Gttworld

Gttworld ICT-Act
বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন মেনে
পোষ্ট / শেয়ার / মন্তব্য করতে হবে।

এই পেজ শুধু মাত্র ভ্রমণ প্রেমিদের জন্য ।
আপনারা সাথে আছেন এজন্য,
অসংখ্য ধন্যবাদ।
Tours And travels Agency

🕌 ঈদ মোবারাক 🕌‘তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।’দেশ এবং বিদেশে অবস্থানরত সবাইকে জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা, দোয়া এব...
10/04/2024

🕌 ঈদ মোবারাক 🕌
‘তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।’
দেশ এবং বিদেশে অবস্থানরত সবাইকে জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা, দোয়া এবং ভালবাসা।

মহান প্রভু ঈদুল ফিতরের বিশেষ দিনটি উপলক্ষ্যে আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সবাইকে এবং আপনার বন্ধুবান্ধবদের একত্রিত করুন এবং কাছাকাছি নিয়ে আসুন।

ঈদুল ফিতরের দিনটি উপলক্ষ্যে চাঁদের মতো উজ্জ্বল হোক আপনার প্রতিটি প্রহর এবং সীমাহীন ভালোবাসায় পূর্ণ হোক আপনার প্রতিটি ক্ষণ। আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সবাইকে জানাই ঈদ মোবারক!

আজব দেশ কানাডাকানাডা তার বৈচিত্র্যময় ঋতুর জন্য বিখ্যাত। এই দেশে বছরে চার ধরণের আবহাওয়া উপভোগ করা যায়। আপনি যদি কানাডা...
17/03/2024

আজব দেশ কানাডা

কানাডা তার বৈচিত্র্যময় ঋতুর জন্য বিখ্যাত। এই দেশে বছরে চার ধরণের আবহাওয়া উপভোগ করা যায়। আপনি যদি কানাডা ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন, তবে আপনার ভ্রমণকে আরও আনন্দময় করে তোলার জন্য সঠিক ঋতু নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।🇨🇦🍁

☀️গ্রীষ্মকাল (জুন-আগস্ট): কানাডার গ্রীষ্মকাল মনোরম ও উষ্ণ থাকে। দিনগুলো দীর্ঘ হয় এবং রাতের তাপমাত্রাও হালকা থাকে। এই সময় বিভিন্ন উৎসব, কনসার্ট এবং আউটডোর অ্যাক্টিভিটির আয়োজন করা হয়।
🪻শরৎকাল (সেপ্টেম্বর-নভেম্বর): শরৎকালে কানাডা রঙিন পাতায় ছেয়ে যায়। এই সময় আবহাওয়া মনোরম থাকে এবং ভিড় কম থাকে।
⛷️শীতকাল (ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারী): কানাডার শীতকাল দীর্ঘ ও ঠান্ডা থাকে। তুষারপাতের কারণে অনেক এলাকা বরফে ঢাকা থাকে। এই সময় স্কিইং, স্নোবোর্ডিং, এবং অন্যান্য শীতকালীন খেলাধুলার আনন্দ নেওয়া যায়।
🍁বসন্তকাল (মার্চ-মে): বসন্তকালে কানাডায় বরফ গলে জীবন্ততা ফিরে আসে। ফুল ফোটে এবং আবহাওয়া ক্রমশ উষ্ণ হতে থাকে।

☀️গ্রীষ্মকাল (মে - আগস্ট):

আবহাওয়া: গরম এবং মনোরম, দিন দীর্ঘ।
কার্যকলাপ: হাইকিং, ক্যাম্পিং, বোটিং, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা, উৎসব ও অন্যান্য বহিরঙ্গন কার্যকলাপ।
জনপ্রিয় স্থান: নায়াগ্রা জলপ্রপাত, টরেন্টো, ভ্যানকুভার, বানফ ন্যাশনাল পার্ক, কানাডিয়ান রকিজ।
সুবিধা: মনোরম আবহাওয়া, দীর্ঘ দিন, বিভিন্ন কার্যকলাপ উপভোগ করার সুযোগ।
অসুবিধা: ভিড় বেশি, হোটেল ও টিকিটের দাম বেশি।

☃️শীতকাল (ডিসেম্বর - ফেব্রুয়ারী):

আবহাওয়া: ঠান্ডা, তুষারপাত, দিন ছোট।
কার্যকলাপ: স্কিইং, স্নোবোর্ডিং, আইস স্কেটিং, ডগ স্লেডিং, উত্তরের আলো দেখা।
জনপ্রিয় স্থান: হুইসলার ব্ল্যাককম্ব, Whistler Blackcomb, ক্যুবেক সিটি, Quebec City, বানফ ন্যাশনাল পার্ক।
সুবিধা: কম ভিড়, হোটেল ও টিকিটের দাম কম।
অসুবিধা: ঠান্ডা আবহাওয়া, ছোট দিন, কিছু কার্যকলাপ বন্ধ থাকে।

🌷বসন্তকাল (মার্চ - মে) এবং শরৎকাল (সেপ্টেম্বর - নভেম্বর):

আবহাওয়া: মনোরম, ভিড় কম।
কার্যকলাপ: হাইকিং, ক্যাম্পিং, বোটিং, সাইকেল চালানো, দর্শনীয় স্থান ঘোরাঘুরি।
জনপ্রিয় স্থান: নায়াগ্রা জলপ্রপাত, টরেন্টো, ভ্যানকুভার, বানফ ন্যাশনাল পার্ক, কানাডিয়ান রকিজ।
সুবিধা: মনোরম আবহাওয়া, কম ভিড়, হোটেল ও টিকিটের দাম তুলনামূলক কম।
অসুবিধা: কিছু কার্যকলাপ বন্ধ থাকতে পারে

GTT WORLD
+88 01728 740640

পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেলওয়ে স্টেশনের নাম "ঘুম"।দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের ঘুম রেলওয়ে স্টেশন ভারতের সর্বোচ্চ রেলওয়ে ...
14/03/2024

পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেলওয়ে স্টেশনের নাম "ঘুম"।

দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের ঘুম রেলওয়ে স্টেশন ভারতের সর্বোচ্চ রেলওয়ে স্টেশন। এটি ২,২৫৮ মিটার (৭,৪০৭ ফু) ) উচ্চতায় অবস্থিত ফুট) । জায়গাটি দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের একটি বাঁক, ঘুম মঠ এবং বাতাসিয়া লুপের বাড়ি। দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের নির্মাণ ১৮৭৯ সালে শুরু হয় এবং রেলপথটি ৪ এপ্রিল ১৮৮১ সালে ঘুমে পৌঁছে।

GTT WORLD
+88 01728 740640

Gttworld ID

যুক্তরাজ্যে স্ট্যান্ডার্ড ভিজিট ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় নথি এবং তথ্যযুক্তরাজ্যের স্টানার্ড ভিজিট ভিসার জন্য অনলাইনে আবে...
13/03/2024

যুক্তরাজ্যে স্ট্যান্ডার্ড ভিজিট ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় নথি এবং তথ্য

যুক্তরাজ্যের স্টানার্ড ভিজিট ভিসার জন্য
অনলাইনে আবেদন করার সময় নিচের তথ্যগুলো দিতে হবে :

১. আপনি কখন যুক্তরাজ্যে ভ্রমণ করতে চলেছেন সেই তারিখগুলি।
২. আপনি আপনার ভ্রমণের সময়ে কোথায় থাকবেন।
৩. আপনি মনে করেন যে আপনার ভ্রমণ কত খরচ হতে পারে।
৪. আপনার বর্তমান বাসস্থান এবং আপনি কতদিন বা বছর ধরে এখানে থাকেন।
৫. আপনার মাতা-পিতার নাম এবং জন্ম তারিখ (যদি জানা যায়)
৬. আপনি এক বছরে কত উপার্জন করেন।
৭. আপনার যেকোনো সময় অপরাধ, নাগরিক বা ইমিগ্রেশন অপরাধের বিস্তারিত।
৮. গত ১০ বছরে আপনার ভ্রমণের ইতিহাসের বিবরণ।
৯. আপনার কর্মস্থানের ঠিকানা, টেলিফোন নাম্বার এবং ইমেইল এড্রেস।
১০. আপনার জীবনসঙ্গীর নাম, জন্ম তারিখ এবং পাসপোর্ট নম্বর।
১১. যদি আপনার ভ্রমণ খরচ অন্য কেউ বহন করে সেক্ষেত্রে যারা আপনার ভ্রমণের খরচ পরিশোধ করবেন তাদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল এড্রেস।
১২. আপনার নিজস্ব পরিবারের কেউ যুক্তরাজ্যে থেকে থাকলে তাদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার এবং পাসপোর্ট নম্বর।
১৩. যদি আপনি ৬ মাসের বেশি সময়ের জন্য ভ্রমণ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে টিবি টেস্ট করার প্রমাণপত্র।
১৪. আপনার পরিচয় প্রমাণ করা এবং আপনার নথি প্রদান করা

অনলাইনে আপনার ভিসা আবেদনের একটি অংশ হিসাবে, আপনাকে একটি ভিসা আবেদন কেন্দ্রে নিবন্ধনের সময় নিতে হবে। ভিসা আবেদনের কেন্দ্রে আপনার সময় অনুমতি দিতে সময় দেওয়া প্রয়োজন, কেননা ভিসা আবেদনের কেন্দ্র যেহেতু বাংলাদেশে আছে তাই আপনার যাচাইয়ের জন্য সময় লাগতে পারে।

ভিসা আবেদন কেন্দ্রে আপনাকে যা করতে হবে:

১. আপনার পাসপোর্ট বা ভ্রমণ নথি দিয়ে আপনার পরিচয় প্রমাণ করা।
২. আপনার আঙুল দিয়ে আপনার আঙ্গুল ছবি এবং ছবি (যেটি 'বায়োমেট্রিক তথ্য' হিসেবে পরিচিত) নেওয়া
৩. আপনার ভ্রমণের জন্য অনুমোদিত হওয়ার নথি সরবরাহ করা

ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত ৩ সপ্তাহ বা তার বেশি সময় লাগতে পারে।

GTT WORLD
+88 01728 740640

Gttworld

কানাডায় নেমেই সেরা ৫টি ভুল এড়িয়ে চলুন!!X১। কানাডায় আসার পরপরই হাতে ক্যামেরা নিয়ে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে ভিডিও বানিয়ে ব্লগ বা ...
08/03/2024

কানাডায় নেমেই সেরা ৫টি ভুল এড়িয়ে চলুন!!X

১। কানাডায় আসার পরপরই হাতে ক্যামেরা নিয়ে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে ভিডিও বানিয়ে ব্লগ বা ইউটিউবার হওয়ার স্বপ্ন দেখবেন না। মনে রাখবেন, এখানে সফল হতে হলে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে এবং দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হতে পারে।

২। কানাডায় এসে বন্ধুদের সাথে রাত জেগে মদ্যপান এবং হৈহুল্লার সাথে জড়িয়ে পড়বেন না। এটি আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

৩। গাড়ি কিনে বা ভাড়া করে বন্ধুদের সাথে লং ড্রাইভে যাওয়ার পরিকল্পনা করবেন না। কানাডার রাস্তাঘাট অনেক দীর্ঘ এবং বিপজ্জনক হতে পারে।

৪। ফেসবুকে এমন কোন পোস্ট দেবেন না যা অন্যদের ডিমোটিভেট করতে পারে। মনে রাখবেন, আপনার কথা অন্যদের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

৫। আপনার যে কাজ না, সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নিয়ে অহেতুক সমালোচনা করবেন না।

গুড নিউজআগামী ৬-৭ মার্চ উদ্বোধন হতে চলেছে হাওড়া ময়দান এসপ্ল্যানেড মেট্রো রুট। ইতিহাস তৈরি করবে গঙ্গার তলা দিয়ে মেট্রো...
03/03/2024

গুড নিউজ
আগামী ৬-৭ মার্চ উদ্বোধন হতে চলেছে হাওড়া ময়দান এসপ্ল্যানেড মেট্রো রুট। ইতিহাস তৈরি করবে গঙ্গার তলা দিয়ে মেট্রো পারাপার করতে খরচা হবে মাত্র পাঁচ টাকা। এটিই হচ্ছে ভারতের গভীরতম মেট্রো স্টেশন ১১৪ ফুট নিচে মাটির তলায় অবস্থিত। ইতিমধ্যেই ভাড়ার তালিকা প্রকাশ করেছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ দেখুন বিস্তারিত 👇
১) প্রাথমিকভাবে খবর, হাওড়া থেকে হাওড়া ময়দান থেকে যেতে ভাড়া লাগবে পাঁচ টাকা।

২) হাওড়া থেকে দক্ষিণেশ্বর, বরানগর এবং নোয়াপাড়া যেতে খরচ পড়বে ৩০ টাকা।

৩) হাওড়া থেকে দমদম, বেলগাছিয়া এবং শ্যামবাজার যেতে খরচ পড়বে ২৫ টাকা।

৪) হাওড়া থেকে শোভাবাজার-সুতানটি, গিরিশ পার্ক এবং মহাত্মা গান্ধী রোড: ২০ টাকা।

৫) হাওড়া থেকে সেন্ট্রাল, চাঁদনি চক, পার্কস্ট্রিট এবং ময়দান: ১৫ টাকা।

৬) হাওড়া থেকে রবীন্দ্র সদন, নেতাজি ভবন এবং যতীন দাস পার্ক: ২০ টাকা।

৭) হাওড়া থেকে কালীঘাট, রবীন্দ্র সরোবর, মহানায়ক উত্তর কুমার (টালিগঞ্জ) এবং নেতাজি (কুঁদঘাট): ২৫ টাকা।

৮) হাওড়া থেকে মাস্টারদা সূর্য সেন (বাঁশদ্রোণী), গীতাঞ্জলি (নাকতলা), কবি নজরুল (গড়িয়া বাজার), শহিদ ক্ষুদিরাম (ব্রিজি) এবং কবি সুভাষ (নিউ গড়িয়া): ৩০ টাকা।

৯) হাওড়া থেকে সত্যজিৎ রায়: ৩৫ টাকা।

আগামী ৬ মার্চ বাংলায় প্রবেশ করবেন প্রধানমন্ত্রী সেই দিনই উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা বলে সূত্রের খবর।

GTTWORLD
01728-740640



গুড নিউজআগামী ৬-৭ মার্চ উদ্বোধন হতে চলেছে হাওড়া ময়দান এসপ্ল্যানেড মেট্রো রুট। ইতিহাস তৈরি করবে গঙ্গার তলা দিয়ে মেট্রো...
03/03/2024

গুড নিউজ

আগামী ৬-৭ মার্চ উদ্বোধন হতে চলেছে হাওড়া ময়দান এসপ্ল্যানেড মেট্রো রুট। ইতিহাস তৈরি করবে গঙ্গার তলা দিয়ে মেট্রো পারাপার করতে খরচা হবে মাত্র পাঁচ টাকা। এটিই হচ্ছে ভারতের গভীরতম মেট্রো স্টেশন ১১৪ ফুট নিচে মাটির তলায় অবস্থিত। ইতিমধ্যেই ভাড়ার তালিকা প্রকাশ করেছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ দেখুন বিস্তারিত 👇
১) প্রাথমিকভাবে খবর, হাওড়া থেকে হাওড়া ময়দান থেকে যেতে ভাড়া লাগবে পাঁচ টাকা।

২) হাওড়া থেকে দক্ষিণেশ্বর, বরানগর এবং নোয়াপাড়া যেতে খরচ পড়বে ৩০ টাকা।

৩) হাওড়া থেকে দমদম, বেলগাছিয়া এবং শ্যামবাজার যেতে খরচ পড়বে ২৫ টাকা।

৪) হাওড়া থেকে শোভাবাজার-সুতানটি, গিরিশ পার্ক এবং মহাত্মা গান্ধী রোড: ২০ টাকা।

৫) হাওড়া থেকে সেন্ট্রাল, চাঁদনি চক, পার্কস্ট্রিট এবং ময়দান: ১৫ টাকা।

৬) হাওড়া থেকে রবীন্দ্র সদন, নেতাজি ভবন এবং যতীন দাস পার্ক: ২০ টাকা।

৭) হাওড়া থেকে কালীঘাট, রবীন্দ্র সরোবর, মহানায়ক উত্তর কুমার (টালিগঞ্জ) এবং নেতাজি (কুঁদঘাট): ২৫ টাকা।

৮) হাওড়া থেকে মাস্টারদা সূর্য সেন (বাঁশদ্রোণী), গীতাঞ্জলি (নাকতলা), কবি নজরুল (গড়িয়া বাজার), শহিদ ক্ষুদিরাম (ব্রিজি) এবং কবি সুভাষ (নিউ গড়িয়া): ৩০ টাকা।

৯) হাওড়া থেকে সত্যজিৎ রায়: ৩৫ টাকা।

আগামী ৬ মার্চ বাংলায় প্রবেশ করবেন প্রধানমন্ত্রী সেই দিনই উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা বলে সূত্রের খবর।

GTTWORLD
01728-740640


আসুন আমরা আজ আমেরিকা নিয়ে একটু কথা বলি আমেরিকা একটি বিশাল দেশ। নিউ ইয়র্ক' মানেই " USA" না। শুধুমাত্র "নিউইয়র্ক" দিয়ে US...
01/03/2024

আসুন আমরা আজ আমেরিকা নিয়ে একটু কথা বলি
আমেরিকা একটি বিশাল দেশ। নিউ ইয়র্ক' মানেই " USA" না। শুধুমাত্র "নিউইয়র্ক" দিয়ে USA কে বিচার করবেন না, নতুন যারা USA আসছেন, দয়া করে New York এ স্হায়ী বসবাসের চিন্তা করবেন না। জীবনে অনেক পিছিয়ে যাবেন। সেজন্যই বলছি, সবকিছুর আগে Driving শিখুন, learn how to do parallel parking. সম্ভব বলে বাংলাদেশ থেকেই driving শিখে আসুন। driving শুধু ১ জনের শিখলে হবে না। ১৮ বৎসর বা তার উপরের পরিবারের প্রতিটি (each and everyone) সদস্যকেও গাড়ী চালানো শিখতে হবে।আমেরিকাতে যতটি মাথা, তার চেয়ে গাড়ীর সংখ্যা আরও বেশী। কারণ প্রতিটি লোকের অন্তত ১টি করে গাড়ী আছে, কারো কারো প্রতিজনের ৩/৪টি বা তারও বেশী গাড়ী রয়েছে। এখন আন্দাজ করুন গাড়ীর সংখ্যাটি কত হতে পারে। New York ছাড়া অন্য stateগুলোতে স্হায়ী বসবাসের চিন্তা করুন। আমেরিকাকে ভালভাবে চিনতে হলে New York থেকে বের হয়ে আসুন। 🇺🇸🇺🇸🇺🇸

আরেকটি জিনিস মনে রাখবেন ঢাকা যেমন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শহর এবং ঢাকাকে কেন্দ্র করেই বাংলাদেশের সবকিছু। কিন্তু আমেরিকাতে এরকম নয়। New York আমেরিকার সবচেয়ে বড় শহর, এটা সত্য কিন্তু আমেরিকার সবকিছু New York কেন্দ্রিক নয়। New York এ যেসব সুযোগ সুবিধা, আমেরিকার সব stateএই এগুলো রয়েছে (শুধুমাত্র পরিবহন ব্যবস্হা ছাড়া)। যেমন আমেরিকার ৫০টি stateএই বিশ্বমানের হাসপাতাল থেকে শুরু করে, বিশ্বমানের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালযসহ সবকিছুই রয়েছে। তাই আমেরিকার যে কেন stateএ নির্ভয়ে থাকতে পারেন। সব state এর নিরাপত্তা ব্যবস্হা একই রকম। বাংলাদেশে যেমন ভাল চিকিৎসা এবং ভাল পড়াশুনাসহ সবকিছুর জন্য ঢাকা আসতে হয়, আমেরিকাতে এগুলোর জন্য New York আসতে হবে না।সুতরাং feel free to stay anywhere in USA.🏠🏠

সস্তা বাড়ীঘরের জন্যঃ Ohio, Indiana, Texas, Georgia, Buffalo (New York), Minnesota, Wisconsin 🏠🏠

মোটামুটি সস্তা বাড়ীঘরের জন্যঃ Arizona, Oregon, Michigan, North Carolina, South Carolina, Florida, Tennessee.🏠🏠

দামী বাড়ীঘরের জন্যঃ New York City, New Jersey, California, Seattle (Washington), Maryland, Virginia, Massachusetts, Connecticut. Total eastern side of America are expensive.🏠🏠

Lot of Bangladeshi people lives: New York City, Michigan, Texas, Maryland, Virginia, Florida, California, 🏠🏠

Asheville (North Carolina) is a beautiful city but you can rarely find any Bangladeshi there. It’s scenic beauty is wonderful.🏠🏠

The states where only few Bangladeshis but these states are beautiful and living costs could be low:
Utah, Iowa, Montana, Idaho, Kansas, Kentucky, Arkansas, Oklahoma, North Dakota and South Dakota.

গরম আবহাওয়ার জন্যঃ Florida, Arizona, Georgia, Tennessee, Alabama, Texas, Arkansas.⛅🌤️

ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্যঃ Buffalo( New York), Michigan, Minnesota, New York City, New Jersey and entire eastern side of America, Chicago, Ohio, Indiana, Pennsylvania, Wisconsin.❄️🌥️

For job: Almost all states have jobs available but I live in Michigan and I know Michigan has a lot of jobs available. But I don’t have any clear idea about the jobs in other states. But no states are bad about jobs.

আমেরিকা খুব একটি সুন্দর দেশ, মানবাধিকারের দেশ, আইনের শাসনের দেশ, সুচিকিৎসার দেশ, ভালোমানের পড়াশুনা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দেশ, সত্য কথা বলার দেশ, প্রচুর চাকুরী পাবার দেশএবং কঠোর পরিশ্রমের দেশ।আপনি যদি সৎ থাকেন, পুরো আমেরিকা আপনার জন্য। অসৎ, অলস এবং আরামপ্রিয়দের জন্য আমেরিকাতে না আসাই ভাল। আরামপ্রিয়দের জন্য সর্বোত্তম স্হান হলো বাংলাদেশ। তবে আমেরিকাতেও কিছু দুর্নীতি আছে কিন্তু কোন রকম দুর্নীতির জন্য যদি একবার ধরা পড়েন, তাহলে জীবন শেষ।

courtesy
GTT WORLD
ধন্যবাদ।

যারা ইউরোপের সেনজেন ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য এস্তোনিয়া হতে পারে একটা আদর্শিক দেশ। যাদের পাসপোর্ট প্রোফাইল ভাল...
31/01/2024

যারা ইউরোপের সেনজেন ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য এস্তোনিয়া হতে পারে একটা আদর্শিক দেশ। যাদের পাসপোর্ট প্রোফাইল ভালো তারা খুব সহজে এই দেশের ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন।

ভিসা অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া:
এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা জন্য আবেদন অনলাইনে করতে হবে। এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। এই ফর্মে ব্যক্তিগত তথ্য, ভ্রমণের উদ্দেশ্য, সঠিক ছবি সহ অন্যান্য তথ্য প্রয়োজন।

দলিল সংগ্রহ:
আবেদন ফর্ম সাবমিট করার সাথে সাথে প্রয়োজনীয় সমস্ত দলিল সংগ্রহ করতে হবে। এটি পাসপোর্ট, ছবি, আর্থিক প্রমাণপত্র, ভ্যালিড টিকিট, হোটেল বুকিং রিসিপ্ট, পর্যটক অ্যাট্রাকশনের টিকিট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।

ভিসা ফি:
ভিসা অনুমোদনের জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হবে। এই ফি অনলাইনে বা ভিসা অফিসে জমা দেওয়া যেতে পারে।

অফিস ভিজিট:
অন্তত একবার ভিসা অফিসে ভিজিট করে আপনার আবেদন ফাইনালাইজ করতে হবে। অফিসে আপনার অবস্থানের নির্দিষ্ট সময় ও দিন অফিস ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত হবে।

সতর্কতা ও পরামর্শ:
- আবেদন ফর্ম পূরণে সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।
- অনিয়মিত বা অসঠিক তথ্য প্রদানের ফলে ভিসা অনুমোদন বা প্রাপ্তি বিঘটিত হতে পারে।
- আবেদন ফি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় দলিলগুলি সঠিকভাবে প্রদান করা উচিত।

সমাপ্তি:
এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষে, ভিসা প্রাপ্ত হলে আপনি ভ্রমণ পরিকল্পনা প্রয়োজন অনুযায়ী আপনার ভ্রমণ শুরু করতে পারবেন।

এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও সময়সীমা পরিষ্কার করে রাখলে আপনার ভিসা প্রাপ্তির সম্ভাবনা উন্নত হবে।

ঢাকায় গ্রিসের ভিসাকেন্দ্র চালু ❤️ ঢাকায় এবার ইউরোপের দেশ গ্রিসের ভিসাকেন্দ্র চালু হয়েছে। ভ্রমণ, কর্মসংস্থান, ফ্যামিলি, ...
01/01/2024

ঢাকায় গ্রিসের ভিসাকেন্দ্র চালু ❤️

ঢাকায় এবার ইউরোপের দেশ গ্রিসের ভিসাকেন্দ্র চালু হয়েছে। ভ্রমণ, কর্মসংস্থান, ফ্যামিলি, শিক্ষার্থী ও ডিজিটাল যাযাবরের (নোম্যাড) মতো সব ধরনের ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের নাগরিকরা ঢাকায় এ ভিসা কেন্দ্রে আবেদন করতে পারবেন।

এর আগে গ্রিসে যেতে চাইলে বাংলাদেশিদের ভারতের গ্রিক দূতাবাসে গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হতো, যা বেশ সময়সাপেক্ষ।

ভিএফএস গ্লোবালের সঙ্গে অংশীদারত্বে গ্রিসের কূটনৈতিক ও কনস্যুলার কর্তৃপক্ষের বহিরাগত সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রিস ভিসা ওয়ার্ল্ড সেন্টার (জিভিসিডব্লিউ) ঢাকায় এ ডেডিকেটেড ভিসা কেন্দ্রে চালু করে।

ঢাকার বোরাক মেহনুর (৮ম তলা), ৫১/বি, কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ের ভিএফএস গ্লোবাল জয়েন্ট ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে (জেভিএসি) গ্রিসের ভিসা আবেদন জমা দিতে এবং সেখানে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করতে হবে।

তার আগে অনলাইনে (লিংক: https://bd-gr.gvcworld.eu/en/online-visa-application) অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।

অত্যাধুনিক নতুন ভিএসি নিয়মিত আবেদনকারীদের জন্য ডেডিকেটেড সাবমিশন কাউন্টারের পাশাপাশি নির্বিঘ্ন ভিসা অভিজ্ঞতা খুঁজছেন এমন ভ্রমণকারীদের জন্য ঐচ্ছিক প্রিমিয়াম লাউঞ্জ পরিষেবা দিয়ে সজ্জিত থাকবে।

Courtesy: The Daily Star

আপনি যদি  🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো ন...
11/12/2023

আপনি যদি 🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো নিয়ে এত খোলামেলা কথা বলেনি যা আজকে আমরা বলতে যাচ্ছি। তাই ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়বেন আশা করি। যা আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে কাজ করবে, আর আপনি পেতে পারেন আমেরিকার পাঁচ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা ইনশাল্লাহ।
আমেরিকার ভিসা নিয়ে আমাদের অনেক কৌতূহল থাকে। আবার আমাদের অনেকের ড্রিম কান্ট্রি আমেরিকা। সবার একবার হলেও আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা থাকে। তাই হয়তো আমাদের সবার চেষ্টা থাকে আমেরিকা যাওয়ার। আর সত্যি কথা হচ্ছে আমরা চাইলেই আমেরিকা যেতে পারি, হ্যাঁ আমরা সত্যি বলছি, চাইলে আপনিও যেতে পারেন। এখন আপনি বলতে পারেন এতই কি সহজ আমেরিকা যাওয়া? আমরা বলবো হ্যাঁ আসলেই সহজ আমেরিকা যাওয়া। যদি আপনি আমেরিকা যাওয়ার একজন যোগ্য ব্যক্তি হন। আমরা কিন্তু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার কথা বলছি।
এখন বলি সঠিক যোগ্যতার মাপকাঠি কি? আসলে এই ব্যাপারে কোন দিক নির্দেশনা নেই, ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটেও এর কোন চেকলিস্ট বা ক্রাইটেরিয়াও নেই। যেইটা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে এই এই ক্রাইটেরিয়া ও চেকলিস্ট গুলো ফুলফিল করলে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি বলতে পারেন আমি তাহলে কোন যোগ্যতার কথা বলছি? আসলে যোগ্যতার কোন মাপকাঠি নেই এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি যেহেতু আমরা অনেক ফাইল প্রসেস করেছি তাই কেন ভিসা পেয়েছে বা রিফিউজ হয়েছে তা বুঝতে পারছি, তাই একজন ব্যক্তি বা একটি পরিবার যে বিষয় গুলো মেনে তার প্রোফাইল গুলো ঘুছাতে পারলে তার কাঙ্খিত ভিসাটি পেতে পারে, তার একটি বিস্তর ধারণা দিচ্ছি।
আর হ্যাঁ, মাঝখানে ছোট করে একটি কথা বলি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসাটি মূলত ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা। ৫ থেকে ৭ মিনিটের ছোট একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসাটি হয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের মতো ডকুমেন্ট ভিত্তিক ভিসা নয়। ইন্টারভিউটি আপনি বাংলা অথবা ইংলিশে দিতে পারবেন।
যাক আগের কথায় আসি, আমরা প্রথমেই যে ভুল কাজটি করে থাকি সেটি হলো সঠিক যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলি। যে কারণে রিফিউজও হয়ে যাই। তাহলে অল্প করে ধারণা দিচ্ছি কি কি যোগ্যতা না থাকার কারণে ভিসা রিফিউজ হয়।

🔮প্রথমত আমরা একেবারে সাদা পাসপোর্টে কোন দেশ ট্রাভেল করা ছাড়া ইউএস ভিজিট ভিসার জন্য দাঁড়িয়ে যাই, যেই ভুলটি আমরা অনেকে করে থাকি। আবার অনেকে আপনার ফাইল প্রসেস করার জন্য বলে, সাদা পাসপোর্টে ভিসা হয় এটি একবারে ভুল কথা। আপনি ভিসা অফিসারের কাছে একজন ট্রাভেলার হিসেবে কিভাবে প্রমাণ করবেন যে আপনি আমেরিকা গিয়ে আবার ফিরে আসবেন? যেহেতু এটি একটি টুরিস্ট ভিসা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি একজন ট্রাভেলার। আর প্রমাণ করার একটি ভালো মাধ্যম হলো আমাদের দেশের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো টুরিস্ট ভিসায় ভিজিট করা। আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী দেশগুলো ট্রাভেল না করে আমেরিকার মতো প্রথম সারির দেশে কেন ঘুরতে যাবেন? হয়তো আপনি উত্তরটি পেয়ে গেছেন।
তবে আপনার যদি বয়স বেশী থাকে বা নিজ পরিবার ও আত্মীয়র মধ্যে কেউ যদি আমেরিকায় থাকে সেক্ষেত্রে তেমন একটা ভিজিট না থাকলেও হবে, যেমন ধরেন আপনার বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, কাজিন কেউ যদি আমেরিকায় থাকেন সেখানে ওনাদের দেখতে যাবেন বা ওনারা কোন প্রোগ্রাম এরেঞ্জ করেছেন সেখানে আপনি উপস্থিত থাকার কারণ দেখিয়ে আমেরিকা ভিজিট ভিসায় যেতে পারেন যদিও তার যুক্তিযুক্ত কারণ থাকতে হবে।
অনেকে বলে আমেরিকা থেকে আপনার জন্য ইনভাইটেশন এনে ভিসা করিয়ে দিবে, এটিও ভুল কথা। আপনি চিন্তা করে দেখেন অচেনা লোক বা দূর সম্পর্কের কেউ কেন আপনাকে ইনভাইটেশন দিবেন? যদি দিয়েও দেন সেই ইনভাইটেশনে কোন কাজে আসবে না। আর ইনভাইটেশন ব্যাপারটি শুধুমাত্র মেডিকেল ইমারজেন্সি, বিজনেস, কনফারেন্স, বিয়ে, জন্মদিন এবং ট্রেড ফেয়ার এর ক্ষেত্রে কিছুটা কার্যকর হয়।
🔮 দ্বিতীয়ত আপনি আপনার দেশে প্রতিষ্ঠিত, প্রতিষ্ঠিত মানে হচ্ছে আপনি বাংলাদেশে একজন ব্যবসায়ী বা ভালো কোন জব করেন, আর্থিকভাবে যথেষ্ট সচ্ছল আপনার আমেরিকাতে গিয়ে টাকা পয়সা খরচ করার মতো সামর্থ্য আপনার আছে, এর মানে আপনি আমেরিকাতে যাবেন এবং ফিরে আসবেন। আমার এই কথাটি পড়ে হয়তো চিন্তা করছেন অনেক টাকা থাকলে বা অনেক টাকা ইনকাম করলে হয়তো আমেরিকায় যেতে পারব। তাই না? কথাটি যদিও সত্য, কিন্তু আমরা যারা ভালো কোন দেশে যাওয়ার চিন্তা করি, তখনি যখন এটলিস্ট কিছু ভালো পরিমাণ টাকা আমাদের কাছে থাকে। তাহলেই আমেরিকার ভিসা নিয়ে চিন্তা করি। সেক্ষেত্রে আমরা ভালো জব বা ভালো ব্যবসা দেখাতে পারি। হয়তো আমি কি বুঝাতে চেয়েছি বুঝতে পারছেন।
যাইহোক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্পটি এই কারণেই বললাম। বলার কারণ কি জানেন? ভিসা অফিসার চিন্তা করেন আপনি আপনার দেশে যে পরিমাণ টাকা উপার্জন করেন, হয়তো সেখানে গিয়ে আরো ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করলে আপনি দেশে ফিরবেন না। এটা চিন্তা করে ভিসা অফিসার আপনাকে ভিসাটি নাও দিতে পারে। ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটে লেখা আছে আপনি যখন নন ইমিগ্রেন্ট তথা টুরিস্ট ভিসায় (B1/B2) আবেদন করেন, ইন্টারভিউর আগের সময় পর্যন্ত ভিসা অফিসার ধরে নেন আপনি আমেরিকাতে গিয়ে আর ফিরে আসবেন না।
🔮 তৃতীয় কথাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে ফর্ম টিকে বলা হয় DS-160, ভিসা অফিসারের সামনে নিজেকে প্রেজেন্ট করার সবথেকে বড় একটি মাধ্যম, তবে একটি দুঃখের বিষয় কি জানেন? আমরা DS-160 ফর্মটিকে নিয়ে অবহেলা করি। যেমন অনভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে DS-160 ফর্মটি পূরণ করানো এবং অনভিজ্ঞ কারো সাথে পরামর্শ নেওয়া। অনেকেই এই ক্ষেত্রে খরচ কমানোর জন্য যেখানে সেখানে মোটামুটি ব্রাউজ করতে পারে বা কোন এক কম্পিউটার দোকান থেকে DS-160 ফর্মটি পূরণ করে। এমন কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেয় সে হয়তো আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞ নন, হয়তো বা তিনি একবার ভিসা পেয়েছে, কিন্তু ভিসা পাওয়ার মানে এই নয় যে তিনি সব ব্যাপারে জেনে গেছেন। তাই এরকম অনেকের পরামর্শ নিয়ে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করে বা ইন্টারভিউ দিয়ে অনেকেই রিফিউজ হয়েছে। কেননা DS-160 ফর্মটি ওভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যাতে করে ভিসা অফিসার আপনার সম্পর্কে যা জানার বা ডিসিশন নেওয়ার দরকার তা সব ইনফরমেশন DS-160 ফর্মটি থেকে পেয়ে যান।
🔮চতুর্থ যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সেটি হলো ইন্টারভিউ, যেহেতু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা একটি ইন্টারভিউ নির্ভর ভিসা সে ক্ষেত্রে আপনার ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে কনভেন্স করতে হবে যে আপনি যাবেন আবার ফিরে আসবেন, এজন্য অবশ্যই আপনার একটি বিশ্বাসযোগ্য গল্প থাকতে হবে। এটির মাধ্যমে ভিসা অফিসারকে বোঝাতে হবে -আমি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত, -আমেরিকা যাওয়ার আমার যৌক্তিক কারণ আছে এবং -আমি আমেরিকাতে গিয়ে ঘুরে ফিরে আসবো।
এই যে আমি বললাম আপনি যে ফিরে আসবেন, এটা কনভেন্স করতে হবে, এটা কনভেন্স করার উপায় কি? কাজ হচ্ছে DS-160 ফর্মটি সুন্দর ভাবে, নির্ভুল ভাবে পূরণ করা। অনেকেই (DS-160 ফর্ম ও ইন্টারভিউ) এই গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয়কে আলাদাভাবে পার্সেন্টেজ করে। আমরা এই কাজটি করব না কারণ এই দুইটির কম্বিনেশনে কাঙ্খিত ভিসাটি আপনার হবে।
আমরা আরেকটা বড় ভুল করি ডকুমেন্টকে মাত্রাতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া ও প্রচুর ডকুমেন্ট রেডি করা, যেগুলো আসলে ইন্টারভিউতে ধরেও দেখবেন না, তবে কিছু ডকুমেন্ট ভিসা ইন্টারভিউর সময় নিয়ে যেতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো কোন যুক্তি সঙ্গত কারণ থাকলে ভিসা অফিসার দেখতে চাইবে। অনেকের মাথায় চিন্তাটি থাকে ব্যাংক ব্যালেন্স কত থাকতে হবে, ট্রানজেকশন কেমন করতে হবে, ব্যাংকে কত টাকা রাখতে হবে। এই প্রশ্নের আসলে কোন উত্তরই নেই, ডকুমেন্ট এর মতো আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক ব্যালেন্সও ভিসা অফিসার ধরেও দেখবেন না। যদিও দেখে খুব রেয়ার কেসে। আমাদের কথাটি হয়তো বুঝতে পেরেছেন ইউএস টুরিস্ট ভিসা ক্ষেত্রে এইসব ডকুমেন্টারি ইস্যু আপনার জন্য কোন ধরনের ভ্যালু রাখে না।
আমেরিকার ভিসার ব্যাপারে কোনভাবে আপনারা কন্ট্রাকে কারো সাথে যোগাযোগ করবেন না। কোনভাবে কন্ট্রাকে আমেরিকার ভিসা নিবেন এই বিষয়টি মন থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলে দিন। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে বা টাকা পয়সা দিয়ে কোনভাবে নেওয়া যায় না। সঠিকভাবে আবেদন করে ও সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দিয়ে আপনি পেতে পারেন আমেরিকার টুরিস্ট (B1/B2) ভিসা।
💲 আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার বর্তমান এম্বাসি ফি ১৮৫$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে যা আসে। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দেওয়া যায়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়।
🔷 সর্বপরি একটা কথা বলবো, আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসার ক্ষেএে যদি DS-160 ফর্মটি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা পূরণ করাতে পারেন, কারণ এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে ও আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারেন। এবং ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে সন্তুষ্ট করতে পারলে, আপনার ভিসাটি হবে ইনশাল্লাহ।
আপনারা যারা ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️
🟢 আচ্ছা এখন বলি আমাদের কাজ কি। আমরা আপনাকে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা (B1/B2) প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে থাকি। যেমনঃ-
১। DS-160 ফর্ম সঠিক ও সুন্দর ভাবে পূরণ করে দিবো।
২। ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৩। ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তার সঠিক গাইড লাইন দিবো।
🟢 আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনার যা প্রয়োজনঃ-
১। পাসপোর্ট এর রঙিন কপি।
২। দুইটা ফোন নাম্বার।
৩। একটা ই-মেইল আইডি।
৪। ছবি (২x২ সাইজ) সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (সফট কপি)।
এগুলো থাকলেই আপনি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনটি করতে পারেন।
🟢 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ-
১। ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২। মেডিকেল ভিসা (B2)
৩। বিজনেস ভিসা (B1)
৪। ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।।
🔷 পরিশেষে বলবো আপনি যদি কিছু দেশ ভিজিট করে থাকেন এবং উপরে আমরা যা লিখেছি সে অনুযায়ি আপনার প্রোফাইলটির মিল থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি একটু সময় করে ফোন দিয়ে বিস্তারিত আলাপ করে দেখেন, আশাকরি আমরা আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে সহজ সমাধান দিতে পারবো। ইনশাল্লাহ। আপনার মূল্যবান ফোনের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।।।
আমাদের ফোন নাম্বারঃ-
📲+88 01728-740640 (WhatsApp)
📧 E-mail: [email protected]

06/12/2023

সস্তার অবস্থা

ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে আমি কি কাজ করতে পারব? ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে আমি কি স্থায়ী ভাবে লিগ্যাল হতে পারব? ভিজিট ভিসায় ক...
26/11/2023

ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে আমি কি কাজ করতে পারব? ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে আমি কি স্থায়ী ভাবে লিগ্যাল হতে পারব? ভিজিট ভিসায় কানাডায় এসে আমি কি আমার পরিবারকে কানাডায় নিয়ে আসতে পারব? কতদিন লাগবে এসব করতে?

যারা মেসেন্জারে বারবার নক করে এই বিষয়গুলো জানতে চান তাদের জন্য এই লেখাটি গুরুত্বপূর্ণ। এই লেখাটি পড়লে ভিজিট ভিসায় কানাডায় আসতে আগ্রহী মানুষরা মোটামুটি ভিজিট ভিসাধারীদের কানাডা আগমনের পরের একটি ভাল ধারনা পাবেন।

লেখাটি শুরুর আগে একটি কথা বলি যা তৃণমূল ভাবে ভিজিটর ভিসাধারীদের বেলায় সব দেশেই প্রযোজ্য। ইউরোপ, আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের প্রতিটি দেশেই বিভিন্ন দেশের মানুষের এসাইলাম ক্লেইমের সুযোগ আছে। কিন্তু এই দেশগুলোয় এসাইলাম ক্লেইম করে কোন দেশের মানুষই সবাই ঢালাওভাবে সেটল্ডমেন্টের সুযোগ পান না।

এবার আসি ভিজিট ভিসায় কানাডায় আসার পরে কি হবে? প্রথমত ভিজিট ভিসায় আপনি টুরিস্ট স্ট্যাটাস নিয়ে কানাডায় প্রবেশ করলেন। এই স্ট্যাটাসে আপনার কাজের কোন অনুমোদন নেই। এখন আপনি যদি কানাডায় স্থায়ী ভাবে থেকে যেতে চান তাহলে আপনাকে দুটি বিষয় মাথায় নিয়ে সামনে এগোতে হবে।

১/ ভিজিট ভিসাকে ওয়ার্কপারমিটে ডাইভার্ট করা। অর্থাৎ ভিজিট ভিসাকে ওয়ার্ক পারমিটে ডাইভার্ট করলে আপনি কাজ ও থাকার অনুমোদন দুটিই পাবেন। একটি নির্দিষ্ট সময় অর্থাৎ তিন-চার বছর পরে আপনি স্থায়ী রেসিডেন্সি কার্ডও পেয়ে যাবেন। এ প্রক্রিয়ায় আপনি আপনার পরিবারকেও চার-পাঁচ বছরের মধ্যে কানাডায় নিয়ে আসতে পারবেন। ব্যস, কিচ্ছা, কাহীনি শেষ।

তবে ভিজিট ভিসা থেকে ওয়ার্কপারমিটে যেতে গেলে কোন কোম্পানি অথবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আপনাকে ওয়ার্কপারমিট দিতে হবে। এজন্য কোম্পানিগুলোর কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত আইনি কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। যে কোম্পানি অথবা ব্যবসার রেকর্ড ভাল শুধুমাত্র তারাই এ কাজটি করে থাকে। তবে বাংলাদেশী সাধারন মানুষদের জন্য কানাডায় ওয়ার্কপারমিট পাওয়া খুব একটা কঠিন প্রক্রিয়া বলে মনে হয়।

বাংলাদেশ থেকে কানাডার ভিজিট ভিসা পাওয়া যতটা কঠিন এখানে এসে ভিজিট ভিসা থেকে ওয়ার্কপারমিটে যাওয়াটা তার চেয়েও অনেক বেশী কঠিন। এটি হলো জেনারেল মানুষদের কথা। তবে আপনি যদি ওয়ার্ল্ড ক্লাস ভাল কোন কাজ জানেন অথবা করে থাকেন তাহলে ভিন্ন কথা। এজন্য আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞতা ও সার্টিফিকেটের দরকার হবে।

২/ ভিজিট ভিসায় এসে কানাডায় থেকে যাওয়া এবং কাজ করে জীবিকা নির্বাহের সহজ পথ হলো এসাইলাম ক্লেইম করা। আপনি কানাডায় এসে একজন ভালো আইনজীবী ধরে দেশে গেলে আপনার জীবননাশের হুমকি আছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে আপনি কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন, রিফিউজি এন্ড সিটিজেনশীপ বোর্ডে একটি এসাইলাম ক্লেইম করতে পারেন। এরপর এই এসাইলামটি কোর্ট প্রক্রিয়ায় ইমিগ্রেশন এন্ড রিফিউজি বোর্ডের একজন জাজের মাধ্যমে বিচারিক সমাধানের জন্য নথিভুক্ত করা হয়।

এসাইলাম ক্লেইমের একমাস পরে আপনি ওয়ার্কপারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এরপর আপনি চাইলে কাজকর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন। তবে এসাইলাম ক্লেইমের পর কানাডিয়ান সরকার প্রত্যেক রিফিউজিকে কানাডায় বসবাসের জন্য কিছু ওয়েলফেয়ার গ্রান্ট করে থাকে। সরকার আপনাকে প্রতিমাসে থাকা খাওয়া বাবদ সাত-আটশো ডলারের মত ওয়েলফেয়ার দিয়ে থাকে। এই টাকা দিয়ে আপনি যাতে কানাডায় এভারেজ জীবন যাপন করতে পারেন সেটিই তার লক্ষ্য।

এখন প্রশ্ন হলো এসাইলাম ক্লেইমের পর আমি কাজের পারমিশন পেয়ে গেলাম তাহলে কি আমি কানাডায় স্থায়ী ভাবে থাকার অনুমোদন পেয়ে গেলাম?

এর উত্তরে বলব জি না। আপনি এসাইলাম ক্লেইমের পর এটি ফাইল আকারে রিফিউজি বোর্ডের কাছে শুধুমাত্র একটি দরখাস্ত দাখিল হয়েছে মাত্র। এরপর রিফিউজি বোর্ড আপনার বিষয়টি একজন ইমিগ্রেশন অফিসারের হস্তগত করবে। এই ইমিগ্রেশন অফিসার এক থেকে তিন বছরের ভিতরে আপনার এসাইলামটি সঠিক কি না সেটি যাচাইবাচাইয়ের জন্য একজন জাজকে দিয়ে এসাইলামটি কোর্টে হিয়ারিং করবে। আপনি আপনার আইনজীবী নিয়ে কোর্ট হিয়ারিং এ উপস্থিত হবেন।

এরপর কি হবে? কোর্ট হিয়ারিং-এ জাজ যদি মনে করেন আপনি দেশে ফিরলে আপনার জীবননাশের সম্ভাবনা আছে তাহলে আপনার এসাইলামটি গ্রান্ট হয়ে গেল। আপনি কানাডায় স্থায়ী ভাবে থাকার অনুমোদন পেয়ে গেলেন। এরপর আপনি স্থায়ী রেসিডেন্স কার্ডের জন্য এপ্লাই করবেন। দুচার বছরের মধ্যে আপনার কার্ড এসে যাবে। আপনার সবকিছু ঠিক হয়ে গেল। এটি হলো শতকরা ৩০-৪০% এসাইলাম ক্লেইমের ঘটনা।

কানাডায় এসাইলাম ক্লেইমের একটা গড় ধারনা দেই। এখানে শতকরা ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষ রিফিউজি বোর্ডের প্রথম হিয়ারিং এ সরাসরি এসাইলাম কেইসটি জিতে যান। এরপর এরা পুরোপুরি লিগ্যাল হয়ে গেলেন।

বাকী রইল ষাট-সত্তর পার্সেন্ট? এই ষাট-সত্তর পার্সেন্টের সবাইকে একটির পর আরেকটি অর্থাৎ কয়েকটি ধাপে তিনটির মত আপিল করে যেতে হয় এসাইলাম & রিফিউজি বোর্ডে। এই প্রক্রিয়াগুলো শেষ হতে আরও তিন-চার বছর লেগে যায়। এর মধ্যে ভাগ্য ভাল হলে আপিল বোর্ডে কারো কারো কেইস এক্সেপ্ট হয়ে যায়।

যদি রেজাল্ট ভাল না হয় এরপর সবাইকে হিউম্যান রাইটসে গিয়ে কানাডায় থাকার জন্য আবেদন করতে হয়। এ জন্য আইনজীবীদের পিছনে সবাইকে বছরের পর বছর সময় ব্যয় করতে হয়। এছাড়া প্রচুর টাকাপয়সাও খরছ করতে হয় এই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে।

এই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে গিয়ে কারো কারো আরো পাঁচ-সাত এমনকি আট-দশ বছর সময় লেগে যায়। এই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করার সময়ে আরো বিশ-ত্রিশ পার্সেন্ট মানুষ কানাডায় স্থায়ী ভাবে বসবাসের অনুমোদন পেয়ে যান। তার মানে ষাট-সত্তর পার্সেন্ট মানুষ কানাডায় প্রবেশের দশ-বারো-পনেরো বছরের মধ্যে কোন না কোন ভাবে স্থায়ীভাবে থাকার অনুমোদন পেয়ে যান।

এবার রিফিউজড হওয়া সর্বশেষ ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষের পরিসংখ্যান বলি। এদের আপিল চলাকালিন অনেকের উপরই ইমিগ্রেশন, রিফিউজি এন্ড সিটিজেনশীপ বোর্ড ডিপোর্টেশনের অর্ডার দিয়ে দেয়। এই ডিপোর্টেশনের অর্ডার নিয়ে এদেরকে নানা কষ্টকর পরিস্থিতিতে কানাডায় থাকতে হয়। এরপর এদের কারো কারো ইলিগ্যাল স্ট্যাটাসে বিরক্তি এসে গেলে নিজ থেকে এরা অনেকেই দেশে চলে যান। এই ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষকে টুডে-টুমরো বাংলাদেশেই ফিরতে হয়।

তাহলে কি দাঁড়ালো? ভিজিট ভিসায় আসা শতকরা ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষ চার-পাঁচ বছরের মধ্যে সেটেলম্যান্টের সুযোগ পেয়ে যেতে পারেন। আর শতকরা বিশ-ত্রিশ পার্সেন্ট মানুষ দশ-বারো বছরের মধ্যে বিভিন্ন ভাবে আপিল বিভাগ এবং হিউম্যান রাইটসে গিয়ে সেটেলমেন্টের সুযোগ পেয়ে যেতে পারেন। বাদবাকী শতকরা ত্রিশ-চল্লিশ পার্সেন্ট মানুষকে বছরের পর বছর কানাডায় থাকার পরেও মনোকষ্ট নিয়ে একদিন দেশেই ফিরতে হবে।

সোজা হিসাবে বলব- ভিজিটর ভিসাধারীর প্রতি তিন জনের একজন প্রথম তিন-চার বছরে লিগেল হয়ে যাবেন। পরের জন আট-দশ বছর পর বিভিন্ন ভাবে লিগেল হবেন। আর সর্বশেষ জন কখনও লিগ্যাল হতে পারবেন না। কানাডার গত কয়েক যুগের পরিসংখ্যান এমনটিই বলে।

এককথায় ভিজিটর ভিসাধারী কেউ কেউ বিভিন্ন ভাবে লিগ্যাল হয়ে যাবেন আবার কেউ কেউ সারা জীবনেও লিগ্যাল হতে পারবেন না। শতকরা চল্লিশ-পঞ্চাশ পার্সেন্ট মানুষ লিগ্যাল হয়ে যাবেন বাকী চল্লিশ-পঞ্চাশ পার্সেন্ট মানুষ সারা জীবনেও লিগ্যাল হতে পারবেন না। লিগ্যালিটি না পাওয়া মানুষগুলো এখানে সর্বদা ইলিগ্যালই থাকবেন। যদি কানাডিয়ান সরকার সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে সেটি ভিন্ন কথা। নইলে প্রায় অর্ধেক মানুষ কোনদিনই কানাডায় লিগ্যাল হওয়ার সুযোগ পাবেন না।

এটি বর্তমান এবং অতীত এসাইলাম সংক্রান্ত পরিসংখ্যান থেকে পর্যালোচনা করে লেখা একটি লেখা মাত্র। এই লেখাটি গত ত্রিশ-চল্লিশ বছরে সেটল্ড হওয়া এবং না হওয়া সংক্রান্ত বিষয় স্টাডি করে লেখা একটি থিওরি মাত্র। দ্যাটস ইট। থ্যাঙ্ক ইউ সবাইকে।

GTT WORLD

Gttworld

20/11/2023

অবশেষে কানাডাগামী সিলেটি যাত্রীদের আটকানোর কারণ জানালো বিমান:-

অবশেষে কানাডাগামী সিলেটের ৪৫ যাত্রীকে আটকে দেওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বিমানের জনসংযোগ শাখার মহাব্যবস্থাপক তাহেরা খন্দকারের সই করা ওই বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৬ নভেম্বর রাত ৮টা ২৫ মিনিটে বিমানের ফ্লাইট বিজি-৬০৬ যোগে সিলেট থেকে ৭৪ যাত্রী ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যাত্রী ছিলেন বিমানের টরন্টো ফ্লাইটের (বিজি-৩০৫/৭নভেম্বর, ২০২৩)।

বিমানের সিলেট স্টেশনের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা যাত্রীদের ভ্রমণ সংক্রান্ত তথ্য পর্যালোচনা করে দেখতে পান, ৪৫ যাত্রী একই ব্যক্তির আমন্ত্রণপত্রের মাধ্যমে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগদানের উদ্দেশ্যে কানাডা যাচ্ছেন।

তাৎক্ষণিকভাবে যাত্রীদের ডকুমেন্টস পর্যালোচনা করে সন্দেহ হয়। এতে সিলেট স্টেশন থেকে ডকুমেন্টস ঢাকার পাসপোর্ট কন্ট্রোল ইউনিটে (পিসিইউ) পাঠানো হয়। পিসিইউ ডকুমেন্টস যাচাই-বাছাইয়ের জন্য দিল্লিতে কানাডা বর্ডার সার্ভিস এজেন্সির (সিবিএসএ) কাছে পাঠালে প্রথম তারা জানায় তাদের সিস্টেমে যাত্রীর তালিকায় তথ্য সঠিক রয়েছে। ফলে সিলেট থেকে যাত্রীদের বোর্ডিং কার্ড ইস্যু করা হয় এবং যাত্রীর ঢাকায় পৌঁছান।

এরইমধ্যে কানাডা বর্ডার সার্ভিস এজেন্সি থেকে আবার জানানো হয় যাত্রীদের আমন্ত্রণপত্রের তথ্যের সঙ্গে থাকার (আবাসন) বিষয়ে সিস্টেমে গরমিল রয়েছে। যাত্রীদের আমন্ত্রণপত্রে হোটেলে থাকার কথা থাকলেও যাত্রীদের কাছে রেন্টেড হাউজের ডকুমেন্ট পাওয়া যায়।

কানাডিয়ান আইন অনুযায়ী একটি রেন্টেড হাউজে ৪৫ জন যাত্রী থাকার কোনো নিয়ম নেই এবং তা ফায়ার কোড ভায়োলেশন বলে বার্তায় উল্লেখ করা হয়। যাত্রীদের ডকুমেন্টস এবং কানাডা বর্ডার সার্ভিস এজেন্সির বার্তা পর্যালোচনা এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শক্রমে ৪৫ যাত্রীকে ৭ নভেম্বর টরন্টো ফ্লাইট থেকে অফলোড করা হয়।

ঢাকার পাসপোর্ট কন্ট্রোল ইউনিটের (পিসিইউ) এ যাত্রীদের তথ্যাদি সিবিএসএর কাছে পাঠানো হয়েছে এবং সিবিএসএ জানিয়েছে, এ যাত্রীদের ভিসা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের পর সংশ্লিষ্ট যাত্রীদের ইমেইলে সিদ্ধান্ত জানাবে।

যাত্রীদেরকে হোটেলে যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হলে তারা হোটেলে যেতে অপারগতা প্রকাশ করেন। টরন্টো ফ্লাইটে না পাঠানোর বিষয়টি বুঝিয়ে বলা হলে তারা বিষয়টি অনুধাবন করেন। পরে ইমিগ্রেশন থেকে তাদের বহির্গমন সিল বাতিল করে ব্যাগেজ বুঝিয়ে দেওয়া হয় এবং যাত্রীরা নিজেদের মতো এয়ারপোর্ট ছাড়েন। যাত্রীদের রাতের খাবার ও সকালের নাস্তা সরবরাহ করা হয়।

কোনো যাত্রীর কাছে যথাযথ ডকুমেন্ট না থাকলে বা এ ধরনের ভায়োলেশনের জন্য কানাডিয়ান কর্তৃপক্ষ যাত্রীপ্রতি সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সকে ৩ হাজার ২০০ থেকে ২০ হাজার কানাডিয়ান ডলার পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করতে পারে।

এর আগে, একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ওই যাত্রীরা আমন্ত্রণপত্র এনে ভিসার আবেদন করেন। কানাডা তাদের ভিসাও দেয়। নিয়ম মেনেই রিটার্ন টিকিট কেটে নির্ধারিত দিনে সিলেট এয়ারপোর্টে ইমিগ্রেশন শেষ করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসেন তারা।

ঢাকা থেকে কানেকটিং ফ্লাইটে তাদের কানাডা যাওয়ার কথা ছিল। বিমানবন্দরে আসার পর তাদেরকে আবার বোর্ডিং পাস দেয়ার সময় পাস না দিয়ে বিমানের কর্মকর্তারা তাদেরকে আটকে দেন।

সুত্র:- জিটিটি ওয়ার্ল্ড।

Address

Nikunjo-1, Khilkhet
Dhaka
1207

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801728740640

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gttworld posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gttworld:

Videos

Share

Category