Amader Holidays

Amader Holidays Travel is a part of Recreation
(2)

ছোট্ট করে ভিয়েতনাম ভ্রমনের গল্পটা বলে ফেলি ।তার আগে একটু বলে নেই। যারা বাজেটের জন্য ভিয়েতনাম জাচ্ছেন না , তারা ভয় পায়েন ...
01/03/2020

ছোট্ট করে ভিয়েতনাম ভ্রমনের গল্পটা বলে ফেলি ।

তার আগে একটু বলে নেই। যারা বাজেটের জন্য ভিয়েতনাম জাচ্ছেন না , তারা ভয় পায়েন না ।

আমার হিসাবটা বলি একটু , আমি এভাবেই ঘুরে এসেছি।

প্লেন ভাড়া ছাড়া ৩ দিনে খরচ , ২৫০ ডলার মানে প্রায় ২১ হাজার সম্ভব।

ভিয়েতনামে বড় খরচ হচ্ছে , ডে লং প্যাকেজ গুলো নেয়া। যেমন হালং বের প্যাকেজ , নিনহ বিনহ এর প্যাকেজ এবং হোটেল ভাড়া।

আমার হালং বের প্যাকেজ ছিল ৮০ ডলার এর । এর মধ্যে হোটেল থেকে ভোর বেলা এসে নিয়ে গিয়ে হালং বে তে সারাদিন ঘুরিয়ে দুপুরের লাঞ্চ করাবে এবং অসম্ভব ৩/৪ টি স্পটে আপনাকে ঘুরাবে গাইড সহ । বিকালের স্ন্যাকস ও এই প্যাকেজের ভেতর অন্তর্ভুক্ত । এরপর রাতে আপনাকে আবার আপনার হোটেলে দিয়ে আসবে । হালং বের সৌন্দর্য লিখে প্রকাশ করার মত না ভাই , হালং বে নিয়ে লিখতে হলে কয়েকটা বই শেষ হয়ে যাবে। এরপর হোটেলে গিয়ে ডিনার করে নিলেন। খাবারের দাম পানির মত সস্তা। ( এটা বাজেট ট্যুর, তাই ফাইভ স্টারে গিয়ে পানির মত সস্তা দাম খুজবেন না )

সুতরাং খরচ ৮০ ডলার + ১০ ডলার = ৯০ ডলার

সকালে নিনহ বিনহ এর প্যাকেজ থেকে ভোর বেলা আপনাকে পিক করবে , ৪৫ ডলার প্যাকেজ খরচ। নিনহ বিনহ ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের একটি । এত সুন্দর আমার ভিডিও গুলো দেখলে কিছুটা আচ করা সম্ভব, আপনাকে নিয়ে যাবে মুয়া কেইভ , নিয়ে যাবে ট্যাম কক , নিয়ে যাবে হোয়া লু টেম্পল , এগুলর এক্তার থেকে একটা বেশি সুন্দর। সাথে থাকে সারবক্ষনিক গাইড। দুপুরের লাঞ্চ ও এই প্যাকেজের ভেতর অন্তর্ভুক্ত । এবং লাঞ্চের রেস্টুরেন্টে আছে সুইমিং করার খুব সুন্দর ব্যবস্থা চাইলে একটু সুইমিং ও করে নিতে পারেন। এর পর রাতে আপনাকে হোটেলে নামিয়ে দিয়ে আসবে।

আজকের খরচ ৪৫ + ১০ ( খেতে ৩-৪ ডলার লাগে বাকি টা আনুসাঙ্গিক খরচ ) = ৫০

পরের দিন সারাদিন আপনার একটু কষ্ট হবে কারন বেশির ভাগ হেটে হেটে ঘুরতে হবে , হয়ান কিয়েম লেক হচ্ছে হানোই এর সব চেয়ে হ্যাপেনিং এলাকা, এর আশে পাশেই অনেক টুরিস্ট স্পট আছে। আপনি হেটে হেটে ঘুরলেও ১ দিনে শেষ করতে পারবেন না । সারাদিন এর খাবার ৩০ ডলার তুক্তাক ট্রান্সপোর্টেশন ২০ ডলার

সুতরাং আজকের খরচ ৩০+২০ ডলার = ৫০ ডলার

এয়ারপোর্ট যাওয়া আসার জন্য বাসের ব্যবহার করবেন , ১৮৬ নম্বর বাস – বাংলা টাকায় ৩৫ টাকা খরচ হবে ।

হোটেল ভাড়া ১৫ ডলার থেকে বেশি হওয়া সম্ভব না , যদি বাজেটে থাকতে চান। সুতরাং ৪৫ ডলার

মোট খরচ হল

প্রথম দিন ৯০

দ্বিতীয় দিন ৫০

তৃতীয় দিন ৫০

হোটেল ৪৫ ডলার ( ব্রেকফাস্ট সহ )

মোট ২৩৫ বাকি ১৫ ডলার ধরলাম এদিক সেদিক খরচ হবে ।

প্যাকেজ গুলো হোয়ান কিয়েম লেক এর পাশের থেকে কিনতে পারবেন ।

এবং হোটেল এর জন্য হোয়ান কিয়েম এর আশে পাশেই বুক করবেন।

আমি ভিয়েতনামে গিয়ে কথাও কোন ময়লা আবর্জনা পাই নি । তাই আপ্নারাও আমাদের দেশের মর্যাদা রাখবেন বলে আশা করি , পরিবেশ সংরক্ষণ করার দায়িত্ত আপনার আমার সবার।

15/02/2020
আমাদের হলিডেস এর সাথে ওমরা করুন ।অনেক ক্যাটাগরি , অনেক অপশন । দামে বাজারের সেরা রেট ।উমরাহ ইকোনোমি প্যাকেজ -* ৮ দিন - ৭৬...
11/02/2020

আমাদের হলিডেস এর সাথে ওমরা করুন ।

অনেক ক্যাটাগরি , অনেক অপশন । দামে বাজারের সেরা রেট ।

উমরাহ ইকোনোমি প্যাকেজ -

* ৮ দিন - ৭৬,৯০০/-
* ১০ দিন - ৭৮,৯০০/-
* ১৪ দিন ৮০,৯০০/-

উমরাহ ৩ ষ্টার

* ৮ দিন - ৮০,৯০০/-
* ১০ দিন - ৮৩,৯০০/-
* ১৪ দিন ৮৬,৯০০/-

উমরাহ ৪ ষ্টার

* ৮ দিন - ৮৩,৯০০/-
* ১০ দিন - ৮৬,৯০০/-
* ১৪ দিন ৯৬,৯০০/-

উমরাহ ৫ ষ্টার ( এক্সক্লুসিভ ইকোনোমি )

* ৮ দিন - ৮৬,৯০০/-
* ১০ দিন - ৯০,৯০০/-
* ১৪ দিন ৯৭,৯০০/-

উমরাহ ৫ ষ্টার ( ০ কি: মি: )

* ৮ দিন - ৯৭,৯০০/-
* ১০ দিন - ১০৫,৯০০/-
* ১৪ দিন ১,২০,৯০০/-

উপরুক্ত প্রাইসগুলি ১ রুমে ৪ জনের জন্য। যদি ১ রুমে ২ জন হয় তাহলে প্রাইস সামান্য বাড়বে।
কল করুন - ০১৩১৩৭৬৬৩৬০, ০১৩১৩৭৬৬৩৬১

আমাদের হলিডেস লিমিটেড
হাউস - ৬ রোড - ১৭/এ ব্লক - ই
২য় তলা
বনানী , ঢাকা
+৮৮০৯৬৩৮৫৫০০৫৫

10/02/2020
10/02/2020
10/02/2020
Office of Amader Holidays Limited.
24/01/2020

Office of Amader Holidays Limited.

Let’s fly.
24/01/2020

Let’s fly.

আমরা যেভাবে ই-পাসপোর্ট পাবোঃপ্রথমে রাজধানীর আগারগাঁও, উত্তরা ও যাত্রবাড়ী পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম শুরু হবে।...
23/01/2020

আমরা যেভাবে ই-পাসপোর্ট পাবোঃ

প্রথমে রাজধানীর আগারগাঁও, উত্তরা ও যাত্রবাড়ী পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে ২০২০ সালের মধ্যেই সারাদেশে চালু হবে এই পাসপোর্ট সেবা। প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হবে।

নতুন প্রযুক্তির এই পাসপোর্ট কিভাবে পাওয়া যাবে?

ই-পাসপোর্টের আবেদনঃ

অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে সাবমিট করতে হবে নতুন পাসপোর্টের জন্য। সেক্ষেত্রে আগেই ব্যাংকের অনলাইন মাধ্যমে টাকা জমা দিয়ে ব্যাংক থেকে সরবরাহ করা রেফারেল নম্বর কোডটি ব্যবহার করতে হবে অনলাইন আবেদন ফরমে। আবার কেউ চাইলে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড দিয়েও পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন। প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে সাবমিট করার পর প্রিন্ট কপি নিতে হবে। সেই কপি স্ব-শরীরে গিয়ে পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে। আবেদন ফরমে ছবি ও সত্যায়ন করা না লাগলেও পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগবে।

অনলাইনে পূরণ না করে PDF ফরম ডাউনলোড করে হাতেও পূরণ করা যাবে। ফরম পূরণের সময় ছবি সত্যায়ন করতে হবে না। তবে বয়স্কদের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র ও অপ্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন সনদ দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সময় ই-পাসপোর্টের জন্য ডেমোগ্রাফিক তথ্য, ১০ আঙুলের ছাপ, চোখের কর্নিয়ার ছবি ও ডিজিটাল সই সংগ্রহ করবে পাসপোর্ট অফিস। এসব তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ডাটা সেন্টার ও ডিজ্যাস্টার রিকভারি সেন্টারের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হবে। পাশাপাশি পাসপোর্টের আবেদনকারীদের পাসপোর্ট দেওয়ার জন্য পার্সোনালাইজেশন সেন্টারে পাসপোর্ট প্রিন্টিংয়ের পর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ও দূতাবাসগুলোয় পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে। সব তথ্য চিপে যুক্ত থাকবে। ইমিগ্রেশন পুলিশ বিশেষ যন্ত্রের সামনে পাসপোর্টের পাতাটি ধরতেই সব তথ্য বেরিয়ে আসবে।

কত টাকা ও কত দিনে হাতে পাবো ই-পাসপোর্ট?

নিম্নোক্ত হারে পাসপোর্ট ফি প্রযোজ্য হবে (ভ্যাটসহ) :
৫ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার পাসপোর্ট বইঃ
সাধারণ (২১ কর্মদিবস), ৪০২৫/- টাকা
জরুরী (১০ কর্মদিবস) ৬৩২৫/- টাকা
অতি-জরুরী (২ কর্মদিবস) ৮৬২৫/- টাকা

১০ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার পাসপোর্ট বইঃ
সাধারণ (২১ কর্মদিবস), ৫,৭৫০/- টাকা
জরুরী (১০ কর্মদিবস) ৮,০৫০/- টাকা
অতি-জরুরী (২ কর্মদিবস) ১০,৩৫০/- টাকা

৫ বছর মেয়াদী ৬৪ পাতার পাসপোর্ট বইঃ
সাধারণ (২১ কর্মদিবস), ৬৩২৫/- টাকা
জরুরী (১০ কর্মদিবস) ৮৬২৫/- টাকা
অতি-জরুরী (২ কর্মদিবস) ১২০৭৫/- টাকা

১০ বছর মেয়াদী ৬৪ পাতার পাসপোর্ট বইঃ
সাধারণ (২১ কর্মদিবস), ৮,০৫০/- টাকা
জরুরী (১০ কর্মদিবস) ১০,৩৫০/- টাকা
অতি-জরুরী (২ কর্মদিবস) ১৩,৮০০/- টাকা

তবে পুরনো অথবা মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার ক্ষেত্রে অতি জরুরি পাসপোর্ট দু’দিনে, জরুরি পাসপোর্ট তিন দিনে ও সাধারণ পাসপোর্ট সাত দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য যে, ছবিতে বর্ণিত টাকার পরিমান ভ্যাট ছাড়া এবং উপরে বর্ণিত টাকার পরিমান ভ্যাটসহ।

Coppied from 's post

আমাদের দেশের এই বিমানবন্দরটি হলো বিশ্বের একটি আজব দুর্নীতিগ্রস্ত অসাধু কর্মকর্তাদের দিয়ে পরিচালিত এয়ারপোর্ট।যেখানে রয়েছ...
18/01/2020

আমাদের দেশের এই বিমানবন্দরটি হলো বিশ্বের একটি আজব দুর্নীতিগ্রস্ত অসাধু কর্মকর্তাদের দিয়ে পরিচালিত এয়ারপোর্ট।

যেখানে রয়েছে আজব ধরনের স্ক্যানার মেশিন,যে মেশিনে 'বন্দুক' ধরা পড়ে না 'বোমা' ধরা পড়ে না।ধরা পড়েনা ভি আই পি লোকদের কোন কিছুই।

ধরা পড়ে শুধু সেই প্রবাসীকে তার স্ত্রী,মায়ের ও বোনের আদর করে দেওয়া গরুর মাংস,মুরগীর মাংস,হাসের মাংস।যে তার মাকে বলে মা অনেকদিন হাসের মাংস খাইনি।ধরা পড়ে তাদের জন্য পাঠানো শুটকি।ধরা পড়ে তাদের জন্য পাঠানো সামান্য ঔষধ।
ধরা পড়ে প্রবাসীদের অক্লান্ত মেহনত করা টাকায় ভালবেসে স্ত্রী,ছেলে-মেয়ে,মা-বাবা,ভাই-বোনের জন্য পাঠানো ছোট উপহারগুলো।শুধু ধরাই পড়ে না,ঐসব আদর মাখা উপহার গুলো চুরি করে প্রবাসীদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি করে।
তাছাড়া রয়েছে প্রবাসীদের সাথে অত্যান্ত খারাপ রকমের ব্যবহার।
এয়ারপোর্টে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের এমন কার্যকলাপ যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বচোখে দেখতেন,হয়তো তখন বুঝতেন।
সব মহান আল্লাহর নিকট জমা থাকবে,কারণ প্রিয় প্রতিপালক হলেন ইহকাল ও পরকালের উত্তম বিচারক।

অনলাইনে টিকেট কিনে বিপাকে বিদেশযাত্রীরা ।শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে বিদেশে পাচারের অভিযোগ ।বিভিন্ন কোম্পানির নাম উল্লেখ...
14/01/2020

অনলাইনে টিকেট কিনে বিপাকে বিদেশযাত্রীরা ।
শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে বিদেশে পাচারের অভিযোগ ।
বিভিন্ন কোম্পানির নাম উল্লেখ করে আটাব এর নোটিশ ইস্যু ।
২৫% থেকে ৩৫% ডিস্কাউন্টের ফাদে আটকা পরে আছে লক্ষ লক্ষ পেসেঞ্জার ।

10/01/2020
দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার এক অলৌকিক সৌন্দর্যের দ্বীপ হল ভিয়েতনাম এর হালং বে (Ha Long Bay)। পাহাড় আর সমুদ্রের অপরূপ এক সন্ধি...
08/01/2020

দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার এক অলৌকিক সৌন্দর্যের দ্বীপ হল ভিয়েতনাম এর হালং বে (Ha Long Bay)। পাহাড় আর সমুদ্রের অপরূপ এক সন্ধি ঘটেছে এই দ্বীপে। ভিয়েতনামে (Vietnam) বেড়াতে আসলে কুয়াং নিনহ প্রদেশে অবস্থিত এই দ্বীপের প্রতি সবারই একটি বিশেষ আকর্ষণ থাকে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরপর দুইবার ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্বীকৃত এই দ্বীপে বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা প্রতি বছর ভিড় জমায়।

কিভাবে যাবেন হালং বে?

২০১৮ এর আগে ভিয়েতনামের হ্যানয় (Hanoi) থেকে হালং সিটি ১৬০ কিলো দূরে ছিল তবে ২০১৮ সালের পর হালং সিটি ও হানয় শহরকে সংযুক্ত করে তৈরি হওয়া এক্সপ্রেস ওয়ে ও ভান ডন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের কারনে এখন হালং বে, হালং সিটি থেকে মাত্র ৫০ কিলো দূরে।

হ্যানয় শহর থেকে হালং (Ha Long) সিটিতে বাই রোডে বাসে বা কারে, ট্রেনে, নৌকায় বা শিপে, সী প্লেনে এমনকি হেলিকপ্টারেও যাওয়া যায়। বাসে যাওয়ার জন্য হেনয় থেকে হালং সিটিতে সাড়ে ৩ ঘন্টার বাস জার্নিতে পৌছানো যায়। হালং সিটির বাস স্টেশন থেকে হালং বে জেটিতে যেতে ১৫ মিনিট সময় লাগে। সীপ্লেনে যাবার ক্ষেত্রে হালং বে এর সৌন্দর্য চোখে পরার মতো। প্লেনে খরচ বেশী হলেও সময় লাগে মাত্র ৪৫ মিনিট। আবার সরাসরি গাড়িতেও যাওয়া যায়। সেই ক্ষেত্রে হ্যানয় থেকে হাইফং প্রদেশ হয়ে যেতে হবে হালং বে।

তবে ট্যুর এজেন্সির মাধ্যমে গেলে ওরাই কম খরচে ভালোভাবে হালং বে-তে যাওয়া আসার সব ব্যবস্থা করে দিবে।

মূলত, হালং বীচে ক্রুজে ঘুরলে বেশ কিছু মজার ও ভিন্ন কিছু অভিজ্ঞতা হবে যা আর অন্য কোনও ভাবে আপনি পাবেন না। যেমন- ক্রুজে হালং বে ঘুরলে ইচ্ছে থাকলে স্কুইড ধরার মতো এক ধরনের ভিন্ন অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন। আবার বাইরের ডেকে বসে সিনেমা দেখারও সুযোগ আছে। এছাড়াও কিছু বিলাসবহুল ক্রুজে স্পা ও শরীরচর্চার ও সুযোগ আছে। কিছু কিছু ক্রুজে পরিষ্কার-পরিচ্ছনতার মতো মিশনও আছে যেখানে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে পর্যটকরা অংশগ্রহণ করতে পারে। আবার সকালে থাই চাই (Thai Chi) করার মাধ্যমে মন শান্ত রাখার এক সুন্দর অভিজ্ঞতাও হবে ক্রুজের মাধ্যমে। হানিমুন কাপলদের জন্য আলাদা রুম ও বিশেষ আয়োজনেরও ব্যবস্থা আছে। তাই থাকা খাওয়ার খরচসহ সব ব্যাপারে ক্রুজের কোন প্যাকেজ নিলে নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন।

যারা ইউরোপ ট্রাভেল করবেন বা করতে চান, তাদের জন্য প্রশ্ন-উত্তর পর্ব করে কিছু তথ্য শেয়ার করছি এই লেখাতে। যদি কারোর উপকারে ...
08/01/2020

যারা ইউরোপ ট্রাভেল করবেন বা করতে চান, তাদের জন্য প্রশ্ন-উত্তর পর্ব করে কিছু তথ্য শেয়ার করছি এই লেখাতে। যদি কারোর উপকারে আসে তবে জানাবেন। চেস্টা করব আরও কিছু জানানোর।

১। ইউরোপে ভ্রমণে বছরের কোন সময় গেলে ভাল হয়?
- ইউরোপ সামারে একরকম, ওটামে আরেকরকম আবার শীতে সম্পুর্ন ভিন্ন। ইউরোপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে চাইলে অবশ্যই আর্লি সামারে (এপ্রিল টু জুন) যাবেন নাহলে ওটামে যাবেন (সেপ্টেম্বর টু অক্টোবর)। স্নো দেখতে চাইলে ডিসেম্মবর থেকে জানুয়ারির মধ্যে যাবেন। কনকনে শীত পাবেন। দুইটারই ফ্লেবার পেতে চাইলে সেপ্টেম্বরে যাবেন সেন্ট্রাল ইউরোপে (জার্মানি, চেক রিপাবলিক, অস্ট্রিয়া) অক্টোবরের দিকে নর্ডিক যাবেন (ডেন্মার্ক, সুইডেন, ফিনল্যান্ড)। ভাগ্য ভাল হলে স্নো দেখতে পাবেন।

২। ইউরোপে চিপ এয়ারলাইন্স কি আছে (শুধু ইউরোপের মধ্যে কন্টিনেন্টাল)?
- সবথেকে চিপ এয়ারলাইন্স হল রায়ান এয়ার্স। একটু আগে থেকে কেটে রাখলে ১৫-২০ ইউরোতেও ২-৩ ঘণ্টার ফ্লাইট পাবেন যা একদিন আগে কাটতে গেলে হয়ত ১৫০ ইউরোর বেশিও লেগে যেতে পারে। এছাড়া আছে হাংগেরি ভিত্তিক এয়ারলাইন্স উইজ এয়ার, ইজি জেট ইত্যাদি।

৩। শর্ট রুটে একদেশ থেকে আরেকদেশে কিভাবে যাওয়া ভাল?
আপনি যেকোনো দেশেই বাস ট্রেন বা বিমানে যেতে পারেন। ইউরোপের বাস ট্রেন বা বিমান সবগুলোই অসাধারণ। তবে নেইবারিং কান্ট্রিতে গেলে বাস বা ট্রেনই ভাল। তবে ২০০০ কিলোমিটারের বেশি হলে ট্রেন বা বাস হয়ত অনেকসময় প্লেনের ভাড়ার থেকে বেশি পরে যাবে। সুতরাং, কাছাকাছি হলে অবশ্যই বাস বা ট্রেন নিবেন। এর একটা বাড়তি সুবিধা হল যে আপনি ওদের অসাধারণ ল্যান্ডস্কেইপ দেখতে দেখতে যাবেন। ভাল কিছু বাস সার্ভিসের মধ্যে আছে হলুদ রঙের স্টুডেন্ট এজেন্সির বাস, ইউরলাইন্স, ফ্লেক্সি বাস।

৪। যেখানে সেখানে কি ইন্ডিয়ান বা বাংলাদেশি খাবার পাওয়া যাবে?
গোটা ইউরোপে আপনি যেখানেই যাননা কেন ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট পাবেনই। কোন টেনশন নেই, ভাত আপনি খেতে পারবেন। তবে খরচ হবে! বাংলাদেশি ইন্ডিয়ান, পাকিস্তানি লোকেরা সব শহরেই রেস্টুরেন্ট খুলে বসে আছে। তবে নাম সবই ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট।

৫। হালাল খাবার কোথায় পাব বা হালাল মাংস পাব কিনা?
মোটামুটি ছোটবড় সব শহরেই আপনি এরাবিয়ান বা জিউস কিছু শপ পাবেন যেখানে আপনি হালাল তরিকায় জবেহ পশুর মাংস পাবেন। এছাড়া, দেশি মসলার বা রান্নার আনুষঙ্গিক জিনিসপাতির দরকার হলে তাও পাওয়া যাবে। বহু ভিয়েত্নামিজ শপ আছে! তবে এগুলা আপনি কিন্তু সুপারশপে পাবেন না। যদি বেশ লং টাইমের জন্য যান তবে কিছু মসলা সাথে নিয়ে যেতে পারেন বলে রাখছি অনেক কাজে দিবে।

৬। কোথায় থাকবেন?
আপনি যদি ইয়াং স্টুডেন্ট স্টাইল ট্রাভেলার হল, বাজেট ট্রিপে আছেন, তবে অবশ্যই মিক্সড ডর্মে থাকবেন। শহর ভেদে খরচ পরবে সর্বচ্চো পার পারসন পার নাইট ১০ থেকে ১৫ ইউরো! এছাড়া, কিছু ভাল চেইন হোটেল আছে যেমন ইবিজ (Ibiz Hotel)।

৭। কোন শহরের ঘুরতে গেলে কিভাবে যাতায়াত করবেন?
কখনোই বারবার মেট্রো/ট্রামের/লোকাল বাসের টিকিট কাটবেন না। যে শহরে ঘুরবেন সেখানে ঢুকেই প্রথমে যে কয়দিন থাকবেন সেই কয়দিনের একটা করে পাস কিনে নিবেন। ব্যস, এইবার আপনি যতখুসি ততবার ওই শহরের মেট্রো/বাস/ট্রাম যা আছে ব্যবহার করেন। খরচ অনেক কমে যাবে। ধরেন আপনি বার্লিন গেছেন। সেখানে এ বি সি জোন ভাগ করা আছে। এ আর বি কাভার করে একটা তিনদিনের টিকিট কিনে নিলে মোটামুটি আপনার পুরা বার্লিন কাভার হয়ে যাবে। যেকোনো তাবাক শপে গেলেই টিকিট পাবেন বা ট্রাম/মেট্রো স্টেশনেও অটোমেটেড টিকিট মেশিন পাবেন।

৮। ডেটা কিভাবে পাব?
আপনার সারাদিনে মোটেও ডেটা দরকার হবেনা যদি একটু প্লান করে সকালে বের হন। ডর্ম/হোটেলে যেহেতু ডেটা থাকবে, আপনি ওখানে থাকতেই কোথায় কোথায় যাবেন ঠিক করে নিন। তারপর সিরিয়ালই গুগুল ম্যাপে মেট্রলাইনটা নামিয়ে নিন। পিডিএফ করে ফোনে রেখে দিতে পারেন বা স্ক্রিনশট রেখে দিলেন। এছাড়া, শহরের অফলাইন ম্যাপটাও সেইভ করে নিন। গুগল ম্যাপ থাকলে আপনার কোন চিন্তা নেই। ইউরোপে মোবাইল ডেটা কিন্তু আমাদের মত এত চিপ না। অনেকে অনেক এক্সপেন্সিভ। এছাড়াও যদি ডেটা লাগেই তবে আশেপাশে কোন ম্যাকডনাল্ডসে চলে যান। কাজ সেরে ফেলুন।

৯। পাবলিক টয়লেটের ব্যবস্থা কি?
আসলে পাবলিক টয়লেট ওভাবে পাবেন না। তবে আশেপাশে অবশ্যই কোন শপিং মল পাবেন। আর নাহলে ম্যাকডনাল্ডস তো আছেই। জরুরি কাজ ওখানে সেরে ফেলুন। কখনো আবার টয়লেট ডোর পিন প্রটেক্টেড থাকে। তখন কিছু কিনলে শপ থেকে ভাউচারে পিন দিয়ে দেয়। এছাড়াও আপনি বাস/ট্রেইন স্টেশনেও জরুরি কাজ সারতে পারবেন। শুধু (WC) এই সাইনটা খুঁজবেন।

06/01/2020

কেন ভ্রমণ করবেন??? 🙂

ইট পাথরের শহরের গতানুগতিক জীবন বিরক্ত হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না। প্রতিদিনের একঘেয়ে কাজকর্ম জীবন-যাপন থেকে এক সময় থেকে সৃষ্টি হতে পারে হতাশাসহ নানাবিধ সমস্যা। নিজেকে সতেজতার চাদরে বেঁধে নতুনভাবে চলতে ভ্রমনের জুড়ি নেই। অনেকের কাছেই ভ্রমন মানে একগাদা টাকার শ্রাদ্ধ বৈকি! কিন্তু আসলেই কি তাই? ভ্রমন আপনাকে এমন কিছু শিক্ষনীয় জিনিস উপহার দিবে যা আপনি আর কিছুতে পাবেন না। কিন্তু ভ্রমনের উপকারিতা কি কি জানেন তো? না জানলে এখনই জেনে নিন আর ভ্রমনের প্রস্তুতি নিন।

১. ভ্রমন আপনাকে বাস্তববাদী করে তুলবেঃ
সামাজিকতার বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়ে যখন আপনি ভ্রমনে বের হবেন তখন এটি আপনাকে বিভিন্ন পরিবেশ ও স্থানের সংস্কৃতির মানুষের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবে। বিভিন্ন মানুষের সাথে খাপ খাইয়ে চলার ক্ষমতা অর্জন করতে সাহায্য করবে এবং তাদের ভালো ও খারাপ দিক আপনাকে বাস্তববাদী করে তুলতে সাহায্য করবে।

২. নিজেকে চেনাবেঃ
ভ্রমন আপনার ভিতরের সত্ত্বার সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দেবে। নিজের জ্ঞান ও বুদ্ধি দিয়ে নিজেকে বিচার করতে শেখাবে।

৩. মানসিক প্রশান্তি বৃদ্ধি করবেঃ
দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ততায় যখন আপনি একঘেয়েমির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যান তখন প্রিয় কোন জায়গায় ভ্রমন আপনাকে ভিন্ন সতেজতা এনে দিবে। নিজেকে পুনরায় চাঙ্গা করে তুলতে ভ্রমনের কোন তুলনা নেই।
৪. নিজেকে বুদ্ধিমান করে তুলবেঃ
আপনি যখন কোথাও ঘুরতে যাচ্ছেন তখন সেখানকার পরিবেশ পরিস্থিতি আপনাকে বুদ্ধিমান করে তুলতে সাহায্য করবে।

৫. কিছু অবিশ্বাস্য মূহুর্ত এবং অভিজ্ঞতার জন্ম দিবেঃ
ভ্রমন আবার কিসের অভিজ্ঞতা জন্ম দিবে? ভ্রমন তো ভ্রমনই। এমন প্রশ্ন আমার মনে আসতেই পারে।
ধরুন এবার আপনি পাহাড়ে ঘুরতে গেলেন, সেখানে পাহাড়ে চড়ার আগ্রহ, বা পাহাড়ে চড়া আপনার কাছে কি অবিশ্বাস্য মূহুর্ত এবং অভিজ্ঞতার পরিচয় দিবে না?

৬. নিজেকে স্বাধীনতার স্বাদ দিবেঃ
ঘোরাঘুরি বা ভ্রমনে যে সবসময় ভ্রমনসঙ্গী থাকবে তা এমন কিন্তু সবসময় নাও হতে পারে। একাকী ভ্রমন আপনাকে স্বাধীনতার এক বিশেষ স্বাদ দিবে, এক্ষেত্রে আপনি নিজেই নিজের ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেন।

৭. আত্নবিশ্বাসী করে তুলবেঃ
ভ্রমনের দিনগুলোতে আপনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন,এ সময় আপনাকে এসব সমস্যার সমাধান করতে হয় যা নিজেকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।

৮. জানার পরিধি বৃদ্ধি করবেঃ
নিত্যনতুন জায়গায় ভ্রমণের কারনে নিজের জ্ঞানভান্ডার বেশ ভারী হয়। দেশ বিদেশে ভ্রমণ আপনাকে প্রতি স্থানের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে।

৯. আপনাকে অনুপ্রেরণা জোগাবেঃ
ভ্রমন আপনাকে সামাজিকতার বেড়াজাল থেকে মুক্ত করে নতুন করে কিছু করার অনুপ্রেরণা জোগাতে সাহায্য করবে।

Started the journey.
02/01/2020

Started the journey.

01/01/2020
এসব ছবি বাংলাদেশের , আমাদের দেশ ।আমরা কি আমাদের দেশের সৌন্দর্য সব দেখেছি?আসুন দেখি , সবার সাথে শেয়ার করি ।প্রাকৃতিক সৌন্...
28/12/2019

এসব ছবি বাংলাদেশের , আমাদের দেশ ।
আমরা কি আমাদের দেশের সৌন্দর্য সব দেখেছি?
আসুন দেখি , সবার সাথে শেয়ার করি ।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের সাথে মানুষের প্রেম বহুযুগের। তাই প্রায় সবার মনেই ইচ্ছে থাকে অন্তত নিজ দেশটাকে ঘুরে দেখার। সময়, সুযোগ, সঙ্গী, অর্থ কিংবা যাতায়াত ব্যবস্থার কারনে অনেকেরই হয়তো যাওয়া হয়ে ওঠেনা। আবার অনেকেই শত বাঁধা উপেক্ষা করে বেড়িয়ে পরেন অজানা গন্তব্যের উদ্দেশ্য। ঘুরতে যেমন আমার ভাল লাগে তেমনি যারা ঘুরতে পছন্দ করে তাদেরকেও ভাল লাগে।

তুলনামূলক ছোট আয়তনের দেশ হলেও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের আধার আমাদের অপরূপ বাংলাদেশ। সমুদ্র, নদী, পাহাড়, ঝর্ণা, ফসলের মাঠ, চা বাগান, সবুজ বন আর নানা ঐতিহাসিক স্থাপনায় সমৃদ্ধ এই দেশের সৌন্দর্য্যের কোন তুলনা নেই। প্রায়শই নতুন নতুন পর্যটন আকর্ষণ খুঁজে বের করছেন তরুণরা। ব্যক্তিগতভাবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের বিচারে আমার দেখা দেশের সেরা দশটি পর্যটন এলাকা তুলে ধরলাম। আপনার বিবেচনায় ভিন্ন হতেই পারে।

প্রতিটি জায়গার ও যাতায়াতের সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নক্রমানুসারে দেয়া হয়েছে।

১০. বিরিশিরি
জায়গাটা নেত্রকোনার দূর্গাপুরে অবস্থিত। শীতকালে গেলে পানির রঙটা ছবিতে যেমন দেখাচ্ছে তেমনই দেখতে পাবেন। আর ছোট ছোট টিলাগুলো সাদা বা চীনা মাটির।
ঢাকা থেকে বাসে দূর্গাপুর নেমে অটো বা মোটরসাইকেল ভাড়া নিয়ে যেতে পারবেন। তবে রাস্তার অবস্থা ব্যাপক রকমের খারাপ।

০৯. শহীদ সিরাজ লেক/নিলাদ্রী লেক
সুনামগঞ্জের তাহেরপুর থানার টেকেরঘাটে অপরূপ সুন্দর এই লেকটির অবস্থান। দূরের পাহাড়গুলো ইন্ডিয়ানদের। জাদুকাটা নদীর খেয়া পার হয়ে বারিক্কা/বারেক টিলা ক্রস করে ৭/৮ কিমি সামনে এগুলেই নিলাদ্রী লেক চোঁখে পড়বে। এই ৭/৮ কিমি রাস্তার সৌন্দর্য অসাধারন। এখান থেকে কাছেই রয়েছে নয়নাভিরাম শিমূল বাগান।
বাসে সুনামগঞ্জ এসে মোটরসাইকেল ভাড়া করে যাওয়াই সবচেয়ে উত্তম। নাহলে পথ ভুল করার সম্ভাবনা থাকবে।

০৮. রাতারগুল
সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় রাতারগুল অবস্থিত। রাতারগুল যাওয়ার ভাল সময় বর্ষাকাল। ছোট নৌকা ভাড়া করে পুরোটা জলাবন ঘুরে দেখা যায়। বনের মাঝে অবস্থিত ওয়াচ টাওয়ারে উঠলে পুরো বনের অসাধারন ভিউ পাওয়া যায়।
বাস, ট্রেন বা বিমানে সিলেটে নেমে ছোট গাড়ি বা সিএনজি নিয়ে একদম নৌকাঘাট পর্যন্ত যাওয়া যাবে।

০৭. বিছনাকান্দি
ছোট বড় পাথর, খাল আর পাহাড়বেষ্টিত এই অপরূপ বিছনাকান্দিও সিলেটের গোয়াইনঘাটে। দূর পাহার থেকে বেয়ে আসা ঝর্নার শীতল পানির স্রোত আপনাকে মোহনিয় করবেই। চাইলে রাতারগুল আর বিছনাকান্দি একই দিনে ঘুরে আসা যায়। তবে বিছনাকান্দির রাস্তার শেষদিকটা বেসম্ভব খারাপ।

০৬. নীলগিরি
প্রায় ২২০০ ফিট উচুতে অবস্থিত নীলগিরি রিসোর্টই দেশের সবচেয়ে উচু রিসোর্ট। খুব সকালে পৌছাতে পারলে মেঘের ছোয়া পাওয়া যাবে। বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৪৭ কিমি দূরে এর অবস্থান। তবে রিসোর্ট হলেও এখানে রাত কাটানোর চিন্তা না করাই ভাল।
ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান পৌছে চান্দের গাড়ি অথবা সিএনজি নিয়ে যাওয়া যাবে।

০৫. কূয়াকাটা
একই জায়গা থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার জন্য বিখ্যাত দক্ষিণবঙ্গের সাগরকন্যা কূয়াকাটা। আমার পছন্দের মূল কারন অবশ্য বড় ঢেউ আর প্রাকৃতিক পরিবেশ। ঢেউগুলো বীচের খুব কাছে আসায় এখানে সমুদ্রস্নানের মজাটা কক্সবাজার থেকে কয়েকগুণ বেশি।
ঢাকা থেকে সরাসরি বাসে অথবা লঞ্চে বরিশাল/পটুয়াখালী হয়ে যাওয়া যাবে কূয়াকাটায়।

০৪. সুন্দরবন
এই ছবিটি আমার তোলা না। নেট থেকে নেয়া। অনেক বছর আগে যখন গিয়েছি তখন মোবাইল ক্যামেরা ছিলোনা। এনালগ ক্যামেরায় দু-চারটে ছবি তুলেছিলাম হয়তো। নতুনভাবে আরেকবার যাওয়ার প্লান আছে।
বর্তমানে নিরাপত্তা ও যাতায়াতের কথা চিন্তা করে কোন ট্রাভেল এজেন্সির সাথে গেলেই ভাল হবে। এছাড়া বড় গ্রুপ অাকারে গেলে খরচ অনেকটা কম পড়বে আর নিরাপত্তা বেশি নিশ্চিত হবে।

০৩. কক্সবাজার
বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত হিসেবে কক্সবাজার সারাবিশ্বেই কমবেশি পরিচিত। আমরাই এর মূল্যায়ন করলাম না। অপরিচ্ছন্ন বীচ আর অপরিকল্পিত, অনিয়ন্ত্রিত ব্যাবস্থাপনার কারনে অনেকেই এখন যেতে চায়না। যদিও এরপরেও ভ্রমনপিপাসুদের নিকট এখনও শীর্ষে কক্সবাজার।
কক্সবাজারের সাথে প্রায় সারাদেশের সাথেই রয়েছে সরাসরি বাস যোগাযোগব্যবস্থা।

০২. সাজেক
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত পাহাড়ঘেরা সাজেক আমার কাছে অসাধারন মনে হয়েছে। বিশেষত এখানে কাটানো রাতটা আপনার স্মৃতিতে অমলিন হয়ে থাকবেই। খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক যাওয়ার আঁকাবাঁকা, উঁচুনিচু, খাড়া পুরোটা পথই রোমাঞ্চকর।
ঢাকা থেকে বাসে খাগড়াছড়ি এসে চান্দের গাড়িতে যাওয়া যাবে মেঘ ও পাহাড়ের মিলনক্ষেত্র সাজেকে।

০১. সেন্ট মার্টিন
দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন। চারিদিকে সমুদ্রের নীল জলরাশি বেষ্টিত দ্বীপটির রূপ আপনাকে মুগ্ধ করবেই। আমার দৃষ্টিতে ০১ নম্বর তাই সেন্ট মার্টিনই।

Address

HM Plaza, Sector 3, Uttara
Dhaka
1230

Opening Hours

Monday 09:00 - 19:30
Tuesday 09:00 - 19:30
Wednesday 09:00 - 19:30
Thursday 09:00 - 19:30
Saturday 09:00 - 19:30
Sunday 09:00 - 19:30

Telephone

+8801913407407

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amader Holidays posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Amader Holidays:

Share

Category



You may also like