সাজেক ভ্যালী ভ্রমণ: ৳৪৭০০ # বুকিংঃ 01672740110,01632640118
সাজেক ভ্যালী ভ্রমণ
(৩ রাত ২ দিন) যাওয়া আসা সহ
# বুকিংঃ 01672740110,01632640118
# ভ্রমণ খড়চ:-
জন প্রতি ৪৭০০/- নন এসি বাস এবং ৪ জনের রুম শেয়ার।
জন প্রতি ৫৭০০/- এসি বাস এবং ৪ জনের রুম শেয়ার।
# কাপল রুমের জন্য জন প্রতি ৫০০/- যোগ হবে।
ভ্রমণের তারিখঃ ৮-১১ নভেম্বর , ২০১৮
================================
☛যাত্রার তারিখঃ (৮.১১.২০১৮) রাত ১১০০ টায়
☜ফেরার তারিখঃ (১০.১১.২০১৮) রাত ০৯০০ টায়
# বুকিংঃ 01672740110,01632640118
কটেজ সুবিধাঃ কাঠের কটেজ, এটাচ্চ টাইলস কৃত বাথরুম। ৫/৭ ফিট অথাবা ৬/৭ ফিট বেড, মনোরম ডিজাইনে সাজানো রুম, শুবিশাল বারন্দা থেকে খুবই ভাল ভিও দেখা যবে।
********************************************
(৮.১১.২০১৮) তারিখে ১১.০০ কলাবাগান থেকে রওনা দিয়ে।
# প্রথম দিনঃশুক্রবার (৯.১১.২০১৮) তারিখ
ভোর ৬ টায় আমরা খাগড়াছারি পৌছে, হোটেলে গ্রুপ ভিত্তিক রুমে চেকিন করে ফ্রেশ হয়ে ব্রেকফাস্ট করে নিব। তারপর সাজেকের উদ্দ্যেশ্যে রওনা দিব ০৯.০০টায়। খাগড়াছারি থেকে সাজেকের দূরত্ব কমবেশি ৭৫ কিমি, সময় লাগে মোটামুটি ৩ ঘন্টা। পথি মধ্যে বাঘাই হাট নামক স্থানে সেনাবাহিনীর স্কটের জন্য অপেক্ষা করব সকাল ১০.৩০ টার সময় স্কট স্টার্ট করবে সাজেকের উদ্দ্যেশ্যে। রাস্তার দুই পাশে উচু নিচু পাহার আর সবুজের বুক চীড়ে এগিয়ে যেতে থাকবে গাড়ি। ও হা! একটা তথ্য জানানো প্রয়োজন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা রাঙ্গামাটি, আর রাঙ্গামাটি জেলার একটি উপজেলা হলো বাঘাইছড়ী, যা আয়তনে মেহেরপুর জেলার সমান। আর সাজেক এই বাঘাইছাড়ী উপজেলার একটি ইউনিয়ন, যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন। গাড়ি যতই সামনের দিকে এগুতে থাকবে ততি পাহাড়ের উচ্চতা বাড়তে থাকবে। এর আগে আমরা মাসালং ব্রীজ ক্রস করব, এখানে দুইটি নদী একত্রে মিলিত হয়েছে, কথিত আছে এই দুই নদী দুই ভাই বোন একটির নাম গঙ্গারাম আর একটি মাসালং যা একত্রে মাসালং নদী হয়ে কাপ্তাই লেকে গিয়ে মিশেছে। পথের দুই ধারে পাহাড়ি শিশুরা হাত নেড়ে আপনাকে অভ্যর্থনা যানাবে যা আপনার মনকে ছুঁয়ে যাবে। শেষের ৬ কিমি গাড়ি শুধু উপরের দিকে উঠতেই থাকবে এভাবে একসময় আপনি এসে পৌঁছবেন মেঘের দেশ সাজেকে। আসলে একটু ভাল করে অনুভব করলে দেখবেন হয়তো আপনার ভ্রমণের পুরো আনন্দটাই পেয়েযেতে পারেন এই যাত্রা পথেই। সাজেকে পৌঁছে কটেজে চেকিন করব। তারপর ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খাব। বিকেলে চলে যাব সাজেকের সবচেয়ে ঊচু পাড়া কংলাক পাড়ায়। সন্ধায় ফানুশ উড়ি
সাজেক ভ্যালী ভ্রমণ: ৳৫০০০ # বুকিংঃ 01672740110,01632640118
সাজেক ভ্যালী ভ্রমণ
(৩ রাত ২ দিন) যাওয়া আসা সহ
# বুকিংঃ 01672740110,01632640118
# ভ্রমণ খড়চ:-
জন প্রতি ৫০০০/- নন এসি বাস এবং ৪ জনের রুম শেয়ার।
জন প্রতি ৬০০০/- এসি বাস এবং ৪ জনের রুম শেয়ার।
# কাপল রুমের জন্য জন প্রতি ৫০০/- যোগ হবে।
ভ্রমণের তারিখঃ ১-৪ নভেম্বর , ২০১৮
================================
☛যাত্রার তারিখঃ (১ে.১১.২০১৮) রাত ১১০০ টায়
☜ফেরার তারিখঃ (৩.১১.২০১৮) রাত ০৯০০ টায়
# বুকিংঃ 01672740110,01632640118
কটেজ সুবিধাঃ কাঠের কটেজ, এটাচ্চ টাইলস কৃত বাথরুম। ৫/৭ ফিট অথাবা ৬/৭ ফিট বেড, মনোরম ডিজাইনে সাজানো রুম, শুবিশাল বারন্দা থেকে খুবই ভাল ভিও দেখা যবে।
********************************************
(১.১১.২০১৮) তারিখে ১১.০০ কলাবাগান থেকে রওনা দিয়ে।
# প্রথম দিনঃশুক্রবার (২.১১.২০১৮) তারিখ
ভোর ৬ টায় আমরা খাগড়াছারি পৌছে, হোটেলে গ্রুপ ভিত্তিক রুমে চেকিন করে ফ্রেশ হয়ে ব্রেকফাস্ট করে নিব। তারপর সাজেকের উদ্দ্যেশ্যে রওনা দিব ০৯.০০টায়। খাগড়াছারি থেকে সাজেকের দূরত্ব কমবেশি ৭৫ কিমি, সময় লাগে মোটামুটি ৩ ঘন্টা। পথি মধ্যে বাঘাই হাট নামক স্থানে সেনাবাহিনীর স্কটের জন্য অপেক্ষা করব সকাল ১০.৩০ টার সময় স্কট স্টার্ট করবে সাজেকের উদ্দ্যেশ্যে। রাস্তার দুই পাশে উচু নিচু পাহার আর সবুজের বুক চীড়ে এগিয়ে যেতে থাকবে গাড়ি। ও হা! একটা তথ্য জানানো প্রয়োজন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা রাঙ্গামাটি, আর রাঙ্গামাটি জেলার একটি উপজেলা হলো বাঘাইছড়ী, যা আয়তনে মেহেরপুর জেলার সমান। আর সাজেক এই বাঘাইছাড়ী উপজেলার একটি ইউনিয়ন, যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন। গাড়ি যতই সামনের দিকে এগুতে থাকবে ততি পাহাড়ের উচ্চতা বাড়তে থাকবে। এর আগে আমরা মাসালং ব্রীজ ক্রস করব, এখানে দুইটি নদী একত্রে মিলিত হয়েছে, কথিত আছে এই দুই নদী দুই ভাই বোন একটির নাম গঙ্গারাম আর একটি মাসালং যা একত্রে মাসালং নদী হয়ে কাপ্তাই লেকে গিয়ে মিশেছে। পথের দুই ধারে পাহাড়ি শিশুরা হাত নেড়ে আপনাকে অভ্যর্থনা যানাবে যা আপনার মনকে ছুঁয়ে যাবে। শেষের ৬ কিমি গাড়ি শুধু উপরের দিকে উঠতেই থাকবে এভাবে একসময় আপনি এসে পৌঁছবেন মেঘের দেশ সাজেকে। আসলে একটু ভাল করে অনুভব করলে দেখবেন হয়তো আপনার ভ্রমণের পুরো আনন্দটাই পেয়েযেতে পারেন এই যাত্রা পথেই। সাজেকে পৌঁছে কটেজে চেকিন করব। তারপর ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খাব। বিকেলে চলে যাব সাজেকের সবচেয়ে ঊচু পাড়া কংলাক পাড়ায়। সন্ধায় ফানুশ উড়িয়