Share and Trip

Share and Trip Tech innovation is a technology and science based organization that works to make learning for children a source of joy.
(2)

Tech Innovation is a Bangladeshi tech start-up that works for children development.

12/08/2024

আমাদের ছাত্ররা আলহামদুলিল্লাহ ভালো ভাবেই স্বৈরশাসক বিতাড়িত করলো, উপরোন্ত তারা এখনও রাস্তায় আছে। ট্রাফিক পুলিশ এর অনুপস্থিতিতে ট্রাফিক কন্ট্রোল করছে, এছাড়াও কেউ কেউ রাস্তা পরিষ্কার এবং সুন্দর্য বর্ধনের কাজ করছে। প্রথম কয়দিন সবাই বেশ সাহায্যও করেছিল কিন্তু এখন তা কিছুটা কমে গিয়েছে। কিন্তু এখন একজন বললো তারা এই সপ্তাহেও তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। ওদের কিছু সাহায্য দরকার (বিশেষ করে দুপুরের খাবার এবং পানি)। কেউ সাহায্য করতে চাইলে, যোগাযোগ করতে পারেন:

সাকিব (Sakib BGMEA University, Batch 201 Department -TEM ) নম্বর: 01858206699
জেরিন (Jerin, BGMEA University, Batch 241 Department -BFS) Number: 01830565867

06/08/2024

আমরা আর বংশ পরম্পরায় বাপ-মেয়ে/ছেলে দের নিয়ে কোনও সরকার চাই না। নুতন নেতৃত্ব চাই মেধার ভিত্তিতে।

শুভ সকাল! আপনার আজকের দিনটি শুরু হোক কোনো ইতিবাচক সংবাদ দিয়ে।"মনে রাখবেন আপনি যা আছেন এবং আপনার ভিতরে যে শক্তি আছে তা যে...
19/02/2024

শুভ সকাল! আপনার আজকের দিনটি শুরু হোক কোনো ইতিবাচক সংবাদ দিয়ে।

"মনে রাখবেন আপনি যা আছেন এবং আপনার ভিতরে যে শক্তি আছে তা যে কোনো বাধার চেয়ে বেশি।" 💪✨

ভ্রমনপিপাসুদের মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় পাহাড় হাইকিং ও ক্যাম্পিং।পাহাড় ভ্রমনের জন্য কেউ বেছে নেন শীতকে আবার কেউ বর্ষাকে।পাহাড়ে...
20/12/2023

ভ্রমনপিপাসুদের মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় পাহাড় হাইকিং ও ক্যাম্পিং।পাহাড় ভ্রমনের জন্য কেউ বেছে নেন শীতকে আবার কেউ বর্ষাকে।পাহাড়ে অবশ্যই ভ্রমনপিপাসু মানুষেরা যাবেন উপভোগ করবেন পাহাড়ের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য।তবে,এক্ষেত্রে ভ্রমনকারীর কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।

১.পাহাড়ে ভ্রমণকারিদের যাত্রার শুরুতেই পাহাড়ি এলাকার আবহাওয়া সম্পর্কিত জ্ঞান রাখতে হবে।এক্ষেত্রে ভ্রমনকারীকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে স্থানীয় আবহওয়া সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।অনেকসময় আবহাওয়ার কারণে রাস্তাঘাট পিচ্ছিল হতে পারে। তাই আগে থেকেই পরিস্থিতি বুঝে নেওয়া জরুরি।

২.উপযুক্ত পোশাক নির্বাচন করতে হবে।হাইকিং এর জন্য উপযোগী আরামদায়ক পোশাক ও জুতা সঙ্গে নেওয়া জরুরি।

৩.ব্যাগে খুব বেশি পোশাক বহন করা হলে পরবর্তীতে তা যন্ত্রনাদায়ক হয়ে উঠবে কেননা ব্যাগে নেওয়া সবকিছু নিজেকেই বহন করতে হয়। এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- ভ্রমণকারীর জন্য ব্যাগের ওজন যাতে সহজে বহন করা যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখা।তবে হ্যাঁ,ভ্রমনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাজেট অবশ্যই নিতে হবে।

৪.শর্টকাটে যাওয়ার জন্য বিপজ্জনক রাস্তা বেছে নেওয়া উচিত নয়।দেরি হলেও ভালো রাস্তা দিয়ে যাওয়া উচিত তাতে দূর্ঘটনার ঝুঁকি কম থাকে।

৫.একজন পেশাদার গাইডকে সঙ্গে রাখা উচিত।গাইডের মাধ্যমে পাহাড়ের বিভিন্ন বিপজ্জনক পথ সম্পর্কে সচেতন হওয়া দরকার এবং তা এড়িয়ে চলা উচিত।

৬.শীতে হাইড্রেটেড থাকা খুব জরুরি।শক্তি বজায় রাখার জন্য খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণের খাবার।এ জন্য বিভিন্ন ফলমুলের পাশাপাশি হালকা খাবার সঙ্গে নিয়ে নিতে হবে। পর্যাপ্ত পানির চাহিদা পূরণের জন্য একটি রিফিল-যোগ্য পানির বোতল সঙ্গে রাখতে হবে।

৭.পাহাড়ি রাস্তায় প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় দেখা যায়।তাই সঙ্গে পোকা নিরোধক ঔষুধ রাখা উচিত।

৮.প্রয়োজনীয় কিছূ ওষুধপত্র যেমন-প্যারাসিটামল, নাপা, খাবার স্যালাইন ইত্যাদি সঙ্গে রাখা প্রয়োজন।

৯.বর্ষায় পাহাড়ে জোঁক থাকে। জোঁকের জ্বালা থেকে বাঁচতে সঙ্গে গুল রাখতে হবে। আগে থেকে সতর্কতা অবলম্বন করলে হোটেল থেকে বের হলে পাহাড়ে হাঁটার সময় পায়ে কেরোসিন লাগিয়ে নিতে হবে।

১০.ফ্ল্যাশলাইট এবং পাওয়ার ব্যাঙ্ক সঙ্গে রাখতে হবে।

১১.সূর্যের অতিরিক্ত তাপ থেকে বাঁচতে এক জোড়া সানগ্লাস ও সানস্ক্রিন রাখতে হবে।

সাধারণ অসুখ এড়াতে ভ্রমণকালে করণীয় -সাধারণ অসুখের মধ্যে সর্দি, কাশি, বমি, মাথাব্যথা, মাথা ঘোরানো, রাস্তায় খাওয়ার ফলে ট্র্...
20/12/2023

সাধারণ অসুখ এড়াতে ভ্রমণকালে করণীয় -

সাধারণ অসুখের মধ্যে সর্দি, কাশি, বমি, মাথাব্যথা, মাথা ঘোরানো, রাস্তায় খাওয়ার ফলে ট্র্যাভেলার্স ডায়রিয়া ইত্যাদি অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। কিছু পূর্ব প্রস্তুতি নিলে এগুলো এড়িয়ে চলা সম্ভব। ভ্রমণে যাওয়ার আগে ভরপেট না খেয়ে বরং হালকা কিছু খেলে একদিকে যেমন পেটও ভরবে, তেমনি বমি হওয়ার আশঙ্কাও কম থাকে।
অ্যাসিডিটির হাত থেকে বাঁচতে হলে মসলাদার খাবার না খাওয়াই ভালো।
ভ্রমণের বাহন হিসেবে এয়ারকন্ডিশন্ড গাড়ি বা বাস বিশেষ সুবিধাজনক। কেননা, জানালা বন্ধ থাকার কারণে ধুলোবালি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। যাত্রাপথে মাস্ক ব্যবহারে ধুলো-ময়লার কারণে সৃষ্ট রোগ যেমন, সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্ট ও অন্যান্য অসুখের হাত থেকে বাঁচা যায়। ধুলোবালি থেকে চোখকে নিরাপদ রাখতে সানগ্লাস এবং চুলকে রক্ষার জন্য স্কার্ফ ব্যবহার করা যেতে পারে।

আধুনিক জীবন বন্দি হয়ে পড়েছে অফিস, বাসা, শপিং মলের ভেতরে। গবেষকরা আধুনিক মানুষের হতাশা, বিষন্নতা এবং অসুখী জীবনের জন্য দা...
20/12/2023

আধুনিক জীবন বন্দি হয়ে পড়েছে অফিস, বাসা, শপিং মলের ভেতরে। গবেষকরা আধুনিক মানুষের হতাশা, বিষন্নতা এবং অসুখী জীবনের জন্য দায়ী করছেন এই জীবনকে। এ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য তাদের পরামর্শ হলো চার দেয়ালের বাইরে বের হওয়া। ঘরের বাইরে বের হলে মুক্ত বায়ুতে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ ঘটে, দৃষ্টি মেলে দেওয়া যায় বহুদূর পর্যন্ত। এর ফলে মানসিক চাপ কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, ভ্রমণের ফলে মানুষের মস্তিষ্কে সেরোটোনিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যা সুখের অনুভূতি সৃষ্টি করে। ভ্রমণের ফলে ব্যক্তি একঘেয়েমি, বিষন্নতা, মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পায়। ভ্রমণ থেকে অর্জিত জ্ঞান কাজে লাগিয়ে জীবনের দিক পরিবর্তন করে। গবেষকরা দেখেছেন শুধু ভ্রমণ করাই নয়, ভ্রমণের পরিকল্পনার ফলেও একই প্রতিক্রিয়া ঘটে। তাই সময় পেলেই ভ্রমণ করুন, ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন।

পাহাড় নিয়ে কিছু উক্তি :আকাশ, পৃথিবী, গাছ, পাহাড় হলো সবচেয়ে বড় শিক্ষক, তারা বইয়ের বাইরেও জীবন সম্পর্কে অনেক জ্ঞান দিয়ে থা...
20/12/2023

পাহাড় নিয়ে কিছু উক্তি :

আকাশ, পৃথিবী, গাছ, পাহাড় হলো সবচেয়ে বড় শিক্ষক, তারা বইয়ের বাইরেও জীবন সম্পর্কে অনেক জ্ঞান দিয়ে থাকে।
— জন লুবক

পাহাড় অনেক গোপন কৌশল জানে যা আমাদের শিখতে হবে। এটা অনেক সময় নিতে পারে তবে হাল ছাড়লে চলবে না। একবার শিখে গেলেই আপনি উঠে দাড়ানোর শক্তি পাবেন।
— টাইলার নট

কেউ একটা বড় পাহাড় অতিক্রমের পর আর অনেক পাহাড় এর সম্মুখীন হবে এটা নিশ্চিত।
— নেলসন ম্যান্ডেলা

পাহাড় এর চূড়ায় পৌছানো না পর্যন্ত এর উচ্চতা নিয়ে ভাববে না। যখন তুমি উপরে পৌছে যাবে নিচে তাকিয়ে দেখ এটা কতটা নিম্ন ছিল।
— ড্যাগ হ্যামারসোল্ড

সকল পাহাড়ের উচ্চতাই তোমার সীমার মধ্যেই যদি তুমি পাহাড়ে চড়া অব্যাহত রাখো।
— ব্যারি ফিনলে

পাহাড় এর চূড়ায় উঠা মানে শুধু পাহাড় জয় করা নয় বরং নিজের অন্তসত্তাকে জয় করে ফেলা।
— এডমুন্ড হিলারি

ভ্রমণ আমাদের মনে প্রশান্তি আনে, যার প্রভাবে আমরা মানসিক সুখ অনুভব করতে পারি। প্রতিটি মানুষই নিজের মনে প্রাণে আশা করে থাক...
20/12/2023

ভ্রমণ আমাদের মনে প্রশান্তি আনে, যার প্রভাবে আমরা মানসিক সুখ অনুভব করতে পারি। প্রতিটি মানুষই নিজের মনে প্রাণে আশা করে থাকে জীবনে একটু সুখ পাওয়ার জন্য, সুখী থাকতে কে না চায়, ঘুরে ফিরে সকলেই সুখের অনুভূতি খোঁজে। এরজন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হল কম খরচে কোনো একটি জায়গায় ঘুরে আসুন। ঝকঝকে পরিষ্কার রাতে পাহাড় বা বনে গিয়ে তারা ভরা আকাশের নিচে সময় কাটিয়ে আসুন।
এতে আপনার আবেগ অনুভূতি আবারো শুদ্ধতা ফিরে পাবে। প্রকৃতির মধ্যে দাঁড়িয়ে অসীম আকাশের দিকে যখন তাকাবেন, মনের সব ক্লেশ দুরীভূত হবে। আপনি জীবনটাকে নিয়ে তৃপ্তি বোধ করবেন। এ ধরনের পরিবেশ থেকে ফিরেই মানুষ বলতে পারে, জীবনটা অনেক সুন্দর।ভ্রমণের উপকারিতা কি, তা আপনি কোথাও ভ্রমণ করতে পারলেই একমাত্র বুঝতে পারবেন, কারণ ভ্রমণের প্রভাবে জীবনে সুখী হওয়া যায়, আর সুখী থাকলেই দৈনন্দিন সব কাজই ভালোভাবে হয়।

আমাদের জীবনে কিছু ভালো অভ্যাস থাকে আবার কিছু খারাপ অভ্যাসও থাকে। এই ভালো অভ্যাসের মধ্যে একটি হল নিজেকে সময় দেওয়া, নিজে...
20/12/2023

আমাদের জীবনে কিছু ভালো অভ্যাস থাকে আবার কিছু খারাপ অভ্যাসও থাকে। এই ভালো অভ্যাসের মধ্যে একটি হল নিজেকে সময় দেওয়া, নিজেকে সময় দিলেই একজন নিজেকে বুঝতে পারে। যদি আপনি কোথাও ভ্রমণের উদ্দেশ্যে বের হন তবেই আপনি বুঝতে পারবেন, নিজের চাহিদা কি বা আপনার মন কি কি চায় ! এইভাবেই নিজের সম্বন্ধে নানা বিষয় জানতে পারবেন। এক গবেষণায় দেখা গেছে যে ভ্রমণের প্রভাবে মানুষ ডিপ্রেশন থেকেও মুক্তি পায়। দূরে কোথাও গেলে নতুন মানুষের সাথে পরিচয় হয় ফলে নতুন অনেক বিষয়ের সাথে পরিচিত হওয়া যায়, এইসব বিষয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।

দৈনন্দিন কাজের চাপে আমরা প্রায়ই দৈহিক এবং মানসিক বিষন্নতা অনুভব করে থাকি এবং মাঝে মাঝে বেশ দুর্বলও হয়ে পড়ি। এই মানসিক...
20/12/2023

দৈনন্দিন কাজের চাপে আমরা প্রায়ই দৈহিক এবং মানসিক বিষন্নতা অনুভব করে থাকি এবং মাঝে মাঝে বেশ দুর্বলও হয়ে পড়ি। এই মানসিক দুর্বলতাকে কাটানোর ক্ষেত্রে ভ্রমণ হল খুব গুরুত্বপূর্ণ এক চিকিৎসা পদ্ধতি। ভ্রমণে গেলে প্রকৃতির ছত্রছায়ায় সবুজ শ্যামলী গাছপালার মধ্যে বসে থাকা বিভিন্ন রকম পাখি, পশু, ফুল, ফল, নদী-নালা পাহাড়-পর্বত ইত্যাদির কাছে গেলেই আমাদের দেহ ও মনের মধ্যে এক অজানা প্রশান্তি আসে।চিকিৎসকরাও অনেক সময় রোগীদের হাওয়া বদলের জন্য কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরামর্শ দেন, এতে অনেক ক্ষেত্রেই রোগ নিরাময় হতে দেখা যায়। তাছাড়া সাধারণভাবে দেখতে গেলেও আপনি যদি নদী ও পাহাড়বর্তী কোনো এলাকায় ঘুরতে যান তবে দেখবেন সেখানকার হাওয়া বেশ দূষণমুক্ত হয় যা আমাদের সু-স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।

ভ্রমণের ফলে আমাদের অভিজ্ঞতার ভাণ্ডারগুলো বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে পরিপূর্ণতা লাভ করে। ভ্রমণের অভিজ্ঞতায় একজন মানুষ এমন এক...
20/12/2023

ভ্রমণের ফলে আমাদের অভিজ্ঞতার ভাণ্ডারগুলো বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে পরিপূর্ণতা লাভ করে। ভ্রমণের অভিজ্ঞতায় একজন মানুষ এমন এক পর্যায়ে পৌঁছায়, যে অন্য মানুষজন তার সঙ্গী-সহচর হতে বেশ পছন্দ করে। এতে নিজ পরিবার এবং সমাজে তাদের কার্যকর গুরুত্বও বৃদ্ধি পায়। ভ্রমণের প্রভাবে ভ্রমণকারীর জীবন আর অনুভূতি পৃথিবীর অনিন্দ্য সুন্দর রূপ আর রসে ভরপুর হয়। ভ্রমণ আমাদের মধ্যে সাহস, অভিজ্ঞতা এবং ধৈর্য শক্তির বৃদ্ধি ঘটায়। এছাড়া ভ্রমণ করলে নিজের উপর আত্মবিশ্বাসও বৃদ্ধি পায়। নানা ধরনের কঠিন পরিস্থিতির মোকাবেলার জন্য সাহস ও বিভিন্ন কৌশল করায়ত্ত হয়। তাই ভ্রমণের গুরুত্ব মানুষের জীবনে অপরিসীম তথা বহুমাত্রিক।সর্বদা নতুন নতুন স্থানে ভ্রমণ করা উচিত, এতে ভিন্ন জায়গার সংস্কৃতি তথা সৌন্দর্য্য সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়। তবে অনেকেই ভাবেন যে কোথাও ভ্রমণ করতে যাওয়া মানেই হল গাদা গাদা টাকা খরচ করা। সেক্ষেত্রে তাদের ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া উচিত, তাহলে হয়তো তারা এরূপ চিন্তা ধারা ছেড়ে দিয়ে ভ্রমণের গুরুত্ব বুঝতে সক্ষম হবেন।

অসুস্থ অবস্থায় ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকুন। মনে রাখবেন, ভ্রমণ আনন্দে জায়গা। তেমনি, ভ্রমণের জন্য শারীরিক এবং মানসিক শক্তি...
18/12/2023

অসুস্থ অবস্থায় ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকুন। মনে রাখবেন, ভ্রমণ আনন্দে জায়গা। তেমনি, ভ্রমণের জন্য শারীরিক এবং মানসিক শক্তির প্রয়োজন।অসুস্থতা নিয়ে ভ্রমণে গিয়ে অসুস্থতা আরও বারিয়ে দিবেন না।ভ্রমণের সময় আপনার প্রয়োজনীয় ঔষধ গুলো সাথে রাখুন। কারন, ভ্রমণে সব জায়গায় সব ঔষধ পাওয়া নাও যেতে পারে।প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিছু ঔষধ সাথে রাখতে পারেন।ভ্রমণের কমপক্ষে ৭ দিন পূর্বেই আপনার ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় লিস্ট তৈরি করুন। সম্ভব হলে তারও আগে থেকে লিস্ট তৈরি করা শুরু করুন।ভ্রমণের সাথে কি কি নিবেন। সিজন অনুযায়ী শীতের পোশাক অথবা গ্রীষ্মের পোশাক কোন গুলো নিবেন আগে থেকে ঠিক করে রাখুন।এছাড়া অন্যান্য আনুসাঙ্গিক জিনিস গুলোর একটা লিস্ট তৈরি করে ফেলতে পারেন। এ কাজে আপনার মোবাইল এর নোটপ্যাড এপ্স এর সহায়তা নিতে পারেন।নাম্বার দিয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস গুলোর একটা লিস্ট বানিয়ে ফেলুন। যেহেতু মোবাইল সব সময় আপনার সাথে থাকে, তাই আপনার প্রয়োজনীয় জিনিস এর কথা মনে আসার সাথে সাথে মোবাইলে লিখে ফেলতে পারবেন।

ভ্রমণের সময় আমাদের অনেক গুরুত্ব পূর্ণ কাগজপত্র সাথে নিতে হয়। যেমনঃ পাসপোর্ট, ভিসা, ভোটার আইডি ইত্যাদি।এগুলোর ফটোকপি কর...
18/12/2023

ভ্রমণের সময় আমাদের অনেক গুরুত্ব পূর্ণ কাগজপত্র সাথে নিতে হয়। যেমনঃ পাসপোর্ট, ভিসা, ভোটার আইডি ইত্যাদি।এগুলোর ফটোকপি করে রাখুন। অনেক সময় ভ্রমনে থাকা কালীন আমরা বেখেয়ালি হয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হারিয়ে ফেলতে পারি।তাই, আপনার গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রের ফটোকপি করে রাখুন।ভ্রমণের ১/২ দিন আগেই আপনার ব্যাকপ্যাক গুছিয়ে নিন। আপনি ভ্রমনে যা যা নিবেন সেটার যে লিস্ট করেছেন সে অনুযায়ী ব্যাকপ্যাক গুছিয়ে ফেলুন।১/২ দিন হাতে রেখে ব্যাকপ্যাক গুছালে ভুল ক্রমে যেটা আপনি নিতে ভুলে গেছেন সেটা মনে পড়ে যাবে।ভ্রমণের সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ আইটেম সবসময় আপনাকে বহন করতে হবে। আপনি যদি কোন সৈকতে ছুটিতে যান তাহলে কিন্তু আপনাকে সাথে করে সাঁতারের পোষাক নিতে হবে।তেমনি ভাবে সমুদ্রের বিচে হাটা চলার জন্য আপনি সাথে করে অতিরিক্ত হালকা গঠনের জুতা সাথে নিতে পারেন।

একটানা কাজে আপনার মস্তিষ্কের কার্যকরিতা কমে। এতে মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। এ ছাড়া অতিরিক্ত চাপে স্মৃতিশক্তিও কমতে থা...
17/12/2023

একটানা কাজে আপনার মস্তিষ্কের কার্যকরিতা কমে। এতে মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। এ ছাড়া অতিরিক্ত চাপে স্মৃতিশক্তিও কমতে থাকে ধীরে ধীরে। অন্যদিকে ভ্রমণে আসে মানসিক ও শারীরিক পরিবর্তন। ভ্রমণের পর আপনি আরও বেশি মনোযোগী ও উৎসাহিত অনুভব করবেন, যা বাড়াবে কার্যক্ষমতা।
অতিরিক্ত কাজ বা পরিশ্রম অ্যাড্রিনাল সিস্টেমকে চাপে ফেলে দেয়। ভ্রমণ অ্যাড্রিনালিন হরমোনের নিঃসরণকে স্বাভাবিক রাখে। ফলে আমাদের শরীর ও মন ভালো থাকে। অন্যদিকে মানসিক চাপ এই হরমোণের নিঃসরণে ব্যাঘাত ঘটায়। ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে।
গবেষণা বলে, ভ্রমণে বাড়ে জীবনীশক্তি। এর প্রধান কারণ, ভ্রমণ মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ ও সুন্দর রাখে। কমে মানসিক চাপ, হতাশা ও বিষণ্নতা। এ সবই বেঁচে থাকার আনন্দ বাড়ায়।

ভ্রমণ থেকে দীর্ঘদিনের বিরতি মনের স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। ট্যুরিজম অ্যানালাইসিসের একটি জার্নালে বলা হয়ে...
17/12/2023

ভ্রমণ থেকে দীর্ঘদিনের বিরতি মনের স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। ট্যুরিজম অ্যানালাইসিসের একটি জার্নালে বলা হয়েছে, যাঁরা নিয়মিত ভ্রমণে যান, তাঁরা না যাওয়া বা কম ভ্রমণে যাওয়া মানুষের তুলনায় ৭ শতাংশ বেশি সুখী হন। এ ছাড়া উইসকনসিন মেডিকেল জার্নালে প্রকাশ, ১ হাজার ৫০০ নারীর ওপর করা গবেষণায় দেখা গেছে, ভ্রমণকারীরা কম হতাশা ও বিষণ্নতায় ভোগেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি গবেষণার তথ্য বলে, সারা বিশ্বে ২০১৬ সালে ৭ লাখ ৪৫ হাজার মানুষ হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকে মারা গেছেন, যার প্রধান কারণ, ছুটি ছাড়াই অতিরিক্ত কাজ। তাদের গবেষণায় আরও দেখা গেছে, সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টার বেশি কাজ করলে হার্টের অসুখের ঝুঁকি বাড়ে ৩৫ শতাংশ। আর সপ্তাহে ৩৫ থেকে ৪০ ঘণ্টা কাজের মধ্যে থাকলে এই হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে ১৭ শতাংশ।

ভ্রমণ নিয়ে বিভিন্ন মনীষীদের উক্তি -১।রাস্তার গর্ত সম্পর্কে চিন্তা করা বন্ধ করুন এবং ভ্রমণ উপভোগ করুন।(Babs Hoffman)২।পা...
17/12/2023

ভ্রমণ নিয়ে বিভিন্ন মনীষীদের উক্তি -

১।রাস্তার গর্ত সম্পর্কে চিন্তা করা বন্ধ করুন এবং ভ্রমণ উপভোগ করুন।(Babs Hoffman)
২।পাহাড়ে উঠুন যাতে আপনি বিশ্বকে দেখতে পারেন, এমন নয় যে বিশ্ব আপনাকে দেখতে পারে। (David McCullough)
৩।একজন ভালো ভ্রমণকারীর কোনো নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নেই, এবং পৌঁছানোর অভিপ্রায় নেই। (Lao Tzu)
৪।আপনি কতটা শিক্ষিত আমাকে বলবেন না, আমাকে বলুন আপনি কতটা ভ্রমণ করেছেন। (Mohammed)
৫।শুধু স্মৃতি নিয়ে যাও, রেখে যাও শুধু পায়ের ছাপ। (Chief Seattle)
৬।ভালো ভ্রমণের জন্য আপনাকে ধনী হতে হবে না। (Eugene Fodor)
৭।ভ্রমণ কখনই অর্থের বিষয় নয় সাহসের বিষয়। (Paolo Coelho)
৮।লোকেরা ভ্রমণ করে না, ভ্রমণ মানুষকে নিয়ে যায়। (John Steinbeck)
৯।ভ্রমণ একই সময়ে হারিয়ে যাওয়া এবং খুঁজে পাওয়ার সেরা উপায়। (Brenna Smith)
১০।ভ্রমণ সহনশীলতা শেখায়। (Benjamin Disraeli)

পারিবারিক ভ্রমণের মাধ্যমে পারস্পরিক সৌহার্দ্য বাড়ে, ভাই-বোনদের মাঝে ভ্রাতৃত্বও বৃদ্ধি পায়। একসাথে সময় কাটানোর ফলে প্রত্য...
17/12/2023

পারিবারিক ভ্রমণের মাধ্যমে পারস্পরিক সৌহার্দ্য বাড়ে, ভাই-বোনদের মাঝে ভ্রাতৃত্বও বৃদ্ধি পায়। একসাথে সময় কাটানোর ফলে প্রত্যেকের মধ্যে সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হয়। ছুটির মধ্য দিয়েই আমরা ধারাবাহিক দৈনন্দিন রুটিন থেকে বের হয়ে আলাদা জীবনের পথে আসতে পারি। তাই একঘেঁয়েমি দূর করতে ভ্রমণ ছোট শিশুদের পাশাপাশি বড়দের জীবনেও বৈচিত্রতা নিয়ে আসে।ব্যস্ত জীবনে কর্মজীবী ব্যস্ত পিতা-মাতার সাথে সন্তানদেরো ব্যস্ত জীবন-যাপনের কারণে পারিবারিক যোগাযোগ তেমন একটা হয় না। এর ফলে শিশুরা ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অন্যদিকে একসাথে ছুটি কাটানোর অভিজ্ঞতা পরিবারের বন্ধন মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই বলা-ই যায় পারিবারিক ভ্রমণ কতটা গুরুত্বপূর্ণ আমাদের কাছে।

পাহাড়ে-আহারে, নদীতে নৌকা ভ্রমণ, সবুজের মাঝে জ্যোৎস্নার খেলা, এমনকি মেঘের রাজ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলার মতো চোখ জুড়ানো পর...
17/12/2023

পাহাড়ে-আহারে, নদীতে নৌকা ভ্রমণ, সবুজের মাঝে জ্যোৎস্নার খেলা, এমনকি মেঘের রাজ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলার মতো চোখ জুড়ানো পর্যটন স্থান রয়েছে এই বাংলাদেশে । অপরূপ সৌন্দর্যের এই দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান। এই জন্য দেশ-বিদেশের বহু পর্যটক তাই ঘুরে বেড়ানোর জন্য প্রতিবছর ভিড় জমিয়ে থাকেন বাংলাদেশে ।
১. কক্সবাজার :
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বসেরা সমুদ্রসৈকত। পাহাড়ঘেরা কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্রসৈকত। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য কক্সবাজার আদর্শ জায়গা। এ ছাড়া এখানে অনেক প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে।
২. সেন্টমার্টিন :
সেন্টমার্টিন হলো বিশ্বের অন্যতম প্রবাল দ্বীপ। অপূর্ব সুন্দর জায়গা সেন্টমার্টিন। সেন্টমার্টিন দ্বীপ ডাবের জন্য বিশেসভাবে বিখ্যাত। আপনি সেন্টমার্টিনে পাবেন সুমিষ্ট ডাবের পানি আর শাঁস ।
৩. রাঙামাটি :
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা রাঙামাটি। কাপ্তাই লেকের বুকে ভেসে থাকা ছোট্ট এর জেলা শহর আর আশপাশে সর্বত্রই রয়েছে অসংখ্য বৈচিত্র্যময় স্থান। এখানকার জায়গাগুলো বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন রূপে সাজে। তবে বর্ষার সাজ একেবারেই অন্যরূপ।
৪. খাগড়াছড়ি :
সৃষ্টিকর্তা অপার সৌন্দর্যে সাজিয়েছেন খাগড়াছড়িকে। এখানে রয়েছে আকাশ-পাহাড়ের মিতালি, চেঙ্গি ও মাইনি উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যতা। যেদিকেই চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। ভ্রমণবিলাসীদের জন্য আদর্শ স্থান। খাগড়াছড়ি পুরোপুরি পাহাড়ি এলাাকা । এখানে আপনি ঝুলন্ত ব্রীজ, আলুটিলা রহস্যময় গুহা, রিছাং ঝরনা এবং পাহাড়ি অদ্ভুত সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন ।
৫ দীঘিনালা বিহার
দীঘিনালা উপভোগ বিহার, সাজেক ভেলী যাওয়ার পথে অবস্থিত খুব সুন্দর এবং শান্ত – স্নিগ্ধ একটি জায়গা । এর ভিতরে প্রবেশের পর, আপনি দুটি মন্দির দেখবেন। একটিতে বুদ্ধের একটি বড় মূর্তি আছে এবং অন্যটিতে রাঙ্গামাটি বিহারের ভান্তে নামের এক স্থানীয়র দুটি মূর্তি আছে।
৬. সিলেট
বাংলাদেশের যে কয়েকটি অঞ্চলে চা-বাগান পরিলক্ষিত হয় তার মধ্যে সিলেট অন্যতম। সিলেটের চায়ের রং, স্বাদ এবং সুবাস অতুলনীয়। রূপকন্যা হিসেবে সারা দেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং।
৭. বিছানাকান্দি :
সিলেটের পর্যটন স্বর্গ। দেশের সীমান্তঘেরা পাথরের বিছানা ও মেঘালয় পাহাড় থেকে আসা ঠাণ্ডা পানি । পাশেই পাহাড়ি সবুজের সমারোহ। ছোট বড় পাথরের ওপর দিয়ে ছুটে আসা স্বচ্ছ পানির স্রোতধারা বিছানাকান্দিতে সৃষ্টি করেছে এক মনোরম পরিবেশ।
৮. সাজেক :
রাঙামাটিতে এর অবস্থান হলেও যেতে হয় খাগড়াছড়ি হয়ে। খাগড়াছড়ি শহর থেকে দীঘিনালা, তারপর বাঘাইহাট হয়ে সাজেক। পুরো রাস্তাটাই অপূর্ব, আশপাশের দৃশ্যও মনোরম। পথের দুই পাশে লাল-সবুজ রঙের বাড়ি ও পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জমে ওঠে মেঘের মেলা ।
৯. রঙরাং পাহাড় :
রঙরাং পাহাড়ের চূড়ায় না উঠলে রাঙামাটির সৌন্দর্য অপূর্ণ থেকে যাবে। পাহাড়ের কোলঘেঁষে বয়ে গেছে মোহনীয় কর্ণফুলী। কর্ণফুলীর পাশে বরকল ও জুরাছড়ি উপজেলায় এর অবস্থান। চারপাশের এমন সব সৌন্দর্য চোখের সামনে চলে আসবে যদি রঙরাং চূড়ায় উঠতে পারেন !
১০. বান্দরবানের বোল্ডিং খিয়াং :
বান্দরবানের মংপ্রু পাড়ায় ঝরনাটির অবস্থান। দুই বিশাল পাহাড়কে পাহারায় রেখে পাথুরে জলের ধারা বয়ে দিচ্ছে এই ঝরনা। পাহাড়ের চূড়ায় উঠতেই বদলে যাবে দৃশ্যপট। ঝরনাগুলো পুরো এলাকাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সাদাটে কুয়াশার চাদরে।

আধুনিক কক্সবাজারের নামকরণ হয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন হিরাম কক্সের নামানুসারে। তিনি এখানে একটি বা...
17/12/2023

আধুনিক কক্সবাজারের নামকরণ হয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন হিরাম কক্সের নামানুসারে। তিনি এখানে একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করেন। এটি ‘কক্স সাহেবের বাজার’ নামে পরিচিতি পায়। সেখান থেকে ‘কক্সবাজার’ নামের উৎপত্তি।আরব ব্যবসয়ী ও ধর্ম প্রচারকগণ ৮ম শতকে চট্টগ্রাম ও আকিয়াব বন্দরে আগমন করেন।এই দুই বন্দরের মধ্যবর্তী হওয়ায় কক্সবাজার এলাকা আরবদের ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসে। নবম শতাব্দীতে কক্সবাজার সহ বৃহত্তর চট্টগ্রাম হরিকেলার রাজা কান্তিদেব দ্বারা শাসিত হয়। ৯৩০ খ্রিস্টাব্দে আরাকান রাজা সুলাত ইঙ্গ চট্টগ্রাম দখল করে নেবার পর থেকে কক্সবাজার আরাকান রাজ্যের অংশ হয়। ১৭৮৪ সালে রার্মারাজ বোধাপায়া আরাকান দখল করে নেয়। ১৭৯৯ সালে বার্মারাজের হাত থেকে বাঁচার জন্য প্রায় ১৩ হাজার আরাকনি কক্সবাজার থেকে পালিয়ে যায়। এদর পূনর্বাসন করার জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি একজন হিরাম কক্সকে নিয়োগ করে।আর কক্সাবাজারে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি চাষিদের মাঝে জমি বিতরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এর ফলে চট্টগ্রাম ও আরাকানের বিভিন্ন অঞ্চল হতে মানুষ এই এলাকায় আসতে শুরু করে।পূনর্বাসন প্রক্রিয়া শেষ হবার পূর্বেই হিরাম কক্স মৃত্যু বরণ করেন। পূনর্বাসন প্রক্রিয়ায় তাঁর অবদানের জন্য কক্স-বাজার নামক একটি বাজার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই কক্স-বাজার থেকে কক্সবাজার নামের উৎপত্তি। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় তাঁর অবদানের জন্য কক্সবাজোর জেলার নামের উৎপত্তি।

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন জেলা কক্সবাজার । বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের আনাগোনা ঘটেছে এই জেলায়, ফলেই এখা...
17/12/2023

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন জেলা কক্সবাজার । বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের আনাগোনা ঘটেছে এই জেলায়, ফলেই এখানকার খাদ্যাভ্যাসে এসেছে ব্যপক বৈচিত্র্যতা। এখানে আছে বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ, যা দিয়ে তৈরি করা হয় নানা ধরনের সুস্বাদু খাবার।চলুন তাহলে কক্সবাজার জেলার জনপ্রিয় খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

ভর্তা
কক্সবাজার জেলার মানুষের দৈনন্দিন জীবনের নিত্য সঙ্গী বিভিন্ন বাহারি ভর্তা। সাধারণ আলু ভর্তা থেকে শুরু করে সামুদ্রিক আনকমন সব শুটকি ও মাছ ভর্তা। প্রত্যেকটা ভর্তার মধ্যেই যেন লুকিয়ে আছে অথেনটিক স্বাদ।কক্সবাজার জেলার ভর্তাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: শুটকি ভর্তা, ডাল ভর্তা, মাছ ভর্তা, সিম ভর্তা, মিক্সড সবজি ভর্তা, বাঁধাকপি ভর্তা, আলু ভর্তা, ডিম ভর্তা, চিংড়ি ভর্তা, মরিচ ভর্তা ইত্যাদি।

লইট্যা ফ্রাই
কক্সবাজার মানেই সামুদ্রিক মাছের ছড়াছড়ি। তবে কক্সবাজার বিচ এর স্ট্রিট ফুড থেকে ফাইভ স্টার হোটেলের স্পেশাল ডিস হিসেবে লইট্যা ফ্রাই বিশেষ ভাবে নিজের স্থান করে নিয়েছে।

ছুরি শুটকি
কক্সবাজার ঘুরতে আসলে আর কিছু না হলেও ছুরি শুটকি সবাই কম বেশি কিনে নিয়ে যায়। ছুরি শুটকি দিয়ে রান্না করা হয় সুস্বাদু বিভিন্ন ধরনের খাবার। বিশেষ করে কক্সবাজারের নামকরা হোটেল গুলোতে রান্না করা ছুড়ি শুটকি বেশ জনপ্রিয়।

চিকেন লাকসু
কক্সবাজার জেলার পাহাড়ি অঞ্চলগুলোতে আছে নানা আদিবাসীদের বসবাস। এই আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত ঐতিহ্যবাহী খাবার চিকেল লাকসু। যে কোনো ঝাল ভর্তাকেই লাকসু বলে, আর চিকেন লাকসু হলো মুরগির মাংস দিয়ে তৈরি বিশেষ ধরনের ভর্তা।কক্সবাজারের ফাইভ স্টার হোটেল গুলোতে চিকেন লাকসুর বেশ চাহিদা রয়েছে।

মুন্ডি
কক্সবাজার জেলার ঐতিহ্যবাহী আদিবাসী সম্প্রদায়ের খাবার মুন্ডি। বর্তমানে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে এই খাবারটি। কক্সবাজার গিয়ে মুন্ডি খায়নি এমন মানুষ খুবই কম।দারুণ মুখরোচক খাবার হিসেবে কক্সবাজারে মুন্ডি খুবই জনপ্রিয়।

মোচা ভাত
কক্সবাজার জেলার আঞ্চলিক ও ঐতিহ্যবাহী খাবার মোচা ভাত। বিশেষ অনুষ্ঠানে এই মোচা ভাত তৈরি করা হয়। মোচা ভাত মূলত ভাত, মাংস, বিভিন্ন ধরনের মাছ ও ডিমের সম্মিলিত একটি খাবার। একই খাবারে ভাত, মাছ, মাংস, ডিম একসাথে সবগুলো খাবারের স্বাদ পাওয়া যায়।

মধু ভাত
কক্সবাজার অঞ্চলে শীত কালে ঘরে ঘরে মধু ভাত খাওয়ার ধুম পড়ে যায়। সাধারণত আশ্বিন ও কার্তিক মাসে মধুভাত খাওয়া হয়। মধুভাত একধরনের মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার।আগের দিন রাতে রান্না করে পরদিন সকালে খালিপেটে মধুভাত খাওয়া হয়। কক্সবাজারের একদমই অথেনটিক এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার মধু ভাত।

এছাড়াও রূপচাঁদা মাছের ফ্রাই, ভেটকি পাতুরি, ধুপপাইস পিঠা, কালাভুনা, টুনা মাছ, ট্যাং ফল, কোরাল মাছের শুটকি, ছতং (স্কুইড) ইত্যাদি জনপ্রিয় খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম।

কক্সবাজার পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতের বিশেষত্ব হল পুরো সৈকতটি বালুকাময়, কর্দমাক্ত নয...
17/12/2023

কক্সবাজার পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতের বিশেষত্ব হল পুরো সৈকতটি বালুকাময়, কর্দমাক্ত নয়। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত একটি মায়াবী ও অপরূপ সৌন্দর্য মন্ডিত সমুদ্র সৈকত। প্রতি ঋতুতে তার রূপ বদলায় যা পর্যটকদের বিমোহিত করে।
এবার তাহলে কক্সবাজারের কিছু দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-

১।কক্সবাজার লাবনী বিচ
কক্সবাজার পুরাতন সমুদ্র-সৈকত, যা লাবনী পয়েন্ট বা পুরাতন সমুদ্র-সৈকত নামেও পরিচিত। সকল সমুদ্র প্রেমি ছুটে যায় কক্সবাজার এই সি-বিচটিতে। কক্সবাজার শহরের নিকটবর্তী হওয়ার কারণে লাবণী সমুদ্র সৈকতকে কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্র সৈকত হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

২।কক্সবাজার কলাতলী বিচ
কক্সবাজারে পর্যটকদের আরেকটি আকর্ষণ স্থান হলো কলাতলী সমুদ্র সৈকত। এটি কক্সবাজারে একটি সি-বিচ পয়েন্ট। বিভিন্ন বয়সের মানুষ এখানে বেড়াতে, সমুদ্রে গোসল করতে, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন।

৩।হিমছড়ি
হিমছড়ি পর্যটন কেন্দ্র কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে মাত্র ১২ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত। পাহাড়েরর পাদদেশের এই সমুদ্র সৈকতের নাম হিমছড়ি। কক্সবাজারের তুলনায় এখানকার সমুদ্র সৈকত তুলনামূলকভাবে নির্জন ও পরিচ্ছন্ন।

৪।কক্সবাজার ইনানি বিচ
ইনানী বিচ বা ইনানী সমুদ্র সৈকত হিমছড়ি থেকে মাত্র ৫ কিমি দূরে। ইনানী সমুদ্র সৈকত প্রবাল প্রাচীর দ্বারা পরিপূর্ণ। অনেকটা সেন্ট মার্টিনের মতো। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতো সৈকতে বড় ঢেউ নেই। ইনানী খুবই শান্ত সমুদ্র সৈকত।

৫।কক্সবাজার রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড
রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশের প্রথম সামুদ্রিক মাছের অ্যাকোয়ারিয়াম। শতাধিক ছোট-বড় অ্যাকোয়ারিয়ামে সাজানো হয়েছে দর্শনীয় শিল্পকর্মটি।

৬।ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কটি কক্সবাজার জেলা সদরের ৪৮ কি.মি উত্তরে এবং চকরিয়া থানা থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। মূলত এটি একটি হরিণ প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে পার্কটি ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়।

কক্সবাজারে যেভাবে বাজেট ফ্রেন্ডলি ট্যুর দিবেন-------------------------------------------------------শহরের যান্ত্রিক জীবন...
17/12/2023

কক্সবাজারে যেভাবে বাজেট ফ্রেন্ডলি ট্যুর দিবেন
-------------------------------------------------------

শহরের যান্ত্রিক জীবনে ক্লান্ত হয়ে যখন মন ফ্রেশ করার বিকল্প থাকে না, তখন একটা ট্যুর দেওয়া হয়ে দাঁড়ায় একেবারে বাধ্যতামূলক। প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়া তখন হয়ে উঠে সময়ের দাবি । আর এজন্য অনেকেই চলে যান পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে। সাগরের সান্নিধ্যে তখন মনের ক্লান্তি ধুয়ে মুছে উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। তবে কক্সবাজার ভ্রমণ ব্যয়বহুল হওয়ায় অনেকের পক্ষেই সেটি সব সময় সম্ভব হয়ে উঠে না। তবে একটু বুদ্ধি করে যদি কৌশলগত সঠিক পরিকল্পনা করা যায়, তবে কম খরচে যে কেউ যেতে পারবে কক্সবাজারে।চলুন তাহলে কিছু কৌশল জেনে নেওয়া যাক।

ছুটির দিনে ট্যুরের পরিকল্পনা না রাখাই ভালো। কারণ তখন কক্সবাজারের পর্যটকের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। তাই এই সময় ভ্রমণ করা বেশ ব্যয়বহুল , তখন হোটেল খরচ থেকে যাবতীয় সবকিছু দাম বেশ বাড়তি থাকে।

দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে সরাসরি কক্সবাজারে যাওয়ার জন্য বাসগুলো সব সময় অ্যাভেলেবেল থাকে, চেষ্টা করতে হবে রাতের টিকিট বুক করার, যাওয়া আসার অংশটুকু রাতে রাখলে দু’দিনের থাকার খরচ কমে যাবে।

বীচ থেকে দূরে, গলির মধ্যে হোটেল বুক করুন।কক্সবাজারে বিচের যত কাছে থাকবেন ততই ভাড়া বাড়বে। যেহেতু আপনি বিচেই ঘুরবেন, তাই বেশি ভাড়া দিয়ে সমুদ্রের পাশে থাকার প্রয়োজন নেই।

লোকাল ইজিবাইক বা অটো ব্যবহার করুন। কলাতলী মোড় থেকে ইনানি বা হিমছড়ি যেতে ইজি বাইক/অটোতে যেতে পারেন। হিমছড়ি পর্যন্ত মাত্র ২০ টাকা ভাড়ায় চলে যেতে পারবেন, আর ইনানি বিচ পর্যন্তু খরচ হবে জনপ্রতি মাত্র ৫০ টাকা।

Address

Dhaka
1213

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Share and Trip posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Share and Trip:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies