Tour U BD

Tour U BD Our service:
1. Air Ticket.
2. Hotel Reservation.
3. Inbound Package Tour.
4. City Sight Seeing Tour.
5. Corporate Tour.
6. Study Tour.
7. Group Tour.
(2)

21/06/2024

পুরো চায়না ভ্রমণ করতে বাংলাদেশীদের চারটি ভিসার প্রয়োজন।
🇨🇳🇭🇰🇹🇼🇲🇴
এবং চারটি ভিসাই বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য প্রয়োজন।
Unfortunately,Not eligible on arrival visa

1) Chinese visa 🇨🇳

চাইনিজ ভিসা বাংলাদেশ থেকে খুব সহজেই নেওয়া যায়।তেমন কোন কাগজপত্র প্রয়োজন হয় না।
এছাড়া আট ঘন্টার উপর চায়না দিয়ে ট্রানজিট থাকে 24 ঘন্টা ফ্রি ট্রানজিট ভিসা দিবে।

About immigration

আমার চারবার চায়না ভ্রমণ আছে।এর মাঝে দুইবার ট্রানজিট ভিসা (on arrival transit visa)
সেরকম কোন প্রশ্ন করিনি খুবই ভালো অভিজ্ঞতা ছিল।

Visa sticker/lever নিয়ে আসলে।ইমিগ্রেশন থেকে
Entry and exit stamps করবে।On arrival transit visa হলে ইমিগ্রেশন থেকে একটি বারকোড দিবে এবং বের হওয়ার সময় এক্সিট সিল দিবে।
Note single entry visa ভিসা হলে কলম দিয়ে মাঝখান দিয়ে একটা টান দিয়ে দেয়।এটা visa used এর অর্থ বুঝায়।

2)Taiwan 🇹🇼

General tourist visa বাংলাদেশি দের জন্য নেই।
এছাড়া বাংলাদেশে তাইওয়ানের কোন দূতাবাস নেই
Invitation নিয়ে ইন্ডিয়া অথবা মালয়েশিয়া,সিঙ্গাপুর থাইল্যান্ড থেকে ভিসা নিতে হবে।

Cultural program invitation নেওয়া ইজি।
অথবা ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।সম্পূর্ণ ফ্রি
এছাড়া online site থেকে invitation নিতে পারবেন সে ক্ষেত্রে চার্জ প্রযোজ্য।আমি আমার বন্ধুর জন্য কয়েকটা সাইট দেখেছিলাম মোটামুটি ভালোই এক্সপেনসিভ 125 USD

About immigration

Total travel 5 times visa used general tourist
Taiwan and Vietnam একটা প্রশ্ন ও করেনা।

Entry exit stamps kore and visa used seal kore

3)Macao 🇲🇴

দুইভাবে ভিসা নিতে পারেন

১)হংকং থেকে।
২)চায়না দূতাবাস থেকে।
Invitation required

Immigration experience

অনেকগুলো প্রশ্ন করেছিল।জুয়া খেলতে আসছি কিনা সেটাও জিজ্ঞেস করেছিল।

Visa sticker and paper landing permission

4)Hong Kong 🇭🇰

সম্পূর্ণ অনলাইন।ডকুমেন্ট সাবমিট করার ছয় সপ্তাহ পর রেজাল্ট পাওয়া যায়।এবং ভিসা হওয়ার পর আবেদন ফি দিতে হয়।e-visa

কোন প্রকার ইনভাইটেশন অথবা কনফার্ম টিকিট এর প্রয়োজন নেই।জাস্ট বুকিং সিলিপ দিলেই হবে।

Immigration experience

সেরকম কোন প্রশ্ন করিনি।তবে হংকং থেকে মাকাও
যাওয়ার সময় পাসপোর্ট এবং ব্যাগ এ কি আছে তা চেক করেছিল।

Immigration থেকে একটি পারমিশন দিবে পেপারস এর।no entry exit stamps

Tibet

তিব্বতের ভিসার প্রয়োজন নেই।তবে অনলাইন থেকে Approval letter লাগবে।তিব্বত অনেক উঁচু জায়গা অক্সিজেনের সমস্যা হয়।কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই।ওইখানে থেকে অক্সিজেন বক্সগুলা ভাড়া নিতে পারবেন।খুব বেশি টাকাও না বাংলাদেশী টাকায় 700 টাকার মতো।

Mohammad Obaiead 🇧🇩
Sonargaon,Narayangonj

19/06/2024

কলকাতা ঘুরতে গিয়ে সঠিক গাইড লাইনের অভাবে অনেকেই ট্যাক্সি বা ক্যাবের পিছনে অনেক টাকা খরচ করছেন, যারা ওই অতিরিক্ত খরচ কমিয়ে সুন্দর ভাবে ঘুরতে চাচ্ছেন তাদের ভরসার অন্য নাম হতে পারে কলকাতা মেট্রো রেল। এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বিষয় জানাচ্ছি

মেট্রো রেল গুলো প্রতি ৪ মিনিট পর পর সকাল থেকে রাত ১০.২০ মিনিট পর্যন্ত পাওয়া যায়। আপনি যদি টাকা কে পাইলটের মত উড়াতে ভালোবাসেন তবে এই পোস্ট টি আপনাদের জন্য নয়।

অনেকেই বনগাঁ থেকে সরাসরি শিয়ালদাহ স্টেশনে চলে আসেন। এর পর ক্যাবে ১০০ - ১৫০ রুপি দিয়ে পার্ক স্ট্রিট বা মির্জা গালিব স্ট্রীটে। আপনারা সরাসরি বনগাঁ থেকে দমদম জংশনে এসে নামবেন (দমদম জংশন এবং দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে প্যাঁচ লাগাবেন না)। এখান থেকে মাত্র ১০ রুপি দিয়ে মেট্রো রেলে করে পার্ক স্ট্রীট চলে আসতে পারবেন।

কলকাতা মেট্রো রেলের রুট:
দমদম > বেলগাছি > শ্যাম বাজার > শোভা বাজার > গিরিশ পার্ক > M.G রোড > সেন্ট্রাল > চাঁদনী চক > স্প্লানেড > পার্ক স্ট্রীট > মায়দান > রবীন্দ্র সনদ > নেতাজী ভবন > জতীন দাস পার্ক > কালীঘাট > রবীন্দ্র সরোবর > টালীগঞ্জ > নেতাজি >মাস্টার দা সুর্যসেন > গীতাঞ্জলী > কবি নজরুল > শহীদ ক্ষুদিরাম > কবি সুভাস।

ভাড়া ৫, ১০, ১৫, ২০ রুপি। আপনি যদি দমদম থেকে পার্ক স্ট্রীট আসেন তবে ভাড়া ১০ রুপি আবার পার্ক স্ট্রীট থেকে চাঁদনী চক যান তবে ভাড়া ৫ রুপির মত। চিন্তা করার কোন কারন নেই এই দ্রুত গামী মেট্রো রেলের প্রতিটি স্টেশনে সে স্টেশন থেকে যে স্টেশনে যাবেন সেখানকার ভাড়া লেখা আছে। আপনি টিকিট কেটে উপরের সাইনবোর্ড দেখে বাম বা ডান দিকের প্লাটফর্মের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করবেন।

এবার আসুন আলোচনা করি কোন মেট্রো রেলওয়ে স্টেশনের পাশে কি কি আছে ।
╚►ভিক্টরিয়াল মেমোরিয়ালঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন।
╚►গড়ের মাঠঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন।
╚►হাওড়া ব্রিজঃ মহাত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন।
╚►ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামঃ পার্ক স্ট্রীট অথবা ময়দান মেট্রো স্টেশন।
╚►জোড়া সাঁকোর ঠাকুর বাড়িঃ গিরিশ পার্ক মেট্রো স্টেশন।
╚►রাম মন্দিরঃ মহাত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন।
╚►মার্বেল প্লেসঃ মহাত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন।
╚►ময়দানঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন।
╚►কালীঘাট কালী মন্দিরঃ কালীঘাট মেট্রো স্টেশন।
╚►ইডেন গার্ডেনঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►কার্জন পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►নেতাজী সুভাস স্টেডিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►মিনেলিয়াম পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►দ্বিতীয় হুগলী ব্রিজঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►কলকাতা হাইকোর্টঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►বাবুঘাট কলকাতাঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►প্রিন্সেপ ঘাটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►ফোর্ট উইলিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►শহীদ মিনারঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►সেন্ট পল চার্চঃ রবীন্দ্র সদন মেট্রো স্টেশন।
╚►চাঁদনী চকঃ চাঁদনী চক মেট্রো।
╚►নিউমার্কেটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন।
╚►বড় বাজারঃ মহাত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন।
╚►রবীন্দ্র সরোবরঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন।
╚►লায়ন সাফারি পার্কঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন।

অনেকেই নিউমার্কেট এলাকায় অনেক সময় হোটেল সংকটের কারনে বেশি দামে হোটেল ভাড়া দিয়ে থাকে । আপনারা ইচ্ছে করলেই দমদম বা শোভা বাজার এদিকের হোটেলে থাকতে পারেন । সেক্ষেত্রে মাত্র ১০ বা ৫ রুপি দিয়ে এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে চলে আসুন। এখান থেকে মিনিট ২ হাটলেই নিউমার্কেট এলাকা।

নোটঃ মেট্রো রেলওয়ে স্টেশন গুলো থেকে ভ্রমনের স্থান গুলো খুব বেশি হলে ১ কিঃ মিঃ এর মধ্যে অবস্থিত, যারা ট্রাভেলার তাদের জন্য এটা কিছুই না। মেট্রো রেলের স্টেশন গুলোতে ছবি তুলা নিষিদ্ধ এবং এই ট্রেন গুলোতে আপনি বড় বড় বস্তা ক্যারি করতে পারবেন না। সাধারন ব্যাগ , হ্যান্ড ব্যাগ, অফিস ব্যাগ, শপিং ব্যাগ ইত্যাদি বহন করতে পারবেন। ভালো থাকবেন।

লেখা সংগৃহীত

11/06/2024

আমরা যারা ভারত ভ্রমণ করি তাদের মধ্যে যারা নতুন কিংবা খুব অল্প পয়সায় অল্প বাজেটে যারা ঘোরাঘুরির জন্য ভারতে আসতে চাই, তাদের কাছে কলকাতায় হয়তো বা বেস্ট একটি জায়গা তার পাশাপাশি মার্কেটিং কিংবা অন্যান্য ব্যক্তিগত কাজেও কলকাতা এখন একটি জনপ্রিয় ভ্রমণ প্রিয় শহরে উঠেছে,
এখন বিষয়টি হলো যারা কলকাতায় যাই আমাদের প্রথম পছন্দ হয়তোবা পার্ক স্ট্রিট কিংবা ধর্মতলা,মারকুইস স্ট্রিট এর পাশাপাশি যে কোন একটি জায়গা, কারণ আমরা হয়তোবা জেনে যাই এই সমস্ত জায়গার কাছাকাছি অবস্থিত এবং নিউমার্কেট পাশাপাশি থাকায় মার্কেটিং তো খুব সহজ করা যায় কিন্তু বিগত বছরের যাত্রী চাহিদা এবং মানুষের অবস্থানের উপর চিন্তা করে নিউমার্কেট বা তার পাশাপাশি এলাকাগুলো এমন একটি অবস্থানে পৌঁছেছে হোটেল মোটেল রেস্টুরেন্ট এবং থাকার জায়গা সমূহ এখন অনেকটাই অনিয়ন্ত্রিত। বাংলাদেশী বলে নানান তুচ্ছ তাচ্ছিল্যেরও শিকার হতে হয় হোটেল রেস্তোরাঁ মালিকগুলো যেনতনা ব্যবহার করে, কারণ বাংলাদেশ থেকে গিয়ে আগে সকলে প্রথম পছন্দ থাকে ওই জায়গাটায় থাকতে হবে ওই জায়গাটাই খেতে হবে কিন্তু আমরা যদি একটু খেয়াল করি কলকাতা শহরটি মেট্রো দিয়ে পরিবেষ্টিত এছাড়াও যোগাযোগ ব্যবস্থা অন্য সব জায়গা থেকে খুব ভালো শুধু কলকাতা কেন্দ্র কি যদি আমরা ভেবে থাকি আমার ব্যক্তিগত মতামত আপনি কি প্রথমে যেটা করতে হবে- নিউ মার্কেট পার্ক স্ট্রিট কিংবা এলাকাগুলোকে বর্জন করে তার পাশাপাশি হোটেল গুলোতে থাকবে। মনে রাখবেন উত্তর থেকে দমদম মধ্যমগ্রাম এই অঞ্চলের হোটেলগুলো যথেষ্ট পরিপাটি এবং দামেও সস্তা আর দক্ষিনে গড়িয়া নিউ গড়িয়া টালিগঞ্জের পর থেকে যেকোনো জায়গায় বাঘাযতীন থাকার জন্য বেশ একটি জায়গা ওখানেও বেশ সস্তা এবং খুব ভালো পরিবেশে থাকা যায় এখন প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে আপনি এই বাঘাযতীন থেকে কলকাতা শহর আবে কিভাবে ভ্রমন করবেন রাত্রিযাপন এবং খাওয়া-দাওয়ার পর আপনি কলকাতায় যে কোন ভাবে মেট্রো ধরে চলে আসতে পারেন মাত্র ২০ থেকে ৩০ মিনিটের ব্যবধানে এই জাতীয় অঞ্চলগুলোতে থাকেন যে বর্তমান পরিস্থিতি এবং দুর্ব্যবহার শিকার হতে হয় যাত্রীদের সেক্ষেত্রে এ অঞ্চল গুলোকে বেছে নিলে আমার মনে হয় আরো বেশ জনপ্রিয় এবং আপনার ভ্রমন আরাম প্রিয় হবে।
#ব্যক্তিগত মতামত।
আশাকরি কলকাতার এই স্থান গুলো পরিহার করে,দমদম,মধ্যমগ্রাম,বাঘাযতিন,গড়িয়া,বা পাশাপাশি যায়গায় বসবাস উত্তম হবে।

কম খরচে বিদেশ ভ্রমণের ৫ উপায়08/06/2024 মো. সাইফুল্লাহবিশ্বাস করুন! কাপড়চোপড়, টুকিটাকি জিনিসপত্রে ঠাসা ভারী ব্যাগটা কাঁধে...
11/06/2024

কম খরচে বিদেশ ভ্রমণের ৫ উপায়

08/06/2024

মো. সাইফুল্লাহ
বিশ্বাস করুন! কাপড়চোপড়, টুকিটাকি জিনিসপত্রে ঠাসা ভারী ব্যাগটা কাঁধে নেওয়ামাত্রই শরীরটা কেমন হালকা হালকা লাগে। মনে হয়, কোনো ডায়েট কিংবা ব্যায়ামের ঝক্কি ছাড়াই একলাফে ওজন কমে গেল অনেকখানি। ব্যাগ কাঁধে কোনো ভ্রমণে বেরোনোর মুহূর্তে এই অ্যাড্রিনালিন রাশ, এই রোমাঞ্চ বোধ হয় সব পর্যটকই টের পান। তাই ডলারের দাম, মূল্যস্ফীতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির চোখরাঙানি উপেক্ষা করে ভ্রমণপ্রেমীরা বেরিয়ে পড়েন ঠিকই।
ভিনদেশে বেড়ানোটাও এখন আর শুধু ধনীদের একচেটিয়া নয়। ‘বাজেট ট্রাভেলার’ কথাটা আজকাল বেশ প্রচলিত। একটু বুদ্ধি খাটালে বাজেট অল্প হলেও আপনি আশপাশের কয়েকটা দেশ অন্তত ঘুরে আসতে পারবেন। এমনকি সে জন্য কোনো ট্রাভেল এজেন্সির ‘কম দামি প্যাকেজের’ অপেক্ষায় থাকারও প্রয়োজন নেই। আপনি নিজেই সবকিছুর বন্দোবস্ত করে ফেলতে পারবেন।
কম খরচে বিদেশ ভ্রমণের কয়েকটা উপায় জেনে নিই, চলুন।
টিকিট কাটুন আগেভাগে, চোখ রাখুন ওয়েবসাইটে
বিমানের টিকিট যত আগে কাটবেন, ভাড়া পড়বে তত কম। এ ছাড়া একেক এয়ারলাইনস একেক সময়ে ছাড় দেয়। এয়ারলাইনসগুলোর ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে নিয়মিত চোখ রাখলে ছাড়ের খবর পেয়ে যাবেন।
অনেক সময় আপনাকে হয়তো ‘কানেক্টিং ফ্লাইট’ বেছে নিতে হতে পারে। তাতে যাত্রা একটু লম্বা হয়ে যাবে, ট্রানজিটে একটা বড় সময় অপেক্ষা করতে হবে, কিন্তু টিকিটটা পাবেন কম দামে।
ভ্রমণ করুন অমৌসুমে
একেক দেশে ভ্রমণের মৌসুম একেক সময়ে। যখন মৌসুম চলে, তখন বিমানের টিকিটের দাম থেকে শুরু করে হোটেলভাড়া—সবই বেড়ে যায়। তাই চেষ্টা করুন অমৌসুমে ভ্রমণ করতে। থাইল্যান্ডে যেমন এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত পর্যটকের চাপ কম থাকে। মালদ্বীপে খরচ একটু কম থাকে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত। অন্যদিকে দুবাইতে যদি ঘুরতে যান রমজান মাসে, তাহলে খরচ কম পড়বে। দর্শনীয় জায়গাগুলোতে ভিড় কম পাবেন। আবার ভিন্ন একটা দেশে রমজান পালনের অভিজ্ঞতাও হবে। এভাবে ভ্রমণের সময়টা একটু এদিক–ওদিক করে নিলেই দেখবেন অনেক ক্ষেত্রেই টাকা বেঁচে যাচ্ছে।
কম খরুচে হোটেল, এয়ারবিএনবি
ভারত, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, নেপালের মতো দেশগুলোতে মোটামুটি অল্প খরচেই আপনি হোটেল পেয়ে যাবেন। বুকিং ডটকম, অ্যাগোডা, গুগলের মতো প্ল্যাটফর্মগুলোর পাশাপাশি সরাসরি হোটেলের ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজের মাধ্যমেও যোগাযোগ করতে পারেন। কখনো কখনো সরাসরি যোগাযোগ করলে দাম কিছুটা কম পড়ে। বন্ধুবান্ধব মিলে যদি ভ্রমণ করেন, হোটেলে না উঠে ‘ব্যাকপ্যাকারস হোস্টেল’গুলোতে উঠতে পারেন। নানা দেশের পর্যটকের সঙ্গে এক ঘরে থাকাও কিন্তু একটা ভিন্ন অভিজ্ঞতা।
হোটেলের ভাড়া অনেকটাই নির্ভর করে জায়গার ওপর। ধরা যাক, আপনি যদি থাইল্যান্ডের ফুকেটে বেড়াতে যান, পাতং সৈকতের যত কাছাকাছি থাকবেন, ভাড়া তত বাড়বে। বড় বড় শপিং মলগুলোর কাছাকাছি যেসব হোটেল, সেগুলোরও খরচ সাধারণত বেশি। তাই একেবারে পর্যটকদের কেন্দ্রগুলোতে না থেকে ৫–১০ মিনিটের হাঁটা দূরত্বে কোনো হোটেল বেছে নিন।
কোনো কোনো দেশে হোটেলের তুলনায় এয়ারবিএনবিতে খরচ বেশ কম পড়ে। এয়ারবিএনবিকে সহজ ভাষায় বলা যায়, অল্প দিনের জন্য রেডি ফ্ল্যাট ভাড়া নেওয়ার একটি প্ল্যাটফর্ম। এয়ারবিএনবির ওয়েবসাইট বা অ্যাপ ঘাঁটলেই নানা রকম ফ্ল্যাটের খোঁজ পেয়ে যাবেন।
গণপরিবহন ও স্কুটার
বিদেশে ভ্রমণে গেলে উবার, গ্র্যাব, ট্যাক্সি ব্যবহার না করে যতটা সম্ভব গণপরিবহন ব্যবহারের চেষ্টা করুন। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলোতে যেমন পরিবহন পাস (একধরনের কার্ড) কিনে নিতে পারবেন। এই পাস ব্যবহার করেই এমআরটি, বাসসহ অধিকাংশ গণপরিবহনে চড়তে পারবেন।
শুধু গণপরিবহন ব্যবহার করেই কতটা সাশ্রয় করা সম্ভব, তার একটা উদাহরণ দিই। ধরুন, আপনি মালদ্বীপে বেড়াতে গেছেন। মালে থেকে মাফুশি দ্বীপে যদি ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনায় স্পিডবোটে চড়ে যান, জনপ্রতি খরচ হবে ২৫ ডলার। অথচ ফেরিতে গেলে খরচ পড়বে মাত্র ৪–৫ ডলার। এক–আধ ঘণ্টা সময় বেশি লাগবে। তাতে কী? একটু বেশি সময় ধরেই নাহয় সাগরের সৌন্দর্য উপভোগ করলেন!
এশিয়ার দেশগুলোতে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ইদানীং স্কুটার বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনামের মতো দেশগুলোতে মোটামুটি কম খরচেই স্কুটার ভাড়া করে নিতে পারবেন। যত বেশি দিনের জন্য ভাড়া নেবেন, খরচ পড়বে তত কম। স্কুটার ভাড়া করে নিলেও ঘোরাঘুরিটা অনেকটাই সাশ্রয়ী হয়ে যায়। অবশ্য তার জন্য আপনাকে স্কুটার চালাতে জানতে হবে আর আপনার আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে।
প্রয়োজনীয় অ্যাপ
বিভিন্ন অ্যাপ আজকাল ঘোরাঘুরির ক্ষেত্রে বেশ কাজে লাগে। এসব অ্যাপে দর্শনীয় স্থানগুলোর টিকিট আপনি ‘বান্ডল প্যাকেজ’ হিসেবে কম খরচে কিনে নিতে পারবেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় ক্লুকের কথা। একেক দেশে বেড়ানোর ক্ষেত্রে ক্লুকে একেক রকম অফার পাবেন। তবে সব অফারই যে আপনাকে সবচেয়ে কম খরচের নিশ্চয়তা দেবে, তা নয়। ওয়েবসাইট, ফেসবুক, ইউটিউব ঘেঁটে যাচাই–বাছাইটা আপনাকেই করতে হবে। সব মিলিয়ে আপনার ‘রিসার্চ’ যত ভালো হবে, খরচ হবে তত কম।

01708-411997
(10am-6pm, Phone & WhatsApp)

[email protected]

© স্বত্ব প্রথম আলো 2024 | সম্পাদক ও প্রকাশক: মতিউর রহমানপ্রগতি ইনস্যুরেন্স ভবন, ২০-২১ কারওয়ান বাজার, ঢাকা ১২১৫

11/06/2024

► #কলকাতা মেট্রো রেলের A to Z ◄

কলকাতা ঘুরতে গিয়ে সঠিক গাইড লাইনের অভাবে অনেকেই ট্যাক্সি বা ক্যাবের পিছনে অনেক টাকা খরছ করছেন । যারা ওই অতিরিক্ত খরছ কমিয়ে সুন্দর ভাবে ঘুরতে চাচ্ছেন তাদের ভরসার অন্য নাম হতে পারে কলকাতা মেট্রো রেল । এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বিষয় জানাচ্ছি । মেট্রো রেল গুলো প্রতি ৪ মিনিট পর পর সকাল থেকে রাত ১০.২০ মিনিট পর্যন্ত পাওয়া যায় । আপনি যদি টাকা কে পাইলটের মত উড়াতে ভালোবাসেন তবে আমার এই পোস্ট টি আপনাদের জন্য নয় 🙂
অনেকেই বনগাঁ থেকে সরাসরি শিয়ালদাহ স্টেশনে চলে আসেন । এর পর ক্যাবে ১০০ - ১৫০ রুপি দিয়ে পার্ক স্ট্রিট বা মির্জা গালিব স্ট্রীটে । আপনারা সরাসরি বনগাঁ থেকে দমদম জং এ এসে নামবেন ( দম দম জং এবং দম দম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে প্যাঁচ লাগাবেন না ) । এখান থেকে মাত্র ১০ রুপি দিয়ে মেট্রো রেলে করে পার্ক স্ট্রীট চলে আসতে পারবেন ।

কলকাতা মেট্রো রেলের রুট
=====================
দম দম > বেল গাছি > শ্যাম বাজার > শোভা বাজার > গিরিশ পার্ক > M.G রোড > সেন্ট্রাল > চাঁদনী চক > স্প্লানেড > পার্ক স্ট্রীট > মায়দান > রবিন্দ্র সনদ > নেতাজী ভবন > জতিন দাস পার্ক > কালীঘাট > রবিন্দ্র সরোবর > টলিগঞ্জ > নেতাজি >মাস্টার দা সুর্যসেন > গীতাঞ্জলী > কবি নজরুল > শহীদ ক্ষুদিরাম > কবি সুভাস

ভাড়া ৫, ১০ , ১৫ , ২০ । আপনি যদি দমদম থেকে পার্ক স্ট্রীট আসেন তবে ভাড়া ১০ রুপি আবার পার্ক স্ট্রীট থেকে চাঁদনী চক যান তবে ভাড়া ৫ রুপির মত । চিন্তা করার কোন কারন নেই এই দ্রুত গামী মেট্রো রেলের প্রতিটি স্টেশনে সে স্টেশন থেকে যে স্টেশনে যাবেন সেখানকার ভাড়া লিখা আছে । আপনি টিকিট কেটে উপরের সাইনবোর্ড দেখে বাম বা ডান দিকের প্লাটফর্মের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করবেন ।
এবার আসুন আলোচনা করি কোন মেট্রো রেলওয়ে স্টেশনের পাশে কি কি আছে ।
=====================================================
╚►ভিক্টরিয়াল মেমোরিয়ালঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►গড়ের মাঠঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►হাওড়া ব্রিজঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামঃ পার্ক স্ট্রীট অথবা ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►জোড়া সাঁকোর ঠাকুর বাড়িঃ গিরিশ পার্ক মেট্রো স্টেশন
╚►রাম মন্দিরঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►মার্বেল প্লেসঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►ময়দানঃ ময়দান মেট্রো স্টেশন
╚►কালীঘাট কালী মন্দিরঃ কালীঘাট মেট্রো স্টেশন
╚►ইডেন গার্ডেনঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►কার্জন পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►নেতাজী সুভাস স্টেডিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►মিনেলিয়াম পার্কঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►দ্বিতীয় হুগলী ব্রিজঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►কলকাতা হাইকোর্টঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►বাবুঘাট কলকাতাঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►প্রিন্সেপ ঘাটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►ফোর্ট উইলিয়ামঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►শহীদ মিনারঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►সেন্ট পল চার্চঃ রবীন্দ্র সদন মেট্রো স্টেশন
╚►চাঁদনী চকঃ চাঁদনী চক মেট্রো
╚►নিউমার্কেটঃ এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
╚►বড় বাজারঃ মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
╚►রবীন্দ্র সরোবরঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন
╚►লায়ন সাফারি পার্কঃ রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন

আমরা অনেকেই নিউমার্কেট এরিয়ায় অনেক সময় হোটেল সংকটের কারনে বেশি দামে হোটেল ভাড়া দিয়ে থাকি । আপনারা ইচ্ছে করলেই দমদম বা শোভা বাজার এদিকের হোটেলে থাকতে পারেন । সেক্ষেত্রে মাত্র ১০ বা ৫ রুপি দিয়ে এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে চলে আসুন । এখান থেকে মিনিট ২ হাটলেই নিউমার্কেট এরিয়া ।

নোটঃ মেট্রো রেলওয়ে স্টেশন গুলো থেকে ভ্রমনের স্থান গুলো খুব বেশি হলে ১ কিঃ মিঃ এর মধ্যে অবস্থিত, যারা ট্রাভেলার তাদের জন্য এটা কিছুই না 🙂 মেট্রো রেলের স্টেশন গুলোতে ছবি তুলা নিষিদ্ধ এবং এই ট্রেন গুলো তে আপনি বড় বড় বস্তা ক্যারি করতে পারবেন না । সাধারন ব্যাগ , হ্যান্ড ব্যাগ , অফিস ব্যাগ , শপিং ব্যাগ ইত্যাদি বহন করতে পারবেন । ভালো থাকবেন ..... Happy Travelling

09/06/2024

বিদেশে পড়তে যাওয়ার ১ বছর আগে থেকেই কি কি করণীয়
(যেকোনো দেশে পড়তে গেলে, এই তথ্যগুলো আশা করি আপনাকে সহায়তা করবে)

আমার কাছে এই ১৫ টা পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়ছিল, আশা করি অনেকের কাজে আসবে ।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংবলিত এই লিখাটি লিখেছেন ©️ শেখ সাইফুল ইসলাম।
,
১ আপনার নাম এবং আপনার পিতামাতার নামের সাথে মিল রেখে সার্টিফিকেটে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করবেন, হতে পারে নামের বানানে ভুল বা অন্য কিছু, এ সময়ে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনার পিতামাতার ভোটার আইডিতে যে নাম আছে ঔ নাম ই যেন সার্টিফিকেটে থাকে, মোট কথা আপনার জন্মসনদ, সার্টিফিকেট এবং বাবামার এনআইডিতে যেন সেম নাম থাকে
,
,
২ পাসপোর্ট তৈরি ঃ পাসপোর্ট তৈরির সময় পূর্বের সার্টিফিটের মতো নাম এবং স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার দিকে খেয়াল রাখবেন, এমন যেন না হয় জন্মসনদে আছে বর্তমান ঠিকানা বরিশাল কিন্তু পাসপোর্টে কোনোভাবে এসে গেছে নোয়াখালী
,
( ১,২ নং পয়েন্টে কোনোভাবে ভুল হলে এগুলো সংসোধন বিদেশে পরতে যান বা না যান এমনিতেই জরুরি এবং সংসোদন একটু সময় সাপেক্ষ বিষয়)
,
,
৩ SSC, HSC এর নম্বরপএ এবং সার্টিফিকেট বোর্ড থেকে সংগ্রহ করা এবং মাস্টার্সে যেতে চাইলে অনার্সের সার্টিফিকেট বিশব্বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে সংগ্রহ করে রাখা
,
৪ সার্টিফিকেট সংগ্রহের পর এগুলো শিক্ষা, এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করা
,
৫ IELTS preparation :আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রিপারেশন টা একটু আগে থেকেই নেওয়া ভালো, কারন অনেকের কাঙ্খিত স্কোর তুলতে অনেক বেশি সময় লেগে যায় এবং এই সময়ের কারণে, অনেকে বিশব্বিদ্যালয়ের সেশন মিস করে ফেলে, যার জন্য এডুকেশন গ্যাপ বেড়ে যায় যার জন্য ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়
,
৬ স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা থাকলে আন্ডার-গ্র্যাজুয়েটের স্টুডেন্টদের জন্য SAT/ ACT পরীক্ষা এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রীদের জন্য GRE/ GMAT পরীক্ষার প্রস্তুতিতে আগে থেকে নেওয়া ভালো
,
৭ আপনার পরিচিত বা যে সকল শিক্ষকরা আপনাকে ভালো জানে, এই সকল শিক্ষকদের মধ্য থেকে দুইজন টিচারের রেকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহ করে রাখা
,
৮ SOP লেখার প্রিপারেশন ঃ বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য SOP লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি প্রিপারেশন অনেক আগে থেকেই নেওয়া ভালো, যে কিভাবে আপনি এটাকে লিখবেন, এর জন্য অভিজ্ঞ ভাইদের সহযোগিতা নেওয়া বা বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ বা অন্য কোথা থেকে সহযোগিতা নেওয়া এবং নিজের মতো করে এটাকে প্রস্তুতি নেওয়া যাতে SOP ভাষাটা নিজের মতো করে হয়
,
৯ ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল রেখে আপনি যে দেশে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই দেশের মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করে রাখা এবং যে সাবজেক্টে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই সাবজেক্টটা যেন আপনার পূর্বের পড়া সাবজেক্ট এর সাথে মিল খায়,ধরেন ধরেন আপনি সায়েন্স থেকে এইচএসসি পাশ করছেন সুতরাং আপনাকে এমন কোন সাবজেক্টই পরবর্তীতে চয়েজ করতে হবে যেটা সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে মিল খায় বা ব্যবসা শিক্ষা বিষয় থেকে আগে পড়াশোনা করে থাকলে এমন সাবজেক্ট পছন্দ করতে হবে যেটা যেন ব্যাবসা শিক্ষার সাথে মিল থাকে
,
১০ আপনার বাজেট, আপনার পছন্দের শহর সহ সব কিছু বিষয় মাথায় রেখে মিনিমাম পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ আগে থেকে পছন্দ করে রাখা
,
১১ আপনি যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করবেন সে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের ডেডলাইনের দিকে খেয়াল রাখা এবং সে অনুযায়ী আগে থেকেই আবেদন করা
,
১২ ভলেন্টিয়ার সংগঠনে যুক্ত ঃআপনি যদি খুব সহজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করে সিলেক্ট হতে চান বা স্কলারশীপ পেতে চান এবং সহজেই ভিসা পেতে চান তাহলে কিছু ভলেন্টিয়ার সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকা এবং তার যথেষ্ট প্রমাণ সংগ্রহ করে রাখা
,
১৩ বিদেশে গেলে বেশিরভাগ সময় আপনাকে নিজেকে নিজের রান্না করে খেতে হবে সুতরাং আগে থেকেই দেশ থেকে রান্না শিখে যাওয়া টা ভালো
,
১৪ যদি সম্ভব হয় ড্রাইভিং শেখা তাহলে শিখে ফেলুন, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখুন এবং যদি আরও সম্ভব হয় তাহলে ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করে রাখতে পারেন
,
১৫ যদি সম্ভব হয় তাহলে কম্পিউটারে নিজের স্কিল দেশ থেকে আপগ্রেড করে যান যেমন microsoft-office, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টের কাজ শেখা এবং সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে রাখতে পারেন এটা বিদেশে আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিবে।

তথ্যবহুল এই পোষ্ট শেয়ার করে নিজ টাইমলাইনে রেখে দিন।
©️Collected

04/06/2024

ইন্ডিয়ান ভিসা রিজেক্ট এর সম্ভাব্য কারণ সমূহ:

১)"লস্ট পাসপোর্ট" , সবথেকে বেশি সমস্যা।
২)NID/ পাসপোর্ট নাম আলাদা বা বানান ভুল।
৩)সিঙ্গেল নামের পাসপোর্ট ।
৪)অন্য দেশ থেকে ডিপর্ট স্ট্যাম্প ।
৫)পূর্বে ভারতে গিয়ে "ওভার স্টে" করা।
৬)এমন কোনো তথ্য যেটা ধারণার উপর দেওয়া ।
৭)এছাড়াও কোন ডিপার্টমেন্ট জব , সেই ডিপার্টমেন্ট ছাড়পত্র দিচ্ছে কিনা।
৮)পুলিশ / আর্মি / জার্নালিস্ট প্রফেশন।
৯) এজেন্ট ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
১০ ) অরিজিনাল প্রেসক্রিপশন ও ডাক্তারের রেকোমেন্ডেশন লেটার না দেওয়া ( মেডিক্যাল ভিসা তে প্রয়োজন হয়। )
১১) ডবল এন্ট্রি ভিসার ক্ষেত্রে , VFS Global Appointment ছাড়া সাবমিট করা।
১২) ট্রানজিট ভিসার ক্ষেত্রে হোটেল বুকিং/ অন্য কান্ট্রি কনফার্ম ভিসা / ফ্লাইট টিকিট না দেওয়া।
১৩) মেডিক্যাল ভিসায় রেস্ট্রিকশন আছে এমন স্টেট এন্ট্রি নেওয়া। ( সিকিম / অরুণাচল প্রদেশ, লাদাখ)
১৪) পুরানো ছবি দিলে ও 2 x 2 মাপের ছবি ব্যবহার না করলে।
১৫ ) সব পুরানো পাসপোর্ট ( অ্যানালগ, MRP, E-passport যুক্ত না করলে।
১৬ ) কোনো ধরনের ফেক ডকুমেন্ট ব্যবহার করলে।
১৭) বাংলাদেশের কোর্টে , ক্রিমিনাল মামলা থাকলে।
১৮ ) যে হসপিটালের নাম মেডিক্যাল ভিসায় উল্লেখ আছে FRRO চেঞ্জ অফ্ হসপিটাল না করে অন্য হসপিটালে ট্রিটমেন্ট নিলে, পাসপোর্ট ব্ল্যাক লিস্ট হবে।

একা একা কিভাবে কম খরচে দেশ-বিদেশ ঘুরবেন?উত্তর খুব সিম্পল - আপনার ট্রাভেল টেষ্ট বদলান।যদি খরচ কমাতে চান তাহলে সাধারণ একটা...
30/05/2024

একা একা কিভাবে কম খরচে দেশ-বিদেশ ঘুরবেন?

উত্তর খুব সিম্পল - আপনার ট্রাভেল টেষ্ট বদলান।

যদি খরচ কমাতে চান তাহলে সাধারণ একটা কনসেপ্ট মাথায় রাখেন, যে আপনি ঘুরতে আসছেন আরাম-আয়েস করতে নয়।

নিচে কয়টা পয়েন্ট উল্লেখ করেছি যেগুলো ফলো করলে আপনি কম বাজেটের মধ্যেই আপনার জার্নী শেষ করতে পারবেন।

*****এয়ার টিকিট

টিকিটের দাম নির্ভর করে সময়ের উপরে। ধরেন আপনি যখন চায়না যাবেন ঠিক তখন চায়নাতে নিউ ইয়ার হবে।আর এই সময়ে খুব স্বাভাবীক ভাবেই আপনার মত আরো অনেকেই চায়না যাওয়ার প্লান করতেছে।এখন কথা হচ্ছে চাহিদা যেখানে হবে দামও সেখানেই হবে।এমতাবস্থায় আপনার উচিত সেই টিকিটটি ২-৩ মাস আগে কেটে রাখা।

এছাড়া শনিবার-রবিবার প্রায় সকল দেশেই সাপ্তাহিক ছুটি থাকে।ট্রাভেল ডেট সামনে থাকা অবস্থায় শনিবার-রবিবার মিলায়ে টিকিট কাটলে দাম একটু বেশী পরবেই।
এখানেও উচিৎ ২-৩ মাস আগে টিকিট কেটে রাখা।

টিকিট কাটার জন্য অনেক এপ্স আছে -কিছু বিশ্বস্ত ota হচ্ছে trip.com / kiwi.com /Expedia.com/ ইত্যাদি।টিকিট কাটার সময় ভিন্ন ভিন্ন সাইটে যাচাই করে দেখবেন, দাম কিছুটা হলেও তারতম্য থাকে।এছাড়া আপনি ওয়ান ওয়ে রুট দিয়েও ট্রাই করতে পারেন।দাম যাচাই এর জন্য বেষ্ট ota হচ্ছে kayak/sky scanner (এরা থার্ড পার্টি হিসবে কাজ করে)

এছাড়া আপনি এয়ারলাইন্সের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকেও কাটতে পারেন,যেখানে আপনি মেম্বার হয়ে পয়েন্ট সংগ্রহ করতে পারেন।যে পয়েন্ট দিয়ে আপনি ভবিষ্যতে টাকা ছাড়াই টিকিট কাটতে পারেন।এটা অবশ্য যারা ফ্রিকুয়েন্ট ট্রাভেল করে তারাই ব্যবহার করে।

একটা জরুরি কথা - ভিসার জন্য যে টিকিট লাগে সেটা আপনি অনলাইন থেকে বিনা পয়সায় পাবেন না।অনেক এয়ারলাইন আছে যারা টিকিট হোল্ড করে রাখে ২৪/৪৮ ঘন্টা তবে সেটাও অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে।

আর হ্যা চেকিং ব্যাগেজ দিলে নরমালি এয়ার ফেয়ার বেশী আসে তাই বাজেট নিয়ে ঘুরতে চাইলে ব্যাকপ্যাক ব্যবহারে অভ্যস্ত হতে হবে।লাগেজ নিয়ে বাজেট ট্রাভেল করা যায়না।

আমি ২০১৯ সালের দিকে - সিউল-জাকার্তা-মালাং-সিয়াপ রিয়েপ- ব্যাংকক-ইয়াংগুন-হ্যানয়-সিউল রুটের টিকিট কেটেছিলাম মাত্র ৭২০০০০ উওন দিয়ে যেটা বাংলা টাকায় ৬০০০০ এর মত আসে।২/৩ দিন ঘাটাঘাটি করে ভিন্ন ভিন্ন এপ্স দিয়ে এই রেট মিলাইছিলাম।

*****বাসস্থান

আপনি যেকোন দেশেই ডরমিটরি অথবা হোষ্টেল পাবেন।এইসবে থাকার খরচ খুবই কম।উদাহরণ সরুপ ধরুন আপনি থাইল্যান্ডের ব্যাংককে ৩ রাত থাকবেন, এখন ব্যাংককে অনেক ধরনের থাকার অপশন আছে।তিন তারকা হোটেলে থাকলে আপনার ৩০-৪০ ডলার খরচ হবে নরমালি সেখানে হোষ্টেল অথবা ডরমিটরিতে থাকলে আপনার ৫-৮ ডলার খরচ হবে।

আমাদের আসলে হোষ্টেলে থাকার অভিজ্ঞতা নাই এজন্য হয়তো ভাবি যে যদি মাল-সামান চুরি হয়ে যায়।আসলে ডরমিটরিগুলোতে ১/২ টা পারসোনাল লকার থাকে, একটাতে আপনি আপনার ব্যাগ রাখতে পারবেন আর আরেকটা তে আপনি আপনার মূল্যবান জিনিস রাখতে পারবেন।

এছাড়া আপনি নতুন নতুন মানুষের সাথে কমিউনিকেশন করার বড় একটা সুযোগ পাবেন,যেটা হোটেলের বদ্ধ রুমে পাবেন না।

প্রায় ডরমিটরিতে খাবার জন্য হালকা-পাতলা স্ন্যাকস ও থাকে।তাছাড়া ট্যুর বাস/গ্রুপ ট্যুর লন্ড্রি সার্ভিস ইত্যাদি সুবিধাও এগুলোতে পাবেন।

আসলে থাকবেন কই এটা ডিপেন্ড করে কই যাইতাছেন তার উপর।যদি স্বামী-স্ত্রী দুজন মিলে "বালি" যান তাহলে আমি কখনোই সাজেষ্ট করবো না হোষ্টেলে থাকতে।একা গেলে মেইন ট্যুরিস্ট এড়িয়া বাদ দিয়ে থাকার ট্রাই করেন, ভাড়া কম পাবেন।

***** খাবার-দাবার

আমরা যে কোন দেশে গেলেই বাংলা খাবার খুজি, এখন বাংলা খাবার খুজলে খরচ বেশি হবেই।বিদেশে এক বেলার বাংলা খাবারের খরচ দিয়ে আপনি লোকাড ফুড কম হলেও দুই বেলা ট্রাই করতে পারবেন।লোকাল ফুড ট্রাই করেন, স্ট্রিট ফুড ট্রাই করেন তাইলেই খরচ কমে যাবে।যেসব দেশে বাংলাদেশী বেশী যেমন সিঙ্গাপুর, মিডলইস্ট, মালয়েশিয়া এসব দেশে আবার বাংলা খাবারের দাম কম।

লোকাল ফুড ট্রাই করাটাও এক ধরনের অভিজ্ঞতা, আর ভ্রমণ করতে গিয়ে যদি অভিজ্ঞতাই না নিতে পারেন তাহলে সেই ভ্রমণের সার্থকতাই নাই আমার মতে।রুচিতে প্রবলেম হলে ভেজিটেবল/এগ ফ্রাইড রাইস খান, যেটা কিনা প্রায় সব দেশেই পাবেন।যাওয়ার আগে অনলাইনে একটু ঘাটলেই ওই দেশের খাবারের নাম পাবেন।আগেই ঠিক করে রাখেন কোনটা আপনার জন্য ভাল হবে।

আর হ্যা - বিদেশে গিয়া নাইট ক্লাবে ঢুকবেন তাইলে তো ভাই খরচ হবেই।

***** যাতায়াত

যাতায়াতের ক্ষেত্রে টেক্সি এড়িয়ে চলুন।টেক্সি মানেই অতিরিক্ত খরচ।লোকাল ট্রান্সপোর্ট ইউজ করলে খরচ কমে যায়।প্রায় সকল দেশেই ট্যুরিস্ট পাস পাওয়া যায় যেটা কিনা ১/৩/৭ বিভিন্ন মেয়াদে পাবেন।উন্নত অনেক দেশে আপনি আপনার ক্রেডিট কার্ড দিয়েও ভাড়া দিতে পারবেন।আর এইসব কার্ড এয়ারপোর্ট থেকে কিনবেন না, এয়ারপোর্টে নরমালি এসব কার্ডের দাম বেশী রাখে।

ট্যুরিস্ট সেন্টার অথবা কনভিনিয়েন্স স্টোর থেকে কিনলে দাম একটু কম পরে।যেসব দেশে লোকাল ট্রান্সপোর্ট কম সেখানে আপনি বাইক ভাড়া করে ঘুরতে পারেন যদি আপনার কাছে ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে থাকে।অনেক জায়গায় আবার লাইসেন্স ছাড়াও বাইক ভাড়া নেয়া যায়।বাইক ভাড়া করার ক্ষেত্রে আপনার ডিপোজিট রাখতে হয় অথবা পাসপোর্ট জমা দিতে হয়।আর হ্যা বাইক ভায়ারা নেয়ার আগে অবশ্যই সেই বাইকের একটা ভিডিও করে রাখবেন, ঝামেলা থেকে বাচার জন্য।

আর যদি ট্যাক্সি নিতেই হয় তবে এপ্স ইউজ করার ট্রাই করেন।বিভিন্ন দেশে Uber,grab, Go-Jek ইইত্যাদি আছে যা আপনি মোবাইল এপ্স দিয়েই ইউজ করতে পারবেন।

আরো একটা পয়েন্ট, আর সেটা হচ্ছে - ধরুন আপনি একা একা ফিলিপাইন গেলেন এখন আপনি দুই দিনের জন্য শহরের বাহিরে যাবেন সেক্ষেত্রে একা একা গেলে অনেক খরচ হয়ে যাবে।আপনি ওই দেশে লোকাল কোন গ্রুপের সাথে যাওয়ার চেষ্টা করলে খরচ একটু হলেও কমে যাবে।ফেসবুকে ওই দেশের উক্ত স্থানের জন্য অনেক ইভেন্ট পাবেন, আপনি যাওয়ার আগেই সেই ইভেন্টের সাথে যোগাযোগ করে রাখলে কম খরচে শহরের বাহিরে গিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন।

এগুলো আপনি যাওয়ার আগে অনলাইন থেকে রিসার্চ করে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।

***** ইন্টারনেট

ইন্টারনেট সাথে থাকলে আপনার সময় বেচে যাবে।এই ইন্টারনেট সিম এয়ারপোর্ট থেকে না নিয়ে অফিসিয়াল স্টোর থেকে নেয়ার ট্রাই করুন।একটু কষ্ট হবে, তবে ভ্রমনে গিয়ে কষ্ট না করলে মজা নাই।এয়ারপোর্টে সিমের দাম ২/৩ গুন বেশী থাকে,আর কম মেয়াদের প্যাকেজ পাওয়া যায় না নরমালি।সেখানে অফিসিয়াল স্টোর থেকে আপনি ১ দিনের ও প্যাকেজ পাবেন তাও সাশ্রয়ী মূল্যে।

ইন্টারনেট থাকলে আপনার চলাফেরা করা সহজ হবে।খুব সহজেই আপনি আপনার ডেস্টিনেশন খুজে পাবেন।আপনি যাষ্ট গুগল ম্যাপে গিয়ে লিখবেন tourist attraction near me আর গুগল সাথে সাথেই আপনাকে আপনার আশেপাশে ঘোরার মত জায়গা সাজেষ্ট করে দেবে।

***** কারেন্সি

এয়ারপোর্ট থেকে কিছুই করবেন না।আর যে দেশ থেকে যাবেন সেখান থেকে কারেন্সি এক্সচেঞ্জ করলে রেট সবসময়ই কম পাবেন।যে দেশে যাবেন তাদের দরকার ডলার তাই তাদের চেয়ে বেশী রেট কেউ দিতে পারবে না।
আর এক্সচেঞ্জ করার ক্ষেত্রে ট্যুরিস্ট স্পটগুলো হচ্ছে বেষ্ট তাও যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে। একেক দোকানে একেক রেট থাকে, ঘুরে ঘুরে রেট যাচাই করার ক্ষেত্রে সরমের কিছুই নাই।

***** ভাষা

অন্য দেশে ট্রাভেলিং করা ক্ষেত্রে এডভান্টেজ পাওয়ার জন্য লোকাল কিছু বেসিক সেনটেন্স শিখে রাখা ভাল।লোকাল ভাষায় সালাম, গুড মর্নিং ইত্যাদি বললে সেদেশের মানুষ এমতেই খুশী হয়ে যায়।এতে করে হতেও পারে বিভিন্ন জায়গায় আপনি ডিসকাউন্ট পেয়ে গেলেন।

বা দ্যা ভাষা উম,এ,আহা এগুলা না বইলা গুগল ট্রান্সলেট ইউজ করার ট্রাই কইরেন।

***** আরো কিছু কথা

১. যে দেশে যাবেন তাদের চার্জিং সিস্টেম জেনে যাবেন। যেমন জাপানে আপনি তিন- পিনওয়ালা চার্জার ছাড়া ফোন চার্জ দিতে পারবেন না।

২.লোকাল মার্কেট কোথায় আছে সেগুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে পারেন,যেখান থেকে আপনি কম দামে মার্কেটিং করতে পারবেন।

৩.বিদেশে যাওয়ার আগে ইভিসা কপি ২ টা সাথে করে নিয়ে যাওয়ার ট্রাই কইরেন।

৪.নরমালি হোটেল বুকিং এর হার্ড কপি লাগে না তাও এক কপি সাথে রাখতে পারেন।

৫.হোটেল বুকিং এর জন্য booking/agoda ইত্যাদি থেকে ক্রেডিট কার্ড ছাড়াই হোটেল বুকিং দিতে পারবেন।

৬.খালি পানির বোতল রাখার চেষ্টা করুন - জীবন মানেই পানি তবে এই পানির বোতলের দাম সব দেশেই বেশী।

৭.পাওয়ার ব্যাংক খুবই ইম্পর্টেন্ট একটা জিনিস।

৮.ভিসা/অন্যান্য সবকিছু নিজে করার চেষ্টা করুন, যদি সম্ভব হয়।এতে খরচ যেমন কমে যাবে তেমন অভিজ্ঞতাও বাড়বে।

৯.নাইট-ক্লাবে যাওয়া বাদ দিতে হবে।অনেক অনেক মানুষ দেখি যারা লুকায়ে লুকায়ে হলেও নাইট ক্লাবে যায়, এসবে গেলে খরচ তো হবেই।

১০.দূর যাত্রার ক্ষেত্রে নাইট বাস/ট্রেন ব্যবহার করতে পারেন।এক্ষেত্রে এক রাতের হোটেল ভাড়া বেচে যাবে।

১১.গুগল/chap gpt ব্যবহার করা শিখুন।আপনি যাষ্ট প্রশ্ন করবেন আর এরা আপনাকে সেকেন্ডের মধ্যে উত্তর দিয়ে দেবে।

১২. quora,reedit কমিউনিটি ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন ধরনের তথ্য খুব সহজেই নিতে পারেন।

১৩.couchsurfing এপ্স ইউজ করতে পারেন, যদিও এখন এই এপ্স পে মডেল ইউজ করে।আমি ইন্দোনেশিয়াতে ফ্রিতে একজনের বাসায় ছিলাম ২০১৯ এর দিকে।

আরো অনেক কিছু আছে যেটা আপনি সাহস করে একা ঘুরতে বের হলে আস্তে আস্তে শিখে যাবেন।আসলে অভিজ্ঞতা কাউকে শিখেয়ে দেয়া যায়না।এখানে যত কথা বলেছি তা শুধুই আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, হয়তো সব কথা এত অল্প লেখায় বলা সম্ভব হয়নি।আপনার যদি আরো কিছু জানার আগ্রহ থাকে তাহলে কমেন্ট করে বলতে পারেন আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো উত্তর দেয়ার।

ছবিটি ২০১৯ এর শেষের দিকে - ২৪ দিনের জন্য একটা সোলো ট্যুরে গিয়েছিলাম তখনকার।জায়গাটা হচ্ছে থাইল্যান্ডের উত্তর দিকের চিয়াং মাই শহরের গোল্ডেন ট্রায়াংগেল, যেটা কিনা তিন দেশের বর্ডার।

Your one-stop travel site for your dream vacation. Bundle your stay with a car rental or flight and you can save more. Search our flexible options to match your needs.

ট্রাভেল হিস্ট্রি বাড়াতে চাইলে কি কি করতে হবে।একটি দেশে যখন আপনি ভ্রমণ ভিসায় যাবেন সেখানে কতদিন আপনি অবস্থান করবেন বা ক...
29/05/2024

ট্রাভেল হিস্ট্রি বাড়াতে চাইলে কি কি করতে হবে।

একটি দেশে যখন আপনি ভ্রমণ ভিসায় যাবেন সেখানে কতদিন আপনি অবস্থান করবেন বা কতদিন আপনাকে থাকতে হবে।

বিশেষ করে আমরা যারা গ্রুপ টুরে যাই ,সে ক্ষেত্রে আমরা কিছু ভুল করে থাকি। এই ভুল গুলো দিকে একটু নজর দিবেন তাহলে আমরা গ্রুপ টুর এ গিয়ে যেই টাকা গুলো খরচ করছি তা কিছুটা হলে কাজে লাগবে আপনার ট্রাভেল হিট্রি তৈরি করতে বা বাড়াতে ।

অনেক আছে আমরা ট্রাভেল হিট্রি তৈরি করার জন্য থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম,কম্ভডিয়া, মালদ্বীপ,সিলঙ্কা, দুবাই ইত্যাদি দেশ গুলো তে আমরা যাচ্ছি আমাদের ট্রাভেল হিট্রি তৈরি করতে বা আমাদের পাসপোর্ট স্ট্রং করতে। সেজন্য আপনাদের বলি আপনার যেখানেই ট্রাভেল এ যান না কেন নূন্যতম ৭২ ঘন্টা থাকাতে হবে। ৭২ ঘন্টা থাকলে সেই ট্রাভেল হিট্রিটি স্ট্রং হয়।

আপনি একটি দেশে আজকে গেলে কালকে ফিরে আসলেন এটি আসলে ট্রাভেল হিট্রি মধ্যে পরে না। কিছু কিছু দেশ আছে সেখানে আপনাকে দেখাতে হবে যে আপনি আগে যেই দেশে ঘুরতে গিয়েছিলেন সেখানে আপনি কত দিন ছিলেন মানে আপনার পাসপোর্ট এ যে সিল আছে এগুলোর স্কেন কপি দেখাতে হয় এবং লিখে ও দিতে হবে আপনি কত তারিখ গিয়েছে, কত দিন ছিলেন, কত তারিখ এ বের হয়েছেন। আমরা অনেকেই এই বিষয় গুলো জানি না তাই এই ভুল গুলো করে থাকি।

আমরা কম খরছে প্যাকেজ ট্যুর খুঁজি কিন্তু আমরা এটা বুঝি না যে আমাদের ট্রাভেল হিট্রি কখন স্ট্রং হবে কত দিন থাকতে হবে।

আমরা মনে করি আমারা একটা দেশে প্রবেশ করলাম বের হয়ে গেলাম পাসপোর্ট এ দুইটা সিল পরলো এতে ট্রাভেল হিট্রি তৈরি হয়ে গেলে এটা আমাদের একদম ভুল ধারনা এটা ট্রাভেল হিট্রি কাতারে পরে না।

আমি বলছি আপনি কি করে আপনার ট্রাভেল হিট্রি তৈরি করবেন থাইল্যান্ড,কম্ভডিয়া,লাউস, ভিয়েতনাম এই চারটি দেশ আপনি একসাথে ঘুরে আসতে পারেন অথবা থাইল্যান্ডে, কম্ভডিয়া,লাউস এই তিনটি দেশ এক সাথে ঘুরে আসতে পারেন কিন্তু অবশ্যই প্রতিটি দেশে তিন রাত করে অবস্থান করতে হবে।

আরেটি আছে ফিলিপাইন , সিংঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এর সাথে ইন্দোনেশিয়া রাখতে পারেন, আর যদি না যেতে চান তাহলে ইন্দোনেশিয়া স্কিপ করতে পারেন কিন্তু যেই দেশে যান ট্রাভেল হিট্রি স্ট্রং করার জন্য তিন দিন অবশ্যই থাকতে হবে।

আরেটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আমার এক সাথে তিনটি দেশ ঘুরে আসার পর পরবর্তী ট্যুর কিছু দিন সময় নিয়ে পরবর্তী ট্যুর প্ল্যান করা , তা হতে পারে দুই তিন মাস পর পর ।

আর আমরা যদি সিঙ্গেল ভাবে ট্যুর প্ল্যান করি সেই ক্ষেত্রে ও আমারা একটি বিষয় খেয়াল রাখবো যে একটি ট্যুর এর পর যাদে পরবর্তী ট্যুর গ্যাপ যাতে দুই তিন মাস পয পর হয় তাহরে আমাদের স্ট্রং ট্রাভেল হিট্রি ক্রিয়েট হবে।

Address

Dhaka
1217

Opening Hours

Monday 10:00 - 23:00
Tuesday 10:00 - 23:00
Wednesday 10:00 - 23:00
Thursday 10:00 - 23:00
Friday 10:00 - 23:00
Saturday 10:00 - 23:00
Sunday 10:00 - 23:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tour U BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tour U BD:

Videos

Share

Category