Aeroclub Int'l Aviation -AIA

Aeroclub  Int'l Aviation -AIA "AEROCLUB International aviation" is a sister concern of" MOMENA Group". "AEROCLUB International aviation" is a sister concern of" MOMENA Group"..

It's a travel agency where you may get cheap air ticket for all destination's over the world, Holiday tour package, Aviation Training, Hajj package, Man power, Visa support & assistance many more things under the same roof..Please connect with us & get you benefit..

EID MUBARAK ALL OF YOU.
10/04/2024

EID MUBARAK ALL OF YOU.

31/12/2023
আপনি কি  #বিদেশগামী  #যাত্রী ?                যে কোন  #আন্তর্জাতিক গন্তব্যে যেতে ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ের আগে ৩ ঘন্টা সম...
13/10/2023

আপনি কি #বিদেশগামী #যাত্রী ?

যে কোন #আন্তর্জাতিক গন্তব্যে যেতে ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ের আগে ৩ ঘন্টা সময় হাতে নিয়ে #বিমানবন্দরে প্রবেশ করুন।

#ফ্লাইট ছাড়ার ১ ঘন্টা আগে এয়ারলাইন্সের চেক ইন কাউন্টার বন্ধ হয়ে যায়। আপনার টিকিটে ফ্লাইটের নির্ধারিত সময় লেখা আছে। সেই সময়ের এক ঘন্টা আগে চেক ইন কাউন্টারে না গেলে, আপনি চেক ইন করতে পারবেন না, #ফ্লাইট মিস করবেন।

বিমানবন্দরে এয়ারলাইন্সের কাউন্টার নির্ধারিত নয়। শুধু মাত্র ফ্লাইটের আগে কাউন্টার চালু হয় । আপনার টিকিটে এয়ারলাইন্সের নাম ও #ফ্লাইট নাম্বার লেখা আছে। আপনার কোন কাউন্টারে চেক ইন হবে, তা বিমানবন্দরের নির্দেশনার মনিটরে দেখানো হবে। সেই মনিটরে ফ্লাইট নাম্বারসহ চেক ইন কাউন্টারের নাম্বার উল্লেখ করা হয়। তাই #বিমানবন্দরে প্রবেশ করে নির্দেশনা মনিটর লক্ষ্য রাখুন।

চেক ইন কাউন্টারে গিয়ে #লাগেজ জমা দিয়ে চেক ইন সম্পন্ন করে #বোর্ডিং কার্ড সংগ্রহ করুন। আপনার লাগেজ ট্যাগ বুঝে নিন। নিজের #পাসপোর্ট ফেরত নিন।

চেক ইন করার পর #ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করুন। #ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করার পর কোন গেট দিয়ে আপনি #বিমানে উঠবে তা সেখানেও মনিটরে প্রর্দশন করা হয়। আপনার বোর্ডিংকার্ডে লেখা আছে আপনি কোন গেট দিয়ে #বিমানে উঠবেন।

#বিমানবন্দরে অবস্থান করার সময় #ইনফরমেশন মনিটরে লক্ষ্য রাখুন। প্রয়োজনে বিমানবন্দরের #হেল্প ডেস্কের সহায়তা নিন।

** সাশ্রয়ী মূল্যে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ এয়ার টিকেট পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

03/10/2023

বাংলাদেশী পাসপোর্ট হোল্ডারদের
একটি ভিসা দিয়ে 50 টি দেশ ভ্রমণ
সেনজেন ভিসা
শর্ত :অবশ্যই সেনজেন ভিসাটি ভেলিড থাকতে হবে।
Multiple entry and at least once used issuing country.
1-27 in Schengen countries
Germany,Austria,Belgium,Croatia,The Czech Republic, Denmark,Estonia,Finland, France, Greece,Hungary,Iceland, Italy, Latvia,Liechtenstein,Lithuania,Luxembourg, Malta,The Netherlands,Norway,Poland, Portugal,Slovakia,Slovenia, Spain,Sweden and Switzerland.
28-50 non Schengen countries
28.SAO TOME AND PRINCIPE
Visa-FREE
Entry Requirement: Any valid Schengen visa OR residence permit from any Schengen country.
29.Egypt
Entry Requirement: Any valid Schengen visa.
Visa on arrival visa application fee 25 USD
30.MOROCCO
Visa Policy: Can obtain an online eVisa
30.QATAR
Visa Policy: Can obtain an ETA
31.SAUDI ARABIA
Visa Policy: Visa on arrival (VOA) at airports
Multiple 1 year 500 SAR visa fee.
32.TURKEY
Visa Policy: Eligible to apply for an eVisa online.
Single entry 6 months valid application fee
58 USD
33.ANDORRA
34.BOSNIA AND HERZEGOVINA
35.BULGARIA
36.CYPRUS
37.GEORGIA
38.KOSOVO
39.MONACO 40.MONTENEGRO 41.NORTH MACEDONIA 42.SAN MARINO 43.SERBIA
44.VATICAN CITY 45.BELIZE
45.MEXICO
Note hoito fly Korte hobe connecting flight
Or USA,CANADA any visa.Normally
Connecting flight pawya jotil and expensive
From BD
46.PANAMA note cash USD 1000 Dekate Hobe otherwise 100% sure deport korbe.
47.ARUBA 48.BONAIRE.
49.CUBA Note vlo travel history or profession ect na hole immigration jamela kore.
50.DOMINICAN REPUBLIC

Courtesy : Obaied
#সেনজেন_ভিসা




Thai visa authorized agent.
30/09/2023

Thai visa authorized agent.

30/04/2022

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হাইস্পিড ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণের জন্য গত ১০ ডিসেম্বর থেকে রাতে ফ্লাইট চলা....

আকাশপথে পরিবহনের সময় দুর্ঘটনায় যাত্রী আহত বা নিহত হলে এবং ব্যাগেজ নষ্ট বা হারিয়ে গেলে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ বাড়াতে এ সংক্রা...
18/11/2020

আকাশপথে পরিবহনের সময় দুর্ঘটনায় যাত্রী আহত বা নিহত হলে এবং ব্যাগেজ নষ্ট বা হারিয়ে গেলে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ বাড়াতে এ সংক্রান্ত আইনে অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় সংসদ। পাস হওয়া আইনে আকাশপথে পরিবহনের সময় যাত্রীর মৃত্যু বা আঘাতপ্রাপ্ত হলে ক্ষতিপূরণ বাড়িয়ে এক কোটি ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৩৩৪ টাকা করা হয়েছে। আগে এর পরিমাণ ছিল ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৬০০ টাকা। নতুন আইন কার্যকর হলে ফ্লাইট বিলম্বের কারণে পরিবহনকারীর দায় ২০ ডলারের পরিবর্তে পাঁচ হাজার ৭৩৪ ডলার, ব্যাগেজ নষ্ট হলে বা হারিয়ে গেলে প্রতি কেজিতে ২০ ডলারের পরিবর্তে এক হাজার ৩৮১ ডলার এবং কার্গো বিমানের মালামাল নষ্ট বা হারালে প্রতি কেজিতে ২০ ডলারের পরিবর্তে ২৪ ডলার ক্ষতিপূরণ মিলবে।

কাঞ্চনজঙ্ঘা। হিমালয় পর্বতমালায় অবস্থিত ভয়ংকর সুন্দর এক পর্বতশৃঙ্গের নাম। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ৮৫৮৬ মিটার। উচ্চত...
02/11/2020

কাঞ্চনজঙ্ঘা। হিমালয় পর্বতমালায় অবস্থিত ভয়ংকর সুন্দর এক পর্বতশৃঙ্গের নাম। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ৮৫৮৬ মিটার। উচ্চতার দিক দিয়ে এটি পৃথিবীর তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। তবে ১৮৫২ সাল পর্যন্ত মনে করা হত, কাঞ্চনজঙ্ঘাই পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এই শুভ্র অপরুপা আবার একইসাথে পৃথিবীর অন্যতম দূর্গম এবং ভয়ংকর পর্বতশৃঙ্গও। সুন্দরের সাথে ভয় না মিশলে নাকি নান্দনিক আবহ তৈরী হয় না। সেই হিসেবে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে নান্দনিকতার বিশেষ মাত্রা বলা যেতে পারে। এত বেশি দূর্গম আর প্রতিকূল এর যাত্রাপথ যে, এর চূড়ায় পৌছাতে প্রতি পাঁচজনের একজনকে ব্যর্থ হতে হয়। আক্ষরিক অর্থে যদিও এর চূড়ায় কেউ পা রাখতে পারেন নি কোনোদিন। সে নিয়ে আছে আরেকটা গল্প।
নেপাল আর সিকিমের অনেক মানুষ এই পর্বতকে পূজা করে। তারা বিশ্বাস করে, কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়ায় পবিত্র আত্নারা থাকে। যার কারণে এর চূড়ায় পা রাখলে এর পবিত্রতাকে অবমাননা করা হবে। তাই এই পর্বতশৃঙ্গে আরোহন করতে দেয়া হত না কাউকে। পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে জো ব্রাউন ও জর্জ ব্যান্ড সিকিমের রাজার কাছে প্রতিজ্ঞা করেন যে, তারা এর সর্বোচ্চ চূড়ায় পা রাখবেন না, শুধুমাত্র আরোহন করবেন। এভাবে শর্ত মেনেই তারা আরোহন করলেন। এটিই ছিল কাঞ্চনজঙ্ঘায় প্রথম মনুষ্য আরোহন। সেই থেকে এখন পর্যন্ত সকল অভিযাত্রী দল এই নিয়মটি মেনে এসেছে। কাঞ্চনজঙ্ঘাকে নিয়ে অনেকরকমের মিথ প্রচলিত আছে। যেমন এর নিচে বাস করা লেপচা জনগোষ্ঠী বিশ্বাস করে, এই পর্বতে ইয়েতি থাকে। এর চূড়ার বরফের মধ্যেই এই পৃথিবীর প্রথম নারী এবং প্রথম পুরুষের সৃষ্টি হয়েছে, এমন বিশ্বাসও প্রচলিত আছে লেপচাদের মধ্যে। কেউ কেউ মনে করেন, অমরত্বের রহস্যও নাকি লুকানো আছে কাঞ্চনজঙ্ঘাতে।

শেরপা তেনজিং এর বই 'Man of Everest' অনুযায়ী কাঞ্চনজঙ্ঘা নামের অর্থ "বরফের পঞ্চরত্ন"। কাঞ্চনজঙ্ঘার পাঁচটি চূড়া থেকেই এই নামকরণ। এই পাঁচটি চূড়ার প্রতিটিরই উচ্চতা ৮৪৫০ মিটারের উপরে। দুইটি চূড়ার অবস্থান নেপাল এবং বাকি তিনটির অবস্থান ভারতের উত্তর সিকিম ও নেপালের সীমান্তবর্তী এলাকায়। দৃষ্টিনন্দন এই পাহাড়ের অপার্থিব সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। সাদা বরফে আচ্ছাদিত কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়ায় প্রথম সূর্যের আলো পড়ার সাথে সাথেই এক অপূর্ব মাদকতার সৃষ্টি হয়। সূর্যের আলোর ক্রমাগত আলিঙ্গনে কালচে, লাল, সোনালি, কমলা, হলুদ এবং সাদা বর্ণ ধারণ করে কাঞ্চনজঙ্ঘা। কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্যের এই বৈচিত্র্যতাকে নিঙরে নিতে চাইলে তাই সারাদিনই তার দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়।

কাঞ্চনজঙ্ঘার এই মনোরম সৌন্দর্য উপভোগের জন্য কেউ ছুটে যান সিকিমে, কেউ কালিম্পং আবার কেউ কেউ ছুটে যান দার্জিলিংয়ে। দার্জিলিংয়ের টাইগার হিল থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা চূড়ার দূরত্ব ৮০ কি.মি। ২৫৭৩ মিটার উঁচু টাইগার হিল থেকে এর সৌন্দর্য অবলোকন করতে যান অজস্র দর্শনার্থী। বিশেষ করে বাঙালিরা। কেননা বাংলা ভাষাভাষী মানুষের আবেগ এবং অনুভূতির অনেক উপাদান আছে এইসব জায়গায়। বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভালো দেখতে পাওয়া যায় অক্টোবর মাসে। সূর্য একটু দক্ষিণে হেলে থাকার কারণে বেশি পরিস্কার দেখতে পাওয়া যায় এই সময়ে। যদিও আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে সৌন্দর্যপূজারীদেরকে পুরোমাত্রায় হতাশ হতে হবে। তবে সুন্দরের স্পর্শ পেতে এইটুকু কষ্ট সহ্য করাই যায়। গোলাপের সৌন্দর্য উপভোগ করতে গেলেও তো কাঁটার সম্মুখীন হতে হয়।

মনোরম এই সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশে থেকেও। অক্টোবর-নভেম্বর মাসে বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের যেকোনো খোলা জায়গা থেকেই এই কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য অবলোকন করা যায়। বছরের অন্যান্য সময়ে টুকটাক দেখা গেলেও এই সময়টাতে সবচেয়ে পরিস্কার দেখা যায়। সবচেয়ে স্পষ্ট দেখা যায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলা থেকে। কাঞ্চনজঙ্ঘা থেকে তেঁতুলিয়া শহরের দূরত্ব মাত্র ১৩৭ কি.মি। মহানন্দা নদীর কোল ঘেষে গড়ে ওঠা তেঁতুলিয়া শহর। কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্যের টানেই প্রতিবছরই তেঁতুলিয়ার ঐতিহাসিক ডাকবাংলোয় ছুটে আসছেন অসংখ্য মানুষ। হেমন্তের পাকা ধানের রঙ, শীতের আগমনী গান, তেঁতুলিয়ার সমতল ভূমির চা বাগান আর কাঞ্চনজঙ্ঘার মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য মিশে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা নিয়ে ঘরে ফিরছেন দর্শনার্থীরা। তেঁতুলিয়া শহরে রয়েছে অজস্র চা বাগান৷ বাংলাদেশে সমতল ভূমিতে চা চাষ হয় একমাত্র এই পঞ্চগড় জেলাতেই।

ট্রেন থেকে নেমে স্টেশন থেকে পঞ্চগড় শহরে যেতে যেতেই চোখে পড়বে কাঞ্চনজঙ্ঘা। করতোয়া ব্রীজ থেকে সকালের সূর্যের আলোয় লজ্জ্বায় লাল হয়ে থাকা সুন্দরীকে দেখলেই মন ভরে যাবে। এশিয়ান হাইওয়ে ধরে সেই অপরুপাকে তাড়া করতে করতে চলে যেতে পারেন বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত। এর মধ্যে অনেকবারই তার রংবদল দেখতে পারবেন। প্রশাসনের অনুমতি জোগাড় করলে পারলে থাকতে পারবেন মহানন্দার তীরে অবস্থিত ঐতিহাসিক তেঁতুলিয়া ডাকবাংলোয়। এছাড়াও তেঁতুলিয়া শহরে থাকার জন্য ৫০০ টাকার মধ্যে আবাসিক হোটেলে সিঙ্গেল রুম পেয়ে যাবেন। আবার চাইলে পঞ্চগড় শহরেও বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে থাকতে পারবেন। ভোরবেলায় ঘুম থেকে উঠে পঞ্চগড় শহর থেকে বাসে চড়ে দেড়ঘন্টার মধ্যেই পৌছাতে পারবেন তেঁতুলিয়া শহরে। সারাদিনই বাস পাওয়া যায়। জানালার পাশের সিটে বসবেন। কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেখতেই পৌছে যাবেন তেঁতুলিয়ায়। তেঁতুলিয়া শহরের আনাচে কানাচে ঘুরে ঘুরে কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য উপভোগ করবেন। সময় থাকলে ঘুরে আসবেন শালবাহানের দিকে। ডাকবাংলো, চা বাগান আর সীমান্তের মনোমুগ্ধকর কিছু জায়গায় সারাদিন ঘোরাঘুরি করবেন। তেঁতুলিয়া শহরে বাংলা খাবারের বেশ কিছু ভালো হোটেল আছে। খাবার-দাবারে কোনো অসুবিধা হবে না। চা বাগানের পাশ দিয়ে বয়ে চলা কোনো একটা নদীর পাড়ে বসে কাঞ্চনজঙ্ঘার দিকে তাকিয়ে থাকবেন। কিছুক্ষণ পর পর দেখবেন আপনার মাথার উপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে অজস্র পাখি, যাদেরকে সচরাচর দেখা যায় না। অনেক অচেনা পাখির সাথে পরিচয় হয়ে যাবে এভাবে।যাদের কাউকেই ওই কাঁটাতার বা সীমান্ত দিয়ে আটকে রাখা যায় নি, যেমন আটকে রাখা যায় নি কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্যকে।

বিকাল পেরিয়ে যখন গোধূলীর আলো নামবে, তখন সীমান্তবর্তী একটা টঙ দোকানে যেয়ে এককাপ চা খাবেন। আপনার পাশে বসে যে লোকটা চা খাচ্ছে, হতেও পারে সে একজন পাথরশ্রমিক। তার সাথে একটু গল্প করবেন। রুমে ফেরার সময় শিশিরের ঘ্রাণ নেবেন। সন্ধ্যায় কুয়াশার চাদর আপনার সঙ্গী হবে। উত্তরের শীতের আলতো স্পর্শ পেয়ে যাবেন এভাবেই। এছাড়াও আপনাকে সঙ্গ দেবে সীমান্তের সোডিয়াম আলো। মহানন্দা সহ আরো বেশ কয়েকটি নদীর অদ্ভুত ছুটে চলা আপনাকে বিস্মিত করবে। নো ম্যানস ল্যান্ডে বেঁচে থাকা কিছু অসহায় জঙ্গল আর সেইসব জঙ্গলকে শাসন করে বেঁচে থাকা কিছু পাখিকে দেখতে পাবেন। পাহাড়ের সঙ্গে, প্রকৃতির সঙ্গে, পাখির ডাকের সঙ্গে কয়েকদিনের ছুটি কাটিয়ে এক বুক তৃপ্তি নিয়েই ঘরে ফিরতে পারবেন।

লেখা: Arif Rayhan Shuvo
ছবি: Mueeb Monon

Aeroclub Int'l Aviation wish you and your family a very prosperous  Ramadan and be protected with blessed by Allah Almig...
24/04/2020

Aeroclub Int'l Aviation wish you and your family a very prosperous Ramadan and be protected with blessed by Allah Almighty.

19/01/2020

ই-পাসপোর্ট করতে যা লাগবে-

আগামী ২২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন।
এরপর থেকে রাজধানীর আগারগাঁও, উত্তরা ও যাত্রাবাড়ী থেকে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করা হবে।
রবিবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ই-পাসপোর্ট করতে যা লাগবে:
ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) বা জন্মনিবন্ধন সনদ(বিআরসি) অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। অপ্রাপ্ত বয়স্ক(১৮ বছরের কম) আবেদনকারী, যার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই, তার পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
ই পাসপোর্টের ফি:
বাংলাদেশে আবেদনকারীদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৩৫০০ টাকা, জরুরি ফি ৫৫০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ৭৫০০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫০০০ টাকা, জরুরি ফি ৭০০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ৯০০০ টাকা।
এছাড়া বাংলাদেশে আবেদনকারীদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫৫০০ টাকা, জরুরি ফি ৭৫০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ১০ হাজার ৫০০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৭০০০ টাকা, জরুরি ফি ৯০০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ১২০০০ টাকা।
নতুন পাসপোর্টের ক্ষেত্রে অতীব জরুরিতে ৩ দিনে, জরুরিতে ৭ দিনে ও সাধারণ পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে ২১ দিনের পাসপোর্ট পাওয়া যাবে। তবে পুরনো অথবা মেয়দোত্তীর্ণ পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার ক্ষেত্রে অতীব জরুরি পাসপোর্ট ২ দিনে, জরুরি পাসপোর্ট ৩ দিনে ও সাধারণ পাসপোর্ট ৭ দিনের মধ্যে দেওয়া হবে।
এছাড়া, বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারী, শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা আলাদা ই-পাসপোর্ট ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১০০ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ১৫০ মার্কিন ডলার। ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১২৫ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ১৭৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১৫০ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ২০০ মার্কিন ডলার এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১৭৫ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ২২৫ মার্কিন ডলার ধার্য করা হয়েছে।

“May this year bring new happiness, new goals, new achievements, and a lot of new inspirations for life. AERO CLUB INT'L...
31/12/2019

“May this year bring new happiness, new goals, new achievements, and a lot of new inspirations for life. AERO CLUB INT'L AVIATION wishing you a year fully loaded with happiness”.

08/07/2019

How to get Malaysia Visa from Bangladesh ? How to apply for Malaysia visa from Bangladesh ? What are the Malaysian Visa Requirements for Bangladeshi citizens? Wait, nothing to be worried. We know all ! If you are planning to travel Malaysia or if you are looking to get a ‘Malaysian Tourist Visa‘...

Aeroclub Int'l Aviation এর পক্ষ থেকে সম্মানিত সবাইকে নববর্ষ  ১৪২৬ শুভেচ্ছা।
14/04/2019

Aeroclub Int'l Aviation এর পক্ষ থেকে সম্মানিত সবাইকে নববর্ষ ১৪২৬ শুভেচ্ছা।

Address

Dhanmondi
Dhaka
1209

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801718265050

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aeroclub Int'l Aviation -AIA posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Aeroclub Int'l Aviation -AIA:

Share

Category