Eden Tours

Eden Tours Eden Holidays Tours is a prestigious travel agency in Dhaka, Bangladesh. We have more then 15 years

বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জে প্রায় ৪০০ একর ভূমির উপর গড়ে তোলা হয়েছে এই স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট।ঢ...
28/12/2021

বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জে প্রায় ৪০০ একর ভূমির উপর গড়ে তোলা হয়েছে এই স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট।

ঢাকা থেকে স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট এর দূরত্ব প্রায় ৩০৯ কিলোমিটার। দিনাজপুর থেকে দূরত্ব প্রায় ৫২ কিলোমিটার।

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পটে আরও দেখতে পাবেন, কৃত্রিম লেক, পাহাড়, উদ্যান, বৈচিত্র্যপূর্ণ গাছগাছালি এবং ফুলের বাগান, ডাকবাংলো, বাজার, বিভিন্ন প্রতিকৃতি, শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা, কৃত্রিম ঝর্ণা, ইটখলা, ঘোড়ার রথ, শালবাগান, কৃত্রিম পশুপাখি, ফুলবাগিচা, হংসরাজ সাম্পান, খেলামঞ্চ, নামাজ জায়গা, কুঞ্জ, বিভিন্ন ভাস্কর্য, মাটির কুটির এবং ভূমিতে নির্মিত বাংলাদেশের মানচিত্র।

28/12/2021
বেড়াতে গেলে অনেক কিছুই প্রয়োজন হয়। তা বলে কি সব কিছুই নেওয়া যায়? নিতে হয় প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে। যেগুলোর দরকার খুব বেশি...
27/12/2021

বেড়াতে গেলে অনেক কিছুই প্রয়োজন হয়। তা বলে কি সব কিছুই নেওয়া যায়? নিতে হয় প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে। যেগুলোর দরকার খুব বেশি, বেছে বেছে সেগুলোই সঙ্গে নিন। তাহলে এবার জেনে নিন দরকারি জিনিসগুলো সম্পর্কে-

🗯🗯 কী কী দরকার?

🗯 পাসপোর্ট, ট্র্যাভেল ভিসা, ফ্লাইটের টিকিট ও ভ্রমণ সম্পর্কীয় যাবতীয় কাগজপত্র নকলসহ হাতের কাছে রাখুন। তবে আসল এবং নকল- সব রকম কাগজই আলাদা করে রাখবেন।

🗯 আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স সঙ্গে রাখুন। এর জন্য অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। বিকল্প হিসেবে নিজস্ব ড্রাইভিং লাইসেন্সটি কাছে রাখুন। লাইসেন্সে ছবি থাকায় পরিচয়পত্রের কাজ হবে।

🗯 কাগজে রক্তের গ্রুপ, অ্যালার্জি ও বিশেষ শারীরীক অবস্থা অথবা পুরনো অসুখ সম্পর্কে লিখে কাছে রাখুন। এর সঙ্গে রাখুন নিজস্ব চিকিৎসকের নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর।

🗯 চশমা ব্যবহার করলে অতিরিক্ত এক জোড়া চশমা নিন। সঙ্গে নেওয়া ওষুধপত্রের একটি তালিকা হ্যান্ডব্যাগে রাখুন।

💠💠 যা রেখে যাবেন-

💠 পাসপোর্ট, ট্র্যাভেল ভিসা, ফ্লাইটের টিকিট ও ভ্রমণ সম্পর্কীয় যাবতীয় কাগজপত্রের নকল এবং ক্রেডিট কার্ডের স্টেটমেন্টের সাম্প্রতিক কপি।

💠 ভ্রমণের সময়সূচি ও দরকারি ফোন নম্বর।

💠 ট্র্যাভেলার্স চেকের সিরিয়াল নম্বরসমূহ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী।

শেখ রাসেল শিশু পার্ক (Shek Rasel  Shisu /Children Park) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার শিশু ও পরিবারসহ ঘুরে বেড়ানোর জন্য একটি জ...
26/12/2021

শেখ রাসেল শিশু পার্ক (Shek Rasel Shisu /Children Park) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার শিশু ও পরিবারসহ ঘুরে বেড়ানোর জন্য একটি জনপ্রিয় স্থান। পার্কের কাছেই মধুমতী নদী। চমৎকার পরিবেশে ফুলে ফুলে সাজানো পার্কটি সব বয়সী মানুষকে মুগ্ধ করবে। প্রতিদিনই শিশু-কিশোর-তরুণ-তরুনীসহ সব মানুষের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠে শেখ রাশেল শিশু পার্ক।

সাধারণত সরকারি ছুটির দিন শুক্র ও শনিবার এই দুই দিন মানুষের উপচেপড়া ভিড় থাকে পার্কটিতে। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনকের সমাধি কিংবা সারাসরি শেখ রাসেল শিশু পার্কটি দেখতে আসা মানুষের সমাগম থাকে চোখে পড়ার মতো। সময় সব বয়সের মানুষের পদচারনায় পার্কটি মিলন মেলায় পরিনত হয়ে উঠে। গোপালগঞ্জ ছাড়াও পার্শ্ববতী খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, নড়াইল, চিতলমারী, পিরোজপুর, চৌগাছা, সাতক্ষীরা ও মাগুরাসহ বেশ কয়েক জেলা উপজেলা থেকে দর্শনার্থিরা ভিড় করেন টুঙ্গিপাড়া শেখ রাসেল শিশু পার্কটি ।

৫.০০ একর জমির উপর স্থাপিত হয়েছে পার্কটি। পার্কে সর্বমোট রাইড রয়েছে ১৪টি। মেরীগো রাউন্ড-১টি, ওয়ান্ডার হুইল-১টি, মাল্টি স্লাইড-১টি, প্যাডেল বোর্ট-৪টি, সী-স-১টি, স্প্রীং গাড়ী-১টি, দোলনা-২টি, ফ্লাইবার-২টি।

শেখ রাসেল শিশু পার্কের প্রবেশমূল্য ১০/- (দশ) টাকা মাত্র। সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত সপ্তাহের ৭ দিনই খোলা থাকে।

কিভাবে যাওয়া যায়:

বাংলাদেশের যে কোন স্থান থেকে সড়ক পথে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া থানা পাটগাতি বাজার বাসস্ট্যান্ড। এখান থেকে মাত্র ১.২০ কি: মি: উত্তরে শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্কের অবস্থান। সড়ক যোগে ইজিবাইক, ভ্যান, মাহেন্দ্র, টেম্পু যে কোন যান যোগে আসতে পারবেন এ শিশুপার্কে।ভাড়া ৫ টাকা।

ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ব্রীজের পরে মেঘনা ব্রীজ থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে মুন্সীগঞ্জ জেলারবালুয়াকান্দিতে অবস্থ...
23/12/2021

ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ব্রীজের পরে মেঘনা ব্রীজ থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে মুন্সীগঞ্জ জেলারবালুয়াকান্দিতে অবস্থিত মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট (Meghna Village Holiday Resort)। রাজধানী ঢাকার খুব কাছেই এই মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট এর অবস্থান হওয়ায় একদিনের ট্যুরের জন্য উপযুক্ত একটি বিনোদন কেন্দ্র।

দারুণভাবেই সাজানো হয়েছে রিসোর্টটির মেইন গেট দিয়ে ঢুকেই সুসজ্জিত রিসিপশন। প্রথমেই চোখে পড়বে সুন্দর করে সাজানো ডাইনোসর, মাছ এবং বাঘের প্রতিকৃতি গুলো।

রিসোর্টে ঢুকে ডান দিক দিয়ে হাঁটলে চোখে পড়বে একটি মিনি চিড়িয়াখানা, যেখানে আছে বানর, চিত্রা হরিণ, কালিম পাখি, খরগোশ, লজ্জাবতী হনুমান, কোয়েল পাখি, কুমির, কাছিমসহ অনেক কিছু। এরপর রিসোর্টের মাঝে একটি সুন্দর বাগান সহ মাঠ। বসার সুব্যবস্থা আছে এখানে। এছাড়াও ছোট করে একটি লেক।

পেন্ডুলাম পাইরেট শিপ, মেরিগো রাউন্ড, প্যাডেল বোট, ব্যাটারী কার, নাগরদোলা, সাইকেল চালনা এবং মিকি মাউস বাইক ইত্যাদি রাইডগুলো নিয়ে একটি মিনি পার্ক, যেটা মূলত বাচ্চাদের জন্যই। বাচ্চাদের সময় বেশ ভালোই কাটবে এখানে। এই রাইডগুলো উপভোগ করতে ১০ টাকা থেকে ৩০ টাকা হারে ফি প্রদান করতে হয়। আর ২০ আসনের ৩ডি সিনেপ্লেক্সে ঢুকতে খরচ হবে জনপ্রতি ৩০ টাকা।

এখানে রয়েছে বিশাল দুটি পানির ফোয়ারা, বটতলা, ব্যাডমিন্টন কোর্ট ও সুইমিং পুল। যারা মাছ ধরতে পছন্দ করেন তাদের জন্য রয়েছে দুটি পুকুরে মাছ ধরার বিশেষ আয়োজন। খেলা ধুলার জন্য রয়েছে বড় মাঠ যেখানে পরিবারের সকলকে নিয়ে মেতে উঠতে পারবেন ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন ও অন্যান্য খেলার আনন্দে।

খাদ্য রসিকদের জন্য এখানে রয়েছে খাবারের নানান আয়োজন। দেশি-বিদেশি নানা রকমের খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। রয়েছে বারবি কিউ কিচেন ও বারবি কিউ গার্ডেন। আরো আছে ক্যাজওয়ে ব্রিজ, গার্ডেন রেস্টুরেন্ট, স্ন্যাক্স কর্নার ও কপি শপ, পিকনিক কিচেন। পিকনিক আয়োজন করার সকল সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এখানে।

এ রিসোর্টের অন্যতম আকর্ষণীয় দিক হলো, এর ভেতরে আছে জামদানি ও মিষ্টির কারখানা। দেখে নিতে পারেন কীভাবে তৈরি হচ্ছে উন্নত মানের হরেক রকম মিষ্টি ও দই। যাবার সময় এখান থেকে বাড়ির জন্য দই-মিষ্টি কিনে নিতে ভুলবেন না। আর জামদানির বুনন দেখে পছন্দমতো কারখানা থেকেই কিনে নিতে পারেন জামদানি শাড়ি।

থাকার জন্য এখানে রয়েছে সুন্দর সুন্দর সব কটেজ। এখানে ১০ টি কটেজ রয়েছে। এই কটেজগুলো দারুণ সুন্দর ফুলের বাগান দিয়ে ঘেরা। নেপালি কায়দার এই চমৎকার কটেজগুলোতে চাঁদনী রাতে কাটাতে পারবেন দারুণ কিছু মুহূর্ত।

মেঘনা ভিলেজ কিভাবে যাবেন

ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে যেতে হবে কাঁচপুর ব্রিজ। সেখান থেকে সোজা সোনারগাঁ হয়ে মেঘনা ব্রিজ। মেঘনা ব্রীজ পার হয়ে বালুকান্দি বাসস্ট্যান্ড থেকে বাম দিকের পথ ধরে ১ কিলোমিটার এগুলেই মেঘনা ভিলেজ রিসোর্ট এর দেখা মিলবে। এছাড়া আপনি চাইলে রিসোর্টের নিজস্ব গাড়িতে করেও রিসোর্টে যেতে পারবেন।

রাজধানী ঢাকার খুর কাছেই গাজীপুরের কালিয়াকৈরে শ্রীফলতলি জমিদার বাড়ি (Sreefoltoli Jamidar / Zamindar Bari)। শ্রীফলতলী জমিদ...
22/12/2021

রাজধানী ঢাকার খুর কাছেই গাজীপুরের কালিয়াকৈরে শ্রীফলতলি জমিদার বাড়ি (Sreefoltoli Jamidar / Zamindar Bari)। শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ী কালিয়াকৈর এর ঐতিহাসিক নিদর্শন গুলোর মধ্যে অন্যতম। প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যাবে এই জমিদার বাড়ি। এখানে তিনটা জমিদার বাড়ি।

অন্যান্য বেশির ভাগ জমিদার বাড়ির মতোই এখানেও বলা হয় জমিদারির দুই তরফ। ছোট আর বড় তরফ। হর তরফের এই বাড়িতে কাঠামোগত কিছু সামান্য সংস্কার চোখে পড়ে। পাশেই ছোট তরফ, সেটাতে অবশ্য যত্ন আত্তির প্রমাণ স্পষ্ট। এখনও সেখানে উত্তর পুরুষ আপেল সাহেব পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন, পাশাপাশি বিভিন্ন নাটকসিনেমার শুটিং কাজে ব্যাবহারও হচ্ছে।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, এই জমিদারির ইতিহাস প্রায় দুইশ বছরের। মোঘল বাংলার বিখ্যাত ভূইয়া দের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ভাওয়াল গাজী। ভাওয়াল গাজীরা চার ভাই ছিলেন – ফজল গাজী, কাশেম গাজী, সেলিম গাজী ও তালেব গাজী। ভাওয়াল গড় এ মূল রাজবাড়ী থাকলেও তালেব গাজী তাঁর বসবাসের জন্য গাজীপুর এর কালিয়াকৈর থানার শ্রীফলতলী নামক স্থানে তাঁর জমিদার বাড়ী নির্মাণ করেন। এটি সেই তালেব গাজীর জমিদার বাড়ি।

সেকালে জমিদারদের মাঝে এক অদৃশ্য প্রতিযোগিতা হত তাদের শান সাওকাত, বাড়ি ঘর, পুকুর, স্কুল কলেজ, চিকিৎসালয় নিয়ে। প্রতিযোগিতা হত কার বাড়ি কত বড় আর কি তাদের কারুকাজ। এসব বিষয়ে জমিদারদের নিরব প্রতিযোগিতারই একটা ফসল এই জমিদারী এলাকা আর জমিদার বাড়ি।

তবে ছোট তরফের বাড়ির গেটে আর বংশ লতিকায় কিংবা এই বাড়ির ইতিহাসে তালেব গাজীর উল্লেখ নেই। এখানে বলা আছে, বিখ্যাত তালিবাবাদ পরগণার নয় আনা অংশের মালিকানা নিয়ে গঠিত হয় শ্রীফলতলী জমিদার এস্টেট। এই এস্টেটের প্রধান কর্ণধার খোদা নেওয়াজ খান। এই এলাকায় জমিদার বাড়িটি ভূতুড়ে জমিদার বাড়ি হিসেবে বেশ পরিচিত।

সবাই বলাবলি করে জমিদার যখন এই বাড়ি ছেড়ে চলে যান তখন যে সমস্ত অলংকার এবং মূল্যবান জিনিষপত্র সাথে করে নিয়ে যেতে পারেন নি, তা তিনি নাকি এই বাড়ির বিভিন্ন দেয়ালে, মেঝেতে পুতে প্লাস্টার করে দেন এবং ঘরের আসবাবসহ বিভিন্ন জিনিষ ঘরে রেখেই তালা লাগিয়ে চলে যান। পরবর্তীতে অনেকেই সেগুলো খোঁজার চেষ্টা করে সফল হতে পারে নাই। অনেকেই বলে সেসব সোনা জহরত নাকি বড় বড় সাপেরা পাহারা দেয় !! আর রাতে শোনা যায় বিভিন্ন ভৌতিক শব্দ!!

যা হোক সব কল্পকথা আর লোকমুখের প্রচলিত গল্পের বাইরে এই জমিদার বাড়ির অলঙ্করণ আর শৈল্পিক সৌন্দর্য মুগ্ধ করবে যে কাউকেই। দ্বিতল এই বাড়ির পেছনে আরও কয়েকটা একচালা পুরনো বাড়ি আছে দেখার মতো। একটাতে এখনও চিনিটিকরি করা পিলার স্পষ্ট। তবে সীমানা প্রাচীরগুলা ধ্বংসপ্রায়। সীমানা প্রাচিরের ওইপাশে ছোট তরফের আরেকটা জমিদার বাড়ি যার কথা আগেই বললাম, আর দুই বাড়ির মাঝখানে পুরনো মুঘল আমলের আদলে একটি মসজিদ।

কিভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে টাঙ্গাইলের যে কোনও বাসে কালিয়াকৈর বাজারে নামা যায়। গাবতলি সাভার রোড ধরে আসলেও অনেক বাস আছে। কোনটায় চন্দ্রা মোড় পর্যন্ত এসে অন্য বাসে বা টেম্পুতে কালিয়াকৈর বাজার। তারপর রিকশায় ২০/২৫ টাকা ভাড়া। বললেই হবে শ্রীফলতলি জমিদার বাড়ি।

কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম ও ইটনা উপজেলার প্রায় সবটুকু এলাকাজুড়ে বিস্তৃত নিকলী হাওর। এ হাওরের সৌন্দর্যে খ...
21/12/2021

কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম ও ইটনা উপজেলার প্রায় সবটুকু এলাকাজুড়ে বিস্তৃত নিকলী হাওর। এ হাওরের সৌন্দর্যে খুঁজে পাওয়া যায় গ্রামীণ পরিবেশের স্বকীয়তা। আর শহুরে জীবনে বেড়ে ওঠা তরুণ বন্ধুদের কাছে জানা-অজানার মধ্যে লুকিয়ে থাকা এমন সব জায়গাই সবচেয়ে আকর্ষণীয়।

বিশাল জলরাশির বুকে বিচ্ছিন্ন ছোট ছোট গ্রাম। যেন একেকটা ছোট ছোট দ্বীপ। হাওরজুড়ে গলা ডুবিয়ে থাকা হিজল গাছের সারি বা পানির নিচ থেকে জেগে ওঠা করচের বন কিংবা শুশুকের লাফ-ঝাঁপ মুহূর্তেই আপনার মন ভালো করে দেবে। কিশোরগঞ্জ হাওর এমনই।

দূর থেকে আরো যত দূরে চোখ যাবে, স্নিগ্ধ গ্রামের মতোই শান্ত অথৈ পানি প্রাণ জুড়িয়ে দেবে। জলের সীমানা শেষ হতেই যেন বিস্তৃত আকাশ। তারই মাঝখানে কিছু ঘরবাড়ি। নৌকার চালকদেরই বসবাস এখানে।

জেলেদের নৌকা, শিশুদের সাঁতার কাটা আর হাওরের মাঝখানে ছোট-বড় গাছ প্রায় বিলীন হয়ে যাওয়া বাংলার গ্রামের সৌন্দর্য চোখের সামনে ফুটিয়ে তুলবে। দিনশেষে হয়তো ফিরতে হবে আবারো শহুরে জীবনে। কিন্তু প্রতি বর্ষায় কিশোরগঞ্জ হাওর ভ্রমণ বিলাসীদের মনে তৈরি করতে থাকবে আকাঙ্ক্ষা।

হাতের কাছে আরেক রাতারগুল

হাওরে ঘুরতে ঘুরতে চলে যাবেন ছাতিরচরে। পানির নিচে ডুবন্ত এক সবুজ বন। লেয়ারে লেয়ারে সাজানো সুবজ গাছ। হুট করে দেখে আপনার কাছে মনে হতে পারে এটা আরেক রাতারগুল। নিকলী বেড়িবাঁধ থেকে নৌকায় সরাসরি ছাতিরচর যেতে ঘণ্টাখানেক সময় লাগে।

কীভাবে যাবেন?

ঢাকা থেকে নিকলী হাওর সবচেয়ে বেশি কাছে হয় কিশোরগঞ্জের পুলেরঘাট থেকে। যেতে পারবেন ঢাকার সায়েদাবাদের পাশে গোলাপবাগ বাসস্ট্যান্ড থেকে ‘অনন্যা সুপার’ ও ‘যাতায়াত’ বাসে সোজা পুলেরঘাট। ভাড়া ২২০ টাকা। সময় লাগবে ৩ ঘণ্টা। পুলেরঘাট থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা দিয়ে ১ ঘণ্টায় নিকলী বেড়িবাঁধ। সিএনজিতে জনপ্রতি ভাড়া ৮০ টাকা।

ঢাকার দোহারে অবস্থিত মৈনট ঘাট ইংরেজিতেঃ Moinot Ghat। পদ্মা নদীর অপরূপ জলরাশির দেখে আপনি অবাক দৃষ্টি তে তাকিয়ে থাকবেন। ঢা...
20/12/2021

ঢাকার দোহারে অবস্থিত মৈনট ঘাট ইংরেজিতেঃ Moinot Ghat। পদ্মা নদীর অপরূপ জলরাশির দেখে আপনি অবাক দৃষ্টি তে তাকিয়ে থাকবেন। ঢাকার দোহারের এই মইন ঘাট কে মিনি কক্সবাজার নামে ডাকা হয়ে থাকে।

মইন ঘাটের আশেপাশে আরও দর্শনীয় স্থান গুলো হলঃ উকিলবাড়ি, নবাবগঞ্জের জজবাড়ি, আনসার ক্যাম্প, খেলারাম দাতার বাড়ি।

ফুল, ফল আর বিচিত্র গাছ গাছালিতে ঠাসা সৌম্য-শান্ত একটি গ্রাম দক্ষিণডিহি। খুলনা ও যশোর জেলার শেষ সীমানায় খুলনার ফুলতলা উপজ...
19/12/2021

ফুল, ফল আর বিচিত্র গাছ গাছালিতে ঠাসা সৌম্য-শান্ত একটি গ্রাম দক্ষিণডিহি। খুলনা ও যশোর জেলার শেষ সীমানায় খুলনার ফুলতলা উপজেলা সদর থেকে তিন কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে এ গ্রামটি অবস্থিত।

গ্রামের ঠিক মধ্য খানে রয়েছে এক জমিদার বাড়ির বিশাল প্রাঙ্গণ। ওই বাড়িতে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রবীন্দ্রনাথ-মৃণালিনীর স্মৃতিধন্য দোতলা ভবন। এটাই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্বশুরবাড়ি(Rabindranath Thakurer Soshorbari)।

প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ প্রাচীন ভবনটিকে সংস্কার করে সেখানে স্থাপন করেছে দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র স্মৃতি জাদুঘর। প্রশাসনের আওতায় বাড়ির অপর অংশে রয়েছে মৃণালিনী মঞ্চ। মঞ্চের পেছনে তৈরি করা হচ্ছে পিকনিক কর্ণার। বিভিন্ন সময়ে বিশ্বকবির শ্বশুরবাড়ি পরিদর্শনে দেশী-বিদেশী পর্যটক ও দর্শনার্থীরা আসছেন। ২৫ বৈশাখ ও ২২ শ্রাবণ জাতীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে এখানে নানা আয়োজনে রবীন্দ্রজয়ন্তী ও কবিপ্রয়াণ দিবস পালন করা হয়।

কলকাতার জোড়া সাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারের সঙ্গে দক্ষিণডিহির সম্পর্ক নিবিড়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মা সারদা সুন্দরী দেবীর জন্ম এই গ্রামে। রবীন্দ্রনাথের কাকি ত্রিপুরা সুন্দরী দেবী এবং স্ত্রী মৃণালিনী দেবী দক্ষিণডিহিরই মেয়ে। যৌবনে কবি কয়েক বার দক্ষিণডিহি গ্রামে মামা বাড়িতে এসেছেন। পরে বিবাহ সূত্রে দক্ষিণডিহিতে এসেছেন।

✳ কিভাবে যাবেনঃ

ঢাকা থেকে সোহাগ, ঈগল, হানিফ ও গ্রিনলাইন ইত্যাদি পরিবহনে খুলনা গিয়ে সেখান থেকে বাসে ফুলতলা উপজেলায় যেতে হবে। তারপর সেখান থেকে অটোরিক্সা কিংবা স্থানীয় বাহনে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি যাওয়া যায়।

বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।বিজয়ের আমেজ ছড়িয়ে থাকুক আমাদের মনেপ্রাণে। বিজয়ের এই দিনে ...
15/12/2021

বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

বিজয়ের আমেজ ছড়িয়ে থাকুক আমাদের মনেপ্রাণে। বিজয়ের এই দিনে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি যাঁদের রক্তের বিনিময়ে আমরা এই বিজয় পেয়েছি।

গৌরবদীপ্ত বিজয়ের পথে পথে জাতির সূর্য সন্তানেরা আজও আলোকবর্তিকা হয়ে মিশে আছে আমাদের চেতনায়।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি আমাদের চির সবুজ বাংলাদেশ। এদেশে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ এ...
15/12/2021

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি আমাদের চির সবুজ বাংলাদেশ। এদেশে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ এই সৌন্দর্য দেখতে ছুটে আসেন। আজ জেনে নিন দেশের সেরা ১০ টি দর্শীয় স্থান সম্পর্কে।

✴ সেন্টমার্টিন: সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, যা দেশের মূলভূখণ্ডের সর্ব দক্ষিণে এবং কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে ১৭ বর্গ কিলোমিটারের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ। স্থানীয় ভাষায় সেন্টমার্টিনকে নারিকেল জিঞ্জিরা বলেও ডাকা হয়। অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত এ দ্বীপটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্থান হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে।

✴ কক্সবাজার: সারি সারি ঝাউবন, বালুর নরম বিছানা, সামনে বিশাল সমুদ্র। ছুটিতে বেড়িয়ে আসার জন্য পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের তুলনাই হয় না। রয়েছে নীল জলরাশির গর্জন। মহেশখালী, কুতুবদিয়া, সোনাদিয়া, শাহপরী, সেন্টমার্টিন কক্সবাজারকে করেছে দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয়। এখানে গিয়ে বেড়াতে পারেন হিমছড়ি ও ইনানী বিচেও।

✴ সুন্দরবন: সুন্দরবন: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্যের লীলাভূমি এই বিশ্বের ঐতিহ্য (ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ) সুন্দরবন। দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে সরাসরি খুলনা শহরে এসে হোটেলে অবস্থান করে পছন্দের ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে যোগাযোগ করে সুন্দরবন যাত্রা করা যায়।

✴ সাজেক: সাজেক ভ্যালি বা সাজেক উপত্যকা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাই উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন স্থল। রাঙামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এই সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া- রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়া ১,৭২০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।

✴ রাতারগুল: রাতারগুল সিলেটের গোয়াইনঘাটে অবস্থিত। এখানে হিজলে ফল ধরে আছে শয়ে শয়ে। বটও চোখে পড়বে মাঝেমধ্যে, মুর্তা গাছ কম। বড়ই অদ্ভুত এই জলের রাজ্য। কোনো গাছের হাঁটু পর্যন্ত ডুবে আছে পানিতে। একটু ছোট যেগুলো, সেগুলো আবার শরীরের অর্ধেকই ডুবিয়ে আছে জলে। কোথাও চোখে পড়বে মাছ ধরার জাল পেতেছে জেলেরা।

✴ নাফাকুম: বান্দরবানের বিস্ময়কর সৌন্দর্য্যের নাম নাফাকুম জলপ্রপাত। বাংলাদেশের তিনটি পার্বত্য জেলার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বান্দরবান জেলা। ভ্রমণপিয়াসী মানুষদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে এর অবস্থান। বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের উপজেলার নাম থানচি। এই উপজেলার একটি এলাকার নাম রেমাক্রি।

✴ নিঝুম দ্বীপ: নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার পুরো দ্বীপটিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে।

✴ টাঙ্গুয়ার হাওর: টাঙ্গুয়ার হাওর সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা ও তাহিরপুর উপজেলার মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। মেঘালয় পাহাড় থেকে ৩০টিরও বেশি ঝরা (ঝরনা) এসে মিশেছে এই হাওরে। দুই উপজেলার ১৮টি মৌজায় ৫১টি হাওরের সমন্বয়ে ৯,৭২৭ হেক্টর এলাকা নিয়ে টাঙ্গুার হাওর জেলার সবচেয়ে বড় জলাভূমি।

✴ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খণ্ড খণ্ড শাল বনের ৪৯০৯.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত।

✴ কুয়াকাটা: কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র। পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা ‘সাগর কন্যা’ হিসেবে পরিচিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্র সৈকত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়।

ডিসি হিল বা ডিসির পাহাড় চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত অন্যতম নান্দনিক স্থান যার বর্তমান আনুষ্ঠানিক নাম নজরুল স্কয়ার (Nazrul S...
14/12/2021

ডিসি হিল বা ডিসির পাহাড় চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত অন্যতম নান্দনিক স্থান যার বর্তমান আনুষ্ঠানিক নাম নজরুল স্কয়ার (Nazrul Square)। এই পাহাড়ের শীর্ষে চট্টগ্রাম জেলা কমিশনারের (ডিসি) সরকারী বাসভবন অবস্থিত। পাহাড়টির চারিদিকে অনেক সুউচ্চ গাছ রয়েছে। প্রতিবছর বাংলা নববর্ষে এখানে বাঙালির জাতীয় উৎসব পহেলা বৈশাখ উদযাপন করার মধ্য দিয়ে ডিসি হিল ঐতিহাসিক গুরত্ব ধারণ করেছে। এছাড়াও এখানে জাতীয় এবং সাংস্কৃতিক দিবসসমূহ পালন, মঞ্চনাটক, উন্মুক্ত চলচ্চিত্র প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়ে থাকে।

ইংরেজ শাসনামলের গোড়ার দিকে এখানে চাকমা রাজার বাড়ি ছিলো। পরবর্তীতে এখানে চট্টগ্রামের জেলা কমিশনারের (ডিসি) বাংলো স্থাপিত হওয়ায় কালক্রমে এই পাহাড় ডিসি হিল নামে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর জীবদ্দশায় এখানে প্রায়ই আসতেন অবসর কাটাতে। জাতীয় কবির এই আগমনকে স্মরণীয় করে রাখতে ১০ এপ্রিল ২০০৫ সালে ডিসি হিলের নতুন নামকরণ করা হয় নজরুল স্কয়ার। ১৯৭০ এর দশকের শেষভাগ থেকেই এখানে পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ উৎসব পালিত হয়ে আসছে। পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান আগে ইস্পাহানী পাহাড়ের পাদদেশে উদযাপন করা হলেও ১৯৭৮ সালে এই উৎসব ডিসি হিল পার্কে সরিয়ে নেওযা হয়। ১৯৭৮ সালের উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন ওয়াহিদুল হক, নির্মল মিত্র, মিহির নন্দী, অরুন দাশ গুপ্ত, আবুল মোমেন সুভাষ দে প্রমূখ। প্রথম দিকে প্রত্যেক সংগঠন থেকে দুইজন করে নিয়ে একটি স্কোয়াড গঠন করা হত। সেই স্কোয়াডই সম্মিলিত সঙ্গীত পরিবেশন করতো। ১৯৮০ সাল থেকে সংগঠনগুলো আলাদাভাবে গান পরিবেশন শুরু করে। পরে গ্রুপ থিয়েটার সমন্বয় পরিষদ যুক্ত হওয়ার পর অনুষ্ঠানে নাটকও যুক্ত হয়েছ।

✴ কিভাবে যাবেন

ডিসি হিল চট্টগ্রাম শহরের নন্দনকান বৌদ্ধ মন্দির সড়কে অবস্থিত। এটি চট্টগ্রাম শহরের কেন্দ্রবিন্দু জিরো পয়েন্ট হতে ১কিমি দূরে অবস্থিত।

বাংলাদেশের শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় পরিবেশ উদ্যান হিসেবে মধুটিলা ইকোপার্ক গড়ে উঠেছে।ঢাকা থে...
13/12/2021

বাংলাদেশের শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় পরিবেশ উদ্যান হিসেবে মধুটিলা ইকোপার্ক গড়ে উঠেছে।

ঢাকা থেকে মধুটিলা ইকোপার্ক এর দূরত্ব প্রায় ১৮১ কিলোমিটার এবং শেরপুর জেলা থেকে ৩০ কিলোমিটার। মধুটিলা ইকোপার্ক এর আয়তন ৩৮৩ একর।

মধুটিলা ইকোপার্কে শোভাবর্ধনকারী ও বিরল প্রজাতির বৃক্ষের বনায়নের পাশাপাশি আছে রয়েছে বিশ একরের ঔষধি বৃক্ষের বনায়ন। তাছাড়া আরও রয়েছে রেস্ট হাউজ, পর্যবেক্ষণ টাওয়ার, স্টার ব্রিজ, বাসগৃহ, বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর ভাস্কর্য বা প্রতিকৃতি, পর্যাপ্ত পাবলিক টয়লেট এবং বসার স্থান।

Address

House-92, Flat-B1 Road-4, BLOCK # B, Niketon, Gulshan/01
Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Eden Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Eden Tours:

Share

Category

Nearby travel agencies