Dreams Travels & Tours

Dreams Travels & Tours Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dreams Travels & Tours, Travel Agency, Road No17 Block D Banani, Dhaka.

https://youtu.be/dIdMu_4ICf0?si=4kQjMx5j3TMQSVGw
19/12/2023

https://youtu.be/dIdMu_4ICf0?si=4kQjMx5j3TMQSVGw

সুখবর! শ্রমিক নিচ্ছে ইতালি | Italy Hiring Workers | Italy Visa | Somoy TVঅভিবাসনপ্রত্যাশীদের পছন্দের দেশ ইতালি। ইতিহা...

15/12/2023
ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৩ আবেদন ।ইতালির ভিসা কবে খুলবে ২০২৩:আমরা সকলেই একটা বিষয় ভালো করেই জানি। সেটি হলো, প্রতি বছর আমাদে...
25/11/2023

ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৩ আবেদন ।

ইতালির ভিসা কবে খুলবে ২০২৩:
আমরা সকলেই একটা বিষয় ভালো করেই জানি। সেটি হলো, প্রতি বছর আমাদের বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমান মানুষ ইতালি যায়। কিন্তুু গত কয়েক বছর ধরে এশিয়া মহাদেশ এর অনেক মানুষ ইতালি যেতে পারলেও। ইতালি সরকার বিভিন্ন কারণে আমাদের বাংলাদেশ কে ব্লাকলিষ্ট এর মধ্যে রেখে দিয়েছিলো।

এবং কারণ হিসেবে জানিয়েছিলো যে, বাংলাদেশ এর শ্রমিক রা কোনো ধরনের নিয়ম নীতির তোয়াক্কা করেনা। এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের দুর্নিতি ও অনিয়মনের কারণে ইতালি সরকার এই কঠিন সিন্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছিলো।

তবে সবকিছুর অবসান ঘটিয়ে পুনরায় বাংলাদেশ থেকে ইতালি ভিসার আবেদন শুরু হয়ে গিয়েছে। উল্লেখ্য যে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ০১ তারিখ থেকে পুনরায় বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার ভিসা আবেদন করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

তাই এখন আপনি ঠিক আগের মতো করে পুনরায় সরকারি এবং বেসরকারি ভাবে ইতালি ভিসার জন্য অনলাইন আবেদন করতে পারবেন। আর সেই সাথে এখন আমাদের বাংলাদেশে থাকা মানুষরা সিজনাল এবং স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে ইতালি তে যেতে পারবেন।

তো যারা এখনও ভাবছেন যে, ইতালির ভিসা কবে খুলবে। তারা এখন নিশ্চিন্তে ইতালির ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আর কিভাবে আপনি ইতালি ভিসার জন্য অনলাইন আবেদন করতে পারবেন। সেই পদ্ধতি গুলো নিচে ধাপে ধাপে আলোচনা করা হয়েছে।
ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৩ আবেদন

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা আসলে স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে ইতালি তে যেতে চান। তো তাদের বলে রাখি, আপনি ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ০১ তারিখ থেকে শুরু করে মার্চ মাসের ০১ তারিখ পর্যন্ত। ইতালির স্পন্সর ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এখানে একটি সমস্যা রয়েছে।

সেই সমস্যাটি হলো, আমরা আগের দিন গুলোতে সরকারি ও বেসরকারি দুইভাবে ইতালি স্পন্সর ভিসার জন্য আবেদন করতে পারতাম। কিন্তুু ২০২৩ সালের এই সময়ের মধ্যে আপনি যদি ইতালি স্পন্সর ভিসার জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই সরকারি ভাবে ইতালি স্পন্সর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

কেননা, এই সময়ে আপনি যদি কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কিংবা কোনো এজেন্সির মাধ্যমে স্পন্সর ভিসার আবেদন করতে চান।

তাহলে আপনি কোনো ভাবেই এই কাজটি করতে পারবেন না। তবে যদি আপনি একান্ত ভাবে বেসরকারি ভাবে ইতালি স্পন্সর ভিসার আবেদন করতে চান। তাহলে আপনাকে আরো কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে।
ইতালি ভিসা আবেদন লিংক
এবার আমাদের ইতালি ভিসা আবেদন লিংক কিভাবে পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে জানতে হবে। তবে তার আগে আপনাকে একটি বিষয়ে পরিস্কার ধারনা নিতে হবে।

সেটি হলো, আপনি মোট ০২ টি পদ্ধতি অনুসরণ করে ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেমন,

যদি ইতালি তে আপনার কোনো রিলেটিভ থাকে। তাহলে তাদের মাধ্যমে ইতালি সরকার এর নিকট আবেদন করা যাবে।
এছাড়াও আপনি বিভিন্ন ধরনের এজেন্সি এর মাধ্যমে ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আর সে কারণে আমি আপনাকে কোনো ধরনের ইতালি ভিসা আবেদন লিংক প্রদান করতে পারছি না। কেননা, আপনি এমন অনেক এজেন্সি দেখতে পারবেন।

যারা মূলত আপনাদের মতো মানুষদের টাকা মেরে খাওয়ার জন্য ‍ওৎ পেতে আছে।

এখন আমি যদি নির্দিষ্ট কোনো এজেন্সি কে সাজেষ্ট করি। এবং আপনি যদি সেই এজেন্সি কে টাকা দিয়ে ধরা খান। তাহলে তার সম্পূর্ণ দায়ভার আমার উপর এসে পড়বে।

তাই আপনি যখন কোনো এজেন্সি থেকে ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করবেন। তখন অবশ্যই সেই এজেন্সি সম্পর্কে যথেষ্ট যাচাই বাচাই করে নিবেন।

ইতালি ভিসা কত প্রকার ও কি কি?
যেহুতু আপনি ইতালি ভিসা সম্পর্কে জানতে এসেছেন। সেহুতু আপনাকে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

আর সেটি হলো, বর্তমান সময়ে আপনি বেশ কয়েক প্রকারের ইতালি ভিসা দেখতে পারবেন। যেমন, ০১) সিজনাল ইতালি ভিসা এবং ০২) নন-সিজনাল বা স্পন্সর ইতালি ভিসা।

কিন্তুু এই নন-সিজনাল বা স্পন্সর ইতালি ভিসাকে আরো কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়। আর সেই নন সিজনাল ইতালি ভিসার প্রকারভেদ গুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হলো। যেমন,

#ইতালি মালটা ভিসা
#ইতালি স্পন্সর ভিসা
#ইতালি ফ্যামিলি ভিসা
#ইতালি শিক্ষার্থী ভিসা
#ইতালি বিনিয়োগকারী ভিসা
#ইতালি ভ্রমণ ভিসা
#ইতালি ওয়ার্ক ভিসা

যদিওবা আমাদের বাংলাদেশ থেকে যে সকল মানুষ ইতালি যাওয়ার জন্য ভিসা করতে চান। তাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ ইতালি তে কাজ করার জন্যই ভিসা করতে চান।

তবে আপনি যে কোনো উদ্দেশ্য ইতালি যান না কেন। তার আগে যেন আপনার মধ্যে ইতালির সকল ভিসা সম্পর্কে সঠিক ধারনা থাকে। সে কারনে উপরের তালিকা সকল প্রকার ইতালি ভিসার নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

২০২৩ সালে ইতালি ভিসার খরচ কত টাকা?
উপরের আলোচনা থেকে আমরা ইতালি ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানতে পারলাম। তো এবার আমাদের জানতে হবে যে, ২০২৩ সালে ইতালি ভিসার জন্য মোট কত টাকা খরচ করতে হবে। আর এই খরচ এর প্রসঙ্গে একটা কিছু কথা অবশ্যই বলা দরকার।

সেটি হলো, আমরা সবাই জানি, ইতালি তে সিজনাল এবং নন-সিজনাল এই দুই ধরনের ভিসা পাওয়া যায়। তো আপনার আসলে ইতালি ভিসার জন্য মোট কত টাকা ব্যয় করতে হবে। সেটা নির্ভর করবে আপনার ভিসা কি নন সিজনাল তার উপর।

আর আপনি যদি ইতালি সিজনাল ভিসা করেন। তাহলে আপনি ইতালি তে মাত্র ৬ মাস থেকে ৯ মাস পর্যন্ত অবস্থান করতে পারবেন। কিন্তুু আপনি যদি আপনার নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর পুনরায় সেখানে থাকার জন্য পারমিশন নিতে চান। তাহলে সিজনাল ভিসার ক্ষেত্রে এমন কোনো সুযোগ সুবিধা পাবেন না।

আর আপনি যদি সিজনাল ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চান। তাহলে আপনাকে প্রায় ৪ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে মোট ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করতে হবে।

তবে নন সিজনাল ভিসার ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। কেননা, নন সিজনাল ভিসা বা স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে আপনি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ইতালি তে থাকতে পারবেন। কেননা, নন সিজনাল ভিসা থাকলে আপনি প্রায় ৫ বছর থেকে ৬ বছর পর্যন্ত ইতালি তে অবস্থান করতে পারবেন।

তো আপনি যদি নন সিজনাল বা স্পন্সর ভিসায় ইতালি যেতে চান। তাহলে আপনাকে বাংলাদেশি টাকায় মোট ১০ লক্ষ থেকে শুরু করে মোট ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ব্যায় করার প্রয়োজন হবে।

কিন্তুু আপনি যদি শুধুমাত্র ইতালি ভিসার আবেদন এর খরচ কত সেটি জানতে চান। তাহলে আমি আপনাকে বলবো যে, ইতালি ভিসার আবেদন করতে খুব বেশি টাকা ব্যায় করার দরকার হয়না।

কেননা, আপনি যদি কোনো প্রকার দালাল ছাড়াই ইতালির ভিসার আবেদন করেন। তাহলে আপনার মোট ১ হাজার ৫০০ টাকার মতো খরচ হবে। কিন্তুু দালালের মাধ্যমে আবেদন করলে আপনাকে মোট ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা ব্যয় করতে হবে।

ইতালি এগ্রিকালচার ভিসা আপডেট ২০২৩
আপনি হয়তবা বেশ ভালো করে জানবেন যে, ইতালি তে ব্যাপক পরিমানে কৃষি কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। আর আপনি যদি কৃষিকাজে দক্ষ হয়ে থাকেন। তাহলে আপনও ইতালি তে উক্ত ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আর যদি আপনি আমাদের বাংলাদেশ থেকে ইতালি কৃষি ভিসায় যেতে পারেন। তাহলে সেই দেশে আপনি অনেক ভালো বেতনের সুবিধা নিতে পারবেন।

কেননা, বর্তমান সময়ে যারা আমাদের বাংলাদেশ থেকে ইতালি গিয়ে কৃষিকাজ করে। তাদের কে মাসিক ভিত্তিতে এবং প্রতি ঘন্টার উপর ভিত্তি করে বেতন প্রদান করা হয়। তবে স্বাভাবিক ভাবে যদি আপনি ঘন্টা প্রতি ইতালি তে কৃষিকাজ করেন। তাহলে আপনি প্রতি ঘন্টা কাজের বিনিময়ে ৫ থেকে ৬ ইউরো পর্যন্ত বেতন পাবেন।

কিন্তুু আপনি যদি আপনার কৃষিকাজে দক্ষতা থাকে। তাহলে আপনার এই বেতনের পরিমান আরো কয়েক গুন বৃদ্ধি পাবে। সেক্ষেত্রে আপনি প্রতি ঘন্টা কাজের বিনিময়ে প্রায় ৮ ইউরো থেকে ১০ ইউরো পর্যন্ত বেতন সুুবিধা নিতে পারবেন।

ইতালিতে ওয়েল্ডিং এর কাজের বেতন কত?
আপনি যদি ইতালিতে কাজের ভিসায় যেতে চান। তাহলে আপনি সেই দেশে ওয়েল্ডিং এর কাজ করার চেষ্টা করবেন। কেননা, অন্যন্য কাজের তুলনায় ইতালি তে ওয়েল্ডিং এর কাজে অনেক ভালো বেতন পাওয়া যায়।

তবে সমস্যা হলো, যদি আপনার এই কাজে দক্ষতা না থাকে। তাহলে আপনি ইতালি তে ওয়েল্ডিং এর কাজ করতে পারবেন না। তো এখন জানার বিষয় হলো যে, বর্তমান সময়ে ইতালিতে ওয়েল্ডিং কাজের বেতন কত।

আর বর্তমান সময়ে আপনি যদি ইতালি তে ওয়েল্ডিং এর কাজ করতে পারেন। তাহলে আপনি প্রায় ২ লাখ ৬৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ০৩ লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন সুবিধা নিতে পারবেন। তবে কাজের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে এই টাকার মান কমতে পারে।

কিন্তুু আপনি যদি ফুড প্যাকেজিং কিংবা ক্লিনিং এর কাজ করেন। তাহলে এই কাজে তুলনামূলক কম বেতন পাবেন। এর কারণ হলো, উক্ত কাজ গুলোতে আপনাকে কম কষ্ট করতে হবে। যার তুলনায় অন্যান্য কাজে বেশি কষ্ট করতে হয়।

ইতালির সর্বোচ্চ কাজের বেতন কত?
যখন আপনি কোনো একটি দেশে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাবেন। তখন আপনাকে অবশ্যই সেই দেশের কাজের বেতন সম্পর্কে সঠিক ধারনা নিতে হবে। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি যেহুতু ইতালি তে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাবেন।

সেহুতু ইতালির সর্বনিন্ম বেতন জানার পাশাপাশি। আপনাকে জানতে হবে যে, বর্তমানে ইতালি তে সর্বোচ্চ কত কাজের বেতন প্রদান করা হয়।

আর বেতনের কথা বলতে হলে সবার আগে দক্ষতার কথা অবশ্যই বলা দরকার। কেননা, পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে আপনার বেতন কেমন হবে। তার সম্পূর্ণ টা নির্ভর করবে আপনি আসলে নির্দিষ্ট কাজে কতটা দক্ষ তার উপর।

কিন্তুু যদি আপনার দক্ষতা থাকে, যদি আপনার নির্দিষ্ট কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকে। তাহলে আপনি বর্তমানে ইতালি তে প্রায় ১ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ৩.৫ লাখ টাকা বেতন সুবিধা নিতে পারবেন।

ইতালি ভিসা নিয়ে আমাদের শেষকথা
তো আপনারা যারা ইতালি ভিসা কবে চালু হবে এবং ইতালি ভিসা আবেদন লিংক খুজছিলেন। আশা করি, তারা তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পেরেছেন।

তবে এরপরও যদি আপনার ইতালি ভিসা নিয়ে আরো কিছু জানার থাকে। তাহলে আপনার প্রশ্নটি নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।

#ইতালিস্পন্সরভিসা #ইতালিভিসা #ইতালি

ইউকে মাল্টিপল ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলে বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোন কোন দেশ ঘুরে আসতে পারবেন ?ব্রিটিশ মিউজিয়াম, টাওয়ার অব লন্...
22/11/2023

ইউকে মাল্টিপল ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলে বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোন কোন দেশ ঘুরে আসতে পারবেন ?

ব্রিটিশ মিউজিয়াম, টাওয়ার অব লন্ডন বা ব্রিটিশ রয়েল প্যালেসের মতো চোখ ধাঁধানো নানা ঐতিহাসিক স্থান ঘুরে দেখতে লাখো পর্যটক ছুটে যান যুক্তরাজ্যে ( United Kingdom )। আর ইউকে ট্রিপ প্ল্যান করার শুরুতেই যে বিষয়টি লক্ষ রাখতে হয় তা হলো ভিসা। তবে ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় একটি ব্যাপার হলো, শুধুমাত্র ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলেই আপনি নিশ্চিন্তে ভ্রমণ করতে পারবেন বিশ্বের আরো ১৯টি দেশে! তাই ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা এবং ১৯টি দেশে ভ্রমণ সংক্রান্ত সব প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে থাকছে আমাদের আজকের ব্লগটি।



ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে কী কী যোগ্যতা ( Eligibility ) লাগে?

যেকোনো বাংলাদেশী নাগরিক চাইলে ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। আপনার ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা যেভাবে ইস্যু করা হয়ঃ

মাল্টিপল এন্ট্রিঃ ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে যতবার ইচ্ছা ততবার যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করতে পারবেন।

আপনি যে দেশে ভ্রমণ করতে যাচ্ছেন, সেখানের নিয়ম অনুযায়ী ভিসার ধরন নির্ধারণ করতে হবে, দেশভেদে এই তথ্যটি অবশ্যই পেয়ে যাবেন আজকের ব্লগে। ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য এলিজিবল হতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিম্নোক্ত বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে হবেঃ

# ভ্রমণ শেষে অবশ্যই আপনাকে যুক্তরাজ্য ত্যাগ করতে হবে
# ভ্রমণকালীন সময়ে অবশ্যই নিজেকে এবং ডিপেন্ডেন্ট ভিজিটরকে ( স্বামী/স্ত্রী এবং ১৮ বছরের কম বয়সী সন্তান ) সাপোর্ট দেওয়ার সক্ষমতা থাকতে হবে।

# ইউকে অবস্থান করার এবং সেখান থেকে রিটার্নের যাবতীয় খরচ বহন করার সক্ষমতা থাকতে হবেযদি আপনি ইউকে-তে কোনো ব্যবসা বা অন্যান্য কাজ করতে চান তার প্রমাণ আপনার কাছে থাকতে হবে।


ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:


ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট প্রয়োজন, তবে লক্ষ রাখতে হবে যেন প্রতিটি ডকুমেন্ট ভ্যালিড; অর্থাৎ বৈধ এবং নির্ভুল হয়। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের মূল ডকুমেন্টের চেকলিস্টঃ

# বৈধ পাসপোর্ট (অন্ততঃ ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে) এবং পুরানো # পাসপোর্ট (যদি পূর্বে কোথাও ভ্রমণ করে থাকেন)
# ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
# জাতীয় পরিচয়পত্রের ( National Identity Card ) কপি
# এয়ারটিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
# ম্যারেজ সার্টিফিকেট ( স্পাউসসহ ভ্রমণের ক্ষেত্রে ) ইত্যাদি।

ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলে বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোন কোন দেশ ঘুরে আসতে পারবেন ?

ইউরোপীয় দেশ (European Countries)

১। আলবেনিয়া

আলবেইনা ট্রিপে অবশ্যই যে প্লেসটি দেখা উচিত তা হলো আলবেনিয়ান রিভেরা (Albanian Riviera)। শুধু এটিই নয়, ইউরোপীয় এই দেশটির স্নিগ্ধতা উপভোগ করতে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকরাই আলবেনিয়া ভ্রমণ করতে পারেন, আর সেক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন হবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ এবং ব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৯০ দিন পর্যন্ত
ভিসাটি অবশ্যই ইউকে প্রবেশের জন্য কমপক্ষে একবার ব্যবহৃত হতে হবে।

তথ্যসূত্রঃ Ministry of Foreign Affairs of Albania



২। জর্জিয়া

আর্ট, কালচার কিংবা ফুড- যেকোনো ক্ষেত্রেই জর্জিয়া আপনার মন জয় করে নিবে। ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই জর্জিয়া যেতে পারবেন, আর সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৯০ দিন পর্যন্ত। জর্জিয়া প্রবেশের সময় ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসাটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে একটানা (consecutive stays) ৯০ দিন পর্যন্ত জর্জিয়া থাকতে পারবেন। এরপর আবার জর্জিয়া যেতে হলে কমপক্ষে ৯০ দিনের বিরতি দিতে হবে। অর্থাৎ, মোট ১৮০ দিনের মধ্যে একটানা ৯০ দিনের বেশি জর্জিয়া থাকতে পারবেন না (ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে)

তথ্যসূত্রঃ Ministry of Foreign Affairs of Georgia



৩। জিব্রাল্টার (ব্রিটিশ টেরিটোরি)

প্রকৃতি, বিশেষ করে পাহাড়প্রেমীদের জন্য জিব্রাল্টারে আছে রক অব জিব্রাল্টার-এর মতো অনেকগুলো এক্সাইটিং স্পট, আর ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই জিব্রাল্টার যেতে পারবেন। সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ১৮০ দিন পর্যন্ত
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসাটি কমপক্ষে ৬ মাস বা তার বেশি সময়ের জন্য ইস্যু করা থাকতে হবে।

তথ্যসূত্রঃ Gibraltar Borders & Coastguards Agency



৪। মন্টিনিগ্রো

আকারে ছোট হলেও প্রকৃতিকে খুব কাছ থেকে উপভোগ করতে মন্টিনিগ্রো একটি অসাধারণ জায়গা। ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই মন্টিনিগ্রো যেতে পারবেন, আর সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

কোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৩০ দিন পর্যন্ত
মন্টিনিগ্রোতে থাকাকালীন সময়ে অবশ্যই উল্লিখিত ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসাটি বৈধ হতে হবে।

তথ্যসূত্রঃ Government of Montenegro
Visit Montenegro



৫। উত্তর মেসিডোনিয়া (North Macedonia)

ন্যাচারাল ল্যান্ডস্কেপের ভিউ পেতে কিংবা কিছুটা সময় শহুরে জীবন থেকে ব্রেক নিতে উত্তর মেসিডোনিয়া ছুটে যান অনেক পর্যটক। ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই উত্তর মেসিডোনিয়া যেতে পারবেন, আর সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ১৫ দিন পর্যন্ত
উত্তর মেসিডোনিয়ায় থাকার কমপক্ষে ৫ দিন পর পর্যন্ত ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসাটির মেয়াদ থাকতে হবে
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে একটানা (consecutive stays) ৯০ দিন পর্যন্ত উত্তর মেসিডোনিয়া থাকতে পারবেন। এরপর আবার উত্তর মেসিডোনিয়া যেতে হলে কমপক্ষে ৯০ দিনের বিরতি দিতে হবে। অর্থাৎ, মোট ১৮০ দিনের মধ্যে একটানা ৯০ দিনের বেশি উত্তর মেসিডোনিয়া থাকতে পারবেন না (ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে)

তথ্যসূত্রঃ Ministry of Foreign Affairs of Macedonia



৬। সার্বিয়া

ইতিহাস এবং সংস্কৃতির এক অনন্য স্থান হিসেবে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি রয়েছে এই দেশটির। ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই উত্তর মেসিডোনিয়া যেতে পারবেন, আর সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৯০ দিন পর্যন্ত
ভিসাটি সার্বিয়া থাকাকালীন পুরো সময়কালের জন্য বৈধ হতে হবে
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে একটানা (consecutive stays) ৯০ দিন পর্যন্ত সার্বিয়া থাকতে পারবেন। এরপর আবার সার্বিয়া যেতে হলে কমপক্ষে ৯০ দিনের বিরতি দিতে হবে। অর্থাৎ, মোট ১৮০ দিনের মধ্যে একটানা ৯০ দিনের বেশি সার্বিয়া থাকতে পারবেন না (ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে)

তথ্যসূত্রঃ Ministry of Foreign Affairs of Serbia
Embassy of Serbia in New Delhi, India



৭। তুরস্ক

ইস্তানবুল, আয়া সোফিয়া, কাপ্পাডোসিয়া (Cappadocia) কতটা সুন্দর, তার একটি ধারণা পাওয়া যায় এই স্পটগুলোর নানা ছবি এবং ভিডিও দেখে। ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে এই দেশ ঘুরে আসতে যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলেও তুরস্ক ভ্রমণ করতে হলে আপনাকে তুরস্কের ই-ভিসা নিতে হবে। তুরস্কের ই-ভিসা ফি ৪৩ ডলার ( ফি এর পরিমাণ নানা কারণে পরিবর্তিত হতে পারে)। এটির মেয়াদ ১৮০ দিন এবং এটি সিঙ্গেল এন্ট্রির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৩০ দিন পর্যন্ত।

তথ্যসূত্রঃ Ministry of Foreign Affairs of Turkey

আফ্রিকা (Africa)


৮। মিশর
মিশরের নাম শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ঊটের বহর আর সারিবাঁধা খেজুরের গাছের এক চমৎকার দৃশ্য; আর ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলে বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশের পর্যটকগণ এই দৃশ্য উপভোগ করতে পারবে। আর সেজন্য যা যা নিশ্চিত করতে হবে, তা হলো-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৩০ দিন পর্যন্ত
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলেও মিশর প্রবেশের আগে যেকোনো ইন্টারন্যাশনাল ‘ভিসা অন এরাইভাল’ (Visa On Arrival বা VOA )’ নিতে হবে। অর্থাৎ মিশর প্রবেশের ঠিক আগে আপনাকে ভিসাটি নিতে হবে, আগে থেকে পাসপোর্টে ভিসা নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই ভিসাটির ফি দেশভেদে আলাদা হয়ে থাকে
ভিসাটি অবশ্যই ইউকে প্রবেশের জন্য কমপক্ষে একবার ব্যবহৃত হতে হবে।

তথ্যসূত্রঃ Egypt Tourism Department
Egypt Independent



৯। মরক্কো

ঝকঝকে মসজিদ-মিনার এবং ঐতিহাসিক নানা নিদর্শনে সমৃদ্ধ একটি দেশ মরক্কো। আফ্রিকা মহাদেশের এই দেশটিতে ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই ঘুরে আসতে পারবেন, আর সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৩০ দিন পর্যন্ত
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলেও মরক্কো প্রবেশের আগে আপনাকে ‘ভিসা অন এরাইভাল’ (Visa On Arrival বা VOA) নিতে হবে। অর্থাৎ মরক্কো প্রবেশের ঠিক আগে আপনাকে ভিসাটি নিতে হবে, আগে থেকে পাসপোর্টে ভিসা নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই ভিসাটির ফি দেশভেদে আলাদা হয়ে থাকে
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসাটি মরক্কো প্রবেশের দিন থেকে কমপক্ষে ৯০ দিনের জন্য ভ্যালিড হতে হবে।

তথ্যসূত্রঃ Morocco E-Visa Portal
Morocco World News

মধ্যপ্রাচ্য (Middle East)

১০। বাহরাইন

মধ্যপ্রাচ্যের ধনী দেশগুলোর তালিকায় অন্যতম স্থানে রয়েছে বাহরাইন। ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই বাহরাইনের আভিজাত্য উপভোগ করতে পারবেন। এজন্য যা যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ১৪ দিন অথবা ৩০ দিন পর্যন্ত, অর্থাৎ একটানা আপনাকে ১৪ দিন কিংবা ৩০ দিন বাহরাইন থাকতে পারবেন
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলেও বাহরাইনে প্রবেশের আগে ‘ভিসা অন এরাইভাল’ (Visa On Arrival বা VOA )’ নিতে পারবেন। অর্থাৎ বাহরাইনে প্রবেশের ঠিক আগে আপনাকে ভিসাটি নিতে হবে, আগে থেকে পাসপোর্টে ভিসা নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই ভিসাটির ফি দেশভেদে আলাদা হয়ে থাকে।

তথ্যসূত্রঃ Bahrain eVisa Portal



১১। সৌদি আরব

ঐতিহ্য এবং আভিজাত্যের লীলাভূমি হিসেবে সৌদি আরবের খ্যাতি রয়েছে বিশ্ব জুড়ে। তাই ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে এই দেশটি ঘুরে আসতে পারবেন বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেকোনো দেশের নাগরিক। আর সেজন্য যা যা লাগবে, তা হলো-

ট্রানজিট ভিসা ছাড়া যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৯০ দিন পর্যন্ত
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলেও সৌদি আরব প্রবেশের আগের আপনাকে ‘ভিসা অন এরাইভাল’ (Visa On Arrival বা VOA ) নিতে হবে। অর্থাৎ সৌদি আরব প্রবেশের ঠিক আগে আপনাকে ভিসাটি নিতে হবে, আগে থেকে পাসপোর্টে ভিসা নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই ভিসাটির ফি দেশভেদে আলাদা হয়ে থাকে।
ভিসাটি অবশ্যই ইউকে প্রবেশের জন্য কমপক্ষে একবার ব্যবহৃত হতে হবে।

তথ্যসূত্রঃ Embassy of Saudi Arabia in London, UK
Saudi Arabia Tourism Authority

উত্তর আমেরিকা (North America)
১২। মেক্সিকো

অথেনটিক মেক্সিকান ফুড এবং সেখানকার অসাধারণ ট্যুরিস্ট স্পটগুলো উপভোগ করতে ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে সহজেই ঘুরে আসতে পারেন মেক্সিকো। সেজন্য প্রয়োজন-

বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
ভ্যালিড পাসপোর্ট
এছাড়াও ভ্রমণের উদ্দেশ্য, ট্রিপের দৈর্ঘ্য অর্থাৎ কতদিন থাকছেন, মেক্সিকোতে কোনো নির্দিষ্ট কাজ ইত্যাদিও এন্ট্রির ক্ষেত্রে বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

তথ্যসূত্রঃ National Institute of Migration, Mexico


মধ্য আমেরিকা (Central America)

১৩। পানামা

পানামা খাল-এর নাম শোনেন নি, এমন পর্যটক হয়তো খুব কম আছেন। নানা ধরনের কার্নিভ্যাল এবং আনুষ্ঠানিকতার জন্য খ্যাত এই দেশে ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে ভ্রমণ করতে লাগবে-

বৈধ, ব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেডের সময়সীমা ৩০ দিন
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসাটি অন্ততঃ একবার ইউকে প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত হতে হবে
পাসপোর্ট আগমনের দিন থেকে কমপক্ষে ৩ মাসের জন্য বৈধ হতে হবে
আর্থিক স্বচ্ছলতার (ন্যূনতম ৫০০ USD) প্রমাণ দেখাতে হবে।

তথ্যসূত্রঃ Embassy of Panama in the USA

ক্যারিবিয়ান দেশ ( Caribbean Countries)

১৪। অ্যাঙ্গুইলা ( ব্রিটিশ টেরিটোরি )

সাগরপ্রেমীদের জন্য ক্যারিবিয়ান এই দেশটি যেন এক স্বর্গরাজ্য। মাইলের পর মাইল প্রসারিত চিকচিকে সাদা বালির এমন দ্বীপ মুগ্ধ করবে যেকোনো পর্যটককে। ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসায় অ্যাঙ্গুইলা ভ্রমণ করতে আপনার লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা এবং
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৯০ দিন পর্যন্ত।

তথ্যসূত্রঃ The Government of Anguilla



১৫। অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা

অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা মূলত তিনটি দ্বীপ এবং ৩৬৫টির-ও বেশি বীচ নিয়ে গঠিত একটি ক্যারিবিয়ান দেশ। তাই সমুদ্রবিলাস কিংবা ওয়াটার স্পোর্টস- সবক্ষেত্রেই এটি ট্যুরিস্টদের জন্য বেশ আনন্দদায়ক। অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা ভ্রমণে আপনার যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৩০ দিন পর্যন্ত
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদ অন্ততঃ ৬ মাস হতে হবে ( অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডাতে প্রবেশের দিন থেকে)
পাসপোর্টের মেয়াদ অন্ততঃ ৬ মাস হতে হবে ( অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডাতে প্রবেশের দিন থেকে)
ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা থাকলেও অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা প্রবেশের আগে আপনাকে ‘ভিসা অন এরাইভাল’ (Visa On Arrival বা VOA )’ নিতে হবে। অর্থাৎ অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা প্রবেশের ঠিক আগে আপনাকে ভিসাটি নিতে হবে, আগে থেকে পাসপোর্টে ভিসা নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই ভিসাটির ফি দেশভেদে আলাদা হয়ে থাকে।

তথ্যসূত্রঃ Department of Immigration, Antigua and Barbuda



১৬। বোনায়ার (ডাচ টেরিটোরি)

ক্যারিবিয়ান দেশগুলোর মধ্যে বোনায়ারের খ্যাতি আছে এর অসাধারণ বীচ এক্সপেরিয়েন্সের জন্য। ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই বোনায়ার যেতে পারবেন, আর সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

# যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
# এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৯০ দিন পর্যন্ত।

তথ্যসূত্রঃ The Netherlands and You



১৭। ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস (ব্রিটিশ টেরিটোরি)

ক্যারিবিয়ান সাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগরের মাঝে অবস্থিত এই দ্বীপপুঞ্জে রয়েছে এক্সটিক বীচ হলিডের সব আয়োজন। ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড যেতে পারবেন, আর সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা।
আপনার ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসাটি ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস আসার দিন থেকে কমপক্ষে 6 মাসের জন্য বৈধ হতে হবে
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ১৮০ দিন পর্যন্ত।

তথ্যসূত্রঃ British Virgin Islands Tourism



১৮। কুরাকাও

কুরাকাও একটি চমৎকার দ্বীপ, আর এটির ক্যাপিটাল উইলেমস্ট্যাড ভিজিট করলে আপনি উপভোগ করতে পারবেন ডাচ এবং ক্যারিবিয়ান সংস্কৃতির এক অভিনব ব্লেন্ড। ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই কুরাকাও যেতে পারবেন, আর সেক্ষত্রে আপনার যা যা লাগবে-

যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৯০ দিন পর্যন্ত।

তথ্যসূত্রঃ Curaçao Tourism



১৯। ডোমিনিকান রিপাবলিক

সান্তো দোমিঙ্গো, পান্তা কানা-এর মতো রিসোর্ট এরিয়ায় সময় কাটাতে চাইলে ডোমিনিকান রিপাবলিক হতে পারে একটি আদর্শ চয়েজ।ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশসহ যেকোনো দেশের নাগরিকই ডোমিনিকান রিপাবলিক ঘুরে আসতে পারবেন। সেজন্য যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে, তা হলো-

# ট্রানজিট ভিসা ছাড়া যেকোনো ধরনের বৈধ ব্যবহৃত/অব্যবহৃত মাল্টিপল-এন্ট্রি ইউকে ট্যুরিস্ট ভিসা
#এন্ট্রি গ্রান্টেড থাকবে ৯০ দিন পর্যন্ত
# স্থলপথে (by road) এবং সমদ্রপথে (জাহাজ বা এই জাতীয় বাহনে) ভ্রমণের ক্ষেত্রে ডোমিনিকান রিপাবলিক পৌঁছানোর সাথে সাথেই আপনাকে ২০ ডলার মূল্যের একটি ট্রাভেল কার্ড কিনতে হবে। তবে বিমানে ভ্রমণ করলে এই ২০ ডলার আপনার এয়ারফেয়ারের মধ্যে যোগ করা থাকবে।
# পাসপোর্টের মেয়াদ অন্ততঃ ৬ মাস হতে হবে ( ডোমিনিকান রিপাবলিকে এন্ট্রির দিন থেকে)


Dreams Travels & Tours #যুক্তরাজ্যে #ইউকেমাল্টিপলট্যুরিস্টভিসা #ট্যুরিস্টভিসা #ইউকে #মাল্টিপলট্যুরিস্টভিসা

🇺🇸 🇺🇸 আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট  ভিসা !! 🇺🇸  USA মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা বর্তমানে অনেক বেশী ইস্যু হচ্ছে। সঠিক সময়ে...
30/10/2023

🇺🇸 🇺🇸 আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা !! 🇺🇸

USA মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা বর্তমানে অনেক বেশী ইস্যু হচ্ছে।

সঠিক সময়ে আমাদের মাধ্যমে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা এপ্লাই করে ইন্টারভিউ দিন। আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা সাধারণত ৫ বছরের ভিসা হয়ে থাকে অর্থাৎ আপনি ৫ বছরের মধ্যে যতবার খুশি আমেরিকায় যাতায়াত করতে পারবেন।

বিস্তারিত তথ্য জানতে যোগাযোগ করুন :

01817717465 (হটলাইন/WhatsApp)

🏢 অফিসের ঠিকানা: রোড নং ১৭ ব্লক ডি বনানী ঢাকা।

এছাড়া আমরা কানাডা, যুক্তরাজ্য, ইতালি, সুইডেন, অস্ট্রেলিয়া সহ সকল দেশের স্টুরিস্ট ভিসা ও বিমান টিকেট, সবচেয়ে কম মূল্য করে থাকি এখুনি যোগাযোগ করুন।

আমরা সততা দক্ষতা নিষ্টা ও আন্তরিকতার সাথে কাষ্টমারদের অর্থ সময় ও ইউরোপ যাওয়ার লালিত স্বপ্ন-কে গুরত্ব দিয়ে তার স্বপ্ন পূর...
08/10/2023

আমরা সততা দক্ষতা নিষ্টা ও আন্তরিকতার সাথে কাষ্টমারদের অর্থ সময় ও ইউরোপ যাওয়ার লালিত স্বপ্ন-কে গুরত্ব দিয়ে তার স্বপ্ন পূরণে সর্বোচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা করি।

আপনি কি আমাদের দক্ষ ভিসা এক্সপার্টদের সহায়তা নিয়ে ইউরোপ এবং সেনজেন ভুক্ত দেশগুলিতে ভিসা করতে চান। আমরাই একমাত্র বাংলাদেশের দক্ষ ও অভিজ্ঞ ভিসা কনসালটেন্ট এর মাধ্যমে আপনার সুন্দর ও কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের জন্য ভিসা প্রসেস করে থাকি।

বিস্তারিত তথ্য জানতে যোগাযোগ করুন :

01817717465 (হটলাইন/WhatsApp)
🏢 অফিসের ঠিকানা: রোড নং ১৭ ব্লক ডি বনানী ঢাকা ।

🌍 এছাড়া আমরা মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, চায়না ও দুবাই সহ সকল দেশের স্টুরিস্ট ভিসা ও বিমান টিকেট, সবচেয়ে কম মূল্য করে থাকি এখুনি যোগাযোগ করুন।

#সেনজেনভিসা #টুরিস্টভিসা

আপনি জানেন কি??বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া  ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন। #এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩। নেপাল ৪...
06/10/2023

আপনি জানেন কি??

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন।
#এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি
১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩। নেপাল ৪। শ্রীলঙ্কা ৫। পূর্ব তিমুর

#আফ্রিকার মধ্যে রয়েছে-১৬ টি
৬। বেনিন ৭। কেপ ভার্দ ৮। কমোরো দ্বীপপুঞ্জ ০৯। জিবুতি ১০। গাম্বিয়া ১১। গিনি বিসাউ ১২। কেনিয়া ১৩। লেসোথো ১৪। মাদাগাস্কার ১৫। মৌরিতানিয়া ১৬। মোজাম্বিক ১৭। রুয়ান্ডা ১৮। সিসিলি ১৯। সোমালিয়া ২০। টোগো ২১। উগান্ডা

#আমেরিকার মধ্যে রয়েছে-১ টি
২২। বলিভিয়া

#ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-৭ টি
২৩। কুক আইল্যান্ডস ২৪। ফিজি ২৫। মাইক্রোনেশিয়া ২৬। নিউই ২৭। সামাউ ২৮। ত্রিভালু ২৯। ভানুয়াতু।

#ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-১২ টি
৩০। বাহামা ৩১। বার্বাডোজ ৩২। ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস ৩৩। ডোমিনিকা ৩৪। গ্রেনাডা ৩৫। হাইতি ৩৬। জামাইকা ৩৭। মন্টসেরাত ৩৮। সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস ৩৯। সেন্ট ভিনসেন্ট ৪০। ত্রিনিদাদ ৪১। টোব্যাগো।

আমরা সততা দক্ষতা নিষ্টা ও আন্তরিকতার সাথে কাষ্টমারদের অর্থ সময় ও ইউরোপ যাওয়ার লালিত স্বপ্ন-কে গুরত্ব দিয়ে তার স্বপ্ন পূর...
06/10/2023

আমরা সততা দক্ষতা নিষ্টা ও আন্তরিকতার সাথে কাষ্টমারদের অর্থ সময় ও ইউরোপ যাওয়ার লালিত স্বপ্ন-কে গুরত্ব দিয়ে তার স্বপ্ন পূরণে সর্বোচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা করি।

আপন আমাদের দক্ষ ভিসা এক্সপার্টদের সহায়তা নিয়ে ইউরোপ এবং সেনজেন ভুক্ত দেশগুলিতে ভিসা করতে চান। আমরাই একমাত্র বাংলাদেশের দক্ষ ও অভিজ্ঞ ভিসা কনসালটেন্ট এর মাধ্যমে আপনার সুন্দর ও কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের জন্য ভিসা প্রসেস করে থাকি।

বিস্তারিত তথ্য জানতে যোগাযোগ করুন :

📲 01817717465 (হটলাইন/WhatsApp)
🏢 অফিসের ঠিকানা: রোড নং ১৭ ব্লক ডি বনানী ঢাকা ।

🌍 এছাড়া আমরা মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, চায়না ও দুবাই সহ সকল দেশের স্টুরিস্ট ভিসা ও বিমান টিকেট, সবচেয়ে কম মূল্য করে থাকি এখুনি যোগাযোগ করুন।

#সেনজেনভিসা #টুরিস্টভিসা

01/10/2023

আমরা অভিজ্ঞ সাবেক ইমিগ্রেশন অফিসার দ্বারা অত্যন্ত সতর্কতার সাথে নিখুত ও নির্ভুলভাবে আমেরিকা ও ইউরোপের সেনজেন ভিসা প্রসেসিং করে থাকি।
আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ সেনজেন ভুক্ত কান্ট্রি , মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা। কমপক্ষে ৩/৪ টি ভ্রমণ থাকতে হবে।

বিস্তারিত তথ্য জানতে যোগাযোগ করুন –

📲 01817717465 (হটলাইন/WhatsApp)
🏢 অফিসের ঠিকানা: রোড নং ১৭ ব্লক ডি বনানী ঢাকা।

🌍 এছাড়া আমরা মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, চায়না ও দুবাই সহ সকল দেশের স্টুরিস্ট ভিসা ও বিমান টিকেট, সবচেয়ে কম মূল্য করে থাকি এখুনি যোগাযোগ করুন।

#টুরিস্টভিসা #ভিসা #সেনজেনভিসা #আমেরিকা #কানাডা #যুক্তরাজ্য #অস্ট্রেলিয়া #ইউরোপ #মালয়েশিয়া #সিঙ্গাপুর #চায়না #দুবাই

মালদ্বীপ  ভ্রমণ ==========মালে আইল্যান্ড:প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর মালদ্বীপ (Maldives) হল অসংখ্য দ্বীপের দেশ। ছোট ছোট প্...
25/10/2022

মালদ্বীপ ভ্রমণ
==========

মালে আইল্যান্ড:
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর মালদ্বীপ (Maldives) হল অসংখ্য দ্বীপের দেশ। ছোট ছোট প্রায় ১২০০ দ্বীপের মধ্যে একটি হল মালদ্বীপের রাজধানী মালে আইল্যান্ড (Male Island)। প্রায় ১.৫ কিলো লম্বা ও ১ কিলো চওড়া এই দ্বীপ বিশ্বের জনবহুল শহরের মধ্যে একটি। আর পর্যটকদের বিশেষ আকর্ষণ এই দ্বীপের প্রতি। আবার হানিমুন কাপলদের জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা হল এই মালে আইল্যান্ড।

কিভাবে যাবেন মালদ্বীপের মালে দ্বীপে:
মালদ্বীপে যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে মালদ্বীপের সরাসরি ২-৩ টি ফ্লাইট আছে। তবে বাংলাদেশিরা মালদ্বীপিয়ান এয়ার ও শ্রীলঙ্কান এয়ার লাইনস এ বেশী যাতায়াত করে । ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে সরাসরি মালদ্বীপের মালে ইন্টারন্যাশনাল বিমান বন্দরে (Velana International Airport) যাওয়া যায়। তারপর ইমিগ্রেশন শেষ করে এয়ারপোর্ট থেকে ৪ কিলো দূরত্বে মালেতে ট্যাক্সি করে যেতে পারবেন। অথবা চাইলে এয়ারপোর্টের সামনে থেকে ফেরী বা স্পিডবোটে করে যেতে পারবেন মালে আইল্যান্ডে। আবার চাইলে, বাংলাদেশ থেকে প্রথমে শ্রীলঙ্কার বান্দারনায়াকে আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট (Bandaranayake International Airport) থেকে ট্রানজিট সেশন শেষ করে অন্য ফ্লাইটে মালদ্বীপের মালে ইন্টারন্যাশনাল বিমান বন্দরে যাওয়া যায়। শ্রীলঙ্কা থেকে বিমানে মালদ্বীপ যেতে ১ ঘণ্টা সময় লাগে। এই ক্ষেত্রে খরচ কম হয় আর এক সাথে দুই দেশ ঘুরা হয়।

মালে আইল্যান্ড:
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর মালদ্বীপ (Maldives) হল অসংখ্য দ্বীপের দেশ। ছোট ছোট প্রায় ১২০০ দ্বীপের মধ্যে একটি হল মালদ্বীপের রাজধানী মালে আইল্যান্ড (Male Island)। প্রায় ১.৫ কিলো লম্বা ও ১ কিলো চওড়া এই দ্বীপ বিশ্বের জনবহুল শহরের মধ্যে একটি। আর পর্যটকদের বিশেষ আকর্ষণ এই দ্বীপের প্রতি। আবার হানিমুন কাপলদের জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা হল এই মালে আইল্যান্ড।

কিভাবে যাবেন মালদ্বীপের মালে দ্বীপে:
মালদ্বীপে যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে মালদ্বীপের সরাসরি ২-৩ টি ফ্লাইট আছে। তবে বাংলাদেশিরা মালদ্বীপিয়ান এয়ার ও শ্রীলঙ্কান এয়ার লাইনস এ বেশী যাতায়াত করে । ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে সরাসরি মালদ্বীপের মালে ইন্টারন্যাশনাল বিমান বন্দরে (Velana International Airport) যাওয়া যায়। তারপর ইমিগ্রেশন শেষ করে এয়ারপোর্ট থেকে ৪ কিলো দূরত্বে মালেতে ট্যাক্সি করে যেতে পারবেন। অথবা চাইলে এয়ারপোর্টের সামনে থেকে ফেরী বা স্পিডবোটে করে যেতে পারবেন মালে আইল্যান্ডে। আবার চাইলে, বাংলাদেশ থেকে প্রথমে শ্রীলঙ্কার বান্দারনায়াকে আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট (Bandaranayake International Airport) থেকে ট্রানজিট সেশন শেষ করে অন্য ফ্লাইটে মালদ্বীপের মালে ইন্টারন্যাশনাল বিমান বন্দরে যাওয়া যায়। শ্রীলঙ্কা থেকে বিমানে মালদ্বীপ যেতে ১ ঘণ্টা সময় লাগে। এই ক্ষেত্রে খরচ কম হয় আর এক সাথে দুই দেশ ঘুরা হয়।

মালে আইল্যান্ড:
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর মালদ্বীপ (Maldives) হল অসংখ্য দ্বীপের দেশ। ছোট ছোট প্রায় ১২০০ দ্বীপের মধ্যে একটি হল মালদ্বীপের রাজধানী মালে আইল্যান্ড (Male Island)। প্রায় ১.৫ কিলো লম্বা ও ১ কিলো চওড়া এই দ্বীপ বিশ্বের জনবহুল শহরের মধ্যে একটি। আর পর্যটকদের বিশেষ আকর্ষণ এই দ্বীপের প্রতি। আবার হানিমুন কাপলদের জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা হল এই মালে আইল্যান্ড।

কিভাবে যাবেন মালদ্বীপের মালে দ্বীপে:
মালদ্বীপে যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে মালদ্বীপের সরাসরি ২-৩ টি ফ্লাইট আছে। তবে বাংলাদেশিরা মালদ্বীপিয়ান এয়ার ও শ্রীলঙ্কান এয়ার লাইনস এ বেশী যাতায়াত করে । ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে সরাসরি মালদ্বীপের মালে ইন্টারন্যাশনাল বিমান বন্দরে (Velana International Airport) যাওয়া যায়। তারপর ইমিগ্রেশন শেষ করে এয়ারপোর্ট থেকে ৪ কিলো দূরত্বে মালেতে ট্যাক্সি করে যেতে পারবেন। অথবা চাইলে এয়ারপোর্টের সামনে থেকে ফেরী বা স্পিডবোটে করে যেতে পারবেন মালে আইল্যান্ডে। আবার চাইলে, বাংলাদেশ থেকে প্রথমে শ্রীলঙ্কার বান্দারনায়াকে আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট (Bandaranayake International Airport) থেকে ট্রানজিট সেশন শেষ করে অন্য ফ্লাইটে মালদ্বীপের মালে ইন্টারন্যাশনাল বিমান বন্দরে যাওয়া যায়। শ্রীলঙ্কা থেকে বিমানে মালদ্বীপ যেতে ১ ঘণ্টা সময় লাগে। এই ক্ষেত্রে খরচ কম হয় আর এক সাথে দুই দেশ ঘুরা হয়।

Jannat Tours & Travels #মালদ্বীপ #ভ্রমণ

বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান=======================আপনি যদি আপনার ভ্রমণ তালিকায় নতুন অভিজ্ঞতা যুক্ত করতে চান তাহ...
16/10/2022

বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান
=======================

আপনি যদি আপনার ভ্রমণ তালিকায় নতুন অভিজ্ঞতা যুক্ত করতে চান তাহলে বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান গুলি আপনাকে বাংলাদেশ এর প্রাচীন ইতিহাস, প্রাণবন্ত সংস্কৃতি এবং সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ অভিজ্ঞতা দিতে সাহায্য করবে।

ভ্রমণ এমন একটি কাজ যা সর্বদা অন্বেষণ, আনন্দ, শান্তি এবং বিশ্রাম কে অগ্রাধিকার দেয়। আর আপনি যদি এক মহাদেশের ভিতরে এই সমস্ত অনুভূতি একসাথে উপভোগ করতে চান, তাহলে বাংলাদেশই হবে আপনার প্রথম বিকল্প।



বাংলাদেশে রয়েছে গর্ব করার মতো কিছু চমৎকার দর্শনীয় স্থান। বেশিরভাগ ভ্রমণ পাগলরাই এই দেশটিকে ভ্রমণ করতে পছন্দ করে কারণ এর অনন্য পর্যটন স্পট, সবুজ পরিবেশ এবং কৃষি ঐতিহ্য মনকে আরও বেশি রিফ্রেশ করে তুলে।

ভ্রমণ প্রিয় মানুষদের জন্য আজকেত আর্টিকেলটি বিশেষ হতে চলেছে। কারন আজ আমরা আপনাদের জানাবো বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক অজানা তথ্য। যা জানার ফলে আপনার ভ্রমণ হবে আরও সহজ। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক-

১. কক্সবাজারঃ
কক্সবাজার বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত একটি শহর। এটি খুব দীর্ঘ, এখানে রয়েছে ঝাউবনের সাবি, নরম বালুর বিছানা, বিশেষ করে বালুকাময় সমুদ্র সৈকতের জন্য কক্সবাজার বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান এর মধ্যে অন্যতম হিসেবে পরিচিত। উত্তরে সমুদ্র সৈকত থেকে দক্ষিণে কোলাতলি সমুদ্র সৈকত পর্যন্ত বিস্তৃত। আগামেদা খিয়াং মঠে ব্রোঞ্জের মূর্তি এবং শতাব্দী প্রাচীন বৌদ্ধ পাণ্ডুলিপি ও রয়েছে এখানে।



শহরের দক্ষিণে, হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানের গ্রীষ্মমন্ডলীয় রেইনফরেস্টে জলপ্রপাত এবং অনেক পাখি রয়েছে, যা দেখলে নিমিষেই আপনার মন ভালো হয়ে যেতে বাধ্য। প্রতিবছরই বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এবং বিদেশের নানান দেশ থেকে হাজার হাজার ট্যুরিস্টরা কক্সবাজারের মনোরম পরিবেশ উপভোগ করতে আসছেন। বিভিন্ন অকেশন কিংবা ছুটির দিনে আপনার পরিবার এবং প্রিয়জনের সাথে ঘুরে আসার জন্য কক্সবাজারের থেকে সেরা দর্শনীয় স্থান আর হতেই পারে না।

২. সাজেক ভ্যালিঃ
সাজেক ত্রিপুরী উপত্যকা রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের কাসালং পর্বতমালার পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান জনপ্রিয় পর্যটন স্পটের একটি। এই উপত্যকাটি সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২ হাজার ফুট বা ৬১০ মিটার উপরে। সাজেক ত্রিপুরী উপত্যকা রাঙামাটির পাহাড় ও ছাদের রানী হিসেবে ও পরিচিত।



রাঙামাটি থেকে একেবারে উত্তর দিকেই অবস্থিত সাজেক ভ্যালি। এখানে রয়েছে দুটি জনপ্রিয় পাড়া, যেমন, রুইলুই পাড়া এবং কংলাক পাড়া। সাজেক ভ্যালিতে সবচেয়ে ব্যতিক্রম যে ব্যাপারটি আপনার চোখে পড়বে তা হলো, এখানে প্রকৃতির সকল রূপেরই দেখা পাবেন। এখানে কখনো কখনো খুবই গরম অনুভব করবেন, আবার কিছু সময় পরেই দেখতে পাবেন হটাৎ বৃষ্টি। এছাড়াও মেঘের চাদরে চারদিক ডেকে যাওয়ার চিত্র এখানে পরিলক্ষিত হয়।


৩. সুন্দরবনঃ
সুন্দরবন কে ইউনেস্কো বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করেছে। এটি দুই দেশের মধ্যে অবস্থিত বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। এটি বাংলাদেশ এর খুলনার বালেশ্বর নদী থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি নদী পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সুন্দরবনে আপনি দেখতে পাবেন রয়েল বেঙ্গল টাইগারের রাজ্য এবং এছাড়াও আরো বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, প্রাণী এবং গাছপালা ইত্যাদি।



এক কথায় বলতে গেলে, সুন্দরবন রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার এবং অন্যান্য বিপন্ন প্রজাতি যেমন মোহনা কুমির এবং গঙ্গা নদীর ডলফিনের আবাসস্থল। বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান এর মধ্যে এটি অন্যতম একটি। সুন্দরবনে প্রতিবছর দেশ-বিদেশ থেকে হাজার হাজার পর্যটক আসেন। আবার অনেকেই মনে করে থাকেন যে, জীবনে একবার হলেও সুন্দরবনের প্রশান্ত সৌন্দর্য পরিদর্শন করা উচিত।



৪. সেন্ট মার্টিনঃ
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ হল বঙ্গোপসাগরের উত্তর- পূর্ব অংশে অবস্থিত একটি ছোট দ্বীপ, কক্সবাজার- টেকনাফ উপ দ্বীপের প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং বাংলাদেশের দক্ষিণতম অংশ গঠন করেছে। এখানে একটি ছোট সংলগ্ন দ্বীপ রয়েছে যা উচ্চ জোয়ারে আলাদা হয়ে যায়, যার নাম হলো চেরা দ্বীপ। বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান এর মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই সেন্ট মার্টিন।

আপনি এখানে জ্বলন্ত তরকারি সহ সুস্বাদু সামুদ্রিক খাবার পাবেন। স্কুবা ডাইভিংও সেন্ট মার্টিন এর অন্যতম একটি জনপ্রিয় বিনোদন। এছাড়াও আপনি যদি দেশের কিছু আশ্চর্য জনক জলজ প্রাণী এবং সমুদ্রের নীল জলরাশি দেখতে চান, তার পাশাপাশি মনোরম পরিবেশ উপভোগ করতে চান তাহলে সেন্টমার্টিনের চেয়ে উপযুক্ত জায়গা আর হতেই পারে না।



৫. কুয়াকাটাঃ

কুয়াকাটা বাংলাদেশ এর দক্ষিণাঞ্চলের একটি শহর যা এর মনোরম সমুদ্র সৈকতের জন্য পরিচিত। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৩ কিলোমিটার চওড়া একটি বালুকাময় বিস্তৃত। সমুদ্র সৈকত থেকে বঙ্গোপসাগরের উপর সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত উভয়েরই একটি বাধাহীন দৃশ্য পাওয়া যায়। পর্যটকদের কুয়াকাটায় ভীড় করার অন্যতম প্রধান একটি কারণ হলো দূর থেকে উজ্জ্বল সুন্দরবনের সাথে সমুদ্রের উপর সূর্যাস্ত দেখা।

আপনি এখানে দেখতে পাবেন এমন কিছু লোক স্থানীয় জেলে এবং আপনি সুস্বাদু তরকারি কাঁকড়া এবং গলদা চিংড়ির নমুনা নিতে পারেন। এখানে মানুষের ভিড় অন্যান্য দর্শনীয় স্থানের চেয়ে কিছুটা কম, তাই যদি ভিড় বিহীন কোন এলাকায় নিজের পরিবার পরিজনদের নিয়ে সময় কাটাতে চান তাহলে এটা সবচেয়ে ভালো হতে পারে।



৬. বান্দরবানঃ
বান্দরবান বাংলাদেশের দক্ষিণ- পূর্বাঞ্চলের একটি জেলা এবং চট্টগ্রাম বিভাগ এর একটি অংশ। এটি বাংলাদেশের তিনটি পার্বত্য জেলার মধ্যে একটি এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি অংশ, অন্যটি রাঙ্গামাটি জেলা এবং খাগড়াছড়ি জেলা। বান্দরবান জেলা শুধু দেশের সবচেয়ে প্রত্যন্ত জেলাই নয়, সবচেয়ে কম জনবহুল। এখানে রয়েছে বেশ অনেক টুরিস্ট স্পট যা দেখার জন্য প্রতিবছর হাজার হাজার পর্যটকরা দেশ- বিদেশ থেকে ভিড় করছেন বান্দরবনে।



টুরিস্ট স্পট গুলোর মধ্যে অন্যতম কিছু হলো, নীলগিরি পর্বত, নীলাচল ,নাফা- খুম, সাঙ্গু নদী, বুদ্ধ ধাতু জাদি, কেওক্রাডং, চিম্বুক পাহাড়, আমিয়াখুম, চিম্বুক পাহাড়, রিজুক ঝর্ণা, মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স, উপবন পর্যটন ইত্যাদি। পরিবার পরিজন নিয়ে ছুটির দিন গুলোতে ভ্রমনে যাওয়ার জন্য বান্দরবন সবচেয়ে ভালো জায়গা।

৭. শ্রীমঙ্গলঃ
শ্রীমঙ্গল বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার একটি উপজেলা। এটি জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত এবং পশ্চিমে হবিগঞ্জ জেলা এবং দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমানা। শ্রীমঙ্গলকে প্রায়ই বাংলাদেশের ‘চায়ের রাজধানী’ বলা হয়, এবং এটি তার চা ক্ষেত্রগুলির জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত। চা ছাড়াও রাবার, আনারস, কাঠ, পান, লেবু শিল্পও রয়েছে উপজেলায়।



শ্রীমঙ্গলে রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান, যা পর্যটকদের যুগ যুগ ধরে আকৃষ্ট করে রেখেছে এবং দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ছুটে আসছে এই সকল পর্যটনকেন্দ্র ভিজিট করার জন্য। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো,

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, হাম হাম জলপ্রপাত, মাধবপুর লেক, বাইক্কা বিল জলাভূমি অভয়ারণ্য, ইকো পার্ক ইত্যাদি।

৮. সিলেটঃ
বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি মেট্রোপলিটন শহর। এটি সিলেট বিভাগের প্রশাসনিক আসন। বাংলার পূর্ব প্রান্তে সুরমা নদীর উত্তর তীরে অবস্থিত, সিলেটের একটি উপ-ক্রান্তীয় জলবায়ু এবং রসালো উচ্চভূমি ভূখণ্ড রয়েছে। শহরটির জনসংখ্যা অর্ধ মিলিয়নেরও বেশি এবং এটি খুলনা, চট্টগ্রাম এবং ঢাকার পরে বাংলাদেশের বৃহত্তম শহরগুলির মধ্যে একটি। সিলেট বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।



তদুপরি, এটি ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পরে অর্থনৈতিকভাবে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শহর। শহরটি সবচেয়ে বেশি পরিমাণে চা এবং প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপন্ন করে। সিলেটে রয়েছে বিভিন্ন টুরিস্ট স্পট তাদের মধ্যে অন্যতম হলো, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট, লালাখাল, টাঙ্গুয়ার হাওর, শ্রীমঙ্গল, পান্থুমাই, লুভাচোরা, বিছানাকান্দি, জাফলং ইত্যাদি। বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান এর মধ্যে জনপ্রিয়তার ১ম ধাপেই রয়েছে সিলেট।



৯. রাঙ্গামাটিঃ
রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার প্রশাসনিক সদর দপ্তর। শহরটি 22°37’60N 92°12’0E এ অবস্থিত এবং এর উচ্চতা প্রায় ১৪ মিটার অথবা ৪৬ ফুট পরিমাণ। রাঙামাটির পর্যটন কমপ্লেক্সের ভেতরে রয়েছে ঝুলন্ত সেতু। চারিদিকে খুবই নৈসর্গিক সৌন্দর্য। প্রবেশের আগে টিকেট সংগ্রহ করতে হয়। এছাড়াও আরও আছে লেক ভিউ দ্বীপ, শুভলং জলপ্রপাত, পোলওয়েল পার্ক ইত্যাদি। এই সকল জায়গা গুলো রাঙামাটিকে আরও বেশি জনপ্রিয় করে তুলেছে পর্যটক দের কাছে।

১০. চিটাগাংঃ
চিটাগাং আনুষ্ঠানিক ভাবে চট্টগ্রাম, বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। এটি নামীয় বিভাগ এবং জেলার প্রশাসনিক আসন। এটি বঙ্গোপসাগরের ব্যস্ততম সমুদ্রবন্দর হোস্ট করে। শহরটি পার্বত্য চট্টগ্রাম ও বঙ্গোপসাগরের মধ্যে কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত। ২০১৭ সালে বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের জনসংখ্যা ছিল ৮. ৭ মিলিয়ন এর বেশি। ২০২১ সালে, শহরের সঠিক জনসংখ্যা ছিল ৫. ১ মিলিয়নেরও বেশি।



এই জনবহুল শহর টিতে রয়েছে বেশ অনেক টুরিস্ট যা দেখে আপনার চোখ এবং প্রাণ জুড়াতে বাধ্য। বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান চিটাগাং অনেক জনপ্রিয়। এখানকার উল্লেখযোগ্য কিছু স্পট হলো বগা লেক, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, কর্ণফুলী নদী, নেভাল বিচ, ভ্যাটিয়ারি লেক ইত্যাদি। এসব এলাকার সোন্দর্য উপভোগ করতে দূর দুরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসে প্রতিনিয়ত।



উপসংহার
ব্যাস জেনে নিলেন তো বাংলাদেশের সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে। আপনি যদি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক বেশি প্রয়োজনীয় হয়েছে বলে আশা করছি। আর দেরি না করে আপনার পছন্দের দর্শনীয় স্থান ভ্রমণের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ুন প্রিয়জনকে নিয়ে। আপনার ভ্রমণ সুন্দর হোক।

#বাংলাদেশেরদর্শনীয়স্থান #দর্শনীয়স্থান #বাংলাদেশ #ভ্রমণ #কক্সবাজার #সাজেকভ্যালি

Address

Road No17 Block D Banani
Dhaka
1213

Telephone

+8801600910892

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dreams Travels & Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dreams Travels & Tours:

Share

Category