Mission Sundarban

05/11/2024

ঘুরে আসুন সুন্দরবন,
সাথে নিয়ে আপনজন।

02/11/2024

সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য বুকিং চলছে
খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা

পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনে কর্পোরেট ট্যুর, গ্রুপ ট্যুর,

স্টাডি ট্যুর, ও ফ্যামিলি ট্যুর এর জন্য
বিলাস বহুল পর্যটকবাহী জাহাজে ৩ দিন - ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ।

ভ্রমণ এর তারিখ:
০৮ নভেম্বর ২০২৪
(আন্দারমানিক, কটকা, জামতলা, কচিখালী, ডিমের চর এবং করমজল)
১৫ নভেম্বর ২০২৪
(আন্দারমানিক, কটকা, জামতলা, কচিখালী, ডিমের চর এবং করমজল)
২২ নভেম্বর ২০২৪
(আন্দারমানিক, কটকা, জামতলা, হিরণ পয়েন্ট, দুবলার চর এবং করমজল)
২৯ নভেম্বর ২০২৪
(আন্দারমানিক, কটকা, জামতলা, হিরণ পয়েন্ট, দুবলার চর এবং করমজল)
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
(আন্দারমানিক, কটকা, জামতলা, হিরণ পয়েন্ট, দুবলার চর এবং করমজল)
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
(আন্দারমানিক, কটকা, জামতলা, হিরণ পয়েন্ট, দুবলার চর এবং করমজল)

বিস্তারিত জানতে ও বুকিং করতে আজই যোগাযোগ করুন ...
মিশন সুন্দরবন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
01711928409 WhatsApp
01511-001977 WhatsApp

19/10/2024

সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য বুকিং চলছে
খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা

পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনে কর্পোরেট ট্যুর, গ্রুপ ট্যুর, স্টাডি ট্যুর, ও ফ্যামিলি ট্যুর এর জন্য

বিলাস বহুল পর্যটকবাহী জাহাজে ৩ দিন - ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ।

ভ্রমণ এর তারিখ:
১৩,১৪, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

✳️ভ্রমণ স্পষ্ট

✅ আন্দারমানিক
✅ কটকা
✅ জামতলা
✅ হিরণ পয়েন্ট
✅ দুবলার চর
✅ করমজল

বিস্তারিত জানতে ও বুকিং করতে যোগাযোগ করুন।
মিশন সুন্দরবন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস
01711928409 WhatsApp
01511-001977 WhatsApp

19/10/2024

খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা
ভ্রমন করতে

বুকিং এর জন্য কল করুন :
📱01511001977 অথবা 01711928409
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওয়েবসাইট লিঙ্কটি ভিজিট করুন
https://www.missionsundarban.com/

15/10/2024

সুন্দরবন, নদী, জঙ্গল, সকল বন্য প্রাণ আর অনন্ত খোলা আকাশের সমষ্টি।
সব মিলিয়ে সুন্দরবন সত্যিই - এক ভয়ঙ্কর সুন্দর।

খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা
ঘুরে আসুন সুন্দরবন, চারপাশে বানরের খেলা, কুমিরের চলাচল এবং হরিণের মায়াবী চোখ, কাঠের ট্রেইলে বনে হাঁটা আপনাকে দেবে এমন রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, যার স্মৃতি বয়ে বেড়ানো যায় সারা জীবন।

ভ্রমণ_স্পট :
🛑হাড়বাড়িয়া অথবা আন্দার মানিক
🛑জামতলা সী-বীচ
🛑কটকা অফিস পাড়
🛑টাইগার পয়েন্ট
🛑কচিখালি
🛑ডিমের চর
🛑ক্যানেল ক্রুজিং
🛑 করমজল

বুকিং এর জন্যে কল করুন :
📱01511001977 অথবা 01711928409
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওয়েবসাইট লিঙ্কটি ভিজিট করুন
https://www.missionsundarban.com/

Send a message to learn more

05/10/2024

𝟯 𝗗𝗔𝗬𝗦 𝗣𝗔𝗖𝗞𝗔𝗚𝗘
Mission Sundarban
[ITINERARY]
DAY 1
Mongla port
Andhar manik eco-tourism Centre
Canel cruising
Mangrove forest
Traditional Breakfast
Seafood lunch
Soft drinks
Seafood Dinner
Curd

DAY 2
sunrise on Katka sanctuary
Jamtola Sea Beach
Kochikhali sanctuary
sunset on
Dimer chor sea beach
Traditional Breakfast
Lunch (Local Food)
Traditional sweet
BBQ Dinner
Soft Drinks

DAY 3
Karamjol
Crocodile breeding centre
Includes
Hotel pick up and drop off
Entry sees
Tour guide
Traditional Breakfast,
Seafood lunch and Dinner in sea cruises
water and snacks in all trips
For bookings, inquiries and reservations kindly contact us through:
Mobile: +8801711928409WhatsApp
Email: [email protected]

04/10/2024

Sundarban tour 2024
Tour date 11/12/13 October 2024
3 days 2 nights.
All rooms are ac and attached bath
Package cost 16000 taka per person
Contact us
Mission Sundarbans
Anowar Haider

Mobile 01711928409
Hotline number 01511-001977
4 no biwta launch ghat Khulna

03/10/2024

সুন্দরবন' কি সত্যিই অপরূপ সুন্দরী ?

সুন্দরবন বিস্তীর্ণ ও আশ্চর্য জলের প্রানের জগৎ, অসংখ্য বন্য প্রানের সমাহার,সাথে জল- জঙ্গল - আর বিস্তীর্ণ খোলা আকাশের হাতছানি। সন্ধ্যার আকাশে কতো যে রঙের খেলা। বিভিন্ন ঋতুতে সুন্দরবন রূপ বিভিন্ন।

বর্ষায় জঙ্গলের রূপ ভয়ঙ্কর সুন্দর,চোখের সামনে খুলে যায় দিগন্তছোঁয়া মেঘের পাহাড়,ঢেউয়ের সারি। শীতের ভোরে কুয়াশার চাদরে মোরা প্রকৃতি -কম উপভোগের বিষয় না। সুন্দরবন কখন কোন রূপে আপনার কাছে ধরা দেবে বোঝা মুশকিল। বাঘের দেখা পেলে তো ভালোই, না পেলেও ক্ষতি নেই। কখনো হরিণের দলের বিচরন, কখনো বিভিন্ন মাছরাঙার জলে তীরের মতো প্রবেশ করে মাছ শিকার, কোথাও বা গাছের ডালে পেঁচা -ঈগল অথবা বাজ পাখির খাদ্য বা শিকারের সন্ধানে অপেক্ষা। সবটাই আদিম প্রকৃতি। বিশাল চরের ওপর কুমিরের রোদ পোহানোও যে কতো সুন্দর দৃশ্য - সামনা সামনি না দেখলে তা বোঝা অসম্ভব। সুন্দরবন শুধু বাঘ নয়, শুধু জল-জঙ্গল নয়।

সুন্দরবন নদী, জঙ্গল, সকল বন্য প্রাণ আর অনন্ত খোলা আকাশের সমষ্টি। সব মিলিয়ে সুন্দরবন সত্যিই - এক ভয়ঙ্কর সুন্দর। ঘুরে আসুন সুন্দরবন, চারপাশে বানরের খেলা, কুমিরের চলাচল এবং হরিণের মায়াবী চোখ, কাঠের ট্রেইলে বনে হাঁটা আপনাকে দেবে এমন রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, যার স্মৃতি বয়ে বেড়ানো যায় সারা জীবন।

এর পর ও কি বলবেন যে 'সুন্দরবন' অপরূপ সুন্দরী নয়...?

ভ্রমণ_স্পট :
🛑হাড়বাড়িয়া অথবা আন্দার মানিক
🛑জামতলা সী-বীচ
🛑কটকা অফিস পাড়
🛑টাইগার পয়েন্ট
🛑কচিখালি
🛑ডিমের চর
🛑ক্যানেল ক্রুজিং
🛑 করমজল

বুকিং এর জন্যে কল করুন :
📱01511001977 অথবা 01711928409
অথবা বিস্তারিত তথ্যের জন্য কমেন্টে দেওয়া ওয়েবসাইট লিঙ্কটি ভিজিট করুন।

18/04/2024

Pride and Honour.

13/04/2024

HONEY TOURISM APRIL 2024

13/04/2024

26/03/2024

পবিত্র ইদ উল ফিতর ও বাংলা নববর্ষ কে স্মরণীয় করে রাখতে প্রিয়জন নিয়ে ঘুরে আসুন, পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন থেকে।
প্যাকেজ ~ মার্চ ১২/১৩/১৪ - ২০২৪ তিন দিন দুই রাত।
এই প্যাকেজ যে সকল সুবিধা থাকছে:
Fully ac ship,
World class interior,
Unlimited food,
All attach wash cabins.
Up to 20% discount.
সুন্দরবন ভ্রমণ ও বন্যপ্রাণী দেখতে পাওয়ার এখনই শ্রেষ্ঠ সময়.
পবিত্র ইদ উল ফিতর ও বাংলা নববর্ষ ছুটিকে স্মরণীয় করে রাখতে ও আজই আপনার বুকিং নিশ্চিত করতে
আমাদের সাথে যোগাযোগের নাম্বার
☎ / WhatsApp
+8801511001977 অথবা +8801711928409
(Anowar Haider)
🏢25, Sir Iqbal Road, Hotel Golden King Building (6th floor), Picture Palace More, Khulna, Bangladesh.

17/11/2023

পুরনো কালি মন্দির
সুন্দরবনে ৪০০ বছর পুরানো মধ্যযুগীয় কালি মন্দির:
খুলনা শহর থেকে নদী পথে প্রায় ৮৫ কিলোমিটার দূরে শিবসা নদীর পূর্বের পাড়ে রয়েছে শেখের খাল। তার কিছুটা দূরে এগিয়ে কালির খাল। এই দুই খালের মধ্যবর্তী স্থানটি শেখেরটেক নামে পরিচিত। এলাকাটি জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে মধ্যযুগীয় স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ ইটের দেয়াল ও ঢিবি। তবে দণ্ডায়মান স্থাপনা হিসেবে এখন শুধু টিকে আছে কালি মন্দির।
সুন্দরবনের অভ্যন্তরে শেখেরটেক এ বাংলার মধ্যেযুগীয় ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে কালিমন্দির। আনুমানিক ৪০০ বছর ধরে ওই মন্দিরটি লোকচক্ষুর আড়ালে থাকলেও, এবার তা পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করতে যাচ্ছে বন বিভাগ।

মোগল আমলে নির্মিত ওই মন্দিরটি ঘিরে তৈরি করা হয়েছে শেখেরটেক ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র। এটি সুন্দরবনের পশ্চিম বন বিভাগের খুলনা রেঞ্জের কালাবগি ফরেস্ট স্টেশনের আদাচাই টহল ফাঁড়ির ১৬ নং কম্পার্টমেন্ট এলাকায় শিবসা নদীর পূর্ব পাড়ে অবস্থিত।

খুলনা শহর থেকে নদী পথে প্রায় ৮৫ কিলোমিটার দূরে শিবসা নদীর পূর্বের পাড়ে রয়েছে শেখের খাল। তার কিছুটা দূরে এগিয়ে কালির খাল। এই দুই খালের মধ্যবর্তী স্থানটি শেখের টেক নামে পরিচিত। এলাকাটি জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে মধ্যযুগীয় স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ ইটের দেয়াল ও ঢিবি। তবে দণ্ডায়মান স্থাপনা হিসেবে এখন শুধু টিকে আছে কালিমন্দির!
বন বিভাগ শেখের টেক খাল থেকে মন্দির পর্যন্ত প্রায় সোয়া এক কিলোমিটার কংক্রিটের ফুট ট্রেলই নির্মাণ করছে। ওই ফুট ট্রেইলটি মন্দিরের চার পাশ থেকে ঘুরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া পর্যটকদের বনের উপরিভাগ দেখার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে একটি ওয়াচ টাওয়ার। বনের মধ্যে কিছু স্থানে ইটের রাস্তাও তৈরী করা হয়েছে। পর্যটকদের সুবিধার্থে একটি টয়লেটের ব্যবস্থাও আছে।

সম্প্রতি ওই মন্দিরটি জরিপ করেছে সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মন্দিরটি বর্তমানে খুবই ধ্বংসপ্রাপ্ত অবস্থায় টিকে আছে। এর স্থাপত্যিক কাঠামো ও শিল্পশৈলীদৃষ্টে অনুমিত হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ বছর আগে এটি নির্মিত হয়েছে। এর দক্ষিণ ও পশ্চিমে দিকে রয়েছে দুটি প্রবেশদ্বার। এক গম্বুজ বিশিষ্ট ছাদ নিয়ে নির্মিত ওই মন্দিরটি। এতে মোট চার ধরনের ইট ব্যবহার করা হয়েছে। যার পরিমাপ হলো, ২০*১৫*৪ সেমি, ২০*১৫*৪.৫ সেমি, ১৬*১২*৪ সেমি ও ১৬*১২*৫ সেমি।

মন্দিরের বাইরের অংশ ৬৫৫ সেন্টিমিটার বর্গাকার। আর ভেতরের অংশ ৩২৫ সেন্টিমিটার বর্গাকার। দেয়ালের পুরত্ব ১৬৫ সেন্টিমিটার। ভেতরে উত্তর দিকে একটি ছোট কুঠরি রয়েছে। দক্ষিণ ও পশ্চিম পাশের প্রতিটি প্রবেশ পথ চওড়া ৯৭ সেন্টিমিটার।

মন্দিরের বাইরের দিকে জ্যামিতিক নকশা, ফুল-লতা -পাতা প্রভৃতি সম্বলিত পোড়ামাটির অলংকৃত ইট ব্যবহার করা হয়েছে। দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকে প্রবলভাবে ধ্বংসপ্রাপ্ত মন্দিরটির অভ্যন্তরের বিভিন্ন স্থানেও ফাটল ধরেছে। মন্দিরটির শীর্ষে গাছপালা ও উদ্ভিদপূর্ণ। বড় বড় গাছের শিকড় প্রবেশ করে মন্দিরের ডোম ও দেয়ালগুলোকে প্রবলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ইতোমধ্যে ডোম ও দেয়াল গুলোতে ফাটল ধরেছে। এই ফাটলের ফলে মন্দিরের ডোম ও দক্ষিণ পশ্চিম অংশ এবং উত্তর-পূর্ব কোনের অংশের ইট খসে পড়েছে। মন্দিরের চারপাশে দেয়াল হতে খসে পড়া ইটের অংশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এছাড়াও মন্দিরের চারপাশে বিশেষ করে দক্ষিণ দিকে প্রচুর ছোট – বড় গাছ রয়েছে, যার ছায়ার কারণে মন্দিরে রৌদ্রের আলো প্রবেশ করতে পারে না।

প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বলছে, মন্দির তৈরিতে স্থানীয় শামুকের তৈরি চুন ও শিবসা নদীর বালু ব্যবহার করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

"অনেক আগে সুন্দরবন ও এর আশপাশে যে মানুষের বসতি ছিল, ওই মন্দিরটি তার প্রমাণ বহন করে। মন্দিরটি আনুমানিক ৩০০-৩৫০ বছর আগে নির্মিত বলে এর স্থাপত্যিক কাঠামো ও শিল্পশৈলী দেখে অনুমান করা হচ্ছে। মন্দিরটি সংরক্ষণ করতে না পারলে অচিরেই তা ধ্বংস হয়ে যাবে। বন বিভাগের সহযোগিতা পেলে সেটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নিবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।

বিভিন্ন ইতিহাস গ্রন্থে সুন্দরবনের সবচেয়ে বিখ্যাত পুরনো স্থাপনা হিসেবে শেখের টেক ও কালি মন্দিরকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। তবে ওই স্থানটিতে কারা বসবাস করতো বা কী কারণে শেখেরটেক নাম হলো, তা কোনো ইতিহাস গ্রন্থে সঠিকভাবে তা বলা হয়নি।

১৯১৪ সালে প্রকাশিত সতিশ চন্দ্র মিত্রের লেখা যশোহর-খুলনার ইতিহাস গ্রন্থের প্রথম খণ্ড বইতে শেখের টেকের কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ওই বইয়ে লেখা হয়েছে, "সেখের খাল ও কালীর খালের মধ্যেবর্তী অপেক্ষাকৃত উচ্চভূমি বিশিষ্ট নিবিড় জঙ্গলকে সেখের টেকে বলে। এখানে সুন্দরী গাছ যথেষ্ট, হরিণের সংখ্যা অত্যন্ত অধিক এবং ব্যাঘ্রাদি (বাঘ) হিংস্র জন্তুর আমদানিও বেশি। সুতরাং আমাদিগকে এক প্রকার প্রাণ হাতে করিয়া এ বনে ভ্রমণ করিতে হইয়াছিল। সেখের খালের মধ্যে প্রবেশ করিয়া ডান দিকে চতুর্থ পাশখালির পার্শ্বে এক স্থলে ইষ্টক-গৃহের ভগ্নাবশেষ ও কয়েকটি গাবগাছ দেখা যায়। তথা হইতে উঠিয়া বনের মধ্যে প্রায় একমাইল গেলে, একটি দূর্গ দেখিতে পাওয়া যায়। সাধারণতঃ বাওয়ালীরা ইহাকে 'বড় বাড়ী' বলে।"

"সম্ভবতঃ ইহাই মহারাজ প্রতাপাদিত্যের শিবস দূর্গ। দূর্গের অনেক স্থানে উচ্চ প্রাচীর এখনও বর্তমান এই দূর্গের উত্তর-পূর্ব বা ঈশানকোণে একটি শিবমন্দিরের ভগ্নাবশেষ আছে। সেখান হইতে দক্ষিণ-পূর্ব মুখে অগ্রসর হইলে, যেখানে সেখানে পুকুর ও পরে ৩টি ইষ্টকবাড়ী ও অসংখ্য বসতিভিট্টা পাওয়া যায়। বাড়িগুলির মাটির ঢিপি শত শত গাবগাছে ঢাকা রহিয়াছে। তাহা হইতে বাহির হইলে, একটু অপেক্ষাকৃত খোলা জায়গায একটি সুন্দর মন্দির দৃষ্টিপথবর্ত্তী হয়। সুন্দরবনের ভীষণ অরণ্যনীর মধ্যে বিবিধ কারুকার্য্য-খচিত এবং অভগ্ন অবস্থায় দণ্ডায়মান এমন মন্দির আর দেখি নাই।"

বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, "মন্দিরের অন্যান্য প্রকটি দেখিলে ইথা যে মোগল আমলে কোন হিন্দুকর্তৃক নির্মিত হইয়াছিল, তাহা অনুমান করা সহজ হয়।" আরেক স্থানে লেখা হয়েছে, "মন্দিরে কোন দেবদেবিগ্রহ নাই; তবুও অনুমান করা যায় যে, প্রতাপাদিত্য তাহার দৃর্গের সন্নিকটে এই কালিকা দেবীর মন্দির নির্মাণ করেন।"
এছাড়া এ.এফ.এম. আব্দুল জলীলের সুন্দরবনের ইতিহাস নামক গ্রন্থেও ওই স্থাপনার বর্ণনা করা হয়েছে। তার বইয়ে লেখা হয়েছে, "শেখের টেক অঞ্চলটির ক্ষেত্র গড়ে ১০ বর্গ মাইলে হবে। এককালে সেখানে বহুলোকের বসবাস ও গমনাগমন ছিল তা সহজেই বোঝা যায়। সম্ভবত: মগ–পর্তুগীজ জলদস্যুদের অত্যাচার হতে প্রজাগণকে রক্ষা করার জন্য মোগল শাসকেরা সেখানে সামরিক ঘাঁটি নির্মাণ করেন এবং সুন্দর লোকালয় গড়ে তোলেন। মন্দিরটি হিন্দু রাজকর্মচারীদের জন্য নির্মিত হয়ে থাকবে।"তবে বইয়ের অন্য এক স্থানে তিনি উল্লেখ করেছেন, "কেহ কেহ এই স্থানটিকে রাজা প্রতাপাদিত্যের শিবসা দুর্গ অথবা মোঘল নির্মিত কোন দুর্গ বলে অনুমান করেন।"

তবে বন বিভাগের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুন্দরবনের ইতিহাসে এই প্রত্নস্থানটি বারোভূঁইয়া বা মোগলদের (১৬০০ শতাব্দী বা সমসাময়িক) সময়কালের বলে মনে করা হয়। এই অঞ্চলের ইমারতে ধ্বংসপ্রাপ্ত ঢিবী শেখের বাড়ী নামে পরিচিত হলেও ইতিহাস মতান্তের শিবসা দুর্গ বলা হয়েছে।
১৫ নভেম্বর ২০২৩

31/10/2023

রাস পূর্ণিমায় রাস মেলায়।
শুধুমাত্র সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য।
খুলনা-দুবলার চর-খুলনা
(৩ দিন ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ)
জন প্রতি: ৭,৫০০/- মাত্র

#ভ্রমণ_স্পট :
দুবলার চর- রাস মেলা
#খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ তিন বেলা ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।

#ভ্রমণ_শুরু:
সকাল ৭:৩০ খুলনা জেলখানা ঘাট থকে আমাদের গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে। রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে দুবলার চর এর উদ্দেশ্যে।

#নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোষ নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VSF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন।

#সুন্দরবন_ভ্রমণের_করনীয় :
জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতেই উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

#সাথে_কি_কি_রাখতে_হবে:
প্রয়োজনীয় ঔষধ।
টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক, টেলিটক সিম কার্ড।
সাবান,শ্যাম্পু
ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

#বি_দ্রঃ
ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই।
বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।

#বুকিং_পলিসিঃ
সিট খালি থাকা স্বাপেক্ষে আমাদের অফিসে এসে বুকিং কনফার্ম করতে পারেন । বুকিং কনফার্ম করতে জনপ্রতি নুন্যতম ৫০% টাকা জমা দিতে হবে। যারা অফিসে আসতে পারছেন না, তারা ব্যাংক একাউন্ট অথবা বিকাশে বুকিং করতে পারবেন।

আমাদের সাথে যোগাযোগের নাম্বার
☎ / WhatsApp
+8801511001977 অথবা +8801711928409
(Anowar Haider)
🏢25, Sir Iqbal Road, Hotel Golden King Building (6th floor), Picture Palace More, Khulna, Bangladesh.

26/10/2023

রাস পূর্ণিমায় রাস মেলায়।
শুধুমাত্র সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য।
খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা
(৩ দিন ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ)

#ভ্রমণ_স্পট :
আন্দারমানিক, কটকা, দুবলার চর, করমজল।

#খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ তিন বেলা ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।

#ভ্রমণ_শুরু:
সকাল ৭:৩০ খুলনা জেলখানা ঘাট থকে আমাদের গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে। রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে আন্ধার মানিক এর উদ্দেশ্যে।

#নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোষ নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VSF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন।

#সুন্দরবন_ভ্রমণের_করনীয় :
জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতেই উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।

যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।

জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।

গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।

পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।

গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।

আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

#সাথে_কি_কি_রাখতে_হবে:
প্রয়োজনীয় ঔষধ।
টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক, টেলিটক সিম কার্ড।
সাবান,শ্যাম্পু
ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

#বি_দ্রঃ
ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই।
বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।

#বুকিং_পলিসিঃ
সিট খালি থাকা স্বাপেক্ষে আমাদের অফিসে এসে বুকিং কনফার্ম করতে পারেন । বুকিং কনফার্ম করতে জনপ্রতি নুন্যতম ৫০% টাকা জমা দিতে হবে। যারা অফিসে আসতে পারছেন না, তারা ব্যাংক একাউন্ট অথবা বিকাশে বুকিং করতে পারবেন।

আমাদের সাথে যোগাযোগের নাম্বার
☎ / WhatsApp
+8801511001977 অথবা +8801711928409
(Anowar Haider)
🏢25, Sir Iqbal Road, Hotel Golden King Building (6th floor), Picture Palace More, Khulna, Bangladesh.

26/10/2023

নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরা বঙ্গপোসাগরের বুকে জেগে উঠা সুন্দরবনের ডিমের চর।
সৃষ্টিকর্তা যেন রূপসী বাংলার সব রূপ ঢেলে দিয়েছে বালির আঁচলে।

নদীর লোনা জলে রৌদ্রস্নান আর সূর্যাস্তের নয়নাভিরাম দৃশ্য অবলোকনসহ শরীরের প্রশান্তি জুড়াবে। ভোরের স্নিগ্ধ আলোয় সমুদ্রসৈকতের ভিন্ন রূপ আর সন্ধ্যার পরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হবেন যে কেউ।

শরৎ বিদায় নিলেও চরাঞ্চলজুড়ে প্রকৃতির সৌন্দর্য ছড়ানো কাশবন আলাদা মাত্রা যোগ করছে ডিমের চরের।
সুন্দরবনে বেড়াতে আনা পর্যটকদের পছন্দের জায়গা হয়ে উঠেছে ডিমের চর।
যেখানে নির্জনতা আছে, আছে ভয়। অতিপ্রাকৃত, অপার্থিবও এ চর। এর পাশেই আরেকটি চর আছে, নাম হলো পক্ষির চর। নীল আকাশে সাদা মেঘের সঙ্গে ঢেউ খেলানো কাশবন ও বিচে আছড়ে পরা ঢেউয়ের সাথে ছবি তুলে পর্যটকরা স্মৃতি নিয়ে ফেরেন ডিমের চর থেকে।

জানা গেছে, ডিমের চরটিকে দেখতে অনেকটা ডিমের মতো বলে এটাকে ডিমের চর বলা হয়। কটকা থেকে প্রায় আড়াই ঘণ্টা লঞ্চে চরে ডিমের চরের মোহনায় পৌঁছাতে হয়। কটকা থেকে খুবই কাছে ডিমের চরের অবস্থান। এই সৈকতটি নির্জন এবং পরিচ্ছন্ন। বেলাভূমিজুড়ে শুধুই দেখা যায় কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম। অন্যপাশে বিশাল কাশবন। সন্ধ্যায় এখান থেকে বিচিত্র এক আকাশের দেখা মেলে। কটকা সি-বিচ ভেঙে যাওয়ায় পর্যটকরা এখন ডিমের চরের বিচে বেশি আসছেন।