Fly World International

Fly World International আমাদের সেবা সমূহ।
১- হজ্জ্ ওমরাহ্
২- ভিসা প্রসেসিং
৩- এয়ার টিকেট
৪- ভ্রমন প্যাকেজ

وَقِیلَ یَـٰۤأَرۡضُ ٱبۡلَعِی مَاۤءَكِ وَیَـٰسَمَاۤءُ أَقۡلِعِی..."আদেশ হল, হে জমীন তোমার পা‌নি গি‌লে ফেল, হে আকাশ, পা‌ন...
23/08/2024

وَقِیلَ یَـٰۤأَرۡضُ ٱبۡلَعِی مَاۤءَكِ وَیَـٰسَمَاۤءُ أَقۡلِعِی...
"আদেশ হল, হে জমীন তোমার পা‌নি গি‌লে ফেল, হে আকাশ, পা‌নি বর্ষণ বন্ধ ক‌রো!"
(সূরা হূদ : আ:৪৪)

হে আল্লাহ! আপ‌নি হযরত নূহ আ.-এর প‌ক্ষে আকাশ ও জমীন‌কে যেভা‌বে আদেশ ক‌রে‌ছেন, আমা‌দের প‌ক্ষেও সেরূপ রহম করুন "আমিন"

সৌদি আরবের কিংডমের দূতাবাস থেকে ঘোষণাসুখবর সুখবর🗓️ তারিখ: ১১-০৮-২০২৪ ইংরবিবার থেকেসৌদি এমবাসি খোলা থাকবে।গণপ্রজাতন্ত্রী ...
10/08/2024

সৌদি আরবের কিংডমের দূতাবাস থেকে ঘোষণা

সুখবর সুখবর

🗓️ তারিখ: ১১-০৮-২০২৪ ইং

রবিবার থেকে
সৌদি এমবাসি খোলা থাকবে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সকল অফিসের কাজ রবিবার থেকে চালু থাকবে। একই সাথে তাসিরের ফিঙ্গারপ্রিন্টের অফিসও খোলা থাকবে। সৌদি দূতাবাস রবিবার থেকে পাসপোর্ট গ্রহণ এবং ভিসা প্রদান শুরু করবে।

সার্বিয়া জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।
01/08/2024

সার্বিয়া জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।

বিশ্বের সব চেয়ে বড় বিমানবন্দর নির্মাণ কাজ শুরু করেছে দুবাইআল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিপুল যাত্রী ধারণক্ষমতাসম্পন...
11/07/2024

বিশ্বের সব চেয়ে বড় বিমানবন্দর নির্মাণ কাজ শুরু করেছে দুবাই

আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিপুল যাত্রী ধারণক্ষমতাসম্পন্ন একটি টার্মিনাল নির্মাণের মধ্য দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর গড়তে চলেছে আরব আমিরাতের দুবাই।
দুবাইয়ের শাসক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল-মাকতুম বিমানবন্দরের নতুন এই প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের চূড়ান্ত নকশা অনুমোদন করেছেন। টার্মিনালটি নির্মাণে ৩ হাজার ৪৮৫ কোটি ডলার ব্যয় হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
মাকতুম বলেন, এই টার্মিনাল নির্মাণ শেষ হলে আল মাকতুম হবে ২৬ কোটি যাত্রী ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বিশ্বের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। একইসঙ্গে এটি হবে দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের চেয়ে পাঁচগুণ বড় আকারের।
আগামী দিনগুলোতে দুবাই বিমানবন্দরের সব কাজ আল মাকতুমে স্থানান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন রশিদ আল-মাকতুম। তিনি বলেন, এ বিমানবন্দরে ৪শ’টি টার্মিনাল গেট এবং ৫ টি রানওয়েও থাকবে।
স্থানীয় বৃহত্তর বিমান পরিবহন সংস্থা এমিরেটস এবং এর ছোট অংশীদার ফ্লাইদুবাই এ বিমাবন্দরে স্থানান্তরিত হবে।
তাছাড়া, দুবাই থেকে বিশ্বের অন্যান্য দেশে যাতায়াত করা অন্যান্য সব অংশীদার এয়ারলাইন্সও এখান থেকে পরিচালিত হবে বলে জানিয়েছেন, দুবাইয়ের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব এয়ারলাইন্স এমিরেটস এর চেয়ারম্যান শেখ আহমেদ বিন সাঈদ আল-মাকতুম।
দুবাই বিমানবন্দরগুলোর নির্বাহী কর্মকর্তা পল গ্রিফিথস বলেছেন, “এ পদক্ষেপ বিশ্বমঞ্চে নেতৃস্থানীয় বিমান চলাচল কেন্দ্র হিসাবে দুবাইয়ের অবস্থানকে আরও সুদৃঢ় করবে।”

বিমানের ১১টি আন্তর্জাতিক রুট লাভজনকবাংলাদেশ বিমানের ১১টি আন্তর্জাতিক রুট লাভজনক, আরও চারটি রুট লাভজনকে রূপান্তর হচ্ছে। আ...
09/07/2024

বিমানের ১১টি আন্তর্জাতিক রুট লাভজনক

বাংলাদেশ বিমানের ১১টি আন্তর্জাতিক রুট লাভজনক, আরও চারটি রুট লাভজনকে রূপান্তর হচ্ছে। আর বাকি ছয়টি রুটে অপারেশনাল খাত অলাভজনক।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) জাতীয় সংসদ ভবনে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে বিমানের দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিমানের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী লাভজনক রুটগুলো হচ্ছে— ঢাকা থেকে লন্ডন, টরেন্টো, দুবাই, জেদ্দা, মদিনা, রিয়াদ, দাম্মাম, ব্যাংকক, কাঠমান্ডু, কুয়ালালামপুর ও সিঙ্গাপুর। বিমান জানায়, ভাড়ার সঙ্গে অ্যাকসেস ব্যাগেজের ওজন সমন্বয় করে লোড পেনাল্টি হ্রাস করে চারটি রুট লাভজনক রুটে পরিণত হচ্ছে। সেগুলো হলো—আবুধাবি, মাস্কাট, দোহা ও শারজাহ। আর অলাভজনক রুট হলো— ম্যানচেস্টার, কুয়েত, দিল্লি, কলকাতা, গুয়াংজু ও নারিতা।
বিমানকে লাভজনক করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে বিমান। বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে বলা হয়েছে, অন-টাইম পারফরম্যান্সের ওপর গুরুত্ব আরোপ, যাত্রীপ্রতি রাজস্ব বৃদ্ধির ও ব্যয় সংকোচনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। বোয়িং কোম্পানি থেকে নেওয়া নতুন উড়োজাহাজের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। যাত্রীসেবার মানে দৃশ্যমান উন্নয়ন করা হয়েছে।
এ ছাড়া যাত্রী পরিবহন সক্ষমতা বৃদ্ধির চেষ্টা অক্ষুণ্ণ রয়েছে। ভাড়ার সঙ্গে অ্যাকসেস ব্যাগেজের ওয়েট সমন্বয়পূর্বক লোড পেনাল্টি পরিহারের প্রক্রিয়া চলছে। দোহা, আবুধাবি, শারজাহ ও মাস্কাট রুট লাভজনক করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। নতুন আন্তর্জাতিক গন্তব্যে মালে, কুনমিং, সিডনি, জাকার্তা, সিউল, উহান এবং বাহরাইন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। নিউ ইয়র্কে পুনরায় ফ্লাইট পরিচালনার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। অভ্যন্তরীণ রুটে নতুন ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনায় উল্লেখযোগ্য গন্তব্যগুলো চট্টগ্রাম-যশোর, চট্টগ্রাম-সিলেট এবং ঢাকা-যশোর-কক্সবাজার এবং ঢাকা-বরিশাল-কক্সবাজার।
বৈঠক শেষে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের অরগানোগ্রাম অনুযায়ী জনবল কাঠামো, অনুমোদিত জনবল, শূন্য পদের বিবরণ ও নিয়োগ কার্যক্রম, প্রেষণে নিয়োজিত জনবল ও আউটসোর্সিং জনবল নিয়োগের বিধিবিধান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের বিভিন্ন সেবা, টিকিটের মূল্য ম্যানিপুলেশন প্রক্রিয়া বন্ধ করা, ফ্লাইট শিডিউলের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি এবং মানোন্নয়নে কার্যক্রম বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। যেসব এয়ারক্রাফটের ত্রুটি আছে, তা শনাক্ত করে ত্রুটি অপসারণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়।
সভাপতি সাজ্জাদুল হাসানের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান, আনোয়ার হোসেন খান, আশেক উল্লাহ রফিক, শেখ তন্ময়, মাহমুদ হাসান ও মো. খসরু চৌধুরী অংশ নেন।

এমিরেটসে টিকিট কাটলে হোটেলে ফ্রি থাকার সুযোগদুবাই ভ্রমণকারী বা দুবাইয়ে ট্রানজিট নেওয়া এমিরেটস যাত্রীদের বিনামূল্যে পাঁচ ...
08/07/2024

এমিরেটসে টিকিট কাটলে হোটেলে ফ্রি থাকার সুযোগ
দুবাই ভ্রমণকারী বা দুবাইয়ে ট্রানজিট নেওয়া এমিরেটস যাত্রীদের বিনামূল্যে পাঁচ তারকা হোটেলে থাকার সুবিধা দিচ্ছে এমিরেটস এয়ারলাইন্স। এ বছরের ১ জুলাই থেকে ২১ জুলাইয়ের মধ্যে এমিরেটসের যে কোনো শ্রেণীতে রিটার্ন টিকিট কিনলে দুবাইয়ে যাত্রীরা জে ডব্লিউ ম্যারিয়ট মাকোয়েজ হোটেলে থাকার সুযোগ পাবেন।
সোমবার (১ জুলাই) এমিরেটস বাংলাদেশ জানায়, প্রথম ও বিজনেস শ্রেণীর যাত্রীদের জন্য দুই রাত এবং প্রিমিয়াম ইকোনমি ও ইকোনমি শ্রেণীর যাত্রীদের এক রাতের জন্য এই সুবিধা দেওয়া হবে। ২১ জুলাইয়ের মধ্যে টিকিট কেটে এ বছরের ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভ্রমণ করলে যাত্রীরা এই সুযোগ পাবেন।
এমিরেটস জানায়, বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল জে ডব্লিউ ম্যারিয়ট মাকোয়েজ হোটেলের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো ৩৫৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত দু’টি আইকনিক টাওয়ার, যেখান থেকে গ্রাহকরা দুবাইয়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন। হোটেলটিতে বিভিন্ন রুচির গ্রাহকদের প্রয়োজন মেটাতে ১২টির বেশি রেস্টুরেন্ট, বার ও ডিনার লাউঞ্জ রয়েছে। তুরস্কের ঐতিহ্যবাহী হাম্মাম, ইউএইয়ের একমাত্র ডেড সি ফ্লোটেশন পুল, ১৭টি ট্রিটমেন্ট রুম, স্টেট অফ দ্য আর্ট হেলথ ক্লাবসহ অন্যান্য ফিটনেস সুবিধার জন্য অবকাশ যাপনকারীদের কাছে হোটেলটি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
এমিরেটস বর্তমানে ঢাকায় সপ্তাহে ২১টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। ঢাকা থেকে এসব ফ্লাইটে যাত্রীরা দুবাই এবং দুবাই ট্রানজিট নিয়ে বিশ্বের প্রায় ১৪০টি গন্তব্যে যেতে পারছেন।

ঢাকা থেকে সরাসরি বেইজিং ফ্লাইট শুরু ১০ জুলাইবাংলাদেশ থেকে চীনের বেইজিং রুটে প্রথমবারের মতো ফ্লাইট পরিচালনা করতে যাচ্ছে চ...
07/07/2024

ঢাকা থেকে সরাসরি বেইজিং ফ্লাইট শুরু ১০ জুলাই
বাংলাদেশ থেকে চীনের বেইজিং রুটে প্রথমবারের মতো ফ্লাইট পরিচালনা করতে যাচ্ছে চীনের প্রধান ও পতাকা বহনকারী উড়োজাহাজ পরিবহন সংস্থা এয়ার চায়না। আগামী ১০ জুলাই এই রুটে তারা প্রথম ফ্লাইট পরিচালনা করবে।
বাংলাদেশ থেকে মূলত ব্যবসায়ী এবং শিক্ষার্থীরাই নিয়মিত চীনে যাতায়াত করেন।
বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে এই রুটে প্রতি সপ্তাহে ৪টি ফ্লাইট পরিচালনা করবে এয়ার চায়না।
বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স-৮ মডেলের এয়ারক্রাফট দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।
এয়ার চায়নার ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, এয়ারলাইন্সটিতে বোয়িং-৭৩৭, ৭৪৭, ৭৭৭, ৭৮৭, এয়ারবাস- এ৩১৯, এ৩২০, এ৩২১, এ৩৩০, এ৩৫০ এবং চীনের কোমাক বিমান প্রতিষ্ঠানের একটি এআরজে-২১ মডেলসহ মোট ৪০৬টি প্লেন রয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে গুয়াংজু রুটে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এবং ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। পাশাপাশি চীনের চায়না ইস্টার্ন ও চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্স বাংলাদেশিদের চীনে নিয়ে যাচ্ছে।
বেবিচক সূত্রে আরও জানা গেছে, এয়ার চায়নার পাশাপাশি বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনার অনুমোদন পেয়েছে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স। কিছুদিনের মধ্যে তারাও ফ্লাইট পরিচালনা করতে যাচ্ছে।

যারা কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চান তাদের জন্য সহজ হবে সুইজারল্যান্ডে যাওয়া।
06/07/2024

যারা কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চান তাদের জন্য সহজ হবে সুইজারল্যান্ডে যাওয়া।

বিদেশি শিক্ষার্থীদের ফি বাড়ালো অস্ট্রেলিয়াআন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ফি বাড়ালো অস্ট্রেলিয়া। অভিবাসন ঢল ধীর করতে ...
05/07/2024

বিদেশি শিক্ষার্থীদের ফি বাড়ালো অস্ট্রেলিয়া
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ফি বাড়ালো অস্ট্রেলিয়া। অভিবাসন ঢল ধীর করতে তারা এই পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
করোনাভাইরাসের বিধিনিষেধ প্রত্যাহারের পর ২০২২ সাল থেকে অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসীর সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এ বিষয়টির ওপর নিয়ন্ত্রণ বসাতে ধারাবাহিকভাবে বেশ কয়েকটি উদ্যোগ নেয় সরকার। নতুন করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর এই ফি বাড়ানো হল।
১ জুলাই সোমবার থেকে নতুন এই ফি কার্যকর হয়েছে। আন্তর্জাতিক স্টুডেন্ট ভিসার ফি ৭১০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৬০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার করা হয়েছে, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১ লাখ ২৫ হাজার টাকারও বেশি।
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও'নিল এক বিবৃতিতে বলেন, 'আজ থেকে যেসব নতুন নিয়ম চালু হচ্ছে, তা আমাদের আন্তর্জাতিক শিক্ষা ব্যবস্থায় সমন্বয় ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করবে এবং এমন একটি অভিবাসন প্রক্রিয়া তৈরি করবে, যা আরও ন্যায্য, আকারে ছোট ও অস্ট্রেলিয়ার চাহিদা পূরণের উপযোগী।'

জুমার দিন যেভাবে মহিমান্বিত হয়জুমা সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। বৃহস্পতিবার সূর্যাস্তের পর থেকে শুক্রবার সূর্যাস্ত পর্যন্ত জুমা...
05/07/2024

জুমার দিন যেভাবে মহিমান্বিত হয়
জুমা সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। বৃহস্পতিবার সূর্যাস্তের পর থেকে শুক্রবার সূর্যাস্ত পর্যন্ত জুমার পরিধি। শুধু জুমার নামাজ আদায় করাকেই জুমার একমাত্র আমল মনে করার কোনো অবকাশ নেই, বরং জুমার রাত ও দিন জুড়ে রয়েছে আরো অনেক আমল।
১. বেশি ইবাদত করা : মহান আল্লাহ তাঁর বান্দার ইবাদতের জন্য জুমার দিনকে নির্বাচন করেছেন।
তাই এদিনে একটু বেশিই ইবাদত করা উচিত। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমরা পৃথিবীতে সর্বশেষ আগমনকারীরাই কিয়ামতের দিন অগ্রবর্তী থাকব। তবে পার্থক্য হলো তাদের আমাদের পূর্বে আল্লাহর কিতাব প্রদান করা হয়েছে আর আমাদের তা প্রদান করা হয়েছে তাদের পরে। অতঃপর তাদের ইবাদতের জন্য এ দিনটি অর্থাৎ জুমার দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল।
কিন্তু তারা (ইহুদি-খ্রিস্টানরা) এ দিনটির ব্যাপারে মতবিরোধ করল। আল্লাহ তাআলা এ ব্যাপারে আমাদের সঠিক পথ প্রদর্শন করলেন। ইহুদিরা পরের দিন (শনিবার) আর খ্রিস্টানরা তার পরের দিন (রবিবার)-কে গ্রহণ করল। (বুখারি, হাদিস : ৮৩৬; মুসলিম, হাদিস : ২০১৫)
২. মাগরিব ও এশায় বিশেষ কিরাত : জুমার রাতে মাগরিব নামাজে সুরা কাফিরুন ও সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করা আর এশার নামাজে সুরা জুমা ও সুরা মুনাফিকুল তিলাওয়াত করার কথা হাদিসে বর্ণিত হয়েছে।
জাবির ইবনে সামুরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার রাতে মাগরিব নামাজে সুরা কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন ও সুরা কুলহু আল্লাহু আহাদ তিলাওয়াত করতেন। আর এশার নামাজে সুরা জুমা ও সুরা মুনাফিকুল তিলাওয়াত করতেন। (আস-সুনানুল কুবরা,
হাদিস : ৫৯৪০; সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১৮৪১)
উল্লেখ্য যে ইবনে হিব্বান (রহ.) হাদিসটির সনদকে দুর্বল বলেছেন।
৩. রাতে সুরা দুখান তিলাওয়াত : জুমার রাতে সুরা দুখান তিলাওয়াত করা। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি জুমার রাতে সুরা দুখান তিলাওয়াত করে আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি, হাদিস : ২৮৮৯)
৪. ফজর নামাজে বিশেষ কিরাত : জুমার দিন ফজরের ফরজ নামাজের প্রথম রাকাতে সুরা সিজদা আর দ্বিতীয় রাকাতে সুরা দাহর তিলাওয়াত করা। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিন ফজর নামাজের প্রথম রাকাতে আলিফ লাম মিম তানজিল (সুরা সিজদা) আর দ্বিতীয় রাকাতে হাল আতা আলাল ইনসানি হি-নুম মিনাদ দাহরি লাম ইয়াকুন শাইয়াম মাযকুরা (সুরা আদ-দাহর) তিলাওয়াত করতেন। (বুখারি, হাদিস : ৮৫১; মুসলিম, হাদিস : ২০৭২)
৫. সুরা কাহফ তিলাওয়াত : জুমার দিন সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা। আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, যে জুমার দিন সুরা কাহফ তিলাওয়াত করে তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী সময় বিশেষ আলো দ্বারা আলোকিত হয়। (সুনানুল-বায়হাকি আল-কুবরা, হাদিস : ৫৭৯২)
৬. কিয়ামতের ভয়াবহতা স্মরণ : জুমার দিন কিয়ামত সংঘটিত হবে। এ জন্য প্রত্যেক ঈমানদারের জন্য দিনটিতে কিয়ামতের ভয়াবহতা স্মরণ করে আল্লাহর দিকে মনোনিবেশ করা উচিত। আবু লুবাবা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) জুমার প্রসঙ্গ বলতে গিয়ে বলেন, জুমার দিন কিয়ামত সংঘটিত হবে। প্রত্যেক সম্মানিত ফেরেশতা, আকাশ, জমিন, বাতাস, পাহাড়-পর্বত ও সমুদ্র সব কিছুই জুমার দিন ভীতসন্ত্রস্ত থাকে।
(ইবনু মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪)
৭. দরুদ পাঠ : সকাল-বিকাল সময় করে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা উচিত। আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, জুমার দিন তোমরা আমার প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো। কেননা এটি উপস্থিতির দিন। এদিনে ফেরেশতারা (আল্লাহর বিশেষ রহমত নিয়ে) উপস্থিত হয়। তোমাদের যে কেউই আমার প্রতি দরুদ পাঠ করে তার দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয় যতক্ষণ পর্যন্ত সে দরুদ থেকে অবসর না হয়। বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, মৃত্যুর পরেও কি দরুদ আপনার কাছে পেশ করা হবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, মৃত্যুর পরও দরুদ আমার কাছে পেশ করা হবে। কারণ, আল্লাহ তাআলা নবীদের দেহ ভক্ষণ করা মাটির প্রতি হারাম করে দিয়েছেন। সুতরাং আল্লাহর নবী সর্বদাই জীবিত, তাঁকে রিজিক দেওয়া হয়।
(ইবনু মাজাহ, হাদিস : ১৬৩৭)
৮. দান-সদকা : জুমার দিন সাধ্যমতো দান-সদকা করা উচিত। এদিনের দান-সদকা অন্যদিনের চেয়ে ফজিলতপূর্ণ। কা’ব (রা.) বলেন, আমি কি তোমাদের জুমার দিন সম্পর্কে বলব না? জুমার দিন দান-সদকা করা অন্যান্য দিনে দান-সদকা করার চেয়ে অতি উত্তম। [জাদুল মায়াদ ফি হাদয়ি খায়রিল ইবাদ (বৈরুত : মুয়াসসাসাতুর রিসালাহ, ১৪১৫ হি., ১৯৯৪ খ্রি.), পৃষ্ঠা-৪১২]
৯. পিতা-মাতার কবর জিয়ারত : পিতা-মাতা মারা গিয়ে থাকলে কমপক্ষে জুমার দিন তাদের কবর জিয়ারত করা উচিত। মুহাম্মদ ইবনে নুমান মারফু সূত্রে বর্ণনা করেন, নবী (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক জুমার দিন তার পিতা-মাতা অথবা কোনো একজনের কবর জিয়ারত করে তাকে ক্ষমা করা হয় এবং সে পিতা-মাতার আনুগত্যশীল হিসেবে পরিগণিত হয়। (শুআবুল ঈমান, হাদিস : ৭৯০১)
১০. আসর থেকে মাগরিব দোয়া-মোনাজাত : জুমার দিন একটি সময়ে আল্লাহ তায়ালা বান্দার দোয়া কবুল করে থাকেন। এ সময়টির ব্যাপারে বিভিন্ন মত থাকলেও বেশির ভাগের মতে—সময়টি আসর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
(দ্র. তিরমিজি, হাদিস : ৪৮৯)
সূর্যাস্তের মাধ্যমে জুমার দিনের সমাপ্তি ঘটে। কাজেই এই প্রান্তিক পর্যায়ে বেশি বেশি দোয়া, ইস্তিগফার এবং আল্লাহর কাছে কল্যাণ প্রার্থনা করা খুবই জরুরি। যেন তা কবুল হয়ে যায়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের আলোচনায় বলেছেন, জুমার দিন এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যদি কোনো মুসলমান বান্দা নামাজ অবস্থায় সে সময়টি লাভ করে এবং আল্লাহর কাছে কোনো কল্যাণ প্রার্থনা করে আল্লাহ তাকে অবশ্যই তা দান করেন। আর তিনি হাত দ্বারা সে সময়ের স্বল্পতার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন।
(বুখারি, হাদিস : ৯৩৫; মুসলিম, হাদিস : ৮৫২)
জুমার দিন আসরের পর থেকে মাগরিব নামাজের অপেক্ষায় থেকে মাগরিব পর্যন্ত আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও কল্যাণ প্রার্থনা করলে তা কবুলের আশা করা যায়।

প্রতিকূল পরিবেশে ইবাদতে মগ্ন থাকার প্রতিদানঅনুকূল পরিবেশ বা পরিস্থিতি মানুষের কাজকর্ম ও মনমানসিকতায় বিরাট প্রভাব ফেলে। স...
04/07/2024

প্রতিকূল পরিবেশে ইবাদতে মগ্ন থাকার প্রতিদান

অনুকূল পরিবেশ বা পরিস্থিতি মানুষের কাজকর্ম ও মনমানসিকতায় বিরাট প্রভাব ফেলে। সমসাময়িক ও কাছের মানুষজন যদি দ্বিনের ব্যাপারে সচেতন থাকে এবং আল্লাহর বিধান মেনে চলে তাহলে নিজেরও দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়। আবার এই মানুষগুলোই যদি উদাসীন হয় এবং আল্লাহর নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে, তখন দ্বিন মেনে চলা কঠিন হয়ে যায়। কেননা এ অবস্থায় দ্বিনের ব্যাপারে অনুসরণীয় সচেতন ব্যক্তিদের সংখ্যা কমে যায়।
এ জন্যই এমন প্রতিকূল পরিবেশে ও দুর্যোগপূর্ণ সময়ের ইবাদত সম্পর্কে মহা প্রতিদানের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ব্যাপক গণহত্যার প্রাক্কালে ইবাদত করা আমার কাছে হিজরত করে আসার সমতুল্য।’
(মুসলিম, হাদিস : ৭২৯০)
ইমাম তাবরানি (রহ.) ভিন্ন শব্দে বর্ণনা করেন, ‘ফিতনার সময়ে ইবাদত করা আমার কাছে হিজরত করে আসার সমতুল্য।’
(আল-মুজামুল কাবির, হাদিস : ৪৯২)
মূলত এই হাদিসের মাধ্যমে নবী করিম (সা.) আমাদের জানিয়েছেন, প্রতিকূল পরিস্থিতি যথা—গণহত্যা, ফিতনা ও অলসতার সময়ের ইবাদত হিজরতের সওয়াব সমতুল্য।
কারণ হিজরত হলো আনুগত্যের সর্বোচ্চ স্তরের অন্তর্ভুক্ত। আর এই পাপাচারের সয়লাবের মধ্যে স্রোতের বিপরীতে চলে নিজের দ্বিন ও ঈমানকে রক্ষা করাও আত্মসমর্পণ ও দৃঢ় আনুগত্যের বড় প্রমাণ। এ জন্য ফিতনার সময়ের আমলকে হিজরতের ন্যায় মহান ইবাদতের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।
উপরোক্ত হাদিসে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইবাদতে মগ্ন থাকাকে হিজরতের সঙ্গে তুলনা করা প্রসঙ্গে হাদিসের ইমামরা বিভিন্নভাবে এর বিশ্লেষণ করেছেন।
নিম্নে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন ইমামের ব্যাখ্যা তুলে ধরা হলো—
১. এই হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম মুনাবি (রহ.) বলেন, ‘ফিতনা ও বিশৃঙ্খলার যুগের ইবাদত অধিকতর সওয়াবের তুলনায় নবীজির নিকট হিজরত করার মতো। অথবা বলা যেতে পারে, ইসলামের শুরু যুগে সামর্থ্যহীনতার কারণে মুহাজিরদের সংখ্যা ছিল খুবই অল্প। তেমনিভাবে ফিতনার সময় ইবাদতকারীদের সংখ্যাও হবে অল্প।’ (ফয়জুল কাদির, বর্ণনা : ৫৬৬২)
২. ইমাম ইবনুল আরাবি (রহ.) বলেন, ‘এ হাদিসে হিজরতের সঙ্গে তুলনা দেওয়ার কারণ হলো ইসলামের শুরু যুগের মুহাজিররা দারুল কুফর ও তার অধিবাসীদের ত্যাগ করে দারুল ঈমান ও তার অধিবাসীদের নিকট হিজরত করতেন। তেমনিভাবে ফিতনার যুগে মানুষ ওই ফিতনা সৃষ্টিকারী সম্প্রদায় ও সময়কে নিজ অবস্থায় ছেড়ে দ্বিন রক্ষার্থে ইবাদতের আশ্রয়ে পলায়ন করবে। এভাবে এটাও হিজরতের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ (ফয়জুল কাদির, বর্ণনা : ৫৬৬২)
৩. ইমাম নববি (রহ.) বলেন, ‘ফিতনার সময়ে সমস্ত মানুষ ইবাদত থেকে উদাসীন ও অনাগ্রহী থাকে। কেবলমাত্র মুষ্টিমেয় কিছু লোক দ্বিনের ওপর অটল থাকে। তাই তাদের এই ইবাদত হিজরতের সমতুল্য।’ (শরহুন নববি, বর্ণনা : ২৯৪৮)
৪. হাফেজ ইবনে রজব হাম্বলি (রহ.) বলেন, ‘ফিতনার যুগে সাধারণত মানুষ নিজের কুপ্রবৃত্তির অনুসারী হয়ে থাকে। দ্বিনের প্রতি উদাসীন থাকে। তাদের অবস্থা তখন জাহেলি যুগের মানুষের মতো হয়ে যায়। বেশির ভাগ মানুষ তো পথভ্রষ্ট হয়ে যায়। তবে কিছু লোক দ্বিনের ওপর অবিচল থাকে, নিজ প্রভুর ইবাদত করে, তাঁর সন্তুষ্টি তালাশ করে এবং অসন্তোষের কাজ থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করে। মূলত তাদের অবস্থার তুলনা এ হাদিসে। অর্থাৎ জাহেলি যুগের কাফিরদের মধ্যে থেকে কেউ আল্লাহর নবী (সা.)-এর সব আদেশ-নিষেধ মানার প্রতিজ্ঞা করে তাঁর নিকট হিজরত করে এসেছে, ঠিক ফিতনার যুগে ইবাদতকারী ব্যক্তির অবস্থাও এই ঈমানদারের মতো।’ (লাতাইফুল মাআরিফ : ১/১৩২)
৫. ইমাম ইবনুল জাওজি (রহ.) বলেন, ‘যখন ফিতনা ছড়িয়ে পড়ে তখন মানুষের মনেও গাফিলতি ছেয়ে যায়। এ অবস্থায়ও যদি কেউ ইবাদতের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারে তাহলে এটা আল্লাহর সঙ্গে বান্দার মজবুত বন্ধনের প্রমাণ বহন করে। তাই এর প্রতিদান এত বেশি।’ (কাশফুল মুশকিল : ২/৪২)
তাই অনুকূল পরিবেশের ন্যায় প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও আল্লাহর প্রিয় ইবাদতের প্রতি মনোযোগী হওয়া একজন মুমিনের জন্য একান্ত কর্তব্য। কারণ আল্লাহ তাআলার মানুষকে সৃষ্টি করার প্রধান উপলক্ষ হলো তাঁর ইবাদত করা। এ মর্মে তিনি বলেন, ‘আমার ইবাদত করার জন্যই আমি মানব ও জিন জাতি সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৫৬)

১০ লক্ষ টাকায় মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা! মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন বহু মালয়েশিয়ান প্রবাসী দেখে থাকে। তবে ...
28/06/2024

১০ লক্ষ টাকায় মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা!

মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন বহু মালয়েশিয়ান প্রবাসী দেখে থাকে। তবে স্বপ্ন শুধু দেখলেই হবে না। এই স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য আপনাকে কাজ করতে হবে। এজন্য আপনাকে জানতে হবে মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায়। নতুবা আপনার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে না।

আমেরিকা পৃথিবীর শক্তিধর একটি রাষ্ট্র। বর্তমানে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ। এই দেশের ডলার দিয়ে বর্তমানে পৃথিবীর সকল দেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চলছে। উন্নত এই দেশে কাজের জন্য গেলে ভালো বেতন এবং উন্নত জীবনযাপনের মান পাওয়া যাবে। তবে এই দেশের জীবনযাপন ব্যয় কিন্তু অনেক বেশি।
মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায়

মালয়েশিয়া হতে আমেরিকা আপনি দুটি উপায়ে যেতে পারবেন। যথা: বৈধ উপায় এবং অবৈধ উপায়। আপনি যদি মালেশিয়ার পাসপোর্ট পেয়ে থাকেন তাহলে বৈধ উপায়ে আপনি আমেরিকা পাড়ি জমাতে পারেন।

এজন্য উদ্দেশ্য অনুযায়ী আপনাকে আমেরিকা ভিসা ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে। তারপর অনলাইনে আমেরিকার ভিসার আবেদন সম্পন্ন করে দূতাবাসে সাক্ষাৎকার দিতে হবে। এরপর আপনি যদি ভিসার অনুমোদন পান তাহলে বিমানে করে খুব সহজে স্বপ্নের দেশে আমেরিকায় যেতে পারবেন।

তবে যারা মালয়েশিয়ার নাগরিক নন তাদের অবশ্যই অবৈধ পথে আমেরিকা পাড়ি জমাতে হবে। এজন্য প্রথমে আপনাকে মালয়েশিয়া থেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে হবে। ইন্দোনেশিয়ার একটি দ্বীপে কিছুদিন থাকার পর আপনাকে সেখান থেকে সাগরপথে অস্ট্রেলিয়া যেতে হবে।

সমুদ্রপথে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছানোর পর সেখান থেকে আপনাকে স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় যেতে হবে। মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা অবৈধ পথে যেতে হলে অবশ্যই একজন দালালের সাহায্যে নিয়ে সমুদ্রপথে যেতে হবে। মনে রাখবেন অবৈধভাবে গেলে বিভিন্ন জায়গায় আপনাকে জীবনের ঝুঁকিতে পড়তে হবে। আরও জানতে পড়ুন মালয়েশিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায়।

মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা যেতে কি কি লাগে

আমেরিকা ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা থাকলে যে কেউ চাইলে মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা পাড়ি জমাতে পারবে। তবে এজন্য অবশ্যই আমেরিকার বৈধ ভিসা প্রয়োজন। আর এই ভিসা আবেদন করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে যেগুলো ছাড়া আপনি ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন না। মনে রাখবেন ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তারতম্য হতে পারে।

আমেরিকা যেতে যা যা লাগে:

সাম্প্রতিক তোলা দুটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট
একটি বৈধ পাসপোর্ট (সর্বনিম্ন দুই বছর মেয়াদ)
ট্রাভেল ইন্সুরেন্স
স্ক্রিল সার্টিফিকেট
আমেরিকান স্টাইল সিভি
ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম
ভিসা ফি
কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ
মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
পার্সোনাল আইডেন্টিটি ডকুমেন্টস
ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট

মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে

আমেরিকা ভিসা পাওয়া বর্তমানে অনেক কঠিন। আপনি নিজে নিজে বুঝে যদি আমেরিকা ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন তাহলে নামমাত্র খরচে স্বপ্নের এই দেশে যেতে পারবেন। তবে বিভিন্ন দালাল এবং বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে গেলে অনেক টাকা লাগতে পারে। এটা আসলে সঠিকভাবে বলা সম্ভব না। যার কাছ থেকে যেরকম টাকা আসলে তারা নিতে পারে।

বর্তমানে মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা যেতে আনুমানিক প্রায় ১০ থেকে ২০ লক্ষ টাকা লাগে। তবে এই খরচ ভিসা ক্যাটাগরি এবং ভিসার মেয়াদের উপর নির্ভর করে কম বেশি হতে পারে। এই বিষয়ে আরও সঠিক তথ্য পেতে পরিচিত একজন আমেরিকান প্রবাসী কিংবা বিশ্বস্ত কোনো এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

কাজা নামাজ আদায় করার নিয়ম-পদ্ধতিইমান আনার পর একজন মুমিন মুসলমানের  সর্বপ্রথম ইবাদত হলো নামাজ। কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নাম...
26/06/2024

কাজা নামাজ আদায় করার নিয়ম-পদ্ধতি

ইমান আনার পর একজন মুমিন মুসলমানের সর্বপ্রথম ইবাদত হলো নামাজ। কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব হবে। আল্লাহ কোরআনুল কারিমে ৮২ বার নামাজের কথা উল্লেখ করেছেন। নিশ্চয়ই নামাজ বেহেশতের চাবি। ইচ্ছাকৃত নামাজ ত্যাগ কুফরির সমতুল্য। আর নামাজ অস্বীকারকারী কাফির।
বিনা কারণে ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ কাজা করলে তার জন্য ২ কোটি ৮৮ লাখ বছর জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে। তাই মুসলমানরা সাবধান। অনিচ্ছাকৃত, ভুলবশত কিংবা অন্য কোনো কারণে কোনো ওয়াক্তের নামাজ আদায় করতে না পারলে ওই নামাজ পরে আদায় করাকে কাজা নামাজ বলা হয়।
ফরজ অথবা ও ওয়াজিব নামাজ ছুটে গেলে তার কাজা আদায় করা আবশ্যক, কিন্তু সুন্নত কিংবা নফল নামাজ আদায় করা না গেলে কাজা আদায় করতে হবে না। ফরজ নামাজ ছুটে গেলে তা কাজা করা ফরজ আর ওয়াজিব নামাজ ছুটে গেলে তা কাজা করা ওয়াজিব। সারা জীবনের ধারাবাহিকতায় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কম কাজা হলে ধারাবাহিকতা রক্ষা করা জরুরি। আর পাঁচ ওয়াক্তের অধিক যত দিন এর নামাজের কাজা হোক না কেন ওইসব কাজা নামাজ নিষিদ্ধ সময় ছাড়া সব ওয়াক্ত নামাজের আগে আদায় করা যায়।
কেননা পূর্ববর্তী ওয়াক্তের নামাজ কাজা আদায়ের জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট সময় নেই, নামাজের ওয়াক্ত চলে যাওয়ার পর যখনই নামাজের কথা স্মরণ হবে তখনই আদায় করে নেওয়া উত্তম। যেমন যদি কেউ ঘুমের কারণে ফজরের নামাজ আদায় না করতে পারে তবে সে ঘুম থেকে যখনই উঠবে তখনই নামাজ আদায় করে নেবে, তবে নিষিদ্ধ সময়গুলোয় অপেক্ষা করবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ বা তার কম নামাজ না পড়ে থাকলে তার তারতিবের প্রতি লক্ষ্য রাখবে। আগের নামাজ আগে ও পরের নামাজ পরে পড়তে হবে।
উদাহরণস্বরূপ কোনো ব্যক্তির ফজর ও জোহরের নামাজ কাজা হয়ে গেছে। এখন আসরের নামাজ পড়ার আগে সর্বপ্রথম ফজরের কাজা, এরপর জোহরের কাজা আদায় করতে হবে এবং তারপর আসরের নামাজ আদায় করবে। কাজা ও ওয়াক্তিয়া নামাজের নিয়ত একই রকম তবে পার্থক্য এতটুকু -যে কাজা নামাজ আদায় করা হচ্ছে তার নাম উল্লেখ করে আদায় করতে হবে। আমি কিবলামুখী হয়ে আল্লাহর উদ্দেশে আমার অমুক সময়ের অথবা জীবনের কোনো সময়ের ফজরের ফরজ নামাজের দুই রাকাত কাজা আদায় করছি।
এমনিভাবে ফজর জোহর আসর মাগরিব এশা আদায় করা যাবে। কোনো মানুষ যদি দীর্ঘকাল নামাজ পড়া থেকে বিরত থাকে তার উচিত একটা অনুমান করে নামাজের কাজা আদায় করে নেওয়া, এ অবস্থায় নামাজের কাজা আদায়ের নিয়ম হবে ওই ব্যক্তি যখন প্রতিদিনের নির্ধারিত ওয়াক্তের নামাজ আদায় করবে তখন সেই ওয়াক্তের সঙ্গে মিল রেখে ধারাবাহিকভাবে ছুটে যাওয়া ওয়াক্তের কাজা আদায় করে নেওয়া, এভাবে কাজা আদায়ে ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যাবে। এভাবে অনুমান করে আদায় করতে থাকা, ফলে একসময় পূর্ণাঙ্গ জীবনের কাজা আদায় সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। সুন্নত ও নফল নামাজের কোনো কাজা নেই।
তবে নফল নামাজ শুরু করে ছেড়ে দিলে তার কাজা আবশ্যক। জুমার নামাজের কোনো কাজা নেই। কোনো কারণে জুমার নামাজ ছুটে গেলে ওই দিনের জোহরের চার রাকাত নামাজ আদায় করে নিতে হবে। সফরের দুই রাকাত কসর বাড়িতে এসে আদায় করলে দুই রাকাত কাজা আদায় করতে হবে। এমনিভাবে মুকিম অবস্থার নামাজ সফর অবস্থায় কাজা করতে চাইলে চার রাকাতই পূর্ণাঙ্গ পড়তে হবে। কাজা নামাজ সব সময় পড়া যায় নিষিদ্ধ তিনটি সময় ছাড়া।
এক. সূর্য উদিত হওয়ার সময়। দুই. সূর্য যখন ঠিক মাথার ওপর থাকে। তিন. সূর্য যখন অস্তমিত হতে থাকে। এ তিনটি সময়ে যে কোনো নামাজ আদায় করা হারাম। যদি কারও দীর্ঘ অসুস্থতার কারণে নামাজ ছুটে যায়, সুস্থ হওয়ার পর তা কাজা আদায় করে নেবে। আর যদি ইন্তেকাল করে তাহলে অসিয়ত করে যাবে ছুটে যাওয়া নামাজের ফিদিয়া আদায় করে দেওয়ার। মৃত ব্যক্তির ছুটে যাওয়া নামাজের ফিদিয়া আদায় করার অসিয়ত পূর্ণ করা ওয়ারিশদের ওপর ওয়াজিব।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সব রকমের অলসতা গাফিলতি ও ব্যস্ততা ত্যাগ করে নামাজ যথাযথভাবে সময়মতো আদায় করার তৌফিক দান করুন।

বিশ্বের ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় ঢাকাবিশ্বের ব্যয়বহুল শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে মার্সার কস্ট অব লিভিং সার্ভে। ২০২৪ সালের এ...
25/06/2024

বিশ্বের ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় ঢাকা

বিশ্বের ব্যয়বহুল শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে মার্সার কস্ট অব লিভিং সার্ভে। ২০২৪ সালের এ তালিকায় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান ১৪০ তম, যা ২০২৩ তালিকায় ছিল ১৫৪। অর্থাৎ ১৪ ধাপ এগিয়েছে ঢাকা। অন্যদিকে, এ তালিকায় বর্তমানে শীর্ষে রয়েছে হংকং।
২০২২ ও ২০২৩ সালেও তালিকায় শীর্ষে ছিল হংকং। এরপরেই রয়েছে সিঙ্গাপুর। সংস্থাটি প্রত্যেক শহরের ২০০টি বিষয়ের ব্যয়ের ভিত্তিতে এ তালিকা করেছে। বাসস্থান, যোগাযোগব্যবস্থা, পোশাক, খাবার ও বিনোদন প্রভৃতির ব্যয় জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এমনকি জিন্সের দাম, প্রতি লিটার পানির দাম, এক কাপ কফির দাম, প্রতি লিটার পেট্রোল ও দুধের দামের পার্থক্যও এ জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সে হিসেবে বাংলাদেশে গত কয়েকবছরে বেড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। দুই অংকের ঘরে অবস্থান করছে মূল্যস্ফীতি। চাল, সবজি, বাসা ভাড়া, বিদ্যুৎ, গ্যাসসহ প্রায় সমস্ত ভোগ্যপণ্য ও সেবার দাম বাড়ায় বেড়েছে জীবনযাত্রার খরচ।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর নিউইয়র্ক তালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছে। অন্যদিকে, গত বছর লন্ডন ছিল এই তালিকায় ১৭তম স্থানে। কিন্তু এবার যুক্তরাজ্যের এই শহরটি অষ্টম স্থানে উঠে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের আরেক শহর লস অ্যাঞ্জেলেস রয়েছে ১০তম স্থানে।
২০২৪ সালের শীর্ষ ১০ ব্যয়বহুল শহর হলো— হংকং, সিঙ্গাপুর, জুরিখ, জেনেভা, বাসেল, বার্ন, নিউইয়র্ক, লন্ডন, নাসাউ ও লস অ্যাঞ্জেলেস।

সুইজারল্যান্ডে কাজের ভিসা পাওয়ার নিয়মসুইজারল্যান্ডে কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া এবং শর্ত পূ...
24/06/2024

সুইজারল্যান্ডে কাজের ভিসা পাওয়ার নিয়ম
সুইজারল্যান্ডে কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া এবং শর্ত পূরণ করতে হবে। নিচে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হলো:
১. চাকরির অফার পাওয়া:
প্রথমেই আপনাকে সুইজারল্যান্ডে কোনো নিয়োগকর্তার কাছ থেকে একটি চাকরির অফার পেতে হবে। এটি আপনার কাজের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ।
২. কাজের ভিসার জন্য আবেদন:
আপনার নিয়োগকর্তা সুইজারল্যান্ডের ক্যান্টোনাল মাইগ্রেশন অফিসে কাজের অনুমতি (work permit) এর জন্য আবেদন করবেন। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিয়োগকর্তা নিশ্চিত করবেন যে আপনি সুইজারল্যান্ডে কাজ করতে পারবেন।
৩. আবেদন ফর্ম এবং ডকুমেন্টস সংগ্রহ:
আপনার কাজের ভিসার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে:
- পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
- বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদসহ)
- সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি (২-৩ কপি)
- নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার লেটার
- কর্মসংস্থান চুক্তি
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণ
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সাম্প্রতিক ৩-৬ মাসের)
- মেডিকেল পরীক্ষা রিপোর্ট
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- স্বাস্থ্য বীমার প্রমাণ
- আবাসনের প্রমাণ (হোটেল বুকিং, লিজ এগ্রিমেন্ট ইত্যাদি)
৪. আবেদন ফি পরিশোধ:
সুইজারল্যান্ডের কাজের ভিসার জন্য নির্দিষ্ট আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে। ফি কত এবং কিভাবে পরিশোধ করবেন তা সুইজারল্যান্ডের দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিন।
৫. আবেদন জমা দেওয়া:
আপনার সমস্ত ডকুমেন্টস এবং ফি প্রস্তুত হয়ে গেলে, নিকটবর্তী সুইজারল্যান্ড দূতাবাস বা কনস্যুলেটে আবেদন জমা দিন।
৬. বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান:
আবেদন জমা দেওয়ার সময়, আপনাকে আঙ্গুলের ছাপ এবং ছবি (বায়োমেট্রিক তথ্য) প্রদান করতে হবে।
৭. ভিসা প্রসেসিং:
আবেদন জমা দেওয়ার পর, সুইজারল্যান্ডের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদন পর্যালোচনা করবেন এবং প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই করবেন। এই প্রক্রিয়ার সময় সাধারণত ৬-১২ সপ্তাহ লাগতে পারে।
৮. ভিসা সংগ্রহ:
আপনার আবেদন অনুমোদিত হলে, আপনাকে ভিসা সংগ্রহের জন্য একটি নোটিশ দেওয়া হবে। নির্ধারিত সময়ে আপনার পাসপোর্ট এবং ভিসা সংগ্রহ করুন।
সুইজারল্যান্ডে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে খরচ বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। নিচে কিছু সাধারণ খরচের বিবরণ দেওয়া হলো:
১. ভিসা আবেদন ফি:
সুইজারল্যান্ডে কাজের ভিসার আবেদন ফি প্রায় ৮০ থেকে ১৫০ ইউরো (প্রায় ৯,০০০ থেকে ১৭,০০০ টাকা) হতে পারে। এটি নির্ভর করে আপনার ভিসার ধরন এবং আবেদন প্রক্রিয়ার উপর।
২. স্বাস্থ্য বীমা:
স্বাস্থ্য বীমা করার খরচ প্রায় ৫০ থেকে ১০০ ইউরো (প্রায় ৫,০০০ থেকে ১২,০০০ টাকা) হতে পারে, যা আপনার স্বাস্থ্য বীমা প্রদানকারী এবং বীমার কভারেজের উপর নির্ভর করবে।
৩. মেডিকেল পরীক্ষা:
মেডিকেল পরীক্ষার খরচ সাধারণত ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে, যা নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করবে।
৪. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট:
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য সাধারণত ৫০০ থেকে ২,০০০ টাকা খরচ হতে পারে, যা আপনার দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করবে।
৫. অন্যান্য খরচ:
- ডকুমেন্ট অনুবাদ: যদি আপনার ডকুমেন্টস অনুবাদ করতে হয়, তবে অনুবাদকের ফি প্রায় ২,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা হতে পারে।
- ট্রাভেল এজেন্ট ফি: যদি কোনো ট্রাভেল এজেন্টের মাধ্যমে আবেদন করেন, তবে তাদের ফি আলাদা হবে।
- আবাসনের খরচ: সুইজারল্যান্ডে থাকার জন্য হোটেল বুকিং বা লিজের অগ্রিম অর্থ প্রদান করতে হতে পারে।
৬. বিমান টিকিট:
সুইজারল্যান্ডে যাতায়াতের জন্য বিমান টিকিটের খরচ আপনার ভ্রমণের সময় এবং বিমানের ক্যারিয়ারের উপর নির্ভর করে প্রায় ৫০,০০০ থেকে ১,৫০,০০০ টাকা হতে পারে।
মোট খরচ:
সমস্ত খরচ যোগ করলে, প্রাথমিক খরচ প্রায় ১,০০,০০০ থেকে ২,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এটি একটি আনুমানিক হিসাব, প্রকৃত খরচ আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতি এবং প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।
সঠিক খরচের জন্য এবং আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার আগে সুইজারল্যান্ডের সংশ্লিষ্ট দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইট থেকে নির্দিষ্ট তথ্য যাচাই করে নিন।
কিছু অতিরিক্ত টিপস:
- সমস্ত ডকুমেন্টস সঠিক এবং সম্পূর্ণ রাখুন।
- যত্ন সহকারে ফর্ম পূরণ করুন এবং সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স রাখুন যা আপনার ভ্রমণ এবং প্রাথমিক খরচ কভার করতে সক্ষম।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি সুইজারল্যান্ডে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। প্রতিটি ধাপ সতর্কভাবে সম্পন্ন করুন এবং নির্দিষ্ট নির্দেশিকা মেনে চলুন।

সার্বিয়ার জন্য অগ্রিম পেমেন্ট ছাড়া ফাইল জমা দিতে কথা বলতে পারেন। কমেন্টে দেওয়া নাম্বারে। যোগাযোগ +8801911809789 WhatsApp
24/06/2024

সার্বিয়ার জন্য অগ্রিম পেমেন্ট ছাড়া ফাইল জমা দিতে কথা বলতে পারেন। কমেন্টে দেওয়া নাম্বারে। যোগাযোগ +8801911809789 WhatsApp

22/06/2024
আপনার একটি শেয়ারে বেঁচে যাইতে পারে অনেকগুলো প্রাণ। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব...
20/06/2024

আপনার একটি শেয়ারে বেঁচে যাইতে পারে অনেকগুলো প্রাণ।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়া তিনবার পড়বে, আল্লাহ তাআলা তাকে সমস্ত প্রাণী, বিশেষ করে সাপ, বিচ্ছু প্রভৃতি বিষাক্ত ও কষ্টদায়ক প্রাণীর অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৬০৪)
দোয়াটি হলো (আরবি) :
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
উচ্চারণ : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খলাক।
অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কলেমার দ্বারা প্রত্যেক শয়তান, বিষাক্ত প্রাণী এবং প্রত্যেক কুদৃষ্টির অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাইছি।

⛔️ রাসেল ভাইপার/ চন্দ্রবড়া ⛔️ এই সাপের বিশেষত্ব হচ্ছে, এরা খুবই বিষাধর। কাউকে ছোবল দিলে এন্টি ভেনম দিলেও বাঁচার সম্ভাবনা...
19/06/2024

⛔️ রাসেল ভাইপার/ চন্দ্রবড়া ⛔️

এই সাপের বিশেষত্ব হচ্ছে, এরা খুবই বিষাধর। কাউকে ছোবল দিলে এন্টি ভেনম দিলেও বাঁচার সম্ভাবনা ২০%.।এন্টি ভেনম এটার টা নাই এ দেশে।
আর এই দেশের জলবায়ুতে প্রকৃতিতে এদের কোন অবদান নাই।
আরও ভয়ংকর ব্যাপার হল অন্যান্য সাপ সাধারণত নিজেরা আক্রান্ত হলে কিংবা সরাসরি কারও সামনে পড়লে ছোবল দেয় অন্যথায় কামড় দিতে আসে না বরং পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু রাসেল ভাইপার দূরে থেকে মানুষ দেখলেও তেড়ে আসে আর কামড় দেওয়ার চেষ্টা করে।
অন্য সাপ ১ রকম বিষ ধারন করলেও রাসেল ভাইপারের বিষ একই সাথে ৫/৬ ধরনের হয়।
এই সাপ খুবই দ্রুত বংশ বিস্তার করে, এরা সরাসরি বাচ্চা দেয়---৫০ থেকে ৮০ টি পর্যন্ত বাচ্চা দিতে পারে।
সম্প্রতি রাজশাহী, মানিকগঞ্জ, মাওয়া, পদ্মার তীরবর্তী এলাকায় এই সাপের উপদ্রব বেড়েছে।
তাই সরকারিভাবে যদি এই সাপ নিধনের উদ্যোগ না নেয়া হয় তাহলে বর্ষার মৌসুমে সারা বাংলাদেশে এই সাপ ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
আপনারা তো ভাইরাল বস্তু ছাড়া শেয়ার করেন না,,জনসাধারণের উপকার এর জন্য শেয়ার করতে পারেন।
©

16/06/2024

🌙
আমাদের সকল গ্রাহক এবং
শুভানুধ্যায়ীদের জানাই ঈদ মোবারক!
❤️

আল্লাহ আপনার ত্যাগ স্বীকার কবুল করুক, আপনাকে তাঁর অসীম রহমত বর্ষণ করুক এবং আপনাকে প্রচুর স্বাচ্ছন্দ্য ও সমৃদ্ধি দান করুক সেই দোয়া করি।

আপনজনের সাথে সকলের ঈদ হোক সুন্দর, আনন্দময় ও বরকতময়।
💖

পবিত্র হজ আজসৌদি পঞ্জিকা অনুযায়ী আজ ৯ জিলহজ শনিবার পবিত্র হজ। ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখর হতে প্রস্তুত ...
15/06/2024

পবিত্র হজ আজ
সৌদি পঞ্জিকা অনুযায়ী আজ ৯ জিলহজ শনিবার পবিত্র হজ। ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখর হতে প্রস্তুত আরাফার প্রান্তর। জাবালে রহমতের চূড়া থেকে আরাফাতের ময়দানজুড়ে দণ্ডায়মান বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা প্রায় ১৮ লাখ হাজি। সাদা-কালো, ধনী-গরিব সবার রোদনভরা কণ্ঠে একটাই ধ্বনি-‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়াননি’ মাতা লাকা ওয়ালমুলক, লা শারিকা লাক’। অর্থাৎ ‘আমি হাজির, হে আল্লাহ, আমি হাজির। তোমার কোনো শরিক নেই। সব প্রশংসা ও নিয়ামত শুধু তোমারই। সব সাম্রাজ্যও তোমার।’ শুধু তোমার ক্ষমা ও অনুগ্রহ লাভের জন্য আমরা এখানে সমবেত হয়েছি প্রভু।
আজ শনিবার ফজরের নামাজ আদায় শেষে মিনা থেকে হাজিরা সমবেত হবেন এ আরাফাতের ময়দানে। হাজিদের (পুরুষ) পরনে শুধু সেলাইবিহীন সাদা দুই খণ্ড বস্ত্র (ইহরাম)। এখানে তারা সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত অবস্থান করবেন। এ সেই ময়দান যেখানে চৌদ্দ শ বছর আগে দাঁড়িয়ে মুসলিম উম্মাহর উদ্দেশে খুতবা দিয়েছিলেন আল্লাহর প্রিয় হাবিব, নবী ও রসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.)। বিদায় হজের খুতবায় নবীজি ঘোষণা করেছিলেন, আজ থেকে ইসলামকে পরিপূর্ণ ধর্ম ঘোষণা করা হয়েছে। আল্লাহতায়ালার কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম ইসলাম। আজ হাজিদের মননে যেন বিদায় হজের সেই ভাষণের অনুরণন। আজ আরাফাতের ময়দানে অবস্থিত মসজিদে নামিরা থেকে হজের খুতবা দেবেন মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব শায়খ ড. মাহের বিন হামাদ বিন মুয়াক্বল আল মুয়াইকিলি। সমবেত হাজিরা এখানে হজের খুতবা শুনবেন। আরবি ভাষায় দেওয়া তাঁর এ ভাষণ বাংলাসহ বিশ্বের ২০টি ভাষায় তাৎক্ষণিক অনুবাদ করে শোনানোর ব্যবস্থা করেছে সৌদি হজ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। আজ মসজিদে নামিরায় নামাজও পড়াবেন তিনি। তাঁর ইমামতিতে হাজিরা একসঙ্গে জোহর ও আসরের নামাজ আদায় করবেন। এরপর মুজদালিফার উদ্দেশে আরাফাতের ময়দান ত্যাগ করবেন হাজিরা। মুজদালিফায় পৌঁছে একসঙ্গে মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করবেন হাজিরা। সেখানে মুজদালিফায় খোলা আকাশের নিচে রাতযাপন এবং সেখান থেকে শয়তানকে নিক্ষেপের জন্য ছোট ছোট পাথর সংগ্রহ করবেন। আগামীকাল রবিবার ১০ জিলহজ সৌদি আরবে পালিত হবে ঈদুল আজহা। স্থানীয় যারা পবিত্র হজ পালন করেননি তারা ঈদের নামাজ পড়বেন ও কোরবানি করবেন। হাজি সাহেবানরা ফজরের নামাজ শেষে মুজদালিফা থেকে আবার মিনায় ফিরে আসবেন। এরপর রামি আল জামারাহ আল আকাবাহ বা বড় শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করবেন। তারপর পশু কোরবানি হয়ে গেলে পুরুষরা মাথা মুণ্ডন করে মক্কা নগরীতে ফিরে পবিত্র কাবা তাওয়াফ করবেন। এটি তাওয়াফ আল ইফাদা বা হজের প্রধান তাওয়াফ হিসেবে গণ্য করা হয়। এরপর আবার মিনায় ফিরে ১২ জিলহজ পর্যন্ত রামি আল জামারাহ ছোট শয়তানদের পাথর মেরে হজের মূল কার্যক্রম শেষ করবেন। পরে পবিত্র কাবায় বিদায়ি তাওয়াফ করে হজের পূর্ণ আনুষ্ঠানিকতা শেষ করবেন। সৌদি মুয়াল্লিমরা ১০, ১১ ও ১২ জিলহজের তিন দিনের মধ্যে যে-কোনো দিন তাওয়াফ আল ইফাদা সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করে থাকেন। গতকাল শুক্রবার শুরু হয়েছে পবিত্র হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা। ৮ জিলহজ জোহর থেকে ৯ জিলহজ ফজর পর্যন্ত মিনায় অবস্থান ও কসরের সঙ্গে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া আখেরি নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর সুন্নত। তবে লাখ লাখ হাজির সুষ্ঠুভাবে হজ সম্পাদনের সুবিধার্থে সৌদি হজ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ বৃহস্পতিবার রাতেই হাজিদের মিনায় নিয়ে আসে। শুক্রবার সারা দিন ও রাত মিনায় হাজিরা নিজ নিজ তাঁবুতে অবস্থান করে ইবাদত-বন্দেগি ও নারীপুরুষনির্বিশেষে গুনাহ মাফ ও পাপমুক্তির জন্য আল্লাহর দরবারে রোনাজারি করেন। এরপর আজ শনিবার ফজরের নামাজ পড়ে হাজিরা আরাফাতের ময়দানে উদ্দেশে রওনা হন। ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের অন্যতম প্রধান হজ। তীব্র গরম উপেক্ষা করে বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের প্রায় ১৮ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান হজ করতে পবিত্র মক্কা নগরীতে সমবেত হয়েছেন। বাংলাদেশ থেকে এবার পবিত্র হজ পালন করতে সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১২৯ জন।

Address

49/1 Nayapaltan, 2nd Floor, South Side Of Paltan Thana, Dhaka-1000
Dhaka

Telephone

01911809789

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fly World International posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Fly World International:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies