Easy Texmart & Sourcing

Easy Texmart & Sourcing Easy Texmart & Sourcing is a leading garments Buying, Manufacturer and Exporter in Bangladesh. visit us: www.easymart-group.com
[email protected]

Our Specialty:

100% Garments Buying House / Agent. Valid licenses to work for valued foreign buyers. Committed to quality production and customer satisfaction with minimum lead time. Well-groomed professional management/technical team with competent support staff both in Head Office and factories having the abilities to handle complex situations. Reliable and cordial relationship with other

factories for orders obtained thru Buying House for different garments’ products. The organization is aided by the latest high speed manufacturing technology and has a very strong infrastructure to cater to the needs of the international market standard. Reliable and cordial vendor network for fabric and accessories supplies domestically as well as worldwide and hence self-sufficient to accomplish any type of manufacturing contract either on FOB or C&F basis. Product range: All garments i.e. (Knit / Woven), children wear, ladies wear, kids wear, men’s wear, under-garments, t-shirt, polo shirt, trousers, sweep shirt, basic shirt, jeans, denim wears, tank top, pants, shorts, overalls, shirts, blouses, skirts, baby garments, fleece jackets, hoodies, knit tops, knit bottom, night wears, sweaters, etc…

Bank support is excellent. State of the art garment stitching machineries imported from reputed vendors / manufacturers. Regular training and development programs are rendered to enhance employees knowledge and skills.

06/12/2022
05/12/2022
04/12/2022

ব্রাজিলকে ৭-০ গোলে হারিয়েছিলো বাংলাদেশ! | Brazil vs Bangladesh | Football | Jamuna TV- Subscribe to our channel: https://Youtube.com/jamunatvbd- Follow us on...

03/12/2022

৮০০ বছর মুসলিমদের শাসনে থাকার পরেও কেন স্পেন খ্রিস্টান দেশ? | How Spain became a Christian Country?-------------------------------------------পরবর্তী ভিডিও আ...

03/12/2022

শিশুদের সবচেয়ে বড় শেখার জায়গা হচ্ছে পরিবার। পরিবারে মা-বাবা যা করেন, সন্তানরাও তাই শেখে। বড়দের আচরণের ছাপ ছোটদের ....

03/12/2022
02/12/2022

হেলিকপ্টার কি ধরনের পেট্রলিয়াম দিয়ে চলে? হেলিকপ্টার ১ লিটার পেট্রলিয়ামে কত কি.মি. চলে? Aviation fuel নামক পেট্রলিয়াম, এছাড়.....

02/12/2022
02/12/2022

হাই ব্লা’ড প্রেসার বা উচ্চ র’ক্তচা’পের স’মস্যায় ভো’গেন অনেকেই। সঠিক খা’দ্যগ্রহণের মাধ্যমে এর থেকে দূ

01/12/2022

বর্তমানে সারা বিশ্বের মহিলাদের কাছেই স্তন ক্যান্সার একটি আতঙ্কের নাম। আর এর প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলে

30/11/2022

সত্যি কারের ভালবাসার জীবীত প্রমাণ

30/11/2022
29/11/2022
29/11/2022
25/11/2022
24/11/2022
22/11/2022

বাবা মা ছেলে মেয়েকে কখনো ভালোবেসে বুঝিয়ে আবার কখনো ধমক দিয়ে নম্র, ভদ্র বানানোর চেষ্টা করে থাকেন।

22/11/2022
21/11/2022

ফিজিক্যাল রিলেশন ?????
আকাশ : হ্যা , আমাদের রিলেশন তো অনেক দিন এর হলো এবার তাহলে ফিজিক্যাল রিলেশনে যাওয়া যাক ?
নিলা : কি বলছো এসব ? ( আশ্চর্য হয়ে )
আকাশ : মনে হয়না এমন কিছু বলেছি যা তুমি বুঝতে পারছোনা ।
নিলা : তোমার কি শরির খারাপ করলো নাকি ? এমন বাজে কথা কেনো বলছো তুমি ? ( মুখে যথেষ্ট বিরক্তির ছাপ নিয়ে )
আকাশ : বাজে কথা ? আমার কথা এখন তোমার কাছে বাজে মনে হচ্ছে ? আমার জন্য তোমার মনে একটুও ভালবাসা থাকলে আজ আমার কথা বাজে মনে হতোনা ।
নিলা : ছি আকাশ !!! তোমার থেকে এসব শুনব কখনোই আশা করিনি ।
আকাশ : এখানে ছি বলার আর আমার থেকে এসব আসা না করার কি আছে ? ছেলেরা মেয়েদের কাছে এরকম কিছু আশা করবে এটাই স্বভাবিক । আমার ফ্রেন্ডরা তো কিছুদিন পর পরই নতুন নতুন মেয়ের সাথে রুম ডেট করে । সেখানে আমি তো শুধু তোমার সাথেই রুম ডেট করতে চাচ্ছি । এখানে ভুলের কি আছে ?
নিলা : আকাশ ? আমি তো তোমায় সব ছেলের মতো ভাবতাম না । সবার থেকে আলাদা চিন্তাভাবনার একজন মানুষ ভাবতাম । (চোখের কোনায় আশ্রু জমলো নিলার)
আকাশ : (করুন চাহুনিতে) আচ্ছা বাদ দাও ওসব কথা । চলোনা, প্লিজ..........এটা তেমন কিছুই তো না ।
নিলা : চুপ.....বেহায়া....
আকাশ : আমায় বেহায়া বললা ? আজ তোমার মনে আমার জন্য বিন্দুমাত্র ভালবাসা থাকলে আমাকে ফিরিয়ে দিতে না ।
নিলা : যা মন চায় বলো .......
আকাশ : আরে আরে , দারাও......কোথায় যাচ্ছ ???

ততোক্ষনে নিলা পার্ক এর বেঞ্চ থেকে উঠে সেখান থেকে চোলে আসার উদ্দেশ্যে হাটা শুরু করেছে । আকাশ পেছন থেকে ডাকছে , কিন্তু নিলা আর পেছনে ফিরতে চায়না । দ্রুত পায়ে হেটে নিলা পার্ক থেকে হেটে বাহিরে চলে আসলো । দুইপাশের গাছগুলো আর নিলা ব্যাতিত রাস্তায় আর কেউ নেই । সূর্যের আলো সন্ধার আঁধারে বিলিন হয়ে যাচ্ছে । এই দৃশ্যটা এতোটাও খারাপ না। অন্যদিন হলে নিলা এই দৃশ্যটা আবশ্যই উপভোগ করতো । কিন্তু আজ সে এসব কিছুই খেয়াল করছেনা । তার মনে এখন অন্য চিন্তা বিরাজ করছে । নিলা ভাবছে....
কি হলো হঠাৎ আকাশের ? আকাশ কি নিলার সাথে মজা করছে ? আকাশ তো প্রায় নিলার সাথে মজা করে । একদিন বড় রকমের মজাও করেছিলো । ওইদিন সকালে নিলাকে ফোন করে বললো ওর নাকি অনেক শরীর খারাপ কিন্তু ওকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কেউ নেই । নিলা ভালো করেই জানতো আকাশের বাবা ব্যবসার কাজে বেশির ভাগ সময় বাহিরে থাকতো আর আকাশের মা না থাকায় কয়েকজন কাজের লোক ছাড়া আকাশের দেখাশোনার জন্য কেও নেই । নিলা আকাশের অসুস্থতার কথা শুনে অনেক চিন্তিত হয়ে পরে । সেইদিন সারাদিন হাল্কা হাল্কা বৃষ্টি হচ্ছিলো । তবুও নিলা তার প্রিয়জনের কথা চিন্তা করে বৃষ্টির ভেতরেই আকাশদের বাসায় চলে যায় । কিন্তু আকাশের দরজার সামনে গিয়ে নিলা ভয় পাচ্ছিলো অনেক । হাজার হোক, নিলা তো একজন মেয়ে তাও আবার একা । দরজায় নক করতেই দরজা খুলে যায় । নিলা ভয়ে ভয়ে বাসায় প্রবেশ করে । বাসায় কেমন জানি পোড়া পোড়া গন্ধ । ভালো করে খেয়াল করে দেখে গন্ধটা রান্নাঘর থেকে আসছে । নিলা রান্না ঘরে উকি মারতেই আকাশ রান্নাঘর থেকে বের হয়..
আকাশ : এসেছো ? ওয়েট দরজা লাগিয়ে আসি ।
(দরজা লাগাতেই নিলা ভয়ে কেপে উঠলো)
নিলা : তুতুমি না অঅসুস্থ ?? (তোতলাতে তোতলাতে)
আকাশ : আরে, এটা না বললে তুমি কি আসতে এখানে ?
নিলা : কেন আসতে বলেছিলে তাহলে ?
আকাশ : আসলে আজ তো বৃষ্টি , তাই সকাল থেকে খিচুরি রান্না করার চেস্টা করছিলাম । ভেবেছিলাম তোমায় আমি নিজে রান্না করে সারপ্রাইজ দেবো ।
নিলা : তুমি রান্না করবে দেখে আমায় ডেখেছো ? (স্বস্তির হাসির সাথে)
আকাশ : হ্যা , কেনো ? তুমি কি ভেবেছিলা ?
নিলা : না , কিছুনা । কই রান্না করেছো দেখি ?
আকাশ : চলো, রান্না ঘরেই আছে । পাতিলের নিচের দিকের খিচুরি একটু পুরে গেছে কিন্তু উপরে ভালো আছে ।
তারপর দুজন মিলে খাবার টেবিলে বসে নিলা মুখে খাবার তুলতেই নিলার মুখটা কেমণ জেন তিতা তিতা দেখাচ্ছে । আকাশ নিলাকে জিজ্ঞেস করলো..
আকাশ : কি হলো ? অনেক স্বাধ হয়েছে না ?
নিলা : (যথেষ্ট রাগের সাথে) দেখ আকাশ আমার মনে হয়না তোমার রান্না করা উচিত ?
আকাশ : কেন ?
নিলা : এটা কিছু হলো ? না ঝাল বা লবন ? আর তিতা তিতা হয়ে গেছে পুড়ে !!!!!!!
ওইদিন আকাশের হাতের খিছুরির কথা মনে করলেও মুখ তেতো হয়ে যায় ।
কিন্তু আজকে আকাশের কি হলো হঠাৎ ?
রাতে যখন ফোন দিয়ে বল্লো পার্কে সন্ধার আগে দেখা করতে । বলেই ফোন টা কেটে দিয়েছিলো । সারাদিন আকাশের বন্ধ ছিলো বলে বিকেলই বলা পার্কে আসলো । নিলা এসে বেশ কিচ্ছুক্ষণ অপেক্ষার পর আকাশ এসেই নিলার কাছে এমন অপ্রত্যাশিত কিছু বললো ।
কিন্তু নিলা এখন দ্বিধায় পরে গেছে । সেদিন বাসায় একা পেয়েও যে ছেলে নিলার কনো ক্ষতি করলো না আজ কিভাবে সে নিলাকে এমন কুপ্রস্তাব দেবে ?
না, নিলা আর কিছুই ভাবতে পারছেনা । রাত নাম্বে নাম্বে ভাব তাই নিলা হাটার গতি বাড়িয়ে দিল হোস্টেলের উদ্দেশ্যে । হঠাৎ একটা কালো গাড়ি এসে নিলার পথ আটকে দিলো । নিলা কিছু বুঝে ওঠার আগেই গাড়ির পেছনের দরজা খুলে আকাশ বের হয়ে নিলার হাত ধরলো । নিলা বললো...
নিলা : হাত ছাড়ো বলছি !!!!!!
আকাশ : ওরে আসছে আমার "হাত ছাড়ো" । অনেক দেখসি তোর ন্যাকামু , আর না । তোর মতো গেয়ো ভুতের পেছনে অলরেডি অনেক বেশি সময় নষ্ট করে ফেলেছি ।
নিলা কিছু বলার আগেই আকাশ নিলার মুখ বেধে ফেললো আর হাত ধরে টেনে হিচরে গাড়িতে তুল্লো ।
নিলা হাত দিতে আকাশকে ধাক্কা দিয়ে গাড়ি থেকে বেড় হতে চাইলে আকাশ তার হাত বেধে গাড়ির দরজা লাগিয়ে দেয় । সামনের সিটে বসে থাকা একটি ছেলে পিছের দিকে হয়ে আকাশকে বললো
"দোস্ত, অনেক দিন পর মজা হচ্ছে আজকে "
তারপর আকাশ বললো..
আকাশ : আরে মজার তো কিছুই হয় নাই এখনো, আসল মজা তো বাকিই আছে । হা হা হা...........
(সামনে ড্রাইভারকে বলে)
ড্রাইভার চলো......
নিলার সামনের দিকে তাকিয়ে ড্রাইভারকে দেখলো । ড্রাইভার একটু মিচকি হাসি দিয়ে গড়ি স্টার্ট করলো । এই লোকটাকে সে আগে দেখে নি । লোকটার বয়স অনেক । নিলা ভাবছে এই লোকটা মানুষরুপি জানোয়ার কারণ, তার মেয়ের বয়োসি একটা মেয়ের এত্ত বড়ো একটা ক্ষতি হতে যাচ্ছে আর সে এই কাজে বাধা না দিয়ে সাহায্য করছে । এই লোককে আর কি বলবে ?
যাকে সে এত্তো ভালোবাসতো এত্তো ভরসা করতো সেই আজকে এত্তো বড়ো ক্ষতিটা করবে আর কাকেই বা কি বলবে ।
গাড়ি চালু হওয়ার সাথে সাথে আকাশ নিলার চোখে কাপর বেধে দিলো । নিলার পৃথিবীতে অন্ধকার নেমে আসলো । নিলার রাগ আস্তে আস্তে ভয়ে পরিনত হতে লাগলো । সেই ভয় যেই ভয়ে সে সবসমায় পালিয়ে এসেছে ।
নিলা আগে গ্রামে থাকতো । মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে নিলা । লিখাপড়ার অনেক ইচ্ছে তার । কিন্তু চেয়ারম্যানের ছেলের জন্য ওর চলাফেরায় বেশ সমস্যা হচ্ছিলো । নিলা দেখতে সুন্দর হওয়ায় চেয়ারম্যানের ছেলের কুনজর নিলার উপর পরে । সেই ভয়ে নিলাকে নিলার বাবা মা খালার বাসায় পাঠায় দেয় । নিলা খালার বাসা থেকেই SSC আর HSC পাস করে । কিন্তু তবুও সবসময় ভয়ে ভয়ে থাকতো নিলা । নিলা ক্লাস নাইনে পড়তে তাদের গ্রামের এক মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছিলো চেয়ারম্যানের ছেলে আর তার বন্ধুরা । নির্মমভাবে মানুষরুপী জানোয়ারগুলো ছিড়ে খেয়েছিলো মেয়েটির শরীর । তুলে নিয়ে যাওয়ার পড়ের দিন সকালে বাড়ির সামনে অর্ধ উলঙ্গ রক্তাক্ত দেহটিকে তারা গাড়ি থেকে ফেলে দিয়ে গেছিলো । মেয়েটি সবার সামনেই গলাকাটা মুরগির মতো ছটফট করেছিলো কিছুক্ষণ । তারপর শেষ নিশ্বাস ছেড়েছিলো মেয়েটি । এখন ছোটবেলায় দেখা ওই দৃশ্যটাই ভেসে উঠছে চোখের সামনে । নিজের সাথে কি হতে চলেছে এটা ভাবতেই কেপে কেপে উঠছে নিলা...............

(এত্তক্ষন সময় নিয়ে গল্পটা পড়ার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ । আমার এই গল্প আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে তাহলে এই গল্পের ২য় পাবেন )

ভয়ংকর সারপ্রাইজ
#পর্ব_১
MD AL Amin Islam

২য পর্বঃ

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=584612756999425&id=100063521178311&mibextid=Nif5oz

18/11/2022
18/11/2022
18/11/2022
16/11/2022
09/11/2022

" অভাব কাকে বলে???

অর্থনীতি ক্লাসে বয়স্ক একজন স্যার রুমে ঢুকেই সামনে বসা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলেন,,,,
বলো তো অভাব কাকে বলে ?

"অর্থনীতিতে বস্তুগত বা অবস্তুগত কোনো দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্খাকে অভাব বলে।"
ছেলেটি উত্তর দিল।

এটা তো অর্থনীতির ভাষা,,,
সাধারণত অভাব কাকে বলে?

ছেলেটি মাথা নিচু করে বেঞ্চের
দিকে তাকিয়ে আছে।
কি বলবে ভাবছে সে।
স্যার আবার তাড়া দিলেন
"বলো অভাব কাকে বলে ?"

ছেলেটি এবার বলতে শুরু করল!!

💔 ১। আমি কলেজে আসার সময় মা আমাকে ভাড়া দিতে গিয়ে তার ব্যাগ তন্ন তন্ন করে খুঁজে অনেক কষ্টে ২০/৩০ টাকা বের করে দেন,
আর আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে ৫/৭ মিনিট পর বাড়িতে ফিরে ভাড়ার টাকাটা মাকে দিয়ে বলি, মা! আজ কলেজে ক্লাস হবে না।
মা তখন বলেন আগে খবর নিবি না
কলেজ হবে কিনা?
মায়ের সাথে এই লুকোচুরি হচ্ছে অভাব !!

💔 ২। বাবা যখন রাত করে বাড়ি আসেন মা
তখন বাবাকে জিজ্ঞেস করেন এত রাত হলো
কেন ফিরতে ?
বাবা বলেন ওভারটাইম ছিল।
ওভারটাইম না করলে সংসার কিভাবে চলবে ?বাবার এই অতিরিক্ত পরিশ্রম হচ্ছে
আমার কাছে অভাব !!

💔 ৩। ছোট বোন মাস শেষে প্রাইভেট টিচারের টাকা বাবার কাছে চাইতে যখন সংকোচবোধ করে সেটাই হলো আমার কাছে অভাব !!

💔 ৪। মাকে যখন দেখি ছেঁড়া কাপড়ে সেলাই দিতে দিতে বলে কাপড়টা অনেক ভাল আরো কিছুদিন পরা যাবে এটাই অভাব !!

৫। মাস শেষে টিউশনির পুরো টাকাটা
মায়ের হাতে দিয়ে বলি,,
মা এটা তুমি সংসারে খরচ করো,
মা তখন একটা স্বস্তির হাসি হাসেন।
এই স্বস্তির হাসি হচ্ছে অভাব !!

৬। বন্ধুদের দামী স্মার্টফোনের ভিড়ে নিজের নর্মাল ফোন লজ্জায় যখন লুকিয়ে রাখি এই লজ্জাই আমার কাছে অভাব !!

৭। অভাবী হওয়ায় কাছের মানুষগুলো যখন আস্তে আস্তে দূরে সরে যায়,,
এই দূরে সরে পড়াটাই আমার কাছে অভাব !!

পুরো ক্লাসের সবাই দাঁড়িয়ে গেল !!
অনেকের চোখে জল !!
স্যার চোখের জল মুছতে মুছতে ছেলেটিকে
কাছে টেনে নিলেন !! 💝

বস্তুতঃ আমাদের সহপাঠীদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে,,,,
যারা কয়েক মাস অপেক্ষা করেও বাড়ি থেকে সামান্য টাকা পায় না !!
সব দুঃখ-কষ্টকে আড়াল করে হাসিমুখে দিনের পর দিন পার করে দেয় খেয়ে না খেয়ে !!
তাদের হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা কষ্ট টুকু বোঝার সুযোগ হয়তো আমাদের হয়ে ওঠে না,,

Address

House # 1F ( 3rd Floor, North ) Road # 9, Block # C, Section # 12, Mirpur/12
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Easy Texmart & Sourcing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Easy Texmart & Sourcing:

Share