে ছাড়বে। এই ট্রেন আছে রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে ছাড়তো কিন্তু এখন ১১ টা ৫৫ মিনিটে ছাড়ে।

আপনি যদি খুলনা থেকে শুরু করেন তাহলে প্রথমে খুলনার সোনাডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ডে সকাল ৮ টায় এসে খুলনা টু কুস্টিয়া যাওয়ার অনেক বাস পাবেন। আপনি "গড়াই পরিবহণ" এ যশোর যাওয়ার টিকিট কেটে উঠবেন। গড়াই পরিবহণ এর সার্ভিস অন্য বাসের তুলনায় ভালো। ১ ঘণ্টা পর পর বাস ছাড়ে ওখান থেকে যশোর এর উদ্দেশ্য নিয়ে যশোর তারপর কুষ্টিয়া যায়।

বাস যদি সকাল ৮ টায় চালু করে তাহলে যশোর মনিহারের ওখানে পৌঁছাতে ১০ টা বেজে যাবে মানে ২ ঘণ্টা লাগে। খুলনা থেকে যশোর মনিহার ৬২ কি.মি.।

বিঃদ্রঃ অন্যদের ক্ষেত্রে যেখান থেকেই আসেন না কেন আগে যশোর মনিহারের কাছে আসতে হবে তারপর বেনাপোলের দিকে তবে অনেক জেলা থেকে সরাসরি বেনাপোল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত বিভিন্ন বাস আসে অর্থাৎ খোঁজ খবর নিবেন, তাহলে আরো সুবিধা হবে।

যাইহোক এবার যশোর মনিহারের ওখানে নেমে একটা ইজিবাইক ভাড়া করে নিবেন। প্রতি জন ২০ টাকা করে নিবে। ১২০/১৩০ টাকা দিয়ে রিজার্ভ করে নিলে ইজিবাইক ওয়ালা আপনাকে বেনাপোল বাসের কাউন্টার এর ওখানে নিয়ে যাবে, যেখান থেকে বেনাপোল যাওয়ার বাস ছাড়ে মুলত যায়গার টির নাম যশোর বাস টার্মিনাল নামে পরিচিত। তবে আপনি ২০ টাকা দিয়েও ইজি বাইকে আসতে পারবেন কারণ ৫ মিনিটের মধ্যে ইজি বাইকে লোক হয়ে যায়।

যশোরে মুলত একটা ইজি বাইকে ৮ জন করে নিয়ে থাকে। এবার ইজিবাইক থেকে নেমে টিকিট কেটে নিবেন বা বাসে সিট থাকলে উঠে পড়বেন। সিট না থাকলে পরের বাসের জন্য অপেক্ষা করে সিট নিয়ে বসে পড়ুন তবে আশা করি সিট পেয়ে যাবেন। যশোর মনিহার থেকে বেনাপোল বাসের কাউন্টারে যেতে ১৫/২০ মিনিট সময় লাগে।

# # যশোর টার্মিনাল থেকে বেনাপোল বাস স্ট্যান্ড ৩২ কি.মি. এবং ভাড়া নিবে ৭৫ টাকা করে প্রতি জন। সময় লাগবে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট তারমানে দুপুর ১২:৩০ মিনিটের মধ্যে পৌঁছে যাবেন। বাস থেকে নেমে হেটে যেতে ২০/২৫ মিনিটস লাগে বেনাপোল মুল গেটে যেতে যদি লাগেজ বা ব্যাগ বেশি থাকে তাহলে একটা ইজিবাইক ভাড়া করে বেনাপোল গেটে যাবেন, ভাড়া নিবে প্রতিজন ১৫ টাকা।

প্রায় ২ কি.মি. এর কাছাকাছি তাই ভ্যানে বা ইজি বাইকে যাবেন। প্রতি জন ১৫ টাকা করে ভাড়া নিবে আর রিজার্ভ করলে ৪০/৫০ টাকা দিলেই ছেড়ে দিবে।

তারমানে খুলনা থেকে ৮ টায়, তারপর ১০ টায় যশোর তারপর যশোর টারমিনাল থেকে বেনাপোল ১২ টা ৩০ মিনিটের মধ্যে মানে আরো ৩০ মিনিটস বেশি ধরে দুপুর ১ টায় পৌঁছে যাবেন।

এবার বেনাপোলে গিয়ে আগে যে কাজ করবেন তা হলো ওখানে সোনালি ব্যাংকে যাবেন। প্রতি জনের ভ্রমণ বাবদ ৫০০ টাকা করে ট্যাক্স ফি ও বেনাপোল উন্নয়ন ফি বাবদ ৪৫ টাকা মোট ৫৪৫ টাকা জমা দিয়ে ট্যাক্সের রিসিপ্ট কপি নিবেন। কপিতে উল্লেখ করা থাকবে ৫০০ টাকার কথা, এই টাকা আপনাকে দিতেই হবে এটাকে ভ্রমণ ট্যাক্স বলা হয়। এই ভ্রমণ ট্যাক্স আপনি যাত্রার ৩/৫ দিন আগেও সোনালী ব্যাংকে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে (বিকাস/রকেট) মাধ্যমে জমা দিয়ে রাখতে পারেন, ভ্রমণ ট্যাক্স এর কপি প্রিন্ট করে কাছে রাখবেন.....

তবে বেনোপোল থেকে দিতে গেলে একটু ভিড় থাকে। আপনি নিজে লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা জমা দিয়ে রিসিপ্ট কপি নিবেন আর যদি ঝামেলা মনে করেন তাহলে ওখানে দালাল পাবেন যারা এই কাজ করার জন্য আপনার পিছে লেগে থাকবে, ওদের কে দিয়ে করিয়ে নিলে পাসপোর্ট প্রতি ৪০/৫০ টাকা দেওয়া লাগে তবে নিজেরা করাই বেটার, কোন ঝামেলা নেই শুধু ভিড় থাকলে ২০/২৫ মি দেরি হবে এই আর কি।

তাহলে কাজ প্রায় শেষ, খাড়ান এখনো ঢের বাকি আছে। এবার ওই ট্যাক্স রিসিপ্ট আপনার ব্যাগে রেখে দিন বা পকেটে রাখতে পারেন যদি ইমিগ্রেশন অফিসার দেখতে চাই তাহলে দেখাবেন। যখন মুল গেটের ভিতরে প্রবেশ করবেন। তবে ট্যাক্স এর রিসিপ্ট কপি পাসপোর্ট বই এর ভিতরে রাখাই বেটার তাতে দেখতে চাইলে সহজে দেখে নিতে পারবে।

তবে কারো কাছে পাসপোর্ট দিবেন না, ভিতরে গেলে পুলিশ ও দালাল পাবেন, ওদের কাছে দিতে পারেন তবে সাথে যাবেন বা কাছাকাছি দাঁড়াবেন। আর না চাইলে নিজেই লাইনে দাড়িয়ে সব কাজ করতে পারবেন তাতে হয়তো ৩০ মি সময় লাগতে পারে। তবে ভীড় থাকলে আরো বেশি সময় লাগবে যেমন ১/২/৩ ঘণ্টাও লাগতে পারে।

তাহলে এবার মুল গেটের দরজায় আসুন, সাথে সাথে দুই / এক পুলিশ বা দালাল আপনাকে বলবে যে ভাই পাসপোর্ট এ সিল লাগানো লাগবে? যদি তাদের কাছে দেন তাহলে ৫/৭ মি পরে এসে আপনাকে পাসপোর্ট দিয়ে বলবে আপনার কাজ শেষ, এবার আপনার ব্যাগ বা লাগেজ স্ক্যান করে ছেড়ে দিবে আর আপনি কোন লাইনে না দাঁড়িয়ে সরাসরি গেট থেকে বের হয়ে যেতে পারবেন মানে বাংলাদেশের বর্ডার পার হওয়ার আগে ইমিগ্রেশনের অফিসার আপনার পাসপোর্ট আর ভিসা চেক করে আর Passport এ Departure Seal দিবে, এটা একটু দেখে নিবেন Departure নাকি Arraival seal মেরে দিলো কারণ যাওয়ার সময় Departure Seal হবে। এই ছাড়া আর কিছু নেই, এর জন্য প্রতি পাসপোর্ট এ ১০০ টাকা নিবে যিনি আপনাকে করে দিবেন তা না হলে নিজেরা লাইনে দাঁড়িয়ে একটু অপেক্ষা করে চেক করে নিতে পারবেন, কোন টাকা লাগবে না অর্থাৎ এটা সম্পূর্ণ আপনার বিষয়, তবে লাইনে দাঁড়িয়ে নিজের কাজ নিজে করুন, আগের থেকে অনেক ভালো সেবা পাবেন।

(এই সব কাজ করতে আপনার হায়েস্ট দুপুর ১:১৫ টা বা ১:৪৫ মিনিট বেজে যেতে পারে অর্থাৎ আপনি ইন্ডিয়ার মুল গেটের এরিয়াতে লাইনে ১:৪৫ টার মধ্যে দাঁড়িয়ে যেতে পারবেন।) যদি ভীড় কম থাকে বা স্বাভাবিক থাকে এবং ভীড় থাকলে দুপুর ২/৩/৪ টাও বাজতে পারে🤔

এবার আসুন ইন্ডিয়ার মুল এরিয়ার গেট শুরু (No mans land) যেখানে ইন্ডিয়ান অফিসার আপনাদেরকে লাইনে দাড় করিয়ে সবার হাতে একটা করে ছোট কাগজ বা ফর্ম দিবে ওটা হাতে বা পকেটে রাখবেন। এক এক করে ভিতরে ইন করবেন আর নরমাল অফিসাররা আপনার পাসপোর্ট দেখে ছেড়ে দিবে তারপর আপনি আপনার ব্যাগ ও লাগেজ নিয়ে সামান্য হেটে সামনে একটা গলির ভিতর দিয়ে যাবেন, কয়েক সেকেন্ড যাওয়ার পর ইন্ডিয়ার বড় একটা রুমে প্রবেশ করে দেখতে পাবেন অনেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। ওখানে ২/৩ জন অফিসার চেক করছে এক এক জন করে যেমন ইন্ডিয়ান রুপি বা ডলার আছে কিনা? আপনার কাছে ডলার ও বাংলা টাকা ছাড়া আর যেন কিছু না থাকে।

আপনার কাছে যত ডলার থাকবে তাই বলবেন আর না থাকলে বলবেন যে বাংলাদেশি টাকা ছাড়া আর কিছু নেই আর কি উদ্দ্যেশ্য নিয়ে ইন্ডিয়া যাচ্ছেন সেটা বললেই হবে। ওখানে তেমন ঝামেলা নেই, তবে চেক করে যদি রুপি পাই সব রেখে দিবে সেই সাথে ধমক তো আছেই। কারণ আপনাকে টাকা চেঞ্জ করে রুপি নিতে হবে ওদের ফাইনাল ইমগ্রেশনের চেকাপ ও ছবি তুলে রাখার পর অর্থাৎ ওই পারে পৌঁছানোর পর।

তবে ওখানে পা দেওয়ার সাথে সাথে ১/২ জন লোক এসে আপনার কাছে ওই কাগজ বা ফর্মটা চাইবে যেটা ইন্ডিয়ার মুল গেটে ইন করার সময় সবার হাতে একটা করে দিয়েছিল। যে কোন একজন কে দিয়ে ফিলাপ করিয়ে নিন। মুলত ওটা ফিলআপ করতে হবে, এই কাজটা করার জন্য ৬/৭ জন লোক ওখানে থাকে তারা দ্রুত লিখে দিবে আপনার নাম, পাসপোর্ট নং, ইন্ডিয়ার কোথায় যাবেন ইত্যাদি ওদেরকে ২০ টাকা করে দিতে হয় প্রতি পাসপোর্ট এর জন্য। আর স্বাক্ষরের স্থানে নিজের পাসপোর্টে যেভাবে আছে সেভাবেই স্বাক্ষর করে রাখবেন।

আপনার কাজ শেষ এবার আপনি ওই ফর্মটা হাতে নিয়ে সামনে আগাতে থাকুন। একটু একটু করে আগাতে আগাতে আপনি ওখানে ইমিগ্রেশনের মুল অফিসাররা অসংখ্য পিসি নিয়ে বসে আছে, আপনি লাইনে দাঁড়িয়ে পাসপোর্ট দিবেন। ওরা পাসপোর্ট নিয়ে কম্পিউটার থেকে চেক করবে আর আপনার একটা ছবি তুলে রাখবে, ফিংগার রাখবে, ছবি তোলার সময় চশমা খুলে তারপর সোজা হয়ে ক্যামেরার দিকে তাকাবেন বা ওরা যে ভাবে বলবে সেই ভাবে তাকাবেন।

অফিসাররা আপনাকে জিজ্ঞেস করতে পারে কি জন্য যাচ্ছেন যদি মেডিকেল ভিসা হয় তাহলে বাংলাদেশের ডা: এর প্রেস্ক্রিপশন ও এপোয়েন্টমেন্ট লেটার দেখতে চাইবে তবে আপনার কথা বলার ধরণ ওদের ১০০% রিয়েল মনে হলে আর দেখবে না, যান যান বলে ছেড়ে দিবে আর পাসপোর্ট টাও পকেটে ঢুকিয়ে নিবেন।

ওই রুম থেকে বের হয়ে ১ মিনিট হেটে সামনে গেলেই মেইন গেট দেখতে পারবেন এবং গেট দিয়ে বের হয়ে যাবেন তারপর রাস্তার ওই পারে গিয়ে অসংখ্য মানি এক্সচেঞ্জ অফিস পাবেন।

এখান থেকে বাংলাদেশি টাকা বা ডলার ভাঙিয়ে রুপি নিবেন। আজকের রেট জিজ্ঞেস করে নিবেন ১০০ টাকায় কত রুপি দিবে, সেই অনুযায়ী অপেক্ষা করে টাকা দিয়ে ইন্ডিয়ান রুপি বুঝে নিবেন।

বর্তমানে,
(১২/০২/২০২৩) তারিখে পার হয়েছিলাম

১০০ টাকা= ৭৪.৭০ রুপি দিচ্ছে (১২/০২/২৩ পর্যন্ত রেট ছিল) তবে এর কাছাকাছি বা বেশিও পেতে পারেন।

আমি যখন ২০২৩ সালের জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে গিয়েছিলাম তখন আমাকে ১০০ টাকা = ৭৬.৭০ রুপি দিয়েছিল কিন্তু আসার সময় কলকাতার মারকুইস স্ট্রীট রোড থেকে মাত্র ৭৪.৭০ রুপি পেয়েছিলাম। মূলত করোনার কারণে সব এলোমেলো হয়ে গেছে.....

আপনাকে যখন রুপি দিবে তখন ১০০ রুপির নোট নিবেন ৪০০০/৫০০০ বাকি সব আপনাকে ২০০০ রুপির নোট দিবে। আবার নিউ ৫০০ রুপির নোট দিলেও নিতে পারেন।

আপডেটঃ এখন আর রুপির কোন ঝামেলা নেই তাই ২০০০/৫০০ রুপির নোট দিলে তা সহজেই নিতে পারেন ,নো টেনশন। মানে চেন্নাই বা যেখানে যাবেন তা সহজেই ভাঙ্গিয়ে নিতে পারবেন দোকান বা হোটেল থেকে।

রুপি আর পাসপোর্ট পকেটে রাখবেন যাতে নিরাপদ থাকে। এবার ফাইনালি গেট পার হওয়ার সময় দারোয়ান আর একবার চেক করে দেখে ছেড়ে দিবে। আপনি এবার ইন্ডিয়ার মুল রাস্তায় পা দিলেন যেখানে অনেক দোকান ঘর, অটো, কার দেখতে পারবেন মানে যাদেরকে দেখতে পাচ্ছেন তারা সবাই কলকাতার বাসিন্দা। এই সমস্ত কাজ করতে আপনার দুপুর ২:৩০ এর বেশি বাজবে না। মানে ওদের এরিয়াতে পিচের রাস্তায় যখন পৌছেবেন তখন বিকেল দুপুর ২:৩০ বেজে যাবে (যদি ভীড় না হয়)

** বি:দ্র:
টাইম টু টাইম উল্লেখ করছি কারণ বেনাপোল দিয়ে ভোর ৬ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত মানুষ আসা যাওয়া করতে পারে। সন্ধ্যা ৬ টা বাজার সাথে সাথে গেট অফ মানে কেউ আর বর্ডার পার হতে পারবে না, আবার ভোর ৬ টা বাজার কয়েক মিনিট আগে গেট খুলে থাকে। তবে যারা ভিতরে প্রবেশ করে তাদেরকে বের হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, রাত ৮ টা বাজলেও বের হতে পারবেন।

ওদের এরিয়াতে প্রবেশ করার পর অনেক অটো, কার এবং প্রচুর দোকান দেখতে পারবেন। এবার একটা অটোতে উঠে পড়ুন, একটা অটোতে ৫ জন করে বসে মানে পিছনে ৩ জন আর ড্রাইভারের দুই পাশে দুই জন মোট ৫ জন হলে ছেড়ে দিবে বনগাও রেল স্টেশন পর্যন্ত। প্রতিজনের ভাড়া ৫০ রুপি করে নিবে (করোনার আগে ৩০ রুপি ছিল) ওরা রুপি কে টাকা বলে থাকে তবে যে রুপি নিছেন ওটাই ওদের টাকা, কলকাতা তো তাই। যদি রিজার্ভ করে নিতে চান তাহলে ২৫০ টাকা দিলে ওরা সাথে সাথে ছেড়ে দিবে আর ২০ মিনিটস পর "বনগাও" রেলস্টেশন এ গিয়ে নামিয়ে দিবে।

যে রাস্তা দিয়ে যাবেন তা মুলত যশোহর রাস্তা নামেই লেখা দেখতে পারবেন আর রাস্তার দুই ধারে বিশাল বিশাল গাছ দেখা যাবে। বেনাপোল থেকে বনগা ৮ কি.মি.। আপনি ২৫০ বা ৫০ রুপি দিয়ে অটো থেকে নেমে রেলের টিকিট কাউন্টারের ঘরের কাছে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে শিয়ালদা স্টেশন পর্যন্ত টিকিট কেটে নিন। মুলত এই বনগাঁ স্টেশন হচ্ছে লোকাল রেল স্টেশন। এখান থেকেই ট্রেন ছেড়ে শিয়ালদা পর্যন্ত যাতায়াত করে যা প্রায় ৯০ কিমি. দূরে।

বনগা থেকে শিয়ালদাহ স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া নিবে প্রতি জনের কাছ থেকে ২০ রুপি। সময় লাগবে ২ ঘন্টার একটু বেশি মানে আপনি বেনাপোল থেকে বিকেল ৩:৩০ এর দিকে পৌছালেন বনগাও রেল স্টেশনে এবং শিয়ালদা স্টেশন পৌছালেন বিকেক ৫:৩০ থেকে ৬ টার দিকে।

এবার ট্রেন থেকে নেমে সামনে হেটে মূল গেট দিয়ে বের হবেন এবং অনেক অটো পাবেন, একটা অটো নিবেন আর বলবেন হাওড়া স্টেশনে যাবেন অথবা হলুদ ট্যাক্সি নিতে পারেন। ওখান থেকে প্রায় ৪ কি.মি. দূরে হাওড়া স্টেশন, ভাড়া মোট ৩০০ রুপি নিবে তবে অনেকের কাছ থেকে ২৫০ রুপিও নিতে পারে সেটা আপনি ভাড়া ঠিক করে নিবেন এবং সময় লাগবে মাত্র ২৫/৩০ মি। তবে হলুদ ট্যাক্সিতে শেয়ার করে যেতে পারেন এক্ষেত্রে প্রতিজন ৭০/৮০ রুপি চাইতে পারে, তবে রিজার্ভ করে যাওয়া ভালো। হাওড়া স্টেশনের মুল গেটের ভিতর প্রবেশ করে আপনাকে নামিয়ে দিবে। ব্যাস, আপনি হাওড়া স্টেশনে পৌছে গেলেন সন্ধ্যা ৭ টার আগেই।

হাওড়া স্টেশনে মোট ২৩ টা প্লাটফর্ম মানে ২৩ টা ট্রেন আলাদা ভাবে আসা যাওয়া করার ব্যবস্থা আছে। তাই যারা আগে কখনো যান নাই তাদের কাছে একটু ভয় বা তালগোল লাগতে পারে আর হাজার হাজার মানুষ দেখতে পাবেন হাওড়া স্টেশনে। ভয়ের কিছু নেই আমরা তো আছি, ট্রেন যেখানে দাড় করানো আছে মানে ওই সময় কোন ট্রেন ছেড়ে যাবে ওটাই একটা প্লাটফর্ম, একটু উপরের দিকে তাকালেই দেখতে পারবেন ২২ বা ২১ বা অন্য ডিজিটাল প্লেটে লাল আলোতে লেখা আছে ওগুলো প্লাটফর্ম এর নম্বর। যদি আপনি উপরে তাকিয়ে দেখেন ২২ লেখা আছে তাহলে আপনি ২২ নং প্লাটফর্ম এ দাঁড়িয়ে আছেন। ২৩ দেখলে মনে করবেন ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে আছেন।

** এখন আপনি আপনার ট্রেন কিভাবে পাবেন?

আপনাকে যে টিকিট দিয়েছে অর্থাৎ এজেন্টের মাধ্যমে কাটিয়ে নিছেন সেটাতে ট্রেনের নাম, নম্বর, সিট নম্বর, টিকিটের দাম, আপনার নাম ও কোথায় যাবে ট্রেনটি তার বিস্তারিত দেওয়া থাকবে তবে কোন প্লাটফর্ম এ ট্রেনটি পাবেন বা উঠবেন তা দেওয়া থাকে না।

প্লাটফর্ম এর নাম্বার হেল্প সেন্টার বা তথ্য অফিস থেকে জেনে নিবেন পাশেই ১৮/১৯ নম্বর প্লাটফর্ম এর শুরুর দিকে একটু ভিতরে হেটে গেলেই পেয়ে যাবেন। তাদের কাছে জিজ্ঞেস করুণ যে চেন্নাই এর ট্রেন কোন প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে, ওরা সিরিয়াল দেখে আপনাকে বলে দিবে প্লাটফর্ম এর নাম মানে ২২/২৩ নম্বর। তবে চেন্নাই এর ট্রেন ২২ বা ২৩ নম্বর প্লাটফর্ম থেকেই ছাড়ে। আমাদের ট্রেন ২৩ নম্বর থেকে ছেড়েছিল।

তাছাড়া প্রতিটি ট্রেন ছাড়ার ২০ মিনিট আগেই দেখবেন নোটিশ বোর্ডের মত আছে প্রতিটি প্ল্যাটফর্মে। আপনার প্লাটফর্ম যদি ২৩ নম্বর হয় তাহলে ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে যাবেন আর ওখানে গিয়ে বসে সময় কাটাবেন কারণ আপনার ট্রেনটি ওখানে আসবে ঠিক ছাড়ার ৩৫/৪৪৫ মিনিট আগে। যখন ই আসবে তখন ই ট্রেনের লোকজন প্রতিটি বগির দরজায় প্যাসেঞ্জারের নাম ও ট্রেন নম্বর দেওয়া সম্বলিত একটি পেপারস আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবে (তবে ইদানিং লাগাতে দেখি না) আপনি ট্রেনে উঠার আগে একটু চেক করে নিবেন মানে চোখ বুলিয়ে দেখবেন যে ওখানে আপনার নাম ও ট্রেন নম্বর দেওয়া আছে কিনা যদি না থাকে তাহলে কিন্তু উঠে লাভ নেই কারণ সিট ছাড়া আপনাকে যেতে দিবে না আর আপনি যেতেও পারবেন না। যদিও এরকম ভুল সাধারনত কখনো হয় না তবুও চেক করেই উঠবেন। আপনাকে কিন্তু অনলাইন টিকিট দিবে যে কোন এজেন্ট আর ইন্ডিয়ার ট্রেনের টিকিট এখন অনলাইন হয়ে গেছে যদিও ট্রেন স্টেশনে গিয়ে কিনলে মুল টিকিট পাবেন তবে ভয়ের কিছু নেই কারণ অনলাইনে টিকিট দিয়ে থাকে, সো নো টেনশন।

আপনার বগি নম্বর টিকিটে লেখা থাকবে সেটা দেখে ট্রেনের বগি খুঁজে উঠতে হবে। যদি এসির টিকিট কাটেন তাহলে বগি B1, B1, B3, A1, A2, A3 এদের মধ্যে কোন একটা হতে পারে তারপরও দেখে উঠবেন। আর যদি স্লিপারের টিকিট হয় অর্থাৎ নন এসি স্লিপার তাহলে S1, S2, S3 ,S4, S5, S6, S7, S8 এরকম যে কোন একটা বগি হবে। এসি বগিতে ৬৪ টি সিট থাকে আর ৮ টা করে রুম থাকে। প্রতি রুমে ৮ জন করে শুয়ে ,বসে আরামে যেতে পারবে। প্রতি বগির এমাথায় ২ টা টয়লেট এবং ওমাথায় ২ টা টয়লেট থাকে আর মুখ, হাত ধোয়ার জন্য বেসিনও থাকে।

এবার ট্রেনে তো উঠে পড়লেন। আপনি আপনার সিট নম্বর খুঁজে সিটে বসে পড়ুন আর মাল জিনিস একদম নিচে রেখে দিন কোন সমস্যা হবে না তবে লাগেজ বা ব্যাগ গুলো আগে থেকে তালা বা লক সিস্টেম করে রাখা অনেক ভালো। কারণ সাবধানের মাইর নেই। প্রয়োজনে লোহার সিকল টাইপের কিছু কিনে ব্যাগ সিটের নিচে থাকা লোহা টাইপের কিছু একটার সাথে তালা দিয়ে রাখুন, তাহলে আরো নিরাপদ থাকবে, আমি এটি করে থাকি।

হাওড়া থেকে চেন্নাই ১৬৬৩ কি.মি.। সময় লাগে ২৮ ঘণ্টার কিছু কম বেশি যদি চেন্নাই মেইল ট্রেনে যান আর যদি করোমন্ডল এক্সপ্রেসে যান তাহলে ২৬ ঘণ্টা সময় লাগবে। ওদের ট্রেন শিডিউলিং এ যে টাইম দেওয়া থাকবে সেই টাইমে ট্রেন ছাড়বে, নো লেট।

এবার ট্রেন তো ছেড়ে দিল যথাসময়ে। রাতে কিছু খাওয়া দাওয়া করে নিতে পারেন। আপনি আপনার সিটে বসেই পেয়ে যাবেন সমস্ত খাবার-দাবার। আপনার কাছে এসে জিজ্ঞেস করবে কি খাবেন, আপনার কিছু জানা না থাকলে জিজ্ঞেস করবেন যে i want to eat ruti or rice with chicken or Egg Vuna or etc। আপনাকে জিজ্ঞেস করবে Veg or Non Veg এখানে Veg মানে ভেজিটেবলস। আপনি যদি ভেজ রিলেটেড কিছু খেতে চান তাহলে জিজ্ঞেস করবেন Plz tell me what type of veg. item? ওরা আপনাকে একটা একটা করে বলে যাবে দামসহ। যাইহোক আপনার অর্ডার নেওয়ার সময় আপনার সিট নম্বর আর কোথায় নামবেন সেটা জিজ্ঞেস করে ওদের খাতায় টুকে রাখবে। তবে চেন্নাই মেইল যেহেতু রাত ১১ টা ৫৫ মিনিটে ছাড়বে তাই এই ট্রেনে রাতের বেলা খাবার অর্ডার দেওয়া সম্ভব নয় কারন তখন ঘুমানোর সময়। সন্ধ্যা বা বিকেলের কোন ট্রেনে উঠলে সেটি প্রযোজ্য, তবে পরের দিন সকালে খাবার সরবরাহ বা বুকিং দেওয়ার বহু লোক পাবেন, সিটে বসেই।

যাইহোক তারপর ২৫/৩০ মি পর এসে একটা প্যাকেটে ভরে আপনার খাবার দিয়ে যাবে সাথে ছোট্ট করে এক গ্লাস পানিও পাবেন যা অন টাইম প্লাস্টিক গ্লাসে দিবে। এবার খাওয়া দাওয়া করে প্যাকেট ময়লা ফেলার জায়গাতে ফেলে আসুন। বাথরুমের/ওয়াশরুমের পাশেই ওই প্যাকেট গুলো ফেলে রাখবেন, ওরা সময় মতো এসে নিয়ে যাবে। এবার একটা ঘুম দেন আরাম করে।

পরের দিন ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে হাতমুখ ধুয়ে কিছুক্ষন হাটা চলা করতে পারেন মানে আপনার বগি থেকে অন্য বগিতে একটু আসা যাওয়া এই আর কি। ভোরবেলাতে উঠে ট্রেনের জানালা দিয়ে দেখতে পারবেন চারিদিকে শুধু ফাকা বিল আর পাহাড়। মাঝে মাঝে লোকারণ্য দেখতে পারবেন।

এবার নাস্তা করার পালা, সকালের নাস্তা কি খাবেন? তারজন্য আবার লোক এসে লিস্ট নিয়ে যাবে আর ৮ টার পর পর ই আপনার কাছে সকালের নাস্তা চলে আসবে। এভাবে খাওয়ার পর নিচে বসে আশেপাশেরর লোকের সাথে কিছুক্ষণ গল্পগুজব করে সময় কাটাতে পারেন। তারপর ১০ টার দিকে আবার খাবারের লোক আসবে আর জিজ্ঞেস করবে দুপুরে কি কি খাবেন তার লিস্ট নিয়ে চলে যাবে। ঠিক ১ টার পর পর ই আপনার খাবার চলে আসবে।

এরপর একই ভাবে দুপুরের খাবার খাবেন + রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়বেন। ভোর ৪ টা থেকে ৪ টা ৩০ মিনিটের মধ্যে চেন্নাই স্টেশন পৌঁছাবে আর ওটাই লাস্ট স্টেশন। আপনার ব্যাগবুগ নিয়ে ধিরে ধিরে ট্রেন থেকে নেমে পড়ুন। এরপর নেমে ২/৩ মিনিট অপেক্ষা করে সামনের দিকে আগাতে থাকুন, কোন দিকে আগালে টেম্পু/ট্যাক্সি পাওয়া যাবে সেটা মানুষ এর আগানো দেখলেই বুঝতে পারবেন।

যাইহোক আপনি চাইলে ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করে ভোর হলে রওনা দিতে পারেন তবে চেন্নাই তে কোন সমস্যা নেই, আপনি ওই সময় অটোতে করে বা ট্যাক্সিতে করে হোটেলে যেতে পারবেন।

এবার আসুন ট্যাক্সি নাকি অটোতে করে হোটেলে যাবেন? যেহেতু আপনি নতুন তাই Prepaid Taxi ভাড়া করতে পারেন মানে ট্রেন থেকে নামার পর একটু সামনে আগালেই ছোট ছোট ২/৩ টা বুথ ঘরের মত আছে ওখানে গিয়ে আপনার গন্তব্য বললে কত ভাড়া নিবে সেটার একটা স্লিপ দিবে (৫৫০/৬০০ রুপি) আর ড্রাইভার আপনার সাথে থেকে আপনাকে গাড়িতে উঠিয়ে হোটেলে নামিয়ে দিবে মানে ১০০% নিরাপদ যেহেতু একটা সিস্টেমের ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন।

আর এক প্রকার ট্যাক্সি যা প্রাইভেট কার নামেই পরিচিত, এদেরকে ভাড়া করে হোটেলে যেতে পারেন কোন সমস্যা বা ভয়ের কিছু নেই, ওদের ভাড়া ৫০/১০০ রুপি কম হবে কিন্তু নিরাপদ।

অথবা একটা অটো ভাড়া করে সরাসরি গ্রীমস রোডে চলে আসবেন, ঠিক এপোলো হাসপাতালের কাছেই। মাত্র ১৬০/১৮০ রুপি নিবে। ৪ জন পর্যন্ত যেতে পারবেন।

#কোথায় যাবেন?

আপনি যদি Apollo or Sangkara Nethralaya হাসপাতালে ডা: দেখাতে যান তাহলে চেন্নাই স্টেশন থেকে অটো বা কারে করে Greams Road যাবেন, ওখানে ৮৫% বাংগালী পাবেন, বাংগালী হোটেল পাবেন, এক কথায় হাতের কাছে সব ই পাবেন আর এই গ্রীমস রোডের পাশেই এপোলো হাসপাতাল এবং ১ কি.মি. দুরেই বিখ্যাত চোখের সংকরনেত্রালয় হাসপাতাল।

রেল স্টেশন থেকে মাত্র ২০/২৫ মিনিট সময় লাগবে। আপনি অটো ওয়ালাকে বলবেন I want to go to greams road, Beside of apollo hospital তাহলে অটোওয়ালা বুঝে যাবে।

#কোন হোটেলে উঠবেন?

হোটেল নাম: Hotel Residency
ভাড়া: ৭০০ রুপি ( ২ জন থাকতে পারবেন)
ভাড়া: ৯০০ রুপি ( ৩ জন থাকতে পারবেন থ্রি বেড)
হোটেল টাইপ: ২ স্টার ( মিডিয়াম কিন্তু পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন)
একদম গ্রীমস রোডের মেইন রাস্তা থেকে ২ মিনিট ভিতরের দিকে হেটে গেলেই পেয়ে যাবেন। বেগম সাহিব স্ট্রীট এরিয়া নামে পরিচিত।

হোটেল নাম: Hotel Classical
ভাড়া: ৭০০ রুপি ( ২ জনের জন্য)
ভাড়া: ৯০০ রুপি ( ৩ জনের জন্য)
লিফট আছে, হোটেলটি ৪ তলা বিশিষ্ট আর উপরে উল্লেখিত হোটেলের একটু সামনে গেলেই পেয়ে যাবেন, একই রাস্তা একই পাশে।

**বি:দ্র: উপরে উল্লেখিত দুটি হোটেলে থাকার অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছি, আপনারা ওখানে গিয়ে খুঁজে আরো ভালো হোটেল পাবেন বা আরো কম দামের মধ্যে থাকতে পারবেন। অবশ্যই যাচাই করে হোটেলে উঠবেন, আমার লেখার উপর ভিত্তি করে হোটেলে উঠবেন না বা থাকবেন না। ভালো মনে হলে থাকতে পারেন নতুবা ভিন্ন হোটেল খুঁজবেন প্লিজ।

#চেন্নাই স্টেশন থেকে ভেলর ( CMC ) কিভাবে যাবেন?

চেন্নাই রেল স্টেশন নেমে লোকাল ট্রেনের কাউন্টার থেকে ১৮ রুপি দিয়ে টিকিট কাটবেন আর যেতে মাত্র ৩ ঘন্টার মত লেগে যাবে। আপনাকে ভেলরের Katpadi JN এ নামতে হবে। এরপর একটা অটো ভাড়া করে সরাসরি CMC Hospital এর মেইন গেটে নামিয়ে দিতে বলবেন। কাটপাডি স্টেশন থেকে মাত্র ২০/২৫ মিনিট লাগে আর ভাড়া নিবে ১৬০/১৮০ রুপি। অথবা কাটপাডি রেল স্টেশন থেকে বের হয়ে ১ মিনিট হাটলেই মেইন রাস্তা পাবেন, ওখানে ২০ রুপি নিবে প্রতিজন। ৪জন হলেই ছেড়ে দিবে।

যাহোক,রিজার্ভ নিলে হাসপাতালের মেইন গেটে নামিয়ে দিবে এবং ভাড়া দিয়ে রাস্তার বিপরীত দিকে তাকিয়ে দেখেন শত শত দোকান, হোটেল ইত্যাদি পাবেন। আপনার পছন্দ মত একটা হোটেল ঠিক করে উঠে পড়ুন। তবে ৫০০/৬০০ রুপির মধ্যে ভাল মানের হোটেল রুম পাবেন। আর চাইলে ৩০০/৪০০ টাকার রুমে থাকতে পারবেন, তবে তা একটু ভিতরের দিকে, খারাপ না।

#চেন্নাই থেকে বাসে করে ভেলর (CMC) কিভাবে যাবেন?

আপনি চাইলে চেন্নাই স্টেশন থেকে মেট্রো রেলে উঠে কোয়েম বেডু বাস স্ট্যান্ড যেতে পারেন, একদম সহজ। প্রতিজন মাত্র ২০ রুপি ভাড়া নিবে।

অথবা

চেন্নাই স্টেশনে নেমে একটা অটো ভাড়া করে সরাসরি কোয়েমবেডু (KOYAM BEDU ) বাস স্ট্যান্ডে যেতে হবে। অটো ভাড়া নিবে ২৫০/২৮০ রুপি আর গিয়ে দেখবেন সরকারি অনেক বাস আছে, বাস দেখলেই বুঝবেন। বাসের লোকের কাছে শুনে নিন কোন বাস ভেলর বাস স্ট্যান্ড যাবে আর সেই বাসে উঠে পড়ুন। ভাড়া মাত্র ৯০ রুপি আর ভাড়া বাসের মধ্যেই নিয়ে থাকে, আলাদা পস মেশিন থেকে টিকিট দিবে আপনাকে। আর অন্য একটা বাস আছে কিন্তু ভাড়া ১১০ রুপি করে রাখে সেটা আপনি পেলে উঠবেন, না পেলে উঠবেন না অর্থাৎ ২ বাই ২ সিট এজন্য কিছুটা ভাড়া বেশি।

এরপর ভেলর বাস স্ট্যান্ড নামবেন আর কোথাও নামার দরকার নেই যেহেতু আপনি নতুন।

এবার ভেলর বাস স্ট্যান্ড নেমে একটা অটো ভাড়া করে নিন মাত্র ৭০/৮০ রুপি নিবে তবে নতুন হলে ১০০ রুপিও নিতে পারে। যাইহোক ভাবখানা দেখাবেন যে আপনি নতুন না, আর অটোওয়ালাকে বলবেন যে I want to go to CMC main gate, Kitna rupee অথবা What's the cost/fare? এবার উঠে পড়ুন আর ১৫/২০ মিনিটের মধ্যে CMC মেইন গেটে নামিয়ে দিবে। নেমে ভাড়া দিয়ে রাস্তার বিপরীতে তাকিয়ে দেখুন শত শত দোকান, লোকজন আর হোটেল আছে।

আপনাকে আগে হোটেল খুঁজতে হবে এবং ফ্রেশ হয়ে তারপর সময় থাকলে বাইরে একটু ঘুরাঘুরি করে নিতে পারেন। হোটেল ভাড়া ৩০০ থেকে শুরু করে ১২০০ রুপির মধ্যেই পেয়ে যাবেন। তবে ৫০০/৬০০ রুপির মধ্যে হলে ভালো মানের হোটেল পাবেন এবং রান্না করার সব কিছু পাওয়া যায়। কিছু হোটেল আছে হোটেল ভাড়ার সাথে এক্সট্রা গ্যাস বিল রাখবে আর বাইরে থেকে হাড়ি, পাতিল, কড়াই ইত্যাদি ভাড়া পাওয়া যাবে প্রতিদিনের জন্য। ১০ রুপি করে হাড়ি, কড়াই ভাড়া পাওয়া যায়, যদি ১০ দিনের বেশি থাকার দরকার হয় তাহলে কিছু কিছু জিনিস কিনে নিতে পারেন আর আসার সময় ব্যাগে করে আনবেন।

#হাওড়া থেকে কিভাবে ভেলরে (CMC) যাবেন?

এতোক্ষন বলেছি হাওড়া থেকে কিভাবে চেন্নাই যেতে হয় এবং চেন্নাই থেকে কিভাবে ভেলরে যাওয়া যায় কিন্তু এখন বলবো সরাসরি ভেলর কিভাবে যাবেন কারণ অনেকেই যত ঝামেলা কম হবে তত তার সুবিধা। চেন্নাই থেকে ১৪০ কি.মি. দূরে ভেলর তবুও চেন্নাই হয়ে অনেকে যায় কিন্তু সবাইতো আর যেতে চাইবে না কারণ আপনার যদি চেন্নাই সিটিতে কোন কাজ বা দরকার না হয় তাহলে অযথা ওখানে নেমে আবার কেন কষ্ট করে ভেলর যাবেন?

মুলত অনেকে সরাসরি ভেলরের ট্রেন না পাওয়াতে চেন্নাই এর ট্রেনে যেয়ে থাকে আবার অনেকে শখে গিয়ে থাকে--- ওই যে মাদ্রাজ বলে কথা একটু পা না দিলে কেমন হয়ে যায় এই আর কি।

যাইহোক ভেলরে জাওয়ার প্রতিদিনের ট্রেন আছে একটি আর সাপ্তাহিক ট্রেন আছে ৩/৪ টি যা প্রতি সপ্তাহে একদিন/Duidin করে চলে। ম্যাক্সিমাম ট্রেন হাওড়া স্টেশন থেকে ছাড়ে যেমন:

১। Howra SMVB EXP (12863)
এটি প্রতিদিন রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে ছাড়ে (পূর্বে রাত ৮ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়তো) আর এখন পৌঁছায় রাত ২ টা ৪৮ মিনিটে, সময় লাগে: ২৭ ঘণ্টা ৫৩ মিনিট। পৌঁছাবে: Katpadi Junction আর এখানে নেমে একটা অটো নিলে ২০/২৫ মিনিট লাগে CMC এর মেইন গেটে পৌঁছাতে। মুলত এই ট্রেনটি সরাসরি ভেলর হয়ে বেংগালুর পর্যন্ত যেয়ে থাকে। কিন্তু আপনাকে ভেলরের Katpadi Station নেমে যেতে হবে।

#ভাড়ার তালিকা:
এসি 3A tier: ৩০০০ টাকা
এসি 2A tier: ৪১০০ টাকা
নন এসি স্লিপার: ১৩০০ টাকা

এই ভাড়া সাধারণত কোন এজেন্টের মাধ্যমে নিতে চাইলে এরকম ই হয়ে থাকে কারন রুপি থেকে বাংলাদেশি টাকা তারপর সার্ভিস ফি যোগ করে।

২। TVC Suf express (ট্রেন নং: ২২৬৪২)
এটি প্রতি সপ্তাহের মংগলবার ছাড়ে রাত ১১ টা ৫০ মিনিটে (আগে ছাড়তো রাত ১১ টা ৫ মিনিটে) আর এখন পৌঁছায়: ভোর ৪ টা ৪৫ মিনিটে আর সময় লাগে: ২৮ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট। ট্রেনটি Shalimar স্টেশন থেকে ছাড়ে।

#ভাড়ার তালিকা:
নন এসি স্লিপার: ১৩২০ টাকা
3A tier AC: ৩০৫০ টাকা
2A tier AC: ৪১৫০ টাকা

৩। SMVB Humsafar exp (ট্রেন নং: ২২৮৮৭)
এটি সপ্তাহে ১ দিন ছাড়ে যেমন সোমবার। দুপুর ১২ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে আর পৌঁছাবে: পরের দিন বিকেল ৩ টা ৩০ মিনিটে। সময় লাগে: ২৬ ঘণ্টা ৫০ মিনিট। হাওড়া থেকে ১৭৯২ কি.মি. ভেলরের কাটপাডি স্টেশন পর্যন্ত।

#ভাড়ার তালিকা:
3A tier AC: ৩৩০০ টাকা
এই ট্রেনে শুধু এসি ৩ টায়ার বগি থাকে।

এই হলো ভেলরে জাওয়ার সমস্ত ট্রেনের বিস্তারিত যা হয়তো আপনার দরকার হতে পারে। বাংলাদেশ থেকে যারা যাতায়াত করে তারা ম্যাক্সিমাম রাতের ট্রেনে যেতে পছন্দ করে।

তাহলে রাতের ট্রেনে উঠে খাওয়া দাওয়া করে নিন। খাওয়া দাওয়া বাবদ ১৪০ রুপির মত খরচ যাবে এর বেশি নয় তবে ভেজিটেবল কিছু খেলে ৬০ রুপির মধ্যে হয়ে যাবে। যাইহোক খাওয়া দাওয়া শেষ হলে একটা শান্তির ঘুম দিন।

পরেরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করে নিবেন। একই ভাবে দুপুরের, রাতের খাবার খেয়ে নিবেন এতে করে দুপুরে ১২০ এবং ১২০ সব মিলে ২৪০ + সকালে ৬০ = ৩০০ রুপির বেশি নয়।

আপনার ট্রেন কিন্তু রাত ৪ টায় কাটপাডি স্টেশনে নামিয়ে দিবে। কিন্তু এক্ষেত্রে আপনি যেহেতু নতুন তাই টিকিট কাটবেন এমন ট্রেনের যে ট্রেন ভেলরের Katpadi Station এ ভোরবেলা গিয়ে পৌঁছাবে। তাহলে আপনার জন্য সহজ হবে কারণ রাতে গিয়ে হোটেল খোজাখুঁজি ঝামেলার। তারপরও গেলে কোন সমস্যা নেই কারণ ভেলরে বাটপারের সংখ্যা খুব খুব কম তাই নিশ্চিন্ত মনে ঘোরাঘুরি করতে পারেন বা যেতে পারেন।

অটোবাইক ভাড়া করে নিবেন তাতে ১৭০/২০০ রুপি পর্যন্ত নিতে পারে, CMC মেইন গেটে যেতে সময় লাগবে: ২৫/৩০ মিনিট। এবার অটো থেকে নেমে ভাড়া দিয়ে দিন তারপর মেইন গেটের বিপরীত দিকে মানে রাস্তার ওই পারে যাবেন আর হোটেল খুঁজবেন। বিভিন্ন রকমের হোটেল আছে তবে অনেক কমে পাবেন হোটেলের রুম গুলো।

অটো বাড়া করে CMC হাসপাতালের গেটের বিপরীত দিকে বাজার ও প্রচুর হোটেল আছে যেমন New city Lodge, Mysore Palace এই হোটেলে ভাড়াও তুলনামূলক কম আছে যেমন নন এসি রুমের ভাড়া ৪০০ রুপি, ৫০০ রুপি আছে। আবার এক রুমে ৩জন থাকলে ৫৫০/৬০০ রুপি নিবে।

নিউ সিটি লজ হোটেলের নিচে মসজিদ আছে। ওই একই গলি বরাবর সামনে হেটে গেলে মাইশোর প্যালেস পাবেন, এছাড়াও আশে পাশে বা একটু ভিতরের দিকে গেলে আরো কমে পাবেন যেমন ৩০০ রুপিতে অসংখ্য হোটেল পাবেন।

আর যদি একটু ভালো মানের হোটেলে থাকতে চান সেক্ষেত্রে Vaibhab Residency (বৈভব রেসিডেন্সি), এটি সি এম সি হাসপাতালের মূল গেট থেকে পূর্ব দিকের রাস্তা বরাবর হাটলে LIC ইন্সুরেন্স কোম্পানি পাবেন তার পাশের গলিতে অবস্থিত অর্থাৎ সায়েদাপেট টেম্পু স্ট্যান্ড যাওয়ার যে গলি, সেখানে অবস্থিত।

এই হোটেলে ভাড়া ৮৫০/৯০০ রুপি নন এসি রুম কিন্তু খুব পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং প্রতি তলাতে রান্নাঘর আছে, প্রতি রান্নাঘরে ৩/৪ জন রান্না করতে পারে সেরকম ব্যবস্থা আছে। রুম ও বাথরুম যথেষ্ট ভালো। আমি নিজে ২বার থেকেছি।

আমি এ পর্যন্ত ভেলরে ৬বার গিয়েছি তাই বিভিন্ন হোটেল ও ফ্লাটে থাকার অভিজ্ঞতা রয়েছে, এছাড়াও বহু হোটেলে গিয়ে খোঁজ নিয়েছি অর্থাৎ গ্রাহকদের তথ্য দেওয়ার জন্য গিয়েছি। তাই ভেলর বা চেন্নাই সম্পর্কে

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when YES Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to YES Tours & Travels:

Videos

Share

Category