Marco Polo Tours and Travels Ltd.

Marco Polo Tours and Travels Ltd. Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Marco Polo Tours and Travels Ltd., Travel Agency, M. R. Center ( 5th Floor South Side) Lift-4, House/49, Road/17, Block-E, Banani C/A, Dhaka.

To carry on business as Travel Agents and Tour Operators, Hajj and Umrah Group Organizers, Transporters by sea, land or air and to facilitate traveling and to provide services to tourists and travelers by chartering or reserving steamships, cruise liners.

24/11/2021
সংযুক্ত আরব আমিরাতগামী বাংলাদেশি কর্মীদের কোভিড টেস্টের জন্য নির্ধারিত ফি সরকার পরিশোধ করবে।
03/10/2021

সংযুক্ত আরব আমিরাতগামী বাংলাদেশি কর্মীদের কোভিড টেস্টের জন্য নির্ধারিত ফি সরকার পরিশোধ করবে।

ভারতে পর্যটন ভিসা চালু অক্টোবরেপ্রথম ৫ লাখ বিনাশুল্কে-আগামী মাস থেকে ভারত পর্যটন ভিসা চালু করতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নর...
23/09/2021

ভারতে পর্যটন ভিসা চালু অক্টোবরে
প্রথম ৫ লাখ বিনাশুল্কে-

আগামী মাস থেকে ভারত পর্যটন ভিসা চালু করতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শনিবার এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পর্যটনশিল্পে উৎসাহ দিতে শিগগিরই ৫ লাখ ট্যুরিস্ট ভিসা বিনা শুল্কে দেওয়া হবে।’ প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই ভিসা দেওয়ার। ভিসার সঙ্গে ভারতের বিমান পরিষেবাগুলোও পর্যায়ক্রমে চালু হবে। লক্ষ্যণীয়, যত বিদেশি পর্যটক ভারত ভ্রমণ করেন, তার মধ্যে বাংলাদেশি সর্বাধিক। সরকারি সূত্রে এও বলা হয়েছে, প্রথম পর্যায়ের পর্যটন ভিসা আগামী বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত বহাল হবে। আপাতত এক সপ্তাহের জন্য ভিসা দেওয়া হতে পারে। অক্টোবরে চালু হলে গত দেড় বছরের মধ্যে এই প্রথম পর্যটন ভিসা চালু হবে। ২০২০ সালের মার্চ থেকে পর্যটন ভিসা বন্ধ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতে যেহেতু করোনার প্রকোপ কমেছে এবং টিকাকরণ দ্রুতগতিতে চলছে, সে কারণেই ট্যুরিস্ট ভিসা চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রী মোদি এও জানিয়েছেন, পর্যটনশিল্পের সঙ্গে জড়িত সবাইকে ১০ লাখ রুপি সহযোগিতা করা হবে এবং নথিভুক্ত ট্যুরিস্ট গাইডদের ১ লাখ রুপি করে দেওয়া হবে। তিনি আশা করেন ধীরে ধীরে আবার আগের মতো পর্যটক আসা শুরু হবে। সরকারি সূত্রে বলা হয়েছে, আগামী ১০ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। ইতিমধ্যে ১৩০ কোটি নাগরিকের মধ্যে ৮০ কোটিকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা অনেক কমে এসেছে। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চাইছে, শুধু সেসব পর্যটককে ভিসা দেওয়া হবে যারা করোনার টিকা নিয়েছেন।
তথ্যসূত্র- বাংলাদেশ প্রতিদিন।

মালেশিয়া ভ্রমণ ইচ্ছুক যাত্রীদের জন্য সুখবর। বিস্তারিত পড়ুন।
22/09/2021

মালেশিয়া ভ্রমণ ইচ্ছুক যাত্রীদের জন্য সুখবর। বিস্তারিত পড়ুন।

থাই ট্যুরিস্ট ভিসা পুনরায় চালু করা হয়েছে আগামী ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ ইং থেকে শর্তসাপেক্ষে।
19/09/2021

থাই ট্যুরিস্ট ভিসা পুনরায় চালু করা হয়েছে আগামী ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ ইং থেকে শর্তসাপেক্ষে।

বাংলাদেশ-ভারত স্থলবন্দর দিয়ে যাত্রী চলাচলের বিষয়ে সর্বশেষ নির্দেশনা।
17/09/2021

বাংলাদেশ-ভারত স্থলবন্দর দিয়ে যাত্রী চলাচলের বিষয়ে সর্বশেষ নির্দেশনা।

খুবই জরুরি তথ্য। যদি কারো উপকারে আসে। দয়া করে বেশি শেয়ার করুন যেন মানুষ উপকৃত হয়। জনস্বার্থে প্রচার করা হল। ধন্যবাদ সবাই...
07/04/2021

খুবই জরুরি তথ্য। যদি কারো উপকারে আসে। দয়া করে বেশি শেয়ার করুন যেন মানুষ উপকৃত হয়। জনস্বার্থে প্রচার করা হল। ধন্যবাদ সবাইকে।
ঢাকা সিটির ICU Hospitals এর নাম ও ফোন নাম্বার।

21/02/2021

আমরা ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি ও তাঁদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।
Marco Polo Tours and Travels Ltd.

******* একটি জনসচেতনতা মূলক পোস্ট *****হাঁচি, কাঁশি, গলা খুসখুস, জ্বর, শরীর ব্যাথা, পাতালা পায়খানা, স্বাদ ও গন্ধহীন এসবে...
29/07/2020

******* একটি জনসচেতনতা মূলক পোস্ট *****

হাঁচি, কাঁশি, গলা খুসখুস, জ্বর, শরীর ব্যাথা, পাতালা পায়খানা, স্বাদ ও গন্ধহীন এসবের যেকোন ১/২টা উপসর্গ দেখা দিলেই ভেবে নেবেন আপনি করোনা আক্রান্ত। এতে ভয়ের কোন কারণই নেই। একটু সর্তক হলে বিষয়টি একেবারেই স্বাভাবিক। মনে রাখবেন ঘরের একজন আক্রান্ত হলে অপরাপর সদস্যগণ (গৃহকর্মীসহ) একযোগে চিকিৎসা শুরু করবেন।

এক্ষেত্রে প্রথমত প্রথমত প্রথমত
সৃস্টিকর্তার উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে।

দ্বিতীয়ত : মানসিক শক্তি অক্ষুণ্ণ রাখতে হবে। মনে রাখবেন মানসিক বিপর্যয় ঘটলে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলো নির্জীব হয়ে পড়ে। আর তখনই করোনা ভাইরাসের দেহ দখলের সুযোগ তৈরী হয়। কোনভাবেই মানসিক বিপর্যয় ঘটতে দেয়া যাবে না।

তৃতীয়ত : আক্রান্ত ব্যাক্তির সাথে পরিবারের অপরাপর সদস্যগণ এমন আচরণ করবেন না যাতে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্থ হন। আক্রান্ত ব্যাক্তিকে কখনও কক্ষ বা গৃহবন্দি করবেন না। সর্বচ্চ তাঁর প্লেট গ্লাস চায়ের কাপসহ ব্যবহার্য্য জিনিস ভিন্ন করুন। তাকে অতীতের তুলনায় বেশী করে সময় দিন। মানসিক শক্তি দিন। একই বৈঠকে খাওয়া দাওয়া করুন। আমি আমার পজেটিভ স্ত্রীর সাথে বিছানা পৃথক করিনি। আমাদের কন্যাকেও করিনি। পরিবারের সবাই এক সাথে আইসোলেশনে থেকেছি।খেয়েছি। এতে আমার ছেলে মেয়ে সংক্রমিত হয়নি। ভয়ের কিছু নেই।

চতুর্থত : ঘরে একজন সদস্যেরও যদি উপসর্গ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে অপর সকল সদস্য কমপক্ষে ১৪ দিন ২৪ ঘন্টা মাস্ক ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যাক্তি দুটি অন্যরা ১টি মাস্ক ব্যবহার করবেন। এতে অনেকেই সুরক্ষিত থাকবেন। মাস্কের রাবারে আমার কানে উপরে ঘা হওয়ার পরও মাস্ক খুলিনি। কানের উপর টিস্যু পেপার ও তুলা ব্যবহার করেছি।

পঞ্চমত : পানির সাথে জীবানু নাশক মিশিয়ে (সম্ভব হলে) প্রতিদিন কমপক্ষে দুইবার ঘরের মেঝে ও ডায়েনিং টেবিল মুছতে হবে।

ষষ্ঠত : খাওয়ার পর ব্যবহার্য প্রতিটি থালা বাটি গ্লাস সাবান দিয়ে ভালোভাবে ধুতে হবে।

সপ্তমত : এক ঘন্টা পরপর ঘরের সবাই সাবান দিয়ে হাত ধুবেন। যে কোন জিনিস মুখে দেয়ার আগে তো এ কাজ অবশ্যই করবেন।মনে রাখবেন ভেজালের ভীড়ে স্যানিটাইজারের চেয়েও সাবান করোনা নিধনে অনেক গুন বেশী কার্যকর।

অষ্টমত : প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাওয়ার যেমন মাছ, মাংস, ডিম, দুধ,ডাল জাতীয় খাবার খাবেন।সব সম্ভব না হলে কমপক্ষে সকালে ২টা বিকালে ২টা কুসুমসহ (যে ফরমেটে পছন্দ করেন) ডিম খাবেন। এছাড়া ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল যেমন লেবু, তেতুল, আনারস, জাম, লটকন, আমলকি, পেঁপে, আম, লিচুসহ এখনকার মওসুমি ফল খাবেন। এক্ষেত্রে লেবু বেশী খাওয়া সম্ভব। এতে কাজও বেশী হয়। আপনি সারাদিন সাধ্যমত লেবুর সরবত,লেবু চা,ভাতের সাথে লেবু খান। কমপক্ষে ১৪ দিন জীবনকে লেবুময় করে তুলুন।

নবমত : মনে রাখবেন করোনা সংক্রমণ থেকে ফুসফুস রক্ষা করতে পারা মানে আপনি নিজেকে মৃত্য ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা করা। এজন্য গরম পানির ভাঁপ ছাড়া কোন বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে টুইন কাজ করবেন। দেড় লিটার পানিতে ৭/৮টি এলাচি, ৭/৮টা লবঙ্গ (লং), ২/৩ টুকরা দারুচিনি, ২/৩টা তেজপাতা, ১ ইঞ্চি পরিমাণ আদার কুঁচি, চা চামুচের ১ চামুচ কালোজিরা, আধা চামুচ হলুদ গুড়া ও ১ চামুচ চা পাতা ১টি বড় লেবুর রস দিয়ে ভালো করে জাল দিবেন। সেই উৎরানো গরম পানি থেকে নাক দিয়ে ভাঁপ নিবেন। মুখ দিয়ে ছাড়বেন। এতে ফুসফুস গরম হয়। আর গরমে ভাইরাসের মৃত্য ঘটে। ফুসফুস সুরক্ষায় এটি হচ্ছে এখন একমাত্র ব্যবস্থা। এক পর্যায় গরম বাস্প শেষ হলে সেই মসলা চা এক মগ পান করবেন। সম্ভব হলে মধু মিশিয়ে না হয় যে যার যার পছন্দ মত পান করবেন। প্রতিদিন কমপক্ষে ৪ বার করে ১৪ দিন ভাঁপ ও মসলা চা পান করবেন।

দশমত : ফুসফুসের ব্যায়াম করুন। নাক দিয়ে লম্বা নিঃশ্বাস নিয়ে কমপক্ষে ১০ সেকেন্ড (সম্ভব হলে আরও বেশী) দম আটকে রেখে পরে মুখ দিয়ে আস্তে আস্তে ছাড়ুন। এভাবে ৫ বার। ৬ বারের সময় দম ছাড়তে কাঁশি দিয়ে ছাড়ুন। এসময় অবশ্যই হাতে একটি টিস্যু পেপার অথবা রুমাল মুখের সামনে রাখবেন। খেয়াল রাখবেন যাতে কাঁশির সাথে থুথু বাতাসে মিশতে ও মাটিতে পড়তে না পারে। এভাবে দিনে কমপক্ষে ৪ বার ১৪ দিন করবেন।

এগারোতম : এই মহুর্তে সবার ঘরে একটা অক্সি মিটার থাকা প্রয়োজন।থাকলে ২ ঘন্টা পরপর অক্সিজেন ও পালস্ রেট
জানতে পারবেন। মনে রাখবেন অক্সিজেন লেভেল ৯২ এর নিচে গেলে দ্রুত রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে অক্সিজেন দিতে হবে।

ঘরে অক্সি মিটার না থাকলে রোগীর শ্বাসকষ্ট হলে উপর হয়ে বুকের নিচে বালিস দিয়ে হাত পা ছড়িয়ে জোরে জোরে নিঃশ্বাস টানুন ছাড়ুন। এভাবে ২০ থেকে ৩০ মিনিট করুন। এতে অক্সিজেন লেভেল বাড়ে। এরপরও শ্বাসকষ্ট থাকলে অথবা পরিস্থিতি উন্নতি না হলে হাসপাতালে অক্সিজেন দেয়ার দ্রুত ব্যবস্থা করতে হবে।

এছাড়া দৈহিক রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন ট্যাবলয়েড ও ক্যাপসুল খেতে হবে।

***ভিটামিন

১। ট্যাবলয়েড জিংক ২০
প্রতি রাতে ১টা ১৪ দিন

২। ট্যাবলয়েড সিভিট ডিএস
প্রতি সকালে ১টা রাতে ১টা চুষে
খাবেন ১৪ দিন

৩। ক্যাসুল ডি রাইস ৪০,০০০
প্রতি সাপ্তাহে ১টি ৬ সাপ্তাহ

***কাঁশি থাকলে

৪। এম কাস্ট ১০/মোনাস।
প্রতি রাতে ১টি ১৪ দিন

বেশী কাঁশি হলে ও সাথে কফ থাকলে

৫। ট্যাবলয়েড জিম্যাক্স
প্রতি রাতে ১টি ৭ দিন

৬। স্যাক্লো ২০/সারজেল ২০/ওমিপ্রাজল ২০ ট্রুপেন ২০ প্রতি সকালে ১টা রাতে ১টা

***জ্বর ও শরীরে ব্যাথা থাকলে

৬।নাপা এক্সটেইন্ড/এইচ প্লাস/নাপা র্যাপিড/প্যারাসিটামল
১টি ৮ ঘন্টা পরপর।

সবাইকে মনে রাখতে হবে করোনা ভাইরাস দেহে সংক্রামিত হয়ে ফুসফুস বিকল করে। ফলে অক্সিজেনের অভাবে মৃত্য ঘটে। এ ভাইরাসের কোন প্রতিষেধক নেই।

আতংক নয়, আমরা একটু সর্তক ও সচেতন হলে করোনাকে দেহের ভিতর মৃত্য ঘটাতে পারি।

তবে যাঁরা পূর্ব থেকে বিভিন্ন স্থায়ী রোগে ভুগছেন তাঁরা দয়া করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ফুসফুস আক্রান্ত হলে কষ্ট হলেও হাসপাতালে চিকিৎসা নিন।

উপরে উল্লেখিত চিকিৎসা, সর্তকতা, সচেতনতায় আল্লাহ্’র অশেষ রহমতের কৃপায় এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় আমরা করোনা মুক্ত।
Collected.

 #বিদেশগামী_ব্যক্তিদের_করোনা_টেস্ট_করার_নিয়মাবলীঃবহুদিন পর আন্তর্জাতিক বিমান খুলে দেয়ার পর অনেকেই দেশের বাহিরে যাওয়ার কথ...
27/07/2020

#বিদেশগামী_ব্যক্তিদের_করোনা_টেস্ট_করার_নিয়মাবলীঃ

বহুদিন পর আন্তর্জাতিক বিমান খুলে দেয়ার পর অনেকেই দেশের বাহিরে যাওয়ার কথা ভাবছেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে করোনা টেস্ট করে তার রিপোর্ট নিয়ে তবেই যেতে পারবেন। আমি কতগুলো কমন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি।

১) আমি কবে টেস্ট করাব???
উত্তরঃ আপনার যে সময় ঢাকা থেকে ফ্লাইট ছাড়বে তার পূর্বের ৭২ ঘন্টার মধ্যে। সহজ হিসাব এরকম।
- মনে করুন আপনি আজ সকালে স্যাম্পল দিয়েছেন।
- আগামিকাল বিকালে আপনি রিপোর্ট পাবেন।
- পরশুদিন আপনার ফ্লাইট থাকবে।
এই রকম সময় মিলিয়ে চলে আসবেন। তাহলে ৭২ ঘন্টার ঝামেলায় পরবেন না।

২) টেস্ট কোথায় করাব?
উত্তরঃ DNCC করোনা আইসোলেশন সেন্টার,মহাখালী, ঢাকা (মহাখালী বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন)।

৩) টেস্ট করাতে কি কি জিনিস লাগবে?
উত্তরঃ ৪ টি জিনিস
- আপনার পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- আপনার এয়ার টিকেটের কপি
- ৩,৫৩৫ টাকা
- পাসপোর্ট (অরিজিনাল)

৪) কখন টেস্ট করাতে আসব?
উত্তরঃ প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ২ টা।

৫) রিপোর্ট কখন পাব?
উত্তরঃ যেদিন স্যাম্পল দিবেন তার পরের দিন দুপুর
২ টা থেকে ৪ টা।

৬) শুক্রবার, ঈদের দিন বা অন্য সরকারি ছুটির দিন খোলা থাকবে?
উত্তরঃ সপ্তাহ ৭ দিনই খোলা থাকবে। কোন প্রকার ছুটিতে বন্ধ থাকবেনা।

৭) পূর্বে এপয়েনমেন্ট দিতে হবে?
উত্তরঃ না। নির্দিষ্ট সময় হিসেব করে সকালে চলে আসবেন। পূর্বে এপয়েনমেন্ট দেয়ার কিছু নেই।

৮) টাকা কি আগে থেকে 'নগদ' এ পাঠাতে হবে?
উত্তরঃ না। ক্যাশ নিয়ে আসলেই হবে। ভিতরে নগদ এর এজেন্ট আছে। তারা করে দেবে।

৯) আমার বাচ্চা আছে, আমার মা বয়স্ক। যেয়ে কি অনেকক্ষণ তাদের বসে থাকতে হবে?
উত্তরঃ না। তাদের লাইনে আগে দেয়া হয় যাতে কষ্ট কম হয়।

১০) বাসায় থেকে স্যাম্পল নেয়া হয় কি না?
উত্তরঃ না। আপনাকে এসেই স্যাম্পল দিয়ে যেতে হবে।

১১) রিপোর্ট কোথায় পাব?
উত্তরঃ ২ ভাবে পেতে পারেন।
- DNCC করোনা আইসোলেশন সেন্টারে নির্দিষ্ট দিনে দুপুর ২-৪ টা পর্যন্ত রিপোর্ট দেয়া হবে।
- covid19reports.dghs.gov.bd এই ওয়েব পেজে দুপুর ২ টার পর আপনার প্রদত্ত মোবাইল নম্বর দিয়ে পেয়ে যাবেন। শুধু প্রিন্ট করে এয়ারপোর্টে নিয়ে যাবেন।
যেটাতে আপনার সুবিধা।

১২) রিপোর্টে নামের বানান ভুল আসছে, তাহলে কি রিপোর্ট ভুল?
উত্তরঃ না। রিপোর্ট ঠিক আছে। এটা অপারেটরের টাইপিং এ ভুল। আপনার পাসপোর্ট নাম্বার আপনার পরিচয় বহন করে।

১৩) রিপোর্টে কোন ধরনের ভুল থাকলে আমি কি করব?
উত্তরঃ রিপোর্ট নিয়ে DNCC আইসোলেশন সেন্টার এ চলে আসবেন। এখানে correction রুম আছে। আপনাকে দ্রুত কারেকশন করে দেবে।

১৪) আমার রিপোর্ট করোনা পসেটিভ এসেছে। এখন কি করব?
উত্তরঃ আপনি ফ্লাইট চেঞ্জ করবেন। যদি চেঞ্জ না করা যায় তাহলে আপনার টাকা টা নষ্ট হবে। এখানে কিছুই করার নেই।

১৫) আমি নেগেটিভ হয়ে গেছি কিনা সেটা দেখার জন্য ১৪ দিন পর কি এখানে আবার টেস্ট করতে পারব কিনা?
উত্তরঃ না। আপনার এটা অন্য কোন হাসপাতাল থেকে করতে হবে। সেখানে নেগেটিভ আসলে আবার এয়ারটিকেট কাটলে তারপর আপনি পূর্বের নিয়মে DNCC করোনা আইসোলেশন সেন্টারে এসে corona free certificate এর জন্য স্যাম্পল দিবেন।

১৬) আমি কি ল্যাবএইড, স্কয়ার থেকে টেস্ট করায়ে বিদেশ যেতে পারব?
উত্তরঃ না।

১৭) সিরিয়াল কি ভাবে দিব?
উত্তরঃ আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে টোকেন দেয়া হচ্ছে। সেই অনুযায়ী সিরিয়াল পাবেন। বসার ব্যবস্থা আছে। সিরিয়াল ধরে ডাকবে। এটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মেইনটেইন করছে। কোন ঝামেলা হবেনা।

বিঃ দ্রঃ নিচের ফর্মটি প্রিন্ট করে ফিল আপ করে নিয়ে আসতে পারেন অথবা আইসোলেশন সেন্টারেও ফর্মটি দেয়া হবে। সেখানেও ফিল আপ করতে পারবেন।

সঠিক ও নির্ঝঞ্ঝাট ব্যবস্থা করার জন্য আমি মাননীয় সিভিল সার্জন মহোদয়, ঢাকা; স্বাস্থ্য অধিদপ্তর; বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ; সর্বোপরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।

জনসার্থে শেয়ার করুন।

17/07/2020

Dear Valued Clients,

Please be informed that, Turkish Airlines is starting their operations from the 17th of July 2020 and they are suggesting to follow instructions mentioned below:

* Turkish Airlines – Guideline for safe travel Kindly follow the link below:
https://www.turkishairlines.com/en-int/guidelines-for-safe-travel/

* As per Bangladesh Government Instruction COVID-19 negative certificate is mandatory for all Bangladeshi Citizens from coronavirus testing centers authorized by the government and validity of the certificate must be within 72 hours of flight departure.

* Every passenger traveling to the United Kingdom has to fill in the "Online Locator Form" at the address below, the details of which are explained in the attachment.
https://www.gov.uk/provide-journey-contact-details-before-travel-uk

* We recommend all passengers to kindly check the information published by the government of their destination country before travelling and visit page:
https://www.iatatravelcentre.com/international-travel-document-news.htm

Source: Turkish Airlines

&TravelsLtd.

দেশের বাইরে যেতে ফ্লাই করার ক্ষেত্রে কোভিড-১৯ নেগেটিভ সার্টিফিকেট লাগবে। যেসকল প্রতিষ্ঠান বা হাসপাতালের সার্টিফিকেট গ্রহ...
13/07/2020

দেশের বাইরে যেতে ফ্লাই করার ক্ষেত্রে কোভিড-১৯ নেগেটিভ সার্টিফিকেট লাগবে।
যেসকল প্রতিষ্ঠান বা হাসপাতালের সার্টিফিকেট গ্রহনযোগ্য হবে তার তালিকা। যথাযথ নিয়ম মেনে চলুন দেশের সুনাম রক্ষা করুন।

বাংলাদেশের প্রথম ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দাবি করেছে গ্লোব ফার্মাসিটিক্যালস্ গ্রপ অব কোম্পানিজ লি: এর সহযোগি প্রতিষ্ঠান গ্লোব...
03/07/2020

বাংলাদেশের প্রথম ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দাবি করেছে গ্লোব ফার্মাসিটিক্যালস্ গ্রপ অব কোম্পানিজ লি: এর সহযোগি প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেক লিঃ-

বুধবার (১ জুলাই) গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় তারা পশুর শরীরে এই ভ্যাকসিনের সফলতা পেয়েছেন এবং একইভাবে মানবদেহেও এর সফলতা পাওয়া সম্ভব।

তবে আন্তর্জাতিক নীতিমালাতেও কোন ভ্যাক্সিন কিংবা ড্রাগ আবিস্কারের পর তার পূর্ণাঙ্গ ডাটা,ট্রায়াল,আন্তর্জাতিক জার্নালে রিপোর্ট পাবলিশমেন্ট সম্পন্ন করবার পর আবিষ্কারের 'দাবী' করা হয়ে থাকে। যা এখনো বাংলাদেশে অনুপস্থিত।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিষ্ঠানটি জানায়, এনসিবিআই ভাইরাস ডাটাবেজ অনুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ৫ হাজার ৭৪৩টি সম্পূর্ণ জিনোম সিকোয়েন্স জমা হয়েছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ থেকে জমা হয়েছে ৭৬টি। উক্ত সকল সিকোয়েন্স বায়োইনফরম্যাটিক্স টুলের মাধ্যমে পরীক্ষা করে গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড তাদের টিকা-র টার্গেট নিশ্চিত করে। যা যৌক্তিকভাবে এই ভৌগোলিক অঞ্চলে অধিকতর কার্যকরী হবে বলে আশা করছেন তারা।
উক্ত টার্গেটের সম্পূর্ণ কোডিং সিকোয়েন্স যুক্তরাষ্ট্রের এনসিবিআই ভাইরাস ডাটাবেজ-এ জমা দিয়েছেন যা ইতিমধ্যেই এনসিবিআই কর্তৃক স্বীকৃত ও প্রকাশিত হয়েছে। গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের গবেষণাগারে আবিষ্কৃত টিকাটির বিশদ বিশ্লেষণের পর ল্যাবরেটরি এনিমেল মডেলে পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করে যথাযথ এন্টিবডি তৈরিতে সন্তোষজনক ফলাফল পেয়েছেন বলে দাবি করছেন তারা।

উল্লেখ্য, গ্লোব বায়োটেক বাংলাদেশে ক্যান্সার, আর্থারাইটিস সহ বেশ কিছু রোগের ড্রাগ উৎপাদন করে। এছাড়া বিভিন্ন সায়েন্টেফিক সেমিনার আয়োজনসহ মেডিসিন খাতে বড় রকমের বিনিয়োগ রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। দিনে ১০,০০০ করোনা কিট উৎপাদন সক্ষমতা রয়েছে দাবী করে সরকারের বিভিন্ন স্বাস্থ্যসংক্রান্ত সেক্টরে কার্যক্রম চলমান রাখার আশাবাদ রাখে প্রতিষ্ঠানটি।

তা সত্বেও পূর্ণাঙ্গ ভ্যাক্সিন আবিষ্কার, ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল, ব্যবহারের ঝুঁকি, অনুমোদনসহ নানা বাস্তবতায় সহসা কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন যে জনসাধারণ পর্যায়ে পৌঁছাবে না তা অন্তত নিশ্চিত। তার সাথে ভোক্তাপর্যায়ের চাহিদা এবং অর্থ আয়ের হাতছানি দেশী-বিদেশী পর্যায়ে গবেষণার পথ সুগম করলেও এখনো কোভিড-১৯ প্রতিরোধী কোন কার্যকর ভ্যাক্সিন আবিষ্কৃত হয়নি।

30/06/2020

স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৩ আগস্ট পর্যন্ত চলবে অফিস-গণপরিবহন- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন

করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে এখনকার মতো ১ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত সীমিতভাবে সরকারি-বেসরকারি অফিস চলমান থাকবে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহনও (বাস, লঞ্চ ও ট্রেন) চালু থাকবে।

মঙ্গলবার (৩০ জুন) রাতে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, এ সময়ে দোকান ও শপিংমল সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।

মার্চ মাসের শুরুতে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী প্রথম ধরা পড়ে। পরিস্থিতি ক্রম অবনতির দিকে যেতে থাকলে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করে সরকার। এরপর দফায় দফায় ছুটি বাড়তে থাকে। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী, গত ৩০ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ছিল। পরে ৩১ মে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে অফিস খুলে দেয়া হয়, চালু করা হয় গণপরিবহন। পরে এ ব্যবস্থা ৩০ জুন পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। সেই মেয়াদ আজ শেষ হচ্ছে।

27/06/2020
26/06/2020

কোভিড-১৯ যাদের কাবু করে দিচ্ছে, যাদের হাসপাতালের দ্বারস্থ হতে হচ্ছে এই ভাইরাস কীভাবে তাদের ফুসফুসকে ধ্বংস করছে ত...

25/06/2020

যুক্তরাজ্যে একটি নতুন করোনাভাইরাসের টিকা স্বেচ্ছাসেবকদের ওপর পরীক্ষা করা শুরু হয়েছে। আগামী কয়েক সপ্তাহে প্র....

19/06/2020

করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আজকের ব্রিফিং থেকে যা জানা যাচ্ছে।

19/06/2020

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ৭ উপায়-

করোনা মহামারিতে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় মানুষের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা এবং সে অনুযায়ী নিজস্ব ক্ষমতা। যেহেতু এখনও কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা ব্যবস্থা এমনকি কোনো ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হয়নি, সেহেতু ব্যক্তিবিশেষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই ভরসা।
আর এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কোনো একটি নির্দিষ্ট খাবার খেলে বা কাজ করলে রাতারাতি তৈরী হয়ে যায় না। এটা আমাদের সুসমন্বিত জীবন ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার ফলাফল। পুষ্টি উপাদান বিবেচনায় নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার, পর্যাপ্ত ঘুম, অতিরিক্ত উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণ, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, ক্ষতিকর অ্যালকোহল ও ধুমপান থেকে বিরত থাকা এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগগুলোর সুষ্ঠু নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আপনি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কার্যকর রাখতে পারেন, বাড়াতে পারেন।

এই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাটা অনেকটা অর্কেস্ট্রা’র মতো। অর্কেস্ট্রার একটা কাঙ্খিত ও ভালো অনুষ্ঠানের জন্য প্রত্যেকটা বাদ্যযন্ত্রকে সমানতালে পরিকল্পনা অনুযায়ী বাজাতে হয়। কোনো একটা বাদ্যযন্ত্র খারাপ বাজিয়ে আর একটা একটু বেশি ভালো করে কিংবা জোড়ে বাজিয়ে পুরো পারফরমেন্সকে ভালো করা যায় না। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকেও কার্যকর রাখতে দরকার সেরকম কিছু স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বা অভ্যাসের সুসমন্বয়। আসুন জেনে নেই সেগুলো সম্পর্কে-

নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবারঃ
স্বাস্থ্যকর খাবার মানে সবদিন সববেলা উন্নতমানের দামি খাবার নয়। খাদ্য উপাদান মেনে সঠিক সময়ে সঠিক মানের খাদ্য গ্রহণ করাটাই স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ। অর্থ্যাৎ শর্করা, প্রোটিন ও চর্বির প্রয়োজনীয় সমন¦য়। মনে রাখতে হবে প্রতিবেলার খাবারে যেনো কোনোভাবেই শর্করার পরিমান ৫০ ভাগের বেশী না হয়। বাকি ৫০ ভাগের মধ্যে চর্বি ৩০ ভাগ ও পোটিন ২০ ভাগ।
প্রোটিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর এমাইনো এসিড রোগ প্রতিরোধক কোষ তৈরীতে সহায়তা করে। নিয়মিত ডিম, মাছ (সামুদ্রিক মাছ হলে ভালো), চর্বিহীন মাংস (মুরগির মাংস) ও ডাল থেকে প্রয়োজনীয় প্রোটিন পাওয়া যায়। লাল মাংসে ভালো প্রোটিন পাওয়া যায় না। তাই এটি এড়িয়ে চলতে পারলে অন্য সুবিধাও পাওয়া যাবে।

খাবারের জিংক, ফলিক এসিড, আয়রন, সেলেনিয়াম, কপার, ভিটামিন-এ, সি, ই, বি-৬ এবং বি-১২ উপাদানগুলোতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির গুনাবলী আছে। ভিটামিন-সি এর কথাই ধরুন, যা বেশি পাওয়া যায় লেবু, কিউই, কমলা, পেয়ারা, আমলকী, জাম্বুরা, আমড়া এবং কপি জাতীয় সব্জিতে, এসব খাবারের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের যে কোনো সংক্রমণ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আমাদের শরীর ভিটামিন-সি জমা রাখতে পারে না, তাই এটি প্রতিদিন গ্রহণ করতে হয়। একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের প্রতিদিন ৯০ মিলিগ্রাম এবং নারীর ৮০ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি দরকার। তেমনি খাবারের জিঙ্ক রক্তের শ্বেতকণিকার কার্যক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। পরিমিত জিঙ্ক পেতে হলে নিয়মিত বাদাম, শিম, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

উদ্ভিদ জাত বিশেষ করে ফল, সব্জি, ওষধি এবং কিছু মসলা জাতীয় খাবারের পুষ্টি উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ মলিকিউলার সাইন্সেস-এর এক গবেষনাপত্রে দেখা গেছে মসলা জাতীয় খাবার যেমনঃ লবঙ্গ, পুদিনা পাতা, দারচিনি এবং জিরায় থাকা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী উপাদান খাদ্যের মান ও গুনগত মানও অক্ষুন্ন রাখে।

অতিরিক্ত উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণঃ
অতিরিক্ত ও দীর্ঘমেয়াদী উদ্বেগ শরীরে স্টেরয়েড হরমোন কর্টিসল এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ক্রমাগত উচ্চ মাত্রার কর্টিসল রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থাকে অকার্যকর করে, ফলে শরীর ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সম্ভাব্য আক্রমণ প্রতিহত করতে পারে না। কাজেই উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। দরকার হলে ধ্যান কিংবা এমন সব কাজে নিজেকে নিমগ্ন করুন যা আপনার মনে প্রশান্তি আনবে, আপনাকে উৎফুল্ল রাখবে।

পর্যাপ্ত ভালো ঘুমঃ
পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন। ইউরোপিয়ান জার্নাল অব ফিজিওিলজি’র মতে, আমরা যখন ঘুমাই তখন শরীর সাইটোকাইনেজ এবং টি-সেল নিঃসরণ করে। সাইটোকাইনেজ একধরনের প্রোটিন, যা শরীরে যে কোন ধরনের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং প্রদাহ উন্নীত করে। অন্যদিকে রক্তের শ্বেতকনিকার ন্যায় টি-সেল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে। আর এ কারণেই পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া শরীর খুব দ্রুত অসুস্থ হয়ে পরে এবং সুস্থ হওয়ার যে পর্যায়গুলো আছে তারও গতি মন্থর হয়ে পরে।
ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন এর মতে পূর্নবয়স্ক যে কারো প্রতিদিন অন্তত সাত ঘন্টা ঘুমানো উচিৎ। আর ভালো মানের এই ঘুমের জন্য আপনাকে অন্তত দুই ঘন্টা পূর্বে সরকমের ইলেক্ট্রনিক্স বন্ধ করে দিতে হবে এবং উদ্বেগপূর্ন বই বা আলোচনা এড়িয়ে চলতে হবে।

নিয়মিত শারীরিক ব্যায়ামঃ
নিয়মিত কায়িক শ্রম বা এক্সারসাইজ বা ওয়ার্কআউট যেমনি আপনার দীর্ঘস্থায়ী নানা স্বাস্থ্য সমস্যা যেমনঃ স্থুলতা, ডায়াবেটিস এবং হার্টের সমস্যার ঝুঁকি কমায় তেমনি বিভিন্ন ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ঝুঁকিও কমায়। নিয়মিত শারীরিক শ্রম বা এক্সারসাইজ মস্তিস্ক থেকে এন্ডোর্ফিন নিঃসরণ ঘটায়, যা উদ্বেগ কমাতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।
সিডিসি’র গাইডলাইন অনুযায়ী একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারী প্রবলতার ব্যায়াম যেমনঃ হাটা বা সাইক্লিং কিংবা ৭৫ মিনিট উচ্চ প্রবলতার ব্যায়াম যেমনঃ দৌড়ানো যেতে পারে। বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় সেটা একান্তই না পারলে ছাদে হাটা, গ্যারেজে হাটা, বাসার মধ্যে হাটা, চিৎ হয়ে শুয়ে সাইকেলের মতো করে চালানো কিংবা বাসার মধ্যে ফ্রি-হ্যান্ড এক্সারসাইজও করা যেতে পারে।

মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনঃ
মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন শরীরের ওপর নানা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, এমনকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। অ্যালকোহল রিসার্চ সাময়িকী অনুযায়ী অধিকমাত্রার অ্যালকোহল সেবনের কারণে শরীরের যেকোনো প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা কমে যায় এবং সেড়ে ওঠাও ধীরগতির হয়। দেখা যায়, যারা মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন করেন তারা নিউমোনিয়া, তীব্র শ্বাসতন্ত্রের পীড়া, অ্যালকোহলিক লিভার রোগসহ ক্যান্সারে বেশী ভোগেন অন্যদের তুলনায়।
কাজেই যারা অ্যালকোহল সেবন করেন না, তারা অ্যালকোহল থেকে দুরে থাকুন। আর যারা মাঝেমধ্যে সেবন করেন তারা মাত্রা বজায় রাখুন। এনআইএইচ এর মতে আ্যালকোহলের স্বাস্থ্যসম্মত মাত্রা হলো নারীদের জন্য দৈনিক এক মাত্রা (চার আউন্স সমপরিমান) আর পুরুষের জন্য প্রতিদিন দুই মাত্রা।

ধূমপানকে নাঃ
যে কোনো টক্সিন আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করে। ধূমপানে নির্গত কার্বন মনোক্সাইড, নিকোটিন, নাইট্রোজেন অক্সাইড এবং ক্যাডমিয়াম এর মতো রাসায়নিক উপাদানগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার কোষগুলো যেমন: সাইটোকাইনেজ, টি-সেল এবং বি-সেলগুলোকে বেড়ে উঠতে বাধা দেয় এবং সেগুলোর কাজেও ব্যাঘাত ঘটায়।
আমেরিকান সেন্টার্স ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন এর মতে ধুমপান ফুসফুসের বিভিন্ন ভাইরাল ও ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ (যেমনঃ নিউমোনিয়া, ফ্লু এবং যক্ষা), অস্রোপচার পরবর্তী সংক্রমণ, রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিস বা গ্রন্থিপ্রদাহের মতো সমস্যাগুলোর আরো অবনতি করে। কাজেই এখনই ধুমপানকে না বলুন।

দীর্ঘমেয়াদী রোগগুলোর সুনিয়ন্ত্রণঃ
দীর্ঘকাল স্থায়ী রোগ মেমনঃ অ্যাজমা, ডায়াবেটিস এবং হার্টের রোগে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, যাতে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কারেন্ট ডায়াবেটিস রিভিউ’স জার্নাল (অক্টোবর ২০১৯) এর মতে টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীরা যারা তাদের রক্তের সুগার সুনিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন না, যেকোনো প্রদাহের বিরুদ্ধে সাড়া দেবার ক্ষমতা তাদের কমে যায়। এতে শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দূর্বল হয়ে পরে। প্রায় একই ব্যাপার ঘটে অ্যাজমা ও হার্টের সমস্যার বেলায়ও।
আপনার যদি এসব দীর্ঘকাল স্থায়ী রোগগুলোর কোনো একটি বা দুটি থেকে থাকে এবং আপনি যদি ভাইরাসে আক্রান্ত হন তবে তা থেকে সেড়ে ওঠার জন্য আপনাকে অত্যাধিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। কাজেই অ্যাজমা, ডায়াবেটিস এবং হার্টের রোগগুলো সুনিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য।

লেখক:
ডা. মোঃ ফজলেরাব্বী খান
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
সেক্রেটারী জেনারেল, হেলদি লিভিং ট্রাস্ট

করোনায় ফুসফুস ভালো রাখে যে ৫ খাবার-করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে ফুসফুসে সংক্রমণ হতে পারে। ফুসফুসে সংক্রমণ হলে দেখা দেয় শ্বা...
19/06/2020

করোনায় ফুসফুস ভালো রাখে যে ৫ খাবার-

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে ফুসফুসে সংক্রমণ হতে পারে। ফুসফুসে সংক্রমণ হলে দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট, যার ফলে মৃত্যুও হতে পারে। তাই ফুসফুসকে সুস্থ রাখা জরুরি। মানবদেহের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার অন্যতম অঙ্গ ফুসফুস।

এদিকে ফুসফুস সুস্থ রাখার বিষয়ে খাবারের রয়েছে বিশেষ ভূমিকা।

কী খেতে হবে?

পুষ্টিবিদদের মতে, শাক-সবজি, আলু, পটল, কুমড়ো-গাজর বেশি করে খান। খোসা না ছাড়িয়ে তরকারি করে খেতে পারলে আরও ভাল।

এছাড়া ময়দার বদলে খান আটার রুটি, সাদা ভাতের বদলে ব্রাউন রাইস, কিনোয়া, বার্লি ইত্যাদি।

এতে ফুসফুসের ক্ষতি যেমন কম হবে, ওজন ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
এছাড়া পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার ফুসফুসের জন্য ভালো। তাই সবুজ শাক, টমেটো, বিট, আলু, কলা খান নিয়মিত। আর প্রোটিনের জন্য মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, দই, ডাল, ছোলা ইত্যাদি।

ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক রাখতে দিনে ২ থেকে ৩ লিটার পানি অবশ্যই পান করতে হবে।

যেসব খাবার খাবেন-

কয়েকটি বিশেষ খাবার রয়েছে যা ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আসুন জেনে নিই এমন কিছু খাবার সম্পর্কে-

১। পেঁয়াজ ও রসুন

পেঁয়াজ ও রসুন প্রদাহের প্রবণতা কমায় ও সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি জোগায়। ‘জার্নাল অব ক্যানসার এপিডেমিওলজি’ ও ‘বায়োমার্কারস অ্যান্ড প্রিভেনশন’-এ প্রকাশিত প্রবন্ধে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যেসব ধূমপায়ী কাঁচা রসুন খান তাদের ফুসফুসের বিভিন্ন অসুখে ভোগার আশঙ্কা প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায়।

২। আদা

আদা কুচি নিয়মিত খেলে ফুসফুস ভাল থাকে।

৩। কাঁচা মরিচ

কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। সংক্রমণের আশঙ্কা কমে।

৪। হলুদ

হলুদের কারকিউমিন প্রদাহ কমায়।

৫। ফল ও সবজি

আপেল, পেয়ারা, শসা, সফেদা ইত্যাদি ফল ফুসফুসের জন্য খুবই ভাল। আপেল ও বাতাবি লেবুর ফ্ল্যাভেনয়েড ও ভিটামিন সি ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ায়। এছাড়া গাজর, কুমড়ো, বেল পেপারে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি। সারা শরীরের পাশাপাশি ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এসব সবজি।

তথ্যসূত্র সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

18/06/2020

যারা এখনো করোনায় আক্রান্ত হোন নি তাদের করণীয়-

বিশ্বব্যাপি করোনার প্রকোপ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। ইতিমধ্যে ২০০ টির অধিক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস। বাংলাদেশেও করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে।ইতিমধ্যে প্রায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ছুঁই ছুঁই। এমন পরিস্থিতিতে করোনা ভাইরাস থেকে রেহাই পেতে সকলেই এর প্রতিষেধকের জন্য অপেক্ষায়।এমন পরিস্থিতিতে যারা এখনো কোভিড-১৯ বা নোভেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হোন নি, তারা স্বাস্থ্য বিধির সাথে নিচের নিয়ম গুলো ও মেনে চলতে পারেন। যার ফলে কোভিড-১৯ বা নোভেল করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমবে। এছাড়া আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইনে থাকা রোগীদের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রনীত গাইডলাইনের পাশাপাশি কিছু করনীয় উল্লেখ করা হল।

যারা আক্রান্ত হননি তাদের জন্য:

১. সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।
২. সূর্য ওঠার পূর্বেই ঘুম থেকে ও।
৩. ঘুম থেকে ওঠার পর পরই মলমূত্র ত্যাগের অভ্যাস করা।
৪. পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে প্রার্থনা করা।
৫. খালি পেটে ১ গ্লাস পানি পান করতে পার।
৬. সকাল বেলা মধু লেবুর শরবত/চিনি মুক্ত গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।
৭. সূর্য স্নান অর্থাৎ খালি গায়ে কিছুটা সময় সকাল বেলা সূর্যালোকে দাঁড়ানো। এতে ভিটামিন ডি শরীরে বৃদ্ধি পাবে। রোগ-প্রতিরোধে ভিটামিন ডি খুবই প্রয়োজন।
৮. ৩০ মিনিট যোগাসন, প্রাণায়ম বা মেডিটেশন করতে পারেন অথবা হালকা ব্যায়াম করতে পারেন। এক্ষেত্রে লকডাউনের মধ্যে বাসার কাজে সহায়তা করতে পারেন।
৯. ধুমপান, মদ্যপান না করা
১০. পর্যাপ্ত ঘুম (৬ -৮ ঘণ্টা) প্রয়োজন
১১. অতিরিক্ত রাত না জাগা
১২. দুশ্চিন্তা পরিহার করা
১৩. সময়ের প্রতি যত্নশীল ও মনে প্রাণে আদর্শবান হওয়া

রোগ প্রতিরোধে খাদ্য উপাদান ও বিধি-নিষেধ:

১. পচা-বাসি খাবার পরিহার করা, গরম গরম খাবার খাওয়া।
২. প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পরিমান মতো আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্য অন্তর্ভূক্ত রাখা।
৩. পূর্বের খাদ্য হজম হলে পরবর্তী খাদ্য গ্রহণ করা, একবারে অতিরিক্ত পেট পুরে খাবার না খাওয়া
৪. অতিদ্রুত বা অতি ধীরে খাদ্য গ্রহণ না করা।
৫. খাবার খাওয়ার সময় মনোযোগ সহকারে খাওয়া, হাশি-তামাশা না করা
৬. খাবারে হলুদ, জিরা, ধনিয়া ও রসুনের আধিক্য রাখা।
৭. সকল ধরনের ফল গ্রহণ করা যায়। তবে লেবু, পেয়ারা, ডালিম, আনারস ও আম এই পাঁচটি দেশীয় ফল বেশি করে খাওয়া। রোগ-প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন বি, সি, এ, ই ও খনিজ উপাদান এ পাঁচটি ফলে প্রচুর পরিমান রয়েছে এবং এগুলো এ ঋতুতে পর্যাপ্ত পাওয়া যায়।
৮. পাতাযুক্ত সবুজ শাক-সবজি খাওয়া; তার মধ্যে পালংশাক, টমেটো, গাজর, মিষ্টিকুমড়া, কাচা মরিচ ও আদা খাদ্য তালিকায় বেশি রাখা।

রোগ-প্রতিরোধে ভেষজ উপাদান:
• হার্বাল টি: তুলসি, দারুচিনি, গোল-মরিচ, লবঙ্গ, কালোজিরা, আদাসহ চিনিমুক্ত গ্রিন টি তৈরি করে সকালে খাওয়া
• প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১০ গ্রাম পরিমাণ চ্যাবনপ্রাশ (বাজারে পাওয়া যায়) হালকা গরম পানি দিয়ে খাওয়া
• আমলকির রস ৫-১০ মি.লি. পরিমান খাওয়া
• বয়স্ক লোক চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ডি ও জিংক ট্যাবলেট গ্রহণ করতে পারেন।

যারা কোয়ারেন্টিন বা আইসোলেশনে আছেন তাদের জন্য পরামর্শ:
• হোম কোয়ারেন্টিনের নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলা
• উপরোল্লেখিত পরামর্শ মেনে চলা
• অল্প অল্প করে বার বার হালকা গরম পানি পান করা
• হার্বাল টি ও চ্যাবন প্রাশ গ্রহণ করা

জ্বর থাকলে:
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গুলঞ্চ লতা ভিজানো পানি ১৫ মি. লি. পরিমাণ দিনে ৩ বার+ কালোমেঘ চুর্ন ৩ গ্রাম পরিমান পানিসহ দিনে ৩ বার খেতে পারেন।
অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক প্যারাসিটামল গ্রহণ করা যেতে পারে। অথবা অবস্থাভেদে উভয় একত্রেও গ্রহণ করা যেতে পারে।

শুকনো কাশি ও গলা ব্যথা থাকলে:
হালকা গরম পানি ও লবণ দিয়ে গড়গড়া করবেন দিনে ৩/৪ বার
পুদিনা, কালোজিরা ও দারুচিনির গরম বাস্প নাক দিয়ে টানবেন দিনে ২ বার
লবঙ্গ ও মধু অথবা আদা চুর্ণ ও গুড়সহ চুষে খাবেন
পিপুল, গোল-মরিচ, আদা, জিরা, বাসক পাতা একত্রে সমপরিমান নিয়ে ৪ গুন পানিসহ ঝাল দিয়ে ১ গুন অবশিষ্ট থাকতে নামিয়ে ঠাণ্ড করে দিনে ২/৩ বার খেতে পারেন।

করোনা ভাইরাস হয়েছে সন্দেহ হলে: দ্রুত টেস্ট করে শনাক্ত করুন এবং অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন।

(বি: দ্র: ওপরের পরামর্শ কোভিড -১৯ এর চিকিৎসা নয়। এটি কেবল রোগ-প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করার কৌশল মাত্র, যা ঠাণ্ডা-কাশিসহ যে কোনো রোগের জন্যই উপকারী।)

লেখক-

ডাঃ ফজলে এলাহী খাঁন
সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান(কিডনী বিভাগ)
আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ,নোয়াখালী।
সাংগঠনিক সম্পাদক,বাংলাদেশ রেনাল এসোসিয়েশন।

সভাপতি
স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ(স্বাচিপ)
নোয়াখালী জেলা শাখা।

17/06/2020
16/06/2020

বাংলাদেশ থেকে তাইওয়ানে ফেরা এক দম্পতির করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর আগে, বাংলাদেশে করোনার উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ...

16/06/2020

বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডেক্সামেথাসোন-এর ট্রায়ালে ''দারুণ'' ফল পাওয়া গেছে এবং দেরি না করে সস্তায় এই ওষুধ রোগীদের কাছে ...

15/06/2020

সাধারণ ছুটির আওতায় ঢাকার যে ৪৫ এলাকা-

সাধারণ ছুটির আওতায় ঢাকার যে ৪৫ এলাকা
করোনাভাইরাসজনিত রোগ কোভিড-১৯ সংক্রমণের বিস্তার রোধ ও পরিস্থিতি উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলকে যে তিনটি জোনে ভাগ করা হচ্ছে, তার মধ্যে লাল ও হলুদ জোনে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।

মঙ্গলবার বিকালে এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
সেখানে বলা হয়, লাল ও হলুদ অঞ্চলে অবস্থিত সামরিক বা অ-সামরিক সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বয়ত্তশাসিত বা বেসরকারি দপ্তরগুলো এবং লাল ও হলুদ অঞ্চলে বসবাসকারী এসব দপ্তরের কর্মকর্তারা সাধারণ ছুটির আওতায় থাকবেন।

এর আওতায় ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটির মোট ৪৫টি এলাকাকে 'রেড জোন' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটির ১৭ এবং দক্ষিণ সিটির ২৮টি এলাকা আছে।
ঢাকা উত্তর সিটি:

উত্তর সিটি করপোরেশনের যে ১৭ এলাকাকে রেড জোন হিসেবে ধরা হয়েছে সেগুলো হলো: বসুন্ধরা, বাড্ডা, ক্যান্টনমেন্ট, মহাখালী, তেজগাঁও, রামপুরা, আফতাবনগর, মোহাম্মদপুর, কল্যাণপুর, গুলশান, মগবাজার, এয়ারপোর্ট, বনশ্রী, রায়েরবাজার, রাজাবাজার, উত্তরা, মিরপুর।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি:
দক্ষিণ সিটির ২৮টি এলাকার মধ্যে আছে: যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, মুগদা, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, জিগাতলা, লালবাগ, আজিমপুর, বাসাবো, শান্তিনগর, পল্টন, কলাবাগান, রমনা, সূত্রাপুর, মালিবাগ, কোতোয়ালি, টিকাটুলি, মিটফোর্ড, শাহজাহানপুর, মতিঝিল, ওয়ারী, খিলগাঁও, পরিবাগ, কদমতলী, সিদ্ধেশ্বরী, লক্ষ্মীবাজার, এলিফ্যান্ট রোড, সেগুনবাগিচা।

এদিকে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩০৯৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৯০ হাজার ৬১৯ জনে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৮ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১২০৯ জনে।
সোমবার (১৫ জুন) দুপুরে করোনা ভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন বুলেটিনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ১৫ হাজার ৭৩৩ টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে পরীক্ষা করা হয়েছে ১৫ হাজার ৩৮ টি নমুনা। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫ লাখ ১৯ হাজার ৫০৩ টি। নতুন নমুনায় ৩০৯৯ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৯০ হাজার ৬১৯ জনে। আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৮ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১২০৯ জনে।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা জয় করে সুস্থ হয়ে ফিরেছেন অনেক মানুষ। যাদের মধ্যে হাসপাতালে থাকা এবং বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নেয়া উভয় ধরনের মানুুষ রয়েছেন। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৩৪০২৭ জন সুস্থ হয়েছেন বলে জানান ডা. নাসিমা সুলতানা।
এদিকে, করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের সংখ্যা ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডমিটারে দেয়া তথ্য অনুযায়ী, সোমবার (১৫ জুন) বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮০ লাখ ০৭ হাজার ৮০৪ জনে। এদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখ ৩৫ হাজার ৮৫৫ জনের।

বিশ্বে একক দেশ হিসেবে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি যুক্তরাষ্ট্র। সকাল পর্যন্ত দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ২১ লাখ ৬২ হাজার ২২৮ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ১৭ হাজার ৮৫৮ জনের।
যুক্তরাষ্ট্রের পর করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হচ্ছে ব্রাজিল। আক্রান্ত ও উভয় মৃত্যু উভয়- বিবেচনায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৮ লাখ ৬৭ হাজার ৮৮২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪৩ হাজার ৩৮৯ জনের।

তথ্যসূত্র-সময় সংবাদ

Address

M. R. Center ( 5th Floor South Side) Lift-4, House/49, Road/17, Block-E, Banani C/A
Dhaka
1213

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Marco Polo Tours and Travels Ltd. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Marco Polo Tours and Travels Ltd.:

Share

Category

Nearby travel agencies