Immigration AID BD

Immigration AID BD Get All kind of Europe visa information and updates We also provide visit visa, Air tickets etc.

We provide easy and safe Job Visa and Study Visa of various European countries like Croatia, Poland, Serbia, Romania, Kosovo for you and your family.

04/11/2023
25/07/2023

দূতাবাসের খবর
ক ক
বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য রোমানিয়ার ভিসা
বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসার আবেদনপত্র নতুন দিল্লিতে রোমানিয়ার দূতাবাসের কনস্যুলার বিভাগে জমা দেওয়া যেতে পারে।

কাজ ভিসা:
সমস্ত ভিসা আবেদনকারীদের তাদের কাজের পারমিটের তারিখ এবং eVisa সিস্টেমে আবেদন করার তারিখের উপর ভিত্তি করে ভিসার আবেদন এবং কনস্যুলার ইন্টারভিউ জমা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত হবে।
সাক্ষাৎকারটি ব্যক্তিগতভাবে অনুষ্ঠিত হবে, ইংরেজি ভাষায় (যারা ঘোষণা করেছেন যে তারা ইংরেজি ভাষাভাষী) অথবা রোমানিয়ান ভাষায় (যারা ঘোষণা করেছেন যে তারা রোমানিয়ান ভাষাভাষী), নয়া দিল্লিতে।
অ্যাপয়েন্টমেন্টগুলি ইভিজা সিস্টেমে করা হবে, অ্যাপয়েন্টমেন্টের তারিখের 1 মাস আগে (ভারতীয় ভিসার জন্য সময় দেওয়ার জন্য), ওয়ার্ক পারমিটের তারিখ এবং ইভিজা আবেদনের তারিখের উপর ভিত্তি করে।
ভিসা আবেদনকারীদের ইভিজা অ্যাকাউন্ট তৈরির জন্য ব্যবহৃত ঠিকানায় ইমেলের মাধ্যমে অবহিত করা হবে।

অন্যান্য সমস্ত ভিসার ধরন:
ভিসা আবেদনকারীরা শুধুমাত্র অ্যাপয়েন্টমেন্টের মাধ্যমে তাদের ফাইল দূতাবাসে জমা দিতে পারেন।
সাক্ষাৎকারটি ব্যক্তিগতভাবে, ইংরেজি ভাষায়, নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে।

গুরুত্বপূর্ণ:
আমরা ওয়ার্ক পারমিটের মৌলিকতা পরীক্ষা করি না। অনুগ্রহ করে নিয়োগকর্তা কোম্পানি বা IGI-এর কাছে আপনার যাচাইকরণের অনুরোধগুলি সরাসরি সম্বোধন করুন।
আপনার ভিসা স্টিকারের মৌলিকতা পরীক্ষা করতে ভিসা চেকার দেখুন।

25/07/2023

ROMANIA UPDATE

অনেকেই রোমানিয়ার পারমিট পেয়ে হতাশাগ্রস্থ আছেন ইন্ডিয়া গিয়ে এম্বাসি ফেস করলে ভিসা হবে কিনা? 🇦🇩✅
আপনার যদি পারমিট রিয়েল হয় এবং ডকুমেন্ট ঠিকঠাক থাকে ভিসা হবে ৯৯% শিওর থাকেন ইনশাল্লাহ,, জাস্ট আপনাকে ইন্টারভিউ একটু ভালো দিতে হবে! মানে বেসিক প্রশ্নগুলো ঠিকঠাক উত্তর দিতে হবে! ✅🇪🇺🇦🇩
এখন পর্যন্ত বিভিন্ন সোর্সের পাওয়া তথ্য মতে রোমানিয়া দিল্লি এম্বাসিতে বাংলাদেশীদের ভিসা রেশিও ৯৫% ৯৯% মানুষ ভিসা পাচ্ছে! 😍
ইভেন্ট আজকেও ভিসা রেশিও দিল্লি এম্বাসিতে ৯৯% ভিসা পেয়েছে বিভিন্ন ভাই ব্রাদার মাধ্যম থেকে জানা গেছে ! 😍
যদি আপনাদের বিশ্বাস না হয়, তাহলে আপনার পরিচিত কোন ভাই-ব্রাদার দিল্লি এম্বাসিতে থাকলে তাদের সাথে যোগাযোগ করে দেখুন! ✍️
সুতরাং এতদিন যারা ধৈর্য ধরেছেন তারাই আজকে সফল হচ্ছেন যারা ধৈর্য হারা হয়ে অন্যান্য জায়গায় ছুটে বেড়াচ্ছেন তাদের জন্য সমবেদনা ছাড়া আর কিছুই নাই! 🙏😅
যখন রোমানিয়া দিল্লি এম্বাসিতে বাংলাদেশিদের কার্যক্রম বন্ধ ছিল তখন বলেছিলাম ধৈর্য ধরেন ভাই এই রোমানিয়ার পিছনে আপনারা আবার ছুটবেন যারা ফাইল ব্যাক নিচ্ছেন!
অনেকে ধৈর্য হারা হয়ে পেজে অনেক গা.লিও দিয়েছে, বলেছে তোরা হইলি দা*লা*ল এই সেই অনেক কিছু ! কিন্তু এতদিন যারা ধৈর্য হারা ছিল গালা.গা.লি করতো আলোর ছোঁয়া দেখছিল না,, তারাই এখন ভিসা পাচ্ছে!
ধৈর্যের ফল মিষ্টি হয় এটি আবারো প্রমাণ করে দিল রোমানিয়া!
সবার জন্য শুভকামনা রইল সবার স্বপ্ন পূরণ হোক 🇪🇺🙏✈️🇦🇩
IImmigration AID BDDT ROAD,HANYMOON TOWER,2ND FLOOR,CHATTOGRAM
MOBAIL:01717973170
রোমানিয়া এবং ইউরোপের আপডেট তথ্য পেতে ফলো করুন আমাদের পেজ এবং গ্রুপ :Immigration AID BD

23/07/2023

KOSOVO AND MONTENEGRO next week vacancy ashbe

23/07/2023

GERMANY

অভিবাসন প্রত্যাশীদের কাছে বিশ্বের পঞ্চম জনপ্রিয় ও নিরাপদ দেশ হচ্ছে জার্মানি। এর পেছনের কারণ হচ্ছে ইউরোপের এই দেশটির শক্তিশালী অর্থনীতি, অভিবাসীদের জন্য উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকুরি ও কর্মসংস্থার ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা। এজন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের স্বপ্ন থাকে জার্মানিতে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার। জেনে নেয়া যাক কী উপায়ে ঐতিহ্যবাহী জার্মানি যেতে হবে, ভিসার খরচ কেমন হবে এবং ভিসা পেতে কী কী কাগজ-পত্র (ডকুমেন্ট) লাগবে। সেই সঙ্গে দেশটির সাধারণ অভিবাসন নীতিমালা সম্পর্কেও জানা যাবে।
জার্মানির ভিসা আবেদনের নিয়ম
শিক্ষা-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যপূর্ণ এই দেশটিতে যেতে হলে অবশ্যই যৌক্তিক কারণ ও বৈধ ভিসা থাকতে হবে। বৈধ ভিসা ছাড়া কেউই জার্মানিতে যেতে পারবেন না। জার্মানি যাওয়ার কয়েক ধরনের ভিসা রয়েছে। এদের মধ্যে ট্যুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (কাজের ভিসা)। কর্মসংস্থানের সুযোগ, শিক্ষা, উদ্যোক্তা, পরিবারের সঙ্গে মিলিত হওয়া এবং বাসিন্দা হওয়া এসব কারণে মূলত দেশটিতে যেতে চায় অভিবাসন প্রত্যাশীরা। ভিসা প্রত্যাশীর অর্থনৈতিক সক্ষমতা, হেলথ ইন্সুরেন্স ও জার্মান ভাষায় ন্যূনতম দক্ষতা থাকতে হবে।
পাঁচ ধরনের ভিসার আবেদনের পদ্ধতি আলাদা। প্রথমত, আপনাকে নির্দিষ্ট করতে হবে ভিসার ধরণ, অর্থাৎ কোন ভিসার মাধ্যমে আপনি যেতে চান।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
আপনি যদি দক্ষ কর্মী হয়ে থাকেন তবে জার্মানির উদ্যোক্তা বা চাকরিদাতা আপনাকে স্পন্সরের মাধ্যমে স্বপ্নের দেশটিতে নিয়ে যেতে পারেন। এভাবে আপনি মর্যাদাকর ‘জার্মান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা’র মাধ্যমে দেশটিতে যেতে পারবেন। জার্মানিতে ব্যবসা পরিচালনা করে এমন কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ পাবেন আপনি। এই ভিসার আওতায় সেই দেশটিতে থাকা ও কাজ করার অনুমতি পাবেন আপনি। এই ক্ষেত্রে ওই কোম্পানির দেয়া অফার লেটারটা সঙ্গে থাকা ভীষণ জরুরি। জার্মানিতে প্রায়ই দক্ষ অভিবাসী কর্মীর প্রয়োজন হয়৷ তাই জার্মান সরকার এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু করে। বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশি নাগরিক দেশটিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে যেতে পারেন।
জার্মানিতে ভালো বেতনের পাশাপাশি ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা নিচে দেয়া হলো। জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার আগে নির্দিষ্ট কাজের ওপর দক্ষতা থাকতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্রের (এনআইডি কার্ড) ফটোকপি থাকতে হবে।
ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা আইএলটিএসে ভালো স্কোর থাকতে হবে। নির্দিষ্ট কাজের উপরে প্রশিক্ষণ সনদ থাকতে হবে।
বিভাগীয় চেয়ারম্যানের সাক্ষরিত সনদপত্র ও বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয় পত্রের (এনআইডি কার্ড) ফটোকপি লাগবে।
জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে এই সব ডকুমেন্ট/ নথিপত্র প্রয়োজন হয়। তাছাড়া, আপনি যদি জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট বা ওয়ার্ক ভিসা পেতে চান তাহলে আপনাকে ন্যূনতম সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পাস হতে হবে। তাছাড়া জার্মান ভাষায় দক্ষতা অর্জনের পর জার্মানিতে যেতে হবে। এই সব যৌগ্যতার সমন্বয়ে আপনি হাতে পেয়ে যেতে পারবেন স্বপ্নের ওয়ার্ক পারমিট ভিসাটি।
চাকরিপ্রার্থী ভিসা (জব সিকার ভিসা)
চাকরিপ্রার্থী ভিসার (জব সিকার ভিসা) মাধ্যমে দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তি জার্মানিতে এসে চাকরি/কাজ খোঁজার অনুমতি পেয়ে থাকে। এই বিশেষ ভিসার মেয়াদ ৬ মাস। এই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিনি যদি চাকরি বা কর্মসংস্থান করে ফেলতে পারেন তবে তাহলে জব সিকার ভিসাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় উন্নীত হবে। অন্যদিকে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি তিনি কর্মসংস্থান খুঁজে নিতে ব্যর্থ হন তাহলে তাকে নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে।
স্টুডেন্ট ভিসা
জার্মান সরকার বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা সুবিধা দিয়ে থাকে। কেউ যদি দেশটিতে পড়তে যেতে চান, তাহলে তারা সরাসরি জার্মানির স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। স্টুডেন্ট ভিসায় গিয়ে সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি ভালো অর্থ আয় করা যায়।
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করলে, ভিসা ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে পাওয়া যেতে পারে। জার্মানির স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ মাত্র তিন মাস। এর পর এটি বৈধতা হারাবে। তবে ওই শিক্ষার্থী জার্মানিতে আসার পর যদি আরও বেশি সময় তার শিক্ষা কার্যক্রম সেখানে চালিয়ে যেতে চায় তবে তাকে আলাদাভাবে রেসিডেন্স পারমিটের (বসবাসের অনুমতি) জন্য আবেদন করতে হবে। এর পর সেই নির্ধারিত কোর্সের (শিক্ষা কার্যক্রম) মেয়াদ শেষ হবার পর চাকরি খোঁজার জন্য রেসিডেন্স পারমিটে উল্লেখিত নির্দিষ্ট সময় জার্মানিতে অবস্থান করা যাবে। চাকরি পাওয়ার পর ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে।
স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে জার্মানির যে ইউনিভার্সিটিতে আপনি ভর্তি হয়েছেন তাদের দেয়া ‘অ্যাডমিশন লেটার’ হাতে থাকতে হবে। সেই সঙ্গে পড়াশোনা চালানোর মতো যথেষ্ট আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।
উদ্যোক্তা হিসেবে অভিবাসন ভিসা
আপনার যদি অভিনব ও দুর্দান্ত ব্যবসায়িক আইডিয়া/প্রস্তাব থাকে তবে আপনি এন্ট্রাপ্রেনিউর ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে সেই ব্যবসাকে জার্মানিতে চালু করার মতো অর্থনৈতিক সামর্থ্য ও নগদ অর্থ থাকতে হবে। এর সর্বনিম্ন পরিমাণ হচ্ছে ১০ লাখ ইউরো। শুরুতে অন্তত ১০ জার্মান নাগরিককে আপনার নতুন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দিতে হবে।
ফ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসা
আপনি যদি জার্মান বাসিন্দার পরিবারের সদস্য অথবা তার ওপর নির্ভরশীল (স্পাউজ বা সন্তান) হয়ে থাকেন তবে ফ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। জার্মানিতে বসবাসরত পরিবারের মূল সদস্যের সঙ্গে থাকার আবেদন করতে হলে সন্তানদের বয়স ১৬ বছরের নীচে হতে হবে। তবে এমন নির্ভরশীল সদস্যের বয়স ১৬ এর বেশি হলে তাকে জার্মান ভাষার ওপর দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।
ট্যুরিস্ট ভিসা
যারা জার্মানি পর্যটক হিসেবে ভ্রমণ করতে চান তাদের অবশ্যই জার্মানির ট্যুরিস্ট ভিসা (পর্যটক) নিতে হবে। জার্মানির ট্যুরিস্ট ভিসাকে অনেকেই ভিজিট ভিসা বলে থাকেন। জার্মান ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে প্রায় ১৫ দিন সময় লাগে৷ জার্মান দূতাবাস থেকে সরাসরি এই ভিসার জন্য আবেদন করা যেতে পারে।
কোন কাজে কত বেতন
জার্মানিতে একজন কর্মীকে কত বেতন দেয়া হয়ে থাকে তা জানার আগ্রহ অনেকেরই আছে। জার্মানিতে একজন কর্মী মাসে সর্বনিম্ন দুই থেকে ৫ লাখ টাকার সমপরিমাণ বেতন পান। অর্থাৎ সেখানে ন্যূনতম মাসিক বেতন বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই লাখ টাকা। জার্মানিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা খণ্ডকালীন কাজ (পার্টটাইম) করেও মাসে এক লাখ টাকার বেশি আয় করতে পারেন।
জার্মানিতে মোট কাজের সময় ৮ ঘণ্টা এবং অনেকেই এই সময়ে দুই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করতে পারেন।
যেসব কাজের চাহিদা বেশি
বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি এই দেশটিতে কাজ করছেন। সেখানে দক্ষ শ্রমিক ও কর্মীর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে বেশি চাহিদা রয়েছে এমন কিছু উল্লেখযোগ্য চাকরি হলো সিকিউরিটি গার্ড, ফুড প্যাকেজিং, শপিং মল, ড্রাইভিং, মেকানিক্যাল, নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও ক্লিনিং ম্যানের।
অন্যদিকে আপনি যদি জার্মানিতে যেয়ে থাকেন, আপনাকে প্রথমে এই সমস্ত কাজে প্রশিক্ষণ থাকা জরুরি। আপনি ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারেন যদি আপনি নির্দিষ্ট কিছু চাকরি বা কর্মে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন।
জার্মানিতে কোন ভিসায় যাওয়া সহজ
অনেকেই জানতে চান কোন ভিসায় দ্রুততম সময়ে জার্মানিতে যাওয়া যায় এবং কোন ভিসা সহজে পাওয়া যায়। বর্তমানে, জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খুব কঠিন হয়ে উঠেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা বা জব সিকার ভিসার মাধ্যমে জার্মানিতে যেতে পারেন।
অনার্স বা মাস্টার্স শেষ করার পর আপনি সহজেই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করে জার্মানিতে যেতে পারেন। তবে জার্মানিতে যাওয়ার আগে আপনার ইংরেজি এবং জার্মান ভাষায় ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, তাহলে সেখানে ভালো করতে পারবেন। শিক্ষার্থীরা চাইলে স্টুডেন্ট ভিসায় জার্মানিতে পার্ট-টাইম কাজ করে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
বাংলাদেশ থেকে জার্মানি যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে আগে জার্মানি যেতে হলে অনেক কষ্ট করতে হতো। কিন্তু এখন ট্যুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও স্টুডেন্ট ভিসায় যে কেউ সহজেই জার্মানিতে যেতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে জার্মান দূতাবাসে কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে এবং তারপর ভিসা পেতে পারেন।
আপনার পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ সমস্ত তথ্য নিয়ে সরাসরি জার্মান দূতাবাসে যেতে হবে এবং আপনি যে ধরণের ভিসা চান সে সম্পর্কে তাদের জানাতে হবে। তারপর তাদের শর্তানুযায়ী সব কাজ শেষ করে কিছু দিনের মধ্যেই পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্খিত জার্মান ভিসা। এতো ঝামেলার মধ্যে দিয়ে যেতে না চাইলে বাংলাদেশে অনেক ভিসা এজেন্সি আছে তাদের কাছে যেতে পারেন যারা গ্রাহকদের কোনো ঝামেলা ছাড়াই যেকোনো দেশের ভিসা দিয়ে থাকে।
আপনি সরাসরি এই সংস্থাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে জার্মানির ভিসা পেতে পারেন।
জার্মানির ভিসা পেতে লাগে যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
জার্মানি ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে অর্থাৎ জব ভিসার মাধ্যমে জার্মানি যেতে হলে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
এই কাগজপত্রগুলো জার্মান দূতাবাসে জমা দেওয়ার পরে তারা কোম্পানির কাছে পাঠাবে এবং সবকিছু যাচাই করার পরে কোম্পানি আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যোগ্য বিবেচনা করলে ভিসা ইস্যু করবে।
জার্মানি ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতার সার্টিফিকেট, ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং চেয়ারম্যানের সত্যায়িত সনদ। জার্মান দূতাবাসে সত্যায়িত করা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠাতে হবে।
সর্বনিম্ন ছয় মাস মেয়াদ রয়েছে এরকম একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। নিজের এনআইডি কার্ডের ফটোকপি ছাড়াও বাবা-মার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে। জার্মান দূতাবাস থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সেটি পূরণ করতে হবে। উপরে উল্লিখিত সমস্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করার পরে, জার্মান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর কোন কিছুতে ভুল থাকলে তা সংশোধন করে নিতে হবে।
জার্মানির ভিসা প্রসেসিং হতে কতদিন সময় লাগে
জার্মানির ভিসা প্রক্রিয়াকরণে সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ দিন সময় লাগে। তবে কারো কারো জন্য সময় বেশি লেগে যেতে পারে।
জার্মানি যেতে কত টাকা লাগতে পারে
জার্মানিতে যেতে কত খরচ হয় বা জার্মানিতে ভিসার জন্য বর্তমানে কত টাকা নেওয়া হচ্ছে সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা থাকা জরুরি। যারা ওয়ার্ক ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে জার্মানি যেতে চান তাদের খরচ হবে ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা। কেউ স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে জার্মানিতে যেতে চাইলে প্রায় ৫ লাখ টাকা খরচ হবে।
আপনি জার্মানিতে থাকার সময় প্রতি মাসে ৩০০ থেকে ৪০০ ইউরো অতিরিক্ত খরচ হবে৷ খাবার এবং বাসস্থানসহ মাসে খরচ হতে পারে সর্বোচ্চ ৪০০ ইউরো।
ঢাকার জার্মান সাংস্কৃতিক সেন্টার গ্যেটে ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন সংস্থায় জার্মান ভাষা শেখার পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে।

Immigration AID BD
DT ROAD,ALANKAR,HANYMOON TOWER,CHATTOGRAM
MOBILE:+8801717973170

20/07/2023

ইতালি ভিসাঃ সম্ভাবনা, সংশয় ও সতর্কবার্তা
গ্রুপের সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা। আমরা অলরেডি জেনে গেছি গত ০৭ জুলাই ২০২৩ এ ইতালি সরকার নতুন ডিক্রেটু ফ্লুসি আপডেট করেছে। আগে আমরা জানতাম ২০২৩-২০২৫ এই সময়ে তারা ২.৫ লাখ অভিবাসী নিবে ওয়ার্ক ভিসা’র আওতায়। এখন তারা আবার ২.২ লাখ কোটা বাড়িয়ে টোটাল ৪.৫২ লাখ লোক নেয়ার ঘোষনা দিয়েছে। অতএব বলা যায়, আমাদের জন্য নতুন আশার দুয়ার খুলে গেলো। একটু ধৈর্য্য আর সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারলে অনেক লোকের আগামি ২ বছরে ইউরোপ স্বপ্ন পূরন হবে।
যা জানা দরকারঃ
১। এই মূহুর্তে এপ্লাই করার যে প্লাটফর্ম সেটা অফ আছে। সো নতুন করে এপ্লাই করবেন না এখন। সরকার ক্লিক ডে ডিক্লেয়ার করার পর নতুন করে এপ্লাই করবেন।
২। এপ্লাই করার সময় অনেকে টাকা পয়সা চায় এডভান্স, একচুয়ালি কিছু টাকা ওখানে খরচও হয়। কিন্তু আপনি এডভান্স করার সময় আপনার রিস্ক টা খেয়াল রাখবেন। যেমন, কারোর অফিস থাকলে অফিসে গিয়ে ডিল করুন, ৩০০ টাকার সরকারী স্ট্যাম্প এ ডিড করুন। কারো অফিস না থাকলে তাঁর বাসা চিনে রাখুন। অবশ্যই ডিড করবেন। আপনার টাকার হক সম্পূর্ণ আপনার। এ ব্যাপারে সদা সতর্ক থাকুন।
৩। ক্লিক ডে এর পর থেকে ২ মাস এর মধ্যে নুলা ওস্তা না পেলে ধরে নিবেন, আপনার ভিসা পাওয়ার পসিবিলিটি আস্তে আস্তে কমতে থাকে। অতএব, যার সাথে কাজ করবেন, তাকে অবশ্যই বলবেন, আমি ২ মাসের মধ্যে নুলা ওস্তা না পাইলে আমার টাকা ফেরত দিবেন। বাড়তি অপেক্ষা করবো না।
৪। এপয়েন্টমেন্ট এখন অনেক কঠিন হয়ে গেছে, সুতরাং, নুলা অস্তা পাওয়ার পর, কালক্ষেপন না করে নিজে নিজে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিবেন। আমি এ ব্যাপারে বিস্তারিত একটা প্রেজেন্টেশন রেডি করে দিবো, কিভাবে নিজের এপয়েন্টমেন্ট নিজেই নিতে পারেন।
৫। সব পেপারস ঠিক থাকলে সিজনাল ভিসা আপনি জমা দেয়ার ২-৭ কর্মদিবসেই পেয়ে যাবেন, স্পন্সর পেয়ে যাবেন ২-২০ কর্মদিবসের মধ্যেই। এর মধ্যে না হলে আপনার এজেন্ট কে প্রশ্ন করবেন। প্রেসার দিবেন।
৬। ভিসা পাওয়ার পর বিএমইটি কার্ড করবেন। এর জন্য প্রথমেই আপনার নিজ জেলার জনশক্তি অফিস এ গিয়ে তিন দিন এর ট্রেনিং নিবেন ও চতুর্থ দিন ফিংগার প্রিন্ট দিবেন। তারপর তাদের সার্টিফিকেট নিয়ে যেকোন রিক্রুটিং এজেন্সি কে দিলে তারা আপনার কার্ড করে দিবে। সময় লাগবে ৩-৭ দিন।
৭। ভিসা হয়ে যাওয়ার পরেই হাতে সময় নিয়ে টিকেট রেট চেক করে বুকিং দিয়ে ফেলবেন। একটু সময় নিয়ে টিকেট করলে এখানে খরচ বাচে, তাড়াহুড়ো করলে অনেক সময় ৫০/৭০ হাজার টাকা বাড়তি খরচ হয়ে যায়।
৮। ইতালি ভিসাগুলো তে ম্যাক্সিমাম সময় ঐখানে রিসিভ করা, অথবা কাজ দেয়ার ব্যাপারে কোন ডিল থাকে না! ভাল হয় ইউরোপে আপনার পরিচিত কেউ থাকলে, অন্তত শুরুর দিকে ৪/৫ দিন সাহায্য পাওয়া যায়। না থাকলেও অসুবিধা নাই, আপনি খুঁজলে কেউ না কেউ পেয়ে যাবেন। শুরুর ২-৩ দিন কাটিয়ে দিলে দেখবেন আপনি নিজেই আস্তে আস্তে সব বুঝে যাচ্ছেন।পকেট পয়সা ঢুকলে এম্নিতেই মাথা খুলে যায়!
৯। কাগজপত্র সবসময় ২/৩ সেট ফটোকপি রাখবেন, ১ সেট ফুল স্ক্যান করে রাখবেন। তাইলে যেকোন প্রয়োজনে কাজে লাগবে।
১০। ইতালি রওনা দেয়ার সময় ৫০০/১০০০ ইউরো বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যায়েন ব্যাকআপ হিসেবে। পকেটে টাকা থাকলে মনে সাহস বেশি থাকে। আমি ত প্রায় ই বলি, আমার মানিব্যাগ আর মোবাইল থাকলে আল্লাহ সহায় হলে আমি পৃথিবীর যেকোন জায়গায় দিনগুজার করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
১১। অনেকে যাওয়ার আগে উড়াধুড়া শপিং করেন। এটা করবেন না। বরং ঘরে পড়ার হালকা কাপড় চোপড় বেশ নেন। ওখানে যাওয়ার পর অবস্থা বুঝে যা যা লাগে কিনতে পারবেন।
১২। ইতালি তে অলরেডি অনেক বাংলাদেশি থাকে। যাওয়ার আগে চেষ্টা করবেন ঐ কমিউনিটির সাথে কিভাবে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
১৩। অনেকে ইতালি না গিয়ে সরাসরি অন্য ইউরোপিয়ান দেশে যায় যেখানে তাদের রিলেটিভ থাকে। কোন সমস্যা নাই। জাস্ট ইতালি ইমিগ্রেশন শেষ করে ঐ এয়ারপোর্টেই টিকেট কেটে আপনি অন্য দেশে চলে যেতে পারবেন, অথবা এয়ারপোর্ট থেকে বের হয়ে ট্রেনে অথবা বাসেও যেতে পারবেন। নো ইস্যু এট অল।
১৪। ঐখানে গিয়েও চোখ কান খোলা রাখুন। আমাদের দেশে যেমন অনেক দালাল আছে আপনাকে বেচে খাওয়ার জন্য, ঐখানেও অনেকে ফাঁদ পেতে আছে। তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন।
১৫। ইউরোপ সবার জন্য না! ইউরোপ ফার্স্ট ওয়ার্ল্ড কাউন্ট্রি। যারা একটু স্মার্ট, মোটামুটি সবকিছুর সাথে সহজে মানিয়ে নিতে পারার অভ্যাস আছে, একদম গোবেচারা না তারা ইউরোপ নিয়ে ভাবেন। অতি ডেসপারেট হয়েন না, ডেসপারেট হইলে মানুষ আপনার কাছ থেকে সুযোগ নিবে। আপনার ভাব টা থাকবে এমন, আমি যাইতে পারলে ভাল, না পারলেও টেনশন নাই, হাতে সময় আছে, পরে যাবো। আর যদি আপনি এমন দেখান যে না গেলে আপনি শেষ, তাইলে ঐ টাইপ লোকের হাতে পড়লে আপনাকে খেয়ে ছেড়ে দিবে।
বিশাল বড় রচনা লিখে ফেললাম। যারা ধৈর্য্য ধরে পড়েছেন, তাদের কে ধন্যবাদ। আদিওস আমিগো ❤

আপনি কি ইউরোপে ক্যারিয়ার গড়তে ইচ্ছুক?তাহলে আমরা আছি আপনার জন্য সঠিক সমাধান নিয়ে।সদ্য সেনজেন ভুক্ত হওয়া দেশ ক্রোয়েশিয়ায় স...
16/07/2023

আপনি কি ইউরোপে ক্যারিয়ার গড়তে ইচ্ছুক?
তাহলে আমরা আছি আপনার জন্য সঠিক সমাধান নিয়ে।

সদ্য সেনজেন ভুক্ত হওয়া দেশ ক্রোয়েশিয়ায় সর্বাধিক সাফলতার সাথে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং করছি আমরা।

বিস্তারিত জানতে কল করুন অথবা হোয়াটস্‌এ্যাপ করুন: +8801617781962

সরাসরি সাক্ষাতের ঠিকানা: ইমিগ্রেশন এইড বিডি, ৩য় তলা, হানিমুন টাওয়ার, ডিটি রোড, অলংকার, চট্টগ্রাম।

ইন্ডিয়া   ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস;১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ)।২। ছবি ২ কপি রঙ্গিন (২x২ সাইজ, ব্যাকগ্রাউন্ড ...
19/06/2023

ইন্ডিয়া ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস;
১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ)।
২। ছবি ২ কপি রঙ্গিন (২x২ সাইজ, ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা)।
৩। বিদ্যুৎ অথবা যেকোনো একটি Utility বিলের কপি।
৪। ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা জন্ম সনদ কপি।
৫। ট্রেড লাইসেন্স (ব্যবসায়ী) / NOC (চাকুরীজীবী)।
৬। আগে ইন্ডিয়া যাওয়া থাকলে, সে ভিসার কপি।
৭। ব্যাংক ষ্টেটম্যান্ট অথবা ডলার এন্ড্রোস রশিদ।
৮। স্টুডেন্ট দের জন্য স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
৯। সাথে স্পাউস অথবা বাচ্চা থাকলে, তাদের পাসপোর্ট, ছবি, আইডি কার্ড/ জন্ম সনদ ও স্কুল আইডি কার্ডের কপি।
১০। আগের ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন/ মেডিকেল রিপোর্ট (মেডিকেল ভিসার জন্য) |
১১। ইন্ডিয়ান মেডিকেল এপারমেন্ট
উপরোক্ত ডকুমেন্টস নিয়ে আমাদের অফিসে আসুন

Young Tourist Club is one of the best registered Travel Agencies in Bangladesh. The genuine companies which have been approved by Ministry of civil Aviation and Tourism. We are also member of TOAB, ATAB & PATA. Travel Edge BD incorporated in 2016, specializes in Corporate, Group or Individual travel...

18/06/2023

যারা বুলগেরিয়া ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে যেতে আগ্রহী
আছেন, আমরা কিছু বুলগেরিয়ার জন্য ফাইল জমা নিচ্ছি।
নোট: আপনার নতুন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে
আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিউদিল্লি বুলগেরিয়া এ্যাম্বাসি
থেকে সত্যায়িত করে তারপর পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে।

আর যাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সত্যায়িত করা আছে। তাদের পারমিট পেতে ৯০ কার্য দিবস লাগবে।

এখন কি কি কাজের জন্য ফাইল নিচ্ছি সেটা হলো কিছু ফ্যাক্টরি, কনস্ট্রাকশান সাইটের জন্য। এই পারমিট গুলো হবে
সরাসরি ওয়ার্ক পারমিট।

আবার অনেকেই C ক্যাটাগরীর ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে যাচ্ছেন।
কিন্তু আমাদের গুলো হবে
D ক্যাটাগরির,

👉এবং পারমিট আসার পর আপনি সরাসরি নিউদিল্লি এ্যাম্বাসিতে যেতে হবে।

আর কোন কমেন্ট করার প্রয়োজন নেই, যারা যেতে আগ্রহী এবং প্রকৃত যাত্রী, একমাএ তারাই শুধু যোগাযোগ করবেন এবং বিস্তারিত জানতে সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ যোগাযোগ করেন।
+8801717973170(WhatsApp)

25/05/2023

Canada 100% 10 years visit visa
2/3 ta desh a visit thaka lagbe jader 2/3 ta desh a visit ace Sudu tarabi jogajog korben

08/05/2023

Croatia,Poland,Czech Republic Job Visar jonno amader sate jogajog korte paren

08/05/2023

ata amader new page ager page ta off hoa gace sobai sate thakben sob somoi visa information paben amader page a sobar age

Our Malta visa success
08/05/2023

Our Malta visa success

Our Romania visa success
08/05/2023

Our Romania visa success

Address

DT Road, Alonkar More, Honeymoon Tower
Chittagong
4000

Telephone

+8801717973170

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Immigration AID BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Immigration AID BD:

Share


Other Chittagong travel agencies

Show All