Chittagong Air International Limited

Chittagong Air International Limited We sell Biman Bangladesh Airlines and many others Airlines Tickets.If you need Air Ticket You can contact with us Raju-01832357517/Shahzad-01819381066 RL-324

IATA approved Travel & Govt. approved Hajj & Umrah agent
Licence no-047
Govt. approved recruiting agent
Licence no.

08/07/2024
03/01/2017
08/10/2016
বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া সরকারের মধ্যে ‘ওয়ার্ক এন্ড হলিডে’ নামক এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ চুক্তির মূল লক্ষ বাংলাদেশের ...
03/10/2016

বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া সরকারের মধ্যে ‘ওয়ার্ক এন্ড হলিডে’ নামক এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ চুক্তির মূল লক্ষ বাংলাদেশের অনার্স ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীদের অস্ট্রেলিয়ায় কর্মসংস্থানের সুযোগ। এ চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ থেকে ১০০ নাগরিককে এক বছরের জন্য এই ওয়ার্ক অ্যান্ড হলিডে ভিসা দেওয়া হবে।

এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ১ অক্টোবর থেকে এই আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত।

আবেদনকারী নাগরিকের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে এবং অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে। এই ভিসার আওতায় ভিসাপ্রাপ্ত নাগরিক অস্ট্রেলিয়ায় বৈধভাবে কাজ করতে ও যে কোনো জায়গায় ভ্রমণ করতে পারবেন।

অপরদিকে অস্টেলিয়া থেকে সমসংখ্যক নাগরিকও বাংলাদেশে ‘ওয়ার্ক অ্যান্ড হলিডে’ ভিসার সুবিধায় সমান সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে আবেদনকারীকে অবশ্যই স্নাতক (পাস কোর্স অন্তর্ভুক্ত) ডিগ্রিধারী হতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই ‘আইইএলটিস’-এ ৫ দশমিক ৫ স্কোর থাকতে হবে এবং তা কমপক্ষে আগামী এক বছর মেয়াদ থাকতে হবে।

আবেদনকারী অথবা তার অভিভাবকের অবশ্যই ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঁচ লাখ টাকা থাকতে হবে এবং এ-সংক্রান্ত ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটম্যান্ট দিতে হবে। ভিসা অনুমোদন হবে অস্ট্রেলিয়া থেকে। প্রার্থীকে ঢাকাস্থ অস্ট্রেলিয়া দূতাবাসে যেতে হবে না। পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য থানা বা জেল পুলিশ দপ্তরেও যেতে হবে না। সব কাজ অস্ট্রেলিয়ান ইমিগ্রেশন দপ্তর থেকে করা হবে।

বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থেকেই এই আবেদন করতে হবে। অন্য কোথাও থেকে এই আবেদন করলে তা কার্যকর হবে না। এর আগে এই ভিসায় যারা অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণ করেছেন, তারা আর এই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না। বাংলাদেশের নাগরিক যারা ‘ওয়ার্ক অ্যান্ড হলিডে’ ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় যাবেন তাদের দেশে ফিরে এক মাসের মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অভিজ্ঞতা অর্জনের একটি প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

সৌদিআরব এর ভিসা প্রোসেস করা হয়আমেল মন্জিল হাউস ড্রাইভার ও আমেল কাজ চলছেআমেল ভিসায় বয়স 22 থেকে 40হতে হবেসৌদিআরব অফিস থেকে...
02/10/2016

সৌদিআরব এর ভিসা প্রোসেস করা হয়

আমেল মন্জিল হাউস ড্রাইভার ও আমেল কাজ চলছে
আমেল ভিসায় বয়স 22 থেকে 40হতে হবে
সৌদিআরব অফিস থেকে ওকালা করে দিতে হবে
হাউস ভিসায় বয়স 25 থেকে 40 এর মধ্যে হতে হবে
ড্রাইভার ভিসার জন্য অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগবে
আপনার নিজ থানা থেকে পুলিশ কিলারেন্স সার্টিফিকেট যাহা স্বরাস্ট্র - মন্ত্রনালয় থেকে অনুমোদিত এবং উহা অবশ্যই পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে সত্যায়িত হতে হবে
এছাড়া যা কাজ আছে টিকিট সহ আমরা করে দিব
মোবাইল
Raju-01832357517
Islam-01819371240
Delowar-01819091999

ভারতের ভিসা পেতে ই-টোকেন লাগবে না নারীদেরভারতের ভিসা পেতে আর পূর্ব-সাক্ষাৎকারের তারিখ বা ই-টোকেন লাগবে না নারী ভ্রমণেচ্ছ...
28/09/2016

ভারতের ভিসা পেতে ই-টোকেন লাগবে না নারীদের

ভারতের ভিসা পেতে আর পূর্ব-সাক্ষাৎকারের তারিখ বা ই-টোকেন লাগবে না নারী ভ্রমণেচ্ছুদের। তাদের জন্য এমনই একটি স্কিম প্রবর্তন করা হচ্ছে।
বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
হাইকমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, পরীক্ষামূলক স্কিমের আওতায় ই-টোকেন বা পূর্ব সাক্ষাৎকারের তারিখ ছাড়া নারী ভ্রমণেচ্ছুদের ভিসা দেওয়া হবে। আগামী ৩ থেকে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত রাজধানীর গুলশান ১ এর ১৩৭ নম্বর সড়কের ১২ নম্বর বাড়ির ভিসা আবেদন কেন্দ্রে এ ভিসা দেওয়া হবে। নারীরা ভারতে গমনেচ্ছু তাদের সঙ্গী পারিবারিক সদস্যদের পক্ষেও ভ্রমণ ভিসা আবেদন জমা দিতে পারবেন।
হাইকমিশন জানায়, আবেদনের সময় নারী আবেদনকারীর এবং ভিসাপ্রার্থী তার পরিবারের সদস্যদের প্লেন টিকেট থাকতে হবে (প্রবেশের সময় দেখাতে হবে)। ভ্রমণের তারিখ অক্টোবর মাসেই হতে হবে, তবে ভিসা আবেদন কেন্দ্রে ভিসা আবেদন জমাদানের ৭ দিন পর।
এটি ছুটির মওসুমে ভারতীয় ভিসা প্রাপ্তি সহজতর করা এবং ভারত ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সংযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে নারী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য শুভেচ্ছার নিদর্শন বলে জানায় দূতাবাস।

এশিয়া থেকে আরো অভিবাসী নেবে কানাডাকানাডা আরো বেশি অভিবাসী নিবে এবং তা এশিয়া থেকে। দেশটির অভিবাসন, শরণার্থী ও নাগরিকত্ব ব...
22/09/2016

এশিয়া থেকে আরো অভিবাসী নেবে কানাডা

কানাডা আরো বেশি অভিবাসী নিবে এবং তা এশিয়া থেকে। দেশটির অভিবাসন, শরণার্থী ও নাগরিকত্ব বিষয়ক মন্ত্রী জন ম্যাককুলাম বলেন, এশিয়ানদের জন্য কানাডা যাওয়া এখন উপযুক্ত সময়।
কারণ কানাডায় তাদের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তিনি বিশেষভাবে চায়নিজ ও ফিলিপিনোদের প্রতি বেশী আগ্রহ দেখান। তবে তার আগে বিষয়টি নিয়ে তাকে মন্ত্রী সভায় আলোচনা করতে হবে বলে তিনি জানান। মন্ত্রী এও জানান যে কানাডিয়ানদেরকে এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে উপলব্ধি করানোর চেষ্টা করবেন তিনি। সম্প্রতি চীন ও ফিলিপাইন সফরকালে তিনি এ কথা বলেন।
কানাডায় একদিকে শ্রমিক স্বল্পতা এবং অন্যদিকে বয়স্ক লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, কানাডা নতুন অভিবাসীদের সংখ্যা বৃদ্ধির করার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে ভাবছে। বর্তমান সরকার ২০১৬ সালের মধ্যে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ অভিবাসী কানাডায় স্বাগত জানানোর চেষ্টা করছে যা হবে সাম্প্রতিককালের সর্বোচ্চ রেকর্ড। পূর্ববর্তী সরকার ২০১৫ সালের মধ্যে আড়াই লাখের কিছু বেশি অভিবাসী নেওয়ার কথা বিবেচনা করছিল।
মন্ত্রী জন ম্যাককুলাম ফিলিপাইন সফরকালে দেশটির রাজধানী ম্যানিলায় এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা প্রদান কালে অঙ্গীকার করেন স্পাউস, পার্টনার ও সন্তানদের স্পন্সর করার প্রসেসিং টাইম আরো কমিয়ে আনা হবে। তিনি স্বীকার করেন বর্তমানের প্রসেসিং টাইম (প্রায় দুই বছর) বেশ দীর্ঘ। তিনি আরো বলেন এক্সপ্রেস এন্ট্রি সিস্টেমের মাধ্যমে অভিজ্ঞ প্রফেশনালস, স্কিল্ড ওয়ার্কার এবং স্টুডেন্ট আনার প্রক্রিয়া ৬ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে ‘লেবার মার্কেট ইমপ্যাক্ট এসেসমেন্ট’ প্রথা বাতিল করায় ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া অনেকটা সহজ হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় ইমিগ্রেশনের জন্য একজন আবেদনকারীকে কোন নির্দিষ্ট জব অফার দেয়ার আগে একজন এম্প্লয়ারকে প্রমাণ করতে হতো যে কোন কানাডিয়ান নাগরিক ঐ কাজ করতে অপারগ। এই প্রক্রিয়া বাতিল করায় এখন অনেক আবেদনকারীর পক্ষেই কানাডায় আসা সহজ হয়েছে।
কানাডায় ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়ায় আরেকটি উল্লেখযোগ্য উন্নতি সাধিত হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদেরকে অধিক পয়েন্ট প্রদান করার মধ্য দিয়ে। এ কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, তারা খুব ভাল নাগরিক হবে ভবিষ্যতে। মন্ত্রী আরো জানান, ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের জন্য অচিরেই আরো কিছু বিধিনিষেধ বাতিল করা হবে যাতে তারা এক্সপ্রেস এন্ট্রি সিস্টেমের মাধ্যমে আরো বেশী সংখ্যায় কানাডায় আসতে পারেন। তিনি বলেন, আমাদের অগ্রগণ্য অভিপ্রায় হলো কানাডায় ইমিগ্রেন্টদের সংখ্যা বৃদ্ধি। তবে তিনি বলেন, এ আমরা চাই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে ভাল এবং উজ্জ্বল ব্যক্তিদেরকে কানাডায় আমন্ত্রণ জানাতে যার মাধ্যমে কানাডা একটি শ্রেষ্ঠতর স্থান হয়ে উঠবে বসবাসের জন্য।
জন ম্যাককুলাম আরো বলেন, কে শরণার্থী হিসাবে কানাডায় আসলো, কে পরিবারের সদস্য হয়ে কানাডায় আসলো আর কে এক্সপ্রেস এন্ট্রির মাধ্যমে ইকনমিক ইমিগ্রেন্ট হয়ে কানাডায় আসলো সেটি কোন বিষয় নয়। আমরা আমাদের বহুযুগের অভিজ্ঞতায় বলতে পারি, এই অভিবাসী মানুষগুলোর প্রথম প্রজন্ম, দ্বিতীয় প্রজন্ম, তৃতীয় প্রজন্ম সবাই অবশ্যম্ভাবী-রূপে কানাডার আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে বরাবরই ইতিবাচক অবদান রেখে আসছেন।

Hajj Training-2016
19/09/2016

Hajj Training-2016

জেনে নিন পবিত্র কোরবানির ইতিহাস ও ফজিলতকোরবানি শব্দটি বাংলায় ব্যবহৃত আরবি ভাষার একটি শব্দ। অর্থ নিকটবর্তী হওয়া, সান্নিধ্...
12/09/2016

জেনে নিন পবিত্র কোরবানির ইতিহাস ও ফজিলত

কোরবানি শব্দটি বাংলায় ব্যবহৃত আরবি ভাষার একটি শব্দ। অর্থ নিকটবর্তী হওয়া, সান্নিধ্য লাভ করা। যেহেতু কোরবানির বাধ্যমে বান্দা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে- বিধায় এটাকে কোরবানি বলে। কোরবানি যখন একমাত্র আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ করার নিমিত্তে হবে তখন এ কোরবানি নাজাতের কারণ হবে। পক্ষান্তরে যদি উদ্দেশ্য ভিন্ন হয় যথা, লোক দেখানো কিংবা গোশত খাওয়া তখন তা দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের চিন্তা অবাস্তব। আল্লাহর ঘোষণা হচ্ছে, ‘অর্থাৎ আল্লাহর নিকট কোরবানির গোশত বা রক্ত পৌঁছে না, কেবল তোমাদের আন্তরিকতা বা তাকওয়া পৌঁছে।’ -সূরা হজ : ৩৭

কোরবানির প্রচলন হয় আদি পিতা হজরত আদম (আ.)-এর সময় থেকে। তখনকার নিয়মানুযায়ী দু’টি করে সন্তান হতো- এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তান। বিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম পরে ছেলে দ্বিতীয় পরে কন্যার সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হতো। বিয়ে নিয়ে আদম (আ.)- এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের মাঝে দ্বন্দ্ব হলে আল্লাহর ফয়সালার ব্যাপারে হজরত আদম (আ.) তার দুই সন্তানকে আহবান জানান। আল্লাহতায়ালা দুই সন্তানকে কোরবানি করার নির্দেশ দিলে তারা দুই পাহাড়ের চূড়ায় নিজেদের কোরবানির বস্তু রেখে আসে। তখনকার নিয়মানুযায়ী যার কোরবানি কবুল হতো তার বস্তু আসমান থেকে আগুন এসে ঝলসে দিতো; ফলে তার কোরবানি কবুল হয়েছে বলে প্রমাণিত হতো। এভাবেই হাবিলের কোরবানি আগুন এসে ঝলসে দিলে তার কোরবানি আল্লাহ কবুল করেছেন বলে নির্ধারিত হয়।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করেন, ‘আর আপনি পাঠ করুন তাদের নিকট আদমের দুই সন্তানের ঘটনা যখন তারা দু’জন কোরবানি উপস্থিত করলো তখন আল্লাহ তাদের একজনের কোরবানি গ্রহণ করলেন এবং অপরটা গ্রহণ করলেন না।’ -সূরা মায়িদা : ৩৪

এটাই কোরবানির সূচনালগ্ন। পরে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সময়ে বর্তমান নিয়মে কোরবানির প্রচলন হয়। সেটাও ছিল কঠিন পরীক্ষার ঘটনা। সংক্ষিপ্ত বিবরণ হচ্ছে এই যে, হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর ঘরে তার বার্ধক্য বয়সে আল্লাহ একটি পুত্রসন্তান দান করেন, তার নাম ছিল হজরত ইসমাইল (আ.)। একদা হজরত ইবরাহিম (আ.) নির্দেশপ্রাপ্ত হন তিনি যেন প্রিয় বস্তু আল্লাহর জন্য উৎসর্গ করেন। তিনি প্রথমে ১০টি উট আল্লাহর উদ্দেশ্যে কোরবানি করলে পরের রাতে একই স্বপ্ন পুনরায় দেখতে পেয়ে তিনি ১০০টি কোরবানি করেন। তৃতীয় রাতে একই স্বপ্ন দেখলে তিনি গভীর চিন্তায় মগ্ন হয়ে পড়েন। তিনি বুঝতে পারেন যে তার প্রিয় বস্তু পৃথিবীতে একমাত্র তার সন্তান ইসমাইল। হয়তো তাকেই কোরবানি করার জন্য আল্লাহ নির্দেশ দিচ্ছেন।

এ প্রেক্ষিতে এ আয়াত নাজিল হয়। ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আমি তাকে একটি পুত্রসন্তানের সুসংবাদ দিলাম। সে যখন পিতার সঙ্গে হাঁটা চলার উপযোগী হলো। তিনি (ইবরাহিম) বললেন, হে পুত্র! আমি স্বপ্নে দেখলাম আমি তোমাকে কোরবানি করছি। সুতরাং তোমার মতামত কী? সে (ইসমাইল) বললো, হে আমার পিতা! আপনি যে বিষয়ে আদিষ্ট হয়েছেন তা পালন করুন। আপনি আমাকে আল্লাহর ইচ্ছায় ধৈর্যশীল হিসেবে পাবেন। অতঃপর যখন তারা দু’জন একমত হলো- তাকে আহবান করলাম, হে ইবরাহিম! তুমি তোমার স্বপ্নকে সত্যে রূপ দিয়েছ। আমি এভাবেই সৎপরায়ণ ব্যক্তিদের বিনিময় দিয়ে থাকি। নিশ্চয়ই এটা ছিল স্পষ্ট একটি পরীক্ষা। অতঃপর আমি তাকে দান করলাম একটি মহা কোরবানির পশু।’ -সূরা সাফফাত : ১০১-১০৯

হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর একটি মহান আদর্শ হলো- কোরবানি। যা আজও আমরা শ্রদ্ধাভরে পালন করে থাকি। সুতরাং কোরবানি করা এটা সুন্নতে ইবরাহিমি। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) সামর্থ্যবানদের জন্য কোরবানিকে আবশ্যক করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহর ঘোষণা হচ্ছে, ‘(হে নবী!) আপনি আপনার প্রভুর উদ্দেশে নামাজ আদায় করুন এবং কোরবানি করুন।’ -সূরা আল কাউসার

কোরবানি যেহেতু মুসলিম জাতির একটি ঐতিহ্য। তাই এর গুরুত্ব অপরিসীম। এ সম্পর্কে হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, হজরত যায়েদ ইবনে আরকাম হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলের কতিপয় সাহাবা রাসূলকে জিজ্ঞাসা করলো কোরবানি কী? তিনি বললেন, তোমাদের পিতা ইবরাহিমের সুন্নত। তারা বললো, এতে আমাদের জন্য কী রয়েছে? তিনি বললেন, কোরবানির পশুর প্রতিটি পশমের বিনিময়ে একটি করে নেকি। তারা বললো, ভেড়ারতো অসংখ্য পশম থাকে, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন, ভেড়ার প্রতিটি পশমের বিনিময়ে একটি করে নেকি দেওয়া হবে, যদি তা কোরবানি করে। -ইবনে মাজাহ

মানুষ আল্লাহকে কতটুকু ভালবাসে তার একটি পরীক্ষা হয়ে যায় এ কোরবানি দ্বারা। কারণ কোরবানির সূচনাই হয়েছে তাকওয়ার ওপর ভিত্তি করে। হজরত ইবরাহিম (আ.) তার সন্তানকে কোরবানি করতে আল্লাহ কোনো চাপ সৃষ্টি করেননি বরং স্বপ্নের মাধ্যমে জানিয়েছেন। তিনি তাকওয়ার চরম শিখরে পৌঁছেছেন বলেই স্বীয় পুত্রকে কোরবানি করতে কোনো দ্বিধাবোধ করেননি।

কোরবানি করার ফলে মানুষে আত্মতৃপ্তি লাভ করে। কেননা মানুষ তার প্রিয়বস্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে কোরবানি করে থাকে। পরকালে এর সওয়াব পাবে এমন আশা থেকেই এ মহৎ কাজটি সম্পাদন করে থাকে। এক হাদিস থেকে জানা যায় যে, তিনি বলেছেন, হে মানুষ সকল! তোমরা ভালো ও ত্রুটিমুক্ত প্রাণী কোরবানি করো কেননা জান্নাতে যাওয়ার বাহন হবে এগুলো।

আজ পবিত্র হজহাজার হাজার নয়, লাখ লাখ মানুষ। বর্ণ-গোত্র, সাদা-কালোয় ভেদাভেদ নেই। আছে ভাষার পার্থক্য; তাতেও সমস্যা নেই। কার...
11/09/2016

আজ পবিত্র হজ

হাজার হাজার নয়, লাখ লাখ মানুষ। বর্ণ-গোত্র, সাদা-কালোয় ভেদাভেদ নেই। আছে ভাষার পার্থক্য; তাতেও সমস্যা নেই। কারণ, সবাই আল্লাহর অতিথি। তাদের মুখে তারই মহান বাণী। দমে দমে সবাই আল্লাহকে ডাকছেন। বলছেন, ‘লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হাম্দা ওয়ানি্নমাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকা লাকা।’ সৌদিতে আজ ৯ জিলহজ, পবিত্র হজ। এদিনই হজের সবচেয়ে বড় আনুষ্ঠানিকতা হবে। হাজিরা সকালে মিনা থেকে যাবেন ঐতিহাসিক আরাফাতের ময়দানে। সেখানে সারাদিন অবস্থান করে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইবাদত-বন্দেগি করবেন। সাদা ইহরাম বাঁধা অবস্থায় মুসলি্লদের পদচারণায় আরাফাতের ময়দান পরিণত হবে শুভ্রতার সমুদ্রে।

‘হজ’ শব্দের অর্থ ‘ইচ্ছা করা’। এটি ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের একটি। সৌদি হজ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বিশ্বের ১৫০টি দেশের প্রায় ১৫ লাখ মুসলি্ল এবার হজ পালন করছেন। তাদের মধ্যে এক লাখ এক হাজার ৭৫৮ বাংলাদেশি রয়েছেন। তবে শিয়া অধ্যুষিত ইরান ও সুন্নি সংখ্যাগরিষ্ঠ সৌদির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে উত্তেজনার কারণে হাজার হাজার ইরানি এবার হজে অংশ নিতে পারেননি।

গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, হজ পালনের জন্য মক্কায় আসা মুসল্লিরা গত শুক্রবার মসজিদুল হারামে (কাবা শরিফ) জুমার নামাজ আদায় করেন। সৌদিতে ৭ জিলহজ, অর্থাৎ গত শুক্রবার তারা হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন; তা শেষ হবে ১২ তারিখে। ওই দিন তারা মক্কা থেকে হেঁটে, বাসে করে প্রায় ১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে মিনার উদ্দেশে রওনা হন। সেখানে হাজিরা গতকাল শনিবার সারাদিন অবস্থান করেন। মিনার সাতটি জোনের মধ্যে ২, ৫ ও ৬ নম্বর জোনে ছিল বাংলাদেশের মুসলি্লদের অবস্থান। সেখান থেকে তালবিয়া পাঠ করে মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে নিজের উপস্থিতি জানান দিয়ে পাপমুক্তির আকুল বাসনায় হাজিরা আজ রোববার ফজরের নামাজের পর আরাফাতের ময়দানে সমবেত হবেন। ঐতিহাসিক আরাফাতের ময়দানে দাঁড়িয়েই সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার বিদায়ী হজের ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই ভাষণের মধ্য দিয়ে তিনি ইসলামের পূর্ণতা দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে গেছেন। সূর্যাস্ত পর্যন্ত আরাফাতের ময়দানে থেকে হাজিরা ইবাদত-বন্দেগি করবেন। মসজিদে নামিরাহ থেকে হজের খুতবা পাঠ করা হবে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আরাফাতের ময়দানে হাজিদের অবস্থানের দৃশ্য টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। এর পর তারা যাবেন মুজদালিফা।

সৌদি গেজেটের খবরে বলা হয়, ১৯৮১ সাল থেকে মসজিদে নামিরাহে হজের খুতবা পাঠ করে আসছিলেন গ্র্যান্ড মুফতি শেখ আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ আল-আশেখ। তবে এবার অসুস্থতার কারণে তিনি খুতবা দিচ্ছেন না। তার পরিবর্তে খুতবা দেওয়ার জন্য দু’জনের নাম প্রস্তাব এসেছে।

১০ জিলহজ ফজরের নামাজ আদায় করে মুজদালিফা থেকে মিনায় ফিরবেন হাজিরা। এর পর জামারায় পাথর নিক্ষেপের জন্য রওনা দেবেন। সূর্য পশ্চিম দিকে হেলে যাওয়ার আগেই জামারাতুল আকাবায় (বড় শয়তান) সাতটি পাথর নিক্ষেপ করা হবে। পাথর নিক্ষেপের পর আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তারা পশু কোরবানি করবেন। ১১ ও ১২ জিলহজ মিনায় অবস্থান করে সূর্য হেলে পড়ার পর প্রতিদিন ছোট, মধ্য ও বড় জামারায় পাথর নিক্ষেপ করে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের আগে হাজিরা মিনা ত্যাগ করবেন।

এদিকে, মুসলি্লদের নির্বিঘ্নে হজ পালনের জন্য সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে মক্কা, মদিনা, মিনা, আরাফাত ময়দান, মুজদালিফা ও এর আশপাশের এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে এক লাখের বেশি নিরাপত্তাকর্মী। কাজ করছেন ২৬ হাজার চিকিৎসা কর্মকর্তা ও চার হাজার পাঁচশ’ স্বেচ্ছাসেবী। এবারই প্রথম হাজিদের নিরাপত্তায় প্রত্যেকের হাতে পরিয়ে দেওয়া হয়েছে ইলেকট্রনিক আইডেন্টিফিকেশন ব্রেসলেট (ই-ব্রেসলেট)। আধুনিক এ ব্রেসলেটেই রয়েছে হাজিদের ব্যক্তিগত ও চিকিৎসা-সংক্রান্ত সব তথ্য।

প্রসঙ্গত, গত বছর হজ পালনের সময় বড় ধরনের দুটি দুর্ঘটনা ঘটে। পদদলিত হয়ে মারা যান দুই হাজারের বেশি হাজি। এ ছাড়া ক্রেন ভেঙে পড়েও শতাধিক হাজির মৃত্যু হয়। ওই সময় হাজিদের নিরাপত্তা ও নিহতদের শনাক্তকরণ নিয়ে জটিলতার মুখে পড়ে সৌদি কর্তৃপক্ষ। এবারের আয়োজন নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন দেশের হাজিরা। মরক্কো থেকে আসা নাসের বেনফিতা বলেন, ‘সবকিছু গোছানো।’

ঢাকা:বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো সৌদি আরবের সরকার। বুধবার (১০ আগস্ট) দেশটির শ্রম ও সমাজ উন্নয়ন মন্ত্রণা...
10/09/2016

ঢাকা:বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো সৌদি আরবের সরকার। বুধবার (১০ আগস্ট) দেশটির শ্রম ও সমাজ উন্নয়ন মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নেয়। গৃহকর্মী ছাড়া গত ছয়বছর ধরে সবরকমের বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা ছিল সৌদিতে।রিয়াদে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মসীহ’র বরাত দিয়ে সৌদির একটি সংবাদমাধ্যম বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) এ খবর দিয়েছে। খবরে বলা হয়, বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগ প্রক্রিয়া পুনরায় চালু হওয়ার বিষয়টি গত জুনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সৌদি বাদশাহ সালমান আল সৌদের মধ্যকার বৈঠকের ফলাফল।শ্রমিক নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবরে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি বাংলাদেশের সবখাতের শ্রমিকের জন্য সুসংবাদ। এই সিদ্ধান্তের ফলে সৌদি আরবে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ, অদক্ষ শ্রমিক এবং ডাক্তার, নার্স, শিক্ষক, খামার ও নির্মাণকর্মীসহ সবরকমের পেশাজীবী নিয়োগের পথ সুগম হয়ে গেলো।শ্রমিক নিয়োগ পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বাদশাহ সালমানের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানান বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, ভালো-বৈরী সবসময় বাংলাদেশের পাশে থেকেছে সৌদি আরব।রাষ্ট্রদূতের তথ্যমতে, বর্তমানে সৌদিতে ১৩ লাখ বাংলাদেশি শ্রমিক কাজকরছেন, যাদের মধ্যে রয়েছেন ৬০ হাজার নারী গৃহকর্মী।গত জুন থেকে বাংলাদেশি পুরুষ গৃহকর্মী নিয়োগ শুরু হয় এবং এখন প্রতিমাসে ৬ হাজার নারীকর্মী সৌদি আসছেন জানিয়ে গোলাম মসীহ বলেন, এখানে প্রায় ৪৮টি খাতে কাজ করছেন আমাদের শ্রমিকরা। নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার ফলে এসব খাতেফের নিয়োগ পেতে শুরু করবেন বাংলাদেশিরা।

Address

71 College Road, Chawkbazar
Chittagong
ZIPCODE

Opening Hours

Monday 10:00 - 17:00
Tuesday 10:00 - 17:00
Wednesday 10:00 - 17:00
Thursday 10:00 - 17:00
Saturday 10:00 - 15:00
Sunday 10:00 - 17:00

Telephone

+8801819381066

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Chittagong Air International Limited posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Chittagong Air International Limited:

Videos

Share

Category


Other Travel Agencies in Chittagong

Show All