NH Tour Management

NH Tour Management Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from NH Tour Management, Tour guide, Green Road, Dhaka.

মাত্র ৪ হাজার টাকায় ঘুরে আসুন দার্জিলিং!পূজার সময় দার্জিলিংয়ের স্ট্রাইক বন্ধ থাকবে ভেবে আগে থেকেই ঢাকা টু তেঁতুলিয়া টিকে...
08/10/2017

মাত্র ৪ হাজার টাকায় ঘুরে আসুন দার্জিলিং!

পূজার সময় দার্জিলিংয়ের স্ট্রাইক বন্ধ থাকবে ভেবে আগে থেকেই ঢাকা টু তেঁতুলিয়া টিকেট কেটে রেখেছিলাম হানিফ -এ। গাবতলী থেকে উঠলে বিকাল ৫:৩০ এ হানিফের একটা বাস পাবেন যেটা একেবারে বাংলাবান্ধা বর্ডার পর্যন্ত যায়। আমরা উত্তরা থেকে ৮:৪০ এ রওনা দিলাম আর অতিরিক্ত জ্যামের কারণে তেঁতুলিয়া পৌছালাম দুপুর ১:৩০ এ। এখানে দুপুরের খাবার খেয়ে বাসে করে বাংলাবান্ধা পৌঁছলাম যার ভাড়া ছিল ২০ টাকা। বাস একটু আগে নামিয়ে দিলে অটোতে ১০ টাকা দিয়ে আগানো লাগতে পারে।

বাংলাবান্ধা বর্ডার একেবারেই খালি থাকে। অনেক সময় দেখা যায় টুরিস্ট আসছে বলে ইমিগ্রেশন অফিসার ডেস্ক-এ গিয়ে বসেন। কিন্তু খালি থাকলেও টাকা পয়সার ডিমান্ড ঠিকই করে। প্রথমেই আপনার ডিপার্চার কার্ড ফিলআপ করে দিতে চাইবে। বলে দিবেন যে নিজের টা নিজেই করবেন। এরপর একই রুমে আপনার নাম রেজিস্ট্রি করবে একটা খাতায়। খাতায় রেজিস্ট্রি বাবদও চা-পানির খরচ চাবে। টাকা দেয়া এভোয়েড করার চেষ্টা করবেন। এরপর ৫১০ টাকা (ব্যাংকের ৫০০, ১০ টাকা চার্জ) নিবে ট্রাভেল ট্যাক্স যেটা সরকারি হিসাবে যাবে। ১০ টাকাটা আসলে কে পাবে সেটা জানা নাই কারণ এই ব্যাপারে কোনো কিছুই লিখিত নেই। এই কাজ শেষ করে ইমিগ্রেশনে গেলাম। ব্যবহার ভালো ছিল আর কাজও দ্রুত হয়েছে। তবে যারা চাকরি করেন তাদের সাথে NOC না থাকলে বিপদে পড়তে পারেন। তাই যে যা করেন, সেই রিলেটেড কাগজপত্র সাথে রাখা ভালো। এই একটা ডেস্ক যেখানে টাকা চাওয়া হয়নি। এর পর গেলাম কাস্টম্স-এ। এখানে কিন্তু তেমন কোনো কাজ নেই, এরপরেও আপনাকে খুব সমাদর করে বসাবে। খাতায় নাম এন্ট্রি করবে, সীল দিবে তারপর বলবে ১০০ টাকা দেন যেন তার কাছ থেকে আপনি লোন নিসিলেন কোনো এক সময়ে। এইটা সহজে এভোয়েড করতে পারবেন না।

আমাদের পাশেই এক লোককে সেই অফিসার বলছিলেন যে "আমার নিয়ম তাই আমি টাকা নিবো, সবাই চলে যাবে আপনার সামনে দিয়ে আর আপনি সারাদিন এখানে দাঁড়ায় থাকবেন।" মেজাজটা খুব খারাপ লাগছিলো, কিন্তু ট্রিপের শুরুতে বলে আর ঝামেলা করলাম না। টাকা দিয়ে দিলাম। এখানেই শেষ না, বাংলাবান্ধা বর্ডারে একটা এক্সট্রা ফি দেয়া লাগে ল্যান্ড পোর্টের জন্যে যেটা প্রায় ৪০ টাকা। ওই জনাবেরও চা পান করা লাগে তাই ১০/২০ টাকা এক্সট্রা নিবে।

ইমিগ্রেশনের কাজ শেষ করে হাফ ছেড়ে বাচলাম। ডেস্ক আর ডেস্ক। অল্প হেটে চলে এলাম বর্ডারে। সেখানে পাসপোর্ট দেখানোর পর আবার নাম রেজিস্ট্রেশন। এতো রেজিস্ট্রেশন করে কি যে করে বুঝি না। তাও ভালো বিজিবি কোনো টাকা চায় না। বাংলাদেশের পার্ট এখানেই চুকিয়ে গেলো। হেটে চলে গেলাম ইন্ডিয়ার ওই সাইডে। ইন্ডিয়ার বিএসএফ পাসপোর্ট চেক করে থাইল্যান্ড, আমেরিকা আর অন্যান্য দেশের ভিসা দেখে উৎসুক হয়ে অনেক কিছুই জানতে চাইলো। ওখান থেকে হেটে গেলাম ইন্ডিয়ান ইমেগ্রশন অফিসে। ঢুকতেই ব্যাগ রাখতে বললো স্ক্যানারের সামনে আর কাজ শেষ করে আসতে বললো।

প্রথমেই ওরা আপনাকে এরাইভাল ফর্ম ফিলআপ করে দিতে চাইবে। সুন্দর করে বলতে হবে যে আপনার টা আপনিই করবেন। একটু দুঃখ পেলেও করতে দিবে। তবে একটু বেশি ঘাঁটাবে। যেখানে থাকবেন, সেখানকার হোটেলের নাম বা ঠিকানা জেনে যাবেন, কারণ সেটা লিখতে হবে। আর ওদেরকে দিয়ে লিখলে কিছু টাকা যাবে আপনার। ইমিগ্রেশন খুব তাড়াতাড়ি হলো। এরপর কাস্টমস-এ ব্যাগ স্ক্যান করার পর ৫০ টাকা করে দিতে হলো কারণ ওদেরও চা-পানির ডিমান্ড আছে। অফিসিয়াল সব কাজ এখানেই শেষ। টাকা এখন থেকেই এক্সচেঞ্জ করে নিবেন কারণ শিলিগুড়ি শহরে দাম কম পাবেন। দার্জিলিং- এ আরো কম।

তারপর ব্যাটারি অটোতে ১০ রুপি দিয়ে চলে গেলাম ফুলবাড়ি আর ওখানে থেকে টেম্পুতে ১৫ রুপি দিয়ে একেবারে শিলিগুড়ি। টোটাল সময় লাগবে ৪০ মিনিটের মতো। এখন আপনার গাড়িতে করে যেতে হবে দার্জিলিং। শিলিগুড়ি বাসস্ট্যান্ড থেকে বা দার্জিলিং মোড় থেকে জিপে উঠতে হবে। ভাড়া নরমালি ১৩০ রুপি। কিন্তু শিলিগুড়ি বাসস্ট্যান্ড থেকে ১৩০ রুপির গাড়িতে উঠতে চাইলে ওরা হোটেল বুকিং সহ দিতে চাচ্ছিলো, নাহলে নিবে না। হোটেল বুকিং এর ক্ষেত্রে আগের এক্সপেরিয়েন্স খুব বাজে ছিল বলে সিদ্ধান্তই নিয়েছিলাম ওদের মাধ্যমে বুকিং দিবনা। ওরা হোটেলের দাম বেশি রাখবে, বাজে হোটেল দিবে আর ১৫% এর মতো একটা এক্সট্রা কমিশন নিবে। এর পর যদি আপনি হোটেল চেঞ্জও করেন, ওই কমিশন আর ভাড়া, কোনোটাই ফেরত পাবেন না। ১০ রুপি দিয়ে চলে গেলাম দার্জিলিং রোড। সেখানে ২৫০ এর কমে পাইনি তাই উঠে পড়লাম দেরি না করে। ৩ ঘন্টা পর, রাত ৮:৩০ এ গিয়ে পৌছালাম দার্জিলিংয়ে।

সময় হিসাবে এলাকা খুব শান্ত ছিল। মানুষ জন ছিলই না বলতে গেলে। স্ট্রাইকের পর মাত্র দুদিন গেলো। তাই সব খোলাও হয়নি এখনো। ট্যুরিস্টও নেই, খুলেও বা কি করবে। লুক লজে উঠলাম। দুইজনের ভাড়া ৮০০ রুপি আর ফরেনারদের রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ ১০০ রুপি। পরের যতদিন থাকবেন, তারজন্যে আর এই ফী লাগবে না। তবে হোটেল চেঞ্জ করলে লাগবে। দার্জিলিং এর ফরেনার রেজিস্ট্রেশন অফিসে গিয়ে আপনি এই খরচটাও বাঁচাতে পারেন তবে খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি হয়ে যেতে পারে।

দার্জিলিংয়ের অনেক জায়গা আগে থেকেই দেখা ছিল বিধায় দূরে কোথাও আর যায়নি। শহরটাই উপভোগ করলাম দুইদিন ধরে। হেটে হেটে St . Pauls School, Darjeeling Mall এইসব জায়গা ঘুরলাম। তবে বেশি সময়টা মেঘ আর পাহাড়কে অনুভব করেই কাটিয়েছি। আমার কাছে মনে হয় দৌড়াদৌড়ির চেয়ে চুপ চাপ ভালো একটা জায়গায় বসে থাকলেই দার্জিলিংয়ের বৈশিষ্ট্যটা বেশি অনুভব করা যায়। খাবার হিসাবে ওদের লোকাল চাওমিন টাই বেশি খাওয়া হয় যার দাম ৬০ রুপি। তাছাড়া ওদের ওখানে পিৎজা হাট আর কেএফসিতে বেশ ভালো কিছু অফার ছিল, ওখানেও খেলাম।

ফেরার সময় ১৩০ রুপি দিয়েই শিলিগুড়ি আসি। আর বাকিটা যাওয়ার রাস্তার মতোই। ফেরার পথে শিলিগুড়িতে কসমস অথবা সিটি সেন্টার মলে শপিং করে যেতে পারেন। শহরের মধ্যেই পড়বে। আর অবশ্যই বাংলাদেশী টাইম ৫:৩০ তার মধ্যে ইমেগ্রশনের সব কাজ শেষ করে ফেলবেন। এর কিছুক্ষণ পর দুই পড়েই ইমেগ্রশন বন্ধ হয়ে যাবে। তারমানে দুপুর ৩ টার মধ্যে আপনার শিলিগুড়ি ত্যাগ করা উচিত। বাংলাবান্ধা থেকে হানিফের প্রথম বাস সন্ধ্যা ৬ টায় ছাড়ে আর সেই বাসটাই তেঁতুলিয়া থেকে ৭ টায় ছাড়ে। টিকেট আগে থেকেই করে যাওয়াটা ভালো হবে নাহলে ভালো সিট বা কোনো সিট নাও পেতে পারেন। শ্যামলী রিসেন্টলি বাংলাবান্ধা থেকে এসি বাসের সার্ভিসও শুরু করেছে। কারো বাংলাবান্ধা/তেঁতুলিয়ার টিকেট বুকিং কাউন্টারের ফোন নাম্বার লাগলে দিতে পারবো।

যাতায়াত, থাকা, সাধারণ খাবার আর বর্ডারের খরচপাতি মিলে টোটাল খরচ পড়েছে ৩,৯৫০ টাকার মতো। এর বাহিরে ২.৫ হাজার টাকার মতো খরচ ছিল পিৎজা, কেএফসি খাওয়া আর কিছু শপিং, যা না করলেও চলতো।

লিখেছেন- খায়রুল হাসান।

Link- বিডি২৪লাইভ/আরআই

""জাদুর শহর কলকাতা"" অনেকেই দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন । যাঁরা অল্প খরচে দেশের বাইরে ঘুরে আসতে চান তাঁদের জ...
02/07/2017

""জাদুর শহর কলকাতা""
অনেকেই দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন । যাঁরা অল্প খরচে দেশের বাইরে ঘুরে আসতে চান তাঁদের জন্য কলকাতা সম্ভবত সবচেয়ে উত্তম স্থান হতে পারে। সুতরাং একটু পরিকল্পনা করে আপনি ঘুরে আসতে পারেন কলকাতা থেকে।

যা করতে হবে
কলকাতায় আপনি তিনভাবে যেতে পারেন সড়ক, রেল ও আকাশপথে। আপনাকে বাসে করে যেতে হলে শ্যামলী পরিবহনের কাউন্টার থেকে সৌহার্দ্য বাসের টিকেট কেটে নিতে হবে। টিকেটের মূল্য জনপ্রতি এক হাজার ৭০০ টাকা। তবে কলকাতার টিকিট আপনি পাবেন কমলাপুর ও শ্যামলী থেকে। এরপর আপনার যদি ভিসা না থেকে থাকে তাহলে অনলাইনে ভিসা ফরম পূরণ করে নির্দেশনা অনুযায়ী কাগজপত্র ও টিকেটসহ ভিসা সেন্টারে জমা দিতে হবে। আর আপনার যদি ভিসা করা থাকে তাহলে তো কথাই নেই। তাহলে প্রয়োজনীয় জিনিস ও কাপড় নিয়ে আপনি রওনা দিতে পারেন কলকাতার উদ্দেশে ।

কলকাতায় কোথায় থাকবেন
কলকাতাকে অনেকেই জাদুর শহর বলে থাকে। হয়তো বা দেশের বাইরেও বাঙালি আবহ এর কারণ হতে পারে। সারা কলকাতাই অনেক ভালোভালো থাকার ও খাবার হোটেল আছে তবে বেশির ভাগ বাংলাদেশিই অবস্থান করেন নিউমার্কেট এবং এর আশপাশের এলাকার হোটেলগুলোতে। এখানে আপনি থাকার হোটেল পাবেন যার ভাড়া প্রতিদিন ১২০০-৫০০০ রুপি । হোটেলে রুম নেওয়ার আগে একটু দরদাম করে নিতে পারেন এতে কিছুটা হলেও কমে পেয়ে যেতে পারেন ।

কলকাতায় যা করবেন
কলকাতায় কিছু যানবাহন চলে যা আমাদের দেশে দেখা যায় না যেমন ধরুন ট্রাম, এক ধরনের ট্যাক্সি এবং মেট্রো রেল। একটু ব্যতিক্রম অভিজ্ঞতার জন্য এগুলোতে চড়ে দেখতে পারেন। এ ছাড়া কলকাতার স্টিট ফুড অনেকের কাছে পছন্দের, চাইলে খেয়ে দেখতে পারে। যেমন পানিপুরি, সমুচা বাড়াপাউ ইত্যাদি । কলকাতায় গিয়ে মাটির পেয়ালাতে চা পান করতে ভুলবেন না কিন্তু ।

যা দেখবেন
কলকাতায় বেশ কিছু আকর্ষণীয় জায়গা রয়েছে যা আপনাকে অভিভূত করবে । সকাল সকাল বের হয়ে একটি ট্যাক্সি নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন জায়গাগুলো দেখতে ।

হাওড়াব্রিজ
হাওড়া ব্রিজ কলকাতার অন্যতম আকর্ষণ । হুগলি নদীর উপরে মনোরম এই ব্রিজটির মাঝে কোনো পিলার নেই। হাওড়া ব্রিজটি সবচেয়ে সুন্দরভাবে দেখা যায় মিলেনিয়াম পার্ক থেকে। পার্কটিতে কোনো প্রবেশ মূল্য নেই। মনে রাখবেন রাতে হাওড়া ব্রিজ দেখতে আরো সুন্দর কারণ রাতের আলোয় এর সৌন্দর্য আরো মনোরম।

বিদ্যাসাগর সেতু
হুগলি নদীর ওপর নবনির্মিত এই সেতুটি দেখতে আরো সুন্দর। তবে সেতুটিকে আপনাকে দেখতে হলে গাড়িতে বসেই দেখতে হবে কিংবা দূর থেকে দেখতে হবে। সেতুটির উপরে গাড়ি থামাবার কিংবা হাটার অনুমতি নেই।
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল
কলকাতায় সবচেয়ে দর্শনীয় স্থানগুলোর নাম বলতে হলে প্রথমেই বলতে হবে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের কথা। সাদা মার্বেল পাথরে নির্মিত এই মহলটি রানি ভিক্টোরিয়ার স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মাণ করা হয়। এটি একটি জাদুঘর । সোমবার ছাড়া বাকি ছয়দিন এর গ্যালারিগুলো খোলা থাকে। গ্যালারিগুলোতে আপনি ব্রিটিশদের শাসন আমলের অনেক নিদর্শন যেমন মুদ্রা, পেইন্টিং, অস্ত্র ইত্যাদি দেখতে পাবেন । মেমোরিয়ালটিতে বিদেশিদের প্রবেশমূল্য ২০০ রুপি।
সায়েন্স সিটি
নানা রকম বিজ্ঞান সম্মত অভিজ্ঞাতা অর্জন করতে ঘুরে আসতে পারেন সায়েন্স সিটি থেকে। এখানে রয়েছে থ্রি ডি শো, স্পেস ট্র্যাভেল শো এবং নানা বিজ্ঞানসম্মত বিনোদনের ব্যবস্থা। প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ৫০ টাকা তবে প্রতিটি শো দেখার জন্য আপনাকে আলাদা আলাদা টিকেট কিনতে হবে । আরো তথ্যের জন্য ভিজিট করুন : http://sciencecitykolkata.org.in/?page_id=893

বেলুর মঠ
কলকাতা থেকে মাত্র এক ঘণ্টার দূরত্ব । গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত এই নিদর্শনটির কারুকার্য সত্যিই মুগ্ধকর । হুগলি জেলায় অবস্তিত এই নিদর্শনটি দেখতে সারা বছর পর্যটক এই স্থানটিতে ছুটে আসে ।

যা মনে রাখবেন
১। পাসপোর্ট সঙ্গেই রাখুন । প্রয়োজনে পুলিশ চেক করতে পারে ।

২। কলকাতার মানুষ সহজেই বাংলাদেশিদের মুখে ভাষা শুনে বুঝতে পারে যে তারা বাংলাদেশ থেকে এসেছে সুতরাং আপনার সত্য পরিচয় দিন।

৩। শপিং করার জন্য আপনি নিউমার্কেট এবং এর আশপাশের এলাকাকেই বেছে নিতে পারেন ।

৪। যেসব স্থানে ছবি তোলা নিষেধ সেখানে ছবি তোলা থেকে বিরত থাকুন ।

৫। রাতে চাইলে কলকাতা শহর ঘুরেও দেখতে পারেন কিন্তু সাবধান । হোটেলের কাউকে বললে হয়তো বা তারাই বিশ্বস্ত কোনো ট্যাক্সির ব্যবস্থা করে দিতে পারে ।

৬। সবার সঙ্গে সুন্দর আচরণ করুন ।

""সড়কপথে ঢাকা টু দার্জিলিং""কিছু মানুষের ইচ্ছের ঘুড়িগুলো উড়ে বেড়ায়, মেঘ পাড়ি দিয়ে কিছু সময় আকাশও ছুঁতে চায়। মনের অন্তহীন...
02/07/2017

""সড়কপথে ঢাকা টু দার্জিলিং""
কিছু মানুষের ইচ্ছের ঘুড়িগুলো উড়ে বেড়ায়, মেঘ পাড়ি দিয়ে কিছু সময় আকাশও ছুঁতে চায়। মনের অন্তহীন গভীরতা থেকে ছুটি নিয়ে উড়ে চলে যেতে চায়। অসীম আকাশপানে চিৎকার করে বলতে চায় আমি উন্মুক্ত, আমি স্বাধীন। আফসোস! মানুষও তো আর ঘুড়ি হতে পারে না, পাখির মতো উড়তেও জানে না। তবে কথায় আছে, ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়। আপনার এই অভিলাষী মনের সব ইচ্ছাই পূরণ করবে পাহাড়ের রাজ্য দার্জিলিং। দার্জিলিংয়ের প্রতিটি বাঁক যেন অষ্টাদশী তরুণীর নির্লিপ্ত চাহনি, শুধু তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে হবে আর তাকিয়ে শুধু ডুবে যেতে মন চাইবে। পাহাড়ের কথোপকথনের শব্দরাশি আর শত-সহস্র অভিমানী পাহাড়ি মুখশ্রীর আলিঙ্গন পাবেন দার্জিলিং জুড়ে। নিজেকে উজাড় করে রাখা এক প্রিয়তম প্রেমিকার অপর নাম দার্জিলিং।

ভিসা

প্রথমেই আপনাকে ভারতীয় দূতাবাস হতে ‘By Road Category’-তে চ্যাংড়াবান্ধা সীমান্ত দিয়ে ভিসা নিতে হবে।

বাস সিলেকশন

ঢাকার গাবতলী থেকে প্রতিদিন বেশ কিছু নন এসি (হানিফ, এস আর) এবং এসি ( মানিক এক্সপ্রেস, শ্যামলী, এস আর পরিবহন) বাস ছেড়ে যায়। নন-এসিতে ভাড়া ৬০০ থেকে ৬৫০-এর মধ্যেই পড়বে। আর এসিতে ভাড়া পড়বে ৮৫০ টাকা।

তবে শ্যামলীর ভাড়া পড়বে ১৫০০ টাকা, কেননা তারা শিলিগুড়ি পর্যন্ত টিকেট করে থাকে।

শুধু সীমান্ত পর্যন্ত তাদের কোনো সার্ভিস নেই, বর্ডার পর্যন্ত শ্যামলী ঠিকই আপনাকে এসিতে করে নিয়ে যাবে, তবে বাংলাদেশ সীমান্তের অপর প্রান্ত (ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা) থেকে ওরা আপনাকে কোন গাড়িতে করে নিয়ে যাবে তার কোনো হদিস নেই। কেননা ভারতের প্রবেশদারে তাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই, পুরোটাই দালালদের নিয়ন্ত্রণে। আমাদের কাছ থেকে শ্যামলী পরিবহন জনপ্রতি ১৫০০ টাকা করে এসির ভাড়া নিলেও, তারা আমাদেরকে চ্যাংড়াবান্ধা থেকে শিলিগুড়ি পর্যন্ত নন-এসিতে যেতে বাধ্য করে।

এই সমস্যাগুলো এড়াতে আপনি শুধু সীমান্ত পর্যন্ত এসি বাসে করে যান। যেহেতু প্রায় ১০-১২ ঘণ্টার জার্নি, তাই উপদেশ থাকবে নিজেকে ফ্রেশ রাখার জন্য (গরমকালে) এসি বাস সিলেকশন করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

যাত্রা

বেশির ভাগ গাড়ি রাত ৮টায় ঢাকা থেকে বুড়িমারীর উদ্দেশে ছেড়ে যায় এবং সকাল ৬-৭টার মধ্যেই বুড়িমারী সীমান্তে আপনাকে পৌঁছে দেবে। সীমান্তে পৌঁছে যাওয়ার পর সকালের নাশতা বাংলাদেশেই সেরে ফেলুন, তারপর দুই দেশের ইমিগ্রেশন (বাংলাদেশ ও ভারতের) পাড়ি দিন। আপনি যখন চ্যাংড়াবান্ধায় পৌঁছে যাবেন, কালক্ষেপণ না করে শিলিগুড়ির উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া জিপগুলোতে চেপে বসুন। কেননা আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে বিকেল নাগাদ আপনাকে অবশ্যই দার্জিলিং পৌঁছাতেই হবে।

সদস্যসংখ্যা বেশি হলে একটি জিপ রিজার্ভ করে নিতে পারেন। ১৫০০ রুপির মধ্যে অথবা জনপ্রতি ২৫০ রুপির মধ্যে শেয়ারিং-এর মাধ্যমে জিপে চড়ে বসতে পারেন। শিলিগুড়ি পৌঁছাতে আপনার তিন ঘণ্টা সময় লেগে যাবে, সব ঠিক থাকলে দুপুর ১টার মধ্যেই শিলিগুড়ি পৌঁছে যাবেন।

সেখানে ১২০ রুপির মধ্যে পেটপুরে দুপুরের খাবার খেয়ে নিন (দেরি হয়ে গেলে দুপুরের খাবার খাওয়ার দরকার নেই) এবং দেশের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার্থে একটি ভারতীয় মোবাইল সিম কিনে নিন। পাওয়ার রিচার্জের মাধ্যমে বাংলাদেশে দুই রুপি/মিনিটে কথা বলা যায়। সেই সঙ্গে ডাটা প্যাকও সহজেই অ্যাকটিভ করে নিতে পারেন) তারপর সরাসরি দার্জিলিংয়ের উদ্দেশে জিপে চেপে বসুন জনপ্রতি ২০০ রুপির মধ্যেই অথবা ১২০০/১৫০০ টাকার মধ্যেই জিপ রিজার্ভ করে নিতে পারেন। সর্বোচ্চ তিন ঘণ্টার মধ্যেই আপনাকে পাহাড়ঘেরা রাজ্য দার্জিলিংয়ে পৌঁছে দেবে।

হোটেল বুকিং

১০০০ থেকে ১২০০ রুপির মধ্যেই আপনি খুব ভালো হোটেল পেয়ে যাবেন। (ওয়াইফাই এবং গরম পানির ব্যবস্থাসহ)। হোটেল পার্কলেন (০০৯১৯৪৩৪১৬৬৯৫৪, ০০৯১৮৯০৬৩৪৮৮৩৬) বেশ ভালো হোটেল। মনে রাখবেন দার্জিলিংয়ে রাত ৮টার পর সব বন্ধ হয়ে যায়। সুতরাং হোটেল বুকিং এবং রাতের খাওয়া ৮টার মধ্যেই শেষ করতে হবে।কোথায় ঘুরবেন

প্রথম দিন

রাত ৩টায় ঘুম থেকে উঠে টাইগার হিলের উদ্দেশে রওনা দিন। সূর্যোদয়ের হাসির চিকিমিকি দেখতে পাবেন হিমালয়ের বরফ ছুঁয়ে। তারপর, সারাদিন বাতাসিয়া লুপ, রক গার্ডেন ঘুম স্টেশন, চিড়িয়াখানা (বেশ সুন্দর), টি গার্ডেন, মল রোড ঘুরতে থাকুন। দার্জিলিংয়ে বেশ কিছু মসজিদ রয়েছে, বড় দুটি মসজিদ অবশ্যই দেখার চেষ্টা করবেন।

দ্বিতীয় দিন

কাঞ্চন জং এর উদ্দেশে রওনা দিন, দার্জিলিং শহর থেকে খানিকটা দূরে আরেকটা শহর, যেখানে প্যারাগ্লাইডিং করা যায়। আর হিমালয়ের একটা পাশ দেখা যায়।

তৃতীয় দিন

আপনি চাইলে পাহাড় আর লেকে ঘেরা ছোট্ট শহর মিরিক ঘুরে আসতে পারেন।

আবার চাইলে দার্জিলিং থেকেও মিরিক ঘুরে আসতে পারেন। অথবা মিরিকেও থাকতে পারেন।

যেহেতু মিরিক থেকে শিলিগুড়ি কাছাকাছি, তাই আপনার মিরিকে থাকাটাই ভালো। মিরিকে অল্প ভাড়ায় (০০৯১৯৫৬৩৪৫৭৭৯৯) wooden Restaurant-এ থাকতে পারেন।

মিরিকে ঘোরার জন্য লেক আর মোটেলের টপভিউ টাই অসাধারণ। সুতরাং একদিনের বেশি অবস্থান করার প্রশ্নই ওঠে না।

চতুর্থ দিন

সকাল সকাল শিলিগুড়ির উদ্দেশে রওনা দিন। মিরিক থেকে শিলিগুড়ি আসতে মাত্র দুই ঘণ্টা লাগে আর শিলিগুড়ি থেকে সীমান্তে আসতে তিন ঘণ্টা লেগে যাবে। গাড়ি বুকিং করার জন্য সোইলাজ দা’র (০০৯১৯৭৩৪৯৯৭৯০২) সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। ভালো মানুষ তিনি। মনে রাখবেন, সন্ধ্যা ৬টার পর সীমান্তের সব কার্যক্রম বন্ধ থাকে।

ইমিগ্রেশন কীভাবে পাড়ি দেবেন

যাওয়ার সময়

বাংলাদেশ প্রান্তে ১০০ টাকার বিনিময়ে আর ভারত প্রান্তেও ১০০ টাকার বিনিময়ে কিছু দালাল ইমিগ্রেশনে সহায়তা করে থাকে। তবে দালালদের কাছে পাসপোর্ট দেওয়ার পর তাদের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন। অথবা চাইলে আপনি একাই ইমিগ্রেশন পাড়ি দিতে পারবেন।

মনে রাখবেন সঙ্গে কোনো রুপি দেবেন না (থাকলেও বলবেন না) কিছু ডলার সঙ্গে রাখুন আর বাংলা টাকা যতই থাকুক চার-পাঁচ হাজারের বেশি আছে বলে স্বীকার করবেন না।ফিরে আসার সময়

ইমিগ্রেশনের দুই প্রান্তেই (ভারত-বাংলাদেশ) আপনাকে জিজ্ঞেস করবে কী কী কিনেছেন? আপনি বলবেন পরিবারের জন্য কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। কত টাকার শপিং করেছেন?
এই প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যেতে চেষ্টা করবেন। আর বললেও চার-পাঁচ হাজার টাকার বেশি বলবেন না। এ ছাড়া ফিরে আসার সময়ও কিছু দালাল ১৫০ রুপির বিনিময়ে সহায়তা করে থাকে।
তবে কেনাকাটা করার সময় একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন যেন, একই জিনিস ৪-এর বেশি কেনা না হয় এবং ব্যাগে নতুন ও পুরোনো পণ্য মিলিয়ে রাখুন।
এ ছাড়া যাওয়ার সময় পণ্য যতটা সম্ভব কম বহন করুন।

মুদ্রাবিনিময়

বাংলা টাকা চ্যাংড়াবান্ধাতেই রুপিতে পরিবর্তন করে নিন, কেননা দার্জিলিংয়ে রেট খুবই কম পাবেন।

কেনাকাটা কোথায় করবেন

দার্জিলিং থেকে শীতের জামা কাপড় কেনা হবে বুদ্ধিমানের কাজ। শীতের শহর থেকে (মল রোড) আপনি যথাযথ মূল্যেই শীতের পোশাক কিনতে পারবেন। এ ছাড়া কিছু সতেজ চায়ের প্যাকেট কিনে নিয়ে আসতে পারেন। অন্যন্য কেনাকাটা আপনি শিলিগুড়িতে করলেই ভালো হবে।

কোথায় খাবেন

দার্জিলিংয়ে খাওয়ার জন্য সিমলা (০০৯১৯২৩৩৮২৭০৩০) রেস্টুরেন্ট অসাধারণ। মুসলিম হোটেলে খাওয়ার জন্য বড় মসজিদের সামনে যেতে পারেন।

কখন যাবেন

বৃষ্টির সময়টাতে দার্জিলিং যাওয়াটা বোকামি, সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি সেরা সময় দার্জিলিং উপভোগ করার জন্য।খরচ

ঢাকা টু বুড়িমারী (৮৫০ টাকা)+সীমান্ত ঘুষ (১৫০ টাকা)+ চ্যাংড়াবান্ধা টু শিলিগুড়ি (২০০/২৫০ টাকা)+শিলিগুড়ি টু দার্জিলিং ২০০ টাকা= ১৫০০/১৭০০ টাকা।
হোটেল খরচ ৫০০ টাকা (প্রতিজন/প্রতিদিন)
খাওয়া খরচ ৫০০ টাকা (প্রতিজন/প্রতিদিন)
সারা দিনের জন্য জিপ ভাড়া করলে ২২০০/২৫০০ টাকা প্রয়োজন হবে।

এটা অফ সিজন রেট, সিজনের সময় ৩০ শতাংশ বেশি খরচ হবে। সুতরাং হিসাবটা সেভাবেই করে নেবেন।

যা করবেন না

১। দার্জিলিং পরিচ্ছন্ন শহর, দয়া করে নোংরা করবেন না।

২। দার্জিলিংয়ে উন্মুক্ত ধূমপান করা দণ্ডনীয় অপরাধ, সুতরাং ধূমপান করা থেকে বিরত থাকুন।

একঘেয়েমি প্রচণ্ড ব্যস্ততার এই যান্ত্রিক জীবনকে উপভোগ্য করতে মাঝে মাঝে লাইফ রিস্টার্ট বাটনে ক্লিক করতে হয়। আমার কাছে জীবনের আনন্দে পূর্ণ সজীবতাকে বারবার ফিরিয়ে আনার মূলমন্ত্রই হচ্ছে ভ্রমণে ডুব দেওয়া। একটা ভ্রমণপিয়াসু মনই কেবল জানে, কীভাবে ভিন্ন ভিন্ন আয়োজন থেকে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান হতে জীবনকে উপভোগ করা যায়। প্রতিটা জীবনই অর্থবহ হোক সঙ্গে উপভোগ্যও।

সবাইকে নবর্বষের শুভেচ্ছা....
13/04/2017

সবাইকে নবর্বষের শুভেচ্ছা....

11/04/2017

বাঙ্গালি বাবু..
এক বাঙ্গালি বাবু মুম্বইয়ের একটি
ব্যাংকে গিয়ে
ম্যানেজারের কাছে 50,000/- টাকা
loan চাইলেন।
ব্যাংক ম্যানেজার গ্যারান্টি চাইল।
বাঙ্গালি বাবু ব্যাংকের সামনে
দাঁড়িয়ে থাকা নিজের
BMW গাড়িটি দেখিয়ে বললেন:
"ওটি গ্যারান্টি রাখতে পারেন।"
Bank manager গাড়ীর কাগজপত্র দেখে
বাঙ্গালি বাবুকে
50,000/ টাকা loan দিতে রাজি
হলেন।
বাঙ্গালি বাবু ৫০,০০০ টাকা নিয়ে
চলে গেলেন।
এক কোটি টাকার গাড়ী মাত্র ৫০০০০
টাকায় বন্ধক রেখে
যাওয়াতে ব্যাংকের কর্মচারীরা
বাঙ্গালির
বোকামিতে নিজেদের মধ্যে
হাসাহাসি করতে লাগলেন।
দুই মাস বাদে, বাঙ্গালি বাবু
ব্যাংকে এসে নিজের
গাড়ী ফেরত চাইলেন এবং ৫০,০০০ মূল
আর ১২৫০ টাকা সুদ
দিয়ে গাড়ী ছাড়িয়ে নিলেন ।
ম্যানেজার থাকতে না পেরে
জিগ্যেস করলেন,
"Sir, কোটিপতি হয়েও মাত্র ৫০,০০০
টাকার জন্য নিজের
BMW গাড়ী কেন বন্ধক রাখতে হলো
একটু
বলবেন"
বাঙ্গালি : "দেখুন, আমার দুই মাসের
জন্য আমেরিকা
যাওয়ার ছিল। কলকাতা থেকে মুম্বই
এসে গাড়ি parking
করা নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলাম ।
Parking ওয়ালারা দুই
মাসের জন্য ১০,০০০ টাকা চাইছিল ।
আপনার এখানে
মাত্র ১,২৫০ টাকায় আমার কাজ হয়ে
গেল। গাড়ি টাও
secured থাকল । তাছাড়া আপনি ৫০,০০০
টাকাও দিলেন
খরচ করার জন্য । ধন্যবাদ ।"
ম্যানেজার বেহূঁশ।
বাঙ্গালি বাঙ্গালি হোতা হ্যায়
ভাই।।

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার বৈঠাকাটা বাজারসংলগ্ন বেলুয়া নদীতে সপ্তাহের শনি ও মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভাসমান হাট...
15/02/2017

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার বৈঠাকাটা বাজারসংলগ্ন বেলুয়া নদীতে সপ্তাহের শনি ও মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভাসমান হাট বসে। ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে এ হাটে স্থানীয় কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত সবজি, ধান ও চাল বেচাকেনা করছেন। সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা অনুন্নত বলে স্থানীয় লোকজন এই ভাসমান হাটে নৌকায় বেচাকেনা করে আসছেন। সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এই হাটে বেচাকেনা চলে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে ভাসমান হাটের

30/01/2017

বাংলা মানেই অপরুপ বাংলাদেশ, আপনাদের আজ তার এক খন্ড দেখাবো, শাইখ শিরাজ এর সাথে

18/01/2017

মানুষ কে, সম্মান দিতে শিখতে হয়।

18/01/2017
15/01/2017
পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করিলাম.......পর্ব-০১"""সিলেট জেলা""" সিলেট উত্তর পূর্ব বাংলাদেশের একটি প্রধান শহর, একই সাথ...
15/01/2017

পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করিলাম.......
পর্ব-০১
"""সিলেট জেলা"""
সিলেট উত্তর পূর্ব বাংলাদেশের একটি প্রধান শহর, একই সাথে এই শহরটি সিলেট বিভাগের বিভাগীয় শহর। এটি সিলেট জেলার অন্তর্গত। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকাই মূলত সিলেট শহর হিসেবে পরিচিত। সিলেট ২০০৯ সালের মার্চ মাসে একটি মেট্রোপলিটন শহরের মর্যাদা লাভ করে।[১] সুরমা নদীর তীরবর্তী এই শহরটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ও গুরুত্বপুর্ণ শহর। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত এ শহরটি দেশের আধ্যাত্মিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত। সিলেট বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী জেলা হিসেবে পরিচিত। শিল্প, প্রাকৃতিক সম্পদ ও অর্থনৈতিক ভাবে সিলেট দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম ধনি জেলা। জৈন্তিয়া পাহাড়ের অপরূপ দৃশ্য, জাফলং এর মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য, ভোলাগঞ্জের সারি সারি পাথরের স্তূপ পর্যটকদের টেনে আনে বার বার। এ শহরের বিশাল সংখ্যক লোক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বসবাস করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণ করে দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে।[৩] সিলেটের পাথর, বালুর গুণগতমান দেশের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। এখানকার প্রাকৃতিক গ্যাস সারা দেশের সিংহভাগ চাহিদা পূরণ করে থাকে[৩]। স্বাধীনতা যুদ্ধে এ জেলার ভূমিকা অপরিসীম। জেনারেল এম,এ,জি ওসমানী এ জেলারই কৃতী সন্তান। হযরত শাহজালাল (রাঃ) ও হযরত শাহ পরান (রাঃ) এর পবিত্র মাজার শরীফ এ জেলায় অবস্থিত। প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক ধর্মপ্রাণ লোক মাজার জিয়ারতের উদ্দেশ্যে আগমন করে। আসে বিপুল সংখ্যক পর্যটক। সিলেট এর স্থানীয় ভাষা ‘‘সিলটি ভাষা’’র একটি বিশেষত্ব রয়েছে যা অন্য অঞ্চল থেকে পৃথক। এ ছাড়া নাগরী বর্ণমালা নামে সিলেটের নিজস্ব বর্ণমালা ও রয়েছে। শীত মৌসুমে সিলেটের হাওর-বাওর গুলো ভরে ওঠে অতিথি পাখির কলরবে। আব্দুল লতিফ ফুলতলী,আব্দুল করিম সিরাজনগরি এই সিলেটেরই প্রখ্যাত আলেম।
ইতিহাস:-
ইতিহাসবিদেরা বলেন, বহুযুগ ধরে সিলেট একটি বাণিজ্যিক শহর হিসেবে প্রচলিত আছে। ধারণা করা হয়ে থাকে যে "হরিকেলা রাজত্তের" মুল ভুখণ্ড ছিল এই সিলেট। ১৪'শ শতকের দিকে এই অঞ্চলে ইসলামি প্রভাব দেখা যায় সূফী দার্শনিকদের আগমনের মাধ্যমে। ১৩০৩ সালে কালৈতিহাসিক মুসলিম সাধু হযরত শাহজালাল রহ.-এর আবির্ভাব ঘটে এই সময়ে। তিনি মক্কা থেকে দিল্লি ও ঢাকা হয়ে এই এলাকায় আসেন। তার আধ্যাতিক ক্ষমতার প্রভাবে ও তার অনুসারী ৩৬০ জনের মাধ্যমে আরো অনেকেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। পরবর্তীতে তা দেশের অন্যত্র ও ছড়িয়ে পড়ে। তার দরগাহ সিলেটের একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ছাড়া হযরত শাহ পরান ও শাহ কামাল কাহাফানের সান্নিধ্যে এসেও অনেকে বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এর শাসনামলে ইন্ডিয়ান লস্করেরা এই এলাকায় তাঁবেদারি শাসন চালাতো। ১৭৭৮ সালে রবার্ট লিন্ডসে কে সিলেটের দায়ভার দেয়া হয়। তবে তখনকার স্থানীয় সিলেটিরা তাকে ভালোভাবে নেয় নি। ১৭৮১ সালে এই এলাকায় একটি বড় ধরনের বন্যা হয়েছিল। এতে অসংখ্য ফসল ও পাখি মারা যায়। স্থানীয়রা এজন্য ব্রিটিশ দের দায়ী করে। এই আন্দোলনে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন সৈয়দ হাদী ও সৈয়দ মাহাদী (পীরজাদা নামে পরিচিত)। লিন্ডসের সাথে তখন তাদের যুদ্ধ সংঘটিত হয় যাতে প্রচুর ভারতীয় তস্কর অংশ নেয়। ফলস্রুতিতে অনেকেই সিলেট ছেড়ে লন্ডনে চলে যায় ও বসতি গড়ে তোলে। ব্রিটিশ শাসনের সময় আসাম ও সিলেট একত্রিত হয়ে আসামের অংশ ছিল। পরবর্তীতে ভারত ও পাকিস্তান আলাদা দেশ গঠনের সময় আসাম ও সিলেট আলাদা হয়ে যায়। ১৯৭১-এর যুদ্ধে জয়লাভের পর এটি পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশ-এর ভূখণ্ডে পড়ে।

দর্শনীয় স্থানসমূহ:-
সিলেট শহরের অন্যতম দর্শনীয় স্থানসমূহ হলো:

Sylhet Agricultural University
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
এম.এ.জি. ওসমানী মেডিকেল কলেজ
শাহী ঈদগাহ
হযরত শাহজালালের দরগাহ
শাহ পরাণের মাজার
গাজি বুরহান উদ্দীনের মাজার
ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর
কীন ব্রিজ
আলী আমজাদের ঘড়িঘর
লাক্কাতুরা চা বাগান
মুরারিচাঁদ কলেজ
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম
মদন মোহান কলেজ
Tilagor Eco- Park

Part -01
"" " District of Sylhet in Bangladesh" ""
A major city in the north east of the country, as well as the Department of the city of Sylhet city. It is in the district of Sylhet. Sylhet City Corporation under the area known as the Chittagong City. Sylhet, 009 in March, became a metropolitan city. [1] Surma river in Bangladesh, one of the largest in this city [citation needed], and important cities. Impregnated with the natural beauty of the city is known as the country's spiritual capital. Sylhet district of Bangladesh, known as the richest. Industrial, natural resources and economy of the South Asian country rich district. Jaintia hills, beautiful view, Jaflong enthralling beauty, Bholaganj rows repeatedly draw tourists pile of rocks. The large number of people living in different countries of the world to send a lot of foreign currency has played a special role in the economy. [3] local stone, sand quality of the best in the country. The lion's share of the country's natural gas needs are [3]. The indispensable role of the liberation war. General M, A, G Osmani luminary in the district. Hazrat Shahjalal (RA) and Hazrat Shah Paran (R) is located in the district of the holy Mazar Sharif. Every year, a large number of religious people come to the shrine. A large number of tourists come. Sylhet's native language 'seal bhasara a specialty of the region, which is separated from the other. The Nagari alphabet and the alphabet has its own division. During the winter estates of Sylhet-Baor kalarabe are filled with migratory birds. Fultali Abdul Latif, Abdul Karim sirajanagari this sileterai renowned scholar.
History: -
Historians of the country throughout the ages have used it as a commercial city. The idea is that "harikela rajattera" was the main territory of the country. 14sa century Islamic influence in the region can be seen by the arrival of Sufi philosophers. In 1303 kalaitihasika Muslim saint Hazrat Shahjalal raha's emerged at this time. He came to this area from Makkah Delhi and Dhaka. His spiritual power and influence of some of his followers converted to Islam more than 360. And later spread to other parts of the country. Sylhet is considered one of the landmarks of his Dargah. In addition, the presence of Hazrat Shah Paran and Shah Kamal kahaphanera the millennium, many were converted to Islam from Buddhism and Hinduism. During the rule of the British East India Company's rule in Indian laskarera tambedari used to this area. In 1778, Robert Lindsay, who was responsible for the division. But then, he did not take well to the local siletira. In 1781, this area was a major flood. The birds died and countless crops. The British Locals blame others. He played a leading role in this movement, Syed Hadi and Syed Mahadi (known as Pirzada). Lindsay is committed to the fight, so that they took part in a lot of Indian abductor. Many of the country in which the leave to London and build settlements. Assam Assam during the British rule and was part of the country combined. India and Pakistan during the formation of the separate nation of Assam and Sylhet are separated. After winning the 1971 war in the territory of East Pakistan as well as Bangladesh.

Places to visit: -
Sylhet City is one of the most spectacular places:

Sylhet Agricultural University
Shahjalal University of Science and Technology
Sylhet Engineering College
Emaeji Osmani Medical College
Shahi Eidgah
Hazrat Shahjalal Dargah
Mazar Shah Poran
Ghazi shrine Burhan Uddin
Osmani International Airport
Keene bridge
Amjad Ali gharighara
Lakkatura Tea Garden
Murarichand College
Sylhet International Cricket Stadium
Cupid Mohd College
Tilagor Eco- Park

15/01/2017

আসুন আমরা সবাই শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াই.............. আমরা যাচ্ছি সিরাজগঞ্জ আপনি যাচ্ছেন কোথায়...?

আসুন আমরা সবাই শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াই.............. আমরা যাচ্ছি সিরাজগঞ্জ আপনি যাচ্ছেন কোথায়...?
15/01/2017

আসুন আমরা সবাই শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াই.............. আমরা যাচ্ছি সিরাজগঞ্জ আপনি যাচ্ছেন কোথায়...?

নতুন বছরে নতুন কিছু ...............
14/01/2017

নতুন বছরে নতুন কিছু ...............

Address

Green Road
Dhaka
1210

Telephone

+8801621299711

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NH Tour Management posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category