Bangladeshi Ibn Battuta- বাংলাদেশী ইবনে বতুতা

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • Bangladeshi Ibn Battuta- বাংলাদেশী ইবনে বতুতা

Bangladeshi Ibn Battuta- বাংলাদেশী ইবনে বতুতা Happiness is planning a trip to somewhere new. Travel is my therapy.

Boyz 🤤
08/11/2024

Boyz 🤤

বান্দরবান ক‍্যাম্পগুলোতে আইডি কার্ডের ফটোকপি দিতে দিতে যারা বিরক্ত তারা এই সিস্টেমটি ট্রাই করতে পারেন 😂
23/10/2024

বান্দরবান ক‍্যাম্পগুলোতে আইডি কার্ডের ফটোকপি দিতে দিতে যারা বিরক্ত তারা এই সিস্টেমটি ট্রাই করতে পারেন 😂

কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (...
22/10/2024

কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) করতে হলে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে, যা সহজভাবে সম্পন্ন করা যায়। নিচে ধাপগুলো দেওয়া হলো:

ধাপ ১: আবেদন ফর্ম পূরণ
১.১. ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ
প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

১.২. রেজিস্ট্রেশন
যদি আপনি নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে "Create Account" বা "নতুন একাউন্ট তৈরি করুন" অপশনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করবেন। রেজিস্ট্রেশনের সময় আপনাকে নিচের তথ্য দিতে হবে:
- নাম
- ইমেইল আইডি
- মোবাইল নম্বর
- পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে

এরপর আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) যাবে, যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।

১.৩. ফর্ম পূরণ
লগইন করার পর আপনাকে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মে নিচের তথ্যগুলো চাওয়া হয়:
- ব্যক্তিগত তথ্য (নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা)
- জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (NID)
- পেশাগত তথ্য (যদি প্রযোজ্য হয়)
- পাসপোর্টের ধরন নির্বাচন (৫ বছর বা ১০ বছরের মেয়াদ)

১.৪. ফর্ম সাবমিশন ও প্রিন্ট
আপনি যখন অনলাইনে ফর্ম পূরণ করবেন, তখন আপনাকে তা যাচাই করতে হবে। যাচাই করার পর ফর্মটি সাবমিট করে তার প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন। এটি পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে।

ধাপ ২: পাসপোর্ট ফি জমা করা
২.১. ফি নির্ধারণ
আপনার ই-পাসপোর্টের জন্য ফি নির্ধারিত থাকে। এর উপর নির্ভর করে আপনার জমা দিতে হবে:
- ৫ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৩,৪৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৬,৯০০ টাকা)
- ১০ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৫,৭৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৯,২০০ টাকা)

২.২. ফি জমা দেওয়ার পদ্ধতি
আপনি নিচের যেকোনো মাধ্যম দিয়ে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন:
- ব্যাংক ডিপোজিট: নির্দিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে সরাসরি জমা দিতে পারেন।
- অনলাইন পেমেন্ট: ব্যাংক ট্রান্সফার, মোবাইল ব্যাংকিং (যেমন বিকাশ, নগদ), অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট করতে পারেন।

ধাপ ৩: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
৩.১. নির্ধারিত কেন্দ্রে উপস্থিতি
আপনার ফর্ম এবং ফি জমা দেওয়ার পর আপনাকে একটি তারিখ দেওয়া হবে। সেই তারিখে নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিস বা ই-পাসপোর্ট সেন্টারে উপস্থিত হতে হবে।

৩.২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বায়োমেট্রিক তথ্যের দিন আপনার সাথে নিচের কাগজপত্রগুলো নিয়ে যাবেন:
- প্রিন্ট করা আবেদন ফর্ম
-জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম সনদ
- আগের পাসপোর্ট (যদি থাকে)
- পাসপোর্ট ফি জমার রশিদ

৩.৩. বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া
সেন্টারে গিয়ে আপনাকে নিচের কাজগুলো করতে হবে:
- আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ)
- আপনার ছবি তোলা হবে
- স্বাক্ষর প্রদান

ধাপ ৪: পাসপোর্ট সংগ্রহ
৪.১. পাসপোর্ট প্রস্তুতির সময়
বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট প্রস্তুতির জন্য কিছু সময় নেয়। সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কর্মদিবস সময় লাগতে পারে, যদি দ্রুত সেবা না নেন।

৪.২. এসএমএস নোটিফিকেশন
পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে আপনাকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। এছাড়াও ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে লগইন করেও আপনার পাসপোর্টের অবস্থা দেখতে পারবেন।

৪.৩. পাসপোর্ট সংগ্রহ
এসএমএস পাওয়ার পর নির্দিষ্ট কেন্দ্রে গিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং প্রাপ্তি স্লিপ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
পাসপোর্ট প্রক্রিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
- সব সময় ফর্ম পূরণ করার সময় সঠিক তথ্য প্রদান করবেন।
- ফি জমা দেওয়ার পর রশিদটি সাবধানে রাখুন।
- ছবি তোলার দিন পরিষ্কার পোশাক পরিধান করবেন এবং মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে (ধূসর ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি তোলা হয়)।

আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করতে পারেন, কোনো মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজন নেই।

11/10/2024

ঢাকার তাতীবাজারে দূর্গা পূজায় পেট্টোল বোমায় হামলাম এক্সক্লুসিভ ভিডিও।

নিন্দা জানাই এরকম হীন কর্মকাণ্ডের।

ট্রেকিং, এডভেঞ্চার এক্টিভিটিতে বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের দারুন আগ্রহ দেখা যায়। কিন্তু আউটডোরস গিয়ার্স নিয়ে তাদের আগ্রহ ব...
18/09/2024

ট্রেকিং, এডভেঞ্চার এক্টিভিটিতে বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের দারুন আগ্রহ দেখা যায়। কিন্তু আউটডোরস গিয়ার্স নিয়ে তাদের আগ্রহ বা জানাশুনা খুব একটা নেই বললেই চলে। বান্দরবানে ট্রেক করতে গেলে ব্যাপারটা লক্ষ করা যায়। অনেকেই স্কুল ব্যাকপ্যাক টাইপ বা লেপটপের ব্যাগ নিয়ে চলে যায় ট্রেক করতে! কেউবা দাম দিয়ে ব্যাকপ্যাক কিনেছে কিন্তু আমের বস্তার মতো কোমরের নিচে ঝুলছে! আবার কেউ কেউ ভাল ফিচারের ব্যাকপ্যাক উইজ করেও ঠিকমতো প্যাকিং করতে পারছেন না।

অবশ্য তাদের দোষ দিয়ে লাভ নেই, ট্রাভেল প্লেস গুলো নিয়ে যত ছবি, লেখালেখি, হাইপ ক্রিয়েট হয় তার ১% লেখালেখি বা নির্দেশনা ট্রাভেল গিয়ার্স নিয়ে হয় না! এটা আমাদের ই ব্যার্থতা বলবো। যারা খুব সচেতন তারা হয়তো গুগল ইউটিউব ঘাটিয়ে তথ্যগুলো জেনে নেয়।

ট্রেক করার জন্য আপনাকে নুন্যতম যে দুইটা জিনিস ঠিকঠাক রাখতেই হবে তা হলো রুকসাক ( হাইকিং ব্যাকপ্যাক) এবং ট্রেকিং সু বা সেন্ডেল। কেননা লম্বা পথে হাটা সহজ করতে একজোড়া ভাল জুতা আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। এবং আপনি কাধে করে যেই ব্যাকপ্যাকটা সারাদিন বহন করবেন সেটা আরামদায়ক হলে স্ট্রেস অনেক কমে যাবে। তাই যারা চিন্তা করছেন ট্রেক করবেন, বা সামনে আরো আরো ট্রেকে যাবেন তাদের এই দুইটা গিয়ার্সে সাধ্যমতো ইনভেস্ট করা উচিত।

নিচের ছবিতে ভাল একটা রুকশাকে কিভাবে আপনি প্যাকিং করবেন তার কিছু তথ্য চিত্র দেওয়া হলো।
©️

04/08/2024

এই জনসমুদ্র তো থামার নয়! কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

04/08/2024

রাজধানীর সাইন্সল্যাব থেকে লাখো ছাত্র-জনতার মিছিল শহীদ মিনার অভিমুখে রওয়ানা দিয়েছে।

গেইট টা একটু খুলেন না আঙ্কেল, প্লিজ! 💔- কুমিল্লা- ৩৪ জুলাই, ২০২৪
04/08/2024

গেইট টা একটু খুলেন না আঙ্কেল, প্লিজ! 💔
- কুমিল্লা
- ৩৪ জুলাই, ২০২৪

যারা দেশের জন্য নিজের রক্ত দিয়ে ইতিহাস লিখে গেছেন আমরা তাদের কখনোই ভুলবো না। ❣️
04/08/2024

যারা দেশের জন্য নিজের রক্ত দিয়ে ইতিহাস লিখে গেছেন আমরা তাদের কখনোই ভুলবো না। ❣️

03/08/2024

রাতের শাহবাগ

03/08/2024

এটাই আমার অপরাজেয় বাংলাদেশ। আমার দেশ, আমার অহংকার..🥺
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ✊

সমুদ্রবন্দরের সংকেত১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত:এর অর্থ হলো জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া সম্মুখীন হতে পারে।...
13/05/2023

সমুদ্রবন্দরের সংকেত
১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত:

এর অর্থ হলো জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া সম্মুখীন হতে পারে। দূরবর্তী এলাকায় একটি ঝড়ো হাওয়ার অঞ্চল রয়েছে, যেখানে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬১ কিমি, যা সামদ্রিক ঝড়ে পরিণত হতে পারে।

২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত:

দূরে গভীর সাগরে একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কিমি। বন্দর এখনই ঝড়ে কবলিত হবে না। তবে বন্দর ত্যাগকারী জাহাজ পথিমধ্যে বিপদে পড়তে পারে।

৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত:

বন্দর ও বন্দরে নোঙ্গর করা জাহাজগুলো দুর্যোগ কবলিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে এবং ঘূর্ণি বাতাসের একটানা গতিবেগ ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার হতে পারে।

৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত:

বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত। বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ ঘণ্টায় ৫১ থেকে ৬১ কিলোমিটার। তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়ার মতো তেমন বিপদজনক অবস্থা এখনো আসেনি।

৫ নম্বর বিপদ সংকেত:

বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতার ঝামেলাপূর্ণ এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ থেকে ৮৮ কিলোমিটার। ঝড়টি বন্দরকে বাম দিক রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

৬ নম্বর বিপদ সংকেত:

বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতার ঝামেলাপূর্ণ এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ থেকে ৮৮ কিলোমিটার। ঝড়টি বন্দরকে ডান দিক রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

৭ নম্বর বিপদ সংকেত:

বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতার ঝামেলাপূর্ণ এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কিমি। ঝড়টি বন্দরকে উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত:

বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্জাবিক্ষুব্ধ ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ো বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কিলোমিটার বা তার ঊর্ধ্বে হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত:

বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্জাবিক্ষুব্ধ ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ো বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কিলোমিটার বা তার ঊর্ধ্বে হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত:

বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্জাবিক্ষুব্ধ ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ো বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কিলোমিটার বা তার ঊর্ধ্বে হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরের উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।

১১ নম্বর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত:

আবহাওয়া বিপদ সংকেত প্রদানকারী কেন্দ্রের সঙ্গে সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং স্থানীয় কর্মকর্তা আবহাওয়া অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন।
নদীবন্দরের সংকেত

১ নম্বর নৌ সতর্কতা সংকেত:

বন্দর এলাকা ক্ষণস্থায়ী ঝড়ো আবহাওয়ার কবলে নিপতিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিবেগের কালবৈশাখী ক্ষেত্রেও এই সংকেত প্রদর্শিত হয়। এই সংকেত আবহাওয়ার চলতি অবস্থার উপর সতর্ক নজর রাখারও তাগিদ দেয়।

২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত:

বন্দর এলাকা নিম্নচাপের সমতূল্য তীব্রতার একটি ঝড়, যার গতিবেগ ঘণ্টায় অনূর্ধ্ব ৬১ কিলোমিটার বা একটি কালবৈশাখী ঝড়, যার বাতাসের গতিবেগ ৬১ কিমি বা তদুর্ধ্ব। নৌযান এদের যে কোনটির কবলে নিপতিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ৬৫ ফুট বা তার কম দৈর্ঘ বিশিষ্ট নৌযানকে দ্র্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে হবে।

৩ নম্বর নৌ বিপদ সংকেত:

বন্দর এলাকা ঝড়ে কবলিত। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ একটানা ৬২-৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত গতিবেগের একটি সামুদ্রিক ঝড় সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানতে পারে। সকল নৌযানকে অবিলম্বে নিরাপদ আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে।

৪ নম্বর নৌ-মহাবিপদ সংকেত:

বন্দর এলাকা একটি প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার সামুদ্রিক ঝড়ে কবলিত এবং সহসাই বন্দর এলঅকায় আঘাত হানবে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কিলোমিটার বা তদূর্ধ্ব। সকল প্রকার নৌযানকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে হবে।

ভারতীয় হাই কমিশন (HCI) থেকে ভিসা ছাড়াই জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্ট ফেরত নিতে হলে করনীয়...নিচে দেওয়া ই-মেইল আইডি তে ই-মেইল ...
14/04/2023

ভারতীয় হাই কমিশন (HCI) থেকে ভিসা ছাড়াই জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্ট ফেরত নিতে হলে করনীয়...
নিচে দেওয়া ই-মেইল আইডি তে ই-মেইল করবেন একটি আবেদনের ফরম্যাট সংযুক্ত করা হলো।
Email to: [email protected]
DD/MM/YYYY
To
The visa officer,
High Commission of India,
Plot No 1-3, Park Street,
Baridhara,Dhaka-1212, Bangladesh.
Sub: Application for returning my Passport without issuing visa.
Dear Sir,
It’s a humble request With Due respect, would like to draw your kind attention that, My Name is XYZ, my father name is XYZ, I have submitted my visa application to visit India on (DD/MM/YYYY My passport No. is XYZ, Token No. is XYZ Now for some unavoidable circumstances I have to go to abroad Urgently for emergency purpose. For this reason I need my passport back.
I therefore, request you to grant me Under this situation to meet up my necessity request you to please return my passport without visa as soon as possible I shall be obliged to you forever in this regard.
Thank you for your kind Qonsideration
Name : XYZ
Passport No: XYZ
Application submission Date:
Token No: XYZ
Mobile No:
E-mail:

অসমাপ্ত এক রোমাঞ্চকর ভ্রমণ গল্পছুটি মানেই ঘোরাঘুরি। আর তা যদি হয় দীর্ঘ, তাহলে আর পায় কে? সেরকমই এক মোক্ষম সুযোগে চলে গিয়...
12/02/2023

অসমাপ্ত এক রোমাঞ্চকর ভ্রমণ গল্প

ছুটি মানেই ঘোরাঘুরি। আর তা যদি হয় দীর্ঘ, তাহলে আর পায় কে? সেরকমই এক মোক্ষম সুযোগে চলে গিয়েছিলাম সুন্দরবনের গহিনে। প্রথমে বাসে চেপে ঢাকা-রায়েন্দা। এরপর শরণখোলা রেঞ্জের স্টেশন অফিস। আগেভাগেই রায়েন্দা নিবাসী ট্যুর গাইড সাইফুল ইসলাম শাহীন বনে প্রবেশের যাবতীয় সরকারি নিয়মাবলী অনেকটাই সেরে রেখেছিলেন।

ফলে স্বল্পসময়ের মধ্যেই সুন্দরবন প্রবেশের অনুমতি মিলে যায়। ১৮ জনের জন্য প্রায় ৫০ জন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন বোটে চড়ে শুরুতেই চলে গেলাম তেরাবেকা ফাঁড়িতে। নামের সঙ্গে তেরাবেকার স্থাপনাগুলোর যেন মিল রয়েছে। সেখানে কিছুটা সময় চলল ফটোশুট। এরপর বলেশ্বর নদীর নির্মল হাওয়া। বোট চলতে চলতে বগি স্টেশন পাশ কাটিয়ে সুপতি খালে ঢুকে।

বোটে বসেই খালের দু’পাড়ের নয়নাভিরাম দৃশ্যে চোখ আটকায়। আরও দেখি বাঘ, কুমির আর বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে জেলেদের মাছ ধরার কঠোর মেহনত। সেই সঙ্গে ইলিশের শেষ নিশ্বাস ত্যাগের লম্ফঝম্ফ। দেখতে দেখতে ভ্রমণ অভিজ্ঞতার ঝুলি ভারী হতে থাকে। মধ্য দুপুর গড়িয়ে বোট কচিখালী অভয়ারণ্যের ভেতরে বয়ে যাওয়া খাল দিয়ে এগোতে থাকে।

একটা সময় খালের দু’পাশে সুন্দরী আর কেওড়া গাছের ফাঁকে চোখ পড়তেই বিস্ময়ে সবাই অবাক। হরিণের পাল আপনমনে ঘুরে বেড়ায়। কোনো কোনো গাছতলায় নির্ভীক মায়াবী নয়নে শিংওয়ালা হরিণীর একাকী দাঁড়িয়ে থাকার দুর্লভ দৃশ্য।

গাছে গাছে সাদা বকের ঝাঁক আর মদনটাক পাখির অবাধ বিচরণ আমাদের নির্বাক করে। অসাধারণ সব মুহূর্ত কাটে সুপতি খালের ভেতর গোলপাতার হাওয়ায়। সত্যি বলতে, সুন্দরবনের আসল সৌন্দর্য খালের ভেতর দিয়ে ঘুরলেই দেখা সম্ভব।

যেতে যেতে বেলা প্রায় সাড়ে তিনটা। বোট গিয়ে থামে বঙ্গোপসাগরের কুলঘেঁষা ডিমের চরে।

বাঘ আর বৃষ্টিতে ভেজার ভয়ে দু-চারজন বাদে আর সবাই নেমে যাই চরে। চার নম্বর আবহাওয়া সংকেতের কারণে এলোমেলো বাতাসের সঙ্গে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি। প্রতিকূল প্রকৃতি অনুকূল ভেবেই হেঁটে হেঁটে ডিমের চরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখি।

সুন্দরবনে বাঘ মামার শিকার ধরার পজিশন নেয়ার সুবিধাজনক স্থান ছনের বাগানেও ঢুকে পড়ি। ছন বাগানে তখন একটি গানের লিরিক মনে পড়ে যায়, পাগল ছাড়া দুনিয়া চলে না। আমরা হয়তো তেমনি এক পাগল। ইচ্ছামতো বাঘের ঘরে ছবি তুলে পক্ষীর চরের দিকে আগাতে থাকি। ডিমের চরের একপাশে ঘন বন, আরেক পাশে উত্তাল সাগর। উন্মাদ ঢেউ আছড়ে পড়ে যুগল পায়ে।

হাঁটতে হাঁটতে পক্ষীর চর। জায়গাটা কেমন যেন ভৌতিক। মরা গাছের গোড়াগুলো যেন একেকটা ফসিল। তবে শত শত গাঙচিল আর বকের ওড়াউড়ির মনোমুগ্ধকর দৃশ্য বাঘের ভয় আর ভ্রমণ ক্লান্তি দূর করে দিবে নিমিষেই।

সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে পাগলা হাওয়ার মাত্রাও বাড়তে থাকে। তাই আর দেরি না করে বোটে উঠে পড়ি। ছিঁড়া কটকা পেরুতে পেরুতে রাত নেমে এল। তাই বড় কটকার এক সুবিধাজনক খালে সারেং নোঙর ফেলল। আজকের রাতটা কাটবে এখানেই।

পরদিন সকালে বড় হোমরা হয়ে বেতমোর নদীতে ভাসলাম। ভাসতে ভাসতে জোয়ারে খেজুরা ভারানী হয়ে শেলা নদীর বুকে জেগে থাকা নামহীন এক চরে বোট বাঁধল, যা আগেভাগেই জানিয়ে রেখেছিলেন অবসরপ্রাপ্ত বনবিভাগের কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ। তিনিসহ আমরা চরটিতে নামলাম।

তার ভাষ্যমতে, পর্যটক হিসেবে দে-ছুট-এর ভ্রমণ বন্ধুরাই নাকি প্রথম অবতরণ করল। স্বাভাবিকভাবেই মনের মাঝে বেশ উত্তেজনা। চরের পরিবেশ নীরব, নিস্তব্ধ। পাতা ঝরার শব্দ পর্যন্ত শোনা যায়। সুন্দরী, কেওড়া, বাইন ও খলশি ইত্যাদি গাছসহ গোলপাতার গাছে ভরা। মাটি ফুঁড়ে দণ্ডায়মান শ্বাসমূল। এ চরের শ্বাসমূলগুলো কিছুটা ভিন্ন রকম, যা দৃষ্টি কেড়ে নেয় সহজেই। চঞ্চলা হরিণের দল ছুটে বেড়ায়।

চরটির চারপাশ নয়নাভিরাম নৈসর্গিক সৌন্দর্যে টইটুম্বুর, যা যে কোনো নিরস মনের মানুষকেও পুলকিত করবে। ভ্রমণে করে তুলবে আগ্রহী। এ রকম একটি চরের নাম থাকবে না- তা কী করে হয়। কিন্তু কেন কী কারণে এখনও পর্যন্ত এ চরের নাম কিংবা পর্যটকদের পা পড়েনি- তা বুঝে আসেনি। তাই কালাম সাহেবের অনুরোধে দে-ছুট-এর পক্ষ থেকে চরটির নাম দেয়া হল সুনসান চর।

সুন্দরবনে সুনসান চরের অবস্থান কুকিল মনি ক্যাম্পের পূর্বে আর টিয়ার চর থেকে উত্তরে। সুনসান চরটির প্রতি সরকার দৃষ্টি দিলে নিশ্চিত সুন্দরবন ভ্রমণ পর্যটকদের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গায় পরিণত হবে। এরপর রওনা দেই কুকিল মনি ক্যাম্পের দিকে। যেতে যেতে টেলিটকে চলে আসে নেটওয়ার্ক। সুন্দরবনের ওপর দিয়েই নাকি বিকাল ৫টায় প্রথম আঘাত হানবে ঘূর্ণিঝড়।

অথচ আমরা কিন্তু সেই বনের গভীরেই দিব্যি খাইদাই ঘুরি। তবুও তো বিপদের আশঙ্কা থেকেই যায়। তাই আর দেরি না করে সারেং বোট ঘুরিয়ে ছুটি রায়েন্দা। বিকাল যখন পাঁচটা তখনও আমরা ফিরতি পথে নদীতে ভাসি।

সাংবাদিক ও লেখক মার্ক টোয়েন বলেছেন, ‘আজ থেকে বিশ বছর পর আপনি এ ভেবে হতাশ হবেন, আপনার পক্ষে যা করা সম্ভব ছিল তা করতে পারেননি। তাই নিরাপদ আবাস ছেড়ে বেরিয়ে পড়ুন। আবিষ্কারের জন্য যাত্রা করুন, স্বপ্ন দেখুন আর শেষমেশ আবিষ্কার করুন।

’ অথচ এবার ভ্রমণসঙ্গী বেশি হওয়ার কারণে দুর্যোগের ভয়ে দে-ছুট-এর স্বভাববিরুদ্ধ ভ্রমণের সময় কমিয়ে নিরাপদ আবাসের পথ ধরতে হল, যা সব মিলিয়ে স্মৃতির ভাণ্ডারে অসমাপ্ত এক রোমাঞ্চকর দুঃখজনক ভ্রমণ গল্প হিসেবেই গেঁথে থাকবে।

যাবেন কীভাবে : ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে বাগেরহাট শরণখোলার রায়েন্দা। সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত বিভিন্ন পরিবহনের বাস সার্ভিস রয়েছে।

থাকা-খাওয়া ও অনুমোদন : রায়েন্দা থেকে বোট/ভেসেল ও থাকা-খাওয়া এবং সুন্দরবন প্রবেশের জন্য সরকারি বিভিন্ন কার্যক্রম আগেই সম্পাদন করার জন্য রুপসী রায়েন্দা হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজমের পরিচালক শহীদুল ইসলাম সোহাগের সহযোগিতা নিতে পারেন। এছাড়াও গুগল সার্চে আরও অনেক সুন্দরবনভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের নাম মিলে যাবে। মোবাইল : ০১৯১৮১৯৩০৬২।

কিছু টিপস

* সুন্দরবন ভ্রমণে বোট জনপ্রতি ও নিরাপত্তারক্ষীর জন্য বনবিভাগের নিয়মাবলী অনুসরণ মোতাবেক রেভ্যিনিউ পরিশোধ বাধ্যতামূলক।

* দিনক্ষণ ও জনসংখ্যা অনুপাতে বিশুদ্ধ খাবার-পানীয়সহ বাজার-সদাই করে নিতে হবে।

* ভ্রমণের আগে অবশ্যই যাচাই-বাছাই করে নিন যথাযথভাবে বনবিভাগের অনুমোদন রয়েছে কিনা।

ছবির ছৈয়াল : দে-ছুট ভ্রমণ সংঘ

08/02/2023
💥💥 লাল পাহাড়ের দেশ রাঙ্গামাটি ট্যুর❗💥💥ধামাকা অফারে ট্যুরে গিয়ে যারা হতাশ; তাদের জন্য এই চমকপ্রদ ট্যুরটি নিঃসন্দেহে স্বস্...
07/02/2023

💥💥 লাল পাহাড়ের দেশ রাঙ্গামাটি ট্যুর❗💥💥

ধামাকা অফারে ট্যুরে গিয়ে যারা হতাশ; তাদের জন্য এই চমকপ্রদ ট্যুরটি নিঃসন্দেহে স্বস্তির প্রতিশ্রুতি! একটু বুঝিয়ে বলি-

------------------------------ সকল প্রকার খরচ সহ মাত্র ১৫৯৯৳--------------------------------

স্বাচ্ছন্দ্যে লাল পাহাড়ের দেশ রাঙ্গামাটি ডে লং ট্যুর! একদম হিডেন চার্জ ছাড়া! হ্যাঁ, আপনি ঠিকি পড়েছেন। যদি আপনি ভ্রমণে মনের মত উপভোগ'ই করতে না পারেন; তাহলে এমন ট্যুরে না যাওয়াই ভালো! আর তাই,প্রকৃতি যাত্রীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এই চমকপ্রদ ট্যুরের আয়োজন করেছি!

আমরা প্রকৃতি প্রেমিদের,প্রকৃতি'র খুব কাছে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ! এছাড়াও আপনাকে যে সেবাগুলো দিবো বলে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি! আপনি হুবহু সেই সেবাগুলোই পাবেন ইনশাআল্লাহ্!

▪️ যাওয়া এবং আসার তারিখঃ
২৩-০২-২০২৩ ইং তারিখ রাত ১০ টায় ঢাকা থেকে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে রওনা দিবো এবং ২৪-০২-২০২৩ ইং তারিখ রাত ৯ টায় রাঙ্গামাটি থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে গাড়ীতে উঠবো। ২৫/০২/২০২৩ ইং ভোরে ঢাকা চলে আসবো ইনশাআল্লাহ্!

▪️ সিট কনফার্ম করার প্রক্রিয়া-
💯 % কনফার্ম থাকলে খরচ সহ নিম্নের বিকাশ নাম্বারে ১০২০ টাকা পাঠাতে হবে। কিংবা সরাসরি ১০০০ টাকা দিয়েও সিট কনফার্ম করতে পারবেন।(প্রদানকৃত টাকা অফেরতযোগ্য।) বাকি ৫৯৯ টাকা গাড়ীতে উঠার পর দিলেও হবে। 💥-বিকাশ নাম্বারঃ 01825577708
(পার্সোনাল)

এছাড়া ট্যুর সংক্রান্ত কোন তথ্য জানার জন্য 01825577708, 01401257789 এই নাম্বারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে!

▪️যে যে স্পটগুলো দেখবোঃ
আগে বলে রাখা ভালো- স্পটগুলো কাছাকাছি হওয়ায় আরামেই ঘুরতে পারবো ইনশাআল্লাহ্!
১. মন জুড়ানো কাপ্তাই লেক।
২. আদিবাসী পল্লী।
৩. আদিবাসী মার্কেট।
৪. শুভলং ঝর্ণা।
৫. ঝুলন্ত ব্রীজ।
৬. পলওয়েল পার্ক।
৭. শহীদ মিনার লেক ভিউ পয়েন্ট।

▪️যে সেবাগুলো পাবেন-
১. ঢাকা-রাঙ্গামাটি আসা- যাওয়া নন এসি রিজার্ভ "হিনো চেয়ার কোচ বাস" গাড়ী।(তিশা অথবা সিডিএম)
২. প্রতিটি স্পট ঘুরে ঘুরে দেখার জন্য রিজার্ভ বোট।
৩. সকল প্রকার এন্ট্রি ফি।
৪. সকাল,দুপুর ও রাত মোট ৩ বেলা খাবার।
৫. ভালোবাসাপূর্ণ দক্ষ গাইড।

প্যাকেজে যা যা অন্তর্ভূক্ত নয়ঃ
১) হাইওয়ে হোলেটে যাত্রাবিরতিতে কোনো খাবার খরচ
২) ব্যাক্তিগত খরচ

▪️৩ বেলা খাবারে যা যা থাকছে-
১. সকাল- ভুনা খিচুড়ি এবং ডিম অথবা পরোটা - সবজি।
২. দুপুর- রাঙ্গামাটির ট্রেডিশনাল বেম্বো চিকেন,কাপ্তাই লেক এর কাঁচকি মাছের ফ্রাই,স্পেশাল সালাত,সবজি,ডাল,ভাত।
৩. ভুনা খিচুড়ি এবং ডিম

▪️ ট্যুর পরিকল্পনা-
বুঝার সুবিধার্থে গাড়ীতে উঠার পর সরাসরি বলে থাকি আমরা।

▪️ যা সঙ্গে নিতে হবে-
১. জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা সনাক্ত করা যায় এমন কার্ড।
২. গোসল করার জন্য জামাকাপড়।
৩. প্রয়োজনীয় ঔষধ।
৩. নিজের মোবাইলকে চার্জ করার জন্য পাওয়ার ব্যাংক।
▪️ভ্রমণকে আরো প্রাণবন্ত করতে এই নিয়ম-
১. গাইডের পরিকল্পনা অনুযায়ী ঘুরতে হবে।
২. গ্রুপ পিক ও ভিডিও ধারণে ফটোগ্রাফারকে সহযোগিতা করতে হবে।
৩. অশ্লীলতা বিহীন শালীনতার মধ্যে থাকতে হবে।
৪. মাদক সেবন কিংবা বহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আর পাওয়া গেলে সাথে সাথে ট্যুর থেকে ব্যান করা হবে।
৫. একে-অপরের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে।
৬. প্রকৃতির ক্ষতি হবে,এমন কোন কাজ করা যাবে না।
৭. পরিস্থিতি বুঝে পরিকল্পনা পরিবর্তন হতেও পারে! তাই আগে থেকেই মানুষিক ভাবে প্রস্তুতি থাকতে হবে।
"প্রকৃতি প্রেমির সন্ধানে!

Address

Basabo
Dhaka
1214

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladeshi Ibn Battuta- বাংলাদেশী ইবনে বতুতা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladeshi Ibn Battuta- বাংলাদেশী ইবনে বতুতা:

Videos

Share

Nearby travel agencies