Hadi Tourism

Hadi Tourism ভ্রমণ ও ভিসা সংক্রান্ত তথ্য পেতেঃ
017123576

ভালবাসা ও দোয়া রইলো ভাই তোর জন্য। এর প্রতিদান আল্লাহ তোকে দিবে💜। আর আহতদের সুস্থতা কামনা করছি এবং নিহতের আত্মার মাগফিরাত...
28/03/2019

ভালবাসা ও দোয়া রইলো ভাই তোর জন্য। এর প্রতিদান আল্লাহ তোকে দিবে💜। আর আহতদের সুস্থতা কামনা করছি এবং নিহতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

২২ টি দেশের টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং করা হয়...ভিসার ক্ষেত্রে কনসালটেন্সি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার ভিসা সংক্রান্ত য...
20/03/2019

২২ টি দেশের টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং করা হয়...

ভিসার ক্ষেত্রে কনসালটেন্সি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার ভিসা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এবং সঠিক পরামর্শ জেনে নিন ।যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে।

☎ 01712-357621, 01811-223514, 01921-585358

ভারত(ভিসা প্রসেসিং) ৮০০/-(৩ কর্ম দিবস)
থাইল্যান্ড : ৫,০০০/- ( টুরিস্ট ভিসা/মেডিক্যাল )
মালয়েশিয়া : ৬,২০০/- (স্টিকার ভিসা ৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
মালয়েশিয়া : ৪,৯০০/- (ই-ভিসা ৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
সিঙ্গাপুর : ৩,৫০০/- (ইনভাইটেশন ছাড়া) ( ৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
সিঙ্গাপুর : ৪,৯০০/- (ইনভাইটেশন সহ) ( ৭ কর্ম দিবস আনুমানিক )
কম্বোডিয়াঃ ৫,০০০/-(ই-ভিসা) ৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
শ্রীলাঙ্কা : ৪,০০০/- (ই-ভিসা) (৩ কর্ম দিবস আনুমানিক)
ফিলিফাইন : ৬,০০০/- (২০+ কর্ম দিবস আনুমানিক)
--------------------------------------------------------------------------------------
যে কোন এয়ারলাইন্সে । ( দুবাই UAE Visa )
দুবাই ৩০ দিনের ভিসা :১০,৯০০/- (৭-১০+ কর্ম দিবস আনুমানিক ) নরমাল
----------------------------------------------------------------------------------------------------
হংকং:২৫,০০০/-(৩ কর্ম দিবস আনুমানিক) ছবি, ভিজিটিং কার্ড, পাসপোর্ট লাগবে ।
(শুধুমাত্র হংকং:আগে যাওয়া থাকলে এই ভিসা করা সম্ভব হবে )
---------------------------------------------------------------------------------------
ভিয়েতনাম : ৪,০০০ /-( এপ্রুভাল নির্ধারিত তারিখ সিঙ্গেল এন্ট্রি )
ভিয়েতনাম : ১০,৯০০ /-(স্টিকার নির্ধারিত তারিখ সিঙ্গেল এন্ট্রি)
----------------------------------------------------------------------------------------
মিশর : ৭,০০০/- (ইনভাইটেশন ছাড়া) (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
মিশর : ১১,০০০/- (ইনভাইটেশন সহ) (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
তুরস্ক : ৩,০০০/- প্রসেসিং ফি (ইনভাইটেশন ছাড়া) (১৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
ব্রুনাইঃ ৩,০০০/- প্রসেসিং ফি (৭ কর্ম দিবস আনুমানিক)
রাশিয়া: ৩,০০০/- প্রসেসিং ফি ( ইনভাইটেশন ছাড়া )
মরিশাস: ১০,৯০০/- (এপ্রুভাল ভিসা ২৫ কর্ম দিবস আনুমানিক)
--------------------------------------------------------------------------------------------
চায়না ভিসা ( চায়না ভিসা খরচ পরিবতনশীল )
চায়না ভিসা : ৮,৯০০/- (পূর্বে চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
চায়না ভিসা : ৯,৫০০/- (৩ দেশ যাওয়া থাকতে হবে )
চায়না ভিসা (৬ মাসের এর ডাবল এন্ট্রী ভিসা ) : ১১,০০০/- (পূর্বে ১ বার চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
চায়না ভিসা : ( ১ বৎসর এর মাল্টীপল ভিসা ): ১৮,৫০০/-(পূর্বে ২ বার চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
চায়না ভিসা : (২ বৎসর এর মাল্টীপল ভিসা ) ২৮,৫০০/-(পূর্বে ১ বার ১ বৎসর এর মাল্টীপল ভিসা থাকতে হবে )
--------------------------------------------------------------------------------------------
কোরিয়া = ৪,৬৮০ এমব্যাসি ফি + ( প্রসেসিং ফি ৩,৫০০/-শুধুমাত্র )
জাপান = ৫৩০০টাকা + ( প্রসেসিং ফি ৩,৫০০/-শুধুমাত্র )
----------------------------------------------------------------
আমেরিকা = ১২,৬৯০/- এমব্যাসি ফি + (প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)
কানাডা = ১২,৫০০/- এমব্যাসি ফি + ( প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)
ইংল্যান্ড = ১১,৫০০/- এমব্যাসি ফি + (প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)
অস্ট্রেলিয়া = ১২,৫০০/- এমব্যাসি ফি + (প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)
ফ্রান্স = ৮৪৬২ + (প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)
ইতালি = ৪২৮৪ টাকা + (প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)
সুইডেন = ৫০৪০টাকা + (প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)
জার্মান = ৫৩০০টাকা + (প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)
স্পেন = ৫৩০০টাকা + (প্রসেসিং ফি ৫,৫০০/- শুধুমাত্র)

Hadi Tourism
House # 55/1, Islam Estate (5th Floor), Purana Paltan,Dhaka-1000
Phone: 01712-357621, 01811-223514, 01921-585358
Office : 0257160539
E-mail: [email protected]

http://somoynews.tv/pages/details/149569/%E0%
09/03/2019

http://somoynews.tv/pages/details/149569/%E0%

সাজেকে চাঁদা না পেয়ে কটেজ-রিসোর্টে পানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে সন্ত্রাসী গ

খাগড়াছড়ি,সাজেক ভ্রমন (১৫ই মার্চ -১৭ই মার্চ)এ বসন্তে ঘুরে আসুন মেঘেদের রাজ্যে...আসছে ১৫ মার্চ থেকে লম্বা এ ছুটি ঘরে অলসভা...
05/03/2019

খাগড়াছড়ি,সাজেক ভ্রমন (১৫ই মার্চ -১৭ই মার্চ)

এ বসন্তে ঘুরে আসুন মেঘেদের রাজ্যে...আসছে ১৫ মার্চ থেকে লম্বা এ ছুটি ঘরে অলসভাবে না কাটিয়ে এবার উপভোগ করুন ভিন্ন ভাবে মেঘেদের সাথে খেলা করে... হ্যা এতক্ষনে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন সাজেকের কথাই বলছি। আপনার ছুটিকে উপভোগ্য করে তুলতেই আমাদের এ আয়োজন। বিস্তারিত ট্যুর প্ল্যান দেখে স্বিদান্ত নিন কি ঘরে অলস সময় কাটাবেন নাকি ছুটিকে উপভোগ্য করে তুলবেন।

❑ ভ্রমণ খরচঃ

ঢাকা থেকে মাত্র ৫০০০/- টাকা প্রতি জন।
প্রি-বুকিং এ ১০% পর্যন্ত ছাড়!!!!
এই অফার ১০/০৩/২০১৯ ইং পর্যন্ত।

**যোগাযোগঃ হাদি ট্যুরিজম,ইসলাম এস্টেট ,৫৫/১ (৬ষ্ঠ তলা ),পুরানা পল্টন,ঢাকা-১০০০।
মোবাইলঃ 01712-357621 ,01811-223514,01944-902405

❑ ভ্রমণের স্থান সমুহঃ

* হাজাছড়া ঝর্ণা
* রিসাং ঝর্না (তেরাং তৈ কালাই)
* সাজেক
* রুই লুই পাড়া
* কংলক পাড়া
* স্টোন গার্ডেন
*হ্যালিপ্যাড
* আলুটিলা গুহা
* পানছড়ি বৃহৎ বৌদ্ধ বিহার
* ঝুলন্ত ব্রীজ

স্পেশাল ফিচারঃ

* সবার অংশ গ্রহনে Bar-B-Q Party
* ফানুস উৎসব
* ফটোগ্রাফি

খাগড়াছড়ি, সাজেক (৩ রাত, ২দিন ) বিস্তারিত প্লান ঃ

১৫ মার্চ ২০১৯ঃ
রাত ৯.৩০ আরামবাগ থেকে খাগড়াছড়ির উদ্দ্যেশে রওনা হবো। রাতে সৌজন্যমূলক নাস্তার আয়োজন বাসেই থাকবে।

১৬ মার্চ ২০১৯ঃ সকালে খাগড়াছড়ি পৌছে নাস্তা সেরে নিবো।
এরপর সাজেকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো চান্দের গাড়িতে। দুপুরের মধ্যে সাজেকে রিসোর্টে চেক-ইন করে দুপুরের খাবার ও সারাদিন সাজেক এবং তার আশেপাশের স্পট ভ্রমন। রাতে সাজেকেই BAR-B-Q পার্টি।

পরদিন সকালের খাবারের পর খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো। সারাদিন ঘুরবো আলুটিলা গুহা, রিসাং ঝর্ণা, ঝুলন্ত ব্রিজ। সন্ধ্যায় খাগড়াছড়ি হোটেলে ফ্রেশ হয়ে রাতে খাগড়াছড়ি থেকে ঢাকার উদ্দেেশ্য রওনা দিব।

খাবার : সকালে পরোটা, ডিমভাজি, ডাল, চা। দুপুরে মুরগীর মাংস, ভর্তা, ডাল, সবজি। রাতে Bar-B-Q পার্টি। ২য় দিন দুপুরে খাগড়াছড়ির সবচেয়ে সেরা পাহাড়ি রেস্টুরেন্ট "System"এ লাঞ্চ। রাতে খাবো খাগড়াছড়ির সুস্বাদু খাবারের আরেক বিখ্যাত নাম মনটানা-য়।

❑ যা যা থাকছে এর মধ্যেঃ

- ঢাকা - খাগড়াছড়ি - ঢাকা বাস টিকেট।
- তিন দিনের পুরোটা সময় সার্বক্ষনিক জিপ ।
- খাগড়াছড়ি পৌঁছানোর পর সকালের খাবার থেকে শুরু করে আসার দিন রাতের খাবার সহ প্রতিদিন ৩ বেলা খাবার।সাথে যাওয়া এবং আসার পথে বাসে নাস্তার আয়োজন ।

কনফার্ম করার আগে যে ব্যাপার গুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবেঃ

* এক রুমে ৪ জন করে থাকা। রুমে দুইটি করে বড় বেড থাকবে। অবশ্যই মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে। সব রুমে এটাচ বাথ থাকবে।
* কাপলরুম এভেইলএবল। যে কেউ ইচ্ছা করলে কাপল রুম নিতে পারবেন। তবে বুকিং'এর সময় কনফার্ম করতে হবে এবং এক্ষেত্রে চার্জ প্রযোজ্য।

❑উল্লেখযোগ্যঃ

***কোন হিডেন চার্জ নেই।
* বাসের আসন বণ্টনের ক্ষেত্রে সিট আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়।
**দেশের সেরা পরিবহনের হিনো লাক্সারী চেয়ার কোচ গাড়ী।
**আসার পথে থাকছে রেফেল ড্র!

***বুকিং মানি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ

১. সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
(ইসলাম এস্টেট (৫ম তলা),৫৫/১ পুরানা পল্টন ,ঢাকা-1000।

২. বিকাশ ও ডাচ বাংলা ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং রকেটের মাধ্যমে বুক করা যাবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আগে মোবাইলে কথা বলে নিবেন।

** চাইল্ড পলিসিঃ
- ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৬ বছরের শিশুদের জন্য আলোচনা স্বাপেক্ষে ছাড় প্রযোজ্য হবে।

***যোগাযোগঃ হাদি ট্যুরিজম,ইসলাম এস্টেট ,৫৫/১ (৬ষ্ঠ তলা ), পুরানা পল্টন,ঢাকা-১০০০।
মোবাইলঃ
01712-357621
01944-902405
01811-223514

http://faporbaz.me/
04/03/2019

http://faporbaz.me/

বিশ্বে এমন কিছু ইয়ট দেখতে পাওয়া যায় যেগুলি অনেক ব্যয়বহুল। এগুলি বিশ্বের এলিট শ্রেণীর মধ্যে সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদ....

খাগড়াছড়ি ও সাজেক ভ্রমন বৃত্তান্তঃ কিভাবে যাবেন ,কোথায় থাকবেন,কি কি দর্শনীয় স্থান আছে সব কিছুর বিস্তারিত ইনফরমেশন......খা...
28/02/2019

খাগড়াছড়ি ও সাজেক ভ্রমন বৃত্তান্তঃ

কিভাবে যাবেন ,কোথায় থাকবেন,কি কি দর্শনীয় স্থান আছে সব কিছুর বিস্তারিত ইনফরমেশন......

খাগড়াছড়ি ২৬৯৯.৫৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের পার্বত্য চট্রগ্রামের একটি জেলা।এই জেলার উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, দক্ষিণে চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা, পূর্বে ভারতের মিজোরাম রাজ্য ও ত্রিপুরা রাজ্য এবং পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য অবস্থিত।যার আটটি উপজেলা ও নয়টি থানা। উপজেলা গুলো হলো খাগড়াছড়ি সদর, মহালছড়ি,মাটি রাঙা ,দীঘিনালা , মানিকছড়ি, পানছড়ি ,লক্ষীছড়ি ও রামগড়।অসংখ্য ঝর্ণা আর বুনো পাহাড় মিলিয়ে এক জানা-অজানা রহস্যের নাম খাগড়াছড়ি। অফুরন্ত পর্যটন সম্ভাবনা নিয়ে হাতছানি দিয়ে ডাকছে খাগড়াছড়ি। প্রকৃতি অকৃপণভাবে সাজিয়েছে খাগড়াছড়িকে। স্বতন্ত্র করেছে বিভিন্ন অনন্য বৈশিষ্ট্যে। এখানে রয়েছে আকাশ-পাহাড়ের মিতালী, চেঙ্গী ও মাইনী উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যতা।যেদিকেই চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ।বাংলাদেশের এক-দশমাংশ রূপময় ভূ-খণ্ড পার্বত্য চট্টগ্রাম। বিস্তৃত সংরক্ষিত বনাঞ্চল, উপত্যকা, নদী, পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে ঢেউ খেলানো সৌন্দর্য, পাহাড়ি ঝরনা-ঝিরি দেশ-বিদেশের অনেক আকর্ষণীয় স্থানকেও হার মানাতে পারে। পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির চারদিক ঢেউতোলা সবুজের উঁচু পাহাড়ের দেয়াল। মাঝে মাঝে ব্যস্ত ছোট ছোট শহর ও শহরের প্রবেশ পথের দু’পাশে সবুজের বাঁকে-বাঁকে উঁচু-নিচু সর্পিল রাস্তা। অনেক পর্যটকই খাগড়াছড়ি শহরকে ছবিতে দেখা নেপালের কাঠমান্ডু শহরের সাথে তুলনা করে থাকেন।সময়ের ব্যবধানে আলুটিলার রহস্যময় সুরঙ্গ, রিছাং ঝরনা, তৈদুছড়া ঝরনা, ঝুলন্ত ব্রীজ, হর্টিকালচার সেন্টারসহ খাগড়াছড়ির অরণ্যঘেরা সবুজ প্রকৃতির টানে পর্যটকরা ছুটছে পাহাড়ের পথে।সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও এর যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে । খাগড়াছড়ির প্রধান নদী হলো চেঙ্গী , মাইনী ও কাসালং। এছাড়াও উল্লেখ যোগ্য নদী গুলো ফেনী , গঙ্গারাম,মাসালং ,চিংড়ি ও হালদা। চেঙ্গী খাগড়াছড়ির সবচেয়ে বড় ও ঐতিহ্যবাহী নদী। চেঙ্গী কর্ণফুলীর শাখা নদী। কর্ণফুলী ভারতের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে। ঢাকা থেকে সড়ক পথে খাগড়াছড়ির দুরত্ব ২৭৫ কিঃ মিঃ। ঢাকা চট্রগ্রাম রোডের বারৈয়ার হাট থেকে হাতের বামে পাহাড়ী আঁকা বাঁকা পথ হয়ে খাগড়াছড়ি যেতে হয়। নল খাগড়া ও ছড়ার সংমিশ্রনে এ অঞ্চলের নাম হয় খাগড়াছড়ি।
যা ঘুরে দেখবেনঃ

আলুটিলা ও গুহাঃ

আলুটিলা ঢাকা / চট্রগ্রাম – খাগড়াছড়ি রাস্তার পাশে খাগড়াছড়ি শহরের আগে হাতের বামে অবস্থিত। সমুদ্র পৃষ্ট থেকে যার উচ্চতা ৩০০০ ফুট । দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্বের সময় দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে মানুষ এই পাহাড় থেকে বুনো আলু সংগ্রহ করে খেতো। তখন থেকে এর নাম হয় আলুটিলা । আলুটিলা গুহাকে দেবতা গুহাও বলে । গুহার দৈর্ঘ্য ২৫০ ফুট যা পার হতে ১০-১৫ মিনিটের মতো সময় লাগে।ভালহয় যদি টর্চ নিয়ে যান। গুহার ভিতরে ভাল করে দেখে পা ফেলবেন । অহেতুক তাড়াহুড়া করবেন না।

রিসাংঝর্ণাঃ

ঢাকা / চট্রগ্রাম – খাগড়াছড়ি রাস্তার ১০ কিঃ মিঃ পূর্বে রিসাং বা মেম্বার পাড়া বাস ষ্ট্যান্ডে নামতে হবে। বাস ষ্ট্যান্ড থেকে ইট সলিং ধরে ২ কিঃ মিঃ এর মতো এসে হাতের বামে একটু গিয়ে সিড়ি ধরে নীচে নামলেই রিসাং ঝর্ণা পাবেন। পাহাড়ি পথেও আসতে পারবেন। বাস ষ্ট্যান্ড থেকে এই ২ কিঃ মিঃ রাস্তা কিন্তু আপনাকে পায়ে হেঁটে যেতে হবে যদি না আপনি আমাদের দেশের আলোকে বড় সড় কিছু বা আপনার বড় সড় কেউ না থাকে । বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি । তার মানে আমি গাড়ি দিয়ে যাইনি , আমাকে পায়ে হেঁটেই যেতে হয়েছে । যাবার সময় অনেককে গাড়ীতে করে যেতে দেখেছি । সেই থেকে বলা । এটি মাটিরাঙ্গা ইউনিয়নে পরেছে যা ২০০৩ সালে পর্যটকদের নজরে আসে । যার উচ্চতা ১০০ ফুট এর মত । এর মালিক রবীন্দ্র টিপরা । তিনি ১৯৮৯ সালে সরকার থেকে ১০ একর জমি লিজ নেন ।

অপু ঝর্ণাঃ

রিসাং ও অপু ঝর্ণার রাস্তা একই । রিসাং বা মেম্বার পাড়া বাস ষ্ট্যান্ড থেকে ইট সলিং ধরে সোজা এসে বামে রিসাং এর দিকে না গিয়ে ২০ গজের মত সামনে এসে বাম দিকে তাকালে ১৫ গজ দূরে একটি তেঁতুল গাছ দেখা যাবে । তেঁতুল গাছের পাশ দিয়ে নিচে ঝিরিতে নেমে ঝিরি ধরে ১৫ মিনিটের মত বাম দিকে গেলে ঝিরির মাথায় অপু ঝর্ণা পাবেন । বর্ষা কালে দড়ি ছাড়া এ পথে নামাটা একটু ঝুঁকিপূর্ণ । তাই একটু সাবধানে নামবেন । অন্য আরেকটি পথে ঝর্ণায় যেতে পারবেন । ইট সলিং ধরে সোঁজা এসে রিসাং বা তেঁতুল গাছের দিকে না গিয়ে সলিং এর শেষ মাথায় এসে হাতের ডানে নেমে যাবেন । ১৫ মিনিটের মত গেলে ঝিরি পাবেন । ঝিরি ধরে বাম দিকে গেলে ঝিরির শেষ মাথায় অপু ঝর্ণা পাবেন । রিসাং এর পাশে কিছু দোকান আছে , দোকানের কাউকে কিছু টাকা দিলেই ওরা আপনাকে ঝর্ণা দেখিয়ে আনবে ।

দেবতা পুকুরঃ

যা মহাতীর্থ নুনছড়ি মাতাই পুখরী দেবতা পুকুর নামে পরিচিত । খাগড়াছড়ি শহর থেকে ১৫ কিঃ মিঃ দক্ষিনে মহালছড়ি রোডে ২৫৭ নং নুন ছড়ি মৌজায় অবস্থিত । মূল সড়ক থেকে মাইচ ছড়ি স্কুল হয়ে ৬ কিঃ মিঃ এর মতো যেতে হয় । ২ একর জমি জুড়ে এর অবস্থান । এটি ত্রিপুরা জাতির তীর্থ স্থান । পাশে একটি মন্দির আছে । নুন ছড়ি ছড়াটি আলুটিলা পর্বত শ্রেণী থেকে পরেছে । আগে সুন্দর এই ঝিরিটি হেঁটে পার হয়ে যেতে হতো । এখন ঝিরির উপর কালভার্ট তৈরী করা হয়েছে । কালভার্টের আগের গ্রাম থেকে পথ দেখানোর জন্য কাউকে নিয়ে যেতে পারেন । সাথে খাবার পানি নিতে ভুলবেন না ।

নিউজিল্যান্ডঃ

শহর থেকে ১.৫ কিঃ মিঃ দক্ষিনে পানখাই পাড়ার পাশে অবস্থিত । সি এন জি বা অটোতে করে যেতে পারবেন। আপনি সত্যিকারের নিউজিল্যান্ড না গিয়েও এখানে বসে তার সৌন্দর্য্য উপলব্দি করতে পারবেন।

দীঘিনালা বন বিহারঃ

দীঘিনালা বাজার থেকে সি এন জি বা অটোতে করে যেতে পারবেন । ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগবে । ১৮ একর জমির উপর এর অবস্থান । বনভন্তে ১৯৬২ সালে এখানে আসেন । উনি ১২ বছর এখানে সাধনা করেছেন ।

অরণ্য কুটিরঃ

জেলা শহর থেকে ৩০ কিঃ মিঃ উত্তরে পানছড়ি শান্তিপুর অরন্য কুটির অবস্থিত । যা ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় । খাগড়াছড়ি শহর থেকে চাঁদের গাড়ী বা সি এন জি রিজার্ভ নিয়ে যেতে পারবেন । এখানে গৌতম বুদ্ধের অনেক বড় একটি মূর্তি আছে।

ঝুলন্ত ব্রীজঃ

এটি দীঘিনালা উপজেলায় অবস্থিত । খাগড়াছড়ি থেকে এটির দুরত্ব ২৪ কিঃমিঃ । মাইনি নদীর উপর ১৯৯০ সালে এটি তৈরী করা হয় । দীঘিনালা আর্মি ক্যাম্প পার হয়ে কাওয়া খালী বাজার থেকে হাতের ডানে ২০ মিনিটের মত গেলে এটি দেখা যাবে ।

তৈদুছড়া/ শিবছড়ি ঝর্ণা ১ঃ

ঝর্ণার উপরের ধাপ থেকে নাম করন করা হয় । যাতায়াত সুবিধা ও বহুল পরিচিতির কারণে নীচের ধাপকেই এক লিখলাম । দীঘিনালা বাজার থেকে ২৫ মিনিটের মত গাড়ীতে গিয়ে হেঁটে নদী পার হয়ে যাওয়া আসা সহ মোট ৬ ঘন্টার ট্রেকিং এ তৈদুছড়া ১ ও ২ ঝর্ণা দেখে আসতে পারবেন । এটি মূলত ঝিরি ট্রেইল তাই একটু সাবধানে পা ফেলতে হবে ।

তৈদুছড়া/ শিবছড়ি ঝর্ণা ২ ঃ

দীঘিনালা বাজার থেকে ২৫ মিনিটের মত গাড়ীতে গিয়ে হেঁটে নদী পার হয়ে যাওয়া আসা সহ মোট ৬ ঘন্টার ট্রেকিং এ তৈদুছড়া ১ ও ২ ঝর্ণা দেখে আসতে পারবেন । এটি মূলত ঝিরি ট্রেইল তাই একটু সাবধানে পা ফেলতে হবে । তৈদুছড়া ১ নং ঝর্ণা থেকে ৩ টি উপায়ে ২ নং ঝর্ণা যেতে পারবেন । ১) মূল ঝিরি ধরে আসার সময় হাতের বামে এর দিকে না এসে সোজা ২০ মিনিটের মত গিয়ে বামে পাহাড়ী পথে যাওয়া যাবে । এই পথে কেউ যায় না বললেই চলে । তাই পাহাড়ে বড় বড় ছন জাতীয় গাছের কারনে পথ হারানো স্বাভাবিক ব্যাপার । আমরা পথ হারিয়ে ফেলি । এই পথে না যাওয়াই ভাল । ২) তৈদুছড়া এক ঝর্ণার সাথে লাগানো ডান পাশ দিয়ে খাড়া উপরে উঠা যায় । বর্ষা কালে দড়ি ছাড়া এই পথটা কিছুটা বিপদজনক । ৩) ঝর্ণা থেকে ২৫ গজ আগে হাতের ডানে পাহাড়ে উঠে গেছে এই পথটি সব চেয়ে ভাল ।

সাজেক ভ্যালী :

চারপাশে মনোরম পাহাড় সারি ,সাদা তুলোর মতো মেঘের ভ্যালী আপনাকে মুগ্ধ করবেই।সাজেক এমনই আশ্চর্যজনক জায়গা যেখানেই একই দিনে প্রকৃতির তিন রকন রুপের সান্নিধ্যে আপনি হতে পারেন চমৎকৃত।কখনো বা খুব গরম অনুভব হবে তারপর হয়ত বৃষ্টিতে ভিজে যাবেন কিংবা চোখের পলকেই মেঘের ঘন কুয়াশায় চাদরে ঢেকে যাবে আপনার চারপাশ। প্রাকৃ্তিক নিসর্গ আর তুলোর মতো মেঘের পাহাড় থেকে পাহাড়ে উড়োউড়ির খেলা দেখতে সাজেক আদর্শ
জায়গা।

প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের আঁধার আমাদের মাতৃভূমি রূপসী বাংলা । রূপের অপার সৌন্দর্য্যের সাঁজে সেঁজে আছে বাংলা মা। আমরা সৌন্দর্য্যের খোঁজে ছুটে বেড়াই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে । কিন্তু একবারও কিভেবে দেখেছি আমাদের দেশের সৌন্দর্য্য তাদের চেয়ে কোন অংশে কম নয় । আমরা বিভিন্ন দেশের গ্রীন ভ্যালী দেখতে যাই কিন্তু ঢাকা থেকে মাত্র ৭/৮ ঘণ্টা গাড়ি পথে পার্বত্য অঞ্চলের রাঙামাটি জেলার সাজেক ভ্যালী টা আমরা কজনই বা দেখেছি । হাতে দুই দিন সময় নিয়ে বেড়িয়ে পড়ুন এ সৌন্দর্য্য অবলোকন করার জন্য, যা আপনার সুন্দর একটি স্মৃতি হয়ে কল্পনায় গেঁথে থাকবে । সাজেক রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত । সাজেক হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন । যার আয়তন ৭০২ বর্গমাইল । সাজেকের উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা , দক্ষিনে রাঙামাটির লংগদু ,পূর্বে ভারতের মিজোরাম , পশ্চিমে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা ।সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও এর যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে । রাঙামাটি থেকে নৌ পথে কাপ্তাই হয়ে এসে অনেক পথ হেঁটে সাজেক আসা যায় । খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব৭০ কিলোমিটার । আর দীঘিনালা থেকে ৪৯ কিলোমিটার । বাঘাইহাট থেকে ৩৪ কিলোমিটার । খাগড়াছড়ি থেকে দীঘিনালা আর্মি ক্যাম্প হয়ে সাজেক যেতে হয় । পরে পরবে ১০ নং বাঘাইহাট পুলিশ ও আর্মি ক্যাম্প । যেখান থেকে আপনাকে সাজেক যাবার মূল অনুমতি নিতেহবে । তারপর কাসালং ব্রিজ, ২টি নদী মিলে কাসালং নদী হয়েছে । পরে টাইগার টিলা আর্মি পোস্ট ও মাসালং বাজার । বাজার পার হলে পরবে সাজেকের প্রথম গ্রাম রুইলুই পাড়া যারউচ্চতা ১৮০০ ফুট । এর প্রবীণ জনগোষ্ঠী লুসাই । এছাড়া পাংকুয়া ও ত্রিপুরারাও বাসকরে । ১৮৮৫ সালে এই পাড়া প্রতিষ্ঠিত হয় । এর হেড ম্যান লাল থাংগা লুসাই । রুইলুইপাড়া থেকে অল্প সময়ে পৌঁছে যাবেন সাজেক । সাজেকের বিজিবি ক্যাম্প বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিজিবি ক্যাম্প । এখানে হেলিপ্যাড আছে । সাজেকের শেষ গ্রাম কংলক পাড়া । এটিও লুসাই জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত পাড়া । এর হেড ম্যান চৌমিংথাই লুসাই । কংলক পাড়াথেকে ভারতের লুসাই পাহাড় দেখা যায় । যেখান থেকে কর্ণফুলী নদী উৎপন্ন হয়েছে । সাজেক বিজিবি ক্যাম্প এর পর আর কোন ক্যাম্প নাথাকায় নিরাপত্তা জনিত কারনে কংলক পাড়ায় মাঝে মাঝে যাওয়ার অনুমতি দেয় না । ফেরার সময় হাজাছড়া ঝর্ণা , দীঘিনালা ঝুলন্ত ব্রিজ ওদীঘিনালা বনবিহার দেখে আসতে পারেন । একদিনে এই সব গুলো দেখতে হলে যত তারাতারি সম্ভব বেড়িয়ে পড়বেন। খাগড়াছড়ির সিস্টেম রেস্তোরায় ঐতিহ্যবাহী খাবার খেতে ভুলবেননা । খাগড়াছড়ি থেকে জীপগাড়ি (লোকাল নাম চাঁন্দের গাড়ি) রিজার্ভ নিয়ে একদিনে সাজেক ভ্যালী ঘুরে আসতে পারবেন । এক গাড়িতে ১৫ জন বসতে পারবেন । লোক কম হলে শহর থেকে সিএনজি নিয়েও যেতে পারবেন । অথবা খাগড়াছড়ি শহর থেকে দীঘিনালা গিয়ে সাজেক যেতে পারবেন । ফেরার সময় অবশ্যই সন্ধ্যার আগে আপনাকে বাঘাইহাট আর্মি ক্যাম্প পার হতে হবে। তা না হলে অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে । ক্যাম্পের ছবি তোলা নিষেধ এই বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখবেন

রুইলুই পাড়াঃ

এটি দীঘিনালা সাজেক রোডেই পরবে ।রাস্তার দুই পাশেই পাড়াটি বিস্তৃত । যার উচ্চতা ১৮০০ ফুট । এর প্রবীণজনগোষ্ঠী লুসাই । এছাড়া পাংকুয়া ও ত্রিপুরাও বাস করে । ১৮৮৫ সালে এই পাড়াপ্রতিষ্ঠিত হয় । এর হেড ম্যান লাল থাংগা লুসাই । একটু সময় নেমে পাড়াটি দেখে যেতেপারেন ।

কংলক পাড়াঃ

সাজেকের শেষ গ্রাম কংলক পাড়া । সাজেকবিজিবি ক্যাম্প পার হয়ে কংলক পাড়ায় যেতে হয় । এটিও লুসাই জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত পাড়া ।এর হেড ম্যান চৌমিংথাই লুসাই । কংলক পাড়া থেকে ভারতের লুসাই পাহাড় দেখা যায় । যেখান থেকে কর্ণফুলী নদী উৎপন্ন হয়েছে । সাজেক বিজিবি ক্যাম্প এর পর আর কোন ক্যাম্প না থাকায় নিরাপত্তা জনিত কারনে মাঝেমাঝে কংলক পাড়ায় যাওয়ার অনুমতি দেয় না।

কমলক ঝর্নাঃ

সাজেকে এর রুইলুই পাড়া থেকে দুই থেকে আড়াই ঘন্টার ট্রেকিং করে দেখে আসতে পারেন সুন্দর এই ঝর্নাটি, বুনো রাস্তা আর ৮০-৮৫ ডিগ্রি খাড়া পাহাড় বেয়ে নামতে আর উঠতে হবে অনেক খানি তারপর ঝিরিপথ পাবেন, ঝিরিপথ ধরে এগিয়ে আবার উঠতে হবে কিছুটা, এইভাবে আরো কিছুক্ষন ট্রেক করার পর পৌছে যাবেন ঝর্নার কাছে। ঝিরিপথ টিও অসম্ভব সুন্দর, এডভেঞ্চারটি ভালো লাগবে আশা করি। রাস্তাটি বর্ষার সময় খুব পিচ্ছিল থাকে তাই খেয়াল রাখবেন চলার সময়। গাইড রুইলুই পাড়া থেকে ঠিক করে নিবেন, ঝর্নার কথা বললেই হবে।

এমনি আরো প্রকৃ্তির অপার সৌন্দর্যের স্বাদ নিতে আমাদের সাথেই থাকুন...............

যারা হাদি ট্যুরিজম এর সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন
26/02/2019

যারা হাদি ট্যুরিজম এর সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

https://samakal.com/whole-country/article/19021847/%E0%A6%A8%E0%A6%A6-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%...
26/02/2019

https://samakal.com/whole-country/article/19021847/%E0%A6%A8%E0%A6%A6-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A7%A9-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A4

সেন্টমার্টিন যেতে না পেরে নাফ নদ থেকে সাড়ে তিন হাজার পর্যটক টেকনাফে ফিরে এসেছেন। পর্যটকরা জানায়, সোমবার সকাল ৯টা.....

সুন্দরবনসুন্দরবনে ( Sundarban) একটি প্রাকৃতিক বিস্ময়ের নাম, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। স...
25/02/2019

সুন্দরবন

সুন্দরবনে ( Sundarban) একটি প্রাকৃতিক বিস্ময়ের নাম, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার, যা যৌথভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রয়েছে। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।

জীব বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ সুন্দরবনকে জীব ও উদ্ভিদ জাদুঘর বললেও কম বলা হবে। সুন্দরবনের ১,৮৭৪ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদী-নালা ও বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। রয়েছে বেঙ্গল টাইগার সহ বিচিত্র নানান ধরনের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে সুন্দরবন পরিচিত। এখানে রয়েছে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ১২০ প্রজাতির মাছ, ২৭০ প্রজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৫ সরীসৃপ এবং ৮ উভচর প্রাণী। সুন্দরী বৃক্ষের নাম অনুসারেই এই বনের নাম সুন্দরবন রাখা হয়। সুন্দরবনের ভেতরে যেতে হলে নৌপথেই একমাত্র উপায়। শীতকাল ও বসন্ত কাল সুন্দরবন ভ্রমণের উপযুক্ত সময়।

সুন্দরবনে যা যা দেখার আছে:-

কটকা বিচ:-
সুন্দরবনে যতগুলো বৈচিত্রময় স্থান রয়েছে কাটকা তার মধ্যে অন্যতম। কটকা সী বিচ অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর। এখানে বেলাভূমি জুড়ে আঁকা থাকে লাল কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম। কাটকাতে ৪০ ফুট উচ্চ একটি টাওয়ার আছে যেখান থেকে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়। একটি সুন্দর সমুদ্র সৈকত আছে এখানে। পর্যবেক্ষণ টাওয়ার হতে ফেরার সময় হেঁটে বীচের সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়। কাটকা থেকে কাচিখালী (বাঘের জায়গা) পর্যন্ত প্রচুর ঘাস জন্মে বলে অনেক জীবজন্তুর আনাগোনা রয়েছে। এখানে প্রচুর জীবজন্তও দেখা যায়।

কচিখালী:-
বিপদজনক, দৃষ্টিনন্দন সৈকত কটকা-কচিখালী। খুলনা, চাঁদপাই এবং শরণখোলা রেঞ্জের মধ্যে কটকা জেটির পাশে ওয়াচ-টাওয়ার সবচেয়ে উঁচু। এখানে উঠলে সামনের খোলা ভূমিতে দেখা যাবে পাল পাল হরিণ।এর ঠিক আগেই রয়েছে একটি মিঠাপানির পুকুর- হরিণ, বাঘ ছাড়াও অন্যান্য বন্যপ্রাণী এখানে জল খেতে আসে।
টাওয়ার থেকে পূবে কটকা-কচিখালী সমুদ্র সৈকতের দিকে যত যাওয়া যাবে- ততই ঘন হয় আসবে বন, সরু হয়ে যাবে ট্রেল।বিপদজনক, দৃষ্টিনন্দন সৈকত কটকা-কচিখালী। এদিকটায় হরিণ, বাঁদর যেমন বেশি- তেমন বাঘের সংখ্যাও বেশি। খোলা ভূমির লম্বা ঘাসের ভেতর দিয়ে তাই সজাগ দৃষ্টিতে এগুতে হয়। জামতলী হয়ে গহীন বনের ভেতর দিয়ে সরু পথ গিয়ে উঠেছে কটকা সৈকতে। সেখান থেকে বাঁ-দিকে সৈকত ধরে ঘণ্টা দুই হাঁটলে কচিখালী।

এক ঘণ্টার ট্রেলের দু’পাশে কেওড়া, বরই, তাল, অশ্বথ গাছের সারি। মাঝে মাঝে অশ্বথের শেকড় নেমে তৈরি করেছে প্রাকৃতিক দরজা। বনে অভিযানের এমন অনুভূতি তিন রেঞ্জে আর কোথাও পাওয়ার সুযোগ নেই!

তবে চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। জেলে, মৌলে, কাঠুরিয়ারা সুন্দরবনে বাঘ, বনদস্যু, জলদস্যুর চেয়ে বেশি ভয় পায় দেও-দানব, ভূত। এ বনে জনশ্রুতি রয়েছে কাউকে একবার বাঘে খেয়ে ফেললে সে ‘বাঘভূত’ হয়ে জন্ম নেয়। তার প্রেতাত্মা জঙ্গলে বাঘের রূপ নিয়ে ঘুরে বেড়ায়- মানুষের অপেক্ষা করে। যদি কোনো মানুষের দেখা পায়, তাহলে তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাকে মারতে পারলেই ‘ভূত জন্ম’ থেকে মুক্তি মিলবে। তাই জঙ্গলে মানুষ মধু বা কাঠ আনতে ঢুকলে সেই প্রেতাত্মা মানুষের সুরে অবিকল ডাকতে থাকে। এ জন্য জঙ্গলে কেউ কারও নাম ধরে ডাকে না। ডাকে ‘কু’ বলে। একজন বলবে কু এবং সঙ্গে সঙ্গে অন্যজন উত্তর দেবে কু। সুন্দরবনের বাদা অঞ্চলে এই বিশ্বাস সবচেয়ে প্রবল।

দুবলার চর:-
সুন্দরবনের দক্ষিণে, কটকার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং হিরণ পয়েন্টের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি দ্বীপ যা দুবলার চর নামে হিন্দুধর্মের পূণ্যস্নান, রাসমেলা এবং হরিণের জন্য বহুল পরিচিত। কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে এটি একটি বিচ্ছিন্ন চর।এই চরের মোট আয়তন ৮১ বর্গমাইল। আলোরকোল, কোকিলমনি, হলদিখালি, কবরখালি, মাঝেরকিল্লা, অফিসকিল্লা, নারকেলবাড়িয়া, ছোট আমবাড়িয়া, মেহের আলির চর এবং শেলার চর নিয়ে দুবলার চর গঠিত। দুবলার চরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী গিয়ে মিশেছে বঙ্গোপসাগরে।

হিরণ পয়েন্ট:-
সুন্দরবনের দক্ষিণাংশের একটি সংরক্ষিত অভয়ারণ্য। এর আরেক নাম নীলকমল। প্রমত্তা কুঙ্গা নদীর পশ্চিম তীরে, খুলনা রেঞ্জে এর অবস্থান। হিরণ পয়েন্ট ইউনেস্কো ঘোষিত অন্যতম একটি বিশ্ব ঐতিহ্য। হিরণ পয়েন্ট একটি অভয়ারণ্য হওয়ায় এই স্থান অনেক বাঘ, হরিণ, বানর, পাখি এবং সরিসৃপের নিরাপদ আবসস্থল। সুন্দরবন এলাকায় রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখার অন্যতম একটি স্থান হলো এই হিরণ পয়েন্ট।হিরন পয়েন্টের কাঠের তৈরি সুন্দর রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে হরিণ, বানর, গুইসাপ ও কুমির দেখতে পাওয়া যায়। এখানে দেখা পাওয়া যায় চিত্রা হরিণ, বন্য শুকরের; পাখিদের মধ্যে আছে সাদা বুক মাছরাঙা, হলুদ বুক মাছরাঙা, কালোমাথা মাছরাঙা, লার্জ এগ্রেট, কাঁদা খোঁচা, ধ্যানী বক প্রভৃতি। এছাড়া আছে প্রচুর কাঁকড়ার আবাস। আর আছে রঙ-বেরঙের প্রজাপতি। হিরণ পয়েন্ট থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে কেওড়াসুঠিতে রয়েছে একটি ওয়াচ টাওয়ার।

মান্দারবাড়িয়া সৈকত:-
মান্দারবাড়ীয়া সাতক্ষীরা জেলায় অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের তীরভূমি জুড়ে ৮ কিলোমিটার লম্বা এক নয়নাভিরাম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত। এখানে একই সাথে বন এবং সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়। মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত এর কিছু অংশ এখনো অনাবিষ্কৃত বলে মনে করা হয়। এখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।

জামতলা সৈকত, কটকা:-
এ সৈকত বুনো সুন্দরী। প্রায় তিন কিলোমিটার ঘন সুন্দরী, গেওয়া, গরান, এবং কেওড়ার বন পেরিয়ে সৈকতে যেতে হয়। জামতলা সমুদ্র সৈকতের পথে শুধু ম্যানগ্রোভ বন নয়, বেশ খানিকটা ফার্নের ঝোপও পেরুতে হয়। পথে একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ারও আছে। পুরো রাস্তায় হরিণের পালের সাথে দেখা হওয়াটাই স্বাভাবিক। অনিন্দ্য সুন্দর এ সৈকত চোরাবালির জন্য কুখ্যাত। সৈকতের নিয়মিত ও আপাতদৃষ্টিতে নিরীহ ঢেউ নিয়মিত প্রাণ সংহারের কারণ। জামতলা সৈকতে একবারে ১১ জনের মৃত্যুর মতো দুর্ঘটনাও ঘটেছে।সমুদ্র সৈকতে যেতে যেতে অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনার চোখে পড়বে। সৈকতটির আবার দুইটি ভাগ আছে। একটাতে ঝোপঝাড় বেশি, অন্যটা একটু বেশি খোলামেলা। মাটির স্তুপ করা পলি। ধুয়ে যাওয়া মড়া গাছের শেকড়, সব মিলিয়ে এক অপুর্ব সৌন্দর্য আপনি এই সৈকতে দেখতে পাবেন।

সদা পরিবর্তনশীল ঢেউয়ের প্যাটার্ন ও চোরাবালির জন্য এ সৈকতে না নামাই নিরাপদ। এটি একটি বুনো ও অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ সৈকত। সৌন্দর্য বিবেচনা করলে জামতলা সমুদ্র সৈকত এক কথায় মন-হরণি। বাঘের বিচরণ ভূমি হওয়ায় বাঘ মামার সাথে দেখা হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। জামতলা বীচকে অনেকে কটকা বীচ নামেও চেনেন।

ঢাকা থেকে যাওয়ার ব্যবস্থাঃ-

ঢাকা থেকে সরাসরি খুলনা যাওয়ার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ এর ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে সোহাগ, হানিফ ও ঈগল পরিবহন বাস নিয়মিতভাবে ভোর ৬ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত খুলনার উদ্দেশে যাত্রা করে।ঢাকা থেকে সড়ক পথে খুলনা যেতে প্রায় ৮ ঘন্টা লাগে এবং ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে খুলনা যাবার বিভিন্ন কোম্পানির লঞ্চ রয়েছে।
খুলনা থেকে সুন্দরবন দেখতে হলে ৫০ কিলোমিটার দূরে মংলায় যেতে হবে।খুলনা থেকে মংলা যাওয়ার প্রাইভেট গাড়ি ও বাস রয়েছে। মংলা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা লঞ্চ ভাড়া নিয়ে ২ ঘন্টায় সুন্দরববের করমজল যেতে পারেন।চাইলে সকাল বেলা খুলনা থেকে মংলা হয়ে সুন্দরবন দেখে সন্ধ্যায় খুলনা ফিরে আসতে পারেন।
তবে সুন্দরবন দেখতে যাওয়ার সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায় হচ্ছে কোন ভালো ট্যুর কোম্পানির প্যাকেজ নিয়ে ঘুরতে যাওয়া।যেন কোন সমস্যায় আপনাকে পড়তে না হয়। যেমন বন বিভাগের অনুমতি নেওয়া, সুন্দরবন ভ্রমণ ফি, গাইড, থাকা এবং খাওয়া।

সুন্দরবন ভ্রমণ খরচ:-

অভয়ারণ্য এলাকায় দেশি পর্যটকদের জন্য প্রতিদিনের জনপ্রতি ভ্রমাণ ফি -১৫০ টাকা, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ৩০ টাকা, বিদেশি পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ ফি-১৫০০ টাকা। অভয়ারণ্যের বাইরে দেশি পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ ফি-৭০ টাকা, ছাত্র-ছাত্রী -২০ টাকা, বিদেশিদের জন্য-৩০০ টাকা।
হেলিকপ্টার / সী প্লেনের জন্য এককালীন ফি লাগে ৩০ হাজার টাকা, নবায়ন করতে ফি দিতে হয় ১০ হাজার টাকা। ১০০ ফুটের ঊর্ধ্বে লঞ্চ এর জন্য ফি দিতে হয় ১৫ হাজার টাকা, নবায়ন ফি দিতে হয় ৪ হাজার টাকা। ৫০ ফুট থেকে ১০০ ফুট লঞ্চ এর জন্য এককালীন ১০ হাজার টাকা দিতে হয় আর নবায়ন ফি লাগে ৩ হাজার টাকা। ৫০ ফুটের নিচে নৌযানের জন্য সাড়ে সাত হাজার টাকা ও এদের জন্য নবায়ন ফি লাগে আড়াই হাজার টাকা। সাধারণ ট্রলার ৩ হাজার টাকা ফি-তে সুন্দরবন অবস্থান করতে পারে, এদের নবায়ন ফি ১৫০০ টাকা। স্পিড বোর্ড এর জন্য ফি দিতে হয় ৫ হাজার টাকা, নবায়ন করতে লাগে ২ হাজার টাকা। জালিবোট যেগুলো ট্যুরিস্ট বোট হিসাবে খ্যাত সেগুলোর জন্য এককালীন ফি দিতে হয় ২ হাজার টাকা ও নবায়ন ফি ১ হাজার টাকা লাগে।

বন বিভাগের ভ্রমণ ফি ছাড়াও অন্যান্য খরচের মধ্যে রয়েছে প্রতিদিন গাইড এর জন্য ফি -৫০০ টাকা, নিরাপত্তা গার্ডদের জন্য ফি -৩০০ টাকা, লঞ্চের ক্রুর জন্য ফি -৭০টাকা, টেলিকমিউনিকেশন ফি-২০০ টাকা। ভিডিও ক্যামেরা বাবদ দেশি পর্যটকের ফি দিতে হয়-২০০ টাকা এবং বিদেশি পর্যটকদের ফি দিতে হয়-৩০০ টাকা।

সুন্দরবনে রাস পূর্ণিমার সময় তীর্থযাত্রীদের তিন দিনের জন্য জনপ্রতি ফি দিতে হয় ৫০ টাকা, নিবন্ধনকৃত ট্রলার ফি ২০০ টাকা, অনিবন্ধনকৃত ট্রলার ফি-৮০০ টাকা এবং প্রতিদিন অবস্থানের জন্য ট্রলার ফি- ২০০ টাকা।

সুন্দরবন ভ্রমণ কাল অবশ্যই যা লাগবে:-

১.নিরাপদ খাবার পানির সাথে রাখুন, কারণ সুন্দরবনের খাবার পানির তেমন কোন উৎস নেই।
২.প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম ও প্রয়োজনীয় ওষুধ রাখুন।
৩.অভিজ্ঞ একজন ট্যুর অপারেটর এর ব্যবস্থা করুন।
৪.সুন্দরবন ভ্রমনের নিরাপত্তার জন্য সশস্ত্র বন প্রহরী সাথে রাখুন।

আরো অনেক বেশি তথ্যের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ রাখুন...

সুন্দরবন ভ্রমন প্রসঙ্গে কিছু তথ্য:আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ সুন্দরবন ভ্রমন বিমুখ। সুন্দরবন সম্পর্কে তাদের বিরূপ ধারনা আ...
14/02/2019

সুন্দরবন ভ্রমন প্রসঙ্গে কিছু তথ্য:

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ সুন্দরবন ভ্রমন বিমুখ। সুন্দরবন সম্পর্কে তাদের বিরূপ ধারনা আছে। সঠিক তথ্য না থাকার কারনে অনেকেই ফ্যামেলি নিয়ে সুন্দরবন ভ্রমন করতে চান না। আমরা সুন্দরবন ভ্রমনের করার ও যোগাযোগ ব্যবস্থার কিছু তথ্য ও প্রশ্নের সমাধান করার চেষ্টা করছি।

-সুন্দরবন কোথায় অবস্থিত? বাংলাদেশের সাতক্ষীরা - খুলনা - বাগেরহাট জেলার ৬০১৭ বর্গকিলোমিটার এরিয়া জুড়ে বঙ্গপো সাগরের কোল ঘেষে সুন্দরবন অবস্থিত।

-কি ভাবে আসবেন? বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে বাসে করে খুলনা আসার সব রুট আছে। কিছু কিছু জেলা থেকে সরাসরি ট্রেন যোগাযোগও আছে। খুলনা হতে আপনি খুব সহজেই সুন্দরবন ভ্রমণ করতে পারবেন। এবং ঢাকা ও চাঁদপুর থেকে শিপে খুব সহজেই সুন্দরবন ভ্রমণ করতে পারবেন।

-নিরাপত্তা? আসলে অনেকের বিরূপ একটা ধারনা আছে সুন্দরবন ভ্রমনের নিরাপত্তা নিয়ে। ব্যাপারটা যদিও অনেক স্বাভাবিক। আমাদের এক কথা সুন্দরবন ট্যুরিষ্টদের জন্য ১০০% নিরাপদ যায়গা। প্রতিটি শিপেই নিরাপত্তার জন্য ফরেষ্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে ২ জন আর্মস গার্ড দিয়ে দেয়। এবং জাহাজের গাইড বা ক্রুরা সব সময় টুরিস্টদের নিরাপত্তার বিষয় টা খুবই সুক্ষ ভাবে দেখে থাকে।

-কি ভাবে ভ্রমন করবেন? সুন্দরবন ভ্রমনের জন্য এখন অনেক ভালো মানের ট্যুরিষ্ট শিপ আছে। সব ট্যুরিষ্ট শিপেই কম বেশি আধুনিক ফ্যাসেলিটিজ আছে। সো সুন্দরবন ভ্রমন এখন আপনার হাতের নাগালেই।

-খরচাপাতি? সুন্দরবন ভ্রমনের খরচ শিপ ও তাদের সার্ভিস এর উপরে ডিপেন্ট করবে। ঢাকা থেকে আপনি ৬৫০০-২২৫০০ টাকার ভিতরে থাকা খাওয়া সহ তিন দিন ভ্রমন করতে পারবেন। তবে চাটুক বিজ্ঞাপন না দেখে চোখ কান খোলা রাখলে আপনি এ ক্ষেত্রে ঠকবেন না। আপনি কোন কোম্পানীর সাথে যাবেন ও কি ভাবে নিবে তা জেনে নিন। কারন এখানে নিম্ম মানের শিপে ট্যুর করিয়ে আপনা কাছ থেকে বেশি মূল্য নিতে পারে। যাবার আগে কোন জলযানে আপনাকে ভ্রমন করাবে সেটি নিশ্চিত হয়ে নিবেন।

-থাকা ও খাওয়া? প্রতিটা ট্যুরিষ্ট শিপেই কেবিন ব্যবস্থা আছে থাকার জন্য এবং যাবতীয় খাওয়া খরচ, সকল সার্ভিস ও ভ্রমন পারমিট সব ওই প্যাকেজের ভিতরেই অন্তরভুক্ত। তিন দিনের ব্রেকফাষ্ট - লান্চ - ডিনার ও স্নাক্স চা কফি সবই পাবেন। ট্যুর কোম্পানী অনুযায়ী সার্ভিস ভিন্ন ভিন্ন হয়। কোন জাহাজে যাচ্ছেন তার নাম ও কেবিন ডিটেলস জেনে নিন আর সাথে একটা ফুড চার্টও প্রিন্ট করে কাছে রেখে দিন। যাতে কোম্পানীর সাথে সমন্বয় করতে পারেন।

-ট্যুরিষ্ট শিপের ফ্যাসেলিটিজ? কোন শিপে ভ্রমন করবেন সেটি আগে নির্ধারণ করুন।তাদের ক্যাবিন বা অন্যান্য কি কি ফ্যাসেলিটিজ আছে সেটি জানুন।তারপরে নিশ্চিত হয়ে বুকিং করুন।

আরো কোন তথ্য জানতে পোষ্টে কমেন্ট করতে পারেন বা কল করতে পারেন- ০১৭১২-৩৫৭৬২১

ধন্যবাদ।

পাহাড় ঘেঁষে ছুটছে রাশি রাশি সাদা মেঘ সারাক্ষণ, এ যেন মেঘের অভয়ারণ্য! মেঘমাচাং-এ বসে সারাবেলা মেঘের খেলা উপভোগ করতে ঘুরে ...
14/02/2019

পাহাড় ঘেঁষে ছুটছে রাশি রাশি সাদা মেঘ সারাক্ষণ, এ যেন মেঘের অভয়ারণ্য! মেঘমাচাং-এ বসে সারাবেলা মেঘের খেলা উপভোগ করতে ঘুরে আসুন সাজেক ভ্যালি। ইতিমধ্যেই গিয়ে থাকলে কমেন্টে পোস্ট করুন সেখানে তোলা আপনার ছবিটি।

02/08/2018

চেষ্টা করলে সফল হবেই হবে

16/07/2018
 #মালয়েশিয়া খেলনা ফ্যাক্টরিতে জরুরী নিয়োগঃ- #বেতন=বেসিক ১০০০ রেংগিত #অভার টাইম আছে #থাকা ফ্রী #প্রসেসিং টাইম ২ মাস  #খরচ...
06/07/2018

#মালয়েশিয়া খেলনা ফ্যাক্টরিতে জরুরী নিয়োগঃ-
#বেতন=বেসিক ১০০০ রেংগিত
#অভার টাইম আছে
#থাকা ফ্রী
#প্রসেসিং টাইম ২ মাস
#খরচ=৩ ৫০,০০০/-টাকা

#মালয়েশিয়া প্লানটেশন এ নিয়োগ
#বেতন=১০০০ রেংগিত
#অভার টাইম আছে
#থাকা ফ্রি
#প্রসেসিং টাইম ১ মাস
#খরচ= ২৩০,০০০/-টাকা

#বিস্তারিত জানতেঃ- 01712-357621, 01921-585358[Whatsapp,imo]
অফিসঃ- 55/1,(5th Floor), Islam State, purana paltan, Dhaka-1000

05/07/2018

* এয়ার টিকেটিং
আমরা দিচ্ছি সেরা রেটে যে কোনো দেশের যে কোনো সময়ে যে কোনো বিমানের টিকেট।

সৌদি আরব হারফি রেস্টুরেন্ট ও মালয়শিয়া কিছু দক্ষ ও অদক্ষ লোক নিয়োগ:
আপনার বিদেশ যাত্রাকে নিশ্চিত করতে আমরা নিয়ে আসছি কিছু গুরুত্বপূর্ন কোম্পানি ও হারফি রেস্টুরেন্ট এ কর্মী নিয়োগের সুযোগ।
পরিবারের হাল ধরতে আপনিও হতে পারেন তাদের একজন।
বিস্তারিত :-

* সৌদি আরবঃ-
১.কোম্পানির নামঃ-হারফি রেস্টুরেন্ট।
২.পদের নামঃ- ড্রাইভার, সেলসমেন & কর্মী।
৩.বেতনঃ- ১০০০ থেকে ১২০০ রিয়াল।
৪. ডেলিগেটের সাক্ষাৎকার এর মাধ্যমে বাচাই করা হবে।
৫. আট ঘন্টা বেসিক ডিউটি।
৬. চার ঘন্টা ওভার টইম করলে ৬ ঘন্টার বেতন।
৭. প্রার্থী কে পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে
৮. থাকা কোম্পানির প্রতিদিন একটাইম খাবার ওভার টাইম করলে (দুই টাইম) খাবার প্রদান।
৯. আকামা, ইন্স্যুরেন্স ও চিকিৎসা খরচ কোম্পানি বহন করবে।
১০. দুই বছর পর পর ছুটি কোম্পানি কতৃক বিমান টিকেট।

* মালয়েশিয়াঃ-
ফ্যাক্টরি,হোটেল কর্মী,লেভার,কনস্ট্রাকশন ও ট্রিপ্লান্টেশনে কিছু দক্ষ ও অদক্ষ কর্মী নিয়োগ চলছে।

আগ্রহীগণ যোগাযোগ করুন:-
Hadi Int. Tours & Travels
55/1,Islam Estate(5Th Floor),Purana Paltan,Dhaka-1000
Phone: +880257160539
Mobile:01712-357621, 01811-223514, 01921-585358(imo / WhatsApp / Vibar...)
Email:[email protected]

Address

Dhaka
1000

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hadi Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category