Travel.Bd

Travel.Bd Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Travel.Bd, Dhaka.

আগামী ১০ই জানুয়ারী হতে চালু হতে যাওয়া ৮১৫/৮১৬ পর্যটক এক্সপ্রেস এর বিস্তারিত সকল তথ্য...... 😍 √ নামঃ পর্যটক এক্সপ্রেস। √ ...
08/01/2024

আগামী ১০ই জানুয়ারী হতে চালু হতে যাওয়া ৮১৫/৮১৬ পর্যটক এক্সপ্রেস এর বিস্তারিত সকল তথ্য...... 😍

√ নামঃ পর্যটক এক্সপ্রেস।
√ ট্রেন কোডঃ ৮১৫/৮১৬।
√ রুটঃ কক্সবাজার- ঢাকা।
√ সার্ভিসঃ ননস্টপ।
√ পরিসেবাঃ ব্র‍্যান্ড নিউ কোরিয়ান লাল-সবুজ স্নিগ্ধা ও শোভন চেয়ার কোচ৷
√ সাপ্তাহিক বন্ধঃ রবিবার।

√ সময়সূচিঃ

> ৮১৫ আপ পর্যটক এক্সপ্রেস কক্সবাজার থেকে ছাড়বে রাত ০৮ টায় ➡️ চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১০.৫০ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম থেকে ছাড়বে রাত ১১.১৫ মিনিটে ➡️ ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশন পৌঁছাবে রাত ৩.৫০ মিনিটে ➡️ ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশন ছাড়বে রাত ৩.৫৩ মিনিটে ➡️ ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৪.৩০ মিনিটে।

> ৮১৬ ডাউন পর্যটক ঢাকা থেকে ছাড়বে সকাল ৬.১৫ মিনিটে ➡️ বিমানবন্দর স্টেশন পৌঁছাবে সকাল ৬.৩৮ মিনিটে ➡️ বিমানবন্দর স্টেশন ছাড়বে সকাল ৬.৪৩ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম পৌঁছাবে সকাল ১১.২০ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ১১.৪০ মিনিটে ➡️ কক্সবাজার পৌঁছাবে দুপুর ০৩ টায়।

√ ঢাকা- কক্সবাজার রুটের চূড়ান্ত ভাড়া.....

> শোভন চেয়ার- ৬৯৫ টাকা, স্নিগ্ধা- ১৩২৫ টাকা।

√ চট্টগ্রাম- কক্সবাজার রুটের চূড়ান্ত ভাড়া.....

> শোভন চেয়ার- ২৫০ টাকা, স্নিগ্ধা- ৪৭০ টাকা।

√ বিস্তারিত সিটপ্লানঃ

> শোভন চেয়ারে উইন্ডো/জানালা নম্বর সমূহঃ ০১, ০২, ০৪, ০৫, ০৮, ০৯, ১২, ১৩, ১৬, ১৭, ২০, ২১, ২৪, ২৫, ২৮, (২৯, ৩২, ৩৩, ৩৬), ৩৭, ৩৯, ৪১, ৪৪, ৪৫, ৪৭, ৪৯, ৫১, ৫৩, ৫৬, ৫৭, ৫৯, ৬০৷ () টেবিল সিট।

> স্নিগ্ধা শ্রেণীর উইন্ডো/জানালা নম্বর সমূহঃ ০১, ০৩, ০৪, ০৭, ০৮, ১১, ১২, ১৫, ১৬, ১৯, ২০, ২৩, (২৪, ২৭, ২৮, ৩১) ৩২, ৩৫, ৩৬, ৩৯, ৪০, ৪৩, ৪৪, ৪৭, ৪৮, ৫১, ৫২, ৫৪, ৫৫। () টেবিল সিট৷

> ৮১৫ঃ কক্সবাজার- চট্টগ্রাম ৬০ থেকে ৩৬ যাত্রামুখী। চট্টগ্রাম- ঢাকা ১-৩৫ যাত্রামুখী৷
> ৮১৬ঃ ঢাকা- চট্টগ্রাম ৬০-৩৬ যাত্রামুখী। চট্টগ্রাম- কক্সবাজার ১- ৩৫ যাত্রামুখী।

√ এসি কেবিন কোচ বর্তমানে পাহাড়তলী ওয়ার্কশপে কমিশনিং হচ্ছে। এরপর ট্রায়াল হবে। এরপরে ইনশাআল্লাহ শীঘ্রই এই ট্রেনের সাথে এসি কেবিন যুক্ত হবে।

√ অন্যান্য ট্রেনের ন্যায় এই ট্রেনেরও ১০০% টিকেট অনলাইন এবং কাউন্টার এর জন্য উন্মুক্ত। তাই চাপের এই পর্যটন মৌসুমে কাউন্টার এর চেয়ে বরং অনলাইনে টিকেট প্রাপ্যতা বেশি থাকবে।

ধন্যবাদ সকলকে। 😊😌

অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন এবং টিকেট সংগ্রহ করার নিয়মঃ 👇

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=314028908065700&id=100083757796601&mibextid=RtaFA8

সিটপ্ল্যান ছবিতে দেখুনঃ 👇

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=314490701352854&id=100083757796601&mibextid=RtaFA8

তথ্য: রেলফ্যান গ্যালারি পেইজে।

09/12/2023
05/12/2023

কক্সবাজারে সিএনজি টমটমে বারকোড দেয়া আছে। ক্যামেরা দিয়ে Scan করে ড্রাইবারের Details নিয়ে, কাছের কাউকে ম্যাসেজ দিয়ে রাখবেন। যে কোন বিপদ আপদে পরে হেল্প হবে।
২. কক্সবাজার গেলে মেরিন ড্রাইবে অবশ্যই গাড়ি নিয়ে ঘুরতে যাবেন।
a) প্রথমে থামবেন, Paraselling/দরিয়ানগর পয়েন্টে।
তারপর সরাসরি হিমছড়ি পয়েন্টে।
B)Lunch সেরে নিবেন সাম্পান পয়েন্টে। হিমছড়ির একটু পরে। এই বীচটাতে যেতে হাটতে হবে। কিন্তু খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন।
C) তারপর সরাসরি যাবেন, গোয়ালিয়া-মিনি বান্দরবন, রেজুব্রিজের ঠিক আগে, বামের রাস্তা।
D) এটা শেষ করে, বিকালে রেজুব্রিজের নীচে কায়াকিং বা নৌকা ভ্রমন করতে পারেন।
E) রেজুব্রিজ পার হয়ে ৫ মিনিট পরে মেরিন ড্রাইবের যে মোড়টা আছে, এটাকে সোনারপাড়া বীচ বলে। এই বীচটার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এখানে প্রচুর কাকড়া আছে। জেলেরা মাছ ধরছে দেখতে পারবেন।
F) পরের স্পট ইনানী বীচ।
G) রয়েল টিউলিপ বীচ + Water Park
H) পাটুয়ারটেক বীচ।
এ পর্যন্তই সাধারনত পর্য়টকরা যায়। তবে, এই স্পটের পর লোকজনের আনাগোনা কম। গাড়ী কম। তাই

যারা নিজেরা গাড়ী ড্রাইব করেন, তাদের আসল খেলা শুরু এই স্পট থেকে টেকনাফের জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত। টেকনাফের দিকে যত যাবেন, বাংলাদেশের মানচিত্রে দেখবেন, লেজ ততই চিকন। তার মানে কি?
কক্সবাজারের পাহাড় এবং সাগর একেবারে কাছাকাছি, মাঝখানে মেরিন ড্রাইব। আপনি ড্রাইব করছেন। আহ্! কি শান্তি। আমি যে কতবার ড্রাইব করেছি এই রাস্তায়। আমার মনে আছে ২০১৭ তে আমার স্কুল বন্ধুরা হঠাৎ বায়না ধরল, আমার গাড়ীতে ঘুরার। রাত তখন ২.৩০ টা।
আমরা কক্সবাজারের এক হোটেলে ছিলাম। বন্ধুদের বললাম, চলো হিমছড়ি থেকে ঘুরে আসি।

কিছুক্ষণ গাড়ি চলার পর, এক বন্ধু বলল, আর কতক্ষণ ? এখনো হিমছড়ি পৌছায়নি?

আমি হেসে বললাম, বন্ধু পাটুয়ারটেক ফেলে এসেছি, অনেক আগে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ, গাড়ি থামিয়ে, স্টার্ট অফ করে দিলাম রাস্তার মাঝখানে।

বললাম, দোস্তরা, গাড়ি সমস্যা দিচ্ছে। সবাই হা করে তাকিয়ে আছে। আশেপাশে কোন মানুষ নেই। বললাম, কি আর করার দোস্তরা, রাত টা মনে হয় এখানেই কাটাতে হবে, রাস্তার উপর। গাড়ি থেকে সব বের হও।

গাড়ির লাইট অফ! ঘুটঘুটে অন্ধকার। সবাই লাইন ধরে, রাস্তায় শুয়ে আছি চিত হয়ে। পাশেই সাগরের ঢেউয়ের শু শু হাওয়া, উপরে আসমান, ঝলমলে তারা, ভরা পুর্নিমা। আস্তে আস্তে সব ক্লিয়ার হতে লাগলো।

হঠাৎ, এক বন্ধু গাইতে লাগলো। পরে সবাই ধরলো গান। হঠাৎ, একজন বলল, সে একটা গান করবে। গানের শুর করলো- হুক্কা হুয়া হুক্কা হুয়া, আমরা রাতের শেয়াল...

যারা নিজেরা ড্রাইব করে, দামী গাড়ি আছে, কিন্তু মেরিন ড্রাইবে ড্রাইব করেনি- তাদের বলব, আপনার ড্রাইবার হিসাবে জীবন বৃথা।

আমি বছরখানেক আগে Cornwall গিয়েছিলাম, সপ্তাহের জন্য। ওখানকার বীচগুলো কিছুটা Coxsbazar এর মতো। কিছুটা ঢেউ আছে। কিন্তু পানি অনেক ঠান্ডা। নেমেসাতার কাটা যায় না। সাদা লোকজনের চামড়া আমাদের চাইতে ভিন্ন। তারা পারে। আমদের কষ্ট হয়, ঐ পানিতে।

পাটুয়ারটেক কানারাজার গুহার নাম শুনেছেন? মেরিনড্রাইব শামলাপুর বাজার কেন বিখ্যাত জানেন? টেকনাফের কাছাকাছি? সাবরাংয়ে বাচ্চাদের একটা বিশাল পার্ক রয়েছে অনেক খেলনা দোলনা সহ। টেকনাফের কাছাকাছি যেতে মেরিন ড্রাইভে দুপাশে দেখবেন শাড়ি শাগি রং বেরঙের বোট। সিনেমার মতো।

কিছুক্ষণ পর বন্ধুদের নিয়ে রওয়ানা করলাম, টেকনাফ জেটির উদ্দেশ্যে। ভোরবেলা গিয়ে পৌছালাম। জেটি হতে গেলাম, নাফ নদীর উপরে।ঐ তো দেখা যায়, বার্মা।
আসার সময়, একটা টঙের দোকানে দাড়ালাম। সকালবেলা গ্রামের দোকানে বাগগোলা বিক্রি হচ্ছে। আমাদের এক বন্ধুর খিতা নাম- বাগ্গোলা। সেই স্কুলজীবনে হোস্টেলে থাকতাম সবাই। আর কেউ জানেনা, এই নাম, আমরা ছাড়া। দোকানের সামনে গাড়ী থামাতেই, সো দুহাত দিয়ে মুখ লোকালো।

হঠাৎ চেচিয়ে আমাদের অবাক করে দিয়ে বলল, আজ সবাইকে আমি বাগ্গোলা খাওয়াব। বিল আর কেউ দিতে পারবে না। ঐদিকে হোটেল থেকে বাকী বন্ধুরা বার বার কল দিচ্ছিল, ওদেরকে কেন ফেলে আসলাম। আসলে, আমি ও তো প্লেন করি নাই টেকনাফ আসব এত রাতে। কফিলকে বললাম, দোকানের সব বাগ্গোলা কিনে ফেল। গাড়ীতে খাব আর বাকী বন্ধুদের জন্য নিয়ে নিব।

সময় ৭.৩০-৮টা , মেরিন ড্রাইবে উঠলাম। টেকনাফ হতে কক্সবাজার। হঠাৎ উচু পাহাড়ের দিকে সবার দৃষ্টি গেল। পাহাড়ের উপরে ঘন ভারী মেঘের ফাক দিয়ে সুর্যের ঝলক চিকচিক করছে। আহ্! কি অপুর্ব! কি অপুর্ব।

সে ই সৌন্দর্য ছেড়ে, লন্ডন পড়ে আছি শীতের দেশে। Southend on sea, Clacton on Sea, Whistable beach, এগুলো আমার লন্ডনের বাড়ীর কাছে। মাঝে মাঝে যায় বাচ্চাদের নিয়ে। এগুলো নাকি সাগর?

বীচের পাড়ে বসে, শৈশবের কথা ভাবি। লাবনী বীচ, আর বালিকা মাদ্রাসার যে বীচ, আমাদের শৈশবে ঐ দুটি বীচ ই ছিল। বালিকা মাদ্রাসার আর্মি ক্যাম্পের ওখানে, ঝাউবাগানের ভেতর দিয়ে একটা পানির ছড়া ছিল। ওখানেই আমরা সাতার কাটতাম। ঝাউগাছের ঢালে চড়তাম। বয়স তখন ৮-১২ হবে হয়তো। জয়নব্ নামের এক প্রতিবেশী বান্ধবীকে খুব ভাল লাগতো। আমরা বাহারছড়া স্কুলে ক্লাস থ্রিতে পড়ি। কেউ কোনদিন কারো সাথে কথা বলি নি। কিন্তু সবাই জানতো, আমি তাকে পছন্দ করি। সে ও হয়তো করতো।

একদিন শুনতে পেলাম, সে মারা গিয়েছে। ঝাউগাছে উঠে ম্যাকগাইবার ম্যাকগাইবার খেলতে গিয়ে, গাছের ঢাল থেকে জাস্প করেছিল। পড়েছিল নাকি, আর সহপাঠির গায়ে। এবার কক্সবাজার গিয়ে কক্সবাজারে নিজের বাড়ীতে উঠতে পারি নি। আমার চিরচেনা বাহারছড়া মসজিদ, আমার কাছে কত অপরিচিত। এই মসজিদে আমার মক্তব, আমার তাবলিগে হাতেকড়ি। পাকিস্তানী তাবলীগের মুরব্বীদের হতে কত খাবার খেয়েছি। ইশার নামায না পড়ায়, আব্বা মসজিদের পাশে কানে ধরে দাড় করিয়ে রেখেছিল। মসজিদ হতে মানুষ বের হয়, আর আমাকে জিগ্গাসা করে। এই মসজিদের পাশেই কবরস্হনে যয়নব শায়িত। এখনো তার জন্য দোআ করি। জীবনের প্রথম ভাল লাগা।

আপনারা যারা কক্সবাজারে গিয়ে ১/২ দিন থেকে চলে আসেন, তাদের বলব, জীবনে একবার হলে ও পুরা এক সপ্তাহের জন্য কক্সবাজার যান। নিজের বউকে নিয়ে যান। হালাল হলিডে করুন। Spiritual হলিডে করুন। সাগর আর পাহাড়ের মাঝখানে আবিষ্কার করুন নিজেকে আরেকবার। স্রষ্টার কাছে সপে দিন নিজেকে পরুপুর্নভাবে।

সাগরের পাড়ে বসে ভাবুন! জীবনে কি হতে চেয়েছিলেন, কি হলেন, কি হতে চান? কিভাবে হবেন?

এত দুর আসবেন, কিন্তু রিলাক্স করে ঘুরবেন না। হৈ হৈ করে আসবেন, হৈ হৈ করে চলে যাবেন। এর কোন অর্থ হয় না।

ইনানীতে থাকলে ২/৩ দিনে সব স্পট আরাম করে ঘুরতে পারবেন। আর গাড়ী নিয়ে আসলে, আপনাদের অবশ্যই অবশ্যই ইনানীর দিকে থাকা উচিত।

Writter:
Bashir Jaman Babu
Director
Essex Tekno Ltd, UK
Britannia Beach Resort, Coxsbazar

নদী পথে ঢাকা থেকে কোলকাতা 😳😎 এক অন্যরকম ভ্রমণের সুযোগ কিন্তু থাকছে ২৯ নভেম্বর ২০২৩ থেকে। যাদের ভিসা করা আছে তারা দ্রুত য...
23/11/2023

নদী পথে ঢাকা থেকে কোলকাতা 😳😎

এক অন্যরকম ভ্রমণের সুযোগ কিন্তু থাকছে ২৯ নভেম্বর ২০২৩ থেকে। যাদের ভিসা করা আছে তারা দ্রুত যোগাযোগ করে টিকেট বুকিং করে ফেলুন। এক ট্যুর এ ঢাকা থেকে কলকাতা সাথে সুন্দরবন দর্শন.

টিকেট প্রাইস: (ট্রাভেল ট্যাক্সসহ)
💥 সিঙ্গেল স্লিপার এসি: ৬০০০/-
💥 ডাবল স্লিপার: ১০২০০/- (২ জন)
💥 সিঙ্গেল কেবিন: ১২০০০/- (১ জন)
💥 ডাবল কেবিন: ২০৪০০/- (২ জন)
💥 ফেমিলি কেবিন - ২৫২০০/- (৩ জন)

টিকেট বুক করতে কল করুন- 01511449413

17/11/2023

#ভালো_কিছু_প্রকাশ

আগামী ১-লা ডিসেম্বর থেকে ঢাকা কক্সবাজার ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ার খুব বেশি সম্ভাবনা রয়েছে ইনশাআল্লাহ। ঢাকা কক্সবাজার আন্ত...
17/11/2023

আগামী ১-লা ডিসেম্বর থেকে ঢাকা কক্সবাজার ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ার খুব বেশি সম্ভাবনা রয়েছে ইনশাআল্লাহ।

ঢাকা কক্সবাজার আন্তঃনগর ট্রেনের কোড, ভাড়া,টাইম টেবিলগুলো শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন কাজে লাগবে 🙂

🌳ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেনের ভাড়া নির্ধারণ।
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজার দূরত্ব ৫৫১ কিলোমিটার।

🌻১.শোভন চেয়ার ৫২৫৳ (ভ্যাট ছাড়া)
🌻২.এসি চেয়ার ১১৩২৳ (ভ্যাটসহ)
🌻৩.এসি কেবিন ১৩৬৩৳ (ভ্যাটসহ)
🌻৪.এসি বার্থ ২০৩৬৳ (ভ্যাটসহ)
--------------------------------------------------

👉ট্রেনের কোড নং ৮১০
👉যাত্রা গন্তব্যঃ কক্সবাজার-ঢাকা
👉কক্সবাজার ছেড়ে যাবে দুপুর ১.০০ টায়
👉ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৯.১০ টায়
⏰ভ্রমণের সময় ৮.১০ ঘন্টা

👉ট্রেনের কোড নং ৮১৪
👉যাত্রা গন্তব্যঃ ঢাকা-কক্সবাজার
👉ঢাকা ছেড়ে যাবে রাত ১০.৩০ টায়
👉কক্সবাজার পৌঁছাবে ভোর ৬.৪০ টায়
⏰ভ্রমণের সময় ৮.১০ ঘন্টা

👉ট্রেনের কোড নং ৮১৫
👉যাত্রা গন্তব্যঃ কক্সবাজার-ঢাকা
👉কক্সবাজার ছেড়ে যাবে রাত ৮.৩০ টায়
👉ঢাকা পৌঁছাবে ভোর ৪.৩০ টায়
⏰ভ্রমণের সময় ৮.০০ ঘন্টা

👉ট্রেনের কোড নং ৮১৬
👉যাত্রা গন্তব্যঃ ঢাকা-কক্সবাজার
👉ঢাকা ছেড়ে যাবে সকাল ৬.১৫ টায়
👉কক্সবাজার পৌঁছাবে দুপুর ২.২০ টায়
⏰ভ্রমণের সময় ৮.০৫ ঘন্টা

বহুল আকাঙ্ক্ষিত ঢাকা- কক্সবাজার রুটের ট্রেনের প্রস্তাবিত সময়সূচি--------------------------------------------------------...
30/10/2023

বহুল আকাঙ্ক্ষিত ঢাকা- কক্সবাজার রুটের ট্রেনের প্রস্তাবিত সময়সূচি
---------------------------------------------------------------------------
ঢাকা থেকে পর্যটন নগরী কক্সবাজারের দূরত্ব আরও ঘুচলো। নতুন কোরিয়ান কোচ দিয়ে আগামী ১ নভেম্বর থেকে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে যাত্রা শুরু হচ্ছে আন্তঃনগর ট্রেনের।

এবার জেনে নেওয়া যাক এই রুটে ট্রেন চলাচলের সময়সূচি-
প্রস্তাবিত ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী-১
আন্তঃনগর এ ট্রেনটি ঢাকা ছাড়বে রাত ০৮:১৫, কক্সবাজার পৌঁছাবে ভোর ৫:৩০ মিনিট।

আবার ফিরতি যাত্রায় কক্সবাজার ছাড়বে সকাল ১০টায়, ঢাকা পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭:১৫ মিনিট। ওয়াশপিট ও অফডে সার্ভিসিং হবে কক্সবাজারে।

প্রস্তাবিত ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী-২
আন্তঃনগর এ ট্রেনটি ঢাকা ছাড়বে রাত ১১:৫০ মিনিটে, কক্সবাজার পৌঁছাবে সকাল ৯:৩০ মিনিট।
আবার ফিরতি যাত্রায় কক্সবাজার ছাড়বে দুপুর ১২:৪৫ মিনিটে, ঢাকা পৌঁছাবে রাত ১০ টায়।

আমাদের অনেকের একটা কমন মিস্টেক বগি আর কোচকে মিলিয়ে ফেলা। অধিকাংশ মানুষ কোচকেই বগি বলে থাকেন। আমরা যখন কোনো ট্রেনের লোড উ...
14/10/2023

আমাদের অনেকের একটা কমন মিস্টেক বগি আর কোচকে মিলিয়ে ফেলা। অধিকাংশ মানুষ কোচকেই বগি বলে থাকেন। আমরা যখন কোনো ট্রেনের লোড উল্লেখ করে ০৮/১৬, ১০/২০ অথবা ১৫/৩০ বলে থাকি অনেকেই সেটা বুঝতে পারেন না। তাই আজ আপনাদের জন্য বিষয়টি সহজে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করছি।

আমরা যেটাকে বগি বলি আসলে সেটি বগি নয় বরং সেটি হলো কোচ। কি ভড়কে গেলেন? কোচ হলো ট্রেনের কামরা যেখানে বসার আসন থাকে। কোচের মধ্যে বসে মানুষ যাতায়াত করে। অন্যদিকে বগিতে আমরা চড়ি। বগির উপরে কোচ থাকে। বগি আসলে তেমন কিছুই নয় স্রেফ কোচের চাকার সেট! জ্বী হ্যাঁ বগি মানে চাকার সেট।

একটি কোচের দুইপ্রান্তে ১ জোড়া চাকার সেট দেখতে পাওয়া যায়। এই ১ জোড়া চাকার সেট মিলেই তৈরি হয় একটি বগি। এরূপ একটি কোচে দুইটি করে বগি থাকে কোচের দুই প্রান্তে, যেটা কোচকে চলতে সাহায্য করে।

এখন আসা যাক লোড কি? লোড হলো একটি ট্রেনে কতগুলো কোচ এবং বগি রয়েছে তা বুঝায়। ০৮/১৬ লোড মানে ওই ট্রেনে ৮টি কোচ বা কামরা রয়েছে এবং প্রতিটি কোচে ২ সেট করে বগি রয়েছে। তাই ৮ কোচের জন্য ১৬টি বগি রয়েছে।

পুরোটা সামারি করলে কি দাঁড়ায়? কোচ হলো ট্রেনের কামরা এবং বগি হলো কোচের চাকার সেট। এবং প্রতিটি কোচে ২টি করে বগি থাকে তারমানে প্রতি কোচে ২ জোড়া চাকার সেট থাকে।

এই মজার বিষয়টি জানতে পেরে কে কে বুঝেছে কমেন্ট করে জানান যাতে আমরা বুঝতে পারি আমাদের পেজের ফলোয়াররা অন্যদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে গেল!🫶

05/10/2023

ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া
সকল ট্রেনের সময় সুচি,,

১) বলাকা ভোর ৪-৪৫ মিঃ
২) দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ৫ - ৪০
৩) ধুমকেতু ৬-০০
৪) পারাবত ৬-২০
৫) নীলসাগর ৬-৪০
৬) সোনার বাংলা ৭-০০
৭) এগারো সিন্দুর প্রভাতি ৭-১৫
৮) তিস্তা ৭-৩০
৯) মহানগর প্রভাতি ৭-৪৫
১০) সুন্দরবন ৮-১৫
১১) মহুয়া ৮-৩০
১২) কর্নফুলি কমিউটার ৮-৪৫
১৩) রংপুর এক্সপ্রেস ৯-১০
১৪) তিতাস ৯-৪৫
১৫) একতা ১০-১০
১৬) জামালপুর এক্সপ্রেস ১০-৩০
১৭) কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস ১০:৪৫ মিনিট
১৮)জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ১১:১৫ মিনিট
১৯)অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ১১:৩০ মিনিট
২০)রাজশাহী এক্সপ্রেস ১২:২০ মিনিট
২১)চট্টলা এক্সপ্রেস ০১:০০ মিনিট
২২)মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ১:১৫ মিনিট
২৩)বনলতা এক্সপ্রেস ১:৩০ মিনিট।
২৪)সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ২:৪৫ মিনিট
২৫) কালনী এক্সপ্রেস ৩:০০ মিনিট।
২৬)উপকূল এক্সপ্রেস ৩:২০ মিনিট
২৭)জামালপুর কমিউটার ৩- ৪০ মিনিট
২৮) সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ৪ঃ১৫ মিনিট
২৯)সুবর্ণ এক্সপ্রেস ৪:৩০ মিনিট
৩০)যমুনা এক্সপ্রেস ৪:৪৫ মিনিট
৩১)চিলাহাটি এক্সপ্রেস ৫:০০ টা
৩২) তুরাগ কমিউটার ৫:২০ মিনিট
৩৩) তিতাস কমিউটার ৫:৪৫ মিনিট।
৩৪) টাঙ্গাইল কমিউটার ৬:০০মিনিট
৩৫))ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ৬ঃ১৫ মিনিট
৩৬)এগারোসিন্দুর ৬ঃ৪০ মিনিট।
৩৭)চিত্রা এক্সপ্রেস ৭:০০ মিনিট।
৩৮)নোয়াখালী এক্সপ্রেস ৭:১৫ মিনিট
৩৯)ভাওয়াল এক্সপ্রেস ৭:৩৫ মিনিট
৪০) দ্রুতযান এক্সপ্রেস রাত ০৮:০০ মিনিট।
৪১) উপবন এক্সপ্রেস রাত ৮-৩০ মিনিট
৪২)কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ৮:৪৫ মিনিট।
৪৩)সুরমা মেইল রাত ৯-০০
৪৪)মহানগর এক্সপ্রেস রাত ৯ -২০ মিনিট
৪৫)লালমনি এক্সপ্রেস রাত ৯ঃ৪৫ মিনিট
৪৬)হাওড় এক্সপ্রেস রাত ১০:১৫ মিনিট
৪৭) চট্টগ্রাম মেইল রাত ১০ টা ৩০ মিনিট
৪৮)পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ১০:৪৫ মিনিট।
৪৯)পদ্মা এক্সপ্রেস রাত ১১ টা
৫০)বেনাপোল এক্সপ্রেস ১১-১৫ মিনিট
৫১) তৃর্না নিশিথা ১১-৩০ মিনিট

লেখা- রাশেদ রাজু ভাই 🖤

ব্রেকিং নিউজ! ১লা নভেম্বর থেকে কার্যকর নতুন টাইমটেবিলে যেসব পরিবর্তন থাকছে।সুবর্ণ ও সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনের রেক দি...
05/10/2023

ব্রেকিং নিউজ! ১লা নভেম্বর থেকে কার্যকর নতুন টাইমটেবিলে যেসব পরিবর্তন থাকছে।

সুবর্ণ ও সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনের রেক দিয়ে রাত্রিকালীন সময়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে একটি নতুন ননস্টপ আন্তঃনগর ট্রেন চালু হবে।

ঢাকা-কক্সবাজার রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চলবে নতুন কোরিয়ান কোচ দিয়ে। ঢাকা ছাড়বে রাত ১১:১৫, কক্সবাজার পৌঁছাবে সকাল ৭:১৫। কক্সবাজার ছাড়বে দুপুর ১টায়, ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৯টায়। ওয়াশপিট ও অফডে সার্ভিসিং হবে কক্সবাজারে।

ঢাকা-সিলেট রুটে একটি নতুন ননস্টপ ট্রেন চলবে নতুন কোরিয়ান রেক দিয়ে। ঢাকা ছাড়বে সকাল ৯:৩০, সিলেট পৌঁছাবে ১৫:১০, সিলেট ছাড়বে বিকাল ৪টার পরে এবং ঢাকায় ঢুকবে রাত ১১টায়। এক্ষেত্রে পারাবত এক্সপ্রেসের সময়সূচিতে কিছুটা সমন্বয় করে ওয়াশপিত হবে সিলেটে।

৭০৪/৭৪১ অর্থাৎ চট্টগ্রামগামী মহানগর প্রভাতী ও ঢাকাগামী তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট বর্ধিত করে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটে চলবে। সকাল ৭:৪৫ এ ঢাকা ছেড়ে কক্সবাজার পৌঁছাবে বিকাল ৪টায়। ফিরতিযাত্রায় কক্সবাজার থেকে রাত ৮:৪৫ ছেড়ে ঢাকা পৌছাবে সকাল ৬টায়।

আন্তঃনগর চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ইনকা ১০০ এমজি লটের কোচ দিয়ে একটি রেকের মাধ্যমে চলবে। চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ৬টায়, ঢাকা পৌঁছাবে বেলা ১২:০০। ঢাকা ছাড়বে দুপুর ২টায়, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ৮:৩০।

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চালু হবে চট্টলার অবমুক্ত এক রেক দিয়ে। চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ৬:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে ১০টায়। কক্সবাজার ছাড়বে সকাল ১০:৩০, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে দুপুর ২:৩০। চট্টগ্রাম ছাড়বে দুপুর ৩:১৫, কক্সবাজার পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭টায়। কক্সবাজার ছাড়বে সন্ধ্যা ৭:৩০, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১১টায়। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সাথে এরা কানেকশন পাবে।

ঢাকা-নোয়াখালী রুটে একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চালু হবে চট্টলার অবমুক্ত এক রেক দিয়ে। ঢাকা ছাড়বে সকাল ৮টায়, নোয়াখালী পৌঁছাবে দুপুর ১:৩০। নোয়াখালী ছাড়বে দুপুর ২:৩০, ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৮টায়।

ট্যুরিস্ট কোচ পাওয়া সাপেক্ষে, কক্সবাজারগামী নতুন দুটো আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী চুড়ান্ত করে রাখা হচ্ছে। ঢাকা-কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন, ঢাকা ছাড়বে সকাল ১০টায়, কক্সবাজার সন্ধ্যা ৬:৩০, ছাড়বে রাত ১০টায়, ঢাকা পৌছাবে সকাল ৭টায়। সিলেট-কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন, সিলেট ছাড়বে সকাল ৭:৩০, কক্সবাজার বিকাল ৫টা, ছাড়বে রাত ৮টায়, সিলেট পৌঁছাবে সকাল ৫:৩০।

ঢাকা-ঈশ্বরদী-পাবনা রুটে নতুন আন্ত:নগর ট্রেন চলবে। পাবনা ছাড়বে সকাল ৮টায়, ঢাকা পৌঁছাবে দুপুর ২টায়। ঢাকা ছাড়বে ৩:২৫, পাবনা পৌঁছাবে রাত ৯:৪০।

ঢাকা-বুড়িমারী নতুন আন্ত:নগর ট্রেন সহ লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনের জন্য বুড়িমারী-লালমনিরহাট রুটে কানেকটিং শাটল ট্রেন চলবে।

বিজয় এক্সপ্রেসের রুট বর্ধিত হবে জামালপুর পর্যন্ত। চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ৯টা, জামালপুর পৌঁছাবে ৬টায়, ছাড়বে ৭টায়, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে সকাল ৪:২০।

মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি রুট বর্ধিত করে চাঁদপুর-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলবে।

চট্টগ্রাম-দোহাজারীর লোকাল ট্রেনটি শোভন শ্রেণীর কোচ দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলাচল করবে। দোহাজারী কমিউটার কক্সবাজার থেকে ছাড়বে সকাল ৫টায়, চট্টগ্রাম পৌঁছাবে সকাল ৮:৫০, ছাড়বে সন্ধ্যা ৭:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে রাত ১১টায়। কক্সবাজার কমিউটার চট্টগ্রাম থেকে ছাড়বে ছাড়বে সকাল ৯:৩০, কক্সবাজার পৌঁছাবে দুপুর ১টায়, ছাড়বে দেড়টায়, চট্টগ্রাম পৌছাবে বিকাল ৫টায়।

সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও বেনাপোল এক্সপ্রেস পদ্মাসেতু হয়ে চলবে। চিত্রা এক্সপ্রেস আগের রুটে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে চলবে। সুন্দরবন ও বেনাপোলের নতুন স্টপেজ কুষ্টিয়া কোর্ট, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, ভাঙ্গা জংশন।

নকশিকাঁথা কমিউটার রুট বর্ধিত করে খুলনা-গোয়ালন্দ এর পরিবর্তে খুলনা-ঢাকা রুটে চলাচল করবে ভায়া পদ্মাসেতু। খুলনা থেকে রাত ১২টায় ছেড়ে ঢাকা পৌঁছাবে সকাল ৯:৪৫। ফিরতিযাত্রায় ঢাকা থেকে সকাল ১১:৩০ ছেড়ে খুলনা পৌঁছাবে রাত ৯:২০।

৭৭৯/৭৮০ নং ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেনটি রুট বর্ধিত করে চাপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত চলবে।

আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস রুট বর্ধিত করে রাজশাহী-ভাঙ্গা এর পরিবর্তে রাজশাহী-ঢাকা রুটে চলাচল করবে ভায়া পদ্মাসেতু। নতুন স্টপেজ ভাঙ্গা জংশন, পদ্মা, মাওয়া, পুকুরিয়া, শিবচর।

ঢাকা থেকে ৭৩৯ নং উপবন এক্সপ্রেস রাত ৮:৩০ এর পরিবর্তে রাত ১০টায় সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে।

লাগেজভ্যান যুক্ত আন্ত:নগর ট্রেনের লোডিং / আনলোডিং স্টেশনে যাত্রাবিরতি ২ মিনিটের স্থলে ৫ মিনিট দিবে।

-----------------------

©️শাফকাত আমিন ভাইয়া

📸লুনা ভাই

10/09/2023

বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী নাগরিক গন 🇧🇩 - 🇮🇳 ভারতের নিম্ন লিখিত স্থল বন্দর দিয়ে ভিসা পাওয়া সাপেক্ষে নির্দিষ্ট বর্ডার দিয়ে ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন

1. বেনাপোল Land Port.
BD side:বেনাপোল যশোর।
Indian side: Petrapole, Bongaon, 24-Parganas, West Bengal, India

2. বুড়িমারি Land Port.
BD side:বুড়িমারি,পাটগ্রাম, লালমনিরহাট।
Indian side: Changrabandha, Mekhaliganj, West Bengal, India

3. আখাউড়া Land Port.
BD side :.আখাউড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়
Indian side: Ramnagar, Agartala, Tripura, India

4. ভোমরা Land Port.
BD side:ভোমরা,সাতক্ষীরা।
Indian side: Gojadanga, 24-Parganas, West Bengal, India

5. নকুগাঁও Land Port.
BD side: নালিতাবাড়ি শেরপুর।
Indian side: Dalu, Barangapara, Meghalaya, India

6. তামাবিল Land Port
BD side: তামাবিল,গোয়াইনঘাট,
সিলেট
Indian side: Dauki, Shillong, Meghalaya, India

7. দর্শনা Land Port.
BD side:দর্শনা ,চুয়াডাঙ্গা।
Indian side: Gede, Krishnanagar, West Benga, India

8. বেলনি Land Port.
BD side:বেলনি,পরশুরাম ফেনী
Indian side: Belonia, Tripura, India

9. গোবরাকুড়া Land Port.
BD side: হালুয়াঘাট ময়মনসিংহ।
Indian side: Gachhuapara, Tura, Meghalaya, India

10. রামগড় Land Port.
BD side: রামগড়, খাগড়াছড়ি
Indian side: Sabroom, Tripura, India.

11. সোনাহাট Land Port.
BD side: ভুরুঙ্গামারী কুড়িগ্রাম।
Indian side: Sonahat, Dhubri, Assam, India

12. Tegamukh. ভূষণছড়ি Land Port.
BD side: বরকল, রাঙামাটি।
Indian side: Demagri, Mizoram, India.

13. চিলাহাটি Land Port
BD side:চিলাহাটি,ডোবার নিলফামারী।
Indian side: Holdibari, Cooch Behar, West Bengal, India

14. সোনা মসজিদ Land Port.
BD side:সোনা মসজিদ,চাপাই নবাবগঞ্জ।ণ
Indian side: Mahadipur, Maldah, West Bengal, India

15. ধানুয়া Kamalpur Land Port.
BD side: বকশিগঞ্জ ,জামালপুর।
Indian side: Mohendragonj, Ampoti, Meghalaya, India

16. শিউলা Land Port.
BD side:শিউলা,বিয়ানীবাজার, সিলেট
Indian side: Sutarkandi, Karimganj, Assam

17. বেল্লা Land Port.
BD side: বেল্লা, চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ
Indian side: Paharmura, Khoai, Tripura.

18. হিলি Land Port.
BD side: হিলি,হাকিমপুর,দিনাজপুর ।
Indian side: Hili, South Dinajpur, West Bengal, India

19. বাংলাবান্ধা Land Port.
BD side: তেতুলিয়া,পঞ্চগড়।
Indian side: Fulbari, Jalpaiguri, West Bengal, India

20. টেকনাফ Land Port.
BD side: Teknaf, Cox’s Bazar
Myanmar side: Mungdu, Myanmar

21. বিবিরবাজার Land Port.
BD side: Sadar Upazila, কুমিল্লা
Indian side: Srimantapur, Sunamura, Agartala, Tripura

22. বিরল Land Port.
BD side: বিরল,দিনাজপুর।
Indian side: Radhikapur (Goura), West Bengal, India

এক টিকিটের দাম ২০ লাখ টাকা!!!ভারতীয় রেল কর্তৃপক্ষ আইআরসিটিসি মুম্বই এবং দিল্লি থেকে রাজস্থানের উদ্দেশে ‘মহারাজা এক্সপ্রে...
16/03/2023

এক টিকিটের দাম ২০ লাখ টাকা!!!

ভারতীয় রেল কর্তৃপক্ষ আইআরসিটিসি মুম্বই এবং দিল্লি থেকে রাজস্থানের উদ্দেশে ‘মহারাজা এক্সপ্রেস’ নামে একটি বিলাসবহুল ট্রেনযাত্রার আয়োজন করেছেন। এই ট্রেনের টিকিটের দামও আকাশছোঁয়া। টিকিটের সর্বোচ্চ মূল্য ১৯ লক্ষ টাকার কাছাকাছি।

ট্রেনে সফর করে ঘুরতে যেতে কার না ভাল লাগে? তার উপর সেই সফর যদি ভারতের এমন জায়গাগুলির উদ্দেশে হয়, যার পরতে পরতে রয়েছে আভিজাত্যের ছাপ , তা হলে তো কথাই নেই। মহারাজা এক্সপ্রেসে সফর করলে ভ্রমণপিপাসুদের মন ভরতে বাধ্য।

বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ট্রেনযাত্রার মধ্যে মহারাজা এক্সপ্রেস তার নাম লিখিয়েছে। এমনকি, ভারতের দামি টিকিটের নিরিখে বিচার করলে এই এক্সপ্রেস ট্রেনের নাম তালিকায় সবার প্রথমে আসে।

২০১০ সালের মার্চ মাসে মোট ৮৬ জন যাত্রী নিয়ে মহারাজা এক্সপ্রেস তার প্রথম যাত্রা শুরু করেছিল। মুম্বই এবং দিল্লি থেকে যাত্রা শুরু করে এই ট্রেনটি রাজস্থানের জোধপুর, বিকানেরের মতো বিভিন্ন জায়গায় সফর করে।

মহারাজা এক্সপ্রেস ট্রেনে একসঙ্গে ৮৮ জন যাত্রী সফর করতে পারে। যাত্রীদের থাকার জন্য ৪ ধরনের রুমের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রতিটি রুমের সাজসজ্জায় রাজকীয় ভাব ধরা পড়ে।

যাত্রীরা তাঁদের পছন্দ মতো রুম বুক করতে পারেন। এক এক ধরনের রুমের সাজসজ্জাও এক এক রকম। তার উপর ভিত্তি করে টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হয়।

‘ডিলাক্স কেবিন’, ‘স্যুট’, ‘জুনিয়র স্যুট’ এবং ‘প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুট’ নামে ৪ ধরনের শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কুপ রয়েছে মহারাজা এক্সপ্রেসে। আয়তন এবং প্রাপ্ত সুবিধা অনুযায়ী টিকিটের মূল্য আলাদা হয়। টিকিটের দাম শুরু হয় ৩ লক্ষ ১৮ হাজার টাকা থেকে। ভারতীয় মুদ্রায় টিকিটের সর্বোচ্চ মূল্য ১৯ লক্ষ টাকা

প্রতিটি কুপে রয়েছে মাস্টার বেডরুম, বাথরুম, আলাদা করে বসার জায়গা, মিনি বার ইত্যাদি। যাত্রীদের খেয়াল রাখার জন্য রুমপ্রতি ১ জন কর্মীকে রাখা হয়। যাত্রীদের সুরক্ষার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা এবং স্মোক অ্যালার্মেরও ব্যবস্থা রয়েছে।

মোট ২০টি ‘ডিলাক্স কেবিন’, ১৮টি ‘জুনিয়র স্যুট’, ৪টি ‘স্যুট’ এবং ১টি ‘প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুট’ রয়েছে মহারাজা এক্সপ্রেস ট্রেনে। ‘প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুট’-এর নাম ‘নবরত্ন’।

মহারাজা এক্সপ্রেস ট্রেন ৪টি আলাদা রুট দিয়ে যাত্রা করে। যাত্রাপথ অনুযায়ী তাদের নামও ভিন্ন। ‘দ্য হেরিটেজ অফ ইন্ডিয়া’র যাত্রা শুরু হয় টিনসেল নগরী মুম্বই থেকে। উদয়পুর, জোধপুর, বিকানের, জয়পুর, রণথম্ভোর এবং ফতেপুর সিক্রি হয়ে এই ট্রেন আগ্রায় এসে তার ৬ রাত্রি ৭ দিনের যাত্রা সম্পন্ন করে।

‘ট্রেজার্স অফ ইন্ডিয়া’ ট্রেনটি দিল্লি থেকে যাত্রা শুরু করে আগ্রা, রণথম্ভোর, জয়পুর হয়ে আবার দিল্লিতে ফিরে আসে। যদিও এই সফর করতে সময় লাগে ৩ রাত্রি ৪ দিন।

‘দ্য ইন্ডিয়ান প্যানোরামা’ ট্রেনটি দিল্লি থেকে যাত্রা শুরু করে জয়পুর, রণথম্ভোর, ফতেপুর সিক্রি, আগ্রা, ওরছা, খাজুরাহো এবং বারাণসী হয়ে আবার দিল্লিতে ফিরে আসে। এই যাত্রা সম্পন্ন করতে ৬ রাত্রি ৭ দিন সময় লাগে।

‘দ্য ইন্ডিয়ান স্প্লেনডর’ও যাত্রা শুরু করে দিল্লি থেকে। তার পর আগরা, রণথম্ভোর, জয়পুর, বিকানের, জোধপুর, উদয়পুর হয়ে মুম্বইয়ে ফিরে আসে।

মুম্বই বা দিল্লি থেকে রাজস্থান যাওয়ার পথে যে যে জায়গায় মহারাজা এক্সপ্রেস ট্রেনটি দাঁড়ায়, সেই জায়গার বিখ্যাত পর্যটনস্থলগুলিও রেল কর্তৃপক্ষের তরফে ঘুরিয়ে দেখানো হয়। তাজ মহল, রণথম্ভোর ন্যাশনাল পার্ক, রাজস্থানের বিভিন্ন দুর্গও এই তালিকায় রয়েছে।

মহারাজা এক্সপ্রেসে মোট ১৪টি গেস্ট ক্যারেজ রয়েছে। এই ক্যারেজগুলির নামেও চমক রয়েছে। ‘মোতি’, ‘মানিক’, ‘হীরা’, ‘পান্না’, ‘নীলম’ প্রভৃতি মণিমুক্তোর নামে ক্যারেজগুলির নামকরণ করা হয়েছে।

মহারাজা এক্সপ্রেসে ‘ময়ূর মহল’ এবং ‘রং মহল’ নামে দু’টি রেস্তরাঁ রয়েছে। প্রতিটি রেস্তরাঁয় একসঙ্গে ৪২ জন যাত্রী বসে খেতে পারেন। ট্রেনের রাঁধুনিরা জলখাবার থেকে শুরু করে মধ্যাহ্নভোজ এবং নৈশভোজের জন্য সুস্বাদু খাবার রান্না করেন।

শুধু খাবারের ক্ষেত্রেই নয়, ওয়াইন, বিয়ার-সহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ব্র্যান্ডের মদ পাওয়া যায় মহারাজা এক্সপ্রেসে। ‘রাজাহ্ ক্লাব’ এবং ‘সাফারি ক্লাব’ নামে দু’টি লাউঞ্জ বার রয়েছে এই ট্রেনে। যাত্রীরা এই লাউঞ্জগুলিতে বসে সুরাপানও করতে পারেন।

©️নাজমুস সালেহী

প্রিয় সম্মানিত যাত্রীবৃন্দ, সৌদিয়া কোচ সার্ভিস এসি গাড়ীর ভাড়ার তালিকা। সৌদিয়া কোচ সার্ভিস-এর এসি গাড়ীতে ভ্রমণকালীন যাত্র...
14/03/2023

প্রিয় সম্মানিত যাত্রীবৃন্দ, সৌদিয়া কোচ সার্ভিস এসি গাড়ীর ভাড়ার তালিকা। সৌদিয়া কোচ সার্ভিস-এর এসি গাড়ীতে ভ্রমণকালীন যাত্রাবিরতিতে কুমিল্লা মিয়াবাজার হোটেল টাইমস স্কোয়ার-এ রয়েছে তেরটি আইটেম দিয়ে খাবারের সু-ব্যবস্থা। যা সম্পূর্ণ ফ্রী!

যে-কোন স্থান থেকে টিকিট ক্রয় ও তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের কেন্দ্রীয় কল সেন্টার-এ।

কেন্দ্রীয় কল সেন্টারঃ ০১৯১৯ ৬৫ ৪৮ ০২
০১৯১৯ ৬৫ ৪৮ ০৩
০১৯১৯ ৬৫ ৪৮ ০৪
০১৯১৯ ৬৫ ৪৯ ০২
০১৯১৯ ৬৫ ৪৯ ০৩

সকলের যাত্রা হোক নিরাপদ ও আনন্দের।

26/02/2023

#গাড়ি_নিয়ে_লং_ট্যুর_করতে_গেলে_যেগুলো_মাথায়_রাখতে_হবে

গাড়ি নিয়ে লং ট্যুর করতে গেলে যে ব্যাপার গুলো মাথায় রাখতে হবে।
মাঝেমাঝে আমাদের দূরে কোথাও গাড়ি নিয়ে লং ট্যুর দিতে ভাল লাগে। প্রত্যেক লং ট্যুরের আগে বেসিক কিছু চেকআউট এর ব্যাপার থাকে যেগুলো আপনাকে চেক করতেই হবে না হয় মাঝ রাস্তায় ঝামেলায় পড়তে পারেন।

★ লং টুরের জন্য প্রথমত গাড়ি সার্ভিস করাতে হবে।যেমনঃ চাকার প্রেসার পরিমান মত আছে কি না, সামনে/পেছনে চাকার ব্রেক ঠিক আছে কিনা, হর্ন ঠিক আছে কিনা, গাড়ির হেড লাইট,সিগনাল লাইট ব্যাক লাইট,লুকিং গ্লাস ঠিক আছে কিনা, ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে হবে কিনা,ইত্যাদি ইত্যাদি চেকআপ করে নেই এবং ভাল মানের অকটেন দিয়ে ফুয়েল ট্যাংক ফুল করে রাখবেন।

★প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র, যেমনঃ প্যান্ট,শার্ট,টি শার্ট,থ্রি কোয়াটার প্যান্ট,স্যান্ডেল,টুথব্রাশ,টুথপেষ্ট,ফোনের চার্জার,ফাস্ট এইড কিট সহ নিত্য প্রয়োজনীয় সব ব্যাগপ্যাক গুছিয়ে রাখবেন।

★ ট্যুর দেওয়ার আগে ম্যাপে দেখে নিবেন যাত্রাপথে কোথায় কোথায় ফুয়েল স্টেশন আছে। এতে ধারনা চলে আসবে কখন কোথায় রি-ফুয়েল করতে হবে।

★টুর শুরুর আগের রাত্রিতে পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করবেন , যাতে করে লং ট্যুরেও ক্লান্তি না আসে।

★ অবস্থায় দিনে অথবা রাতে যখনই হোক না কেন,চেষ্টা করবেন নিজেকে অন্য যানবাহন,
যেমনঃ বাস,ট্রাক,পিকাপ,মটরসাইকেল,সিএনজি,অটোরিক্সা ইত্যাদি ইত্যাদির চালকদের নজরে নিয়ে আসতে। এতে করে দূর্ঘটনার হার অনেক কমে যায়।

★ সবসময় বাইক নিজের গাড়ির যতটুকু আছে তার মধ্যে রাখার চেষ্টা করবেন সেটা কম গতিতে হোক বা বেশি গতিতেই হোক।
নিজের সীমা ক্রস করে কখনো আরেকটা গাড়ির সাথে রেস লাগাতে যাবেন না।

★আপনার স্পীডের চেয়ে যদি অন্য কোন গাড়ির স্পীড বেশি থাকে তবে তাকে পর্যাপ্ত জায়গা ছেড়ে দেই আগে চলে যাবার জন্য।

কখনও মাথা গরম করে রেস করবেন না ।মাথায় রাখবেন, একটি দূর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না।

★যতক্ষন রাইডে থাকবেন দরকার না হলে গ্লাস নামাবেন না। চেষ্টা করবেন সব সবসময় এসি অন করে চালাতে।

★ প্রতি ৫০ থেকে ১০০ কিঃমিঃ এর পর ব্রেক নিতে পারেন। বিলিভ মি এটা অনেক রিফ্রেশ রাখবে আপনাকে।

★সবসময় সাথে ইমারজেন্সী ফাস্ট এইড কিট সাথে রাখুন। যে কোন সময় দরকার হতে পারে।

14/01/2023

সেন্টমার্টিন টুরে শীপ টিকেটের ভাড়ার তালিকাঃ-(২০২৩)

১. কেয়ারি সিন্দবাদ
মেইন ডেকঃ ১১০০/- (আপ এন্ড ডাউন)
অপেন ডেকঃ ১২৫০/- (আপ এন্ড ডাউন)
ব্রিজ ডেকঃ ১৩৫০/- (আপ এন্ড ডাউন)

২. এম.ভি পারিজাত
মেইন ডেকঃ ১২০০/- (আপ এন্ড ডাউন)
ওপেন ডেকঃ ১৫০০/-(আপ এন্ড ডাউন)
বিজনেস ডেক-১৭০০/-(আপ এন্ড ডাউন)

৩. এম.ভি রাজহংস
মেইন ডেকঃ ১৫০০/- (আপ এন্ড ডাউন)
বিজনেস ডেকঃ ১৭০০/- (আপ এন্ড ডাউন)

৪. কেয়ারি ক্রুজ এন্ড ডাইন
এক্সক্লুসিভ লাউঞ্জঃ ১৪০০/- (আপ এন্ড ডাউন)
কোরাল লাউঞ্জঃ১৬০০/- (আপ এন্ড ডাউন)
পার্ল লাউঞ্জঃ ২০০০/- (আপ এন্ড ডাউন)

৫. সুকান্ত বাবুঃ-
মেইন ডেক ১০০০ টাকা। (আপ এন্ড ডাউন)
ওপেন ডেক ১১০০ টাকা।(আপ এন্ড ডাউন).

৬. আটলান্টিক ক্রুজ শীপঃ-

সুপার লাক্সারি - ২০০০/-( আপ ডাউন)
লাক্সারি - ১৮০০/-(আপ ডাউন)
রয়েল লাউঞ্জ - ১৬০০/-(আপ ডাউন)
ওপেন ডেক - ১৪০০/-(আপ ডাউন)
মেইন ডেক - ১৩০০/-(আপ ডাউন)

বর্তমানে কক্সবাজারে অভ্যন্তরে পর্যটকদের যাতায়ত ব্যবস্থার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ইজি বাইক/ টমটম।ইজি বাইক/ টমটম এর ভাড়া নির্দ...
24/07/2022

বর্তমানে কক্সবাজারে অভ্যন্তরে পর্যটকদের যাতায়ত ব্যবস্থার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ইজি বাইক/ টমটম।
ইজি বাইক/ টমটম এর ভাড়া নির্দিষ্ট করা না থাকায় পর্যটকরা প্রায় ড্রাইভারদের সাথে বাক-বিতর্কে জড়িয়ে পরে। তাই আমরা কক্সবাজারের বিভিন্ন জায়গার ভাড়া সমুহ পর্যটকদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করবো।
ভাড়াসমুহঃ (বর্তমানে কক্সবাজারে ইজি বাইক/ টমটম এর ন্যূনত্বম ভাড়া = ১০ টাকা)
• বাস টার্মিনাল থেকে কলাতলী ডলফিন মোর পর্যন্ত = প্রতি জন ১০ টাকা / রিজার্ভ ৭০-৮০ টাকা
• বাস টার্মিনাল থেকে সুগন্ধা পর্যন্ত = প্রতি জন ২০ টাকা / রিজার্ভ ৯০ টাকা
• বাস টার্মিনাল থেকে লাবনী পর্যন্ত = প্রতি জন ২০ টাকা / রিজার্ভ ১১০ টাকা
• কলাতলী ডলফিন মোর থেকে সুগন্ধা পর্যন্ত = প্রতি জন ১০ টাকা / রিজার্ভ ৬০ টাকা
• কলাতলী ডলফিন মোর থেকে লাবনী পর্যন্ত = প্রতি জন ১০ টাকা / রিজার্ভ ৭০ টাকা
• কলাতলী ডলফিন মোর থেকে বাজারঘাটা পর্যন্ত = প্রতি জন ১৫ টাকা / রিজার্ভ ১০০ টাকা
• কলাতলী ডলফিন মোর থেকে বার্মিজ মার্কেট পর্যন্ত = প্রতি জন ২০ টাকা / রিজার্ভ ৮০-৯০ টাকা
• সুগন্ধা থেকে লাবনী পর্যন্ত = প্রতি জন ১০ টাকা / রিজার্ভ ৫০-৬০ টাকা
• সুগন্ধা থেকে বাজারঘাটা পর্যন্ত = প্রতি জন ১০ টাকা / রিজার্ভ ৮০ টাকা
• সুগন্ধা থেকে বার্মিজ মার্কেট পর্যন্ত = প্রতি জন ১০ টাকা / রিজার্ভ ৮০ টাকা
• লাবনী থেকে বাজারঘাটা পর্যন্ত = প্রতি জন ১০ টাকা / রিজার্ভ ৮০ টাকা
• লাবনী থেকে বার্মিজ মার্কেট পর্যন্ত = প্রতি জন ১০ টাকা / রিজার্ভ ৮০ টাকা
অন্যান্য জায়গা যেমনঃ দরিয়া নগর, হিমছড়ি, ইনানি এই জায়গাগুলোতে কত ঘন্টা বা কয়টা লোকেশানে ভিজিট করবে এর উপর ভাড়া নির্ধারণ করা হয়।
আসা করছি এই ইনফর্মেশনের মাধ্যমে পর্যটকদের কিছুটা সুবিধা হবে।

আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেন মিতালী এক্সপ্রেস (ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা - নিউ জলপাইগুড়ি, ভারত) চলাচল শুরু করবে।ট্রেন রুটঃক্যান...
21/03/2022

আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেন মিতালী এক্সপ্রেস (ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা - নিউ জলপাইগুড়ি, ভারত) চলাচল শুরু করবে।
ট্রেন রুটঃ
ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা - চিলাহাটি - হলদিবাড়ি - নিউ জলপাইগুড়ি, ভারত
নিউ জলপাইগুড়ি - হলদিবাড়ি - চিলাহাটি - ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
ট্রেনের নাম ও নম্বরঃ মিতালী এক্সপ্রেস (৩১৩১/৩১৩২)
চলাচলের দিনঃ
নিউ জলপাইগুড়ি ছাড়বেঃ রবিবার ও বুধবার
ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা ছাড়বেঃ সোমবার ও বৃহস্পতিবার
চলাচলের সময়ঃ
ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা হতে নিউ জলপাইগুড়ি, ভারত অভিমূখে - ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা (২১ঃ৫০), চিলাহাটি (০৫ঃ৪৫/০৬ঃ১৫), হলদিবাড়ি (০৬ঃ০০/০৬ঃ০৫), নিউ জলপাইগুড়ি, ভারত (০৭ঃ১৫ পৌছবে)।
জলপাইগুড়ি, ভারত (১১ঃ৪৫), হলদিবাড়ি (১২ঃ৫৫/১৩ঃ০৫), চিলাহাটি (১৩ঃ৫৫/১৪ঃ২৫), ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা (২২ঃ৩০ পৌছবে)।
ভ্রমণ দূরত্বঃ ৫৯৫ কিমি (৩৭০ মাইল)
যাত্রার গড় সময়ঃ ১১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
সপ্তাহিক বন্ধঃ ২দিন
ট্রেন কম্পোজিশনঃ
এসি (বার্থ/সিট) - ৪টি
এসি চেয়ার - ৪টি
ব্রেকভ্যানসহ পাওয়ার কার - ২টি
৫ এর গুনিতক করে মোট আদায়যোগ্য ভাড়াঃ
ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০ টাকা সহ -
এসি বার্থ - ৪৯০৫ টাকা
এসি সিট - ৩৮০৫ টাকা
এসি চেয়ার - ২৭০৫ টাকা
আগামী ২৭/০৩/২০২২ইং হতে এই ভাড়া কার্যকর হবে।
বিঃদ্রঃ ৫ বছর বয়স পর্যন্ত বয়সের যাত্রী র টিকেটের ক্ষেত্রে ৫০% বা অর্ধেক ভাড়া প্রযোজ্য হবে। পাসপোর্ট জন্মসাল অনুযায়ী যাত্রীর বয়স নির্ধারণ করা হবে।
মালামাল বহনের সম্ভাব্য খরচঃ
৫ বছরের কম বয়সী যাত্রীর ক্ষেত্রে -
সর্বোচ্চ ২০ কেজি ওজনের মালামাল বিনামূল্যে বহন করা যাবে। ২০ কেজির উপরে কিন্তু ৩৫ কেজির নিচে ওজন হলে প্রতি কেজিতে ২ ডলারের সমপরিমাণ টাকা এবং ৩৫ কেজির উপরে ওজন হলে প্রতি কেজিতে ১০ ডলারের সমপরিমাণ টাকা অতিরিক্ত যুক্ত হবে।
প্রাপ্ত বয়সের যাত্রীর ক্ষেত্রে -
সর্বোচ্চ ৩০-৩৫ কেজি ওজনের মালামাল বিনামূল্যে বহন করা যাবে। এর বেশি ওজনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক নির্ধারিত হারে অতিরিক্ত খরচ যুক্ত হবে।
সম্ভাব্য টিকেট প্রাপ্তির স্থানঃ
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ঢাকা
চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন, চট্টগ্রাম
কলকাতা টার্মিনাল স্টেশন, কলকাতা
ফেয়ারলীপ্লেস রেলওয়ে বিল্ডিং, কলকাতা

18/02/2022

সেন্টমার্টিন ভ্রমণের সকল প্রশ্ন ও উত্তর

বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন আমাদের দেশের অন্যতম আকর্ষনীয় ভ্রমণ স্থান। প্রতিবছরই প্রায় কয়েক লাখ পর্যটক সেন্টমার্টিন ভ্রমণ করে থাকেন। তাই সেন্টমার্টিন নিয়ে অনেকে জানতে চান। কিভাবে যাবেন? কোথায় থাকবেন? জাহাজের আপডেট? নিচের প্রশ্ন ও উত্তর পড়লে আশা করি সেন্ট মার্টিন ভ্রমণ বিষয়ক সব উত্তর পেয়ে যাবেন।

প্রশ্ন ১:

ক. সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল শুরু হয় কখন?
খ. সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল বন্ধ হয় কখন?
গ. সেন্টমার্টিন জাহাজ কতদিন চলে?
ঘ. ঈদের সময় কি জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকবে?


উত্তর : এই বছর (২০১৯) নভেম্বর ১ তারিখ থেকে জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। বর্তমানে অল্প কয়েকটি জাহাজ চলছে, কিছু দিনের মধ্যে আরও বেশ কিছু জাহাজ চলাচল শুরু করবে। সেন্টমার্টিন এর জাহাজ চলাচল সাধারণত আবহাওয়া এর উপর নির্ভর করে। প্রতিবছর নভেম্বর মাসে শুরু হয় এবং মার্চের শেষে কিংবা এপ্রিলের শুরুতে জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়। জাহাজ সামনের বছর এপ্রিলে বন্ধ হলে আবার শুরু হবে নভেম্বর মাসে। ঈদের সময় যেতে চাইলে ট্রলারে যেতে হবে।

প্রশ্ন ২ :

ক. জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে কি সেন্টমার্টিন যাওয়া যায় না?
খ. সেন্টমার্টিন কি শুধু শীতকালে যাওয়া যায়?
গ. জাহাজ ছাড়া সেন্টমার্টিনে যাওয়ার অন্য কোন উপায় আছে কি?

উত্তর : সেন্টমার্টিন জাহাজ ছাড়া স্পিড বোট, ট্রলারে বা মালবাহী বোটে সারা বছর যাওয়া যায়। তবে বর্ষাতে সিগন্যাল থাকলে ছাড়ে না।


প্রশ্ন ৩ :

ক. ট্রলার, স্পিড বোট বা মালবাহী বোটে কিভাবে যাব, কোথায় থেকে ছাড়ে?
খ. ট্রলারে যাব কিভাবে? কতক্ষণ সময় লাগে?
গ. ভাড়া কত?
ঘ. ট্রলারে যাওয়া কি খুব বিপদজনক?

উত্তর : টেকনাফ নামারবাজার ব্রিজ বা জেটি ঘাট থেকে ট্রলার, স্পিডবোট ও মালবাহী ছাড়ে। সিজনের সময় জাহাজ ঘাটের পাশ থেকে ও ট্রলার ছাড়ে। সাধারণত ট্রলার ও মালবাহী বোট ১৫০-৩৫০ টাকা নেয়। এটা সিজন ও যাত্রীভেদে কম বেশি হয়ে থাকে। সময় লাগে ২-৩ ঘন্টা। ট্রলারে যেতে কোন ঝুকি আছে বলে আমার মনে হয় না বরং এডভেঞ্চার মনে হয়। তবে যাদের হার্ট দুর্বল বা পানি রোগ আছে, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াতে ট্রলারে না যাওয়াই

প্রশ্ন ৪ :

ক. বর্ষাতে বা অফ সিজনে কি সেন্টমার্টিন যাওয়া যায়?
খ. বর্ষাতে সেন্টমার্টিনে যাওয়া কতটুকু নিরাপদ?
গ. অফ সিজনে সেন্টমার্টিনে গেলে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা কি? হোটেল ও খাবার দোকান কি এভেইলেবল?

উত্তর: অফ সিজনে জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকলে ও ট্রলার বা মালবাহী বোট চলাচল করে। ঐ সময় আবহাওয়া ও সমুদ্র উত্তাল থাকে বলে ট্রলারে বা বোটে যাওয়া নিরাপদ না। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া না থাকলে যাওয়া যায়। তবে সত্যিকার অর্থে তখন সেন্টমার্টিন ভ্রমণ খুব আরাম ও আনন্দের হয়। লোকজন কম থাকে, দ্বীপ নির্জন থাকে। হোটেল, কটেজ ও রেষ্টুরেন্ট প্রায়ই বন্ধ হয়ে যায়, মাঝে মাঝে ২-১ টা চালু থাকে। সেক্ষেত্রে স্থানীয় লোকের সাহায্য নেওয়া যায়।

প্রশ্ন ৫:

ক. ছেড়া দ্বীপ কি সেন্টমার্টিনের মত আরেকটি দ্বীপ? ছেড়া দ্বীপ কিভাবে যাব?
খ. ছেড়া দ্বীপ যাওয়ার জন্য স্পিড বোট বা ট্রলার কোথায় পাওয়া যায়, ভাড়া কত নেয়?
গ. ছেড়া দ্বীপ কি হেটে যাওয়া যায়?
ঘ. ছেড়া দ্বীপ কি সাইকেলে চালিয়ে যাওয়া যায়? সেন্টমার্টিনে কি সাইকেল ভাড়া পাওয়া যায়, ভাড়া কত?

উত্তর: ছেড়া দ্বীপ সেন্টমার্টিনের একটি অংশ। জোয়ারের সময় সেন্টমার্টিন মুল দ্বীপ থেকে কিছু অংশ আলাদা হয়ে যায় বলে এটার নাম ছেড়া দ্বীপ। ছেড়া দ্বীপ স্পিড বোট, লাইফ বোট বা ড্যানিশ, কাঠের ছোট বোট (ইঞ্জিনচালিত) সাইকেল কিংবা হেটে ও যাওয়া যায়।
ভাড়া: জনপ্রতি
কাঠের ছোট বোট (ইঞ্জিনচালিত) – ১৫০ টাকা (৮-১০ জন)
লাইফ বোট বা ড্যানিশ – ২০০ টাকা (১০-১৫ জন)
স্পিডবোট – ৩০০ টাকা (৬ জন বসা যায়)

সাইকেল ভাড়া – প্রতিঘন্টা ৩০-৫০ টাকা

জোয়ার থাকলে ও হেটে ছেড়া দ্বীপ যাওয়া যায়। যে জায়গায় পানি থাকে সেটা ছোট নৌকা দিয়ে পারাপার হতে ২০ টাকা লাগে।

প্রশ্ন ৬ :

ক. ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন কিভাবে যাব?
খ. চিটাগাং থেকে সেন্টমার্টিন কিভাবে যাব?
গ. কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন কিভাবে যাব?
ঘ. টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন কিভাবে যাব?
ঙ. সেন্টমার্টিন কোন কোন বাস যায়? ট্রেনে বা বিমানে কি সেন্টমার্টিন যাওয়া যায়?
চ. টেকনাফ থেকে রাতে কক্সবাজার ফিরব কিভাবে? কক্সবাজারের লাস্ট বাস কয়টায়?

উত্তর : ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়া সবচেয়ে সহজ। সন্ধ্যা ৭ টার গাড়িতে উঠলে সকালে ৬- ৭ টার মধ্য দমদমিয়া জাহাজ ঘাট বা টেকনাফ শহরে নেমে জাহাজ বা ট্রলারে যেতে পারেন। তবে লম্বা বন্ধ থাকলে ঢাকা- চিটাগাং রোড়ে যানজট বেশি হওয়ার কারণে অনেকের পৌছাতে দেরি হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে জাহাজ মিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ সব জাহাজ ৯:৩০ টায় ছেড়ে যায়। সেক্ষেত্রে ট্রলারে করে যাওয়া যায়।

প্ল্যান ১ : ঢাকা থেকে বাসে সরাসরি টেকনাফ
বাসের নাম: শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন (এসি, নন এসি), এস আলম, মডার্ণ, ঈগল, সৌদিয়া রিল্যাক্স।

ভাড়া : নন এসি ৯০০ টাকা, এসি ১৫০০-২০০০ টাকা

প্ল্যান ২ : ঢাকা থেকে ট্রেনে চিটাগাং, চিটাগাং থেকে বাসে সরাসরি টেকনাফ।
ঢাকা থেকে বিকেলে সুবর্ণ ট্রেনে এসে রাত ১২ টা থেকে ২ টা পর্যন্ত সিনেমা প্যালেস থেকে এস আলম ও সৌদিয়া বাস সরাসরি টেকনাফে যায়। তাছাড়া গরিবুল্লাহ শাহ মাজার থেকে ও যাওয়া যায়।
বাসের নাম: এস আলম, সৌদিয়া
ছাড়ার সময় : রাত ১২-২ টা
ছাড়ার স্থান : সিনেমা প্যালেস ও জিইসি গরিবুল্লাহ শাহ এর মাজার
ভাড়া : ৪০০ টাকা।

প্ল্যান ৩ : ঢাকা থেকে বিমানে বা বাসে সরাসরি কক্সবাজার এসে টেকনাফ স্পেশাল সার্ভিসে করে টেকনাফ যাওয়া যায়।

বাসের নাম : স্পেশাল সার্ভিস (২ ধরণের বাস আছে একটা ক্লোজ ডোর, আর একটা হ্নীলাতে বিরতি দেয়।
ছাড়ার সময়: ভোর ৫:৩০ থেকে ছাড়ে লালদিঘীর পাড় থেকে।
বাস ছাড়ার স্থান : লাল দিঘীর পাড় ও বাস টার্মিনাল
ভাড়া : ১৪০-১৫০ টাকা ( এজেন্ট এর মাধ্যমে গেলে ২০০ নিবে)

প্ল্যান ৪: টেকনাফ নামারবাজার ঘাট থেকে ট্রলার ও বোট ছাড়ে। জাহাজে যেতে হলে বাসে বা সিএনজি তে দমদমিয়া ঘাটে গিয়ে সেখান থেকে জাহাজে যাওয়া যায়। জাহাজ ছাড়ার কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে কিছু ট্রলার ও ছাড়ে। টেকনাফ থেকে দমদমিয়া ঘাট বাস ভাড়া -২০ টাকা।

দমদমিয়া জাহাজ ঘাট থেকে টেকনাফ স্পেশাল বাস সার্ভিসে আপনি কক্সবাজার ফিরতে পারেন। ঘাটে সিট না পেলে টেকনাফ শহরে গিয়ে উঠতে পারেন। ভাড়া ১৪০-১৫০। সর্বশেষ বাস ছাড়ে রাত ৮ টায়।

প্রশ্ন ৭:

ক. সেন্টমার্টিন কোন কোন জাহাজ চলে?
খ. সেন্টমার্টিন যাওয়ার আরামদায়ক জাহাজ কোনটা?
গ. কম সময়ে সেন্টমার্টিন পৌছে কোন জাহাজ?
ঘ. পারিজাত ও কুতুবদিয়া ও গ্রীন লাইন জাহাজ কি এখন চলে?
ঙ. এম ভি টিপু নাকি টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যায়, কতটুকু সত্য?

উত্তর : বর্তমানে টেকনাফ- সেন্টমার্টিন রুটে জাহাজ চলে কেয়ারি সিন্দাবাদ, কেয়ারি ক্রুজ এন্ড ডাইন, বেক্রুজ ও সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে এম ভি টিপু ৭। গ্রীন লাইন, পারিজাত ও কুতুবদিয়া আগে চলাচল করলে ও অনুমুতি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার কারণে এখন বন্ধ আছে। কম সময়ে যাওয়ার জন্য বেক্রুজ ও এম ভি টিপু ৭ এ যেতে পারেন। দ্রুত ও আরামদায়ক ভ্রমণ চাইলে বেক্রুজে যেতে পারেন (শীততাপ নিয়ন্ত্রিত), সময় লাগে ১ঘন্টা ৩০ মিনিট।

*** ২০১৯ এর তথ্য এখনো পুর্ণভাবে আমাদের কাছে নাই, পাওয়া মাত্র এই সেকশন আপডেট করা হবে।

প্রশ্ন ৮:

ক. জাহাজ টেকনাফ থেকে কয়টায় ছাড়ে এবং সেন্টমার্টিন থেকে কয়টায় ছাড়ে?
খ. টিকেট এ কি শুধু যাওয়ার ভাড়া নেয় না যাওয়া আসার ভাড়া একসাথে?
গ. জাহাজে যেদিন যাব ঐদিন কি ফিরে আসতে হবে? যদি ১ দিন বা ২ দিন পরে সেন্টমার্টিন থেকে ফিরে আসি সেক্ষেত্রে কি আমাকে অতিরিক্ত টাকা দিতে হবে?

উত্তর: টেকনাফ থেকে জাহাজ ছাড়ে ৯:৩০, রিপোর্টিং টাইম ৯:০০, সেন্টমার্টিন থেকে ছাড়ে ৩:০০, রিপোর্টিং টাইম ২:৩০। সব জাহাজ একই সময় ছাড়ে আবার একই সময় ফিরে আসে। জাহাজের ভাড়া যাওয়া আসা একসাথে নিয়ে নেয়। আপনি টিকেট করার সময় যাওয়া এবং আসার তারিখ উল্লেখ করে দিবেন। কোন কারণে ১ দিন আগে বা পরে আসতে চাইলে ও আসতে পারবেন। তবে সেক্ষত্রে আপনার সিট বা আসন না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, দাঁড়িয়ে আসতে হবে। ১ দিন আগে বা পরে আসার জন্য কোন অতিরিক্ত টাকা দিতে হবে না। কোন কারণে যদি আপনি জাহাজ মিস করেন তাহলে কোম্পানি টাকা রিটার্ণ করবে না। সেক্ষেত্রে ট্রলারে আসতে হবে।

প্রশ্ন ৯:

ক. জাহাজের ভাড়া কত?
খ. জাহাজের অগ্রিম টিকেট বুক দিব কিভাবে?
গ. জাহাজের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার পাওয়া যাবে কিভাবে?
ঘ. কোন জাহাজে গেলে দ্রুত ও আরামে যেতে পারব?

উত্তর: বর্তমানে কেয়ারি ক্রুজ, এম ভি ফারহান, আটলান্টিক চলাচল করছে। কিছুদিনের মধ্যে বাকি আরও কিছু জাহাজ পার্মিশন পেলে চলাচল শুরু করবে। নিচের ভাড়া গুলো যাওয়া ও আসার (আপ ডাউন) একসাথে ভাড়া। সব প্রশ্নের বিস্তারিত পড়ুন এই লিংক থেকেঃ টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়ার উপায়।

প্রশ্ন ১০ :

ক. সেন্টমার্টিনে কোথায় থাকব?
খ. সেন্টমার্টিনে রাতে থাকার ব্যবস্থা কি?
গ. সেন্টমার্টিনে থাকার জন্য কোন হোটেল বা কটেজের নাম্বার দিতে পারবেন?
ঘ. পশ্চিম বীচ, বাজারের পাশে অমুক হোটেল বা কটেজের নাম্বারটা দেওয়া যাবে?
ঙ. সেন্টমার্টিনে কোন হোটেল বা কটেজ বেস্ট হবে?

উত্তর : সেন্টমার্টিনে যাওয়ার আগে পর্যটকদের উৎকন্ঠার শেষ থাকে না, কোথায় থাকব, রুম পাব কিনা? সাধারণত লম্বা বন্ধ পড়লে বা শুক্র ও শনিবার ছাড়া রুম পাওয়া যায়। রুম নিজে এসে দেখে দরদাম করে নিতে পারলে সুবিধা। তবে বন্ধের দিন এবং বড় গ্রুপ হলে আগে বুকিং করা উত্তম। নিচে হোটেলের নাম, অবস্থান, ভাড়া ও যোগাযোগ নাম্বার সহ বিস্তারিত সিরিয়ালি দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে আপনার পছন্দের হোটেল বা কটেজটি বুক করে নিতে পারেন। তবে সবগুলো হোটেল বা কটেজে যেহেতু আমার থাকা হয় নাই তাই শিউর না হয়ে বলা মুশকিল কোনটা ভাল হবে। আপনরা যাচাই করে থাকবেন।

আশা করি সেন্টমার্টিন সম্পর্কিত সব প্রশ্ন চলে আসছে। উপরের প্রশ্নগুলো ছাড়া নতুন কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে আমাদের জানাতে পারেন, আমরা যথা সাধ্য চেষ্টা করবো আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে। আপনার পরিচিত সবাইকে এই তথ্য গুলো জানাতে শেয়ার করুন ফেসবুকে। শুভ হোক আপনার ভ্রমণ।

মূল তথ্য সহযোগিতায়ঃ রানা মোহাম্মদ ইউসুফ

ভ্রমণ গাইড টিম সব সময় চেষ্টা করছে আপনাদের কাছে হালনাগাদ তথ্য উপস্থাপন করতে। যদি কোন তথ্যগত ভুল কিংবা স্থান সম্পর্কে আপনার কোন পরামর্শ থাকে মন্তব্যের ঘরে জানান অথবা আমাদের সাথে যোগাযোগ পাতায় যোগাযোগ করুন।
দৃষ্টি আকর্ষণ : যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের সম্পদ, আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।

সতর্কতাঃ হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ভাড়া ও অন্যান্য খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাই ভ্রমণ গাইডে প্রকাশিত তথ্য বর্তমানের সাথে মিল না থাকতে পারে। তাই অনুগ্রহ করে আপনি কোথায় ভ্রমণে যাওয়ার আগে বর্তমান ভাড়া ও খরচের তথ্য জেনে পরিকল্পনা করবেন। এছাড়া আপনাদের সুবিধার জন্যে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে হোটেল, রিসোর্ট, যানবাহন ও নানা রকম যোগাযোগ এর মোবাইল নাম্বার দেওয়া হয়। এসব নাম্বারে কোনরূপ আর্থিক লেনদেনের আগে যাচাই করার অনুরোধ করা হলো। কোন আর্থিক ক্ষতি বা কোন প্রকার সমস্যা হলে তার জন্যে ভ্রমণ গাইড দায়ী থাকবে না।

Address

Dhaka
1206

Opening Hours

Monday 10:00 - 22:00
Tuesday 10:00 - 22:00
Wednesday 10:00 - 22:00
Thursday 10:00 - 22:00
Friday 10:00 - 22:00
Saturday 10:00 - 22:00
Sunday 10:00 - 22:00

Telephone

01911900946

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel.Bd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share



You may also like